কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা……

তারেক শিকদার।।
ই-মেইল : tshikder2008@gmail.com

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর গবেষণা চলছে বেশ অনেকদিন আগ থেকেই। সম্প্রতি এই গবেষনার একটা চুড়ান্ত ও আলোড়ণ সৃষ্টিকরা প্রযুক্তি সারা ফেলে দিয়েছে গোটা বিশ্বে।

যন্ত্রের ভিতর মানুষের ভাবাগবগ, আবেগ-অনুভুতি ও চিন্তাশক্তির প্রয়োগের দিক থেকে বিজ্ঞানিরা এখন অনেকটাই এগিয়ে। সুপার কম্পিউটার বলতে যা বোঝায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসলে তার চাইতেও কিন্তু অনেক বেশী কিছু। এখানে স্পর্শানুভুতি, দর্শনানুভুতি, অগ্রীম অনুমান ও পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি নিজ থেকে গবেষনা ও বিচার-বিশ্লেষন করে নতুন কোন আবেগকে কাজে লাগানোর ক্ষমতা কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন গবেষকরা। বলা যেতে পারে তার অনেকটাই সফল।

সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিয়োর্নিার গবেষকরা দৃষ্টি শক্তির প্রয়োগ ও তার বিপরীতে রেসপন্স করতে সক্ষম এমন একটি আর্টিফিসিয়াল চক্ষু উদভাবন করে তা কৃত্রিম বুদ্ধিমতা সম্পন্ন কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করে দেখেছেন যে, তা প্রায়ই মানুষের চোখের মতই কাজ করছে। এ গবেষনার ফলাফলে গবেষকরা রিতিমত অভিভুত। অদুর ভবিষ্যতে হয়তো কোন অন্ধ মানুষের চোখে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন চোখ স্থাপন করে ঐ অন্ধ লোকটির দৃষ্টি শক্তি সম্পূর্ণ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।

R প্রোগ্রাম পরিচিতি: R Programming

R একটি উন্মুক্ত কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা পরিসংখ্যানিক বিষ্লেশনের জন্য তৈরী করা হয়েছিল। বিশ্বের বিখ্যাত পরিসংখ্যানবিদদের অক্লান্ত এবং অবিরত পরিশ্রমের ফসল এই R প্রোগ্রাম। এটি শুধু একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ-ই নয়, একই সাথে একটি পরিসংখ্যানিক প্যাকেজ ও ইন্টারপ্রেটারও।

R কে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হলেও এটি C অথবা অন্যান্য লো বা মিড লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর মত নয়। এমন অনেক সুবিধা এখানে আছে যা অন্য কোন প্রোগ্রামে চিন্তাই করা যায় না। যেমন R এ কখনো ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করার প্রয়োজন হয় না।

প্রথম দিকে শুধুমাত্র পরিসংখ্যানিক কাজের জন্য R প্রোগ্রাম তৈরী করা হলেও এখন গ্রাফিকাল টেকনিকসমূহ অত্যন্ত সহজে এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে করা যাচ্ছে।

R প্রোগ্রামের সবচেয়ে বড় সুবিধা এটি ওপেন সোর্স অর্থাৎ সম্পুর্ণ বিনামূল্যে অফিসিয়াল ওয়েব সাইট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়, সফটওয়্যারটি অত্যন্ত হাল্কা হওয়ায় খুব সহজেই অনেক পুরনো লো কন্ফিগারের কম্পিউটারেও কোনরকম অসুবিধা ছাড়াই ব্যবহার করা যায়।

