কিভাবে আপনার কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত করবেন

ইমরান আহমেদ

 

কম্পিউটার ব্যাবহারকারীদের নিকট একটি আতঙ্ক হল শর্টকাট ভাইরাস। বহু উন্নতমানের অ্যানটি ভাইরাস ব্যাবহার করেও অনেকে এই সমসসা থেকে মুক্তি পান না। আমিও বেশ কয়েকদিন যাবত এই সমস্যায় জর্জরিত থাকার পর আমার এক বন্ধুর নিকট ভালো একটা সমাধান পাই। নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করলে যে কেউ শর্টকাট ভাইরাস দূর করতে পারবেন বলে আশা করিঃ

প্রথমত, এই লিংক থেকে http://en.kioskea.net/download/download-11613-autorun-exterminator সফটওয়্যার ‘AutorunExterminator’ ডাউনলোড করুন।

সফটওয়্যারটি ইন্সটল করলে আপনার autorun.inf ফাইলগুলো ড্রাইভ থেকে মুছে যাবে।

দ্বিতীয়ত, “Start” –>Run –> এ গিয়ে cmd লিখুন এবং ok button চাপুন। ধরুন আপনার ড্রাইভটি যদি G হয়, তাহলে নিম্নোক্ত কমান্ডটি লিখুন- attrib -h -r -s /s /d g:\*.* তারপর, আপনার ফাইলগুলোকে ড্রাইভটিতে চেক করুন।

তৃতীয়ত, এই লিংক http://en.kioskea.net/download/download-105-malwarebytes-anti-malware হতে ‘Malwarebytes’ Anti-Malware সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। ইহা আপডেট করুন এবং ফুল স্কেন করুন।

আশা করি এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে। এছাড়া, উইন্ডোজ সেটআপ করার মাধ্যমেও আপনি এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

ব্যান্ডউইডথ্‌

ব্যান্ডউইডথ্‌

Iraj Elahi
এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে প্রতি একক সময়ে যে পরিমাণ ডেটা বা বাইনারি বিট স্থানান্তরিত হয় তাকে ডেটা ট্রান্সমিশন হার বা Bandwidth বলে। ব্যান্ডউইডথ্‌ সাধারণত bit per second (bps) এ হিসাব করা হয়। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ ডেটা ট্র্যান্সমিট করা হয় তাকে ব্যান্ড স্পিড বা ব্যান্ডউইডথ্‌ বলে । ডেটা ব্যান্ডউইডথ্‌কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা –
১। ন্যারো ব্যান্ড (Narrowband)
২। ভয়েস ব্যান্ড (Voiceband)
৩। ব্রড ব্যান্ড (Broadband)
ন্যারো ব্যান্ড (Narrowband)
সাধারণত 45bps থেকে 300bps পর্যন্ত গতিতে ন্যারো ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরিত হয়ে থাকে এবং এটি Sub Voiceband নামেও পরিচিত । যে সকল ক্ষেত্রে ধীরগতিতে ডেটা ট্রান্সফার দরকার সে সকল ক্ষেত্রে এই ব্যান্ড ব্যবহৃত হয়। যেমন- টেলিগ্রাফ।

ভয়েস ব্যান্ড (Voiceband)
এই ব্যান্ডের গতি 1200bps থেকে 9600bps হয়। সাধারণত টেলিফোন লাইনে এই ব্যান্ডউইডথ্‌ ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কম্পিউটার ও পেরিফেরাল যন্ত্রপাতিতে ডেটা ট্রান্সফার করতে ভয়েস ব্যান্ড ব্যবহৃত হয়।

ব্রডব্যান্ড (Broadband)
এই ব্যান্ডউইডথ্‌ 1Mbps থেকে অনেক উচ্চগতি পর্যন্ত হয়ে থাকে । মাইক্রোওয়েভ , অপটিক্যাল ফাইবার কেবলে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ব্রড ব্যান্ড ট্রান্সমিশন ব্যবহার করা হয় ।

