বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স

বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স। এখানে অদক্ষ আধা দক্ষ যে কোনো ব্যাক্তি খুব সহজে অনলাইনে আয় করতে পারে। যদিও আয়ের পরিমান খুব বেশি না যাতে এখানে ফুল টাইম কাজ করা যেতে পারে তবুও মাসিক ইন্টারনেট খরচ সহজেই তুলে ফেলা যায় এর মাধ্যমে। তাই আজই রেজিষ্ট্রেশন করুন এই সাইটে আর আয় করুন প্রথম ফ্রি ল্যান্সিং থেকে। বিশেষ করে ছাত্র ছাত্রী ভাই বোন দের জন্য এই সাইট টি বিশেষ সহায়ক তেমন বিশেষ কোনো দক্ষতা ছাড়াই কেবল ইমেইল সাবমিট, ফেশবুক ভোট ইত্যাদির মাধ্যমে মাসে কয়েক হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

কি লগার কি? কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং

কি লগার হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকলে আপনি কি-বোর্ডে কি’ গুলো প্রেস করে কম্পিউটারে যা যা লিখছেন তা সেই প্রোগ্রামটি সংরক্ষন করে রাখবে আপনার অজান্তে। কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং । কি লগার ব্যবহারের জন্য বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন পড়েনা। এটি কারো ইমেইল এ্যাড্রেস বা অন্যান্য এ্যাকাউন্টের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সহজ পদ্ধতি ।

আচ্ছা ধরুন আপনি সাইবার ক্যাফেতে ব্রাউজিং করছেন। আপনি হয়তো জানেনও না যে যেই পিসিতে বসে আপনি ব্রাউজিং করছেন তাতে কেউ পূর্বেই কি-লগার ইনস্টল করে রেখে গেছে। এখন ধরুন আপনি http://mail.yahoo.com এ গেলেন এবং ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করলেন । তৎক্ষনাত কি লগার টি আপনি যা যা টাইপ করেছিলেন সব রেকর্ড করে ফেলছে । ভয়ংকর তাইনা । এখন আপনি বলতে পারেন ঠিকআছে আমি কি বোর্ড দিয়ে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড লিখবো না উইন্ডোজের অনস্ক্রিন কিবোর্ড ব্যবহার করবো।

(Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard ) তবে জেনেনিন কি লগারটি সেটিও রেকর্ড করে ফেলবে (আমি পরিক্ষা করে দেখেছি) এছাড়াও প্রায় কি-লগার গুলোতে স্ক্রিনশট ফাংশনালিটি রয়েছে যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে বা নির্দিষ্ট সময় পরপর কি-লগারটি ডেক্সটপের স্ক্রিনশট তুলে রাখে ফলে হ্যাকার এটিও জানতে পারবে আপনি ডেক্সটপে কি কাজ করছিলেন , কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন , ইউজারনেম বক্সে কি লেখা আছে , পাসওয়ার্ড এর ঘরে কালো বিন্দু গুলোর সংখ্যা কয়টি ( যা পরবর্তীতে লগ হতে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড কে আলাদা ভাবে বুঝতে সহায়তা করে)

যা হোক এ বিষয় সম্পর্কে জানার পর আমার মনেও সঙ্কা জাগে যে অন্য কেউ তো কি-লগার ব্যবহার করে আমার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারে। আমি মরিয়া হয়ে এর সমাধান খোঁজা শুরু করলাম এবং হয়তো কিছুটা সমাধান ও পেয়ে গেছি। সেটি নিয়েই লেখা।
যা যা প্রয়োজন :

ক) একটি পেনড্রাইভ

খ) ফায়ারফক্স পোর্টেবল :http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল হচ্ছে ফায়ারফক্সেরই পোর্টেবল ভার্সন। অর্থাৎ এটি পেনড্রাইভে ইনস্টল করা হলে যে কোন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ হতে ফায়ারফক্স চালানো যাবে, ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়বে না।

