সিএসএস হলো Cascading Style Sheets.

লেখকঃ মোঃমিনহাজুল ইসলাম
সিএসএস হলো Cascading Style Sheets. । সিএসএস ফাইল সেভ করতে হয় .css দিয়ে।
সিএসএস ব্যবহার করা হয় এইচটিএমএল পেজটে কে আরও দৃষ্টিনন্দন করা জন্য।
সিএসএস ৩ দরনে হয়।
১) ইন্টারনাল সিএসএস ।
২) এক্সটার্নাল সিএসএস ।
৩) ইনলাইন সিএসএস ।
ইন্টারনাল সিএসএসঃ যেকোন এইচটিএমএল ডকুমেন্টে <head></head> এর ভিতর style ট্যাগ ব্যবহার করে ইন্টারনাল সিএসএস লেখা হয়। একটা উদাহরনঃ
<!DOCTYPE html>
html>
<head>
<style>
h1{color: #ddd;background: yellow;text-align: center;}
</style>
</head>
<body>
<h1>www.minhajsite.wordpress.com demo heading</h1>
<p>This is my blog site</p>
</body>
</html>
এক্সটার্নাল সিএসএস : একটা ফাইলে রেখে সেটা .css এক্সটেনশন নাম দিয়ে (যেমন style.css) সেভ করে এইচটিএমএল ফাইলে সংযুক্ত করে দিলেই হয়ে যায়। এটার নামই হচ্ছে এক্সটার্নাল সিএসএস। এইচটিএমএল এ link নামে একটা ট্যাগ আছে এটা দিয়েই সংযোগ দেয়া যায়। একটা উদাহরনঃ
<!DOCTYPE html>
html>
<head>
<link href=”/style.css” rel=”stylesheet” type=”text/css”/>
</head>
<body>
<h1>www.minhajsite.wordpress.com demo heading</h1>
<p>This is my blog site</p>
</body>
</html>
এবার এই ফাইলটি index.html নামে সেভ করুন। style.css এর কোড
h1{color: #ddd; background: yellow;text-align: center;}
ইনলাইন সিএসএস : এলিমেন্টের ভিতরেই সিএসএস লেখা হয় তাই ইনলাইন সিএসএস বলে। একটা উদাহরনঃ
<h2 style=”background-color: #ddd; color: #fff;”>This is my blog site
</h2>

SQL সারভার : ইনডেক্স বা সুচক

আনোয়ার জাহিদ

SQL সারভার : ইনডেক্স বা সুচক

• ইনডেক্সে দ্রুত ডাটাবেস এক্সেস করতে. সূচক ছাড়া আপনার প্রশ্ন চালানো হবে কিন্তু সূচী নাটকীয়ভাবে কর্মক্ষমতা বাড়াতে পারেন।
• আপনি একটি টেবিলের জন্য একাধিক সূচী নির্ধারণ এবং বর্তমান অস্ত্রোপচারের জন্য প্রয়োজন বোধ করা হয় যে সূচক নির্বাচন করতে পারেন।
• কেবলমাত্র একটি ক্লাস্টার সূচক একটি টেবিলের জন্য সমর্থিত।
• সূচী থেকে সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনি মধ্যে সূচক সম্পর্কিত সীমাবদ্ধতার উল্লেখ আছে আপনার যেখানে যেখানে LAST_NAME = ‘xyz’ আছে।
• আপনি প্রথম দফা প্রথম কলামের নাম / বাধ্যতা উল্লেখ যেখানে দুই বা ততোধিক কলাম, প্রথম সূচী আছে [যে সূচক তৈরির প্রথম].
• ক্লাস্টার সূচক একটি অ ক্লাস্টার সূচী টেবিল তথ্য বা ক্লাস্টার সূচী থেকে রেফারেন্স রয়েছে যেখানে সূচীর সাজানো টেবিলের তথ্য রয়েছে. অ ক্লাস্টার সূচী উভয় শারীরিক এবং টেবিলের ডাটা যুক্তি স্বাধীন.

