অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত । What is an Algorithom?

অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত ।

ইরাজ ইলাহি

কোন সমস্যা সমাধান এর জন্য যে সুনির্দিষ্ট ধাপ অনুসরন করতে হয় তাকে বলা হয় অ্যালগরিদম । অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ এমন ভাবে রচনা করতে হয়,যাতে সম্ভাব্য কম সময়ে প্রদত্ত কোন সমস্যার সহজ সমাধান পাওয়া যায়।অ্যালগরিদম কে অনেকেই রান্নার রেসিপি র সাথে তুলনা করে থাকে। রেসিপিতে যেমন রান্নার প্রতিটি ধাপ সুস্পষ্ট ভাবে লেখা থাকে,অ্যালগরিদমও তেমনি। ভাল রান্নার জন্য রেসিপির কোন ধাপ আগে পরে করার উপায় নেই,বাদ দেয়ারও সুযোগ নেই। অ্যালগরিদম এর বেলায়ও প্রতিটি ধাপ নির্ধারিত ক্রমে অনুসরন করতে হয়। অ্যালগরিদমকে কোন প্রোগ্রামিং ভাষায় লিখলে তা প্রোগ্রামে পরিণত হয়।

অ্যালগরিদম লেখার নিয়ম

অ্যালগরিদম লেখার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমে সমস্যা অর্থাৎ প্রোগ্রামের বিষয় নির্ধারণ করতে হয় এবং বিষয়টির একটি শিরোনাম দিতে হয়। এরপর বিষয়টিকে বিশ্লেষণ করে তা সমাধান এর একটা পথ বের করতে হয়। বড় আকারের সমস্যার বেলায় একাধিক ছোট অংশে বিভক্ত করে সমাধানের পথ নির্দেশ বের করা হয়। অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ সাবধানতার সাথে নির্ধারণ করতে হয়। একটি ভাল অ্যালগরিদম এর চারটি শর্ত রয়েছে । শর্ত গুলো হল-

  1. অ্যালগরিদমকে সহজবোধ্য হতে হবে।
  2. কোন ধাপই জটিল হবে না , স্পষ্ট হতে হবে।
  3. সসীম সংখ্যক ধাপে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
  4. একে ব্যাপক ভাবে প্রয়োগ করার সম্ভাবনা থাকতে হবে।


কম্পিউটিং

কম্পিউটিং আলগোরিদিম প্রক্রিয়া তৈরি করার জন্য এটি একটি লক্ষ্য ভিত্তিক কার্যকলাপ। কম্পিউটিং হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার সিস্টেমের উন্নয়ন, নির্মাণ, এবং নকশা তৈরি করতে সাহায্য করে। কম্পিউটিং এর এরিয়া গুলো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার বিজ্ঞান, তথ্য সিস্টেম ও তথ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি । কম্পিউটিং ছাড়া আমরা কোন সমস্যা ভালোভাবে সমাধান করতে পারবো না। তাই কম্পিউটিং জানা খুব জুরুরী।
টেলিযোগাযোগ একটি যোগাযোগ প্রযুক্তি যেটা বৈদ্যুতিক সংকেতের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। এখনকার টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিভিন্ন রকমের সংকেত যেমন বেকন, অপটিক্যাল, স্মোক সংকেত ইত্যাদি ব্যবহার করে। বর্তমান সময়ে টেলিযোগাযোগ ছাড়া কোন কিছু কল্পনা করা যায়না।
একটি সমস্যা সমাধান করার জন্য, প্রযুক্তি একটি প্রতিষ্ঠানের পদ্ধতি তৈরি, পরিবর্তন ও ব্যবহার করতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে , প্রযুক্তি সমাজ ও তার আশপাশের উপর প্রভাব বিস্তার করেছে। এখন প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব সহজে যেকোনো ইনফর্মেশন খুঁজে পাওয়া সম্ভব।

