ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ : How to take care of your laptops..

Huge Sell on Popular Electronics

Antor Khan
আমাদের দেশে বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটার এর সাথে সাথে ল্যাপটপ কম্পিউটার এর ব্যাবহারও সমান তালে বেড়ে চলেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে ল্যাপটপ এর যত্ন নিতে হই। তবে চলুন জেনে নেই।

আমাদের অনেকেরই বদঅভ্যাস আছে বিছানাই ল্যাপটপ ব্যবহার করার। এটা ল্যাপটপ এর জন্য ক্ষতিকর।প্রয়োজন হলে ল্যাপটপ এর নিছে বই অথবা শক্ত কিছু রেখে তারপর ব্যবহার করুন।তবে টেবিল এই ব্যবহার করা সব থেকে ভাল।
কুলিং প্যাড ব্যবহার করুন।এতে ল্যাপটপ ঠাণ্ডা থাকে এবং এর আয়ু বাড়ে।
ব্যাটারি পাওয়ারে চালানোর সময় মনিটর এর উজ্জলতা কমিয়ে নিন।
সপ্তাহে অন্তত ৩ বার ৪০% চার্জ থাকা পর্যন্ত ব্যাটারিতে ল্যাপটপ ব্যবহার করুন।এতে ব্যাটারি এর আয়ু বাড়ে।
ল্যাপটপ এর স্কিন গ্লাস ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন।
যত সম্ভব কম প্রোগ্রাম চালু রাখুন। প্রয়োজন না থাকলে ওয়াই ফাই সংযোগ বন্ধ রাখুন।
যদি গেম খেলার কাজে ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তবে এক্সটারনাল মাউস কীবোর্ড ব্যবহার করুন।
যেকোনো প্রকার তরল দ্রব্য ল্যাপটপ থেকে দূরে রাখুন।
ল্যাপটপ এর ফলডিঙ অফ করার আগে খেয়াল করুন ল্যাপটপ এর কীবোর্ড এর উপর কিছু (হেডফোন এর জ্যাক,কলম ইত্যাদি) আছে কিনা।

ধন্যবাদ ।

HTML এর tag সমূহ : HTML Tags

Huge Sell on Popular Electronics

HTML এর tag সমূহ
নামঃ সাদিক
TAG ব্যবহার ধরন
<!--...--> মন্তব্য করার জন্য STF
<!DOCTYPE> Html ডকুমেন্টের ধরন নির্ধারনের জন্য STF
<a> লিংক দেওয়ার জন্য STF
<abbr> Abbreviation দেওয়ার জন্য STF
<acronym> Acronym দেওয়ার জন্য STF
<address> Html ডকুমেন্টের লেখক এর তথ্য দেওয়ার জন্য STF
<applet> Applet এম্বেড করার জন্য TF
<area/> Image-map এরিয়া করার জন্য STF
<b> লেখা bold করার জন্য STF
<base/> Specific the basic url/target for all
relative urls in a documant STF
<basefont> ফন্ট সাইজ ও কালার নির্ধারন করার জন্য TF
<bdo> Overrides the current text direction STF
<big> বড় লেখার জন্য TF
<blockquote> উক্তি /quotation দেওয়ার জন্য STF
<body> বডি দেওয়ার জন্য STF
<br/> লাইন ব্রেক করার জন্য STF
<button> বাটন আনার জন্য STF
<caption> ক্যপশন দেওয়ার জন্য STF
<center> লেখা মাঝখানে নেওয়ার জন্য TF
<cite> Defines a citation STF
<code> কোড শো করার জন্য STF
<coi/> টেবিলের মধ্যে কলাম নেয়ার জন্য STF
<colgroup> Spucifies a group of one or more
columns in a table for formating STF
<dd> Defines a description of an
item in a definition list STF
<del> কোন লেখা মুছার জন্য STF
<dfn> Defines a definition term STF
<dir> ডাইরেক্টরি লিস্ট আনার জন্য TF
<div> Defines a section in a document STF
<dl> Defines a definition list STF
<dt> Defines a term(an item) in a definition list STF

ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং কি? What is Visual Programming

Huge Sell on Popular Electronics

সবাইকে আমার সালাম ও আন্তরিক অভিনন্ধন জানায়।আজ আমি ভিসুয়াল বেসিক কি এই নিয়ে আলোচনা করব।
ভিসুয়াল শব্দটির বাংলা হচ্ছে সরাসরি দেখা যায়।প্রগ্রাম্মিং আর ভাসায় ভিসুয়াল মানে code না লিখে প্রগ্রাম এর বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেস শমুহ প্রগ্রাম এ সংযুক্ত করা।
ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং হচ্ছে এমন এক ধরনের windows ভিত্তিক object oriented programming যাতে মেনু, চিত্র, বিভিন্ন ধরনের টুলস ব্যবহার করে বাস্তব ভিত্তিক যে কোনো সমস্যা অতি সহজে সমাধান করে।
ডেভেলপার ২০০০
বহুল প্রচলিত ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং গুলু হল।
ভিসুয়াল বেসিক
ভিসুয়াল ফাক্সপ্র
ভিসুয়াল সি
ভিসুয়াল সি++
ভিসুয়াল জাভা
পাও্য়ার বিল্ডার

প্রোগ্রামিং ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বের সব অচল । Importance of Programming

Huge Sell on Popular Electronics

বিভিন্ন সফটওয়্যার , গেম , ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান সব কিছুই প্রোগ্রামিং নির্ভর।
আর এ সব এ করেন ভাল ও অভিজ্ঞ প্রোগ্রামাররা । প্রোগ্রামার হতে হলে শিখতে হয় বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বা ভাষা । যেমন : সি , সি# , সি++ , পাইথন , পিএইচপি ,জাভা ইত্যাদি ।
যারা প্রোগ্রামিং জগত এ একেবারে নতুন তাদের জন্য আছে পাইথন ,সি ইত্যাদি। সি ল্যাঙ্গুয়েজ একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা । নতুনদের জন্য প্রথমে সি শিখাটাই ভাল। পাইথন ও শিখতে পারেন ।
সি, পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজ দ্বারা আপনার প্রোগ্রামিং এ বেশ কিছু দক্ষতা আসবে। তারপর আরও উন্নত ভাষা শিখতে আপনার সুবিধা হবে।

সি ও পাইথন দিয়ে বেশ কিছু ভাল প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় । কিন্তু এগুলো তে গ্রাফিক্স ইন্টারফেস নেই । সব সাদা কাল।

আইওএস- ম্যাক সফটওয়্যার ডেভেলপ এর জন্য "অবজেক্ট-সি" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার হয় এবং আন্ড্রইড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর জন্য "জাভা" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়।

আজ এ পর্যন্তই । ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

আপনার এন্ড্রোয়েডে স্ক্রীনশট নিন খুব সহজে : Take Screenshot with Android Mobile/Tablet Device

Huge Sell on Popular Electronics

লেখাঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ
ওয়েবসাইটঃ www.firoz.me

বর্তমান যুগ হলো টেকনোলজির যুগ। আর এখন টেকনোলজির সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজলভ্য বস্তু হলো স্মার্টফোন। এটা ছাড়া যেন আমাদের জীবন একদিনও চলে না। আর স্মার্টফোনের ভিতর সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো এন্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে এন্ড্রোয়েডে সফটওয়ার ছাড়া স্ক্রীনশট নেয়া যায় ।
আপনি আপনার ফোনের সবখান থেকেই স্ক্রীনশট নিতে পারবেন। গেম খেলা, ভিডিও দেখা অথবা ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময়ও নিতে পারবেন। এজন্য আপনাকে শুধু পাওয়ার বাটন আর ভলিউম ডাউন বাটন একসাথে চাপতে হবে। তাহলেই আপনি আপনার ফোনের স্ক্রীনশট নিতে পারবেন।

স্ক্রীনশট = পাওয়ার বাটন + ভলিউম ডাউন বাটন

এবার আপনার এন্ড্রোয়েড ফোনে ইচ্ছামত স্ক্রীনশট নিতে থাকুন।

IT প্রযুক্তি

Huge Sell on Popular Electronics

নাভিদ তাসনিম

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে IT সম্পর্কিত প্রবন্ধ উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আসুন আমরাও এবার সংক্ষেপে IT প্রযুক্তি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইঃ

IT এর পূর্ণরূপ হলো Information Technology বা তথ্য প্রযুক্তি। IT হচ্ছে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এমন একটি সরঞ্জাম যা তথ্য জমা রাখতে,প্রেরণ করতে এবং কায়দা ও পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহ্রত হয়ে থাকে।এটি হচ্ছে একই শব্দে কম্পিউটার ও টেলিফোন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করার একটি সুবিধাজনক অঙ্গীকার। IT প্রযুক্তিকে "তথ্য বিপ্লব" নামেও অভিহিত করা হয়।

IT এর সাথে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শ্রমশিল্প জড়িত।কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার,সফটওয়্যার,ইলেকট্রনিক্স,সেমিকন্ডাক্টর,ইন্টারনেট,টেলিকম সরঞ্জাম, e- বানিজ্য এবং নানান যন্ত্রাংশের পরিষেবায় IT অন্তর্ভুক্ত।তাইতো সারা বিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়ে থাকে IT প্রযুক্তির পেছনে।

এছাড়া শিক্ষার বিবর্তনের উপরেও IT প্রযুক্তির বড় ধরনের প্রভাব লক্ষনীয়।যেমন-ইহা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষাদান ব্যবস্থাকে করেছে আরো সহজ।ইহা উন্নত শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে। IT এর বদৌলতে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারে,যা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে IT প্রযুক্তি অবশ্যই বড়মানের পরিবর্তন এনেছে।উন্নত দেশসমূহের ন্যায় বাংলাদেশে IT প্রযুক্তির এই প্রসার অবশ্যই সাধুবাদ জানানোর মতো।দেশে IT এর ব্যবহার যতো বাড়বে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ততোই সহজ হবে।

Anti mosquito কি আসলেই কাজ করে……?

Huge Sell on Popular Electronics

যদিও আজকাল সিম্বিয়ানকে আর স্মার্টফোন হিসেবে গণ্য করা হয় না তথাপি প্রথম সফটওয়্যার ইন্সটল করার অভিজ্ঞতা এই সিম্বিয়ানেই পেয়েছিলাম। তখন কিন্তু মোবাইলের জন্য খুব বেশি সফটওয়্যার ছিল না। তাই সফটওয়্যার মানেই ছিল NetQin Anti-virus ও Anti mosquito. Anti-virus এর কার্যকারিতা নিয়ে তখন তেমন কোন প্রশ্ন না উঠলেও Anti mosquito নিয়ে বেশ বিতর্ক হত। নতুন মোবাইল কেনার পর প্রায় সবাই এটি ইন্সটল করতেন যেহেতু তখন একটি সিম্বিয়ান ফোনের দাম অনেক ছিল তাই এর মশা মারার ক্ষমতার কারণে এর কদর আরও বেড়ে যেত কিন্তু প্রথম এক্সপেরিমেন্টেই হতাশ হতে হত সবাইকে।

Anti Mosquito
Anti Mosquito

এ ঘটনার পর বন্ধুদের টিটকারিও সহ্য করেছেন অনেকে।তারপরেও বিশ্বাসী মানুষদের কল্যাণে এটি সিম্বিয়ান ছাড়িয়ে আজ App Store কিংবা Google Play তেও বেশ ভালো রেটিং নিয়ে বহাল তবিয়তে আছে যাই হোক ইদানীং টিভিতে LG Mosquito away এসির বিজ্ঞাপন প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে মোবাইলের Anti mosquito তে যে প্রযুক্তির কথা বলা হয়েছিল এই এসিতেও সেই একই প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে।তাহলে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক মোবাইলে কাজ না করলে তা এসিতে কাজ করবে কেন? এ প্রশ্নের জবাব আমরা খুঁজব কিন্তু তার আগে মশা তাড়ানো টেকনোলজি নিয়ে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।

LG Mosquito away AC
LG Mosquito away AC

এলজির ভাষ্যমতে তাদের এই এসি Ultrasonic তরঙ্গ উৎপন্ন করে ফলে মশারা পালিয়ে যায়।তাহলে Ultrasonic তরঙ্গ আবার কি? পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় যেকোনো শব্দই কোন না কোন বস্তুর কম্পনের ফলে উৎপন্ন হয়। বস্তুটি সেকেন্ডে কতবার কম্পিত হচ্ছে তাকে এই তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি বলা হয়। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 5Hz মানে কোন বস্তু সেকেন্ডে ৫ বার কম্পিত হওয়ার ফলে এই তরঙ্গ উৎপন্ন হচ্ছে। বিভিন্ন প্রাণীর শ্রবণ ক্ষমতা বিভিন্ন। মানুষের ক্ষেত্রে এই ক্ষমতা 20Hz থেকে 20KHz পর্যন্ত। অর্থাৎ কোন শব্দ তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর কম হলে বা 20000Hz এর বেশি হলে সেই শব্দ আমরা শুনতে পাই না। কিন্তু এলজির এই এসি 30kHz এরও অধিক ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করে। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর বেশি হলে তাকে Ultrasonic তরঙ্গ বলা হয়। এই শব্দ আমরা শুনতে না পেলেও মশারা ঠিকই শুনতে পায় এবং এই শব্দ তাদের জন্য রীতিমত অস্বস্তিকর। তাই মশারা এই শব্দ শুনলে দৌড়ে পালায়। এই তরঙ্গ উৎপন্ন করা কিন্তু সহজ কথা নয়। এজন্য এলজি তাদের এসিতে বিশেষ ধরনের স্পিকার যুক্ত করেছে যা এতো হাই ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করতে পারে। কিন্তু মোবাইল ফোনের এই বিশেষ ধরনের স্পিকার নেই বলে তা গান শোনার সাধারণ স্পিকারে Ultrasonic তরঙ্গ উৎপাদনের ব্যর্থ চেষ্টা করে। আর এজন্যই Anti mosquito মোটেই কাজের না। শেষ করব একটি গল্প দিয়ে। হাট থেকে ফেরার সময় এক ব্যক্তি দেখলেন ক্যানভাসিং করে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে। তিনি অতি আগ্রহে ৫ টাকা দিয়ে কাগজে মোড়ানো একটি ওষুধ কিনলেন। বিক্রেতা বলে দিলেন এটি বাড়িতে গিয়ে খুললেই হবে কিন্তু পথে খুললে পথেই ছড়িয়ে যাবে। লোকটি তাই রাস্তায় এটি আর খুলে দেখলেন না। বাড়িতে গিয়ে যখন এটি খুললেন তখন দেখলেন আসলে এর ভেতরে কিছুই নেই। বরং কাগজে লেখা আছে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ মশারি। তাই মশা মারতে মোবাইল দাগবেন না। আল্লাহ হাফেজ

তথ্যসুত্রঃ http://www.lg.com/africa_en/split-air-conditioners/lg-HS-C1865NN8

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা……

Huge Sell on Popular Electronics

তারেক শিকদার।।
ই-মেইল : tshikder2008@gmail.com

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর গবেষণা চলছে বেশ অনেকদিন আগ থেকেই। সম্প্রতি এই গবেষনার একটা চুড়ান্ত ও আলোড়ণ সৃষ্টিকরা প্রযুক্তি সারা ফেলে দিয়েছে গোটা বিশ্বে।

যন্ত্রের ভিতর মানুষের ভাবাগবগ, আবেগ-অনুভুতি ও চিন্তাশক্তির প্রয়োগের দিক থেকে বিজ্ঞানিরা এখন অনেকটাই এগিয়ে। সুপার কম্পিউটার বলতে যা বোঝায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসলে তার চাইতেও কিন্তু অনেক বেশী কিছু। এখানে স্পর্শানুভুতি, দর্শনানুভুতি, অগ্রীম অনুমান ও পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি নিজ থেকে গবেষনা ও বিচার-বিশ্লেষন করে নতুন কোন আবেগকে কাজে লাগানোর ক্ষমতা কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন গবেষকরা। বলা যেতে পারে তার অনেকটাই সফল।

সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিয়োর্নিার গবেষকরা দৃষ্টি শক্তির প্রয়োগ ও তার বিপরীতে রেসপন্স করতে সক্ষম এমন একটি আর্টিফিসিয়াল চক্ষু উদভাবন করে তা কৃত্রিম বুদ্ধিমতা সম্পন্ন কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করে দেখেছেন যে, তা প্রায়ই মানুষের চোখের মতই কাজ করছে। এ গবেষনার ফলাফলে গবেষকরা রিতিমত অভিভুত। অদুর ভবিষ্যতে হয়তো কোন অন্ধ মানুষের চোখে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন চোখ স্থাপন করে ঐ অন্ধ লোকটির দৃষ্টি শক্তি সম্পূর্ণ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।

R প্রোগ্রাম পরিচিতি: R Programming

Huge Sell on Popular Electronics

R একটি উন্মুক্ত কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা পরিসংখ্যানিক বিষ্লেশনের জন্য তৈরী করা হয়েছিল। বিশ্বের বিখ্যাত পরিসংখ্যানবিদদের অক্লান্ত এবং অবিরত পরিশ্রমের ফসল এই R প্রোগ্রাম। এটি শুধু একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ-ই নয়, একই সাথে একটি পরিসংখ্যানিক প্যাকেজ ও ইন্টারপ্রেটারও।

R কে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হলেও এটি C অথবা অন্যান্য লো বা মিড লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর মত নয়। এমন অনেক সুবিধা এখানে আছে যা অন্য কোন প্রোগ্রামে চিন্তাই করা যায় না। যেমন R এ কখনো ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করার প্রয়োজন হয় না।

প্রথম দিকে শুধুমাত্র পরিসংখ্যানিক কাজের জন্য R প্রোগ্রাম তৈরী করা হলেও এখন গ্রাফিকাল টেকনিকসমূহ অত্যন্ত সহজে এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে করা যাচ্ছে।

R প্রোগ্রামের সবচেয়ে বড় সুবিধা এটি ওপেন সোর্স অর্থাৎ সম্পুর্ণ বিনামূল্যে অফিসিয়াল ওয়েব সাইট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়, সফটওয়্যারটি অত্যন্ত হাল্কা হওয়ায় খুব সহজেই অনেক পুরনো লো কন্ফিগারের কম্পিউটারেও কোনরকম অসুবিধা ছাড়াই ব্যবহার করা যায়।

R প্রোগ্রামটির ডেভেলপমেন্টের পদ্ধতিও এর জনপ্রিয়তার অন্যতম বড় একটি কারণ। বিশ্বের বড় বড় পরিসংখ্যানবিদ এবং প্রোগ্রামাররা নিজের নিজের জায়গা থেকেই R Project এর তত্তাবধানে থেকে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্যাকেজ উন্নয়ন করে চলেছে যার জন্য আপনি যে ধরনের বিষ্লেশনের কাজ্-ই করতে চাননা কেন, তার জন্য বেশিরভাগ সময়েই কষ্ট করে সময় নষ্ট করে বড় বড় আর জটিল প্রোগ্রাম লেখার প্রয়োজন হবে না বড়ং নির্দিষ্ট জায়গায় সার্চ করলেই আপনার কাজের জন্য উপযোগী প্যাকেজ পেয়ে যাবেন। আবার আপনি চাইলে একজন R প্রোগ্রামার ও হয়ে যেতে পারেন যদি এমন কোন প্যাকেজ আপনি ডেভেলপ করেন যা আগে কেউ করেনি। এ ধরনের প্যাকেজ সুবিধা এবং সহজলভ্যতা আর কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে কখনও দেয়া হয়নি।

এতসব সুবিধার কারণেই বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত, পরিসংখ্যান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ব্যবসায় শাখা অনুষদে অফিসিয়াল প্রোগ্রাম হিসেবে R কেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি প্রকৌশল বিজ্ঞানেও এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।

বর্তমানে এই প্রোগ্রামের একমাত্র লিমিটেশন হল এতে অনেক বড় ডাটা হলে হ্যান্ডলিং করা যায় না যা MATLAB এ করা যায়, তবে R ডেভেলপমন্ট যত দ্রুত গতিতে বর্ধিত হচ্ছে তাতে আশা করা যায় হয়ত ১ অথবা ২ বছরের মধ্যেই এই সমস্যা দুর হয়ে যাবে।

R এর সর্বশেষ ভার্শন 3.1.0 কোড নেম স্প্রিং ডান্স (Spring Dance) যা এই বছরের ১০ এপ্রিল উন্মুক্ত হয়। R এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট http://www.r-project.org/ যেখান থেকে প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করা যাবে এবং R সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য, সকল প্যাকেজ, হেল্প ফাইল, টিউটোরিয়াল গুলো পাওয়া যাবে।

জাভাস্ক্রিপ্ট ডেটা টাইপ (JavaScript Data Types)

Huge Sell on Popular Electronics

জাভাস্ক্রিপ্ট ডেটা টাইপ (JavaScript Data Types)

লিখেছেনঃ মোহাম্মাদ আমিরুল ইসলাম (আরিফ)

ওয়েব ডিজাইনার অ্যান্ড ডেভেলপার

 

জাভাস্ক্রিপ্ট ডেটা টাইপের ধারনা

জাভাস্ক্রিপ্টে ডেটা টাইপ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

জাভাস্ক্রিপ্ট এর ডেটা টাইপ গুলো হলঃ (String, Number, Boolean, Array, Object.) স্ট্রিং, নাম্বার, বুলিয়ান, অ্যারে, অবজেক্ট । জাভাস্ক্রিপ্ট প্রোগ্রামিং করতে এই টাইপগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।

যেমনঃ

var lastName = "Johnson";

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি স্ট্রিং টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

var length = 16;

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি নাম্বার টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

var cars = ["Saab", "Volvo", "BMW"];

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি অ্যারে টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

var x = {firstName:"John", lastName:"Doe"};

উপরের জাভাস্ক্রিপ্টটি একটি অবজেক্ট টাইপ জাভাস্ক্রিপ্ট ।

 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট স্ট্রিং (JavaScript String)

জাভাস্ক্রিপ্ট স্ট্রিংগুলো সাধারণত কয়কটি অক্ষররে সমষ্টি হয়ে থাকে । যেমনঃ “kamal”

স্ট্রিং গুলো  single quotes ‘’ অথবা double quotes “” এর ভিতর ব্যবহার হয়ে থাকে ।

যেমনঃ

var carName = " kamal";       [ এখানে double quotes “” ব্যবহার হয়েছে ]
var carName = ' kamal';        [ এখানে single quotes ‘’ ব্যবহার হয়েছে ]

 

আপনি স্ট্রিং এর ভিতরে quotes ব্যবহার করতে পারেন ।

 

যেমনঃ

var answer = "It's alright";                    [double quotes “” এর ভিতর single quote ‘’]
var answer = "He is called 'Johnny'";     [double quotes “” এর ভিতর single quotes ‘’]
var answer = 'He is called "Johnny"';    [single quotes ‘’ এর ভিতর double quotes “”]

 

 

কোড গুলো নিজে প্রয়োগ করুনঃ

DOCTYPE html>

<html>

<body>

 

<p id="demo"></p>

 

<script>

var carName1 = "Volvo XC60";

var carName2 = 'Volvo XC60';

var answer1 = "It's alright";

var answer2 = "He is called 'Johnny'";

var answer3 = 'He is called "Johnny"';

 

document.getElementById("demo").innerHTML =

carName1 + "
" +

carName2 + "
" +

answer1 + "
" +

answer2 + "
" +

answer3;

</script>

 

</body>

</html>

 

 

 

 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট নাম্বার (JavaScript Numbers)

জাভাস্ক্রিপ্টটে শুধু মাত্র এক প্রকারের নাম্বার আছে । নাম্বারগুলো ডেসিম্যাল এবং ডেসিম্যাল ছাড়াও লেখা হতে পারে ।

যেমনঃ

var x1 = 34.00;    [ডেসিম্যাল দিয়ে লেখা]
var x2 = 34;        [ডেসিম্যাল ছাড়া লেখা]

 

অতিরিক্ত বড় অথবা অতিরিক্ত ছোট নাম্বার গুলো e দ্বারা লেখা হয় ।

যেমনঃ

var y = 123e5;                [ এখানে 123e5;=12300000 হবে]
var z = 123e-5;               [এখানে 123e-5;= 0.00123 হবে]

 

নির্দিষ্ট নাম্বার এর পরে e5 দিলে অই নাম্বার এর পরে পাঁচটি ০ যোগ হবে আর  e-5 দিলে অযুত এর আগে পয়েন্ট হবে ।

 

কোড গুলো নিজে প্রয়োগ করুনঃ

DOCTYPE html>

<html>

<body>

 

<p id="demo"></p>

 

<script>

var x1 = 34.00;

var x2 = 34;

var y = 123e5;

var z = 123e-5;

 

document.getElementById("demo").innerHTML = x1 + "
" + x2 + "
" + y + "
" + z

</script>

 

</body>

</html>

 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট বুলিয়ান (JavaScript Booleans)

বুলিয়ান এর শুধু দুইটি মান আছে ।  সত্য ও মিথ্যা ।

যেমনঃ

var x = true;
var y = false;

 

জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যারে (JavaScript Arrays)

জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যারে গুলো তৃতীয় বন্ধনী দ্বারা লেখা হয়।  জাভাস্ক্রিপ্ট অ্যারে আইটেম গুলো কমা দ্বারা আলাদা করা হয় ।

কোড গুলো দেখতে এরকম হয়ঃ

var cars = ["Saab", "Volvo", "BMW"];

 

জাভাস্ক্রিপ্ট  অবজেক্ট [JavaScript Objects]

জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্ট গুলো দ্বিতীয় বন্ধনী দ্বারা লেখা হয়।  জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্ট আইটেম গুলো কমা দ্বারা আলাদা করা হয় ।

কোড গুলো দেখতে এরকম হয়ঃ

var person = {firstName:"John", lastName:"Doe", age:50, eyeColor:"blue"};

এইচটিএমএল লিস্ট (HTML tag list)

Huge Sell on Popular Electronics

Tamim Ikbal

HTML List ট্যাগ কি এবং এটা কিভাবে HTML এ কাজ করে ?

একটা ওয়েব পেজকে সুন্দর করে সাজানো এবং তথ্য উপস্থাপনার অন্যতম পদ্ধতি লিষ্ট । HTML এর মাধ্যমে দুই ধরণের লিষ্ট তৈরি করা যায়, একটি হচ্ছে অর্ডার লিষ্ট এবং অপরটি হচ্ছে আনঅর্ডার লিষ্ট । অর্ডার লিষ্টে বিভিন্ন তথ্যকে পর্যায়ক্রমিকভাবে সাজিয়ে উপস্থাপন করা হয় এবং প্রতিটা লাইনের শুরুতে ক্রমিক সংখ্যা থাকে। অন্যদিকে আন অর্ডার লিষ্টে প্রতিটা লাইনের সামনে ছোট বৃত্তাকার বা বর্গাকার চিহ্ন থাকে। HTML এর মাধ্যমে আন অর্ডার লিষ্ট তৈরি করার জন্য <ul></ul> এবং অর্ডার লিষ্ট তৈরি করার জন্য <ol></ol> ট্যাগ ব্যবহার করা হয়।

Unordered List

এটিই সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় প্রফেশনালি। <ul></ul> এর ভিতরে রাখতে হবে এবং <li></li> এলিমেন্টের ভতর একটা একটা করে আইটেম রাখতে হবে। প্রদর্শন করবে তালিকা আকারে কোন নাম্বারিং থাকবেনা। বাই ডিফল্ট একটা গোল চিহ্ন প্রতিটি আইটেমের বাপাশে থাকে।

<html>

<head>

<title>your website name</title>

</head>

<body>

<ul>

<li>Bangla</li>

<li>English</li>

<li>Social Science</li>

<li>Mathemetaics</li>

</ul>

</body>

</html>

আপনার ওয়েব ব্রাউজার এ রান করার তার দেখতে নিচের মতো দেখতে পারবেন ।

  • Bangla
  • English
  • Social Science
  • Mathemetaics

Ordered List

কখনও নাম্বার দিয়ে তালিকা প্রয়োজন হতে পারে তখন <ol></ol> এর ভিতর li ট্যাগ দিয়ে বানাতে পারেন ।

<html>

<head>

<title>your website name</title>

</head>

<body>

<ol start="10">

2.<li>iPad</li>

3.<li>iPhone</li>

4.<li>MacBook Air</li>

5.</ol>

</body>

</html>

আপনার ওয়েব ব্রাউজার এ রান করার তার দেখতে নিচের মতো দেখতে পারবেন ।

  1. iPad
  2. iPhone
  3. MacBook Air

হয়তো ভাবছেন <ol start="10"> লিখার পর বাকি সব গুল 10,11,12 তালিকা কি করে করলাম । একটু লক্ষ করেন <ol start=" পর আমি “10” লিখছি যার কারনে 10 থেকে তালিকা শুরু হইছে । আর তিনটি তালিকা থাকার কারনে ১০,১১,১২ পর্যন্ত প্রদশন করছেন । আপনারা যদি <ol start=" লিখার পরে “49” দিন এবং ট্যাগ শেষ করেন তাহলে ৪৯ থেকেই আপনার তালিকা শুরু হবে ।

মডেম কি?

Huge Sell on Popular Electronics

মডেম হচ্ছে কম্পিউটার কম্মিউনিকেশন বা ইন্টারেনট ব্যবহােরর ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র । মডেম কম্পিউটার ও ইন্টারেনট লাইন এর মধ্যে সংেযাগ স্থাপন এর জন্য ব্যবহৃত হয় । মডেম মূলত কম্পিউটার ৈতির িডিজটাল সংেকত েটিলেফান লাইেনর উেপােযাগী এনালগ সংেকেত রুপান্তর কের এবং েটিলেফান লাইন হেত গৃহীত এনালগ সংেকতেক িডিজটাল সংেকেত রুপান্তর কের কম্পিউটার েপ্রণ কের । মডেম ব্যবহার করে সহেজই কম্পিউটার েথেক তথ্য পৃিথবীর এক প্রান্ত েথেক অন্য প্রােন্ত পাঠােনা যায় । সংেক্ষেপ মডেম মডুেলশন ও িডমডুেলশন এর কাজ করে থাকে । মডেম বিভিন্ন আকার ও ক্ষমতার হতে পারে । মডেম প্রিত সেকেন্ড-এ কি পরিমান তথ্য আদান প্রদান করতে পারে তার উপর ভিত্তি করে মডেম এর ক্ষমতা িনরুপন করা হয় । তাকে সংেক্ষেপ িবট প্রিতি সেকন্ড বা বিপিএস বলে ।

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।

Huge Sell on Popular Electronics

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।
Notepad খুলুন এবং তাতে নিচের কোড গুলো লিখুন-

<html>
<head>
<style type="text/css">
div.container
{
width:100%;
margin:0px;
border:1px solid gray;
line-height:150%;
}
div.header,div.footer
{
padding:0.5em;
color:white;
background-color:gray;
clear:left;
}
h1.header
{
padding:0;
margin:0;
}
div.left
{
float:left;
width:160px;
margin:0;
padding:1em;
}
div.content
{
margin-left:190px;
border-left:1px solid gray;
padding:1em;
}
</style>
</head>
<body>

<div class="container">
<div class="header"><h1 class="header">S-Softbd</h1></div>
<div class="left"><p> S-Softbd brings the quickest solutions for you. No matter where you are in the world, we are committed to respond within maximum 72 hours and bring reliable solution for you and your problem.</p></div>
<div class="content">
<h2>Welcome!</h2>
<p> S-Softbd is a leading software development company in Bangladesh. Already it has earned vast popularity in Corporate Software Solutions. Our goal is to provide the best innovative and unique creative solutions to our valued customers. We mainly focus on web applications and management software according to meet our clients criteria.</p>

<div class="footer">Copyright | S-Softbd | 2014</div>
</div>

</body>
</html>

এবার ফাইলটিকে একটি নাম দিয়ে save করুন। এবার আপনার browser এ file টি open করে দেখুন।

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

Huge Sell on Popular Electronics

অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন
টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ' অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।

ই-মেইল

Huge Sell on Popular Electronics

ই-মেইল

Name: Anisur Rahaman

ইলেক্ট্রোনিক মেইল সকলের নিকট ই-মেইল নামে পরিচিত।এটি হচ্ছে ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতির মাধ্যমে লিপিবদ্ধ তথ্য বিনিময়ের ব্যবস্হা।এই পদ্ধতির প্রয়োজনীয় বস্তু হচ্ছে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার,একটি মডেম এবং একটি টেলিফোন সংযোগ অথবা এক টি মাল্টিমিডিয়া মোবাইল।এর জন্য দরকার হয় একটি এ-মেইল হিসাব নম্বর।ব্যক্তিগত কম্পিউটার স্হাপিত ইলেক্ট্রোনিক ডাক বক্সে ই-মেইল পৌঁছে দেয়া হয়।এক দেশ থেকে অন্য দেশে তথ্যাদি প্রেরন করতে সময় লাগে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। টেলিফোন যোগাযোগের ব্যয়ের চেয়ে এর ব্যয় অনেক কম।এতে গোপনীয়তা রক্ষা হয় কারন এটি ব্যক্তিগত ডাক বক্সে পৌঁছান হয়।এতে কেবল উদ্দিষ্ট প্রাপকিই এতে প্রবেশ করতে পারে এবং এটি খুলতে পারে।ই-মেইল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিদা হচছে,অফিসের কগজপত্রের ব্যবহার হ্রাস করার ব্যাপারে এর ক্ষমতা।আজকাল ব্যবসা ব্যনিজ্য এই দ্রত যোগাযোগে ব্যবস্থাটির উপর নির্ভরশীল হয়ে পরেছে।ই-মেইল আমাদের আন্তর্জাতিক জগতের সম্মুখীন হওয়ার সুযোগ প্রদান করে। এটি পৃথিবীর যেকোন অংশে প্রায় তাৎক্ষানিকভাবে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং দূরবর্তী অঞ্চলসহ বিসব্যপী নেট-ওয়ার্ক বজায় রখে।

মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা : Media Player and How does it work.

