পি, এইচ, পি ফাইল আপলোড

আপলোড ফাইল ফর্ম তৈরি করার পদ্ধতি-
User যাতে খুব সহজে একটি ফাইল আপলোড করতে পারে তা PHP এর মাধ্যমে করা যায়।
প্রথমে htdocs ফোল্ডারের আপনার নিজস্ব একটি ফোল্ডার তৈরি করুন। এখানে upload.php নামের একটি ফাইল তৈরি করুন। তারপর নিচের কোডটি লিখুন-
<html>
<body>

<form action=”upload_file.php” method=”post”
enctype=”multipart/form-data”>
<label for=”file”>Filename:</label>
<input type=”file” name=”file” id=”file” />
<br />
<input type=”submit” name=”submit” value=”Submit” />
</form>

</body>
</html>
আপলোড-স্ক্রিপ্ট ফাইল তৈরি করার পদ্ধতি-
এবার সেই একই ফোলডারের ভেতর upload-script.php নামের আরেকটি ফাইল তৈরি করুন এবং নিচের কোডটি লিখুন-
<?php
if ($_FILES[“file”][“error”] > 0)
{
echo “Error: ” . $_FILES[“file”][“error”] . “<br />”;
}
else
{
echo “Upload: ” . $_FILES[“file”][“name”] . “<br />”;
echo “Type: ” . $_FILES[“file”][“type”] . “<br />”;
echo “Size: ” . ($_FILES[“file”][“size”] / 1024) . ” Kb<br />”;
echo “Stored in: ” . $_FILES[“file”][“tmp_name”];
}
?>
এবার সেভ করে ব্রাইজারে open করে দেখুন।

Source: http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=16&category=PHP

দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

1. রাসেল বাবু
Email: harryrony4@gmail.com
2. দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

বন্ধুরা তোমরা কি গেমস চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসো। আর সব সময় ভাবছ দারুণ দারুণ সব হান্টার ধরনের যুদ্ধ ও সংঘর্ষ যুক্ত গুপ্ত ঘাতক ধরনের গেম হলে চ্যালেঞ্জ নিবে। তোমরা কি অপেক্ষা করছ এমন নতুন কিছু গেমসের জন্য। তোমার অপেক্ষার আর দিন শেষ। শুধু তৈরি হয়ে যাও তোমার নতুন গেমসের জন্য। তোমার জন্য এবার এসে গেল নতুন গেম Castlevania: Lords of Shadow-2. গেমটি খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আগে এর ব্যবহারিক কোশল গুলো জেনে নাও।

Castlevania-তে অনেক ধরনের অপরাধ ষংঘঠিত হচ্ছে, যা সে দেশের প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। সেখানে মারাত্মক সব গুপ্তচর ও অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত করছে। সেখানকার জন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এ কারণে ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে কস্টলোভিনিয়ার সম্পদ ও মানুষের জীবন। আর এরকম কিছু খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে সংঘটিত হচ্ছে যুদ্ধ। আর এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তোমাকে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত ভয়াবহ ও মারাত্মক।

এ রকম অনেক ধরনের ঘটনা নিয়ে সাজানো হয়েছে Castlevania: Lords of Shadow-2 গেমটি। গেমটিতে তুমি দেখতে পাবে কস্টলোভিনিয়ার বিখ্যাত শহর গুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। এছাড়া এতে ব্যবহার করা হয়েছে 3D সাউন্ড সিস্টেম ও এনিমেশান। আর অসাধারণ সব দৃশ্যপট এবং অসাধারণ সব ক্ষেপনাস্ত্রবাহী যান।

এছাড়া গেমটির বিশেষ চমকটা হল যে, এটা বেশ চাঞ্চল্যকর। যেটা উপভোগ করতে গেমটি তোমাকে অবশ্যই খেলতে হবে। তাই বলতে চাই, আর দেরি না করে আজই ট্রাই কর এই শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আর হয়ে যাও Castlevania: Lords of Shadow-2 এর ‘King’.

দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

1. রাসেল বাবু
Email: harryrony4@gmail.com
2. দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

বন্ধুরা তোমরা কি গেমস চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসো। আর সব সময় ভাবছ দারুণ দারুণ সব হান্টার ধরনের যুদ্ধ ও সংঘর্ষ যুক্ত গুপ্ত ঘাতক ধরনের গেম হলে চ্যালেঞ্জ নিবে। তোমরা কি অপেক্ষা করছ এমন নতুন কিছু গেমসের জন্য। তোমার অপেক্ষার আর দিন শেষ। শুধু তৈরি হয়ে যাও তোমার নতুন গেমসের জন্য। তোমার জন্য এবার এসে গেল নতুন গেম Castlevania: Lords of Shadow-2. গেমটি খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আগে এর ব্যবহারিক কোশল গুলো জেনে নাও।

Castlevania-তে অনেক ধরনের অপরাধ ষংঘঠিত হচ্ছে, যা সে দেশের প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। সেখানে মারাত্মক সব গুপ্তচর ও অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত করছে। সেখানকার জন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এ কারণে ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে কস্টলোভিনিয়ার সম্পদ ও মানুষের জীবন। আর এরকম কিছু খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে সংঘটিত হচ্ছে যুদ্ধ। আর এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তোমাকে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত ভয়াবহ ও মারাত্মক।

এ রকম অনেক ধরনের ঘটনা নিয়ে সাজানো হয়েছে Castlevania: Lords of Shadow-2 গেমটি। গেমটিতে তুমি দেখতে পাবে কস্টলোভিনিয়ার বিখ্যাত শহর গুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। এছাড়া এতে ব্যবহার করা হয়েছে 3D সাউন্ড সিস্টেম ও এনিমেশান। আর অসাধারণ সব দৃশ্যপট এবং অসাধারণ সব ক্ষেপনাস্ত্রবাহী যান।

এছাড়া গেমটির বিশেষ চমকটা হল যে, এটা বেশ চাঞ্চল্যকর। যেটা উপভোগ করতে গেমটি তোমাকে অবশ্যই খেলতে হবে। তাই বলতে চাই, আর দেরি না করে আজই ট্রাই কর এই শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আর হয়ে যাও Castlevania: Lords of Shadow-2 এর ‘King’.

ভবিষ্যৎ কম্পিউটারের নানান তথ্য

(রায়হান)
১। * ভবিষ্যৎ কম্পিউটারের নানান তথ্য *

কম্পিউটার ছারা আমাদের জীবন অচল। দৈনন্দিন কাজে কম্পিউটার আমাদের অপরীসিম ভুমিকা পালন করে। নানা বিবর্তনের পথ ধরে কম্পিউটার এখন সময়ের আধুনিকতম প্রযুক্তিপণ্য।বর্তমানের কম্পিউটার
চলে বৈদ্যতিক শক্তি দিয়ে, অদুর ভবিষ্যৎ এ চলবে আনবিক শক্তি দিয়ে।
এবার খবর পাওয়া গেছে মানুষের স্নায়ুকোষের আদলে তৈরি হবে ভবিষ্যৎ কম্পিউটার। মানুষের স্নায়ুকোষ যেভাবে তথ্য আদান-প্রদান করে ঠিক সেভাবেই পরবর্তী প্রজন্মের কম্পিউটার যেনো তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে সে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছেন গবেষকরা।ইউনিভার্সিটি অব প্লেইমাউথের গবেষক ড. টমাস ওয়েনকারস জানিয়েছেন, স্নায়ুকোষের কার্যকলাপ থেকে একটি মডেল দাঁড় করানো সম্ভব। ভবিষ্যৎ কম্পিউটার তৈরি করতে বায়োলজি থেকেই শিখতে চান গবেষকরা। নিউরাল নেটওয়ার্কের চেয়ে মস্তিষ্কের কাজ অনেক বেশি জটিল। আর মস্তিষ্কের যোগাযোগ পদ্ধতি ভালোভাবে জানা গেলে কম্পিউটারের যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি করা সম্ভব বলেই তিনি মনে করেন। জানা গেছে, আর্ম চিপস নামে এক ধরনের ডিভাইস এরকম নিউরন মডেলেই তৈরি। এতে ১ হাজার নিউরন মডেল ব্যবহার করা হয়েছে। আর পদ্ধতিতে এ মডেলটি ব্যবহৃত হয়েছে তার নাম স্পিনাকার সিস্টেম। গবেষকরা ধারণা করছেন, কম্পিউটারের অডিও এবং ভিডিও প্রসেসিং পদ্ধতি নিউরনের যোগাযোগ পদ্ধতি অনুকরণ করে আরো উন্নত করা সম্ভব। ভাবার বিষয় হচ্ছে, ভবিষ্যতের এ কম্পিউটার কেবল সেন্সরের ওপর নির্ভর না করে মানুষের মতোই নিজেই দেখতে ও শুনতে পারবে। এ গবেষণায় শুধু কম্পিউটার তৈরি করা নয়, বরং স্নায়ুকোষের কার্যকলাপও জানা যাবে। ড. ওয়েনকারস জানিয়েছেন, স্নায়ুকোষের মডেল অনুসরণ করে বায়োলজিক্যাল কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার বানানোও সম্ভব হবে।

