টেলিকমিউনিকেশনে বিশেষ করে বৈদ্যুতিক সংকেত

Sabbir Hasan

টেলিকমিউনিকেশনে বিশেষ করে বৈদ্যুতিক সংকেত বা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উপায়ে একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে যোগাযোগ করা হয় ।
প্রারম্ভিক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির যেমন ভিজুয়াল সিগনাল, যেমন বিকন, স্মোক সিগনাল, সেমাফোর টেলিগ্রাফ, সিগনাল ফ্লাগ এবং অপটিকাল হেলিওগ্রাফ অন্তর্ভুক্ত । প্রাক আধুনিক টেলিযোগাযোগের অন্যান্য উদাহরণ যেমন কোডেড ড্রামবিট, লাঞ্জ ব্লোউন হর্ন এবং লাউড হুইসেল হিসাবে অডিও বার্তা অন্তর্ভুক্ত । তড়িৎ এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উদাহরন হিসেবে টেলিগ্রাফ, টেলিফোন এবং টেলিপ্রি্টার, নেটওয়ার্ক, রেডিও, মাইক্রোওয়েভ ট্রান্সমিশন, ফাইবার অপটিক্স, যোগাযোগ উপগ্রহ এবং ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত।

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য….

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য….

যেভাবে শুরু করবেনঃ
অনেকেই মনে করে থাকেন প্রোগ্রামিং শেখা খুবই কঠিন একটা কাজ। কিন্তু আসলে তা পুরোপরি সত্যি নয়। প্রোগ্রামিং শেখা খুব একটা কঠিন নয়। তবে হ্যা প্রোগ্রামিং এর শুরুতে আপনার ভিত্তি হতে হবে ভাল অর্থাৎ আপনাকে সকল প্রকার বিষয় খুব ভালভাবে বুঝতে হবে। কোন বিষয় না বুজলে অবশ্যই তা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। বারবার তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে যতক্ষণ না প্রযন্ত আপনি তা সমাধানে আনতে পারছেন। তাহলেই দেখবেন আপনি কত সহজেই প্রোগ্রামিং করতে পারছেন। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল “সি” প্রোগ্রামিং। কারন “সি” ল্যাঙ্গুয়েজের মত অন্য কোন প্রোগ্রামিং ভাষা আপনাকে এত ভালভাবে প্রোগ্রামিং শেখাবে না।

যা যা দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্যঃ
প্রথমেই আপনার যে জিনিসটি দরকার হবে তা হল ইচ্ছা শক্তি। প্রোগ্রামিং করতে আপনার ইচ্ছা শক্তির অভাব দেখা দিলে আপনি বেশিদূর এগতে পারবেন না। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল লজিক। আর লজিকে ভাল হতে হলে অবশ্যই আপনাকে অঙ্কে ভাল হতে হবে। এজন্য অবশ্য চিন্তা করার কিছু নেই। প্রাথমিক অবস্থায় আপনার সাধারণ কিছু পাঠ্য বইয়ের অঙ্ক জানলেই হবে। পরে অবশ্য Advanced পর্যায়ে আপনাকে ভাল করতে হলে “Discrete Mathematic” ভালভাবে জানতে হবে। এভাবেই আপনি প্রস্তুতি নিতে পারেন একজন সফর প্রোগ্রামারের জীবন।