ইনডেক্স বা সুচক এর প্রাক্টিচ
১. যে ইনডেক্সর জন্য একটি কলাম / (কলাম) নির্বাচন করুন যা ভাল স্বতন্ত্রতা এবং নির্বাচনশীলতা প্রদান করবে। অন্যথায় ইন্ডেক্স কর্মক্ষমতা অধ: পতন হতে পারে ।
২. যে সূচী/ইনডেক্স তৈরি করুন
৩. সারি একটি পরিসীমা নির্বাচিত সূচী তৈরি করুন
৪. ছোট টেবিল ইনডেক্স না করাই ভালো।
৫. যতটা সম্ভব ছোট ইনডেক্স তৈরি করুন।

কম্পিউটার গেমস: ব্যবসা এবং প্রত্যাশা

কম্পিউটার গেমস: ব্যবসা এবং প্রত্যাশা

“NPD গ্রুপের মতে, ২০০৬ সালে আমেরিকান ভিডিও গেমসমূহের খুচরো পাইকারি মিলিয়ে সম্পূর্ণ গেম বিক্রয় হয়েছিল প্রায় ১২.৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের।যেখানে বক্স অফিস মোজো এর মতে একই সালে সিনেমাসমূহের মোট আয় ছিলো ৯.২ বিলিয়ন ডলার।”

আমরা সকলেই জানি যে পূর্বে ভিডিও গেম ব্যবহার করা হতো শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে, বিশেষ করে শিশুদের শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে।বর্তমান কালের ভিডিও গেমসমূহ সামাজিক আচরণের উপর প্রভাব বিস্তার করতে চেষ্টা করছে।বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ নানা ধরনের চিন্তাশীল গেমস তৈরির জন্য কাজ করছে।যেমন- সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক গেমস( বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক বিষয়ের উপর সচেতনতা বৃদ্ধি ) ,পরিবর্তনমূলক গেমস( খেলোয়াড়ের বুদ্ধিমত্তার দৃষ্টিভঙ্গী এবং দৈনন্দিনের জীবন যাপনের পরিবর্তন ),সামাজিক মতবাদ প্রদানভিত্তিক( নানান গুরুত্ববহ সামাজিক বিষয়ে নতুন চিন্তাধারা গ্রহণে উৎসাহ প্রদান ) ইত্যাদি।

আপনার উইন্ডোজ ৮ (Windows 8) পিসি এর সুরক্ষা

আপনার উইন্ডোজ ৮(Windows 8) পিসি এর সুরক্ষা

মাইক্রোসফট এর দাবি মতে উইন্ডোজ ৮, মাইক্রোসফটের সবচেয়ে নিরাপদ অপারেটিং সিস্টেম।

চলুন আমরা দেখে নেই আপনার উইন্ডোজ ৮ পিসি নিরাপদ করার জন্য কিছু উপায়।

যেহেতু উইন্ডোজ ৮ UEFI (ইউনিফায়েড এক্সটেনসিবল ফার্মওয়্যার ইন্টারফেস) উপর নির্মিত হয়, তাই আপনি নিরাপদ বুট সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন; এমনকি উইন্ডোজ ৮ আপনার সিস্টেম এ বুট করার আগেই স্ক্যান করতে পারেন এবং নিশ্চিত করতে পারেন সিস্টেম উপাদান গুলো ঠিক আছে কিনা।

পিন/ পাসওয়ার্ড ব্যবহার:

যথারীতি আপনি কম্পিউটার এ লগইন করতে একটি পিন / পাসওয়ার্ড সেট করতে পারেন।

এছাড়াও আপনি একটি ছবি পাসওয়ার্ড বা পিকচার পাসওয়ার্ড সেট করতে পারেন. প্রথমে একটি ছবি নির্বাচন করুন, ছবিটিতে কিছু ভঙ্গি/ইঙ্গিত (Gesture) আঁকুন বা আকৃতি তৈরি করুন যা উইন্ডোজ ৮ সংরক্ষণ করবে। লগইন এর সময়ে আপনাকে একই অঙ্গভঙ্গি অঙ্কন করতে হবে। আপনি পিকচার পাসওয়ার্ড সেট করতে পারেন যথাক্রমে PC settings->user তারপর create picture password বাটন এ ক্লিক করে, বাকিটা উপরের বর্ণনা মত অনুসরণ করুন।
এছারা উইন্ডোজ ৮ এ মুখ সনাক্তকরণ (Face Detection) এবং স্বয়ংক্রিয় লগইন / লগ অফ বৈশিষ্ট্য বা অপশন ও রয়েছে।

