বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব

বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব
বর্তমানে বাংলাদেশে কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে অনেক উন্নয়ন সাধন হয়ছে। এখন প্রায় প্রতিটি ঘরে কম্পিউটার রয়েছে। মানুষের মধধে কম্পিউটার বিষয়ক সচেতনতাও বেড়েছে। সহজলোভ্য ইন্টারনেট মানুষের জীবনকে আরও সহজ করে দিয়েছে। অনেকেই এখন ইন্তেরনেতের মাধ্যমে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করছে। অনেকেই এখন কম্পিউটারে টাইপিং, আর্টিকেল লেখা ইত্যাদি কাজ শিখসে এবং সেগুলো বাস্তব জিবনে কাজে লাগাচ্ছে। এছারাও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার বিষয়ক বিভিন্ন করছ চালু করেছে যার ফলে মানুষ কম্পিউটারকে কিভাবে পুরোপুরি ভাবে উন্নয়ন এর কাজে ব্যাবহার করা যায় তা যানছে।

 

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কার জন্য উপযোগী? What is freelancing? Who should/can do it?

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কার জন্য উপযোগী?

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি এতটাই জনপ্রিয় যে আমরা সবাই কম-বেশি এটা সম্পর্কে জানি এবং সবাই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে আগ্রহী। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কাদের জন্য উপযোগী।

ফ্রিল্যান্সিং কি?
এক কথায়, ফ্রিল্যান্সিং হল স্বাধীনভাবে কাজের মাধ্যমে আয় করা। অন্যভাবে আমরা বলতে পারি, কেউ স্বাধীনভাবে কোনো বায়ার অথবা ক্লায়েন্টের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট কাজের মাধ্যমে আয় করা। এখানে যে কাজ দিবে তাকে বায়ার অথবা ক্লায়েন্ট এবং যে কাজ করবে তাকে ফ্রিল্যান্সার বলে। আর এই সমস্ত পদ্ধতিকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং।

ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য?
ফ্রিল্যান্সিং সবার জন্য উপযোগী কিন্তু আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট চালানো সম্পর্কে সাধারণ দক্ষতা থাকতে হবে। কিন্তু আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং থেকে ভাল পরিমান আয় করতে অবশ্যই কাজ জানতে হবে।

আপনি কাজ জানলে নিম্নলিখিত সাইটে কাজের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
1. www.freelancer.com
2. www.odesk.com
3. www.rentacoder.com
4. www.elance.com
5. www.joomlancers.com

এটা প্রথম প্রকাশ করা হয় এখানেঃ http://www.wrongdhonu.com/2012/08/concept-about-freelancing.html

লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ।
ওয়েবসাইটঃ www.firoz.me

সফল হতে হলে ফ্রীল্যানসিং এ? How to be successful in freelancing?

সফল হতে হলে ফ্রীল্যানসিং এ
ফ্রীল্যানসার বা মুক্তপেশাজীবী হওয়াটা আজকের তরুনদের কাছে সবচেয়ে বড় স্বপ্নের বিষয়। কিন্তু আসলেই কি তারা সফল হতে পারছে ? উত্তরটা সহজ, না। কিন্তু এত সম্ভাবনাময় এই পেশায় বাংলাদেশের তরুনদের কেন এই অসহায় অবস্থা ? কারনটাও খুব সহজ। আমাদের দেশের তরুণরা রাতারাতি ধনী হতে চায়। কাজের চেয়ে টাকা বেশি পেতে চায়। সেজন্য নানান প্রতিষ্ঠান বা সাইট এর লোভনীয় প্রচারণার ফাঁদে পা দিয়ে প্রতারিত হছেন। পিটিসি, অনলাইন সার্ভের মত অনেক সাইট এ তারা অনেক টাকা আয় করছেন কিন্তু সেটা আর তোলা হছে না। এভাবে ফ্রীল্যানসিং হয় না। ব্যাপারটা সহজ। যারা নিউটনের শক্তির নিত্যতা সূত্র জানেন তারা সহজে বুঝতে পারবেন। আপনি কাজ করবেন না কিন্তু টাকা নেবেন সেটা হতে পারে না। শুধু ক্লিক করে টাকা আয় করা যায় না। ফ্রীল্যানসিং যদি করতেই হয় তাহলে যোগ্যতা তৈরি করুন। অনলাইন মার্কেট প্লেসে (ফ্রীল্যানসার, ওডেস্ক, ইল্যান্স) এ কাজ করুন। টাকা লাগে না। যারা নতুন ডাটা এন্ট্রি, আর্টিকেল রাইটিং, ফেশবুক মার্কেটিং এর কাজ করতে পারেন। সাথে সাথে নানা কাজে নিজের যোগ্যতা বাড়ান। অনলাইন এ সবকিছুর টিওটোরিয়াল পাওয়া যায়। গুগলে সার্চ দিয়ে শিখে নিতে পারেন। সত্যি সত্যি টাকা আয় করতে পারবেন, সময় নষ্ট হবে না, আর সর্বোপরি নিজের দক্ষতা বাড়বে। তাহলে দেরি কেন শুরু করে দেন এখুনি।

