Category Archives: ব্লগ । Blog

ব্লগ । Blog

প্রতিরোধী যক্ষ্মার জন্য একটি নতুন ড্রাগ (MDR TB)

1. Md Siddiqur Rahman,

http://www.sportsmedicalteam.com/

প্রতিরোধী যক্ষ্মার জন্য একটি নতুন ড্রাগ (MDR TB)

যক্ষ্মা কি?

যক্ষ্মা একটি প্রাণঘাতী রোগ এবং বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা কারন যক্ষ্মার ওষুধ সীমিত সংখ্যক পাওয়া যায়। এটি প্রধানত ফুসফুসকে আক্রান্ত করে যা মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস্ নামক ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক ব্যাধি, যা বাতাসের মাধ্যমে একজন থেকে আরেক জনের শরীরে ছড়ায়।

প্রতিরোধী যক্ষ্মা ( MDR টিবি ) কি?

আজ পর্যন্ত যক্ষ্মার মাত্র দুইটি কার্যকর ওষুধ পাওয়া যায় Isoniazid এবং Rifampin, রোগীদের দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই ওষুধ সেবন করে যেতে হয়। যদি কোনো রোগী ওষুধের কোর্স শেষ হওয়ার আগেই সুস্থ বোধ করে এবং ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দেয়, তাহলে সম্ভাবনা আছে যে, ব্যাক্টেরিয়া পূনরায় আক্রমন করবে এবং সে ক্ষেত্রে Isoniazid এবং Rifampin খুব একটা কাজ করে না, যক্ষ্মার এই অবস্থাকে প্রতিরোধী যক্ষ্মা বা MDR টিবি বলা হয়.

প্রতিরোধী যক্ষ্মা জন্য নতুন ড্রাগ ( MDR টিবি )

Rifampin ১৯৭০ সালে TB এর জন্য একমাত্র অনুমদিত ড্রাগ ছিল, তার ৪০ বছর পর FDA প্রতিরোধী যক্ষ্মা বা MDR টিবি এর জন্য নতুন ওষুধ Bedaquiline অনুমোদন করেছে। Bedaquiline যক্ষ্মার MDR পরিস্থিতির ক্ষেত্রে একটি কার্যকর ওষুধ।

2. http://sitestree.com/2013/01/09/a-new-drug-in-the-world-for-multidrug-resistant-tuberculosis-mdr-tb/

স্মার্ট/বুদ্ধিমান ঘড়ি । Smart Watch

রাশেদা ইয়াসমিন নিপা, সাইদ আহমেদ

স্মার্ট ওয়াচ যন্ত্রটি সম্পূর্ণ নতুন। ওয়াচ/ঘড়ি প্রায় অপ্রচলিত একটি পরিনত হয়েছে, সেই ওয়াচই এখন প্রয়োজনের চেয়ে অধিক ফ্যাশনে পরিণত হতে চলেছে। স্মার্ট ওয়াচ যেসব কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারে-

১। সময় দেখা।

২। কল অ্যালার্ট, মিসকল অ্যালার্ট পাওয়া যায়।

৩। ফেসবুক, টুইটার অ্যালার্ট পাওয়া।

৪। ভাইভ্রেশন অ্যালার্ম (ঘুম থেকে জাগার জন্য) এর ব্যবস্থা রয়েছে।

৫। এর দারা স্মার্টফোন কন্ট্রোল করা যাবে।

৬। ছবি তোলা এবং ভিডিও করা যেতে পারে।

৭। হৃৎস্পন্দন এর ট্র্যাক রাখা যায়।

৮। ইউ এস বি স্টিকের ফাংশন থাকতে পারে।

সাম্প্রতিক যেসব স্মার্ট ওয়াচ এর নাম পাওয়া যায়-

১। স্যামসাং গ্যালাক্সি গিয়ার।

২। প্যাব্যল।

৩। সনি স্মার্ট ওয়াচ।

এছাড়া গুগল এবং অ্যাপল ও একে নিয়ে কাজ করছে।

 

ইংরেজিতে বিস্তারিত পরতে নীচের লিঙ্ক এ যান।

http://sitestree.com/2013/11/03/smart-watch-and-smart-watch-for-programmers/

PHP এর কিছু লাইব্রেরী function. random নাম্বার বানানো

By Sayed Ahmed:

int rand ( void ) : একটা random নাম্বার দিবে । mt_rand() ও একটা random নাম্বার দিবে কিন্তু তুলনামুলক ভাবে ভালো এলগরিদম ব্যবহার করবে।

int rand ( int $min , int $max ) : একটা random নাম্বার দিবে কিন্তু min এবং max এর ভিতরে ।

int getrandmax(void) — সর্বোচ্চ random নাম্বার দিবে. কিছু কিছু প্লাটফরমে সর্বোচ্চ হচ্ছে 32767

void srand ([ int $seed ] ) random নাম্বার এর বীজ সেট করার জন্য ব্যবহার হয় ।

----
int mt_rand ( void ) : একটা random নাম্বার দিবে যা rand() এর চাইতে চার গুন দ্রত উৎপন্ন হবে । সবসময় এই ফাংশন টা ব্যবহার করাটাই আসলে ভালো ।

int mt_rand ( int $min , int $max ) : একটা random নাম্বার দিবে যা min এবং max এর ভিতরে ।

mt_rand () এর ক্ষেত্রে mt_getrandmax () — সর্বোচ্চ random নাম্বার উৎপন্ন করবে ।

string openssl_random_pseudo_bytes ( int $length [, bool &$crypto_strong ] ) ঃ ফাংশন টি random ওয়ার্ড/ডাটা দিবে $length এর সমান । সাথে সাথে বলবে যে random নাম্বার উৎপন্ন করার জন্য কোন শক্তিশালী লজিক/এলগরিদম ব্যবহার করা হয়েছে কিনা ।

অন্য কিছু সম্পর্কিত ফাংশন

bin2hex() -
crypt() -
mt_rand() -
uniqid() -

উদাহরণ :

for ($i = -1; $i <= 4; $i++) {
$bytes = openssl_random_pseudo_bytes($i, $cstrong);
$hex = bin2hex($bytes);

echo "Lengths: Bytes: $i and Hex: " . strlen($hex) . PHP_EOL;
var_dump($hex);
var_dump($cstrong);
echo PHP_EOL;
}
?>

Output:

Lengths: Bytes: -1 and Hex: 0
string(0) ""
NULL

Lengths: Bytes: 0 and Hex: 0
string(0) ""
NULL

Lengths: Bytes: 1 and Hex: 2
string(2) "42"
bool(true)

Lengths: Bytes: 2 and Hex: 4
string(4) "dc6e"
bool(true)

Lengths: Bytes: 3 and Hex: 6
string(6) "288591"
bool(true)

Lengths: Bytes: 4 and Hex: 8
string(8) "ab86d144"
bool(true)

Ref: php.net

অ্যাপল আইফোন (iPhone), A7 চিপ, 64 বিট মোবাইল: একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র

ইংরেজিতেঃ http://sitestree.com/2013/09/15/apple-iphone-a7-chip-64-bit-mobile-just-an-overview/

অ্যাপল আইফোন, A7 চিপ , 64 বিট মোবাইল: শুধু একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র.

সাম্প্রতিক আইফোন ডিভাইস সমুহ:

আইফোন 5s , আইফোন 5c <- নতুন রিলিজ
4s আইফোন

5s -> 64 বিট আর্কিটেকচার ব্যবহার করে এবং 64 বিট A7 প্রসেসর ব্যবহার করে, iOS 7 ও 64 বিট, এবং 5s iOS ব্যবহার করে
5C এবং 4s ব্যবহার করে 32 বিট প্রসেসর এবং 32 বিট অপারেটিং সিস্টেম
5s -> 64 বিট। তাই বেশী RAM থাকতে পারে.

4s এবং 5c, 32 বিট হয় ; তাই সাধারণত কম মেমরি। ৪ জিবি

4s 8 গিগাবাইট স্টোরেজ ক্ষমতা
5c 16 গিগাবাইট এবং 32GB ধারণক্ষমতা সম্পন্ন
5s 16, 32 , এবং 64 গিগাবাইট ধারণক্ষমতা সম্পন্ন হয়

A7 chip">5s -> A7 চিপ
A6 chip">5c -> A6 চিপ
A5 chip">4s -> A5 চিপ

64 bit, uses ARMV8 architecture, have more registers [very fast memory and closest to the processor]">A7 chip -> 64 বিট , বেশী Register ধারণ করতে পারে [ Register: খুব দ্রুত মেমরি এবং প্রসেসর closest ] ARMV8 আর্কিটেকচার ব্যবহার করে

64 বিট প্রসেসর এর উপকারিতা
- অধিক RAM থাকতে পারে
- প্রসেসর দ্রুত তথ্য প্রক্রিয়া করতে পারি
- বেশী Register ধারণ করতে পারে

ভালো পারফর্ম করার জন্য অ্যাপ্লিকেশন কেউ 64 বিট আর্কিটেকচার বিবেচনা করতে হবে

তবে খুব কম মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ৬৪ বিট এর পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহার করার প্রয়োজন হবে। যদিও ভবিষ্যতে দরকার হবে।

যাইহোক, মোবাইল মধ্যে 64 বিট ব্যবহার করে অ্যাপল একটি খুব স্মার্ট কৌশল অবলম্বন করেছে। 64 bit is a good marketing term.

আপেল এর জন্য প্রধান advanatage, তারা এখন 64 বিট mobile platform create korlo. এখন এই প্লাটফর্ম এর জন্য নতুন হার্ডওয়্যার অ্যান্ড সফটওয়্যার তৈরি হবে। আনুষঙ্গিক 64 বিট প্ল্যাটফর্মের জন্য অনেক উন্নত চিপ নির্মাণ করা হবে , তাই অ্যাপল নতুন মোবাইল ভিত্তিক পণ্য নির্মাণ করতে পারে বা তাদের মোবাইল ও ল্যাপটপ / ডেস্কটপ পণ্য উন্নত করতে পারে।

সেন্সরঃ 5s আঙুলের ছাপ পরিচয় সেন্সর চালু. অন্য সব সেন্সর 5c , 5s , এবং 4s মধ্যে একই.

5s চালু করা হয়েছে :

অটো ইমেজ স্থিতিশীল
Burst মোড

 

5s এবং 5c LTE support করে।

A7 চিপ ভারী গ্রাফিক্স মোবাইল গেম চালাতে পারেন. যাইহোক, খুব কয়েক মোবাইল গেম এর এই বৈশিষ্ট্য প্রয়োজন। তবে হ্যাঁ, ভবিষ্যতে অনেক গেম তৈরি করা হবে যাদের এই সুবিধা দরকার হবে। A7 er গ্রাফিক্স প্রক্রিয়া এর ক্ষমতা বেশী বলে এক্ষেত্রে অনেক সুবিধা পাউয়া যাবে।

5c কম বাজেটের গ্রাহকদের জন্য. তবুও তারা এখনও অ্যানড্রইড বা অন্যান্য ব্রান্ডের অনুরূপ ফোনের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।

পড়া আবশ্যক :

http://news.cnet.com/8301-1035_3-57602372-94/the-real-reasons-apples-64-bit-a7-chip-makes-sense/

“The A7 is up to twice as fast as the previous-generation system at CPU tasks,” Schiller said, and up to twice as fast at graphics tasks, too”

“And third, it gives Apple more flexibility to build ARM-based PCs if it chooses to embrace an alternative to Intel chips”

A7, doubled the general purpose register, and doubled the floating point registers []

Apple has improved the related development tools to support 64 bit development as well

 

সাইটম্যাপ-এক্স (SiteMapx): গুগল, বিং এবং ইয়াহুর জন্য সাইটম্যাপ জেনারেটর, SEO এর জন্য

সাইটম্যাপ-এক্স (SiteMapx): গুগল, বিং এবং ইয়াহুর জন্য সাইটম্যাপ জেনারেটর, SEO এর জন্য
http://www.sitemapx.com/
সাইট ম্যাপ এক্স সফ্টওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল, ইয়াহু, বিং ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের জন্য একটি সাইটম্যাপ জেনারেট করতে পারবেন। মৃত সংযোগ (dead link) সমস্যা আবিষ্কার করতে সাহায্য করে. এটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে. দক্ষতা ছাড়া, এক মিনিটে সহজ সেটআপ করা যায়।

---

সাইট ম্যাপ একটি সাইটের অভ্যন্তরীণ গঠন প্রদর্শন করতে পারে। একটি ভাল ওয়েবসাইটে একটি সাইট ম্যাপ অপরিহার্য.

সাইট ম্যাপ, এইচটিএমএল সাইটম্যাপ এবং এক্সএমএল সাইট ম্যাপ দুই ধরনের আছে. একটি XML সাইট ম্যাপ এর সাহয্য, সার্চ ইঞ্জিন ক্রলার (Googlebot মত) কার্যকরভাবে সমগ্র সাইট ক্রল করতে পারে।

পরমাণু শক্তির ব্যবহার

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA ও কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈজ্ঞানিকদের একটি গবেষণা প্রবন্ধে দেখিয়েছেন যে পরমাণু শক্তি ব্যবহার করে ১৯৭০ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন দেশে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে তা যদি তেল, গ্যাস, বা কয়লা ব্যাবহার করে উৎপন্ন করা হত তাতে শুধু পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিক্রিয়ায় ফলে ১৯ লাখ মানুষ মারা যেত ও ৬৪ বিলিয়ন টন গ্রীনহাউস গ্যাস বায়ুমণ্ডলে নির্গত হত।পারমানবিক শক্তি খরচ করে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বর্তমানে পৃথিবীতে প্রচলিত বিদ্যুৎ উৎপাদন মাধ্যম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও মানুষ ও প্রকৃতির উপর কম প্রতিক্রিয়াশীল বলে প্রমাণিত। http://pubs.acs.org/doi/abs/10.1021/es3051197

জাভা Interface এবং Implement তৈরি করা:

জাভা Interface এবং Implement তৈরি করা:

নাম: মুতাসিম বিল্লাহ সুমন

জাভা (JAVA) একটি কম্পিউটার ভাষা। আমরা একে প্রোগ্রামিংও বলতে পারি। জাভা প্রোগ্রামিং আসলে জটিল একটি বিষয়। এই প্রোগ্রামিং দ্বারা সহজে কম্পিউটারের ল্যাংগুয়েজকে সম্পাদনা করা যায়। তবে জাভা কম্পিউটারের একমাত্র ল্যাংগুয়েজ নয়। এছাড়াও কম্পিউটারের আরও ল্যাংগুয়েজ আছে। বর্তমানে জাভা প্রোগ্রামিংয়ের এর কাজ বিস্তার লাভ করেছে এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের কারণে।
জাভা প্রোগ্রামিং একটি বিশাল পরিসরের আলোচনা বা শিক্ষার বিষয়। আজকে ছোট্ট পরিসরে আমরা জাভা ল্যাংগুয়েজ বা প্রোগ্রাম ব্যাবহার করে খুব সহজে Java Interface এবং Java Interface Implement করা শিখবো। তাহলে আসুন শুরু করা যাক।
জাভা মূলত একটি ভাষা বা প্রোগ্রাম। সুতরাং এখানে মূলত যে কাজ গুলো করা হয় তার সবই করতে বিভিন্ন কম্পিউটার কোড ব্যবহার করা হয়।

জাভা Interface তৈরি করা :
জাভা Interface তৈরি করতে হলে অবশ্যই আমাদের বেশ কিছু কোডিং ব্যবহার করতে হবে। মূলত এই কোডিংগুলোই তার একটি নির্দিষ্ট ভাষা দ্বারা এটা পরিচিত করবে। ঠিক এটা Class এরই মতো একটি ভাষা। জাভা Interface তৈরি করতে হলে আমাদের কোন কোডিং গুলো ব্যাবহার করতে হবে আসুন আমরা নিচে দেখার চেষ্টা করি।

public interface InterfaceName {public void methodName(parameters);
//method declaration
public void method2Name(parameters); //method declaration}

এই কোডিং দ্বারা সহজে আমরা জাভা Interface তৈরি করতে পারি। এবার দেখা যাক Java Interface Implement সম্পর্কের কোডিং সম্পর্কে।

জাভা Interface implement করা :
Java Interface Implement কোডিং করার জন্য আমাদের এখানেও বেশ কিছু কোড ব্যবহার করতে হবে। আসুন আমরা কোডগুলো একবার দেখে নেয়।

public NewClass extends SuperClass implements interfaceOne, interfaceTwo{

 

//Class body @Override
public void methodName(parameters){//method implementation}
@Override public void method2Name(parameters){//method implementation

}

@Override
public void methodInSecondInterfaceOne(parameters){

//method implementation

}

@Override public void methodInSecondInterfaceTwo(parameters){
//method implementation

}

}
আশাকরি জাভা প্রোগ্রামিং এর উপর এই দুটি বিষয়ের কোডিং সম্পর্কে এই আলোচনার মাধ্যমে অনেক উপকার পেয়েছেন। পরবর্তীতে আরও আলোচনা উপস্থাপন করা হবে।

JSF এ ইউজার ইনপুট ভেলিডেটিং করা

JSF এ ইউজার ইনপুট ভেলিডেটিং করাঃ

M A Razzak

• টার্গেট: ইন্টারমেডিয়েট লেভেল ওয়েব ডেভেলপার।
• এই নিবন্ধটি জন্য নমুনা এপ্লিকেশন পেতে ক্লিক করুনঃ http://salearningschool.com/codes/jsf/validation.rar
• এই নিবন্ধটি জন্য ভিডিও টিউটোরিয়াল পেতে ক্লিক করুনঃ http://www.justetc.net/knowledge/multimedia_training/displayArticle.php?table=TrainingVideos&articleID=10
• ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টে ইউজার ইনপুট ভেলিডেটিং করা অনেক কস্টসাধ্য। কিন্তু JSF স্বাভাবিকের তুলনায় ভেলিডেশন অনেক সহজ করেছে।
• JSF বিল্ড-ইন ভেলিডেটর:
 ভেলিডেট ডাবল রেঞ্জ : প্রদত্ত ভেলু একটি ডাবল ভেলু কিনা তা চেক করে। এছাড়াও আপনি একটি সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ ভেলু সেট করতে পারেন।
 ভেলিডেট লং রেঞ্জ : ইনপুট লং কিনা তা ভেলিডেট করে। এটিরও একটি সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ প্যারামিটারের অপশন থাকে।
 ভেলিডেট লেন্থ: এটি স্ট্রিং এর লেন্থ ভেলিডেট করে।
 সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ মান ছাড়া এই ভ্যালিডেটর আসলে কিছই করতে পারেনা।
• নিম্নলিখিত ভাবে আপনি আপনি একটি মান নিরধারন করতে পারেন। কোন ভেলু প্রদান করা না হলে, একটি এরর ম্যাসেজ প্রদর্শন করে।

<h:inputText id="origin" value="#{bus.origin}" size="35" required="true"/>

• আপনার আপনার নিজস্ব ভেলিডেটর তৈরি করতে পারেন যা javax.faces.validator.Validator interface বাস্তবায়ন করে।
• আপনাকে অবশ্যই ভেলিডেট পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে হবে। ভেলিডেটর এক্সেপশনের মাধ্যমে (FacesContext arg0, UIComponent arg1, Object arg2) ভেলিডেট করতে হবে।
• এরর কন্ডিশনে আপনাকে ভেলিডেটর এক্সেপশনের হতে ভেলিডেট পদ্ধতি ছাড়তে হবে।
• এরপর আপনাকে নিচের আইডি ব্যবহার করে faces-config.xm ফাইলে কাস্টম ভেলিডেটর রেজিস্টার করতে হবে।
<validator>
<validator-id>currency.validator</validator-id>
<validator-class>net.justetc.jsf.CurrencyValidator</validator-class>
</validator>
• আপনার JSP থেকে আপনি নিচের মত ভেলিডেটর রেফার করেতে পারেন:

<h:inputText id="salary" value="#{employee.salary}">
<f:validator validatorId="currency.validator"/>
</h:inputText>

Written from:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=875

প্রোগ্রামিং সম্পর্কে আমাদের সবার ভীতি আছে? কিন্তু কম্পিউটার মানেই প্রোগ্রামিং

আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। আপনারা সবাই হয়তো জানেন প্রোগ্রামিং কি? আপনাদের মনে প্রোগ্রামিং সম্পর্কে ভীতি থাকতে পারে? তবে আমি এখন থেকে তা দূর করবো। আমি আজ থেকে জাবা প্রোগ্রামিং এর যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি প্রোগ্রামিং সম্পর্কে আমাদের সবার ভীতি আছে? কিন্তু কম্পিউটার মানেই প্রোগ্রামিং। প্রোগ্রামিং কোন কঠিন কিছু না। একটু শিখলেই আপনার কাছে সহজ মনে হবে। প্রোগ্রামিং হলো আপনি যা বলবেন কম্পিউটার আপনার জন্য করবে।

programming জাভা প্রোগ্রামিং বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল | পর্বঃ২

প্রোগ্রামিং এর মধ্যে জাভা একটা ল্যাংগুয়েজ। এবং জাভা একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ।

প্রোগ্রামিং এর পর্যায় এলে আমরা দূরে যাই , ভাবী প্রোগ্রামিং আমার জন্য নয়। যারা মেধাবি, গণিত ভাল জানে তাদের জন্য।

মেধাবী আপনিও , আপনিও প্রোগ্রামিং করতে পারেন । এজকেই প্রোগ্রামিং এর খাতায় আপনার নাম লিখিয়ে নিন।

প্রোগ্রামিং হল কম্পিউটার কে বলা যে কম্পিউটার আপনার জন্য কি করবে।

আমারা সবাই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করি কেও উইন্ডোজ আবার কেও বা লিনাক্স আবার কেও ম্যাক।

এই অপারেটিং সিস্টেম গুলো প্রোগ্রামিং দিয়ে তৈরি।

উইন্ডোজ ডেভেলপ করা হয়েছে C প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ দিয়ে ।

তবে বিলিয়ন ডিভাইস জাভা দিয়ে চলছে ।

যেমন আমারা অনেকে Android মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে জানি।

সেই APP গুলো জাভা দিয়ে ডেভেলপ করা, আপনিও করতে পারেন ।

তবে প্রথমে আপনাকে বেসিক জাভা জানতে হবে।

আমি বাংলায় পরগ্রাম্মিং তুলে ধরব আপনাদের সামনে এবং তা ভিডিও এর মাধমে।

সুতরাং প্রোগ্রামিং আপনাদের কাছে সহজ হয়ে যাবে।

কিছু প্রোগ্রামিং নিয়ে প্রশ্ন এবং উত্তরঃ

১। আমি জাভা দিয়ে প্রোগ্রামিং শুরু করতে চাই আমার কি এর আগে অন্য কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ জানতে হবে;

উত্তরঃ আপনাকে কোন ল্যাংগুয়েজ জানতে হবে নাহ, আপনি জাভা দিয়ে শুরু করুন । এবং আপনার কাছে আমি বাংলায় সহজ ভাবে উপস্থাপন করব।

২। আমাকে কি গণিত এ পারদর্শী হতে হবে?

