ভিডিওঃ লিনাক্স ডি এন এস কমান্ডসঃ Linux Commands Demo DNS related, Ubuntu

ভিদিওঃ লিনাক্স ডি এন এস কমান্ডসঃ Linux Commands Demo DNS related, Ubuntu

Overview on Windows Azure Cloud – Demo for inside Azure – what can you do with Windows Azure

Overview on Windows Azure Cloud – Demo for inside Azure – what can you do with Windows Azure

Github Git and Creating an Internet Traffic System

Github Git and Creating an Internet Traffic System

Entity Framework and MVC Application Demo in ASP.Net and C Sharp

Entity Framework and MVC Application Demo in ASP.Net and C Sharp

MVC and Azure with ASP.Net

MVC and Azure with ASP.Net

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Please start at: 2:14:00. as Something went wrong while processing and uploading.
Check the short-note http://sitestree.com/creating-a-lamp-software-development-environment-using-oracle-virtual-box/ to understand the discussion. Actually this short-note was written as part of creating the video.

যেভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং

যেভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং
শুরুতেই বলে রাখি আপনার নিজস্ব একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে। অনেকেই মনে করেন মোবাইল দিয়ে কাজ করে দেখি! কিছু আয় হলে তারপর কম্পিউটার কিনব।এটি সম্পুর্ণ ভুল ধারণা। কারন মোবাইল দিয়ে গুটি কয়েক কাজ করা গেলেও সব কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।
আমার মতে নতুনদের তিনটি ধাপে কাজ করা উচিৎ।

।) যারা একেবারেই নতুন তারা ছোট ছোট কাজ করে আয় করা শুরু করতে পারেন। মাইক্রোওয়ার্কার্স, মিনিজবস এই দুটি সাইট ছোট ছোট কাজের জন্য পে করে থাকে। কাজ করার সাথে সাথে কোন নির্দিষ্ট একটি বিষয় ( যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, এসইও) শিখতে থাকুন।

।।) মাইক্রো জবে পারদর্শী হয়ে উঠলে বিভিন্ন গিগ সাইটে গিগ সাবমিট করুন। গিগ সাইটের বৈশিষ্ট হলো আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সে সার্ভিস দিতে আপনি কত চার্জ নিবেন তা নিয়ে গিগ পোষ্ট করবেন। বায়ার তার চাহিদা অনুযায়ী আপনার গিগে অর্ডার করবে। ফিভার.কম , ফোরার.কম হলো এমন দুটি বিশ্বাস যোগ্য সাইট। গিগসাইটে কাজ করার পাশাপাশি কোনো একটি বিষয়ে চর্চা করতে থাকুন।

।।।) সবশেষে যখন আত্মবিশ্বাস পাবেন যে আপনার চর্চা করা বিষয় টির উপর আপনার পূর্ণ দক্ষতা আছে তখন ওডেস্কে একাউন্ট খুলে ওই বিষয় রিলেটেড যব গুলিতে বিড করতে থাকুন।

এই তিনটা স্টেপ ফলো করলে আশা করি সফল হবেন।

বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স

বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স। এখানে অদক্ষ আধা দক্ষ যে কোনো ব্যাক্তি খুব সহজে অনলাইনে আয় করতে পারে। যদিও আয়ের পরিমান খুব বেশি না যাতে এখানে ফুল টাইম কাজ করা যেতে পারে তবুও মাসিক ইন্টারনেট খরচ সহজেই তুলে ফেলা যায় এর মাধ্যমে। তাই আজই রেজিষ্ট্রেশন করুন এই সাইটে আর আয় করুন প্রথম ফ্রি ল্যান্সিং থেকে। বিশেষ করে ছাত্র ছাত্রী ভাই বোন দের জন্য এই সাইট টি বিশেষ সহায়ক তেমন বিশেষ কোনো দক্ষতা ছাড়াই কেবল ইমেইল সাবমিট, ফেশবুক ভোট ইত্যাদির মাধ্যমে মাসে কয়েক হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

কি লগার কি? কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং

কি লগার হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকলে আপনি কি-বোর্ডে কি’ গুলো প্রেস করে কম্পিউটারে যা যা লিখছেন তা সেই প্রোগ্রামটি সংরক্ষন করে রাখবে আপনার অজান্তে। কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং । কি লগার ব্যবহারের জন্য বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন পড়েনা। এটি কারো ইমেইল এ্যাড্রেস বা অন্যান্য এ্যাকাউন্টের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সহজ পদ্ধতি ।