২। http://sitestree.com/future-computer-2/

AJAX

AJAX
——–
ওয়েবে, ওয়েব ডেভেলপার থেকে শুরু করে সাধারণ ব্যবহারকারি পর্যন্ত, সবার কাছে গত কয়েক বছর ধরে যে শব্দটি গুঞ্জনে পরিণত হয়েছে তা হচ্ছে AJAX . হাজারো ওয়েব application তৈরি হয়েছে ও হচ্ছে এই প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে। কিন্তু কী এই AJAX ?
Ajax = পুরোন প্রযুক্তির নতুন ব্যবহার

Ajax এর পুরো অর্থ হচ্ছে Asynchronous JavaScript and XML. Ajax কোন প্রোগামিং ল্যাংগুয়েজ নয় বরং এটি একটি প্রযুক্তি। একটি প্রযুক্তি বলা ভুল হবে বরং ওয়েব ডেডেলপমেন্টে ব্যবহৃত হয় এমন কতগুলো প্রযুক্তির সমষ্টি মাত্র। XHTML, CSS, DOM , XML, JavaScript এই প্রযুক্তি গুলো ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রে এমনিতেই ব্যবহৃত হয়। আর Ajax হচ্ছে এই প্রযুক্তি গুলো মিলিয়ে তৈরি একটি নতুন প্রযুক্তি।
AJAX এর নাম করণ

জেসি জেমস গ্যারেট, ২০০৫ সালের ১৮ অক্টোবরে তার প্রকাশিত লেখা Ajax: A New Approach to Web Applications মাধ্যমে সর্বপ্রথম Ajax এর নামকরণ করেন। অর্থাৎ এজাক্স শুধু নামেই নতুন, এজাক্স -এই শব্দটি ওয়েবে আসার আগেই গুগল ম্যাপ, গুগল সাজেস্ট অ্যাপলিকেশন গুলো তৈরি হয়। গ্যারেটের নাম করণের মাধ্যমে AJAX তার একটি নিজেস্ব নাম পায়। যে সব টেকনোলজি নিয়ে এজাক্স গঠিত সেগুলো ওয়েবে আগেই ব্যবহৃত হত এবং এখনও ব্যবহৃত হয়।

সিলিকনভেলির ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ফার্মের ডাইরেক্টর গ্যারেট তার লেখায় বলেন যে, এজাক্স মূলত পাঁচটি প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত। আসুন দেখি গ্যারেট তার লেখায় Ajax কে কী ভাবে বর্ণনা করেছেন।
তার আগে বুঝে নিন