এটি পাওয়া যাবে এখান থেকে : http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল টি ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি রান করে ব্রাউজ করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Install বাটনে ক্লিক করুন। ফায়ারফক্স পোর্টেবল আপনার পেনড্রাইভে ইনস্টল হওয়া শুরু করবে। পোর্টেবল ফায়ারফক্স অনুমানিক ২০ মেগাবাইটের মত যায়গা নেবে। বাকি ফ্রি স্পেস ব্যবহার হবে Cache ফাইল সংরক্ষনের জন্য (আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করলে ইমেজ, কুকি , ফ্ল্যাশ ফাইল ইত্যাদি লোকাল ডিস্কে সংরক্ষিত হয় এগুলোই ক্যাশ ফাইল)

আগেই বলে নেই আমরা ফায়ারফক্সের “পাসওয়ার্ড ম্যানেজার” ফিচার টি ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড কে কি-লগারের হাত হতে রক্ষা করব। যদিও এটি খুব সহজ বিষয় তবুও যারা এ সম্পর্কে জানেননা তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল।

এখন আপনার পেনড্রাইভ থেকে FirefoxPortable ফোল্ডারে গিয়ে FirefoxPortable.exe রান করুন।ফায়ারফক্স পোর্টেবল এর স্প্ল্যাশ স্ক্রিন দেখাবে এবং ফায়ারফক্স চালু হবে। খেয়াল রাখবেন এই ফায়ারফক্স পেনড্রাইভ থেকে রান হচ্ছে তাই এটি মূল ফায়ারফক্স থেকে কিছূটা স্লো চালু হতে পারে তবে usb 2.0 হলে হয়তো বা পারফরমেন্স ভালো হতে পারে। এখন ধরে নিচ্ছি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এবং আপনার পিসিতে কিলগার নেই আপনি নিশ্চিত । এবার আপনার গুরুত্বপূর্ন ওয়েবসাইট টি ব্রাউজ করুন পোর্টেবল ফায়ারফক্স থেকে। ধরুন আপনি ইয়াহু মেইল বা জিমেইলে লগইন করবেন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। এবার সাইন ইন বা লগইন বাটনে ক্লিক করলে একটি পপআপ ম্যাসেজ আসবে যে আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ফায়ারফক্সের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে সেভ হবে কিনা।

এখান থেকে “Remember” বাটনে ক্লিক করুন তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে তা সংরক্ষিত হবে। সংরক্ষিত হয়েছে কিনা তা আপনি দেখতে পারেন

Tools > Options > থেকে Security ট্যাবে গিয়ে

Show Passwords.. এ ক্লিক করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার দেখতে পাবেন

এখানে সাইট কলামে সাইটের এ্যাড্রেসটি , ইউজারনেম কলামে সেই সাইটে ব্যবহৃত ইউজার নেমটি এবং পাসওয়ার্ড কলামে পাসওয়ার্ড টি দেখতে পাবেন।

এখন থেকে যখন ই আপনি উক্ত সাইট টি ভিজিট করবেন সেই পেজের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে অটোমেটিক আপনার সংরক্ষিত ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে। আপনাকে কোনকিছু টাইপ করতে হবেনা তাই পাসওয়ার্ড যখন টাইপ’ই করছেন না তখন কি-লগার রেকর্ড করবে কি?? তবে একই এড্রেস বা সাইটের জন্য একের অধিক ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত থাকলে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড বক্স খালি থাকবে। আপনাকে নির্দিষ্ট ইউজারনেমটি টাইপ করতে হবে এবং পাসওয়ার্ড বক্সে এক ক্লিক করলে সেই ইউজারনেমের সাথে সংরক্ষিত পাসওয়ার্ডটি অটোমেটিক চলে আসবে।তবে এক্ষেত্রেও কি-লগার ইউজারনেম রেকর্ড করতে পারলেও পাসওয়ার্ড রেকর্ড করতে পারবেনা। তাছাড়াও কি-লগার স্ক্রিনশট তুললেও আপনার ইউজারনেমটিই দেখতে পারবে পাসওয়ার্ড নয়। ফলে আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে অনুরোধ রইলো পাসওয়ার্ড এমন রাখবেন যা ইউজারনেম দেখে ধারনা করা না যায়।

