চ্যালেন্জ TO হাতিরঝিল : A Game from Bangladesh

চ্যালেন্জ TO হাতিরঝিল
আপনি কি বাংলাদেশী। আপনি কি গেমস খেলতে পছন্দ করেন! আপনি কি সময় নতুন নতুন আগ্রহী। নতুন গেমস খেলার জন্য সব সময় অপেক্ষায় থাকেন! আপনি কি গেমস খেলতে পছন্দ করেন- ভাবছেন আমাদের দেশের একটা গেমস খেলতে পারলে আপনার ভাল লাগতো! তাই এবার অপেক্ষার পালা শেষ । তাই আপনার জন্য আসছে চমক লাগানো শ্বাসরুদ্ধ চ্যালেন্জিং গেমস “হাতিরঝিল’’।

 
তাই বলতে চাই গেমস টি তো খেলবেন তবে এর নির্মাণ কৌশল ও স্থান সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক-
গেমস টি প্রস্তুত করেছন Massive Star Studio নামক প্রতিষ্ঠান, গেমস টি জনপ্রিয় করতে কাজ করছেন বাংলাদেশের ৩৫ জন মেধাবী গ্রাফিক্স ডিজাইনার।

 
এই ভিডিও গেমসটিতে ৩১টি লেভেলের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে আর ব্যবহার করা হয়েছে আমাদের চির-চেনা ব্যস্ততম শহর ঢাকাকে, গেমস টি খেলার সময় আপনি উপভোগ করবেন অসাধারণ কিছু বিশেষ কৌশল ও জায়গা যা আপনার দৃষ্টি কেড়ে নিবে। এছাড়া সব চেয়ে উল্লেখ যোগ্য বিষয় হল এর সাউন্ড কোয়ালিটি। বিশ্বের গেমস বাজরে 31প্রথম স্থান দখল করার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে অসাধারণ সব অ্যানড্রইড এবং iOS Application.
বর্তমান তরুণদের জন্য গেমসটি বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। পাশাপাশি বিশ্বে পরিচিতি পাবে ঢাকার অসাধারণ রূপ।

 
তাই আপনাকে বলছি ARE READY TO PLAY “হাতিরঝিল’’।

জেনে নিন ফিশিং গেম সম্পর্কে

“জেনে নিন ফিশিং গেম সম্পর্কে”

বর্তমান সময়ে ভিডিও গেম একটি উৎকৃষ্ট বিনোদনের মাধ্যম। বিশেষ করে ছোট ছেলে-মেয়েরাই সবচেয়ে বেশি আসক্ত এই বিনোদন মাধ্যমে। তারা তাদের পড়াশুনা শেষ করে অথবা পড়ার ফাকে একটু অবসর কাটানোর জন্য এই ভিডিও গেম খেলে। দিনের পর দিন এই বিনোদন মাধ্যম সবার কাছে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। শিশুরা থেকে শুরু করে বয়স্করাও এই ভিডিও গেমের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও দোকান গুলোতে বিভিন্ন প্রকার গেমের সন্ধান পাওয়া যায়। বাচ্চারা সেগুলো সংগ্রহ করে আনন্দ উপভোগ করে।

বাজারে অনেক ধরনের গেমের সি ডি পাওয়া যায়। এক একটা গেম এক এক রকমের হয়ে থাকে। তবে তাদের মধ্যে Fishing Game অন্যতম। এটা একটি চমৎকার গেম যা সব বয়সী লোকেরাই খুব পছন্দ করে। বাজারে অনেক ধরনের Fishing Game আছে। তবে তাদের মধ্যে Feeding Frenzy-2 একটু অন্য রকম। এ গেমটি অন্য সকল Fishing Game থেকে আলাদা। এটি একটি 3D স্টাইলিশ গেম। এতে আপনাকে সমুদ্রের সব ভয়াবহ প্রাণীর সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হবে। যেমন- হাঙ্গর, কুমির, তিমি, অক্টোপাস, পিরানহা, ডলফিনসহ আরও অনেক ভয়াবহ প্রাণীর সাথে শ্বাসরুদ্ধকর স্টেজ আপনাকে অতিক্রম করতে হবে এবং পয়েন্ট সংগ্রহ করতে হবে। এ গেমে সব মিলিয়ে ত্রিশটি স্টেজ পার করতে হবে। প্রতি পদে পদে আপনার কাছে আসবে নতুন সব চ্যালেঞ্জ। এক স্টেজ অন্য স্টেজ থেকে আলাদা। তাই প্রতিবার আপনি নতুন নতুন সব অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হবেন। এতে আপনার খেলার প্রতি আরও উত্তেজনা বৃদ্ধি পাবে। একেবারে ফাইনাল স্টেজে গিয়ে আপনাকে বস এর সাথে চরম উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হবে। তারপর আপনি হয়ে উঠবেন ‘সমুদ্রের রাজা’। এই গেমকে আরও চমৎকার ও সৌন্দর্য মণ্ডিত করার জন্য, এতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত গ্রাফিক্স সিস্টেম, হাই ডেফিনেশান সম্বলিত সাউন্ড এবং 3D স্টাইল। যা আপনি খেলার সময় উপলব্ধি করতে পারবেন। আপনার মনে হবে যে, আপনি সেখানে সরাসরি উপস্থিত হয়ে লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করছেন।

