Category Archives: বিবিধ

বিবিধ

জলবায়ু সম্মেলন বিষয়ক পদযাত্রা:rally on climate change

বৈশ্বিক উন্নয়ন ও সভ্যতার অগ্রযাত্রা ক্রমশ বাড়ছে, বাড়ছে মানুষের জীবনযাত্রার মানও। কিন্তু সেই সাথে বাড়ছে বৈশ্বিক উষ্ণতা বা গ্লোবাল ওয়ার্মিং। উন্নয়নশীল দেশগুলো ছাড়াও উন্নত বিশ্বের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই গ্লোবাল ওয়ার্মিং। সমুদ্রের পানির স্তর বেড়ে যাওয়া, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াও হাজারো সমস্যা সমাধানে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে মানুষ, সারা বিশ্বেই। সেই ধারাবাহিকতায় ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জলবায়ু সম্মেলন। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর সরকার প্রধানদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এই সম্মেলন। আর সেই উপলক্ষকে সামনে রেখে ঢাকায় হয়ে গেল পদযাত্রা।

আন্তর্জাতিক জলবায়ু সম্মেলনে বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধ ও সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন যখন বিশ্ব নেতারা, তখন সেই উদ্যোগের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করতে ২৮ নভেম্বর শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে থেকে বের হয় বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন পদযাত্রা বাংলাদেশ ২০১৫। এই পদযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদ্রেষ্টা ডঃ সুলতানা কামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডঃআ আ মস আরেফিন সিদ্দিক, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবৃন্দ। এছাড়া অংশগ্রহণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরাও। বিভিন্ন বেসরকারি ও সামাজিক উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। পদযাত্রা শুরু হওয়ার প্রাক্কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডঃআ আ মস আরেফিন সিদ্দিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের যে চলমান প্রক্রিয়া তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ, দেশের জীববৈচিত্র্য আজ হুমকির মুখে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে প্রতি বছর বার বার বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, জলোচ্ছ্বাস, খরা ও নদীভাঙন হচ্ছে। উষ্ণতা বাড়ায় সমুদ্রের পানির উচ্চতা বাড়ছে। দেশের অসংখ্য মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আর সে তুলনায় তেমন কোন ক্ষতিপূরণ আমরা পাচ্ছি না বলে মন্তব্য করেন তিনি। এজন্য বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের মাধ্যমে আমাদের বাংলাদেশসহ দক্ষিন এশিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়ের জন্য সোচ্চার হওয়ার আহবান জানান তিনি।

জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ সব মানুষের জীবন ধারনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। আর বৈশ্বিক উষ্ণতা সেই পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যকে, সেই সাথে মানুষের বেঁচে থাকার মৌলিক অধিকারকে হুমকির মুখে ফেলছে। তাই আন্তর্জাতিক জলবায়ু সম্মেলন ও আমাদের দেশে হয়ে যাওয়া এই পদযাত্রা জলবায়ু ও আবহাওয়ার ভারসাম্য রক্ষায় রাখবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা-এটিই আমাদের প্রত্যাশা।

হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল বিজয়ী হল বুয়েটের ‘লিটল উইনস’ . BUET little Wins won Hult Prize Quarter Final

হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল বিজয়ী হল বুয়েটের লিটল উইনস

 

 

হাল্ট পুরস্কার সারা বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে আসা তরুণ ও সম্ভবনাময় উদ্যোক্তাদের মেধার এক বিশাল স্বীকৃতি, যাকে ‘ছাত্রদের নোবেল পুরস্কার’ বলেও অভিহিত করা হয়।

 

এবার বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বুয়েটে হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্বের গ্র্যান্ড ফাইনাল অনুষ্ঠিত হল গত ১২ নভেম্বর ২০১৫।চূড়ান্ত এই ধাপের আগে অংশগ্রহণকারীদের পার হয়ে আসতে হয়েছিল বেশ কটি ধাপ। প্রায় ৮০০ নিবন্ধিত অংশগ্রহণকারীর জন্য প্রাইমারী গ্রুমিং ওয়ার্কশপের ব্যবস্থা করা হয়েছিল, যেখানে সামাজিক উদ্যোক্তা ও উদ্যোগ, ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয় ও নগরায়নসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে অংশগ্রহণকারীদের উৎসাহিত করা ও অনুপ্রাণিত করা হয়।এরপর অংশগ্রহণকারীরা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের পরিকল্পনাপ্রসূত ‘আরবান ক্রাউডেড স্পেস’ সংক্রান্ত সামাজিক ব্যবসায় পরিকল্পনার সম্পাদনগত পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন। সেই সম্পাদনগত পরিকল্পনার ভিত্তিতে ৩২টি দলকে অক্টোবরের ২০ তারিখে অনুষ্ঠিত ‘প্রাইমারী পিচঅফ’ রাউন্ডে তাদের আইডিয়া উপস্থাপনের আহ্বান জানানো হয়েছিল। সেখান থেকে ১২ টি টিমকে নির্বাচন করা হয় অক্টোবরের ২৯ তারিখে ‘সেকেন্ডারি পিচঅফ’ রাউন্ডে অংশগ্রহণের জন্য আর সবশেষে ৬টি দল গ্র্যান্ড ফাইনালে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পায়।চ্যাম্পিয়ন ‘লিটল উইনস’এর পরের স্থান পেয়েছে প্রথম রানার্স আপ এলিজির(”Elixir”) আর দ্বিতীয় রানার্স আপ আগন্তুক। বুয়েটের ক্যারিয়ার ক্লাবের উদ্যোগে হাল্ট পুরস্কারের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্বের এই গ্র্যান্ড ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সেমিনার রুমে।

 

হাল্ট পুরস্কার বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টুডেন্ট কেস কম্পিটিশন, হাল্ট প্রাইজ ফাউন্ডেশন এটির আয়োজক।  এই আয়োজনের সহআয়োজক সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন এবং তাঁর সংগঠন ‘ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ’। বিজয়ী দল মোট ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ পুরস্কার পাবেন।

 

http://www.hultprize.org/

আপনার ভ্রমণকে সহজ ও উপভোগ্য করতে স্যোশাল নেটওয়ার্ক : Social Networks to help with your travels

আপনার ভ্রমণকে সহজ ও উপভোগ্য করতে স্যোশাল নেটওয়ার্ক

জীবনযাত্রা বা অফিসে কাজের চাপে হাঁপিয়ে ওঠেছেন? ভালো লাগছে না আর কিছু আশেপাশে? আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো সমাধান হলো- ভেকেশনে যাওয়া। ঘুরে আসুন কোথাও। বেড়িয়ে আসুন। বেড়াতে যেতে আপনার পরিকল্পনা দরকার? ভালো খবর হলো- ট্রিপ প্ল্যানিং এখন অনেক সহজ। প্রতিদিন আপনি যেসব সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন, সেগুলোই আপনাকে সহায়তা করতে পারে অনেক।
আসুন, দেখে নিই কীভাবে...

 

যাবার আগে...

পিনটারেস্ট (Pinterest)

আপনি যেখানে বেড়াতে যাবার কথা ভাবছেন, তার সুন্দর ভিজ্যুয়াল ধারণা পাওয়ার জন্য পিনটারেস্টের জুড়ি নেই। পিনিটারেস্ট আপনাকে এর সার্ভিসের মাধ্যমে আপনাকে আপনার ভ্রমণের ব্যাপারে আরো উৎসুক করে তুলবে। আপনার ট্র্যাভেল বোর্ডে আপনি অনেক ছবি পিন করে গন্তব্য স্থানের সাথে লিঙ্ক করে আপনার কাঙ্ক্ষিত স্পটের বিষয়ে অনেক বেশি তথ্য পেতে পারেন। আপনার ট্রিপের জন্য একটি বোর্ড করেন আর একটি গ্রুপ বোর্ড করে নিন আপনার ফ্যামিলি বন্ধুদের জন্য। সর্বশেষ আপডেট পেতে পিনটারেস্ট চেক করতে ভুলবেন না যেনো। পিনটারেস্টে আপনি ম্যাপ পিন করার পাশাপাশি ঠিকানা ও সাইট ডিরেকশনও পেতে পারেন।

ইনস্টাগ্রাম (Instagram)

ইনস্টাগ্রামে আপনার বন্ধু, আইডল, বা সেলিব্রেটিদের পোস্ট দেখে আপনি সহজে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। আপনি ইনস্টাগ্রামের বিভিন্ন পোস্ট দেখে বুঝতে পারবেন – কোনটা আপনাকে টানছে। আরো ভালো হয় যদি আপনার সম-বাজেটের লোকজনের ট্র্যাভেল পোস্ট দেখেন।

আপনি হ্যাস-ট্যাগ ব্যবহার করে ইনস্টাগ্রামে অবস্থান (Location) বা কী-ওয়ার্ড সার্চ (Keyword Search)করে অন্যান্য বিষয়ও জানতে পারেন।

ট্রিপএডভাইজর (TripAdvisor)

ট্রিপ-এডভাইজর( TripAdvisor) খুব ভালো একটি ওয়েব সাইট যা আপনার ভ্রমণ সহায়ক হতে পারে। আপনার ট্রিপে খাবার ও হোটেল সিলেকশনে এটি ব্যবহার করুন। রিভিউ দেখে আপনি সহজে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন আপনার বাজেটের সাথে মিলিয়ে।

 

পৌঁছানোর পর...

টুইটার (Twiter)

টুইটারে হ্যাস-ট্যাগ সার্চের মাধ্যমে আপনি আপনার ট্র্যাভেল স্পটের আশেপাশে পরিচিতজনদের সম্পর্কে ও না না ইভেন্ট বিষয়ে জানতে পারেন। ট্যূরিজম বোর্ডকে ফলো করে আশেপাশের সব আপডেট পেতে পারেন। টুইটার ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো- এখানে আপনি রিয়াল টাইম আপডেট পাবেন।

ইট-উইথ (EatWith)

আপনি যখন ট্র্যাভেলে যান, খাওয়া মানে শুধু খাদ্য নয়। খাবার পরিবেশ ও পরিবেশনা আপনার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ইট-উইথ (EatWith) আপনাকে সাহায্য করবে এ বিষয়ে।

 

যোগাযোগ ব্যবস্থাপনায় লক্ষণীয় বিষয়সমূহ

To read this article in English please click this link

বড় প্রজেক্টের ক্ষেত্রে যোগাযোগের বিষয়টিও পূর্বপরিকল্পিত হতে হবে এবং কার্যকর ভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এই পরিকল্পনা পর্যালোচনা এবং পরিবর্তন করা যেতে পারে। সারকথা:-

* যোগাযোগ খুবই সুকৌশল এবং বিচক্ষণতার সাথে করতে হবে।

* সংকলন, প্রেরণ, সংরক্ষণ ও বিতরণ সংক্রান্ত কাজ এবং প্রজেক্টের যাবতীয় রেকর্ড সংরক্ষণ করতে হবে।

* কি ব্যাপারে, কার সাথে, কতটুকু বিরতিতে এবং ঠিক কোন সময়ে যোগাযোগ করা তা আগেই নির্ধারণ করতে হবে।

মাশরুম প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট:

নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে সময়মত ঠিক তথ্য প্রেরণ করার চাইতে নিয়মিত বিরতিতে এজেন্টের অগ্রগতি পরিদর্শন করাটাই শ্রেয় যেখানে সবাইকে সবকিছু জানানো হবে না।

যোগাযোগ ব্যবস্থাপনায় কিছু লক্ষণীয় বিষয়ঃ

* যোগাযোগ পরিকল্পনা

* বাস্তবায়ন (তথ্য বিতরণ)

* তদারকি এবং নিয়ন্ত্রন (পারফরম্যান্স রিপোর্ট এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা)

উক্ত কাজগুলির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের সাথে যোগাযোগ করলে তা সংশয় কমাতে সাহায্য করে এবং কর্মীদের উৎসাহিত করে।

প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাজ: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যোগাযোগ এমনকি তা মোট সময়ের ৯০ শতাংশ হতে পারে যার অর্ধেক হবে টিমের সদস্যদের সাথে।

আরও কিছু বিষয়ঃ

* পরিকল্পনা (যোগাযোগ পরিকল্পনা)

* ফলাফল (যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা)

* বিরতির পরিমাণ

* মাধ্যম/ধরন যেমন ই-মেইল, ওয়েব, মিটিং ইত্যাদি

* কোন কোন তথ্য

* কার সাথে

এ পরিকল্পনায় বেশ কিছু বিষয় প্রভাব ফেলে যেমন ব্যবসায়িক পরিবেশ, প্রাতিষ্ঠানিক সম্পত্তি এবং মূল প্রজেক্টের পরিকল্পনা।

প্রয়োজনীয় সরঞ্জামঃ

যোগাযোগের মাধ্যম: যোগাযোগ কিভাবে হবে তা নির্ধারণ করুন। n সংখ্যক লোক n(n-1)/2পন্থায় যোগাযোগ করতে পারে। এর মাধ্যমে একটি ছোট দল গঠন করা যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে অফিসিয়াল চ্যানেলের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন প্রযুক্তি যেমন ভিডিও কনফারেন্স, নেট মিটিং ব্যবহার করা যেতে পারে।

যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিকল্পনা:

-তথ্য সমূহ কাকে প্রদান করা হচ্ছে?

- কোন কোন তথ্য প্রদান করা হচ্ছে?

- কার মাধ্যমে প্রদান করা হচ্ছে?

- কোন প্রক্রিয়ায় প্রদান করা হচ্ছে?

- কতক্ষণ পর পর?

বাস্তবায়ন(তথ্য প্রদান):

যোগাযোগের আদর্শ উপায়ঃ

* ঠিকভাবে শ্রবণ

* মতামত প্রদান

* পারিভাষিক ভাষা ব্যবহার

যোগাযোগের উপায়:

* নিয়মতান্ত্রিক এবং অনিয়মিত লিখিত পদ্ধতি

* নিয়মতান্ত্রিক এবং অনিয়মিত মৌখিক পদ্ধতি।

তদারকি এবং নিয়ন্ত্রণঃ

দ্রষ্টব্যঃ এখানে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য PMI এবং PMBOK অনুযায়ী সংকলিত।

চিকেন এন্ড ভেজিটেবল ফ্রাইডরাইস রেসিপি

চিকেন এন্ড ভেজিটেবল ফ্রাইডরাইস রেসিপি

১। চাল- ৫০০ গ্রাম

২। ভেজিটেবল- (বাধাকপি, গাজর, গ্রিন পিপার)

৩। মুরগীর মাংস- আধা কাপ

৪। পেয়াজ- ২টি(মাঝারি)

৫। লবণ

৬। তেল

৭। সয়াসস- ৩ চামচ

৮। টমেটো সস- ৩ চামচ

৯। চিনি।

প্রনালীঃ প্রথমে দুই রকমের সস ওচিনি মিশিয়ে একটি বাটিতে রাখতে হবে।

এরপর সবজি গুলো ঝুরি ঝুরি করে ও মাংস জুলিয়ান কাট করে কাটতে হবে। চাল ধুয়ে রান্না করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যাতে চাল বেশি সিদ্ধ না হয়। চাল সিদ্ধ হয়ে এলে এর পানি ঝরিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ঝরঝরা করে নিতে হবে, প্যানে তেল গরম হলে প্রথমে মাংস দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে ভেজিটেবল মিক্স করে আরও কিছুক্ষণ ভাজতে হবে। এরপর এতে ভাত দিয়ে দিতে হবে। সবশেষে সসমিক্স , কাচামরিচ , পরিমানমত লবণ মিশিয়ে আরও কিছুক্ষণ ভেজে চুলো থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে।

শিশুর জ্বর হলে করনীয়

শিশুর জ্বর হলে করনীয়

প্রথমেই দেখতে হবে শিশুর শরীরের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি কিনা। যদি তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি বা তার বেশি হয় তবে কুসুম গরম পানিতে ভেজা কাপড় দিয়ে কিছুক্ষণ পর পর শিশুর গা মুছে দিতে হবে। শিশুর গায়ের কাপড় খুলে তাকে খোলামেলা পরিবেশে রাখতে হবে । এছাড়া শিশুকে তরল খাবার যেমন- ফলের রস, স্যুপ, পানি বেশি করে খাওয়াতে হবে। ঘন ঘন মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। শিশুর জ্বর ৪৮ ঘন্টার বেশি হলে অবশ্যি ডাক্তারের কাছে নিতে হবে।

JQUERY নীড়: JQuery ভুমিকা

ফয়সাল রকি : Partially edited by Sayed Ahmed

JQuery হলো JavaScript এর Library. JavaScript প্রোগ্রামকে সহজীকরণ করে। এর সাহায্যে জটিলতম JavaScript প্রোগ্রামগুলোকে সহজে একসূত্রে গাঁথা যায়। খুব সামান্য চেষ্টা এবং শ্রম ব্যয় করে আপনি JQuery শিখতে পারবেন।

উদাহরণ:
$(document).ready(function(){
$("p").click(function(){
$(this).hide();
});
});

JQuery উদাহরণ

উদাহরণের সাহায্যে শিক্ষন একটি আধুনিক প্রক্রিয়া! এই ওয়েবসাইটে JQuery এর প্রচুর উদাহরণ রয়েছে। উদাহরণগুলো ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করা আছে.

JQuery রেফারেন্স

JQuery এর পরিপূর্ণ শিক্ষণের জন্য এর অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে যথার্থ শিক্ষা উপকরণ প্রয়োজন। এই ওয়েবসাইটে অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে পরিপূর্ণ রেফারেন্স পাওয়া যাবে।

-----------------

Google Maps- এর প্রাথমিক ধারনা. একটি মৌলিক গুগল ম্যাপ তৈরি করুন. Create a simple Google Map of a Location

Paste the translated text here
Google Maps- কি?Google Maps- এ আপনি সর্বদা আপনার ওয়েব সাইটে মানচিত্র প্রদর্শন করতে পারবেন:
Google Maps API
এই টিউটোরিয়ালটি গুগল ম্যাপস এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস) সম্পর্কে.
গুগল ম্যাপস এপিআইর সঙ্গে, আপনি আপনার মানচিত্র এবং মানচিত্র তথ্য. নিজের মতো করে (কিছু) পরিবর্তন করতে পারেন,.
একটি API সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণের জন্য যে পদ্ধতি এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করা যেতে পারে তার একটি সংকলন.
Google Maps- এ প্রাথমিক ধারনা
একটি মৌলিক গুগল ম্যাপ তৈরি করুন
লন্ডন, ইংল্যান্ড কেন্দ্রিক একটি Google ম্যাপ:তৈরি করে এই উদাহরণটি করাঃ
উদাহরণঃ
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script
src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js">
</script><script>
function initialize() {
var mapProp = {
center:new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:5,
mapTypeId:google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var map=new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"), mapProp);
}
google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:500px;height:380px;"></div>

</body>
</html>
এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»
এই পৃষ্ঠার বাকি অংশ উপরের উদাহরণে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো.
1. Load the Google API
গুগল ম্যাপস এপিআই জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি. এটি একটি স্ক্রিপ্ট ট্যাগের সঙ্গে একটি ওয়েব পৃষ্ঠা যোগ করা যেতে পারে:
<script src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js"></script>

2. মানচিত্রের বৈশিষ্ট্য ঠিক করা

মানচিত্র আরম্ভ করার জন্য একটি ফাংশন তৈরি করুন:
function initialize() {
}
ফাংশনের শুরুতে, মানচিত্র জন্য বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করতে একটি বস্তু (mapProp) তৈরি করতে হবে:
var mapProp = {
center:new google.maps.LatLng(51.508742, -0.120850),
zoom: 7,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
কেন্দ্রিয় ভূসম্পত্তিটি নির্দিষ্ট করে যেখানে ম্যাপ কেন্দ্র. একটি নির্দিষ্ট বিন্দু ম্যাপ কেন্দ্র একটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ বস্তুর তৈরি করুন. যাতে স্থানাঙ্ক পাস: অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ.

zoom ভূসম্পত্তিটি নির্ধারণ করে মানচিত্রের zoom স্তর . zoom: 0 পৃথিবীর একটি মানচিত্র zoomed out সম্পূর্ণরূপে দেখায়. উচ্চ zoom স্তর একটি উচ্চ রেজল্যুশনের zoom.

MapTypeId সম্পত্তি প্রদর্শন মানচিত্র ধরন নির্ধারণ করা হয়.

নিম্নলিখিত মানচিত্র ধরনের সমর্থিত হবে:

রোডম্যাপ (স্বাভাবিক, ডিফল্ট 2D ম্যাপ)
উপগ্রহ (ফোটোগ্রাফিক ম্যাপ)
হাইব্রীড (ফোটোগ্রাফিক মানচিত্র + + সড়ক ও শহরের নাম)
ভূখণ্ড (ইত্যাদি পাহাড়, নদী, সঙ্গে ম্যাপ)

3. একটি মানচিত্র ধারক তৈরি করুন

মানচিত্রে "contain" একটি নামে <div> এলিমেন্ট তৈরি করুন. আকার উপাদান CSS ব্যবহার করুন:
উদাহরণ
<div id="googleMap" style="width:500px;height:380px;"></div>

4. একটি মানচিত্রের লক্ষ্য তৈরি করুন
উদাহরণঃ
var map=new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"), mapProp);
5. মানচিত্র লোড করার একটি Event Listener যোগ করুন

উইন্ডো লোড (পৃষ্ঠা লোড করা হয়) উপর আরম্ভ () ফাংশন চালানো হবে যে একটি DOM শ্রোতা যুক্ত করুন:
google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);

Asynchronously Loading
এটির সাহায্যে গুগল ম্যাপস এপিআই লোড করা সম্ভব.

উদাহরণ নিচে পাতা সম্পূর্ণরূপে লোডের পর গুগল ম্যাপস এপিআই লোড window.onload ব্যবহার করে.

LoadScript () ফাংশন গুগল ম্যাপস এপিআই <script> ট্যাগ সৃষ্টি করে. API- টি সম্পূর্ণরূপে লোড হয় উপরন্তু, কলব্যাক = আরম্ভ পরামিতি আরম্ভ () ফাংশন চালানো URL এর শেষে যোগ করা হয়েছে:
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script>
function initialize()
{
var mapProp = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:7,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var map = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"),mapProp);
}

function loadScript()
{
var script = document.createElement("script");
script.type = "text/javascript";
script.src = "http://maps.googleapis.com/maps/api/js?key=&sensor=false&callback=initialize";
document.body.appendChild(script);
}

window.onload = loadScript;
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:500px;height:500px;"></div>

</body>
</html>

এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»

একাধিক মানচিত্র

উদাহরণস্বরূপ নিচের ওয়েব পৃষ্ঠা (বিভিন্ন মানচিত্র ধরনের সঙ্গে চার মানচিত্র) চার মানচিত্র সংজ্ঞায়িত:
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script
src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js">
</script>

<script>
function initialize()
{
var mapProp = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var mapProp2 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.SATELLITE
};
var mapProp3 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.HYBRID
};
var mapProp4 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.TERRAIN
};
var map = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"),mapProp);
var map2 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap2"),mapProp2);
var map3 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap3"),mapProp3);
var map4 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap4"),mapProp4);
}

google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap2" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap3" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap4" style="width:400px;height:300px;"></div>

</body>
</html>
এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»

Google API Key
Google allows your web site to call any Google API, many thousand times per day.
গুগল সর্বদা আপনার ওয়েব সাইটে যে কোন গুগল এপিআই, প্রতিদিন অনেক হাজার হাজার গুণ কল করতে পারবেন.