উইন্ডোজ ডিফেন্ডার ব্যবহার:

আপনি স্পাইওয়্যার ও মালওয়ার থেকে আপানার পিসি সুরক্ষারতে উইন্ডোজ ডিফেন্ডার ইনস্টল করতে পারেন ।
এটা করতে স্টার্ট স্ক্রীন এ ডিফেন্ডার টাইপ করলেই অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন, এটি যদি নিষ্ক্রিয় করা থাকে তবে আপনাকে প্রথমে অন্যান্য অ্যান্টিভাইরাস আনইন্সটল বা ফেলে দিয়ে ডিফেন্ডার সক্রিয় করতে হবে এবং তারপর আবার অন্য অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার পুনরায় ইনস্টল করতে হবে।

ফায়ারওয়াল ব্যবহার :

ফায়ারওয়াল বাইরের অবাঞ্ছিত প্রবেশাধিকার থেকে আপনার পিসিকে রক্ষার্থে সর্বদাই নিয়োজিত থাকে।
আপনি ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক এবং পাবলিক নেটওয়ার্কের জন্য নিয়ম নির্ধারণ করতে পারবেন. পাবলিক নেটওয়ার্ক সেটিংস আরো কঠোর হওয়া উচিত. আপনি আগত সকল রিকোয়েস্ট ব্লক করার জন্য কনফিগার করতে পারেন; অথবা আপনি সব ইনকামিং এক্সেস রিকুয়েস্ট এর জন্য নোটিফিকেশান বা বিজ্ঞপ্তি কনফিগার করতে পারেন এবং তারপর পৃথকভাবে অনুমতি দিতে পারেন।ফায়ারওয়াল চালু করুন।

অ্যাকশান সেন্টার ব্যবহার :

সিকিউরিটি সেটিংস্‌ পরীক্ষা ও পরিবর্তন করতে কন্ট্রোল প্যানেল এর অ্যাকশান সেন্টার (Action center) ব্যবহার করুন। অ্যাকশান সেন্টার এর অধিনস্ত ‘User Account Control Settings’ কনফিগার করুন। আপনি আপনার সিস্টেমের সকল পরিবর্তনের জন্য বিজ্ঞপ্তি বা নোটিফিকেশান পেতে যাতে সবচেয়ে কঠোর সেটিংস ব্যবহার করুন। অ্যাকশান সেন্টার এর অপশন গুলো দেখে নিন এবং এগুলোকে উপযুক্তভাবে কনফিগার করুন যেমন Alert বা সতর্কবার্তা এবং সিস্টেম নোটিফিকেশান চেকিং বা পরীক্ষন, সংরক্ষিত মেসেজ গুলোকে পরীক্ষা ও পরিচালনা করা ,অচেনা কোন অ্যাপ্লিকেশন এবং অনুরূপ অ্যাপ্লিকেশন গুলোর সাথে কি করতে হবে তা কনফিগার করা।

প্রাইভেসি সেটিংস ব্যবহার করুন;

আপনি আপনার অবস্থান সম্পরকিত তথ্য অ্যাক্সেস করার অনুমতি না দিতে চাইলে কনফিগার করতে পারেন,আবার আপনি কেবল বেছে বেছে অনুমতি দিতে পারেন।
ব্যবহার করুন PC Settings->Privacy।