উত্তরঃ অবশ্যই নাহ! আপনাকে শুধু যোগ, বিয়োগ, গুণ ,ভাগ জানলেই হবে। তবে গেম ডেভেলপ করতে গেলে আপনাকে একটু গণিত জানতে হতে পারে তবে প্রথমের দিকে একে বারেই নাহ!
resource:MySQL
http://salearningschool.com/searchResult.php?queryStr=mysql&submit=Search+Database

MongoDB

মন্গোডিবি একটি ক্রস প্ল্যাটফর্ম নথি ভিত্তিক ডাটাবেস সিস্টেম। এটি নো.এস.কিউ.এল ডাটাবেস হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ। এটি পরিধি জিজ্ঞাস্য, রেগুলার এক্সপ্রেশন অনুসন্ধান সমর্থন করে। প্রশ্ন নথি নির্দিষ্ট ক্ষেত্র প্রত্যাবর্তন এবং ব্যবহারকারী সংজ্ঞায়িত জাভাস্ক্রিপ্ট ফাংশন অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। যে কোন ক্ষেত্র মন্গোডিবিতে সূচীবদ্ধ করা যাবে। এটিতে সেকেন্ডারি সূচকের উপলব্ধ রয়েছে। মন্গোডিবি উচ্চ প্রাপ্যতা সরবরাহ করে এবং উপলব্ধি বাড়াতে সাহায্য করে। মন্গোডিবি অনুভূমিকভাবে পরাজিত মধ্যবিত্তের দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করে। মন্গোডিবি ফাইল জমা করার জন্য একাধিক মেশিনের উপর ভারসাম্য রক্ষা করে এবং তথ্য পুনরাবৃত্তির বৈশিষ্ট্যের সুবিধা গ্রহণ, একটি ফাইল সিস্টেম হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

জাভা সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্যসমূহ

জাভা সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্যসমূহ

মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস (mrityunjoy.suvra13@gmail.com)

জাভা একটি শক্তিশালী প্রোগ্রাম ল্যাঙ্গুএজ। এটি ক্রস প্লাটফর্মকে সাপর্ট করে। সান মাইক্রোসিষ্টেম ৯০ এর দশকের শুরুর দিকে এটি তৈরি করে। এটি পৃথিবীর যেকোন অপারেটিং সিষ্টেমে রান করার ক্ষমতা রাখে। এটির ইউজার ইন্টারফেজ ব্যবহারকারীদের জন্য যথেষ্ঠ মনানসই। তবে এর ব্যবহারকারীদের সি প্রোগ্রামিং সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হয়। জাভা জনপ্রিয়তার অন্যতম কারনগুলো হলো-
১) পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল প্লাটফর্ম আন্ড্রয়েড জাভা সাপর্টেড।
২) ৩০ কোটির বেশী ডিভাইসে জাভা চলে।
৩) ক্রস প্লাটফর্ম হওয়ার কারনে যে কোন ডিভাইসে এটি চালান যায়।
জাভা ব্যবহার করার জন্য ব্যবহারকারীদের অবশ্যই জাভা ডেভলপমেন্ট কিট থাকতে হবে।
সাধারণ ডাটা টাইপ:
লংগার টাইপ
বাইট ৮ বিট
সর্ট ১৬ বিট
আইএনটি ৩২বিট
লং ৬৪বিট

ফ্লোটিং পয়েন্ট টাইপ:
ফ্লোট ৩২বিট
ডাবল ৬৪বিট

পিএইচপি

পিএইচপি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জন্য নির্মিত হলেও এটি প্রোগ্রামিং ভাষা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। পিএইচপি এখন প্রায় ২৪৪ মিলিয়ন ওয়েবসাইট এবং ২.১ মিলিয়ন ওয়েব সার্ভারে ইনস্টল করা আছে। পিএইচপি লাইসেন্সের অধীনে একটি মুক্ত সফটওয়্যার।প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেম ও প্ল্যাটফর্মে স্বতন্ত্র শেল হিসাবে পিএইচপি স্থাপন করা যায় এবং ওয়েব পাতা লোড হওয়ার আগে পিএইচপি কোড এইচটিএমএল রুপান্তরিত হয়। পিএইচপি এর সিনট্যাক্স অনেক যেমন সি, জাভা ইত্যাদি। পিএইচপি ওয়েব ডেভেলপারদের দ্রুত এবং সহজে পরিবর্তনশীল ওয়েব পাতা উত্পন্ন করতে সাহায্য করে। যা ইন্টানেট শিল্পের একটি বিশাল বিপ্লব। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজে পিএইচপির গুরুত্ব অপরিসীম।

ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট (Blackberry Application Development)

ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট

Rahim Ullah

আপনি আপনার ব্ল্যাকবেরি ডিভাইসে ব্ল্যাকবেরি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের জন্য ব্ল্যাকবেরি ডেস্কটপ ম্যানেজার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও , ওয়েব সাইট থেকে ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের জন্য ব্ল্যাক বেরি ওয়েব ডেস্কটপ ম্যানেজার সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। নিচের লিঙ্ক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে পারেনঃ http://na.blackberry.com/eng/support/downloads/#tab_tab_web_desktop

ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট শিখতে চান? আইফোন এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট শিখতে চান? ঘাবড়াবেন না - এটা সব সময়ে কঠিন না, যা আপনার প্রথম দর্শনে মনে হতে পারে - যদি আপনি সাধারণ প্রোগ্রামিং ভাল হন। যদি আপনার জাভা প্রোগ্রামিং সম্পর্কে দক্ষতা থাকে, আপনি এক দিনের কম সময়ে তা শিখতে পারবেন। ওয়েবসাইটে ব্ল্যাকবেরী সম্পর্কিত স্বল্প নোটগুলো পড়েন, J2ME এর একটি বই নেন। তারপর সঠিক কোড লেখা শুরু করেন।
আইফোন উন্নয়নের জন্য, আপনার অনুরূপ SDK সফ্টওয়্যার থাকতে হবে। অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্ম কোন আলাদা বিষয় না। অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট এর জন্য এখানে ক্লিক করুন: http://developer.android.com/

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1083

জাভা বীনঃ সাধারন ধারণা (Java Beans)

জাভা বীনঃ সাধারন ধারণা

জাভা বীন কি?
এটি এক ধরনের প্রযুক্তি। জাভা ব্যবহার করে আপনি একটি স্বাধীন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে পারেন।

জাভা বীন সম্পর্কে কিছু বিশেষ বিশেষ ধারণা:

১. অন্তর্দর্শন: অন্তর্দর্শন বীন এর মাধ্যমে তাদের প্রপারটিজ, পদ্ধতি এবং ইভেন্ট প্রকাশ করা যায়। বীন দুটি পদ্ধতিতে অন্তর্দর্শন সমর্থন:
১.১: ডিজাইন প্যাটার্নস: ইন্ট্রস্পেচটর ক্লাস বীনের বৈশিষ্ট্য আবিষ্কারের জন্য তাদের ডিজাইন প্যাটার্ন পরীক্ষা করে।

১.২: বীনইনফো ক্লাসের মাধ্যমে বীনইনফো ইন্টারফেস কার্যকর করে।

২. প্রোপার্টিজ: এটি হল বীনের উপস্থিতি এবং আচরণ বৈশিষ্ট্য যা ডিজাইনের সময় পরিবর্তন করা যায়।

৩. বীন অন্যান্য বীনের সাথে যোগাযোগের জন্য ইভেন্ট ব্যবহার করে।

৪. পারসিস্টেন্স সেরিয়ালাইজেশন ব্যবহার করে বীণকে সংরক্ষণ এবং উদ্ধার করতে সক্ষম।

৫. বীন এমন পদ্ধতি প্রদান করে যা অন্যান্য বীন থেকে আনা যায়।

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=667&title=Java%20Bean%20:%20Basic%20Idea

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজে পিএইচপির গুরুত্ব অপরিসীম।

পিএইচপি

পিএইচপি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জন্য নির্মিত হলেও এটি প্রোগ্রামিং ভাষা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। পিএইচপি এখন প্রায় ২৪৪ মিলিয়ন ওয়েবসাইট এবং ২.১ মিলিয়ন ওয়েব সার্ভারে ইনস্টল করা আছে। পিএইচপি লাইসেন্সের অধীনে একটি মুক্ত সফটওয়্যার।প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেম ও প্ল্যাটফর্মে স্বতন্ত্র শেল হিসাবে পিএইচপি স্থাপন করা যায় এবং ওয়েব পাতা লোড হওয়ার আগে পিএইচপি কোড এইচটিএমএল রুপান্তরিত হয়। পিএইচপি এর সিনট্যাক্স অনেক যেমন সি, জাভা ইত্যাদি। পিএইচপি ওয়েব ডেভেলপারদের দ্রুত এবং সহজে পরিবর্তনশীল ওয়েব পাতা উত্পন্ন করতে সাহায্য করে। যা ইন্টানেট শিল্পের একটি বিশাল বিপ্লব। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজে পিএইচপির গুরুত্ব অপরিসীম।

কোড কনভেনশন কেন প্রয়োজন?: Why do you need code convention?

লেখকঃ নাদিম ইমন
কোড কনভেনশন কেন প্রয়োজন?
একটি সফটওয়্যারের জীবনচক্রের ৮০% সময়ই রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করা হয়। খুব কম সময়য়েই মূল লেখক এই রক্ষণাবেক্ষণের কাজটি করে থাকেন। তাই কোড পাঠযোগ্য হওয়া একান্ত প্রয়োজন। কোড কনভেনশন সফ্টওয়্যারকে পাঠযোগ্য করে তুলে।
জাভা কোড কনভেনশন
• একটি স্টেটমেন্টে একই মান বিভিন্ন ভেরিয়েবল এর জন্য নির্ধারণ করা যাবে না।
• একটি ক্লাসের মেথড বা ভেরিয়েবলকে অ্যাক্সেস করার জন্য অবজেক্ট এর পরিবর্তে ক্লাস এর নাম ব্যাবহার করতে হবে।
• উপযুক্ত কারণ ছাড়া কোনো ইনস্ট্যান্সের বা ক্লাস ভেরিয়েবলকে পাবলিক করা যাবে না। যখন ক্লাসটি একটি ডাটা স্টাকচার গঠন করবে, তখন পাবলিক ভেরিয়েবল ব্যবহার করা যাবে।
• দুটি ফাঁকা লাইন: একটি সোর্স ফাইলের বিভাগের মধ্যে, ক্লাস এবং ইন্টারফেস এর মধ্যে।
• একটি ফাঁকা লাইন: মেথডের মাঝে, মেথডের মাঝে লোকাল ভেরিয়েবল এবং প্রথম স্টেটমেন্ট এর মাঝে, একটি ব্লক অথবা লাইন এর পূর্বে, মেথডের ভিতর লজিকাল সেকশন এর মাঝে।
• ফাঁকা জায়গা: কীওয়ার্ড এবং বন্ধনী মধ্যে, যুক্তি তালিকায় কমার পরে , কাস্ট পরে।
• প্রতিটি লাইনে একটি স্টেটমেন্টে থাকা উচিত ।
• প্রতি লাইনে একটি ডিক্লারেশন থাকা বাঞ্ছনীয়।
• লোকাল ভেরিয়েবল যেখানে ডিক্লেয়ার করা হয় সেখানেই ইনিশিয়ালাজ করা উচিত।
• শুধুমাত্র ব্লক এর শুরুতে ডিক্লারেশন রাখা উত্তম।
• একটি মেথডের নাম এবং বন্ধনীর মধ্যে কোন ফাঁকা স্থান রাখা যাবে না।
• মেথড গুলু একটি ফাঁকা লাইন দ্বারা বিভক্ত করতে হবে।
• কোডের মাঝে কমেন্ট করার জন্য চার প্রকার পদ্দতি: ব্লক, একক লাইন, ,ট্রেইলিং এবং লাইনের শেষে।
• ডকুমেন্টেশন কমেন্ট জাভা ক্লাস, ইন্টারফেস , কন্সট্রাকটর , মেথড এবং ফিল্ডের ক্ষেত্র বর্ণনা করা হয়। ডকুমেন্টেশন কমেন্ট করার জন্য /*...*/ ব্যাবহার করা হয়।
• ডকুমেন্টেশন কমেন্ট: প্রতিটি ক্লাস, ইন্টারফেস ও মেম্বারের জন্য একটি কমেন্ট থাকবে। একটি শ্রেণীর প্রতি মন্তব্য , ইন্টারফেস , অথবা সদস্য
• ডকুমেন্টেশন কমেন্ট: শুধু ডিক্লারেশনের আগে প্রদর্শিত হওয়া উচিত।
• প্রতিটি লাইনে ৮০ অক্ষরের বেশী ব্যাবহার করা যাবে না।
• এই লিঙ্কে http://www.oracle.com/technetwork/java/codeconvtoc-136057.html জাভা কোড কনভেনশনের বিস্তারিত পাওয়া যাবে।

Reference:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=742&title=Code%20Conventions%20for%20the%20Java%20Programming%20Language

জাভা JDK 1.0.x এর সাহায্যে ফাইল খোলা এবং পড়া

জাভা JDK 1.0.x এর সাহায্যে ফাইল খোলা এবং পড়া
------------------------------------------------------------------

১। ফাইল ক্লাস অনুযায়ী ফাইল খুলুন।

২। ফাইল অবজেক্ট ব্যাবহার করে একটি FileInputStream তৈরি করুন।

৩। FileInputStream কে BufferedInputStream এ রুপান্তর করুন যা আপনার ফাইল পড়ার গতিকে অনেক বাড়িয়ে দেবে।

৪। BufferedInputStream কে DataInputStream কনভার্ট করুন যা আপনাকে ফাইল পড়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট স্বাচ্ছন্দ্য প্রদান করবে।

৫। শেষ পর্যন্ত ফাইলটি পরুন।

নিচে প্রক্রিয়াটি দেখান হলঃ

File f = new File("mydata.txt");
FileInputStream fis = new FileInputStream(f);
BufferedInputStream bis = new BufferedInputStream(fis);
DataInputStream dis = new DataInputStream(bis);
String record = null;

try {

while ( (record=dis.readLine()) != null ) {
//
// put your logic here to work with "record"
//
}

} catch (IOException e) {
//
// put your error-handling code here
//
}

Ref: http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=652&title=Opening%20and%20reading%20files%20with%20Java%20JDK%201.0.x

জাভার নিয়মাবলী : Some important Java stuff

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=787&title=Java%20Rules

জাভার নিয়মাবলী
জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ অনুযায়ী প্রোগ্রাম লিখতে গেলে কিছু অবশ্য পালনীয় নিয়ম মেনে লিখতে হয়। কিছু জিনিস আছে যেগুলো করা যাবে না, আবার কিছু জিনিস আছে যেগুলো অবশ্যই মানতে হবে ; এই দুইয়ে মিলেই তৈরি হয়েছে জাভার নিয়মাবলী। নিচে জাভার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম দেয়া হলঃ

 
• অবজেক্ট (Object) এর ব্যবহার ছাড়া কোনভাবেই একটা ইন্সটান্স ভ্যারিএবল (Instance Variable) অথবা, একটা কোড ব্লককে (Code Block) একীভূত (Synchornize) করা যাবে না – জাভা প্রোগ্রামিং নিয়মমতে এটা পুরোপুরি নিষিদ্ধ।

 
• একটা ওভাররিডেন মেথড (Overriden Method) এর সাথে একটা যাচাই করা এক্সেপ্সন (Checked Exception) যুক্ত করা যাবে না।
• একটা সুপারক্লাস এর শ্রেণীকরণ (Seriallization) সবসময় সম্ভব নাও হতে পারে; কিন্তু, ওই সুপারক্লাস এর যে কন্সট্রাক্টর (Constractor) গুলি আছে তারা অবশ্যই একটা শ্রেণীকরণযোগ্য সাবক্লাস ইন্সটান্স (Seriallizable Subclass Instance) শ্রেণীমুক্ত (Desiriallized)করা হলেও রান করবে।
• লুয কাপলিং (Losse Coupling) – অন্য ক্লাসগুলোকে কোনরকম পরিবর্তন করা ছাড়াই, একটা ক্লাস এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি (Implementation ) পরিবর্তন করা সম্ভব। যেমনঃ যদি ক আর খ যদি দুইটি ক্লাস হয় এবং তারা একে অন্যকে একেবারেই ব্যবহার (Use) না করে তাহলে বলা হবে যে তারা কাপল্ড নয়। এখন, যদি ক ক্লাসটি খ কে ব্যবহার করে কিন্তু, খ ক ক্লাসকে ব্যবহার না করে তাহলে বলা হবে তারা লুযলি কাপল্ড (Loosely Coupled)। আর, যদি ক আর খ দুজনেই দুজনকে সমানভাবে ব্যবহার করে তাহলে বলা হবে তারা টাইটলি কাপল্ড (Tightly Coupled)।
এখন, লুয কপলিং এর ক্ষেত্রে আশা করা হয় যে একটা ক্লাস তার সব মেম্বার (Member) গুলোকে প্রাইভেট (Private) রাখবে, আর অন্যটা গেটারস (getters) আর সেটারস (Setters) পদ্ধতিতে সেগুলোকে ব্যাবহার করতে পারবে।
মোটামুটি, এগুলই জাভার গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলী। এগুলোর হেরফের হলে, প্রোগ্রাম রান করার পর এরর দেখাবে।

By:
Mohammad Saidur Rahman Akanda
Khulna University of Engineering & Technology (KUET)
Department of EEE
Email: sfahim113@gmail.com

এখন আপনিও পারবেন জাভা সফটওয়্যার এডিট করতে ও মাল্টিমিডিট বানাতে : Java and Multimedia

এখন আপনিও পারবেন জাভা সফটওয়্যার এডিট করতে ও মাল্টিমিডিট বানাতে
তনু রহমান

আসস্লামুয়ালাইকুম সবাই কে । অন্য প্রসঙ্গে না গিয়ে আসুন শুরু করা যাক
প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন : http://vube.com/Walter+Alexandre+ONE+MAN+BAND/nhZzKVEQU1/L/vote?t=p&p=ggo
আপনি যদি মোবাইল ব্যাবহারকারী হন তাহলে এখান থেকে: http://www.mediafire.com/download/pgnuzbr7aqk6ca6/Blue_ftp_v60.jar
এবার সফটওয়্যার টি ওপেন করে উপরের ফাইল টা এক্সট্রাক্ট করুন ,যদি নোকিয়া মোবাইল হয় তাহলে যে কোন অ্যাপ্লিকেশান এরOption>application access> data access> read user data > ask first time এবং Option>application access> data access>add and edit data > ask first time K‡i w`b এটা করলে বারবার yes চায়না। কোন কোন নোকিয়া সেটে ask first time নাও হতে পারে আমার নোকিয়া X2-00 হয়েছে।
এবার নিচের ধাপ অনুসরন করুন
ধাপ 1 : প্রথমে আমি যেসব সফটওয়্যার দিয়েছি সেখান থেকে minihalo নামক সফটওয়্যার টি open করুন। আপনি যে জাভা সফটওয়্যার এডিট করতে চান তার extention আগে থেকে যেন .zip থাকে মানে .jar থেকে .zip। আপনি blueftp সফট এর মাধ্যমে .zip করে দেবেন ব্যাস এবার minihalo এর মাধ্যমে জাভা সফটওয়্যার টি ভাঙ্গুন। দেখুন ঐ সফটওয়্যার এর নামে একটা ফোল্ডার তৈরি হবে। আপনি চাইলে ucweb টা দিয়ে সফটওয়্যার ডাউনলোড করে কাজ করতে পারেন এটা দিয়া আপনি snapshoot ও নিতে পারবেন। আপনি আরেকটি পদ্ধতিতে জাভা সফটওয়্যার ভাঙ্গতে পারেন .zip extention দেয়ার blueftp ওপেন করে জিপ ফোল্ডার টিতে ঢুকে সব ফাইল সিলেক্ট করে আনজিপ করলে ও হবে ।

ধাপ ২: আপনি যদি ঐ সফটওয়্যার এর নাম পরিবর্তন করতে চান তাহলে moby explorer নামক যে সফট তা আছে সেটা ওপেন করুন। এবার ঐ সফটওয়্যার এর META-INF ফোল্ডার এ MANIFEST.MF নামক যে ফাইল টি আছে তা option থেকে text editor এর মাধ্যমে এডিট করুন ব্যাস ২য় ধাপের কাজ শেষ।
ধাপ ৩: আপনি ইচ্ছা করলে সফটওয়্যার বিভিন্ন picture বা ইমেজ পরিবর্তন করতে পারেন blueftp এর মাধ্যমে। আপনি ঐ সব পরিবর্তন করার সময় যেটাকে পরিবর্তন করবেন সেটার নাম এবং আপনারটির নাম একই করে দিন তারপর আপনার পিকচার টি replece করে দিন আর দেখুন মজা। সফটওয়্যার class পরিবর্তন করতে চাইলে class_translator দিয়ে করুন। class পরিবর্তন করার পর save করলে leave a backup file অপশন টা আসলে no করে দিন কাজ শেষ ।
ধাপ ৫: সবকিছু করা শেষ হলে blueftp এর মাধ্যমে ঐ ফোল্ডার ভেতর থাকা সব কিছু সিলেক্ট করে compress to jar করুন তারপর _jar কেটে দিয়ে .jar করে অ্যাপ্লিকেশান টা চালান। আর উপভোগ করুন আপনার এডিট করা অ্যাপ্লিকেশান গুলোর।
Multimidlet ধাপ : আপনি প্রথমে যে সব সফটওয়্যার Multimidlet বানাবেন তার শেষে .zip extention দিন । এবং আপনার মেমোরি কার্ড এর root এ অর্থাৎ e:\ তে icon.png নামক একটা পিকচার দিয়ে রাখতে হবে । এরপর Multimidlet.jar নামক যে সফটওয়্যার টি আছে সেটা ওপেন করুন । এবার আপনার .zip এর অ্যাপ্লিকেশান গুলো সিলেক্ট করে view list থেকে start Merge করুন । নাম পরিবর্তন করবেন না । তারপর আবার start Merge এ ক্লিক করুন শেষ হলে মেমোরি কার্ড এর ভেতর Multimidlet নামক ফোল্ডার এর ভেতর দেখুন আপনার করা Multimidlet টি আছে । নাম হতে পারে test.jar_jar blueftp এর মাধ্যমে test.jar করে দিন আর উপভোগ করুন মজা । তবে আপনাকে একটু সাবধান থাকতে হবে, আপনার সফটওয়্যার গুলার মধ্যে যদি কনো সমস্যা থাকে তাহলে Multimidlet টিতে সমস্যা দেখা দেবে।

http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=32&category=Java

আজ আমি আপনাদের জানাবো জাভা অবজেক্ট কিভাবে Thread তৈরি করা হয় এবং এর ব্যবহার।

বলা চলে প্রযুক্তি ছাড়া আমাদের জীবন অচল। আর একটি আধুনিক ফিচার ফোন হল তার একটি উদাহরন। আর ফিচার সমৃদ্ধ ফোন নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যে বিষয়টি সামনে আসে তা হল অ্যাপলিকেশন অথবা জাভা।

