Tag Archives: গ্রাফিন

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

Huge Sell on Popular Electronics

টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ' অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।

 

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

Huge Sell on Popular Electronics

অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন
টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ' অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।