কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন?

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন? প্রথমে CAD Window ওপেন করুন। এরপর আপনার ড্রয়িং ক্যাটাগরি সেলেক্ট করুন। যেমন Architectural, Decimal, Structural প্রভৃতি। অতঃপর area unit ঠিক করে নিতে হবে। স্কেল ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে হবে। এরপর লাইন এর জন্য L কমান্ড দিয়ে লাইন টানতে হবে। কমান্ড এর সময় বসানো মাপ অনুযায়ী যদি লাইন এর মাপ সঠিক হয় তবে বুঝতে হবে স্কেল সঠিক হয়েছে। শুরু করতে গিয়ে এই ধরনের সমস্যায় অনেকেই পড়তে পারেন। আশা করি টিউটোরিয়ালটি আপনাদের উপকারে আসবে।

স্মার্টফোন

স্মার্টফোন বলতে সেই সমস্ত ফোন গুলাকে বুঝায় যে ফোন অন্যান্য সাধারণ ফোনের থেকে আলাদা এবং যেটির অনেক অগ্রগামী ক্ষমতা রয়েছে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের সমস্ত কাজ করতে পারি। স্মার্টফোনের মাধ্যমে টিভি দেখা, গেম খেলা, ইন্টারনেট ব্যবহার করা, কথা বলা, বিদেশী বন্ধুর সাতে ভিডিও কথোপকথোন করা ইত্যাদি কাজ করা যায়। এছাড়া স্মার্টফোনের মাধ্যমে ওয়াই-ফাই, ২জি, ৩জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যায়, যেটি ডেস্কটপ কম্পিউটারের সাহায্যে করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। মূলত এই ফোন আবিষ্কারের ফলে মানুষের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয়েছে। মানুষ এখন এই ডিভাইসের মাধ্যমে ঘরে বসে টিভি দেখা, পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে কি সেটি বলে দেয়া ইত্যাদি করতে পারে।

Introducing the Performance and Resource Monitoring Tool, and How that Relates to SQL Server

Introducing the Performance and Resource Monitoring Tool, and How that Relates to SQL Server
[youtube http://www.youtube.com/watch?v=J2lQmm2o8z8?feature=player_detailpage&w=640&h=360]

 

ব্যতিক্রমধর্মী কয়েকটি ই-কমার্স সাইট

সেই অ্যামাজান থেকে শুরু। সারা পৃথিবীতে ই-কমার্স ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ভারতবর্ষ বেশ পিছিয়ে। কারণ এ অঞ্চলের অধিকাংশ অধিবাসীর ক্রেডিট কার্ড নেই। এ সমস্যা দূর করতে এলো ক্যাশ অন ডেলিভারি নামক নতুন পেমেন্ট সিস্টেম। এতে পণ্য হাতে পাওয়ার পর কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যায়। এ ব্যবস্থা ভারতবর্ষে ব্যাপক সমাদৃত হয়। একসাথে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে বড় বাধাটি দূর হয়ে যায়। ফলে ই-কমার্সের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটতে থাকে। এই দৌড়ে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ই-কমার্স সাইট এখন এদেশেই আছে। সেই অসংখ্য ই-কমার্স সাইট থেকে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু সাইট নিয়েই আজকের আয়োজন।

image-ecommerce-2013

রকমারিঃ সম্ভবত এটি ই বাংলাদেশের প্রথম ই-কমার্স সাইট। মাত্র পঞ্চাশ হাজার বই নিয়ে এর যাত্রা শুরু। অনলাইনে কেনাটার অভিজ্ঞতা নিতে এতে প্রযুক্তি প্রেমীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তবে এর গ্রহণযোগ্যতা ক্রমেই সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় না এরকম বই অনেকেই লাইব্রেরিয়ানদের মাধ্যমে ঢাকা থেকে ক্রয় করে থাকেন। কিন্তু লাইব্রেরিয়ানরা প্রায় মাস খানেক সময় নিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে রকমারির উপর ভরসা করতে পারেন। কাড়ন অর্ডার দেয়ার ৭ দিনের মধ্যেই আপনার কাঙ্ক্ষিত বইটি কুরিয়ারের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। শুরুতে এতে শুধুমাত্র বই পাওয়া গেলেও বর্তমানে গান, সিনেমা ও নাটকের সিডিও পাওয়া যায়।

