Odesk e কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা

odesk কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা-

আপনি যদি আগে থেকেই জানেনে যে, odesk কি এবং কীভাবে এতে কাজ পেতে হয় তাহলে ভাল আর যদি না জানেন তবে ভাল করে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

প্রথমেই বলি odesk কি?

Odesk হল পৃথিবীর অন্যতম সেরা মার্কেটপ্লেস যেখনে রয়েছে প্রচুর কাজ। এখানে আপনি কাজ করতেও পারবেন আবার মানুষকে দিয়ে কাজ করাতেও পারবেন। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাজ। এর মধ্যে web developer এবং seo এর প্রচুর কাজ রয়েছে।

Odesk এ account খোলা এবং কাজ পাওয়ার সিস্টেম-

Odesk এ কাজ করতে হলে আপনাকে আগে একটা account খুলতে হবে। account খোলার জন্য www.odesk.com এ যান, তারপর register এ ক্লিক করুন। আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে যথাযত ভাবে সকল ঘর পূরণ করুন। মনে রাখবেন- এখানে আপনি যে নাম দিবেন তা যেন আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর নামের সাথে সম্পূর্ণ মিলে যায়, তা না হলে টাকা তোলার সময় ঝামেলা হতে পারে। আপনার ঠিকানাও আপনার বর্তমান ঠিকানা দিবেন।

অ্যাকাউন্ট খুললেই আপনি কাজ পাবেন না। আপনাকে আগে রেডিনেস নামে একটি পরীক্ষা দিয়ে তাতে পাশ করতে হবে, তাছাড়াও আপনাকে আরও অনেক কিছু ফিল আপ করতে হবে। প্রতিটি কাজের জন্য আপনার প্রোফাইল একটু একটু করে কমপ্লিট হতে থাকবে। মোটামুটি ৭০% প্রোফাইল কমপ্লিট হলেই আপনি কাজ করার উপযুক্ত হবেন।

এখন কাজ করার জন্য আপনাকে প্রথমে বিভিন্ন কাজের তালিকায় যেতে হবে। এর জন্য আপনি find work এ ক্লিক করবেন তারপর আপনার সামনে কাজের ক্যাটাগরির তালিকা আসবে সেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগিরর কাজ ব্রাউজ করতে পারবেন। যেহেতু আপনি SEO এর কাজ শিখেছেন তাই আপনি SEO এর ক্যাটাগরি ব্রাউজ করেন, সেখানে গেলেই দেখবেন কাজের এক লম্বা তালিকা। আপনাকে আগে কাজের জন্য দরখাস্ত যাকে বলা হয় বিড করতে হবে। ধরুন একটা কাজের জন্য ১৫ জন বিড করেছেন এখন যিনি কাজ দিয়েছেন বা বায়ার বা clint এই ১৫ জনের মধ্যে থেকে নিজের ইচ্ছা মত একজন বা একের অধিক জনকেও তার কাজের জন্য নিয়োগ দিতে পারেন। এখন যদি আপনি কাজের বিড টা ভালভাবে করতে পারেন তবে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ থাকে অনেকাংশে।

কাজের তালিকা ব্রাউজ করার সময় হয়ত আপনি লক্ষ্য করবেন যে, সেখানে দুই ধরনের কাজ রয়েছে। যেমন-
. ফিক্সড প্রাইজ (fixed price work)
. আওয়ার লি (hourly work)