অস্তিত্ব সংকটে স্ক্যানার

শুধুমাত্র কথা বলার যন্ত্র হিসেবে আবিষ্কৃত হলেও মোবাইল ফোনে আজ কি না হয়? ছবি তোলা, গান শোনা, মুভি দেখা এমনকি ইমেইল করার কাজটিও আজ পকেটে থাকা এই ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে করা সম্ভব। সেই সাথে এই একটি ডিভাইসই দখল করে নিয়েছে অনেকগুলি ডিভাইসের জায়গা। দশ বছর আগের কথাই চিন্তা করুন। বিয়ে বা কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে একটি ক্যামেরা সংগ্রহ করতে কতজনের কাছেই না ধরনা দিয়েছেন। কিন্তু আজ শুধু বিয়ের অনুষ্ঠানই নয় বরং অতি তুচ্ছ কোন কারণে ক্যামেরার দরকার হলে নিজের পকেটেই হাত দিচ্ছেন। আলাদা ক্যামেরা কেনার চিন্তা এখন খুব কম সংখ্যক মানুষই করে থাকেন। কারন পকেটে থাকা মোবাইল ফোন দিয়েই প্রায় কাছাকাছি মানের ছবি তোলা যাচ্ছে। যদিও প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারদের কাছে মোবাইল ফোন এখনো খেলনার মতই রয়ে গেছে। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই দৃশ্য পাল্টে যেতে পারে। কারন ৪১ মেগা পিক্সেল ক্যামেরাযুক্ত লুমিয়া ১০২০ তৈরির পর নির্মাতারা এবার ডিএসএলআর ক্যামেরার বাজার দখলে তৎপর। মোবাইল ফোনের এই অব্যাহত আগ্রাসনের ফলে এরই মধ্যে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে আরেকটি বহুল ব্যবহৃত ডিভাইস স্ক্যানার। অনেক আগে থেকেই ছোট খাটো ডকুমেন্ট স্ক্যান করতে হলে মোবাইলের ক্যামেরাতেই সেরে ফেলতাম। সম্প্রতি ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে গিয়ে প্রথম কোন সিরিয়াস কাজে এই শিশুসুলভ কাজটি করলাম।ওডেস্কই এরকম টিপস দিয়েছে। যাদের স্ক্যানার নেই শুধু তাদের জন্য।

ওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই

ফোন কোম্পানিগুলোও ক্যামেরার এই ব্যতিক্রমী ব্যবহারকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে। লেটেস্ট মডেলের প্রায় সব ফোনেই লেখা স্ক্যান করতে ক্যামেরায় আলাদা প্রিসেট জুড়ে দেয়া হচ্ছে যার মাধ্যমে আরও ভালোভাবে লেখা স্ক্যান করা যায়। শুধু তাই নয় বেশ কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশনে অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন বা ওসিআর সুবিধাও পাওয়া যায়। সবাই যখন মোবাইল ফোনের স্ক্যানিং সুবিধাকে এতোটা গুরুত্ব দিচ্ছে তখন আমরাও প্রয়াস পাই এর নানাদিক নিয়ে কিছু প্যাঁচাল চালানোর। পোস্টের শেষভাগে থাকছে কিছু টিপস যার মাধ্যমে আপনার স্ক্যানিং এর হাতকে আরেকটু দক্ষ করে তুলতে পারেন। একটু ভুল হয়ে গেল মনে হয়! মোবাইলতো এখন আর মোবাইল নেই। এটি হয়ে গেছে স্মার্টফোন। তাই এখন থেকে স্মার্টফোন বলাই ভালো।

স্ক্যানার বনাম স্মার্টফোনঃ ভাবুন তো! আপনার বন্ধুর করা অ্যাসাইনমেন্টের দুটি পৃষ্ঠা আপনার খুব দরকার। প্রয়োজন থাকায় আপনাকে ধারও দেয়া যাচ্ছে না। ফটোকপির দোকানও বেশ দূরে। পকেটে থাকা কোন যন্ত্র যদি এসময় উদ্ধার করতে পারে তবে স্মার্টফোন। হ্যাঁ পোর্টাবাইলিটির কথাই বলছি। এক্ষেত্রে স্মার্টফোনকে ১০০ দিয়ে স্ক্যানারকে জিরোই দিতে হয়। কারণ পিসি সহ স্ক্যানার সাথে নিয়ে কি আর ঘোরা সম্ভব? আবার একই ডিভাইসে স্ক্যান করা ও পড়ার কাজ করা যায় বলে স্মার্টফোনকে আরেকটু এগিয়ে রাখতে পারেন। সেই সাথে অন্য বন্ধুর সাথে শেয়ার করার সুবিধাতো থাকছেই। ক্যামেরার মেগা পিক্সেল যদি অনেক বেশি হয় তাহলেতো কথাই নেই সাধারণ স্ক্যানারের চেয়েও বড় করে স্ক্যান করতে পারবেন। তবে স্ক্যান করা ডকুমেন্টটি যদি সিরিয়াস কাজে ব্যবহৃত হয় তবে মাথায় রাখুন সবাই ওডেস্কের মত উদার নয়। কারণ স্মার্টফোনে স্ক্যান করতে গেলে কিছু সমস্যাও পাবেন। সাধারণ স্ক্যানারের চেয়ে ফোনে নানা সেটিং পরিবর্তন করে লেখা স্ক্যান করা বেশ ঝামেলা এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই দু-তিন পৃষ্ঠার বেশি স্ক্যান করতে স্ক্যানারই ব্যবহার করা উচিৎ। এছাড়া ফোনটি যতই সোজা করে ধরুন না কেন কাগজ কিন্তু কখনোই পুরোপুরি সোজা হবে না। তাই কাগজের বাইরে কিছু বাড়তি অংশসহ স্ক্যান হবে।

আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান

আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান

সাধারণ স্ক্যানার বদ্ধ পরিবেশে নিয়ন্ত্রিত আলোয় স্ক্যান করে। কিন্তু ক্যামেরায় তা অসম্ভব। তাই কাগজের বিভিন্ন স্থানে আলোর তারতম্য খেয়াল করার মত পর্যায়ে থাকে। আবার স্ক্যানার শুধুমাত্র লেখাই স্ক্যান করে কিন্তু ক্যামেরা কাগজসহ ছবি তোলে। এতে স্ক্রিনে পড়তে ভালো লাগলেও প্রিন্ট করার সময় কালো কালো ছোপ তৈরি করে। ফলে লেখা কিছুটা অস্পষ্ট আসতে পারে। তাই ভবিষ্যতে যাই হোক স্ক্যানারকে এখনোই স্মার্টফোন দিয়ে রিপ্লেস করা যাচ্ছে না

ikt

প্রিন্ট করা ডকুমেন্টে কালো ছোপ

স্ক্যান কোয়ালিটি বাড়াবেন যেভাবেঃ

আপনি স্মার্টফোন দিয়ে যতটা ভালো স্ক্যান করেন তাতে হয়ত আপনার প্রয়োজন মিটে যায়। আরেকটু ভালো স্ক্যান করে যদি স্ক্যানারের আরেকটু কাছাকাছি যাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়? এজন্য সাধারণ কিছু নিয়ম অনুসরণ করুন। ক্যামেরা চালু করে মুড বা প্রিসেট অপশনে গিয়ে টেক্সট/টাইপ সিলেক্ট করুন।

Text/Type preset

যদি টাইপ প্রিসেট না থাকে তবে Auto সিলেক্ট করুন। এবারে টেবিলের উপর কাগজটি সমতল ভাবে স্থাপন করুন। ক্যামেরাটি এমনভাবে ধরুন যাতে কাগজের প্রান্তগুলি স্ক্রিনের প্রান্ত স্পর্শ করে। আগেই বলেছি হাজার চেষ্টা করেও পুরোপুরি সোজাভাবে স্ক্যান করা যাবে না। কিন্তু যতটুক করা যায় আর কি। এবার শাটার রিলিজ বাটন হালকা ভাবে চেপে কিংবা স্ক্রিনের মাঝখানে টাচ করে ফোকাস করুন। উল্লেখ্য এভাবে ফোকাস করার সুবিধা সব ফোনে থাকে না। যাই হোক ফোকাস করার পর দেখুন কেমন দেখায়। Exposure পরিবর্তন করে আলো কমাতে বা বাড়াতে পারেন। তবে ডকুমেন্ট যদি প্রিন্ট করতে চান তাহলে এক্সপোজার বেশি দিয়ে তোলাই ভালো। এতে প্রিন্ট করার সময় কাগজের টেক্সচার কম আসবে। তবে এক্সপোজার ফুল দিয়ে ওভার এক্সপোজ করে ফেলবেন না। আলো খুব কম হলে ফ্লাশ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু প্রয়োজন না হলে ফ্লাশ ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ ফ্লাশ ব্যবহার করলে প্রান্তের তুলনায় মাঝখানে বেশি উজ্জ্বল আসে। এইসব অ্যাডজাস্টমেন্ট করার পর আবার ফোকাস করুন দেখুন। সব ঠিক থাকলে শাটার রিলিজ বাটন চেপে ছবি তুলুন। আর হ্যাঁ স্ক্যান করার কাজটি আরেকটু সহজ ও গতিময় করতে থার্ড পার্টি অ্যপ্লিকেশন CamScanner ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্ক্যান করা ছবিকে সরাসরি পিডিএফ ফরম্যাটে কনভার্ট করে