মোঃ আতিকুর রহমান
Mobinmama0001@gmail.com

আইফোনে ২জি, ৩জি, ওয়াই-ফাই ইত্যাদি প্রযুক্তি অনাহাসে ব্যবহার করা যায়

বিজ্ঞান যে সব ক্ষেত্রে অনেক মূল্যবান অবদান রেখেছে, আইফোন তার মধ্যে অনেক উল্লেখযোগ্য। অন্যান্য স্মার্টফোনের মত আইফোন সেলুলার ফোন এবং ওয়েব ব্রাউজার দ্বারা গঠিত। আইফোন বলতে বুঝায় অ্যাপল কোম্পানি দ্বারা নির্মিত একটি আধুনিক ইন্টারনেট ও মাল্টিমিডিয়া সংযুক্ত স্মার্টফোন যেটি প্রথম বাজারজাতকরণ শুরু হয় ২৯ জুন ২০০৭ তারিখে। বর্তমানে আইফোনের ৫ম জেনারেশন আইফোন ৪এস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ৪ অক্টোবর ২০১১-তে অবমুক্ত করা হয়।

আইফোনে ২জি, ৩জি, ওয়াই-ফাই ইত্যাদি প্রযুক্তি অনাহাসে ব্যবহার করা যায়। অ্যাপল আইফোনে আই.ও.এস অপারেটিং সিস্টেম ও ব্যবহার করা যায়। আইফোনে ব্যবসায়, বিনোদন, খেলাধূলা এবং ভ্রমণ বিষয়ক অনেক অ্যাপস ব্যবহার করা যায়।

আইফোনকে ভিডিও ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি ক্যামেরা ফোন, বহনযোগ্য মিডিয়া প্লেয়ার, ইন্টারনেট মাধ্যম, ভিজুয়্যাল ভয়েস মেইল ক্লাইন্টসহ ওয়াইফাই ও থ্রিজি কানেকটর হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আইফোনের পর্দাটি মাল্টি টাচস্ক্রীণ প্রকৃতির। যেখানে একটি ভার্চুয়াল কিবোর্ডের সুবিধা রয়েছে। অ্যাপলিকেশন সফটওয়্যারগুলো আইফোনের জন্য অ্যাপলের বিশেষ অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোডের সুবিধা আছে। এইসকল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে আইফোনকে খেলাধুলা, জিপিএস নেভিগেশন, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র দেখার কাজে সহজেই ব্যবহার করা যায়।

 

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার যেটির দ্বারা আমরা অনেক অসাধ্য কাজ সাধন করতে পারি। এটি এমন একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র যেটির দ্বারা গাণিতিক ও যুক্তিমূলক কাজ করা যায়। কম্পিউটারের সাহায্যে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগের কাজও করা যায়, যেটি অফিস আদালতের কাজে খুবই জনপ্রিয়। এটি এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যেটি ব্যবসায় এবং বাসায় বিভিন্ন দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি অনেক কাজে ব্যবহার করা হয় যেমন-ভিডিও গেম, ব্যবসায়িক কাগজপত্র সংরক্ষণ, স্প্রেডসীট প্রোগ্রাম তৈরী এবং বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যোগাযোগের জন্য এটি খুব উপকারী। এটি ইমেইল আদান প্রদান এবং বিভিন্ন দরকারী বার্তা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। চার্লস ব্যাবেজ প্রথমে কম্পিউটারের ধারণা তৈরী করে, এজন্য তাকে আমরা কম্পিউটারের জনক বলে থাকি। একটি কম্পিউটারের পাঁচটি অংশ থাকে।

অন্য কথায় বলা যায় যে কম্পিউটার একটি বিশ্লেষণমূলক যন্ত্র যেটি ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে কোন উপাত্তকে গ্রহণ করে কেন্দ্রিয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের মাধ্যমে উপাত্তকে প্রক্রিয়াকরণ করে আউটপুটি ইউনিটের মাধ্যমে উপাত্তর ফলাফল প্রকাশ করে। এটি মানুষের জীবনকে অনেক গতিময় করে তুলেছে, কারণ এটি মানুষের অনেক কাজ করতে পারে।