তাই এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্য আপনাকে জানাই আমন্ত্রণ। আজই বাজারের গেমের দোকান থেকে আপনার কপিটি সংগ্রহ করুন, আর হয়ে উঠুন ‘সমুদ্রের রাজা’।

আজ আমি সিএসএস বিষয়ে কিছু ধারণা দেব।

1.সিএসএস ওয়েব ডিজাইনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।ভালমানের একটি ওয়েব সাইট বানাতে হলে সিএসএস জানা দরকার।আজ আমি অপনাদের সিএসএস বিষয়ে কিছু ধারণা দেব।

সিএসএস টেবিলঃ-

table
{
border-collapse:collapse;
}
table,th, td
{
border: 1px solid black;
}

সিএসএস ব্যাকগ্রাউন্ডঃ-

1. body {background-color:#b0c4de;}
2. h1 {background-color:#6495ed;}
p {background-color:#e0ffff;}
div {background-color:#b0c4de;}
3. body {background-image:url(“paper.gif”);}
4. body
{
background-image:url(“img_tree.png”);
background-repeat:no-repeat;
}
সিএসএস বক্স মডেল তৈরী করতে হলে
 Margin
 Border
 Padding
 Content
এই চারটির মাপ আনুযায়ী সিএসএস বক্স মডেল তৈরী করা যায়।
যেমনঃ-
width:250px;
padding:10px;
border:5px solid gray;
margin:10px;
রাউন্ড বক্স তৈরী করতে হলেঃ-
div
{
border:2px solid;
border-radius:25px;
}

ডিভ এলিমেন্ট দিয়ে বক্স তৈরীঃ-
div
{
-webkit-border-image:url(border.png) 30 30 round; /* Safari 5 */
-o-border-image:url(border.png) 30 30 round; /* Opera 10.5-12.1 */
border-image:url(border.png) 30 30 round;
}
বক্সে ছায়া দিতেঃ-
div
{
box-shadow: 10px 10px 5px #888888;
}
টেক্সট ইফেক্ট দিতে ঃ
h1
{
text-shadow: 5px 5px 5px #FF0000;
}

সিএসএস স্টাইলিং লিংকঃ-
a:link {color:#FF0000;} /* unvisited link */
a:visited {color:#00FF00;} /* visited link */
a:hover {color:#FF00FF;} /* mouse over link */
a:active {color:#0000FF;} /* selected link */

অ্যানিমেশন ইফেক্টঃ-
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<style>
div
{
width:100px;
height:100px;
background:red;
animation:myfirst 5s;
-webkit-animation:myfirst 5s; /* Safari and Chrome */
}

@keyframes myfirst
{
from {background:red;}
to {background:yellow;}
}
@keyframes myfirst
{
from {background: red;}
to {background: yellow;}
}

@-webkit-keyframes myfirst /* Safari and Chrome */
{
from {background: red;}
to {background: yellow;}
}

@-webkit-keyframes myfirst /* Safari and Chrome */
{
from {background:red;}
to {background:yellow;}
}
</style>
</head>
<body>

<p><b>Note:</b> This example does not work in Internet Explorer 9 and earlier versions.</p>

<div></div>

</body>
</html>

2. আমি এই ওয়েব সাইট থেকে বিষয় বেছে নিয়েছি:
http://salearningschool.com

স্মার্ট-ফোন এর বাজারে নতুন চমক স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫

স্মার্ট-ফোন এর বাজারে নতুন চমক স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫
তনু রহমান

স্যামসাং বর্তমান ফ্ল্যাগ-শিপ ডিভাইস স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ এর মন মাতানো সব বৈশিষ্ট্যে দিয়ে ইতিমধ্যেই প্রমাণ করে দিয়েছে আজকের স্মার্ট-ফোন বাজারে উদ্ভাবন-ক্ষমতায় তারাই সেরা, এমনকি প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপলের চেয়েও!তাই ধারণা করা হচ্ছে, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৫ সম্ভবত ২০১৪ সালের স্মার্ট-ফোন বাজারের একটি বড় চমক হতে যাচ্ছে, যদিও এই মোবাইল নিয়ে স্যামসাং এর পরিকল্পনা সম্বন্ধে খুব অল্পই ধারনা পাওয়া গেছে।
এবার চলুন জেনে নেয়া যাক এই বহুল প্রতীক্ষিত স্মার্ট-ফোন নিয়ে বাজারে চলমান কিছু গুজব আর চমকপ্রদ কিছু তথ্য।

 
স্যামসাং কর্তৃপক্ষ আসন্ন মার্চে, মোবাইল ফোন বিষয়ক বার্ষিক মূল ইভেন্ট “মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস” এ “স্যামসাং আনপ্যাক্‌ড” অংশে প্রথমবারের মত স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ প্রদর্শন করতে যাচ্ছে। স্যামসাং-এর একজন নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়েবসাইট টি থ্রি কে নিশ্চিত করে বলেছেন যে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ এবং গ্যালাক্সি গিয়ার ২ একইসাথে উন্মুক্ত করা হবে । ওয়েবসাইটটি ধারণা করছে সম্ভাব্য দিনটি হতে পারে ২৫শে এপ্রিল।

 
স্পেসিফিকেশন: আগেই বলেছি স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য খুব অল্পই মিলেছে। স্যামসাং-এর সহ-প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শিন জং কিয়ূন ,”কোরিয়া টাইমস” কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নিশ্চিত করেছেন যে তার কোম্পানি S5-এ অ্যাপলের নতুন আই-ফোন ৫-এস এর সমপর্যায়ের প্রসেসর সংযুক্ত করবে ।কে.জি.আই সিকিউরিটিজ-এর মিং-চি কুও বলেছেন S5 এর ভার্সন থাকবে দু’টি তবে কোনটিই আই-ফোনের মত ৬৪বিট এর হবে না। এর ‘প্রাইম’ ভার্সনটি হতে পারে এক্সিনসের 5430 সিরিজের অক্টা-কোর প্রসেসর সমৃদ্ধ, এবং ‘স্ট্যান্ডার্ড’ ভার্সনে থাকতে পারে স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ এর কোয়াডকোর প্রসেসর। তবে দুটি মডেলেই ৩ জিবি র্যাম সংযুক্ত থাকতে পারে। মিঃ মিং-চি পূর্বাভাস যদি সত্যি হয় তবে স্যামসাং এর ৬৪বিট প্রসেসরের ডিভাইস পেতে সম্ভবত গ্যালাক্সি নোট৪ এর অপেক্ষা করতে হবে, কেননা কোম্পানিটি নিশ্চিত করে বলেছে যে তারা ৬৪বিট প্রসেসর নিয়ে কাজ করছে ,তাদের ২০১৪ সালে রিলিজ হতে যাওয়া ডিভাইস গুলোতে । বলে রাখা ভালো, সঠিক পূর্বাভাস দেয়ার ক্ষেত্রে মিং-চি ভদ্রলোকের সুখ্যাতি রয়েছে।ফোনঅ্যারেনা সুত্রেঃ এই মোবাইল টি সম্পর্কে আরেকটি তথ্য হচ্ছে, এটিতে বিশেষ ধরনের লিথিয়াম আয়নের ব্যাটারী থাকবে যা পূর্বের তুলনায় ২5% বেশি চার্জ ধরে রাখতে পারবে এবং এই ব্যাটারী পূর্ন চার্জ হতে সময় নেবে মাত্র ২ ঘন্টা।