fixed price work হল এমন সব কাজ যার মুল্য পূর্ব নির্ধারিত থাকে। নতুন দের জন্য এ সকল কাজে বিড না করাই ভাল, কারন, এ সকল কাজে টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা কম, মানে কোন গ্যারান্টি নাই। ধরেন আপনি একটি 50$ এর fixed price কাজ করলেন, অনেক কষ্ট করে কাজটি করলেন এবং তা আপনার বায়ারকে (যিনি কাজ দিয়েছিলেন) তা সাবমিট করলেন, এখন আপনার বায়ার তা পছন্দ করল না বা বায়ার শয়তানি করেই তা পছন্দ করল না, এখন সে যদি আপনাকে টাকা না দেয় তাহলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না, আপনি যদি চান ওই ক্লাইন্টের নামে odesk এর কাছে নালিশ করতে তবে আপনি তা করতে পারবেন। এর ফলে ওই বায়ার আপনাকে desput দিবেন, এর অর্থ হল আপনি আপনার কাজটি সুন্দর ভাবে করতে না পারায় আপনার বায়ারের সাথে আপনার পেমেন্ট নিয়ে ঝামেলা হয়েছে। ফলে odesk এর একটি টিম মেসেজ এর মাধ্যমে আপনার ও আপনার বায়ারের কথা শুনবেন ও সিদ্ধান্ত নিবেন, আপনি কাজটি করতে পারেন নাই নাকি আপনার বায়ার আপনার সাথে দুই নাম্বারি করছেন। ঘটনা যাই হোক না কেন তাদের এই পর্যবেক্ষণ এর ফলাফল কিন্তু একই তারা আপনার বায়ার কেই সাপোর্ট করবে, তার কারন আপনি যদি না থাকেন ফলে তাদের তেমন কোন লস নেই, আপনি যে কাজটা করতেন তা অন্য কেউ করবে, কিন্তু বায়ার যদি না থাকে তাহলে তারা একজন কাজ দাতাকে হারাবেন যাদের দিয়েই odesk এর ব্যাবসা। ফলে আপনি কাজ+টাকা+আপনার রেপুটেশন সব হারাবেন। সাথে সাথে আপনার প্রোফাইলে one disput লেখা হয়ে যাবে, ফলে আপনি যখন অন্য কোন কাজে বিড করবেন তখন ক্লাইন্ট আপনার প্রোফাইলে গিয়ে দেখবে one disput তার মানে, তখনি তিনি ধরে নিবেন যে, আপনি কাজ পারেন না। তাই ভুলেও নতুন অবস্থায় fixed price এর কাজে বিড করবেন না।

Hourly work হল ঘণ্টা হিসেবের কাজ। আপনি প্রতি ঘণ্টা একটা নির্দিষ্ট রেট হিসেবে যত ঘণ্টা কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে তত ঘণ্টা হিসেবে যত টাকা আসে তা দিবনে। আপনি নতুন অবস্থায় এই ধরনের কাজই করবেন, কেননা এই ধরনের কাজে কোন রিক্স থাকে না। আপনি যতটুকু কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে ততটুকুর টাকা দিতে বাধ্য থাকবেন। হ্যাঁ, আপনার কাজ যদি পছন্দ না হয় তবে তিনি আপনাকে খারাপ ফিডব্যাক দিতে পারেন, তাই তো আমি আগেই বলেছি যে, কাজ ভাল করে না শিখে তা করতে যাবেন না, এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।

কম বিড করেই তাড়াতাড়ি কাজ পাওয়ার উপায়-
আপনি যদি তারাতারি কাজ পেতে চান তাহলে আপনাকে কিছু টিপস বা পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। প্রথমে আপনি ভাল করে আপনার ক্লাইন্ট এর দেয়া কাজের বর্ণনা টি পড়ুন। খুব ভাল করে বোঝার চেষ্টা করুন তিনি কী বলতে চাইছেন, তিনি ঠিক কোন ধরনের কাজ কতদিনের মধ্যে করাতে চান। তারপর একটু ভাবুন যে, আপনি কি সত্যিই পারেন তার সকল চাহিদা মেটাতে? যদি পারেন তাহলে বিড করুন। বিড করার সময় চেষ্টা ক্ক্রবেন অল্প কথায় লিখতে, বড় বিড করলে ক্লাইন্ট তা পরবে না, ফলে আপনার লাভ হবে না, সব সময় চিন্তা করবেন আপনি যদি ক্লাইন্ট এর যায়গায় থাকেন তাহলে কি লিখলে আপনি কাজটা দিতেন, আপনিও ঠিক সেই কথা গুলই লিখুন। পারলে আগে আপনি যে ধরনের কাজ করেন সেই কাজের একটা example তৈরি করুন। ফলে আপনি ওই সকল কাজের জন্য বিড করার সময় ওই example টি দিয়ে দিন, শুধু এইটুকু লিখুন, I have done this type of work before, here is example. এর সাথে আপনার example টা attach করে দিন। ব্যাস এবার দেখুন এভাবে বিড করতে থাকলে ইনশা-আল্লাহ্‌ আপনি খুব তাড়াতাড়ি কাজ পেয়ে যাবেন।

NAZMUL shahadat
Berthahylo@gmail.com

কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

Name : Tareq Shikder
e-Mail : tshikder2008@gmail.com
Blog : http://www.secretefashion.com/