IP এড্রেস হ্যাকিং

IP এড্রেস হ্যাকিং

Do not use this article for any harmful purpose. Just take the lesson that your IP address can get hacked, and one method is described. If you find this article to be harmful, please report and we will take it off.
আইপি ঠিকানা কি?
সাধারনত আইপি ঠিকানা বলতে বুঝায় IP Address = Internet Protocol Address. এটা সাধারনত Unique নম্বর ভিত্তিক হয়ে থাকে । আইপি ঠিকানা বলতে কোন কম্পিউটার, প্রিন্টার, মোবাইল এর থাকে নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত করার জন্য । একটি আইপি ঠিকানার দুইটি অংশ থাকেঃ
১. Host or network interface identification
২. Location Addressing
Read more at Wikipedia: en.wikipedia.org/wiki/IP_address
কি ভাবে পাবেন এই আইপি ঠিকানা ?
অনেক উপায়ে আইপি ঠিকানা পেতে পারেন বেসিক কিছু পদ্বতিঃ
1. পিএইচপি নোটিফিকেশন স্ক্রিপ্ট দিয়ে
2. ব্লগ এবং ওয়েবসাইট
3. Read Notify এর মাধ্যমে
4. গুগল এবং ইয়াহু এর চ্যাট সেশন হাইজ্যেকিং এর মাধ্যমে
PHP Notify Script:
এটা মোটামুটি আইপি হ্যাকিং এর সহজ পদ্বতি, এবং অনেকটা ফিশিং ফিশিং লাগে ।
1. এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড পিএইচপি Notify স্ক্রিপ্ট ডাউনলোড করে নিন
2. এটার ভিতর দুইটি ফাইল পাবেন একটি IP.html এবং index.php ফাইল দুটি কোন একটি ওয়েব হোস্টিং এ আপলোড করে নিন। আপনার আগের কোন হোস্টিং এ্যাকাউন্ট থাকলে তাতে না করে অন্য নতুন একটি এ্যাকাউন্ট খুলে নিন । আপনি এই হোস্টিং ঠিকানাটি ব্যাবহার করতে পারেনঃ http://my3gb.com । এখানে সাইন আপ করে ইমেল ভেরিফিকেশন সম্পান্ন করে লগইন করুন, তারপর ফাইল দুটি আপলোড করুন ।
3. যে ভাবেই হোক আপনার ভিক্টিম কে index.php এর ঠিকানাটা দিন । index.php এর ঠিকানা পেতে index.php এর উপর ক্লিক করুন নতুন একটা উইন্ডো খুলবে এখন এড্রেস বার থেকে লিঙ্কটি কপি করুন। এবং ভিক্টিম কে সেন্ড করুন।

4. এখন ওইব্যাক্তি যদি লিঙ্কটা ওপেন করে তাহলে কিছুই দেখতে পারবে না কিন্তু পিছনে পিছনে তার আইপি ঠিকানাটা আপনি পেয়ে গেলেন!!!!!!

বর্তমানের অতি দ্রত পরিবর্তনশীল টেকনোলজীর মধ্যে টেলি কমিউনিকেশন একটি অন্যতম ধারা।

বর্তমানের অতি দ্রত পরিবর্তনশীল টেকনোলজীর মধ্যে টেলি কমিউনিকেশন একটি অন্যতম ধারা। স্মার্টফোনের ব্যাপক উন্নতি এবং এর ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় মোবাইল ক্লাউড কম্পিউটিং সেবা একটি অপরিহার্য উপাদানে পরিগনিত হয়েছে। আর এই সুযোগে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন , লিভারেজ এন্টারপ্রাইজ তথ্য, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বিকাশ, ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম এর সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে মাইক্রোসফট এবং গুগল- উভয়েই এইসব উন্নয়নে প্রভাবিত ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। মোবাইল অপারেটরদের তাদের নেটওয়ার্ক ওঠানামা , প্রয়োজনীয় ব্যবহারক্ষমতা এবং তথ্য কেন্দ্র ক্লাউড কম্পিউটিং পরিষেবার অফারের মাধ্যমে সব চেয়ে বেশী ব্যবসায়ীকভাবে লাভবান হচ্ছে।

