গত ১৫ নভেম্বর তারিখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে গেল স্বেচ্ছায় রক্তদান ও রোগনির্ণয় কর্মসূচী। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে এ কর্মসূচীর উদ্বোধন করা হয়, অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন রেজিস্ট্রার আবু বকর সিদ্দিক । কোষাধ্যক্ষ ডঃ আবুল খায়ের প্রধান অতিথি হিসেবে এই কর্মসূচী উদ্বোধন করেন। সভাপতি ছিলেন ছাত্র কল্যাণ ও পরামর্শ দান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ডঃ রাশেদা আকতার।
Nov 28
ব্রিটিশ কাউন্সিলে হয়ে গেল ক্যারিয়ার সামিটঃ Carrier summit in British council Bangladesh
গত ২১ নভেম্বর ব্রিটিশ কাউন্সিলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘ক্যারিয়ার সামিট ২০১৫’। পেশাগত জীবনে দক্ষতা ও নৈপুণ্যের সর্বোচ্চ প্রয়োগের উদ্দেশ্যে শিল্প খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে যুক্তরাজ্য থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভকারীদের সমন্বিত করে দেশেই তাঁদের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ক্যারিয়ার গড়ার ব্যবস্থা করে দেয়াই উদ্দেশ্য এই সামিটের।
বিশ্বায়নের যুগে আমাদের দেশে এমন অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন ব্রিটিশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক করেছেন আর ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে তাঁদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী সমন্বয়ের জন্য এই সামিট অনেক বেশি কাজে লাগবে। আরেকটি উদ্দেশ্য ছিল নিয়োগকারীরা যেন যোগ্যতা অনুসারে সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে সরাসরি নিয়োগ করতে পারেন এমন আবহ তৈরি করা।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন মার্কেটিঙের আয়োজনে এই সামিট অনুষ্ঠিত হয়। যুক্তরাজ্য থেকে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা এই ক্যারিয়ার সামিটে অংশ নিতে পেরেছিলেন, এক্ষেত্রে বিনা মূল্যে প্রি রেজিস্ট্রেশন করতে হয়েছিল তাদেরকে। সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এই সামিট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
Nov 28
কিভাবে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করবেন (বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল)
কিভাবে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করবেন । How to create a blog site (Bangla)
Nov 27
ফেসবুক এখানে, গুগল এখন (Facebook Here; Google Now)
ফেসবুক এখানে, গুগল এখন (Facebook Here; Google Now)
গুগল জানে না কারা আপনার বন্ধু, কার সাথে আপনি চ্যাট করেন অথবা কোন খবরে আপনার আগ্রহ বেশি। যেমনি করে ফেসবুক জানে না আপনার ইমেইল, ম্যাপ বা ওয়েব সার্চের খবর কিংবা আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের আদ্যোপান্ত! ফেসবুক ও গুগল- দুটিরই আলাদা কিন্তু বিশাল সুবিধা রয়েছে। গুগল আর ফেসবুক আজ জীবনেরই অংশ; প্রতিক্ষণের অনুষঙ্গ।
প্রয়োজনীয় বা আকর্ষণীয় হতে ‘গুগল নাউ’ আর ‘ফেসবুক এখানে’
২০১২ সালে গুগল-এর একটা বড় সংযোজন ছিলো Google Now. এখন এর কার্যকারিতা বেড়েছে অনেকগুন। আপডেটেড বিভিন্ন তথ্য পেতে Google Now এর জুড়ি নেই। যেমনঃ ফ্লাইট শিডিউল ও পরিবর্তন, বিশ্ব ব্রেকিং নিউজ, ট্রাফিক আপডেট ইত্যাদি গুগল নাউ খুব কার্যকরী।