আপনি ভারী ট্রাফিকের জন্য পরিকল্পনা, আপনি গুগল থেকে একটি বিনামূল্যে API Key পাওয়া উচিত.

একটি বিনামূল্যে Key পেতে https://console.developers.google.com এ যান.

যেখানেএকটি API লোড হয় সেখানে Google Maps- key parameter এর মধ্যে API key টি খুঁজে পেতেআশা করে
<script src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js?key=YOUR_KEY"></script>

নবজাতকের যত্ন

নবজাতকের যত্ন

একটি শিশু জন্মের পূর্বে কিছু প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হয় , যেমন- ঘর-বাড়ি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা ,শিশুর পরিধানের জন্য কিছু জামা-কাপড় তৈরি করে রাখা , প্রয়োজনীয় কিছু ন্যাপকিন রাখা ইত্যাদি। শিশুর জন্মের প্রথম ঘন্টার মধ্যে তাকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে এতে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। শিশুকে খুব বেশি নড়া-চড়া করানো যাবে না। শিশুর কাছে যেতে হলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে যেতে হবে কারন এসময় শিশুর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। শিশু এসময় ঘন ঘন প্রস্রাব করে তাই এক ঘন্টা পর পর ন্যাপকিন পাল্টে দিতে হবে। নবজাতক শিশু এসময় প্রায় দিনের অধিকাংশ সময় ঘুমিয়ে কাটায় তাই তার আশে-পাশে যাতে এমন শব্দ না করা হয় যাতে তার ঘুম ভেঙ্গে যায়। শিশুকে কখন একা রেখে যাওয়া যাবে না। শিশুর গোসলের ব্যাপারেও সচেতন থাকতে হবে, এসময় শিশুর নাভিতে পানি বা সাবান লাগানো যাবে না। শিশুর নাভি শুকাতে এক থেকে চার সপ্তাহ লাগতে পারে। শিশুর নাভিতে কোন ক্রমেই আঘাত পেতে দেয়া যাবে না, যদি শিশুর নাভি দিয়ে কোন কারনে রক্ত বের হয় তবে ডাক্তারের কাছে নিতে হবে। শিশুর ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধু মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে এমন কি পানিও খাওয়ানো যাবে না। এসময় শিশুর মায়েরও বিশেষ যত্ন নিতে হয়, তাকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়াতে হবে।

 

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Please start at: 2:14:00. as Something went wrong while processing and uploading.
Check the short-note http://sitestree.com/creating-a-lamp-software-development-environment-using-oracle-virtual-box/ to understand the discussion. Actually this short-note was written as part of creating the video.

কি লগার কি? কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং

কি লগার হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকলে আপনি কি-বোর্ডে কি’ গুলো প্রেস করে কম্পিউটারে যা যা লিখছেন তা সেই প্রোগ্রামটি সংরক্ষন করে রাখবে আপনার অজান্তে। কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং । কি লগার ব্যবহারের জন্য বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন পড়েনা। এটি কারো ইমেইল এ্যাড্রেস বা অন্যান্য এ্যাকাউন্টের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সহজ পদ্ধতি ।

আচ্ছা ধরুন আপনি সাইবার ক্যাফেতে ব্রাউজিং করছেন। আপনি হয়তো জানেনও না যে যেই পিসিতে বসে আপনি ব্রাউজিং করছেন তাতে কেউ পূর্বেই কি-লগার ইনস্টল করে রেখে গেছে। এখন ধরুন আপনি http://mail.yahoo.com এ গেলেন এবং ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করলেন । তৎক্ষনাত কি লগার টি আপনি যা যা টাইপ করেছিলেন সব রেকর্ড করে ফেলছে । ভয়ংকর তাইনা । এখন আপনি বলতে পারেন ঠিকআছে আমি কি বোর্ড দিয়ে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড লিখবো না উইন্ডোজের অনস্ক্রিন কিবোর্ড ব্যবহার করবো।

(Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard ) তবে জেনেনিন কি লগারটি সেটিও রেকর্ড করে ফেলবে (আমি পরিক্ষা করে দেখেছি) এছাড়াও প্রায় কি-লগার গুলোতে স্ক্রিনশট ফাংশনালিটি রয়েছে যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে বা নির্দিষ্ট সময় পরপর কি-লগারটি ডেক্সটপের স্ক্রিনশট তুলে রাখে ফলে হ্যাকার এটিও জানতে পারবে আপনি ডেক্সটপে কি কাজ করছিলেন , কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন , ইউজারনেম বক্সে কি লেখা আছে , পাসওয়ার্ড এর ঘরে কালো বিন্দু গুলোর সংখ্যা কয়টি ( যা পরবর্তীতে লগ হতে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড কে আলাদা ভাবে বুঝতে সহায়তা করে)

যা হোক এ বিষয় সম্পর্কে জানার পর আমার মনেও সঙ্কা জাগে যে অন্য কেউ তো কি-লগার ব্যবহার করে আমার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারে। আমি মরিয়া হয়ে এর সমাধান খোঁজা শুরু করলাম এবং হয়তো কিছুটা সমাধান ও পেয়ে গেছি। সেটি নিয়েই লেখা।
যা যা প্রয়োজন :

ক) একটি পেনড্রাইভ

খ) ফায়ারফক্স পোর্টেবল :http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল হচ্ছে ফায়ারফক্সেরই পোর্টেবল ভার্সন। অর্থাৎ এটি পেনড্রাইভে ইনস্টল করা হলে যে কোন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ হতে ফায়ারফক্স চালানো যাবে, ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়বে না।

এটি পাওয়া যাবে এখান থেকে : http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল টি ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি রান করে ব্রাউজ করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Install বাটনে ক্লিক করুন। ফায়ারফক্স পোর্টেবল আপনার পেনড্রাইভে ইনস্টল হওয়া শুরু করবে। পোর্টেবল ফায়ারফক্স অনুমানিক ২০ মেগাবাইটের মত যায়গা নেবে। বাকি ফ্রি স্পেস ব্যবহার হবে Cache ফাইল সংরক্ষনের জন্য (আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করলে ইমেজ, কুকি , ফ্ল্যাশ ফাইল ইত্যাদি লোকাল ডিস্কে সংরক্ষিত হয় এগুলোই ক্যাশ ফাইল)

আগেই বলে নেই আমরা ফায়ারফক্সের “পাসওয়ার্ড ম্যানেজার” ফিচার টি ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড কে কি-লগারের হাত হতে রক্ষা করব। যদিও এটি খুব সহজ বিষয় তবুও যারা এ সম্পর্কে জানেননা তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল।

এখন আপনার পেনড্রাইভ থেকে FirefoxPortable ফোল্ডারে গিয়ে FirefoxPortable.exe রান করুন।ফায়ারফক্স পোর্টেবল এর স্প্ল্যাশ স্ক্রিন দেখাবে এবং ফায়ারফক্স চালু হবে। খেয়াল রাখবেন এই ফায়ারফক্স পেনড্রাইভ থেকে রান হচ্ছে তাই এটি মূল ফায়ারফক্স থেকে কিছূটা স্লো চালু হতে পারে তবে usb 2.0 হলে হয়তো বা পারফরমেন্স ভালো হতে পারে। এখন ধরে নিচ্ছি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এবং আপনার পিসিতে কিলগার নেই আপনি নিশ্চিত । এবার আপনার গুরুত্বপূর্ন ওয়েবসাইট টি ব্রাউজ করুন পোর্টেবল ফায়ারফক্স থেকে। ধরুন আপনি ইয়াহু মেইল বা জিমেইলে লগইন করবেন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। এবার সাইন ইন বা লগইন বাটনে ক্লিক করলে একটি পপআপ ম্যাসেজ আসবে যে আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ফায়ারফক্সের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে সেভ হবে কিনা।

এখান থেকে “Remember” বাটনে ক্লিক করুন তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে তা সংরক্ষিত হবে। সংরক্ষিত হয়েছে কিনা তা আপনি দেখতে পারেন

Tools > Options > থেকে Security ট্যাবে গিয়ে

Show Passwords.. এ ক্লিক করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার দেখতে পাবেন

এখানে সাইট কলামে সাইটের এ্যাড্রেসটি , ইউজারনেম কলামে সেই সাইটে ব্যবহৃত ইউজার নেমটি এবং পাসওয়ার্ড কলামে পাসওয়ার্ড টি দেখতে পাবেন।

এখন থেকে যখন ই আপনি উক্ত সাইট টি ভিজিট করবেন সেই পেজের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে অটোমেটিক আপনার সংরক্ষিত ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে। আপনাকে কোনকিছু টাইপ করতে হবেনা তাই পাসওয়ার্ড যখন টাইপ’ই করছেন না তখন কি-লগার রেকর্ড করবে কি?? তবে একই এড্রেস বা সাইটের জন্য একের অধিক ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত থাকলে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড বক্স খালি থাকবে। আপনাকে নির্দিষ্ট ইউজারনেমটি টাইপ করতে হবে এবং পাসওয়ার্ড বক্সে এক ক্লিক করলে সেই ইউজারনেমের সাথে সংরক্ষিত পাসওয়ার্ডটি অটোমেটিক চলে আসবে।তবে এক্ষেত্রেও কি-লগার ইউজারনেম রেকর্ড করতে পারলেও পাসওয়ার্ড রেকর্ড করতে পারবেনা। তাছাড়াও কি-লগার স্ক্রিনশট তুললেও আপনার ইউজারনেমটিই দেখতে পারবে পাসওয়ার্ড নয়। ফলে আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে অনুরোধ রইলো পাসওয়ার্ড এমন রাখবেন যা ইউজারনেম দেখে ধারনা করা না যায়।

আর কেউ যাতে আপনার পেনড্রাইভ থেকে আপনার সংরক্ষিত পাসওয়ার্ড দেখতে না পারে এ জন্য Options > Security Tab থেকে Use master password এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখুন। ফলে কেউ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার খুলে ইউজারনেম দেখতে পেলেও মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া পাসওয়ার্ড দেখতে পারবে না।

আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সের মজা হচ্ছে আপনি এটি পেনড্রাইভে বহন করে নিতে পারছেন এবং সবচেয়ে অসুরক্ষিত পিসিতে বসে নিশ্চিন্তে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট গুলো ব্রাউজ করতে পারছেন।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড: আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

যারা কম্পিউটার নামক জাদুর যন্ত্রটি ব্যবহার করে তাদের মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে কে না জানে? আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) ওপেন করে পেজ লে আউট (Page Layout) লেখা অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ওয়াটারমার্ক (Watermark) লেখা অপশনে ক্লিক করলে ওয়াটারমার্ক এর অনেক স্যাম্পল দেয়া থাকে। আপনি কি রকম ওয়াটারমার্ক চান যেমন কনফিডেনশিয়াল নাকি স্যাম্পল সেটা নিজের প্রয়োজনমাফিক ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজের পছন্দমত কোন ছবি বা লেখা যদি ব্যবহার করতে চান সে সুবিধাও ওয়াটারমার্ক এ পাবেন। সেজন্য ওয়াটারমার্ক ক্লিক করার পর কাস্টম ওয়াটারমার্ক (Custom Watermark) অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনি যদি ওয়াটারমার্ক হিসেবে কোন ছবি ব্যবহার করতে চান তবে পিকচার ওয়াটারমার্ক (Picture Watermark) অপশন সিলেক্ট করে নিজের পছন্দের ছবি দিতে পারেন। আপনি যদি কোন লেখা ওয়াটারমার্ক হিসেবে ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে টেক্সট ওয়াটারমার্ক (Text Watermark) অপশনে ক্লিক করে নিজের দরকারি কথা প্রয়োজনীয় ফন্টে (Font) লিখতে পারবেন। যদি ওয়াটারমার্ক রিমুভ করতে চান সেক্ষেত্রে ওয়াটারমার্ক লেখা অপশনে ক্লিক করলে রিমুভ ওয়াটারমার্ক (Remove Watermark) লেখায় ক্লিক করলেই ওয়াটারমার্ক ডিলিট হয়ে যাবে।

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন?

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন? প্রথমে CAD Window ওপেন করুন। এরপর আপনার ড্রয়িং ক্যাটাগরি সেলেক্ট করুন। যেমন Architectural, Decimal, Structural প্রভৃতি। অতঃপর area unit ঠিক করে নিতে হবে। স্কেল ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে হবে। এরপর লাইন এর জন্য L কমান্ড দিয়ে লাইন টানতে হবে। কমান্ড এর সময় বসানো মাপ অনুযায়ী যদি লাইন এর মাপ সঠিক হয় তবে বুঝতে হবে স্কেল সঠিক হয়েছে। শুরু করতে গিয়ে এই ধরনের সমস্যায় অনেকেই পড়তে পারেন। আশা করি টিউটোরিয়ালটি আপনাদের উপকারে আসবে।

ব্যতিক্রমধর্মী কয়েকটি ই-কমার্স সাইট

সেই অ্যামাজান থেকে শুরু। সারা পৃথিবীতে ই-কমার্স ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ভারতবর্ষ বেশ পিছিয়ে। কারণ এ অঞ্চলের অধিকাংশ অধিবাসীর ক্রেডিট কার্ড নেই। এ সমস্যা দূর করতে এলো ক্যাশ অন ডেলিভারি নামক নতুন পেমেন্ট সিস্টেম। এতে পণ্য হাতে পাওয়ার পর কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যায়। এ ব্যবস্থা ভারতবর্ষে ব্যাপক সমাদৃত হয়। একসাথে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে বড় বাধাটি দূর হয়ে যায়। ফলে ই-কমার্সের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটতে থাকে। এই দৌড়ে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ই-কমার্স সাইট এখন এদেশেই আছে। সেই অসংখ্য ই-কমার্স সাইট থেকে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু সাইট নিয়েই আজকের আয়োজন।

image-ecommerce-2013

রকমারিঃ সম্ভবত এটি ই বাংলাদেশের প্রথম ই-কমার্স সাইট। মাত্র পঞ্চাশ হাজার বই নিয়ে এর যাত্রা শুরু। অনলাইনে কেনাটার অভিজ্ঞতা নিতে এতে প্রযুক্তি প্রেমীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তবে এর গ্রহণযোগ্যতা ক্রমেই সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় না এরকম বই অনেকেই লাইব্রেরিয়ানদের মাধ্যমে ঢাকা থেকে ক্রয় করে থাকেন। কিন্তু লাইব্রেরিয়ানরা প্রায় মাস খানেক সময় নিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে রকমারির উপর ভরসা করতে পারেন। কাড়ন অর্ডার দেয়ার ৭ দিনের মধ্যেই আপনার কাঙ্ক্ষিত বইটি কুরিয়ারের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। শুরুতে এতে শুধুমাত্র বই পাওয়া গেলেও বর্তমানে গান, সিনেমা ও নাটকের সিডিও পাওয়া যায়।

নীলক্ষেতঃ এটিও রকমারির মত বই কেনার সাইট। তবে এতে প্রধানত পূরানো বই বিক্রয় করা হয়। কমদামে দারুণ সব বই আর ম্যাগাজিন পেতে এখানে আসতে পারেন। তবে পুরনো বই হলেও ছেড়া বা নষ্ট বই কিনে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কাড়ন পড়ার অনুপযোগী বই এতে বিক্রি করা হয় না। তবে বইতে ছোট খাটো কোন সমস্যা থাকলে তা উল্লেখ করা হয়।

আমার গ্যাজেটঃ অদ্ভুত সব জিনিসের অনলাইন মেলা এটি। হোক তা ফ্যাশন, খেলনা কিংবা নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সবই এখানে পাবেন। অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের নেশা থাকলে অবশ্যই এখানে ঢু মারতে পারেন। আর এসব জিনিস গিফট হিসেবেও দারুণ। তাই প্রিয়জনকে কি গিফট করবেন তা ভেবে না পেলেও এখানে আসতে পারেন।

টেকশপঃ বুয়েট বা অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট নিয়ে বেশ মাতামাতি হয়। কিন্তু যারা রোবট তৈরি করেন তাদের অভিযোগ একটাই। এদেশে পার্টস পাওয়া যায় না। তাদের কথা চিন্তা করেই রোবটিক্সের নানা যন্ত্রপাতি আমদানি করে টেকশপ। এতে পাওয়া যাবে নানা ধরনের সেন্সর, মোটর, আইসি এবং আর্দুইনো কিট। আর এতে রোবট তৈরির টিউটোরিয়ালও পাবেন। এই টিউটোরিয়ালগুলো একেবারে হাতেখড়ি পর্যায়ের। তাই রোবটিক্স সম্পর্কে ধারনা কম থাকলেও টিউটোরিয়াল দেখেও অনেক কিছুই বানাতে পারেন।

টাইপোগ্রাফি কি এবং কেন?

শৈশবে হাতের লেখা সুন্দর করতে গিয়ে পেন্সিল ভেঙ্গেছেন প্রায়ই। এবার কম্পিউটারে টাইপোগ্রাফি প্র্যাকটিস করতে গিয়ে অসংখ্যবার কলম ভাঙ্গার স্বাদ নিতে পারেন। বলাই বাহুল্য কলমটা ভার্চুয়াল। তাই এতে কোন ভোগান্তিও নেই। টাইপোগ্রাফি জিনিষটা কি ভোজনীয় না পরনীয় সেই প্রশ্নের উত্তরও খুঁজছেন নিশ্চয়ই? সহজভাবে বলতে গেলে টাইপোগ্রাফি হচ্ছে লেখার শৈল্পিক উপস্থাপনা। অবশ্য শিল্পের জ্ঞান ছাড়াও কেউ কেউ মাঝে মাঝে দারুণ টাইপোগ্রাফি করে ফেলেন। তাই আমরা কাউকেই ছোট করে দেখছিনা। টাইপোগ্রাফি অনেক পুরনো একটি শিল্প। বিশেষ করে অনেক আগে থেকেই মুসলিম শিল্পীরা কোরআন ও হাদিসের পবিত্র বাণীকে শৈল্পিক ভাবে লিখে রাখতেন। এজন্য আরবি টাইপোগ্রাফি অনেক সমৃদ্ধ। ক্যালিগ্রাফি ও টাইপোগ্রাফির অর্থ এক হলেও ক্যালিগ্রাফি বলতে একচ্ছত্র ভাবে আরবি টাইপোগ্রাফিকেই বোঝানো হয়। যেহেতু আগে কম্পিউটার ছিল না তাই তখন হাতেই ক্যালিগ্রাফি করা হত। আর সেসব ক্যালিগ্রাফির উদ্দেশ্য ছিল উপহার দেয়া অথবা কোন ধর্মীয় বাণীকে সহজে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। ইসলামিক স্কলার হওয়ায় আমার বাবাও আগে অনেক ক্যালিগ্রাফি উপহার পেতেন।

Arabic Typography
Arabic Typography

 

Oriental_Strokes_by_Ramography

খুব সম্ভবত আপনার বাড়িতেও এরকম কিছু ক্যালিগ্রাফি আছে। গ্রাফিক ডিজাইন শেখার পর থেকে দেয়ালে ঝুলে থাকা সেইসব ক্যালিগ্রাফিই আমাকে বারবার ক্যালিগ্রাফি করার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। আর সামান্য কিছু স্টাডি করার পর করেই ফেলব। আগে টাইপোগ্রাফি নিজেই একটি স্বতন্ত্র শিল্প বিবেচিত হলেও বর্তমানে এটি অন্যান্য ডিজাইন জবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেমন ম্যাগাজিন, ফ্লায়ার বা ব্রাশিউর তৈরির সময়ও টাইপোগ্রাফির দিকে আলাদা নজর দিতে হয়। যখন কোন টাইপোগ্রাফি তার লেখায় একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর নাম ধারণ করে আর লেখার প্রেজেন্টেশনে সেই নামের সার্থকতা ফুটিয়ে তোলে তখন তাকে টাইপোগ্রাফিক লোগো বলা হয়। যেমন ধরুন কোকাকোলার লোগো দেখলেই একটি তরল ঝাঁঝালো জিনিষের কথা মনে হয়। আর তৃষ্ণার্ত হলে তো কথাই নেই। যাই হোক নিচের এই লোগোটি দেখুন।

Housing logo
Housing logo

এটি একটি হাউজিং কোম্পানির লোগো। কোম্পানির নাম Epsom Builders Limited যার সংক্ষিপ্ত রূপ EBLএই টাইপোগ্রাফিতে স্থান পেয়েছে। আর ঘরের আকৃতি দেখেই এই কোম্পানি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। আবার নিচের এই বাংলা টাইপোগ্রাফির দিকে নজর দিন।

Untitled-1

এতে মসজিদ লেখা হয়েছে এবং আকৃতিও অনেকটা মসজিদের মত হয়েছে। মূলত কোন লেখার ফন্টের মাধ্যমেই টাইপোগ্রাফির শুরু। আর প্রয়োজনে এরপরেও অনেক কাজ করা হয়। এর পুরো প্রক্রিয়াই আগামী পোস্টে দেখানো হবে ইনশাল্লাহ।

আমরা Program বাদে web-site তৈরি করব কিভাবে? How to create web-sites without programming

আমরা Program বাদে website তৈরি করব কিভাবে?
কিছু CMS Software আছে যা ব্যবহার করে আমরা অতি সহযে website তৈরি করতে পারি। সেগুলোর মধ্যে জনোপ্রিয় হল
• জুমলা: Download link: http://www.joomla.org/download.html
• ওয়াডপ্রেস Download link: http://wordpress.org/
• দ্রুপার : Download link: https://drupal.org/project/download
এগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
এগুলোর জন্য ১টি local server প্রয়োজন। যার Download link হল https://www.apachefriends.org/download.html
Download এরপর install করতে হবে । এবার ঐ CMS Software টি C:\xampp\htdocs এর মধ্যে Extact করে রাখতে হবে।এবার C:\xampp তে xampp-control করুন। এখানে apache,mysqul on করুন। এবার browser open করুন। লিখুন http://localhost/xampp/। phpMyAdmin এ privileges এ Add a new User host: localhost এবং পূরণ করে CMS Software install করতে browser এ লিখুন http://localhost/ CMS Software এর নাম, যে নামে Extact করেছেন।এরপর সহযে install করে ব্যবহার করুন।

 

প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্টঃ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

প্রোজেক্ট বলতে কি বোঝায়?
প্রোজেক্ট বলতে এমন কর্মকাণ্ডকে বোঝায় যাতে বিভিন্ন পরিকল্পনা ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কোন পণ্য উৎপাদন করা হয় কিংবা কোন সেবা প্রদান করা হয় অথবা যেকোনো ধরনের ফলাফল প্রদান করা হয়। পণ্য বলতে কোন ভৌত বস্তু যেমন একটি টেলিভিশনকে বোঝায়। সেবা বলতে ইন্টারনেট কিংবা একটি ওয়েবসাইট আর ফলাফল বলতে কোন রিসার্চ প্রোজেক্টের জ্ঞান ভিত্তিক ফসল যেমন অ্যনালাইটিক্যাল মডেল বা কোন কিছুর প্রমাণকে বোঝানো হচ্ছে। প্রোজেক্ট একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যাতে কোন ধারণাকে ভিত্তি করে কোন ফলাফল আশা করা হয় আর সেই ফলাফল প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে নানা পরিকল্পনা এঁটে তা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বাস্তবায়ন করা হয়। এছাড়া এতে নানামুখি তদারকি ও নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা থাকে যাতে প্রত্যাশিত ফলাফল সময় মত পাওয়া যায়।