Huge Sell on Popular Electronics

শিরোনাম: মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা।

----বেথুন কুমার বর্মন
Email: bethun09@yahoo.com

আমরা সকলেই মুভি, গান, নাটক, হোম ভিডিও ইত্যাদি নানা ধরনের ভিডিও ওহোরহো দেখে আসছি।
কেউ শেখার জন্য দেখে, কেউ মজা পাওয়ার জন্য, কেউ স্মৃতি চারনের জন্য।
আবার কেউ কেউ পেষার খাতিরে ভিডিও দেখে থাকে। মুভি সেনসর বোর্ড এ গেলে তার কতৃপক্ষকে দেখে সারটিফায়েড করতে হয়।
ভিডিও ইডিটররা অনবরত বিভিন্ন ভিডিও দেখে আর সেটাকে ইডিট করে আমাদের তাক লাগানো আনন্দ দিতে থাকে।
তো আমরা যে বিভিন্ন ভাবে এইসব ভিডিও দেখি তার বেশির ভাগই কিন্তু আমরা মিডিয়া প্লেয়ারে চালিয়ে দেখি।
VCR,CD Player, DVD Player, mp3 বা mp3 Player বা iPod আসলে এগুলো সবিই মিডিয়া প্লেয়াল।
বিভিন্ন মিডিয়া File এরা প্লে করে।
তো এখনকার যুগে মিডিয়া File সবচেয়ে বেশি প্লে করা হয় Computer এ।
এখানে Computer বলতে Desktop Computer বা Laptop Computer কেই বুঝাচ্ছি। এদিকে হালের Tablet PC, Android, iPhone
কেও ছোটমোট Computerই বলা যায়।
তো আমরা এইসব ডিভাইসকে ব্যবহার করি বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য। আর বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য চাই বিভিন্ন মিডিয়া প্লেয়ার।
এখন সেই মিডিয়া File হোক ভিডিও বা অডিও বা স্টিল পিকচার বা অন্যকিছু।

এখন প্রতিটি মিডিয়ারই একটা নির্দিষ্ঠ Format থেকে থাকে। আর থাকে File Extension.
আমরা কোন মিডিয়া File এর File Extension দেখে এর Format চিনতে পারি।

Internet এর আমরা বিভিন্ন প্রকার Media Player পেতে পারি।
Paied Media Player রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করার জন্য আপনাকে টাকা গুনতে হবে।
আাবার রয়েছে ফ্রি Media Player, ফ্রি Media Player গুলো আবার দু রকম হয়ে থাকে।

১. ফ্রি+ওপেনসোর্স
২. ফ্রি+ক্লোজসোর্স

ফ্রিগুলো ফ্রিই, কোন টাকা পয়সা দিতে হয় না। ওপেনসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে সোর্সকোড দিয়ে দেয়, যাতে আপনি
ঐ মিডিয়া প্লেয়ারকে ইচ্ছেমত ডেভলপ করতে পারেন।
আর ক্লোজসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে মিডিয়া প্লেয়ারকে মডিফাই করার কোন অনুমতি দেয় না।

এখন Format আর File Extension সমন্ধ্যে সামান্য জেনে নেই।

আজকাল ভিডিও দেখার জন্য সবচেয়ে বেশি যে Format গুলো ব্যবহার হচ্ছে সেগুলো হচ্ছে

1. Matroska (এর File Extension .mkv)
2. Moving Picture Experts Group এর MPEG4 (এর File Extension .mp4)
3. Audio Video Interleaved এর AVI (এর File Extension .avi)
4. Apple এর QuickTime File Format (এর File Extension .mov)
5. Adobe Flash Player এর Flash Video (এর File Extension .flv)
6. MPEG এর আরো একটি Format MPEG Transport stream (এর File Extension .ts)
7. MPEG এর আরো একটি Format MPEG-2 transport stream (এর File Extension .m2ts)
8. MPEG এর অডিও Audio Format (এর File Extension .mp3)

এছাড়াও VCD এর জন্য .dat আর DVD এর জন্য .vob তো রয়েছেই।

তো উপরে যেগুলো নিয়ে আলোচনা করলাম সেগুলো সবগুলোই মোটামুটি Media Container বা Digital Container Format.
বিভিন্ন মিডিয়া File Compress করে Container formats এ ঢুকানো হয়।

ধরা যাক কোন একটা ফাইল এর Extension হচ্ছে .mkv
তো আমাকে সাধারন ভাবে বুঝতে বুঝতে হবে যে এই ফাইলটাতে কমপক্ষে একটা ভিডিও ফাইল ও একটি অডিও ফাইল আছে।
এবং সেই ভিডিও ফাইল ও অডিও ফাইলের Extension যে কোন Format এর হতে পারে।
.mkv ঐ অডিও-ভিডিও ফাইলকে একখানে করেছে মাত্র।

এখন Media Player কী কী ধাপে কাজ করে সেটা জেনে নেই।
Media Player এ 3টি ধাপ সম্পন্ন হওয়ার পরে একটি অডিও বা ভিডিও ফাইল প্লে হয়।
এই তিনটি ধাপ সম্পন্ন করার জন্য একটা Media Player এ তিনটি জিনিস থাকতে হয়।

১. Media Splitter
২. Media Decoder
৩. Media Renderer

এখন একটি ভিডিও ফাইল যখন আমরা কোন Media Player এ চালু করতে যাবো তখন প্রথমেই ভিডিও ফাইল থেকে
Media Splitter এর মাধ্যমে অডিও, ভিডিও Split করে আলাদা করা হয়।

এর পর ঐ অডিও, ভিডিও চলে যায় Media Decoder এর কাছে। যেহেতু বেশিরভাগ Media File বিভিন্ন Media Format এ Compress
করা থাকে তাই Decoder সেগুলোকে Decode করে পাঠিয়ে দেয় Media Renderer এ।

Media Renderer ঐ অডিও-ভিডিও ফাইল এর কোয়ালিটি কন্ট্রল করে।
কতো ফ্রেম এ চলবে ভিডিও। কত বিট রেটে অডিও-ভিডিও Output দিবে। ভিডিও আপস্কেলিং-ডাউনস্কেলিং।
ভিডিও কালার ইত্যাদি নানা বিষয়ে কোয়ালিফাইড হয়ে তবেই একটা ভিডিও ফাইল Media Player এর মাধ্যমে আমরা দেখতে ও
এর সাউন্ড উপভোগ করতে পারি।

অথচ এই পুরো কাজটা সম্পন্ন হয় 1সেকেন্ডেরও কম সময়ে। মজা না !!!

আজ আর না। নিচে কিছু জনপ্রিয় Media Player এর নাম দিয়ে আজ শেষ করছি।

1.Media Player Classic
2.VLC media player
3.Windows Media Player
4.Adobe Flash Player
5.Pot Player
6.The KMPlayer
7.CyberLink PowerDVD
8.iTunes
9.KM Player

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

Huge Sell on Popular Electronics

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

Maher Bappy

'আইফোন ৬' দেখতে কেমন হবে, তা নিয়ে আইফোনপ্রেমীদের মধ্যে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা-কল্পনা। এরই মধ্যে নতুন আইফোনের ডিজাইনার স্যাম বেকেট কয়েক দিন আগে ইউটিউবে প্রকাশ করলেন একটি 'কনসেপ্ট ভিডিও'। এতে দেখানো হয়েছে 'আইফোন ৬' আসলে দেখতে কেমন হবে? আগের 'আইফোন ৫এস'-এর মতো দেখতে হলেও একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, এর হোমস্ক্রিনে আছে 'আইওএস৮' এবং 'হেলথবুক অ্যাপ'। ভিডিওতে দেখা গেছে, এতে আছে ৪.৭ ডিসপ্লে, ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল, ৪৬৮ পিপিআই, ১০ মেগাপিক্সেল সেন্সর এবং এটি আগের মডেল থেকে ৯ শতাংশ পাতলা।

কিভাবে আপনার কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত করবেন

Huge Sell on Popular Electronics

ইমরান আহমেদ

 

কম্পিউটার ব্যাবহারকারীদের নিকট একটি আতঙ্ক হল শর্টকাট ভাইরাস। বহু উন্নতমানের অ্যানটি ভাইরাস ব্যাবহার করেও অনেকে এই সমসসা থেকে মুক্তি পান না। আমিও বেশ কয়েকদিন যাবত এই সমস্যায় জর্জরিত থাকার পর আমার এক বন্ধুর নিকট ভালো একটা সমাধান পাই। নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করলে যে কেউ শর্টকাট ভাইরাস দূর করতে পারবেন বলে আশা করিঃ

প্রথমত, এই লিংক থেকে http://en.kioskea.net/download/download-11613-autorun-exterminator সফটওয়্যার ‘AutorunExterminator’ ডাউনলোড করুন।

সফটওয়্যারটি ইন্সটল করলে আপনার autorun.inf ফাইলগুলো ড্রাইভ থেকে মুছে যাবে।

দ্বিতীয়ত, "Start" -->Run --> এ গিয়ে cmd লিখুন এবং ok button চাপুন। ধরুন আপনার ড্রাইভটি যদি G হয়, তাহলে নিম্নোক্ত কমান্ডটি লিখুন- attrib -h -r -s /s /d g:\*.* তারপর, আপনার ফাইলগুলোকে ড্রাইভটিতে চেক করুন।

তৃতীয়ত, এই লিংক http://en.kioskea.net/download/download-105-malwarebytes-anti-malware হতে 'Malwarebytes' Anti-Malware সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। ইহা আপডেট করুন এবং ফুল স্কেন করুন।

আশা করি এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে। এছাড়া, উইন্ডোজ সেটআপ করার মাধ্যমেও আপনি এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

ব্যান্ডউইডথ্‌

Huge Sell on Popular Electronics

ব্যান্ডউইডথ্‌

Iraj Elahi
এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে প্রতি একক সময়ে যে পরিমাণ ডেটা বা বাইনারি বিট স্থানান্তরিত হয় তাকে ডেটা ট্রান্সমিশন হার বা Bandwidth বলে। ব্যান্ডউইডথ্‌ সাধারণত bit per second (bps) এ হিসাব করা হয়। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ ডেটা ট্র্যান্সমিট করা হয় তাকে ব্যান্ড স্পিড বা ব্যান্ডউইডথ্‌ বলে । ডেটা ব্যান্ডউইডথ্‌কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা –
১। ন্যারো ব্যান্ড (Narrowband)
২। ভয়েস ব্যান্ড (Voiceband)
৩। ব্রড ব্যান্ড (Broadband)
ন্যারো ব্যান্ড (Narrowband)
সাধারণত 45bps থেকে 300bps পর্যন্ত গতিতে ন্যারো ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরিত হয়ে থাকে এবং এটি Sub Voiceband নামেও পরিচিত । যে সকল ক্ষেত্রে ধীরগতিতে ডেটা ট্রান্সফার দরকার সে সকল ক্ষেত্রে এই ব্যান্ড ব্যবহৃত হয়। যেমন- টেলিগ্রাফ।

ভয়েস ব্যান্ড (Voiceband)
এই ব্যান্ডের গতি 1200bps থেকে 9600bps হয়। সাধারণত টেলিফোন লাইনে এই ব্যান্ডউইডথ্‌ ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কম্পিউটার ও পেরিফেরাল যন্ত্রপাতিতে ডেটা ট্রান্সফার করতে ভয়েস ব্যান্ড ব্যবহৃত হয়।

ব্রডব্যান্ড (Broadband)
এই ব্যান্ডউইডথ্‌ 1Mbps থেকে অনেক উচ্চগতি পর্যন্ত হয়ে থাকে । মাইক্রোওয়েভ , অপটিক্যাল ফাইবার কেবলে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ব্রড ব্যান্ড ট্রান্সমিশন ব্যবহার করা হয় ।

অস্তিত্ব সংকটে স্ক্যানার

Huge Sell on Popular Electronics

শুধুমাত্র কথা বলার যন্ত্র হিসেবে আবিষ্কৃত হলেও মোবাইল ফোনে আজ কি না হয়? ছবি তোলা, গান শোনা, মুভি দেখা এমনকি ইমেইল করার কাজটিও আজ পকেটে থাকা এই ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে করা সম্ভব। সেই সাথে এই একটি ডিভাইসই দখল করে নিয়েছে অনেকগুলি ডিভাইসের জায়গা। দশ বছর আগের কথাই চিন্তা করুন। বিয়ে বা কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে একটি ক্যামেরা সংগ্রহ করতে কতজনের কাছেই না ধরনা দিয়েছেন। কিন্তু আজ শুধু বিয়ের অনুষ্ঠানই নয় বরং অতি তুচ্ছ কোন কারণে ক্যামেরার দরকার হলে নিজের পকেটেই হাত দিচ্ছেন। আলাদা ক্যামেরা কেনার চিন্তা এখন খুব কম সংখ্যক মানুষই করে থাকেন। কারন পকেটে থাকা মোবাইল ফোন দিয়েই প্রায় কাছাকাছি মানের ছবি তোলা যাচ্ছে। যদিও প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারদের কাছে মোবাইল ফোন এখনো খেলনার মতই রয়ে গেছে। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই দৃশ্য পাল্টে যেতে পারে। কারন ৪১ মেগা পিক্সেল ক্যামেরাযুক্ত লুমিয়া ১০২০ তৈরির পর নির্মাতারা এবার ডিএসএলআর ক্যামেরার বাজার দখলে তৎপর। মোবাইল ফোনের এই অব্যাহত আগ্রাসনের ফলে এরই মধ্যে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে আরেকটি বহুল ব্যবহৃত ডিভাইস স্ক্যানার। অনেক আগে থেকেই ছোট খাটো ডকুমেন্ট স্ক্যান করতে হলে মোবাইলের ক্যামেরাতেই সেরে ফেলতাম। সম্প্রতি ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে গিয়ে প্রথম কোন সিরিয়াস কাজে এই শিশুসুলভ কাজটি করলাম।ওডেস্কই এরকম টিপস দিয়েছে। যাদের স্ক্যানার নেই শুধু তাদের জন্য।

ওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই

ফোন কোম্পানিগুলোও ক্যামেরার এই ব্যতিক্রমী ব্যবহারকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে। লেটেস্ট মডেলের প্রায় সব ফোনেই লেখা স্ক্যান করতে ক্যামেরায় আলাদা প্রিসেট জুড়ে দেয়া হচ্ছে যার মাধ্যমে আরও ভালোভাবে লেখা স্ক্যান করা যায়। শুধু তাই নয় বেশ কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশনে অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন বা ওসিআর সুবিধাও পাওয়া যায়। সবাই যখন মোবাইল ফোনের স্ক্যানিং সুবিধাকে এতোটা গুরুত্ব দিচ্ছে তখন আমরাও প্রয়াস পাই এর নানাদিক নিয়ে কিছু প্যাঁচাল চালানোর। পোস্টের শেষভাগে থাকছে কিছু টিপস যার মাধ্যমে আপনার স্ক্যানিং এর হাতকে আরেকটু দক্ষ করে তুলতে পারেন। একটু ভুল হয়ে গেল মনে হয়! মোবাইলতো এখন আর মোবাইল নেই। এটি হয়ে গেছে স্মার্টফোন। তাই এখন থেকে স্মার্টফোন বলাই ভালো।

স্ক্যানার বনাম স্মার্টফোনঃ ভাবুন তো! আপনার বন্ধুর করা অ্যাসাইনমেন্টের দুটি পৃষ্ঠা আপনার খুব দরকার। প্রয়োজন থাকায় আপনাকে ধারও দেয়া যাচ্ছে না। ফটোকপির দোকানও বেশ দূরে। পকেটে থাকা কোন যন্ত্র যদি এসময় উদ্ধার করতে পারে তবে স্মার্টফোন। হ্যাঁ পোর্টাবাইলিটির কথাই বলছি। এক্ষেত্রে স্মার্টফোনকে ১০০ দিয়ে স্ক্যানারকে জিরোই দিতে হয়। কারণ পিসি সহ স্ক্যানার সাথে নিয়ে কি আর ঘোরা সম্ভব? আবার একই ডিভাইসে স্ক্যান করা ও পড়ার কাজ করা যায় বলে স্মার্টফোনকে আরেকটু এগিয়ে রাখতে পারেন। সেই সাথে অন্য বন্ধুর সাথে শেয়ার করার সুবিধাতো থাকছেই। ক্যামেরার মেগা পিক্সেল যদি অনেক বেশি হয় তাহলেতো কথাই নেই সাধারণ স্ক্যানারের চেয়েও বড় করে স্ক্যান করতে পারবেন। তবে স্ক্যান করা ডকুমেন্টটি যদি সিরিয়াস কাজে ব্যবহৃত হয় তবে মাথায় রাখুন সবাই ওডেস্কের মত উদার নয়। কারণ স্মার্টফোনে স্ক্যান করতে গেলে কিছু সমস্যাও পাবেন। সাধারণ স্ক্যানারের চেয়ে ফোনে নানা সেটিং পরিবর্তন করে লেখা স্ক্যান করা বেশ ঝামেলা এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই দু-তিন পৃষ্ঠার বেশি স্ক্যান করতে স্ক্যানারই ব্যবহার করা উচিৎ। এছাড়া ফোনটি যতই সোজা করে ধরুন না কেন কাগজ কিন্তু কখনোই পুরোপুরি সোজা হবে না। তাই কাগজের বাইরে কিছু বাড়তি অংশসহ স্ক্যান হবে।

আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান
আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান

সাধারণ স্ক্যানার বদ্ধ পরিবেশে নিয়ন্ত্রিত আলোয় স্ক্যান করে। কিন্তু ক্যামেরায় তা অসম্ভব। তাই কাগজের বিভিন্ন স্থানে আলোর তারতম্য খেয়াল করার মত পর্যায়ে থাকে। আবার স্ক্যানার শুধুমাত্র লেখাই স্ক্যান করে কিন্তু ক্যামেরা কাগজসহ ছবি তোলে। এতে স্ক্রিনে পড়তে ভালো লাগলেও প্রিন্ট করার সময় কালো কালো ছোপ তৈরি করে। ফলে লেখা কিছুটা অস্পষ্ট আসতে পারে। তাই ভবিষ্যতে যাই হোক স্ক্যানারকে এখনোই স্মার্টফোন দিয়ে রিপ্লেস করা যাচ্ছে না

ikt
প্রিন্ট করা ডকুমেন্টে কালো ছোপ

স্ক্যান কোয়ালিটি বাড়াবেন যেভাবেঃ

আপনি স্মার্টফোন দিয়ে যতটা ভালো স্ক্যান করেন তাতে হয়ত আপনার প্রয়োজন মিটে যায়। আরেকটু ভালো স্ক্যান করে যদি স্ক্যানারের আরেকটু কাছাকাছি যাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়? এজন্য সাধারণ কিছু নিয়ম অনুসরণ করুন। ক্যামেরা চালু করে মুড বা প্রিসেট অপশনে গিয়ে টেক্সট/টাইপ সিলেক্ট করুন।

Text/Type preset

যদি টাইপ প্রিসেট না থাকে তবে Auto সিলেক্ট করুন। এবারে টেবিলের উপর কাগজটি সমতল ভাবে স্থাপন করুন। ক্যামেরাটি এমনভাবে ধরুন যাতে কাগজের প্রান্তগুলি স্ক্রিনের প্রান্ত স্পর্শ করে। আগেই বলেছি হাজার চেষ্টা করেও পুরোপুরি সোজাভাবে স্ক্যান করা যাবে না। কিন্তু যতটুক করা যায় আর কি। এবার শাটার রিলিজ বাটন হালকা ভাবে চেপে কিংবা স্ক্রিনের মাঝখানে টাচ করে ফোকাস করুন। উল্লেখ্য এভাবে ফোকাস করার সুবিধা সব ফোনে থাকে না। যাই হোক ফোকাস করার পর দেখুন কেমন দেখায়। Exposure পরিবর্তন করে আলো কমাতে বা বাড়াতে পারেন। তবে ডকুমেন্ট যদি প্রিন্ট করতে চান তাহলে এক্সপোজার বেশি দিয়ে তোলাই ভালো। এতে প্রিন্ট করার সময় কাগজের টেক্সচার কম আসবে। তবে এক্সপোজার ফুল দিয়ে ওভার এক্সপোজ করে ফেলবেন না। আলো খুব কম হলে ফ্লাশ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু প্রয়োজন না হলে ফ্লাশ ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ ফ্লাশ ব্যবহার করলে প্রান্তের তুলনায় মাঝখানে বেশি উজ্জ্বল আসে। এইসব অ্যাডজাস্টমেন্ট করার পর আবার ফোকাস করুন দেখুন। সব ঠিক থাকলে শাটার রিলিজ বাটন চেপে ছবি তুলুন। আর হ্যাঁ স্ক্যান করার কাজটি আরেকটু সহজ ও গতিময় করতে থার্ড পার্টি অ্যপ্লিকেশন CamScanner ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্ক্যান করা ছবিকে সরাসরি পিডিএফ ফরম্যাটে কনভার্ট করে

gwf

আর এজ ডিটেকশন ফিচার থাকায় এটি নিজে থেকেই কাগজের বাইরে থাকা বাড়তি অংশ ক্রপ করে বাদ দিয়ে দেয় এবং অবশিষ্ট থাকা কাগজকে ফটোশপের মত ট্রান্সফর্ম করে সোজা করে দেয়। তাই স্ক্যান করার সময় কাগজ সামান্য বাঁকা উঠলেও সমস্যা নেই। এছাড়া আরও অন্যান্য ফিচার তো রয়েছেই তাই আপনার যদি আইওস কিংবা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটেড ফোন থাকে তবে অবশ্যই এই ফ্রি অ্যাপ্লিকেশনটি যথাক্রমে AppStore অথবা Google Play থেকে ডাউনোলোড করে নিবেন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি : Remote Control for Your PC

Huge Sell on Popular Electronics

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি

K.A.S.M. Saif Uddin

কম্পিউটার বাবহারকারিদের জন্য গুগল নিয়ে এল দারুন এক অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপ্লিকেশনের নাম এর “ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ” । এর মাধ্যমে যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস দিয়ে দূর থেকেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন আপনার ডেক্সটপ কম্পিউটার।এর সম্পর্কে গুগল জানিয়েছে, প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপ স্টোর ‘প্লে স্টোর’ থেকে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে এবং গুগল আইডি দিয়ে লগইন করলে দূর থেকে ডেস্কটপ চালানো যাবে।অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে ডেস্কটপের নিয়ন্ত্রণ নিতে একটি পিন নম্বর দিতে হবে। ডেস্কটপে রিমোট অ্যাকসেস সেট করতে হলে এই পিন নম্বর দিতে হবে। তবে দূর থেকে অ্যান্ড্রয়েডচালিত পণ্য দিয়ে ডেস্কটপ চালাতে হলে ডেস্কটপটি অবশ্যই চালু থাকতে হবে এবং ইন্টারনেট সংযোগও চালু থাকতে হবে।
গুগল আরও জানিয়েছে, এই অ্যাপটি ম্যাক, উইন্ডোজ, গুগল ওএস কিংবা লিনাক্স যেকোনো অপারেটিং সিস্টেম চালিত পিসিতে এই অ্যাপটি কাজ করবে।
চলতি বছরের শুরুতেই দূর থেকে ডেস্কটপ নিয়ন্ত্রণের জন্য আইওএস অ্যাপ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিল গুগল।

ফটোশপে বাংলা লিখুন অভ্র দিয়ে

Huge Sell on Popular Electronics

ফেসবুক কিংবা ব্লগসহ পিসির যেকোন জায়গায় বাংলা লিখার কৃতিত্ব অভ্রকেই দিতে হয়। কিন্ত এতসব জায়গায় বাংলা লিখতে পারলেও ফটোশপ কিংবা ইলাস্ট্রেটরে অভ্র যেন একেবারেই অক্ষম। তাই এক্ষেত্রে সেই পুরোনো বিজয়ের দ্বারস্থ হন অনেকেই। কারন বিজয় সাধারণত ANSI ফরম্যাটে লেখে। আর অভ্র লেখে ইউনিকোড ফরম্যাটে। এই ইউনিকোডের কল্যাণে যেখানে সেখানে বাংলা লেখা সম্ভব হলেও ফটোশপ কিংবা ইলাস্ট্রেটর ইউনিকোড সাপোর্ট করে না। কিন্ত অভ্র দিয়েও ANSI ফরম্যাটে লেখা যায় এবং তা ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটরেও সাপোর্ট করে। এজন্য Tools and settings এ ক্লিক করে Output as ANSI বাটনে ক্লিক করুন।

ুাীৈ
wg মুড সুইচ

একটি উইন্ডো আসবে। এতে Use ANSI anyway বাটনে ক্লিক করুন।

এবারে একটি ANSI ফন্ট সিলেক্ট করে নির্বিঘ্নে বাংলা লিখতে থাকুন। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে ANSI ফন্ট চিনবেন কিভাবে? এর উত্তর হলো আপনি যদি আলাদা কোন ANSI ফন্ট ইন্সটল করে না থাকেন তাহলে অভ্রের সাথে ইন্সটল হওয়া Siyam Rupali ANSI ফন্ট ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু ANSI ফন্টগুলির নাম বেশিরভাগ সময় ঝড়ঃহুহুগম বা এই ধরনের নামে শো করে। ফলে নির্দিষ্ট ফন্ট খুজে পেতে বেশ বেগ পেতে হয়। কিন্তু Siyam Rupali ANSI সব সময় Siyam Rupali ফন্টের পরেই অবস্থান করে। আর তাই Siyam Rupali এর পরের ফন্টটি চোখ বন্ধ করে সিলেক্ট করতে পারেন। এছাড়া পিসিতে যদি বিজয় ইন্সটল করা থাকে তাহলে বিজয়ে ব্যবহৃত ফন্টসমুহ ব্যবহার করেও ফটোশপে লিখতে পারেন। আর ফন্টের ভ্যারিয়েশন চাইলে বাড়তি ফন্ট নিজে ইন্সটল করে নিন। বাজারে ফন্ট কালেকশনের বেশ কিছু ডিভিডি পাওয়া যায়। আপাতত কিছু ANSI ফন্ট এখান থেকে ফ্রি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ফটোশপে লেখা শেষ হলে আবার সেটিংসে ক্লিক করে Output as Unicode বাটনে ক্লিক করুন। নতুবা ফেসবুক সহ অন্যান্য জায়গায় বাংলা লিখতে পারবেন না।

While লুপ, Do-While লুপ, For লুপ, try-catch-finally ব্লক:

Huge Sell on Popular Electronics

While লুপ, Do-While লুপ, For লুপ, try-catch-finally ব্লক:
এবং break, continue বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি:
while লুপ:
while(condition){
//do something
}
do-while লুপ:
do{
//do something
}while(condition);
for লুপ:
for(initial_value;condition;increment){
//do something
}
try-catch-finally ব্লক:
try{
//try something
}catch(Exception e){
//do something if exception occurs
}finally{
//do something even if exception occurs or not
}
break, continue:
break; //লুপ থেকে বেরিয়ে আসবে
continue; //বাকি অংশ বাদ দিয়ে লুপ এর শেষে চলে যাবে

আসা করি উপরের বিষয় গুলো ভাল ভাবে অনুশীলন করলে আপনি ভাল ফলাফল পাবেন।

অনলাইনে নিরাপদে থাকার কিছু উপায় বা কৌশল

Huge Sell on Popular Electronics

অনলাইনে নিরাপদে থাকার কিছু উপায় বা কৌশল

আমরা জানি যে ইন্টারনেট হল দ্রুত যোগাযোগের, ব্যাবসায় বানিজ্যের, বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহের, এন্টারটেইনমেন্টের একটা ভাল মাধ্যম। কিন্তু পাশাপাশি এর ক্ষতিকর দিকটা সম্পর্কেও আমাদের সচেতন থাকতে হবে। নিরাপদ ব্রাউজিংয়ের জন্য কিছু পরামর্শ নীচে দেয়া হল।

কখনো আনলাইনে খুববেশী ব্যক্তিগত তথ্য দিবেন না – অনেক বাজে ধরনের লোক আছে যারা অন্যদের ক্ষতি করতে চায় বিশেষ করে শিশু ও টিনএজদের উপর। তাই আপনার প্রোফাইল পেজ, ব্লগ, চ্যাটরুম, ইন্সটেন্ট ম্যাসেন্জার বা ইমেইলে কখনো খুববেশী ব্যক্তিগত তথ্য দিবেন না।

* সবসময় নিকনেম ব্যাবহার করুন নিজের নামের পরিবর্তে।

* কখনো আপনার ঠিকানা, টেলিফোন নাম্বার দিবেন না এমনকি এইগুলি পাওয়া যেতে পারে এমন কোন লিন্কও দিবেন না।
আরো বিস্তারিত - http://www.tunerpage.com/archives/363949

* অপরিচিত কাউকে আপনার ছবি পাঠাবেন না।

* নিজেকে অনলাইনে সবসময় নিরাপদ ভাববেন না কারন বিভিন্ন ভাবে অনলাইন থেকে আপনি কে, কোথায় থাকেন এই তথ্য সংগ্রহ করতে পারে যে কেউ।

Odesk e কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা

Huge Sell on Popular Electronics

odesk কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা-

আপনি যদি আগে থেকেই জানেনে যে, odesk কি এবং কীভাবে এতে কাজ পেতে হয় তাহলে ভাল আর যদি না জানেন তবে ভাল করে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

প্রথমেই বলি odesk কি?

Odesk হল পৃথিবীর অন্যতম সেরা মার্কেটপ্লেস যেখনে রয়েছে প্রচুর কাজ। এখানে আপনি কাজ করতেও পারবেন আবার মানুষকে দিয়ে কাজ করাতেও পারবেন। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাজ। এর মধ্যে web developer এবং seo এর প্রচুর কাজ রয়েছে।

Odesk এ account খোলা এবং কাজ পাওয়ার সিস্টেম-

Odesk এ কাজ করতে হলে আপনাকে আগে একটা account খুলতে হবে। account খোলার জন্য www.odesk.com এ যান, তারপর register এ ক্লিক করুন। আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে যথাযত ভাবে সকল ঘর পূরণ করুন। মনে রাখবেন- এখানে আপনি যে নাম দিবেন তা যেন আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর নামের সাথে সম্পূর্ণ মিলে যায়, তা না হলে টাকা তোলার সময় ঝামেলা হতে পারে। আপনার ঠিকানাও আপনার বর্তমান ঠিকানা দিবেন।

অ্যাকাউন্ট খুললেই আপনি কাজ পাবেন না। আপনাকে আগে রেডিনেস নামে একটি পরীক্ষা দিয়ে তাতে পাশ করতে হবে, তাছাড়াও আপনাকে আরও অনেক কিছু ফিল আপ করতে হবে। প্রতিটি কাজের জন্য আপনার প্রোফাইল একটু একটু করে কমপ্লিট হতে থাকবে। মোটামুটি ৭০% প্রোফাইল কমপ্লিট হলেই আপনি কাজ করার উপযুক্ত হবেন।

এখন কাজ করার জন্য আপনাকে প্রথমে বিভিন্ন কাজের তালিকায় যেতে হবে। এর জন্য আপনি find work এ ক্লিক করবেন তারপর আপনার সামনে কাজের ক্যাটাগরির তালিকা আসবে সেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগিরর কাজ ব্রাউজ করতে পারবেন। যেহেতু আপনি SEO এর কাজ শিখেছেন তাই আপনি SEO এর ক্যাটাগরি ব্রাউজ করেন, সেখানে গেলেই দেখবেন কাজের এক লম্বা তালিকা। আপনাকে আগে কাজের জন্য দরখাস্ত যাকে বলা হয় বিড করতে হবে। ধরুন একটা কাজের জন্য ১৫ জন বিড করেছেন এখন যিনি কাজ দিয়েছেন বা বায়ার বা clint এই ১৫ জনের মধ্যে থেকে নিজের ইচ্ছা মত একজন বা একের অধিক জনকেও তার কাজের জন্য নিয়োগ দিতে পারেন। এখন যদি আপনি কাজের বিড টা ভালভাবে করতে পারেন তবে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ থাকে অনেকাংশে।

কাজের তালিকা ব্রাউজ করার সময় হয়ত আপনি লক্ষ্য করবেন যে, সেখানে দুই ধরনের কাজ রয়েছে। যেমন-
. ফিক্সড প্রাইজ (fixed price work)
. আওয়ার লি (hourly work)

fixed price work হল এমন সব কাজ যার মুল্য পূর্ব নির্ধারিত থাকে। নতুন দের জন্য এ সকল কাজে বিড না করাই ভাল, কারন, এ সকল কাজে টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা কম, মানে কোন গ্যারান্টি নাই। ধরেন আপনি একটি 50$ এর fixed price কাজ করলেন, অনেক কষ্ট করে কাজটি করলেন এবং তা আপনার বায়ারকে (যিনি কাজ দিয়েছিলেন) তা সাবমিট করলেন, এখন আপনার বায়ার তা পছন্দ করল না বা বায়ার শয়তানি করেই তা পছন্দ করল না, এখন সে যদি আপনাকে টাকা না দেয় তাহলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না, আপনি যদি চান ওই ক্লাইন্টের নামে odesk এর কাছে নালিশ করতে তবে আপনি তা করতে পারবেন। এর ফলে ওই বায়ার আপনাকে desput দিবেন, এর অর্থ হল আপনি আপনার কাজটি সুন্দর ভাবে করতে না পারায় আপনার বায়ারের সাথে আপনার পেমেন্ট নিয়ে ঝামেলা হয়েছে। ফলে odesk এর একটি টিম মেসেজ এর মাধ্যমে আপনার ও আপনার বায়ারের কথা শুনবেন ও সিদ্ধান্ত নিবেন, আপনি কাজটি করতে পারেন নাই নাকি আপনার বায়ার আপনার সাথে দুই নাম্বারি করছেন। ঘটনা যাই হোক না কেন তাদের এই পর্যবেক্ষণ এর ফলাফল কিন্তু একই তারা আপনার বায়ার কেই সাপোর্ট করবে, তার কারন আপনি যদি না থাকেন ফলে তাদের তেমন কোন লস নেই, আপনি যে কাজটা করতেন তা অন্য কেউ করবে, কিন্তু বায়ার যদি না থাকে তাহলে তারা একজন কাজ দাতাকে হারাবেন যাদের দিয়েই odesk এর ব্যাবসা। ফলে আপনি কাজ+টাকা+আপনার রেপুটেশন সব হারাবেন। সাথে সাথে আপনার প্রোফাইলে one disput লেখা হয়ে যাবে, ফলে আপনি যখন অন্য কোন কাজে বিড করবেন তখন ক্লাইন্ট আপনার প্রোফাইলে গিয়ে দেখবে one disput তার মানে, তখনি তিনি ধরে নিবেন যে, আপনি কাজ পারেন না। তাই ভুলেও নতুন অবস্থায় fixed price এর কাজে বিড করবেন না।