অন্যদিকে ফেসবুক সম্প্রতি এর নোটিফিকেশন ট্যাবে এমন কিছু অপশন চালু করছে যাকে বলা যায় ‘ডিজিটাল পার্সোনাল এসিস্ট্যান্ট’। ফেসবুক যদিও এর কোনো নাম দেয়নি; কিন্তু একে সহজে ও যোক্তিকভাবে বলা যায় Facebook Here (ফেসবুক এখানে)। আপনার ব্যক্তিগত সহকারীর মতো সে আপনার আশপাশ সম্পর্কে যেনো একেবারে সবজান্তা – আশেপাশের মানুষ, জায়গা এবং যাকিছু আপনার পছন্দের- সবকিছুই সে জানিয়ে দিতে পারে আপনাকে।
Facebook Here আপনাকে সুবিধা দিচ্ছে নানাভাবে তথ্য জানিয়ে দিয়েঃ
- বন্ধুদের জন্মদিন
- বন্ধুদের জীবনের ঘটনা
- আপনার আসন্ন ঘটনা
- আজকের শীর্ষ ক্রীড়া ঘটনা
- আজকের শীর্ষ টিভি অনু ষ্ঠান
- ট্রেন্ডি টপিক
আপনি চাইলে ফেসবুক আপনার অবস্থান ট্র্যাক করতে পারে সহজে যা সংরক্ষিত হয়ে থাকবে আপানার প্রোফাইলে।
এছাড়াও আপনি ফেসবুক এ পেতে পারেনঃ
- কাছাকাছি জনপ্রিয় ইভেন্ট
- স্থানীয় আবহাওয়া
- আপনার কাছের প্রেক্ষাগৃহের জনপ্রিয় মুভি
নিজের মতো এসবই আপনি কাস্টমাইজ, এবং নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। সাজিয়ে নিতে পারেন আপনার সব মেন্যু।
Facebook Here তাই করে যাতে সে দক্ষ
ফেসবুক আপনার সামাজিক গ্রাফ, জীবনীভিত্তিক তথ্য, অতীত আচরণিক তথ্য এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য তথ্য-উপাত্ত ইনডেক্স করে থাকে। ফেসবুকের সামাজিক যোগাযোগ কর্মকাণ্ড, ফীড, এবং মোবাইল বার্তা এ সুযোগকে অবারিত করে দিয়েছে। Facebook Here সবসময় ‘সহায়ক’ না হতে পারে; কিন্তু তা যে সর্বদা আকর্ষণীয় (Interesting) তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বলা যায়, ফেসবুক এখানে (Facebook Here) ও গুগল এখন (Google Now) নিশ্চিতভাবে সবকিছু আয়ত্বে আনার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সমানে সমান। পৃথক পৃথক ডাটা সেট নিয়ে “গুগল নাউ” আর “ফেসবুক হিয়ার” সকলের উপকারে আসেবে বলেই প্রতীয়মান হয়।
হ্যাপি ফেসবুকিং … হ্যাপি গুগলিং ……
Nov 26
শুরু হল প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষাঃ
শুরু হল প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষাঃ
গত ২২নভেম্বর ২০১৫ তারিখ থেকে শুরু হল বাংলাদেশের স্কুলশিক্ষার্থীদের প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা। সাড়া দেশের মোট ২ হাজার ৬২৭টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হওয়া এই পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে মোট ৩২ লাখ ৫৪ হাজার ৫১৪ জন শিক্ষার্থী।
এর মধ্যে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা দিচ্ছে ২৯ লাখ ৪৯ হাজার ৬৩ জন যাদের মধ্যে ছাত্র ১৩ লাখ ৫৬ হাজার ৫৫৫ জন এবং ছাত্রী রয়েছেন ১৫ লাখ ৯২ হাজার ৫০৮ জন।আর ইবতেদায়ী বিভাগে পরীক্ষার্থী রয়েছে ৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫১ জন যার মধ্যে ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৬১ জন ছাত্র এবং ছাত্রী রয়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৮৯০ জন ।
এবার সপ্তমবারের মত এই পিএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হল।প্রাথমিক পর্বের শিক্ষা সমাপ্ত করে দেশের সবচেয়ে বড় এই পাবলিক পরীক্ষায় বসবে কোমলমতি এই শিশুরা। ২০০৯ সাল থেকে পঞ্চম শ্রেণীর শিশুদের জন্য আর ২০১০ সাল থেকে ইবতেদায়ী বিভাগে অধ্যয়নরত শিশুদের জন্য এই পরীক্ষার প্রবর্তন হয়। প্রথম দুই বছর এই পরীক্ষায় বিভাগভিত্তিক ফল দেয়া হত, পরে প্রয়োজনীয় সংশোধনের মাধ্যমে ২০১১ সাল থেকে গ্রেডিং পদ্ধতিতে এর ফলাফল দেয়া হচ্ছে।