 
স্যামসাং মোবাইল এর নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট “লী ইয়ং হী” এর মতে এস-৫ এর ডিজাইনটি হবে একেবারেই অন্যরকম। “ব্লুমবার্গ “কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এর কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন “ভোক্তাদের অভিযোগ” কে ।স্যামসাং তার ফোনগুলোতে পলিকার্বোনেট ব্যাক কভার ব্যাবহার বন্ধ করতে যাচ্ছে এমন গুজবের সত্যতাকে আরও শক্তিশালী করেছে এস৫ এর বাইরের ডিজাইন এর পরিবর্তনের এই খবর। ই টি নিউজ-এর মতে অ্যালুমিনিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের সংমিশ্রণে স্মার্ট-ফোনের ব্যাক কাভার তৈরির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য ইতোমধ্যেই ভিয়েতনামে কোম্পানিটির প্রকৌশলীরা কাজ যাচ্ছেন । প্রকাশিত সংবাদটিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি আই-ফোন ৫সি- এর পেছনে প্লাস্টিক কাভারের ব্যাবহার দেখে ক্রেতারা ধারণা করতে শুরু করেছে যে প্লাস্টিক ব্যাক কাভার বিশিষ্ট সব ফোন গুলোই সাশ্রয়ী হয় । হতে পারে স্যামসাং-এর প্লাস্টিক ব্যাক-কাভার ব্যাবহার বন্ধ করার এটি একটি কারণ । সম্প্রতি স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট৩ ডিভাইসের ব্যাক-কাভারে পলিকার্বোনেট এর পরিবর্তে কৃত্রিম সেলাই করা চামড়ার ব্যাবহার বোধ হয় সেদিকেই ইঙ্গিত করে ।
এবার অপেক্ষার পালা , তবে এটুকু বলা যায়, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ সম্পর্কে বের হওয়া এসব ছোট ছোট খবর গ্যাজেটপ্রেমীদের অপেক্ষার আতিশয্যকে তীব্রতর করেছে ।

 
লেখাটি এই লিঙ্ক কে উদ্দেশ্য করে লিখা হয়েছে : http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=89&category=Cell%20Phone

আমি গেম ডিজাইন এর সম্পর্কে একটু ধারনা দিতে চাই

আমি গেম ডিজাইন এর সম্পর্কে একটু ধারনা দিতে চাই । নকশা একটি ধারণা দিয়ে শুরু হয় , প্রায়ই একটি বিদ্যমান ধারণার উপর একটি পরিবর্তন . গেমটি ধারণা এক বা একাধিক ঘরানার মধ্যে পড়ে যেতে পারে. পরিকল্পকরা প্রায়ই ঘরানার মেশানো সঙ্গে পরীক্ষা . খেলা ডিজাইনার সাধারণত সেটিং এবং বিবরণ , লক্ষমাত্রার , প্রয়োজনীয়তা ও সময়সূচী, কর্মী এবং বাজেট অনুমান , ধারণা , গেমপ্লের , বৈশিষ্ট্য তালিকা ধারণকারী একটি প্রাথমিক খেলা প্রস্তাব নথি উত্পাদন করে.
অনেক সিদ্ধান্ত খেলা এর নকশা সম্পর্কে একটি খেলা এর উন্নয়ন অবশ্যই সময় তৈরি করা হয় ; . এটা , উদাহরণস্বরূপ, খেলা এর দৃষ্টি , বাজেট বা হার্ডওয়্যারের সীমাবদ্ধতার সঙ্গে ঐক্য উপর ভিত্তি করে , বাস্তবায়িত করা হবে, যা উপাদান সিদ্ধান্ত ডিজাইনারের দায়িত্ব নকশা পরিবর্তনের প্রয়োজন সম্পদের উপর উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে.
ডিজাইনার অগত্যা খেলা এর codebase পরিবর্তন ছাড়া নকশা ধারনা বাস্তবায়ন এবং প্রাকদর্শন করতে স্ক্রিপ্টিং ভাষায় ব্যবহার করতে পারে.
একটি খেলা ডিজাইনার প্রায়ই খেলা বাজার উন্নয়ন অনুসরণ ভিডিও গেম এবং গণদেবতা পালন করে.
এটা খেলা ডিজাইনার এর নামের জন্য misleadingly উন্নয়ন দলের বাকি অবহেলা , খেলা করতে অ্যাসোসিয়েশনের একটি অযৌক্তিক পরিমাণ দেওয়া হবে সাধারণ.
পুঁজি খেলা প্রকাশকদের সবচেয়ে ভিডিও গেম বাজারে চালিত হয় হিসাবে একটি খেলা থেকে নির্দিষ্ট প্রত্যাশা থাকতে পারে যারা , অ্যাকাউন্টে গ্রহণ করা আবশ্যক . লাভের জন্য বিক্রি বিকশিত তবে, আর্থিক বিষয় ডিজাইনার এর সিদ্ধান্ত প্রভাবিত না, খেলা নকশা বা ডিজাইনার চালিত হয়ে ; . কয়েকটি গেম কারণ অর্থায়ন অভাব এই ভাবে ডিজাইন করা হয় অথবা, একটি খেলা প্রযুক্তি চালিত , যেমন কোয়েক ( 1996 ) হিসাবে হতে পারে , একটি নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রদর্শন বন্ধ কৃতিত্ব বা গেম ইঞ্জিন বিপণন . অবশেষে, খুব কমই একটি খেলা শিল্প চালিত , যেমন Myst (1993) হিসাবে হতে পারে , প্রধানত শিল্পীদের ডিজাইন করা চিত্তাকর্ষক দৃশ্য প্রদর্শন বন্ধ .