জিটিএ গেমের কয়েকটি প্রয়োজনীয় চিট কোড

1. জিটিএ গেমের কয়েকটি প্রয়োজনীয় চিট কোড

বর্তমান সময়টি তথ্য ও প্রযুক্তির সময়। প্রযুক্তি আমাদের কাজ কর্মকে যেমন সহজ করেছে ঠিক তেমনি এটি আবার আমাদের পৃথিবীকে ছোট করে দিয়েছে। প্রযুক্তির কল্যাণে আমরা এখন যেকোনোও কাজ খুব সহজে এবং দ্রুত করতে পারি। তথ্য প্রযুক্তির মধ্যে যেসকল বিষয় সবচেয়ে বেশী আলোচিত হয় গেমস তাদের মধ্যে অন্যতম। কম্পিউটার এবং মোবাইল ব্যবহার করে কখনও গেমস খেলেনি এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। গত কয়েক বছর আগেও গেমের বাজার তেমন চাঙ্গা না থাকলেও বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়। বাজারে যে সকল গেমস গুলো দেখতে পাওয়া যায় জিটিএ তাদের মধ্যে অন্যতম। এই গেমসটি ছোট-বড় সবার কাছেই খুবই জনপ্রিয়। যারা জিটিএ গেম খেলে থাকে চিট কোড তাদের কাছে একটি উপকারী বিষয়। আজ আমি আপনাদের জিটিএ গেমের কয়েকটি প্রয়োজনীয় চিট কোড জানাবো।
তাহলে আসুন জানা যাক:
• বিপদ জনক গাড়ি চালানো : YLTEICZ
• সকল গাড়িকে বিধ্বস্ত করা : allcarsgoboom
• সব গাড়িকে নেটে দেয়া : COXEFGU অথবা SPEEDFREAK
• সকল সবুজ বাতি জ্বালানো : ZEIIVG
• সর্বদা মধ্যরাত : NIGHTPROWLER অথবা XJVSNAJ
• বীচ পার্টি : CIKGCGX
• ব্ল্যাক ট্রাফিক চালনা : IOWDLAC
• বোট শূন্যে উড়ানো : AFSNMSMW অথবা FLYINGFISH
• গাড়ি উড়ানো : RIPAZHA
• ওয়ান্টেড লেবেল পরিষ্কার করা : ASNAEB
• কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া : CFVFGMJ
• লম্বা লম্বা লাফ : KANGAROO অথবা LFGMHAL
• নো ওয়ান্টেড লেভেলে আসা : TESTEDUCATIONALSKILLS
• বৃষ্টি মুখর আবহাওয়া : AUIFRVQS
• অস্ত্র বৃদ্ধি করা : guns guns guns
• বালু ঝড় তৈরি : CWJXUOC
• সিক্স স্টার লেভেল : BRINGITON অথবা LJSPQK

আজ এই পর্যন্ত, সামনের পর্বে আরও নতুন কিছু কোড সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করবো। আশাকরি তথ্যগুলো আপনাদের উপকারে আসবে।

মাই স্পেস এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন

লেখকঃ শামিম অভি

মাই স্পেস এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করার অনেকগুলু উপায় আছে, পন্নের বিজ্ঞাপন করা এদের মধ্যে সবচেয়ে ভাল।

এ মাধ্যমে আয় করার কয়েকটি উপায় হলঃ
আফিলিএত মারকেতিংঃ মাই স্পেচে-এ সুবিধাজনক পন্নের বিজ্ঞাপন করে আফিলিএত মারকেতিংঃ করা সম্ভব,যার মাধ্যমে ভাল আয় করা যায়।

মাল্টি লেভেল মারকেতিংঃএ পদ্ধতিতে পণ্যকে কয়েক ধাপ মার্কেটিং এর খরচ কমিয়ে সরাসরি ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেয়া হয়।

সরাসরি মার্কেটিং ঃএভাবে ক্রেতা ইন্তেরনেতে সরাসরি অর্ডার দিয়ে পণ্য কেনেন।
এগুল ছাড়া আরও কতগুলো উপায়ে মাই স্পেস ব্যাবহার করে অর্থ উপার্জন করা যায়।
ব্লগ, সাইট ইত্যাদির ভিসিতর সৃষ্টি করেও অর্থ উপার্জন করা যায়।

ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে প্লাগিন ছাড়া পোষ্ট ভিউ কাউন্টার যুক্ত করবেন যেভাবে।

ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে প্লাগিন ছাড়া পোষ্ট ভিউ কাউন্টার যুক্ত করবেন যেভাবে।