R প্রোগ্রামটির ডেভেলপমেন্টের পদ্ধতিও এর জনপ্রিয়তার অন্যতম বড় একটি কারণ। বিশ্বের বড় বড় পরিসংখ্যানবিদ এবং প্রোগ্রামাররা নিজের নিজের জায়গা থেকেই R Project এর তত্তাবধানে থেকে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্যাকেজ উন্নয়ন করে চলেছে যার জন্য আপনি যে ধরনের বিষ্লেশনের কাজ্-ই করতে চাননা কেন, তার জন্য বেশিরভাগ সময়েই কষ্ট করে সময় নষ্ট করে বড় বড় আর জটিল প্রোগ্রাম লেখার প্রয়োজন হবে না বড়ং নির্দিষ্ট জায়গায় সার্চ করলেই আপনার কাজের জন্য উপযোগী প্যাকেজ পেয়ে যাবেন। আবার আপনি চাইলে একজন R প্রোগ্রামার ও হয়ে যেতে পারেন যদি এমন কোন প্যাকেজ আপনি ডেভেলপ করেন যা আগে কেউ করেনি। এ ধরনের প্যাকেজ সুবিধা এবং সহজলভ্যতা আর কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে কখনও দেয়া হয়নি।

এতসব সুবিধার কারণেই বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত, পরিসংখ্যান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ব্যবসায় শাখা অনুষদে অফিসিয়াল প্রোগ্রাম হিসেবে R কেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি প্রকৌশল বিজ্ঞানেও এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।

বর্তমানে এই প্রোগ্রামের একমাত্র লিমিটেশন হল এতে অনেক বড় ডাটা হলে হ্যান্ডলিং করা যায় না যা MATLAB এ করা যায়, তবে R ডেভেলপমন্ট যত দ্রুত গতিতে বর্ধিত হচ্ছে তাতে আশা করা যায় হয়ত ১ অথবা ২ বছরের মধ্যেই এই সমস্যা দুর হয়ে যাবে।

R এর সর্বশেষ ভার্শন 3.1.0 কোড নেম স্প্রিং ডান্স (Spring Dance) যা এই বছরের ১০ এপ্রিল উন্মুক্ত হয়। R এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট http://www.r-project.org/ যেখান থেকে প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করা যাবে এবং R সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য, সকল প্যাকেজ, হেল্প ফাইল, টিউটোরিয়াল গুলো পাওয়া যাবে।

জাভাস্ক্রিপ্ট ডেটা টাইপ (JavaScript Data Types)

জাভাস্ক্রিপ্ট ডেটা টাইপ (JavaScript Data Types)

লিখেছেনঃ মোহাম্মাদ আমিরুল ইসলাম (আরিফ)

ওয়েব ডিজাইনার অ্যান্ড ডেভেলপার

 

জাভাস্ক্রিপ্ট ডেটা টাইপের ধারনা

জাভাস্ক্রিপ্টে ডেটা টাইপ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

জাভাস্ক্রিপ্ট এর ডেটা টাইপ গুলো হলঃ (String, Number, Boolean, Array, Object.) স্ট্রিং, নাম্বার, বুলিয়ান, অ্যারে, অবজেক্ট । জাভাস্ক্রিপ্ট প্রোগ্রামিং করতে এই টাইপগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।

যেমনঃ

var lastName = “Johnson”;

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি স্ট্রিং টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

var length = 16;

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি নাম্বার টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

var cars = [“Saab”, “Volvo”, “BMW”];

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি অ্যারে টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

var x = {firstName:”John”, lastName:”Doe”};

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি অবজেক্ট টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট স্ট্রিং (JavaScript String)

জাভাস্ক্রিপ্ট স্ট্রিংগুলো সাধারণত কয়কটি অক্ষররে সমষ্টি হয়ে থাকে । যেমনঃ “kamal”

স্ট্রিং গুলো  single quotes ‘’ অথবা double quotes “” এর ভিতর ব্যবহার হয়ে থাকে ।

যেমনঃ

var carName = ” kamal”;       [ এখানে double quotes “” ব্যবহার হয়েছে ]
var carName = ‘ kamal’;        [ এখানে single quotes ‘’ ব্যবহার হয়েছে ]

 

আপনি স্ট্রিং এর ভিতরে quotes ব্যবহার করতে পারেন ।

 