আচ্ছা ধরুন আপনি সাইবার ক্যাফেতে ব্রাউজিং করছেন। আপনি হয়তো জানেনও না যে যেই পিসিতে বসে আপনি ব্রাউজিং করছেন তাতে কেউ পূর্বেই কি-লগার ইনস্টল করে রেখে গেছে। এখন ধরুন আপনি http://mail.yahoo.com এ গেলেন এবং ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করলেন । তৎক্ষনাত কি লগার টি আপনি যা যা টাইপ করেছিলেন সব রেকর্ড করে ফেলছে । ভয়ংকর তাইনা । এখন আপনি বলতে পারেন ঠিকআছে আমি কি বোর্ড দিয়ে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড লিখবো না উইন্ডোজের অনস্ক্রিন কিবোর্ড ব্যবহার করবো।

(Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard ) তবে জেনেনিন কি লগারটি সেটিও রেকর্ড করে ফেলবে (আমি পরিক্ষা করে দেখেছি) এছাড়াও প্রায় কি-লগার গুলোতে স্ক্রিনশট ফাংশনালিটি রয়েছে যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে বা নির্দিষ্ট সময় পরপর কি-লগারটি ডেক্সটপের স্ক্রিনশট তুলে রাখে ফলে হ্যাকার এটিও জানতে পারবে আপনি ডেক্সটপে কি কাজ করছিলেন , কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন , ইউজারনেম বক্সে কি লেখা আছে , পাসওয়ার্ড এর ঘরে কালো বিন্দু গুলোর সংখ্যা কয়টি ( যা পরবর্তীতে লগ হতে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড কে আলাদা ভাবে বুঝতে সহায়তা করে)

যা হোক এ বিষয় সম্পর্কে জানার পর আমার মনেও সঙ্কা জাগে যে অন্য কেউ তো কি-লগার ব্যবহার করে আমার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারে। আমি মরিয়া হয়ে এর সমাধান খোঁজা শুরু করলাম এবং হয়তো কিছুটা সমাধান ও পেয়ে গেছি। সেটি নিয়েই লেখা।
যা যা প্রয়োজন :

ক) একটি পেনড্রাইভ

খ) ফায়ারফক্স পোর্টেবল :http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল হচ্ছে ফায়ারফক্সেরই পোর্টেবল ভার্সন। অর্থাৎ এটি পেনড্রাইভে ইনস্টল করা হলে যে কোন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ হতে ফায়ারফক্স চালানো যাবে, ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়বে না।

এটি পাওয়া যাবে এখান থেকে : http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল টি ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি রান করে ব্রাউজ করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Install বাটনে ক্লিক করুন। ফায়ারফক্স পোর্টেবল আপনার পেনড্রাইভে ইনস্টল হওয়া শুরু করবে। পোর্টেবল ফায়ারফক্স অনুমানিক ২০ মেগাবাইটের মত যায়গা নেবে। বাকি ফ্রি স্পেস ব্যবহার হবে Cache ফাইল সংরক্ষনের জন্য (আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করলে ইমেজ, কুকি , ফ্ল্যাশ ফাইল ইত্যাদি লোকাল ডিস্কে সংরক্ষিত হয় এগুলোই ক্যাশ ফাইল)

আগেই বলে নেই আমরা ফায়ারফক্সের “পাসওয়ার্ড ম্যানেজার” ফিচার টি ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড কে কি-লগারের হাত হতে রক্ষা করব। যদিও এটি খুব সহজ বিষয় তবুও যারা এ সম্পর্কে জানেননা তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল।

এখন আপনার পেনড্রাইভ থেকে FirefoxPortable ফোল্ডারে গিয়ে FirefoxPortable.exe রান করুন।ফায়ারফক্স পোর্টেবল এর স্প্ল্যাশ স্ক্রিন দেখাবে এবং ফায়ারফক্স চালু হবে। খেয়াল রাখবেন এই ফায়ারফক্স পেনড্রাইভ থেকে রান হচ্ছে তাই এটি মূল ফায়ারফক্স থেকে কিছূটা স্লো চালু হতে পারে তবে usb 2.0 হলে হয়তো বা পারফরমেন্স ভালো হতে পারে। এখন ধরে নিচ্ছি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এবং আপনার পিসিতে কিলগার নেই আপনি নিশ্চিত । এবার আপনার গুরুত্বপূর্ন ওয়েবসাইট টি ব্রাউজ করুন পোর্টেবল ফায়ারফক্স থেকে। ধরুন আপনি ইয়াহু মেইল বা জিমেইলে লগইন করবেন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। এবার সাইন ইন বা লগইন বাটনে ক্লিক করলে একটি পপআপ ম্যাসেজ আসবে যে আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ফায়ারফক্সের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে সেভ হবে কিনা।