মেহেদী হাসান
Email: shahmehedi99@gmail.com

 

কি এই প্রোগ্রামিং ???? What is Programming?

…………….কি এই প্রোগ্রামিং ????

My name Shamsuddin Ahmed
My Email : kbshams13@gmail.com

আমাদের মাঝেই সবকিছুই সমস্যাপূর্ণ । এই দরলাম আমি বাজার থেকে ডিম কিনে এনে নিজে খাতায় কষে কষে হিসেব করছি, উফফ ! কি ঝামেলা তাই না ? যদি এই ঝামেলাটা মিটিয়ে খুব কম সময়ে করে ফেলা যেতো তবে কতই না ভালো হতো ?
বাস্তবিক অর্থে বর্তমানে আমাদের এই বড় বড় কাজগুলো অল্প অল্প সময়ে করা জাচ্ছে এই কম্পিউটার ব্যাবহার করে, ওমা! এ কি করে সম্ভপ ?
আসলে এখানে অসম্ভপের কোন কথা নয়। কম্পিউটার এমন ই এক আহাম্মক ! আপনি তাকে যে নির্দেশ দিবেন তাই সে করে ফেলবে। কি দারুন তাই না ? আপনার কাজ কম্পিউটার আহাম্মক এর মত করে দিচ্ছে ! তবে এর জন্নে আপনাকে কম্পিউটার এর ভাষায় নির্দেশ দিতে হবে। কম্পিউটার এর ভাষা আবার কোনটা ? না আমি মানবো না ! আমি বাংলাতে দেব নির্দেশ । তবে আপনাকে সুন্দর একটা উদারন দেই শুনেন, “ আপনি যদি এক চাইনিজ কে বাংলাতে(যে বাংলা জানে না) জিজ্ঞাসা করেন আপনার বাড়ি কথায় তবে সে কি কিছু বুজবে ? নিচ্চই না। তেমনি করে কম্পিউটার তার ভাষা ছাড়া অন্ন কার ভাষায় নির্দেশ দিলে বুজবে নাহ । আর কম্পিউটার কে নির্দেশ দেবার জন্নে অনেক ভাষা রয়েছে যেগুলুকে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হয়। অনেক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে যেমন ঃ C,C++,JAVA,Paython……….

 

আপনি যদি নবিন হন তবে আমি আপনা কে Paython শেখার জন্য পরামশ দেব এতা সব দিক দিয়েই অনেক শক্তিশালী । আপনি কি জানেন ? আজ যদি আপনি একবার ভাল করে নির্দেশ দিতে শিখে জান তবেই হয়েছে, কম্পিউটার কে বলবেন কম্পিউটার আমার সামনে তুমি নষ্ট হয়ে জাও! ব্যাস আপনার সামনেই নস্ট হয়ে যাবে !! কি মজা না ?

 

যাই হোক এতক্ষণ যা যা বললাম তাছিল প্রোগ্রামিং জিনিস টা কি ? এখন বলছি আপনি এর দারা কি কি করতে পারবেন
১. আপনি আপনার কম্পিউটার কে নিজের মত গরে তুলতে পারবেন ।
২. যদি পরিশ্রম করেন তবে অবশ্যই একদিন খুব ভালো মানের প্রোগ্রামার হতে পারবেন ।
আরো যে কতো কাজ করা জায় তা ব্লে শেস করা যাবে নাহ ।
তবে আপনি শুরু টা জেইভাবে করতে পারেন।
১.আপনি অবশ্যই কম্পিউটার নিয়ে খুব ঘাটাঘাটি করতে হবে ।
২.এলগরিদম অর্থাৎ সাজানো ভাবে কাজ করতে শেখেন। এটাই সবথেকে গুরুত্তপূর্ণ ।
৩. এরপর বিভিন্ন বই পরেন প্রোগ্রামিং এর উপরে ।
ইনশা আল্লাহ আপনাকে কেও রুখতে পারবেনা যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি অটুট থাকে । আজ আল্লাহ হাফেয ।