জেনে নিন প্রয়োজনীয় কিছু বিশেষ এইচটিএমএল কোড

জেনে নিন প্রয়োজনীয় কিছু বিশেষ এইচটিএমএল কোড :

বর্তমান পৃথিবী হচ্ছে প্রযুক্তির বিশ্ব আর এই প্রযুক্তির বিশ্বে আর সব কিছু আমরা হাত বাড়ালেই পেয়ে যাই যেকোন মূহুর্তে যেকোন স্থানে। আর তাই এই বর্তমান পৃথিবী আরেক নামে ডাকা হয় ডিজিটাল পৃথিবী বলে। ডিজিটাল পৃথিবীর সবচেয়ে প্রধান অংশটির নাম হচ্ছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে সমস্ত বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। আর ইন্টারনেটের প্রধান অংশ হচ্ছে ওয়েব সাইট। সমস্ত বিশ্বব্যাপী ওয়েব সাইট সমূহ জালের মতো বিস্তার করে আছে। আমাদের হয়তো এটার অনেকেরই ধারনা আছে যে একটি প্রকৃত ওয়েব সাইট তৈরির জন্য এইচটিএমএল বিষয়ে জানা অনেক গুরুত্ব পূর্ন বিষয়। আজকে আমি আপনাদের এইচটিএমএল এর কয়েকটি প্রয়োজনীয় কোড নিয়ে সংক্ষেপে কিছু আলোচনা করবো।
সাধারনত অক্ষরকে বোল্ড বা মোটা করার জন্য এইচটিএমএলে দুটি সহজ পদ্ধতি আছে, যথা:
<p style=”font-weight:bold;”>font-weight: bold</p>
<p style=”font-weight:100;”>font-weight: 100</p>
বিভিন্ন টেবিলে ব্যাকগ্রাউন্ড colure দেয়ার জন্য এইচটিএমএলে ব্যবহার করা হয় এ ধরনের ট্যাগ:
<table style=”background-color:#FFFFE0;”>
টেবিলটির হিডারে জন্য নিচের কোডটি অতি সহজে ব্যবহার করা যেতে পারে:
<th>Table Header</th><th>Table Header</th>
টেবিলের মাঝে সেলের পরিবর্তনের জন্য এই কোডটি ব্যবহার করা যেতে পারে:
<td>Table cell 1</td><td>Table cell 2</td>

এইচটিএমএলের সাহায্যে লিংকের সাথে বিভিন্ন ছবি ট্যাগ করার জন্য আমরা নিচের প্রচলিত কোডগুলো ব্যবহার করতে পারি।
<a href=”http://www.travel-explorer.com/boracay-philippines/ target=”_blank”><img src=”http://www.html.am/images/html-codes/links/boracay-white-beach-sunset-300×225.jpg
সাধারনত ছবির পরিমাপ সহজে ধাবাহিক সুবিন্যস্ত করার জন্য নিচের কোডটি একই সাথে ব্যবহার করা যায়:
width=”300″ height=”225″/></a>

ওয়েব সাইটে মূলত এইচটিএমএলের সাহায্যে টেক্সট বক্স বসানোর কোডটি এরকম হয়:
<textarea>This is where the user can enter text…</textarea>