gwf

আর এজ ডিটেকশন ফিচার থাকায় এটি নিজে থেকেই কাগজের বাইরে থাকা বাড়তি অংশ ক্রপ করে বাদ দিয়ে দেয় এবং অবশিষ্ট থাকা কাগজকে ফটোশপের মত ট্রান্সফর্ম করে সোজা করে দেয়। তাই স্ক্যান করার সময় কাগজ সামান্য বাঁকা উঠলেও সমস্যা নেই। এছাড়া আরও অন্যান্য ফিচার তো রয়েছেই তাই আপনার যদি আইওস কিংবা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটেড ফোন থাকে তবে অবশ্যই এই ফ্রি অ্যাপ্লিকেশনটি যথাক্রমে AppStore অথবা Google Play থেকে ডাউনোলোড করে নিবেন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি : Remote Control for Your PC

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি

K.A.S.M. Saif Uddin

কম্পিউটার বাবহারকারিদের জন্য গুগল নিয়ে এল দারুন এক অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপ্লিকেশনের নাম এর “ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ” । এর মাধ্যমে যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস দিয়ে দূর থেকেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন আপনার ডেক্সটপ কম্পিউটার।এর সম্পর্কে গুগল জানিয়েছে, প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপ স্টোর ‘প্লে স্টোর’ থেকে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে এবং গুগল আইডি দিয়ে লগইন করলে দূর থেকে ডেস্কটপ চালানো যাবে।অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে ডেস্কটপের নিয়ন্ত্রণ নিতে একটি পিন নম্বর দিতে হবে। ডেস্কটপে রিমোট অ্যাকসেস সেট করতে হলে এই পিন নম্বর দিতে হবে। তবে দূর থেকে অ্যান্ড্রয়েডচালিত পণ্য দিয়ে ডেস্কটপ চালাতে হলে ডেস্কটপটি অবশ্যই চালু থাকতে হবে এবং ইন্টারনেট সংযোগও চালু থাকতে হবে।
গুগল আরও জানিয়েছে, এই অ্যাপটি ম্যাক, উইন্ডোজ, গুগল ওএস কিংবা লিনাক্স যেকোনো অপারেটিং সিস্টেম চালিত পিসিতে এই অ্যাপটি কাজ করবে।
চলতি বছরের শুরুতেই দূর থেকে ডেস্কটপ নিয়ন্ত্রণের জন্য আইওএস অ্যাপ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিল গুগল।

ফটোশপে বাংলা লিখুন অভ্র দিয়ে

ফেসবুক কিংবা ব্লগসহ পিসির যেকোন জায়গায় বাংলা লিখার কৃতিত্ব অভ্রকেই দিতে হয়। কিন্ত এতসব জায়গায় বাংলা লিখতে পারলেও ফটোশপ কিংবা ইলাস্ট্রেটরে অভ্র যেন একেবারেই অক্ষম। তাই এক্ষেত্রে সেই পুরোনো বিজয়ের দ্বারস্থ হন অনেকেই। কারন বিজয় সাধারণত ANSI ফরম্যাটে লেখে। আর অভ্র লেখে ইউনিকোড ফরম্যাটে। এই ইউনিকোডের কল্যাণে যেখানে সেখানে বাংলা লেখা সম্ভব হলেও ফটোশপ কিংবা ইলাস্ট্রেটর ইউনিকোড সাপোর্ট করে না। কিন্ত অভ্র দিয়েও ANSI ফরম্যাটে লেখা যায় এবং তা ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটরেও সাপোর্ট করে। এজন্য Tools and settings এ ক্লিক করে Output as ANSI বাটনে ক্লিক করুন।