Freelancing in Bangladesh. এজন্যই প্রচুর ছেলে/মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। কিন্তু সাধারনত এতে কিছু সম্যসার সৃস্টি হচ্ছে।

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকেই ফ্রীল্যন্সিং করছে এবং ভাল আয় করছে , আর এটা এখন সবার ই জানা । আর প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে ছেলে-মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। আমরা তাদেরকে শুভেচ্ছা জানাই। কেনই বা আসবে না তারা! আমাদের দেশে দেখা যায় যে , অনেকে অনার্স শেষ করে বেকার বা তার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাচ্ছে না । আর অন্য দিকে যে ছেলে/মেয়েটি ফ্রীল্যন্সিং করছে সে মাসে ২০,০০০ থেকে লহ্মাধিক টাকা আয় করছে ,কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে অনার্স শেষে অনভিজ্ঞ একটি ছেলে/মেয়ের একটি ১০,০০০ টাকার চাকুরী পাওয়াও কঠিন।
এজন্যই প্রচুর ছেলে/মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। কিন্তু সাধারনত এতে কিছু সম্যসার সৃস্টি হচ্ছে।

** তারা ফ্রীল্যন্সিং মার্কেটে টিকে থাকার মত যোগ্যতা নিয়ে আসছে না, তাই দ্রুত ঝড়ে পড়ছে ।
** যার ফলে তারা ভাল কাজ দিতে পারছে না বিদেশী বায়ারদের , এজন্য বাংলাদেশী ফ্রীল্যন্সারদের দুর্নাম হচ্ছে।
** তারা প্রতিটি কাজের প্রকৃত সম্মানি পাচ্ছে না এবং মার্কেট ডাউন করছে
আপনাদের ভাবার কোন কারন নেই যে, আমি আবার নতুনদের বিরোধী কিনা ? অবশ্যই না !!!!!
নিচের লেখাগুলো এর থেকে বের হবার উপায় হতে পারে ঃ
আমাদের দেশে বাবা-মারা আমরা যাই করি না কেন দ্রুত রেজাল্ট চায় । কিন্তু একটি নতুন ছেলে মেয়ে যে এই সেক্টরে নতুন তার জন্য ভাল রেজাল্ট দ্রুত
হ্যাঁ এহ্মেত্রে ,কিছুটা বুদ্ধি করে কাজ করলে টিকে যাওয়া সম্মব। আপনি ধরুন ওয়েব ডেভেলাপার হতে চাচ্ছেন , খুবই ভাল কথা । কারন এর ভবিষৎ উজ্জল । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে, আপনি প্রাথমিক অবস্থায় কাজ পাওয়াটা খুবই কঠিন সাধ্য ব্যাপার। কারন বায়ার আপনার প্রোফাইল টা দেখেতো কাজ দিবে ।কিন্তু প্রোফাইল তো……………………
এমত অবস্থায় আপনি কি করবেন বিডের পর বিড করছেন কাজ পাচ্ছেন না । হ্যাঁ আপনি নিচের কাজগুলো করতে পারেন …
** যেসকল কাজ করে দ্রুত আয় করা যায় (যেমনঃ ফেসবুক লাইক/টুইটার/ইউটিউব এর কাজ) । এর সুবিধা হচ্ছে আপনি যখন এই কাজ গুলো করবেন দেখবেন আপনি আপনার মেইন কাজের জন্য অনেক সোর্স পাবেন

আপনার কম্পিউটার এর প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যার যা না হলেই নয়। Some important software for your PC

আপনার কম্পিউটার এর প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যার যা না হলেই নয়।

১) KM Player: KM Player এ সব ধরনের ভিডিও চলে। অন্য Player এ যে ভিডিও চলে না তা এই Player এ খুব ভালো চলে।

২) Adobe Flash Player : YouTube ভিডিও দেখার জন্য এই সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হয়। এটা ছাড়া আপনি YouTube এ ভিডিও দেখতে পারবেন না।

৩) Internet Download Manager: ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ভিডিও, অডিও বা অন্য কোন উপাত্ত ডাউনলোড এর জন্য Internet Download Manager এর কোন বিকল্প নেই। খুব সহজে আপনি এটা দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন।