নীলক্ষেতঃ এটিও রকমারির মত বই কেনার সাইট। তবে এতে প্রধানত পূরানো বই বিক্রয় করা হয়। কমদামে দারুণ সব বই আর ম্যাগাজিন পেতে এখানে আসতে পারেন। তবে পুরনো বই হলেও ছেড়া বা নষ্ট বই কিনে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কাড়ন পড়ার অনুপযোগী বই এতে বিক্রি করা হয় না। তবে বইতে ছোট খাটো কোন সমস্যা থাকলে তা উল্লেখ করা হয়।

আমার গ্যাজেটঃ অদ্ভুত সব জিনিসের অনলাইন মেলা এটি। হোক তা ফ্যাশন, খেলনা কিংবা নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সবই এখানে পাবেন। অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের নেশা থাকলে অবশ্যই এখানে ঢু মারতে পারেন। আর এসব জিনিস গিফট হিসেবেও দারুণ। তাই প্রিয়জনকে কি গিফট করবেন তা ভেবে না পেলেও এখানে আসতে পারেন।

টেকশপঃ বুয়েট বা অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট নিয়ে বেশ মাতামাতি হয়। কিন্তু যারা রোবট তৈরি করেন তাদের অভিযোগ একটাই। এদেশে পার্টস পাওয়া যায় না। তাদের কথা চিন্তা করেই রোবটিক্সের নানা যন্ত্রপাতি আমদানি করে টেকশপ। এতে পাওয়া যাবে নানা ধরনের সেন্সর, মোটর, আইসি এবং আর্দুইনো কিট। আর এতে রোবট তৈরির টিউটোরিয়ালও পাবেন। এই টিউটোরিয়ালগুলো একেবারে হাতেখড়ি পর্যায়ের। তাই রোবটিক্স সম্পর্কে ধারনা কম থাকলেও টিউটোরিয়াল দেখেও অনেক কিছুই বানাতে পারেন।

প্রজেক্ট ম্যানেজারের পেশাগত দায়িত্ব

To read this article in English please click this link

খুব সাধারণভাবে বলতে গেলে, যেকোনো ইস্যুতে সরাসরি, নৈতিক এবং আইনানুগ হস্তক্ষেপ করা। এক্ষেত্রে অবশ্যই খোলামেলা এবং অগ্রগামী হওন। যেকোনো সমস্যা এড়িয়ে না গিয়ে দ্রুত এবং সুন্দরভাবে সমাধান করুন। পেশাগত দায়িত্ব দুটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা:-
১. পেশার প্রতি দায়িত্ব
২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব।

১. পেশার প্রতি দায়িত্ব:
১. সকল প্রাতিষ্ঠানিক নিয়মনীতি মেনে চলা
২. কাজের উন্নয়ন সাধন করা।

২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব:
১. গ্রাহকদের কাছে সত্য এবং সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা
২. সন্তুষ্টির সাথে এবং সঠিকভাবে সেবামুলক কাজগুলো সম্পাদন করা।
৩. প্রতিষ্ঠানকে আত্মবিশ্বাস প্রদান করে এমন তথ্যসমূহ এবং স্পর্শকাতর বিষয়গুলির প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক রক্ষণাবেক্ষণ করা।
৪. কোন কাজের প্রতি আগ্রহের কমতি থাকলে তা যেন গ্রাহকদের উপর বিরূপ প্রভাব না ফেলে সেদিকে খেয়াল রাখা।
৫. ঘুষ গ্রহণ না করা।

পেশাগত দায়িত্ব পাঁচভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমনঃ-
১. সততা এবং পেশাদারিত্ব
২. অভিজ্ঞতা অর্জন
৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা অর্জন
৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন
৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা।