যেমনঃ

var answer = “It’s alright”;                    [double quotes “” এর ভিতর single quote ‘’]
var answer = “He is called ‘Johnny'”;     [double quotes “” এর ভিতর single quotes ‘’]
var answer = ‘He is called “Johnny”‘;    [single quotes ‘’ এর ভিতর double quotes “”]

 

 

কোড গুলো নিজে প্রয়োগ করুনঃ

DOCTYPE html>

<html>

<body>

 

<p id=”demo”></p>

 

<script>

var carName1 = “Volvo XC60”;

var carName2 = ‘Volvo XC60’;

var answer1 = “It’s alright”;

var answer2 = “He is called ‘Johnny'”;

var answer3 = ‘He is called “Johnny”‘;

 

document.getElementById(“demo”).innerHTML =

carName1 + ”
” +

carName2 + ”
” +

answer1 + ”
” +

answer2 + ”
” +

answer3;

</script>

 

</body>

</html>

 

 

 

 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট নাম্বার (JavaScript Numbers)

জাভাস্ক্রিপ্টটে শুধু মাত্র এক প্রকারের নাম্বার আছে । নাম্বারগুলো ডেসিম্যাল এবং ডেসিম্যাল ছাড়াও লেখা হতে পারে ।

যেমনঃ

var x1 = 34.00;    [ডেসিম্যাল দিয়ে লেখা]
var x2 = 34;        [ডেসিম্যাল ছাড়া লেখা]

 

অতিরিক্ত বড় অথবা অতিরিক্ত ছোট নাম্বার গুলো e দ্বারা লেখা হয় ।

যেমনঃ

var y = 123e5;                [ এখানে 123e5;=12300000 হবে]
var z = 123e-5;               [এখানে 123e-5;= 0.00123 হবে]

 

নির্দিষ্ট নাম্বার এর পরে e5 দিলে অই নাম্বার এর পরে পাঁচটি ০ যোগ হবে আর  e-5 দিলে অযুত এর আগে পয়েন্ট হবে ।

 

কোড গুলো নিজে প্রয়োগ করুনঃ

DOCTYPE html>

<html>

<body>

 

<p id=”demo”></p>

 

<script>

var x1 = 34.00;

var x2 = 34;

var y = 123e5;

var z = 123e-5;

 

document.getElementById(“demo”).innerHTML = x1 + ”
” + x2 + ”
” + y + ”
” + z

</script>

 

</body>

</html>

 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট বুলিয়ান (JavaScript Booleans)

বুলিয়ান এর শুধু দুইটি মান আছে ।  সত্য ও মিথ্যা ।

যেমনঃ

var x = true;
var y = false;

 

জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যারে (JavaScript Arrays)

জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যারে গুলো তৃতীয় বন্ধনী দ্বারা লেখা হয়।  জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যারে আইটেম গুলো কমা দ্বারা আলাদা করা হয় ।

কোড গুলো দেখতে এরকম হয়ঃ

var cars = [“Saab”, “Volvo”, “BMW”];

 

জাভাস্ক্রিপ্ট  অবজেক্ট [JavaScript Objects]

জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্ট গুলো দ্বিতীয় বন্ধনী দ্বারা লেখা হয়।  জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্ট আইটেম গুলো কমা দ্বারা আলাদা করা হয় ।

কোড গুলো দেখতে এরকম হয়ঃ

var person = {firstName:”John”, lastName:”Doe”, age:50, eyeColor:”blue”};

এইচটিএমএল লিস্ট (HTML tag list)

Tamim Ikbal

HTML List ট্যাগ কি এবং এটা কিভাবে HTML এ কাজ করে ?