Hourly work হল ঘণ্টা হিসেবের কাজ। আপনি প্রতি ঘণ্টা একটা নির্দিষ্ট রেট হিসেবে যত ঘণ্টা কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে তত ঘণ্টা হিসেবে যত টাকা আসে তা দিবনে। আপনি নতুন অবস্থায় এই ধরনের কাজই করবেন, কেননা এই ধরনের কাজে কোন রিক্স থাকে না। আপনি যতটুকু কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে ততটুকুর টাকা দিতে বাধ্য থাকবেন। হ্যাঁ, আপনার কাজ যদি পছন্দ না হয় তবে তিনি আপনাকে খারাপ ফিডব্যাক দিতে পারেন, তাই তো আমি আগেই বলেছি যে, কাজ ভাল করে না শিখে তা করতে যাবেন না, এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।

কম বিড করেই তাড়াতাড়ি কাজ পাওয়ার উপায়-
আপনি যদি তারাতারি কাজ পেতে চান তাহলে আপনাকে কিছু টিপস বা পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। প্রথমে আপনি ভাল করে আপনার ক্লাইন্ট এর দেয়া কাজের বর্ণনা টি পড়ুন। খুব ভাল করে বোঝার চেষ্টা করুন তিনি কী বলতে চাইছেন, তিনি ঠিক কোন ধরনের কাজ কতদিনের মধ্যে করাতে চান। তারপর একটু ভাবুন যে, আপনি কি সত্যিই পারেন তার সকল চাহিদা মেটাতে? যদি পারেন তাহলে বিড করুন। বিড করার সময় চেষ্টা ক্ক্রবেন অল্প কথায় লিখতে, বড় বিড করলে ক্লাইন্ট তা পরবে না, ফলে আপনার লাভ হবে না, সব সময় চিন্তা করবেন আপনি যদি ক্লাইন্ট এর যায়গায় থাকেন তাহলে কি লিখলে আপনি কাজটা দিতেন, আপনিও ঠিক সেই কথা গুলই লিখুন। পারলে আগে আপনি যে ধরনের কাজ করেন সেই কাজের একটা example তৈরি করুন। ফলে আপনি ওই সকল কাজের জন্য বিড করার সময় ওই example টি দিয়ে দিন, শুধু এইটুকু লিখুন, I have done this type of work before, here is example. এর সাথে আপনার example টা attach করে দিন। ব্যাস এবার দেখুন এভাবে বিড করতে থাকলে ইনশা-আল্লাহ্‌ আপনি খুব তাড়াতাড়ি কাজ পেয়ে যাবেন।

NAZMUL shahadat
Berthahylo@gmail.com

কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

Huge Sell on Popular Electronics

Name : Tareq Shikder
e-Mail : tshikder2008@gmail.com
Blog : http://www.secretefashion.com/

ফ্রিল্যান্সীং....
আইটি সেক্টরের একটি বিশাল অংশ জুরে রয়েছে ফ্রিল্যান্সীং। কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষ করে আমেরিকা, ইউরোপ ও কানাডার অধিকাংশ মানুষই এত ব্যস্ত থাকেন যে আইটি রিলেটেড অতি সাধারণ অথবা জটিল যে কোন প্রকারই কাজই হোক সেগুলো সঠিক সময়ে সম্পন্ন করার মত সময় তাদের হাতে থাকেনা। আবার অনেকে্ জটিল ও কঠিন কাজগুলো অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিতে পছন্দ করেন। এর জন্য অবশ্য তারা ওয়ার্কারদেকে যথাযথ সম্মানিয় দিয়ে থাকেন।

এ ভাবে একজনরে কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিয়ে এবং অন্যের কাজ পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে ঘরে বসেরই সম্পন্ন করে দিয়ে অর্থ উপর্জনের উপায়কেই মূলত বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সীং।

ফ্রিল্যান্সীং এর মাধ্যমে বর্তমানে গোটা বিশ্বের কয়েক লক্ষ মানুষ ঘরে বসেই যথেষ্ট অর্থ উপর্জন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকেও কয়েক হাজার মানুষ ফ্রিল্যান্সীং এর সাথে জড়িত রয়েছে। যদিও বাইরের দেশ থেকে বাংলাদেশে স্থানীয় ব্যাংক গুলোতে অর্থ ট্রান্সফার করে নিয়ে আসাটা অনেক ঝক্কি, তথাপিও প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মার্কিন ডলার এ দেশে রেমিট্যান্স হিসেবে সফলতার সাথে ফ্রিল্যান্সাররা নিয়ে আনছেন।

ফ্রিল্যান্সীং এর কাজ যেখানে দেওয়া হয় এবং পাওয়া যায় সেই স্থানটিকে বলা হয় মার্কেট প্লেস। কয়েখটি বড় বড় মার্কেট প্লেস হলো অডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, ই-ল্যান্সার, মাইক্রোওয়ার্কাস, লিংন্কওয়ার্কাস ইত্যাদী। এ সব মার্কেট প্লেস থেকে খুব সহজেই যে কেউ খুব সামান্য কাজ শিখেই অর্থ উপার্জন করতে পারে। আবার যারা কোন নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর কাজ শিখে নিয়েছে তাদের কাজের কোন অভাব হয় না।

অদুর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সীং বাংলাদেশের অর্থনিতীতে একটা বৈপ্লবীক পরিবর্তনের সূচনা করবে এইআশাবাদ সকলের।

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার: Important keyboard short-cuts for Windows 8

Huge Sell on Popular Electronics

নাম: আল মুতাসিম বিল্লাহ
ইমেইল: sumon235@gmail.com

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার:

কম্পিউটার চালনার ক্ষেত্রে শর্টকাট কী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনারা আগে যারা উইন্ডোজ এক্সপি বা সেভেন চালিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই ওই দুই ফরম্যাটে শর্টকাট কী ব্যবহার করতেন। এখন যারা উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো এই নতুন ফরম্যাটের শর্টকাট কী নিয়ে ভাবছেন। উইন্ডোজ এক্সপি, সেভেনের মতো উইন্ডোজ ৮ এ আপনি শর্টকাটের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে পরিচালিত করতে পারেন। তাহলে আসুন উইন্ডোজ ৮ এর কিছু শর্টকাট কী সম্পর্কে জানা যাক।

Win + X : displays a text menu of useful Windows tools and applets
Win + Z : displays the right-click context menu when in a full-screen app
Win + + : launch Magnifier and zoom in
Win + - : zoom out
Win + , : Aero peek at the desktop
Win + Enter : launch Narrator
Win + PgUp : move the current screen to the left-hand monitor
Win + PgDn : move the current screen to the right-hand monitor
Win + PrtSc : capture the current screen and save it to your Pictures folder
Win + Tab : switch between running apps
Win : switch between the Start screen and the last-running Windows 8 app
Win + C : displays the Charms: the Settings, Devices, Share and Search options
Win + D : launches the desktop

শর্টকাটের মাধ্যমে কম্পিউটার পরিচালনা অনেক সহজ ও দ্রুততার সাথে হয়। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার কম্পিউটার কাজকে ম্যানুয়ালি করতে পারেন বা পারেন অটোমেটিক শর্টকাট কী ব্যবহার করে। আজ পর্যন্তই আগামী দিনে আবার নতুন কোনও তথ্য নিয়ে আমি হাজির হবো।

টেলিকমিউনিকেশনে বিশেষ করে বৈদ্যুতিক সংকেত

Huge Sell on Popular Electronics

Sabbir Hasan

টেলিকমিউনিকেশনে বিশেষ করে বৈদ্যুতিক সংকেত বা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গের মাধ্যমে প্রযুক্তিগত উপায়ে একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে যোগাযোগ করা হয় ।
প্রারম্ভিক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির যেমন ভিজুয়াল সিগনাল, যেমন বিকন, স্মোক সিগনাল, সেমাফোর টেলিগ্রাফ, সিগনাল ফ্লাগ এবং অপটিকাল হেলিওগ্রাফ অন্তর্ভুক্ত । প্রাক আধুনিক টেলিযোগাযোগের অন্যান্য উদাহরণ যেমন কোডেড ড্রামবিট, লাঞ্জ ব্লোউন হর্ন এবং লাউড হুইসেল হিসাবে অডিও বার্তা অন্তর্ভুক্ত । তড়িৎ এবং ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির উদাহরন হিসেবে টেলিগ্রাফ, টেলিফোন এবং টেলিপ্রি্টার, নেটওয়ার্ক, রেডিও, মাইক্রোওয়েভ ট্রান্সমিশন, ফাইবার অপটিক্স, যোগাযোগ উপগ্রহ এবং ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত।

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য….

Huge Sell on Popular Electronics

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য....

যেভাবে শুরু করবেনঃ
অনেকেই মনে করে থাকেন প্রোগ্রামিং শেখা খুবই কঠিন একটা কাজ। কিন্তু আসলে তা পুরোপরি সত্যি নয়। প্রোগ্রামিং শেখা খুব একটা কঠিন নয়। তবে হ্যা প্রোগ্রামিং এর শুরুতে আপনার ভিত্তি হতে হবে ভাল অর্থাৎ আপনাকে সকল প্রকার বিষয় খুব ভালভাবে বুঝতে হবে। কোন বিষয় না বুজলে অবশ্যই তা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। বারবার তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে যতক্ষণ না প্রযন্ত আপনি তা সমাধানে আনতে পারছেন। তাহলেই দেখবেন আপনি কত সহজেই প্রোগ্রামিং করতে পারছেন। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল "সি" প্রোগ্রামিং। কারন "সি" ল্যাঙ্গুয়েজের মত অন্য কোন প্রোগ্রামিং ভাষা আপনাকে এত ভালভাবে প্রোগ্রামিং শেখাবে না।

যা যা দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্যঃ
প্রথমেই আপনার যে জিনিসটি দরকার হবে তা হল ইচ্ছা শক্তি। প্রোগ্রামিং করতে আপনার ইচ্ছা শক্তির অভাব দেখা দিলে আপনি বেশিদূর এগতে পারবেন না। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল লজিক। আর লজিকে ভাল হতে হলে অবশ্যই আপনাকে অঙ্কে ভাল হতে হবে। এজন্য অবশ্য চিন্তা করার কিছু নেই। প্রাথমিক অবস্থায় আপনার সাধারণ কিছু পাঠ্য বইয়ের অঙ্ক জানলেই হবে। পরে অবশ্য Advanced পর্যায়ে আপনাকে ভাল করতে হলে "Discrete Mathematic" ভালভাবে জানতে হবে। এভাবেই আপনি প্রস্তুতি নিতে পারেন একজন সফর প্রোগ্রামারের জীবন।

প্রোগ্রামিং সয়াহক বইঃ
"সি" প্রোগ্রাম শিখতে চাইলে আপনি "কম্পিউটার প্রোগ্রামিং" নামক বইটা দিয়ে শুরু করতে পারেন যার লেখক "তামিম শাহরিয়ার সুবিন।" বইটিতে "সি" প্রোগ্রামিং এর প্রাথমিক বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে এবং আপনাদের অনুশীলনের জন্য ধাপে ধাপে দেয়া হয়েছে কিছু সমস্যা। পরবর্তীতে আপনাকে প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ারের জন্য কি কি করতে হবে তা বলা হয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং

Huge Sell on Popular Electronics

ফ্রিল্যান্সিং একটি স্বাধীন পেশা।ফ্রিল্যান্সিং পেশার মাধ্যমে অনেকে ই বেশ স্বচছলতার সাথে স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে পারছেন।
যে উদ্যমী তরুণটি এক সময় রাস্তায় বা গলিতে আড্ডায় বসে অযকরতো,মা-বাবার কথা শুনত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে,সে এখন পরিবারের একজন গর্বিত সক্রিয় সদস্য ,কারণ সে এখন ঘরে বসে ই ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করে।এমনিভাবে ছাত্র-ছাত্রী,গৃহবধু বা সদ্যপাশ করে বের হ্ওয়া তরুণ তরুণী ছাড়া্ও অনেক চাকুরীরত যুবক-যুবতী বা বয়ঃপ্রাপ্ত মানুষ অবসরকালীন সময়ে কাজ করে বাড়তি কিছু আয় করে পরিবারে বা জীবনে একটু বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্য বা আয়েশ যোগকরতে পারছেন। এ কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কোন নিয়োগকর্তার অধীনে লম্বা মেয়াদের জন্য কাজ করতে হয় না,নিজের অবসর বা সুবিধামত সময়ে কাজ মিলে গেলে নিয়োগদাতার কাজ তার চাহিদা মত শেষ করে অথবা ঘন্টা প্রতি রেটেও কাজ করা যায়।
ফিল্যান্সে কাজ করার জন্য দরকার একটি কম্পিউটার,ভাল স্পীড এর ইন্টারনেট সংযোগ, কথা বলে এবং লিখে যোগাযোগ করার মত ইংরেজীতে দক্ষতা আর যে বিষয়ে কাজ করতে চান সে বিষয়ে ভাল জ্ঞান,বিষয় টা টাইপিং,কপি-পেস্ট,ব্লগ রাইটিং,ফিচার রাইটিং,ই-মেইলি মার্কেটিং,ই-মেইল রিপ্লাই,অনুবাদ,ভিডিও এডিটিং,লোগো ডিজা্ইনিং,ওয়েব ডিজাইন,ওয়েব তৈরী,পোগ্রামিং,ভার্চুয়াল অফিস ব্যবস্থাপনা,সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন,ফরেক্স বিজনেস ই-কমার্স ইত্যাদি ।ইন্টারনেটে কাজ করার জন্য ওডেক্স , ইলেন্স ,ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্ক প্লাটফর্ম রয়েছে,আছে দেশে নিজের হিসাবেই টাকা আনয়নের সুবিধা ।আমাদের মত বেকারত্বের ভারে নুব্জ দেশের জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশা বিরাট এক আশীর্বাদ ।
Name :Mursheda Binta Aziz
Email: mursheda.aziz@gmail.com

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : Computer Networks

Huge Sell on Popular Electronics

বর্তমানে বহুল আলোচিত আইসিটি শব্দ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, কারণ এই নেটওয়ার্ক দিয়ে খুব সহজেই ডেটা শেয়ার এবং তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। যে দেশ যত বেশি তথ্য সমৃদ্ধ, সেই দেশ তত বেশি উন্নত। আর, আইসিটিকে উন্নতকরণের একটি বড় মাধ্যম হল এই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হল দুই বা ততোধিক কম্পিউটার বা কম্পিউটার সদৃশ ডিভাইস সমূহের এমন একটি সংযোগ যার মাধ্যমে ডিভাইস সমূহ একত্রে বা পৃথকভাবে ডেটা, ছবি, ভিডিও প্রভৃতি শেয়ার করা যায়। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে শুধুই যে কম্পিউটার থাকে তা না, অন্যান্য ডিভাইস যেমনঃ মোবাইল, স্মার্ট ফোন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ল্যাপটপ, নোটবুক ইত্যাদি ডিভাইস সংযুক্ত থাকতে পারে। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন ভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১. LAN (লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক), ২. MAN (মেট্রোপলিটনএরিয়া নেটওয়ার্ক) এবং ৩. WAN (ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক)। LAN এর ব্যপ্তি খুব স্বল্প পরিসরে হয়। যেমনঃ অফিস নেটওয়ার্ক। MAN এর ব্যপ্তি হয় মাঝারি পরিসরে। যেমনঃ একটি শহরের নেটওয়ার্ক। WAN এর ব্যপ্তি হয় বৃহৎ পরিসরে এমনকি পুরো পৃথিবী জুড়ে হতে পারে। যেমনঃ ইন্টারনেট। এই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবন খুব সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এর প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়ছে।

 

 

ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়

Huge Sell on Popular Electronics

১) ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়। ফিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হয়।যে কেউ ইচ্ছে করলে ফ্রিলান্সিং এ কাজ করতে পারে। ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার.কম, গুরু.কম, ই-ল্যান্স.গেম ইত্যাদি ওয়েব সাইটকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট হিসেবে ধরতে পারি কেননা এব সাইটে কাজ করার জন্য কোন অর্থ বিনিয়োগের দরকরা হয় না, দরকার হয় শুধু দক্ষতার। যে কেউ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে কাজে বিড করে কাজ করতে পারে।

সুতরাং বলা যায় যে, ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ঘসে নিজের স্বাধীন মত স্বল্প মেয়াদে কোন কাজ প্রদানকারীর অধীনে কাজ করা যায়। যেখানে নিজে স্বাধীনতা থাকে এবং কাজের জন্য কাজ প্রদানকারীকে কাজের জন্য কোন ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। এটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা এই সাইটে কাজ করে মাসে ৩০০০০ থেকে ৪০০০০ টাকা উপার্জন করা যায়।

 

মোবাইলে পড়ুন PDF ফাইল: How to read PDF files in Mobile Devices.

Huge Sell on Popular Electronics

নাম: মুতাসিম বিল্লাহ সুমন
ইমেইল: sumon47@ymail.com

মোবাইলে পড়ুন PDF ফাইল:

আমরা অনেকেই PDF ফাইলের সাথে খুবই পরিচিত। আমরা সাধারণত আমাদের কম্পিউটারে এই ফাইলগুলো পড়ে থাকি। এই ফরম্যাটের ফাইল গুলো পড়তে হলে আপনারা জানেন যে, কম্পিউটারে পূর্ব থেকেই Adobe Reader সফটওয়ার ইন্সটল করা থাকতে হয়। কিন্তু এই ফাইলগুলো যদি আপনাকে মোবাইলে পড়তে বলা হয় আপনি কি পারবেন? হয়তো পারবেন না এবং হয়তো ভাবছেন এটা সম্ভব নয়। কিন্তু এটা সম্ভব এবং কিভাবে সম্ভব আমি আজ আপনাদের সেটি জানাবো।

এই কাজটি আপনি খুব সহজে করতে পারবেন Adobe PDF Reader 2012 এর Java ভার্সন ব্যবহার করে। ভাবছেন কোথা থেকে আপনি এই সফটওয়ারটি সংগ্রহ করবেন? চিন্তার কোনও কারণ নেই। আপনার মোবাইলের ব্রাউজার ব্যবহার করে নিচের লিংকটিতে চলে যান এবং মূল্যবান এই সফটওয়ারটি ফ্রিতে ডাউন লোড করে নিন। আপনি কম্পিউটার ব্যবহার করেও সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে পারবেন।

http://phoneky.com/java-software/?p=view-item&v=9&st=4&id=a9a24899

এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করে আপনি আপনার মোবাইলে খুব সহজে PDF ফরম্যাটের ফাইল গুলো পড়তে পারবেন। আরও সুবিধা এই যে, এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করে আপনি অনলাইন ও অফলাইন দুই অবস্থায় কাজ করতে পারবেন।

আশাকরি এই তথ্যটি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে। আজ এই পর্যন্ত। আগামীতে আপনাদের জন্য আরও নতুন তথ্য নিয়ে আমি হাজির হবো।

জাভা – আন্ড্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা। Java and Android Programming.

Huge Sell on Popular Electronics

জাভা - আন্দ্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা।

নাম - ওয়াসী হক।

আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা সবার শখ। আন্দ্রয়েড অ্যাপ বানানোর জন্য যেই ল্যাঙ্গুয়েজটা জানা দরকার, সেইটা হল জাভা। এক্সএমএল ও জাভার সমন্বয়ে আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা হয়। জাভাতে কোডিং বেশ সহজ, কিছু সাধারণ জিনিস মনে রাখতে হয়।

১) এক লাইন কোড লেখার পর অবশ্যই অবশ্যই ";" দিতে ভুলবেন না। নতুন কোডার দের বেশি ভাগ এরর সেমি - কলন না দেওয়ার জন্য হয়।

২) বেশি "মেথড" নিয়ে কাজ করার সময় চেষ্টা করবেন সব ব্র্যাকেট (), {}, [] স্ক্রীনের মধ্যে রাখতে। নতুন অবস্থায় আমি যা ভুল করতাম তা অনেক সময় ব্র্যাকেট ক্লোজ না করার এরর হত।

আমি যেই টিপস গুলো দিলাম, কোন প্রোগ্রামের এই টিপস গুলো আপনাকে দেবে না। একজন কোডার হিশেবে প্রথম প্রথম যেই সমস্যায় আমি পড়তাম, সেইগুলো সমাধান করার চেষ্টা করলাম।

সফটওয়্যার কি? এটি কিভাবে কাজ করে?

Huge Sell on Popular Electronics

কম্পিউটার সফটওয়্যার একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম হয়। সফ্টওয়্যার পরিষ্কারভাবে বর্ণিত নির্দেশাবলী দাড়া গঠিত যেটা হার্ডওয়্যারকে কোন কাজ করার জন্য নির্দেশ করে। সফটওয়্যার কম্পিউটার মেমরির মধ্যে সংরক্ষিত হয় এবং স্পর্শ করা যায় না। সফটওয়্যার সাধারণত মানুষের ব্যবহার করার জন্য সহজ এবং আরো দক্ষ যে উচ্চ পর্যায়ের প্রোগ্রামিং ভাষা দাড়া তৈরী করা হয়। যে সব সমস্যা একজন মানুষের করতে অনেক সময় লাগে, সেটা কম্পিউটার সফটওয়্যার দিয়া খুব সহজে এবং কম সময়ে করা যায়। সাধারণত মানুষের দাড়া কোন কাজ করলে যে পরিমান টাকা খরচ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে , কম্পিউটার সফটওয়্যার এর দাড়া একই কাজ করলে অনেক কম খরচ হবে।

‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব’ ওয়েব নামে পরিচিত। ওয়েব একটি সিস্টেম যেটা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে হাইপারটেক্সট ডকুমেন্টকে ব্যবহার করতে সাহায্য করে। একটি ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে, এক লেখা, চিত্র, ভিডিও, এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া যে ওয়েব পেজে দেখানো যায়।

মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট একটা পথ যেটা অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার যেমন ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহায়ক, এন্টারপ্রাইজ ডিজিটাল সহায়ক বা মোবাইল ফোন হিসেবে কম ক্ষমতা হ্যান্ডহেল্ড ডিভাইস এর জন্য উন্নত হয়।এই অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন মোবাইল সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্মের থেকে গ্রাহকদের দ্বারা ডাউনলোড করা, উৎপাদন সময় ফোনে প্রাক ইনস্টল করা যাবে। এখনকার সময় প্রায় সকল লোক মোবাইল এপ্লিকেশন তার মোবাইল এ মোবাইল এপ্লিকেশন ব্যবহার করে।

 

পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করুন. How to stop autorun for pen drives.

Huge Sell on Popular Electronics

পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করুনঃ

পেনড্রাইভের মাধ্যমে কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ায়। যখন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমরি কার্ড লাগানো হয় তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যায় যাকে বলা হয় অটোরান আর যদি মেমরি কার্ডে বা পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকে তখনই তা কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে।এবং কম্পিউটারের কাজকে ধীরগতি করে দেয়।
আর এই পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করার জন্য যেটা করতে হবে, তা হলঃ

• Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করে বক্সে gpedit.msc লিখে Enter বা ok-তে ক্লিক করতে হবে।
• তার পর যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে User configuration-এর বাম পাশের (+)-এ ক্লিক করতে হবে।
• তারপর Administrative Templates-এর বাম পাশের (+)-এ ক্লিক করতে হবে ।
• তারপর System-এ ক্লিক করলে দেখা যাবে যে ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে।
• সেখানে ডবল ক্লিক করতে হবে এবং Enable নির্বাচন করে করতে হবে এবং Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে ok করে বেরিয়ে আসতে হবে।

এখন কাজ শেষ, দেখুনত এখন আপনার পেনড্রাইভ অটোপ্লে বা অটোরান হয় কি না । তবে মনে রাখতে হবে যে পেনড্রাইভ কখনো ডবল ক্লিক করে খুলা যাবে না। প্রয়োজনে মাই কম্পিউটার ওপেন করে ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে পেনড্রাইভ নির্বাচন করে খুলতে হবে তবে Ant virus দিয়ে স্ক্যান করে খোলা অনেক ভাল।

আউটসোর্সিং : Outsourcing stuff

Huge Sell on Popular Electronics

আউটসোর্সিং : Outsourcing stuff

রিফাত জামিল ইউসুফজাই
------------------------------

বাংলাদেশে এই মূহুর্তে আউটসোর্সিং অত্যন্ত জনপ্রিয়, হাজারো তরুণ চাকুরী নামের সোনার হরিণের পিছনে না ছুটে ঘরে বসেই আয় করছেন এবং ভালভাবেই জীবন চালাচ্ছেন। অনেক তরুণ স্বপ্ন দেখেন এই আউটসোর্সিং এর জগতে পা রাখার, কিন্তু তারা হয়তো ঠিক জানেন না ঠিক কি ভাবে শুরু করতে হবে। আজকের এই লেখাতে আমরা জানবো কি করে শুরু করবেন আপনার আউটসোর্সিং ক্যারিয়ার।

আউটসোর্সিং কি?

সোজা বাংলায় চুক্তিভিত্তিক কাজ। কেউ কোন একটা কাজ করাতে চান, তার বাজেট জানান, কতদিনের মধ্যে করতে হবে সেটা বলে দেন। ইনি হলেন ক্লায়েন্ট। সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাদের অভিজ্ঞতা বলেন, কত টাকায় করে দিতে পারবেন সেটা জানান। ইনি হলেন ওয়ার্কার। ক্লায়েন্ট এক বা একাধিক ওয়ার্কার নিয়োগ দেন।

কোন বিষয়ে কাজ

ডেটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে জটিল প্রোগ্রাম তৈরী করা - নানা রকম কাজ পাওয়া যায়। কাজ দু'ভাবে করা হয় ঘন্টাভিত্তিক অথবা ফিক্সড রেট। আর এই সব কাজ পাওয়ার জন্য আছে বিভিন্ন মাধ্যম বা সাইট। যেমন -

ছোট-খাট কাজের জন্য www.microworkers.com অথবা www.fiverr.com

মাইক্রোওয়ার্কার্স এ সাধারণত পিটিসি ইত্যাদি সাইটে সাইনআপ, ব্লগ বা ফোরামে কমেন্ট ইত্যাদি কাজ পাওয়া যায়। পেমেন্ট হয় ১০ সেন্ট থেকে দেড়-দুই ডলার। ফিভারে যে কোন কাজেরই মিনিমাম পেমেন্ট ৫ ডলার।

যারা কোনদিনও আউটসোর্সিং করেন নাই তাদের জন্য উপরের দুইটি সাইট হলো হাতেখড়ি'র জন্য। তবে সত্যিকারের বড় এবং জীবন চালানোর মতো কাজ পেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ইল্যান্স এবং ওডেস্ক এর সদস্য হতে হবে। ইল্যান্সের ওয়েব সাইটে দেখা যায় একজন বাংলাদেশী ওয়ার্কার ২০১২ সালে আউটসোর্সিং এর কাজ করে ১৮ হাজার ডলার উপার্জন করেছেন। এই দুই সাইটের ঠিকানা হলো

www.elance.com এবং www.odesk.com

এই দুই সাইটে আপনাকে প্রথমে সাইনআপ করতে হবে। এরপর একটা প্রোফাইল তেরী করতে হবে। আপনি যে সব বিষয়ে দক্ষ সেসব বিষয়ে নানা রকম টেষ্ট আছে। সেগুলো দিয়ে এবং পাশ করে নিজেকে তৈরী করতে হবে আউটসোর্সিং কাজের জন্য। তবে ডেটা এন্ট্রি কাজের জন্য আলাদা করে কোন টেষ্ট নেই। তবে আপনি বেসিক ইংরেজী এবং ইংরেজী স্পেলিং এই দু'টো টেষ্ট দিয়ে রাখলে ভাল করবেন।

তবে শুরু হোক আপনার পথ চলা।

বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব

Huge Sell on Popular Electronics

বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব
বর্তমানে বাংলাদেশে কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে অনেক উন্নয়ন সাধন হয়ছে। এখন প্রায় প্রতিটি ঘরে কম্পিউটার রয়েছে। মানুষের মধধে কম্পিউটার বিষয়ক সচেতনতাও বেড়েছে। সহজলোভ্য ইন্টারনেট মানুষের জীবনকে আরও সহজ করে দিয়েছে। অনেকেই এখন ইন্তেরনেতের মাধ্যমে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করছে। অনেকেই এখন কম্পিউটারে টাইপিং, আর্টিকেল লেখা ইত্যাদি কাজ শিখসে এবং সেগুলো বাস্তব জিবনে কাজে লাগাচ্ছে। এছারাও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার বিষয়ক বিভিন্ন করছ চালু করেছে যার ফলে মানুষ কম্পিউটারকে কিভাবে পুরোপুরি ভাবে উন্নয়ন এর কাজে ব্যাবহার করা যায় তা যানছে।

 

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কার জন্য উপযোগী? What is freelancing? Who should/can do it?

Huge Sell on Popular Electronics

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কার জন্য উপযোগী?

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি এতটাই জনপ্রিয় যে আমরা সবাই কম-বেশি এটা সম্পর্কে জানি এবং সবাই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে আগ্রহী। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কাদের জন্য উপযোগী।

ফ্রিল্যান্সিং কি?
এক কথায়, ফ্রিল্যান্সিং হল স্বাধীনভাবে কাজের মাধ্যমে আয় করা। অন্যভাবে আমরা বলতে পারি, কেউ স্বাধীনভাবে কোনো বায়ার অথবা ক্লায়েন্টের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট কাজের মাধ্যমে আয় করা। এখানে যে কাজ দিবে তাকে বায়ার অথবা ক্লায়েন্ট এবং যে কাজ করবে তাকে ফ্রিল্যান্সার বলে। আর এই সমস্ত পদ্ধতিকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং।

ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য?
ফ্রিল্যান্সিং সবার জন্য উপযোগী কিন্তু আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট চালানো সম্পর্কে সাধারণ দক্ষতা থাকতে হবে। কিন্তু আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং থেকে ভাল পরিমান আয় করতে অবশ্যই কাজ জানতে হবে।

আপনি কাজ জানলে নিম্নলিখিত সাইটে কাজের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
1. www.freelancer.com
2. www.odesk.com
3. www.rentacoder.com
4. www.elance.com
5. www.joomlancers.com

এটা প্রথম প্রকাশ করা হয় এখানেঃ http://www.wrongdhonu.com/2012/08/concept-about-freelancing.html

লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ।
ওয়েবসাইটঃ www.firoz.me

সফল হতে হলে ফ্রীল্যানসিং এ? How to be successful in freelancing?

Huge Sell on Popular Electronics

সফল হতে হলে ফ্রীল্যানসিং এ
ফ্রীল্যানসার বা মুক্তপেশাজীবী হওয়াটা আজকের তরুনদের কাছে সবচেয়ে বড় স্বপ্নের বিষয়। কিন্তু আসলেই কি তারা সফল হতে পারছে ? উত্তরটা সহজ, না। কিন্তু এত সম্ভাবনাময় এই পেশায় বাংলাদেশের তরুনদের কেন এই অসহায় অবস্থা ? কারনটাও খুব সহজ। আমাদের দেশের তরুণরা রাতারাতি ধনী হতে চায়। কাজের চেয়ে টাকা বেশি পেতে চায়। সেজন্য নানান প্রতিষ্ঠান বা সাইট এর লোভনীয় প্রচারণার ফাঁদে পা দিয়ে প্রতারিত হছেন। পিটিসি, অনলাইন সার্ভের মত অনেক সাইট এ তারা অনেক টাকা আয় করছেন কিন্তু সেটা আর তোলা হছে না। এভাবে ফ্রীল্যানসিং হয় না। ব্যাপারটা সহজ। যারা নিউটনের শক্তির নিত্যতা সূত্র জানেন তারা সহজে বুঝতে পারবেন। আপনি কাজ করবেন না কিন্তু টাকা নেবেন সেটা হতে পারে না। শুধু ক্লিক করে টাকা আয় করা যায় না। ফ্রীল্যানসিং যদি করতেই হয় তাহলে যোগ্যতা তৈরি করুন। অনলাইন মার্কেট প্লেসে (ফ্রীল্যানসার, ওডেস্ক, ইল্যান্স) এ কাজ করুন। টাকা লাগে না। যারা নতুন ডাটা এন্ট্রি, আর্টিকেল রাইটিং, ফেশবুক মার্কেটিং এর কাজ করতে পারেন। সাথে সাথে নানা কাজে নিজের যোগ্যতা বাড়ান। অনলাইন এ সবকিছুর টিওটোরিয়াল পাওয়া যায়। গুগলে সার্চ দিয়ে শিখে নিতে পারেন। সত্যি সত্যি টাকা আয় করতে পারবেন, সময় নষ্ট হবে না, আর সর্বোপরি নিজের দক্ষতা বাড়বে। তাহলে দেরি কেন শুরু করে দেন এখুনি।

মেহেদী হাসান
Email: shahmehedi99@gmail.com

 

কি এই প্রোগ্রামিং ???? What is Programming?

Huge Sell on Popular Electronics

................কি এই প্রোগ্রামিং ????

My name Shamsuddin Ahmed
My Email : kbshams13@gmail.com

আমাদের মাঝেই সবকিছুই সমস্যাপূর্ণ । এই দরলাম আমি বাজার থেকে ডিম কিনে এনে নিজে খাতায় কষে কষে হিসেব করছি, উফফ ! কি ঝামেলা তাই না ? যদি এই ঝামেলাটা মিটিয়ে খুব কম সময়ে করে ফেলা যেতো তবে কতই না ভালো হতো ?
বাস্তবিক অর্থে বর্তমানে আমাদের এই বড় বড় কাজগুলো অল্প অল্প সময়ে করা জাচ্ছে এই কম্পিউটার ব্যাবহার করে, ওমা! এ কি করে সম্ভপ ?
আসলে এখানে অসম্ভপের কোন কথা নয়। কম্পিউটার এমন ই এক আহাম্মক ! আপনি তাকে যে নির্দেশ দিবেন তাই সে করে ফেলবে। কি দারুন তাই না ? আপনার কাজ কম্পিউটার আহাম্মক এর মত করে দিচ্ছে ! তবে এর জন্নে আপনাকে কম্পিউটার এর ভাষায় নির্দেশ দিতে হবে। কম্পিউটার এর ভাষা আবার কোনটা ? না আমি মানবো না ! আমি বাংলাতে দেব নির্দেশ । তবে আপনাকে সুন্দর একটা উদারন দেই শুনেন, “ আপনি যদি এক চাইনিজ কে বাংলাতে(যে বাংলা জানে না) জিজ্ঞাসা করেন আপনার বাড়ি কথায় তবে সে কি কিছু বুজবে ? নিচ্চই না। তেমনি করে কম্পিউটার তার ভাষা ছাড়া অন্ন কার ভাষায় নির্দেশ দিলে বুজবে নাহ । আর কম্পিউটার কে নির্দেশ দেবার জন্নে অনেক ভাষা রয়েছে যেগুলুকে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হয়। অনেক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে যেমন ঃ C,C++,JAVA,Paython..........