যেভাবে আপনার সাইটে যুক্ত করবেন।

প্রথমে আপনার সাইটে লগিন করুন।এরপর Dashboard থেকে Appearance>Editor এ যান।এরপর বর্তমান থিমের functions.php ফাইলটি এডিটরে ওপেন করুন।এরপর নিচের কোড টুকু কপি করে ?> আগে যুক্ত করুন।আপনি চাইলে নতুন একটা পি.এইচ.পি ব্লকের মধ্যেও কোড টুকু যুক্ত করতে পারেন।

// function to display number of posts.
function getPostViews( $postID ){
$count_key = ‘post_views_count’ ;
$count = get_post_meta( $postID , $count_key , true);
if ( $count == ” ){
delete_post_meta( $postID , $count_key );
add_post_meta( $postID , $count_key , ‘0’ );
return “0 View” ;
}
return $count . ‘ বার পড়া হয়েছে’ ;
}

// function to count views.
function setPostViews( $postID ) {
$count_key = ‘post_views_count’ ;
$count = get_post_meta( $postID , $count_key , true);
if ( $count == ” ){
$count = 0;
delete_post_meta( $postID , $count_key );
add_post_meta( $postID , $count_key , ‘0’ );
}
else {
$count ++;
update_post_meta( $postID , $count_key , $count );
}
}

// Add it to a column in WP-Admin
add_filter( ‘manage_posts_columns’ , ‘posts_column_views’ );
add_action( ‘manage_posts_custom_column’ , ‘posts_custom_column_views’ ,5,2);
function posts_column_views( $defaults ){
$defaults [ ‘post_views’ ] = __( ‘Views’ );
return $defaults ;
}

function posts_custom_column_views( $column_name , $id ){
if ( $column_name === ‘post_views’ ){
echo getPostViews(get_the_ID());
}
}

এবার আপনার থিমের single.php ফাইলটি এডিটরে ওপেন করুন এবং নিচের কোড টুকু খুজে বের করুন।

<?php if(have_posts()) : ?>
<?php while(have_posts()) : the_post(); ?>

কোড টুকু খুজে পেলে তার নিচে,নিচের কোডটুকু যুক্ত করুন।

<?php setPostViews(get_the_ID());?>

এবার আপনার থিমের index.php/loop.php এডিটরে ওপেন করুন এবং নিচের কোডটুকু খুজে বের করুন।

<?php if(have_posts()) : ?>
<?php while(have_posts()) : the_post(); ?>

কোডটুকু খুজে পেলে তার নিচে যেখানে আপনি পোষ্ট ভিউ কাউন্টার দেখাতে চান সেখানে নিচের কোডটুকু যুক্ত করুন।

<?php echo getPostViews(get_the_ID());?>

উপরের কাজ টুকু ঠিকঠাক ভাবে করতে পারলে,আপনার সাইটের হোমপেজ রিফ্রেশ করে দেখুন পোষ্ট ভিউ কাউন্টার যুক্ত হয়েছে।

আইফোন বিজ্ঞানের একটি অন্যতম আবিষ্কার।

আইফোন বিজ্ঞানের একটি অন্যতম আবিষ্কার। বিজ্ঞানের অনেক কিছু আবিষ্কারের ফলে আমরা আইফোন, ৩জি, ৪জি ব্যবহার করতে পারছি। এর ফলে আমরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অ্ন্যা প্রান্তের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারছি অতি সহজে। বিজ্ঞান প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি সাধন করেছে। এর ফলে আমরা ঘরে বসেই শিক্ষা অর্জন করতে পারছি। আইফোন ব্যবহার করে আমরা ঘরে বসেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের তাপমাত্রা, সময়, অর্থনৈতিক অবস্হা সম্বন্ধে জানতে পারি। আইফোন আবিষ্কারের ফলে আমরা বিজ্ঞানের অজানা সহস্যকে জানতে পারি অতি সহজেই। আমরা আইফোনের মাধ্যমে টেলিফ্লিম, গান শুনতে পারি। যেটি আগে কখনো সম্ভব ছিল না। আইফোনের মাধ্যমে আমাদের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয়েছে। তাই বিজ্ঞানের এই অন্যতম আবিষ্কারের কথা বলে শেষ করা যাবে ন।