একটা ওয়েব পেজকে সুন্দর করে সাজানো এবং তথ্য উপস্থাপনার অন্যতম পদ্ধতি লিষ্ট । HTML এর মাধ্যমে দুই ধরণের লিষ্ট তৈরি করা যায়, একটি হচ্ছে অর্ডার লিষ্ট এবং অপরটি হচ্ছে আনঅর্ডার লিষ্ট । অর্ডার লিষ্টে বিভিন্ন তথ্যকে পর্যায়ক্রমিকভাবে সাজিয়ে উপস্থাপন করা হয় এবং প্রতিটা লাইনের শুরুতে ক্রমিক সংখ্যা থাকে। অন্যদিকে আন অর্ডার লিষ্টে প্রতিটা লাইনের সামনে ছোট বৃত্তাকার বা বর্গাকার চিহ্ন থাকে। HTML এর মাধ্যমে আন অর্ডার লিষ্ট তৈরি করার জন্য <ul></ul> এবং অর্ডার লিষ্ট তৈরি করার জন্য <ol></ol> ট্যাগ ব্যবহার করা হয়।

Unordered List

এটিই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় প্রফেশনালি। <ul></ul> এর ভিতরে রাখতে হবে এবং <li></li> এলিমেন্টের ভতর একটা একটা করে আইটেম রাখতে হবে। প্রদর্শন করবে তালিকা আকারে কোন নাম্বারিং থাকবেনা। বাই ডিফল্ট একটা গোল চিহ্ন প্রতিটি আইটেমের বাপাশে থাকে।

<html>

<head>

<title>your website name</title>

</head>

<body>

<ul>

<li>Bangla</li>

<li>English</li>

<li>Social Science</li>

<li>Mathemetaics</li>

</ul>

</body>

</html>

আপনার ওয়েব ব্রাউজার এ রান করার তার দেখতে নিচের মতো দেখতে পারবেন ।

  • Bangla
  • English
  • Social Science
  • Mathemetaics

Ordered List

কখনও নাম্বার দিয়ে তালিকা প্রয়োজন হতে পারে তখন <ol></ol> এর ভিতর li ট্যাগ দিয়ে বানাতে পারেন ।

<html>

<head>

<title>your website name</title>

</head>

<body>

<ol start=”10″>

2.<li>iPad</li>

3.<li>iPhone</li>

4.<li>MacBook Air</li>

5.</ol>

</body>

</html>

আপনার ওয়েব ব্রাউজার এ রান করার তার দেখতে নিচের মতো দেখতে পারবেন ।

  1. iPad
  2. iPhone
  3. MacBook Air

হয়তো ভাবছেন <ol start=”10″> লিখার পর বাকি সব গুল 10,11,12 তালিকা কি করে করলাম । একটু লক্ষ করেন <ol start=” পর আমি “10” লিখছি যার কারনে 10 থেকে তালিকা শুরু হইছে । আর তিনটি তালিকা থাকার কারনে ১০,১১,১২ পর্যন্ত প্রদশন করছেন । আপনারা যদি <ol start=” লিখার পরে “49” দিন এবং ট্যাগ শেষ করেন তাহলে ৪৯ থেকেই আপনার তালিকা শুরু হবে ।

মডেম কি?

মডেম হচ্ছে কম্পিউটার কম্মিউনিকেশন বা ইন্টারেনট ব্যবহােরর ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র । মডেম কম্পিউটার ও ইন্টারেনট লাইন এর মধ্যে সংেযাগ স্থাপন এর জন্য ব্যবহৃত হয় । মডেম মূলত কম্পিউটার ৈতির িডিজটাল সংেকত েটিলেফান লাইেনর উেপােযাগী এনালগ সংেকেত রুপান্তর কের এবং েটিলেফান লাইন হেত গৃহীত এনালগ সংেকতেক িডিজটাল সংেকেত রুপান্তর কের কম্পিউটার েপ্রণ কের । মডেম ব্যবহার করে সহেজই কম্পিউটার েথেক তথ্য পৃিথবীর এক প্রান্ত েথেক অন্য প্রােন্ত পাঠােনা যায় । সংেক্ষেপ মডেম মডুেলশন ও িডমডুেলশন এর কাজ করে থাকে । মডেম বিভিন্ন আকার ও ক্ষমতার হতে পারে । মডেম প্রিত সেকেন্ড-এ কি পরিমান তথ্য আদান প্রদান করতে পারে তার উপর ভিত্তি করে মডেম এর ক্ষমতা িনরুপন করা হয় । তাকে সংেক্ষেপ িবট প্রিতি সেকন্ড বা বিপিএস বলে ।