৪) Google Chrome বা Mozilla Firefox : ইন্টারনেট এর জগতে জাদের নাম সবচেয়ে জনপ্রিয় তা হল Google Chrome এবং Mozilla Firefox । এ দুটো হল ব্রাউজার যা দিয়ে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ব্রাউজার হল Mozilla Firefox । এর স্পীড অনেক ভালো।

৫) Avro Keyboard: যা আপনাকে বাংলা লিখতে সর্বদা সাহায্য করবে। বাংলা লিখার জন্য এর চেয়ে আর কোন ভাল সফটওয়্যার নেই। আপনি আপনার পিসি তে এই সফটওয়্যার তা বাংলা লেখার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। Avro Spell Checker সফটওয়্যার টা আপনার লেখাতে কোন বানান ভুল আছে কিনা সেটা দেখতে সাহায্য করবে।

৬) Adobe Reader: এই সফটওয়্যারটি আপনাকে PDF ফাইল পড়তে ও লিখতে সাহায্য করবে। আপনি Acrobat Reader ও ব্যবহার করতে পারেন PDF ফাইল পড়ার জন্য।

৭) Skype : সামাজিক যোগাযোগ এর মাধ্যম হিসাবে Skype এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এখানে আপনি চ্যাট, অডিও কল, ভিডিও কল বা আপনার কম্পিউটার এর পর্দা ও শেয়ার করতে পারবেন।

৮) Avast : Avast হল আপনার কম্পিউটার এর সবচেয়ে উপকারি সফটওয়্যার যা আপনাকে ভাইরাস থেকে চিন্তা মুক্ত রাখবে। এটা আপনি আপনার কম্পিউটার এ ফ্রী ব্যবহার করতে পারবেন।

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

Name : Maher Bappy
আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।
‘আইফোন ৬’ দেখতে কেমন হবে, তা নিয়ে আইফোনপ্রেমীদের মধ্যে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা-কল্পনা। এরই মধ্যে নতুন আইফোনের ডিজাইনার স্যাম বেকেট কয়েক দিন আগে ইউটিউবে প্রকাশ করলেন একটি ‘কনসেপ্ট ভিডিও’। এতে দেখানো হয়েছে ‘আইফোন ৬’ আসলে দেখতে কেমন হবে? আগের ‘আইফোন ৫এস’-এর মতো দেখতে হলেও একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, এর হোমস্ক্রিনে আছে ‘আইওএস৮’ এবং ‘হেলথবুক অ্যাপ’। ভিডিওতে দেখা গেছে, এতে আছে ৪.৭ ডিসপ্লে, ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল, ৪৬৮ পিপিআই, ১০ মেগাপিক্সেল সেন্সর এবং এটি আগের মডেল থেকে ৯ শতাংশ পাতলা।
আশা করি ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত । What is an Algorithom?

অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত ।

ইরাজ ইলাহি

কোন সমস্যা সমাধান এর জন্য যে সুনির্দিষ্ট ধাপ অনুসরন করতে হয় তাকে বলা হয় অ্যালগরিদম । অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ এমন ভাবে রচনা করতে হয়,যাতে সম্ভাব্য কম সময়ে প্রদত্ত কোন সমস্যার সহজ সমাধান পাওয়া যায়।অ্যালগরিদম কে অনেকেই রান্নার রেসিপি র সাথে তুলনা করে থাকে। রেসিপিতে যেমন রান্নার প্রতিটি ধাপ সুস্পষ্ট ভাবে লেখা থাকে,অ্যালগরিদমও তেমনি। ভাল রান্নার জন্য রেসিপির কোন ধাপ আগে পরে করার উপায় নেই,বাদ দেয়ারও সুযোগ নেই। অ্যালগরিদম এর বেলায়ও প্রতিটি ধাপ নির্ধারিত ক্রমে অনুসরন করতে হয়। অ্যালগরিদমকে কোন প্রোগ্রামিং ভাষায় লিখলে তা প্রোগ্রামে পরিণত হয়।

অ্যালগরিদম লেখার নিয়ম

অ্যালগরিদম লেখার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমে সমস্যা অর্থাৎ প্রোগ্রামের বিষয় নির্ধারণ করতে হয় এবং বিষয়টির একটি শিরোনাম দিতে হয়। এরপর বিষয়টিকে বিশ্লেষণ করে তা সমাধান এর একটা পথ বের করতে হয়। বড় আকারের সমস্যার বেলায় একাধিক ছোট অংশে বিভক্ত করে সমাধানের পথ নির্দেশ বের করা হয়। অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ সাবধানতার সাথে নির্ধারণ করতে হয়। একটি ভাল অ্যালগরিদম এর চারটি শর্ত রয়েছে । শর্ত গুলো হল-

