অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ‘ অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।

 

WordPress এর Blog site এ যদি category যোগ করতে চাই : How to add category in WordPress site

WordPress এর Blogsite এ যদি category যোগ করতে চাই, তবে website এ প্রথমে login করতে হবে। এরপর দেখা যাবে সেখানে অনেকগুলো option রয়েছে , যার মধ্য থেকে dashboard কে select করতে হবে। dashboard এ click করার পর যেসব option আসবে তার মধ্য থেকে category কে বেছে নিতে হবে। category তে click করার পর add new তে click করে যে category add করতে চান তা add করা যাবে।

তথ্য প্রযুক্তি

Mursheda Binta Aziz

আধুনিক বিজ্ঞানের নানামুখী আবিষ্কার এর বৈচিত্রময়তার মাঝে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের সবচেয়ে বেশী অবাক করেছে এবং আমাদের জীবনকে সবচেয়ে বেশী প্রভাবিত করেছে ।

একবিংশ শতাব্দীর শুরুতেই যদি এ অবস্থা হয় তাহলে এ পৃথিবীকে বড় ধরনের যুদ্ধ-বিবাদ থেকে মুক্ত রাখতে পারলে, সভ্যতার বিকাশকে আমরা নিশ্চিতভাবে গ্রহান্তরে নিয়ে যেতে পারবো, তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমেই,জানতে পারবো এ সুবিশাল মহাবিশ্বে আমাদের আর কোন বুদ্ধিমান প্রতিবেশী আছে কিনা ।

মঙ্গলে রোবটের সাথে যোগাযোগ পরিচালনার মাধ্যমে মঙ্গলের নানাবিধ তথ্য সংগ্রহ করা,এতদুরের রোবটকে পৃথিবীতে বসেই মেরামত করা থেকে শুরু করে মহাকাশ যান নিয়ন্ত্রণ, উপগ্রহের মাধ্যমে সারাবিশ্বে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ দ্রুত রক্ষা করা,একমহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশের দূরতম মানুষকে জটিল চিকিৎসা সেবা সবচেয়ে বড় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে তৎক্ষণাত প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির বিস্ময়কর অগ্রগতির ফলেই ।
আজকে বিশ্বের দূরতম কোন গ্রামের ছেলে সময়ের ব্যবধান ডিঙ্গিয়ে উন্নত বিশ্বের কাজ সম্পাদন করে দিচ্ছে নিজ ঘরে বসে এ তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণেই ।
আমাদের হাতের ছোট মোবালটি দিয়েই উন্নত বিশ্বের কোন বিখ্যাত লাইব্রেরীর বই দেখতে পারি,ঘরে বসেই দূর্ শিক্ষণের মাধ্যামে যোগ্যতা লাভ করতে পারি ।

অল্পকথায় বলতে গেলে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অবদান রেখে যাচ্ছে প্রতিক্ষণ,প্রতিদিন ।

কম্পিউটারের যত্ন

কম্পিউটারের যত্ন
রিফাত জামিল ইউসুফজাই

কম্পিউটার কেনার পর আমরা ভুলেই যাই যে এর কিছুটা যত্নআত্তির প্রয়োজন আছে। নিয়মিত পরিচর্যা না করলে হয়তো একদিন এটা বিগড়ে

যেতে পারে। চলুন দেখি কিভাবে আমরা আমাদের এই যন্ত্রটির পরিচর্যা করতে পারি।

আমাদের দেশে ধূলা একটি বড় সমস্যা। কম্পিউটারেও প্রতিনিয়ত ধূলা জমে। এই ধূলা কম্পিউটারের ভিতর বিভিন্ন কানেক্টরে জমে অনেক

সময় বাধার সৃষ্টি করে। অনেক সময়ই দেখা যায় যে কম্পিউটার বুট করছেনা। আপনি হয়তো ভেবে গলদঘর্ম হচ্ছেন কি হলো। সার্ভিস

সেন্টারে নিয়ে গেলে ৫০০-২০০০ টাকার বিনিময়ে ঠিক করে আনতে হয় তখন। সার্ভিস সেন্টারের লোকজন আসলে তেমন কিছুই করে না,

তারা পূরো কম্পিউটার খূলে প্রতিটি ক্যাবল/পার্টস আলাদা করে পরিস্কার করে। এরপর আবার লাগিয়ে কম্পিউটার অন করে। শতকরা ৯৯

ভাগ ক্ষেত্রেই কম্পিউটার পরিস্কার করার পর বুট করে।

নিজে নিজে কম্পিউটার পরিস্কার করা এমন কিছু কঠিন কাজ না। একটু সাবধানে কাজ করলে আপনিও পারবেন। কম্পিউটার পরিস্কার করার