সুতরাং আজ আমরা এইচটিএমএলের প্রয়োজনীয় কয়েকটি কোড সম্পর্কে জানলাম। আশাকরি কোডগুলো এইচটিএমএল কোড সাজাতে আপনাদের সহায়তা করবে। সুতরাং চেষ্টা করুন বারবার।

2. আমি এই ওয়েব সাইট থেকে বিষয় বেছে নিয়েছি:
http://salearningschool.com

আসুন জানুন ফাইটিং গেমস ডিজাইনের কিছু বিষয়:

আসুন জানুন ফাইটিং গেমস ডিজাইনের কিছু বিষয়:

 
বর্তমান যুগ আধুনিক প্রযুক্তির যুগ। আর পরিবর্তনের এ সময়ে ধাপে ধাপে পরিবর্তন হচ্ছে আমাদের বিশ্ব। আর বর্তমান পৃথিবী হচ্ছে প্রযুক্তির বিশ্ব আর এই প্রযুক্তির বিশ্বে আর সব কিছু আমরা হাত বাড়ালেই পেয়ে যাই যে কোন মূহুর্তে যে কোন স্থানে। আর তাই এই বর্তমান পৃথিবী আরেক নামে ডাকা হয় ডিজিটাল পৃথিবী বলে। ডিজিটাল পৃথিবীর সবচেয়ে প্রধান অংশটির নাম হচ্ছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে সমস্ত বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে।
আর বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির ধারাবাহিকতায় গেইমস হল সব বয়সের ব্যক্তদের জন্য অন্যতম মজা-দায়ক বিনোদনমূলক জিনিস । আর বর্তমান সময়ে গেইমস এর অনেক পরিবর্তন হয়েছে।

 
আর এ ক্ষেত্রে গেমস গুলোর মধ্যে ফাইটিং গেমস গুলো সবার শীর্ষ তালিকায় স্থান নিয়ে চলেছে। আর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার জন্য তুলনা অপরিসীম।
আর ফাইটিংগুলোতে প্রদর্শিত হয় বিশেষ ধরনের কলা-কৌশল আর চ্যালেঞ্জ।
প্রকৃত পক্ষে ফাইটিংগুলো প্রদর্শিত হয় বিশেষ কিছু কি-ওয়ার্ড বা অক্ষর।
আর (Grand Thereof Auto) GTA অন্যতম ফাইটিং এবং চ্যালেন্জিং গেমস।

 
আর এই গেমস টি তে আছে অনেক গুলো চ্যালেন্জিং ধাপ। বর্তমানে এই গেমসটি 2D এবং 3D বিভিন্ন মাপের বাজারে এসেছে। আর খেলোয়াড় দের মন-গড়ানোর জন্য বিশেষ কিছু ডিজাইনিং ব্যবস্থা। আর গেমসটি তে বিশেষ কিছু মিশন যা একজন খেলোয়াড়ের নজর কারবার জন্য যথেষ্ট।
এক জন খেলোয়াড় যাতে সুন্দর ভাবে নড়াচড়া ও লাফ দিতে পারে সেজন্য বিভিন্ন ধরনের বর্ণ কি ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। আর ফাইটিং এর জন্য বিশেষ সীমাবদ্ধ কী ব্যবহৃত হয় । পরিষ্কার চিত্র প্রদর্শনের জন্য উন্নত গ্রাফিক্স দ্বারা গেমটি প্রস্তুত কর হয়।

 
আর গেমটি ডিজাইনের জন্য নেওয়া হয়েছে আমেরিকান বড় বড় শহর । আশা করি শ্বাস রুদ্ধ কর চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য এটি হবে সব বয়সের খেলোয়াড় দের জন্য সেরা অসাধারণ গেমস।

 
তাই উপভোগ করুন আপনার সেরা গেমস। আর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন বারবার।
2. আমি এই ওয়েব সাইট থেকে বিষয় বেছে নিয়েছি:
http://salearningschool.com
Game design

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

My Name: Rahim Ullah.