  1. অ্যালগরিদমকে সহজবোধ্য হতে হবে।
  2. কোন ধাপই জটিল হবে না , স্পষ্ট হতে হবে।
  3. সসীম সংখ্যক ধাপে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
  4. একে ব্যাপক ভাবে প্রয়োগ করার সম্ভাবনা থাকতে হবে।


কম্পিউটিং

কম্পিউটিং আলগোরিদিম প্রক্রিয়া তৈরি করার জন্য এটি একটি লক্ষ্য ভিত্তিক কার্যকলাপ। কম্পিউটিং হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার সিস্টেমের উন্নয়ন, নির্মাণ, এবং নকশা তৈরি করতে সাহায্য করে। কম্পিউটিং এর এরিয়া গুলো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার বিজ্ঞান, তথ্য সিস্টেম ও তথ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি । কম্পিউটিং ছাড়া আমরা কোন সমস্যা ভালোভাবে সমাধান করতে পারবো না। তাই কম্পিউটিং জানা খুব জুরুরী।
টেলিযোগাযোগ একটি যোগাযোগ প্রযুক্তি যেটা বৈদ্যুতিক সংকেতের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। এখনকার টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিভিন্ন রকমের সংকেত যেমন বেকন, অপটিক্যাল, স্মোক সংকেত ইত্যাদি ব্যবহার করে। বর্তমান সময়ে টেলিযোগাযোগ ছাড়া কোন কিছু কল্পনা করা যায়না।
একটি সমস্যা সমাধান করার জন্য, প্রযুক্তি একটি প্রতিষ্ঠানের পদ্ধতি তৈরি, পরিবর্তন ও ব্যবহার করতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে , প্রযুক্তি সমাজ ও তার আশপাশের উপর প্রভাব বিস্তার করেছে। এখন প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব সহজে যেকোনো ইনফর্মেশন খুঁজে পাওয়া সম্ভব।

মোঃ আতিকুর রহমান
Mobinmama0001@gmail.com

আইফোনে ২জি, ৩জি, ওয়াই-ফাই ইত্যাদি প্রযুক্তি অনাহাসে ব্যবহার করা যায়

বিজ্ঞান যে সব ক্ষেত্রে অনেক মূল্যবান অবদান রেখেছে, আইফোন তার মধ্যে অনেক উল্লেখযোগ্য। অন্যান্য স্মার্টফোনের মত আইফোন সেলুলার ফোন এবং ওয়েব ব্রাউজার দ্বারা গঠিত। আইফোন বলতে বুঝায় অ্যাপল কোম্পানি দ্বারা নির্মিত একটি আধুনিক ইন্টারনেট ও মাল্টিমিডিয়া সংযুক্ত স্মার্টফোন যেটি প্রথম বাজারজাতকরণ শুরু হয় ২৯ জুন ২০০৭ তারিখে। বর্তমানে আইফোনের ৫ম জেনারেশন আইফোন ৪এস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ৪ অক্টোবর ২০১১-তে অবমুক্ত করা হয়।

আইফোনে ২জি, ৩জি, ওয়াই-ফাই ইত্যাদি প্রযুক্তি অনাহাসে ব্যবহার করা যায়। অ্যাপল আইফোনে আই.ও.এস অপারেটিং সিস্টেম ও ব্যবহার করা যায়। আইফোনে ব্যবসায়, বিনোদন, খেলাধূলা এবং ভ্রমণ বিষয়ক অনেক অ্যাপস ব্যবহার করা যায়।

আইফোনকে ভিডিও ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি ক্যামেরা ফোন, বহনযোগ্য মিডিয়া প্লেয়ার, ইন্টারনেট মাধ্যম, ভিজুয়্যাল ভয়েস মেইল ক্লাইন্টসহ ওয়াইফাই ও থ্রিজি কানেকটর হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আইফোনের পর্দাটি মাল্টি টাচস্ক্রীণ প্রকৃতির। যেখানে একটি ভার্চুয়াল কিবোর্ডের সুবিধা রয়েছে। অ্যাপলিকেশন সফটওয়্যারগুলো আইফোনের জন্য অ্যাপলের বিশেষ অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোডের সুবিধা আছে। এইসকল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে আইফোনকে খেলাধুলা, জিপিএস নেভিগেশন, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র দেখার কাজে সহজেই ব্যবহার করা যায়।