ওয়েব পেইজে আমার যখন কোন লিংককে ক্লিক বা কোন ফরম সাবমিট করি তখন আপনার browser টি server কে বলে আমাকে অমুক পেইজটি দাও বা অমুক কাজটি কর এই প্রক্রিয়াটিকে বলে request পাঠানো। আর ওয়েব সার্ভার আপনার browser এই request গ্রহন করে উত্তর সরূপ আপনাকে পাঠায় আপনার কাঙ্ক্ষিত পেইজ। একে বলে response দেওয়া। অর্থাৎ browser, server কে request পাঠায় আর সার্ভার তা process করে তার response আবার Browser কে পাঠায়। তবে উল্টোও ঘটতে পারে। শুধু এতটুকু বুঝে নিন যে browser request পাঠায় আর server পাঠায় response।

Ajax -এ যে যে প্রযুক্তি যে জন্য ব্যবহৃত হয়

XHTML ও CSS:

এজেক্স এ XHTML ও CSS দিয়ে অ্যাপলিকেশনের Interface তৈরি করা হয়। XHTML হচ্ছে HTML এর Latest ভাসর্ন এতে কিছু নতুন Specification ( HTML কোড লেখার নিয়মনীতির ) পরিবর্তন ও সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে মূল HTML এর আমূল কোন পরিবর্তন নয়। আর CSS হচ্ছে Style Sheet যার মাধ্যমে HTML এর বিভিন্ন উপাদানকে নিয়ন্ত্রন করা হয় এবং Style প্রদান করা হয়।

DOM বা Document Object Model:

User Interface -এর যে কোন স্থান বা অংশ যখন পরিবর্তন করা হয় বা পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয় যেমন নতুন কোন Block যুক্ত করা বা নির্দিষ্ট কোন অংশে ( DIV -এ ) নতুন কোন information বা element যুক্ত করা, গ্যারেট এর লেখা অনুযায়ী এর পরিবর্তন করার জন্য Ajax এ ব্যবহৃত হয় DOM বা Document Object Model. DOM বা Document Object Model হচ্ছে এমন একটি Application Interface যা বেশির ভাগ ব্রাউজার সাপোর্ট করে এবং যার মাধ্যমে ব্রাউজারে – এ visible এমন উপাদান গুলোকে পরিবর্তনের মাধ্যমে User Interface পরিবর্তন করা যায়।

XML বা Extensible Markup Language:

গ্যারেটের মতে Ajax প্রযুক্তিতে সার্ভার ও ব্রাউজারের মধ্যে সকল ডেটা আদান প্রদান করে XML format -এ। XML হচ্ছে HTML এর মত একটি Markup Language. HTML -এ এর Markup গুলো নির্দিষ্ট করা যেমন <p>, <a>, <span> ইত্যাদি। HTML লেখতে হলে আপনাকে এই নির্দিষ্ট tag গুলোই ব্যবহার করতে হবে। আর XML -এর আপনি আপনার নিজের ইচ্ছা মতো tag তৈরি ও ব্যবহার করতে পারবেন যেমন <product>, <id>, <item> তবে HTMLও XML কিন্তু একে অন্যের replacement নয়। HTML এর কাজ Information Display করা আর XML এর কাজ হচ্ছে data বা information carry করা। দুটোর উদ্দেশ্য আলাদা আলাদা।

XMLHttp:

উপরে যা বুঝেছিলেন তা এখন কাজে লাগান। সাধারণ ভাবে ওয়েব সার্ভারে কোন Request পাঠানো হলে সেই response এর result দেখাতে পুরো ওয়েব পেইজটি refresh হওয়ার প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ পুরো interface টি hypered হয় বা বলতে পারেন লাফ দেয়। Ajax প্রযুক্তি মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে hyped Interface থেকে মুক্তি দেওয়া, অর্থাৎ পুরো UI ( User Interface ) এর কোন রকম পরিবর্তন না ঘটিয়ে সম্পূর্ণ background -এ বা asynchronously browser থেকে server এ request পাঠানো এবং ব্রাউজের পাঠানো request process করে response পাঠানো। Asynchronous মানে হচ্ছে ব্রাউজার কর্তৃক পাঠানো কোন request এর respond এর জন্য অপেক্ষা না করে তা background -এ সম্পন্ন করা। আর এ কাজের জন্য ব্যবহা করা হয় XMLHttp.XMLHttp হচ্ছে বেশিরভাগ ব্রাউজার সাপোর্ট করে এমন একটি object (যদিও IE6 করে না)। যার মাধ্যমে browser, server -এর process জন্য যে কোন request পাঠিয়ে তার responce পেতে পারে।

Javascripts:

Javascript এই সব কিছুকে এক সাথে বেঁধে ফেলে। ছবিটি দেখে মিলিয়ে মিলিয়ে পড়ুন তাহলে বুঝতে সুবিধাহবে।

(১) Javascript user এর interaction ( click, submit, keypress ) monitor করে। যেমন কোন ক্লিক হল কিনা, কোন ফর্ম সাবমিট বা keypress হল কিনা।(২) হলে, Javascript, serverএর সাথে communicate করার জন্য XMLHttp request তৈরি ও সক্রিয় করে। (৩) এরপর Javascript, ব্রাউজার কতৃক পাঠানো প্রয়োজনীয় information, XML format এ পাঠানোর জন্য এক সাথে package করে সার্ভারে পাঠায় । (৪) Javascript XHTML ও CSS দিয়ে তৈরি করা ইন্টারফেসের প্রয়োজনীয় অংশ DOM Access এর মাধ্যমে পরিবর্তন করে (৫) user কে জানান দেয় যে request সফল হয়েছে কি হয় নি।
কিন্তু

AJAX এর এই ধারণা বা মডেলটি গ্যারেট তার Article-এ পেশ করেন। গ্যারেটের এই AJAX মডেলটি Ajax এর একদম মৌলিক মডেল। যদিও গ্যারেটেই প্রথম Ajax এর মৌলিক মডেল প্রদান করেন এবং এর নাম করণ করেন কিন্তু তা পরিপূর্ণ নয়। গ্যারেট AJAX এর যে মডেল ও নাম করণ করেন তার মধ্যে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে যার মাধ্যমে Ajax -এ ক্ষমতা পরিপূর্ণ ভাবে প্রকাশ পায় না।

2.http://salearningschool.com/

Domain name flipping

Domain name flipping

Domain flipping bodhoy online e income korar shobchey best maddhom. Flippoing mane aar kichu na – kichu popular keyword er domain kine tarpor shobcheye beshi bidder er kache sell kora. Domain flipping kore hajar hajar dollar income kora jay sohoje. Khail rakte hobe – domain name flipping e loss er shombhobona ase. Tai, onek research kore domain name kinte hobe. Google Keyword research tool diye akhonkar shomoy er shobcheye beshi search howa keyword khujte paren, tarpor related akta domain register kore park kore rakte paren. Kono viositor jokhon domain tate jabe, akta for sale sign uthe asbe. Khub e shohoje 50-100 dollar per domain income kora jay domain name flipping kore.

ভবিষ্যৎ এ কম্পিউটার

আজকের আমাদের কম্পিউটার সমুহ সেমিকনডাকটর ইউনিট,ধাতু এবং বিদ্যুৎ দ্বারা তৈরি হয়। ভবিষ্যতে কম্পিউটার তৈরি হবে ডিনএ আলোর
প্রতিফলক সুত্র দ্বারা, যখন কম্পিউটার ব্যবহার হবে সর্বক্ষেত্র এ ,যা কখনও পরিমাপ করা যাবেনা। পৃথিবীতে যদি এমন হত যে, কম্পিউটার দেখতে
পৃথিবীর সমান ? এইটা এমন একটা ধরনের কম্পিউটার যা সর্বত্র থাকে, কিন্তু কখনও দেখা যেতনা। ক্ষুদ্র সাইজের কম্পিউটার দ্বারা আমাদের শরীরের
ভিতরের যেকোনো স্থানের অঙ্গ প্রতঙ্গ দেখতে পারি। শক্তিশালী কম্পিউটার নেটওয়ার্ক দ্বারা আমরা ড্রেস,ঘর,গারি ইত্যাদি সর্বক্ষেত্রে আমরা দেখাশুনা
করতে পারি এবং অনেক জিনিস খুব দুরত ও সহজে করতে পারি।
URL: http://sitestree.com/future-computer-2/

আসুন খেলি এডভেঞ্চার গেম Jhuma-2

1. জাহাঙ্গীর আলম (রনি)
ই-মেইল: jahangiralam92@gmail.com

2. “আসুন খেলি এডভেঞ্চার গেম Jhuma-2”

আমাদের যত প্রকারের বিনোদন মাধ্যম আছে, তার মধ্যে গেমস অন্যতম। আর এ গেমসরও আছে অনেক ধরন। বাজারে অনেক প্রকারের গেমস পাওয়া যায়। তবে বর্তমান সময়ে সব বয়সের মানুষেরা একটু Advancer গেমস পছন্দ করে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের Advancer গেমস পাওয়া যায়। তবে সে সব গেমসের মধ্যে Jhuma-2 সবচেয়ে জনপ্রিয়। ছোট থেকে বড় সকল বয়সের মানুষের কাছে এ গেমটা প্রিয়। সবাই এ গেমটাকে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে উপভোগ করে। আসুন আমরা এখন এ গেম সম্পর্কে কিছু জানার চেষ্টা করি।

মূলত Jhuma-2 একটি Adventure গেম। যা সকল বয়সের মানুষেরা খুব পছন্দ করে। এ গেমে আছে ব্যাপক সব দুঃসাহসিক অভিযান। যা আপনাকে করে তুলবে একজন তুখড় দুঃসাহসী যোদ্ধা। আপনাকে এক ভয়ঙ্কর জঙ্গলে, ভয়ঙ্কর সব প্রাণীর সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হবে। বনের ভিতরে প্রতি পদে পদে আসবে বাধা-বিপত্তি। সেগুলোকে অতিক্রম করে আপনাকে সামনে অগ্রসর হতে হবে। এ গেমে বিশটি (20) ধাপ বা Stage রয়েছে। আপনাকে সে সকল Stage অতিক্রম করতে হবে। আপনাকে লড়াই করতে হবে জঙ্গলের দুর্ধর্ষ সব প্রাণীর সাথে যেমন- ডাইনোসর, হাতি, সিংহ, বাঘ, গরিলা, চিতা বাঘ, গণ্ডার, কুমির, বিষধর সাপ ইত্যাদি। এখানে প্রতি পদে পদে আছে দারুণ Advancer, যা আপনাকে দেবে মৃত্যুর হাতছানি। আর এসব বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে আপনাকে ফাইনাল Stage-এ ‘বস’ এর সাথে লড়াই করতে হবে। আর এ লড়াইয়ে জয় লাভ করলে আপনি হবেন ‘জঙ্গলের রাজা’।

এ গেমকে চমৎকার ও সৌন্দর্য মণ্ডিত করে তোলার জন্য, এতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত মানের গ্রাফিক্স ডিজাইন, হাই ডেফিনেশান সম্বলিত সাউন্ড এবং 3D স্টাইলিশ পিকচার। যা আপনি খেলার সময় উপলব্ধি করতে পারবেন। আপনার মনে হবে যে, আপনি সেখানে সরাসরি উপস্থিত হয়ে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হচ্ছেন।

তাই এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইলকে Miss না করে, তাতে অংশ গ্রহণ করে আনন্দ উপভোগ করার জন্য আপনাকে জানাই আমন্ত্রণ। আজই আপনার নিকটস্থ গেমের দোকান থেকে আপনার কপিটি সংগ্রহ করুন, আর হয়ে উঠুন ‘জঙ্গলের রাজা’।

3. আমি এই ওয়েব সাইট থেকে বিষয় বেছে নিয়েছি:
http://salearningschool.com
Game design

অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ৫ পদ্ধতি

Fuad Ahmed Chowdhury

অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ৫ পদ্ধতি

১ – ওয়েব কন্টেন্ট থেকে অর্থ উপার্যন
এ পদ্ধতিতে যে কোন বিষয়ের উপর আপনার একটি ওয়েব সাইট দরকার হবে। ব্লগ অথবা সাধারন স্ট্যাটিক ওয়েব সাইট থেকে যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। বিষয় নির্বাচন এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় এবং সাইটের কন্টেন্ট যথেস্ট ভাল হতে হবে। ভাল মানের পর্যাপ্ত পরিমানে কন্টেন্ট যুক্ত করার পর সেই ওয়েব সাইটে সোশ্যাল মিডিয়া এবং সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমান নিয়মিত ভিজিটর পেলে নিচের যে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে অর্থ উপার্যন সম্ভব।
– এডসেন্সঃ ওয়েব কন্টেন্ট থেকে অর্থ উপার্যনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে এডসেন্সের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন। ভাল মানের একটি ওয়েব সাইটে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর পেলে এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করেন এমন অনেকেই রয়েছেন বাংলাদেশে। তবে এডসেন্স থেকে আয় করতে হলে ইংরেজীতে লেখালেখি এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে পারদর্শী হতে হবে।
– এফিলিয়েটঃ এমাজন, ক্লিকব্যাংক সহ বিভিন্ন এফিলিয়েট সেবাদাতার দেয়া লিংক ব্যবহার করেও আপনার ওয়েব কন্টেন্ট থেকে আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে লয়াল ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন এর ভিজিটর প্রয়োজন।
– ওয়েব সাইট ফ্লিপিং: এই পদ্ধতিতে আপনার তৈরি করা ওয়েব সাইটটি বিক্রি করে অর্থ উপার্যন করতে পারেন। ওয়েব সাইট ক্রয়-বিক্রয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট flippa.com এ চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন এ সম্পর্কে ধারনা পেতে।

২ – সেবা প্রদানের মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
এ প্রক্রিয়ায় একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম সেবা প্রদান করে আয় করা সম্ভব। গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসিও যেকোন একটি বিষয়ে পারদর্শী হলে একটি ওয়েব সাইট খুলে সেটির মাধ্যমে এসকল সেবা প্রদান করতে পারেন। কোন কিছুতে দক্ষ না হলে ওয়েব হোস্টিং এবং ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সেবাদান করে আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা রিসেলার হোস্টিং এবং ডোমেইন বিক্রয় করে থাকে। মাত্র ১৫,০০০ টাকা আর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেই নেমে যেতে পারেন হোস্টিং ব্যবসায়ে।

৩ – ফ্রীল্যান্সিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
এ পদ্ধতিটি অনেকটা সেবাদানের মাধ্যমে আয় করার মতই। তবে এক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সেবা প্রদানের বদলে ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়। ফ্রীল্যান্সিং করে অর্থ উপার্যন ব্যপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইতোমধ্যে। ইচ্ছেমত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ এবং যেকোন জায়গা থেকে কাজ করার স্বাধীনতা থাকার কারনে অনেকেই ফ্রীল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, এসিও এরকম যেকোন একটি কাজে পারদর্শী হলে যেকোন ফ্রীল্যান্সিং মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।
– ওডেস্ক টিউটোরিয়াল, ফ্রীল্যান্সার টিউটোরিয়াল.

৪ – ডিজিটাল পন্য বিক্রির মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
ডিজিটাল পন্য বিক্রয় করেও অনেকেই সাফল্যের দেখা পেয়েছেন অনলাইনে। স্টক ফটো, স্টক গ্রাফিক্স, ই-বুক ইত্যাদি বিক্রয় করতে পারেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
– স্টক ফটোঃ ভাল মানের একটি ক্যামেরা থাকলে নেমে যেতে পারেন স্টক ফটো বিক্রি করে আয়ের পথে। স্টক ফটো বিক্রয়ের কয়েকটি ওয়েবসাইটঃ iStockphoto, Shutterstock, Stockxpert

৫ – ই-কমার্স, ক্ল্যাসিফাইড এডের মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
– ই-কমার্সঃ বাংলাদেশে ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে চলেছে। বেশ কয়েকটি ই-কমার্স সাইট সাফল্যের সাথে এগিয়ে চলেছে কয়েক বছর ধরে। এই সেক্টরটি খুব বেশি ক্রাউডেড হয়ে যাওয়ার আগেই চেস্টা করে দেখতে পারেন। টি-শার্ট বিক্রির একটি ই-কমার্স সাইট tzonebd.com এ চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন এ সম্পর্কে আরও ধারনা পেতে।
– ক্ল্যাসিফাইড এডঃ ক্লিকবিডি, সেলবাজার দীর্ঘদিন ধরে তাদের ব্যবসায় পরিচালনা করে যাচ্ছে বাংলাদেশে। বিক্রয় ডট কমও অল্প সময়ে ব্যপক সাফল্যের দেখা পেয়েছে। একটি ক্ল্যাসিফাইড এড সাইটও হতে পারে অনলাইনে আপনার সাফল্যের চাবিকাঠি।

2. You have to mention the URL of the article that you considered for writing your article:
http://sitestree.com

ল্যাপটপ এর মান যাচাই

ল্যাপটপ এর মান যাচাই

ল্যাপটপ এর মান পরীক্ষা করতে এবং তা সম্পরকে নিশ্চিত হতে প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো কিছু পরীক্ষা করে থাকে। এখানে আমি কিছু সাধারন পরীক্ষার কথা বলব।
১) প্রতিদিন ব্যবহারঃ ল্যাপটপ প্রতিদিন বিভিন্ন অবস্থায় ব্যবহার করা হয়, এমনকি অনেক সময় ধরেও ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে প্রতিদিনের কাজে ল্যাপটপ এর কর্মক্ষমতা সম্পরকেও নিশ্চিত হওয়া যায়।
২)নিম্ন তাপমাত্রায় পরীক্ষাঃ নিম্ন তাপমাত্রায় ল্যাপটপ রেখে ও ব্যবহার করে এর কর্মক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। এর মাধ্যমে নিম্ন তাপমাত্রায় এর ক্রিয়া সম্পরকে জানা যায়।
৩)উচ্চ তাপমাত্রায় পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ কে উচ্চ তাপম্মাত্রায় রেখে এর কর্মক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। এক্ষেত্রে সহনীয় তাপমাত্রা ব্যবহার করা হয়।
৪)জীবনকাল পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর আয়ু নির্ধারণ করতে পরীক্ষা করা হয়। টানা কয়েক সপ্তাহ যেমন ৬-৭ সপ্তাহ ধরে ব্যবহার করে এর নির্ভরযোগ্যতা পরীক্ষা করা হয়।
৫) দুর্ঘটনামূলক পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ পরে গেলে বা বিভিন্ন ছোট দুর্ঘটনায় এর ক্ষয় ক্ষতি পর্যালোচনা করা হয়।
৬) চাপ এর পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর এলসিডি পর্দার পিছে চাপের ফলে এর ক্ষয় ক্ষতি দেখা হয়।
৭)বল এর পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর উপর দুবার বা তিনবার বল প্রয়োগ করে এর অবস্থা পর্যালোচনা করা হয়।
৬) ব্যাটারি পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর ব্যাটারি কতদিন পর্যন্ত টিকবে এবং চার্জ দেয়া অবস্থায় কতক্ষন চলতে পারে তাও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

http://sitestree.com/quality-testing-for-laptops/