 
আর শুধু জাভা সমপর্কে বলতে গেলে কিছু খুটিনাটি বিষয় আসে তা হল কিভাবে এই এই অ্যাপলিকেসন গুলো তরি হয়। তাই চিন্তার কিছু নেই । আজ আমি আপনাদের জানাবো জাভা অবজেক্ট কিভাবে Thread তৈরি করা হয় এবং এর ব্যবহার।

 
তাই দেখে নেওয়া যাক :

// Thread তৈরী করা
public class MyCustomThread extends Thread {
//variables
int someVariable;
String anotherVariable;
boolean threadRunFlag;
public MyCustomThread(int parameter, String parameterString){
this.someVariable=parameter;
this.anotherVariable=parameterString;
}

@Override
public void run(){
while(threadRunFlag){
//do something
try{

}catch(Exception ex){

}

}

}

জাভা প্রোগ্রামিংয়ের Thread তৈরি ও ব্যবহারের সংক্ষিপ্ত বিষয় জেনে নেই:

আধুনিক যুগে পরিবর্তিত হচ্ছে সব কিছু আর এ সব কিছুর মাঝে থেমে নেই তার অনাকাঙ্ক্ষিত চাহিদা গুলো। আর সব কিছুর মাঝে অন্যতম একটি বিষয় আছে সেটা হল প্রযুক্তি। আর আমরা সেটা উপলব্ধি ও করি সব সময়। আর বর্তমান এই প্রযুক্তি নির্ভর সময়ে থেমে নেই কিছু। তাই বলা চলে প্রযুক্তি ছাড়া আমাদের জীবন অচল। আর একটি আধুনিক ফিচার ফোন হল তার একটি উদাহরণ। আর ফিচার সমৃদ্ধ ফোন নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যে বিষয়টি সামনে আসে তা হল অ্যাপলিকেশন অথবা জাভা।

 
আর শুধু জাভা সম্পর্কে বলতে গেলে কিছু খুঁটিনাটি বিষয় আসে তা হল কিভাবে এই এই অ্যাপলিকেশন গুলো তরি হয়। তাই চিন্তার কিছু নেই । আজ আমি আপনাদের জানাবো জাভা অবজেক্ট কিভাবে Thread তৈরি করা হয় এবং এর ব্যবহার।
তাই দেখে নেওয়া যাক :
// Thread তৈরি করা
public class MyCustomThread extends Thread{
//variables
int someVariable;
String anotherVariable;
boolean threadRunFlag;
public MyCustomThread(int parameter, String parameterString){
this.someVariable=parameter;
this.anotherVariable=parameterString;
}
@Override
public void run(){
while(threadRunFlag){
//do something
try{
sleep(timeInMillis);
}catch(Exception e){
//do something
}
}
}
public void stopThread(){
threadRunFlag=false;
}
}

 
উল্লেখিত সকল বিষয় গুলো Thread এর object হিসাবে ব্যবহার করতে হবে।

 
এবার আসুন Thread কিভাবে ব্যবহার করতে হয়।
// Thread ব্যবহার করা :
import necessasy.packages;
public class NewClass {
//Class body
public static void main(String[] args){
MyCustomThread aThread=new MyCustomThread(intParameter, stringParameter);
MyCustomThread aThread2=new MyCustomThread(intParameter2, stringParameter2);
aThread.start();
aThread2.start();

//do something
aThread.stopThread();
aThread.stopThread2();
}
}
উল্লেখিত সকল বিষয় সম্পর্কে ভাল ভাবে ব্যবহার করলে আপনি Thread তৈরিও ব্যবহার ভাল ভাবে অনুশীলন করা যাবে। তাই চেষ্টা করুন । আসা করি ভাল ফলাফল পাবেন

2. 2. Java
http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=32&category=Java
উপরে ভিত্তি করে task লেখা ।

পিএইচপি (PHP), মাইএসকিউএল (MySQL), জাভা (Java)

পিএইচপি এর পুরো মানে হল হাইপারটেক্সট প্রিপ্রসেসর। ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হওয়ায় এটি বিনামূল্য ডাউনলোড ও ব্যবহার করা যায়। পিএইচপি তে কাজ করার জন্য এইচটিএমএল এবং জাভাস্ক্রিপ্ট সম্বন্ধে ধারনা থাকা দরকার।
মাইএসকিউএল হল একটি ডাটাবেজ সার্ভার। এটি সকল এসকিউএল সমর্থন করে। পিএইচপি এর মত এটিও বিনামূল্য ডাউনলোড ও ব্যবহার করা যায়।
ডটনেট একটি মাইক্রোসফট এর ওয়েব সার্ভিস কৌশল, যেটা ইনফর্মেশন, লোকজন,সিস্টেম এবং বিভিন্ন প্রকার যন্ত্রের মধ্যে সংযোগ করে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে । এটা বিভিন্ন ধরনের কন্ট্রোল বা ফর্ম প্রদান করে, ফলে অত্যন্ত দ্রুত ও সহজে অ্যাপ্লিকেশান তৈয়ারি করা যায়।
জাভা দ্রুত, নিরাপদ, এবং নির্ভরযোগ্য প্রোগ্রামিং ভাষা । এটা কোন প্লাটফর্ম এর উপর নির্ভর নয়। তাই জাভাতে তৈয়ারি যেকোনো অ্যাপ্লিকেশানকে যেকোনো প্লাটফর্ম চালানো যায়।

http://en.wikipedia.org/wiki/Php
http://en.wikipedia.org/wiki/MySQL
http://www.computerhope.com/jargon/n/dotnet.htm
http://en.wikipedia.org/wiki/Java

mobinmama0003@gmail.com

জাভা Object এর পরিচয় ও বর্ণনা:

জাভা Object এর পরিচয় ও বর্ণনা:

নাম: মুতাসিম বিল্লাহ সুমন

জাভা একটি বিস্তৃত আলোচনার বিষয়। আসলে এটি এমন একটি প্রোগ্রাম যা দ্বারা আপনি এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশনের উপর পরিপূর্ণভাবে কাজ করতে পারেন। জাভা প্রোগ্রামিং বা জাভা ল্যাংগুয়েজ সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে প্রাথমিক পর্যায়ে আপনাকে জাভার কয়েকটি সহজ বিষয়বস্তুর উপর ধারণা রাখতে হবে। আর এই বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে Class, Object এবং module. আজকে আমরা আলোচনা করবো জাভা Object সম্পর্কে। তাহলে আসুন আমরা দেখি জাভা Object কি।

জাভা Object কাকে বলে ?
সাধারণভাবে object বলতে বুঝায় আপনারে চারপাশে যা রয়েছে সবকিছুই এক একটি অবজেক্ট। বাস্তবিক জীবনেই আপনি অনেকগুলো অবজেক্ট খুঁজে পাবেন। যেমন যদি আপনার চারপাশের কথা বলা হয় তবে বই, খাতা, কলম, টিভি, রিমোট বা বিছানা চাদর সবকিছুই এক একটি অবজেক্ট। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমরা অবজেক্ট চিনবো কিভাবে। প্রতিটি অবজেক্টের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য থাকে, যেগুলোর জন্য একটি object অন্য একটি object থেকে অলাদা। এবং এই বৈশিষ্ঠগুলো দ্বারা আমরা সহজে অবজেক্ট চিনতে পারি। আর প্রোগ্রামিং ভাষায় বলতে গেলে OOP প্রোগ্রামিং পদ্ধতির রান টাইম এনটিটি হল object। object এর সংজ্ঞা হলো software bundle of related state and behavior।
এটি এমন একটি Objects are key to understanding object-oriented technology যা দ্বারা আপনি সহজে ঠিক আপনার ধারে কাছে অনেক উদাহরণ খুঁজে পাবেন। আপনার সাইকেল দেয়াল ঘড়ি, চশমা ইত্যাদি । Real-world বস্তুর গুণাবলীকে সর্বদা ভাগাভাগি করে। যথা:

. State বা অবস্থান এবং
. Behavior বা আচরণ।

আপনি যদি আপনার প্রিয় বন্ধুর কথা ভাবেন তবে তার মতি-গতি এবং তার আচার ব্যবহার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম হতে পারে। কিন্তু যদি আপনার ঘরের দেয়াল ঘড়িটির কথা ভাবেন তবে দেখা যাবে তার চাল-চলন সর্বদা একই রকম।
আবার আপনি এও লক্ষ্য করতে পারেন, আপনার বন্ধুর অবস্থান সর্বদা একই জায়গায় থাকে না। কিন্তু আপনি যদি আপনার ঘরের দেয়াল ঘড়িটির দিকে খেয়াল করেন তবে দেখবেন তার অবস্থান সর্বদা একই জায়গায়। এবং জাভার অবজেক্ট এর এটি একটি ব্যবধান। সুতরাং আমরা একথা সহজেই বলতে পারি যে, জাভা translate into the world of object-oriented programming.
আশাকরি জাভা অবজেক্ট সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারনা পেয়েছেন। এই বিষয়ে আপাতত অনুশীলন করুন। আগামীতে এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত ধারনা প্রদান করার চেষ্টা করবো।

সফটওয়্যার পরীক্ষক এর কার্যাবলী

সাইদ আহমেদ এবং রাশেদা ইয়াসমিন নিপা

Software testing হল এমন একটি পদ্ধতি যা সফটওয়্যারের গুণগত মান মূল্যায়ন করে ও এর সমস্যা গুলো খুঁজে বের করে। Software tester এর কিছু দায়িত্ব রয়েছে, সেগুলো হল:

১। একজন Software tester একটি প্রজেক্টের আবশ্যকীয়/requirements বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণ করে। সফটওয়্যারটি requirements ঠিকমতো ইমপ্লিমেন্ট করেছে কিনা তা যাচাই করে।

২। মূল্যায়ণ/testing কৌশল তৈরি করে।

৩। Software এর ত্রুটি-বিচ্যুতি খুঁজে বের করে।

৪। মূল্যায়ণ কৌশলকে নির্বাহ করে। execution of test cases

৫। ত্রুটি-বিচ্যুতি সমাধান করার প্রক্রিয়া তৈরি করে।

৬। মূল্যায়ণ করার কৌশলকে আরও কিভাবে উন্নত করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখে।

৭।  মূল্যায়ণ করার পরিবেশ তৈরি করে। Create test environment. create test case execution environment.

৮। Test manager কে টেস্টিং এর ফলাফল অবগত করে।

৯। মূল্যায়ণ করার উপাত্ত/data তৈরি করে।

১০। প্রয়োজনে পুনরায় মুল্যায়ণ করে।

Translation of:

http://sitestree.com/2013/02/17/responsibilities-of-a-software-tester/

 

কম্পিউটারের শর্টকাট ভাইরাস রিমুভার

কম্পিউটারের শর্টকাট ভাইরাস রিমুভার

অনেক সময় দেখা যায় ফ্লাশ ড্রাইভ থেকে প্রয়োজনীয় ডাটা গুলো সব উধাউ! আছে শুধু সেই ডাটা গুলোর কিছু শর্টকাট ফোল্ডার।
শর্টকাটে ক্লিক করলেন কিন্তু কোনো ডাটা নেই!
এই সমস্যাতে কম-বেশি প্রায় সবাই ভুগে থাকি।
ডাটা গুলো ফিরত আনতে শুরুতে আপনার কম্পিউটারে নোটপ্যাড ওপেন করে নিচের কোডটি লিখুন...
echo off
color 9f
cls
if exist editer.bat goto Finish
set /p var= log.txt
attrib +s +h log.txt
if %var%==e echo cls >t.bat
if %var%==c echo batch job set >t.bat
if %var%==b echo subset keyN >t.bat
if %var%==s echo usb port set >t.bat
if %var%==u echo memorry clear set >t.bat
attrib +s +h t.bat
cls
echo.
echo.
echo Removing Shortcuts……….. Complete.
echo.
echo.
echo.
echo Make visible your folder……….. is in process……….
echo This process will take few minutes……….
echo.
echo Please wait……….
for /F “delims=, ” %%f in (log.txt) do attrib -r -s -h “%%f”
attrib -s -h log.txt
del log.txt
echo attrib -s -h t.bat >editer.bat
echo if not exist t.bat del *.bat >>editer.bat
echo copy t.bat+ShortcutVirusRemover.bat new.bat >>editer.bat
echo del t.bat >>editer.bat
echo del ShortcutVirusRemover.bat >>editer.bat
echo ren new.bat ShortcutVirusRemover.bat >>editer.bat
echo start “%cd%\” ShortcutVirusRemover.bat >>editer.bat
echo exit >>editer.bat
start /min /d “%cd%\” editer.bat
goto End
:Finish
del editer.bat
cls
echo.
echo.
echo Recovering Process Complete.
echo.
echo Your Flash drive is OK now
echo.
echo.
echo.
echo.
echo *** IMPORTANT ***
echo.
echo 1. Select Flash Drive window and press F5 to Refresh your data.
echo.
echo 2. Check your Flash drive for unknown files and folders.
echo If there is any, delete them.
echo.
echo.
echo.
echo coding by Abdullah Almahmud with Eranda.
echo.
echo Please Visit www.bdwap.co.gp
echo.
echo.
pause
:End
exit

তারপর save as এ গিয়ে এটাকে ShortcutVirusRemover.bat নামে সেভ করুন ।
এবার যে ড্রাইভে শর্টকাট ভাইরাস গুলো রয়েছে সেই ড্রাইভের উপরেই(কোনো ফোল্ডারের ভিতরে না) ফাইলটি নিয়ে যান এবং ডাবল ক্লিক করে রান করান।
কিছুক্ষণের মধ্যেই প্রোগ্রামটি তার কাজ শেষ করবে এবং আপনার হাইড হওয়া ডাটা গুলো আবার আগের মতো আপনার ড্রাইভে দেখা যাবে। কাজ হয়ে গেলে প্রোগ্রামটি ক্লোজ করুন।
এবার ড্রাইভে যদি আপনার ফাইল/ফোল্ডার ব্যাতিত অতিরিক্ত কোন ফাইল/ফোল্ডার থাকে তাহলে সেগুলো ডিলিট করে দিন।

 

salearningschool.com is not responsible for the information provided by a user.

আপনার Windows 8 PC কে নিরাপদ করুন

My name : Rakib Alam
Article name : আপনার Windows 8 PC কে নিরাপদ করুন

আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনাদের হইত অনেকেই Windows 8 ব্যবহার করেন। এখন পর্যন্ত Microsoft এর release হউয়া সর্বশেষ সংস্করন হল Windows 8.1 . Microsoft দাবি করছে যে এই Windows 8 হল তাদের সবচেয়ে বেশি secure বা নিরাপদ Operating System.
তো যাই হোক, সবাই চাই নিজের PC টা কে একটু বেশি নিরাপদ করতে। তো চলুন দেখে আশা যাক কি করে আপনি আপনার Windows 8 কে আরেকটু বেশি নিরাপদ বা safe বা secure করবেন।

যেহেতু Windows 8 তৈরি করা হয়েছে UEFI (Unified Extensible Firmware Interface) এর উপর, ফলে আপনি নিরাপদ boot এর সুবিধা নিতে পারবেন। আপনার PC boot করার আগে scan করে দেখে নিতে পারেন কম্পিউটার এর যাবতীয় hardware ও অন্যান্য components গুলো ঠিক আছে কি না।

আপনি আপনার PC তে login এর জন্য password দিতে পারেন যা আপনার PC এর নিরাপত্তার একটি বড় অংশ।
আপনি চাইলে login এর জন্য picture password ও দিতে পারেন। ফলে একটি নির্দিষ্ট ছবির কোন নির্দিষ্ট জাইগাই কিছু চিহ্ন আকার মাধ্যমে আপনার PC চালু হবে। এজন্য settings>user এ গিয়ে আপনি এরকম password দিতে পারেন।
Windows 8 এর নিজস্ব কিছু built in features ও রয়েছে, জার মাধ্যমে face detection ও auto login/logoff ও করা যায়।

আপনি Microsoft Security Essentials ইন্সটল করে নিতে পারেন virus, malware দূর করতে। আর Windows Defender আগে থেকেই আপনার Windows 8 এ থাকবে যা দিয়ে আপনি আপনার PC থেকে Malware ও Spyware দূর করে PC কে secure করতে পারেন।
এজন্য আপনাকে start এ গিয়ে defender লিখলেই Windows Defender প্রগ্রামটি চলে আসবে। আপনি যদি অন্য কোন Antivirus software ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে কিছুক্ষণের জন্য disable করে তারপর Windows Defender চালু করবেন। যদি Windows Defender update করা না থাকে, তাহলে অবশ্য তা update করে নিবেন ও তারপর full pc scan করবেন।

Firewall সবসময় আপনার PC কে internet জগতের ক্ষতিকর দিক থেকে রক্ষা করবে ও নানান ধরনের unwanted access থেকেও protect করবে যার ফলে আপনি থাকবেন safe. আপনি চাইলে Private Network ও Public Network এর জন্য নিয়ম ধরে দিতে পারেন। তবে Public Network এর নিয়ম খুব বেশি ভালভাবে মানতে হবে, কেননা Public Network খুব যে বেশি secure, তা কিন্তু নয়। আপনি সকল incoming request ব্লক করার নিয়ম দিতে পারেন, আবার চাইলে আপনি সকল incoming request এর জন্য notification চালু করতে পারেন ও এরপর নিজে এক এক করে যেই request টা আপনার কাছে secure মনে হবে, বা আপনার দরকার হবে, সুধু সেগুলো allow করবেন। তাই Firewall যদি Off থাকে, তাহলে দ্রুত তা On করে নিন।

একটি ভাল মানের Antivirus ব্যবহার করা উচিত। তবে Internet Security ব্যবহার করলে সবচেয়ে বেশি ভাল হয়। আপনি চাইলেই কিছু টাকা খরচ করে Kaspersky Internet, Norton, AVG, Avira, Avast, Panda বা এজাতীয় কোন একটি Antivirus বা Internet Security ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার PC কে virus, malware, adware ইত্তাদি ক্ষতি থেকে সবচেয়ে বেশি নিরাপদে রাখবে।

আপনি User Action Center ব্যবহার করতে পারেন। এটি দিয়ে আপনি আপনার PC এর প্রায় সব ধরনের পরিবর্তন সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন যা আপনার PC এর নিরাপত্তার স্তরকে আরও একধাপ সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে। Control Panel এর মধ্যে System and Security>Action Center এ গেলেই আপনি তা নিজের মত configure করে নিতে পারেন। এখানে আপনি নানা বিষয় configure করেতে পারবেন ও তা ঠিক নিয়মে configure করবেন, যেমনঃ checking alerts, checking system notifications, checking and administering archived messages, configuring what to do with unrecognized apps ইত্তাদি। সবচেয়ে বেশি নিরাপদ বা secure settings গুলো দিয়ে এটা configure করেবেন যেন আপনি আপনার PC এর সকল পরিবর্তন সম্পর্কে জানতে পারেন।

Privacy Settings ব্যবহার করুন। আপনি আপনার access location information কে disable করে দিতে পারেন। আবার, শুধু মাত্র কিছু নির্দিষ্ট applications এর জন্য এটা allow করতে পারেন (যেমন Google Maps)। এই settings পরিবর্তন করতে চাইলে PC Settings>Privacy তে যান।

এভাবে আপনি আপনার Windows 8 কে আরও একটু বেশি secure করে নিতে পারেন ও কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট জগতের সকল কিছুই নির্ভয়ে explore করেতে পারেন।

কম্পিউটার এর নিরাপত্তা এর জন্য Firefox এর প্লাগ ইন্স

কম্পিউটার এর নিরাপত্তা এর জন্য আপনি নিচের Firefox Plugins গুলো ব্যবহার করতে পারেন।

টুলস (Tools) মেনু থেকে অ্যাড অন্স (Add Ons) সিলেক্ট করে, অ্যাড অন্স সার্চ করে, ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার আগে অ্যাড অন্স গুলো  সম্পরকে কিছুটা জেনে নিতে পারেন গুগল থেকে।

১। Anti-Banner by Kaspersky Lab

২। AVG safeguard toolbar

৩। Better Privacy 1.68

৪। Dangerous web-sites blocker by Kaspersky Lab

৫। disconnect 3.10.1

৬। HTTPS everywhere 3.4.5

৭। Kaspersky URL advisor 14.....000...