জন্য আপনার একটি ব্লোয়ার আর একটি তুলি/ব্রাশ লাগবে। যে কোন ক্যামেরার দোকানে ব্লোয়ার খোঁজ করলেই পাবেন। ৩০০-৫০০ টাকা

দাম নিবে। আর তুলি/ব্রাশ এর দাম ১৫-২৫ টাকা। একটু চিকন দেখে কিনবেন, যাতে যে কোন ফাঁক-ফোঁকড়ের ময়লা পরিস্কার করা যায়।

পরিস্কার করার শুরুতে কম্পিউটারের মেইন পাওয়ার ক্যাবলটি খুলে ফেলুন। সেই সাথে মনিটর এবং অন্যান ক্যাবলও খুলে ফেলুন। এরপর

কম্পিউটার কেসিং এর দুইদিকের ঢাকনা খুলুন। যদিআপনি প্রথমবার একাজ করেন তবে প্রথমেই ভিতরের কোন ক্যাবল বা পার্টস খোলার

দরকার নেই। শুরুতে নিজের নাক-মূখ রুমাল দিয়ে ঢেকে নিন। এরপর ব্লোয়ার দিয়ে ভিতরে যত জোরে সম্ভব বাতাস ব্লো করুন। প্রচুর ধূলার

বের বের হবে। ব্লো করার সময় খেয়াল রাখবেন ব্লোয়ারের নজল যেন খূব জোরে কোন কিছুতে আঘাত না করে। বেশ কয়েকবার ব্লো করার পর

তুলি/ব্রাশ দিয়ে বিভিন্ন ফাঁক-ফোঁকরে জমে থাকা ধূলা ঝেড়ে ফেলুন। সব ধূলা হয়তো কেসিং এর নিচের অংশে জমা হবে। এগুলো ব্রাশ দিয়ে

অপসারণ করুন। আপনি যদি জানেন কোন ক্যাবল/পর্টস কিভাবে খূলতে বা লাগাতে হয়তবে এবার সবগুলি ক্যাবল এবং পার্টস খূলে ফেলুন।

এবার আবার প্রতিটি অংশে ব্লো করুণ এবং তুলি/ব্রাশ দিয়ে ধূলা ঝাড়ুন। আর ক্যাবল/পার্টস খোলার অভিজ্ঞতা না থাকলে অভিজ্ঞ কাউকে

সাথে নিয়ে কাজটি করুণ। কোন ক্যাবল কোথায় কিভাবে লাগাতে এবং খূলতে হয় সেটা দেখে নিন তার মাধ্যমে। তার উপস্থিতিতে আপনিও

কাজটি করুন ২/৩ বার। কম্পিউটার ক্যাবল/পার্টসের সূবিধা হলো এগুলো যে কোন একদিকে লাগে, উল্টাভাবে চেষ্টা করলেও লাগবেনা।

প্রসেসর হার্ডডিস্ক খোলার দরকার নেই। তবে প্রসেসরের ফ্যান ভালমতো ব্লো করে পরিস্কার করতে ভুলবেন না। সবশেষে পাওয়ার সাপ্লাই এর

বাইরের ফোঁকড় দিয়ে ভালমতো ব্লো করুন। ভিতরের ধূলা আর বের হবে না, ভিতরেই থেকে যাবে। সব ঠিকমতো হলে এবার ক্যাবল/পার্টস

গুলি লাগিয়ে ফেলুন। ঢাকনা লাগানোর আগে পাওয়ার ক্যাবল লাগিয়ে কম্পিউটার অন করুন। আশা করি প্রথমবারেই বুট করবে। কোন কারণে

না করলে চেক করুন কোন ক্যাবল লুজ হয়ে আছে কিনা। সবকিছু ঠিক থাকলে কেসিং এর ঢাকনা লাগিয়ে দিন।

এই কাজটি আপনি প্রতি ২ মাসে একবার করুন। আশা করি আপনি অনেকদিন স্বাচ্ছন্দে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন।

সি এবং অ্যারে : Array in C

int marks[4][10] = {{80, 70, 92, 78, 58, 83, 85, 66, 99, 81}, {75, 67, 55, 100, 91, 84, 79, 61, 90, 97}, {98, 67, 75, 89, 81, 83, 80, 90, 88, 77}, {0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0}};

 

 #include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     int marks[4][10] = {{80, 70, 92, 78, 58, 83, 85, 66, 99, 81}, {75, 67, 55, 100, 91, 84, 79, 61, 90, 97}, {98, 67, 75, 89, 81, 83, 80, 90, 88, 77}, {0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0}};  
     int col;  
     for(col = 0; col < 10; col++) {  
         marks[3][col] = marks[0][col] / 4.0 + marks[1][col] / 4.0 + marks[2][col] / 2.0;  
         printf("Roll NO: %d  Total Marks: %d\n", col + 1, marks[3][col]);  
     }  
     return 0;  
 }