আর কেউ যাতে আপনার পেনড্রাইভ থেকে আপনার সংরক্ষিত পাসওয়ার্ড দেখতে না পারে এ জন্য Options > Security Tab থেকে Use master password এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখুন। ফলে কেউ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার খুলে ইউজারনেম দেখতে পেলেও মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া পাসওয়ার্ড দেখতে পারবে না।

আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সের মজা হচ্ছে আপনি এটি পেনড্রাইভে বহন করে নিতে পারছেন এবং সবচেয়ে অসুরক্ষিত পিসিতে বসে নিশ্চিন্তে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট গুলো ব্রাউজ করতে পারছেন।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড: আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

যারা কম্পিউটার নামক জাদুর যন্ত্রটি ব্যবহার করে তাদের মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে কে না জানে? আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) ওপেন করে পেজ লে আউট (Page Layout) লেখা অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ওয়াটারমার্ক (Watermark) লেখা অপশনে ক্লিক করলে ওয়াটারমার্ক এর অনেক স্যাম্পল দেয়া থাকে। আপনি কি রকম ওয়াটারমার্ক চান যেমন কনফিডেনশিয়াল নাকি স্যাম্পল সেটা নিজের প্রয়োজনমাফিক ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজের পছন্দমত কোন ছবি বা লেখা যদি ব্যবহার করতে চান সে সুবিধাও ওয়াটারমার্ক এ পাবেন। সেজন্য ওয়াটারমার্ক ক্লিক করার পর কাস্টম ওয়াটারমার্ক (Custom Watermark) অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনি যদি ওয়াটারমার্ক হিসেবে কোন ছবি ব্যবহার করতে চান তবে পিকচার ওয়াটারমার্ক (Picture Watermark) অপশন সিলেক্ট করে নিজের পছন্দের ছবি দিতে পারেন। আপনি যদি কোন লেখা ওয়াটারমার্ক হিসেবে ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে টেক্সট ওয়াটারমার্ক (Text Watermark) অপশনে ক্লিক করে নিজের দরকারি কথা প্রয়োজনীয় ফন্টে (Font) লিখতে পারবেন। যদি ওয়াটারমার্ক রিমুভ করতে চান সেক্ষেত্রে ওয়াটারমার্ক লেখা অপশনে ক্লিক করলে রিমুভ ওয়াটারমার্ক (Remove Watermark) লেখায় ক্লিক করলেই ওয়াটারমার্ক ডিলিট হয়ে যাবে।

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন?

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন? প্রথমে CAD Window ওপেন করুন। এরপর আপনার ড্রয়িং ক্যাটাগরি সেলেক্ট করুন। যেমন Architectural, Decimal, Structural প্রভৃতি। অতঃপর area unit ঠিক করে নিতে হবে। স্কেল ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে হবে। এরপর লাইন এর জন্য L কমান্ড দিয়ে লাইন টানতে হবে। কমান্ড এর সময় বসানো মাপ অনুযায়ী যদি লাইন এর মাপ সঠিক হয় তবে বুঝতে হবে স্কেল সঠিক হয়েছে। শুরু করতে গিয়ে এই ধরনের সমস্যায় অনেকেই পড়তে পারেন। আশা করি টিউটোরিয়ালটি আপনাদের উপকারে আসবে।