প্রোজেক্ট ও অপারেশনের পার্থক্য:
অপারেশন আর প্রোজেক্ট এক কথা নয়। অপারেশন বলতে কোন প্রতিষ্ঠানকে চলমান রাখার প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়। যেমন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে অপারেশন বলতে ক্লাস চালিয়ে যাওয়া এবং স্বাভাবিক গবেষণা পরিচালনা করাকে বোঝায়। আবার একটি ফুড শপের জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার বিক্রি করাটাই একটি অপারেশন। কিন্তু একটি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা একটি ফুড শপ তৈরির প্রক্রিয়াকে প্রোজেক্ট বলা হয়। সফ্টওয়্যার ডেভলপমেন্টের বেশিরভাগ প্রক্রিয়াই প্রোজেক্ট নির্ভর।

প্রোজেক্টের বিভিন্ন ধাপ:
১. সুচনাঃ এই ধাপে প্রোজেক্টের কাজ আরম্ভ করা হয়।
২. পরিকল্পনাঃ এই ধাপে লক্ষ্য কিভাবে অর্জন করা হবে তার পরিকল্পনা করা হয়। আর এই পরিকল্পনা অবশ্যই বাস্তবায়ন ও তদারকির সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
৩. বাস্তবায়নঃ এই ধাপে লক্ষ্য অর্জনে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা হয়।
৪. তদারকিঃ প্রোজেক্টের অগ্রগতি তদারকি করাই এ ধাপের প্রধান কাজ। এছাড়া অগ্রগতি অনুযায়ী পরিকল্পনার পরিবর্তন এমনকি বাস্তবায়নেও পরিবর্তন আনতে হয়।
৫. সমাপ্তিঃ লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার পর এই ধাপে প্রোজেক্ট সমাপ্ত হয়।
প্রোজেক্ট পরিচালনায় প্রয়োজনীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রসমুহঃ
প্রতিটি প্রোজেক্টের লক্ষ্য অর্জনে কিছু বিশেষ জ্ঞান ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়। একটি প্রোজেক্টে বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। প্রতিটি প্রক্রিয়াতেই পুরো প্রজেক্টের একটি অংশকে লক্ষ্য হিসেবে নেয়া হয়। এতে সাধারণত কাঁচামাল প্রয়োগ করে তারপর যন্ত্রপাতি ও কিছু কৌশল প্রয়োগ করে কোন কিছু উৎপাদন করা হয়। এজন্য প্রতিটি প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে সেই ক্ষেত্রের জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এরকম সাধার ক্ষেত্রগুলি হচ্ছেঃ
১. সুযোগ সুবিধার উপযুক্ত প্রয়োগ
২. সময় ব্যবস্থাপনা
৩. ব্যায় ব্যবস্থাপনা
৪. মানব সম্পদ উন্নয়ন
৫. উৎপাদন পর্যালোচনা
৬. ঝুকি ব্যবস্থাপনা
৭. মান নিয়ন্ত্রন
৮. সমন্বয় তৈরিকরন
৯. যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা
প্রতিষ্ঠান ধরন অনুযায়ী যেভাবে প্রোজেক্ট প্রভাবিত হয়ঃ
১. কাজ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানঃ
এধরনের প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি আলাদা কাজের জন্য আলাদা ডিপার্টমেন্টে বিভক্ত থাকে। প্রজেক্টের কাজসমুহ সাধারণত এই ধরনের আলাদা স্বাধীন ইউনিটগুলোর দ্বারাই সম্পাদিত হয়। যদি অন্য কোন ইউনিটের সাহায্য প্রয়োজন হয় তবে ম্যানেজারের মাধ্যমে তার ব্যবস্থা করা হয়। সাধারণত প্রতি ইউনিটে একজন করে ম্যানেজার থাকেন। তবে ইউনিটের আকার বেশি বড় হলে তাতে একাধিক ম্যানেজারও থাকতে পারেন। এধরনের প্রতিষ্ঠান খুব বেশি সংখ্যক প্রোজেক্ট পরিচালনা করতে পারে না। এতে প্রোজেক্ট ম্যানেজার খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নন। তারা খুব অল্প ক্ষমতা কিংবা একেবারেই কোন ক্ষমতা ছাড়া শুধুমাত্র পার্ট টাইম জব করে থাকেন।

২. প্রোজেক্ট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানঃ
এধরনের প্রতিষ্ঠান প্রজেক্টের ভিত্তিতেই পরিচালিত হয়। এতে বেশিরভাগই প্রোজেক্টের কাজ করা হয়। বেশিরভাগ মূলধন প্রোজেক্টের পেছনে বিনিয়োগ করা হয়। প্রোজেক্ট মানেজারই এখানে সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী হয়ে থাকেন এবং তারা সাধারণত ফুল টাইম কাজ করে থাকেন।

৩. ম্যাট্রিক্স প্রতিষ্ঠানঃ
কাজ ভিত্তিক ও প্রোজেক্ট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের মিলিত রূপ ম্যাট্রিক্স। এধরনের প্রতিষ্ঠান প্রোজেক্টের কাজে ভালো হলেও নন প্রজেক্ট কাজে ভালো হয় না।
কিছু পরিভাষা যা জানা থাকতে হবেঃ
প্রোজেক্ট, প্রতিষ্ঠান, বিনিয়োগকারী, প্রক্রিয়া, জ্ঞানের ক্ষেত্র, প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, প্রোজেক্ট ব্যবস্থাপনা, প্রোগ্রাম, প্রোগ্রাম পরিচালনা, প্রোগ্রাম পরিচালনার অফিস।

প্রয়োজনীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রসমুহের বিস্তারিত বিবরণঃ
১. সুযোগ সুবিধার উপযুক্ত প্রয়োগঃ
সুযোগ তৈরি
সুযোগ সুবিধার বিস্তারিত ব্যাখ্যা
সুযোগ তৈরিতে কৌশল অবলম্বন
সুযোগ নিয়ন্ত্রন
নিশ্চিতকরন

২. সময় ব্যবস্থাপনাঃ
কার্যক্রমের বিস্তারিত বিবরণ
ধারাবাহিকতা
প্রয়োজনীয় মূলধন সম্পর্কে আনুমানিক হিসাব
শিডিউল প্রণয়ন
শিডিউল নিয়ন্ত্রণ

৩. মানব সম্পদ উন্নয়নঃ
মানব সম্পদ পরিকল্পনা
টিম গঠন
টিমের উন্নয়ন সাধন
টিম ব্যবস্থাপনা

৪. উৎপাদন পর্যালোচনাঃ
উৎপাদিত পণ্যের রক্ষণাবেক্ষণ

৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাঃ
পরিকল্পনা
ঝুঁকি শনাক্তকরণ
ঝুঁকি বিশ্লেষণ
ঝুঁকি নিয়ন্ত্রন

৬. মান নিয়ন্ত্রণঃ
মান পরিকল্পনা
মানের নিশ্চয়তা
মান নিয়ন্ত্রণ

৭. সমন্বয় তৈরিঃ
প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন
প্রোজেক্ট বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান
প্রোজেক্টের যাবতীয় কাজ তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ
প্রোজেক্ট সমাপ্তি করন

৮. যোগাযোগ ব্যবস্থাপনাঃ
যোগাযোগ পরিকল্পনা
বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবারহ
প্রোজেক্ট পারফরম্যান্স ও বর্তমান হাল অবহিতকরন
যেকোনো সমস্য্য বিনিয়োগকারীদের সাথে যোগাযোগ

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কিভাবে শিখবেন: How to learn web development

বর্তমানে আমাদের যুগে প্রোগ্রামিং একটি নিত্য প্রয়োজনীয় বিষয় এ পরিনত হয়েছে, বিশেষত যারা আউটন-সরচিং এর সাথে জরিত। ইন্টারনেট এ প্রোগ্রামিং শেখার অনেক উৎস আচে। জেমনঃ আমরা ইউটিউব থেকে টিউটোরিয়াল দেখে শিখতে পারি. তাছাড়া বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকেও সাহায্য নিয়ে শিখতে পারি। অনেকের কাছে ধারনা থাকে না যে কথা হতে শেখা শুরু করবে, তাই তাদের জন্য আজ আমার এই লেখা

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য আমাদের প্রথমে জানতে হবে এইচ টি এম এল। এর পরেই আমরা শুরু করব সি এস এস ২ ও ৩। এই বেসিক কোডিং এর পরেই আমাদের জানতে হবে জাভা এবং জেকয়ারি।এগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করার পর আমরা হাত দেব টুঁইটার বুটস্ত্রাপ এ। তারপর আমরা ওয়ার্ডপ্রেস এর কাজ গুল ভালভাবে আয়ত্তে আনতে পারব। এ ছারাও আমরা জুমলা তেও এবং ব্লগার এও প্রোগ্রামিং এর কাজ অনুশীলন করতে পারি। প্রোগ্রামিং সেখার জন্য আমার পক্ষ থেকে নতুন্দের জন্য নির্দেশনা টি কাজে লাগবে আশা করি। এটা আমার একান্ত নিজস্ব মতামত নয়।

WordPress Plugins

Plugins মূলত WordPress এর কার্যপরিধি প্রসারণ করার উপকরণ। WordPress তৈরি করার মূলে রয়েছে কোডের স্ফীতি কমিয়ে ওয়েবসাইট নির্মাণ কৌশলকে সহজতর করে তোলা। Plugins এমন কিছু function ও feature সরবারহ করে , যাতে করে WordPress ব্যবহারকারীরা তাদের website এর প্রয়োজন অনুযায়ী function ব্যবহার করতে পারে। আপনার website এর Plugins ব্যবস্থাপনার জন্য যদি কোন নির্দেশাবলি, ডাউনলোড, ইন্সটল, আপগ্রেড এর প্রয়োজন হয় তবে managing plugins.ds দেখুন। আর যদি আপনি আপনার নিজের plugin কে develop করতে চান তবে এর জন্য plugin resources দেখতে পারেন।

Plugin Repositories

WordPress plugin বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া যায়। তবে এর অফিসিয়াল উৎস হল-

Official WordPress plugins Repository

তবে সব plugins হয়ত এখানে নাও পাওয়া যেতে পারে, তাই চেষ্টা করতে হবে WordPress plugin এর জন্য web খুঁজতে।

Default plugin

নিম্নলিখিত plugin টি WordPress এর সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হয়-

Akismet

এটি আপনার website এর comment check করবে, এতে spam আছে কিনা। এছাড়া আপনি এটিকে manage এর অধীনে রেখে পর্যালোচনা করতে পারেন যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৫ দিন পর পর পুরানো spam হিসেবে মুছে যেতে পারে।

WordPress এর Blog site এ যদি category যোগ করতে চাই : How to add category in WordPress site

WordPress এর Blogsite এ যদি category যোগ করতে চাই, তবে website এ প্রথমে login করতে হবে। এরপর দেখা যাবে সেখানে অনেকগুলো option রয়েছে , যার মধ্য থেকে dashboard কে select করতে হবে। dashboard এ click করার পর যেসব option আসবে তার মধ্য থেকে category কে বেছে নিতে হবে। category তে click করার পর add new তে click করে যে category add করতে চান তা add করা যাবে।

তথ্য প্রযুক্তি

Mursheda Binta Aziz

আধুনিক বিজ্ঞানের নানামুখী আবিষ্কার এর বৈচিত্রময়তার মাঝে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের সবচেয়ে বেশী অবাক করেছে এবং আমাদের জীবনকে সবচেয়ে বেশী প্রভাবিত করেছে ।

একবিংশ শতাব্দীর শুরুতেই যদি এ অবস্থা হয় তাহলে এ পৃথিবীকে বড় ধরনের যুদ্ধ-বিবাদ থেকে মুক্ত রাখতে পারলে, সভ্যতার বিকাশকে আমরা নিশ্চিতভাবে গ্রহান্তরে নিয়ে যেতে পারবো, তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমেই,জানতে পারবো এ সুবিশাল মহাবিশ্বে আমাদের আর কোন বুদ্ধিমান প্রতিবেশী আছে কিনা ।

মঙ্গলে রোবটের সাথে যোগাযোগ পরিচালনার মাধ্যমে মঙ্গলের নানাবিধ তথ্য সংগ্রহ করা,এতদুরের রোবটকে পৃথিবীতে বসেই মেরামত করা থেকে শুরু করে মহাকাশ যান নিয়ন্ত্রণ, উপগ্রহের মাধ্যমে সারাবিশ্বে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ দ্রুত রক্ষা করা,একমহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশের দূরতম মানুষকে জটিল চিকিৎসা সেবা সবচেয়ে বড় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে তৎক্ষণাত প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির বিস্ময়কর অগ্রগতির ফলেই ।
আজকে বিশ্বের দূরতম কোন গ্রামের ছেলে সময়ের ব্যবধান ডিঙ্গিয়ে উন্নত বিশ্বের কাজ সম্পাদন করে দিচ্ছে নিজ ঘরে বসে এ তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণেই ।
আমাদের হাতের ছোট মোবালটি দিয়েই উন্নত বিশ্বের কোন বিখ্যাত লাইব্রেরীর বই দেখতে পারি,ঘরে বসেই দূর্ শিক্ষণের মাধ্যামে যোগ্যতা লাভ করতে পারি ।

অল্পকথায় বলতে গেলে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অবদান রেখে যাচ্ছে প্রতিক্ষণ,প্রতিদিন ।

কম্পিউটারের যত্ন

কম্পিউটারের যত্ন
রিফাত জামিল ইউসুফজাই

কম্পিউটার কেনার পর আমরা ভুলেই যাই যে এর কিছুটা যত্নআত্তির প্রয়োজন আছে। নিয়মিত পরিচর্যা না করলে হয়তো একদিন এটা বিগড়ে

যেতে পারে। চলুন দেখি কিভাবে আমরা আমাদের এই যন্ত্রটির পরিচর্যা করতে পারি।

আমাদের দেশে ধূলা একটি বড় সমস্যা। কম্পিউটারেও প্রতিনিয়ত ধূলা জমে। এই ধূলা কম্পিউটারের ভিতর বিভিন্ন কানেক্টরে জমে অনেক

সময় বাধার সৃষ্টি করে। অনেক সময়ই দেখা যায় যে কম্পিউটার বুট করছেনা। আপনি হয়তো ভেবে গলদঘর্ম হচ্ছেন কি হলো। সার্ভিস

সেন্টারে নিয়ে গেলে ৫০০-২০০০ টাকার বিনিময়ে ঠিক করে আনতে হয় তখন। সার্ভিস সেন্টারের লোকজন আসলে তেমন কিছুই করে না,

তারা পূরো কম্পিউটার খূলে প্রতিটি ক্যাবল/পার্টস আলাদা করে পরিস্কার করে। এরপর আবার লাগিয়ে কম্পিউটার অন করে। শতকরা ৯৯

ভাগ ক্ষেত্রেই কম্পিউটার পরিস্কার করার পর বুট করে।

নিজে নিজে কম্পিউটার পরিস্কার করা এমন কিছু কঠিন কাজ না। একটু সাবধানে কাজ করলে আপনিও পারবেন। কম্পিউটার পরিস্কার করার

জন্য আপনার একটি ব্লোয়ার আর একটি তুলি/ব্রাশ লাগবে। যে কোন ক্যামেরার দোকানে ব্লোয়ার খোঁজ করলেই পাবেন। ৩০০-৫০০ টাকা

দাম নিবে। আর তুলি/ব্রাশ এর দাম ১৫-২৫ টাকা। একটু চিকন দেখে কিনবেন, যাতে যে কোন ফাঁক-ফোঁকড়ের ময়লা পরিস্কার করা যায়।

পরিস্কার করার শুরুতে কম্পিউটারের মেইন পাওয়ার ক্যাবলটি খুলে ফেলুন। সেই সাথে মনিটর এবং অন্যান ক্যাবলও খুলে ফেলুন। এরপর

কম্পিউটার কেসিং এর দুইদিকের ঢাকনা খুলুন। যদিআপনি প্রথমবার একাজ করেন তবে প্রথমেই ভিতরের কোন ক্যাবল বা পার্টস খোলার

দরকার নেই। শুরুতে নিজের নাক-মূখ রুমাল দিয়ে ঢেকে নিন। এরপর ব্লোয়ার দিয়ে ভিতরে যত জোরে সম্ভব বাতাস ব্লো করুন। প্রচুর ধূলার

বের বের হবে। ব্লো করার সময় খেয়াল রাখবেন ব্লোয়ারের নজল যেন খূব জোরে কোন কিছুতে আঘাত না করে। বেশ কয়েকবার ব্লো করার পর

তুলি/ব্রাশ দিয়ে বিভিন্ন ফাঁক-ফোঁকরে জমে থাকা ধূলা ঝেড়ে ফেলুন। সব ধূলা হয়তো কেসিং এর নিচের অংশে জমা হবে। এগুলো ব্রাশ দিয়ে

অপসারণ করুন। আপনি যদি জানেন কোন ক্যাবল/পর্টস কিভাবে খূলতে বা লাগাতে হয়তবে এবার সবগুলি ক্যাবল এবং পার্টস খূলে ফেলুন।

এবার আবার প্রতিটি অংশে ব্লো করুণ এবং তুলি/ব্রাশ দিয়ে ধূলা ঝাড়ুন। আর ক্যাবল/পার্টস খোলার অভিজ্ঞতা না থাকলে অভিজ্ঞ কাউকে

সাথে নিয়ে কাজটি করুণ। কোন ক্যাবল কোথায় কিভাবে লাগাতে এবং খূলতে হয় সেটা দেখে নিন তার মাধ্যমে। তার উপস্থিতিতে আপনিও

কাজটি করুন ২/৩ বার। কম্পিউটার ক্যাবল/পার্টসের সূবিধা হলো এগুলো যে কোন একদিকে লাগে, উল্টাভাবে চেষ্টা করলেও লাগবেনা।

প্রসেসর হার্ডডিস্ক খোলার দরকার নেই। তবে প্রসেসরের ফ্যান ভালমতো ব্লো করে পরিস্কার করতে ভুলবেন না। সবশেষে পাওয়ার সাপ্লাই এর

বাইরের ফোঁকড় দিয়ে ভালমতো ব্লো করুন। ভিতরের ধূলা আর বের হবে না, ভিতরেই থেকে যাবে। সব ঠিকমতো হলে এবার ক্যাবল/পার্টস

গুলি লাগিয়ে ফেলুন। ঢাকনা লাগানোর আগে পাওয়ার ক্যাবল লাগিয়ে কম্পিউটার অন করুন। আশা করি প্রথমবারেই বুট করবে। কোন কারণে

না করলে চেক করুন কোন ক্যাবল লুজ হয়ে আছে কিনা। সবকিছু ঠিক থাকলে কেসিং এর ঢাকনা লাগিয়ে দিন।

এই কাজটি আপনি প্রতি ২ মাসে একবার করুন। আশা করি আপনি অনেকদিন স্বাচ্ছন্দে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন।

ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ : How to take care of your laptops..

Antor Khan
আমাদের দেশে বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটার এর সাথে সাথে ল্যাপটপ কম্পিউটার এর ব্যাবহারও সমান তালে বেড়ে চলেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে ল্যাপটপ এর যত্ন নিতে হই। তবে চলুন জেনে নেই।

আমাদের অনেকেরই বদঅভ্যাস আছে বিছানাই ল্যাপটপ ব্যবহার করার। এটা ল্যাপটপ এর জন্য ক্ষতিকর।প্রয়োজন হলে ল্যাপটপ এর নিছে বই অথবা শক্ত কিছু রেখে তারপর ব্যবহার করুন।তবে টেবিল এই ব্যবহার করা সব থেকে ভাল।
কুলিং প্যাড ব্যবহার করুন।এতে ল্যাপটপ ঠাণ্ডা থাকে এবং এর আয়ু বাড়ে।
ব্যাটারি পাওয়ারে চালানোর সময় মনিটর এর উজ্জলতা কমিয়ে নিন।
সপ্তাহে অন্তত ৩ বার ৪০% চার্জ থাকা পর্যন্ত ব্যাটারিতে ল্যাপটপ ব্যবহার করুন।এতে ব্যাটারি এর আয়ু বাড়ে।
ল্যাপটপ এর স্কিন গ্লাস ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন।
যত সম্ভব কম প্রোগ্রাম চালু রাখুন। প্রয়োজন না থাকলে ওয়াই ফাই সংযোগ বন্ধ রাখুন।
যদি গেম খেলার কাজে ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তবে এক্সটারনাল মাউস কীবোর্ড ব্যবহার করুন।
যেকোনো প্রকার তরল দ্রব্য ল্যাপটপ থেকে দূরে রাখুন।
ল্যাপটপ এর ফলডিঙ অফ করার আগে খেয়াল করুন ল্যাপটপ এর কীবোর্ড এর উপর কিছু (হেডফোন এর জ্যাক,কলম ইত্যাদি) আছে কিনা।

ধন্যবাদ ।

প্রোগ্রামিং ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বের সব অচল । Importance of Programming

বিভিন্ন সফটওয়্যার , গেম , ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান সব কিছুই প্রোগ্রামিং নির্ভর।
আর এ সব এ করেন ভাল ও অভিজ্ঞ প্রোগ্রামাররা । প্রোগ্রামার হতে হলে শিখতে হয় বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বা ভাষা । যেমন : সি , সি# , সি++ , পাইথন , পিএইচপি ,জাভা ইত্যাদি ।
যারা প্রোগ্রামিং জগত এ একেবারে নতুন তাদের জন্য আছে পাইথন ,সি ইত্যাদি। সি ল্যাঙ্গুয়েজ একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা । নতুনদের জন্য প্রথমে সি শিখাটাই ভাল। পাইথন ও শিখতে পারেন ।
সি, পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজ দ্বারা আপনার প্রোগ্রামিং এ বেশ কিছু দক্ষতা আসবে। তারপর আরও উন্নত ভাষা শিখতে আপনার সুবিধা হবে।

সি ও পাইথন দিয়ে বেশ কিছু ভাল প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় । কিন্তু এগুলো তে গ্রাফিক্স ইন্টারফেস নেই । সব সাদা কাল।

আইওএস- ম্যাক সফটওয়্যার ডেভেলপ এর জন্য "অবজেক্ট-সি" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার হয় এবং আন্ড্রইড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর জন্য "জাভা" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়।

আজ এ পর্যন্তই । ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

IT প্রযুক্তি

নাভিদ তাসনিম

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে IT সম্পর্কিত প্রবন্ধ উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আসুন আমরাও এবার সংক্ষেপে IT প্রযুক্তি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইঃ

IT এর পূর্ণরূপ হলো Information Technology বা তথ্য প্রযুক্তি। IT হচ্ছে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এমন একটি সরঞ্জাম যা তথ্য জমা রাখতে,প্রেরণ করতে এবং কায়দা ও পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহ্রত হয়ে থাকে।এটি হচ্ছে একই শব্দে কম্পিউটার ও টেলিফোন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করার একটি সুবিধাজনক অঙ্গীকার। IT প্রযুক্তিকে "তথ্য বিপ্লব" নামেও অভিহিত করা হয়।

IT এর সাথে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শ্রমশিল্প জড়িত।কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার,সফটওয়্যার,ইলেকট্রনিক্স,সেমিকন্ডাক্টর,ইন্টারনেট,টেলিকম সরঞ্জাম, e- বানিজ্য এবং নানান যন্ত্রাংশের পরিষেবায় IT অন্তর্ভুক্ত।তাইতো সারা বিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়ে থাকে IT প্রযুক্তির পেছনে।

এছাড়া শিক্ষার বিবর্তনের উপরেও IT প্রযুক্তির বড় ধরনের প্রভাব লক্ষনীয়।যেমন-ইহা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষাদান ব্যবস্থাকে করেছে আরো সহজ।ইহা উন্নত শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে। IT এর বদৌলতে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারে,যা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে IT প্রযুক্তি অবশ্যই বড়মানের পরিবর্তন এনেছে।উন্নত দেশসমূহের ন্যায় বাংলাদেশে IT প্রযুক্তির এই প্রসার অবশ্যই সাধুবাদ জানানোর মতো।দেশে IT এর ব্যবহার যতো বাড়বে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ততোই সহজ হবে।

Anti mosquito কি আসলেই কাজ করে……?