ুাীৈ

wg মুড সুইচ

একটি উইন্ডো আসবে। এতে Use ANSI anyway বাটনে ক্লিক করুন।

এবারে একটি ANSI ফন্ট সিলেক্ট করে নির্বিঘ্নে বাংলা লিখতে থাকুন। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে ANSI ফন্ট চিনবেন কিভাবে? এর উত্তর হলো আপনি যদি আলাদা কোন ANSI ফন্ট ইন্সটল করে না থাকেন তাহলে অভ্রের সাথে ইন্সটল হওয়া Siyam Rupali ANSI ফন্ট ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু ANSI ফন্টগুলির নাম বেশিরভাগ সময় ঝড়ঃহুহুগম বা এই ধরনের নামে শো করে। ফলে নির্দিষ্ট ফন্ট খুজে পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। কিন্তু Siyam Rupali ANSI সব সময় Siyam Rupali ফন্টের পরেই অবস্থান করে। আর তাই Siyam Rupali এর পরের ফন্টটি চোখ বন্ধ করে সিলেক্ট করতে পারেন। এছাড়া পিসিতে যদি বিজয় ইন্সটল করা থাকে তাহলে বিজয়ে ব্যবহৃত ফন্টসমুহ ব্যবহার করেও ফটোশপে লিখতে পারেন। আর ফন্টের ভ্যারিয়েশন চাইলে বাড়তি ফন্ট নিজে ইন্সটল করে নিন। বাজারে ফন্ট কালেকশনের বেশ কিছু ডিভিডি পাওয়া যায়। আপাতত কিছু ANSI ফন্ট এখান থেকে ফ্রি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ফটোশপে লেখা শেষ হলে আবার সেটিংসে ক্লিক করে Output as Unicode বাটনে ক্লিক করুন। নতুবা ফেসবুক সহ অন্যান্য জায়গায় বাংলা লিখতে পারবেন না।

While লুপ, Do-While লুপ, For লুপ, try-catch-finally ব্লক:

While লুপ, Do-While লুপ, For লুপ, try-catch-finally ব্লক:
এবং break, continue বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি:
while লুপ:
while(condition){
//do something
}
do-while লুপ:
do{
//do something
}while(condition);
for লুপ:
for(initial_value;condition;increment){
//do something
}
try-catch-finally ব্লক:
try{
//try something
}catch(Exception e){
//do something if exception occurs
}finally{
//do something even if exception occurs or not
}
break, continue:
break; //লুপ থেকে বেরিয়ে আসবে
continue; //বাকি অংশ বাদ দিয়ে লুপ এর শেষে চলে যাবে

আসা করি উপরের বিষয় গুলো ভাল ভাবে অনুশীলন করলে আপনি ভাল ফলাফল পাবেন।

অনলাইনে নিরাপদে থাকার কিছু উপায় বা কৌশল

অনলাইনে নিরাপদে থাকার কিছু উপায় বা কৌশল

আমরা জানি যে ইন্টারনেট হল দ্রুত যোগাযোগের, ব্যাবসায় বানিজ্যের, বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহের, এন্টারটেইনমেন্টের একটা ভাল মাধ্যম। কিন্তু পাশাপাশি এর ক্ষতিকর দিকটা সম্পর্কেও আমাদের সচেতন থাকতে হবে। নিরাপদ ব্রাউজিংয়ের জন্য কিছু পরামর্শ নীচে দেয়া হল।

কখনো আনলাইনে খুববেশী ব্যক্তিগত তথ্য দিবেন না – অনেক বাজে ধরনের লোক আছে যারা অন্যদের ক্ষতি করতে চায় বিশেষ করে শিশু ও টিনএজদের উপর। তাই আপনার প্রোফাইল পেজ, ব্লগ, চ্যাটরুম, ইন্সটেন্ট ম্যাসেন্জার বা ইমেইলে কখনো খুববেশী ব্যক্তিগত তথ্য দিবেন না।

* সবসময় নিকনেম ব্যাবহার করুন নিজের নামের পরিবর্তে।

* কখনো আপনার ঠিকানা, টেলিফোন নাম্বার দিবেন না এমনকি এইগুলি পাওয়া যেতে পারে এমন কোন লিন্কও দিবেন না।
আরো বিস্তারিত – http://www.tunerpage.com/archives/363949

* অপরিচিত কাউকে আপনার ছবি পাঠাবেন না।

* নিজেকে অনলাইনে সবসময় নিরাপদ ভাববেন না কারন বিভিন্ন ভাবে অনলাইন থেকে আপনি কে, কোথায় থাকেন এই তথ্য সংগ্রহ করতে পারে যে কেউ।

Odesk e কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা

odesk কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা-

আপনি যদি আগে থেকেই জানেনে যে, odesk কি এবং কীভাবে এতে কাজ পেতে হয় তাহলে ভাল আর যদি না জানেন তবে ভাল করে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

প্রথমেই বলি odesk কি?