স্মার্টফোন

স্মার্টফোন বলতে সেই সমস্ত ফোন গুলাকে বুঝায় যে ফোন অন্যান্য সাধারণ ফোনের থেকে আলাদা এবং যেটির অনেক অগ্রগামী ক্ষমতা রয়েছে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের সমস্ত কাজ করতে পারি। স্মার্টফোনের মাধ্যমে টিভি দেখা, গেম খেলা, ইন্টারনেট ব্যবহার করা, কথা বলা, বিদেশী বন্ধুর সাতে ভিডিও কথোপকথোন করা ইত্যাদি কাজ করা যায়। এছাড়া স্মার্টফোনের মাধ্যমে ওয়াই-ফাই, ২জি, ৩জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যায়, যেটি ডেস্কটপ কম্পিউটারের সাহায্যে করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। মূলত এই ফোন আবিষ্কারের ফলে মানুষের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয়েছে। মানুষ এখন এই ডিভাইসের মাধ্যমে ঘরে বসে টিভি দেখা, পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে কি সেটি বলে দেয়া ইত্যাদি করতে পারে।

Introducing the Performance and Resource Monitoring Tool, and How that Relates to SQL Server

Introducing the Performance and Resource Monitoring Tool, and How that Relates to SQL Server
[youtube http://www.youtube.com/watch?v=J2lQmm2o8z8?feature=player_detailpage&w=640&h=360]

 

ব্যতিক্রমধর্মী কয়েকটি ই-কমার্স সাইট

সেই অ্যামাজান থেকে শুরু। সারা পৃথিবীতে ই-কমার্স ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ভারতবর্ষ বেশ পিছিয়ে। কারণ এ অঞ্চলের অধিকাংশ অধিবাসীর ক্রেডিট কার্ড নেই। এ সমস্যা দূর করতে এলো ক্যাশ অন ডেলিভারি নামক নতুন পেমেন্ট সিস্টেম। এতে পণ্য হাতে পাওয়ার পর কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যায়। এ ব্যবস্থা ভারতবর্ষে ব্যাপক সমাদৃত হয়। একসাথে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে বড় বাধাটি দূর হয়ে যায়। ফলে ই-কমার্সের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটতে থাকে। এই দৌড়ে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ই-কমার্স সাইট এখন এদেশেই আছে। সেই অসংখ্য ই-কমার্স সাইট থেকে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু সাইট নিয়েই আজকের আয়োজন।

image-ecommerce-2013

রকমারিঃ সম্ভবত এটি ই বাংলাদেশের প্রথম ই-কমার্স সাইট। মাত্র পঞ্চাশ হাজার বই নিয়ে এর যাত্রা শুরু। অনলাইনে কেনাটার অভিজ্ঞতা নিতে এতে প্রযুক্তি প্রেমীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তবে এর গ্রহণযোগ্যতা ক্রমেই সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় না এরকম বই অনেকেই লাইব্রেরিয়ানদের মাধ্যমে ঢাকা থেকে ক্রয় করে থাকেন। কিন্তু লাইব্রেরিয়ানরা প্রায় মাস খানেক সময় নিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে রকমারির উপর ভরসা করতে পারেন। কাড়ন অর্ডার দেয়ার ৭ দিনের মধ্যেই আপনার কাঙ্ক্ষিত বইটি কুরিয়ারের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। শুরুতে এতে শুধুমাত্র বই পাওয়া গেলেও বর্তমানে গান, সিনেমা ও নাটকের সিডিও পাওয়া যায়।

নীলক্ষেতঃ এটিও রকমারির মত বই কেনার সাইট। তবে এতে প্রধানত পূরানো বই বিক্রয় করা হয়। কমদামে দারুণ সব বই আর ম্যাগাজিন পেতে এখানে আসতে পারেন। তবে পুরনো বই হলেও ছেড়া বা নষ্ট বই কিনে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কাড়ন পড়ার অনুপযোগী বই এতে বিক্রি করা হয় না। তবে বইতে ছোট খাটো কোন সমস্যা থাকলে তা উল্লেখ করা হয়।