স্মার্টফোন এবং মোবাইল এর মাধ্যমে ক্লাউড কম্পিউটিং সেবার পাশাপাশি নতুন ডিভাইস – যেমন মোবাইল ইন্টারনেট ডিভাইস ( Mids) ও 4 জি নেটওয়ার্ক, নেটবুক এবং smartbooks এর সেবার মান আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যবহারকারীরা উচ্চতর মোবাইল ভয়েস মানের জন্য কত টাকা দিতে ইচ্ছুক তা এখনো পরিষ্কার না , অথবা যথেষ্ট পরিমাণ ব্যান্ডউইথ ঘনবসতিপূর্ণ মোবাইল নেটওয়ার্কের জন্য বরাদ্দ করা ঠিক হবে কি না তাও এখন পর্যন্ত বিশ্লেষকরা নির্ধারণ করতে পারেন নাই। তথাপিও এইচডি ভয়েস এর ব্যাপারে টেলিফোন কোম্পানীগুলোর টেকনোলজীক্যাল দিন গুলো উন্নতি করারই সম্ভাবনা বেশি , যা ব্যবসার জন্য আইপি ভিত্তিক এবং ওয়েব ভিত্তিক কলিং এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু কোম্পানির বিনিয়োগ তা প্রমান করে।

 

Name : Tareq Shikde

নিয়ে নিন একটি পাইওনিয়ার মাষ্টার কার্ড

নিয়ে নিন একটি পাইওনিয়ার মাষ্টার কার্ড

সিরাজুম মুনীর গালিব

বেশকিছু ফ্রীল্যান্স মার্কেটপ্লেসে পেমেনেটের জন্য প্রধান উপায় পেপাল। কিন্তু পেপাল যে আমাদের দেশে নেই তা প্রায় সবাই জানেন। তরপরও ভুয়া তথ্য দিয়ে পেপাল অ্যাকাউন্ট খুলে অনেকেই লেনদেন করেন। কিন্তু এটা বেশ ঝুকিপূর্ন। তবে যেসব সাইটে পেপাল থাকে সেগুলোতে সাধারণত মাষ্টার কার্ডেরও সাপোর্ট থাকে। মাষ্টার কার্ড ব্যবহার করে পেপাল এর ঝুকিপূর্ন ব্যবহার এড়াতে পারেন। আর এজন্য পাইওনিয়ার ফ্রিল্যান্সারদের জন্যই আলাদা কার্ডের ব্যবস্থা করে দেয়। আজকের পোষ্টে কিভাবে এই মাষ্টার কার্ডের জন্য আবেদন করবেন সেটা আলোচনা করা হবে। তার আগে জেনে নিন এই কার্ডে কি কি সুবিধা রয়েছে।

* যেকোন মাষ্টার কার্ড থেকে পেমেন্ট গ্রহন।

* অনলাইন এবং মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট নেয় এমন দোকান থেকে কেনাকাটা।

* একটি ইউএস ভারচুয়াল ব্যাংক যুক্ত থাকায় যেকোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকেও সরাসরি কার্ডে পেমেন্ট গ্রহন।

* মাষ্টার কার্ড সাপোর্ট করে এমন এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলোন।

সুবিধা দেখে নিশ্চই একটি মাষ্টার কার্ড নেয়ার কথা ভাবছেন। কিন্তু এতোসব সুবিধার পেছনে কি পরিমাণ খরচ হতে পারে সেটাও জেনে নিন। প্রথমত কার্ড নিতে কোন টাকার প্রয়োজন নেই। কিন্তু অ্যক্টিভেশন ফি ২৯.৩৫ ডলার। এই পরিমাণ টাকা প্রতি বছর কেটে নেয়া হবে। আবার প্রতিবার এটিএম বুথ থেকে যেকোন আমাউন্টের টাকা তুলতে ৩ ডলার খরচ হবে। তবে আপনি যদি কারো রেফারেল লিংক এর মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে প্রথম ১০০ ডলার লোড করার পর ২৫ ডলার বোনাস আপনি এবং যার রেফারেলের মাধ্যমে আবেদন করবেন তিনিও ২৫ ডলার বোনাস পাবেন। তবে বোনাসের টাকা ক্যাশ তুলতে পারবেন না বরং শুধুমাত্র কেনাকাটার জন্যই এই বোনাস। আবেদন করার জন্য আমার রেফারেল লিংক দিচ্ছি।