যদিও আজকাল সিম্বিয়ানকে আর স্মার্টফোন হিসেবে গণ্য করা হয় না তথাপি প্রথম সফটওয়্যার ইন্সটল করার অভিজ্ঞতা এই সিম্বিয়ানেই পেয়েছিলাম। তখন কিন্তু মোবাইলের জন্য খুব বেশি সফটওয়্যার ছিল না। তাই সফটওয়্যার মানেই ছিল NetQin Anti-virus ও Anti mosquito. Anti-virus এর কার্যকারিতা নিয়ে তখন তেমন কোন প্রশ্ন না উঠলেও Anti mosquito নিয়ে বেশ বিতর্ক হত। নতুন মোবাইল কেনার পর প্রায় সবাই এটি ইন্সটল করতেন যেহেতু তখন একটি সিম্বিয়ান ফোনের দাম অনেক ছিল তাই এর মশা মারার ক্ষমতার কারণে এর কদর আরও বেড়ে যেত কিন্তু প্রথম এক্সপেরিমেন্টেই হতাশ হতে হত সবাইকে।

Anti Mosquito
Anti Mosquito

এ ঘটনার পর বন্ধুদের টিটকারিও সহ্য করেছেন অনেকে।তারপরেও বিশ্বাসী মানুষদের কল্যাণে এটি সিম্বিয়ান ছাড়িয়ে আজ App Store কিংবা Google Play তেও বেশ ভালো রেটিং নিয়ে বহাল তবিয়তে আছে যাই হোক ইদানীং টিভিতে LG Mosquito away এসির বিজ্ঞাপন প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে মোবাইলের Anti mosquito তে যে প্রযুক্তির কথা বলা হয়েছিল এই এসিতেও সেই একই প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে।তাহলে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক মোবাইলে কাজ না করলে তা এসিতে কাজ করবে কেন? এ প্রশ্নের জবাব আমরা খুঁজব কিন্তু তার আগে মশা তাড়ানো টেকনোলজি নিয়ে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।

LG Mosquito away AC
LG Mosquito away AC

এলজির ভাষ্যমতে তাদের এই এসি Ultrasonic তরঙ্গ উৎপন্ন করে ফলে মশারা পালিয়ে যায়।তাহলে Ultrasonic তরঙ্গ আবার কি? পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় যেকোনো শব্দই কোন না কোন বস্তুর কম্পনের ফলে উৎপন্ন হয়। বস্তুটি সেকেন্ডে কতবার কম্পিত হচ্ছে তাকে এই তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি বলা হয়। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 5Hz মানে কোন বস্তু সেকেন্ডে ৫ বার কম্পিত হওয়ার ফলে এই তরঙ্গ উৎপন্ন হচ্ছে। বিভিন্ন প্রাণীর শ্রবণ ক্ষমতা বিভিন্ন। মানুষের ক্ষেত্রে এই ক্ষমতা 20Hz থেকে 20KHz পর্যন্ত। অর্থাৎ কোন শব্দ তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর কম হলে বা 20000Hz এর বেশি হলে সেই শব্দ আমরা শুনতে পাই না। কিন্তু এলজির এই এসি 30kHz এরও অধিক ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করে। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর বেশি হলে তাকে Ultrasonic তরঙ্গ বলা হয়। এই শব্দ আমরা শুনতে না পেলেও মশারা ঠিকই শুনতে পায় এবং এই শব্দ তাদের জন্য রীতিমত অস্বস্তিকর। তাই মশারা এই শব্দ শুনলে দৌড়ে পালায়। এই তরঙ্গ উৎপন্ন করা কিন্তু সহজ কথা নয়। এজন্য এলজি তাদের এসিতে বিশেষ ধরনের স্পিকার যুক্ত করেছে যা এতো হাই ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করতে পারে। কিন্তু মোবাইল ফোনের এই বিশেষ ধরনের স্পিকার নেই বলে তা গান শোনার সাধারণ স্পিকারে Ultrasonic তরঙ্গ উৎপাদনের ব্যর্থ চেষ্টা করে। আর এজন্যই Anti mosquito মোটেই কাজের না। শেষ করব একটি গল্প দিয়ে। হাট থেকে ফেরার সময় এক ব্যক্তি দেখলেন ক্যানভাসিং করে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে। তিনি অতি আগ্রহে ৫ টাকা দিয়ে কাগজে মোড়ানো একটি ওষুধ কিনলেন। বিক্রেতা বলে দিলেন এটি বাড়িতে গিয়ে খুললেই হবে কিন্তু পথে খুললে পথেই ছড়িয়ে যাবে। লোকটি তাই রাস্তায় এটি আর খুলে দেখলেন না। বাড়িতে গিয়ে যখন এটি খুললেন তখন দেখলেন আসলে এর ভেতরে কিছুই নেই। বরং কাগজে লেখা আছে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ মশারি। তাই মশা মারতে মোবাইল দাগবেন না। আল্লাহ হাফেজ

তথ্যসুত্রঃ http://www.lg.com/africa_en/split-air-conditioners/lg-HS-C1865NN8

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা……

তারেক শিকদার।।
ই-মেইল : tshikder2008@gmail.com

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর গবেষণা চলছে বেশ অনেকদিন আগ থেকেই। সম্প্রতি এই গবেষনার একটা চুড়ান্ত ও আলোড়ণ সৃষ্টিকরা প্রযুক্তি সারা ফেলে দিয়েছে গোটা বিশ্বে।

যন্ত্রের ভিতর মানুষের ভাবাগবগ, আবেগ-অনুভুতি ও চিন্তাশক্তির প্রয়োগের দিক থেকে বিজ্ঞানিরা এখন অনেকটাই এগিয়ে। সুপার কম্পিউটার বলতে যা বোঝায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসলে তার চাইতেও কিন্তু অনেক বেশী কিছু। এখানে স্পর্শানুভুতি, দর্শনানুভুতি, অগ্রীম অনুমান ও পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি নিজ থেকে গবেষনা ও বিচার-বিশ্লেষন করে নতুন কোন আবেগকে কাজে লাগানোর ক্ষমতা কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন গবেষকরা। বলা যেতে পারে তার অনেকটাই সফল।

সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিয়োর্নিার গবেষকরা দৃষ্টি শক্তির প্রয়োগ ও তার বিপরীতে রেসপন্স করতে সক্ষম এমন একটি আর্টিফিসিয়াল চক্ষু উদভাবন করে তা কৃত্রিম বুদ্ধিমতা সম্পন্ন কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করে দেখেছেন যে, তা প্রায়ই মানুষের চোখের মতই কাজ করছে। এ গবেষনার ফলাফলে গবেষকরা রিতিমত অভিভুত। অদুর ভবিষ্যতে হয়তো কোন অন্ধ মানুষের চোখে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন চোখ স্থাপন করে ঐ অন্ধ লোকটির দৃষ্টি শক্তি সম্পূর্ণ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন
টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ' অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।

ই-মেইল

ই-মেইল

Name: Anisur Rahaman

ইলেক্ট্রোনিক মেইল সকলের নিকট ই-মেইল নামে পরিচিত।এটি হচ্ছে ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতির মাধ্যমে লিপিবদ্ধ তথ্য বিনিময়ের ব্যবস্হা।এই পদ্ধতির প্রয়োজনীয় বস্তু হচ্ছে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার,একটি মডেম এবং একটি টেলিফোন সংযোগ অথবা এক টি মাল্টিমিডিয়া মোবাইল।এর জন্য দরকার হয় একটি এ-মেইল হিসাব নম্বর।ব্যক্তিগত কম্পিউটার স্হাপিত ইলেক্ট্রোনিক ডাক বক্সে ই-মেইল পৌঁছে দেয়া হয়।এক দেশ থেকে অন্য দেশে তথ্যাদি প্রেরন করতে সময় লাগে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। টেলিফোন যোগাযোগের ব্যয়ের চেয়ে এর ব্যয় অনেক কম।এতে গোপনীয়তা রক্ষা হয় কারন এটি ব্যক্তিগত ডাক বক্সে পৌঁছান হয়।এতে কেবল উদ্দিষ্ট প্রাপকিই এতে প্রবেশ করতে পারে এবং এটি খুলতে পারে।ই-মেইল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিদা হচছে,অফিসের কগজপত্রের ব্যবহার হ্রাস করার ব্যাপারে এর ক্ষমতা।আজকাল ব্যবসা ব্যনিজ্য এই দ্রত যোগাযোগে ব্যবস্থাটির উপর নির্ভরশীল হয়ে পরেছে।ই-মেইল আমাদের আন্তর্জাতিক জগতের সম্মুখীন হওয়ার সুযোগ প্রদান করে। এটি পৃথিবীর যেকোন অংশে প্রায় তাৎক্ষানিকভাবে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং দূরবর্তী অঞ্চলসহ বিসব্যপী নেট-ওয়ার্ক বজায় রখে।

ব্যান্ডউইডথ্‌

ব্যান্ডউইডথ্‌

Iraj Elahi
এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে প্রতি একক সময়ে যে পরিমাণ ডেটা বা বাইনারি বিট স্থানান্তরিত হয় তাকে ডেটা ট্রান্সমিশন হার বা Bandwidth বলে। ব্যান্ডউইডথ্‌ সাধারণত bit per second (bps) এ হিসাব করা হয়। অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমাণ ডেটা ট্র্যান্সমিট করা হয় তাকে ব্যান্ড স্পিড বা ব্যান্ডউইডথ্‌ বলে । ডেটা ব্যান্ডউইডথ্‌কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা –
১। ন্যারো ব্যান্ড (Narrowband)
২। ভয়েস ব্যান্ড (Voiceband)
৩। ব্রড ব্যান্ড (Broadband)
ন্যারো ব্যান্ড (Narrowband)
সাধারণত 45bps থেকে 300bps পর্যন্ত গতিতে ন্যারো ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরিত হয়ে থাকে এবং এটি Sub Voiceband নামেও পরিচিত । যে সকল ক্ষেত্রে ধীরগতিতে ডেটা ট্রান্সফার দরকার সে সকল ক্ষেত্রে এই ব্যান্ড ব্যবহৃত হয়। যেমন- টেলিগ্রাফ।

ভয়েস ব্যান্ড (Voiceband)
এই ব্যান্ডের গতি 1200bps থেকে 9600bps হয়। সাধারণত টেলিফোন লাইনে এই ব্যান্ডউইডথ্‌ ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কম্পিউটার ও পেরিফেরাল যন্ত্রপাতিতে ডেটা ট্রান্সফার করতে ভয়েস ব্যান্ড ব্যবহৃত হয়।

ব্রডব্যান্ড (Broadband)
এই ব্যান্ডউইডথ্‌ 1Mbps থেকে অনেক উচ্চগতি পর্যন্ত হয়ে থাকে । মাইক্রোওয়েভ , অপটিক্যাল ফাইবার কেবলে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ব্রড ব্যান্ড ট্রান্সমিশন ব্যবহার করা হয় ।

অস্তিত্ব সংকটে স্ক্যানার

শুধুমাত্র কথা বলার যন্ত্র হিসেবে আবিষ্কৃত হলেও মোবাইল ফোনে আজ কি না হয়? ছবি তোলা, গান শোনা, মুভি দেখা এমনকি ইমেইল করার কাজটিও আজ পকেটে থাকা এই ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে করা সম্ভব। সেই সাথে এই একটি ডিভাইসই দখল করে নিয়েছে অনেকগুলি ডিভাইসের জায়গা। দশ বছর আগের কথাই চিন্তা করুন। বিয়ে বা কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে একটি ক্যামেরা সংগ্রহ করতে কতজনের কাছেই না ধরনা দিয়েছেন। কিন্তু আজ শুধু বিয়ের অনুষ্ঠানই নয় বরং অতি তুচ্ছ কোন কারণে ক্যামেরার দরকার হলে নিজের পকেটেই হাত দিচ্ছেন। আলাদা ক্যামেরা কেনার চিন্তা এখন খুব কম সংখ্যক মানুষই করে থাকেন। কারন পকেটে থাকা মোবাইল ফোন দিয়েই প্রায় কাছাকাছি মানের ছবি তোলা যাচ্ছে। যদিও প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারদের কাছে মোবাইল ফোন এখনো খেলনার মতই রয়ে গেছে। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই দৃশ্য পাল্টে যেতে পারে। কারন ৪১ মেগা পিক্সেল ক্যামেরাযুক্ত লুমিয়া ১০২০ তৈরির পর নির্মাতারা এবার ডিএসএলআর ক্যামেরার বাজার দখলে তৎপর। মোবাইল ফোনের এই অব্যাহত আগ্রাসনের ফলে এরই মধ্যে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে আরেকটি বহুল ব্যবহৃত ডিভাইস স্ক্যানার। অনেক আগে থেকেই ছোট খাটো ডকুমেন্ট স্ক্যান করতে হলে মোবাইলের ক্যামেরাতেই সেরে ফেলতাম। সম্প্রতি ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে গিয়ে প্রথম কোন সিরিয়াস কাজে এই শিশুসুলভ কাজটি করলাম।ওডেস্কই এরকম টিপস দিয়েছে। যাদের স্ক্যানার নেই শুধু তাদের জন্য।

ওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই

ফোন কোম্পানিগুলোও ক্যামেরার এই ব্যতিক্রমী ব্যবহারকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে। লেটেস্ট মডেলের প্রায় সব ফোনেই লেখা স্ক্যান করতে ক্যামেরায় আলাদা প্রিসেট জুড়ে দেয়া হচ্ছে যার মাধ্যমে আরও ভালোভাবে লেখা স্ক্যান করা যায়। শুধু তাই নয় বেশ কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশনে অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন বা ওসিআর সুবিধাও পাওয়া যায়। সবাই যখন মোবাইল ফোনের স্ক্যানিং সুবিধাকে এতোটা গুরুত্ব দিচ্ছে তখন আমরাও প্রয়াস পাই এর নানাদিক নিয়ে কিছু প্যাঁচাল চালানোর। পোস্টের শেষভাগে থাকছে কিছু টিপস যার মাধ্যমে আপনার স্ক্যানিং এর হাতকে আরেকটু দক্ষ করে তুলতে পারেন। একটু ভুল হয়ে গেল মনে হয়! মোবাইলতো এখন আর মোবাইল নেই। এটি হয়ে গেছে স্মার্টফোন। তাই এখন থেকে স্মার্টফোন বলাই ভালো।

স্ক্যানার বনাম স্মার্টফোনঃ ভাবুন তো! আপনার বন্ধুর করা অ্যাসাইনমেন্টের দুটি পৃষ্ঠা আপনার খুব দরকার। প্রয়োজন থাকায় আপনাকে ধারও দেয়া যাচ্ছে না। ফটোকপির দোকানও বেশ দূরে। পকেটে থাকা কোন যন্ত্র যদি এসময় উদ্ধার করতে পারে তবে স্মার্টফোন। হ্যাঁ পোর্টাবাইলিটির কথাই বলছি। এক্ষেত্রে স্মার্টফোনকে ১০০ দিয়ে স্ক্যানারকে জিরোই দিতে হয়। কারণ পিসি সহ স্ক্যানার সাথে নিয়ে কি আর ঘোরা সম্ভব? আবার একই ডিভাইসে স্ক্যান করা ও পড়ার কাজ করা যায় বলে স্মার্টফোনকে আরেকটু এগিয়ে রাখতে পারেন। সেই সাথে অন্য বন্ধুর সাথে শেয়ার করার সুবিধাতো থাকছেই। ক্যামেরার মেগা পিক্সেল যদি অনেক বেশি হয় তাহলেতো কথাই নেই সাধারণ স্ক্যানারের চেয়েও বড় করে স্ক্যান করতে পারবেন। তবে স্ক্যান করা ডকুমেন্টটি যদি সিরিয়াস কাজে ব্যবহৃত হয় তবে মাথায় রাখুন সবাই ওডেস্কের মত উদার নয়। কারণ স্মার্টফোনে স্ক্যান করতে গেলে কিছু সমস্যাও পাবেন। সাধারণ স্ক্যানারের চেয়ে ফোনে নানা সেটিং পরিবর্তন করে লেখা স্ক্যান করা বেশ ঝামেলা এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই দু-তিন পৃষ্ঠার বেশি স্ক্যান করতে স্ক্যানারই ব্যবহার করা উচিৎ। এছাড়া ফোনটি যতই সোজা করে ধরুন না কেন কাগজ কিন্তু কখনোই পুরোপুরি সোজা হবে না। তাই কাগজের বাইরে কিছু বাড়তি অংশসহ স্ক্যান হবে।

আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান
আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান

সাধারণ স্ক্যানার বদ্ধ পরিবেশে নিয়ন্ত্রিত আলোয় স্ক্যান করে। কিন্তু ক্যামেরায় তা অসম্ভব। তাই কাগজের বিভিন্ন স্থানে আলোর তারতম্য খেয়াল করার মত পর্যায়ে থাকে। আবার স্ক্যানার শুধুমাত্র লেখাই স্ক্যান করে কিন্তু ক্যামেরা কাগজসহ ছবি তোলে। এতে স্ক্রিনে পড়তে ভালো লাগলেও প্রিন্ট করার সময় কালো কালো ছোপ তৈরি করে। ফলে লেখা কিছুটা অস্পষ্ট আসতে পারে। তাই ভবিষ্যতে যাই হোক স্ক্যানারকে এখনোই স্মার্টফোন দিয়ে রিপ্লেস করা যাচ্ছে না

ikt
প্রিন্ট করা ডকুমেন্টে কালো ছোপ

স্ক্যান কোয়ালিটি বাড়াবেন যেভাবেঃ

আপনি স্মার্টফোন দিয়ে যতটা ভালো স্ক্যান করেন তাতে হয়ত আপনার প্রয়োজন মিটে যায়। আরেকটু ভালো স্ক্যান করে যদি স্ক্যানারের আরেকটু কাছাকাছি যাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়? এজন্য সাধারণ কিছু নিয়ম অনুসরণ করুন। ক্যামেরা চালু করে মুড বা প্রিসেট অপশনে গিয়ে টেক্সট/টাইপ সিলেক্ট করুন।

Text/Type preset

যদি টাইপ প্রিসেট না থাকে তবে Auto সিলেক্ট করুন। এবারে টেবিলের উপর কাগজটি সমতল ভাবে স্থাপন করুন। ক্যামেরাটি এমনভাবে ধরুন যাতে কাগজের প্রান্তগুলি স্ক্রিনের প্রান্ত স্পর্শ করে। আগেই বলেছি হাজার চেষ্টা করেও পুরোপুরি সোজাভাবে স্ক্যান করা যাবে না। কিন্তু যতটুক করা যায় আর কি। এবার শাটার রিলিজ বাটন হালকা ভাবে চেপে কিংবা স্ক্রিনের মাঝখানে টাচ করে ফোকাস করুন। উল্লেখ্য এভাবে ফোকাস করার সুবিধা সব ফোনে থাকে না। যাই হোক ফোকাস করার পর দেখুন কেমন দেখায়। Exposure পরিবর্তন করে আলো কমাতে বা বাড়াতে পারেন। তবে ডকুমেন্ট যদি প্রিন্ট করতে চান তাহলে এক্সপোজার বেশি দিয়ে তোলাই ভালো। এতে প্রিন্ট করার সময় কাগজের টেক্সচার কম আসবে। তবে এক্সপোজার ফুল দিয়ে ওভার এক্সপোজ করে ফেলবেন না। আলো খুব কম হলে ফ্লাশ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু প্রয়োজন না হলে ফ্লাশ ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ ফ্লাশ ব্যবহার করলে প্রান্তের তুলনায় মাঝখানে বেশি উজ্জ্বল আসে। এইসব অ্যাডজাস্টমেন্ট করার পর আবার ফোকাস করুন দেখুন। সব ঠিক থাকলে শাটার রিলিজ বাটন চেপে ছবি তুলুন। আর হ্যাঁ স্ক্যান করার কাজটি আরেকটু সহজ ও গতিময় করতে থার্ড পার্টি অ্যপ্লিকেশন CamScanner ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্ক্যান করা ছবিকে সরাসরি পিডিএফ ফরম্যাটে কনভার্ট করে

gwf

আর এজ ডিটেকশন ফিচার থাকায় এটি নিজে থেকেই কাগজের বাইরে থাকা বাড়তি অংশ ক্রপ করে বাদ দিয়ে দেয় এবং অবশিষ্ট থাকা কাগজকে ফটোশপের মত ট্রান্সফর্ম করে সোজা করে দেয়। তাই স্ক্যান করার সময় কাগজ সামান্য বাঁকা উঠলেও সমস্যা নেই। এছাড়া আরও অন্যান্য ফিচার তো রয়েছেই তাই আপনার যদি আইওস কিংবা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটেড ফোন থাকে তবে অবশ্যই এই ফ্রি অ্যাপ্লিকেশনটি যথাক্রমে AppStore অথবা Google Play থেকে ডাউনোলোড করে নিবেন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি : Remote Control for Your PC

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি

K.A.S.M. Saif Uddin

কম্পিউটার বাবহারকারিদের জন্য গুগল নিয়ে এল দারুন এক অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপ্লিকেশনের নাম এর “ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ” । এর মাধ্যমে যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস দিয়ে দূর থেকেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন আপনার ডেক্সটপ কম্পিউটার।এর সম্পর্কে গুগল জানিয়েছে, প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপ স্টোর ‘প্লে স্টোর’ থেকে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে এবং গুগল আইডি দিয়ে লগইন করলে দূর থেকে ডেস্কটপ চালানো যাবে।অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে ডেস্কটপের নিয়ন্ত্রণ নিতে একটি পিন নম্বর দিতে হবে। ডেস্কটপে রিমোট অ্যাকসেস সেট করতে হলে এই পিন নম্বর দিতে হবে। তবে দূর থেকে অ্যান্ড্রয়েডচালিত পণ্য দিয়ে ডেস্কটপ চালাতে হলে ডেস্কটপটি অবশ্যই চালু থাকতে হবে এবং ইন্টারনেট সংযোগও চালু থাকতে হবে।
গুগল আরও জানিয়েছে, এই অ্যাপটি ম্যাক, উইন্ডোজ, গুগল ওএস কিংবা লিনাক্স যেকোনো অপারেটিং সিস্টেম চালিত পিসিতে এই অ্যাপটি কাজ করবে।
চলতি বছরের শুরুতেই দূর থেকে ডেস্কটপ নিয়ন্ত্রণের জন্য আইওএস অ্যাপ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিল গুগল।

অনলাইনে নিরাপদে থাকার কিছু উপায় বা কৌশল

অনলাইনে নিরাপদে থাকার কিছু উপায় বা কৌশল

আমরা জানি যে ইন্টারনেট হল দ্রুত যোগাযোগের, ব্যাবসায় বানিজ্যের, বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহের, এন্টারটেইনমেন্টের একটা ভাল মাধ্যম। কিন্তু পাশাপাশি এর ক্ষতিকর দিকটা সম্পর্কেও আমাদের সচেতন থাকতে হবে। নিরাপদ ব্রাউজিংয়ের জন্য কিছু পরামর্শ নীচে দেয়া হল।

কখনো আনলাইনে খুববেশী ব্যক্তিগত তথ্য দিবেন না – অনেক বাজে ধরনের লোক আছে যারা অন্যদের ক্ষতি করতে চায় বিশেষ করে শিশু ও টিনএজদের উপর। তাই আপনার প্রোফাইল পেজ, ব্লগ, চ্যাটরুম, ইন্সটেন্ট ম্যাসেন্জার বা ইমেইলে কখনো খুববেশী ব্যক্তিগত তথ্য দিবেন না।

* সবসময় নিকনেম ব্যাবহার করুন নিজের নামের পরিবর্তে।

* কখনো আপনার ঠিকানা, টেলিফোন নাম্বার দিবেন না এমনকি এইগুলি পাওয়া যেতে পারে এমন কোন লিন্কও দিবেন না।
আরো বিস্তারিত - http://www.tunerpage.com/archives/363949

* অপরিচিত কাউকে আপনার ছবি পাঠাবেন না।

* নিজেকে অনলাইনে সবসময় নিরাপদ ভাববেন না কারন বিভিন্ন ভাবে অনলাইন থেকে আপনি কে, কোথায় থাকেন এই তথ্য সংগ্রহ করতে পারে যে কেউ।

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য….