আমার গ্যাজেটঃ অদ্ভুত সব জিনিসের অনলাইন মেলা এটি। হোক তা ফ্যাশন, খেলনা কিংবা নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সবই এখানে পাবেন। অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের নেশা থাকলে অবশ্যই এখানে ঢু মারতে পারেন। আর এসব জিনিস গিফট হিসেবেও দারুণ। তাই প্রিয়জনকে কি গিফট করবেন তা ভেবে না পেলেও এখানে আসতে পারেন।

টেকশপঃ বুয়েট বা অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট নিয়ে বেশ মাতামাতি হয়। কিন্তু যারা রোবট তৈরি করেন তাদের অভিযোগ একটাই। এদেশে পার্টস পাওয়া যায় না। তাদের কথা চিন্তা করেই রোবটিক্সের নানা যন্ত্রপাতি আমদানি করে টেকশপ। এতে পাওয়া যাবে নানা ধরনের সেন্সর, মোটর, আইসি এবং আর্দুইনো কিট। আর এতে রোবট তৈরির টিউটোরিয়ালও পাবেন। এই টিউটোরিয়ালগুলো একেবারে হাতেখড়ি পর্যায়ের। তাই রোবটিক্স সম্পর্কে ধারনা কম থাকলেও টিউটোরিয়াল দেখেও অনেক কিছুই বানাতে পারেন।

প্রজেক্ট ম্যানেজারের পেশাগত দায়িত্ব

To read this article in English please click this link

খুব সাধারণভাবে বলতে গেলে, যেকোনো ইস্যুতে সরাসরি, নৈতিক এবং আইনানুগ হস্তক্ষেপ করা। এক্ষেত্রে অবশ্যই খোলামেলা এবং অগ্রগামী হওন। যেকোনো সমস্যা এড়িয়ে না গিয়ে দ্রুত এবং সুন্দরভাবে সমাধান করুন। পেশাগত দায়িত্ব দুটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা:-
১. পেশার প্রতি দায়িত্ব
২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব।

১. পেশার প্রতি দায়িত্ব:
১. সকল প্রাতিষ্ঠানিক নিয়মনীতি মেনে চলা
২. কাজের উন্নয়ন সাধন করা।

২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব:
১. গ্রাহকদের কাছে সত্য এবং সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা
২. সন্তুষ্টির সাথে এবং সঠিকভাবে সেবামুলক কাজগুলো সম্পাদন করা।
৩. প্রতিষ্ঠানকে আত্মবিশ্বাস প্রদান করে এমন তথ্যসমূহ এবং স্পর্শকাতর বিষয়গুলির প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক রক্ষণাবেক্ষণ করা।
৪. কোন কাজের প্রতি আগ্রহের কমতি থাকলে তা যেন গ্রাহকদের উপর বিরূপ প্রভাব না ফেলে সেদিকে খেয়াল রাখা।
৫. ঘুষ গ্রহণ না করা।

পেশাগত দায়িত্ব পাঁচভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমনঃ-
১. সততা এবং পেশাদারিত্ব
২. অভিজ্ঞতা অর্জন
৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা অর্জন
৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন
৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা।

১. সততা এবং পেশাদারিত্ব: সংক্ষেপে বলতে গেলে সবসময় ঠিক কাজটি করুন আর সব নিয়ম মেনে চলুন। বিশেষ করে যে শহরে বা দেশে কাজ করছেন সেই অঞ্চলের নিয়ম কানুনের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন। যদি প্রজেক্টটি অন্য দেশের সাথে সংশ্লিষ্ট হয় তবে সেই দেশের নিয়মনীতির সাথেও আপোষ করতে হতে পারে। এজন্য কাজ শুরু করার পূর্বে সেই দেশের আইন কানুন সম্পর্কে খোজ নেয়াটা জরুরী। প্রতিষ্ঠানের নীতিসমূহ মেনে চলুন আর সবসময় উঁচু স্তরের মানবীয় গুণাবলী নিজের মধ্যে ধরে রাখুন।
পেশাদারিত্ব: প্রজেক্টের জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাজ বাস্তবায়ন করুন। PMI এরকম প্রায় ৪৪টি কাজের পরামর্শ দেয়। এসব করলে সময়, খরচ এবং ঝুঁকি সবই হ্রাস পায় এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সম্মান: অন্যকে সম্মান করুন। PMI মিশ্র সংস্কৃতির উপর জোরালো পরামর্শ দেয় যাতে অন্যের সংস্কৃতিকে সম্মান করা হয়। ক্লায়েন্টের তথ্য যথাযথভাবে সংরক্ষণ করাও গুরুত্বপূর্ণ।