প্রথমে http://share.payoneer-affiliates.com/a/clk/2CFPpk এ গিয়ে প্রাথমিক আবেদন করুন। আবেদন করার সময় ভোটার আইডি কার্ড দেখে করুন। ভোটার আইডি কার্ডে যে নাম এবং জন্ম তারিখ আছে ঠিক সেটাই দিন। প্রাথমিক আবেদনের ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার আবেদন গৃহীত হলে ইমেইলের মাধ্যমে একটি লিংক দেয়া হবে। এই লিংকে গিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ড স্ক্যান করে আপলোড করুন। অবশ্যই উভয় পৃষ্ঠা স্ক্যান করে একটি ছবিতে পরিণত করে নেবেন। তারপর আপনার পরিচয় ভেরিফাই করে একটি ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে ঐ ইমেইলেই কার্ডের ডেলিভারির তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে। এজন্য সাধারণত এক মাসে সময় নেয়। কিন্তু আমারটা আসতে ২ মাস সময় লেগেছে। আমার ধারনা কার্ডটি সময়মতই পোস্ট অফিসে এসেছে। কিন্তু পোস্ট অফিসে এসে একমাস পড়ে থাকলেও কিছু করার নেই। তাই ডেলিভারীর তারিখ পার হওয়ার পর পোস্ট অফিসে নিয়মিত খোজ রাখুন। যাই হোক কার্ড হাতে পাওয়ার পর পাইওনিয়ার অ্যাকাউন্টে লগিন করে কার্ড অ্যাক্টিভ করুন। এজন্য ৪ড্দিজিটের একটি পিন নির্বাচন করুন। আর কার্ডের নাম্বার চাইলে নাম্বার কোথায় পাবেন? কার্ডের উপর দেখূন বড় বড় করে সোনালী কালারে একটি নাম্বার আছে। এটাই আপনার কার্ডের নাম্বার। তো অ্যক্টিভ করার পর অনেকেই যেটা করেন সোজা এটিএম বুথে গিয়ে কার্ড টেস্ট করেন। সাবধান কিছু কিছু এটিএম মেশিন টাকা লোড না করে কার্ড ঢুকালে সাথে সাথে কার্ড সিজ করে দিতে পারে। আবার অনেকেই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে কার্ডের তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলেন। এক্ষেত্রে দেখে নিন ওয়েবসাইট কোন চার্জ করবে কিনা বা কত করবে। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।

email: galib1992ict@gmail.com

ওয়েবপেজকে পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেভ করবেন যেভাবে: Save webpages as PDFs