প্রোগ্রামিং সয়াহক বইঃ
“সি” প্রোগ্রাম শিখতে চাইলে আপনি “কম্পিউটার প্রোগ্রামিং” নামক বইটা দিয়ে শুরু করতে পারেন যার লেখক “তামিম শাহরিয়ার সুবিন।” বইটিতে “সি” প্রোগ্রামিং এর প্রাথমিক বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে এবং আপনাদের অনুশীলনের জন্য ধাপে ধাপে দেয়া হয়েছে কিছু সমস্যা। পরবর্তীতে আপনাকে প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ারের জন্য কি কি করতে হবে তা বলা হয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং একটি স্বাধীন পেশা।ফ্রিল্যান্সিং পেশার মাধ্যমে অনেকে ই বেশ স্বচছলতার সাথে স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে পারছেন।
যে উদ্যমী তরুণটি এক সময় রাস্তায় বা গলিতে আড্ডায় বসে অযকরতো,মা-বাবার কথা শুনত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে,সে এখন পরিবারের একজন গর্বিত সক্রিয় সদস্য ,কারণ সে এখন ঘরে বসে ই ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করে।এমনিভাবে ছাত্র-ছাত্রী,গৃহবধু বা সদ্যপাশ করে বের হ্ওয়া তরুণ তরুণী ছাড়া্ও অনেক চাকুরীরত যুবক-যুবতী বা বয়ঃপ্রাপ্ত মানুষ অবসরকালীন সময়ে কাজ করে বাড়তি কিছু আয় করে পরিবারে বা জীবনে একটু বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্য বা আয়েশ যোগকরতে পারছেন। এ কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কোন নিয়োগকর্তার অধীনে লম্বা মেয়াদের জন্য কাজ করতে হয় না,নিজের অবসর বা সুবিধামত সময়ে কাজ মিলে গেলে নিয়োগদাতার কাজ তার চাহিদা মত শেষ করে অথবা ঘন্টা প্রতি রেটেও কাজ করা যায়।
ফিল্যান্সে কাজ করার জন্য দরকার একটি কম্পিউটার,ভাল স্পীড এর ইন্টারনেট সংযোগ, কথা বলে এবং লিখে যোগাযোগ করার মত ইংরেজীতে দক্ষতা আর যে বিষয়ে কাজ করতে চান সে বিষয়ে ভাল জ্ঞান,বিষয় টা টাইপিং,কপি-পেস্ট,ব্লগ রাইটিং,ফিচার রাইটিং,ই-মেইলি মার্কেটিং,ই-মেইল রিপ্লাই,অনুবাদ,ভিডিও এডিটিং,লোগো ডিজা্ইনিং,ওয়েব ডিজাইন,ওয়েব তৈরী,পোগ্রামিং,ভার্চুয়াল অফিস ব্যবস্থাপনা,সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন,ফরেক্স বিজনেস ই-কমার্স ইত্যাদি ।ইন্টারনেটে কাজ করার জন্য ওডেক্স , ইলেন্স ,ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্ক প্লাটফর্ম রয়েছে,আছে দেশে নিজের হিসাবেই টাকা আনয়নের সুবিধা ।আমাদের মত বেকারত্বের ভারে নুব্জ দেশের জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশা বিরাট এক আশীর্বাদ ।
Name :Mursheda Binta Aziz
Email: mursheda.aziz@gmail.com

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : Computer Networks

বর্তমানে বহুল আলোচিত আইসিটি শব্দ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, কারণ এই নেটওয়ার্ক দিয়ে খুব সহজেই ডেটা শেয়ার এবং তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। যে দেশ যত বেশি তথ্য সমৃদ্ধ, সেই দেশ তত বেশি উন্নত। আর, আইসিটিকে উন্নতকরণের একটি বড় মাধ্যম হল এই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হল দুই বা ততোধিক কম্পিউটার বা কম্পিউটার সদৃশ ডিভাইস সমূহের এমন একটি সংযোগ যার মাধ্যমে ডিভাইস সমূহ একত্রে বা পৃথকভাবে ডেটা, ছবি, ভিডিও প্রভৃতি শেয়ার করা যায়। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে শুধুই যে কম্পিউটার থাকে তা না, অন্যান্য ডিভাইস যেমনঃ মোবাইল, স্মার্ট ফোন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ল্যাপটপ, নোটবুক ইত্যাদি ডিভাইস সংযুক্ত থাকতে পারে। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন ভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১. LAN (লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক), ২. MAN (মেট্রোপলিটনএরিয়া নেটওয়ার্ক) এবং ৩. WAN (ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক)। LAN এর ব্যপ্তি খুব স্বল্প পরিসরে হয়। যেমনঃ অফিস নেটওয়ার্ক। MAN এর ব্যপ্তি হয় মাঝারি পরিসরে। যেমনঃ একটি শহরের নেটওয়ার্ক। WAN এর ব্যপ্তি হয় বৃহৎ পরিসরে এমনকি পুরো পৃথিবী জুড়ে হতে পারে। যেমনঃ ইন্টারনেট। এই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবন খুব সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এর প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়ছে।