 

 int marks[4][10];  
 int i, j;  
 for (i = 0; i < 4; i++) {  
     for (j = 0; j < 10; j++) {  
         scanf("%d", &ara[i][j]);  
     }  
 } 

 

#include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     int namta[10][10];  
     int row, col;  
     for (row = 0; row < 10; row++) {  
         for(col = 0; col < 10; col++) {  
             namta[row][col] = (row + 1) * (col + 1);  
         }  
     }  
     for (row = 0; row < 10; row++) {  
         for(col = 0; col < 10; col++) {  
             printf("%d x %d = %d\n", (row + 1), (col + 1), namta[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  
#include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         printf("%s\n", saarc[row]);  
     }  
     return 0;  
 }  

 

 

#include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row, col, name_length;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         name_length = strlen(saarc[row]);  
         for(col = 0; col < name_length; col++) {  
             printf("%c ", saarc[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  


#include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row, col, name_length;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         name_length = strlen(saarc[row]);  
         for(col = 0; col < name_length; col++) {  
             printf("(%d, %d) = %c, ", row, col, saarc[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  
 
 #include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     int ara1[5][5] = {{1, 2, 3, 4, 5}, {10, 20, 30, 40, 50}, {100, 200, 300, 400, 500}, {1000, 2000, 3000, 4000, 5000}, {10000, 20000, 30000, 40000, 50000}};  
     int ara2[5][5];  
     int r, c;  
     printf("Content of first array (ara1): \n");  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             printf("%d ", ara1[r][c]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     printf("\n");  
     // now start copy  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             ara2[c][r] = ara1[r][c];  
         }  
     }  
     printf("Content of second array (ara2): \n");  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             printf("%d ", ara2[r][c]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  


						
						
						
		

একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হতে গেলে যে জিনিসগুলো লাগবে তা হচ্ছে: How to be a great programmer

বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। আধুনিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের যাত্রা শুরু হয় সি দিয়ে। বর্তমানে যেসব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে সেসব গুলোর একটা না একটা অংশ সি থেকে নেওয়া হয়েছে।
একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হতে গেলে যে জিনিসগুলো লাগবে তা হচ্ছে–
১) এক বা একাধিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে ভালো দখল,
২) ভালো একটি IDE ব্যবহারের দক্ষতা,
৩) প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলো সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা,
৪) গণিত ও যুক্তিতে দক্ষতা,
৫) অবজেক্ট ওরিয়েনটেড প্রোগ্রামিংয়ে (OOP– Object Oriented Programming) দক্ষতা,
৬) ডাটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদমের মৌলিক জ্ঞান ও তা প্রয়োগের ক্ষমতা,
৭) যোগাযোগে দক্ষতা (Communication Skills),
৮) ইন্টারনেট ঘেঁটে অল্প সময়ে কোনো সমস্যার সমাধান বের করা বা দ্রুত কোন নতুন বিষয় শিখে নেওয়ার দক্ষতা,
৯) একটি সমস্যার পিছনে লেগে থাকার মানসিকতা,
১০) প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা।

ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ : How to take care of your laptops..

Antor Khan
আমাদের দেশে বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটার এর সাথে সাথে ল্যাপটপ কম্পিউটার এর ব্যাবহারও সমান তালে বেড়ে চলেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে ল্যাপটপ এর যত্ন নিতে হই। তবে চলুন জেনে নেই।

আমাদের অনেকেরই বদঅভ্যাস আছে বিছানাই ল্যাপটপ ব্যবহার করার। এটা ল্যাপটপ এর জন্য ক্ষতিকর।প্রয়োজন হলে ল্যাপটপ এর নিছে বই অথবা শক্ত কিছু রেখে তারপর ব্যবহার করুন।তবে টেবিল এই ব্যবহার করা সব থেকে ভাল।
কুলিং প্যাড ব্যবহার করুন।এতে ল্যাপটপ ঠাণ্ডা থাকে এবং এর আয়ু বাড়ে।
ব্যাটারি পাওয়ারে চালানোর সময় মনিটর এর উজ্জলতা কমিয়ে নিন।
সপ্তাহে অন্তত ৩ বার ৪০% চার্জ থাকা পর্যন্ত ব্যাটারিতে ল্যাপটপ ব্যবহার করুন।এতে ব্যাটারি এর আয়ু বাড়ে।
ল্যাপটপ এর স্কিন গ্লাস ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন।
যত সম্ভব কম প্রোগ্রাম চালু রাখুন। প্রয়োজন না থাকলে ওয়াই ফাই সংযোগ বন্ধ রাখুন।
যদি গেম খেলার কাজে ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তবে এক্সটারনাল মাউস কীবোর্ড ব্যবহার করুন।
যেকোনো প্রকার তরল দ্রব্য ল্যাপটপ থেকে দূরে রাখুন।
ল্যাপটপ এর ফলডিঙ অফ করার আগে খেয়াল করুন ল্যাপটপ এর কীবোর্ড এর উপর কিছু (হেডফোন এর জ্যাক,কলম ইত্যাদি) আছে কিনা।