প্রায়ই দেখা যায় কোন ওয়েবপেজকে সেভ করার দরকার হয়। কিন্তু সব ব্রাউজারে পেজ সেভ করার ব্যবস্থা থাকে না। থাকলেও হয়্ত ছবি ঠিকমত আসে না কিংবা অন্য কম্পিউটারে একই সংস্করনের ব্রাউজার ইন্স্টল করা না থাকলে কম্প্যাবিলিটির সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেভ করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। গুগল ক্রোমে এই কাজের জন্য কোন ধরনের প্লাগ ইনের দরকার হয় না। শুধুমাত্র ctrl+P চাপুন। এবারে দেখুন Save as PDF নামে একটি অপশন আছে। এতে ক্লিক করুন। এবারে প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করে কোন এক জায়গায় সেভ করে রাখুন। এতে যে পিডিএফ ফাইল তৈরী হবে তা থেকে আপনি যেকোন লেখা পরবর্তীতে কপি করতে পারবেন। আর ফায়ারফক্সে একাজের জন্য অনেক প্লাগ ইন থাকলেও গুগল ক্রোমের মত ভালো ফল দেয় না। যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন তারা ডলফিন ব্রাউজারে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য web2PDF প্লাগ ইনটি ইন্সটল করে নিতে হবে। এটি পিসির মত ফরম্যাটে পিডিএফ ফাইল তৈরী করে তারপর ডাউনলোড করে। এক্ষেত্রে বাড়তি কিছু ডাটা খরচ হবে বৈকি। তবে যে কোন ডিভাইসে যে কোন ব্রাউজারে এই সুবিধা পেতে ভিজিট করুন http://web2pdfconvert.com/ এখানে যে পেজটি সেভ করতে চান তার লিংক দিন। কিছুক্ষনের মধ্যেই পিডিএফ ফাইলটি প্রস্তুত হয়ে যাবে। এবারে ডাউনোলোড করে নিন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ

কম্পিউটার এ ভাইরাস দূর করার উপায়

কম্পিউটার এ ভাইরাস দূর করার উপায়

কম্পিউটার ব্যাবহারকারীর মধ্যে আমরা অনেকেই জানি উইন্ডোজ সেটাপ দিলে শুধু সিস্টেম ড্রাইভ অর্থাৎ যে ড্রাইভে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে সেটি ফরম্যাট হয়। অন্য ড্রাইভগুলো অপরিবর্তিত থাকে। ফলে সিস্টেম ড্রাইভে যদি ভাইরাস থাকে, তা ডিলিট হয়ে যায়, কিন্তু অন্য ড্রাইভের ভাইরাস গুলো আগের মতই পিসিতে সংসার বেঁধে বসে থাকে। তার উপর অনেক ভাইরাস এতই মারাত্বক হয় যে, তার জন্য এন্টিভাইরাসই ইন্সটল করা যায় না, তাহলে পিসির এসব ভাইরাস পিসিতেই থাকবে।
অনেকেই জানতে চায় তাহলে কি পিসি ফরম্যাট করা (কম্পিউটারের সব ডাটা জলাঞ্জলি দেয়া) ছাড়া কোনো উপায় নেই?
অবশ্যই আছে। সাধারণত যে সকল ভাইরাস আপনার পিসিতে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে দেয় না বা আপনার এন্টিভাইরাস দিয়েও যায়না তার কারণ, তারা আপনার পিসিতে সক্রিয় আছে বলেই তারা আপনাকে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করা থেকে বিরত রাখতে পারে আর আপনার এন্টিভাইরাস এর ক্ষমতাকেও হারাতে পারে। সুতরাং, এমন কিছু করতে হবে যেনো, ভাইরাসগুলো সক্রিয় না থাকে।
পিসিতে ভাইরাস তখনই সক্রিয় হয়,যখন আপনি আপনার পিসির ড্রাইভগুলো ওপেন করেন। ধরুন, আপনার পিসিতে সিস্টেম ড্রাইভ ছাড়া অন্য ড্রাইভে ভাইরাস আছে। এখন আপনি যদি ওইন্ডোজ সেটাপ দিয়ে আবার আপনার ড্রাইভগুলো ওপেন করেন, তাহলে ভাইরাসগুলো আবার সক্রিয় হবে।