ফ্রিল্যান্সীং….
আইটি সেক্টরের একটি বিশাল অংশ জুরে রয়েছে ফ্রিল্যান্সীং। কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষ করে আমেরিকা, ইউরোপ ও কানাডার অধিকাংশ মানুষই এত ব্যস্ত থাকেন যে আইটি রিলেটেড অতি সাধারণ অথবা জটিল যে কোন প্রকারই কাজই হোক সেগুলো সঠিক সময়ে সম্পন্ন করার মত সময় তাদের হাতে থাকেনা। আবার অনেকে্ জটিল ও কঠিন কাজগুলো অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিতে পছন্দ করেন। এর জন্য অবশ্য তারা ওয়ার্কারদেকে যথাযথ সম্মানিয় দিয়ে থাকেন।

এ ভাবে একজনরে কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিয়ে এবং অন্যের কাজ পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে ঘরে বসেরই সম্পন্ন করে দিয়ে অর্থ উপর্জনের উপায়কেই মূলত বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সীং।

ফ্রিল্যান্সীং এর মাধ্যমে বর্তমানে গোটা বিশ্বের কয়েক লক্ষ মানুষ ঘরে বসেই যথেষ্ট অর্থ উপর্জন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকেও কয়েক হাজার মানুষ ফ্রিল্যান্সীং এর সাথে জড়িত রয়েছে। যদিও বাইরের দেশ থেকে বাংলাদেশে স্থানীয় ব্যাংক গুলোতে অর্থ ট্রান্সফার করে নিয়ে আসাটা অনেক ঝক্কি, তথাপিও প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মার্কিন ডলার এ দেশে রেমিট্যান্স হিসেবে সফলতার সাথে ফ্রিল্যান্সাররা নিয়ে আনছেন।

ফ্রিল্যান্সীং এর কাজ যেখানে দেওয়া হয় এবং পাওয়া যায় সেই স্থানটিকে বলা হয় মার্কেট প্লেস। কয়েখটি বড় বড় মার্কেট প্লেস হলো অডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, ই-ল্যান্সার, মাইক্রোওয়ার্কাস, লিংন্কওয়ার্কাস ইত্যাদী। এ সব মার্কেট প্লেস থেকে খুব সহজেই যে কেউ খুব সামান্য কাজ শিখেই অর্থ উপার্জন করতে পারে। আবার যারা কোন নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর কাজ শিখে নিয়েছে তাদের কাজের কোন অভাব হয় না।

অদুর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সীং বাংলাদেশের অর্থনিতীতে একটা বৈপ্লবীক পরিবর্তনের সূচনা করবে এইআশাবাদ সকলের।

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার: Important keyboard short-cuts for Windows 8

নাম: আল মুতাসিম বিল্লাহ
ইমেইল: sumon235@gmail.com

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার:

কম্পিউটার চালনার ক্ষেত্রে শর্টকাট কী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনারা আগে যারা উইন্ডোজ এক্সপি বা সেভেন চালিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই ওই দুই ফরম্যাটে শর্টকাট কী ব্যবহার করতেন। এখন যারা উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো এই নতুন ফরম্যাটের শর্টকাট কী নিয়ে ভাবছেন। উইন্ডোজ এক্সপি, সেভেনের মতো উইন্ডোজ ৮ এ আপনি শর্টকাটের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে পরিচালিত করতে পারেন। তাহলে আসুন উইন্ডোজ ৮ এর কিছু শর্টকাট কী সম্পর্কে জানা যাক।

Win + X : displays a text menu of useful Windows tools and applets
Win + Z : displays the right-click context menu when in a full-screen app
Win + + : launch Magnifier and zoom in
Win + – : zoom out
Win + , : Aero peek at the desktop
Win + Enter : launch Narrator
Win + PgUp : move the current screen to the left-hand monitor
Win + PgDn : move the current screen to the right-hand monitor
Win + PrtSc : capture the current screen and save it to your Pictures folder
Win + Tab : switch between running apps
Win : switch between the Start screen and the last-running Windows 8 app
Win + C : displays the Charms: the Settings, Devices, Share and Search options
Win + D : launches the desktop

শর্টকাটের মাধ্যমে কম্পিউটার পরিচালনা অনেক সহজ ও দ্রুততার সাথে হয়। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার কম্পিউটার কাজকে ম্যানুয়ালি করতে পারেন বা পারেন অটোমেটিক শর্টকাট কী ব্যবহার করে। আজ পর্যন্তই আগামী দিনে আবার নতুন কোনও তথ্য নিয়ে আমি হাজির হবো।