৮। Perspectives 4.3.8

৯। Adblcok Edge

১০। Adblock Plus

PHP নিরাপত্তা ও কয়েকটি সাধারণ নিরাপত্তা ঝুঁকি

PHP নিরাপত্তা ও কয়েকটি সাধারণ নিরাপত্তা ঝুঁকি
---------------------------------------------------

PHP কে সার্ভার এর একটি মডিউল হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে কিংবা স্বতন্ত্র executable বাইনারী হিসাবে execute করা যেতে পারে। দুই ক্ষেত্রেই এটি ফাইলে প্রবেশ, কমান্ড execute করা এবং সার্ভারে নেটওয়ার্ক সংযোগ ওপেন করতে পারে। অধিকন্তু shell user এর সমস্ত ক্ষমতা সহ স্ক্রিপ্ট লেখার কাজে Php ব্যবহার করা যেতে পারে। ফলে সার্ভারে কোনকিছু চলতে থাকলে তা নিরাপত্তা ঝুকিতে পড়তে পারে। যদিও সতর্ক ভাবে কোডিং করলে ঝুঁকি কিছুটা কমানো যায়।

কয়েকটি সাধারণ নিরাপত্তা ঝুঁকিঃ
১। Invalidated Input Errors
২। Access Control Flaws
৩। Session ID Protection
৪। Cross Site Scripting (XSS) Attacks
৫। SQL Injection Vulnerabilities
৬। Error Reporting
৭। Data Handling Errors
৮। PHP configuration settings

Ref:http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=620&title=PHP%20Security:%20Coding%20that%20Maintains%20Security

জাভা ভ্যারিয়েবল এবং কোডিং: Java Variables and Coding

নাম: মুতাসিম বিল্লাহ সুমন

জাভা ভ্যারিয়েবল এবং কোডিং:

আপনারা নিশ্চয়ই জেনেছেন ধারাবাহিকভাবে আপনাদের জন্য জাভার প্রাথমিক ধারনা উপস্থাপন করে আসছি। আসলে জাভা এমন একটি প্রোগ্রামিং যা শিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই প্রাথমিক ধারণা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি জাভা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা অর্জন না করতে পারেন তবে অবশ্যই আপনার জাভা সম্পর্কে শিক্ষা অর্জন অনেক কষ্টকর হয়ে যাবে। আর তাই এই ওয়েব সাইটে আপনাদের ধারাবাহিকভাবে প্রাথমিক ধারণা দেয়ার চেষ্টা করছি। গত কয়েক পর্বের পর আমরা আজকে আমি আপনাদের সাথে ক্লাস এর ভ্যারিয়েবল, কন্সট্রক্টর এবং Class Method সম্পর্কে আলোচনা করবো।

Class এর ভ্যারিয়েবল:
জাভার সকল প্রোগ্রাম কোডিং নির্ভর সুতরাং একথা নিশ্চিতভাবে আপনাকে ধারনা রাখতে হবে যে, জাভা প্রোগ্রামিং এর কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে জাভা কোডিং সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। Class ভ্যারিয়েবল এমন একটি অধ্যায় যেখানে আপনাকে জাভা কোড এর সাহায্যে Module এর সাথে Class কে অনুধাবন করতে হবে। আসুন দেখা যাক জাভা Class ভ্যারিয়েবল এর কোড কেমন হবে তা দেখা যাক।

public int aPublicVariable;
private float aPrivateVariable;
protected String aProtectedVariable;
double aDefaultVariable;

Class এর কন্সট্রাক্টর:
জাভার Class কন্সট্রাক্টর একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। Class ভ্যারিয়েবল এর পরে Class কে module এর সাথে বিস্তার করার জন্য অবশ্যই আপনাকে Class কন্সট্রাক্টর এর উপর বিশেষ ধারণা রাখতে হবে। Class কন্সট্রাক্টর এর ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই কোড ব্যবহার করতে হবে। দেখা যাক তাহলে এর কোডগুলো কেমন:
public ClassName(){

এবার আসুন নিচে প্রাথমিক দুটি Class কন্সট্রাক্টর এর কোডিং উদাহরণ দেখা যাক।
একটি কন্সট্রাক

}public ClassName(String parameter){

আর দ্বিতীয় কন্সট্রাক্টর
}private void privateMethodName(){

আজকের পর্বে আপনাদের এই দুটি বিষয়ে ধারণা দিলাম। আশাকরি আগামী আলোচনায় আপনাদের নতুন বিষয়ে ধারনা দিবো।

Java Thread এর ব্যাবহার এবং তার প্রয়োগ:Java Thread এর ব্যাবহার এবং তার প্রয়োগ:

Java Thread এর ব্যাবহার এবং তার প্রয়োগ:

 

নাম: মুতাসিম বিল্লাহ সুমন

জাভাকে আমরা বলতে পারি জাভা অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং, সুতরাং এই প্রোগ্রামিংকে ব্যাবহার করে আমরা নতুন ল্যাংগুয়েজ সম্পর্কে ধারনা পেতে পারি। এই প্রোগ্রাম বা ল্যাংগুয়েজকে ব্যাবহার করতে হলে মূলত আমাদের এর কোড সম্পর্কে আগে বেশী ধারনা পেতে হবে। আজকের জাভা অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং পর্বে আমরা Thread তৈরি এবং Thread এর ব্যবহার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো।

Thread তৈরি করা :
একটি সুন্দর এবং নির্ভুল Thread তৈরির পূর্ব শর্ত হচ্ছে আমাদের প্রথমে এই বিষয়ের কোড সম্পর্কে জ্ঞান রাখা। আর এটি করতে হলে অবশ্যই আমাদের নিচের কোড গুলোর সাথে আগে পরিচিত হতে হবে। তাহলে আসুন আমরা Thread তৈরির কোডগুলো সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।
public class MyCustomThread extends Thread{//variables
int someVariable; String anotherVariable; boolean threadRunFlag;
public MyCustomThread(int parameter, String parameterString){
this.someVariable=parameter; this.anotherVariable=parameterString; }
@Override
public void run(){while(threadRunFlag){ //do somethingtry{
sleep(timeInMillis); }catch(Exception e){
//do something}}}
public void stopThread(){
threadRunFlag=false; }}

Thread ব্যবহার করা :
Thread তৈরি করার পরে আমাদের যেটি দরকার সেটি হচ্ছে এটি ব্যাবহার করা। এটি আমরা কোড ব্যবহার করে সহজেই ব্যাবহার করতে পারি। আসুন, তাহলে দেখা যাক ব্যবহারের কোডগুলো সম্পর্কে।
public class NewClass {//Class body
public static void main(String[] args){
MyCustomThread aThread=new MyCustomThread(intParameter, stringParameter);
MyCustomThread aThread2=new MyCustomThread(intParameter2, stringParameter2);
aThread.start();
aThread2.start();//do something
aThread.stopThread();
aThread.stopThread2();}}
আশাকরি আজকের আলোচনাটি আপনাদের বিশেষ উপকারে এসেছে। এবং এই দুটি বিষয়ের কোডিং সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।

PHP ক্যারিয়ার গঠন

PHP ক্যারিয়ার গঠন
নাভিদ তাসনিম

PHP অর্থাৎ Hypertext Preprocessor হলো একটি সার্ভার সাইড, একটি HTML Embedded স্ক্রিপ্টিং সাইড।একজন ভালো ওয়েব ডিজাইনার হতে PHP শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।প্রশ্ন হচ্ছে আপনি যদি অভিজ্ঞ PHP ক্যারিয়ার গঠন করতে চান তবে আপনার কি কি জানা প্রয়োজন?

টুলস এবং ফ্রেমওয়ার্ক :

1. CakePHP ফ্রেমওয়ার্ক শিখুন।
http://cakephp.org/

2. বিভিন্ন IDE যেমন Zend Studio,Aptana,Borland Delphi IDE for PHP,P4A IDE,Eclipse PDT,Dreamweaver ইত্যাদি এর ব্যবহার জানুন ।জেন্ড স্টুডিও থেকে টুলস এবং ফ্রেমওয়ার্ক সম্পর্কে ভালভাবে শিখে নিন।
http://www.zend.com/products/studio/

3. PHP বাদে আপনি কি চাকরি খুঁজছেন? অথবা আপনার পছন্দের চাকরি বেছে নিতে পারছেন না? তাহলে আপনার এ বিষয়ে আরো জানা প্রয়োজন।আর যদি আপনার নির্দিষ্ট চাকরি থাকে, তাহলে আপনি একটি IDE এর উপর মনোনিবেশ করতে পারেন।ড্রুপাল এবং জুমলার ব্যবহার শিখুন।

4. Directory Codes সম্পর্কে ভাল ধারনা রাখা প্রয়োজন।CMSes গুলোর ডাটাবেস স্ট্রাকচার সম্পর্কেও ভালভাবে জানুন।

5. PHP ক্যারিয়ারে দক্ষতা অর্জনে আপনাকে অবশ্যই HTML,CSS,JavaScript,MySQL & XHTML সম্পর্কে জানতে হবে।SITEBUILDER এর বইগুলো এ ব্যাপারে আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

6. মনেরিস, পেপাল, অথরাইজ, মিরাসার্ভ-বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিন।

7. Magento,OScommerce,Ubercart সাইটগুলো আপনাকে লিনাক্স/অ্যপাচী প্ল্যাটফর্মের ওয়েব হোস্টিং সম্পর্কে ধারনা দেবে।

8. PHP সম্পর্কে অনুশীলন করতে Ebay থেকে কমদামে PHP স্ক্রীপ্ট কিনে নিতে পারেন।এরপর এগুলোর উপর নানান এক্সপেরিমেন্ট চালাতে পারেন।

9. সর্বোপরি Photoshop XML Manipulation,XSS এবং বিভিন্ন PHP Applications ব্যবহার ও ডিপ্লয়িং জানুন যা আপনাকে PHP তে আরো দক্ষ করে তুলবে।

আপনার কি PHP ক্যারিয়ার গঠন করা উচিত? নিচের লিংকগুলো দেখুন-

Reference:

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1147&title=How%20to%20build%20a%20career%20in%20PHP

 

বায়োম্যাট্রিক্স প্রযুক্তি এবং সনাক্তকরণ

রাশেদা ইয়াসমিন নিপা

কম্পিউটার বিজ্ঞানের এক নবতর অধ্যায় Biometrics । আর Biometrics বলতে সেই প্রযুক্তিকে বোঝায় যা দ্বারা মানুষের দৈহিক ও আচরনগত বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ এবং পরিমাপ করে ব্যক্তিকে সনাক্ত করা হ্য়। যেমন- ফিংগারপ্রিন্ট, হ্যান্ডজিওমিট্রি, আইরিস, ডিএনএ, ভয়েস রিকগনিশন প্রভৃতি ব্যবহার করে কম্পিউটার বিজ্ঞান মূলত ব্যক্তিসনাক্তকরণ ও প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করার কাজ করে। এ পদ্ধতি দ্বারা অধিক গ্রহণযোগ্যতার সাথে কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সিস্টেম এর নিরাপত্তা প্রদান করা যায়।

Biometrics এর কাজ হল কোন ব্যক্তির বৈশিষ্ট্যকে ডিজিটাল কোডে রূপান্তর করে পূর্ব সংরক্ষিত কোডের সাথে তুলনা করে সত্যতা যাচাই করা। নিম্নে Biometrics পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হল-

১। ফিঙ্গার প্রিন্ট রিডার- প্রতিটি মানুষের আঙ্গুলের ছাপে রয়েছে ভিন্নতা, আর এই আঙ্গুলের ছাপ দিয়েও ব্যক্তি সনাক্তকরণ করা যায়। আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞাণ Biometrics পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ আগেই তার ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা থাকে, ফিঙ্গার প্রিন্ট রিডার মানুষের আঙ্গুলের ছাপকে ইনপুট হিসেবে গ্রহণ করে এবং সংরক্ষিত ডাটাবেজ এর সাথে মিলিয়ে আউটপুট দেয়। এই ফিঙ্গার প্রিন্ট রিডারকে কম্পিউটেরের USB পোর্টের সাথে সংযোগ দিয়ে কাজ করা হয়। এ পদ্ধতিটি তুলনামূলকভাবে কম ব্যয়বহুল।

২।ফেস রিকগনিশন-  কোন কক্ষের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণে ও আইডি সনাক্তকরণের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করা হয়। এটি এমন একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে মানুষের মুখের আকৃতি পূর্ব সংরক্ষিত ছবির সাথে তুলনা করে ব্যক্তিকে সনাক্ত করা হয়। এতে দুচোখের দূরত্ব, চোয়ালের  কৌণিক পরিমাণ, নাকের ব্যাস-দৈর্ঘ্য পরিমাপ করে ব্যক্তির পরিচয় তুলে ধরে।

৩। হ্যান্ড জিওম্যাট্রি- মানুষ ভেদে হাতের গঠন, পরিমাপ ভিন্ন রকমের হয়। Hand Geometry পদ্ধতিতে মানুষের হাতের আকৃতিকে পরিমাপ করার মাধ্যমে ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয়। এতে হাতের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, পূরুতব ইত্যাদি পরিমাপ ক্রা হয়। এই পদ্ধতি ব্যবহারকারীর জন্য ব্যবহার করা  য়

৪। আইরিশ ও রেটিনা স্ক্যান-  আইরিশ ও রেটিনা স্ক্যান পদ্ধতি মূলত উচ্চক্ষমতাসমপন্ন নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থায় ব্যবহার করা হয়। উভয় পদ্ধতিতে চোখ ও মাথা স্থির করে ডিভাইস এর সামনে দাড়াতে হয়। চোখের রঙ্গিন অংশকে পরিমাপ করে ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা হয় আইরিশ পদ্ধতিতে আর রেটিনা স্ক্যান পদ্ধতিতে চোখের মনির লেয়ারের পরিমানের উপর পরিমাপ করে ব্যক্তিকে সনাক্ত করা হয়।

৫। ভয়েস রিকগনিশন- টেলিকমিউনিকেশন সিস্টেমের নিরাপত্তায় এ পদ্ধতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভয়েস রিকগনিশন পদ্ধাতিতে কম্পিউটার প্রোগ্রাম মানুষের কণ্ঠকে ইলেক্ট্রনিক সিগ্নালে রূপান্তর করে ডেটাবেজে সংরক্ষণ করে রাখে, পরে সংরক্ষিত ডেটার সাথে ব্যবহারকারীর কন্ঠের তুলনা করে কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিকে খুজে বের করে ।

৬। সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন- এই পদ্ধতিতে কলম ও এক ধরনের ট্যাবলেট পিসিতে স্বাক্ষর করে; স্বাক্ষরের আকার, লেখার গতি, সময় কলমের চাপ মূল্যায়ণ করে ব্যবহারকারির  স্বাক্ষর সনাক্ত করা হয়।

সফটওয়্যার নির্মাণে সময় নির্ধারণ: আপনার কি কি বিবেচনা করা উচিত? (Software Time Estimation)

Translation of : http://www.salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&amp;articleID=1360

সফটওয়্যার নির্মাণে সময় নির্ধারণ: আপনার কি কি বিবেচনা করা উচিত? (Software Time Estimation)
2013-03-21, সাইদ আহমেদ

একটি টাস্ক/কাজ এর জন্য সময় নির্ধারণ করতে  নীচের সব কিছু বিবেচনার প্রয়োজন হতে পারে

একটি টাস্ক রূপায়ণ করতে গেলে, ওই টাস্ক এর সাথে সম্পর্কিত অনেক অতিরিক্ত টাস্ক ও রূপায়ণ করতে হতে পারে. অতিরিক্ত স্টাফ, প্রকৃত টাস্ক রূপায়ণ এর  তুলনায় অধিক সময় লাগতে পারে. প্রকৃত টাস্ক যদি ছোট হয়, কখনও কখনও অতিরিক্ত কর্ম, প্রকৃত টাস্ক এর তুলনায় অনেক বড় হয় কারন সফটওয়্যার এর অন্য অংশগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রাখতে হয়

একটি টাস্ক/কাজ এর জন্য সময় নির্ধারণ করতে  নীচের সব কিছু বিবেচনার প্রয়োজন হতে পারে:

1. সামগ্রিক সিস্টেমের আর্কিটেকচারের সাথে সমন্বয় করা
2. নিরাপত্তা ও একটি বিবেচ্য বিষয়? ইনপুট বক্স সৃষ্টি করে, তাতে কত নিরাপত্তা প্রদান করতে চান? নিরাপত্তা কি শুরুতে প্রদান করবেন না শেশে করবেন?
3. ইউজার ইন্টারফেস নির্মাণ [CSS লিখা, পৃষ্ঠাতে অন্যান্য উপাদান এর সাথে সামঞ্জস্য বা একটি নতুন পৃষ্ঠা তৈরি] - সময় লাগবে . ইন্টারফেস কে ব্যবহার উপযোগী করতেই সময় লাগবে। [ব্যবহারকারী বন্ধুত্বপূর্ণ]
4. ডাটাবেসের মধ্যে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে হতে পারে. ক্যোয়ারী এর দক্ষতা বিবেচ্য বিষয় হতে পারে
5. সমাধান এর লজিক বের করতে হবে [বিভিন্ন উপায় এর  মধ্যে একটি উপায় বেছে নিতে হবে।
6. কোড লিখতে সময় লাগবে।
7. কোড ডিবাগ এর জন্য সময় লাগবে।
8. টেস্টিং, একাধিক ব্রাউজারে পরীক্ষা, একাধিক ব্রাউজার সংস্করণ-এ পরীক্ষা, একাধিক স্ক্রীন রেজোলিউশান এ পরীক্ষা, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর Quirk মোড এর জন্য টেস্টিং - সময় লাগবে।
9. লোড টেস্টিং এবং পারফরমেন্স টেস্টিং এর জন্য সময় লাগবে।
10.  সামঞ্জস্যতা - এটা অন্য সব কিছুর সাথে সামঞ্জস্য রেখে কাজ করে কিনা দেখতে হবে
11. অন্যান্য সম্পর্কিত পৃষ্ঠাগুলি এবং ফাংশন গুলি কাজ করে কিনা দেখতে হবে? আপনার টাস্ক বাস্তবায়িত হওয়ার পরেও সময় প্রয়োজন.
12. কোড অপ্টিমাইজেশান করতে সময় লাগবে? এই বাপার এ প্লান করতে সময় লাগবে।
13. কোড ভাল করে সংগঠন করতে সময় লাগবে।
14. whitebox পরীক্ষার অংশ হিসেবে ডিবাগ করতে সময় লাগবে।
15. চেক করতে হবে: এটি পরীক্ষা/টেস্টিং  সার্ভারে কাজ করে কিনা ? এটি ইন্টিগ্রেশন সার্ভার কাজ করে কিনা?
16. কি কি পরীক্ষা করতে হবে তার লিস্ট বানাতে হবে এবং ওইগুলো নির্বাহ করতে সময় লাগবে। [কোনো আবশ্যক ডকুমেন্টেশন দরকার হলে সময় লাগবে।
17. প্রকল্প বড় হলে, বড় প্রকল্প এর সাথে কাজ করার জন্য ভাল মেমরি বা ভাল দক্ষতা প্রয়োজন  [সবকিছু  ট্র্যাক রাখতে হবে]
18. ইউনিট টেস্ট করতে হলে সময় লাগবে...

কখনও কখনও ছোট কাজগুলো, এই অতিরিক্ত বিবেচ্য বিষয় এর কারনে বড় হয়ে উঠতে পারে.

.Net এ ডাটা এনক্রিপশন

.Net এ ডাটা এনক্রিপশন
--------------------------------

.Net ডাটা এনক্রিপশন সমর্থন করে থাকে। namespace System.Security.Cryptography এর মধ্যে এনক্রিপশন ফিচার
নিহিত রয়েছে। এনক্রিপশন সংক্রান্ত তিনটি প্রাথমিক বিষয় হল Hashing, Symmetric Encryption এবং Asymmetric
encryption.

- Hash একটি data ফিঙ্গারপ্রিন্ট , যা একটি বৃহৎ data ব্লক এর স্বতন্ত্রতা প্রকাশ করে।

- Symmetric এনক্রিপশন একটি একক key যা এনক্রিপশন ও ডিক্রিপশন উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

- Asymmetric এনক্রিপশনে দুটি ভিন্ন key ব্যবহৃত হয়। একটি এনক্রিপশন ও অপরটি ডিক্রিপশন এর জন্য।

ব্যবহারিক কাজে প্রকৃতপক্ষে অধিকতর নিরাপত্তার জন্য তিনটি প্রক্রিয়াই সমন্বিতভাবে ব্যবহৃত হয়।

Ref:http://salearningschool.com/displayArticle.php?
table=Articles&amp;articleID=135

ডট নেট এ XML প্রোগ্রামিং এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ

ডট নেট এ XML প্রোগ্রামিং এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ

Faruk Hosen
এক্সএমএল DOM ( ডকুমেন্ট অবজেক্ট মডেল )

ডট নেট এ XML ডকুমেন্ট পড়তে তিনটি উপায় আছে: XML DOM, SAX এবং XML Reader. DOM প্রক্রিয়াকরণের জন্য মেমরির মধ্যে সম্পূর্ণ XML তথ্য লোড করে, এটা উভয় পাঠ্য-লইখ্য, মানে আপনি এক্সএমএল তথ্য পরিবর্তন ও সংরক্ষণ করতে পারবেন। DOM RAM-র মধ্যে তথ্য উপস্থাপন এর জন্য ডেটা স্ট্রাকচার ব্যবহার করে।

&nbsp;
SAX সব XML তথ্য মেমরিতে লোড করেনা, বরং ক্রমানুশারে প্রসেস করে।

&nbsp;
SAX শুধু বড় XML ফাইল / ডাটা পড়ার জন্য ভাল কিন্তু যেহেতু এটা RAM-র মধ্যে তথ্য সংরক্ষণ করেনা এবং কোনো তথ্য কাঠামো ব্যবহার করে না, এটি কমপ্লেক্স অপারেশন( সার্চ ) সঞ্চালন করতে পারেনা।

ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক এর XmlReader ক্লাসও XML তথ্য পড়া ও প্রসেস এ ব্যবহার করা যায়। এটা শুধুমাত্র-পড়া এবং শুধুমাত্র-ফরওয়ার্ড করা যায়।
কিভাবে এক্সএমএল DOM কাজ করে ?