২. অভিজ্ঞতা অর্জন:
– সহকর্মী এবং কর্মক্ষেত্রে অন্যান্য পেশাদার কর্মীদের সাথে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
– PMI শিক্ষাদান, প্রকাশনা এবং লেখালেখির মাধ্যমে প্রজেক্টের জন্য দক্ষ কর্মী তৈরি করাকে উৎসাহিত করে।

৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা বৃদ্ধি:
– PMI কর্মক্ষেত্র থেকে অনবরত জ্ঞান অর্জন করে ব্যক্তিগত উন্নয়নকে উৎসাহিত করে।
– আপনার পেশাগত দুর্বলতা সম্পর্কে জানুন এবং সেগুলি দূর করার চেষ্টা করুন।

৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন: বিনিয়োগকারীদের সাথে মনোমালিন্য হতেই পারে। তাই এসময় খোলামেলা এবং সোজাসাপ্টা কথা বলুন। আর এধরনের সমস্যায় সবসময় গ্রাহকদের পক্ষাবলম্বন করুন

৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা:
– আলোচনা করুন মুক্তভাবে।
– সংস্কৃতি-গত ব্যবধান সম্মানের সাথে দেখুন।
– অলসতা এবং অবহেলা সহ্য করবেন না।

আর্থ সামাজিক এবং পরিবেশগত স্থিতিশীলতা: যদি প্রজেক্টের কাজে কোন সামাজিক বা পরিবেশগত সমস্যার সৃষ্টি হয় তবে আগেই প্রকাশ করে ক্ষয় ক্ষতি যথাসম্ভব কমানোর চেষ্টা করা উচিৎ। প্রয়োজনে পদত্যাগ করতেও পিছপা হবেন না।

টাইপোগ্রাফি কি এবং কেন?

শৈশবে হাতের লেখা সুন্দর করতে গিয়ে পেন্সিল ভেঙ্গেছেন প্রায়ই। এবার কম্পিউটারে টাইপোগ্রাফি প্র্যাকটিস করতে গিয়ে অসংখ্যবার কলম ভাঙ্গার স্বাদ নিতে পারেন। বলাই বাহুল্য কলমটা ভার্চুয়াল। তাই এতে কোন ভোগান্তিও নেই। টাইপোগ্রাফি জিনিষটা কি ভোজনীয় না পরনীয় সেই প্রশ্নের উত্তরও খুঁজছেন নিশ্চয়ই? সহজভাবে বলতে গেলে টাইপোগ্রাফি হচ্ছে লেখার শৈল্পিক উপস্থাপনা। অবশ্য শিল্পের জ্ঞান ছাড়াও কেউ কেউ মাঝে মাঝে দারুণ টাইপোগ্রাফি করে ফেলেন। তাই আমরা কাউকেই ছোট করে দেখছিনা। টাইপোগ্রাফি অনেক পুরনো একটি শিল্প। বিশেষ করে অনেক আগে থেকেই মুসলিম শিল্পীরা কোরআন ও হাদিসের পবিত্র বাণীকে শৈল্পিক ভাবে লিখে রাখতেন। এজন্য আরবি টাইপোগ্রাফি অনেক সমৃদ্ধ। ক্যালিগ্রাফি ও টাইপোগ্রাফির অর্থ এক হলেও ক্যালিগ্রাফি বলতে একচ্ছত্র ভাবে আরবি টাইপোগ্রাফিকেই বোঝানো হয়। যেহেতু আগে কম্পিউটার ছিল না তাই তখন হাতেই ক্যালিগ্রাফি করা হত। আর সেসব ক্যালিগ্রাফির উদ্দেশ্য ছিল উপহার দেয়া অথবা কোন ধর্মীয় বাণীকে সহজে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। ইসলামিক স্কলার হওয়ায় আমার বাবাও আগে অনেক ক্যালিগ্রাফি উপহার পেতেন।