 

আপনি যদি নবিন হন তবে আমি আপনা কে Paython শেখার জন্য পরামশ দেব এতা সব দিক দিয়েই অনেক শক্তিশালী । আপনি কি জানেন ? আজ যদি আপনি একবার ভাল করে নির্দেশ দিতে শিখে জান তবেই হয়েছে, কম্পিউটার কে বলবেন কম্পিউটার আমার সামনে তুমি নষ্ট হয়ে জাও! ব্যাস আপনার সামনেই নস্ট হয়ে যাবে !! কি মজা না ?

 

যাই হোক এতক্ষণ যা যা বললাম তাছিল প্রোগ্রামিং জিনিস টা কি ? এখন বলছি আপনি এর দারা কি কি করতে পারবেন
১. আপনি আপনার কম্পিউটার কে নিজের মত গরে তুলতে পারবেন ।
২. যদি পরিশ্রম করেন তবে অবশ্যই একদিন খুব ভালো মানের প্রোগ্রামার হতে পারবেন ।
আরো যে কতো কাজ করা জায় তা ব্লে শেস করা যাবে নাহ ।
তবে আপনি শুরু টা জেইভাবে করতে পারেন।
১.আপনি অবশ্যই কম্পিউটার নিয়ে খুব ঘাটাঘাটি করতে হবে ।
২.এলগরিদম অর্থাৎ সাজানো ভাবে কাজ করতে শেখেন। এটাই সবথেকে গুরুত্তপূর্ণ ।
৩. এরপর বিভিন্ন বই পরেন প্রোগ্রামিং এর উপরে ।
ইনশা আল্লাহ আপনাকে কেও রুখতে পারবেনা যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি অটুট থাকে । আজ আল্লাহ হাফেয ।

Freelancing in Bangladesh. এজন্যই প্রচুর ছেলে/মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। কিন্তু সাধারনত এতে কিছু সম্যসার সৃস্টি হচ্ছে।

Huge Sell on Popular Electronics

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকেই ফ্রীল্যন্সিং করছে এবং ভাল আয় করছে , আর এটা এখন সবার ই জানা । আর প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে ছেলে-মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। আমরা তাদেরকে শুভেচ্ছা জানাই। কেনই বা আসবে না তারা! আমাদের দেশে দেখা যায় যে , অনেকে অনার্স শেষ করে বেকার বা তার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাচ্ছে না । আর অন্য দিকে যে ছেলে/মেয়েটি ফ্রীল্যন্সিং করছে সে মাসে ২০,০০০ থেকে লহ্মাধিক টাকা আয় করছে ,কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে অনার্স শেষে অনভিজ্ঞ একটি ছেলে/মেয়ের একটি ১০,০০০ টাকার চাকুরী পাওয়াও কঠিন।
এজন্যই প্রচুর ছেলে/মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। কিন্তু সাধারনত এতে কিছু সম্যসার সৃস্টি হচ্ছে।

** তারা ফ্রীল্যন্সিং মার্কেটে টিকে থাকার মত যোগ্যতা নিয়ে আসছে না, তাই দ্রুত ঝড়ে পড়ছে ।
** যার ফলে তারা ভাল কাজ দিতে পারছে না বিদেশী বায়ারদের , এজন্য বাংলাদেশী ফ্রীল্যন্সারদের দুর্নাম হচ্ছে।
** তারা প্রতিটি কাজের প্রকৃত সম্মানি পাচ্ছে না এবং মার্কেট ডাউন করছে
আপনাদের ভাবার কোন কারন নেই যে, আমি আবার নতুনদের বিরোধী কিনা ? অবশ্যই না !!!!!
নিচের লেখাগুলো এর থেকে বের হবার উপায় হতে পারে ঃ
আমাদের দেশে বাবা-মারা আমরা যাই করি না কেন দ্রুত রেজাল্ট চায় । কিন্তু একটি নতুন ছেলে মেয়ে যে এই সেক্টরে নতুন তার জন্য ভাল রেজাল্ট দ্রুত
হ্যাঁ এহ্মেত্রে ,কিছুটা বুদ্ধি করে কাজ করলে টিকে যাওয়া সম্মব। আপনি ধরুন ওয়েব ডেভেলাপার হতে চাচ্ছেন , খুবই ভাল কথা । কারন এর ভবিষৎ উজ্জল । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে, আপনি প্রাথমিক অবস্থায় কাজ পাওয়াটা খুবই কঠিন সাধ্য ব্যাপার। কারন বায়ার আপনার প্রোফাইল টা দেখেতো কাজ দিবে ।কিন্তু প্রোফাইল তো........................
এমত অবস্থায় আপনি কি করবেন বিডের পর বিড করছেন কাজ পাচ্ছেন না । হ্যাঁ আপনি নিচের কাজগুলো করতে পারেন ...
** যেসকল কাজ করে দ্রুত আয় করা যায় (যেমনঃ ফেসবুক লাইক/টুইটার/ইউটিউব এর কাজ) । এর সুবিধা হচ্ছে আপনি যখন এই কাজ গুলো করবেন দেখবেন আপনি আপনার মেইন কাজের জন্য অনেক সোর্স পাবেন

আপনার কম্পিউটার এর প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যার যা না হলেই নয়। Some important software for your PC

Huge Sell on Popular Electronics

আপনার কম্পিউটার এর প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যার যা না হলেই নয়।

১) KM Player: KM Player এ সব ধরনের ভিডিও চলে। অন্য Player এ যে ভিডিও চলে না তা এই Player এ খুব ভালো চলে।

২) Adobe Flash Player : YouTube ভিডিও দেখার জন্য এই সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হয়। এটা ছাড়া আপনি YouTube এ ভিডিও দেখতে পারবেন না।

৩) Internet Download Manager: ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ভিডিও, অডিও বা অন্য কোন উপাত্ত ডাউনলোড এর জন্য Internet Download Manager এর কোন বিকল্প নেই। খুব সহজে আপনি এটা দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন।

৪) Google Chrome বা Mozilla Firefox : ইন্টারনেট এর জগতে জাদের নাম সবচেয়ে জনপ্রিয় তা হল Google Chrome এবং Mozilla Firefox । এ দুটো হল ব্রাউজার যা দিয়ে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ব্রাউজার হল Mozilla Firefox । এর স্পীড অনেক ভালো।

৫) Avro Keyboard: যা আপনাকে বাংলা লিখতে সর্বদা সাহায্য করবে। বাংলা লিখার জন্য এর চেয়ে আর কোন ভাল সফটওয়্যার নেই। আপনি আপনার পিসি তে এই সফটওয়্যার তা বাংলা লেখার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। Avro Spell Checker সফটওয়্যার টা আপনার লেখাতে কোন বানান ভুল আছে কিনা সেটা দেখতে সাহায্য করবে।

৬) Adobe Reader: এই সফটওয়্যারটি আপনাকে PDF ফাইল পড়তে ও লিখতে সাহায্য করবে। আপনি Acrobat Reader ও ব্যবহার করতে পারেন PDF ফাইল পড়ার জন্য।

৭) Skype : সামাজিক যোগাযোগ এর মাধ্যম হিসাবে Skype এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এখানে আপনি চ্যাট, অডিও কল, ভিডিও কল বা আপনার কম্পিউটার এর পর্দা ও শেয়ার করতে পারবেন।

৮) Avast : Avast হল আপনার কম্পিউটার এর সবচেয়ে উপকারি সফটওয়্যার যা আপনাকে ভাইরাস থেকে চিন্তা মুক্ত রাখবে। এটা আপনি আপনার কম্পিউটার এ ফ্রী ব্যবহার করতে পারবেন।

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

Huge Sell on Popular Electronics

Name : Maher Bappy
আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।
'আইফোন ৬' দেখতে কেমন হবে, তা নিয়ে আইফোনপ্রেমীদের মধ্যে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা-কল্পনা। এরই মধ্যে নতুন আইফোনের ডিজাইনার স্যাম বেকেট কয়েক দিন আগে ইউটিউবে প্রকাশ করলেন একটি 'কনসেপ্ট ভিডিও'। এতে দেখানো হয়েছে 'আইফোন ৬' আসলে দেখতে কেমন হবে? আগের 'আইফোন ৫এস'-এর মতো দেখতে হলেও একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, এর হোমস্ক্রিনে আছে 'আইওএস৮' এবং 'হেলথবুক অ্যাপ'। ভিডিওতে দেখা গেছে, এতে আছে ৪.৭ ডিসপ্লে, ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল, ৪৬৮ পিপিআই, ১০ মেগাপিক্সেল সেন্সর এবং এটি আগের মডেল থেকে ৯ শতাংশ পাতলা।
আশা করি ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত । What is an Algorithom?

Huge Sell on Popular Electronics

অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত ।

ইরাজ ইলাহি

কোন সমস্যা সমাধান এর জন্য যে সুনির্দিষ্ট ধাপ অনুসরন করতে হয় তাকে বলা হয় অ্যালগরিদম । অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ এমন ভাবে রচনা করতে হয়,যাতে সম্ভাব্য কম সময়ে প্রদত্ত কোন সমস্যার সহজ সমাধান পাওয়া যায়।অ্যালগরিদম কে অনেকেই রান্নার রেসিপি র সাথে তুলনা করে থাকে। রেসিপিতে যেমন রান্নার প্রতিটি ধাপ সুস্পষ্ট ভাবে লেখা থাকে,অ্যালগরিদমও তেমনি। ভাল রান্নার জন্য রেসিপির কোন ধাপ আগে পরে করার উপায় নেই,বাদ দেয়ারও সুযোগ নেই। অ্যালগরিদম এর বেলায়ও প্রতিটি ধাপ নির্ধারিত ক্রমে অনুসরন করতে হয়। অ্যালগরিদমকে কোন প্রোগ্রামিং ভাষায় লিখলে তা প্রোগ্রামে পরিণত হয়।

অ্যালগরিদম লেখার নিয়ম

অ্যালগরিদম লেখার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমে সমস্যা অর্থাৎ প্রোগ্রামের বিষয় নির্ধারণ করতে হয় এবং বিষয়টির একটি শিরোনাম দিতে হয়। এরপর বিষয়টিকে বিশ্লেষণ করে তা সমাধান এর একটা পথ বের করতে হয়। বড় আকারের সমস্যার বেলায় একাধিক ছোট অংশে বিভক্ত করে সমাধানের পথ নির্দেশ বের করা হয়। অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ সাবধানতার সাথে নির্ধারণ করতে হয়। একটি ভাল অ্যালগরিদম এর চারটি শর্ত রয়েছে । শর্ত গুলো হল-

  1. অ্যালগরিদমকে সহজবোধ্য হতে হবে।
  2. কোন ধাপই জটিল হবে না , স্পষ্ট হতে হবে।
  3. সসীম সংখ্যক ধাপে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
  4. একে ব্যাপক ভাবে প্রয়োগ করার সম্ভাবনা থাকতে হবে।


কম্পিউটিং

Huge Sell on Popular Electronics

কম্পিউটিং আলগোরিদিম প্রক্রিয়া তৈরি করার জন্য এটি একটি লক্ষ্য ভিত্তিক কার্যকলাপ। কম্পিউটিং হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার সিস্টেমের উন্নয়ন, নির্মাণ, এবং নকশা তৈরি করতে সাহায্য করে। কম্পিউটিং এর এরিয়া গুলো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার বিজ্ঞান, তথ্য সিস্টেম ও তথ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি । কম্পিউটিং ছাড়া আমরা কোন সমস্যা ভালোভাবে সমাধান করতে পারবো না। তাই কম্পিউটিং জানা খুব জুরুরী।
টেলিযোগাযোগ একটি যোগাযোগ প্রযুক্তি যেটা বৈদ্যুতিক সংকেতের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। এখনকার টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিভিন্ন রকমের সংকেত যেমন বেকন, অপটিক্যাল, স্মোক সংকেত ইত্যাদি ব্যবহার করে। বর্তমান সময়ে টেলিযোগাযোগ ছাড়া কোন কিছু কল্পনা করা যায়না।
একটি সমস্যা সমাধান করার জন্য, প্রযুক্তি একটি প্রতিষ্ঠানের পদ্ধতি তৈরি, পরিবর্তন ও ব্যবহার করতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে , প্রযুক্তি সমাজ ও তার আশপাশের উপর প্রভাব বিস্তার করেছে। এখন প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব সহজে যেকোনো ইনফর্মেশন খুঁজে পাওয়া সম্ভব।

মোঃ আতিকুর রহমান
Mobinmama0001@gmail.com

আইফোনে ২জি, ৩জি, ওয়াই-ফাই ইত্যাদি প্রযুক্তি অনাহাসে ব্যবহার করা যায়

Huge Sell on Popular Electronics

বিজ্ঞান যে সব ক্ষেত্রে অনেক মূল্যবান অবদান রেখেছে, আইফোন তার মধ্যে অনেক উল্লেখযোগ্য। অন্যান্য স্মার্টফোনের মত আইফোন সেলুলার ফোন এবং ওয়েব ব্রাউজার দ্বারা গঠিত। আইফোন বলতে বুঝায় অ্যাপল কোম্পানি দ্বারা নির্মিত একটি আধুনিক ইন্টারনেট ও মাল্টিমিডিয়া সংযুক্ত স্মার্টফোন যেটি প্রথম বাজারজাতকরণ শুরু হয় ২৯ জুন ২০০৭ তারিখে। বর্তমানে আইফোনের ৫ম জেনারেশন আইফোন ৪এস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, যা ৪ অক্টোবর ২০১১-তে অবমুক্ত করা হয়।

আইফোনে ২জি, ৩জি, ওয়াই-ফাই ইত্যাদি প্রযুক্তি অনাহাসে ব্যবহার করা যায়। অ্যাপল আইফোনে আই.ও.এস অপারেটিং সিস্টেম ও ব্যবহার করা যায়। আইফোনে ব্যবসায়, বিনোদন, খেলাধূলা এবং ভ্রমণ বিষয়ক অনেক অ্যাপস ব্যবহার করা যায়।

আইফোনকে ভিডিও ক্যামেরা হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি ক্যামেরা ফোন, বহনযোগ্য মিডিয়া প্লেয়ার, ইন্টারনেট মাধ্যম, ভিজুয়্যাল ভয়েস মেইল ক্লাইন্টসহ ওয়াইফাই ও থ্রিজি কানেকটর হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আইফোনের পর্দাটি মাল্টি টাচস্ক্রীণ প্রকৃতির। যেখানে একটি ভার্চুয়াল কিবোর্ডের সুবিধা রয়েছে। অ্যাপলিকেশন সফটওয়্যারগুলো আইফোনের জন্য অ্যাপলের বিশেষ অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোডের সুবিধা আছে। এইসকল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে আইফোনকে খেলাধুলা, জিপিএস নেভিগেশন, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র দেখার কাজে সহজেই ব্যবহার করা যায়।

 

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার

Huge Sell on Popular Electronics

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার যেটির দ্বারা আমরা অনেক অসাধ্য কাজ সাধন করতে পারি। এটি এমন একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র যেটির দ্বারা গাণিতিক ও যুক্তিমূলক কাজ করা যায়। কম্পিউটারের সাহায্যে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগের কাজও করা যায়, যেটি অফিস আদালতের কাজে খুবই জনপ্রিয়। এটি এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যেটি ব্যবসায় এবং বাসায় বিভিন্ন দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি অনেক কাজে ব্যবহার করা হয় যেমন-ভিডিও গেম, ব্যবসায়িক কাগজপত্র সংরক্ষণ, স্প্রেডসীট প্রোগ্রাম তৈরী এবং বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যোগাযোগের জন্য এটি খুব উপকারী। এটি ইমেইল আদান প্রদান এবং বিভিন্ন দরকারী বার্তা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। চার্লস ব্যাবেজ প্রথমে কম্পিউটারের ধারণা তৈরী করে, এজন্য তাকে আমরা কম্পিউটারের জনক বলে থাকি। একটি কম্পিউটারের পাঁচটি অংশ থাকে।

অন্য কথায় বলা যায় যে কম্পিউটার একটি বিশ্লেষণমূলক যন্ত্র যেটি ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে কোন উপাত্তকে গ্রহণ করে কেন্দ্রিয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের মাধ্যমে উপাত্তকে প্রক্রিয়াকরণ করে আউটপুটি ইউনিটের মাধ্যমে উপাত্তর ফলাফল প্রকাশ করে। এটি মানুষের জীবনকে অনেক গতিময় করে তুলেছে, কারণ এটি মানুষের অনেক কাজ করতে পারে।

IP এড্রেস হ্যাকিং

Huge Sell on Popular Electronics

IP এড্রেস হ্যাকিং

Do not use this article for any harmful purpose. Just take the lesson that your IP address can get hacked, and one method is described. If you find this article to be harmful, please report and we will take it off.
আইপি ঠিকানা কি?
সাধারনত আইপি ঠিকানা বলতে বুঝায় IP Address = Internet Protocol Address. এটা সাধারনত Unique নম্বর ভিত্তিক হয়ে থাকে । আইপি ঠিকানা বলতে কোন কম্পিউটার, প্রিন্টার, মোবাইল এর থাকে নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত করার জন্য । একটি আইপি ঠিকানার দুইটি অংশ থাকেঃ
১. Host or network interface identification
২. Location Addressing
Read more at Wikipedia: en.wikipedia.org/wiki/IP_address
কি ভাবে পাবেন এই আইপি ঠিকানা ?
অনেক উপায়ে আইপি ঠিকানা পেতে পারেন বেসিক কিছু পদ্বতিঃ
1. পিএইচপি নোটিফিকেশন স্ক্রিপ্ট দিয়ে
2. ব্লগ এবং ওয়েবসাইট
3. Read Notify এর মাধ্যমে
4. গুগল এবং ইয়াহু এর চ্যাট সেশন হাইজ্যেকিং এর মাধ্যমে
PHP Notify Script:
এটা মোটামুটি আইপি হ্যাকিং এর সহজ পদ্বতি, এবং অনেকটা ফিশিং ফিশিং লাগে ।
1. এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড পিএইচপি Notify স্ক্রিপ্ট ডাউনলোড করে নিন
2. এটার ভিতর দুইটি ফাইল পাবেন একটি IP.html এবং index.php ফাইল দুটি কোন একটি ওয়েব হোস্টিং এ আপলোড করে নিন। আপনার আগের কোন হোস্টিং এ্যাকাউন্ট থাকলে তাতে না করে অন্য নতুন একটি এ্যাকাউন্ট খুলে নিন । আপনি এই হোস্টিং ঠিকানাটি ব্যাবহার করতে পারেনঃ http://my3gb.com । এখানে সাইন আপ করে ইমেল ভেরিফিকেশন সম্পান্ন করে লগইন করুন, তারপর ফাইল দুটি আপলোড করুন ।
3. যে ভাবেই হোক আপনার ভিক্টিম কে index.php এর ঠিকানাটা দিন । index.php এর ঠিকানা পেতে index.php এর উপর ক্লিক করুন নতুন একটা উইন্ডো খুলবে এখন এড্রেস বার থেকে লিঙ্কটি কপি করুন। এবং ভিক্টিম কে সেন্ড করুন।

4. এখন ওইব্যাক্তি যদি লিঙ্কটা ওপেন করে তাহলে কিছুই দেখতে পারবে না কিন্তু পিছনে পিছনে তার আইপি ঠিকানাটা আপনি পেয়ে গেলেন!!!!!!

বর্তমানের অতি দ্রত পরিবর্তনশীল টেকনোলজীর মধ্যে টেলি কমিউনিকেশন একটি অন্যতম ধারা।

Huge Sell on Popular Electronics

বর্তমানের অতি দ্রত পরিবর্তনশীল টেকনোলজীর মধ্যে টেলি কমিউনিকেশন একটি অন্যতম ধারা। স্মার্টফোনের ব্যাপক উন্নতি এবং এর ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় মোবাইল ক্লাউড কম্পিউটিং সেবা একটি অপরিহার্য উপাদানে পরিগনিত হয়েছে। আর এই সুযোগে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন , লিভারেজ এন্টারপ্রাইজ তথ্য, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বিকাশ, ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম এর সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে মাইক্রোসফট এবং গুগল- উভয়েই এইসব উন্নয়নে প্রভাবিত ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। মোবাইল অপারেটরদের তাদের নেটওয়ার্ক ওঠানামা , প্রয়োজনীয় ব্যবহারক্ষমতা এবং তথ্য কেন্দ্র ক্লাউড কম্পিউটিং পরিষেবার অফারের মাধ্যমে সব চেয়ে বেশী ব্যবসায়ীকভাবে লাভবান হচ্ছে।

স্মার্টফোন এবং মোবাইল এর মাধ্যমে ক্লাউড কম্পিউটিং সেবার পাশাপাশি নতুন ডিভাইস - যেমন মোবাইল ইন্টারনেট ডিভাইস ( Mids) ও 4 জি নেটওয়ার্ক, নেটবুক এবং smartbooks এর সেবার মান আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যবহারকারীরা উচ্চতর মোবাইল ভয়েস মানের জন্য কত টাকা দিতে ইচ্ছুক তা এখনো পরিষ্কার না , অথবা যথেষ্ট পরিমাণ ব্যান্ডউইথ ঘনবসতিপূর্ণ মোবাইল নেটওয়ার্কের জন্য বরাদ্দ করা ঠিক হবে কি না তাও এখন পর্যন্ত বিশ্লেষকরা নির্ধারণ করতে পারেন নাই। তথাপিও এইচডি ভয়েস এর ব্যাপারে টেলিফোন কোম্পানীগুলোর টেকনোলজীক্যাল দিন গুলো উন্নতি করারই সম্ভাবনা বেশি , যা ব্যবসার জন্য আইপি ভিত্তিক এবং ওয়েব ভিত্তিক কলিং এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু কোম্পানির বিনিয়োগ তা প্রমান করে।

 

Name : Tareq Shikde

নিয়ে নিন একটি পাইওনিয়ার মাষ্টার কার্ড

Huge Sell on Popular Electronics

নিয়ে নিন একটি পাইওনিয়ার মাষ্টার কার্ড

সিরাজুম মুনীর গালিব

বেশকিছু ফ্রীল্যান্স মার্কেটপ্লেসে পেমেনেটের জন্য প্রধান উপায় পেপাল। কিন্তু পেপাল যে আমাদের দেশে নেই তা প্রায় সবাই জানেন। তরপরও ভুয়া তথ্য দিয়ে পেপাল অ্যাকাউন্ট খুলে অনেকেই লেনদেন করেন। কিন্তু এটা বেশ ঝুকিপূর্ন। তবে যেসব সাইটে পেপাল থাকে সেগুলোতে সাধারণত মাষ্টার কার্ডেরও সাপোর্ট থাকে। মাষ্টার কার্ড ব্যবহার করে পেপাল এর ঝুকিপূর্ন ব্যবহার এড়াতে পারেন। আর এজন্য পাইওনিয়ার ফ্রিল্যান্সারদের জন্যই আলাদা কার্ডের ব্যবস্থা করে দেয়। আজকের পোষ্টে কিভাবে এই মাষ্টার কার্ডের জন্য আবেদন করবেন সেটা আলোচনা করা হবে। তার আগে জেনে নিন এই কার্ডে কি কি সুবিধা রয়েছে।

* যেকোন মাষ্টার কার্ড থেকে পেমেন্ট গ্রহন।

* অনলাইন এবং মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট নেয় এমন দোকান থেকে কেনাকাটা।

* একটি ইউএস ভারচুয়াল ব্যাংক যুক্ত থাকায় যেকোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকেও সরাসরি কার্ডে পেমেন্ট গ্রহন।

* মাষ্টার কার্ড সাপোর্ট করে এমন এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলোন।

সুবিধা দেখে নিশ্চই একটি মাষ্টার কার্ড নেয়ার কথা ভাবছেন। কিন্তু এতোসব সুবিধার পেছনে কি পরিমাণ খরচ হতে পারে সেটাও জেনে নিন। প্রথমত কার্ড নিতে কোন টাকার প্রয়োজন নেই। কিন্তু অ্যক্টিভেশন ফি ২৯.৩৫ ডলার। এই পরিমাণ টাকা প্রতি বছর কেটে নেয়া হবে। আবার প্রতিবার এটিএম বুথ থেকে যেকোন আমাউন্টের টাকা তুলতে ৩ ডলার খরচ হবে। তবে আপনি যদি কারো রেফারেল লিংক এর মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে প্রথম ১০০ ডলার লোড করার পর ২৫ ডলার বোনাস আপনি এবং যার রেফারেলের মাধ্যমে আবেদন করবেন তিনিও ২৫ ডলার বোনাস পাবেন। তবে বোনাসের টাকা ক্যাশ তুলতে পারবেন না বরং শুধুমাত্র কেনাকাটার জন্যই এই বোনাস। আবেদন করার জন্য আমার রেফারেল লিংক দিচ্ছি।

প্রথমে http://share.payoneer-affiliates.com/a/clk/2CFPpk এ গিয়ে প্রাথমিক আবেদন করুন। আবেদন করার সময় ভোটার আইডি কার্ড দেখে করুন। ভোটার আইডি কার্ডে যে নাম এবং জন্ম তারিখ আছে ঠিক সেটাই দিন। প্রাথমিক আবেদনের ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার আবেদন গৃহীত হলে ইমেইলের মাধ্যমে একটি লিংক দেয়া হবে। এই লিংকে গিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ড স্ক্যান করে আপলোড করুন। অবশ্যই উভয় পৃষ্ঠা স্ক্যান করে একটি ছবিতে পরিণত করে নেবেন। তারপর আপনার পরিচয় ভেরিফাই করে একটি ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে ঐ ইমেইলেই কার্ডের ডেলিভারির তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে। এজন্য সাধারণত এক মাসে সময় নেয়। কিন্তু আমারটা আসতে ২ মাস সময় লেগেছে। আমার ধারনা কার্ডটি সময়মতই পোস্ট অফিসে এসেছে। কিন্তু পোস্ট অফিসে এসে একমাস পড়ে থাকলেও কিছু করার নেই। তাই ডেলিভারীর তারিখ পার হওয়ার পর পোস্ট অফিসে নিয়মিত খোজ রাখুন। যাই হোক কার্ড হাতে পাওয়ার পর পাইওনিয়ার অ্যাকাউন্টে লগিন করে কার্ড অ্যাক্টিভ করুন। এজন্য ৪ড্দিজিটের একটি পিন নির্বাচন করুন। আর কার্ডের নাম্বার চাইলে নাম্বার কোথায় পাবেন? কার্ডের উপর দেখূন বড় বড় করে সোনালী কালারে একটি নাম্বার আছে। এটাই আপনার কার্ডের নাম্বার। তো অ্যক্টিভ করার পর অনেকেই যেটা করেন সোজা এটিএম বুথে গিয়ে কার্ড টেস্ট করেন। সাবধান কিছু কিছু এটিএম মেশিন টাকা লোড না করে কার্ড ঢুকালে সাথে সাথে কার্ড সিজ করে দিতে পারে। আবার অনেকেই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে কার্ডের তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলেন। এক্ষেত্রে দেখে নিন ওয়েবসাইট কোন চার্জ করবে কিনা বা কত করবে। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।

email: galib1992ict@gmail.com

ওয়েবপেজকে পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেভ করবেন যেভাবে: Save webpages as PDFs

Huge Sell on Popular Electronics

প্রায়ই দেখা যায় কোন ওয়েবপেজকে সেভ করার দরকার হয়। কিন্তু সব ব্রাউজারে পেজ সেভ করার ব্যবস্থা থাকে না। থাকলেও হয়্ত ছবি ঠিকমত আসে না কিংবা অন্য কম্পিউটারে একই সংস্করনের ব্রাউজার ইন্স্টল করা না থাকলে কম্প্যাবিলিটির সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেভ করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। গুগল ক্রোমে এই কাজের জন্য কোন ধরনের প্লাগ ইনের দরকার হয় না। শুধুমাত্র ctrl+P চাপুন। এবারে দেখুন Save as PDF নামে একটি অপশন আছে। এতে ক্লিক করুন। এবারে প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করে কোন এক জায়গায় সেভ করে রাখুন। এতে যে পিডিএফ ফাইল তৈরী হবে তা থেকে আপনি যেকোন লেখা পরবর্তীতে কপি করতে পারবেন। আর ফায়ারফক্সে একাজের জন্য অনেক প্লাগ ইন থাকলেও গুগল ক্রোমের মত ভালো ফল দেয় না। যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন তারা ডলফিন ব্রাউজারে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য web2PDF প্লাগ ইনটি ইন্সটল করে নিতে হবে। এটি পিসির মত ফরম্যাটে পিডিএফ ফাইল তৈরী করে তারপর ডাউনলোড করে। এক্ষেত্রে বাড়তি কিছু ডাটা খরচ হবে বৈকি। তবে যে কোন ডিভাইসে যে কোন ব্রাউজারে এই সুবিধা পেতে ভিজিট করুন http://web2pdfconvert.com/ এখানে যে পেজটি সেভ করতে চান তার লিংক দিন। কিছুক্ষনের মধ্যেই পিডিএফ ফাইলটি প্রস্তুত হয়ে যাবে। এবারে ডাউনোলোড করে নিন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ

কম্পিউটার এ ভাইরাস দূর করার উপায়

Huge Sell on Popular Electronics

কম্পিউটার এ ভাইরাস দূর করার উপায়

কম্পিউটার ব্যাবহারকারীর মধ্যে আমরা অনেকেই জানি উইন্ডোজ সেটাপ দিলে শুধু সিস্টেম ড্রাইভ অর্থাৎ যে ড্রাইভে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে সেটি ফরম্যাট হয়। অন্য ড্রাইভগুলো অপরিবর্তিত থাকে। ফলে সিস্টেম ড্রাইভে যদি ভাইরাস থাকে, তা ডিলিট হয়ে যায়, কিন্তু অন্য ড্রাইভের ভাইরাস গুলো আগের মতই পিসিতে সংসার বেঁধে বসে থাকে। তার উপর অনেক ভাইরাস এতই মারাত্বক হয় যে, তার জন্য এন্টিভাইরাসই ইন্সটল করা যায় না, তাহলে পিসির এসব ভাইরাস পিসিতেই থাকবে।
অনেকেই জানতে চায় তাহলে কি পিসি ফরম্যাট করা (কম্পিউটারের সব ডাটা জলাঞ্জলি দেয়া) ছাড়া কোনো উপায় নেই?
অবশ্যই আছে। সাধারণত যে সকল ভাইরাস আপনার পিসিতে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে দেয় না বা আপনার এন্টিভাইরাস দিয়েও যায়না তার কারণ, তারা আপনার পিসিতে সক্রিয় আছে বলেই তারা আপনাকে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করা থেকে বিরত রাখতে পারে আর আপনার এন্টিভাইরাস এর ক্ষমতাকেও হারাতে পারে। সুতরাং, এমন কিছু করতে হবে যেনো, ভাইরাসগুলো সক্রিয় না থাকে।
পিসিতে ভাইরাস তখনই সক্রিয় হয়,যখন আপনি আপনার পিসির ড্রাইভগুলো ওপেন করেন। ধরুন, আপনার পিসিতে সিস্টেম ড্রাইভ ছাড়া অন্য ড্রাইভে ভাইরাস আছে। এখন আপনি যদি ওইন্ডোজ সেটাপ দিয়ে আবার আপনার ড্রাইভগুলো ওপেন করেন, তাহলে ভাইরাসগুলো আবার সক্রিয় হবে।

ভাইরাস দূর করার উপায়
১) প্রথমেই আপনি উইন্ডোস সেটাপ দিন।
২) এখুনি মাদারবোর্ডের সিডির সফটওয়্যারগুলো (সাউন্ড,ল্যান,চিপসেট,ভিডিও) ইন্সটল করবেন না।
৩) ওইন্ডোজ সেটাপের পরে প্রথম যখন কম্পিউটারটি অন করবেন তখন “MY Computer” এ বা এর কোনো ড্রাইভেও যাবেন না। এর ফলে আপনার পিসির ভাইরাসগুলো সক্রিয় হবে না।
৪)এখন এন্টিভাইরাসের সিডি অথবা পেনড্রাইব থেকে এন্টিভাইরাস সফ্টওয়্যারটি ইন্সটল করুন। পেনড্রাইভ কম্পিউটারে প্রবেশ করানোর সময় shift প্রেস করে রাখুন যেনো তা নিজ থেকেই ওপেন না হয়।
৫) এখন “MY Computer” থেকে প্রত্যেকটি ড্রাইভ থেকে স্ক্যান করলেই ভাইরাস গুলো মুক্ত হয়ে যাবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে যে স্ক্যান করার আগে যেন কোন ড্রাইব ওপেন না হয়। এতে অন্যড্রাইভের ভাইরাসগুলো সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।
এই নিয়মে আপনার কম্পিউটারের ৯৯.৯৯% ভাইরাস চলে যাবে আশা করি। আর আপনার উইন্ডোস এর সিডি যদি Auto-MotherBoardSoftware গুলো ইন্সটল করে তবে আপনাকে এমন এক সিডি নিতে হবে যেটা তা করেনা। একবার কাজটা করে ফেলে আপনি আবার আপনার পছন্দের ভার্সন এ চলে যেতে পারেন।

Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল

Huge Sell on Popular Electronics

Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল

জুমলা আপনি বিভিন্য ভাবে ইন্সটল করতে পারবেন। আজকে আমরা একটি পদ্ধতি দেখে নিব। এই পর্বে আমরা দেখব কিভাবে জুমলা ইন্সটল করতে হবে Softaculous সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। আপনার সি প্যানেল এর মাঝে ঢুঁকে দেখুন Softaculous নামের একটি সফটওয়্যার আছে যা দিয়ে খুব সহজে আপনি জুমলা ইন্সটল করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করি জুমলা ইন্সটল করা।
১। আপনার সি প্যানেল এর মাঝে ঢুকুন এবং Software Services মেনুতে চলে যান।
২ এবার আপনি Software Services মেনুর ভিতরে দেখুন Softaculous লিখা আছে সেখানে ক্লিক করুন।
৩। এবার এখনে দেখুন “Portal/CMS” নামের একটি অপশন আছে এটায় ক্লিক করুন।
৪। এবার ইন্সটল এর কাঝে ক্লিক করুন।
৫। এবার আপনার কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে।
• Site Name: এখানে আপনার সাইটের নাম দিন।
• Site Description: আপনার সাইট সম্পর্কে কিছু লিখুন।
• Admin Username: অ্যাডমিন নেম দিন যে নাম দিয়ে লগিন দিয়ে আপনি আপনার পুরো সাইট কনট্রোল করতে পারবেন। এখানে সাধারণ ভাবে Admin দেয়া থাকে অবশই এই নামটি বদল করে নিজের ইচ্ছে মত নাম দিন তাহলে সাইট হ্যাকিং হতে সুরক্ষা থাকবে।
• Admin Password: আপনার অ্যাডমিন নেম এর জন্য একটি পাসওয়ার্ড দিন। খুব শক্তিশালী দেবার চেষ্টা করুন।
• Admin Email: এখানে অ্যাডমিন এর ই মেইল ঠিকানা দিন। মনে রাখবেন এই ই মেইল ঠিকানা ভুল করেও কাউকে জানাবেন না। তাহলে হ্যাকিং থেকে আপনার সাইট কিছুটা নিরাপদ থাকবে।
• Real Name: যদি চান এখানে আপনার আসল নাম দিতে পারেন।
৬। অবশই মনে রাখুন সাধারণ ভাবে Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল করলে একটি ফোল্ডার এর মাঝে জুমলা ইন্সটল হয়ে যাবে। তাই In directory থেকে joomla লিখাটা মুছে দিন তাহলে সরাসরি রুটে ইন্সটল হবে অন্যথায় সাব ডোমেইন হয়ে যাবে।
৭। সমস্ত কিছু ভালো করে চেক করে আবার ফাইনাল ভাবে ইন্সটল এর মাঝে ক্লিক করুন তাহলে শেষ হয়ে গেল জুমলা ইন্সটল করা।

DNS বা ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস)

Huge Sell on Popular Electronics

DNS বা ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস)
ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস) ডোমেইন নেমের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য রাখার একটি ব্যবস্থা। এটি মূলত ফোন বুকের মত কাজ করে। এটি সাধারণ মানুষের বোধগম্য কম্পিউটারের হোস্টনেম যেমন example.com কে কম্পিউটারের উপযোগী আইপি এড্রেসে যেমন 208.77.188.166 রুপান্তর করে দেয়, যার মাধ্যমে নেটওয়ার্কিং যন্ত্রাংশগুলি তথ্য বিনিময় করে থাকে। এছাড়া ডিএনএস অন্যান্য তথ্যও রাখে, যেমন মেইল সার্ভারের তালিকা ইত্যাদি। ডিএনএস কিওয়ার্ড ভিত্তিক পুননির্দেশনা ব্যবস্থা পালন করে। বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থায় ডিএনএস একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ব্যবহার:
ডিএনএস ফলেই কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানকে নেটওয়ার্কের রাউটিং কি রকম হবে সেটি সম্পর্কে চিন্তা না করেও ডোমেইন নেম দেয়া যায়। নেটওয়ার্কের রাউটিং নির্ভর করে সংখ্যাভিত্তিক আইপি এড্রেসের উপরে। একারণে আইপি এড্রেস কোন কারণে পরিবর্তিত হলেও একই হাইপারলিংক বা ইন্টারনেট এড্রেস দিয়ে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যায় বা মেইল পাঠানো যায়। সুতরাং নেটওয়ার্কের বাহ্যিক আকারের বা গঠনের ওপরে ওয়েবসাইটকে নির্ভর করতে হয় না। এছাড়া আইপি এড্রেসের তুলনায় ডোমেইন নেম অনেক সহজ হয়ে থাকে। যেমন “example.com” মনে রাখা যতটা সোজা এর আইপি এড্রেস 208.77.188.166 মনে রাখাটা ততটা সোজা হবে না। সাধারণ মানুষ ইউআরএল ও ইমেইল এড্রেস মনে রাখে, কম্পিউটার কিভাবে তা খুজে বের করবে তা চিন্তা করে না।

ডোমেইন নেম সিস্টেমে বিভিন্ন ডোমেইন নেম দেয়া ও সেগুলোকে আইপি এড্রেসের সাথে একীভূত করার কাজটি কয়েকটি অথরিটিভ নেম সার্ভারকে ভাগ করে দেয়া হয়। এসব সার্ভার আলাদাভাবে ডোমেইন নেম নিবন্ধন, পরিবর্তন করার কাজটি করে থাকে ফলে একটি কেন্দ্রীভূত সার্ভারের প্রয়োজন পড়ে না।
এছাড়া অন্যান্য সেবা সমূহ যেমন আরএফআইডি ট্যাগ, ইউপিসি কোড ইন্টারনেট হোস্টনেমের স্থলে আন্তর্জাতিক অক্ষর ব্যবহার ইত্যাদি কাজেও ডিএনএস ব্যবহার করা হয়।
কম্পিউটার মেশিনের সাংখ্যিক ঠিকানার বদলে মানুষের উপযোগী নাম ব্যবহার করা শুরু হয়েছিল টিসিপি/আইপি’রও আগে। আরপানেট যুগেও মানুষের উপযোগী নাম ব্যবহার হত। তখন অবশ্য অন্য পদ্ধতি ব্যবহৃত হত। ডিএনএস আবিষ্কার হয় ১৯৮৩ সালে, টিসিপি/আইপি চালুর কিছু পরেই। পুরনো ব্যবস্থায় নেটওয়ার্কের প্রতিটি কম্পিউটার এসআরআই (বর্তমানে এসআরআই ইন্টারন্যাশনাল) থেকে HOSTS.TXT নামে একটি ফাইল নিয়ে আসত। এই HOSTS.TXT ফাইল থেকেই সাংখ্যিক ঠিকানা থেকে নামের ম্যাপিং দেয়া থাকত। বর্তমানেও অধিকাংশ আধুনিকতম অপারেটিং সিস্টেমেও একটি হোস্ট ফাইল থাকে যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীগণ ডিএনএসের সাহায্য ছাড়াই বিভিন্ন নামকে (যেমন www.example.net) আইপি এড্রেসের (যেমন 208.77.188.166) সাথে সংযোগ করতে পারেন। এই হোস্ট ফাইলের ওপর নির্ভরশীল ব্যবস্থার জন্মগত সমস্যা হচ্ছে যখনই কোন এড্রেসের আইপি এড্রেস পরিবর্তিত হবে, তখন এই এড্রেসের সাথে যোগাযোগে ইচ্ছুক সকল কম্পিউটারকে এই ফাইলটি আপডেট করতে হবে।

নেটওয়ার্কিংএর প্রসারের সাথে সাথে এমন ব্যবস্থার প্রয়োজন পড়ল যাতে কোন হোস্টের এড্রেস পরিবর্তিত হলেও যাতে তা কেবল একটি স্থানে রেকর্ড করে রাখলেও চলে। অন্যান্য হোস্ট ডাইনামিক্যালি এই পরিবর্তন জানতে পারবে নোটিফিকেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে। এভাবে সার্বজনীন একটি ব্যবস্থার তৈরি হবে যাতে সকল হোস্টনেমকে তাদের সংযুক্ত আইপি এড্রেস দিয়ে চেনা যায়।

ফ্রি অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন

Huge Sell on Popular Electronics

ফ্রি অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন

সম্প্রতি কানাডা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান JustEtc (Just et cetera) Technologies বিনামূল্লে অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রশিক্ষন ভিত্তিক ওয়েব সাইট গুলো হচ্ছে

আপনি ওয়েবসাইট গুলোতে বাংলাতে আর্টিকেল এবং প্রশিক্ষন ভিডিও পাবেন। মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর কম্পিউটার কোর্স থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় লেভেল এর কোর্স এর উপর প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়েছে এবং আরও প্রদান করা হবে। সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কম্পানিতে কাজ করার জন্য দরকারি প্রোগ্রামিং এবং অন্যান্য দরকারি দক্ষতার উপর ও প্রশিক্ষন ভিডিও এবং আর্টিকেল প্রদান করা হয়েছে।

ইতিমধ্যে প্রচুর শিক্ষার্থী ওয়েব সাইট গুলো থেকে সেবা নিচ্ছে। আপনিও ওয়েব সাইট গুলোর জন্য আর্টিকেল, পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল, এবং প্রশিক্ষন ভিডিও প্রদান করে বাংলাদেশ এর কম্পিউটার শিক্ষার্থী দের সেবায় এগিয়ে আসতে পারেন।

প্রতিষ্ঠানটি ইংরেজিতেও প্রশিক্ষন ভিত্তিক সেবা প্রদান করছে।

পিএইচপি / মাইএসকিউএল ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট কিভাবে ইনস্টল করবেন

Huge Sell on Popular Electronics

পিএইচপি / মাইএসকিউএল ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট কিভাবে তৈরি করবেনঃ

M A Razzak

পিএইচপি / মাইএসকিউএল ডেভেলপমেন্ট এনভায়রনমেন্ট কিভাবে তৈরি করবেনঃ
1. এই বিষয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল পেতে এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুনঃ http://salearningschool.com/http://www.justetc.net/knowledge/multimedia_training/displayArticle.php?table=TrainingVideos&articleID=34
2. প্রয়োজনিয় সরঞ্জাম: পিএইচপি 5, মাইএসকিউএল 5, মাইএসকিউএল গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস, আইআইএস / এ্যাপাচি, এক্লিপ্স PDT
3. সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে unzipping বা setup.exe ক্লিক করে।
4. আইআইএস ইনস্টল করার জন্য উইন্ডোজ আদ্দ-রিমোভ প্রোগ্রাম ব্যবহার করুন।
5. মাইএসকিউএল সমর্থন করার জন্য পিএইচপি 5 এর php.ini কনফিগার করুন।
6. পিএইচপি সমর্থন করার জন্য এক্লিপ্স PDT কনফিগার করুন। এক্লিপ্স PDT হল পিএইচপি ডেভেলপমেন্ট আইডিই।
7. পিএইচপি সমর্থন করার জন্য আইআইএস / এ্যাপাচি কনফিগার করুন।
8. আপনার চলমান ওয়েব সাইট প্রকল্পের প্রতি নির্দেশ সেটআপ করার জন্য ওয়েব সাইট IIS কনফিগার করুন।
9. এক্লিপ্স PDT
• প্রজেক্ট তৈরি করুন: ফাইল -> নিউ -> প্রজেক্ট > পিএইচপি প্রজেক্ট
• একটি ওয়েব পেজ পরীক্ষা করুন: ওয়েব-পেজে ক্লিক করুন -> ডান ক্লিক করুন -> রান কারুন - > পিএইচপি স্ক্রিপ্ট / পিএইচপি ওয়েব পেজ হিসাবে
• একটি পিএইচপি ওয়েব-পেজ ডিবাগ করুন: ওয়েব-পেজটি ক্লিক করুন -> ডান ক্লিক করুন -> ডিবাগ করুন -> পিএইচপি স্ক্রিপ্ট হিসাবে

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=964

কিভাবে একজন সফটওয়্যার স্থপতি হবেন

Huge Sell on Popular Electronics

কিভাবে একজন সফটওয়্যার স্থপতি হবেন

M A Razzak

একজন সফটওয়্যার স্থপতি হতে হলে আপনাকে প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভাল হওয়া হতে হবে, চমৎকার ভাবে কোড করা জানতে হবে সঠিক কোড বুঝতে হবে, বিজনেস সিস্টেম এবং কম্পিউটার সিস্টেম উভয় সিস্টেম বিশ্লেষণ করতে হবে, RUP, MSF, Agile এর মত প্রধান স্থাপত্য অবকাঠামো শনাক্ত করতে সক্ষম হতে হবে এবং কার্যকরভাবে তাদের ব্যবহার করতে হবে, বিজনেস বুঝতে হবে, , কিভাবে ব্যবসা পরিচালনা করা হয় , ব্যবসা বিশ্লেষণ, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা , সফটওয়্যার ডকুমেন্টেশন , সফটওয়্যার ডিজাইন ডকুমেন্টেশন এবং কোড ডকুমেন্টেশন, এছাড়াও সফটওয়্যার রিলিজ প্রযুক্তির বিশেষজ্ঞ হতে হবে। বিভিন্ন সফটওয়্যার প্লাটফর্ম বোঝার ক্ষমতা থাকতে হবে। সাংগঠনিক দক্ষতা এবং সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতা থাকা আপনার একটি বড় সম্পদ। এছাড়াও বিভিন্ন সফ্টওয়্যার সমাধান বিশ্লেষণ করতে সক্ষম হতে হবে।

চমৎকার কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে। অন্যদের বুঝতে এবং আপনার ধারনা ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হতে হবে। প্রেরণা দান এবং শেখাতে সক্ষম হতে হবে। আপনি একজন কার্যকর সফটওয়্যার স্থপতি হিসেবে মাস্টার হতে হলে অন্যান্য অনেক গুণাবলী থাকতে হবে। এছাড়াও এটি আপনার এই বিষয়ের প্রতি আগ্রহের উপর নির্ভর করে।
নিচের লিঙ্ক দুটি আপনাকে সাহায্য করতে পারেঃ
http://www.justetc.net/knowledge/displayArticle.php?table=Articles&articleID=695
http://www.justetc.net/knowledge/displayArticle.php?table=Articles&articleID=692

Article written from:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=880

পি.এইচ.পি হচ্ছে একটি সার্ভার সাইট স্ক্রিপটিং এর একটি ভাষা যে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর জন্য

Huge Sell on Popular Electronics

পি.এইচ.পি হচ্ছে একটি সার্ভার সাইট স্ক্রিপটিং এর একটি ভাষা যে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর জন্য তৈরী করা হয়ে থাকে। এটি একটি অত্যন্ত উপকারী প্রযুক্তি যেটির দ্বারা অনেক কিছু করা সম্ভব। এটি সাধারণ প্রোগ্রামিংয়ের কাজেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ২০১৩ সালে পি.এইচ.পি ২৪০ টা ওয়েবসাইট এবং ২.১ মিলিয়ন ওয়েব সার্ভারে ইনস্টল করা হয়। এটি তৈরী করে রাসমাচ লারডার্প ১৯৯৫ সালে। পি.এইচ.পি এখন পি.এইচ.পি গ্রুপ দ্বারা তৈরী করা হয়। পিিএইচ.পি কোড দ্বারা ওয়েব পেজ তৈরী করা হয় যা একটি পি.এইচ.পি প্রসেসর মডিউল এর সঙ্গে একটি ওয়েব সার্ভার দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয়। পিএইচপি, পিএইচপি লাইসেন্সের অধীনে রিলিজ মুক্ত সফটওয়্যার যেটি বিনামূল্যে প্রায় প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেম ও প্ল্যাটফর্মে একটি স্বতন্ত্র শেল হিসাবে এছাড়াও অধিকাংশ ওয়েব সার্ভারে স্থাপন করা যাবে।

PHP তে ইমেইলিং : PHPMailer প্যাকেজ ব্যাবহার করুনঃ

Huge Sell on Popular Electronics

PHP তে ইমেইলিং : PHPMailer প্যাকেজ ব্যাবহার করুনঃ

M A Razzak

PHP তে ইমেইলিং : PHPMailer প্যাকেজ ব্যাবহার করুনঃ
• নিচের লিঙ্ক থেকে PHPMailer প্যাকেজ ডাউনলোড করুনঃ http://sourceforge.net/project/showfiles.php?group_id=26031
• আনজিপ করে ইনস্টল করুন।
• ক্লাস এ "class.smtp.php" যা একটি প্রেরণ পদ্ধতি, ইমেইল পাঠানোর জন্য এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
• PHPMailer মেইলিং এর বিভিন্ন পদ্ধতি প্রদান করে যেমন- ডিফল্ট পিএইচপি মেইল ফাংশন [সীমিত ক্ষমতা] , একটি SMTP সার্ভার ব্যবহার করে [অথেন্টিকেশন সহ বা অথেন্টিকেশন ছাড়াই], Sendmail সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে।
• পিএইচপি mailer ফাইল সংযুক্ত করতে পারে এবং এইচটিএমএল ইমেল পাঠাতে পারে।
• ক্লাস "class.smtp.php" এ আপনি একটি ফাংশন তৈরি করতে পারেন যা ইমেইল পাঠাতে সেন্ড পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারে। আপনার পদ্ধতি মেইলিং প্যারামিটার সেট করার জন্য একটি প্যারামিটার গ্রহণ করতে পারেন। কলারস প্যারামিটার সরবরাহ করবে।
• একটি নমুনা পদ্ধতি নিম্নরূপ হতে পারে:

public function prepareAndSendMail($fields){

date_default_timezone_set('America/Toronto');

$this->IsSMTP();
$this->IsHTML(true); // send as HTML
$this->SMTPAuth = true; // enable SMTP authentication
$this->SMTPSecure = "ssl"; // sets the prefix to the servier
$this->Host = "SMTP server address"; // set SMTP server
$this->Port = port usually 25 or 465;// set the SMTP port

$this->Username = "user name for smtp server"; // smtp server username
$this->Password = "user password"; // smtp server password

$this->AddReplyTo("reply to email address","");

$this->From = "email address to send from";
$this->FromName = "sender's name";

$this->Subject = "subject of the email";

//$this->Body = "Hi, This is the HTML BODY";
$this->AltBody = $fields["altBody"]; //non-html body
$this->WordWrap = 50; // set word wrap

$this->MsgHTML($fields["body"]);

$this->AddAddress($fields["to"]);
$this->AddAttachment($fields["attachment"]); // attachment

if(!$this->Send()) {
echo "Mailer Error: " . $this->ErrorInfo;
} else {
echo "Message sent!";
}
}

Written from:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1014

এস.কিউ.এল সার্ভার মাইক্রোসফট দ্বারা বিকশিত একটি রিলেশনাল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম।

Huge Sell on Popular Electronics

এস.কিউ.এল সার্ভার মাইক্রোসফট দ্বারা বিকশিত একটি রিলেশনাল ডাটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। একটি ডাটাবেস হিসাবে, এটা যার প্রধান ফাংশন অন্যান্য সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনের দ্বারা অনুরোধ হিসাবে তথ্য সংরক্ষণ এবং উদ্ধার করা হয় একটি সফ্টওয়্যার পণ্য। বিভিন্ন শ্রোতাদের এবং ছোট একক মেশিন অ্যাপ্লিকেশন থেকে অনেক সমবর্তী ব্যবহারকারীদের সাথে বড় ইন্টারনেট সম্মুখীন অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষণিকের চাপ জন্য তলে মাইক্রোসফট এস.কিউ.এল সার্ভার অন্তত এক ডজন বিভিন্ন সংস্করণ আছে। এই সার্ভার অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করে কেননা ডেটা সংরক্ষণের কাজে এটি অনেক দরকারী। এটি ছাড়াকে উপাত্তকে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা প্রায় কঠিন হয়ে পড়ে।

 

আমি আজকে SQL নিয়ে আলোচনা করব

Huge Sell on Popular Electronics

শুরুতেই সবার জ়ন্য রইল আমার সালাম । আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমি আজকে SQL নিয়ে আলোচনা করব
SQL মানে হচ্চে Structured Query Language ।এটি একটি শক্তিশালী Data Manipulation ও Definition Language । রিলেশনাল ডাটাবেস access করার জন্য SQL একটি হাতিয়ার ।
SQL এর বিভিন্ন অংশঃ
১I ডি ডি এল
২l ডি এম এল
৩l ইন্টিগ্রিটি
৪l ভিও ডেফিনিশন
৫l ইমবেডেড
৬l ডাইনামিক
৭l অতরাইজেশন
আজকে আমি আপনাদেরকে SQL নিয়ে কিছু ধারনা দিয়েছ।
এখন কিভাবে Create Statement কমাণ্ড ধারা রিলেশনাল ডাটাবেস সাদারণত ডাটাবেসের টেবিল তৈরি করা হয় ।
উদাহরণ – client_master নামক একটি টেবিল তৈরি করা যাক ।
Column name – data type – size
Client_no - varchar 2 - 6
আপনাদের বিদায় জানিয়ে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। আশা করি আমি আপনাদেরকে SQL নিয়ে ধারনা দিতে পেরেছি।

resource:
MySQL
http://salearningschool.com/searchResult.php?queryStr=mysql&submit=Search+Database

contact: rahat.odesk.01@gmail.com

প্রথম দিকে যখন কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখা হয় তখন এসব ডাটা টাইপ সহ আরো কিছু বিষয় ইম্পর্টেন্ট মনে হয় না কিন্তু আসলেই বিষয় গুলো অনেক ইমপর্টেন্ট। Importance of Data Types

Huge Sell on Popular Electronics

প্রথম দিকে যখন কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ শিখা হয় তখন এসব ডাটা টাইপ সহ আরো কিছু বিষয় ইম্পর্টেন্ট মনে হয় না কিন্তু আসলেই বিষয় গুলো অনেক ইমপর্টেন্ট। আপনি যখন একটি ডাটাবেজের টেবিল তৈরি করবেন তখন অবশ্যই আপনাকে ডাটা টাইপ নির্ধারন করে দিতে হবে। ধরুন আপনি একটি টেবিল তৈরি করবেন আর টেবিলের একটি ফিল্ড থাকবে ইমেইল এড্রেস ষ্টোর করার জন্য। আপনি টেবিল তৈরি করার সময় প্রথম ফিল্ডটি ইন্টেজার বলে দিলেন। ফলে আপনি যখন ঐ ফিল্ডে ইমেল এড্রেস ষ্টোর করবেন কিন্তু কোন ইমেইল এড্রেস ষ্টোর হবেনা কারন ইন্টেজার টাইপ ডাটা শুধু মাত্র নাম্বার সাপোর্ট করে কিন্তু রিয়েল অথবা টেক্সট টাইপ ডাটা ষ্টোর করতে পারেনা। তাই ফলাফল “0” দেখাবে। আশা করি ডাটা টাইপ এর প্রয়োজনিয়তা নবীনদের কাছে স্পষ্ট হয়েছে। পরবর্তী পর্বে আমরা যখন টেবিল নিয়ে কাজ করা হবে তখন একই সাথে ডাটা টাইপ এর উদাহরন দেওয়া হবে। ডাটা টাইপের পূর্বের টিউটোরিয়াল পর্বে ইন্টেজার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই পর্বে আরো কিছু ডাটা টাইপ নিয়ে আলোচনা করা হবে।

String Type : টেক্স টাইপ ডাটা ষ্টোর করার জন্য এই ডাটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। String টাইপ ডাটা ৪ প্রকার। যথা-

1. Fixed String – সব সময় একটি নিদিষ্ট পরিমানের ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহৃতহয়। যেমনঃ বিভিন্ন কোড ষ্টোর করার কাজে।
2. Variable String – বিভিন্ন মানের বিভিন্ন সাইজের ডাটা ষ্টোর করার জন্য। যেমনঃ নাম, ঠিকানা, পদাবী ইত্যাদি ধরনের ডাটা
3. Char String – টেক্সট ধরনের ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করা হয়। Char String টাইপ মূলত ২ ধরনের হয়ে থাকে। -
a. VarChar String – টেক্স টাইপ ডাটা ষ্টোর করে সাথে Variable String এর মত করে কাজ করে।
b. Char String – শুধুমাত্র টেক্সধরনের ডাটা ষ্টোর করে তবে সাথে Fixed String এর গুনাবলীও থাকে
4. Binary String – নন টেক্সট ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহৃত হয়। Binary String টাইপ ডাটাও ২ ধরনের হয়ে থাকে। -
a. Binary – নিদিষ্ট পরিমানের জন্য
b. VarBinary – VarBinary Variable পরমানের জন্য
Large Storage Type : বড় ধরনের ফাইল অথবা ডকুমেন্ট ষ্টোর করার কাজে Large Storage Type ব্যবহার করা হয়। Large Storage Type ২ প্রকার। -

BLOB Type – বড় ধরনের বাইনানি ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করে হয় এবং এটি নন টেক্সট। BLOB সাধারনত ৪ প্রকারের হয়ে থাকে। -
TinyBlob – Tainy Blob সর্বচ্চ ২৫৬ বাইট ডাটা জমা রাখতে পারবে।
Blob – Blob সর্বচ্চ ৬৪ কিলো বাইট ডাটা জমা করতে পারবে।
MediumBlob – সর্বচ্চ ১৬ মেগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর/জমা করে রাখতে পারবে MediumBlob
LongBlob – LongBlob এর ধারন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি। ইহা ৪ গিগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর করতে পারে।
Text Type – বড় ধরনের ডকুমেন্ট, আর্টিকেল ইত্যাদি ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করা হয়।
TinyText – সর্বচ্চ ২৫৬ বাইট ডাটা জমা রাখতে পারবে।
Text – সর্বচ্চ ৬৪ কিলো বাইট ডাটা জমা করতে পারবে।
MediumText – সর্বচ্চ ১৬ মেগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর/জমা করে রাখতে পারবে MediumText
LongText – LongText এর ধারন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি। ইহা ৪ গিগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর করতে পারে।
Date and time Type: Date and time ধরনের ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করা হয়। ইহা চার প্রকার।–

Date – শুধু মাত্র তারিখ ষ্টোর করার ক্ষেত্রে Date ব্যবহার করা হয়। এর রেঞ্জ হচ্ছে ১০০০ – ৯৯৯৯ পর্যন্ত।
Time – সময় শুধু মাত্র Time ষ্টোর করতে পারে। এর রেঞ্জ + ৮৩৯:৫৯:৫৯ থেকে -৮৩৯:৫৯:৫৯ পর্যন্ত।
DateTime – সময় এবং তারিখ কম্বিনেশন করে রাখার কাজে ব্যবহৃত হয় DateTime.
TimeStamp – ইভেন্ট লগিন এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় TimeStamp. যখন কোন RowEffect হয় তখন TimeStamp আটোমেটিক সময় আপডেট করে।
Bit Values Type : বাইনারি বিট (0 , 1) টাইপ ডাটা ষ্টোর করার জন্য Bit Values ব্যবহার করা হয়।

BOOLEAN Types : sql এ মূলত বুলিয়েন টাইপ নেই। তবে Boolean Type হিসেবে TinyInteger ব্যবহার করা হয়। সাধারনত True এর জন্য Integer ‘1’ এবং False এর জন্য Integer ‘0’ ব্যবহার করা হয়ে। সবচেয়ে ভাল হয় যদি Bit values Type ব্যবহার করা হয়।

database search Sql টিউটোরিয়াল, পর্ব – ৫ (ডাটা টাইপ)Enumeration Type : বিষেশ কিছু ক্ষত্রে এই Enumeration ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ কিছু নির্বাচিত ডাটা সেট করা থকবে ঐ নির্বাচিত ডাটা ছাড়া অন্য কোন ডাটা ষ্টোর করবেনা। উদাহরন হিসেবে বলা যায়। লিঙ্গ (পুরুষ / মহিলা) নির্বাচন করা। একটি বিষয় অবশ্যই আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে আপনি যদি Enumeration ব্যবহার করে থাকনে এবং পূর্বে থেকে সেট করা ডাটা ছাড়া অন্য কোন ডাটা ষ্টোর করার জন্য রিকোয়েষ্ট করেন তাহলে আপনি কোন Error পাবেনা কিন্তু ওয়ার্নিং পাবেন। এতে করে আপনি এই লজিকাল Error ধরতে পারবেনা না। ধরুন আপনি Sex এর টেক্সট বক্স Enumeration করে দিলেন এবং উক্ত sex কলামে নিদিষ্ট ডাটা হিসেবে ‘Male’ এবং ‘Female’ সেট করে দিলেন। এখন কেউ যদি Male / Femail ছড়া অন্য কোন ডাটা ষ্টোর করতে যায় তাহলে কোন ডাটা ষ্টোর হবেনা। Enumeration ২ ভাবে সেট করা যায় – ENUM অথবা SET কী ওয়ার্ড ব্যবহার করে।ধরুন আপনি একটি টেবিল তৈরি করবেন আর টেবিলের একটি ফিল্ড থাকবে ইমেইল এড্রেস ষ্টোর করার জন্য। আপনি টেবিল তৈরি করার সময় প্রথম ফিল্ডটি ইন্টেজার বলে দিলেন। ফলে আপনি যখন ঐ ফিল্ডে ইমেল এড্রেস ষ্টোর করবেন কিন্তু কোন ইমেইল এড্রেস ষ্টোর হবেনা কারন ইন্টেজার টাইপ ডাটা শুধু মাত্র নাম্বার সাপোর্ট করে কিন্তু রিয়েল অথবা টেক্সট টাইপ ডাটা ষ্টোর করতে পারেনা। তাই ফলাফল “0” দেখাবে। আশা করি ডাটা টাইপ এর প্রয়োজনিয়তা নবীনদের কাছে স্পষ্ট হয়েছে। পরবর্তী পর্বে আমরা যখন টেবিল নিয়ে কাজ করা হবে তখন একই সাথে ডাটা টাইপ এর উদাহরন দেওয়া হবে। ডাটা টাইপের পূর্বের টিউটোরিয়াল পর্বে ইন্টেজার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এই পর্বে আরো কিছু ডাটা টাইপ নিয়ে আলোচনা করা হবে।

String Type : টেক্স টাইপ ডাটা ষ্টোর করার জন্য এই ডাটা টাইপ ব্যবহার করা হয়। String টাইপ ডাটা ৪ প্রকার। যথা-

1. Fixed String – সব সময় একটি নিদিষ্ট পরিমানের ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহৃতহয়। যেমনঃ বিভিন্ন কোড ষ্টোর করার কাজে।
2. Variable String – বিভিন্ন মানের বিভিন্ন সাইজের ডাটা ষ্টোর করার জন্য। যেমনঃ নাম, ঠিকানা, পদাবী ইত্যাদি ধরনের ডাটা
3. Char String – টেক্সট ধরনের ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করা হয়। Char String টাইপ মূলত ২ ধরনের হয়ে থাকে। -
a. VarChar String – টেক্স টাইপ ডাটা ষ্টোর করে সাথে Variable String এর মত করে কাজ করে।
b. Char String – শুধুমাত্র টেক্সধরনের ডাটা ষ্টোর করে তবে সাথে Fixed String এর গুনাবলীও থাকে
4. Binary String – নন টেক্সট ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহৃত হয়। Binary String টাইপ ডাটাও ২ ধরনের হয়ে থাকে। -
a. Binary – নিদিষ্ট পরিমানের জন্য
b. VarBinary – VarBinary Variable পরমানের জন্য
Large Storage Type : বড় ধরনের ফাইল অথবা ডকুমেন্ট ষ্টোর করার কাজে Large Storage Type ব্যবহার করা হয়। Large Storage Type ২ প্রকার। -

BLOB Type – বড় ধরনের বাইনানি ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করে হয় এবং এটি নন টেক্সট। BLOB সাধারনত ৪ প্রকারের হয়ে থাকে। -
TinyBlob – Tainy Blob সর্বচ্চ ২৫৬ বাইট ডাটা জমা রাখতে পারবে।
Blob – Blob সর্বচ্চ ৬৪ কিলো বাইট ডাটা জমা করতে পারবে।
MediumBlob – সর্বচ্চ ১৬ মেগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর/জমা করে রাখতে পারবে MediumBlob
LongBlob – LongBlob এর ধারন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি। ইহা ৪ গিগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর করতে পারে।
Text Type – বড় ধরনের ডকুমেন্ট, আর্টিকেল ইত্যাদি ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করা হয়।
TinyText – সর্বচ্চ ২৫৬ বাইট ডাটা জমা রাখতে পারবে।
Text – সর্বচ্চ ৬৪ কিলো বাইট ডাটা জমা করতে পারবে।
MediumText – সর্বচ্চ ১৬ মেগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর/জমা করে রাখতে পারবে MediumText
LongText – LongText এর ধারন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি। ইহা ৪ গিগা বাইট পর্যন্ত ডাটা ষ্টোর করতে পারে।
Date and time Type: Date and time ধরনের ডাটা ষ্টোর করার কাজে ব্যবহার করা হয়। ইহা চার প্রকার।–

Date – শুধু মাত্র তারিখ ষ্টোর করার ক্ষেত্রে Date ব্যবহার করা হয়। এর রেঞ্জ হচ্ছে ১০০০ – ৯৯৯৯ পর্যন্ত।
Time – সময় শুধু মাত্র Time ষ্টোর করতে পারে। এর রেঞ্জ + ৮৩৯:৫৯:৫৯ থেকে -৮৩৯:৫৯:৫৯ পর্যন্ত।
DateTime – সময় এবং তারিখ কম্বিনেশন করে রাখার কাজে ব্যবহৃত হয় DateTime.
TimeStamp – ইভেন্ট লগিন এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় TimeStamp. যখন কোন RowEffect হয় তখন TimeStamp আটোমেটিক সময় আপডেট করে।
Bit Values Type : বাইনারি বিট (0 , 1) টাইপ ডাটা ষ্টোর করার জন্য Bit Values ব্যবহার করা হয়।