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।
Notepad খুলুন এবং তাতে নিচের কোড গুলো লিখুন-

<html>
<head>
<style type=”text/css”>
div.container
{
width:100%;
margin:0px;
border:1px solid gray;
line-height:150%;
}
div.header,div.footer
{
padding:0.5em;
color:white;
background-color:gray;
clear:left;
}
h1.header
{
padding:0;
margin:0;
}
div.left
{
float:left;
width:160px;
margin:0;
padding:1em;
}
div.content
{
margin-left:190px;
border-left:1px solid gray;
padding:1em;
}
</style>
</head>
<body>

<div class=”container”>
<div class=”header”><h1 class=”header”>S-Softbd</h1></div>
<div class=”left”><p> S-Softbd brings the quickest solutions for you. No matter where you are in the world, we are committed to respond within maximum 72 hours and bring reliable solution for you and your problem.</p></div>
<div class=”content”>
<h2>Welcome!</h2>
<p> S-Softbd is a leading software development company in Bangladesh. Already it has earned vast popularity in Corporate Software Solutions. Our goal is to provide the best innovative and unique creative solutions to our valued customers. We mainly focus on web applications and management software according to meet our clients criteria.</p>

<div class=”footer”>Copyright | S-Softbd | 2014</div>
</div>

</body>
</html>

এবার ফাইলটিকে একটি নাম দিয়ে save করুন। এবার আপনার browser এ file টি open করে দেখুন।

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন
টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ‘ অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।

ই-মেইল

ই-মেইল

Name: Anisur Rahaman

ইলেক্ট্রোনিক মেইল সকলের নিকট ই-মেইল নামে পরিচিত।এটি হচ্ছে ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতির মাধ্যমে লিপিবদ্ধ তথ্য বিনিময়ের ব্যবস্হা।এই পদ্ধতির প্রয়োজনীয় বস্তু হচ্ছে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার,একটি মডেম এবং একটি টেলিফোন সংযোগ অথবা এক টি মাল্টিমিডিয়া মোবাইল।এর জন্য দরকার হয় একটি এ-মেইল হিসাব নম্বর।ব্যক্তিগত কম্পিউটার স্হাপিত ইলেক্ট্রোনিক ডাক বক্সে ই-মেইল পৌঁছে দেয়া হয়।এক দেশ থেকে অন্য দেশে তথ্যাদি প্রেরন করতে সময় লাগে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। টেলিফোন যোগাযোগের ব্যয়ের চেয়ে এর ব্যয় অনেক কম।এতে গোপনীয়তা রক্ষা হয় কারন এটি ব্যক্তিগত ডাক বক্সে পৌঁছান হয়।এতে কেবল উদ্দিষ্ট প্রাপকিই এতে প্রবেশ করতে পারে এবং এটি খুলতে পারে।ই-মেইল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিদা হচছে,অফিসের কগজপত্রের ব্যবহার হ্রাস করার ব্যাপারে এর ক্ষমতা।আজকাল ব্যবসা ব্যনিজ্য এই দ্রত যোগাযোগে ব্যবস্থাটির উপর নির্ভরশীল হয়ে পরেছে।ই-মেইল আমাদের আন্তর্জাতিক জগতের সম্মুখীন হওয়ার সুযোগ প্রদান করে। এটি পৃথিবীর যেকোন অংশে প্রায় তাৎক্ষানিকভাবে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং দূরবর্তী অঞ্চলসহ বিসব্যপী নেট-ওয়ার্ক বজায় রখে।

মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা : Media Player and How does it work.