ভাইরাস দূর করার উপায়
১) প্রথমেই আপনি উইন্ডোস সেটাপ দিন।
২) এখুনি মাদারবোর্ডের সিডির সফটওয়্যারগুলো (সাউন্ড,ল্যান,চিপসেট,ভিডিও) ইন্সটল করবেন না।
৩) ওইন্ডোজ সেটাপের পরে প্রথম যখন কম্পিউটারটি অন করবেন তখন “MY Computer” এ বা এর কোনো ড্রাইভেও যাবেন না। এর ফলে আপনার পিসির ভাইরাসগুলো সক্রিয় হবে না।
৪)এখন এন্টিভাইরাসের সিডি অথবা পেনড্রাইব থেকে এন্টিভাইরাস সফ্টওয়্যারটি ইন্সটল করুন। পেনড্রাইভ কম্পিউটারে প্রবেশ করানোর সময় shift প্রেস করে রাখুন যেনো তা নিজ থেকেই ওপেন না হয়।
৫) এখন “MY Computer” থেকে প্রত্যেকটি ড্রাইভ থেকে স্ক্যান করলেই ভাইরাস গুলো মুক্ত হয়ে যাবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে যে স্ক্যান করার আগে যেন কোন ড্রাইব ওপেন না হয়। এতে অন্যড্রাইভের ভাইরাসগুলো সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।
এই নিয়মে আপনার কম্পিউটারের ৯৯.৯৯% ভাইরাস চলে যাবে আশা করি। আর আপনার উইন্ডোস এর সিডি যদি Auto-MotherBoardSoftware গুলো ইন্সটল করে তবে আপনাকে এমন এক সিডি নিতে হবে যেটা তা করেনা। একবার কাজটা করে ফেলে আপনি আবার আপনার পছন্দের ভার্সন এ চলে যেতে পারেন।

Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল

Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল

জুমলা আপনি বিভিন্য ভাবে ইন্সটল করতে পারবেন। আজকে আমরা একটি পদ্ধতি দেখে নিব। এই পর্বে আমরা দেখব কিভাবে জুমলা ইন্সটল করতে হবে Softaculous সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। আপনার সি প্যানেল এর মাঝে ঢুঁকে দেখুন Softaculous নামের একটি সফটওয়্যার আছে যা দিয়ে খুব সহজে আপনি জুমলা ইন্সটল করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করি জুমলা ইন্সটল করা।
১। আপনার সি প্যানেল এর মাঝে ঢুকুন এবং Software Services মেনুতে চলে যান।
২ এবার আপনি Software Services মেনুর ভিতরে দেখুন Softaculous লিখা আছে সেখানে ক্লিক করুন।
৩। এবার এখনে দেখুন “Portal/CMS” নামের একটি অপশন আছে এটায় ক্লিক করুন।
৪। এবার ইন্সটল এর কাঝে ক্লিক করুন।
৫। এবার আপনার কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে।
• Site Name: এখানে আপনার সাইটের নাম দিন।
• Site Description: আপনার সাইট সম্পর্কে কিছু লিখুন।
• Admin Username: অ্যাডমিন নেম দিন যে নাম দিয়ে লগিন দিয়ে আপনি আপনার পুরো সাইট কনট্রোল করতে পারবেন। এখানে সাধারণ ভাবে Admin দেয়া থাকে অবশই এই নামটি বদল করে নিজের ইচ্ছে মত নাম দিন তাহলে সাইট হ্যাকিং হতে সুরক্ষা থাকবে।
• Admin Password: আপনার অ্যাডমিন নেম এর জন্য একটি পাসওয়ার্ড দিন। খুব শক্তিশালী দেবার চেষ্টা করুন।
• Admin Email: এখানে অ্যাডমিন এর ই মেইল ঠিকানা দিন। মনে রাখবেন এই ই মেইল ঠিকানা ভুল করেও কাউকে জানাবেন না। তাহলে হ্যাকিং থেকে আপনার সাইট কিছুটা নিরাপদ থাকবে।
• Real Name: যদি চান এখানে আপনার আসল নাম দিতে পারেন।
৬। অবশই মনে রাখুন সাধারণ ভাবে Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল করলে একটি ফোল্ডার এর মাঝে জুমলা ইন্সটল হয়ে যাবে। তাই In directory থেকে joomla লিখাটা মুছে দিন তাহলে সরাসরি রুটে ইন্সটল হবে অন্যথায় সাব ডোমেইন হয়ে যাবে।
৭। সমস্ত কিছু ভালো করে চেক করে আবার ফাইনাল ভাবে ইন্সটল এর মাঝে ক্লিক করুন তাহলে শেষ হয়ে গেল জুমলা ইন্সটল করা।