BOOLEAN Types : sql এ মূলত বুলিয়েন টাইপ নেই। তবে Boolean Type হিসেবে TinyInteger ব্যবহার করা হয়। সাধারনত True এর জন্য Integer ‘1’ এবং False এর জন্য Integer ‘0’ ব্যবহার করা হয়ে। সবচেয়ে ভাল হয় যদি Bit values Type ব্যবহার করা হয়।

database search Sql টিউটোরিয়াল, পর্ব – ৫ (ডাটা টাইপ)Enumeration Type : বিষেশ কিছু ক্ষত্রে এই Enumeration ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ কিছু নির্বাচিত ডাটা সেট করা থকবে ঐ নির্বাচিত ডাটা ছাড়া অন্য কোন ডাটা ষ্টোর করবেনা। উদাহরন হিসেবে বলা যায়। লিঙ্গ (পুরুষ / মহিলা) নির্বাচন করা। একটি বিষয় অবশ্যই আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে আপনি যদি Enumeration ব্যবহার করে থাকনে এবং পূর্বে থেকে সেট করা ডাটা ছাড়া অন্য কোন ডাটা ষ্টোর করার জন্য রিকোয়েষ্ট করেন তাহলে আপনি কোন Error পাবেনা কিন্তু ওয়ার্নিং পাবেন। এতে করে আপনি এই লজিকাল Error ধরতে পারবেনা না। ধরুন আপনি Sex এর টেক্সট বক্স Enumeration করে দিলেন এবং উক্ত sex কলামে নিদিষ্ট ডাটা হিসেবে ‘Male’ এবং ‘Female’ সেট করে দিলেন। এখন কেউ যদি Male / Femail ছড়া অন্য কোন ডাটা ষ্টোর করতে যায় তাহলে কোন ডাটা ষ্টোর হবেনা। Enumeration ২ ভাবে সেট করা যায় – ENUM অথবা SET কী ওয়ার্ড ব্যবহার করে।
resource:MySQL

http://salearningschool.com/searchResult.php?queryStr=mysql&submit=Search+Database

contact: shahriarxfactor@gmail.com

.নেট ইন্টারনেটের ডোমেন নাম সিস্টেম ব্যবহৃত একটি জেনেরিক টপ লেভেল ডোমেইন

Huge Sell on Popular Electronics

.নেট ইন্টারনেটের ডোমেন নাম সিস্টেম ব্যবহৃত একটি জেনেরিক টপ লেভেল ডোমেইন। এটি যে কোন ওয়েব সাইটের ঠিকারা তৈরীর কাজে লাগে। এটি বিভিন্ন সংগঠন এবং বিভিন্ন অবকাঠামো কোম্পানীতে প্রযুক্তির কাজে ইন্টারনেট সেবার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় এবং .নেটের বিকল্প হিসেবে .কম ব্যবহার করা হয়। .নেট হচ্ছে অরিজিনাল টপ লেভেল ডোমেইন, যেটি তৈরী হয় ১৯৮৫ সালের জানুয়ারী মাসে। এটি ইন্টারনেট প্রযুক্তির কাজে অনেক গুরুত্বপূর্ ভূমিকা পালন করে, কেননা এটি ছাড়া উন্নতমানের ওয়েব সাইট তৈরী করা প্রায় অম্ভব হয়ে পড়ে।

এ্যাপাচি ওয়েবসার্ভার: মৌলিক কনফিগারেশন

Huge Sell on Popular Electronics

এ্যাপাচি ওয়েবসার্ভার: মৌলিক কনফিগারেশন:
Faruk Hosen

গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) টুলস :

এ্যাপাচি ওয়েব সার্ভার কনফিগার করার জন্য কিছু গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস টুলস আছে কিন্তু তারা বেশিরভাগই মৌলিক বা মধ্যবর্তী স্তরে কনফিগারেশন করে। উন্নত কনফিগারেশন জন্য কনফিগারেশন ফাইল পরিবর্তন করতে হবে। কিছু গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস টুলস হল: Comanche , TkApache , LinuxConf , WebMin , ApacheConf , user_manage। তাদের মধ্যে, Webmin হল ব্রাউজার ভিত্তিক এবং অন্যদের চেয়ে ভাল পছন্দ হতে পারে।

বেসিক এ্যাপাচি কনফিগারেশন হল নিম্নরূপ:
এ্যাপাচির তিনটি কনফিগারেশন ফাইল আছে:
httpd.conf
access.conf
srm.conf

httpd.conf ফাইলটি হল মূল ফাইল এবং আপনি অন্যান্য ফাইলগুলো ভুলে যেতে পারেন।
একটি মৌলিক কনফিগারেশন ফাইল নিম্নরূপ হতে পারে :
সারভারঃ www.justetc.net
হোস্ট নাম ......
ওয়েবসাইট URL 192.168.0.1:80
নেটওয়ার্ক ইন্টারফেসের 192.168.0.1
এবং পোর্ট 80
ইউজারঃ nobody
এ্যাপাচি সার্ভারের সঙ্গে সংযোগের জন্য ইউজারঃ nobody
ডিফল্ট গ্রুপঃ nobody
সার্ভার এডমিনঃ admin@justetc.net
ServerRoot /usr/locale/apacheঃ এ্যাপাচি প্রধান ওয়ার্কিং ফোল্ডার, যেখানে এ্যাপাচি তার অপরিহার্য ফাইলগুলো রাখে।
ErrorLog logs/error_logঃ এরর ট্র্যাক করে রাখার জন্য
TransferLog logs/access_logঃ এক্সেস চেক করার জন্য, যা ওয়েবসাইট মন্থর করতে পারে।
DocumentRoot /home/www/justetcঃ আপনি আপনার নিজের ইউজার তৈরি এবং ওয়েব পেজ অ্যাক্সেস করতে ব্যাবহার করতে পারেন।

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=638

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক: সংক্ষিপ্ত ধারণা (Introduction to Computer Networks)

Huge Sell on Popular Electronics

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক: সংক্ষিপ্ত ধারণা

Rahim Ullah

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তত্ত্বের উপর একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা পেতে, নিচে দেওয়া লিঙ্ক গুলো চেক করুন। ঐগুলো কি আপনার জানা প্রয়োজন? যদি আপনি একটি নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে কাজ করতে চান, এই বিষয় পরিচিতি/সংক্ষিপ্ত বিবরণ আবস্যই আপনাকে সাহায্য করবে। আপনি যদি Cisco এর মত কোম্পানীর জন্য নেটওয়ার্ক প্রোটোকল, রাউটিং প্রোটোকল, রাউটার এর জন্য অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়্যার সুইচিং, ল্যান এবং ওয়ান ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার [এই কাজের জন্যও বাস্তব বুদ্ধি প্রয়োজন] ইত্যাদি কাজ করতে চান, এই বিষয় একটি গভীর ধারনার প্রয়োজন।

শিখুন টপিক
শিখুন টপিক নেভিগেশন আলোচনা
শিখুন টপিক নেভিগেশন পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইড
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক নেভিগেশন বিভিন্ন রিসোর্স
আপনার প্রোটোকল পরীক্ষার জন্য নেটওয়ার্ক সিমিউলেটর সফটওয়্যার

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1022

আপনার প্রথম ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন (Your First Blackberry Application)

Huge Sell on Popular Electronics

আপনার প্রথম ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন

ধারণা: আপনার ব্ল্যাকবেরী ওয়েব সাইট থেকে J2SE, JDE, ব্ল্যাকবেরি ডিভাইস সিমিউলেটর ইনস্টল করতে হবে। JDE এ আপনি ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন লিখতে পারেন। আপনি যখন JDE এ আপনার অ্যাপ্লিকেশন চালাবেন, তখন অ্যাপ্লিকেশনটি একটি সিমিউলেটেড ব্ল্যাকবেরী ডিভাইসের মধ্যে চলবে। যখন আপনি আপনার ডেভেলপমেন্ট সম্পন্ন করবেন, তখন আপনি আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি একটি রিয়েল ব্ল্যাকবেরী ডিভাইস এ স্থাপন করতে পারবেন।

http://salearningschool.com

PHP: (পিএইচপি শেখার জন্য সেরা ৬টি সাইট)

Huge Sell on Popular Electronics

PHP: (পিএইচপি শেখার জন্য সেরা ৬টি সাইট)
এখানে আমার দেখা এবং বিস্তারিত আলোচনা করে এমন ৬টি সাইট এর ঠিকানা আপনাদের শেয়ার করবো।

১. http://W3schools.com
w3schools হচ্ছে ইন্টারনেট-এ অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং সহজ একটি সাইট। ওয়েব ডেভেলপিং শেখার জন্য আমার পছন্দের ১ নং সাইট এটি। এটি বিশ্বের সব ব্যবহারকারীদের জন্য উম্মুক্ত এবং ফ্রী। আমি নিজেও এর থেকে শিখতে সাচ্ছন্দ বোধ করি। বেসিক ও এ্যাডভান্স দুই বিভাগে বিস্তারিত টিউটোরিয়াল পাবেন এখানে। আর শুধু পিএইচপি- না, ওয়েব সাইট ডিজাইনার হিসাবে গড়ে উঠতে যা যা শিখতে লাগে তার সব কিছুই ফ্রী শিখতে পারবেন এখানে ধেকে। উল্লেখ্য, আপনি সম্পূর্ন শিখার পরে স্কীল টেষ্ট দিতে পারবেন। তবে, তাদের থেকে সার্টিফিকেট নিতে হলে সর্বনিম্ন হলেও ৯৫ ডলার গুনতে হবে। নিচের ইমেজটি ক্লিক করে সাইটটির পিএইপি পেজে প্রবেশ করতে পারবেন।

 

২. http://Php.net:
শুধু মাত্র পিএইচপি শিখার জন্য অন্যতম উতকৃষ্ট সাইট। একদম বিগেনার পর্যায় থেকে যারা পিএইচপি শিখতে আগ্রহী তারা এই সাইটি ফলো করতে পারেন নিচের ইমেজটিকে ক্লিক করে।

 

৩. http://About.com
এ্যাবাউট.কম, এই সাইটে এমন কোন বিষয় নাই যে তা নিয়ে টিউটোনিয়াল লিখা হয় নাই। সারা বিশ্বের অনেক প্রসিদ্ধ লেখকরা এখানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখেন। পিএইপি-ও তার মধ্যে অন্যতম। এখানে পিএইচপি এর এ্যাডভান্স বিষয়াবলী নিয়ে বিস্তারিত টিউটোরিয়াল আলোচনা করা হয়।

 

৪. http://Tizag.com
পিএইচপি নিয়ে যারা গবেষনা করতে ইচ্ছুক তারা এই সাইটটিকে ফলো করতে পারেন। এখানে ব্যবহারিক বিষয়গুলো এতটাই সুক্ষভাবে বুঝানো হয়েছে যে, আপনি অন্তত্য এক মাসের মধ্যেই পিএইচপি তে ভাল জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।

 

৫. http://Quackit.com
বেসিক ও এ্যাডভান্স দুই ক্যাটাগরিতে বিভক্ত এই সাইটটি থেকেও সহজে পিএইচপি শিখতে পারবেন। সাইটি ভিজিট করুন নিচের থেকে।

 

৬. http://Freewebmasterhelp.com
নাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে এটিও ফ্রী সাইট। সাইটিতে প্রতিটি বিষয় বিস্তারিত বর্ননা করা আছে। যে কেউ সহজেই বুঝতে সক্ষম হবে ইংরেজীতে সামান্য জ্ঞান তাকলেই।
এই হল আমার পছন্দের ৬টি পিএইচপি শিখার সাইট। তবে, সাইটগুলো থেকেই যে আপনি সব শিখতে পারবেন তা নয়। কারন পিএইচপি এমন একটি স্ক্রীপট যার কোন শেখার শেষ নাই। আমরা আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনের জন্য যতটুকু না হলেই নয় তা আমাদের জানতে হবে। আর জানার বাহিরেও যদি কোন প্রয়োজন আসে তবে সাচ করেই তার স্ক্রীপট পাওয়া সম্ভব।
তাই, নিজে শিখুন এবং অন্যকেও উতসাহিত করুন পিএইচপি শিখতে।

MySQL এর ডাটাবেজ কে সুরক্ষিত করা

Huge Sell on Popular Electronics

MySQL এর ডাটাবেজ কে সুরক্ষিত করা
-------------------------------------------------
MySQL ইন্সটলেশনের পর আমাদের টেস্ট ডাটাবেজ, সংশ্লিষ্ট ইউজার এবং তাদের পারমিশন অপসারন করতে হবে । পদ্ধতিটি নিচে ব্যখ্যা করা হলঃ

-- DROP DATABASE test;

-- SELECT db.Host, db.Db, db.User, db.Select_priv -> FROM db WHERE (db.DB =

"vworksDB");

--- SELECT db.User, db.Host, db.Db -> FROM db -> WHERE (db.Db LIKE 'test%');

--- DELETE FROM db

-> WHERE (db.Db LIKE 'test%');

---

mysql> DELETE FROM db

-> WHERE (db.Host = "%");

mysql> DELETE FROM db

-> WHERE (db.User = "");

--- SELECT user.Host, user.User

-> FROM user

-> WHERE ((user.Host = "%") OR (user.User = ""));

---

DELETE FROM user -> WHERE ((user.Host = "%") OR (user.User = "")); ---

FLUSH PRIVILEGES; ---

Reference: http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=598

MySQL বিষয় গুলো: MySQL শুরু

Huge Sell on Popular Electronics

MySQL বিষয় গুলো: MySQL শুরু
মোঃ আনিসুর রহমান ইমন
https://www.facebook.com/casperemon

Mysql Resources:
প্রথমে আপনাকে MySQL এর সর্বশেষ ভার্শন অথবা স্থিথিশিল ভার্শন টি সংগ্রহ করতে হবে।
এখন সর্বশেষ ভার্শন ৫.৬.১৬ । Mysql এর দুটি ভিন্ন সংস্করন আছে । একটি হল community server[ফ্রী] এবং অন্যটি enterprise server[বাণিজ্যিক]
MySQL ডাউনলোড করা:
আপনি নিচের লিঙ্ক থেকে MySQL ডাউনলোড করতে পারেনঃ
http://dev.mysql.com/downloads/installer/5.6.html

Mysql নিয়ে কাজ করা:
ইন্সটল করার পর আপনি Mysql সার্ভার এর সাথে কমান্ড লাইন এর মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। কমান্ড লাইন ব্যাবহার করার জন্য অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়ে পারদর্শী হতে হবে। কিন্ত আপনি চাইলে GUI IDE ও ব্যাবহার করতে পারেন। GUI টুলস আপনি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেনঃ
http://dev.mysql.com/downloads/gui-tools/5.0.html

 

GUI দুই প্রকার:
MySQL সার্ভার চালাতেঃ ব্যাকআপ, রিস্টোর, নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যাপারে ব্যাবহার হয়।
উন্নয়নে: ডাটাবেস তৈরিতে এবং ডাটাবেসের টেবিল, কিওরিস, সঞ্চয় প্রক্রিয়া, ট্রিগার ইত্যাদি।

অ্যাপ্লিকেশান উন্নয়ন:
আপনি এমন অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করতে পারেন যেগুলো ব্যাকএন্ডে MySQL ডাটাবেস ব্যাবহার করে। আপনি MySQL ডাটাবেসের সাথে কাজ করার জন্য PHP, Perl, Java, .net এই ভাষা গুলো ব্যাবহার করতে পারেন। সাধারণত, কাজ করার জন্য এগুলোর সাথে ড্রাইভার দেয়া থাকে। অথবা আপনি নিচের লিঙ্ক থেকে Java, PHP, Perl এবং সাদৃশ্যপূর্ণ অন্যান্য ভাষার জন্য ড্রাইভার ডাউনলোড করে নিতে পারেনঃ

http://dev.mysql.com/downloads/connector/

Source of this article: http://www.salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=606

PHP হল web development এর একটি বৃহত্তর অংশ

Huge Sell on Popular Electronics

Nazmul Hasan

PHP হল web development এর একটি বৃহত্তর অংশ। এটির আর একটি বড় পরিচয় হল এটি ওপেন cms এর একটি codding works. বর্তমানে PHP দিয়েই দূত গতিতে আগাচ্ছে এবং এটির ব্যাবহার ও বাড়ছে। wordpress হল website কে যেকোন পরিবর্তন যোগ্য করার জন্য ব্যাবহার করা হয়। আর এই বড় কাজটি করে PHP ।
আপনি যখন একটি ওয়েব সইট এর জন্য কোডিং করবেন তখন ওয়েব স্‌ইটের মধ্যে কোন image আনতে হলে লিখতে হচ্ছে

{

<img src="your image location"/>

}

 

কিন্তু এটি PHP তে wordpress এ করতে হলে লিকতে হচ্ছে

{

 

<img src="<? php eco get_template_directory(); ?>/your image location"/>

 

} ।
সুতরাং এটি একটি গুরুত্ব পূর্ন বিষয়।

2. http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=16&category=PHP

আজ আমি আপনাদের পি. এইচ.পি (PHP) দেখাব : Simple coding in PHP

Huge Sell on Popular Electronics

আজ আমি আপনাদের পি. এইচ.পি সম্প্রকে দেখাব-
পি.এইচ.পি এইচ.টি.এম. এল কোড
php স্ক্রিপ্টকে HTML এর Body Section এর ভেতর রেখেছি।
<html>
<head>
<title>My First P
</head>
<body>
<?php
echo "Hello
echo "Hello
echo "Hello
?>
</body>
</html>

HTML এর body ট্যাগ এর ভিতর আমরা <?php ?> ব্যবহার করে তার ভিতর php
কোড লিখেছি
echo "Hello World! ";
echo "Hello Bangladesh! ";
echo "Hello Dhaka! ";
এখন প্রোগ্রামটি রান করলে নিম্নের মতো আউটপুট প্রদর্শিত হবে।
Hello Bangladesh!
Hello Tiger!
Hello Dhaka!
উপরের প্রোগ্রামটি রান করলে এরকম আউটপুট আসবে।
তবে মনে রাখবেন, ঢ়যঢ় তে কোন এক লাইন কোড অর্থাৎ statement লেখা শেষে সেমিকোলন (;)
ব্যবহার করতে হবে আর ডাবল কোটেশন এর ভিতর যা থাকবে সেটি আউটপুট হিসেবে প্রদর্শিত হবে।
যেমন উপরের কোডে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে, ডাবল কোটেশন ("") এর ভিতর Hello
Bangladesh! লিখা ছিল এবং সেটি আউটপুট হিসেবে †`Lv‡‛Q|

এখন আপনাদেরকে আরেকটি প্রোগ্রাম দেখাবো। নিম্নের কোডগুলো আপনি একটি ফাইলে লিখে পূর্বের
মতো সেভ করে রান করে দেখুন। নিম্নের প্রোগ্রামের মাধ্যমে PHP এবং HTML উভয় কোডের
আউটপুট একসাথে দেখাবে।

<html>
<head>
<title> My Fir
</head>
<body>
<?php
echo "Hel";
?>
<h1> Our Dhak
<?php
echo "W";
?>
</body>
</html>

এই প্রোগ্রামটি রান করলে আউটপুটে দেখাবে
Hello Bangladesh
Our Dhaka
Welcome Bangladesh
প্রোগ্রামের আউটপুট।
অর্থাৎ, এখানে আমরা দেখতে cvw‛Q PHP এবং HTML উভয় কোডের আউটপুট একসাথে †`Lv‡‛Q|

PHP ভ্যারিয়েবল Declare

এখন আমরা php ভ্যারিয়েবল এর নিয়মগুলো মেনে ভ্যারিয়েবল তৈwi (Declare) করবো :
$txt
এটি শুরূ হয়েছে $ সাইন দিয়ে এবং প্রথম Letter n‡‛Q (a-z) এর মধ্যে। সুতরাং, এটি একটি
ভ্যালিড ভ্যারিয়েবল।
$Txt
এটি $ সাইন দিয়ে শুরূ হয়েছে এবং প্রথম অক্ষর A থেকে Z এর মধ্যে। এখানে ভ্যারিয়েবল
Captial letter দিয়ে শুরূ হয়েছে। সুতরাং এটিও একটি ভ্যালিড ভ্যারিয়েবল।
$_txt
এটিও $ সাইন দিয়ে শুরূ হয়েছে এবং ভ্যারিয়েবল এর নামের প্রথমে Underscore আছে, সুতরাং
এটিও একটি ভ্যালিড ভ্যারিয়েবল।
$5txt
এটি $ সাইন দিয়ে শুরূ হয়েছে ঠিকই, তবে এটি ভ্যালিড ভ্যারিয়েবল না। কারণ, এর প্রথম লেটার
n‡‛Q bv¤^vi আর শর্ত n‡‛Q প্রথম লেটার bv¤^vi হওয়া যাবে না।
$bd5

নিম্নে কিছু ভ্যালিড ভ্যারিয়েবল লেখা হল :

$V
$car
$dhaka
$position
$num
$num5
$num56
$num5bd
$_num
$num_
$num_56
$dhaka_bd
$March_Salary
$March12
$salaryEmployee
$add_two_number
$addTwoNumber
$addtwonumber
$employee_name
$studentName
$studentaddress
$Student
$a
$A
$aa
$ab
$b
$b_a
$a6
$xyz

জাভা প্রোগ্রামের কিছু সংক্ষিপ্ত বিষয় জেনে নেই

Huge Sell on Popular Electronics

1. জাভা প্রোগ্রামের কিছু সংক্ষিপ্ত বিষয় জেনে নেই:
Name : Rayhan Kabir
Email : rayhan150792@gmail.com

প্রতিনিয়ত আমাদের বিশ্ব পরিবর্তিত হচ্ছে ক্রমে। আর এর পেছনে যেটা কাজ করে তা হল আমাদের মেধা ও অন্যটি হল প্রযুক্তি যেটা ছাড়া আমাদের বর্তমান চলমান জীবন একমুহূর্ত কল্পনা করতে পারিনা। আর প্রযুক্তির যুগে ব্যবহারিত অন্যতম ডিভাইস হল অ্যাপস সমৃদ্ধ একটি মোবাইল। যা কিনা হতে পারে আপনার চলমান জীবনের অন্যতম সঙ্গী। আর অ্যাপস সমৃদ্ধ একটি মোবাইল যদি আপনার হাতে থাকে তাহলে সারা বিশ্ব আপনার হাতের মুঠোয় সেটা আর বলার আর অপেক্ষা রাখে না । আর এই অ্যাপস সমৃদ্ধ ফোনে যদি আপনার তৈরি একটি অ্যাপলিকেশন কাজ করে তাহলে বিষয় টি চমক দায়ক হবে। তাই অবাক হওয়ার কিছু নেই-আজ আপনাদের সংক্ষিপ্ত কিছু ধারনা দেব। আর ইতিমধ্যে আমরা জাভা সম্পর্কে কিছু ধারনা পেয়েছি, তাই এবার আমরা জানব কিভাবে Runnable Object দিয়ে কেমন করে Thread তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে। আর Runnable Object তৈরিতে যে বিষয় টি ব্যবহার করা হয় তা হল- Custom Runnable Class তৈরি করা । আর সেটা হল-
public class CustomRunnable implements Runnable {
// instance Variables

public CustomRunnable() {
// Constructor
}

@Override
public void run() {
while (!Thread.currentThread().isInterrupted()) {
//do something
try {
Thread.sleep(1000);
} catch (InterruptedException e) {
break;
}
}
}
}

আর উপরোক্ত ফিচার টি Follow কর আপনি Custom Runnable Class তৈরি করতে পারেন।
এবার আসুন জেনে নিই Custom Runnable Class থেকে
// Runnable Object দিয়ে Thread তৈরি করার উপায় :
import necessasy.packagesAndLibraries;
public class MainRunningClass {
public static void main(String[] args) {
CustomRunnable aCustomRunnable = null;
CustomRunnable anotherCustomRunnable = null;

new Thread(aCustomRunnable).start();
new Thread(anotherCustomRunnable).start();

Thread anotherThread=new Thread(aCustomRunnable);
anotherThread.start();

try {
Thread.sleep(2000);
} catch (InterruptedException e) {
// TODO Auto-generated catch block
e.printStackTrace();
}
anotherThread.interrupt();
}
}

সুতরাং আপনি এ সকল লিংক কোড ব্যবহার করে আপনি সঠিক ভাবে আপনি Runnable Object খুব সহজে তৈরি করতে পারেন ।
তাই আপনাকে বল আর দেরি কেন ?
তৈরি করুন আপনার পছন্দের আপ্লিকেশন টি !
2. Java
http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=32&category=Java
উপরে ভিত্ত করে task লেখা ।

আপাচি ওয়েব সারভার : ব্যাসিক কনফিগারেশন

Huge Sell on Popular Electronics

আপাচি ওয়েব সারভার : ব্যাসিক কনফিগারেশন
BY জাণ্ণাতুন ণাঈম

GUI টুলস :
সাধারণত আপাচি ওয়েব সারভার কনফিগার করার জন্য যেসব GUI টুলস ব্যবহার করা হয় সেগুল শুধুমাত্র প্রাথমিক পর্যায়ের কনফিগারেশন করে থাকে । উচ্চ মানের অর্থাৎ কনফিগারেশন ফাইল এ পরিবর্তন আনার জন্য যেসব GUI টুলস ব্যবহার করা জায় সেগুল হল : Comanche, TkApache, LinuxConf, WebMin, ApacheConf, user_manage ইত্তাদি ।এগুলর মধ্যে Webmin সবচেয়ে বেশি সহজ ও কার্যকরী ।

ব্যাসিক আপাচি কনফিগারেশন এর কিছু তথ্য :
আপাচির তিনটি ফাইল থাকে, সেগুল হল :
১-https.cnf
২-access.cnf
৩-srm.cnf
https.cnf হল মেইন ফাইল,বাকিগুল খুব দরকারি না।

একটি ব্যাসিক আপাচি কনফিগারেশন সাধারনত যেরকম হয় :
httpd.conf is the main file, you can forget about the others.
A basic configuration file may look like the following:
ServerName www.justetc.net #host name .. serving website URL
listen 192.168.0.1:80 # listen to the network interface 192.168.0.1 and port 80
listen 192.168.0.1:400 # listen to the network interface 192.168.0.1 and port 400
User nobody #connect to the apache server as the user nobody #default
Group nobody
ServerAdmin admin@justetc.net #email of the administrator
ServerRoot /usr/locale/apache #apache's main working folder, apache keeps essential files here
ErrorLog logs/error_log #to keep track of errors
TransferLog logs/access_log #check the access, may make website slower
DocumentRoot /home/www/justetc
-------- ওয়েবপেজ এ আক্সেস করার জন্য আপনার নিজের ইউজার আইডি যেভাবে তৈরি ও সেট করবেন :
groupadd -g httpd
useradd -u 999 -g httpd -s /bin/false -c 'Web Server'
then use

User httpd
Group httpd

Articale Link:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=638

 

পিএইচপি / FI সহজ, গতিশীল ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে.

Huge Sell on Popular Electronics

পিএইচপি উন্নয়ন ডেভেলপার Rasmus Lerdorf সে তার ব্যক্তিগত হোমপেজে বজায় রাখার জন্য ব্যবহৃত যা কমন গেটওয়ে ইন্টারফেস ( সিজিআই ) পার্ল স্ক্রিপ্ট , একটা সিরিজ লিখেছিলেন যখন 1994 সালে শুরু হয় . টুলস যেমন তার সারসংকলন প্রদর্শন এবং তার ওয়েব ট্রাফিক রেকর্ডিং হিসাবে কর্ম সঞ্চালিত. তিনি যে ওয়েব ফর্ম সঙ্গে কাজ করার ক্ষমতা যুক্ত করতে এবং উপাত্ত সাথে যোগাযোগের জন্য তাদের ব্যাপ্ত , কর্মক্ষমতা কারণে সি এই স্ক্রিপ্ট rewrote , এবং এই বাস্তবায়ন " ব্যক্তিগত হোম পেজ / ফরম ইন্টারপ্রেটার " অথবা পিএইচপি / FI বলা .
পিএইচপি / FI সহজ, গতিশীল ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে. Lerdorf প্রাথমিকভাবে, " ব্যক্তিগত হোম পেজ সরঞ্জাম ( পিএইচপি সরঞ্জাম ) সংস্করণ 1.0 " প্রকাশ্যে বাগ অবস্থান ত্বরান্বিত এবং কোড উন্নতি , comp.infosystems.www.authoring.cgi ইউজনেট আলোচনায় দলের উপর জুন 8 হিসাবে পিএইচপি / FI মুক্তির ঘোষণা 1995 . এই রিলিজে ইতিমধ্যে পিএইচপি 2013 হিসাবে আছে যে মৌলিক কার্যকারিতা ছিল. এই পার্ল মত ভেরিয়েবল , ফর্ম হ্যান্ডলিং , এবং HTML এম্বেড করার ক্ষমতা অন্তর্ভুক্ত . সিনট্যাক্স পার্ল যে সাদৃশ্য কিন্তু , সহজ আরো সীমিত এবং কম সঙ্গতিপূর্ণ ছিল '.
প্রারম্ভিক পিএইচপি একটি নতুন প্রোগ্রামিং ভাষা হতে উদ্দেশ্যে , এবং Lerdorf অতীতের দিকে লক্ষ সাথে , সংগঠিত যেতেন না হয় : "আমি এটা বন্ধ করার জন্য কিভাবে জানি না , একটি প্রোগ্রামিং ভাষা লিখতে কোনো অভিপ্রায় নেই ছিল না [...] আমি কখনই কোন আছে একটি প্রোগ্রামিং ভাষা লিখতে কিভাবে ধারণা , কাজ এবং আনুষ্ঠানিকভাবে নভেম্বর 1997 সালে পিএইচপি / FI 2 মুক্তি বেটা টেস্টিং, মাস পর, আমি শুধু " . পথে পরের লজিক্যাল পদক্ষেপ যুক্ত রাখা একটি উন্নয়ন দল গঠন করে শুরু হয় .

PHP, MySQL, Java মূলত এক ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষা/Tool

Huge Sell on Popular Electronics

PHP, MySQL, Java মূলত এক ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষা। যার মাধ্যমে মূলত Wed Design করা হয়ে থাকে। ডিনামিক Wedsite তৈরীর ক্ষেত্রে এই ভাষা খুবই জানা প্রোয়োজন। আপনি যদি এজন দক্ষ Wed Designer হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই PHP, MySQL, Java and .net জানতে হবে।
১/ এবার আসুন জানি প্রোগ্রামিং ভাষা কি?
 প্রোগ্রামিং ভাষা (ইংরেজি ভাষায়: programming language) হচ্ছে এক ধরনের কৃত্রিম ভাষা (artificial language) যা কোন যন্ত্রের, বিশেষ করে কম্পিউটারের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। মানুষের মুখের স্বাভাবিকভাষাগুলোর মত প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোও বাক্যতাত্ত্বিক (syntactic বা বাক্যস্থিত বিভিন্ন পদের মধ্যে সম্পর্ক কী হবে সে-সংক্রান্ত) ও আর্থ (semantic বা শব্দের অর্থসংক্রান্ত) নিয়ম মেনে চলে।
২/ এবার আসুন জানি PHP, MySQL কি?
 পিএইচপি হচ্ছে একটি স্ক্রিপ্টিং ভাষা যা মূলতঃ চলমান ওয়েব পাতা তৈরির জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ইহা কমান্ড লাইন ইন্টারফেস ক্ষমতাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং স্ট্যান্ডআলোন গ্রাফিক্যাল আপ্লিকেশনকে ব্যবহার করতে পারে।
৩/ এবার আসুন জানি Java কি?
 জাভা একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। সান মাইক্রোসিস্টেম ৯০এর দশকের গোড়ার দিকে জাভা ডিজাইন করার পরে এটি অতি দ্রুত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার একটিতে পরিণত হয়। জাভা'র এই জনপ্রিয়তার মুল কারণ এর বহনযোগ্যতা (portability), নিরাপত্তা, এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ও ওয়েব প্রোগ্রামিং এর প্রতি পরিপূর্ণ সাপোর্ট।
৪/ এবার আসুন জানি .net কি?
 .NET একটি প্রোগ্রামিং ভাষা। যা Microsoft কত্রিক পরিবরতন করা হয়েছে Microsoft Windows পরিছালনা করার জন্য। এটি Database ও Web Design এর কাজেও ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।

আল্প কিছু কথায় এই বিষয় গুলো বলা সম্ভব নয়। এর জন্য আপনাকে Video tutorial দেখতে হবে।
এবং আর অনেক বই পরথে হবে।

PHP
http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=16&category=PHP

Java: জাভা

Huge Sell on Popular Electronics

জাভা

জাভা একটি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজ । জাভা প্রোগ্রামটির ডেভেলব করেন জেমস্ গসলিং। জাভা প্রোগ্রাম ল্যাগুয়েজ ১৯৯৫ সালে প্রথম প্রকাশ পায়, যার কাজ শুরু হয়েছিল ১৯৯১ সালে। এই সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজ হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে জাভা প্রোগ্রাম। এটি মূলত সেই ধরনের প্রোগ্রাম যা কাজ করে যেকোন জাভা ভারচুয়াল মেশিনে, যা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজ শিল্পের আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।শুরুতে জাভা প্রোগ্রামটির ডেভেলব প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল মারগেড ইনটু ওরাকাল সিস্টেম এখন সান মাইক্রোসিস্টেম্স নামে পরিচিত।জাভা প্রোগ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে প্রোগ্রামের ইনিস্টল সমস্যার সমাধান হয়।সুতরাং কম্পিউটার শিল্পের উন্নয়নের জন্য জাভা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাগুয়েজ বিশেষ প্রয়োজনীয়।

পিএইচপি তে ক্যারিয়ার

Huge Sell on Popular Electronics

পিএইচপি তে ক্যারিয়ার

যেসব টুল ও ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে হবেঃ
• ফ্রেমওয়ার্কঃ CakePHP
• যেসব IDE (আইডিই) এর সাথে পরিচিত থাকতে হবেঃ
Zend Studio, Aptana, Borland Delphi IDE for PHP, P4A IDE, Eclipse PDT, Dreamweaver।
• আপনি যদি ইতিমধ্যে পিএইচপি কাজের সাথে যুক্ত থাকেন তবে আপনার কাজের সাথে সম্পর্কিত যেকোন একটি IDE (আইডিই) তে মনোনিবেশ করতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি এই ক্ষেত্রে নতুন হন এবং চাকরি প্রার্থী হন, তবে মোটামুটি সব IDE (আইডিই) সম্পর্কেই কিছু ধারনা থাকতে হবে।
• পিএইচপি ক্যারিয়ারে ভালো করতে হলে আপনাকে HTML, CSS, JavaScript, XHTML ও শিখতে হবে।
• আপনার linux/Apache প্লাটফর্মে ওয়েব হোস্টিং সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা থাকতে হবে। এছাড়াও জেন্ড অ্যাপ্লিকেশন সার্ভার (Zend Application Server) ও ইন্টারনেট ইনফরমেশন সার্ভার Internet Information Server(IIS) ও শিখতে হবে।
• মাইএসকিউএল (MySQL) ডাটাবেজ পিএইচপি এর সাথে সহজে কাজ করে। তাই, মাইএসকিউএল (MySQL) ডাটাবেজ শিখতে হবে।
• এক্সএমএল ম্যনিপুলেশন (XML manipulation)ও এক্সএমএল অপারেশন (XML operations) ও জানতে হবে।
• কার্ল (Curl) ও পিএইচপি তে ওয়েবসার্ভিস (WebServices in PHP) ও বেশ কাজে লাগবে।
• কি করে ওয়েবসাইট টেষ্ট করতে হয় জানুন। টেষ্টিং শিখাটা বেশ কাজে দিবে।
• এক্সএসএস (XSS) এর মত কনসেপ্টগুলো সম্পর্কে জানুন।
• ষ্ট্রেস টেষ্ট (Stress test) , রিগ্রেশন টেষ্ট (Regression test), ইউনিট টেষ্ট (unit test), ফিচার টেষ্ট (feature test) সম্পর্কে পরিচিত হোন।
• পিএইচপি এপ্লিকেশন ডেপ্লয় করতে শিখুন।
• ভার্সন ম্যনেজমেন্ট সিস্টেম (version management systems) যেমন CVS ও এর সাব ভার্সনগুলো শিখতে হবে।
• ওয়াটার ফল Waterfall,স্পাইরাল Spiral, ইন্টার এক্টিভ স্পাইরাল Iterative Spiral – SDLC সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে।

• প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে ধারনা নিন তাতে করে আপনি জানবেন কি করে একটি পিএইচপি প্রোজেক্ট চালাতে হয়।

2.