শিরোনাম: মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা।

—-বেথুন কুমার বর্মন
Email: bethun09@yahoo.com

আমরা সকলেই মুভি, গান, নাটক, হোম ভিডিও ইত্যাদি নানা ধরনের ভিডিও ওহোরহো দেখে আসছি।
কেউ শেখার জন্য দেখে, কেউ মজা পাওয়ার জন্য, কেউ স্মৃতি চারনের জন্য।
আবার কেউ কেউ পেষার খাতিরে ভিডিও দেখে থাকে। মুভি সেনসর বোর্ড এ গেলে তার কতৃপক্ষকে দেখে সারটিফায়েড করতে হয়।
ভিডিও ইডিটররা অনবরত বিভিন্ন ভিডিও দেখে আর সেটাকে ইডিট করে আমাদের তাক লাগানো আনন্দ দিতে থাকে।
তো আমরা যে বিভিন্ন ভাবে এইসব ভিডিও দেখি তার বেশির ভাগই কিন্তু আমরা মিডিয়া প্লেয়ারে চালিয়ে দেখি।
VCR,CD Player, DVD Player, mp3 বা mp3 Player বা iPod আসলে এগুলো সবিই মিডিয়া প্লেয়াল।
বিভিন্ন মিডিয়া File এরা প্লে করে।
তো এখনকার যুগে মিডিয়া File সবচেয়ে বেশি প্লে করা হয় Computer এ।
এখানে Computer বলতে Desktop Computer বা Laptop Computer কেই বুঝাচ্ছি। এদিকে হালের Tablet PC, Android, iPhone
কেও ছোটমোট Computerই বলা যায়।
তো আমরা এইসব ডিভাইসকে ব্যবহার করি বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য। আর বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য চাই বিভিন্ন মিডিয়া প্লেয়ার।
এখন সেই মিডিয়া File হোক ভিডিও বা অডিও বা স্টিল পিকচার বা অন্যকিছু।

এখন প্রতিটি মিডিয়ারই একটা নির্দিষ্ঠ Format থেকে থাকে। আর থাকে File Extension.
আমরা কোন মিডিয়া File এর File Extension দেখে এর Format চিনতে পারি।

Internet এর আমরা বিভিন্ন প্রকার Media Player পেতে পারি।
Paied Media Player রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করার জন্য আপনাকে টাকা গুনতে হবে।
আাবার রয়েছে ফ্রি Media Player, ফ্রি Media Player গুলো আবার দু রকম হয়ে থাকে।

১. ফ্রি+ওপেনসোর্স
২. ফ্রি+ক্লোজসোর্স

ফ্রিগুলো ফ্রিই, কোন টাকা পয়সা দিতে হয় না। ওপেনসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে সোর্সকোড দিয়ে দেয়, যাতে আপনি
ঐ মিডিয়া প্লেয়ারকে ইচ্ছেমত ডেভলপ করতে পারেন।
আর ক্লোজসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে মিডিয়া প্লেয়ারকে মডিফাই করার কোন অনুমতি দেয় না।

এখন Format আর File Extension সমন্ধ্যে সামান্য জেনে নেই।

আজকাল ভিডিও দেখার জন্য সবচেয়ে বেশি যে Format গুলো ব্যবহার হচ্ছে সেগুলো হচ্ছে

1. Matroska (এর File Extension .mkv)
2. Moving Picture Experts Group এর MPEG4 (এর File Extension .mp4)
3. Audio Video Interleaved এর AVI (এর File Extension .avi)
4. Apple এর QuickTime File Format (এর File Extension .mov)
5. Adobe Flash Player এর Flash Video (এর File Extension .flv)
6. MPEG এর আরো একটি Format MPEG Transport stream (এর File Extension .ts)
7. MPEG এর আরো একটি Format MPEG-2 transport stream (এর File Extension .m2ts)
8. MPEG এর অডিও Audio Format (এর File Extension .mp3)