টেলিকমিউনিকেশনে বিশেষ করে বৈদ্যুতিক সংকেত

Sabbir Hasan

টেলিকমিউনিকেশনে বিশেষ করে বৈদ্যুতিক সংকেত বা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উপায়ে একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে যোগাযোগ করা হয় ।
প্রারম্ভিক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির যেমন ভিজুয়াল সিগনাল, যেমন বিকন, স্মোক সিগনাল, সেমাফোর টেলিগ্রাফ, সিগনাল ফ্লাগ এবং অপটিকাল হেলিওগ্রাফ অন্তর্ভুক্ত । প্রাক আধুনিক টেলিযোগাযোগের অন্যান্য উদাহরণ যেমন কোডেড ড্রামবিট, লাঞ্জ ব্লোউন হর্ন এবং লাউড হুইসেল হিসাবে অডিও বার্তা অন্তর্ভুক্ত । তড়িৎ এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উদাহরন হিসেবে টেলিগ্রাফ, টেলিফোন এবং টেলিপ্রি্টার, নেটওয়ার্ক, রেডিও, মাইক্রোওয়েভ ট্রান্সমিশন, ফাইবার অপটিক্স, যোগাযোগ উপগ্রহ এবং ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত।

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য….

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য….

যেভাবে শুরু করবেনঃ
অনেকেই মনে করে থাকেন প্রোগ্রামিং শেখা খুবই কঠিন একটা কাজ। কিন্তু আসলে তা পুরোপরি সত্যি নয়। প্রোগ্রামিং শেখা খুব একটা কঠিন নয়। তবে হ্যা প্রোগ্রামিং এর শুরুতে আপনার ভিত্তি হতে হবে ভাল অর্থাৎ আপনাকে সকল প্রকার বিষয় খুব ভালভাবে বুঝতে হবে। কোন বিষয় না বুজলে অবশ্যই তা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। বারবার তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে যতক্ষণ না প্রযন্ত আপনি তা সমাধানে আনতে পারছেন। তাহলেই দেখবেন আপনি কত সহজেই প্রোগ্রামিং করতে পারছেন। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল “সি” প্রোগ্রামিং। কারন “সি” ল্যাঙ্গুয়েজের মত অন্য কোন প্রোগ্রামিং ভাষা আপনাকে এত ভালভাবে প্রোগ্রামিং শেখাবে না।

যা যা দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্যঃ
প্রথমেই আপনার যে জিনিসটি দরকার হবে তা হল ইচ্ছা শক্তি। প্রোগ্রামিং করতে আপনার ইচ্ছা শক্তির অভাব দেখা দিলে আপনি বেশিদূর এগতে পারবেন না। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল লজিক। আর লজিকে ভাল হতে হলে অবশ্যই আপনাকে অঙ্কে ভাল হতে হবে। এজন্য অবশ্য চিন্তা করার কিছু নেই। প্রাথমিক অবস্থায় আপনার সাধারণ কিছু পাঠ্য বইয়ের অঙ্ক জানলেই হবে। পরে অবশ্য Advanced পর্যায়ে আপনাকে ভাল করতে হলে “Discrete Mathematic” ভালভাবে জানতে হবে। এভাবেই আপনি প্রস্তুতি নিতে পারেন একজন সফর প্রোগ্রামারের জীবন।