Odesk হল পৃথিবীর অন্যতম সেরা মার্কেটপ্লেস যেখনে রয়েছে প্রচুর কাজ। এখানে আপনি কাজ করতেও পারবেন আবার মানুষকে দিয়ে কাজ করাতেও পারবেন। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাজ। এর মধ্যে web developer এবং seo এর প্রচুর কাজ রয়েছে।

Odesk এ account খোলা এবং কাজ পাওয়ার সিস্টেম-

Odesk এ কাজ করতে হলে আপনাকে আগে একটা account খুলতে হবে। account খোলার জন্য www.odesk.com এ যান, তারপর register এ ক্লিক করুন। আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে যথাযত ভাবে সকল ঘর পূরণ করুন। মনে রাখবেন- এখানে আপনি যে নাম দিবেন তা যেন আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর নামের সাথে সম্পূর্ণ মিলে যায়, তা না হলে টাকা তোলার সময় ঝামেলা হতে পারে। আপনার ঠিকানাও আপনার বর্তমান ঠিকানা দিবেন।

অ্যাকাউন্ট খুললেই আপনি কাজ পাবেন না। আপনাকে আগে রেডিনেস নামে একটি পরীক্ষা দিয়ে তাতে পাশ করতে হবে, তাছাড়াও আপনাকে আরও অনেক কিছু ফিল আপ করতে হবে। প্রতিটি কাজের জন্য আপনার প্রোফাইল একটু একটু করে কমপ্লিট হতে থাকবে। মোটামুটি ৭০% প্রোফাইল কমপ্লিট হলেই আপনি কাজ করার উপযুক্ত হবেন।

এখন কাজ করার জন্য আপনাকে প্রথমে বিভিন্ন কাজের তালিকায় যেতে হবে। এর জন্য আপনি find work এ ক্লিক করবেন তারপর আপনার সামনে কাজের ক্যাটাগরির তালিকা আসবে সেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগিরর কাজ ব্রাউজ করতে পারবেন। যেহেতু আপনি SEO এর কাজ শিখেছেন তাই আপনি SEO এর ক্যাটাগরি ব্রাউজ করেন, সেখানে গেলেই দেখবেন কাজের এক লম্বা তালিকা। আপনাকে আগে কাজের জন্য দরখাস্ত যাকে বলা হয় বিড করতে হবে। ধরুন একটা কাজের জন্য ১৫ জন বিড করেছেন এখন যিনি কাজ দিয়েছেন বা বায়ার বা clint এই ১৫ জনের মধ্যে থেকে নিজের ইচ্ছা মত একজন বা একের অধিক জনকেও তার কাজের জন্য নিয়োগ দিতে পারেন। এখন যদি আপনি কাজের বিড টা ভালভাবে করতে পারেন তবে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ থাকে অনেকাংশে।

কাজের তালিকা ব্রাউজ করার সময় হয়ত আপনি লক্ষ্য করবেন যে, সেখানে দুই ধরনের কাজ রয়েছে। যেমন-
. ফিক্সড প্রাইজ (fixed price work)
. আওয়ার লি (hourly work)