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়:
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (জুন ২৭, ১৮৩৮- এপ্রিল ৮, ১৮৯৪) একজন বাংলা উপন্যাসিক। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম হয় বর্তমান উত্তর ২৪ পরগনা জেলার নৈহাটি শহরের নিকটস্থ কাঁটালপাড়া গ্রামে।তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্নাতকদের একজন। তিনি ১৫ উপন্যাস, বেশ কিছু কমিক্স, এবং সমালোচনা লিখেছিলেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস (১৮৬৫) ‘দুর্গেশনন্দিনী’, যা ছিল প্রথম বাংলা রোম্যান্স উপন্যাস। ১৮৯২ সালে তিনি ‘বাঙ্গাদারশাম’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করতে শুরু করে। ‘কপালকুণ্ডলা’ (১৮৬৬), ‘মৃণালিনী’ (১৮৬৯), ‘চন্দ্রশেখর’ (১৮৭৭), ‘রাধারানী’ (১৮৮২) তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাস। শেষ জীবনে তাঁর স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ছিল না। ১৮৯৪ সালের মার্চ মাসে তাঁর বহুমূত্র রোগ বেশ বেড়ে যায়। এই রোগেই অবশেষে তাঁর মৃত্যু হয়, এপ্রিল ৮, ১৮৯৪ (বাংলা ২৬ চৈত্র ১৩০০ সাল)।

2. http://sitestree.com/2013/03/08/bankim-chandra-chattopadhaya/

CISCO রাউটার এর সাহায্যে Load Balancing

Author: Jahir
Original article:http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1311&title=Load%20Balancing%20with%20CISCO%20Routers

CISCO রাউটার এর সাহায্যে Load Balancing

প্রথমেই দেখা যাক Load Balancing কী। Load Balancing হচ্ছে একাধিক সিস্টেমের মধ্যে কাজ ভাগ করে দেওয়া। ধরুন আপনার দুটি ট্রাক আছে। প্রত্যেকটি ২ টন করে ভার বহন করতে পারে। এখন আপনি ২.৫ টনের একটি বোঝা, একটি ট্রাকেই তুলে দিতে পারেন। অথবা ২ টি ট্রাকে বোঝা টি ভাগ করে দিতে পারেন। ১ম ব্যাবস্থার তুলনায় ২য় টি নিঃসন্দেহে কম ঝুকিপুর্ন এবং অধিক কার্জকরি।
তেমনি কম্পিউটার সিস্তেমেও অনেক সময় Data/Traffic একটি পথ দিয়ে না পাঠিয়ে একাধিক পথে প্রেরন করলে ডাটা পরিবহন অধিক কার্জকরি হয়। রাউটার এর Load Balancing সিস্টেমের দ্বারা এ কাজটি করা হয়।

CISCO এর সাহায্যে Load Balancing করার জন্য এই রিসর্স গুলোর সাহায্য নিতে পারেন।
১।http://www.routergeek.net/general/how-to-configure-load-balancing-in-a-cisco-router/

২।http://www.cisco.com/en/US/tech/tk365/technologies_configuration_example09186a00800945bf.shtml

আপনার ল্যাপটপ কম্পিউটার ওয়াইফাই হটস্পট হিসাবে ব্যবহার করুন

Anwar

আপনার ল্যাপটপ কম্পিউটার ওয়াইফাই হটস্পট হিসাবে ব্যবহার করুন
(উইন্ডোজ ৭ এবং৮)

 

 

আমারা প্রাই সকলেই কম্পিউটার এ ইন্টারনেট ব্যবহার করি ব্রডব্যান্ড অথবা ওয়াইফাই এর মাধ্যমে এবং বরতমানে প্রাই সকল ল্যাপটপেই ওয়াইফাই থাকে। কিন্তু আমরা ওয়াইফাই হটস্পট তৈরি করতে পারি না। কিন্তু এখন আমরা প্রাই সকলেই স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি। আর স্মার্ট ফোন এর জন্য প্রচুর ইন্টারনেট লাগে। ফলে মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করলে প্রচুর বায়বহুল । যদি আমদের কম্পিউটার এ হটস্পট চালু করতে পাড়ি তাহলে আই অতিরিক্ত খরচ কমান যেতে পারে। কিন্তু অধিকাংশ কম্পিউটার এ হটস্পট এর জন্য কোন ইনবিলট সফটওয়্যার থাকে না।আমরা আজ এই সমসশার সমাধান করার চেষ্টা করি। <a href=”https://virtualrouter.codeplex.com/downloads/get/621827″>Virtual router</a> এমনি একটা সফটওয়ার । এঈ সফটওয়ারে এর মাধ্যমে হটস্পট তৈরি করা যাই।

 
যা যা লাগবে :
COMPUTER WITH WINDOWS7 OR 8
download
<a href=”https://virtualrouter.codeplex.com/downloads/get/621827″>Virtual router</a