২২নভেম্বর ২০১৫, রবিবার সকাল ১১টায় ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এই পরীক্ষা শুরু হয়। হরতালের কারণে ২৩ নভেম্বরের পরীক্ষা ৩০ নভেম্বরে পিছানোয় এই পরীক্ষার সময়সূচী দীর্ঘায়িত হল।
Nov 25
হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল বিজয়ী হল বুয়েটের ‘লিটল উইনস’ . BUET little Wins won Hult Prize Quarter Final
হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল বিজয়ী হল বুয়েটের ‘লিটল উইনস’
হাল্ট পুরস্কার সারা বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে আসা তরুণ ও সম্ভবনাময় উদ্যোক্তাদের মেধার এক বিশাল স্বীকৃতি, যাকে ‘ছাত্রদের নোবেল পুরস্কার’ বলেও অভিহিত করা হয়।
এবার বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বুয়েটে হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্বের গ্র্যান্ড ফাইনাল অনুষ্ঠিত হল গত ১২ নভেম্বর ২০১৫।চূড়ান্ত এই ধাপের আগে অংশগ্রহণকারীদের পার হয়ে আসতে হয়েছিল বেশ কটি ধাপ। প্রায় ৮০০ নিবন্ধিত অংশগ্রহণকারীর জন্য প্রাইমারী গ্রুমিং ওয়ার্কশপের ব্যবস্থা করা হয়েছিল, যেখানে সামাজিক উদ্যোক্তা ও উদ্যোগ, ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয় ও নগরায়নসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহিত করা ও অনুপ্রাণিত করা হয়।এরপর অংশগ্রহণকারীরা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের পরিকল্পনাপ্রসূত ‘আরবান ক্রাউডেড স্পেস’ সংক্রান্ত সামাজিক ব্যবসায় পরিকল্পনার সম্পাদনগত পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। সেই সম্পাদনগত পরিকল্পনার ভিত্তিতে ৩২টি দলকে অক্টোবরের ২০ তারিখে অনুষ্ঠিত ‘প্রাইমারী পিচঅফ’ রাউন্ডে তাদের আইডিয়া উপস্থাপনের আহ্বান জানানো হয়েছিল। সেখান থেকে ১২ টি টিমকে নির্বাচন করা হয় অক্টোবরের ২৯ তারিখে ‘সেকেন্ডারি পিচঅফ’ রাউন্ডে অংশগ্রহণের জন্য আর সবশেষে ৬টি দল গ্র্যান্ড ফাইনালে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পায়।চ্যাম্পিয়ন ‘লিটল উইনস’এর পরের স্থান পেয়েছে প্রথম রানার্স আপ এলিজির(”Elixir”) আর দ্বিতীয় রানার্স আপ আগন্তুক। বুয়েটের ক্যারিয়ার ক্লাবের উদ্যোগে হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্বের এই গ্র্যান্ড ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সেমিনার রুমে।
হাল্ট পুরস্কার বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টুডেন্ট কেস কম্পিটিশন, হাল্ট প্রাইজ ফাউন্ডেশন এটির আয়োজক। এই আয়োজনের সহআয়োজক সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন এবং তাঁর সংগঠন ‘ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ’। বিজয়ী দল মোট ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ পুরস্কার পাবেন।
http://www.hultprize.org/
Nov 24
স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট শিশুদের জন্য সবসময় মন্দ নয়! Tablets and Smart Phones are not always bad for kids
স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট শিশুদের জন্য সবসময় মন্দ নয়!