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1147

Java হাইবারনেট: কিভাবে করবেন

Huge Sell on Popular Electronics

Md. Abdul Razzak

হাইবারনেট: কিভাবে করবেনঃ

১. প্রথমত, আপনি যে ফিলেটি ব্যাবহার করবেন তার ডাটাবেস প্যারামিটার নির্ধারনের জন্য তার একটি XML ফাইল তৈরি করতে হবে। ডাটাবেস প্যারামিটারে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে: ডাটাবেস ড্রাইভার, ব্যবহারকারীর নাম এবং ডাটাবেসের অ্যাক্সেস পাসওয়ার্ড।
২. তারপর ডাটাবেস টেবিল এর জন্য একটি পারসিস্টেন্ট ক্লাস তৈরি করতে হবে। প্রতিটি টেবিলের কলামের জন্য একটি করে মেম্বার ভেরিয়াবল প্রয়োজন। এছাড়াও, প্রতিটি মেম্বার ভেরিয়াবল এর জন্য আলাদা পদ্ধতি ঠিক করতে হবে।
৩. তারপর টেবিল কলামকে ক্লাস ভেরিয়াবলএ দেখানোর জন্য আরেকটি XML ফাইল তৈরি করতে হবে।
৪. অবশেষে, পারসিস্টেন্ট ক্লাস ব্যাবহার করে টেবিল থেকে ডাটা সংরক্ষণ এবং / অথবা আহরণের জন্য কোড তৈরি করতে হবে।

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=702&title=Hibernate:%20A%20simple%20example

আসুন আমরা একটি খুব ছোট এবং খুবই সহজ একটি প্রোগ্রাম দেখি

Huge Sell on Popular Electronics

NAME-Mohammad Raihan
JAVA:
আসুন আমরা একটি খুব ছোট এবং খুবই সহজ একটি প্রোগ্রাম দেখি।প্রোগ্রামটার কাজ হল ২টা সংখা ইনপুট নিবে এবং তাদের আউটপুট দেখাবে।কিন্তু ইনপুট আর আউটপুট এর কাজ পুরোটা হবে গ্রাফিকাল ইউসার ইন্টারফেসেঃ
import javax.swing.*;
public class google {

public static void main(String[] args)
{
String fn=JOptionPane.showInputDialog("Enter your 1st number");
String sn=JOptionPane.showInputDialog("Enter your 2nd number");
int x=Integer.parseInt(fn);
int y=Integer.parseInt(sn);
int z=x+y;
JOptionPane.showMessageDialog(null,"Your reslut is:" +z);

}
}
এখানে একেবারে শুরুতে swing কে ইম্পর্ট করা হয়েছে।পরে মেইন ফাংশন এর ভিতরে ২টি নাম্বার ইনপুট হিসাবে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু খেয়াল করলে দেখবেন যে আমরা ২ স্ট্রিং ইনপুট হিসাবে নিয়েছি। এবার আসুন এদেরকে ইন্টিজারে কনভার্ট করি।ইন্টিজারে কনভার্ট শেসে এদেরকে যোগ করে এর মান z এর ভিতর রাখা হল।সবশেষে একে আউটপুট করা হল।

এখানে আপনি আপনার যে নাম্বারটি দিতে চান দেন তারপর ok তে ক্লিক করলে আরেকটি উইন্ডো আসবেঃ

আরেকটি নাম্বারদিন এবং ওকে করুন। দেখবেন তাদের ফলাফল আউটপুট এ দেখাচ্ছেঃ

http://www.sitestree.com

জাভা প্রোগ্রামিং এর ইনহেরিটেন্স পরিচয়

Huge Sell on Popular Electronics

1. আল মুতাসিম বিল্লাহ
sumon47@ymail.com

জাভা প্রোগ্রামিং এর ইনহেরিটেন্স পরিচয়:

আমরা যারা Java এর প্রাথমিক বিষয়ে জানতে চাই জাভা’র ইনহেরিটেন্স তাদের জন্য একটি অতি দরকারি বিষয়। তাহলে আসুন আমরা এই বিষয়ে সংক্ষিপ্তভাবে জানার চেষ্টা করি।

JAVA Inheritance কি?
কোন ক্লাস বা অবজেক্টের বা অন্য কোন ক্লাস বা অবজেক্টের বৈশিষ্ট্য অর্জন করে থাকে যে প্রক্রিয়ায় তাকে উত্তরাধিকার সূত্র বা JAVA Inheritance বলে। একটি প্রোগ্রামে তার প্রোগ্রামাংশ বারবার লেখার থেকে একবার লিখে তা বারবার ব্যবহার করা এর একটি বিশেষ উপকারিতা। প্রোগ্রামে ব্যবহৃত কোন ক্লাস অন্য আরেকটি প্রোগ্রামে ব্যবহার করার সক্ষমতা অর্জন এবং পুরাতন ক্লাস থেকে নতুন ক্লাস তৈরি করার কলা কৌশলকে JAVA Inheritance বলা হয়।
আমরা যদি বাইকের কথা বলি তবে সেটা কয়েক ধরনের হতে পারে, পাহাড়ের বাইক, সমতলের বাইক বা ওয়াটার বাইক। এখন দেখা যাচ্ছে সবগুলোই বাইক কিন্তু তাদের মধ্যে একটি বিশেষ পার্থক্য বিদ্যমান। আর এই সকল বাইকগুলোকে আমরা JAVA Inheritance এর মাধ্যমে হেডিং করতে পারি। সুতরাং আমরা এর মাধ্যমে একটি হেডিং বিন্যাস করে কয়েকটি বাইকের সুবিন্যাস করতে পারি। জাভা প্রোগ্রামিং এর ক্লাস এর সুবিন্যাসের মাধ্যমে আমরা এগুলোকে একই প্রোগ্রামিং এর মধ্যে আয়ত্ত করতে পারি। সাধারণভাবে ব্যবহৃত স্ট্যইট এবং আচরণ উত্তরাধিকার সূত্রে পেতে শ্রেণী অনুমোদন করে। আমরা যদি উদাহরণ দেয় তবে বিষয়টা এমন দাঁড়াবে যে,
Class Mountain Bike extends Water Bike {// new fields and methods defining a mountain bike would go here}
আবার আমরা এটাকে উল্টিয়ে ঠিক এভাবে সুবিন্যস্ত করতে পারি:
Class Water Bike extends Mountain Bike {// new fields and methods defining a water bike would go here}

একটি ক্লাসকে সুবিন্যস্ত করে তাকে ব্যবহার করে আমরা JAVA Inheritance করতে পারি এবং এটা করার দ্বারা আমরা একটি Programming ব্যবহার করে একবার সুবিন্যস্ত করে বারবার ব্যবহার করতে পারি। একটি ক্লাস থেকে programming সুবিন্যস্ত করে যদি আমরা অনুমোদন করি তাহলে সেটি সরাসরি ক্লাসকে super class করতে সাহায্য করে। JAVA Inheritance ব্যবহার করে মূলত আমরা এই কাজগুলো সহজে করতে পারি। আশাকরি এই আলোচনা দ্বারা আপনারা এই বিষয়ে সংক্ষিপ্ত জ্ঞান লাভ করতে সক্ষম হয়েছেন।

2. http://salearningschool.com/searchResult.php?queryStr=java&submit=Search+Database

JSP মধ্যে কাস্টম ট্যাগ্স নির্মাণ

Huge Sell on Popular Electronics

JSP মধ্যে কাস্টম ট্যাগ্স নির্মাণ:

JSP মধ্যে কাস্টম ট্যাগ তৈরি করতে কিভাবে?
আপনি JSP মধ্যে কাস্টম ট্যাগ তৈরি করতে পারেন.
ধাপ:
১. আপনি কাস্টম ট্যাগ অপারেশন নির্ধারণ করা হবে এমন একটি জাভা ফাইল তৈরি করতে হবে ।
২. জাভা ফাইলের জন্য আপনাকে javax.servlet.jsp.tagext.BodyTagSupport প্রসারিত করতে হবে ।
৩. আপনার বাস্তবায়ন, আপনি পুনরায় লিখুন(পুনর্লিখন) doStartTag(), doEndTag()এবং doAfterBody() পদ্ধতিগুল ।
৪. ট্যাগ লাইব্রেরি বর্ণনাকারী ফাইল (.TLD এক্সটেনশন সঙ্গে XML ফাইল) তৈরি করুন ।

উদাহরণঃ

একটি পংক্তি reverses যে একটি ট্যাগ বাস্তবায়ন

import java.io.IOException;
import javax.servlet.jsp.JspTagException;
import javax.servlet.jsp.JspWriter;
import javax.servlet.jsp.tagext.BodyContent;
import javax.servlet.jsp.tagext.BodyTagSupport;

public class ReverseTag extends BodyTagSupport
{
private static final long serialVersionUID = 1L;

//override doStartTag
public int doStartTag() throws JspTagException{
return EVAL_BODY_TAG;
}

//override doEndTag
public int doEndTag() throws JspTagException
{
try {
JspWriter out = pageContext.getOut();
} catch (Exception ex) {
throw new JspTagException("Exception" + ex);
}
return SKIP_BODY;
}

//reverse the text
public int doAfterBody() throws JspTagException
{
BodyContent body = getBodyContent();
try {
JspWriter out = body.getEnclosingWriter();
//get text inside the tag
String bodyContent = body.getString();
//reverse the text
if (bodyContent != null) {
for (int i = bodyContent.length() - 1; i >= 0; i--) {
out.print(bodyContent.charAt(i));
}
}
out.println();
body.clearBody(); // Clear for next evaluation
} catch (IOException ioe) {
throw new JspTagException("Exception at doAfterBody " + ioe);
}
return (SKIP_BODY);
}
}

৫. Taglib বর্ণনাকারী তৈরি করুন

<?xml version="1.0" encoding="ISO-8859-1" ?>
<!DOCTYPE taglib PUBLIC "-//Sun Microsystems, Inc.
//DTD JSP Tag Library 1.1//EN" "http://java.sun.com/j2ee/dtds/web-jsptaglibrary_1_1.dtd">
<taglib>
<tlibversion>1.0</tlibversion>
<jspversion>1.1</jspversion>
<shortname></shortname>
<info></info>
<tag>
<name>stringreverse</name>
<tagclass>net.justetc.taglibrary.ReverseTag</tagclass>
<info>
Reverse the text
</info>
</tag>
</taglib>

৬. কাস্টম ট্যাগ উদাহরণ ব্যবহার

<%@ taglib uri="/WEB-INF/reverse.tld" prefix="reverse" %>

<html>
<head>
<title>Custom Tag library</title>
</head>

<body bgcolor="#ffffff">

<hr />
<reverse:stringreverse>
justetc
</reverse:stringreverse>
<hr />
</body>
</html>

2. Provide the link to our article that you used to write your article:
Your link:
http://salearningschool.com/searchResult.php?queryStr=java&submit=Search+Database

sub link from it:

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=668

জাভা হচ্ছে একটি প্রোগ্রামিং এর একটি ভাষা

Huge Sell on Popular Electronics

জাভা হচ্ছে একটি প্রোগ্রামিং এর একটি ভাষা এবং কম্পিউটিং প্লাটফর্ম যেটি প্রথম মুক্তি পায় সান মাইক্রো সিস্টেম কোম্পানী দ্বারা ১৯৯৫ সালে। অনেক প্রোগ্রাম এবং ওয়েবসাইট আছে যেগুলো জাভা সফটওয়ার ইনস্টল না দিলে পরিদর্শন করা যায় না। জাভা হচ্ছে দ্রুত, নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য একটি প্রোগ্রামিং ভাষা যেটি, ল্যাপটপ, কিম্পউটার, মোবাইল, ডাটা সেন্টার সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। জাভা অনলাইন গেম খেলার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। সারা বিশ্বের মানুষের সাথে অনলাইন কথোপকথোনের জন্য জাভা সফটওয়ার কাজে লাগে। জাভা একটি উ্চ্চতর প্রোগ্রামিং এর একটি ভাষা এবং শক্তিশালী সফটওয়ার প্রোগ্রাম। এটি বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে একই প্রোগ্রাম সচল রাখতে সহায়তা করে। তাই বলা যায় যে, জাভা কম্পিউটার প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বিপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কেননা এটি ছাড়া কম্পিউটারে শক্তিশালী onek সফটওয়াই চালানো যায় না। তাই বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগে জাভা প্রোগ্রামের ভূমিকা অপরিসীম।

কন্ট্রোল স্টেটমেন্ট (জাভা)

Huge Sell on Popular Electronics

কন্ট্রোল স্টেটমেন্ট (জাভা)
আনোয়ার জাহিদ

কন্ট্রল স্টেটমেন্ট বলতে এখানে বুঝাতে চাচ্ছি এমন কিছু কোড যা আপনার প্রোগ্রামকে নিয়ন্ত্রন করবে। অথবা বলা যায় আপনি আপনার কম্পিউটার কে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করতে পারবেন এই কন্ট্রল স্টেটমেন্ট এর সাহায্যে।

যেমন ধরুন কেউ আপনাকে একটা সংখা দিয়ে বলল যে বলতো দেখি সঙ্খাটি জোড় নাকি বিজোড়? তাহলে আপনার মাথায় এই রকম একটা চিন্তা আসবে যে সংখা টি যদি ২ দিয়ে ভাগ যায় তাহলে সেটা জোড় সংখা না হয় তা বিজোড় সংখা।কিন্তু যদি এই একই জিনিসটা কম্পিউটার দিয়ে করতে বলা হয় তাহলে কিভাবে করবেন? আমাদের একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে কম্পিউটার খুব বোকা একটা যন্ত্র।আমরা মানুষ একে চালাক বানাবো। একে সিধান্ত নিতে শিখাবো। আসুন তাহলে আমরা এই প্রব্লেমটার ই জাভাতে কিভাবে করবেন তা দেখে নেই।
public class microsoft {
public static void main(String[] args)
{
int i=10;
if(i%2==0)
{
System.out.println("The number is even");
}
else
{
System.out.println("The number is odd");
}
}
}

উপরের প্রোগ্রামটির দিকে লহ্ম্য করলে আমরা দেখতে পারব যে,প্রথমে একটি ভেরিয়েবল i এ ১০ কে স্টোর করা হয়েছে। তারপর একটি শর্ত যুরে দেয়া হয়েছে যে যদি তা ২ দিয়ে ভাগকরলে ভাগশেষ ০ হয় তাহলে সংখাটি জোড় না হয় বেজোড়। এখানে যদি if দিয়ে এবং না হয় else দিয়ে বুঝানো হয়েছে। এখন আপনারা ১০ এর পরিবর্তে কোন বিজোড় সংখা দিয়েও জিনিসটা দেখতে পারেন। এটা অনেক সাধারন একটা সমস্যা ছিল। যদি কখনও এমন হয় যে একটি সমস্যার সমাধানের জন্য অনেক গুলো শর্ত থাকে তাহলে সেহ্মেত্রে প্রথম্বার if দিয়ে পরের প্রতিবারের জন্য else if লাগাতে হবে এবং একেবারে শেষবারের জন্য শুধু else লাগাতে হবে। এরকম একটি কোড এর Syntax নিচে দেয়া হলঃ

এছাড়া জাভাতে nested if বলে একটা কথা আছে। এই যেমন যদি কখনো শর্তের মধ্যে আবার শর্ত আসে তাহলে if{ } এর মধ্যে if{},else if{},else{} ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু অবশ্যিই বন্ধনি”{” “}” গুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে যাতে ওলট পালট হয়ে না যায়। নিচে Syntax দেখানো হলঃ

এখন আমরা জাভাতে Switch case নিয়ে আলাপ আলোচনা করব। এটিও একটি বিশেষ ধরনের কন্ট্রল স্টেটমেন্ট। এটি দিয়ে কিভাবে কাজ করানো যায় তা আমরা একটু দেখি।
public class facebook {
public static void main(String[] args)
{
String i="March";
switch(i)
{
case "january":
System.out.println("I contains January");
break;
case "february":
System.out.println("i contains February");
break;
case "March":
System.out.println("i contains March");
break;
default:
System.out.println("i contains a normal String");
}
}
}

এখানে প্রথমে i এর ভিতর “March” কে নেওয়া হয়েছে। বলে রাখা ভাল এখানে I এর ডাটা টাইপ হল string । তারপর switch case শুরু করা হয়েছে । switch case ব্যবহার এর নিয়ম হল যেই ভেরিয়েবল টি আমরা চেক করতে চাই ওইটা switch এর parameter হিসাবে switch() এর ভিতর দিতে হবে যেমন এখানে আমরা দিয়েছি switch(i) কারণ আমরা i কে চেক করতে চাই। তারপর case লিখে স্পেস দিয়ে ওইসব মান দিতে হবে যা দিয়ে আপনি চেক করতে চান তাকি আপনার শর্তগুলো মানে নাকি। যদি মানে তাহলে তা একটি নির্দিস্ট কাজ করবে এবং পরে তা থেকে বেরিয়ে আসবে break এর সাহায্যে। যেমন আমি এখানে চেক করেছি i এর মান “March” হলে তা প্রিন্ট করবে “I contains March” আর যদি i এর মান হয় January তাহলে প্রিন্ট করবে “I contains January” আর যদি i এর মান হয় February তাহলে প্রিন্ট করবে “I contains February” আর যদি ৩ টির একটিও i এর মান না হয় তাহলে তা প্রিন্ট করবে “I contains a normal string”।

এখন নিম্নের প্রব্লেম গুলো চেস্টা করুন।

১) একটি বছর একটি ভেরিয়েবল এ নিন যেমন i=1992, এখন বের করুন এই বছরটি কি লিপ ইয়ার নাকি লিপ ইয়ার না। যেমন

Leap year হলে প্রিন্ট করবে “This year is Leap year” আর না হলে প্রিন্ট করবে “Sorry,this year is not Leap year” । এটি করবেন if, else ব্যবহার করে।

২)ঊপরের দেখানো Switch case এর প্রব্লেমটি if else দিয়ে implement করুন।

বাংলায় শিখুন জাভা! জাভা ব্যাসিক

Huge Sell on Popular Electronics

বাংলায় শিখুন জাভা! জাভা ব্যাসিক
March 4, 2014

জাভা বাংলা টিউটোরিয়াল এ স্বাগতম।

আজকে আমরা জাভার নতুন আরো ফীচার সম্পর্কে জানবো |

আজকের টপিক Array, String এবং Vector |

তাহলে এইবার আসি Array, String এবং Vector আসলে কি…

Array কী ?

Array হলো এমন একটি ভ্যারিয়েবল যেটি কতগুলো ডেটার সমষ্টি |সহজ ভাষায় , array হল একই টাইপের কতগুলো ভ্যারিয়েবলের সেট |

জাভাতে array ডিক্লেয়ার করতে হই টিক এই ভাবে :

DataType ArrayName [];

ArrayName =new DataType [ArraySize];

Or

DataType ArrayName []=new DataType [ArraySize];

Or

DataType ArrayName []={1,2,3};

array মূলত ৩ প্রকার হয়ে থাকে :
১) One Dimensional
২) Two Dimensional
৩) Multi Dimensional

Two Dimensional:

DataType ArrayName [][]=new DataType [ArraySize1] [ArraySize2];

Three dimension or Multi dimension array খুব কমই use হই
বেশি use হই one and two dimension array

টিক আগের মতই আমরা for loop আর array combine kore আমরা যোগ করব
কোড :

public class Method {
public void FORLoopAndArrayProcess(){
int sum=0;
int a[]=new int[10];
for(int i=1;i<=10;i++)
{
sum=sum+a[i];
System.out.println(sum);
}
}
}

public class Main {
public static void main(String[] args) {
Method m=new Method();
m.FORLoopAndArrayProcess();

}

}

এইটা হলো one dimension array এর example ।
two dimension array আমরা use করি ম্যাট্রিক্স represent করার জন্য
ম্যাট্রিক্স represent করার কোড :

//Name : M. Raihan , Khulna University , Bangladesh
public class Method {

public void FORLoopAndArrayProcess(){

int a[][]={{1,2,3},{4,5,6},{7,8,9}};
for(int i=0;i<3;i++)
{
for(int j=0;j<3;j++){
System.out.print(a[i][j]+”\t”);
}
System.out.print(“\n”);
}

}
//Name : M. Raihan , Khulna University , Bangladesh

public class Main {

public static void main(String[] args) {
Method m=new Method();

m.FORLoopAndArrayProcess();

}

}

Array আপাতত এইটুকুই পরে আরো অ্যাডভান্স ফীচার পরে দেখব |

এখন আসা যাক String কী ?
স্ট্রিং হল কতগুলো character এর সমষ্টি অর্থাৎ স্ট্রিং হল characters এর সেট

স্ট্রিং ডিক্লেয়ার :

String name;

name=new String(“This is java String”);

এইখানে খেয়াল করলে দেকতে পাবা জ this ,is ,java এই সব গুলি এক একটি character আর এই গুলোর সমষ্টি রূপই হলো সেই স্ট্রিং

স্ট্রিং এর অনেক built in মেথড আসে । নিচের এই লিংক এ ক্লিক করলে built in মেথড গুলোর চার্ট দেখতে
পাওয়া যাবে

string1

কোডিং example :

//Name : M. Raihan , Khulna University , Bangladesh
public class Method {

public void StringProcess(){

String s1 = “JavaString”;
System.out.println(“S1 = ” + s1);
int length = s1.length();
System.out.println(“S1 lenth = ” + length);
System.out.println(“S1 lowercase = ” + s1.toLowerCase());
System.out.println(“S1 uppercase = ” + s1.toUpperCase());
System.out.println(“S1 replace a with z = ” + s1.replace(‘a’,’z’));
System.out.println(“S1 indexOf(‘e’)= ” + s1.indexOf(‘e’));
System.out.println(“S1 lastindexof(‘e’) = ” + s1.lastIndexOf(‘e’));
String s2 = “Examples”;
System.out.println(“S2 = ” + s2);
System.out.println(“S1 and S2 trim = ” + s1.trim() + s2.trim());
System.out.println(“S1 and S2 equals = ” + s1.equals(s2));
System.out.println(“S1 and S2 equals ignoring case = ” + s1.equalsIgnoreCase(s2));
System.out.println(“S1 and S2 compareTo = ” + s1.compareTo(s2));
System.out.println(“S1 and S2 concate = ” + s1.concat(s2));
System.out.println(“S1 substring(n) = ” + s1.substring(5));
System.out.println(“S1 substring(n,m) = ” + s1.substring(5,8));
System.out.println(“S1 toString() = ” + s1.toString());
int i = 100;
System.out.println(“S1.valueOf(variable) = ” + (s1.valueOf(i)).length()); // converts the parameter to string
System.out.println(“Start with ” + s1.startsWith(“P”));
System.out.println(“Start with ” + s1.endsWith(“y”));

}
}
//Name : M. Raihan , Khulna University , Bangladesh

public class Main {

public static void main(String[] args) {
Method m=new Method();

m.StringProcess();
}

}

Beginner দের স্ট্রিং সম্পর্কে আপাতত এইটুকু জানলেই হবে ।

এখন আসা যাক ভেক্টর (Vector ) আসলে কি ?
না এইটি কিন্তু math এর ভেক্টর না , এটা সম্পূর্ণ আলাদা ।
ভেক্টর :

আমরা জানি array একটা size ডিক্লেয়ার করা লাগে কিন্তু কখনো যদি আমাদের এই রকম situation আসে যে
আমাদেরকে নির্ধারিত array দিয়ে কাজ হত্ছে তখন আমরা ভেক্টর use করি ।
অর্থাৎ ভেক্টর হলো একটি Dynamic Array । এর কোনো size ফিক্সড না আমরা সুবিধা অনুসারে এটাকে use করতে
পারব

ভেক্টর java.util.* এই package এর আওতাভুক্ত । package সম্পর্কে নেক্সট টিউটোরিয়াল এ আমরা জানব ।

স্ট্রিং এর মত ভেক্টর এরও কিছু built in মেথড আছে
নিচের লিংক এ কিছু মেথড দাওয়া হলো :

import java.util.*;
//Name : M. Raihan , Khulna University , Bangladesh
public class Method {

public void VectorProcess(){

// initial size is 3, increment is 2
Vector v = new Vector(3, 2);
System.out.println(“Initial size: ” + v.size());
System.out.println(“Initial capacity: ” +
v.capacity());
v.addElement(new Integer(1));
v.addElement(new Integer(2));
v.addElement(new Integer(3));
v.addElement(new Integer(4));
System.out.println(“Capacity after four additions: ” +
v.capacity());

v.addElement(new Double(5.5));
System.out.println(“Current capacity: ” +
v.capacity());
v.addElement(new Double(6.8));
v.addElement(new Integer(7));
System.out.println(“Current capacity: ” +
v.capacity());
v.addElement(new Float(9.4));
v.addElement(new Integer(10));
System.out.println(“Current capacity: ” +
v.capacity());
v.addElement(new Integer(11));
v.addElement(new Integer(12));
System.out.println(“First element: ” +
(Integer)v.firstElement());
System.out.println(“Last element: ” +
(Integer)v.lastElement());
if(v.contains(new Integer(3)))
System.out.println(“Vector contains 3.”);
// enumerate the elements in the vector.
Enumeration vEnum = v.elements();
System.out.println(“\nElements in vector:”);
while(vEnum.hasMoreElements())
System.out.print(vEnum.nextElement() + ” “);
System.out.println();

}
}

//Name : M. Raihan , Khulna University , Bangladesh

public class Main {

public static void main(String[] args) {
Method m=new Method();

m.VectorProcess();

}

}

আশা করি আজকে তোমরা নতুন কিছু শিখলে ,নেক্সট টিউটোরিয়ালে আরো নতুন কিছু আমরা শিখব

আজকে আর না নেক্সট টিউটোরিয়াল দেওযার আগে এই গুলো practice কর তা নাহলে পরে
অনেক জিনিস বুজবা না ।
সবাই ভালো থেকো আর আমার জন্য দোয়া করো যাতে নেক্সট টিউটোরিয়াল সময় মত দিতে পারি

Multidimensional Array (PHP) : পিএইচপিতে আমরা এখন দু ধরনের অ্যারে সম্পর্কে জানি

Huge Sell on Popular Electronics

Multidimensional Array (PHP)
সাজেদুর রাহমান সাজল

পিএইচপিতে আমরা এখন দু ধরনের অ্যারে সম্পর্কে জানি। আরেকধরনের অ্যারের সাথে আপনাদের আজ পরিচয় করিয়ে দেব যাকে বলা হয় multidimensional array, এটি এমন একটি অ্যারে যাতে আরো একাধিক অ্যারে থাকে। চলুন শুরু করা যাক।

নিচের উদাহরনটি দেখুন

<html>

<body>
<?php

$abc=array("food"=>array("rice","fruit","vegetable"),"liquid"=>array("water","milk","honey"));

echo $abc['food'][0];

echo "<br>";

echo $abc['liquid'][2];

?>
</body>
</html>

এখানে $abc নামে একটি ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার আছে যাতে array() ফাংশনের মাধ্যমে food ও liquid নামের দুটি প্রকোষ্ঠ তৈরি হয়েছে। এই প্রকোষ্ঠ দুটি আবার প্রত্যেকেই একেকটি অ্যারে। যেমন food আরেতে আছে "rice","fruit","vegetable"। food এর জন্য এই মানগুলো নির্ধারন করা হয়েছে array("rice","fruit","vegetable") এর মাধ্যমে।

ফলে food নামের অ্যারেতে (যা $abc ভেরিয়েবলের জন্য প্রকোষ্ঠ হিসেবে কাজ করছে) o,1,2 নামের তিনটি প্রকোষ্ঠ তৈরি হল যাদের প্রত্যেকটিতে rice,fruit,vegetable এর একটি করে আছে। একইভাবে liquid এর জন্য "water","milk","honey" মানগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে।
echo $abc['food'][0];

এই লাইনে $abc['food'][0] বলতে বোঝাচ্ছে "rice"। কিভাবে ?

$abc['food'] বলতে বোঝানো হচ্ছে food প্রকোষ্ঠে যে অ্যারে আছে তাকে, আর ['food'][0] বলতে বোঝানো হচ্ছে food এর ০ নাম্বার প্রকোষ্ঠে যে ডাটা আছে তাকে।

আপনি আপনার সাইটে একটি ঘড়ি লাগাবেন ।

Huge Sell on Popular Electronics

আপনি যদি আপনার ওয়েব সাইট PHP দিয়ে তৈরি করে থাকে তাহলে আপনার জন্য একটা বিষয় হলো আপনি আপনার সাইটে একটি ঘড়ি লাগাবেন । সাধারনত আমরা জানি Date() Function ব্যবহার করে Date Show করায় ।মনে রাখবেন এই সময়টা কিন্তু সার্ভারের সময় । আপনি চান আপনার দেশের সময় লাগাবে আপনার ওয়েব সাইটে লাগাবেন ।এক্ষেত্রে আপনি কি করবেন তার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো নিচ্র কোড লিখলে হবে।

<?php
date_default_timezone_set(“Asia/Dhaka”);
echo date(“d-M-Y H:i:s”);
?>

পি, এইচ, পি ফাইল আপলোড

Huge Sell on Popular Electronics

আপলোড ফাইল ফর্ম তৈরি করার পদ্ধতি-
User যাতে খুব সহজে একটি ফাইল আপলোড করতে পারে তা PHP এর মাধ্যমে করা যায়।
প্রথমে htdocs ফোল্ডারের আপনার নিজস্ব একটি ফোল্ডার তৈরি করুন। এখানে upload.php নামের একটি ফাইল তৈরি করুন। তারপর নিচের কোডটি লিখুন-
<html>
<body>

<form action="upload_file.php" method="post"
enctype="multipart/form-data">
<label for="file">Filename:</label>
<input type="file" name="file" id="file" />
<br />
<input type="submit" name="submit" value="Submit" />
</form>

</body>
</html>
আপলোড-স্ক্রিপ্ট ফাইল তৈরি করার পদ্ধতি-
এবার সেই একই ফোলডারের ভেতর upload-script.php নামের আরেকটি ফাইল তৈরি করুন এবং নিচের কোডটি লিখুন-
<?php
if ($_FILES["file"]["error"] > 0)
{
echo "Error: " . $_FILES["file"]["error"] . "<br />";
}
else
{
echo "Upload: " . $_FILES["file"]["name"] . "<br />";
echo "Type: " . $_FILES["file"]["type"] . "<br />";
echo "Size: " . ($_FILES["file"]["size"] / 1024) . " Kb<br />";
echo "Stored in: " . $_FILES["file"]["tmp_name"];
}
?>
এবার সেভ করে ব্রাইজারে open করে দেখুন।

Source: http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=16&category=PHP

দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

Huge Sell on Popular Electronics

1. রাসেল বাবু
Email: harryrony4@gmail.com
2. দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

বন্ধুরা তোমরা কি গেমস চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসো। আর সব সময় ভাবছ দারুণ দারুণ সব হান্টার ধরনের যুদ্ধ ও সংঘর্ষ যুক্ত গুপ্ত ঘাতক ধরনের গেম হলে চ্যালেঞ্জ নিবে। তোমরা কি অপেক্ষা করছ এমন নতুন কিছু গেমসের জন্য। তোমার অপেক্ষার আর দিন শেষ। শুধু তৈরি হয়ে যাও তোমার নতুন গেমসের জন্য। তোমার জন্য এবার এসে গেল নতুন গেম Castlevania: Lords of Shadow-2. গেমটি খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আগে এর ব্যবহারিক কোশল গুলো জেনে নাও।

Castlevania-তে অনেক ধরনের অপরাধ ষংঘঠিত হচ্ছে, যা সে দেশের প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। সেখানে মারাত্মক সব গুপ্তচর ও অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত করছে। সেখানকার জন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এ কারণে ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে কস্টলোভিনিয়ার সম্পদ ও মানুষের জীবন। আর এরকম কিছু খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে সংঘটিত হচ্ছে যুদ্ধ। আর এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তোমাকে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত ভয়াবহ ও মারাত্মক।

এ রকম অনেক ধরনের ঘটনা নিয়ে সাজানো হয়েছে Castlevania: Lords of Shadow-2 গেমটি। গেমটিতে তুমি দেখতে পাবে কস্টলোভিনিয়ার বিখ্যাত শহর গুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। এছাড়া এতে ব্যবহার করা হয়েছে 3D সাউন্ড সিস্টেম ও এনিমেশান। আর অসাধারণ সব দৃশ্যপট এবং অসাধারণ সব ক্ষেপনাস্ত্রবাহী যান।

এছাড়া গেমটির বিশেষ চমকটা হল যে, এটা বেশ চাঞ্চল্যকর। যেটা উপভোগ করতে গেমটি তোমাকে অবশ্যই খেলতে হবে। তাই বলতে চাই, আর দেরি না করে আজই ট্রাই কর এই শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আর হয়ে যাও Castlevania: Lords of Shadow-2 এর ‘King’.

দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

Huge Sell on Popular Electronics

1. রাসেল বাবু
Email: harryrony4@gmail.com
2. দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

বন্ধুরা তোমরা কি গেমস চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসো। আর সব সময় ভাবছ দারুণ দারুণ সব হান্টার ধরনের যুদ্ধ ও সংঘর্ষ যুক্ত গুপ্ত ঘাতক ধরনের গেম হলে চ্যালেঞ্জ নিবে। তোমরা কি অপেক্ষা করছ এমন নতুন কিছু গেমসের জন্য। তোমার অপেক্ষার আর দিন শেষ। শুধু তৈরি হয়ে যাও তোমার নতুন গেমসের জন্য। তোমার জন্য এবার এসে গেল নতুন গেম Castlevania: Lords of Shadow-2. গেমটি খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আগে এর ব্যবহারিক কোশল গুলো জেনে নাও।

Castlevania-তে অনেক ধরনের অপরাধ ষংঘঠিত হচ্ছে, যা সে দেশের প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। সেখানে মারাত্মক সব গুপ্তচর ও অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত করছে। সেখানকার জন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এ কারণে ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে কস্টলোভিনিয়ার সম্পদ ও মানুষের জীবন। আর এরকম কিছু খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে সংঘটিত হচ্ছে যুদ্ধ। আর এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তোমাকে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত ভয়াবহ ও মারাত্মক।

এ রকম অনেক ধরনের ঘটনা নিয়ে সাজানো হয়েছে Castlevania: Lords of Shadow-2 গেমটি। গেমটিতে তুমি দেখতে পাবে কস্টলোভিনিয়ার বিখ্যাত শহর গুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। এছাড়া এতে ব্যবহার করা হয়েছে 3D সাউন্ড সিস্টেম ও এনিমেশান। আর অসাধারণ সব দৃশ্যপট এবং অসাধারণ সব ক্ষেপনাস্ত্রবাহী যান।

এছাড়া গেমটির বিশেষ চমকটা হল যে, এটা বেশ চাঞ্চল্যকর। যেটা উপভোগ করতে গেমটি তোমাকে অবশ্যই খেলতে হবে। তাই বলতে চাই, আর দেরি না করে আজই ট্রাই কর এই শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আর হয়ে যাও Castlevania: Lords of Shadow-2 এর ‘King’.

ভবিষ্যৎ কম্পিউটারের নানান তথ্য

Huge Sell on Popular Electronics

(রায়হান)
১। * ভবিষ্যৎ কম্পিউটারের নানান তথ্য *

কম্পিউটার ছারা আমাদের জীবন অচল। দৈনন্দিন কাজে কম্পিউটার আমাদের অপরীসিম ভুমিকা পালন করে। নানা বিবর্তনের পথ ধরে কম্পিউটার এখন সময়ের আধুনিকতম প্রযুক্তিপণ্য।বর্তমানের কম্পিউটার
চলে বৈদ্যতিক শক্তি দিয়ে, অদুর ভবিষ্যৎ এ চলবে আনবিক শক্তি দিয়ে।
এবার খবর পাওয়া গেছে মানুষের স্নায়ুকোষের আদলে তৈরি হবে ভবিষ্যৎ কম্পিউটার। মানুষের স্নায়ুকোষ যেভাবে তথ্য আদান-প্রদান করে ঠিক সেভাবেই পরবর্তী প্রজন্মের কম্পিউটার যেনো তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে সে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছেন গবেষকরা।ইউনিভার্সিটি অব প্লেইমাউথের গবেষক ড. টমাস ওয়েনকারস জানিয়েছেন, স্নায়ুকোষের কার্যকলাপ থেকে একটি মডেল দাঁড় করানো সম্ভব। ভবিষ্যৎ কম্পিউটার তৈরি করতে বায়োলজি থেকেই শিখতে চান গবেষকরা। নিউরাল নেটওয়ার্কের চেয়ে মস্তিষ্কের কাজ অনেক বেশি জটিল। আর মস্তিষ্কের যোগাযোগ পদ্ধতি ভালোভাবে জানা গেলে কম্পিউটারের যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি করা সম্ভব বলেই তিনি মনে করেন। জানা গেছে, আর্ম চিপস নামে এক ধরনের ডিভাইস এরকম নিউরন মডেলেই তৈরি। এতে ১ হাজার নিউরন মডেল ব্যবহার করা হয়েছে। আর পদ্ধতিতে এ মডেলটি ব্যবহৃত হয়েছে তার নাম স্পিনাকার সিস্টেম। গবেষকরা ধারণা করছেন, কম্পিউটারের অডিও এবং ভিডিও প্রসেসিং পদ্ধতি নিউরনের যোগাযোগ পদ্ধতি অনুকরণ করে আরো উন্নত করা সম্ভব। ভাবার বিষয় হচ্ছে, ভবিষ্যতের এ কম্পিউটার কেবল সেন্সরের ওপর নির্ভর না করে মানুষের মতোই নিজেই দেখতে ও শুনতে পারবে। এ গবেষণায় শুধু কম্পিউটার তৈরি করা নয়, বরং স্নায়ুকোষের কার্যকলাপও জানা যাবে। ড. ওয়েনকারস জানিয়েছেন, স্নায়ুকোষের মডেল অনুসরণ করে বায়োলজিক্যাল কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার বানানোও সম্ভব হবে।

২। http://sitestree.com/future-computer-2/

AJAX

Huge Sell on Popular Electronics

AJAX
--------
ওয়েবে, ওয়েব ডেভেলপার থেকে শুরু করে সাধারণ ব্যবহারকারি পর্যন্ত, সবার কাছে গত কয়েক বছর ধরে যে শব্দটি গুঞ্জনে পরিণত হয়েছে তা হচ্ছে AJAX . হাজারো ওয়েব application তৈরি হয়েছে ও হচ্ছে এই প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে। কিন্তু কী এই AJAX ?
Ajax = পুরোন প্রযুক্তির নতুন ব্যবহার

Ajax এর পুরো অর্থ হচ্ছে Asynchronous JavaScript and XML. Ajax কোন প্রোগামিং ল্যাংগুয়েজ নয় বরং এটি একটি প্রযুক্তি। একটি প্রযুক্তি বলা ভুল হবে বরং ওয়েব ডেডেলপমেন্টে ব্যবহৃত হয় এমন কতগুলো প্রযুক্তির সমষ্টি মাত্র। XHTML, CSS, DOM , XML, JavaScript এই প্রযুক্তি গুলো ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রে এমনিতেই ব্যবহৃত হয়। আর Ajax হচ্ছে এই প্রযুক্তি গুলো মিলিয়ে তৈরি একটি নতুন প্রযুক্তি।
AJAX এর নাম করণ

জেসি জেমস গ্যারেট, ২০০৫ সালের ১৮ অক্টোবরে তার প্রকাশিত লেখা Ajax: A New Approach to Web Applications মাধ্যমে সর্বপ্রথম Ajax এর নামকরণ করেন। অর্থাৎ এজাক্স শুধু নামেই নতুন, এজাক্স -এই শব্দটি ওয়েবে আসার আগেই গুগল ম্যাপ, গুগল সাজেস্ট অ্যাপলিকেশন গুলো তৈরি হয়। গ্যারেটের নাম করণের মাধ্যমে AJAX তার একটি নিজেস্ব নাম পায়। যে সব টেকনোলজি নিয়ে এজাক্স গঠিত সেগুলো ওয়েবে আগেই ব্যবহৃত হত এবং এখনও ব্যবহৃত হয়।

সিলিকনভেলির ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ফার্মের ডাইরেক্টর গ্যারেট তার লেখায় বলেন যে, এজাক্স মূলত পাঁচটি প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত। আসুন দেখি গ্যারেট তার লেখায় Ajax কে কী ভাবে বর্ণনা করেছেন।
তার আগে বুঝে নিন

ওয়েব পেইজে আমার যখন কোন লিংককে ক্লিক বা কোন ফরম সাবমিট করি তখন আপনার browser টি server কে বলে আমাকে অমুক পেইজটি দাও বা অমুক কাজটি কর এই প্রক্রিয়াটিকে বলে request পাঠানো। আর ওয়েব সার্ভার আপনার browser এই request গ্রহন করে উত্তর সরূপ আপনাকে পাঠায় আপনার কাঙ্ক্ষিত পেইজ। একে বলে response দেওয়া। অর্থাৎ browser, server কে request পাঠায় আর সার্ভার তা process করে তার response আবার Browser কে পাঠায়। তবে উল্টোও ঘটতে পারে। শুধু এতটুকু বুঝে নিন যে browser request পাঠায় আর server পাঠায় response।

Ajax -এ যে যে প্রযুক্তি যে জন্য ব্যবহৃত হয়

XHTML ও CSS:

এজেক্স এ XHTML ও CSS দিয়ে অ্যাপলিকেশনের Interface তৈরি করা হয়। XHTML হচ্ছে HTML এর Latest ভাসর্ন এতে কিছু নতুন Specification ( HTML কোড লেখার নিয়মনীতির ) পরিবর্তন ও সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে মূল HTML এর আমূল কোন পরিবর্তন নয়। আর CSS হচ্ছে Style Sheet যার মাধ্যমে HTML এর বিভিন্ন উপাদানকে নিয়ন্ত্রন করা হয় এবং Style প্রদান করা হয়।

DOM বা Document Object Model:

User Interface -এর যে কোন স্থান বা অংশ যখন পরিবর্তন করা হয় বা পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয় যেমন নতুন কোন Block যুক্ত করা বা নির্দিষ্ট কোন অংশে ( DIV -এ ) নতুন কোন information বা element যুক্ত করা, গ্যারেট এর লেখা অনুযায়ী এর পরিবর্তন করার জন্য Ajax এ ব্যবহৃত হয় DOM বা Document Object Model. DOM বা Document Object Model হচ্ছে এমন একটি Application Interface যা বেশির ভাগ ব্রাউজার সাপোর্ট করে এবং যার মাধ্যমে ব্রাউজারে - এ visible এমন উপাদান গুলোকে পরিবর্তনের মাধ্যমে User Interface পরিবর্তন করা যায়।

XML বা Extensible Markup Language:

গ্যারেটের মতে Ajax প্রযুক্তিতে সার্ভার ও ব্রাউজারের মধ্যে সকল ডেটা আদান প্রদান করে XML format -এ। XML হচ্ছে HTML এর মত একটি Markup Language. HTML -এ এর Markup গুলো নির্দিষ্ট করা যেমন <p>, <a>, <span> ইত্যাদি। HTML লেখতে হলে আপনাকে এই নির্দিষ্ট tag গুলোই ব্যবহার করতে হবে। আর XML -এর আপনি আপনার নিজের ইচ্ছা মতো tag তৈরি ও ব্যবহার করতে পারবেন যেমন <product>, <id>, <item> তবে HTMLও XML কিন্তু একে অন্যের replacement নয়। HTML এর কাজ Information Display করা আর XML এর কাজ হচ্ছে data বা information carry করা। দুটোর উদ্দেশ্য আলাদা আলাদা।

XMLHttp:

উপরে যা বুঝেছিলেন তা এখন কাজে লাগান। সাধারণ ভাবে ওয়েব সার্ভারে কোন Request পাঠানো হলে সেই response এর result দেখাতে পুরো ওয়েব পেইজটি refresh হওয়ার প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ পুরো interface টি hypered হয় বা বলতে পারেন লাফ দেয়। Ajax প্রযুক্তি মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে hyped Interface থেকে মুক্তি দেওয়া, অর্থাৎ পুরো UI ( User Interface ) এর কোন রকম পরিবর্তন না ঘটিয়ে সম্পূর্ণ background -এ বা asynchronously browser থেকে server এ request পাঠানো এবং ব্রাউজের পাঠানো request process করে response পাঠানো। Asynchronous মানে হচ্ছে ব্রাউজার কর্তৃক পাঠানো কোন request এর respond এর জন্য অপেক্ষা না করে তা background -এ সম্পন্ন করা। আর এ কাজের জন্য ব্যবহা করা হয় XMLHttp.XMLHttp হচ্ছে বেশিরভাগ ব্রাউজার সাপোর্ট করে এমন একটি object (যদিও IE6 করে না)। যার মাধ্যমে browser, server -এর process জন্য যে কোন request পাঠিয়ে তার responce পেতে পারে।

Javascripts:

Javascript এই সব কিছুকে এক সাথে বেঁধে ফেলে। ছবিটি দেখে মিলিয়ে মিলিয়ে পড়ুন তাহলে বুঝতে সুবিধাহবে।

(১) Javascript user এর interaction ( click, submit, keypress ) monitor করে। যেমন কোন ক্লিক হল কিনা, কোন ফর্ম সাবমিট বা keypress হল কিনা।(২) হলে, Javascript, serverএর সাথে communicate করার জন্য XMLHttp request তৈরি ও সক্রিয় করে। (৩) এরপর Javascript, ব্রাউজার কতৃক পাঠানো প্রয়োজনীয় information, XML format এ পাঠানোর জন্য এক সাথে package করে সার্ভারে পাঠায় । (৪) Javascript XHTML ও CSS দিয়ে তৈরি করা ইন্টারফেসের প্রয়োজনীয় অংশ DOM Access এর মাধ্যমে পরিবর্তন করে (৫) user কে জানান দেয় যে request সফল হয়েছে কি হয় নি।
কিন্তু

AJAX এর এই ধারণা বা মডেলটি গ্যারেট তার Article-এ পেশ করেন। গ্যারেটের এই AJAX মডেলটি Ajax এর একদম মৌলিক মডেল। যদিও গ্যারেটেই প্রথম Ajax এর মৌলিক মডেল প্রদান করেন এবং এর নাম করণ করেন কিন্তু তা পরিপূর্ণ নয়। গ্যারেট AJAX এর যে মডেল ও নাম করণ করেন তার মধ্যে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে যার মাধ্যমে Ajax -এ ক্ষমতা পরিপূর্ণ ভাবে প্রকাশ পায় না।

2.http://salearningschool.com/

Domain name flipping

Huge Sell on Popular Electronics

Domain name flipping

Domain flipping bodhoy online e income korar shobchey best maddhom. Flippoing mane aar kichu na - kichu popular keyword er domain kine tarpor shobcheye beshi bidder er kache sell kora. Domain flipping kore hajar hajar dollar income kora jay sohoje. Khail rakte hobe - domain name flipping e loss er shombhobona ase. Tai, onek research kore domain name kinte hobe. Google Keyword research tool diye akhonkar shomoy er shobcheye beshi search howa keyword khujte paren, tarpor related akta domain register kore park kore rakte paren. Kono viositor jokhon domain tate jabe, akta for sale sign uthe asbe. Khub e shohoje 50-100 dollar per domain income kora jay domain name flipping kore.

ভবিষ্যৎ এ কম্পিউটার

Huge Sell on Popular Electronics

আজকের আমাদের কম্পিউটার সমুহ সেমিকনডাকটর ইউনিট,ধাতু এবং বিদ্যুৎ দ্বারা তৈরি হয়। ভবিষ্যতে কম্পিউটার তৈরি হবে ডিনএ আলোর
প্রতিফলক সুত্র দ্বারা, যখন কম্পিউটার ব্যবহার হবে সর্বক্ষেত্র এ ,যা কখনও পরিমাপ করা যাবেনা। পৃথিবীতে যদি এমন হত যে, কম্পিউটার দেখতে
পৃথিবীর সমান ? এইটা এমন একটা ধরনের কম্পিউটার যা সর্বত্র থাকে, কিন্তু কখনও দেখা যেতনা। ক্ষুদ্র সাইজের কম্পিউটার দ্বারা আমাদের শরীরের
ভিতরের যেকোনো স্থানের অঙ্গ প্রতঙ্গ দেখতে পারি। শক্তিশালী কম্পিউটার নেটওয়ার্ক দ্বারা আমরা ড্রেস,ঘর,গারি ইত্যাদি সর্বক্ষেত্রে আমরা দেখাশুনা
করতে পারি এবং অনেক জিনিস খুব দুরত ও সহজে করতে পারি।
URL: http://sitestree.com/future-computer-2/

আসুন খেলি এডভেঞ্চার গেম Jhuma-2

Huge Sell on Popular Electronics

1. জাহাঙ্গীর আলম (রনি)
ই-মেইল: jahangiralam92@gmail.com

2. “আসুন খেলি এডভেঞ্চার গেম Jhuma-2”

আমাদের যত প্রকারের বিনোদন মাধ্যম আছে, তার মধ্যে গেমস অন্যতম। আর এ গেমসরও আছে অনেক ধরন। বাজারে অনেক প্রকারের গেমস পাওয়া যায়। তবে বর্তমান সময়ে সব বয়সের মানুষেরা একটু Advancer গেমস পছন্দ করে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের Advancer গেমস পাওয়া যায়। তবে সে সব গেমসের মধ্যে Jhuma-2 সবচেয়ে জনপ্রিয়। ছোট থেকে বড় সকল বয়সের মানুষের কাছে এ গেমটা প্রিয়। সবাই এ গেমটাকে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে উপভোগ করে। আসুন আমরা এখন এ গেম সম্পর্কে কিছু জানার চেষ্টা করি।

মূলত Jhuma-2 একটি Adventure গেম। যা সকল বয়সের মানুষেরা খুব পছন্দ করে। এ গেমে আছে ব্যাপক সব দুঃসাহসিক অভিযান। যা আপনাকে করে তুলবে একজন তুখড় দুঃসাহসী যোদ্ধা। আপনাকে এক ভয়ঙ্কর জঙ্গলে, ভয়ঙ্কর সব প্রাণীর সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হবে। বনের ভিতরে প্রতি পদে পদে আসবে বাধা-বিপত্তি। সেগুলোকে অতিক্রম করে আপনাকে সামনে অগ্রসর হতে হবে। এ গেমে বিশটি (20) ধাপ বা Stage রয়েছে। আপনাকে সে সকল Stage অতিক্রম করতে হবে। আপনাকে লড়াই করতে হবে জঙ্গলের দুর্ধর্ষ সব প্রাণীর সাথে যেমন- ডাইনোসর, হাতি, সিংহ, বাঘ, গরিলা, চিতা বাঘ, গণ্ডার, কুমির, বিষধর সাপ ইত্যাদি। এখানে প্রতি পদে পদে আছে দারুণ Advancer, যা আপনাকে দেবে মৃত্যুর হাতছানি। আর এসব বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে আপনাকে ফাইনাল Stage-এ ‘বস’ এর সাথে লড়াই করতে হবে। আর এ লড়াইয়ে জয় লাভ করলে আপনি হবেন ‘জঙ্গলের রাজা’।

এ গেমকে চমৎকার ও সৌন্দর্য মণ্ডিত করে তোলার জন্য, এতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত মানের গ্রাফিক্স ডিজাইন, হাই ডেফিনেশান সম্বলিত সাউন্ড এবং 3D স্টাইলিশ পিকচার। যা আপনি খেলার সময় উপলব্ধি করতে পারবেন। আপনার মনে হবে যে, আপনি সেখানে সরাসরি উপস্থিত হয়ে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হচ্ছেন।

তাই এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইলকে Miss না করে, তাতে অংশ গ্রহণ করে আনন্দ উপভোগ করার জন্য আপনাকে জানাই আমন্ত্রণ। আজই আপনার নিকটস্থ গেমের দোকান থেকে আপনার কপিটি সংগ্রহ করুন, আর হয়ে উঠুন ‘জঙ্গলের রাজা’।

3. আমি এই ওয়েব সাইট থেকে বিষয় বেছে নিয়েছি:
http://salearningschool.com
Game design

অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ৫ পদ্ধতি

Huge Sell on Popular Electronics

Fuad Ahmed Chowdhury

অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ৫ পদ্ধতি

১ – ওয়েব কন্টেন্ট থেকে অর্থ উপার্যন
এ পদ্ধতিতে যে কোন বিষয়ের উপর আপনার একটি ওয়েব সাইট দরকার হবে। ব্লগ অথবা সাধারন স্ট্যাটিক ওয়েব সাইট থেকে যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। বিষয় নির্বাচন এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় এবং সাইটের কন্টেন্ট যথেস্ট ভাল হতে হবে। ভাল মানের পর্যাপ্ত পরিমানে কন্টেন্ট যুক্ত করার পর সেই ওয়েব সাইটে সোশ্যাল মিডিয়া এবং সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমান নিয়মিত ভিজিটর পেলে নিচের যে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে অর্থ উপার্যন সম্ভব।
- এডসেন্সঃ ওয়েব কন্টেন্ট থেকে অর্থ উপার্যনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে এডসেন্সের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন। ভাল মানের একটি ওয়েব সাইটে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর পেলে এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করেন এমন অনেকেই রয়েছেন বাংলাদেশে। তবে এডসেন্স থেকে আয় করতে হলে ইংরেজীতে লেখালেখি এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে পারদর্শী হতে হবে।
- এফিলিয়েটঃ এমাজন, ক্লিকব্যাংক সহ বিভিন্ন এফিলিয়েট সেবাদাতার দেয়া লিংক ব্যবহার করেও আপনার ওয়েব কন্টেন্ট থেকে আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে লয়াল ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন এর ভিজিটর প্রয়োজন।
- ওয়েব সাইট ফ্লিপিং: এই পদ্ধতিতে আপনার তৈরি করা ওয়েব সাইটটি বিক্রি করে অর্থ উপার্যন করতে পারেন। ওয়েব সাইট ক্রয়-বিক্রয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট flippa.com এ চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন এ সম্পর্কে ধারনা পেতে।

২ – সেবা প্রদানের মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
এ প্রক্রিয়ায় একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম সেবা প্রদান করে আয় করা সম্ভব। গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসিও যেকোন একটি বিষয়ে পারদর্শী হলে একটি ওয়েব সাইট খুলে সেটির মাধ্যমে এসকল সেবা প্রদান করতে পারেন। কোন কিছুতে দক্ষ না হলে ওয়েব হোস্টিং এবং ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সেবাদান করে আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা রিসেলার হোস্টিং এবং ডোমেইন বিক্রয় করে থাকে। মাত্র ১৫,০০০ টাকা আর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেই নেমে যেতে পারেন হোস্টিং ব্যবসায়ে।

৩ – ফ্রীল্যান্সিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
এ পদ্ধতিটি অনেকটা সেবাদানের মাধ্যমে আয় করার মতই। তবে এক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সেবা প্রদানের বদলে ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়। ফ্রীল্যান্সিং করে অর্থ উপার্যন ব্যপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইতোমধ্যে। ইচ্ছেমত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ এবং যেকোন জায়গা থেকে কাজ করার স্বাধীনতা থাকার কারনে অনেকেই ফ্রীল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, এসিও এরকম যেকোন একটি কাজে পারদর্শী হলে যেকোন ফ্রীল্যান্সিং মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।
- ওডেস্ক টিউটোরিয়াল, ফ্রীল্যান্সার টিউটোরিয়াল.

৪ – ডিজিটাল পন্য বিক্রির মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
ডিজিটাল পন্য বিক্রয় করেও অনেকেই সাফল্যের দেখা পেয়েছেন অনলাইনে। স্টক ফটো, স্টক গ্রাফিক্স, ই-বুক ইত্যাদি বিক্রয় করতে পারেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
- স্টক ফটোঃ ভাল মানের একটি ক্যামেরা থাকলে নেমে যেতে পারেন স্টক ফটো বিক্রি করে আয়ের পথে। স্টক ফটো বিক্রয়ের কয়েকটি ওয়েবসাইটঃ iStockphoto, Shutterstock, Stockxpert

৫ – ই-কমার্স, ক্ল্যাসিফাইড এডের মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
- ই-কমার্সঃ বাংলাদেশে ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে চলেছে। বেশ কয়েকটি ই-কমার্স সাইট সাফল্যের সাথে এগিয়ে চলেছে কয়েক বছর ধরে। এই সেক্টরটি খুব বেশি ক্রাউডেড হয়ে যাওয়ার আগেই চেস্টা করে দেখতে পারেন। টি-শার্ট বিক্রির একটি ই-কমার্স সাইট tzonebd.com এ চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন এ সম্পর্কে আরও ধারনা পেতে।
- ক্ল্যাসিফাইড এডঃ ক্লিকবিডি, সেলবাজার দীর্ঘদিন ধরে তাদের ব্যবসায় পরিচালনা করে যাচ্ছে বাংলাদেশে। বিক্রয় ডট কমও অল্প সময়ে ব্যপক সাফল্যের দেখা পেয়েছে। একটি ক্ল্যাসিফাইড এড সাইটও হতে পারে অনলাইনে আপনার সাফল্যের চাবিকাঠি।

2. You have to mention the URL of the article that you considered for writing your article:
http://sitestree.com

ল্যাপটপ এর মান যাচাই

Huge Sell on Popular Electronics

ল্যাপটপ এর মান যাচাই

ল্যাপটপ এর মান পরীক্ষা করতে এবং তা সম্পরকে নিশ্চিত হতে প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো কিছু পরীক্ষা করে থাকে। এখানে আমি কিছু সাধারন পরীক্ষার কথা বলব।
১) প্রতিদিন ব্যবহারঃ ল্যাপটপ প্রতিদিন বিভিন্ন অবস্থায় ব্যবহার করা হয়, এমনকি অনেক সময় ধরেও ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে প্রতিদিনের কাজে ল্যাপটপ এর কর্মক্ষমতা সম্পরকেও নিশ্চিত হওয়া যায়।
২)নিম্ন তাপমাত্রায় পরীক্ষাঃ নিম্ন তাপমাত্রায় ল্যাপটপ রেখে ও ব্যবহার করে এর কর্মক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। এর মাধ্যমে নিম্ন তাপমাত্রায় এর ক্রিয়া সম্পরকে জানা যায়।
৩)উচ্চ তাপমাত্রায় পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ কে উচ্চ তাপম্মাত্রায় রেখে এর কর্মক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। এক্ষেত্রে সহনীয় তাপমাত্রা ব্যবহার করা হয়।
৪)জীবনকাল পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর আয়ু নির্ধারণ করতে পরীক্ষা করা হয়। টানা কয়েক সপ্তাহ যেমন ৬-৭ সপ্তাহ ধরে ব্যবহার করে এর নির্ভরযোগ্যতা পরীক্ষা করা হয়।
৫) দুর্ঘটনামূলক পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ পরে গেলে বা বিভিন্ন ছোট দুর্ঘটনায় এর ক্ষয় ক্ষতি পর্যালোচনা করা হয়।
৬) চাপ এর পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর এলসিডি পর্দার পিছে চাপের ফলে এর ক্ষয় ক্ষতি দেখা হয়।
৭)বল এর পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর উপর দুবার বা তিনবার বল প্রয়োগ করে এর অবস্থা পর্যালোচনা করা হয়।
৬) ব্যাটারি পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর ব্যাটারি কতদিন পর্যন্ত টিকবে এবং চার্জ দেয়া অবস্থায় কতক্ষন চলতে পারে তাও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

http://sitestree.com/quality-testing-for-laptops/

কম্পিউটার স্ক্রীন এবং ওয়েবক্যাম থেকে কিভাবে স্ক্রীন শট নিবেন অথবা কিভাবে ভিডিও টিউটরিয়াল বানাবেন ?

Huge Sell on Popular Electronics

1. MD. ANISUR RAHMAN EMON
কম্পিউটার স্ক্রীন এবং ওয়েবক্যাম থেকে কিভাবে স্ক্রীন শট নিবেন অথবা কিভাবে ভিডিও টিউটরিয়াল বানাবেন ?

আপনি হয়তো কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ এবং চাইছেন বিষয়টার উপর একটা ভিডিও টিউটরিয়াল তৈরি করবেন অথবা আপনি কোন একটা অনলাইন কাজ শেষ করার পর তার একটা ডকুমেন্ট রাখতে চাইছেন। এই কাজ গুলো আপনি খুব সহজেই করতে পারবেন Greenshot এবং dvdvideosoft নামক দুইটি সফটওয়্যার দিয়ে। এই সফটওয়্যার দুটি দিয়ে আপনি ডেস্কটপ এবং ওয়েবক্যাম দুই জায়গা থেকেই স্ক্রীনশট নিতে পারবেন। এই সফটওয়্যার এর ভিডিও এডিটিং ফিচার গুলোও চমৎকার।

নিচে ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হলঃ
১। ফ্রী স্ক্রীনশট সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
http://sourceforge.net/projects/greenshot/?source=pdlp#screenshots

২। ফ্রী স্ক্রীন ভিডিও রেকর্ডার ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
http://www.dvdvideosoft.com/products/dvd/Free-Screen-Video-Recorder.htm#.UwxXN_vLGe0
৩। যারা ল্যাপটপ ব্যাবহার করেন তারা windowskey+Fn এক সাথে চেপে ধরে PrntScr চাপুন। তাহলেই আপনার স্ক্রীন শট পেয়ে যাবেন।

2. http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1362

আসুন খেলি চ্যালেঞ্জিং গেম DJ Hero-2

Huge Sell on Popular Electronics

রাসেল বাবু
ঠিকানা: কাটিয়া সরকার পাড়া, সাতক্ষীরা।

“আসুন খেলি চ্যালেঞ্জিং গেম DJ Hero-2”

বর্তমান সময়ে ভিডিও গেম একটি উৎকৃষ্ট বিনোদনের মাধ্যম। সব বয়সের মানুষের কাছে ভিডিও গেম একটি আনন্দ দায়ক বস্তু। বিশেষ করে ছোট ছেলে-মেয়েরাই সবচেয়ে বেশি আসক্ত এই বিনোদন মাধ্যমে। শিশু থেকে শুরু করে বয়স্করাও এই ভিডিও গেমের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও দোকান গুলোতে বিভিন্ন প্রকার গেমের সন্ধান পাওয়া যায়। DJ Hero-2 তার মধ্যে অন্যতম। আসুন এখন এ গেম সম্পর্কে আমরা কিছু জানি।

DJ Hero-2 একটি ছন্দময় ভিডিও গেম। DJ Hero-2, গিটার হিরো সিরিজের একটি Spinoff একটি নতুন গেম। DJ Hero-2 টার্নট্যাবলিজম অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে। একটি বিশেষ টার্নটেবিল-নিয়ামক, ডিজে হিরো চালু হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এতে ব্যবহার করা হয়েছে রেকর্ড খেলোয়াড় এবং শব্দের ইফেক্ট জেনারেটর। যা ব্যবহার করে এক বা একাধিক পূর্বে রেকর্ডকৃত গান থেকে নতুন বাদ্যযন্ত্র কাজ তৈরি করার কাজ। খেলা Freestyle Games দ্বারা বিকশিত হয় এবং Activision দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং অক্টোবর 2010 সালে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায়।

ডিজে হিরোর অনুরূপ করে ডিজে হিরো 2 খেলোয়াড়দের সঠিকভাবে, সময়ের মধ্যে কর্ম সঞ্চালনের জন্য পয়েন্ট আদায় করতে হবে। খেলার সময় পর্দায় চিহ্নিত স্ক্রলিং সূচক করার সময় টার্নটেবিল নিয়ামক নির্দিষ্ট কর্ম অনুসরণ করুন। খেলায় প্লেয়ার অবাধে ট্র্যাক মধ্যে ক্রসফেড সুযোগ দেবার একটি মিশ্রণ একটি অধ্যায় স্ক্র্যাচ বা চিহ্নিত বিভাগে সময় নমুনা প্রভাব যুক্ত একটি নতুন ফ্রিস্টাইল মোড রয়েছে। খেলা ডাউনলোডযোগ্য কন্টেন্ট হিসাবে উপলব্ধ আরও দ্রবণ সঙ্গে 100 টি বিভিন্ন গান গঠিত ডিস্ক 83 দ্রবণ বৈশিষ্ট্য। সর্বাধিক দ্রবণ Freestyle Games দ্বারা একত্র করা হয়েছে। কিন্তু ডেভিড গেটা, Deadmau5, ডিজে Qbert, Tiësto এবং RZA সহ অন্যান্য পেশাদারী DJs খেলার জন্য তাদের মিক্সিং দক্ষতা ও চরিত্র অবতার উভয় প্রদান করে থাকেন।

খেলোয়াড় যে কোন সময়ে একক প্লেয়ার সাম্রাজ্যের মোডে চ্যালেঞ্জ নিতে পারে। তারা বিভিন্ন মোডে খেলতে পারে। যেমন- Quickplay মোডে, অফলাইন এবং অনলাইন খেলা মোড মধ্যে একটি দ্বিতীয় ব্যবহারকারীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে খেলতে পারেন। এছাড়াও তৃতীয় প্লেয়ার মিশ্রণ কণ্ঠ গাওয়া মাধ্যমে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

তাই আর দেরি না করে আজই এই চ্যালেঞ্জিং গেমে অংশ গ্রহণ করুন, আর উপভোগ করুন দারুণ দারুণ সব Adventure প্রতিদিন-প্রতিবার।

সফটওয়্যার আর্কিটেকচার হল প্রযুক্তিগত কৌশল থেকে ব্যবসায়িক কৌশল অনুবাদ

Huge Sell on Popular Electronics

সফটওয়্যার আর্কিটেকচার হল প্রযুক্তিগত কৌশল থেকে ব্যবসায়িক কৌশল অনুবাদঃ
সফটওয়্যার আর্কিটেকচার প্রযুক্তিগত বিবরণ স্থপতি মধ্যে গভীর নিদরশন হয়। একটি সফটওয়্যার স্থপতির প্রযুক্তিগত নকশা। সফটওয়্যারের প্রযুক্তি উন্নয়ন ও প্রজুক্তি স্থাপনার ক্ষেত্রে তাকে অনেক জানতে হবে। এ ছারাও তাকে অনেক ক্ষেত্রে কডিং জানতে হবে। সে সফটওয়্যার উন্নয়ন নেভিগেশন প্রযুক্তিগত সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং তার ভাল উন্নয়ন সম্পরকে জানা থাকতে হবে জেন যেকোনো সমস্যা হলে তাহা সমাধান করতে পারে জেন সে উচ্চ পর্যায়ের আলগোরিদিম প্রদান করতে পারে। স্থপতি তার বাবস্থা ছবি এর মাধমে বিস্লেশন করতে সক্ষম হতে হবে। সফটওয়্যার এর মাঝে কি উপাদান আছে এবং তার কাজ কি , ও অই উপাদান ডিজাইন করে সনাক্ত করতে সক্ষম হতে হবে।