১. সততা এবং পেশাদারিত্ব: সংক্ষেপে বলতে গেলে সবসময় ঠিক কাজটি করুন আর সব নিয়ম মেনে চলুন। বিশেষ করে যে শহরে বা দেশে কাজ করছেন সেই অঞ্চলের নিয়ম কানুনের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন। যদি প্রজেক্টটি অন্য দেশের সাথে সংশ্লিষ্ট হয় তবে সেই দেশের নিয়মনীতির সাথেও আপোষ করতে হতে পারে। এজন্য কাজ শুরু করার পূর্বে সেই দেশের আইন কানুন সম্পর্কে খোজ নেয়াটা জরুরী। প্রতিষ্ঠানের নীতিসমূহ মেনে চলুন আর সবসময় উঁচু স্তরের মানবীয় গুণাবলী নিজের মধ্যে ধরে রাখুন।
পেশাদারিত্ব: প্রজেক্টের জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাজ বাস্তবায়ন করুন। PMI এরকম প্রায় ৪৪টি কাজের পরামর্শ দেয়। এসব করলে সময়, খরচ এবং ঝুঁকি সবই হ্রাস পায় এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সম্মান: অন্যকে সম্মান করুন। PMI মিশ্র সংস্কৃতির উপর জোরালো পরামর্শ দেয় যাতে অন্যের সংস্কৃতিকে সম্মান করা হয়। ক্লায়েন্টের তথ্য যথাযথভাবে সংরক্ষণ করাও গুরুত্বপূর্ণ।

২. অভিজ্ঞতা অর্জন:
– সহকর্মী এবং কর্মক্ষেত্রে অন্যান্য পেশাদার কর্মীদের সাথে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
– PMI শিক্ষাদান, প্রকাশনা এবং লেখালেখির মাধ্যমে প্রজেক্টের জন্য দক্ষ কর্মী তৈরি করাকে উৎসাহিত করে।

৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা বৃদ্ধি:
– PMI কর্মক্ষেত্র থেকে অনবরত জ্ঞান অর্জন করে ব্যক্তিগত উন্নয়নকে উৎসাহিত করে।
– আপনার পেশাগত দুর্বলতা সম্পর্কে জানুন এবং সেগুলি দূর করার চেষ্টা করুন।

৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন: বিনিয়োগকারীদের সাথে মনোমালিন্য হতেই পারে। তাই এসময় খোলামেলা এবং সোজাসাপ্টা কথা বলুন। আর এধরনের সমস্যায় সবসময় গ্রাহকদের পক্ষাবলম্বন করুন

৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা:
– আলোচনা করুন মুক্তভাবে।
– সংস্কৃতি-গত ব্যবধান সম্মানের সাথে দেখুন।
– অলসতা এবং অবহেলা সহ্য করবেন না।

আর্থ সামাজিক এবং পরিবেশগত স্থিতিশীলতা: যদি প্রজেক্টের কাজে কোন সামাজিক বা পরিবেশগত সমস্যার সৃষ্টি হয় তবে আগেই প্রকাশ করে ক্ষয় ক্ষতি যথাসম্ভব কমানোর চেষ্টা করা উচিৎ। প্রয়োজনে পদত্যাগ করতেও পিছপা হবেন না।

টাইপোগ্রাফি কি এবং কেন?

শৈশবে হাতের লেখা সুন্দর করতে গিয়ে পেন্সিল ভেঙ্গেছেন প্রায়ই। এবার কম্পিউটারে টাইপোগ্রাফি প্র্যাকটিস করতে গিয়ে অসংখ্যবার কলম ভাঙ্গার স্বাদ নিতে পারেন। বলাই বাহুল্য কলমটা ভার্চুয়াল। তাই এতে কোন ভোগান্তিও নেই। টাইপোগ্রাফি জিনিষটা কি ভোজনীয় না পরনীয় সেই প্রশ্নের উত্তরও খুঁজছেন নিশ্চয়ই? সহজভাবে বলতে গেলে টাইপোগ্রাফি হচ্ছে লেখার শৈল্পিক উপস্থাপনা। অবশ্য শিল্পের জ্ঞান ছাড়াও কেউ কেউ মাঝে মাঝে দারুণ টাইপোগ্রাফি করে ফেলেন। তাই আমরা কাউকেই ছোট করে দেখছিনা। টাইপোগ্রাফি অনেক পুরনো একটি শিল্প। বিশেষ করে অনেক আগে থেকেই মুসলিম শিল্পীরা কোরআন ও হাদিসের পবিত্র বাণীকে শৈল্পিক ভাবে লিখে রাখতেন। এজন্য আরবি টাইপোগ্রাফি অনেক সমৃদ্ধ। ক্যালিগ্রাফি ও টাইপোগ্রাফির অর্থ এক হলেও ক্যালিগ্রাফি বলতে একচ্ছত্র ভাবে আরবি টাইপোগ্রাফিকেই বোঝানো হয়। যেহেতু আগে কম্পিউটার ছিল না তাই তখন হাতেই ক্যালিগ্রাফি করা হত। আর সেসব ক্যালিগ্রাফির উদ্দেশ্য ছিল উপহার দেয়া অথবা কোন ধর্মীয় বাণীকে সহজে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। ইসলামিক স্কলার হওয়ায় আমার বাবাও আগে অনেক ক্যালিগ্রাফি উপহার পেতেন।