এছাড়াও VCD এর জন্য .dat আর DVD এর জন্য .vob তো রয়েছেই।

তো উপরে যেগুলো নিয়ে আলোচনা করলাম সেগুলো সবগুলোই মোটামুটি Media Container বা Digital Container Format.
বিভিন্ন মিডিয়া File Compress করে Container formats এ ঢুকানো হয়।

ধরা যাক কোন একটা ফাইল এর Extension হচ্ছে .mkv
তো আমাকে সাধারন ভাবে বুঝতে বুঝতে হবে যে এই ফাইলটাতে কমপক্ষে একটা ভিডিও ফাইল ও একটি অডিও ফাইল আছে।
এবং সেই ভিডিও ফাইল ও অডিও ফাইলের Extension যে কোন Format এর হতে পারে।
.mkv ঐ অডিও-ভিডিও ফাইলকে একখানে করেছে মাত্র।

এখন Media Player কী কী ধাপে কাজ করে সেটা জেনে নেই।
Media Player এ 3টি ধাপ সম্পন্ন হওয়ার পরে একটি অডিও বা ভিডিও ফাইল প্লে হয়।
এই তিনটি ধাপ সম্পন্ন করার জন্য একটা Media Player এ তিনটি জিনিস থাকতে হয়।

১. Media Splitter
২. Media Decoder
৩. Media Renderer

এখন একটি ভিডিও ফাইল যখন আমরা কোন Media Player এ চালু করতে যাবো তখন প্রথমেই ভিডিও ফাইল থেকে
Media Splitter এর মাধ্যমে অডিও, ভিডিও Split করে আলাদা করা হয়।

এর পর ঐ অডিও, ভিডিও চলে যায় Media Decoder এর কাছে। যেহেতু বেশিরভাগ Media File বিভিন্ন Media Format এ Compress
করা থাকে তাই Decoder সেগুলোকে Decode করে পাঠিয়ে দেয় Media Renderer এ।

Media Renderer ঐ অডিও-ভিডিও ফাইল এর কোয়ালিটি কন্ট্রল করে।
কতো ফ্রেম এ চলবে ভিডিও। কত বিট রেটে অডিও-ভিডিও Output দিবে। ভিডিও আপস্কেলিং-ডাউনস্কেলিং।
ভিডিও কালার ইত্যাদি নানা বিষয়ে কোয়ালিফাইড হয়ে তবেই একটা ভিডিও ফাইল Media Player এর মাধ্যমে আমরা দেখতে ও
এর সাউন্ড উপভোগ করতে পারি।

অথচ এই পুরো কাজটা সম্পন্ন হয় 1সেকেন্ডেরও কম সময়ে। মজা না !!!

আজ আর না। নিচে কিছু জনপ্রিয় Media Player এর নাম দিয়ে আজ শেষ করছি।

1.Media Player Classic
2.VLC media player
3.Windows Media Player
4.Adobe Flash Player
5.Pot Player
6.The KMPlayer
7.CyberLink PowerDVD
8.iTunes
9.KM Player

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

Maher Bappy

‘আইফোন ৬’ দেখতে কেমন হবে, তা নিয়ে আইফোনপ্রেমীদের মধ্যে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা-কল্পনা। এরই মধ্যে নতুন আইফোনের ডিজাইনার স্যাম বেকেট কয়েক দিন আগে ইউটিউবে প্রকাশ করলেন একটি ‘কনসেপ্ট ভিডিও’। এতে দেখানো হয়েছে ‘আইফোন ৬’ আসলে দেখতে কেমন হবে? আগের ‘আইফোন ৫এস’-এর মতো দেখতে হলেও একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, এর হোমস্ক্রিনে আছে ‘আইওএস৮’ এবং ‘হেলথবুক অ্যাপ’। ভিডিওতে দেখা গেছে, এতে আছে ৪.৭ ডিসপ্লে, ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল, ৪৬৮ পিপিআই, ১০ মেগাপিক্সেল সেন্সর এবং এটি আগের মডেল থেকে ৯ শতাংশ পাতলা।