এখান থেকে “Remember” বাটনে ক্লিক করুন তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে তা সংরক্ষিত হবে। সংরক্ষিত হয়েছে কিনা তা আপনি দেখতে পারেন

Tools > Options > থেকে Security ট্যাবে গিয়ে

Show Passwords.. এ ক্লিক করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার দেখতে পাবেন

এখানে সাইট কলামে সাইটের এ্যাড্রেসটি , ইউজারনেম কলামে সেই সাইটে ব্যবহৃত ইউজার নেমটি এবং পাসওয়ার্ড কলামে পাসওয়ার্ড টি দেখতে পাবেন।

এখন থেকে যখন ই আপনি উক্ত সাইট টি ভিজিট করবেন সেই পেজের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে অটোমেটিক আপনার সংরক্ষিত ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে। আপনাকে কোনকিছু টাইপ করতে হবেনা তাই পাসওয়ার্ড যখন টাইপ’ই করছেন না তখন কি-লগার রেকর্ড করবে কি?? তবে একই এড্রেস বা সাইটের জন্য একের অধিক ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত থাকলে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড বক্স খালি থাকবে। আপনাকে নির্দিষ্ট ইউজারনেমটি টাইপ করতে হবে এবং পাসওয়ার্ড বক্সে এক ক্লিক করলে সেই ইউজারনেমের সাথে সংরক্ষিত পাসওয়ার্ডটি অটোমেটিক চলে আসবে।তবে এক্ষেত্রেও কি-লগার ইউজারনেম রেকর্ড করতে পারলেও পাসওয়ার্ড রেকর্ড করতে পারবেনা। তাছাড়াও কি-লগার স্ক্রিনশট তুললেও আপনার ইউজারনেমটিই দেখতে পারবে পাসওয়ার্ড নয়। ফলে আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে অনুরোধ রইলো পাসওয়ার্ড এমন রাখবেন যা ইউজারনেম দেখে ধারনা করা না যায়।

আর কেউ যাতে আপনার পেনড্রাইভ থেকে আপনার সংরক্ষিত পাসওয়ার্ড দেখতে না পারে এ জন্য Options > Security Tab থেকে Use master password এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখুন। ফলে কেউ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার খুলে ইউজারনেম দেখতে পেলেও মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া পাসওয়ার্ড দেখতে পারবে না।

আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সের মজা হচ্ছে আপনি এটি পেনড্রাইভে বহন করে নিতে পারছেন এবং সবচেয়ে অসুরক্ষিত পিসিতে বসে নিশ্চিন্তে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট গুলো ব্রাউজ করতে পারছেন।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড: আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

যারা কম্পিউটার নামক জাদুর যন্ত্রটি ব্যবহার করে তাদের মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে কে না জানে? আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) ওপেন করে পেজ লে আউট (Page Layout) লেখা অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ওয়াটারমার্ক (Watermark) লেখা অপশনে ক্লিক করলে ওয়াটারমার্ক এর অনেক স্যাম্পল দেয়া থাকে। আপনি কি রকম ওয়াটারমার্ক চান যেমন কনফিডেনশিয়াল নাকি স্যাম্পল সেটা নিজের প্রয়োজনমাফিক ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজের পছন্দমত কোন ছবি বা লেখা যদি ব্যবহার করতে চান সে সুবিধাও ওয়াটারমার্ক এ পাবেন। সেজন্য ওয়াটারমার্ক ক্লিক করার পর কাস্টম ওয়াটারমার্ক (Custom Watermark) অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনি যদি ওয়াটারমার্ক হিসেবে কোন ছবি ব্যবহার করতে চান তবে পিকচার ওয়াটারমার্ক (Picture Watermark) অপশন সিলেক্ট করে নিজের পছন্দের ছবি দিতে পারেন। আপনি যদি কোন লেখা ওয়াটারমার্ক হিসেবে ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে টেক্সট ওয়াটারমার্ক (Text Watermark) অপশনে ক্লিক করে নিজের দরকারি কথা প্রয়োজনীয় ফন্টে (Font) লিখতে পারবেন। যদি ওয়াটারমার্ক রিমুভ করতে চান সেক্ষেত্রে ওয়াটারমার্ক লেখা অপশনে ক্লিক করলে রিমুভ ওয়াটারমার্ক (Remove Watermark) লেখায় ক্লিক করলেই ওয়াটারমার্ক ডিলিট হয়ে যাবে।

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।