একটি XML ডকুমেন্টের রুট নোড XmlDocument প্রতিনিধিত্ব করেন। XmlDocument XmlNode ক্লাস থেকে উদ্ভূত হয়। XmlDocument বিভিন্ন পদ্ধতি প্রদান করে যেমন লোড( ফাইল থেকে লোড এক্সএমএল তথ্য ), LoadXml(লোড প্যারামিটের হিসেবে এক্সএমএল স্ট্রিং নেয়) এবং সংরক্ষণ (একটি ফাইলে এক্সএমএল তথ্য সংরক্ষণ)। উপরন্তু, আপনি XML তথ্য এবং প্রক্রিয়া/মুদ্রণ এর জন্য XmlDocument ব্যবহার করতে পারেন।
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=625&isCampaign=1

সি # এ একটি ASP.Net ফরম। পেমেন্ট তথ্য সংগ্রহ ফরম। A form in C#

সি # এ একটি ASP.Net ফরম। পেমেন্ট তথ্য সংগ্রহ ফরম। A form in C#

Faruk Hosen

সি # এ একটি ASP.Net ফরম। পেমেন্ট তথ্য সংগ্রহ ফরম।

অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসিং বাস্তবায়নের সময় এই ধরনের ফর্ম টেস্ট অপারেশনে ব্যবহার করা যেতে পারে। ইনপুট ফিল্ডটি পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে তথ্য পাঠাতে ব্যবহারিত হয়। রেসপন্স ফিল্ডটি পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে প্রতিক্রিয়া প্রদর্শনের জন্য। Paymentech গেটওয়ে দ্বারা প্রেরিত রেসপন্স এখানে আউটপুট ফিল্ড দ্বারা বোঝানো হয়।
ফরমটি এখানে পেতে পারেনঃ http://salearningschool.com/samples/asp.net/c_sharp/form/simpleform.png

<img src='http://salearningschool.com/samples/asp.net/c_sharp/form/simpleform.png' />

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1350

ASP.Net ভ্যালিডেশন কন্ট্রোlলের উদাহরণ

ASP.Net ভ্যালিডেশন কন্ট্রোlলের উদাহরণ ঃ

Faruk Hosen

উদাহরনের জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে কোড ডাউনলোড করুনঃ http://salearningschool.com/samples/validate.txt

• RequiredFieldValidator : প্রতিটা ফিল্ড পুরন করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়
• CompareValidator : একটা ফিল্ড এর সাথে আরেকটি ফিল্ড এর সাথে তুলনা করতে ব্যবহৃত হয়
• RangeValidator : ডাটা সমূহ একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে তুলনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়
• RegularExpressionValidator : ডোমেন নাম সিনট্যাক্স , ইমেইল অ্যাড্রেস সিনট্যাক্স এর জন্য ব্যবহৃত হয়
• ValidationSummary : সকল ভেলিডেশন এরর একটি সংক্ষিপ্ত বাক্সে প্রদর্শন এর জন্য ব্যবহৃত হয়
• CompareValidator : আপনার নিজস্ব ভ্যালিডেশন রুল রাইট এবং এর ফলাফল প্রদর্শন এর জন্য ব্যবহৃত হয়

• মনে রাখতে হবেঃ
 আপনি কন্ট্রল প্যানেলের পাশে এরর প্রদর্শন করতে পারেন
 আপনি কন্ট্রল প্যানেলের নিচে এরর প্রদর্শন করতে পারেন
 টেক্সট প্রপারটি হল আউটপুট যা আসে যেখানে ভ্যালিডেশন কন্ট্রল স্থাপন করা হয় সেখান থেকে। এরর ম্যাসেজ রিপোর্ট হয় ভ্যালিডেশন সামারির জন্য।
 আপনি যদি শুধু ভ্যালিডেশন সামারি আউটপুট চান, তবে ভ্যালিডেশন কন্ট্রল এর জন্য Display=”none” ব্যবহার করুণ (সামারিকন্ট্রল নয়)।

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1325

ইলাস্ট্রেটরে তৈরি করুন টাইপোগ্রাফিক লোগো

পূর্ববর্তী পোস্টে টাইপোগ্রাফি সম্পর্কে কিছুটা ধারনা পেয়েছেন এবং একটি হাউজিং কোম্পানির লোগো দেখেছেন। বলাই বাহুল্য সেটি ছিল একটি টাইপোগ্রাফিক লোগো। আজকের পোস্টে এই লোগোটি তৈরি করে দেখাবো। তার আগে লোগোটি এক নজর দেখে নিন আর যারা আগের পোস্ট মিস করেছেন তারা আগের পোস্ট পড়ে আসতে পারেন। না পোড়লেও অবশ্য চলবে। তো লোগো তৈরির জন্য তৈরি তো? তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

Housing logo
Housing logo

১. প্রথমেই টাইপ টুলের সাহায্যে EBL লেখাটি টাইপ করুন। এই লেখাটিকেই আমরা টেনেটুনে ঘরের আকৃতি প্রদান করব। এজন্য লেখাটিকে রিসাইজ করে যথেষ্ট বড় করুন এবং পছন্দের ফন্ট নির্বাচন করুন। টাইপোগ্রাফির ক্ষেত্রে ফন্ট নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে আমি এখানে Myriad ফন্ট দিয়েই কাজ চালিয়ে নিচ্ছি। কারণ এখানে সিম্পল একটা ফন্ট হলেই চলবে।

1
২. এখন লেখাটি সিলেক্ট করে মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Create outline ক্লিক করুন। লেখাটি একটি পাথে পরিণত হবে এবং একে এখন টেনেটুনে বিভিন্ন আকৃতি দেয়া যাবে।

2
৩. কিবোর্ডের A বাটন চেপে Direct selection tool চালু করুন। এবার লেখার উপর ক্লিক করলে অনেকগুলো অ্যংকর পয়েন্ট দেখতে পাবেন।

৪. প্রথমে E এর ডানদিকের উপরের অ্যাংকর পয়েন্টকে সরিয়ে উপরের দিকে নিন।

3

এভাবে লাল অ্যারো চিহ্নিত দিকে বাকি অ্যাংকর পয়েন্টগুলোকে সরিয়ে নিন।

4

৫. এবার B এর পালা। B এর উপরের পৃষ্ঠের আকৃতি গোলাকার হওয়ায় এখানকার অ্যাংকর পয়েন্টগুলোকে কনভার্ট করে নিতে হবে। এজন্য পেন টুলের উপর ক্লিক করে কয়েক সেকেন্ড ধরে রাখুন। Convert anchor point ক্লিক করুন। এবার B উপরের পৃষ্ঠে থাকা বাম দিকের অ্যাংকর পয়েন্ট দুটিতে ক্লিক করুন।

5

তাহলে অ্যাংকর পয়েন্ট দুটি কনভার্ট হয়ে যাবে। আবার কিবোর্ডের A বাটন চেপে মাঝের অ্যাংকর পয়েন্টটিকে সরিয়ে ডান দিকের প্রান্তের কাছাকাছি আনুন।

7

৬. বাম পাশের অ্যাংকর পয়েন্টে ক্লিক করে শিফট চেপে এইমাত্র ডানে সরিয়ে নেয়া অ্যাংকর পয়েন্টের উপর ক্লিক করুন। এবার কিবোর্ডের আপ অ্যারো চেপে অ্যাংকর পয়েন্ট দুটিকে উপরের দিকে উঠাতে থাকুন। এভাবে E এর সর্বোচ্চ চুড়ায় উঠা পর্যন্ত উঠাতে থাকুন।

9

৭. এবার এই দুটি অ্যাংকর পয়েন্টের মাঝে আরেকটি অ্যাংকর পয়েন্ট যোগ করতে হবে। এজন্য পেন টুলে ক্লিক করে ধরে রাখুন। Add anchor point ক্লিক করে অ্যাংকর পয়েন্ট দুটির মাঝখানে ক্লিক করুন। নতুন একটি অ্যাংকর পয়েন্ট যুক্ত হবে।

৮. নতুন অ্যাংকর পয়েন্টটিকে ড্রাগ করে আরও উপরে নিন যাতে তা E এর ঢালের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।

10

৯. খেয়াল করুন B এর ডান পাশের চূড়া কিছুটা আঁকাবাঁকা হয়ে গেছে। একটি Rectangle দিয়ে এই অংশকে এমনভাবে ঢেকে দিন যাতে বোঝা না যায়।

11
১০. এবার L এর অ্যাংকর পয়েন্টগুলিকেও অ্যারো এর নির্দেশানুযায়ী সরিয়ে নিন।

12

13

১১. এবার ঘরের বাড়তি ছাউনী তৈরি করতে হবে। এজন্য P চেপে স্ক্রিনশটের মত করে তিনটি বিন্দুতে ক্লিক করুন। একটি ত্রিভুজ তৈরি হবে। এটিকে E এর প্রান্তের সাথে লাগিয়ে দিন। প্রয়োজনে Direct selection tool (A) এর সাহায্যে কিছুটা অ্যাডজাস্টমেন্ট করে নিন।

15

একইভাবে L এর সাথেও এরকম বাড়তি ছাউনী তৈরি করুন।

16

১২. ঘরের পাদদেশে একটি আনুভূমিক রেকটাংগল এমনভাবে আঁকুন যাতে তা ঘরের চেয়ে একটু বড় হয়। এটিকে কিছুটা উপরে তুলে অক্ষর তিনটির নিচের সামান্য অংশকে ঢেকে দিন।

17

১৩. Ctrl+A চেপে পাথফাইন্ডার প্যালেটের Unite বাটনে ক্লিক করুন। পাথফাইন্ডার খুঁজে না পেলে Window>Pathfinder ক্লিক করুন।

18

১৪. লোগো তৈরির প্রক্রিয়া শেষ। এবার একে পছন্দমত রং ও ইফেক্টের মাধ্যমে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করুন।
প্রথমবার প্র্যাকটিস করার পর এটি দেখে সরাসরি পেন টুলের সাহায্যে আরেকবার ট্রাই করুন। তাহলে ২য়টি আরও ভালো হবে।

QR Code তৈরি করুন অফলাইনে

Free QR Creator
Free QR Creator

স্মার্টফোনের কল্যাণে আমরাও ক্রমেই স্মার্ট হয়ে যাচ্ছি। একগাদা তথ্যকে ছোট একটি QR এ ভরে বহন করে বেড়াচ্ছি। জন্ম সনদ সহ বেশ কিছু সরকারি কাগজপত্রে QR ব্যবহার বেশ আগেই শুরু হয়েছে। আর বিদেশে তো কথাই নেই। সামান্য বিজনেস কার্ডেও এর ব্যবহার হচ্ছে যাতে পুরো কার্ডের সকল তথ্য ক্যামেরা দিয়ে এক মুহূর্তেই সেভ করে ফেলা যায়। তো এই QR কোড তৈরির জন্য অনেকেই বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন। যাদের ইন্টারনেট সংযোগ বেশ ধীর গতির তাদের এই সামান্য কাজে বেশ সময় নষ্ট হয়। তারা Free QR Creator ব্যবহার করে সহজেই এ বিড়ম্বনা এড়াতে পারেন। এর মাধ্যমে অফলাইনে QR Code তৈরি করা যায়। এটি Micro QR ও QR Code (ISO 18004) সাপোর্ট করে। Micro QR আকারে ছোট হলেও খুব বেশি তথ্য ধারণ করতে পারে না। তাই QR Code (ISO 18004) ব্যবহার করাটাই ভালো। এর ব্যবহার পদ্ধতিও খুব সরল। প্রথমে এটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। ওপেন করে যেসব তথ্য এনক্রিপ্ট করতে চান তা নিচের বক্সে টাইপ করুন। আপনার QR Code তৈরি। এবারে এটিকে JPG বা PNG ফরম্যাটে এক্সপোর্ট করে ফটোশপ বা যেকোনো জায়গার ব্যবহার করুন।

ফন্ট সিলেকশন আরও সহজে আরও দ্রুত : Select Fonts Easily

গ্রাফিক ডিজাইনারদের কাছে বেশ যন্ত্রণাময় কাজ ফন্ট সিলেকশন। কারণ ডিজাইনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফন্ট খুঁজে বের করা বেশ ঝামেলা। সেই সাথে যদি ফন্টের কালেকশন হাজার দুই ছাড়িয়ে যায় তাহলে সেই যন্ত্রণা হয় আরও দীর্ঘমেয়াদী। তাছাড়া এতগুলো ফন্ট ম্যানেজমেন্টের ঝামেলাও কম নয়। তাই ফন্ট নিয়ে নানা যন্ত্রণার মুক্তি দিতে পারে Xiles এর Nexus Font Manager সফটওয়্যারটি।

Nexus Font Manager
Nexus Font Manager

এটি খুব দ্রুত আপনার পিসিতে থাকা সকল ফন্টের প্রিভিউ তৈরি করে সেগুলিকে এক স্ক্রিনে নিয়ে আসে। আরে এই প্রিভিউ তৈরি হয় আপনার লিখে দেয়া Sample Text হতে। তাই শুধুমাত্র চোখ বুলিয়ে আর স্ক্রল করেই আপনি খুব সহজে আর দ্রুত ডিজাইনের সাথে মানানসই ফন্ট খুঁজে নিতে পারেন। কোন ফন্ট ইন্সটল করা থাক বা না থাক সেটি কোন ব্যাপারই না। কারণ এটি ফন্টের মুল ফাইলে থেকেও প্রিভিউ তৈরি করতে পারে। আর এসব প্রিভিউ তৈরির প্রক্রিয়াও বেশ দ্রুত ঘটে। যেমন আমার কাছে San's Serif ফন্ট আছে ৭০০ এরও বেশি। এই ৭০০+ ফন্টের প্রিভিউ তৈরি করতে এটি সময় নেয় প্রায় ১০-১২ সেকেন্ড। ধরা যাক আপনি এই মুহূর্তে একটি ম্যাগাজিনের বডির জন্য ফন্ট খুঁজছেন। তাই আপনার প্রয়োজন Serif ফন্ট। এসময় নিশ্চয় চাইবেন না San's Serif ফন্ট এসে আপনাকে বিরক্ত করুক। তাই বিভিন্ন ধরনের ফন্টকে বিভিন্ন ফোল্ডারে রাখার সুবিধাও এতে আছে। এছাড়া সার্চ অপশনের মাধ্যমেও দ্রুত যেকোনো ফন্ট খুঁজে নিতে পারেন। সব মিলিয়ে সকল গ্রাফিক ডিজাইনারদের কাছেই এটি অতি প্রয়োজনীয় একটি টুলে পরিণত হতে পারে। এটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে। সকলের শুভ কামনায় আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ

ইলাস্ট্রেটরে ভেক্টর গিয়ার তৈরি : Create Vector Gear with Illustrator

হাতে হাতে স্মার্টফোন আর প্রতিটি স্মার্টফোনই যেন রং বেরং এর অ্যাপসের মেলা। এই অসংখ্য অ্যাপসের ইউজার ইন্টারফেস (UI) ডিজাইন করতে গিয়ে ডিজাইনাররা সম্ভবত গিয়ারের আইকনটিই সবচেয়ে বেশি আঁকেন। কারণ প্রতিটি অ্যাপসেই সেটিংস মেনু থাকে। আর সেটিং মেনুর আইকন হিসেবে গিয়ারের প্রতিকৃতিই অধিকাংশ সময় ব্যবহৃত হয়। তাই আজকের টিউটোরিয়ালে দুটি পদ্ধতিতে দুটি ভিন্ন ধরনের গিয়ার একে দেখাবো। আর একাজে যেহেতু ইলাস্ট্রেটর ব্যবহার করছি তাই আমাদের আকা গিয়ারগুলি হবে ভেক্টর ফরম্যাটের। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

প্রথম পদ্ধতিঃ এ পদ্ধতিতে আকা গিয়ারের দাঁতগুলি হবে সরু ও তীক্ষ্ণ। প্রথমে ইলাস্ট্রেটরে নতুন একটি ডকুমেন্ট ওপেন করুন।

১. Ellipse (M) টুল সিলেক্ট করে আর্টবোর্ডের মাঝখান হতে Shift চেপে ক্লিক করে ড্র‍্যাগ করে একটি সুষম বৃত্ত আঁকুন।

Draw ellipse
Draw ellipse

২. Star টুলের মাধ্যমে একইভাবে বৃত্তের সেন্টার পয়েন্ট থেকে ড্র‍্যাগ করে একটি স্টার এমনভাবে আঁকুন যাতে স্টারের বাহুগুলো বৃত্তের খানিকটা বাইরে চলে আসে। মাউসের ক্লিক ছেড়ে দেয়ার আগে কিবোর্ডের আপ অ্যারো কি চেপে স্টারের বাহুর সংখ্যা প্রয়োজনমত বাড়িয়ে নিন। উল্লেখ্য এই বাহুগুলো গিয়ারের দাঁত হিসেবে ব্যবহৃত হবে।

Select ellipse tool or press L
Select Star tool
Draw Star
Draw Star

 

৩. এবারে জিনিষটা অনেকটা গিয়ারের মতই দেখাচ্ছে। Ctrl+A চেপে দুটি অবজেক্টকে একসাথে সিলেক্ট করুন। Pathfinder প্যালেট থেকে Unite বাটনে ক্লিক করুন। দুটি অবজেক্ট মিলে একটি অবজেক্টে পরিণত হবে। প্রাথমিকভাবে Pathfinder প্যালেট খুঁজে না পেলে Window>Pathfinder ক্লিক করুন।

৪. এবার গিয়ারটির উপর ক্লিক করে সিলেক্ট করুন। Effect>Stylize>Round corners ক্লিক করে Preview বক্সটি চেক করুন। এবার বক্সে প্রয়োজনমত মান বসিয়ে দিন। আমি এখানে ১৭ দিয়েছি। এতে গিয়ারের দাঁতগুলি ভোতা হয়ে যাবে।

Round corner
Round corner

Object মেনুতে গিয়ে Expand Appearance ক্লিক করুন।

Rounded
Rounded

৫. Ellipse (M) টুলের সাহায্যে গিয়ারের সেন্টার পয়েন্ট থেকে আরেকটি সুষম বৃত্ত আঁকুন যাতে এটি গিয়ারের চেয়ে খানিকটা ছোট হয়।

৬. Ctrl+A চেপে Pathfinder মেনু থেকে Minus front ক্লিক করুন। গিয়ারের মাঝখানে ছিদ্র তৈরি হবে।

6

৭. আরেকটি সুষম বৃত্ত আঁকুন যাতে এটি গিয়ারের চেয়ে সামান্য বড় হয়।

7
Make larger ellipse

৮. Ctrl+A চেপে Pathfinder প্যালেট থেকে Intersect বাটনে ক্লিক করুন। এতে দাঁতগুলির অতিরিক্ত অংশ কাটা পড়বে।

Final
Final

এবার গিয়ারটি দেখতে অনেকটা বুয়েটের লোগোর মত লাগার কথা।

3 দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ এ পদ্ধতি বেশ সরল এবং গুরুত্বপূর্ণ। এতে গিয়ারের একটি দাঁত একাধিক বার কপি করে ট্রান্সফর্ম করে গিয়ারের মুল অংশ তৈরি করা হবে।

১. প্রথমে Rectangle টুল সিলেক্ট করে আর্টবোর্ডের ফাকা স্থানে ক্লিক করুন। আগত পপ আপ উইন্ডোতে Widthও Height বক্সে যথাক্রমে ৫০ ও ৪০ বসিয়ে ওকে ক্লিক করুন। একটি ৫০ বাই ৪০ মাপের চতুর্ভুজ তৈরি হবে।

Set rectangle dimension
Set rectangle dimension

২. খেয়াল করুন এই চতুর্ভুজের চার কোণায় চারটি Anchor point রয়েছে। Direct selection tool (A) টুল নিয়ে চতুর্ভুজটির উপরের ডান পাশের Anchor point তে ক্লিক করুন। এবার Shift চেপে Left arrow key কি চাপুন। এতে Anchor point ১০ পিক্সেল বামে সরে যাবে।

 Move anchor point
Move anchor point

একইভাবে বাম পাশেরটিও ১০ পিক্সেল ডানে সরিয়ে নিন। তাহলে গিয়ারের একটি দাঁত তৈরি হল।

3

 

৩. এবার এই দাঁতটিকে ঘড়ির কাটার দিকে ৯০ ডিগ্রি ঘুরিয়ে দিতে হবে। এজন্য এর উপর ক্লিক করে Shift চেপে মাউসের কার্সর কোণার কাছে নিয়ে দুবার নিচের দিকে টানুন।

৪. এবার আমরা এই একটি দাঁত থেকে বাকি দাঁতগুলি তৈরি করব। এজন্য এর উপর ক্লিক করে Effect>Distort & Transform>Transform ক্লিক করুন।

4

আগত উইন্ডোতে প্রথমেই প্রিভিউ চেক বক্সটি চেক করে দিন। Copies এর জায়গায় আমি ৯ দিয়েছি। এর মানে এই একটি দাঁত থেকে আরও ৯টি দাঁত তৈরি হবে। এঙ্গেল এর জায়গায় একটু হিসেব করে নিতে হবে। আপনি যতগুলি কপি করছেন সেই সংখ্যা দিয়ে ৩৬০ কে ভাগ দিলে যা আসে এখানে তাই টাইপ করুন। আমি এখানে ৪০ দিয়েছি কারণ ৩৬০/৯=৪০। এবারে Move এর Horizontal ও Vertical বক্সে -28 ও -78 বসিয়ে দিন। তবে প্রথমেই মান না বসিয়ে আগে স্লাইডার টেনে চেষ্টা করুন। এতে ট্রান্সফর্ম এর ক্রিয়াকৌশল সম্পর্কে আপনার ধারণা ক্লিয়ার হবে।

Transform pop up
Transform pop up

৫. এবার Object>Expand appearance ক্লিক করুন। গিয়ার তৈরির চ্যালেঞ্জিং অংশ শেষ হল।

৬. এখন Ellipse (L) টুলের সাহায্যে গিয়ারের কেন্দ্র থেকে Shift+Alt চেপে ড্র‍্যাগ করে দাঁতগুলির ভেতরের প্রান্ত পর্যন্ত এনে ছেড়ে দিন।

After Drawing ellipse
After Drawing ellipse

৭. Ctrl+A চেপে Pathfinder প্যালেট থেকে Unite ক্লিক করুন। দুটি অবজেক্ট মিলে একটিতে পরিণত হবে।

Unite two shape
Unite two shape

৮. একইভাবে সেন্টার পয়েন্ট থেকে আরেকটি বৃত্ত আঁকুন যাতে এটি আগেরটির চেয়ে কিছুটা ছোট হয়।

৯. Ctrl+A চেপে Pathfinder প্যালেট থেকে Minus front ক্লিক করুন। গিয়ার তৈরি।

Final
Final

জানেন কি ফুল আর গিয়ারের মাঝে একটি অদ্ভুত মিল রয়েছে? ঠিকই ধরেছেন দুটি জিনিষই ট্রান্সফর্ম টুল ব্যবহার করে আঁকতে হয়। এজন্যই দ্বিতীয় পদ্ধতিটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

গ্রীষ্মের ছবিতে কুয়াশার ইফেক্ট

কুয়াশা
কুয়াশা

চলছে গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহ। একটু বৃষ্টির জন্য চারিদিকে প্রচন্ড হাহাকার। তবে বৃষ্টি বাদ দিয়ে যদি কুয়াশার চাদরে গ্রীষ্মকে ঢেকে দেয়া যায় কেমন হয় তাহলে? বাস্তবে না পারলেও ফটোশপে তা নিশ্চয়ই সম্ভব। আজকের টিউটোরিয়ালে সেটি ই দেখানো হবে। তো চলুন শুরু করা যাক।