Arabic Typography

Arabic Typography

 

Oriental_Strokes_by_Ramography

খুব সম্ভবত আপনার বাড়িতেও এরকম কিছু ক্যালিগ্রাফি আছে। গ্রাফিক ডিজাইন শেখার পর থেকে দেয়ালে ঝুলে থাকা সেইসব ক্যালিগ্রাফিই আমাকে বারবার ক্যালিগ্রাফি করার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। আর সামান্য কিছু স্টাডি করার পর করেই ফেলব। আগে টাইপোগ্রাফি নিজেই একটি স্বতন্ত্র শিল্প বিবেচিত হলেও বর্তমানে এটি অন্যান্য ডিজাইন জবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেমন ম্যাগাজিন, ফ্লায়ার বা ব্রাশিউর তৈরির সময়ও টাইপোগ্রাফির দিকে আলাদা নজর দিতে হয়। যখন কোন টাইপোগ্রাফি তার লেখায় একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর নাম ধারণ করে আর লেখার প্রেজেন্টেশনে সেই নামের সার্থকতা ফুটিয়ে তোলে তখন তাকে টাইপোগ্রাফিক লোগো বলা হয়। যেমন ধরুন কোকাকোলার লোগো দেখলেই একটি তরল ঝাঁঝালো জিনিষের কথা মনে হয়। আর তৃষ্ণার্ত হলে তো কথাই নেই। যাই হোক নিচের এই লোগোটি দেখুন।

Housing logo

Housing logo

এটি একটি হাউজিং কোম্পানির লোগো। কোম্পানির নাম Epsom Builders Limited যার সংক্ষিপ্ত রূপ EBLএই টাইপোগ্রাফিতে স্থান পেয়েছে। আর ঘরের আকৃতি দেখেই এই কোম্পানি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। আবার নিচের এই বাংলা টাইপোগ্রাফির দিকে নজর দিন।

Untitled-1

এতে মসজিদ লেখা হয়েছে এবং আকৃতিও অনেকটা মসজিদের মত হয়েছে। মূলত কোন লেখার ফন্টের মাধ্যমেই টাইপোগ্রাফির শুরু। আর প্রয়োজনে এরপরেও অনেক কাজ করা হয়। এর পুরো প্রক্রিয়াই আগামী পোস্টে দেখানো হবে ইনশাল্লাহ।

প্রোজেক্ট শুরুর নানা দিক

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট শুরু হয়?
প্রোজেক্ট সাধারণত তিনটি কারণে করা হয়। যেমনঃ-
ব্যবসায়িক প্রয়োজনঃ উদাহরণ স্বরূপ কোন সরকার তাদের এয়ারলাইন্স কোম্পানির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যুক্ত করতে চায়। কিংবা একটি কোম্পানি তাদের ই-কমার্স সাইটে সফলতা পেতে চায়।
সুবিধাঃ প্রযুক্তিগত সমস্যার দ্রুত সমাধান বা এধরনের সুবিধা কাজে লাগাতেও প্রজেক্ট করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ এক আইফোন লক্ষ্য করেই অনেকগুলো প্রজেক্ট করা যেতে পারে।
সমস্যাঃ কোন সমস্যা এড়িয়ে চলতে বা প্রশমিত করতে। যেমন কোন এয়ারপোর্টে বছরে দু-একটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। কর্তৃপক্ষ এর কারণ উদঘাটন এবং সমাধান প্রকল্পে একটি প্রোজেক্ট হাতে নিতে পারেন।

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট নির্বাচিত করা হয়?
একটি নির্দিষ্ট প্রোজেক্টে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা থাকতে পারে। আবার একটি কোম্পানির একাধিক প্রোজেক্টও থাকতে পারে এবং এর থেকে তাদের যেকোনো একটি নির্বাচিত করতে হয়। কিন্তু কিভাবে?