Arabic Typography

Arabic Typography

 

Oriental_Strokes_by_Ramography

খুব সম্ভবত আপনার বাড়িতেও এরকম কিছু ক্যালিগ্রাফি আছে। গ্রাফিক ডিজাইন শেখার পর থেকে দেয়ালে ঝুলে থাকা সেইসব ক্যালিগ্রাফিই আমাকে বারবার ক্যালিগ্রাফি করার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। আর সামান্য কিছু স্টাডি করার পর করেই ফেলব। আগে টাইপোগ্রাফি নিজেই একটি স্বতন্ত্র শিল্প বিবেচিত হলেও বর্তমানে এটি অন্যান্য ডিজাইন জবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেমন ম্যাগাজিন, ফ্লায়ার বা ব্রাশিউর তৈরির সময়ও টাইপোগ্রাফির দিকে আলাদা নজর দিতে হয়। যখন কোন টাইপোগ্রাফি তার লেখায় একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর নাম ধারণ করে আর লেখার প্রেজেন্টেশনে সেই নামের সার্থকতা ফুটিয়ে তোলে তখন তাকে টাইপোগ্রাফিক লোগো বলা হয়। যেমন ধরুন কোকাকোলার লোগো দেখলেই একটি তরল ঝাঁঝালো জিনিষের কথা মনে হয়। আর তৃষ্ণার্ত হলে তো কথাই নেই। যাই হোক নিচের এই লোগোটি দেখুন।

Housing logo

Housing logo

এটি একটি হাউজিং কোম্পানির লোগো। কোম্পানির নাম Epsom Builders Limited যার সংক্ষিপ্ত রূপ EBLএই টাইপোগ্রাফিতে স্থান পেয়েছে। আর ঘরের আকৃতি দেখেই এই কোম্পানি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। আবার নিচের এই বাংলা টাইপোগ্রাফির দিকে নজর দিন।

Untitled-1

এতে মসজিদ লেখা হয়েছে এবং আকৃতিও অনেকটা মসজিদের মত হয়েছে। মূলত কোন লেখার ফন্টের মাধ্যমেই টাইপোগ্রাফির শুরু। আর প্রয়োজনে এরপরেও অনেক কাজ করা হয়। এর পুরো প্রক্রিয়াই আগামী পোস্টে দেখানো হবে ইনশাল্লাহ।

প্রোজেক্ট শুরুর নানা দিক

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট শুরু হয়?
প্রোজেক্ট সাধারণত তিনটি কারণে করা হয়। যেমনঃ-
ব্যবসায়িক প্রয়োজনঃ উদাহরণ স্বরূপ কোন সরকার তাদের এয়ারলাইন্স কোম্পানির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যুক্ত করতে চায়। কিংবা একটি কোম্পানি তাদের ই-কমার্স সাইটে সফলতা পেতে চায়।
সুবিধাঃ প্রযুক্তিগত সমস্যার দ্রুত সমাধান বা এধরনের সুবিধা কাজে লাগাতেও প্রজেক্ট করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ এক আইফোন লক্ষ্য করেই অনেকগুলো প্রজেক্ট করা যেতে পারে।
সমস্যাঃ কোন সমস্যা এড়িয়ে চলতে বা প্রশমিত করতে। যেমন কোন এয়ারপোর্টে বছরে দু-একটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। কর্তৃপক্ষ এর কারণ উদঘাটন এবং সমাধান প্রকল্পে একটি প্রোজেক্ট হাতে নিতে পারেন।

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট নির্বাচিত করা হয়?
একটি নির্দিষ্ট প্রোজেক্টে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা থাকতে পারে। আবার একটি কোম্পানির একাধিক প্রোজেক্টও থাকতে পারে এবং এর থেকে তাদের যেকোনো একটি নির্বাচিত করতে হয়। কিন্তু কিভাবে?