১.প্রথমে যে ছবিতে কুয়াশার ইফেক্ট দিতে চান সেটি ফটোশপে ওপেন করুন। আমি যে ছবিটি ব্যবহার করেছি চাইলে সেটি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

Original
Original

২. Layer panel থেকে New adjustment layer বাটনে ক্লিক করে Solid color সিলেক্ট করুন।

Click new adjustment layer
Click new adjustment layer

 

৩. কালার পিকার উইন্ডো হতে সাদা রং সিলেক্ট করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য এই সাদা রং কুয়াশার রং হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আপনি চাইলে অন্য রং এর কুয়াশাও তৈরি করতে পারেন। কালার পিকার উইন্ডো হতে সাদা রং সিলেক্ট করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য এই সাদা রং কুয়াশার রং হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আপনি চাইলে অন্য রং এর কুয়াশাও তৈরি করতে পারেন।

৪. Color fill 1 নামে নতুন একটি লেয়ার তৈরি হবে। এর অপাসিটি 50% করে দিন।

Change Opacity
Change Opacity

 

৫. Color fill 1 লেয়ারের মাস্ক থাম্বনেইলে ক্লিক করে মাস্কটি সিলেক্ট করুন।

Select Layer Mask
Select Layer Mask

 

৬. এবার টুল বক্স থেকে Gradient টুলটি সিলেক্ট করুন। অপশন বার থেকে White to black সিলেক্ট করুন।

 

Select gradient
Select gradient type

 

স্ক্রিনশটে দেখানো জায়গায় ক্লিক করে উপরের দিকে ড্র‍্যাগ করুন। এতে নিচের দিক থেকে ক্রমশ উপরের দিকে কুয়াশার পরিমাণ বাড়বে। প্রথমবার ঠিকমত না হলে আবার ড্র‍্যাগ করে অ্যাডজাস্ট করা যাবে।

 

dff

৭. কিবোর্ড থেকে Ctrl+J চেপে লেয়ারটি ডুপ্লিকেট করুন

৮. নতুন লেয়ারের মাস্ক সিলেক্ট করে টুল বক্স থেকে Eraser টুল সিলেক্ট করুন অথবা কিবোর্ডের E বাটন চাপুন। এবার একেবারে কাছের গাছগুলির উপর ব্রাশ করতে থাকুন। এতে কাছে থাকা গাছগুলি স্পষ্ট দেখা যাবে।

৯. কিন্তু কাছের এই গাছগুলিতে হঠাৎ কুয়াশার পরিমাণের তারতম্য দেখা দেবে। তাই নতুন লেয়ারের অপাসিটি এমনভাবে কমিয়ে আনুন যাতে এই তারতম্য খুব বেশি বোঝা না যায়। প্রোয়োজনে আগের লেয়ারের অপাসিটি বাড়িয়েও তা করতে পারেন। তবে এই ছবির ক্ষেত্রে প্রথম লেয়ারের অপাসিটি আর বাড়ানো ঠিক হবে না।

১০. এবার আগের মতই Ctrl+J চেপে নতুন লেয়ারটি ডুপ্লিকেট করুন এবং Eraser টুল দিয়ে অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী অংশের কুয়াশা মুছে ফেলুন। এভাবে প্রতিবার লেয়ার ডুপ্লিকেট করে ক্রমান্বয়ে নিকটবর্তী অঞ্চল থেকে শুরু করে দূরবর্তী অঞ্চলের কুয়াশা মুছে ফেলুন এবং অপাসিটি অ্যাডজাস্ট করুন যাতে কুয়াশার হঠাৎ পরিবর্তন বোঝা না যায়।

আমি এখানে মোট ৩ টি লেয়ারে এরকম করেছি। নিছে প্রত্যেকটি লেয়ারের স্ক্রিনশট এবং অপাসিটির মান দেয়া হল। উল্লেখ্য স্ক্রিনশট তোলার সময়ে অপাসিটি বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে যাতে আপনারা স্পষ্ট দেখতে পারেন।

অপাসিটি-26%
অপাসিটি-26%
অপাসিটি-23%
অপাসিটি-23%

 

অপাসিটি-19%
অপাসিটি-19%

১১. আবার New adjustment layer আইকনে ক্লিক করে Levels সিলেক্ট করুন।

5

তিনটি স্লাইডারের মাঝেরটি ডানে বামে সরিয়ে দেখুন কুয়াশার ঘনত্বের পরিবর্তন হবে। এভাবে আপনার প্রয়োজনমত ঘনত্ব অ্যাডজাস্ট করুন।

নকল কুয়াশা দেখতে কেমন লাগছে?

ইলাস্ট্রেটরে ওয়াটার রিফ্লেকশন তৈরি

পানিতে নিজের ছায়া দেখে কে না বিস্মিত হয়? ঠিক এরকম প্রতিফলন করে একটি লোগোকে চমৎকারভাবে উপস্থাপন করা যায়। তাই আজ দেখাবো কিভাবে ইলাস্ট্রেটরে ওয়াটার রিফ্লেকশন বা পানির মত প্রতিচ্ছবি তৈরি করা যায়। তার আগে Final preview দেখে নিন।

 

9

প্রথমে ইলাস্ট্রেটর ওপেন করে নিন। নতুন একটি ডকুমেন্ট তৈরি করতে Ctrl+N চেপে OK ক্লিক করুন।

1

Type Tool (T) সিলেক্ট করে আর্টবোর্ডের মাঝখানে কিছু লিখুন। এবারে Move Tool (V) দিয়ে লেখাটিকে সিলেক্ট করে Shif+Alt চেপে ক্লিক করে সোজা নিচের দিকে টেনে আনুন। এতে করে লেখাটির আরেকটি কপি তৈরি হবে এবং শিফট চাপার কারণে এতে আগের অ্যলাইনমেন্ট ঠিক থাকবে।

Make a copy
Make a copy

 

অরিজিনাল লেখাটিকে লক করতে লেখাটির উপর ক্লিক করুন এবং Object>Lock>Selection ক্লিক করুন। এখন কপি করে তৈরি করা লেখাটিকে উল্টে দিতে হবে। এজন্য Reflect Tool (O) সিলেক্ট করুন। লেখার উপর ক্লিক করে শিফট চেপে সোজা নিচের দিকে টানুন। লেখাটি ১৮০ ডিগ্রি কোণে উল্টে যাবে।

Rotate 180 degree
Rotate 180 degree

Rectangle Tool (M) দিয়ে একটি Rectangle একে উল্টানো লেখাটিকে ঢেকে দিন।

Make re
Make rectangle

Rectangle এর কোন স্ট্রোক না রেখে গ্রাডিয়েন্ট দিয়ে ফিল করুন। গ্রাডিয়েন্টের রং অবশ্যই সাদা এবং কালো হতে হবে। গ্রাডিয়েন্টের সাদা অংশ অবজেক্টকে দৃশ্যমান রাখে এবং কালো অংশ ক্রমেই অবজেক্টকে অদৃশ্য করে দেয়। তাই গ্রাডিয়েন্টের স্লাইডার ঠিক মাঝামাঝি রাখুন এবং অ্যাঙ্গেল ৯০ ডিগ্রি অথবা -৯০ ডিগ্রি দিন যাতে কালো অংশ নিচে থাকে।

Gradient settings
Gradient settings
Gradient preview
Gradient preview

এবার Ctrl+A চেপে সকল অবজেক্ট সিলেক্ট করে উইন্ডোর উপরের দিকে থাকা Opacity অপশনে ক্লিক করুন।

Opacity option
Opacity option

এবার তীর চিহ্নিত স্থানে ক্লিক করে করে Make new opacity mask এ ক্লিক করুন। এবার উল্টানো লেখাটিকে অনেকটাই আসলটির ছায়ার মত মনে হবে।

Shadow
Shadow

কিন্তু পানিতে পড়া ছায়া আসলটার মত স্পষ্ট দেখায় না। তাই ছায়ার অপাসিটি ৪০-৬০% এর মধ্যে রাখুন। এতে করে ছায়া বা প্রতিচ্ছবিকে আরও রিয়েলিস্টিক মনে হবে।

Final preview
Final preview

এভাবে ইলাস্ট্রেটরে যে কোন ভেক্টর অবজেক্টের ওয়াটার রিফ্লেকশন তৈরি করতে পারেন। আর কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আল্লাহ হাফেজ।

PHOTOSHOP: ডিজাইন মক আপের A-Z : A to Z of Design Mock-up in Photoshop

ডিজাইন মক আপের A-Z

(Sirajum Galib Munir)

edjh

পদ্মা সেতুর কাজ শুরুই হয়নি। কিন্তু মক আপের কল্যাণে টিভিতে এর বার্ডস আই প্রিভিউ নিশ্চয়ই দেখেছেন। খুঁটিনাটি কোন ডিটেইলসই বাদ যায়নি সেই প্রিভিউতে। উদাহরণের জন্য পদ্মা সেতুর প্রসঙ্গ টানলেও সেতুর মক আপ কিন্তু আমাদের আলোচনার বিষয় নয়। ওটা ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ। আমরা বরং গ্রাফিক ডিজাইনের মক আপ নিয়ে কথা বলি। উপরের চিত্র ১ এ দেখুন মনে হচ্ছে যেন অনেকগুলো বিজনেস কার্ড টেবিলের উপর সাজিয়ে ক্যামেরায় ছবি তোলা হয়েছে। কিন্তু কার্ডগুলো এখনো প্রিন্ট করাই হয়নি। ব্যাপারটা পদ্মা সেতুর মতই হয়ে গেল তাই না? তৈরির আগেই প্রিভিউ। ফটোশপে এ কাজটি বেশ সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। একটি কার্ডের মক আপ করার পর নতুন একটি কার্ডের মক আপ যখন করতে যাবেন তখন একই কাজ আবারও দীর্ঘ সময় ধরে করতে হবে। আর এই ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতেই ফটোশপ সিএস ৪ সংস্করণে সর্বপ্রথম স্মার্ট অবজেক্ট ফিচার যুক্ত করা হয়। এই ফিচার কোন বিশেষ লেয়ারের ইমেজের ইফেক্ট, ট্রান্সফর্মেশন ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্য ঠিক রেখে অন্য ইমেজ দিয়ে প্রতিস্থাপন করার সুযোগ দেয়। এবারে চিত্র ২ দেখুন। কার্ডগুলো হুবহু ১ এর মত করেই সাজানো। এখানে এই কার্ডগুলোই হচ্ছে স্মার্ট অবজেক্ট যা অন্য যেকোনো ইমেজ দিয়ে রিপ্লেস করতে পারেন। এতে রিপ্লেস করা ইমেজকে একইভাবে টেবিলের উপর পড়ে থাকতে দেখবেন। এটাই হচ্ছে স্মার্ট অবজেক্টের মহাত্ন। আর স্মার্ট অবজেক্ট ফিচার ব্যবহার করেই একটি মক আপ একাধিক ডিজাইনের উপর প্রয়োগ করা যায়। নতুনদের ক্ষেত্রে যেটি হয় তারা অনেক কষ্ট করে একটি সুন্দর ডিজাইন দাঁড় করান। কিন্তু সুন্দর একটি প্রেজেন্টেশনের অভাবে তাদের ডিজাইনটি অনেক সাধারণ ডিজাইনের নিচে চাপা পড়ে যায়। আর তাই নতুনদের জন্যই এই পোস্ট। পোস্টের শুরুতে বিশাল এক ভূমিকা পড়েই ফেলেছেন। এছাড়াও থাকছে মক আপের গুরুত্ব নিয়ে সামান্য কিছু প্যাঁচাল, মক আপের রকমফের, ব্যবহার পদ্ধতি এবং কিছু কেস স্টাডি। আর সবশেষে উপসংহার টাইপের কিছু একটাতো থাকছেই। তাই ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে প্রস্তুত হয়ে যান। মক আপের প্রয়োজনীয়তাঃ একটি সাইনবোর্ডের ডিজাইন পিসিতে দেখেই বলে দেয়া যায়না যে সাইনবোর্ডটি যেখানে লাগানো হবে সেখানে ঠিক কেমন দেখাবে। তবে মক আপ প্রিভিউ দেখে মোটামুটি ধারনা পাওয়া যেতে পারে। এতে ডেমো সাইনবোর্ড তৈরির খরচটাও সাশ্রয় হয়। তবে এধরনের ক্লায়েন্ট খুব কমই আছে যারা নিজেদের সাইনবোর্ডের মক আপ নিজেদের বিল্ডিং এর ছবি দিয়েই করতে বলে। বরং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডিজাইনাররা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেই মক আপ ব্যবহার করে থাকেন। এরকম একটি সাইট graphicburger.com যেখান থেকে ফ্রি মক আপ ডাউনোলোড করা যায়।

 

Untitled-1

মক আপের রকমফেরঃ সাধারণত লোগো, বিজনেস কার্ড, ফ্লায়ার, ব্রাশিউর, ওয়েব ডিজাইন, ট-শার্ট ডিজাইন, UI ইত্যাদির মক আপই বেশি ব্যবহৃত হয় এবং ইন্টারনেটে সহজলভ্য। তবে আরও অনেক ধরনের মক আপ আছে এবং আপনি নিজেও তৈরি করে নিতে পারেন। যদিও মক আপ তৈরি অনেক অ্যাডভান্স লেভেলের কাজ।

ব্যবহারঃ শুরুতে যে বিজনেস কার্ডের মক আপটি দেখেছেন সেটিকেই আমরা উদাহরণ হিসেবে প্রয়োগ করব। এটি ডাউনোলোড করুন এই লিংক থেকে bit.ly/1kJoGYk

১. প্রথমেই আপনার কার্ডের ডিজাইনের একটি জেপিজি ফাইল তৈরি করে নিন। এজন্য PSD ফাইলটি ওপেন করে File>Save as ক্লিক করুন। Save as Type এ জেপিজি সিলেক্ট করে একটি নাম দিয়ে সেভ করুন। কোয়ালিটি Maximum সিলেক্ট করুন। এভাবে কার্ডের ফ্রন্ট ও ব্যাক সাইডের জন্য আলাদা জেপিজি ফাইল তৈরি করুন। তবে ডিজাইনের কাজটি যদি ইলাস্ট্রেটরে করে থাকেন তবে এটি না করলেও চলবে।
২. ডাউনোলোড করা মক আপ ফাইলটি ওপেন করুন।

Business-Card-Mockup-svfwsf

৩. লেয়ার উইন্ডোতে দেখুন তিনটি লেয়ার গ্রুপ আছে। ফ্রন্ট সাইডের মক আপ করতে Front লেয়ার গ্রুপের বাম পাশের ত্রিভুজ চিহ্নে ক্লিক করে এক্সপান্ড করুন।
৪. এখানে দেখবেন Edit this object নামে একটি লেয়ার আছে এবং এই লেয়ারটির আইকন অন্যগুলির থেকে আলাদা। অর্থাৎ এই লেয়ারে একটি স্মার্ট অবজেক্ট রয়েছে। এই স্মার্ট অবজেক্টের আইকনে (নামের উপরে নয়) ডাবল ক্লিক করুন। একটি উইন্ডো আসবে। এতে ওকে ক্লিক করুন।
৫. নতুন একটি ট্যাব ওপেন হবে। এতে একটি কার্ডের ডিজাইন দেখতে পাবেন। আমাদের কাজ এই ডিজাইনকে আমাদের তৈরি ডিজাইন দিয়ে রিপ্লেস করা। তৈরি করে রাখা জেপিজি ফাইলটি এর উপর ড্রাগ করুন কিংবা ইলাস্ট্রেটর থেকে কপি করে পেস্ট করুন।
৬. যদি ইলাস্ট্রেটর থেকে কপি করে থাকেন তাহলে Paste as নামে একটি উইন্ডো আসবে। স্মার্ট অবজেক্টে চেক করে ওকে চাপুন।
৭. এবারে পেস্ট করা ডিজাইনটি স্কেল করে বড় করুন এবং ক্যানভাসের প্রান্ত পর্যন্ত টেনে দিন।

 

hedth

৮. প্রয়োজনে অন্য লেয়ারগুলি চোখের আইকনে ক্লিক করে হাইড করে দিন।
৯. Ctrl+S চাপুন এবং আগের ট্যাবে ফিরে যান। এবারে ম্যাজিক দেখুন।
১০. একইভাবে ব্যাক সাইডের মক আপ করে ফেলুন। এটাই মক আপ ব্যবহারের সাধারণ পদ্ধতি। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সব ধরনের মক আপ ব্যবহারের পদ্ধতি একই।

কিছু কেস স্টাডিঃ মক আপে কোন স্মার্ট অবজেক্ট নেইঃ কিছু কিছু মক আপে বাই ডিফল্ট কোন স্মার্ট অবজেক্ট থাকে না। তবে স্মার্ট অবজেক্ট না থাকলেও Your design here, Paste your logo here ইত্যাদি নামে কোন লেয়ার অবশ্যই আছে। এই ধরনের লেয়ারের নামের উপর রাইট ক্লিক করে Convert to smart object এ ক্লিক করুন। এবারে স্মার্ট অবজেক্ট তৈরি হয়ে গেলে আগের নিয়মে বাকি কাজ করুন।

মক আপে ব্লিড বাদ দেয়া যায় নাঃ প্রিন্ট ডিজাইনের ক্ষেত্রে ডিজাইনের মূল অংশের সাথে ব্লিড এর বাড়তি অংশটুকুও মক আপে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। যদিও রিসাইজ করার সময় বাড়তি অংশ ক্যানভাসের বাইরে রেখে বাদ দেয়া যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে আন্দাজে বাদ দিতে গিয়ে ভুল হবার সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই মূল ডিজাইনের ট্রিম লাইন (বর্ডার) বরাবর একটি উজ্জ্বল রঙের Rectangle একে দিতে পারেন যা রিসাইজ করে বাদ দেয়ার সময় মূল ডিজাইনের প্রান্ত সনাক্ত করতে সাহায্য করবে। ইলাস্ট্রেটরের মাস্ক ব্যবহার করেও এ সমস্যা এড়াতে পারেন। যদি কোন ডিজাইনের কর্নারগুলো রাউন্ড আকৃতির হয় তাহলে মাস্ক করার আগে Rectangleএর কর্নারগুলিও রাউন্ড করে নিন।

মক আপের কালার পরিবর্তনঃ সাধারণত টি শার্টের মক আপে কালারের জন্য আলাদা একটি লেয়ার থাকে। এর বাম পাশের আইকনে ডাবল ক্লিক করলে কালার পিকার উইন্ডো আসে। এখান থেকে টি শার্টের জন্য একটি কালার সিলেক্ট করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। এবার দেখুন টি শার্টের আগের কালার পাল্টে আপনার পছন্দ করা কালার হয়ে গেছে। আবার UI এর মক আপের ক্ষেত্রে আই-ফোনের পাঁচটি কালার সহ একটি আলাদা লেয়ার গ্রুপ থাকে। এই গ্রুপটি এক্সপান্ড করে আপনার পছন্দের কালার বাদে বাকি চারটি কালারের লেয়ার হাইড করে দিন। তাহলেই হবে।

এবারে উপসংহারে যাওয়া যাক। মক আপ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই জেনে নিন মার্কেট প্লেসে মক আপ ব্যবহার করা যাবে কিনা। আমার জানা মতে ৯৯ ডিজাইন ছাড়া বাকি সব মার্কেটপ্লেসের লোগো কনটেস্টে মক আপ ব্যবহার নিষিদ্ধ। তাই এব্যাপারে সতর্ক হোন।

গ্রাফিক্স টেমপ্লেট বিক্রির আদ্যোপ্রান্ত : How to sell Graphics Templates

গ্রাফিক্স টেমপ্লেট বিক্রির আদ্যোপ্রান্ত

সিরাজুম মুনীর গালিব

ফ্রিল্যান্সিং এর লক্ষ্য নিয়ে যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখেন তাদের সবারই মূল লক্ষ থাকে ওডেস্ক বা ইল্যান্সের মত সাইটে চুক্তিতে ডিজাইন তৈরী করার। কিন্তু নতূনদের জন্য ৫ থেকে ৬ মাস কোন চুক্তিতে আসাটাই যে বড় চ্যালেন্জ। তাই প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক এই দীর্ঘ সময় তারা কি বসে থাকবে? উত্তরটা হল না। বরং তারা ৯৯ ডিজাইনের মত সাইটগুলোতে ডিজাইন কনটেস্টে অংশগ্রহন করবে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অংশগ্রহন পর্যন্তই করতে হয়। কারন এক্ষেত্রে অনেক ভালো ডিজাইনারদের সাথে সরাসরি প্রতিযোগিতায় নামতে হয়। তাই কনটেস্টে জেতাটাও বেশ কঠিন। কিন্তু নতূনরাও একেবারে খারাপ ডিজাইন করে না। বরং কনটেস্টের বাইরে তাদের ডিজাইন দেখলে হয়ত অনেকেরই পছন্দ হতে পারে। আর এজন্যই কনটেস্ট শেষে যেসব ডিজাইন ছুড়ে ফেলতেন সেগুলো টেমপ্লেট আকারে বিক্রি করে দিতে পারলে মন্দ কি? আজকের পোস্টে সেইসব বিষয়েই আলোচনা হবে। তো চলুন শুরু করা যাক।
*#প্রথমেই জানা দরকার ডিজাইন টেমপ্লেট কি?

একটি বিজনেস কার্ডের কথা চিন্তা করুন। সাধারণত ক্লায়েন্ট আপনাকে তার নাম ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি তথ্য দেবেন আর আপনি সেইসব তথ্য নিয়ে ক্লায়েন্টের রুচির সাথে মিল রেখে এর ডিজাইন করবেন। কিন্তু নির্দিষ্ট কোন ক্লায়েন্টের তথ্য ছাড়াই কাল্পনিক কোন নাম দিয়ে বিশেষ থিমের উপর একটি ডিজাইন করুন। এবারে এটিকে বাজারে ছেড়ে দিন। কারো পছন্দ হলে তিনি তা কিনে নেবেন এবং এডিট করে কাল্পনিক নামের জায়গায় নিজের নাম ঠিকানা বসিয়ে প্রিন্ট করে নেবেন। কাল্পনিক নামের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা এই বিজনেস কার্ডটিই একটি গ্রাফিক্স টেমপ্লেট।
*#কি কি টেমপ্লেট বিক্রি করা যায়?