 

 

ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়

১) ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়। ফিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হয়।যে কেউ ইচ্ছে করলে ফ্রিলান্সিং এ কাজ করতে পারে। ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার.কম, গুরু.কম, ই-ল্যান্স.গেম ইত্যাদি ওয়েব সাইটকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট হিসেবে ধরতে পারি কেননা এব সাইটে কাজ করার জন্য কোন অর্থ বিনিয়োগের দরকরা হয় না, দরকার হয় শুধু দক্ষতার। যে কেউ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে কাজে বিড করে কাজ করতে পারে।

সুতরাং বলা যায় যে, ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ঘসে নিজের স্বাধীন মত স্বল্প মেয়াদে কোন কাজ প্রদানকারীর অধীনে কাজ করা যায়। যেখানে নিজে স্বাধীনতা থাকে এবং কাজের জন্য কাজ প্রদানকারীকে কাজের জন্য কোন ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। এটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা এই সাইটে কাজ করে মাসে ৩০০০০ থেকে ৪০০০০ টাকা উপার্জন করা যায়।

 

মোবাইলে পড়ুন PDF ফাইল: How to read PDF files in Mobile Devices.

নাম: মুতাসিম বিল্লাহ সুমন
ইমেইল: sumon47@ymail.com

মোবাইলে পড়ুন PDF ফাইল:

আমরা অনেকেই PDF ফাইলের সাথে খুবই পরিচিত। আমরা সাধারণত আমাদের কম্পিউটারে এই ফাইলগুলো পড়ে থাকি। এই ফরম্যাটের ফাইল গুলো পড়তে হলে আপনারা জানেন যে, কম্পিউটারে পূর্ব থেকেই Adobe Reader সফটওয়ার ইন্সটল করা থাকতে হয়। কিন্তু এই ফাইলগুলো যদি আপনাকে মোবাইলে পড়তে বলা হয় আপনি কি পারবেন? হয়তো পারবেন না এবং হয়তো ভাবছেন এটা সম্ভব নয়। কিন্তু এটা সম্ভব এবং কিভাবে সম্ভব আমি আজ আপনাদের সেটি জানাবো।

এই কাজটি আপনি খুব সহজে করতে পারবেন Adobe PDF Reader 2012 এর Java ভার্সন ব্যবহার করে। ভাবছেন কোথা থেকে আপনি এই সফটওয়ারটি সংগ্রহ করবেন? চিন্তার কোনও কারণ নেই। আপনার মোবাইলের ব্রাউজার ব্যবহার করে নিচের লিংকটিতে চলে যান এবং মূল্যবান এই সফটওয়ারটি ফ্রিতে ডাউন লোড করে নিন। আপনি কম্পিউটার ব্যবহার করেও সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে পারবেন।

http://phoneky.com/java-software/?p=view-item&v=9&st=4&id=a9a24899

এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করে আপনি আপনার মোবাইলে খুব সহজে PDF ফরম্যাটের ফাইল গুলো পড়তে পারবেন। আরও সুবিধা এই যে, এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করে আপনি অনলাইন ও অফলাইন দুই অবস্থায় কাজ করতে পারবেন।

আশাকরি এই তথ্যটি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে। আজ এই পর্যন্ত। আগামীতে আপনাদের জন্য আরও নতুন তথ্য নিয়ে আমি হাজির হবো।

জাভা – আন্ড্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা। Java and Android Programming.

জাভা – আন্দ্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা।

নাম – ওয়াসী হক।

আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা সবার শখ। আন্দ্রয়েড অ্যাপ বানানোর জন্য যেই ল্যাঙ্গুয়েজটা জানা দরকার, সেইটা হল জাভা। এক্সএমএল ও জাভার সমন্বয়ে আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা হয়। জাভাতে কোডিং বেশ সহজ, কিছু সাধারণ জিনিস মনে রাখতে হয়।

১) এক লাইন কোড লেখার পর অবশ্যই অবশ্যই “;” দিতে ভুলবেন না। নতুন কোডার দের বেশি ভাগ এরর সেমি – কলন না দেওয়ার জন্য হয়।