১. স্কোরিং মডেলঃ অপেক্ষাকৃত ভাল বা লাভজনক প্রকল্পগুলি চিহ্নিত করে এক ছকে সাজিয়ে নিন। এবারে বিভিন্ন দিক খেয়াল রেখে এগুলির যথাযথ মূল্যায়ন করে প্রতিষ্ঠানের জন্য সর্বোত্তম প্রকল্পটি বেছে নিন।

২. লাভ এবং সাশ্রয়ঃ এক্ষেত্রে খরচ এবং লাভের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিন। অবশ্যই স্বল্প মেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পের জন্য আলাদা বিশ্লেষণ করুন।

৩. অর্থনৈতিক অবকাঠামোঃ এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মাথায় রাখুন
লাভ এবং ব্যয়ের অনুপাত
নগদ অর্থের যোগান
টাকার বর্তমান মূল্য এবং সার্বিক মূল্য
সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয়
নগদ অর্থের কাঙ্ক্ষিত মুনাফা অর্জনের সম্ভাবনা
পুনরায় বিনিয়োগ

আপনার প্রজেক্ট কি সফল হবে?
অনেক গাণিতিক পদ্ধতি আছে যার মাধ্যমে কোন প্রজেক্টের সফলতা সম্পর্কে মোটামুটি আন্দাজ করা যেতে পারে।

বিনিয়োগকারীদের বিবেচনায় রাখার দরকার আছে কি?
অবশ্যই। কারণ একটি প্রোজেক্ট এক পক্ষকে লাভবান করলেও অপর পক্ষের কাছে ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। তাই প্রোজেক্ট ম্যানেজারকে এই দুই পক্ষকেই সামাল দিতে হয়।

প্রোজেক্টকে কিভাবে নিয়মের গণ্ডিতে আবদ্ধ করবেন?
একটি চার্ট তৈরি করুন যা ব্যবসায়িক প্রয়োজন এবং এর ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করে। এটি শুধুমাত্র একটি ডকুমেন্ট যা প্রোজেক্ট অনুমোদনের পূর্বে যাচাই করা হয়।

চার্টারে যেসব তথ্য থাকবেঃ
কনট্রাক্ট
কাজের বিবরণ
ব্যবসায়িক পরিবেশ
প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়া

চার্টার প্রণয়নে যা দরকারঃ
প্রজেক্ট নির্বাচন পদ্ধতি
প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা
বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন

চার্টার থেকে যেসব তথ্য পাওয়া যেতে পারেঃ
প্রজেক্টের নির্ভুলতা
প্রজেক্টের বর্ণনা
প্রজেক্টের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম
অনুমান
উঁচু স্তরের শিডিউল
ব্যয় পরিকল্পনা
প্রস্তাবিত ব্যবস্থাপক

পূর্ব প্রস্তুতিমুলক কর্মক্ষেত্র তৈরির ঘোষণাঃ
প্রোজেক্ট চার্টার অনুমোদনের পর একটি উপযুক্ত কর্মক্ষেত্রের জন্য বিবৃতির প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। এটি বিনিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা করে সমাধান করা যেতে পারে।

বিবৃতিতে যা থাকতে হবেঃ চার্টারে যেসব বিষয় রাখতে হবে সেই একই বিষয়গুলি এখানেও রাখতে হবে।

যন্ত্রপাতি এবং কলাকৈশলঃ
ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা

বিবৃতির তালিকাঃ
লক্ষ্যসমূহ
উৎপাদিত পণ্য
উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা
প্রোজেক্টের পরিসীমা
প্রাথমিক দুর্ঘটনা
শিডিউল
টিম
ঝুঁকি
ব্যয় নিরূপণ

আমরা Program বাদে web-site তৈরি করব কিভাবে? How to create web-sites without programming

আমরা Program বাদে website তৈরি করব কিভাবে?
কিছু CMS Software আছে যা ব্যবহার করে আমরা অতি সহযে website তৈরি করতে পারি। সেগুলোর মধ্যে জনোপ্রিয় হল
• জুমলা: Download link: http://www.joomla.org/download.html
• ওয়াডপ্রেস Download link: http://wordpress.org/
• দ্রুপার : Download link: https://drupal.org/project/download
এগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
এগুলোর জন্য ১টি local server প্রয়োজন। যার Download link হল https://www.apachefriends.org/download.html
Download এরপর install করতে হবে । এবার ঐ CMS Software টি C:\xampp\htdocs এর মধ্যে Extact করে রাখতে হবে।এবার C:\xampp তে xampp-control করুন। এখানে apache,mysqul on করুন। এবার browser open করুন। লিখুন http://localhost/xampp/। phpMyAdmin এ privileges এ Add a new User host: localhost এবং পূরণ করে CMS Software install করতে browser এ লিখুন http://localhost/ CMS Software এর নাম, যে নামে Extact করেছেন।এরপর সহযে install করে ব্যবহার করুন।