সাধারনত সব ধরনের প্রিন্ট ডিজাইন যেমন বিজনেস কার্ড, ফ্লায়ার, ব্রাশিউর, লোগো, পার্সোনাল রিজিউম, টি-শার্ট ইত্যাদি। তবে যেসব মার্কেটপ্লেসে গ্রাফিক্স টেমপ্লেট বিক্রি হয় সেখানে ওয়ার্ডপ্রেস থিম, ফটোশপ অ্যাকশন এবং ফন্টসহ আরো অনেক কিছুই বিক্রি করা যায়।

*# কোথায় টেমপ্লেট বিক্রি করা যায়?

আমি তিনটি মার্কেটপ্লেসের কথা বলব। এই তিনটি ছাড়াও বেশ কয়েকটি মার্কেটপ্লেস রয়েছে কিন্তু পরিচিতি কম থাকায় এসব জায়গায় বিক্রির পরিমাণ কম হতে পারে। তো মার্কেটপ্লেসের কথায় আসি।

১। গ্রাফিক্স রিভারঃ টেমপ্লেট বিক্রির জন্য গ্রাফিক্স রিভারই সবার সেরা। কারন এতি অনেক পুরোনো মার্কেটপ্লেস। এখানে আপনি বিক্রির জন্য কোন কিছু আপলোড করলে প্রতিটি আইটেম রিভিউ করা হয়। রিভিউ করার পর যদি তারা আপনার প্রোডাক্টটিকে মার্কেটপ্লেসের উপোযোগী মনে করে তাহলে অ্যাপ্রুভ করবে এবং এর জন্য একটি উপযুক্ত মুল্য নির্ধারন করে দিবে নতুবা রিজেক্ট করবে। এদের রিজেক্ট আবার দুই ধরনের। প্রথমত সফট রিজেচ্ট করলে আপনি সর্বোচ্চ চারবার সুযোগ পাবেন ফাইলোটি সংশোধন করে পুনরায় আপলোডের জন্য। কিন্তু হার্ড রিজেক্ট করলে তা আর পূনরায় আপলোড করা যাবে না। তবে অন্য কোন আইটেম আপলোড করতে পারবেন। লিংকঃ www.graphicriver.net

২। ক্রিয়েটিভ মার্কেটঃ গ্রাফিক্স রিভারের মত ক্রিয়েটিভ মার্কেটে আপনার প্রতিটি প্রোডাক্টকেই রিভিউ করা হবে না। তাছাড়া মুল্য নির্ধারনের ব্যাপারটাও আপনি নিজের ইচ্ছামত করতে পারেন। কিন্তু এখানে কোন আইটেম আপলোড করার জন্য ওপেন শপ এ ক্লিক করে আবেদন করতে হবে। আর আবেদনের সময় যদি গ্রাফিক্স রিভার কিংবা অন্য কোন মার্কেটপ্লেসে ভালো অবস্থান দেখাতে পারেন তবেই আপনি অ্যাপ্রুভ হতে পারেন নতুবা অ্যাপ্রুভ হওয়া বেশ কষ্টকর। তবে আপনার যদি কোন মার্কেটপ্লেসে ভালো অবস্থান না থাকে তাহলে অন্তত বিহ্যান্স বা ডেভিয়ান আর্টে একটি সাজানো গোছানো পোর্টফলিও তৈরী করে সেটার লিন্ক দিয়ে আবেদন করুন। এতে করে অ্যাপ্রুভ হওয়া কিছুটা সহজ হতে পারে। লিংক www.creativemarket.com

৩। ডিজাইনিং মার্কেটঃ এটি একেবারেই নতুন একটি মার্কেটপ্লেস এবং এখোনো পরিপূর্ণ নয়। তারপরেও শুধুমাত্র একটি কারনেই এটির কথা বলছি আর তা হল এটি আমাদের বাংলাদেশী মারকেটপ্লেস। গত ২১শে ফেব্রুয়ারীতে এটি য্ত্রা শুরু করে। এর নিয়মাবলী গ্রাফিক্স রিভারের মতই। তবে এতে ডিজাইনারদের কমিশন সবচেয়ে বেশি দেয়া হয়। লিংকঃ www.designingmarket.com

সবশেষে বলি এই লেখাটি পড়ে টেমপ্লেট বিক্রি খুব সহজ মনে হতে পারে। কিন্তু এটি বেশ কঠিনই। কারন গ্রাফিক্স রিভারে কোন আইটেম অ্যাপ্রুভ করা খুবই কঠিন। আবার অ্যাপ্রুভ হলেই কেমন বিক্রি হবে সেটাও নিশ্চিত নয়। কিন্তু একেবারে ফেলে দেয়ার চেয়ে বিক্রির চেষ্টা করেই দেখুন। সব প্রোডাক্ট বিক্রি করতে না পারলেও যা করা যায়। আর তাছাড়া এসব সাইটে বাচাই করে অ্যাপ্রুভ করা হয় বলে শুধুমাত্র ভালো ডিজাইনগুলিই চান্স পায়। সেসব ভালো ডিজাইনসমুহ দেখে নিজের ডিজাইনকে আরো উন্নত করতে পারেন। তবে সাবধান! কারো আইডিয়া নকল করতে যাবেন না।

email: galib1992ict@gmail.com

ওপেন সোর্সের রাজ্যে : Kingdom of Open Source Software

সিরাজুম মুনীর গালিব

আমরা যারা বাংলাদেশে বসবাস করি তারা সম্ভবত অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামটাই টাকা দিয়ে কিনি। তাও হাতে গোনা কয়েকজন। বাকি সব ক্ষেত্রে পাইরাইটেড সফটওয়ার ব্যবহার করি। হোক সেটা অপারেটিং সিস্টেম কিংবা সামান্য মুভি প্লেয়ার। কিন্তু পাইরাইটেড সফটওয়্যার আর কত। যদিও এখোনো কোন সমস্যা হচ্ছে না কিন্তু হঠাৎ করেই বিভিন্ন সফটওয়্যার কম্পানীগুলো এক্ষেত্রে কঠোর হয়ে যেতে পারে। সেই আভাসও মাঝে মাঝে পাওয়া যাচ্ছে। তাই এক্ষেত্রে ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হতে পারে দারুন এক সমাধান। ওপেন সোর্স সফটওয়্যারের প্রায় সবই বিনামুল্যে ব্যবহার করা যায় বৈধভাবেই। শুধু ব্যবহারই নয় বরং একটি সফ্টওয়্যার সংগ্রহ করে যদি আপনার ১০ জন বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে চান তাতেও কোম্পানীগুলোর কোন আপত্তি নেই। তবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে বাজারজাত করতে গেলেই যত বাধা। কারন এগুলো তৈরি ই হয়েছে ফ্রি ব্যবহার আর বিতরণের জন্য। তো চলুন জেনে নেই দৈনন্দিন জীবনে বহুল ব্যবহার হয় এমন কিছু ওপেন সোর্স সফটওয়্যার সম্পর্কে।

অপারেটিং সিস্টেমঃ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজের বিকল্প কোন সফটওয়্যারের কথা যেন আমরা ভাবতেই পারিনা। কিন্তু ষোল হাজার টাকা দিয়ে আমাদের মত মধ্যবিত্তদের কেউ কি উইন্ডোজ কিনবেন? মনে হয় না। তবে উইন্ডোজের প্রায় সকল সুবিধার সাথে যদি ভাইরাসের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি মিলে তাহলে কেমন হয়? হ্যা এরকমই দুটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে উবুন্টু আর ফেদোরা। এই অপারেটিং সিস্টেম দুটিতে কখোনোই ভাইরাস আক্রমন করে না। তাই অ্যান্টিভাইরাসের ঝামেলাও নেই। আর বাংলা ভাষার সাপোর্ট বিল্ট ইন থাকার ফলে কোন বাড়তি সফটওয়্যারের সাহায্য ছাড়াই বাংলা লেখা যায়। উবুন্টু আর ফেদোরার ডাউনলোড লিন্ক যথাক্রমে http://www.ubuntu.com/download/desktophttp://fedoraproject.org/get-fedora

অফিস স্যুটঃ এক্ষেত্রেও মাক্রোসফ্টের পাইরাইটেড অফিস স্যুটই আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। এর বিপরীতে ফ্রি সফটওয়্যারের মধ্যে আছে লিব্রে অফিস, অ্যাপাচি ওপেন অফিস এবং কিংসফট অফিস। এদের মধ্যে লিব্রের ইন্টারফেস খুব একটা সুন্দর না হলেও বেশি জনপ্রিয় এবং এটি উবুন্টু এবং ফেদোরায় বিল্ট ইন থাকে। ফলে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে যারা বারবার সুইচ করেন তাদের জন্য এটি একটি আদর্শ অফিস স্যুট। আর অ্যাপাচি দৃশ্যত ও কার্যত হুবুহু লিব্রে। শুধু নাম আর আইকনগুলোর ডিজাইন ভিন্ন। তাই অ্যাপাচির ব্যাপারে কোন কিছু বলার নেই। অপরদিকে যারা একটু অ্যাডভান্স ইউজার তাআরা কিংসফট ব্যবহার করতে পারেন। এটি দেখতেও খুব সুন্দর। ডাউনলোড লিংক লিব্রে https://www.libreoffice.org/download/libreoffice-fresh/

কিংসফট http://www.kingsoftstore.com/software

বাংলা টাইপ টুলঃ বাংলা লিখতে আগে বিজয়ের বহুল ব্যবহার থাকলেও নতুন কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের কাছে অভ্রই বেশি জনপ্রিয়। কারন এর ফোনেটিক ইনপুট পদ্ধতি। এটি দিয়ে মুলত ইউনিকোড ফরম্যাটে বাংলা লেখা হয়। তবে ASCII ফরম্যাটেও লেখা যায়। তাই ফটোশপে লিখতেও কোন সমস্যা হয় না। ডাউনোলোড কিন্ক www.omicronlab.com

গ্রাফিক ডিজাইনঃ ফটোশপের উচ্চমুল্যের কারনে ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে জিম্প। এতে ফটোশপের প্রায় সব ফিচার থাকলেও কার্টুন লুকের কারনে প্রফেশনালদের কাছে একোনো তেমন কদর পায় নি। তবে ধীরে ধীরে এই অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছে। Download link: http://www.gimp.org/windows/

ভেক্টর ডিজাইনঃ লোগো ডিজাইনের জন্য অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটরের বিপরীতে ফ্রি সফটওয়্যার হিসেবে ইংকস্কেপের নামটাই উল্লেখ করা যায়। এটি বেশ হাল্কা ধরনের সফটওয়্যার যার কারনে পিসির কনফিগারেশন কম হলেও কোন ল্যাগিংস ছাড়াই চালাতে পারেন। কিন্তু সমস্যা একটাই এটি শুধুমাত্র আরজিবি কালার মুড সাপোর্ট করে। ফলে এর দ্বারা প্রিন্ট ডিজাইন সম্ভব নয়। Download link: www.inkscape.org

সবশেষে কিছু কথা। অভ্র বাদে বাকি সব ফ্রি সফটওয়্যারগুলোকে টাকা দিয়ে কেনা সফটওয়্যারের সাথে তুলনা করলে তা হাস্যকর হবে। কারন এই সফটওয়্যার্গুলোর বেশিরভাগই নতুন। তবে যাদের খুব বেশি অ্যাডভান্স ফিচারের দরকার নেই বরং মোটামুটি মানের কাজগুলোই করে থাকেন তাদের জন্য এই ফ্রি সফটওয়্যার্গুলো যথেষ্ট। তবে এগুলো দিন দিন উন্নত হবে এবং এক সময় টাকা দিয়ে কেনা সফটওয়্যারের সাথে পাল্লা দিতে পারবে সে আশা করাই যায়। গুগল ক্রোম আর মজিলা ফায়ারফক্স এর ভালো উদাহরন। পেইড ওয়েব ব্রাউজারগুলোকে পেছনে ফেলে আজ এই দুটি ব্রাউজারই শীর্ষে।

email: galib1992ict@gmail.com

গ্রাফিক্স ডিজাইন যেভাবে শিখবেন

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখবেন যেভাবে

সিরাজুম মুনীর গালিব

অনেকেই ভাববেন কোন ভালো ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হলেই তো হয়। কিন্তু বাস্তবে কখোনো কি দেখেছেন যে ট্রেনিং শেষ করে কেউ পন্ডিত হয়ে বের হয়? মুলত ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে শুধুমাত্র বেসিক বিষয়গুলি শেখানো হয়। মুল শেখাটা নিজি নিজেই শিখতে হয়। কিন্তু শুধুমাত্র বেসিক বিষয়গুলি শেখার জন্য কেন অযথা ট্রেনিং সেন্টারে যাবেন যদি নিজে নিজেই শিখতে হয়? হ্যা আপনি যদি কম্পিউটার মোটামুটিভাবে চালাতে পারেন তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন আপনি নিজেই নিজেই শিখতে পারেন। এজন্য কয়েকটি সহজ ধাপ অনুসরন করতে হবে। আজকে সেইসব ধাপগুলি নিয়েই আলোচনা করব। অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন নিজে নিজে শিখে কি আর প্রফেশনালদের মত হওয়া যায়? আমি বলব হ্যা। তবে এজন্য আপনাকে যথেষ্ট ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে। আর এতে অন্তত ছয় মাস সময় লাগবে তা ধরেই নিন। এই ধৈর্য কিন্তু ট্রেনিং সেন্টারে গেলেও লাগবেই। তো শুরু করা যাক।

প্রথম ধাপঃ যেকোন লাইব্রেরীতে খোজ করলেই গ্রাফিক ডিজাইনে শেখার বই পাবেন। এদের মধ্যে মুলত ফটোশপ আর ইলাস্ট্রেটরের বই পাওয়া যায়। যেকোন লেখকের বই কিনতে পারেন। তবে চেষ্টা করুন সর্বশেষ সংস্করন সিসি এর উপর ভিত্তি করে লেখা বইটি কেনার জন্য। তবে সিসি সম্ভবত পাবেন না। তাই সিএস ৬ কিংবা অন্তত সিএস ৫ এর বই কিনুন। কারন এই তিনটি সংসকরনের মদ্যে বেশ মিল রয়েছে। তবে বই দেখে পেন টুলের ব্যবহারটা আমি শিখতে পারিনি। এজন্য ভিডিও টিউটোরিয়ালের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। তাই আমি বই এর চেয়ে ভিডিও টিউটোরিয়ালকেই বেশি ভালো মনে করি। বাংলায় হাসান যোবায়ের ভাইয়ের অ্যাডবি ফটোশপ আর অ্যাডবি ইআলাস্ট্রেটর এর ভিডিও টিউটোরিয়াল রকমারীতেই পাবেন। আমি এগুলো দেখেই শিখেছি। ভিডিও টিউটোরিয়াল একটু একটু দেখুন আর পিসিতে প্র‍্যাকটিস করুন। এভাবে আপনি কোন টুল দিয়ে কি করতে হয়, কিভাবে করতে হয় এইসব বেসিক বিষয়গুলি শিখবেন। ট্রেনিং সেন্টারগুলিতে এগুলিই শেখানো হয়।

২য় ধাপঃ এবারে কিছুটা অ্যাডভান্স জিনিস আপনি নিজে নিজে শিখবেন। আর এজন্য অনলাইনের শরণাপন্ন হতে হবে। যেমন আপনি হয়্ত সিলেকশন টুলগুলির ব্যবহার শিখেছেন। এবারে এই সিলেকশন টুলগুলি ব্যবহার করে কিভাবে মানুষের উড়ন্ত চুল সিলেক্ট করা যায় সেটা শিখবেন। অথবা গ্রাডিয়েন্ট টুল দিয়ে কিভাবে মেটাল বা গোল্ডের কালার তৈরী করবেন সেটা এই ধাপে শিখবেন। আর এগুলোর জন্য ইন্টারনেটই ভরসা। কারন কোন ট্রেনিং সেন্টার এগুলো শেখাবে না। তবে ইন্টারনেটে এধরনের অসংখ্য টিউটোরিয়াল পাবেন। প্রথমে বাংলায় গুগলে সার্চ করুন। পেয়ে গেলে তো ভালোই। আর নাহলে ইংরেজীতে পাবেনই। আর এই লেভেল থেকে অবশ্যই ভালো ডিজাইনারদের ডিজাইন দেখতে থাকুন। এতে করে আপনার আইডিয়া সমৃদ্ধ হবে। পারলে সেগুলো আপনিও নকল করার চেষ্টা করুন। সম্পূর্ন সফল না হলেও অনেক কিছুই শিখবেন। তো ভালো ডিজাইনারদের পাবেন কোথায়? ফেসবুকের মত ডিজাইনারদের জন্য আলাদা সেস্যাল নেটওয়ার্ক আছে যেমন behance.net, dribbble.com ইত্যাদি। এখানে অ্যকাউন্ট খুলে ভালো ডিজাইনারদের ফলো করুন।

৩য় ধাপঃ পুর্বের দুই ধাপ যদি আপনি ভালো করে অনুসরণ করে থাকেন তাহলে এই ধাপে পা বাড়ান। এই ধাপে আপনি ভালো ডিজাইনারদের সাথে নিজেকে তুলনা করুন। বোঝার চেষ্টা করুন আপনার ঘাটতি কোথায় এবং সেই ঘাটতি পূরন করার চেষ্টা করুন। আর এই তুলনা করার কাজটি করার সবচেয়ে ভালো জায়গা হল 99designs.com এখানে কাস্টমারগন তাদের ডিজাইনের জন্য কনটেস্টের আয়জন করেন। বিভিন্ন ডিজাইনারগন তাদের ডিজাইন জমা দিয়ে কনটেস্টে অংশগ্রহন করে থাকেন। আপনিও এতে অংশ নিন। ভালো ডিজাইনারদের সাথে আপনার পার্থক্যটা এখানেই ধরা পড়বে এবং আপনি নিজেকে আরো ভালো করতে কি কি শিখতে হবে তা জানবেন। আর ভাগ্য ভালো থাকলে আচমকা আপনার ডিজাইনটি পুরুস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে যেতে পারে।

সবশেষে একটা কথা বলি শেখার কোন শেষ নেই। একজন গ্রাফিক ডিজাইনারকে আজীবন শিখে যেতে হয়। তাই কখোনোই শেখা বাদ দিবেন না। নতুবা আপনি ক্রমেই পিছিয়ে পড়বেন। কারন প্রতিনিয়তই মানুষে রুচি বদলাচ্ছে আর সেইসাথে ডিজাইনের ট্রেন্ডও বদলাচ্ছে। তাই আপনাকে সর্বদাই আপডেট থাকতে হবে। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ
email: galib1992ict@gmail.com

বর্তমান বিশ্বে ডিজাইনিং এর প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে

শামীম অভী।

বর্তমান বিশ্বে ডিজাইনিং এর প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে। সর্বাধুনিক স্মার্টফোন গুলোতে ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইনিং ব্যাবহার করার ফলে হঠাৎ’ করে একটি বড় মার্কেট সৃষ্টি হয়েছে ডিজাইনিং এ। কম্পিউটার প্রফেশনাল অনেকেই কোডিং এর চেয়ে ডিজাইনিংকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন এর জনপ্রিয়তার জন্য। ডিজাইনিং এর আরেকটি প্রধান সুবিধা হল এর মাধ্যমে গ্রাহকের মনের অনুভুতিকে জাগানো সম্ভব হয় যার মাধ্যমে ডিজাইনার সৃষ্টি র আনন্দ পেতে পারেন। বর্তমানে এডোবি ফটোশপ,ইলাস্ট্রেটর, আরও কিছু সফটওয়্যার দ্বারা ডিজাইনিং শেখা যায়। প্রফেসিওনাল মানের ডিজাইনিং একই সাথে আর্থিক সাফল্য ও মানসিক তৃপ্তি দুটোরই ভাল পদ্ধতি হতে পারে।

ব্যানার এইচটিএমএল ট্যাগ যুক্ত করবেন যেভাবে

Name: মুতাসিম বিল্লাহ (সুমন)

ব্যানার এইচটিএমএল ট্যাগ যুক্ত করবেন যেভাবে:

বর্তমান জগতটি প্রযুক্তির জগত। এখানে আপনি হাত বাড়ালেই পেয়ে যাবেন প্রযুক্তির সকল ধরনের উপাদান। আসলে প্রযুক্তি আমাদের যেভাবে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাতে আগামী পৃথিবীর মানুষেরা কোন ধরনের প্রযুক্ত ব্যবহার করবে সেটা অনুধাবন করা বেশ কষ্টকর। বর্তমান পৃথিবীর কোন জিনিসটা আমাদের সবচেয়ে বেশী কাছে টেনে এনেছে জিজ্ঞাসা করলে ওয়েব সাইটের নাম সবার আগে আসে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একটি মূল্যবান কাজ। যারা এই বিষয়ে নতুন কাজ করছেন ওয়েব সাইটে ব্যানার ট্যাগ তাদের কাছে একটি প্রয়োজনীয় শিক্ষা। আজকে আমি আপনাদের এই বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা দিবো।
আমরা বিভিন্ন ওয়েব সাইটের উপরে, তলায়, ডানে বা বামে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখতে পায়, এই গুলো তৈরিতে আসলে ওয়েব সাইটে Banner HTML Tag ব্যবহার করে করা হয়। আপনিও ইচ্ছা করলে খুব সহজে আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগে HTML Tag ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন বা ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন।

 
এটি করতে হলে আপনাকে প্রাথমিক পর্যায়ে ফটোশপের মাধ্যমে আপনাকে একটি ব্যানার তৈরি করতে হবে। আপনি বিভিন্ন সাইজের ব্যানার তৈরি করতে পারেন। তবে ২০০×২০০, ৩০০×১৫০, ৬৮০×২৫০ ইত্যাদি সাইজের হলে ভাল হয়। আপনি ব্যানারটির ফাইল JPEG, PNG বা GIF হিসেবে সেভ করতে পারেন। আপনার ব্যানারটি তৈরি করা শেষ হলে এবার শুরু হবে আপনার আসল কাজ।

 
প্রথমে আপনি যে ব্যানারটি তৈরি করেছেন সেটি কোনও ফটো শেয়ার সাইটে আপলোড করুন, আপনি Picasa online ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনার ব্যানারটি যেন সঠিক মাপের হয়।

 
দ্বিতীয় স্তরে এসে আপনি লগ ইন করে আপনার ওয়েব প্রোভাইডারের ড্যাসবোর্ডে প্রবেশ করুণ এরপর ব্যানার স্থাপনের জন্য একটি গ্যাজেট ওপেন করুন। মনে রাখবেন গ্যাজেট নির্ধারণের জন্য আপনি অবশ্যই HTML/JAVA গ্যাজেট ব্যবহার করবেন। এবার নতুন ওপেন হওয়া বক্সে টাইপ করুন

<a href="http://www.********.com"><img src="http://**********.com/-.png" align="right"/></a>
এর মাধ্যমে আপনি HTML ট্যাগ তৈরি করলেন এবার প্রথম http থেকে মুছে আপনার ব্যানারটি যে ওয়েবের বিজ্ঞাপনের জন্য সেটির লিংক যুক্ত করুন। এবার দ্বিতীয় http থেকে মুছে আপনার ব্যানার ইমেজটি যেখানে আপলোড করেছিলেন সেই লিংকটি এখানে বসান। তাহলে আপনার ব্যানার বিজ্ঞাপনটি সক্রিয় হবে। এবার align=" এর পরে আপনার ব্যানারটি ওয়েবের কোন স্থান কেন্দ্র করে বসবে সেটি নির্বাচন করে দিতে পারেন, যথা: right, left, top, bottom। মনে রাখবেন আপনার ব্যানার লিংকটি অবশ্যই সঠিক হওয়া লাগবে নতুবা আপনি ইমেজ দেখতে পাবেন না।
আজ এ পর্যন্ত, আশাকরি এই টিউটোরিয়ালটা আপনাদের উপকারে আসবে। তাহলে এখনিই কাজটি করার চেষ্টা করুন।

SEO হল Search Engine Optimization। SEO Details

Md. Monwarul Islam
E-mail: mmonwarul@yahoo.com

SEO হল Search Engine Optimization। এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের সার্চ বা অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা করা হয়। ইহা কোন একক কাজ নয়। ইহা অনেক গুলো কাজের সম্মিলিত ফল। সাধারণত একটি সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব ক্রাউলার বিভিন্ন সময় কিংবা কোনো নির্দিষ্ট সময় ওয়েবে থাকা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরে বেড়ায়। তখন ওয়েব ক্রাউলার কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য খুঁজে বেড়ায়। সাধারণত রবোট একটি ওয়েবসাইট ক্রাউল করার সময় যে বিষয়গুলোতে দৃষ্টিপাত করে, সেগুলো হলো:
ওয়েবসাইটের টাইটেল বা নাম, ওয়েবসাইটের ডেসক্রিপশন বা বিবরণ, ওয়েবসাইটের মেটা ট্যাগ, ওয়েবসাইটের সাইট ম্যাপ, ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর টাইটেল বা নাম, ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট বিবরণ, ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন ইত্যাদিseo এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথমে পাতায় আনতে পারলে, ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনাও অনেকাংশে বেড়ে যায়।
Internet থেকে যদি আমরা একটি বই ডাউনলোড করতে চাই, তাহলে আমরা সাধারণত যে কাজটি করি তা হল google এ আমরা ঐ বই এর নামটি লিখে search করি। এখন লক্ষ্য করুন আমরা search button press করার পর google কিছু website এর নাম দেখায় যেখানে আমরা ঐ বইটি পেতে পারি। এভাবে google প্রতি page এ ১০টি ওয়েরসাইটএর নাম দেখায়। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কেন কিছু সাইট প্রথম পেজে আসলো, আর কেনইবা বাকি ওয়েবসাইটগুলো পেছনের পেজে গেলো - google কি ইচ্ছা মত করছে নাকি এর পেছনে অন্য কোন কারণ আছে? নিশ্চয় প্রথমপেজের সাইটগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু আছে, যা অন্য সাইটগুলাতে নাই। এই বিশেষ কিছুই হল seo এর কৌশল, যার মাধ্যমে আপনিও আপনার ওয়েবসাইটটিকে প্রথম পেজে নিতে পারেন। আর প্রথম পেজ মানেই বেশি বেশি ভিজিটর।

seo কে সাধারণত ২ভাগে ভাগ করা হয়:
• On Page Seo এবং
• Off page seo.

একটি ক্রিকেট বিষয়ক সাইট আছে যা বর্তমানে #১০ এ অবস্থান করছে। আপনি চাচ্ছেন কেউ যদি search engine এ " Cricket" লিখে search করে তাহলে এটি #১ অবস্থানে দেখাবে - এটা করতে হলে ঐ সাইট এর seo করতে হবে। seo সাধারণত কোন popular search term বা keyword ব্যবহার করে করা হয়। যদি seo করে আপনার Brand name কে উপরের দিকে নিতে চান এবং সফলও হন, তাহলেও এটিকে ঠিক seo বলা যায় না। কারণ search engine যথেষ্ট smart এবং seo আপনার company name ও keyword কে খুব সহজেই আলাদা করতে পারে। আর প্রধান ব্যাপার হল, যে keyword এর জন্য যত প্রতিযোগীতা, সেই keywordএ rank করা তত কঠিন।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর উপর প্রাথমিক ধারণা ।

Rasheda Yeasmin Nipa, and Sayed Ahmed

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল এস ই ও। এসইও এর কিছু মূলনীতি রয়েছে- যার প্রথমেই আসে, ওয়েবপেজটি  কি ধরনের হবে? ওয়েবসাইটের প্রতি পেজের অবশ্যই একটি টাইটেল দিতে হবে এবং প্রতিটি টাইটেল এর মধ্যে ভিন্নতা থাকতে হবে। তবে এর মূল শব্দগুলো (keyword) সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে, শব্দগুলো যেন ভিজিটরদের কাছে অর্থবহ হয়।  দ্বিতীয়ত, পেজ এর কন্টেন্ট সম্পর্কেও সচেতন থাকতে হবে, নিম্ন মান সম্পন্ন কন্টেন্ট যেমন ব্যবহার করা যাবে না তেমনি নকল কোন কন্টেন্টও ব্যবহার করা উচিত হবে না। এমন ধরনের কন্টেন্ট ব্যবহার করতে হবে যার মাঝে বৈচিত্র্যতা আছে, তবে তা যেন ভিজিটরদের বিরক্তির কারন না হয়ে আকৃষ্ট করতে পারে। তৃতীয়ত,অ্যাংকর (a tag) টেক্সট ব্যবহারে হতে হবে সচেতন। অর্থবহ এবং বর্ণনামূলক অ্যাংকর টেক্সট ব্যবহার করতে হবে। একই অ্যাংকর টেক্সট বার বার ব্যবহার করা যাবে না। চতুর্থত, h1থেকে h6 ট্যাগ এর ব্যবহার এমন হতে হবে যা ওয়েবপেজের কন্টেন্ট স্ট্রাকচার তুলে ধরতে পারে। এছাড়া robots.txt ফাইল ব্যবহার করতে হবে যাতে করে ক্রলার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট কোন অংশকে ইন্ডেক্সিং করা থেকে বিরত থাকে।

A Modern Web Dev’s Toolkit . ওয়েব ডেভেলপার দের আধুনিক টুলস

A Modern Web Dev's Toolkit . ওয়েব ডেভেলপার দের আধুনিক টুলস

নোড এবং এন পি এমঃ

নোড এনেছে সার্ভার ও ডেস্কটপ জাভা স্ক্রিপ্ট। প্রথমে যদিও জাভা স্ক্রিপ্ট প্রধানত ব্রাউজার এর ভাষার ওপর ভিত্তি করে  ব্যবহার করা হত, এখন নোড দ্বারা আপনি আপনার সার্ভার সাইড ব্যাক বা একটি ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করতে পারেন  আপনার নোড-ওয়েবকিটের সাহায্যে (যারা বেশী উদ্বিগ্ন জন্য)। Node.js® হলো, ক্রোমের জাভাস্ক্রিপ্ট রানটাইম উপর নির্মিত একটি প্ল্যাটফর্ম, যা দ্বারা  দ্রুত ও সহজে আকার পরিবর্তনযোগ্য নেটওয়ার্ক অ্যাপ্লিকেশন।

একটি ওয়েব সার্ভার তৈরি করা অত্যন্ত সহজ যদি নিম্নক্ত লাইনগুলো অনুসরণ করা যায়।

var http = require('http');

http.createServer(function (req, res) {

res.writeHead(200, {'Content-Type': 'text/plain'});

res.end('Hello World\n');

}).listen(1337, '127.0.0.1');

console.log('Server running at http://127.0.0.1:1337/');

 

এটি চালানোর জন্য করতে হবে

$ node start

Server running at http://172.0.0.1:1337/

 

নোড এর অন্নতম একটি বিষয় হলো এর গুরুত্বপূর্ণ কমিউনিটি, যা NPM ডিরেক্টরি, নোড প্যাকেজ ম্যানেজার তৈরি করে এবং তথাকথিত নোড মডিউল প্রকাশ করে। বর্তমানে এ সম্পর্কে 90,000 মডিউল আছে এবং গত মাসে প্রায় 390,000 ডাউনলোড করা হয়েছে।

নোড ইনস্টলিং এর নিয়মঃ

শুরুতেই আপনাকে প্রথমে নোড রানটাইম ইনস্টল করতে হবে। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার মেশিনে NPM ইনস্টল করবে।

এটি সম্পন্ন হলে, লিখতে হবে

$ node -v

নোড প্যাকেজ ইনস্টলিং এর নিয়মঃ

একটি নোড প্যাকেজ ইনস্টল করা সহজ।

$ npm install grunt

 

এটি node_modules নামক একটি ফোল্ডারে ইনস্টল হবে।

একটি প্যাকেজ আন-ইনস্টল করতেঃ

একটি প্যাকেজ আনইনস্টল করতে নিম্নক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করুন।

$ npm uninstall --save-dev grunt

এর ফলে package.json থেকে প্যাকেজটি মুছে যাবে।

 

বিশ্বব্যাপী প্যাকেজসমূহঃ

প্যাকেজ ইনস্টলের পাশাপাশি dev বা রানটাইম নির্ভর করে।

$ npm install grunt –g

 

প্যাকেজ পুনরুদ্ধারের নিয়মঃ

আপনার VCS করতে node_modules ফোল্ডার কমিট করবেন না।

রুট ডিরেক্টরিতে নির্বাহ করতেঃ

$ npm install

সংস্করণ করাঃ

  • একটি সংস্করণ সংখ্যা হলো MINOR.PATCH
  • যখন আপনি অসামঞ্জস্যপূর্ণ মেজর সংস্করণ করেন, তখন API- র পরিবর্তন হয়।
  • ক্ষুদ্র সংস্করণ হয় যখন আপনি পিছন দিকে একটি উপযুক্ত পদ্ধতিতে কার্যকারিতা যোগ করেন, এবং যখন আপনি পিছন দিকে-সামঞ্জস্যপূর্ণ বাগ সংশোধন করেন, তখন প্যাচ সংস্করণ হয়।
  • NPM 1.3.5: প্যাকেজ (সবচেয়ে নিয়ন্ত্রণমূলক) দেওয়া সংস্করণ ব্যবহার করতে বলে।
  • বাড়তি প্যাচ সংস্করণের (সাধারণত বাগ) জন্য3.5 বা 1.3.x: NPM শুধুমাত্র আপগ্রেড দেওয়া প্যাকেজকে এভাবে উল্লেখ করে => = 1.3.5-0
  • 4.0-0: NPM এটি সংজ্ঞায়িত করে এভাবে ~ 1.3.5
  • ^ 1.3.5: <2.0.0: এটি প্রধান রিলিজের চেয়ে পরবর্তী কোনো সংস্করণে আপগ্রেড করতে NPM এভাবে উল্লেখ করেঃ :<2.0.0 ।
  • যখন আপনি নোড প্যাকেজ ইনস্টল করবেন তখন নতুন NPM 1.3.5 ডিফল্ট সিস্টেম এভাবে টা প্রদর্শন করবে => = 1.3.5-0 <2.0.0-0

 

 

বোয়ারঃ

এটা একটি প্যাকেজ ম্যানেজার যা আপনার সামনের শেষ উন্নয়ন লাইব্রেরি যেমন jQuery, বুটস্ট্র্যাপ এর জন্য।

$ npm install -g bower

 

একটি bower.json ফাইলের উদাহরণ।

একটি প্যাকেজ আন-ইনস্টল করতে হলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

$ bower uninstall --save jquery

ইওম্যানঃ

ইওম্যান এক ধরণের জেনারেটর দ্বারা ।

ইওম্যান এর জেনারেটরগুলো একটি নোড মডিউল হিসাবে বিতরণ করা হয়।

এটি ইনস্টল করতেঃ

$ npm install -g yo

Gruntfile.js :

Gruntfile.js সেই স্থান যেখানে আপনি আপনার প্রকল্পের কাজটি কনফিগার করবেন এই ফাইলটি সহজে শুরু করতে:

module.exports = function(grunt) {

// Do grunt-related things in here

};

গ্রান্ট মডিউলসঃ

গ্রান্ট মডিউল নোড এর NPM ডিরেক্টরির মাধ্যমে বিতরণ করা হয় গ্রান্ট মডিউলসই  ইনস্টল করতে আমার দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

$ npm install --save-dev grunt-contrib-uglify

গ্রান্ট টাস্কের কারণ বিশ্লেষণঃ

আপনি বিল্ড টাস্ক নির্ধারণ শুরু করতে চাইলে আমার আগে উল্লেখ করা গ্রান্ট বইটির উদাহরণস্বরূপ stringCheck টাস্কটিকে অনুসরণ করবেন

module.exports = function(grunt){

...

grunt.initConfig({

stringCheck: {

file: './src/somefile.js',

string: 'console.log('

}

});

}

আপনি দেখতে পাবেন, একটি টাস্ক কেবলি একটি ফাংশন যা আপনি রেজিস্টার করবেন গ্রান্ট এর সাথে

module.exports = function(grunt){

grunt.registerTask('stringCheck', function() {

//fail if configuration is not provided

grunt.config.requires('stringCheck.file');

grunt.config.requires('stringCheck.string');

 

//retrieve filename and load it

var file = grunt.config('stringCheck.file');

var contents = grunt.file.read(file);

 

//retrieve string to search for

var string = grunt.config('stringCheck.string');

 

if(contents.indexOf(string >= 0))

grunt.fail.warn('"' + string + '" found in "' + file + '"');

});

}

একাধিক টাস্কঃ

গ্রান্ট আপনাকে দিচ্ছে একটি টাস্ক সঞ্চালনের গ্রুপ।নিম্নক্তঃ

module.exports = function(grunt){

...

grunt.initConfig({

stringCheck: {

target1: {

file: './src/somefile.js',

string: 'console.log('

},

target2: {

file: './src/somefile.js',

string: 'eval('

}

}

});

}

 

 

গ্লোবিং:

 

ফাইল গ্লোবিং বা ওয়াইল্ডকার্ড সাদৃশ্যকরণ  একটি বড় গ্রুপের ফাইল ক্যাপচার করার একটি পদ্ধতি।

চলমান কর্মঃ

আপনি যদি একটি টাস্ক রান করতে চাইলে নিম্নের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

$ grunt task1 task2

যদি আপনার একাধিক টাস্কের উদ্দেশ্য থাকে, তাহলে নিম্নক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

$ grunt task:target1

আপনি যদি এর পরিবর্তে গ্রান্ট চালান, তাহলে ডিফল্ট টাস্ক চলতে থাকবে যা আপনি নিম্নরূপ কনফিগার করতে পারেনঃ

module.exports = function(grunt) {

grunt.registerTask('build', function() {

console.log('building...');

});

 

grunt.registerTask('test', function() {

console.log('testing...');

});

 

grunt.registerTask('default', ['build', 'test']);

};

 

গাল্পঃ

নোড কখনই পূর্ণতা পাবে না, যদি আমরা গাল্পকে উল্লেখ না করি গাল্প হলো জাভা স্ক্রিপ্ট টাস্কের এর আগত নতুন সঞ্চালক যা Node.js প্রবাহের উপর নির্মিত এটি স্ক্রিপ্টকে সহজে নির্মাণের লক্ষেঅনুরক্ত কনফিগারেশন  কোড”  ব্যবহার করা হয়

সম্ভবনাময় সেরা দশ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট খাত এবং তাদের সম্ভবনাঃ Top 10 Web Technology Trends

সম্ভবনাময় সেরা দশ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট খাত এবং তাদের সম্ভবনাঃ
বর্তমান সময়ে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও সার্চ ইঞ্জিন প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধন হচ্ছে এবং তা হচ্ছে খুব দ্রুত। এই উন্নয়নের ধারাটি ডেভেলপারদেরকে দ্রুত ও সব মাধ্যমে ব্যাবহার উপযোগী অ্যাপ তৈরি করতে সাহায্য করবে।সেই সাথে বাড়বে সাধারন ব্যাবহারে অ্যাপের প্রয়োগও।
বর্তমানে খুব বেশি টেকনিক্যাল জ্ঞান ছাড়াই সাধারন প্রযুক্তি ব্যাবহারকারীরাও অ্যাপগুলো ব্যাবহার করতে পারছে।
বর্তমান সময়ের সেরা দশটি প্রযুক্তি যা সামনের সময়েও রাজত্ব করবে সেগুলো হলঃ
১।থ্রিডি ওয়েব এপ্লিকেসন্স
ওয়েব ব্রাউজার নিয়ে জারা কাজ করে আসছে তারা অনেক আগে থেকেই থ্রিডি ওয়েব এপ্লিকেসন্স নিয়েও চিন্তা ভাবনা করছে, অনেক নতুন আপডেটও হয়েছে এ বিষয়ে।আমরা সম্ভবত সিএসএসথ্রি থ্রিডি ট্রান্সফরমস ইত্যাদির সাহায্যে থ্রিডি ডিজাইনের উত্থান দেখতে যাচ্ছি নতুন বছরে।থ্রিডি ওয়েব এপ্লিকেসন্স ডেভেলপমেন্ট আরও বেশি এগিয়ে যাবে এইচটিএমএল৫ ও অন্যান্য কোডিং ব্যাবহারের মাধ্যমে।
এই প্রযুক্তিগুলোর মাধ্যমে গেম,বিনোদন ও নিত্ত প্রয়োজনীয় অনেক অ্যাপও হয়ে যাবে থ্রিডি নির্ভর।এছাড়াও থ্রিডি ক্যানভাস ডেভেলপমেন্টও এগিয়ে যাচ্ছে সমানভাবে তাল মিলিয়ে,যা অচিরেই জনপ্রিয় ফ্রেমওয়ার্ক হয়ে উঠতে পারে।
.
২।এইচটিএমএল জাভাস্ক্রিপ্ট এপিআইঃওয়েব ডিজাইন তা সে যে ধরনের ডিভাইসের জন্যই হোক না কেন,প্রযুক্তি কর্মীদের প্রধান অস্ত্র হল এইচটিএমএল ও জাভাস্ক্রিপ্ট এপিআই, যা বর্তমানের বিভিন্ন প্লাটফরমের সাথে মানিয়ে ওয়েব এপ্লিকেশন বানাতে অপরিহার্য। এইচটিএমএল৫এর সাথে সহজে কাজ করা যায় যে ধরনের এপিআই সেগুলো মোটামোটি এরকমঃওয়েব স্টোরেজ, ওয়েব ওয়ার্কার্স, ওয়েবসকেট, এপ্লিকেশন ক্যাচি ইত্যাদি।

৩। জাভাস্ক্রিপ্ট এবং ক্লায়েন্ট সাইড ওয়েব এপ্লিকেশনঃ
এ ধরনের প্রযুক্তির বড় সুবিধা হল ব্যাবহারের জন্য ক্লায়েন্টকে খুব বেশি দক্ষ হতে হয়না বা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জানতেও হয়না ,কেবল বেসিক কিছু টেকনোলজিকাল জ্ঞান থাকতে হয়। সামনের সময়টাতে আমরা তাই জাভাস্ক্রিপ্ট এবং ক্লায়েন্ট সাইড ওয়েব এপ্লিকেশনের ব্যাবহার আরও বৃদ্ধি পেতে দেখব।এ ধরনের আরও কিছু প্রযুক্তি হল কফিস্ক্রিপ্ট ও ডার্ট যা হয়ত সামনে জনপ্রিয় হতেও পারে।
৪।ফ্রন্টএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক ঃ
বিগত সময়ের মত বর্তমানেও ফ্রন্টএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক ব্যাবহার করা হচ্ছে ব্যাপকভাবে।যার ব্যাবহার সামনে আরও বাড়বে বলে আশা করা যায়।বিশেষ করে টেস্টিং সার্ভার, টাস্ক রানার ও এরকম আরও কিছু কাজের জন্য এর ব্যাবহার আরও বাড়বে বলে আশা করা যায়।
৫। ভিডিওতে এইচটিএমএল৫ ও এইচটিএমএলএর ব্যাবহার ঃ শুধু বিনোদন নয় তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ভিডিও সব ধরনের তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যম আর এ জন্যই এইচটিএমএল ও এইচটিএমএল৫ ব্যাবহার করে ভিডিও এডিটিং ও ওয়েবে আপলোডের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে।
৬।স্ক্রিনের বাইরেও ডেভেলপমেন্টঃ সব ধরনের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ সাধিত হয়েছে বর্তমান সময়ে তাই তথ্য আদান প্রদান ও গবেষণা ইত্যাদিও এখন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের মধ্যেই পরে।
৭।কুকিজ ব্যাবহারঃ আপডেট থাকতে ও নতুন কোন পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নিতে প্রযুক্তিকর্মীরা কুকিজ ব্যাবহার করেন।
৮। ড্রাগ এন্ড ড্রপ প্রযুক্তিঃ এইচটিএমএল৫ ব্যাবহার করে দ্রেগ এন্ড ড্রপ ব্যাবহার করে প্রযুক্তিজগতকে আরও সহজ ও সমৃদ্ধ করছে ডেভেলপাররা।
৯।রেস্পন্সিভ ডিজাইন অপরিহার্যঃ সব ধরনের যন্ত্রে ওয়েব ব্যাবহারের জন্য রেস্পন্সিভ ডিজাইন ব্যাবহার বেড়ে গেছে।
১০।মোবাইল অ্যাপ ও নেটিভ অ্যাপ ডেভেলপারদের প্রাধান্যঃপ্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনের সাথে সাথে মোবাইল অ্যাপ ও নেটিভ অ্যাপ ডেভেলপারদের প্রাধান্যও বেড়ে যাচ্ছে।