২) বেশি “মেথড” নিয়ে কাজ করার সময় চেষ্টা করবেন সব ব্র্যাকেট (), {}, [] স্ক্রীনের মধ্যে রাখতে। নতুন অবস্থায় আমি যা ভুল করতাম তা অনেক সময় ব্র্যাকেট ক্লোজ না করার এরর হত।

আমি যেই টিপস গুলো দিলাম, কোন প্রোগ্রামের এই টিপস গুলো আপনাকে দেবে না। একজন কোডার হিশেবে প্রথম প্রথম যেই সমস্যায় আমি পড়তাম, সেইগুলো সমাধান করার চেষ্টা করলাম।

সফটওয়্যার কি? এটি কিভাবে কাজ করে?

কম্পিউটার সফটওয়্যার একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম হয়। সফ্টওয়্যার পরিষ্কারভাবে বর্ণিত নির্দেশাবলী দাড়া গঠিত যেটা হার্ডওয়্যারকে কোন কাজ করার জন্য নির্দেশ করে। সফটওয়্যার কম্পিউটার মেমরির মধ্যে সংরক্ষিত হয় এবং স্পর্শ করা যায় না। সফটওয়্যার সাধারণত মানুষের ব্যবহার করার জন্য সহজ এবং আরো দক্ষ যে উচ্চ পর্যায়ের প্রোগ্রামিং ভাষা দাড়া তৈরী করা হয়। যে সব সমস্যা একজন মানুষের করতে অনেক সময় লাগে, সেটা কম্পিউটার সফটওয়্যার দিয়া খুব সহজে এবং কম সময়ে করা যায়। সাধারণত মানুষের দাড়া কোন কাজ করলে যে পরিমান টাকা খরচ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে , কম্পিউটার সফটওয়্যার এর দাড়া একই কাজ করলে অনেক কম খরচ হবে।

‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব’ ওয়েব নামে পরিচিত। ওয়েব একটি সিস্টেম যেটা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে হাইপারটেক্সট ডকুমেন্টকে ব্যবহার করতে সাহায্য করে। একটি ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে, এক লেখা, চিত্র, ভিডিও, এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া যে ওয়েব পেজে দেখানো যায়।

মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট একটা পথ যেটা অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার যেমন ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহায়ক, এন্টারপ্রাইজ ডিজিটাল সহায়ক বা মোবাইল ফোন হিসেবে কম ক্ষমতা হ্যান্ডহেল্ড ডিভাইস এর জন্য উন্নত হয়।এই অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন মোবাইল সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্মের থেকে গ্রাহকদের দ্বারা ডাউনলোড করা, উৎপাদন সময় ফোনে প্রাক ইনস্টল করা যাবে। এখনকার সময় প্রায় সকল লোক মোবাইল এপ্লিকেশন তার মোবাইল এ মোবাইল এপ্লিকেশন ব্যবহার করে।

 

পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করুন. How to stop autorun for pen drives.

পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করুনঃ

পেনড্রাইভের মাধ্যমে কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ায়। যখন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমরি কার্ড লাগানো হয় তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যায় যাকে বলা হয় অটোরান আর যদি মেমরি কার্ডে বা পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকে তখনই তা কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে।এবং কম্পিউটারের কাজকে ধীরগতি করে দেয়।
আর এই পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করার জন্য যেটা করতে হবে, তা হলঃ

• Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করে বক্সে gpedit.msc লিখে Enter বা ok-তে ক্লিক করতে হবে।
• তার পর যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে User configuration-এর বাম পাশের (+)-এ ক্লিক করতে হবে।
• তারপর Administrative Templates-এর বাম পাশের (+)-এ ক্লিক করতে হবে ।
• তারপর System-এ ক্লিক করলে দেখা যাবে যে ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে।
• সেখানে ডবল ক্লিক করতে হবে এবং Enable নির্বাচন করে করতে হবে এবং Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে ok করে বেরিয়ে আসতে হবে।