fixed price work হল এমন সব কাজ যার মুল্য পূর্ব নির্ধারিত থাকে। নতুন দের জন্য এ সকল কাজে বিড না করাই ভাল, কারন, এ সকল কাজে টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা কম, মানে কোন গ্যারান্টি নাই। ধরেন আপনি একটি 50$ এর fixed price কাজ করলেন, অনেক কষ্ট করে কাজটি করলেন এবং তা আপনার বায়ারকে (যিনি কাজ দিয়েছিলেন) তা সাবমিট করলেন, এখন আপনার বায়ার তা পছন্দ করল না বা বায়ার শয়তানি করেই তা পছন্দ করল না, এখন সে যদি আপনাকে টাকা না দেয় তাহলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না, আপনি যদি চান ওই ক্লাইন্টের নামে odesk এর কাছে নালিশ করতে তবে আপনি তা করতে পারবেন। এর ফলে ওই বায়ার আপনাকে desput দিবেন, এর অর্থ হল আপনি আপনার কাজটি সুন্দর ভাবে করতে না পারায় আপনার বায়ারের সাথে আপনার পেমেন্ট নিয়ে ঝামেলা হয়েছে। ফলে odesk এর একটি টিম মেসেজ এর মাধ্যমে আপনার ও আপনার বায়ারের কথা শুনবেন ও সিদ্ধান্ত নিবেন, আপনি কাজটি করতে পারেন নাই নাকি আপনার বায়ার আপনার সাথে দুই নাম্বারি করছেন। ঘটনা যাই হোক না কেন তাদের এই পর্যবেক্ষণ এর ফলাফল কিন্তু একই তারা আপনার বায়ার কেই সাপোর্ট করবে, তার কারন আপনি যদি না থাকেন ফলে তাদের তেমন কোন লস নেই, আপনি যে কাজটা করতেন তা অন্য কেউ করবে, কিন্তু বায়ার যদি না থাকে তাহলে তারা একজন কাজ দাতাকে হারাবেন যাদের দিয়েই odesk এর ব্যাবসা। ফলে আপনি কাজ+টাকা+আপনার রেপুটেশন সব হারাবেন। সাথে সাথে আপনার প্রোফাইলে one disput লেখা হয়ে যাবে, ফলে আপনি যখন অন্য কোন কাজে বিড করবেন তখন ক্লাইন্ট আপনার প্রোফাইলে গিয়ে দেখবে one disput তার মানে, তখনি তিনি ধরে নিবেন যে, আপনি কাজ পারেন না। তাই ভুলেও নতুন অবস্থায় fixed price এর কাজে বিড করবেন না।

Hourly work হল ঘণ্টা হিসেবের কাজ। আপনি প্রতি ঘণ্টা একটা নির্দিষ্ট রেট হিসেবে যত ঘণ্টা কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে তত ঘণ্টা হিসেবে যত টাকা আসে তা দিবনে। আপনি নতুন অবস্থায় এই ধরনের কাজই করবেন, কেননা এই ধরনের কাজে কোন রিক্স থাকে না। আপনি যতটুকু কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে ততটুকুর টাকা দিতে বাধ্য থাকবেন। হ্যাঁ, আপনার কাজ যদি পছন্দ না হয় তবে তিনি আপনাকে খারাপ ফিডব্যাক দিতে পারেন, তাই তো আমি আগেই বলেছি যে, কাজ ভাল করে না শিখে তা করতে যাবেন না, এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।

কম বিড করেই তাড়াতাড়ি কাজ পাওয়ার উপায়-
আপনি যদি তারাতারি কাজ পেতে চান তাহলে আপনাকে কিছু টিপস বা পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। প্রথমে আপনি ভাল করে আপনার ক্লাইন্ট এর দেয়া কাজের বর্ণনা টি পড়ুন। খুব ভাল করে বোঝার চেষ্টা করুন তিনি কী বলতে চাইছেন, তিনি ঠিক কোন ধরনের কাজ কতদিনের মধ্যে করাতে চান। তারপর একটু ভাবুন যে, আপনি কি সত্যিই পারেন তার সকল চাহিদা মেটাতে? যদি পারেন তাহলে বিড করুন। বিড করার সময় চেষ্টা ক্ক্রবেন অল্প কথায় লিখতে, বড় বিড করলে ক্লাইন্ট তা পরবে না, ফলে আপনার লাভ হবে না, সব সময় চিন্তা করবেন আপনি যদি ক্লাইন্ট এর যায়গায় থাকেন তাহলে কি লিখলে আপনি কাজটা দিতেন, আপনিও ঠিক সেই কথা গুলই লিখুন। পারলে আগে আপনি যে ধরনের কাজ করেন সেই কাজের একটা example তৈরি করুন। ফলে আপনি ওই সকল কাজের জন্য বিড করার সময় ওই example টি দিয়ে দিন, শুধু এইটুকু লিখুন, I have done this type of work before, here is example. এর সাথে আপনার example টা attach করে দিন। ব্যাস এবার দেখুন এভাবে বিড করতে থাকলে ইনশা-আল্লাহ্‌ আপনি খুব তাড়াতাড়ি কাজ পেয়ে যাবেন।

NAZMUL shahadat
Berthahylo@gmail.com

কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

Name : Tareq Shikder
e-Mail : tshikder2008@gmail.com
Blog : http://www.secretefashion.com/

ফ্রিল্যান্সীং….
আইটি সেক্টরের একটি বিশাল অংশ জুরে রয়েছে ফ্রিল্যান্সীং। কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষ করে আমেরিকা, ইউরোপ ও কানাডার অধিকাংশ মানুষই এত ব্যস্ত থাকেন যে আইটি রিলেটেড অতি সাধারণ অথবা জটিল যে কোন প্রকারই কাজই হোক সেগুলো সঠিক সময়ে সম্পন্ন করার মত সময় তাদের হাতে থাকেনা। আবার অনেকে্ জটিল ও কঠিন কাজগুলো অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিতে পছন্দ করেন। এর জন্য অবশ্য তারা ওয়ার্কারদেকে যথাযথ সম্মানিয় দিয়ে থাকেন।

এ ভাবে একজনরে কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিয়ে এবং অন্যের কাজ পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে ঘরে বসেরই সম্পন্ন করে দিয়ে অর্থ উপর্জনের উপায়কেই মূলত বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সীং।

ফ্রিল্যান্সীং এর মাধ্যমে বর্তমানে গোটা বিশ্বের কয়েক লক্ষ মানুষ ঘরে বসেই যথেষ্ট অর্থ উপর্জন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকেও কয়েক হাজার মানুষ ফ্রিল্যান্সীং এর সাথে জড়িত রয়েছে। যদিও বাইরের দেশ থেকে বাংলাদেশে স্থানীয় ব্যাংক গুলোতে অর্থ ট্রান্সফার করে নিয়ে আসাটা অনেক ঝক্কি, তথাপিও প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মার্কিন ডলার এ দেশে রেমিট্যান্স হিসেবে সফলতার সাথে ফ্রিল্যান্সাররা নিয়ে আনছেন।

ফ্রিল্যান্সীং এর কাজ যেখানে দেওয়া হয় এবং পাওয়া যায় সেই স্থানটিকে বলা হয় মার্কেট প্লেস। কয়েখটি বড় বড় মার্কেট প্লেস হলো অডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, ই-ল্যান্সার, মাইক্রোওয়ার্কাস, লিংন্কওয়ার্কাস ইত্যাদী। এ সব মার্কেট প্লেস থেকে খুব সহজেই যে কেউ খুব সামান্য কাজ শিখেই অর্থ উপার্জন করতে পারে। আবার যারা কোন নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর কাজ শিখে নিয়েছে তাদের কাজের কোন অভাব হয় না।

অদুর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সীং বাংলাদেশের অর্থনিতীতে একটা বৈপ্লবীক পরিবর্তনের সূচনা করবে এইআশাবাদ সকলের।

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার: Important keyboard short-cuts for Windows 8

নাম: আল মুতাসিম বিল্লাহ
ইমেইল: sumon235@gmail.com

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার:

কম্পিউটার চালনার ক্ষেত্রে শর্টকাট কী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনারা আগে যারা উইন্ডোজ এক্সপি বা সেভেন চালিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই ওই দুই ফরম্যাটে শর্টকাট কী ব্যবহার করতেন। এখন যারা উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো এই নতুন ফরম্যাটের শর্টকাট কী নিয়ে ভাবছেন। উইন্ডোজ এক্সপি, সেভেনের মতো উইন্ডোজ ৮ এ আপনি শর্টকাটের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে পরিচালিত করতে পারেন। তাহলে আসুন উইন্ডোজ ৮ এর কিছু শর্টকাট কী সম্পর্কে জানা যাক।

Win + X : displays a text menu of useful Windows tools and applets
Win + Z : displays the right-click context menu when in a full-screen app
Win + + : launch Magnifier and zoom in
Win + – : zoom out
Win + , : Aero peek at the desktop
Win + Enter : launch Narrator
Win + PgUp : move the current screen to the left-hand monitor
Win + PgDn : move the current screen to the right-hand monitor
Win + PrtSc : capture the current screen and save it to your Pictures folder
Win + Tab : switch between running apps
Win : switch between the Start screen and the last-running Windows 8 app
Win + C : displays the Charms: the Settings, Devices, Share and Search options
Win + D : launches the desktop

শর্টকাটের মাধ্যমে কম্পিউটার পরিচালনা অনেক সহজ ও দ্রুততার সাথে হয়। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার কম্পিউটার কাজকে ম্যানুয়ালি করতে পারেন বা পারেন অটোমেটিক শর্টকাট কী ব্যবহার করে। আজ পর্যন্তই আগামী দিনে আবার নতুন কোনও তথ্য নিয়ে আমি হাজির হবো।