 

Recursive Function বিষয়ক কিছু কথা : On Recursive Function

আধুনিক সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এই Recursive Function কে ব্যাবহার করে অনেক জটিল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। যদিও সঠিক ভাবে না বোঝার কারণ এ অনেকেই এই পদ্ধতি ব্যাবহার করেন না। Recursive Function অর্থ একটি function যখন নিজের ভিতর তার নিজেকে call করে। এই প্রক্রিয়া ততক্ষন চলতে থাকে, যতক্ষণ function টি নির্দিষ্ট কোন parameter এর জন্য কোন সংখ্যা return না করে। একটি উদাহরন দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে দেখা যাক।

int factorial ( int i ) //line 1
{ //line 2
if ( i == 0) //line 3
return 1; //line 4
return i * factorial ( i – 1); //line 5
}
//line 6
এখানে factorial ( i ) function টি তার নিজের মান হিসাব করার জন্য factorial ( i-1) কে কল করেছে। যেহেতু টি নিজের ভিতর নিজেকে ই একটি ভিন্ন parameter দিয়ে কল করেছে, তাই এটি একটি recursive function। ধরা যাক আমরা factorial(4)কে কল করছি। এই ক্ষেত্রে এটি factorial(3) কে কল করবে। যা আবার factorial(2) কে কল করবে। এই প্রক্রিয়া ততক্ষন চলবে যতক্ষণ factorial(0)কল না হয়, যা ১ return করবে। যা এরপর বিপরীত প্রক্রিয়ায় factorial(1) হিসাব করতে ব্যাবহার করা হবে। এই প্রক্রিয়া চলবে যতক্ষণ factorial(4) এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট মান না আসে।
factorial(0)=1, factorial(1)=1*1, factorial(2)=2*1*1, factorial(3)=3*2*1*1, factorial(4)=4*3*2*1*1=24

এই প্রক্রিয়া তে Fibonacci Series, Tower of Hanoi জাতীয় আরও জটিল সমস্যা অল্প কয়েক লাইন প্রোগ্রাম ব্যাবহার করে সহজে সমাধান করা সম্ভব।

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে : IT and Bangladesh

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে IT সম্পর্কিত প্রবন্ধ উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আসুন আমরাও এবার সংক্ষেপে IT প্রযুক্তি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইঃ

IT এর পূর্ণরূপ হলো Information Technology বা তথ্য প্রযুক্তি। IT হচ্ছে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এমন একটি সরঞ্জাম যা তথ্য জমা রাখতে,প্রেরণ করতে এবং কায়দা ও পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহ্রত হয়ে থাকে।এটি হচ্ছে একই শব্দে কম্পিউটার ও টেলিফোন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করার একটি সুবিধাজনক অঙ্গীকার। IT প্রযুক্তিকে “তথ্য বিপ্লব” নামেও অভিহিত করা হয়।

IT এর সাথে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শ্রমশিল্প জড়িত।কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার,সফটওয়্যার,ইলেকট্রনিক্স,সেমিকন্ডাক্টর,ইন্টারনেট,টেলিকম সরঞ্জাম, e- বানিজ্য এবং নানান যন্ত্রাংশের পরিষেবায় IT অন্তর্ভুক্ত।তাইতো সারা বিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়ে থাকে IT প্রযুক্তির পেছনে।

এছাড়া শিক্ষার বিবর্তনের উপরেও IT প্রযুক্তির বড় ধরনের প্রভাব লক্ষনীয়।যেমন-ইহা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষাদান ব্যবস্থাকে করেছে আরো সহজ।ইহা উন্নত শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে। IT এর বদৌলতে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারে,যা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে IT প্রযুক্তি অবশ্যই বড়মানের পরিবর্তন এনেছে।উন্নত দেশসমূহের ন্যায় বাংলাদেশে IT প্রযুক্তির এই প্রসার অবশ্যই সাধুবাদ জানানোর মতো।দেশে IT এর ব্যবহার যতো বাড়বে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ততোই সহজ হবে।