এখন কাজ শেষ, দেখুনত এখন আপনার পেনড্রাইভ অটোপ্লে বা অটোরান হয় কি না । তবে মনে রাখতে হবে যে পেনড্রাইভ কখনো ডবল ক্লিক করে খুলা যাবে না। প্রয়োজনে মাই কম্পিউটার ওপেন করে ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে পেনড্রাইভ নির্বাচন করে খুলতে হবে তবে Ant virus দিয়ে স্ক্যান করে খোলা অনেক ভাল।

আউটসোর্সিং : Outsourcing stuff

আউটসোর্সিং : Outsourcing stuff

রিফাত জামিল ইউসুফজাই
——————————

বাংলাদেশে এই মূহুর্তে আউটসোর্সিং অত্যন্ত জনপ্রিয়, হাজারো তরুণ চাকুরী নামের সোনার হরিণের পিছনে না ছুটে ঘরে বসেই আয় করছেন এবং ভালভাবেই জীবন চালাচ্ছেন। অনেক তরুণ স্বপ্ন দেখেন এই আউটসোর্সিং এর জগতে পা রাখার, কিন্তু তারা হয়তো ঠিক জানেন না ঠিক কি ভাবে শুরু করতে হবে। আজকের এই লেখাতে আমরা জানবো কি করে শুরু করবেন আপনার আউটসোর্সিং ক্যারিয়ার।

আউটসোর্সিং কি?

সোজা বাংলায় চুক্তিভিত্তিক কাজ। কেউ কোন একটা কাজ করাতে চান, তার বাজেট জানান, কতদিনের মধ্যে করতে হবে সেটা বলে দেন। ইনি হলেন ক্লায়েন্ট। সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাদের অভিজ্ঞতা বলেন, কত টাকায় করে দিতে পারবেন সেটা জানান। ইনি হলেন ওয়ার্কার। ক্লায়েন্ট এক বা একাধিক ওয়ার্কার নিয়োগ দেন।

কোন বিষয়ে কাজ

ডেটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে জটিল প্রোগ্রাম তৈরী করা – নানা রকম কাজ পাওয়া যায়। কাজ দু’ভাবে করা হয় ঘন্টাভিত্তিক অথবা ফিক্সড রেট। আর এই সব কাজ পাওয়ার জন্য আছে বিভিন্ন মাধ্যম বা সাইট। যেমন –

ছোট-খাট কাজের জন্য www.microworkers.com অথবা www.fiverr.com

মাইক্রোওয়ার্কার্স এ সাধারণত পিটিসি ইত্যাদি সাইটে সাইনআপ, ব্লগ বা ফোরামে কমেন্ট ইত্যাদি কাজ পাওয়া যায়। পেমেন্ট হয় ১০ সেন্ট থেকে দেড়-দুই ডলার। ফিভারে যে কোন কাজেরই মিনিমাম পেমেন্ট ৫ ডলার।

যারা কোনদিনও আউটসোর্সিং করেন নাই তাদের জন্য উপরের দুইটি সাইট হলো হাতেখড়ি’র জন্য। তবে সত্যিকারের বড় এবং জীবন চালানোর মতো কাজ পেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ইল্যান্স এবং ওডেস্ক এর সদস্য হতে হবে। ইল্যান্সের ওয়েব সাইটে দেখা যায় একজন বাংলাদেশী ওয়ার্কার ২০১২ সালে আউটসোর্সিং এর কাজ করে ১৮ হাজার ডলার উপার্জন করেছেন। এই দুই সাইটের ঠিকানা হলো

www.elance.com এবং www.odesk.com

এই দুই সাইটে আপনাকে প্রথমে সাইনআপ করতে হবে। এরপর একটা প্রোফাইল তেরী করতে হবে। আপনি যে সব বিষয়ে দক্ষ সেসব বিষয়ে নানা রকম টেষ্ট আছে। সেগুলো দিয়ে এবং পাশ করে নিজেকে তৈরী করতে হবে আউটসোর্সিং কাজের জন্য। তবে ডেটা এন্ট্রি কাজের জন্য আলাদা করে কোন টেষ্ট নেই। তবে আপনি বেসিক ইংরেজী এবং ইংরেজী স্পেলিং এই দু’টো টেষ্ট দিয়ে রাখলে ভাল করবেন।

তবে শুরু হোক আপনার পথ চলা।