প্রোগ্রামিং সয়াহক বইঃ
“সি” প্রোগ্রাম শিখতে চাইলে আপনি “কম্পিউটার প্রোগ্রামিং” নামক বইটা দিয়ে শুরু করতে পারেন যার লেখক “তামিম শাহরিয়ার সুবিন।” বইটিতে “সি” প্রোগ্রামিং এর প্রাথমিক বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে এবং আপনাদের অনুশীলনের জন্য ধাপে ধাপে দেয়া হয়েছে কিছু সমস্যা। পরবর্তীতে আপনাকে প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ারের জন্য কি কি করতে হবে তা বলা হয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং একটি স্বাধীন পেশা।ফ্রিল্যান্সিং পেশার মাধ্যমে অনেকে ই বেশ স্বচছলতার সাথে স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে পারছেন।
যে উদ্যমী তরুণটি এক সময় রাস্তায় বা গলিতে আড্ডায় বসে অযকরতো,মা-বাবার কথা শুনত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে,সে এখন পরিবারের একজন গর্বিত সক্রিয় সদস্য ,কারণ সে এখন ঘরে বসে ই ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করে।এমনিভাবে ছাত্র-ছাত্রী,গৃহবধু বা সদ্যপাশ করে বের হ্ওয়া তরুণ তরুণী ছাড়া্ও অনেক চাকুরীরত যুবক-যুবতী বা বয়ঃপ্রাপ্ত মানুষ অবসরকালীন সময়ে কাজ করে বাড়তি কিছু আয় করে পরিবারে বা জীবনে একটু বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্য বা আয়েশ যোগকরতে পারছেন। এ কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কোন নিয়োগকর্তার অধীনে লম্বা মেয়াদের জন্য কাজ করতে হয় না,নিজের অবসর বা সুবিধামত সময়ে কাজ মিলে গেলে নিয়োগদাতার কাজ তার চাহিদা মত শেষ করে অথবা ঘন্টা প্রতি রেটেও কাজ করা যায়।
ফিল্যান্সে কাজ করার জন্য দরকার একটি কম্পিউটার,ভাল স্পীড এর ইন্টারনেট সংযোগ, কথা বলে এবং লিখে যোগাযোগ করার মত ইংরেজীতে দক্ষতা আর যে বিষয়ে কাজ করতে চান সে বিষয়ে ভাল জ্ঞান,বিষয় টা টাইপিং,কপি-পেস্ট,ব্লগ রাইটিং,ফিচার রাইটিং,ই-মেইলি মার্কেটিং,ই-মেইল রিপ্লাই,অনুবাদ,ভিডিও এডিটিং,লোগো ডিজা্ইনিং,ওয়েব ডিজাইন,ওয়েব তৈরী,পোগ্রামিং,ভার্চুয়াল অফিস ব্যবস্থাপনা,সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন,ফরেক্স বিজনেস ই-কমার্স ইত্যাদি ।ইন্টারনেটে কাজ করার জন্য ওডেক্স , ইলেন্স ,ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্ক প্লাটফর্ম রয়েছে,আছে দেশে নিজের হিসাবেই টাকা আনয়নের সুবিধা ।আমাদের মত বেকারত্বের ভারে নুব্জ দেশের জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশা বিরাট এক আশীর্বাদ ।
Name :Mursheda Binta Aziz
Email: mursheda.aziz@gmail.com

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : Computer Networks

বর্তমানে বহুল আলোচিত আইসিটি শব্দ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, কারণ এই নেটওয়ার্ক দিয়ে খুব সহজেই ডেটা শেয়ার এবং তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। যে দেশ যত বেশি তথ্য সমৃদ্ধ, সেই দেশ তত বেশি উন্নত। আর, আইসিটিকে উন্নতকরণের একটি বড় মাধ্যম হল এই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হল দুই বা ততোধিক কম্পিউটার বা কম্পিউটার সদৃশ ডিভাইস সমূহের এমন একটি সংযোগ যার মাধ্যমে ডিভাইস সমূহ একত্রে বা পৃথকভাবে ডেটা, ছবি, ভিডিও প্রভৃতি শেয়ার করা যায়। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে শুধুই যে কম্পিউটার থাকে তা না, অন্যান্য ডিভাইস যেমনঃ মোবাইল, স্মার্ট ফোন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ল্যাপটপ, নোটবুক ইত্যাদি ডিভাইস সংযুক্ত থাকতে পারে। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন ভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১. LAN (লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক), ২. MAN (মেট্রোপলিটনএরিয়া নেটওয়ার্ক) এবং ৩. WAN (ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক)। LAN এর ব্যপ্তি খুব স্বল্প পরিসরে হয়। যেমনঃ অফিস নেটওয়ার্ক। MAN এর ব্যপ্তি হয় মাঝারি পরিসরে। যেমনঃ একটি শহরের নেটওয়ার্ক। WAN এর ব্যপ্তি হয় বৃহৎ পরিসরে এমনকি পুরো পৃথিবী জুড়ে হতে পারে। যেমনঃ ইন্টারনেট। এই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবন খুব সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এর প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়ছে।

 

 

ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়

১) ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়। ফিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হয়।যে কেউ ইচ্ছে করলে ফ্রিলান্সিং এ কাজ করতে পারে। ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার.কম, গুরু.কম, ই-ল্যান্স.গেম ইত্যাদি ওয়েব সাইটকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট হিসেবে ধরতে পারি কেননা এব সাইটে কাজ করার জন্য কোন অর্থ বিনিয়োগের দরকরা হয় না, দরকার হয় শুধু দক্ষতার। যে কেউ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে কাজে বিড করে কাজ করতে পারে।

সুতরাং বলা যায় যে, ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ঘসে নিজের স্বাধীন মত স্বল্প মেয়াদে কোন কাজ প্রদানকারীর অধীনে কাজ করা যায়। যেখানে নিজে স্বাধীনতা থাকে এবং কাজের জন্য কাজ প্রদানকারীকে কাজের জন্য কোন ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। এটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা এই সাইটে কাজ করে মাসে ৩০০০০ থেকে ৪০০০০ টাকা উপার্জন করা যায়।

 

মোবাইলে পড়ুন PDF ফাইল: How to read PDF files in Mobile Devices.

নাম: মুতাসিম বিল্লাহ সুমন
ইমেইল: sumon47@ymail.com

মোবাইলে পড়ুন PDF ফাইল:

আমরা অনেকেই PDF ফাইলের সাথে খুবই পরিচিত। আমরা সাধারণত আমাদের কম্পিউটারে এই ফাইলগুলো পড়ে থাকি। এই ফরম্যাটের ফাইল গুলো পড়তে হলে আপনারা জানেন যে, কম্পিউটারে পূর্ব থেকেই Adobe Reader সফটওয়ার ইন্সটল করা থাকতে হয়। কিন্তু এই ফাইলগুলো যদি আপনাকে মোবাইলে পড়তে বলা হয় আপনি কি পারবেন? হয়তো পারবেন না এবং হয়তো ভাবছেন এটা সম্ভব নয়। কিন্তু এটা সম্ভব এবং কিভাবে সম্ভব আমি আজ আপনাদের সেটি জানাবো।

এই কাজটি আপনি খুব সহজে করতে পারবেন Adobe PDF Reader 2012 এর Java ভার্সন ব্যবহার করে। ভাবছেন কোথা থেকে আপনি এই সফটওয়ারটি সংগ্রহ করবেন? চিন্তার কোনও কারণ নেই। আপনার মোবাইলের ব্রাউজার ব্যবহার করে নিচের লিংকটিতে চলে যান এবং মূল্যবান এই সফটওয়ারটি ফ্রিতে ডাউন লোড করে নিন। আপনি কম্পিউটার ব্যবহার করেও সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে পারবেন।

http://phoneky.com/java-software/?p=view-item&v=9&st=4&id=a9a24899

এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করে আপনি আপনার মোবাইলে খুব সহজে PDF ফরম্যাটের ফাইল গুলো পড়তে পারবেন। আরও সুবিধা এই যে, এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করে আপনি অনলাইন ও অফলাইন দুই অবস্থায় কাজ করতে পারবেন।

আশাকরি এই তথ্যটি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে। আজ এই পর্যন্ত। আগামীতে আপনাদের জন্য আরও নতুন তথ্য নিয়ে আমি হাজির হবো।

জাভা – আন্ড্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা। Java and Android Programming.

জাভা – আন্দ্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা।

নাম – ওয়াসী হক।

আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা সবার শখ। আন্দ্রয়েড অ্যাপ বানানোর জন্য যেই ল্যাঙ্গুয়েজটা জানা দরকার, সেইটা হল জাভা। এক্সএমএল ও জাভার সমন্বয়ে আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা হয়। জাভাতে কোডিং বেশ সহজ, কিছু সাধারণ জিনিস মনে রাখতে হয়।

১) এক লাইন কোড লেখার পর অবশ্যই অবশ্যই “;” দিতে ভুলবেন না। নতুন কোডার দের বেশি ভাগ এরর সেমি – কলন না দেওয়ার জন্য হয়।

২) বেশি “মেথড” নিয়ে কাজ করার সময় চেষ্টা করবেন সব ব্র্যাকেট (), {}, [] স্ক্রীনের মধ্যে রাখতে। নতুন অবস্থায় আমি যা ভুল করতাম তা অনেক সময় ব্র্যাকেট ক্লোজ না করার এরর হত।

আমি যেই টিপস গুলো দিলাম, কোন প্রোগ্রামের এই টিপস গুলো আপনাকে দেবে না। একজন কোডার হিশেবে প্রথম প্রথম যেই সমস্যায় আমি পড়তাম, সেইগুলো সমাধান করার চেষ্টা করলাম।