ধন্যবাদ ।

HTML এর tag সমূহ : HTML Tags

HTML এর tag সমূহ
নামঃ সাদিক
TAG ব্যবহার ধরন
<!–…–> মন্তব্য করার জন্য STF
<!DOCTYPE> Html ডকুমেন্টের ধরন নির্ধারনের জন্য STF
<a> লিংক দেওয়ার জন্য STF
<abbr> Abbreviation দেওয়ার জন্য STF
<acronym> Acronym দেওয়ার জন্য STF
<address> Html ডকুমেন্টের লেখক এর তথ্য দেওয়ার জন্য STF
<applet> Applet এম্বেড করার জন্য TF
<area/> Image-map এরিয়া করার জন্য STF
<b> লেখা bold করার জন্য STF
<base/> Specific the basic url/target for all
relative urls in a documant STF
<basefont> ফন্ট সাইজ ও কালার নির্ধারন করার জন্য TF
<bdo> Overrides the current text direction STF
<big> বড় লেখার জন্য TF
<blockquote> উক্তি /quotation দেওয়ার জন্য STF
<body> বডি দেওয়ার জন্য STF
<br/> লাইন ব্রেক করার জন্য STF
<button> বাটন আনার জন্য STF
<caption> ক্যপশন দেওয়ার জন্য STF
<center> লেখা মাঝখানে নেওয়ার জন্য TF
<cite> Defines a citation STF
<code> কোড শো করার জন্য STF
<coi/> টেবিলের মধ্যে কলাম নেয়ার জন্য STF
<colgroup> Spucifies a group of one or more
columns in a table for formating STF
<dd> Defines a description of an
item in a definition list STF
<del> কোন লেখা মুছার জন্য STF
<dfn> Defines a definition term STF
<dir> ডাইরেক্টরি লিস্ট আনার জন্য TF
<div> Defines a section in a document STF
<dl> Defines a definition list STF
<dt> Defines a term(an item) in a definition list STF

ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং কি? What is Visual Programming

সবাইকে আমার সালাম ও আন্তরিক অভিনন্ধন জানায়।আজ আমি ভিসুয়াল বেসিক কি এই নিয়ে আলোচনা করব।
ভিসুয়াল শব্দটির বাংলা হচ্ছে সরাসরি দেখা যায়।প্রগ্রাম্মিং আর ভাসায় ভিসুয়াল মানে code না লিখে প্রগ্রাম এর বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেস শমুহ প্রগ্রাম এ সংযুক্ত করা।
ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং হচ্ছে এমন এক ধরনের windows ভিত্তিক object oriented programming যাতে মেনু, চিত্র, বিভিন্ন ধরনের টুলস ব্যবহার করে বাস্তব ভিত্তিক যে কোনো সমস্যা অতি সহজে সমাধান করে।
ডেভেলপার ২০০০
বহুল প্রচলিত ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং গুলু হল।
ভিসুয়াল বেসিক
ভিসুয়াল ফাক্সপ্র
ভিসুয়াল সি
ভিসুয়াল সি++
ভিসুয়াল জাভা
পাও্য়ার বিল্ডার

প্রোগ্রামিং ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বের সব অচল । Importance of Programming

বিভিন্ন সফটওয়্যার , গেম , ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান সব কিছুই প্রোগ্রামিং নির্ভর।
আর এ সব এ করেন ভাল ও অভিজ্ঞ প্রোগ্রামাররা । প্রোগ্রামার হতে হলে শিখতে হয় বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বা ভাষা । যেমন : সি , সি# , সি++ , পাইথন , পিএইচপি ,জাভা ইত্যাদি ।
যারা প্রোগ্রামিং জগত এ একেবারে নতুন তাদের জন্য আছে পাইথন ,সি ইত্যাদি। সি ল্যাঙ্গুয়েজ একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা । নতুনদের জন্য প্রথমে সি শিখাটাই ভাল। পাইথন ও শিখতে পারেন ।
সি, পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজ দ্বারা আপনার প্রোগ্রামিং এ বেশ কিছু দক্ষতা আসবে। তারপর আরও উন্নত ভাষা শিখতে আপনার সুবিধা হবে।

সি ও পাইথন দিয়ে বেশ কিছু ভাল প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় । কিন্তু এগুলো তে গ্রাফিক্স ইন্টারফেস নেই । সব সাদা কাল।

আইওএস- ম্যাক সফটওয়্যার ডেভেলপ এর জন্য “অবজেক্ট-সি” ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার হয় এবং আন্ড্রইড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর জন্য “জাভা” ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়।

আজ এ পর্যন্তই । ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।