কম্পিউটার বিজ্ঞান এক অবিস্মরণীয় আবিষ্কার

কম্পিউটার বিজ্ঞান এক অবিস্মরণীয় আবিষ্কার। এই আবিষ্কারের ফলে আমরা ঘরে বসেই অনেক কিছু করতে পারি। ।আমরা এখন ঘরে বসেই টাকা উপার্জন করতে পারি বিজ্ঞানের এই আবিষ্কারের ফলে। কম্পিউটার আমাদের জীবনকে অনেক গতিময় করে দিয়েছে। এটি কাজ করে দ্রুত গাতিতে যা মানুষের পক্ষে করা প্রায় অসম্ভব। কম্পিউটারের পক্ষে যা করা সম্ভব মানুষের পক্ষে তা করা সম্ভব নয়। কম্পিউটার উচ্চ তাপমাত্রায় কাজ করতে পারে কিন্তু মানুষ তা করতে পারে না। কম্পিউটারের মাধ্যমে আমরা গান, ছবি, টেলিভিশন, খবর, ম্যাগাজিন ইত্যাদি সম্বন্ধে জানতে পারি অতি সহজেই। কম্পিউটার আবিষ্কারের ফলে অনেক দুরারোগ্য ব্যধি দূর হয়েছে অনেক সহজেই। কম্পিউটার আমাদের বিরক্তিকর জীবন দূর করতে সাহা্য্য করে। কম্পিউটার আবিষ্কারের ফলে মানুষের সময়, শ্রম, টাকা ই্ত্যাদি অনেক বেঁচে গিয়েছে। তাই বিজ্ঞানের এই অসামান্য আবিষ্কারের কথা বলে শেষ করা যাবে না।

প্রতিরোধী যক্ষ্মার জন্য একটি নতুন ড্রাগ (MDR TB)

1. Md Siddiqur Rahman,

http://www.sportsmedicalteam.com/

প্রতিরোধী যক্ষ্মার জন্য একটি নতুন ড্রাগ (MDR TB)

যক্ষ্মা কি?

যক্ষ্মা একটি প্রাণঘাতী রোগ এবং বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা কারন যক্ষ্মার ওষুধ সীমিত সংখ্যক পাওয়া যায়। এটি প্রধানত ফুসফুসকে আক্রান্ত করে যা মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস্ নামক ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক ব্যাধি, যা বাতাসের মাধ্যমে একজন থেকে আরেক জনের শরীরে ছড়ায়।

প্রতিরোধী যক্ষ্মা ( MDR টিবি ) কি?

আজ পর্যন্ত যক্ষ্মার মাত্র দুইটি কার্যকর ওষুধ পাওয়া যায় Isoniazid এবং Rifampin, রোগীদের দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই ওষুধ সেবন করে যেতে হয়। যদি কোনো রোগী ওষুধের কোর্স শেষ হওয়ার আগেই সুস্থ বোধ করে এবং ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দেয়, তাহলে সম্ভাবনা আছে যে, ব্যাক্টেরিয়া পূনরায় আক্রমন করবে এবং সে ক্ষেত্রে Isoniazid এবং Rifampin খুব একটা কাজ করে না, যক্ষ্মার এই অবস্থাকে প্রতিরোধী যক্ষ্মা বা MDR টিবি বলা হয়.

প্রতিরোধী যক্ষ্মা জন্য নতুন ড্রাগ ( MDR টিবি )

Rifampin ১৯৭০ সালে TB এর জন্য একমাত্র অনুমদিত ড্রাগ ছিল, তার ৪০ বছর পর FDA প্রতিরোধী যক্ষ্মা বা MDR টিবি এর জন্য নতুন ওষুধ Bedaquiline অনুমোদন করেছে। Bedaquiline যক্ষ্মার MDR পরিস্থিতির ক্ষেত্রে একটি কার্যকর ওষুধ।

2. http://sitestree.com/2013/01/09/a-new-drug-in-the-world-for-multidrug-resistant-tuberculosis-mdr-tb/