১. স্কোরিং মডেলঃ অপেক্ষাকৃত ভাল বা লাভজনক প্রকল্পগুলি চিহ্নিত করে এক ছকে সাজিয়ে নিন। এবারে বিভিন্ন দিক খেয়াল রেখে এগুলির যথাযথ মূল্যায়ন করে প্রতিষ্ঠানের জন্য সর্বোত্তম প্রকল্পটি বেছে নিন।

২. লাভ এবং সাশ্রয়ঃ এক্ষেত্রে খরচ এবং লাভের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিন। অবশ্যই স্বল্প মেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পের জন্য আলাদা বিশ্লেষণ করুন।

৩. অর্থনৈতিক অবকাঠামোঃ এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মাথায় রাখুন
লাভ এবং ব্যয়ের অনুপাত
নগদ অর্থের যোগান
টাকার বর্তমান মূল্য এবং সার্বিক মূল্য
সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয়
নগদ অর্থের কাঙ্ক্ষিত মুনাফা অর্জনের সম্ভাবনা
পুনরায় বিনিয়োগ

আপনার প্রজেক্ট কি সফল হবে?
অনেক গাণিতিক পদ্ধতি আছে যার মাধ্যমে কোন প্রজেক্টের সফলতা সম্পর্কে মোটামুটি আন্দাজ করা যেতে পারে।

বিনিয়োগকারীদের বিবেচনায় রাখার দরকার আছে কি?
অবশ্যই। কারণ একটি প্রোজেক্ট এক পক্ষকে লাভবান করলেও অপর পক্ষের কাছে ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। তাই প্রোজেক্ট ম্যানেজারকে এই দুই পক্ষকেই সামাল দিতে হয়।

প্রোজেক্টকে কিভাবে নিয়মের গণ্ডিতে আবদ্ধ করবেন?
একটি চার্ট তৈরি করুন যা ব্যবসায়িক প্রয়োজন এবং এর ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করে। এটি শুধুমাত্র একটি ডকুমেন্ট যা প্রোজেক্ট অনুমোদনের পূর্বে যাচাই করা হয়।

চার্টারে যেসব তথ্য থাকবেঃ
কনট্রাক্ট
কাজের বিবরণ
ব্যবসায়িক পরিবেশ
প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়া

চার্টার প্রণয়নে যা দরকারঃ
প্রজেক্ট নির্বাচন পদ্ধতি
প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা
বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন

চার্টার থেকে যেসব তথ্য পাওয়া যেতে পারেঃ
প্রজেক্টের নির্ভুলতা
প্রজেক্টের বর্ণনা
প্রজেক্টের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম
অনুমান
উঁচু স্তরের শিডিউল
ব্যয় পরিকল্পনা
প্রস্তাবিত ব্যবস্থাপক

পূর্ব প্রস্তুতিমুলক কর্মক্ষেত্র তৈরির ঘোষণাঃ
প্রোজেক্ট চার্টার অনুমোদনের পর একটি উপযুক্ত কর্মক্ষেত্রের জন্য বিবৃতির প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। এটি বিনিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা করে সমাধান করা যেতে পারে।

বিবৃতিতে যা থাকতে হবেঃ চার্টারে যেসব বিষয় রাখতে হবে সেই একই বিষয়গুলি এখানেও রাখতে হবে।

যন্ত্রপাতি এবং কলাকৈশলঃ
ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা

বিবৃতির তালিকাঃ
লক্ষ্যসমূহ
উৎপাদিত পণ্য
উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা
প্রোজেক্টের পরিসীমা
প্রাথমিক দুর্ঘটনা
শিডিউল
টিম
ঝুঁকি
ব্যয় নিরূপণ