স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট নিয়ে বেশি সময় কাটালে তা কি শিশুদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে? এর উত্তর নির্ভর করে আপনি কোন বিশেষজ্ঞকে প্রশ্নটি করেছেন, তার ওপর।
এতোকাল পর্যন্ত, প্রভাবশালী অ্যামেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াটডিয়াট্রিকস (এএপি) শিশুদের ডিজিটাল স্ক্রীনে সময় কাটানোর বিষয়ে কঠিন নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ছিলো। তবে, গ্রুপটি তাঁদের এই মতামতে অনেকটা নমনীয় হয়েছে। একাডেমির সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণা পত্রে বলা হয়েছে- “ডিজিটাল মিডিয়া নির্বাহী কার্যক্রমকে (বিচারবোধ ও সমস্যা সমাধানের মতো) ত্বরান্বিত করে, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও সমস্যা সমাধান দক্ষতা যোগায় এবং শিশুর নির্দেশনা অনুসরণ করার ক্ষমতা বাড়ায়।“
শিশু এবং ডিজিটাল ডিসপ্লেঃ পরিবর্তনের নতুন সুর
গবেষণাপত্রটি যদিও শিশুদের ডিজিটাল গ্যাজেট ব্যবহারের ব্যাপারে কোনো উচ্ছ্বসিত মত দেয় নি; কিন্তু স্পষ্টতই এটি এ বিষয়ে পূর্বে প্রকাশিত এএপি’র বহুল প্রচারিত মত ও প্রকাশনা থেকে সরে এসেছে। ২০১৩ সালে প্রকাশিত অ্যামেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াটডিয়াট্রিকস (এএপি)-এর গবেষণা পত্রে বলা উল্লেখ করা হয়, “এটা পরিষ্কার যে, তারা (মিডিয়া) স্পষ্টতই বিভিন্ন ঝুঁকি ও স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে এবং মিডিয়া থেকে শিশু ও টিন-এজাররা যা শেখে তা তাদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।“ এরপর পত্রটি পিতামাতাকে নিম্নরূপ পরামর্শ দেয়ঃ
- সারাদিনে শিশুদের বিনোদন স্ক্রীন বেশি হলে দুই ঘণ্টার মধ্যে সীমিত রাখতে হবে;
- দুই বছরের কম শিশুদের জন্য স্ক্রীন মিডিয়া নিরুৎসাহিত করা;
- টেলিভিশন ও ইন্টারনেট সংযুক্ত ইলেকট্রনিক ডিভাইস শিশুদের শোবার ঘরে না রাখা।
তাহলে গবেষণায় নতুন মত কীভাবে এলো? কেনো? ২০১৩ সালের গবেষণাপত্রের মাত্র দু’বছর পর, স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট জীবনযাত্রার অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২০১৫ সালের মে মাসে পরিচালিত গবেষণায় বলা হয়, “পিতামাতার উচিত শিশুদেরকে মিডিয়া সম্পর্কে শিক্ষা দেয়া এবং শিশুদের কাছে জিজ্ঞেস করে তাদেরও মতামত নেয়া। মিডিয়াকে হাতিয়ার (Tool) বা শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে নেয়া; বেবিসিটার, পুরস্কার বা শাস্তি হিসেবে নয় কোনোমতে।
শিশুদের ওপর স্মার্টফোন, ট্যাবলেটের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব এখনো পরিস্কার নয়ঃ
অন্য অনেক বিশেষজ্ঞ এখনো এই মত পোষণ করেন যে, ডিজিটাল স্ক্রীন ছোট বাচ্চাদের জন্য সমস্যার হতে পারে। এক গবেষণা পত্রে বলা হয়- প্রচলিত খেলনা- যেমন, “ব্লক বিল্ডার” যেকোনো ইলেকট্রনিক খেলনার চেয়ে ভালো।
পরিশেষে, গবেষকগণ একমত হয়েছেন যে, এ বিষয়ে আরো বিশদ গবেষণা প্রয়োজন।
Nov 22
Affiliate Marketing Bangla Video Tutorial Part -1
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উপর বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল