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য....

যেভাবে শুরু করবেনঃ
অনেকেই মনে করে থাকেন প্রোগ্রামিং শেখা খুবই কঠিন একটা কাজ। কিন্তু আসলে তা পুরোপরি সত্যি নয়। প্রোগ্রামিং শেখা খুব একটা কঠিন নয়। তবে হ্যা প্রোগ্রামিং এর শুরুতে আপনার ভিত্তি হতে হবে ভাল অর্থাৎ আপনাকে সকল প্রকার বিষয় খুব ভালভাবে বুঝতে হবে। কোন বিষয় না বুজলে অবশ্যই তা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। বারবার তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে যতক্ষণ না প্রযন্ত আপনি তা সমাধানে আনতে পারছেন। তাহলেই দেখবেন আপনি কত সহজেই প্রোগ্রামিং করতে পারছেন। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল "সি" প্রোগ্রামিং। কারন "সি" ল্যাঙ্গুয়েজের মত অন্য কোন প্রোগ্রামিং ভাষা আপনাকে এত ভালভাবে প্রোগ্রামিং শেখাবে না।

যা যা দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্যঃ
প্রথমেই আপনার যে জিনিসটি দরকার হবে তা হল ইচ্ছা শক্তি। প্রোগ্রামিং করতে আপনার ইচ্ছা শক্তির অভাব দেখা দিলে আপনি বেশিদূর এগতে পারবেন না। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল লজিক। আর লজিকে ভাল হতে হলে অবশ্যই আপনাকে অঙ্কে ভাল হতে হবে। এজন্য অবশ্য চিন্তা করার কিছু নেই। প্রাথমিক অবস্থায় আপনার সাধারণ কিছু পাঠ্য বইয়ের অঙ্ক জানলেই হবে। পরে অবশ্য Advanced পর্যায়ে আপনাকে ভাল করতে হলে "Discrete Mathematic" ভালভাবে জানতে হবে। এভাবেই আপনি প্রস্তুতি নিতে পারেন একজন সফর প্রোগ্রামারের জীবন।

প্রোগ্রামিং সয়াহক বইঃ
"সি" প্রোগ্রাম শিখতে চাইলে আপনি "কম্পিউটার প্রোগ্রামিং" নামক বইটা দিয়ে শুরু করতে পারেন যার লেখক "তামিম শাহরিয়ার সুবিন।" বইটিতে "সি" প্রোগ্রামিং এর প্রাথমিক বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে এবং আপনাদের অনুশীলনের জন্য ধাপে ধাপে দেয়া হয়েছে কিছু সমস্যা। পরবর্তীতে আপনাকে প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ারের জন্য কি কি করতে হবে তা বলা হয়েছে।

বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব

বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব
বর্তমানে বাংলাদেশে কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে অনেক উন্নয়ন সাধন হয়ছে। এখন প্রায় প্রতিটি ঘরে কম্পিউটার রয়েছে। মানুষের মধধে কম্পিউটার বিষয়ক সচেতনতাও বেড়েছে। সহজলোভ্য ইন্টারনেট মানুষের জীবনকে আরও সহজ করে দিয়েছে। অনেকেই এখন ইন্তেরনেতের মাধ্যমে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করছে। অনেকেই এখন কম্পিউটারে টাইপিং, আর্টিকেল লেখা ইত্যাদি কাজ শিখসে এবং সেগুলো বাস্তব জিবনে কাজে লাগাচ্ছে। এছারাও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার বিষয়ক বিভিন্ন করছ চালু করেছে যার ফলে মানুষ কম্পিউটারকে কিভাবে পুরোপুরি ভাবে উন্নয়ন এর কাজে ব্যাবহার করা যায় তা যানছে।

 

কি এই প্রোগ্রামিং ???? What is Programming?

................কি এই প্রোগ্রামিং ????

My name Shamsuddin Ahmed
My Email : kbshams13@gmail.com

আমাদের মাঝেই সবকিছুই সমস্যাপূর্ণ । এই দরলাম আমি বাজার থেকে ডিম কিনে এনে নিজে খাতায় কষে কষে হিসেব করছি, উফফ ! কি ঝামেলা তাই না ? যদি এই ঝামেলাটা মিটিয়ে খুব কম সময়ে করে ফেলা যেতো তবে কতই না ভালো হতো ?
বাস্তবিক অর্থে বর্তমানে আমাদের এই বড় বড় কাজগুলো অল্প অল্প সময়ে করা জাচ্ছে এই কম্পিউটার ব্যাবহার করে, ওমা! এ কি করে সম্ভপ ?
আসলে এখানে অসম্ভপের কোন কথা নয়। কম্পিউটার এমন ই এক আহাম্মক ! আপনি তাকে যে নির্দেশ দিবেন তাই সে করে ফেলবে। কি দারুন তাই না ? আপনার কাজ কম্পিউটার আহাম্মক এর মত করে দিচ্ছে ! তবে এর জন্নে আপনাকে কম্পিউটার এর ভাষায় নির্দেশ দিতে হবে। কম্পিউটার এর ভাষা আবার কোনটা ? না আমি মানবো না ! আমি বাংলাতে দেব নির্দেশ । তবে আপনাকে সুন্দর একটা উদারন দেই শুনেন, “ আপনি যদি এক চাইনিজ কে বাংলাতে(যে বাংলা জানে না) জিজ্ঞাসা করেন আপনার বাড়ি কথায় তবে সে কি কিছু বুজবে ? নিচ্চই না। তেমনি করে কম্পিউটার তার ভাষা ছাড়া অন্ন কার ভাষায় নির্দেশ দিলে বুজবে নাহ । আর কম্পিউটার কে নির্দেশ দেবার জন্নে অনেক ভাষা রয়েছে যেগুলুকে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হয়। অনেক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে যেমন ঃ C,C++,JAVA,Paython..........

 

আপনি যদি নবিন হন তবে আমি আপনা কে Paython শেখার জন্য পরামশ দেব এতা সব দিক দিয়েই অনেক শক্তিশালী । আপনি কি জানেন ? আজ যদি আপনি একবার ভাল করে নির্দেশ দিতে শিখে জান তবেই হয়েছে, কম্পিউটার কে বলবেন কম্পিউটার আমার সামনে তুমি নষ্ট হয়ে জাও! ব্যাস আপনার সামনেই নস্ট হয়ে যাবে !! কি মজা না ?

 

যাই হোক এতক্ষণ যা যা বললাম তাছিল প্রোগ্রামিং জিনিস টা কি ? এখন বলছি আপনি এর দারা কি কি করতে পারবেন
১. আপনি আপনার কম্পিউটার কে নিজের মত গরে তুলতে পারবেন ।
২. যদি পরিশ্রম করেন তবে অবশ্যই একদিন খুব ভালো মানের প্রোগ্রামার হতে পারবেন ।
আরো যে কতো কাজ করা জায় তা ব্লে শেস করা যাবে নাহ ।
তবে আপনি শুরু টা জেইভাবে করতে পারেন।
১.আপনি অবশ্যই কম্পিউটার নিয়ে খুব ঘাটাঘাটি করতে হবে ।
২.এলগরিদম অর্থাৎ সাজানো ভাবে কাজ করতে শেখেন। এটাই সবথেকে গুরুত্তপূর্ণ ।
৩. এরপর বিভিন্ন বই পরেন প্রোগ্রামিং এর উপরে ।
ইনশা আল্লাহ আপনাকে কেও রুখতে পারবেনা যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি অটুট থাকে । আজ আল্লাহ হাফেয ।

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার যেটির দ্বারা আমরা অনেক অসাধ্য কাজ সাধন করতে পারি। এটি এমন একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র যেটির দ্বারা গাণিতিক ও যুক্তিমূলক কাজ করা যায়। কম্পিউটারের সাহায্যে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগের কাজও করা যায়, যেটি অফিস আদালতের কাজে খুবই জনপ্রিয়। এটি এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যেটি ব্যবসায় এবং বাসায় বিভিন্ন দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি অনেক কাজে ব্যবহার করা হয় যেমন-ভিডিও গেম, ব্যবসায়িক কাগজপত্র সংরক্ষণ, স্প্রেডসীট প্রোগ্রাম তৈরী এবং বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যোগাযোগের জন্য এটি খুব উপকারী। এটি ইমেইল আদান প্রদান এবং বিভিন্ন দরকারী বার্তা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। চার্লস ব্যাবেজ প্রথমে কম্পিউটারের ধারণা তৈরী করে, এজন্য তাকে আমরা কম্পিউটারের জনক বলে থাকি। একটি কম্পিউটারের পাঁচটি অংশ থাকে।

অন্য কথায় বলা যায় যে কম্পিউটার একটি বিশ্লেষণমূলক যন্ত্র যেটি ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে কোন উপাত্তকে গ্রহণ করে কেন্দ্রিয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের মাধ্যমে উপাত্তকে প্রক্রিয়াকরণ করে আউটপুটি ইউনিটের মাধ্যমে উপাত্তর ফলাফল প্রকাশ করে। এটি মানুষের জীবনকে অনেক গতিময় করে তুলেছে, কারণ এটি মানুষের অনেক কাজ করতে পারে।

IP এড্রেস হ্যাকিং

IP এড্রেস হ্যাকিং

Do not use this article for any harmful purpose. Just take the lesson that your IP address can get hacked, and one method is described. If you find this article to be harmful, please report and we will take it off.
আইপি ঠিকানা কি?
সাধারনত আইপি ঠিকানা বলতে বুঝায় IP Address = Internet Protocol Address. এটা সাধারনত Unique নম্বর ভিত্তিক হয়ে থাকে । আইপি ঠিকানা বলতে কোন কম্পিউটার, প্রিন্টার, মোবাইল এর থাকে নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত করার জন্য । একটি আইপি ঠিকানার দুইটি অংশ থাকেঃ
১. Host or network interface identification
২. Location Addressing
Read more at Wikipedia: en.wikipedia.org/wiki/IP_address
কি ভাবে পাবেন এই আইপি ঠিকানা ?
অনেক উপায়ে আইপি ঠিকানা পেতে পারেন বেসিক কিছু পদ্বতিঃ
1. পিএইচপি নোটিফিকেশন স্ক্রিপ্ট দিয়ে
2. ব্লগ এবং ওয়েবসাইট
3. Read Notify এর মাধ্যমে
4. গুগল এবং ইয়াহু এর চ্যাট সেশন হাইজ্যেকিং এর মাধ্যমে
PHP Notify Script:
এটা মোটামুটি আইপি হ্যাকিং এর সহজ পদ্বতি, এবং অনেকটা ফিশিং ফিশিং লাগে ।
1. এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড পিএইচপি Notify স্ক্রিপ্ট ডাউনলোড করে নিন
2. এটার ভিতর দুইটি ফাইল পাবেন একটি IP.html এবং index.php ফাইল দুটি কোন একটি ওয়েব হোস্টিং এ আপলোড করে নিন। আপনার আগের কোন হোস্টিং এ্যাকাউন্ট থাকলে তাতে না করে অন্য নতুন একটি এ্যাকাউন্ট খুলে নিন । আপনি এই হোস্টিং ঠিকানাটি ব্যাবহার করতে পারেনঃ http://my3gb.com । এখানে সাইন আপ করে ইমেল ভেরিফিকেশন সম্পান্ন করে লগইন করুন, তারপর ফাইল দুটি আপলোড করুন ।
3. যে ভাবেই হোক আপনার ভিক্টিম কে index.php এর ঠিকানাটা দিন । index.php এর ঠিকানা পেতে index.php এর উপর ক্লিক করুন নতুন একটা উইন্ডো খুলবে এখন এড্রেস বার থেকে লিঙ্কটি কপি করুন। এবং ভিক্টিম কে সেন্ড করুন।

4. এখন ওইব্যাক্তি যদি লিঙ্কটা ওপেন করে তাহলে কিছুই দেখতে পারবে না কিন্তু পিছনে পিছনে তার আইপি ঠিকানাটা আপনি পেয়ে গেলেন!!!!!!

নিয়ে নিন একটি পাইওনিয়ার মাষ্টার কার্ড

নিয়ে নিন একটি পাইওনিয়ার মাষ্টার কার্ড

সিরাজুম মুনীর গালিব

বেশকিছু ফ্রীল্যান্স মার্কেটপ্লেসে পেমেনেটের জন্য প্রধান উপায় পেপাল। কিন্তু পেপাল যে আমাদের দেশে নেই তা প্রায় সবাই জানেন। তরপরও ভুয়া তথ্য দিয়ে পেপাল অ্যাকাউন্ট খুলে অনেকেই লেনদেন করেন। কিন্তু এটা বেশ ঝুকিপূর্ন। তবে যেসব সাইটে পেপাল থাকে সেগুলোতে সাধারণত মাষ্টার কার্ডেরও সাপোর্ট থাকে। মাষ্টার কার্ড ব্যবহার করে পেপাল এর ঝুকিপূর্ন ব্যবহার এড়াতে পারেন। আর এজন্য পাইওনিয়ার ফ্রিল্যান্সারদের জন্যই আলাদা কার্ডের ব্যবস্থা করে দেয়। আজকের পোষ্টে কিভাবে এই মাষ্টার কার্ডের জন্য আবেদন করবেন সেটা আলোচনা করা হবে। তার আগে জেনে নিন এই কার্ডে কি কি সুবিধা রয়েছে।

* যেকোন মাষ্টার কার্ড থেকে পেমেন্ট গ্রহন।

* অনলাইন এবং মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট নেয় এমন দোকান থেকে কেনাকাটা।

* একটি ইউএস ভারচুয়াল ব্যাংক যুক্ত থাকায় যেকোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকেও সরাসরি কার্ডে পেমেন্ট গ্রহন।

* মাষ্টার কার্ড সাপোর্ট করে এমন এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলোন।

সুবিধা দেখে নিশ্চই একটি মাষ্টার কার্ড নেয়ার কথা ভাবছেন। কিন্তু এতোসব সুবিধার পেছনে কি পরিমাণ খরচ হতে পারে সেটাও জেনে নিন। প্রথমত কার্ড নিতে কোন টাকার প্রয়োজন নেই। কিন্তু অ্যক্টিভেশন ফি ২৯.৩৫ ডলার। এই পরিমাণ টাকা প্রতি বছর কেটে নেয়া হবে। আবার প্রতিবার এটিএম বুথ থেকে যেকোন আমাউন্টের টাকা তুলতে ৩ ডলার খরচ হবে। তবে আপনি যদি কারো রেফারেল লিংক এর মাধ্যমে আবেদন করেন তাহলে প্রথম ১০০ ডলার লোড করার পর ২৫ ডলার বোনাস আপনি এবং যার রেফারেলের মাধ্যমে আবেদন করবেন তিনিও ২৫ ডলার বোনাস পাবেন। তবে বোনাসের টাকা ক্যাশ তুলতে পারবেন না বরং শুধুমাত্র কেনাকাটার জন্যই এই বোনাস। আবেদন করার জন্য আমার রেফারেল লিংক দিচ্ছি।

প্রথমে http://share.payoneer-affiliates.com/a/clk/2CFPpk এ গিয়ে প্রাথমিক আবেদন করুন। আবেদন করার সময় ভোটার আইডি কার্ড দেখে করুন। ভোটার আইডি কার্ডে যে নাম এবং জন্ম তারিখ আছে ঠিক সেটাই দিন। প্রাথমিক আবেদনের ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার আবেদন গৃহীত হলে ইমেইলের মাধ্যমে একটি লিংক দেয়া হবে। এই লিংকে গিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ড স্ক্যান করে আপলোড করুন। অবশ্যই উভয় পৃষ্ঠা স্ক্যান করে একটি ছবিতে পরিণত করে নেবেন। তারপর আপনার পরিচয় ভেরিফাই করে একটি ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে ঐ ইমেইলেই কার্ডের ডেলিভারির তারিখ জানিয়ে দেয়া হবে। এজন্য সাধারণত এক মাসে সময় নেয়। কিন্তু আমারটা আসতে ২ মাস সময় লেগেছে। আমার ধারনা কার্ডটি সময়মতই পোস্ট অফিসে এসেছে। কিন্তু পোস্ট অফিসে এসে একমাস পড়ে থাকলেও কিছু করার নেই। তাই ডেলিভারীর তারিখ পার হওয়ার পর পোস্ট অফিসে নিয়মিত খোজ রাখুন। যাই হোক কার্ড হাতে পাওয়ার পর পাইওনিয়ার অ্যাকাউন্টে লগিন করে কার্ড অ্যাক্টিভ করুন। এজন্য ৪ড্দিজিটের একটি পিন নির্বাচন করুন। আর কার্ডের নাম্বার চাইলে নাম্বার কোথায় পাবেন? কার্ডের উপর দেখূন বড় বড় করে সোনালী কালারে একটি নাম্বার আছে। এটাই আপনার কার্ডের নাম্বার। তো অ্যক্টিভ করার পর অনেকেই যেটা করেন সোজা এটিএম বুথে গিয়ে কার্ড টেস্ট করেন। সাবধান কিছু কিছু এটিএম মেশিন টাকা লোড না করে কার্ড ঢুকালে সাথে সাথে কার্ড সিজ করে দিতে পারে। আবার অনেকেই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে কার্ডের তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলেন। এক্ষেত্রে দেখে নিন ওয়েবসাইট কোন চার্জ করবে কিনা বা কত করবে। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।

email: galib1992ict@gmail.com

ওয়েবপেজকে পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেভ করবেন যেভাবে: Save webpages as PDFs

প্রায়ই দেখা যায় কোন ওয়েবপেজকে সেভ করার দরকার হয়। কিন্তু সব ব্রাউজারে পেজ সেভ করার ব্যবস্থা থাকে না। থাকলেও হয়্ত ছবি ঠিকমত আসে না কিংবা অন্য কম্পিউটারে একই সংস্করনের ব্রাউজার ইন্স্টল করা না থাকলে কম্প্যাবিলিটির সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে পিডিএফ ফাইল হিসেবে সেভ করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। গুগল ক্রোমে এই কাজের জন্য কোন ধরনের প্লাগ ইনের দরকার হয় না। শুধুমাত্র ctrl+P চাপুন। এবারে দেখুন Save as PDF নামে একটি অপশন আছে। এতে ক্লিক করুন। এবারে প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করে কোন এক জায়গায় সেভ করে রাখুন। এতে যে পিডিএফ ফাইল তৈরী হবে তা থেকে আপনি যেকোন লেখা পরবর্তীতে কপি করতে পারবেন। আর ফায়ারফক্সে একাজের জন্য অনেক প্লাগ ইন থাকলেও গুগল ক্রোমের মত ভালো ফল দেয় না। যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করেন তারা ডলফিন ব্রাউজারে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য web2PDF প্লাগ ইনটি ইন্সটল করে নিতে হবে। এটি পিসির মত ফরম্যাটে পিডিএফ ফাইল তৈরী করে তারপর ডাউনলোড করে। এক্ষেত্রে বাড়তি কিছু ডাটা খরচ হবে বৈকি। তবে যে কোন ডিভাইসে যে কোন ব্রাউজারে এই সুবিধা পেতে ভিজিট করুন http://web2pdfconvert.com/ এখানে যে পেজটি সেভ করতে চান তার লিংক দিন। কিছুক্ষনের মধ্যেই পিডিএফ ফাইলটি প্রস্তুত হয়ে যাবে। এবারে ডাউনোলোড করে নিন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ

কম্পিউটার এ ভাইরাস দূর করার উপায়

কম্পিউটার এ ভাইরাস দূর করার উপায়

কম্পিউটার ব্যাবহারকারীর মধ্যে আমরা অনেকেই জানি উইন্ডোজ সেটাপ দিলে শুধু সিস্টেম ড্রাইভ অর্থাৎ যে ড্রাইভে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে সেটি ফরম্যাট হয়। অন্য ড্রাইভগুলো অপরিবর্তিত থাকে। ফলে সিস্টেম ড্রাইভে যদি ভাইরাস থাকে, তা ডিলিট হয়ে যায়, কিন্তু অন্য ড্রাইভের ভাইরাস গুলো আগের মতই পিসিতে সংসার বেঁধে বসে থাকে। তার উপর অনেক ভাইরাস এতই মারাত্বক হয় যে, তার জন্য এন্টিভাইরাসই ইন্সটল করা যায় না, তাহলে পিসির এসব ভাইরাস পিসিতেই থাকবে।
অনেকেই জানতে চায় তাহলে কি পিসি ফরম্যাট করা (কম্পিউটারের সব ডাটা জলাঞ্জলি দেয়া) ছাড়া কোনো উপায় নেই?
অবশ্যই আছে। সাধারণত যে সকল ভাইরাস আপনার পিসিতে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করতে দেয় না বা আপনার এন্টিভাইরাস দিয়েও যায়না তার কারণ, তারা আপনার পিসিতে সক্রিয় আছে বলেই তারা আপনাকে এন্টিভাইরাস ইন্সটল করা থেকে বিরত রাখতে পারে আর আপনার এন্টিভাইরাস এর ক্ষমতাকেও হারাতে পারে। সুতরাং, এমন কিছু করতে হবে যেনো, ভাইরাসগুলো সক্রিয় না থাকে।
পিসিতে ভাইরাস তখনই সক্রিয় হয়,যখন আপনি আপনার পিসির ড্রাইভগুলো ওপেন করেন। ধরুন, আপনার পিসিতে সিস্টেম ড্রাইভ ছাড়া অন্য ড্রাইভে ভাইরাস আছে। এখন আপনি যদি ওইন্ডোজ সেটাপ দিয়ে আবার আপনার ড্রাইভগুলো ওপেন করেন, তাহলে ভাইরাসগুলো আবার সক্রিয় হবে।

ভাইরাস দূর করার উপায়
১) প্রথমেই আপনি উইন্ডোস সেটাপ দিন।
২) এখুনি মাদারবোর্ডের সিডির সফটওয়্যারগুলো (সাউন্ড,ল্যান,চিপসেট,ভিডিও) ইন্সটল করবেন না।
৩) ওইন্ডোজ সেটাপের পরে প্রথম যখন কম্পিউটারটি অন করবেন তখন “MY Computer” এ বা এর কোনো ড্রাইভেও যাবেন না। এর ফলে আপনার পিসির ভাইরাসগুলো সক্রিয় হবে না।
৪)এখন এন্টিভাইরাসের সিডি অথবা পেনড্রাইব থেকে এন্টিভাইরাস সফ্টওয়্যারটি ইন্সটল করুন। পেনড্রাইভ কম্পিউটারে প্রবেশ করানোর সময় shift প্রেস করে রাখুন যেনো তা নিজ থেকেই ওপেন না হয়।
৫) এখন “MY Computer” থেকে প্রত্যেকটি ড্রাইভ থেকে স্ক্যান করলেই ভাইরাস গুলো মুক্ত হয়ে যাবে। তবে সতর্ক থাকতে হবে যে স্ক্যান করার আগে যেন কোন ড্রাইব ওপেন না হয়। এতে অন্যড্রাইভের ভাইরাসগুলো সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।
এই নিয়মে আপনার কম্পিউটারের ৯৯.৯৯% ভাইরাস চলে যাবে আশা করি। আর আপনার উইন্ডোস এর সিডি যদি Auto-MotherBoardSoftware গুলো ইন্সটল করে তবে আপনাকে এমন এক সিডি নিতে হবে যেটা তা করেনা। একবার কাজটা করে ফেলে আপনি আবার আপনার পছন্দের ভার্সন এ চলে যেতে পারেন।

Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল

Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল

জুমলা আপনি বিভিন্য ভাবে ইন্সটল করতে পারবেন। আজকে আমরা একটি পদ্ধতি দেখে নিব। এই পর্বে আমরা দেখব কিভাবে জুমলা ইন্সটল করতে হবে Softaculous সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। আপনার সি প্যানেল এর মাঝে ঢুঁকে দেখুন Softaculous নামের একটি সফটওয়্যার আছে যা দিয়ে খুব সহজে আপনি জুমলা ইন্সটল করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করি জুমলা ইন্সটল করা।
১। আপনার সি প্যানেল এর মাঝে ঢুকুন এবং Software Services মেনুতে চলে যান।
২ এবার আপনি Software Services মেনুর ভিতরে দেখুন Softaculous লিখা আছে সেখানে ক্লিক করুন।
৩। এবার এখনে দেখুন “Portal/CMS” নামের একটি অপশন আছে এটায় ক্লিক করুন।
৪। এবার ইন্সটল এর কাঝে ক্লিক করুন।
৫। এবার আপনার কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে।
• Site Name: এখানে আপনার সাইটের নাম দিন।
• Site Description: আপনার সাইট সম্পর্কে কিছু লিখুন।
• Admin Username: অ্যাডমিন নেম দিন যে নাম দিয়ে লগিন দিয়ে আপনি আপনার পুরো সাইট কনট্রোল করতে পারবেন। এখানে সাধারণ ভাবে Admin দেয়া থাকে অবশই এই নামটি বদল করে নিজের ইচ্ছে মত নাম দিন তাহলে সাইট হ্যাকিং হতে সুরক্ষা থাকবে।
• Admin Password: আপনার অ্যাডমিন নেম এর জন্য একটি পাসওয়ার্ড দিন। খুব শক্তিশালী দেবার চেষ্টা করুন।
• Admin Email: এখানে অ্যাডমিন এর ই মেইল ঠিকানা দিন। মনে রাখবেন এই ই মেইল ঠিকানা ভুল করেও কাউকে জানাবেন না। তাহলে হ্যাকিং থেকে আপনার সাইট কিছুটা নিরাপদ থাকবে।
• Real Name: যদি চান এখানে আপনার আসল নাম দিতে পারেন।
৬। অবশই মনে রাখুন সাধারণ ভাবে Softaculous দিয়ে জুমলা ইন্সটল করলে একটি ফোল্ডার এর মাঝে জুমলা ইন্সটল হয়ে যাবে। তাই In directory থেকে joomla লিখাটা মুছে দিন তাহলে সরাসরি রুটে ইন্সটল হবে অন্যথায় সাব ডোমেইন হয়ে যাবে।
৭। সমস্ত কিছু ভালো করে চেক করে আবার ফাইনাল ভাবে ইন্সটল এর মাঝে ক্লিক করুন তাহলে শেষ হয়ে গেল জুমলা ইন্সটল করা।

DNS বা ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস)

DNS বা ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস)
ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস) ডোমেইন নেমের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য রাখার একটি ব্যবস্থা। এটি মূলত ফোন বুকের মত কাজ করে। এটি সাধারণ মানুষের বোধগম্য কম্পিউটারের হোস্টনেম যেমন example.com কে কম্পিউটারের উপযোগী আইপি এড্রেসে যেমন 208.77.188.166 রুপান্তর করে দেয়, যার মাধ্যমে নেটওয়ার্কিং যন্ত্রাংশগুলি তথ্য বিনিময় করে থাকে। এছাড়া ডিএনএস অন্যান্য তথ্যও রাখে, যেমন মেইল সার্ভারের তালিকা ইত্যাদি। ডিএনএস কিওয়ার্ড ভিত্তিক পুননির্দেশনা ব্যবস্থা পালন করে। বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থায় ডিএনএস একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ব্যবহার:
ডিএনএস ফলেই কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানকে নেটওয়ার্কের রাউটিং কি রকম হবে সেটি সম্পর্কে চিন্তা না করেও ডোমেইন নেম দেয়া যায়। নেটওয়ার্কের রাউটিং নির্ভর করে সংখ্যাভিত্তিক আইপি এড্রেসের উপরে। একারণে আইপি এড্রেস কোন কারণে পরিবর্তিত হলেও একই হাইপারলিংক বা ইন্টারনেট এড্রেস দিয়ে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যায় বা মেইল পাঠানো যায়। সুতরাং নেটওয়ার্কের বাহ্যিক আকারের বা গঠনের ওপরে ওয়েবসাইটকে নির্ভর করতে হয় না। এছাড়া আইপি এড্রেসের তুলনায় ডোমেইন নেম অনেক সহজ হয়ে থাকে। যেমন “example.com” মনে রাখা যতটা সোজা এর আইপি এড্রেস 208.77.188.166 মনে রাখাটা ততটা সোজা হবে না। সাধারণ মানুষ ইউআরএল ও ইমেইল এড্রেস মনে রাখে, কম্পিউটার কিভাবে তা খুজে বের করবে তা চিন্তা করে না।

ডোমেইন নেম সিস্টেমে বিভিন্ন ডোমেইন নেম দেয়া ও সেগুলোকে আইপি এড্রেসের সাথে একীভূত করার কাজটি কয়েকটি অথরিটিভ নেম সার্ভারকে ভাগ করে দেয়া হয়। এসব সার্ভার আলাদাভাবে ডোমেইন নেম নিবন্ধন, পরিবর্তন করার কাজটি করে থাকে ফলে একটি কেন্দ্রীভূত সার্ভারের প্রয়োজন পড়ে না।
এছাড়া অন্যান্য সেবা সমূহ যেমন আরএফআইডি ট্যাগ, ইউপিসি কোড ইন্টারনেট হোস্টনেমের স্থলে আন্তর্জাতিক অক্ষর ব্যবহার ইত্যাদি কাজেও ডিএনএস ব্যবহার করা হয়।
কম্পিউটার মেশিনের সাংখ্যিক ঠিকানার বদলে মানুষের উপযোগী নাম ব্যবহার করা শুরু হয়েছিল টিসিপি/আইপি’রও আগে। আরপানেট যুগেও মানুষের উপযোগী নাম ব্যবহার হত। তখন অবশ্য অন্য পদ্ধতি ব্যবহৃত হত। ডিএনএস আবিষ্কার হয় ১৯৮৩ সালে, টিসিপি/আইপি চালুর কিছু পরেই। পুরনো ব্যবস্থায় নেটওয়ার্কের প্রতিটি কম্পিউটার এসআরআই (বর্তমানে এসআরআই ইন্টারন্যাশনাল) থেকে HOSTS.TXT নামে একটি ফাইল নিয়ে আসত। এই HOSTS.TXT ফাইল থেকেই সাংখ্যিক ঠিকানা থেকে নামের ম্যাপিং দেয়া থাকত। বর্তমানেও অধিকাংশ আধুনিকতম অপারেটিং সিস্টেমেও একটি হোস্ট ফাইল থাকে যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীগণ ডিএনএসের সাহায্য ছাড়াই বিভিন্ন নামকে (যেমন www.example.net) আইপি এড্রেসের (যেমন 208.77.188.166) সাথে সংযোগ করতে পারেন। এই হোস্ট ফাইলের ওপর নির্ভরশীল ব্যবস্থার জন্মগত সমস্যা হচ্ছে যখনই কোন এড্রেসের আইপি এড্রেস পরিবর্তিত হবে, তখন এই এড্রেসের সাথে যোগাযোগে ইচ্ছুক সকল কম্পিউটারকে এই ফাইলটি আপডেট করতে হবে।

নেটওয়ার্কিংএর প্রসারের সাথে সাথে এমন ব্যবস্থার প্রয়োজন পড়ল যাতে কোন হোস্টের এড্রেস পরিবর্তিত হলেও যাতে তা কেবল একটি স্থানে রেকর্ড করে রাখলেও চলে। অন্যান্য হোস্ট ডাইনামিক্যালি এই পরিবর্তন জানতে পারবে নোটিফিকেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে। এভাবে সার্বজনীন একটি ব্যবস্থার তৈরি হবে যাতে সকল হোস্টনেমকে তাদের সংযুক্ত আইপি এড্রেস দিয়ে চেনা যায়।

ফ্রি অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন

ফ্রি অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন

সম্প্রতি কানাডা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান JustEtc (Just et cetera) Technologies বিনামূল্লে অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রশিক্ষন ভিত্তিক ওয়েব সাইট গুলো হচ্ছে

আপনি ওয়েবসাইট গুলোতে বাংলাতে আর্টিকেল এবং প্রশিক্ষন ভিডিও পাবেন। মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর কম্পিউটার কোর্স থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় লেভেল এর কোর্স এর উপর প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়েছে এবং আরও প্রদান করা হবে। সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কম্পানিতে কাজ করার জন্য দরকারি প্রোগ্রামিং এবং অন্যান্য দরকারি দক্ষতার উপর ও প্রশিক্ষন ভিডিও এবং আর্টিকেল প্রদান করা হয়েছে।

ইতিমধ্যে প্রচুর শিক্ষার্থী ওয়েব সাইট গুলো থেকে সেবা নিচ্ছে। আপনিও ওয়েব সাইট গুলোর জন্য আর্টিকেল, পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল, এবং প্রশিক্ষন ভিডিও প্রদান করে বাংলাদেশ এর কম্পিউটার শিক্ষার্থী দের সেবায় এগিয়ে আসতে পারেন।

প্রতিষ্ঠানটি ইংরেজিতেও প্রশিক্ষন ভিত্তিক সেবা প্রদান করছে।

কিভাবে একজন সফটওয়্যার স্থপতি হবেন

কিভাবে একজন সফটওয়্যার স্থপতি হবেন

M A Razzak

একজন সফটওয়্যার স্থপতি হতে হলে আপনাকে প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভাল হওয়া হতে হবে, চমৎকার ভাবে কোড করা জানতে হবে সঠিক কোড বুঝতে হবে, বিজনেস সিস্টেম এবং কম্পিউটার সিস্টেম উভয় সিস্টেম বিশ্লেষণ করতে হবে, RUP, MSF, Agile এর মত প্রধান স্থাপত্য অবকাঠামো শনাক্ত করতে সক্ষম হতে হবে এবং কার্যকরভাবে তাদের ব্যবহার করতে হবে, বিজনেস বুঝতে হবে, , কিভাবে ব্যবসা পরিচালনা করা হয় , ব্যবসা বিশ্লেষণ, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা , সফটওয়্যার ডকুমেন্টেশন , সফটওয়্যার ডিজাইন ডকুমেন্টেশন এবং কোড ডকুমেন্টেশন, এছাড়াও সফটওয়্যার রিলিজ প্রযুক্তির বিশেষজ্ঞ হতে হবে। বিভিন্ন সফটওয়্যার প্লাটফর্ম বোঝার ক্ষমতা থাকতে হবে। সাংগঠনিক দক্ষতা এবং সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতা থাকা আপনার একটি বড় সম্পদ। এছাড়াও বিভিন্ন সফ্টওয়্যার সমাধান বিশ্লেষণ করতে সক্ষম হতে হবে।

চমৎকার কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে। অন্যদের বুঝতে এবং আপনার ধারনা ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হতে হবে। প্রেরণা দান এবং শেখাতে সক্ষম হতে হবে। আপনি একজন কার্যকর সফটওয়্যার স্থপতি হিসেবে মাস্টার হতে হলে অন্যান্য অনেক গুণাবলী থাকতে হবে। এছাড়াও এটি আপনার এই বিষয়ের প্রতি আগ্রহের উপর নির্ভর করে।
নিচের লিঙ্ক দুটি আপনাকে সাহায্য করতে পারেঃ
http://www.justetc.net/knowledge/displayArticle.php?table=Articles&articleID=695
http://www.justetc.net/knowledge/displayArticle.php?table=Articles&articleID=692

Article written from:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=880

.নেট ইন্টারনেটের ডোমেন নাম সিস্টেম ব্যবহৃত একটি জেনেরিক টপ লেভেল ডোমেইন

.নেট ইন্টারনেটের ডোমেন নাম সিস্টেম ব্যবহৃত একটি জেনেরিক টপ লেভেল ডোমেইন। এটি যে কোন ওয়েব সাইটের ঠিকারা তৈরীর কাজে লাগে। এটি বিভিন্ন সংগঠন এবং বিভিন্ন অবকাঠামো কোম্পানীতে প্রযুক্তির কাজে ইন্টারনেট সেবার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় এবং .নেটের বিকল্প হিসেবে .কম ব্যবহার করা হয়। .নেট হচ্ছে অরিজিনাল টপ লেভেল ডোমেইন, যেটি তৈরী হয় ১৯৮৫ সালের জানুয়ারী মাসে। এটি ইন্টারনেট প্রযুক্তির কাজে অনেক গুরুত্বপূর্ ভূমিকা পালন করে, কেননা এটি ছাড়া উন্নতমানের ওয়েব সাইট তৈরী করা প্রায় অম্ভব হয়ে পড়ে।

এ্যাপাচি ওয়েবসার্ভার: মৌলিক কনফিগারেশন

এ্যাপাচি ওয়েবসার্ভার: মৌলিক কনফিগারেশন:
Faruk Hosen

গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) টুলস :

এ্যাপাচি ওয়েব সার্ভার কনফিগার করার জন্য কিছু গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস টুলস আছে কিন্তু তারা বেশিরভাগই মৌলিক বা মধ্যবর্তী স্তরে কনফিগারেশন করে। উন্নত কনফিগারেশন জন্য কনফিগারেশন ফাইল পরিবর্তন করতে হবে। কিছু গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস টুলস হল: Comanche , TkApache , LinuxConf , WebMin , ApacheConf , user_manage। তাদের মধ্যে, Webmin হল ব্রাউজার ভিত্তিক এবং অন্যদের চেয়ে ভাল পছন্দ হতে পারে।

বেসিক এ্যাপাচি কনফিগারেশন হল নিম্নরূপ:
এ্যাপাচির তিনটি কনফিগারেশন ফাইল আছে:
httpd.conf
access.conf
srm.conf

httpd.conf ফাইলটি হল মূল ফাইল এবং আপনি অন্যান্য ফাইলগুলো ভুলে যেতে পারেন।
একটি মৌলিক কনফিগারেশন ফাইল নিম্নরূপ হতে পারে :
সারভারঃ www.justetc.net
হোস্ট নাম ......
ওয়েবসাইট URL 192.168.0.1:80
নেটওয়ার্ক ইন্টারফেসের 192.168.0.1
এবং পোর্ট 80
ইউজারঃ nobody
এ্যাপাচি সার্ভারের সঙ্গে সংযোগের জন্য ইউজারঃ nobody
ডিফল্ট গ্রুপঃ nobody
সার্ভার এডমিনঃ admin@justetc.net
ServerRoot /usr/locale/apacheঃ এ্যাপাচি প্রধান ওয়ার্কিং ফোল্ডার, যেখানে এ্যাপাচি তার অপরিহার্য ফাইলগুলো রাখে।
ErrorLog logs/error_logঃ এরর ট্র্যাক করে রাখার জন্য
TransferLog logs/access_logঃ এক্সেস চেক করার জন্য, যা ওয়েবসাইট মন্থর করতে পারে।
DocumentRoot /home/www/justetcঃ আপনি আপনার নিজের ইউজার তৈরি এবং ওয়েব পেজ অ্যাক্সেস করতে ব্যাবহার করতে পারেন।

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=638

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক: সংক্ষিপ্ত ধারণা (Introduction to Computer Networks)

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক: সংক্ষিপ্ত ধারণা

Rahim Ullah

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তত্ত্বের উপর একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা পেতে, নিচে দেওয়া লিঙ্ক গুলো চেক করুন। ঐগুলো কি আপনার জানা প্রয়োজন? যদি আপনি একটি নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে কাজ করতে চান, এই বিষয় পরিচিতি/সংক্ষিপ্ত বিবরণ আবস্যই আপনাকে সাহায্য করবে। আপনি যদি Cisco এর মত কোম্পানীর জন্য নেটওয়ার্ক প্রোটোকল, রাউটিং প্রোটোকল, রাউটার এর জন্য অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়্যার সুইচিং, ল্যান এবং ওয়ান ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার [এই কাজের জন্যও বাস্তব বুদ্ধি প্রয়োজন] ইত্যাদি কাজ করতে চান, এই বিষয় একটি গভীর ধারনার প্রয়োজন।

শিখুন টপিক
শিখুন টপিক নেভিগেশন আলোচনা
শিখুন টপিক নেভিগেশন পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইড
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক নেভিগেশন বিভিন্ন রিসোর্স
আপনার প্রোটোকল পরীক্ষার জন্য নেটওয়ার্ক সিমিউলেটর সফটওয়্যার

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1022

আপনার প্রথম ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন (Your First Blackberry Application)

আপনার প্রথম ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন

ধারণা: আপনার ব্ল্যাকবেরী ওয়েব সাইট থেকে J2SE, JDE, ব্ল্যাকবেরি ডিভাইস সিমিউলেটর ইনস্টল করতে হবে। JDE এ আপনি ব্ল্যাকবেরী অ্যাপ্লিকেশন লিখতে পারেন। আপনি যখন JDE এ আপনার অ্যাপ্লিকেশন চালাবেন, তখন অ্যাপ্লিকেশনটি একটি সিমিউলেটেড ব্ল্যাকবেরী ডিভাইসের মধ্যে চলবে। যখন আপনি আপনার ডেভেলপমেন্ট সম্পন্ন করবেন, তখন আপনি আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি একটি রিয়েল ব্ল্যাকবেরী ডিভাইস এ স্থাপন করতে পারবেন।

http://salearningschool.com

আপনি আপনার সাইটে একটি ঘড়ি লাগাবেন ।

আপনি যদি আপনার ওয়েব সাইট PHP দিয়ে তৈরি করে থাকে তাহলে আপনার জন্য একটা বিষয় হলো আপনি আপনার সাইটে একটি ঘড়ি লাগাবেন । সাধারনত আমরা জানি Date() Function ব্যবহার করে Date Show করায় ।মনে রাখবেন এই সময়টা কিন্তু সার্ভারের সময় । আপনি চান আপনার দেশের সময় লাগাবে আপনার ওয়েব সাইটে লাগাবেন ।এক্ষেত্রে আপনি কি করবেন তার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো নিচ্র কোড লিখলে হবে।

<?php
date_default_timezone_set(“Asia/Dhaka”);
echo date(“d-M-Y H:i:s”);
?>

দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

1. রাসেল বাবু
Email: harryrony4@gmail.com
2. দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

বন্ধুরা তোমরা কি গেমস চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসো। আর সব সময় ভাবছ দারুণ দারুণ সব হান্টার ধরনের যুদ্ধ ও সংঘর্ষ যুক্ত গুপ্ত ঘাতক ধরনের গেম হলে চ্যালেঞ্জ নিবে। তোমরা কি অপেক্ষা করছ এমন নতুন কিছু গেমসের জন্য। তোমার অপেক্ষার আর দিন শেষ। শুধু তৈরি হয়ে যাও তোমার নতুন গেমসের জন্য। তোমার জন্য এবার এসে গেল নতুন গেম Castlevania: Lords of Shadow-2. গেমটি খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আগে এর ব্যবহারিক কোশল গুলো জেনে নাও।

Castlevania-তে অনেক ধরনের অপরাধ ষংঘঠিত হচ্ছে, যা সে দেশের প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। সেখানে মারাত্মক সব গুপ্তচর ও অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত করছে। সেখানকার জন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এ কারণে ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে কস্টলোভিনিয়ার সম্পদ ও মানুষের জীবন। আর এরকম কিছু খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে সংঘটিত হচ্ছে যুদ্ধ। আর এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তোমাকে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত ভয়াবহ ও মারাত্মক।

এ রকম অনেক ধরনের ঘটনা নিয়ে সাজানো হয়েছে Castlevania: Lords of Shadow-2 গেমটি। গেমটিতে তুমি দেখতে পাবে কস্টলোভিনিয়ার বিখ্যাত শহর গুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। এছাড়া এতে ব্যবহার করা হয়েছে 3D সাউন্ড সিস্টেম ও এনিমেশান। আর অসাধারণ সব দৃশ্যপট এবং অসাধারণ সব ক্ষেপনাস্ত্রবাহী যান।

এছাড়া গেমটির বিশেষ চমকটা হল যে, এটা বেশ চাঞ্চল্যকর। যেটা উপভোগ করতে গেমটি তোমাকে অবশ্যই খেলতে হবে। তাই বলতে চাই, আর দেরি না করে আজই ট্রাই কর এই শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আর হয়ে যাও Castlevania: Lords of Shadow-2 এর ‘King’.

দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

1. রাসেল বাবু
Email: harryrony4@gmail.com
2. দ্যা বেস্ট গেম Castlevania: Lords of Shadow-2

বন্ধুরা তোমরা কি গেমস চ্যালেঞ্জ নিতে ভালোবাসো। আর সব সময় ভাবছ দারুণ দারুণ সব হান্টার ধরনের যুদ্ধ ও সংঘর্ষ যুক্ত গুপ্ত ঘাতক ধরনের গেম হলে চ্যালেঞ্জ নিবে। তোমরা কি অপেক্ষা করছ এমন নতুন কিছু গেমসের জন্য। তোমার অপেক্ষার আর দিন শেষ। শুধু তৈরি হয়ে যাও তোমার নতুন গেমসের জন্য। তোমার জন্য এবার এসে গেল নতুন গেম Castlevania: Lords of Shadow-2. গেমটি খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আগে এর ব্যবহারিক কোশল গুলো জেনে নাও।

Castlevania-তে অনেক ধরনের অপরাধ ষংঘঠিত হচ্ছে, যা সে দেশের প্রশাসনের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। সেখানে মারাত্মক সব গুপ্তচর ও অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত করছে। সেখানকার জন জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। এ কারণে ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছে কস্টলোভিনিয়ার সম্পদ ও মানুষের জীবন। আর এরকম কিছু খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে সংঘটিত হচ্ছে যুদ্ধ। আর এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তোমাকে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত ভয়াবহ ও মারাত্মক।

এ রকম অনেক ধরনের ঘটনা নিয়ে সাজানো হয়েছে Castlevania: Lords of Shadow-2 গেমটি। গেমটিতে তুমি দেখতে পাবে কস্টলোভিনিয়ার বিখ্যাত শহর গুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। এছাড়া এতে ব্যবহার করা হয়েছে 3D সাউন্ড সিস্টেম ও এনিমেশান। আর অসাধারণ সব দৃশ্যপট এবং অসাধারণ সব ক্ষেপনাস্ত্রবাহী যান।

এছাড়া গেমটির বিশেষ চমকটা হল যে, এটা বেশ চাঞ্চল্যকর। যেটা উপভোগ করতে গেমটি তোমাকে অবশ্যই খেলতে হবে। তাই বলতে চাই, আর দেরি না করে আজই ট্রাই কর এই শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই। আর হয়ে যাও Castlevania: Lords of Shadow-2 এর ‘King’.

ভবিষ্যৎ কম্পিউটারের নানান তথ্য

(রায়হান)
১। * ভবিষ্যৎ কম্পিউটারের নানান তথ্য *

কম্পিউটার ছারা আমাদের জীবন অচল। দৈনন্দিন কাজে কম্পিউটার আমাদের অপরীসিম ভুমিকা পালন করে। নানা বিবর্তনের পথ ধরে কম্পিউটার এখন সময়ের আধুনিকতম প্রযুক্তিপণ্য।বর্তমানের কম্পিউটার
চলে বৈদ্যতিক শক্তি দিয়ে, অদুর ভবিষ্যৎ এ চলবে আনবিক শক্তি দিয়ে।
এবার খবর পাওয়া গেছে মানুষের স্নায়ুকোষের আদলে তৈরি হবে ভবিষ্যৎ কম্পিউটার। মানুষের স্নায়ুকোষ যেভাবে তথ্য আদান-প্রদান করে ঠিক সেভাবেই পরবর্তী প্রজন্মের কম্পিউটার যেনো তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে সে বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করছেন গবেষকরা।ইউনিভার্সিটি অব প্লেইমাউথের গবেষক ড. টমাস ওয়েনকারস জানিয়েছেন, স্নায়ুকোষের কার্যকলাপ থেকে একটি মডেল দাঁড় করানো সম্ভব। ভবিষ্যৎ কম্পিউটার তৈরি করতে বায়োলজি থেকেই শিখতে চান গবেষকরা। নিউরাল নেটওয়ার্কের চেয়ে মস্তিষ্কের কাজ অনেক বেশি জটিল। আর মস্তিষ্কের যোগাযোগ পদ্ধতি ভালোভাবে জানা গেলে কম্পিউটারের যোগাযোগের ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি করা সম্ভব বলেই তিনি মনে করেন। জানা গেছে, আর্ম চিপস নামে এক ধরনের ডিভাইস এরকম নিউরন মডেলেই তৈরি। এতে ১ হাজার নিউরন মডেল ব্যবহার করা হয়েছে। আর পদ্ধতিতে এ মডেলটি ব্যবহৃত হয়েছে তার নাম স্পিনাকার সিস্টেম। গবেষকরা ধারণা করছেন, কম্পিউটারের অডিও এবং ভিডিও প্রসেসিং পদ্ধতি নিউরনের যোগাযোগ পদ্ধতি অনুকরণ করে আরো উন্নত করা সম্ভব। ভাবার বিষয় হচ্ছে, ভবিষ্যতের এ কম্পিউটার কেবল সেন্সরের ওপর নির্ভর না করে মানুষের মতোই নিজেই দেখতে ও শুনতে পারবে। এ গবেষণায় শুধু কম্পিউটার তৈরি করা নয়, বরং স্নায়ুকোষের কার্যকলাপও জানা যাবে। ড. ওয়েনকারস জানিয়েছেন, স্নায়ুকোষের মডেল অনুসরণ করে বায়োলজিক্যাল কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার বানানোও সম্ভব হবে।

২। http://sitestree.com/future-computer-2/

Domain name flipping

Domain name flipping

Domain flipping bodhoy online e income korar shobchey best maddhom. Flippoing mane aar kichu na - kichu popular keyword er domain kine tarpor shobcheye beshi bidder er kache sell kora. Domain flipping kore hajar hajar dollar income kora jay sohoje. Khail rakte hobe - domain name flipping e loss er shombhobona ase. Tai, onek research kore domain name kinte hobe. Google Keyword research tool diye akhonkar shomoy er shobcheye beshi search howa keyword khujte paren, tarpor related akta domain register kore park kore rakte paren. Kono viositor jokhon domain tate jabe, akta for sale sign uthe asbe. Khub e shohoje 50-100 dollar per domain income kora jay domain name flipping kore.

ভবিষ্যৎ এ কম্পিউটার

আজকের আমাদের কম্পিউটার সমুহ সেমিকনডাকটর ইউনিট,ধাতু এবং বিদ্যুৎ দ্বারা তৈরি হয়। ভবিষ্যতে কম্পিউটার তৈরি হবে ডিনএ আলোর
প্রতিফলক সুত্র দ্বারা, যখন কম্পিউটার ব্যবহার হবে সর্বক্ষেত্র এ ,যা কখনও পরিমাপ করা যাবেনা। পৃথিবীতে যদি এমন হত যে, কম্পিউটার দেখতে
পৃথিবীর সমান ? এইটা এমন একটা ধরনের কম্পিউটার যা সর্বত্র থাকে, কিন্তু কখনও দেখা যেতনা। ক্ষুদ্র সাইজের কম্পিউটার দ্বারা আমাদের শরীরের
ভিতরের যেকোনো স্থানের অঙ্গ প্রতঙ্গ দেখতে পারি। শক্তিশালী কম্পিউটার নেটওয়ার্ক দ্বারা আমরা ড্রেস,ঘর,গারি ইত্যাদি সর্বক্ষেত্রে আমরা দেখাশুনা
করতে পারি এবং অনেক জিনিস খুব দুরত ও সহজে করতে পারি।
URL: http://sitestree.com/future-computer-2/

আসুন খেলি এডভেঞ্চার গেম Jhuma-2

1. জাহাঙ্গীর আলম (রনি)
ই-মেইল: jahangiralam92@gmail.com

2. “আসুন খেলি এডভেঞ্চার গেম Jhuma-2”

আমাদের যত প্রকারের বিনোদন মাধ্যম আছে, তার মধ্যে গেমস অন্যতম। আর এ গেমসরও আছে অনেক ধরন। বাজারে অনেক প্রকারের গেমস পাওয়া যায়। তবে বর্তমান সময়ে সব বয়সের মানুষেরা একটু Advancer গেমস পছন্দ করে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের Advancer গেমস পাওয়া যায়। তবে সে সব গেমসের মধ্যে Jhuma-2 সবচেয়ে জনপ্রিয়। ছোট থেকে বড় সকল বয়সের মানুষের কাছে এ গেমটা প্রিয়। সবাই এ গেমটাকে খুব স্বাচ্ছন্দ্যে উপভোগ করে। আসুন আমরা এখন এ গেম সম্পর্কে কিছু জানার চেষ্টা করি।

মূলত Jhuma-2 একটি Adventure গেম। যা সকল বয়সের মানুষেরা খুব পছন্দ করে। এ গেমে আছে ব্যাপক সব দুঃসাহসিক অভিযান। যা আপনাকে করে তুলবে একজন তুখড় দুঃসাহসী যোদ্ধা। আপনাকে এক ভয়ঙ্কর জঙ্গলে, ভয়ঙ্কর সব প্রাণীর সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হবে। বনের ভিতরে প্রতি পদে পদে আসবে বাধা-বিপত্তি। সেগুলোকে অতিক্রম করে আপনাকে সামনে অগ্রসর হতে হবে। এ গেমে বিশটি (20) ধাপ বা Stage রয়েছে। আপনাকে সে সকল Stage অতিক্রম করতে হবে। আপনাকে লড়াই করতে হবে জঙ্গলের দুর্ধর্ষ সব প্রাণীর সাথে যেমন- ডাইনোসর, হাতি, সিংহ, বাঘ, গরিলা, চিতা বাঘ, গণ্ডার, কুমির, বিষধর সাপ ইত্যাদি। এখানে প্রতি পদে পদে আছে দারুণ Advancer, যা আপনাকে দেবে মৃত্যুর হাতছানি। আর এসব বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে আপনাকে ফাইনাল Stage-এ ‘বস’ এর সাথে লড়াই করতে হবে। আর এ লড়াইয়ে জয় লাভ করলে আপনি হবেন ‘জঙ্গলের রাজা’।

এ গেমকে চমৎকার ও সৌন্দর্য মণ্ডিত করে তোলার জন্য, এতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত মানের গ্রাফিক্স ডিজাইন, হাই ডেফিনেশান সম্বলিত সাউন্ড এবং 3D স্টাইলিশ পিকচার। যা আপনি খেলার সময় উপলব্ধি করতে পারবেন। আপনার মনে হবে যে, আপনি সেখানে সরাসরি উপস্থিত হয়ে লড়াইয়ে অবতীর্ণ হচ্ছেন।

তাই এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইলকে Miss না করে, তাতে অংশ গ্রহণ করে আনন্দ উপভোগ করার জন্য আপনাকে জানাই আমন্ত্রণ। আজই আপনার নিকটস্থ গেমের দোকান থেকে আপনার কপিটি সংগ্রহ করুন, আর হয়ে উঠুন ‘জঙ্গলের রাজা’।

3. আমি এই ওয়েব সাইট থেকে বিষয় বেছে নিয়েছি:
http://salearningschool.com
Game design

ল্যাপটপ এর মান যাচাই

ল্যাপটপ এর মান যাচাই

ল্যাপটপ এর মান পরীক্ষা করতে এবং তা সম্পরকে নিশ্চিত হতে প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো কিছু পরীক্ষা করে থাকে। এখানে আমি কিছু সাধারন পরীক্ষার কথা বলব।
১) প্রতিদিন ব্যবহারঃ ল্যাপটপ প্রতিদিন বিভিন্ন অবস্থায় ব্যবহার করা হয়, এমনকি অনেক সময় ধরেও ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে প্রতিদিনের কাজে ল্যাপটপ এর কর্মক্ষমতা সম্পরকেও নিশ্চিত হওয়া যায়।
২)নিম্ন তাপমাত্রায় পরীক্ষাঃ নিম্ন তাপমাত্রায় ল্যাপটপ রেখে ও ব্যবহার করে এর কর্মক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। এর মাধ্যমে নিম্ন তাপমাত্রায় এর ক্রিয়া সম্পরকে জানা যায়।
৩)উচ্চ তাপমাত্রায় পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ কে উচ্চ তাপম্মাত্রায় রেখে এর কর্মক্ষমতা পরীক্ষা করা হয়। এক্ষেত্রে সহনীয় তাপমাত্রা ব্যবহার করা হয়।
৪)জীবনকাল পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর আয়ু নির্ধারণ করতে পরীক্ষা করা হয়। টানা কয়েক সপ্তাহ যেমন ৬-৭ সপ্তাহ ধরে ব্যবহার করে এর নির্ভরযোগ্যতা পরীক্ষা করা হয়।
৫) দুর্ঘটনামূলক পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ পরে গেলে বা বিভিন্ন ছোট দুর্ঘটনায় এর ক্ষয় ক্ষতি পর্যালোচনা করা হয়।
৬) চাপ এর পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর এলসিডি পর্দার পিছে চাপের ফলে এর ক্ষয় ক্ষতি দেখা হয়।
৭)বল এর পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর উপর দুবার বা তিনবার বল প্রয়োগ করে এর অবস্থা পর্যালোচনা করা হয়।
৬) ব্যাটারি পরীক্ষাঃ ল্যাপটপ এর ব্যাটারি কতদিন পর্যন্ত টিকবে এবং চার্জ দেয়া অবস্থায় কতক্ষন চলতে পারে তাও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

http://sitestree.com/quality-testing-for-laptops/

কম্পিউটার স্ক্রীন এবং ওয়েবক্যাম থেকে কিভাবে স্ক্রীন শট নিবেন অথবা কিভাবে ভিডিও টিউটরিয়াল বানাবেন ?

1. MD. ANISUR RAHMAN EMON
কম্পিউটার স্ক্রীন এবং ওয়েবক্যাম থেকে কিভাবে স্ক্রীন শট নিবেন অথবা কিভাবে ভিডিও টিউটরিয়াল বানাবেন ?

আপনি হয়তো কোন বিষয়ে অভিজ্ঞ এবং চাইছেন বিষয়টার উপর একটা ভিডিও টিউটরিয়াল তৈরি করবেন অথবা আপনি কোন একটা অনলাইন কাজ শেষ করার পর তার একটা ডকুমেন্ট রাখতে চাইছেন। এই কাজ গুলো আপনি খুব সহজেই করতে পারবেন Greenshot এবং dvdvideosoft নামক দুইটি সফটওয়্যার দিয়ে। এই সফটওয়্যার দুটি দিয়ে আপনি ডেস্কটপ এবং ওয়েবক্যাম দুই জায়গা থেকেই স্ক্রীনশট নিতে পারবেন। এই সফটওয়্যার এর ভিডিও এডিটিং ফিচার গুলোও চমৎকার।

নিচে ডাউনলোড লিঙ্ক দেয়া হলঃ
১। ফ্রী স্ক্রীনশট সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
http://sourceforge.net/projects/greenshot/?source=pdlp#screenshots

২। ফ্রী স্ক্রীন ভিডিও রেকর্ডার ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
http://www.dvdvideosoft.com/products/dvd/Free-Screen-Video-Recorder.htm#.UwxXN_vLGe0
৩। যারা ল্যাপটপ ব্যাবহার করেন তারা windowskey+Fn এক সাথে চেপে ধরে PrntScr চাপুন। তাহলেই আপনার স্ক্রীন শট পেয়ে যাবেন।

2. http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1362

আসুন খেলি চ্যালেঞ্জিং গেম DJ Hero-2

রাসেল বাবু
ঠিকানা: কাটিয়া সরকার পাড়া, সাতক্ষীরা।

“আসুন খেলি চ্যালেঞ্জিং গেম DJ Hero-2”

বর্তমান সময়ে ভিডিও গেম একটি উৎকৃষ্ট বিনোদনের মাধ্যম। সব বয়সের মানুষের কাছে ভিডিও গেম একটি আনন্দ দায়ক বস্তু। বিশেষ করে ছোট ছেলে-মেয়েরাই সবচেয়ে বেশি আসক্ত এই বিনোদন মাধ্যমে। শিশু থেকে শুরু করে বয়স্করাও এই ভিডিও গেমের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও দোকান গুলোতে বিভিন্ন প্রকার গেমের সন্ধান পাওয়া যায়। DJ Hero-2 তার মধ্যে অন্যতম। আসুন এখন এ গেম সম্পর্কে আমরা কিছু জানি।

DJ Hero-2 একটি ছন্দময় ভিডিও গেম। DJ Hero-2, গিটার হিরো সিরিজের একটি Spinoff একটি নতুন গেম। DJ Hero-2 টার্নট্যাবলিজম অনুকরণে তৈরি করা হয়েছে। একটি বিশেষ টার্নটেবিল-নিয়ামক, ডিজে হিরো চালু হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। এতে ব্যবহার করা হয়েছে রেকর্ড খেলোয়াড় এবং শব্দের ইফেক্ট জেনারেটর। যা ব্যবহার করে এক বা একাধিক পূর্বে রেকর্ডকৃত গান থেকে নতুন বাদ্যযন্ত্র কাজ তৈরি করার কাজ। খেলা Freestyle Games দ্বারা বিকশিত হয় এবং Activision দ্বারা প্রকাশিত হয় এবং অক্টোবর 2010 সালে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায়।

ডিজে হিরোর অনুরূপ করে ডিজে হিরো 2 খেলোয়াড়দের সঠিকভাবে, সময়ের মধ্যে কর্ম সঞ্চালনের জন্য পয়েন্ট আদায় করতে হবে। খেলার সময় পর্দায় চিহ্নিত স্ক্রলিং সূচক করার সময় টার্নটেবিল নিয়ামক নির্দিষ্ট কর্ম অনুসরণ করুন। খেলায় প্লেয়ার অবাধে ট্র্যাক মধ্যে ক্রসফেড সুযোগ দেবার একটি মিশ্রণ একটি অধ্যায় স্ক্র্যাচ বা চিহ্নিত বিভাগে সময় নমুনা প্রভাব যুক্ত একটি নতুন ফ্রিস্টাইল মোড রয়েছে। খেলা ডাউনলোডযোগ্য কন্টেন্ট হিসাবে উপলব্ধ আরও দ্রবণ সঙ্গে 100 টি বিভিন্ন গান গঠিত ডিস্ক 83 দ্রবণ বৈশিষ্ট্য। সর্বাধিক দ্রবণ Freestyle Games দ্বারা একত্র করা হয়েছে। কিন্তু ডেভিড গেটা, Deadmau5, ডিজে Qbert, Tiësto এবং RZA সহ অন্যান্য পেশাদারী DJs খেলার জন্য তাদের মিক্সিং দক্ষতা ও চরিত্র অবতার উভয় প্রদান করে থাকেন।

খেলোয়াড় যে কোন সময়ে একক প্লেয়ার সাম্রাজ্যের মোডে চ্যালেঞ্জ নিতে পারে। তারা বিভিন্ন মোডে খেলতে পারে। যেমন- Quickplay মোডে, অফলাইন এবং অনলাইন খেলা মোড মধ্যে একটি দ্বিতীয় ব্যবহারকারীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে খেলতে পারেন। এছাড়াও তৃতীয় প্লেয়ার মিশ্রণ কণ্ঠ গাওয়া মাধ্যমে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

তাই আর দেরি না করে আজই এই চ্যালেঞ্জিং গেমে অংশ গ্রহণ করুন, আর উপভোগ করুন দারুণ দারুণ সব Adventure প্রতিদিন-প্রতিবার।

সফটওয়্যার আর্কিটেকচার হল প্রযুক্তিগত কৌশল থেকে ব্যবসায়িক কৌশল অনুবাদ

সফটওয়্যার আর্কিটেকচার হল প্রযুক্তিগত কৌশল থেকে ব্যবসায়িক কৌশল অনুবাদঃ
সফটওয়্যার আর্কিটেকচার প্রযুক্তিগত বিবরণ স্থপতি মধ্যে গভীর নিদরশন হয়। একটি সফটওয়্যার স্থপতির প্রযুক্তিগত নকশা। সফটওয়্যারের প্রযুক্তি উন্নয়ন ও প্রজুক্তি স্থাপনার ক্ষেত্রে তাকে অনেক জানতে হবে। এ ছারাও তাকে অনেক ক্ষেত্রে কডিং জানতে হবে। সে সফটওয়্যার উন্নয়ন নেভিগেশন প্রযুক্তিগত সিদ্ধান্ত নিতে হয় এবং তার ভাল উন্নয়ন সম্পরকে জানা থাকতে হবে জেন যেকোনো সমস্যা হলে তাহা সমাধান করতে পারে জেন সে উচ্চ পর্যায়ের আলগোরিদিম প্রদান করতে পারে। স্থপতি তার বাবস্থা ছবি এর মাধমে বিস্লেশন করতে সক্ষম হতে হবে। সফটওয়্যার এর মাঝে কি উপাদান আছে এবং তার কাজ কি , ও অই উপাদান ডিজাইন করে সনাক্ত করতে সক্ষম হতে হবে।

জেনে নিন ফ্যান্টাসি গেমসের কিছু বিষয়

বর্তমান যুগ ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগ। দিন দিন এ পৃথিবী নতুন নতুন সব আবিষ্কারের ছোঁয়ায় আরও বিকশিত হচ্ছে। আর এ পরিবর্তনের এ সময়ে ধাপে ধাপে পরিবর্তন হচ্ছে আমাদের বিশ্ব। বর্তমান পৃথিবী হচ্ছে প্রযুক্তির বিশ্ব, আর এই প্রযুক্তির বিশ্বে সব কিছু আমরা হাত বাড়ালেই পেয়ে যাই যে কোন মূহুর্তে যে কোন স্থানে। তাই এই বর্তমান পৃথিবীকে আরেক নামে ডাকা হয় ‘ডিজিটাল পৃথিবী’ বলে। ডিজিটাল পৃথিবীর সবচেয়ে প্রধান অংশটির নাম হচ্ছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্ত বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে।

বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির ধারাবাহিকতায় গেইমস হল সব বয়সের মানুষের জন্য অন্যতম মজা-দায়ক বিনোদনমূলক মাধ্যম। আর বর্তমান সময়ে গেইমস এর অনেক পরিবর্তন এসেছে। যা শিশু থেকে শুরু করে বয়স্করা সব বয়সের লোকরাই পছন্দ করে। আর এ ক্ষেত্রে গেমস গুলোর মধ্যে ফ্যান্টাসি গেমস গুলো সবার মনকেড়ে নিয়েছে। এগুলো চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার জন্য খুব উপযোগি। এসব গেমসরে মধ্যে Avatar Game অন্যতম। এখন এ বিষয়ে আমরা কিছু জানব।

Avatar Game অন্য সকল প্রকারের গেমস থেকে আলাদা। এ গেমে আছে নতুন সব চেলেঞ্জের অধ্যায়, যা আপনাকে করে তুলবে একজন ভয়ঙ্কর ও দুর্দর্ষ অভিযাত্রি। যার কাজ হল পৃথিবীর মানুষকে অন্য গ্রহের প্রাণীর ভয়ঙ্কর থাবা থেকে মুক্ত করা। এ গেমে আপনাকে প্রতি পদে পদে লড়াই করতে হবে। আপনি হবেন একজন লড়াকু সৈনিক। এ গেমে আছে বিশটি Stage, যে গুলো আপনাকে খুব দায়িত্বশীলতার সাথে অতিক্রম করতে হবে। প্রতি পদে পদে আছে নতুন সব চেলেঞ্জ। এগুলো কাঠিয়ে আপনাকে ‘বস’ এর সাথে এক ভয়াবহ এ দুর্ধর্ষ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হবে। আর এ লড়াই জয়লাভ করতে পারলে আপনি হবেন বিজয়ী। এ পৃথিবী এবং প্রথিবীর মানুষ অন্য গ্রহের প্রাণীর ভয়ঙ্কর থাবা থেকে মুক্তি পাবে।

বর্তমানে এই গেমসটি 2D এবং 3D বিভিন্ন মাপের বাজারে এসেছে। খেলোয়াড়দের মন কাড়ার জন্য বিশেষ কিছু ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে। গেমসটিতে বিশেষ কিছু মিশন যা একজন খেলোয়াড়ের খেলার ইচ্ছাকে আরও বাড়িয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। একজন খেলোয়াড় যাতে সুন্দর ভাবে নড়াচড়া ও লাফ দিতে পারে সেজন্য বিভিন্ন ধরনের বর্ণ কি ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। আর ফাইটিং এর জন্য বিশেষ সীমাবদ্ধ কী ব্যবহৃত হয়েছে। পরিষ্কার চিত্র প্রদর্শনের জন্য উন্নত গ্রাফিক্স দ্বারা গেমটি প্রস্তুত কর হয়েছে।

আশা করি শ্বাস রুদ্ধ করা চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য এটি হবে সব বয়সের খেলোয়াড়দের জন্য সেরা অসাধারণ গেম। তাই আর দেরি না করে, আজই আপনার নিকটস্থ গেমের দোকান থেকে আপনার কপিটি সংগ্রহ করুন। আর উপভোগ করুন আপনার সেরা গেমস। আর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন বারবার।

ম্যাশিনের সাথে ভালবাসা

Zillur Rahim
zillukekar@gmail.com

আপনি হয়ত প্রথমেই ভাববেন যে ম্যাশিনের সাথে ভালবাসা (?!) সম্ভব? তবে এক্সপার্টরা বলছেন যে হ্যাঁ এটাই সম্ভব। আর শুধু সম্ভব নয়, রোবটের ভালবাসা হবে নিখুঁত এবং একদম ঠিক আপনার মনের মত।

আসলে দিন দিন রোবটকে মানুষের মত করার কাজ চলছে। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) হচ্ছে আরও উন্নত। দিন দিন রোবটকে আরও বেশী মানুষের কাজে আসবার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

সেই দিন দুরে নয় যখন বাসা বাড়ির সব কাজের জন্য রোবটকেই রাখা হবে। হয়ত আপনার সংসারের সব কাজই রোবটেই করবে।

ইতিমধ্যেই বিভিন্ন রোবোট বাড়ি পরিস্কার করা, একটা পোশা প্রাণীরমত আচরণ করা, বিভিন্ন গ্রহে গবেষণা চালান এবং সার্জারিতে সহযোগীতা করবার মত কাজ করে যাচ্ছে। আর তাই এর ভবিষ্যতকে সবাই উজ্বল দেখছে বলা যায়।

আবার এদিকে জাপানের দিকে তাকালে দেখা যাবে তাদের নতুন প্রতিটি রোবট যেন আরও বেশী বেশী করে মানুষের মত হচ্ছে। নড়াচড়া, বাইরের রূপ, কথাবার্তা ইত্যাদি সব কিছুতেই মানুষের মত কিছু করবার চেষ্টায় আছেন তারা। আবার বেশ অনেক আগে থেকেই পশ্চিমা দেশ গুলিতে মানুষ সেক্সটয় হিসাবে বিভিন্ন পুতুল ব্যবহার করলেও বর্তমানে একজন বিজ্ঞানী তৈরী করেছেন একটি সেক্স রোবট! তিনি তার এই টয় রোবট নিয়ে বেশ সিরিয়াস!

তবে মানুষের মধ্যে এখনই এটা নিয়ে কৌতুহল যে রোবট যদি ভালবাসার অনুভুতি পায়, তাহলে তারাতো ঘৃণা বা রাগের অনুভুতিও পাবে, আবার তার ফলে একটা রিলেশন ব্রেকআপ হওয়াও খুব একটা অযৌক্তিক কিছু হবে না। এটা যথেষ্ট হাস্যকর শোনা গেলেও অনেকেই এটি নিয়ে এখনই উদ্বিগ্ন! আবার অনেকেই বিষয়টিকে নাকচ করে দেন।

sex_robot

বিজ্ঞানীরা আশা করছেন যে আগামি ২০৩০ সাল বা তার কিছু পরবর্তি সময়ের মধ্যে তারা এমন রোবট তৈরী করতে পারবেন, যা মানুষের কোন রকম পরিচালনা ছাড়াই নিজে সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ চালিয়ে যেতে পারবে। আর তার পরবর্তি ১০ বছরের মধ্যেই তারা হয়ত এমন রোবট তৈরী করতে পারবেন যা মাংস-চামড়ার রোবট হবে, আরও বেশী মানুষের মত হবে। পারবে ভালবাসতে।

David Levy, Love and Sex with Robots এর লেখক ভবিষ্যত বাণী করেন যে, যেহেতু রোবট গুলি আরও বাস্তব বুদ্ধি সম্পন্ন (sophisticated) হচ্ছে, তাই উত্তেজনা পছন্দ করা মানুষদের কেউ কেউ হয়ত রোবটের সাথে প্রেম করলেও করে বসতে পারে।

তিনি আরও বলেন, একটা রোবট পার্টনার হতে পারে পারফেক্ট সঙ্গি, যে আপনাকে কখনই বিরক্তি দেখাবে না, কখনই আপনার বিষয়ে কোন নেগেটিভ আচরণ করবে না। সব সময়ই আপনি তার মনোযোগের কেন্দ্র বিন্দু হয়ে থাকবেন। আর আপনার কখনই তাকে সন্দেহ করতে হবে না, কারণ তার সফটওয়্যারের মধ্যেই বিস্বশ্ততা এবং সততা ঢুকিয়ে দেওয়া হবে।

David Levy এর লেখার পর এটি নিয়ে সব খানে বেশ সাড়া পড়ে গেছে, আর মানুষের আগ্রহই বলে দেয় যে আপনি নিজে পছন্দ করেন বা না করেন, এটা একসময় সত্য হবে, আর মানুষও এটা ব্যবহার করবে।

তবে এটার বাস্তবায়ন হতে আমাদের বেশ অপেক্ষা করতে হবে এটা নিশ্চিত করে বলা যায়।

অসাধারন গেমস Thief

অসাধারন গেমস Thief

ছুরি এবং চোর এ বিষয়টির সাথে আমরা পরিচিত নই এরকম খুবই কম সংখ্যক লোক পাব। আর চোরের চুরির নানন কারসাজি ধরতে সব সময় যিনি থাকেন তিনি হল পুলিশ। আর চোর-পুলিশের বিশয় টি যদি গেমস তাহলে তো গেমস খেলোয়াড় গন হঠাৎ করে অবাক হয়ে যাবে তাই নয় কি! অবাক হওয়ার কিছুই নেই। তাই Ubisoft আপনাদের জন্য নিয়ে এলো অসাধারণ গেমস Thief (থিফ)। আসুন এবার জেনে নিই এই গেমসের গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। একজন আদর্শ মানের খেলোয়াড় গেমটি খেলার সময় বিশেষ কিছু চাঞ্চল্যকর দৃশ্য দেখতে পাবেন। গেমসটিতে আপনি উপভোগ করতে পারবেন চুরি করার বিভিন্ন কৌশল। আর বৃদ্ধি করতে পারবেন আপনার চুরি বিদ্যার কিছু success rate. আর চুরি করার বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করা হয়েছে key profile. যা আপনাকে গেমসটি খেলতে সহায়তা করবে। গেমসটি তে আপনি আরও দেখতে পাবেন একটি শহরে আকর্ষণীয় চুরি কৌশল। অসাধারণ দৃশ্য প্রস্তুত করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে 33D এবং 44D মানের গ্রাফিক্স ডিজাইন। এছাড়া আপনি উপভোগ করবনে ব্যস্ততম একটি শহর যেখানে প্রতিনিয়ত ঘটছে অসাধার সব চুরি। আর ও আছে গ্রেটিং সিস্টেটম কিভাবে আদর্শ মানের চুরি বিদ্যা লাভ করে পরিস্থিতি তৈরি ও মোকাবেলা করা যায়। সাধারণত একজন খেলোযার গেমস টি পরিচালনা করতে পারবে। আর গেমসটির শেষ লেভেলে অসাধার চোর পুলিশ খেলা যেখানে চোরকে ধরার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। অসাধারণ সব ব্যবস্থা যেটা জানতে হলে আপনা খেলতে হবে অসাধারণ এই গেমসটি। তাই বলতে চাই Try করুন একবার।
2. Rakib Hasan, Satkhira

সফল ব্লগ তৈরীর চারটি স্তম্ভ

Fuad Ahmed

সফল ব্লগ তৈরীর চারটি স্তম্ভ:

1. কনটেন্ট
সফল ব্লগের কনটেন্টই প্রধান অস্ত্র। ব্লগকে পাঠকের কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে কনটেন্ট বৃদ্ধির বিকল্প নেই। আর এজন্য বেশি বেশি করে মানসম্মত পোস্ট লেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। উন্নতমানের কনটেন্ট হল সফল ব্লগের প্রথম অবলম্বন। উন্নতমানের পোস্ট লেখার পদ্ধতি নিয়ে এই লেখাটি পড়তে পারেন।

2. কমিউনিটি গঠন

ব্লগের অন্যতম সব লক্ষ্যবস্তু অর্জনের মধ্যে কমিউনিটি গঠন করা কঠিনতম একটি কাজ। প্রথমত কমিউনিটি সম্পর্কে কয়েকটি কথা বলে রাখা ভালঃ
কমিউনিটি ব্লগ বলা হবে তখনইঃ
# যখন পাঠকরা নিয়মিত তাদের মূল্যবান বক্তব্য মতামতের মাধ্যমে জানাতে থাকবে।
# যখন একজন পাঠক নিয়মিত গেস্ট ব্লগিং এর মাধ্যমে ব্লগকে কন্ট্রিবিউট করবে।
# যখন ব্লগের প্রচুর বিশ্বস্ত পাঠক থাকবে।

3. মৌলিকত্ব
নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন পাঠক কেন আপনার ব্লগ পড়তে আসবে? কি বিশেষত্ব আছে আপনার ব্লগে? কেন পাঠক আপনার ব্লগের লেখা পড়বে যদি আপনার ব্লগের লেখা অন্য দশটি ব্লগের সাথে মিলে যায়? সব প্রশ্নের এক উত্তর মৌলিকত্ব। মৌলিক বিষয় নিয়ে ব্লগ লিখুন তাহলেই আপনি প্রত্যাশা মাফিক পাঠক পাবেন।

4. বিশ্বাস
পাঠকের কাছে নিজেকে বিশ্বস্ত প্রমান করা দুইটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করেঃ
# বিশেষ জ্ঞান ও দক্ষতা
# মৌলিকত্ব

- পাঠকের বিশ্বাস পেতে হলে পাঠকের চাওয়া পাওয়ার দিকে নজর দিতে হবে।
- পাঠকগণ যেসব বিষয়ে আগ্রহী সেই সমস্ত বিষয়ে বেশি করে লিখতে হবে।
- পাঠকের প্রতিটি জিজ্ঞাসার উত্তর দেওয়া ব্লগারের জন্য ফরয।
- বেশি বিস্তারিত আলোচনায় জেতে চায় নি। অল্প কথায় মূল বিষয়গুলো ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি। তবে সফল ব্লগ তৈরীর ক্ষেত্রে আলোচ্য বিষয়গুলোর ওপর অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

আপনার Windows 8 PC কে নিরাপদ করুন

My name : Rakib Alam
Article name : আপনার Windows 8 PC কে নিরাপদ করুন

আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনাদের হইত অনেকেই Windows 8 ব্যবহার করেন। এখন পর্যন্ত Microsoft এর release হউয়া সর্বশেষ সংস্করন হল Windows 8.1 . Microsoft দাবি করছে যে এই Windows 8 হল তাদের সবচেয়ে বেশি secure বা নিরাপদ Operating System.

 
তো যাই হোক, সবাই চাই নিজের PC টা কে একটু বেশি নিরাপদ করতে। তো চলুন দেখে আশা যাক কি করে আপনি আপনার Windows 8 কে আরেকটু বেশি নিরাপদ বা safe বা secure করবেন।

 
যেহেতু Windows 8 তৈরি করা হয়েছে UEFI (Unified Extensible Firmware Interface) এর উপর, ফলে আপনি নিরাপদ boot এর সুবিধা নিতে পারবেন। আপনার PC boot করার আগে scan করে দেখে নিতে পারেন কম্পিউটার এর যাবতীয় hardware ও অন্যান্য components গুলো ঠিক আছে কি না।

নোটপ্যাড ব্যাবহার করে সহজেই কোন ইংরেজি লেখার উচ্চারণ শোনা ।

রিংকু

নোটপ্যাড ব্যাবহার করে সহজেই কোন ইংরেজি লেখার উচ্চারণ শোনা ।

ধাপ:1
১. নোটপ্যাড খুলুন
২. নিচের কোডটি কপি-পেস্ট করুন।

Dim msg, sapi
msg=InputBox(“Enter your text for conversion–crescentpeace.blogspot.com”,”converts text to audio”)

Set sapi=CreateObject(“sapi.spvoice”)
sapi.Speak msg
৩. Save as এ ক্লিক করে সেভ করুন .vbs ফাইল আকারে যেমন Text-To-Audio.vbs
৪. ফোল্ডারে গিয়ে এবার ফাইল খুলুন।

যেকোন কথা, শব্দ বা বাক্য লিখুন। এন্টার চাপুন বা ok তে ক্লিক করুন।
নোটপ্যাড ব্যাবহার করে সহজেই কোন ইংরেজি লেখার উচ্চারণ শোনা যায়।
when you say anything then this program repet the same voice…..it just a surprise…

Extra Note _ (আপনার নাকের দৈর্ঘ্য ও বুড়ো আঙুলের দৈর্ঘ্য মিলে গেছে? যদি মিলে যায় তবে আপনি স্বাভাবিক। আর যদি না মেলে তবে আর কী করা? এমন ব্যতিক্রম খুব কমই হয়।)

দ্যা বেস্ট গেমস দ্যা ইয়ার Watch Dogs

দ্যা বেস্ট গেমস দ্যা ইয়ার Watch Dogs
আপনি কি গেমস চ্যালেন্জ নিতে ভালবাসেন। আর সব সময় ভাবছেন পারস্য কাহিনী ও হান্টার ধরনের যুদ্ধ ও সংঘর্ষ ময় গুপ্ত ঘাতক ধরনের গেম হলে চ্যালেঞ্জ নিবেন। অপেক্ষা করছেন এরকম নতুন কিছু গেমসের জন্য । আপনাকে বলছি আপনার অপেক্ষার আর দরকার নেই। শুধু তৈরি হন আপনার গেমসরে জন্য। আপনার জন্য Ubisoft এবার নিয়ে এলো Watch Dogs গেমস। গেমসটি খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আগে এর ব্যবহারিক কোশল গুলো making জেনে নিন।
আমেরিকাতে অনেক ধরনের মারাত্মক গুপ্তচর ও অপরাধীরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত করছে, একারণে ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে আমেরিকার সম্পদ সহ মানুষের জীবন। আর এরকম কিছু খুঁটি নাটি বিষয় নিয়ে সংঘটিত হচ্ছে যুদ্ধ। আর এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য শ্বাসরুদ্ধ কর প্রচেষ্টা।
আর এরকম অনেক ধরনের ঘটনা নিয়ে সাজানো হয়েছে Watch Dogs.
গেমসটিতে আপনি দেখতে পাবেন আমেরিকার বিখ্যাত শহর গুলো ধংসাস্তুপে পরিণত হচ্ছে।
এছাড়া এতে ব্যবহার করা হয়েছে 3D সাউন্ড সিস্টেম। আর অসাধারন সব দৃশ্যস্পট নিয়ে।
আর অসাধারন সব ক্ষেপনাস্ত্র বাহী যান।
এছাড়া গেমসটির বিশেষ চমক টা বেশ চান্চল্যকর। যেটা উপভোগ করতে গেমস আপনাকে খেলতে হবে। তাই বলতে চাই Try to Watch Dogs.

Rayhan Kabir, From Satkhira,

ওয়েব সেবা

ওয়েব সেবা:
ওয়েব সেবা একটি সংযোগ প্রযুক্তি । এটি পরিষেবা ভিত্তিক আর্কিটেকচারের মধ্যে একসঙ্গে সেবা সংযুক্ত হওয়ার একটি উপায় । ওয়েব পরিষেবাগুলির প্রাথমিক উপাদান:

(ক) ভাণ্ডার
(খ) মেসেজিং
(গ) সেবা

অবশ্যই, ওয়েব সেবা আরো আছে. নীচে তালিকাবদ্ধ নিবন্ধ একটি ওভারভিউ প্রদান.

**ওয়েব সেবা সংজ্ঞা
- সার্ভিস ওরিয়েন্টেড আর্কিটেকচার (SOA) সংজ্ঞা
- ব্যাখ্যা ওয়েব সেবা
- এপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ইন্টারফেস (API গুলি)
- ওয়েব সেবা বিশেষ উল্লেখ
- মডেল ও Metmodels
- বিজনেস প্রসেস মডেলিং ভাষা (BPML)
- বিজনেস প্রসেস মডেলিং স্বরলিপি (BPMN)
- প্রচলিত ওয়্যারহাউস Metamodel (CWM)
- মডেল চালিত স্থাপত্য (MDA)
- ওয়েব সেবা কম্পোনেন্ট মডেল (WSCM)
- ওয়েব সেবা রিসোর্স ফ্রেমওয়ার্ক (WSRF)

** ভাণ্ডার
- ডিরেক্টরি সেবা মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (DSML)
- ebXML রেজিস্ট্রি
- ইউনিভার্সাল বর্ণনা, আবিষ্কার, এবং ইন্টিগ্রেশন (UDDI)

** মেসেজিং
- মেসেজিং সামগ্রী
- মেসেজিং বিশেষ উল্লেখ
- লেনদেন বিশেষ উল্লেখ

**সেবা
- ওয়েব সেবা বর্ণনা ভাষা (WSDL)
- ওয়েব সেবা পলিসি ফ্রেমওয়ার্ক (WS-নীতি)
- ওয়েব সেবা ডায়নামিক আবিষ্কার (WS-আবিষ্কার)
- ওয়েব সেবা মেটাডেটা এক্সচেঞ্জ (WS-MetaDataExchange)
- ওয়েব সেবা এন্ডপয়েন্ট ভাষা (WSEL)

** নিরাপত্তা ও অনুমোদন
-প্রসার্য এক্সেস কন্ট্রোল মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (XACML)
- এক্সটেনসিবল রাইটস মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (XrML)
-নিরাপত্তা কথন মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (SAML)
-সার্ভিস Provisioning মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (SPML)
-ওয়েব সেবা সিকিউরিটি (WSS)
-এক্সএমএল প্রচলিত বায়োমেট্রিক ফরমেট (XCBF)
-এক্সএমএল বিশেষ বিশেষ ম্যানেজমেন্ট স্পেসিফিকেসন (XKMS)

**Federated নেটওয়ার্ক আইডেন্টিটি

-পরিচয়পত্র ফেডারেশন ফ্রেমওয়ার্ক (আইডি-FF)
-পরিচয়পত্র সার্ভিস ইন্টারফেস বিশেষ উল্লেখ (আইডি-sis)
-পরিচয়পত্র ওয়েব সার্ভিসেস ফ্রেমওয়ার্ক (আইডি-WSF)

**ইউজার ইন্টারফেস
-ইউজার ইন্টারফেস মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (UIML)
-ওয়েব সেবা অভিজ্ঞতা ভাষা (WSXL)
-ইন্টারেক্টিভ অ্যাপ্লিকেশন দ্বারা জন্য ওয়েব সার্ভিসেস (WSIA)
-রিমোট Portlets জন্য ওয়েব সার্ভিসেস (WSRP)
-ওয়েব সেবা ইউজার ইন্টারফেস (WSUI)

**কর্মপ্রবাহ
-ব্যবসা সেন্ট্রিক পদ্ধতি (BCM)
-বিজনেস প্রসেস এক্সেকিউশন ভাষা (BPEL)
-বিজনেস প্রসেস অনুসন্ধান ভাষা (BPQL)
-বিজনেস প্রসেস স্পেসিফিকেসন স্কিমা (BPSS)
-প্রচলিত সতর্ক প্রোটোকল (ক্যাপ)
-ব্যবসায় লেনদেন প্রোটোকল (BTP)
-সম্পৃক্ততা প্রোটোকল প্রোফাইল / এগ্রিমেন্ট (CPP / এ)
-বিষয়বস্তু পরিষদ ব্যবস্থাসমূহ (CAM)
-RosettaNet বাস্তবায়ন ফ্রেমওয়ার্ক (RNIF)
-সাথি ইন্টারফেস প্রক্রিয়া (হত্যা করা)
-ওয়েব সেবা ফ্লো ভাষা (WSFL)
-WF-এক্সএমএল
-WS নৃত্যপরিকল্পনা বর্ণনা ভাষা (CDL)
-XLANG

**অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের
- J2EE
-dot নেট

**অবজেক্ট প্রোগ্রামিং ভাষাসমূহ
-সি + +
-সি #
-জাভা

এর আগে সার্ভিস ওরিয়েন্টেড আর্কিটেকচার বিশেষ উল্লেখ
-DCOM
-CORBA
-অবজেক্ট অনুরোধ Broker (ORB)
-ঈশ্বর ইন্টারফেস সংজ্ঞা ভাষা (IDL)

**বিভিন্ন সংস্থা
-Consortia
-ক্রস শিল্প Consortia
-শিল্প Consortia
**ব্যক্তিগত অবদান প্রতিষ্ঠান
-একাডেমিয়া Sinica কম্পিউটিং সেন্টার (ASCC)
-BEA (ওরাকল দ্বারা অর্জিত)
-রসায়ন শিল্প তথ্য বিনিময় (CIDX)
-হিউলেট প্যাকার্ড
-আইবিএম
-MathWeb.org
-মাইক্রোসফট
-নাসা
-NetSuite
-OpenMath সোসাইটি
-OpenWDDX.org
-থাই ওপেন সোর্স সফটওয়্যার সেন্টার
-WSUI ওয়ার্কিং গ্রুপ
-www.xml-cml.org

**স্ট্যান্ডার্ড প্রতিষ্ঠান
-স্বীকৃত স্ট্যান্ডার্ড কমিটি (উচ্চক্রমে) X12
-ECMA
-স্বাস্থ্য শ্রেনী সাত (HL7)
-তথ্য প্রযুক্তি স্ট্যান্ডার্ড জন্য আন্তর্জাতিক কমিটি (INCITS)
-আন্তর্জাতিক ইমেজিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (I3A)
-বাণিজ্য সুবিধা ও বৈদ্যুতিন ব্যবসা জন্য জাতিসংঘের সেন্টার (জাতিসংঘের /CEFACT)
- সার্ভিস ওরিয়েন্টেড আর্কিটেকচার (SOA) শাসন

ফোরাম পোষ্টে ব্যাক লিংক করবেন যেভাবে

Name: আল মুতাসিম বিল্লাহ
Email: sumon47@ymail.com

ফোরাম পোষ্টে ব্যাক লিংক করবেন যেভাবে:

তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে মানুষের মনের ভাব প্রকাশের জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। বর্তমান সময়ে সাধারণের মনের ভাব বা মতামত প্রকাশের জন্য ব্লগ একটি আধুনিক পরিভাষা, তবে এর বাইরেও মত প্রকাশের আরেকটি মাধ্যম রয়েছে আর সেটি হচ্ছে ফোরাম। বর্তমান সময়ে ফোরাম বেশ জনপ্রিয় এবং এর চাহিদা দিন দিন ক্রমান্বয়ে আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফোরামে সাধারণত বিভিন্ন শ্রেণী বিভাগে আলোচনা করা হয়। যেমন বিজ্ঞাপন, প্রযুক্তি, অর্থ ইত্যাদি। তবে প্রত্যেক ফোরামে সাধারণ আলোচনার জন্য একটি বিশেষ শ্রেণী থাকে। ফোরামে আবার অনেক সময় শব্দের বিপরীতে লিংক ব্যবহার করা হয় যাকে বলা হয় ব্যাকলিন্ক। ফোরামে পোস্ট বা কমেন্ট করার সময় এটি ব্যবহার করা যায়। আজকে আমরা জানবো কিভাবে ফোরামে ব্যাকলিন্ক ব্যবহার করতে পারি।
ফোরামে ব্যাক লিংক ব্যবহার করতে হলে আপনাকে একটি Code ব্যবহার করতে হবে। যাকে বলা হয় BB Code. প্রথমে আপনি আপনার ফোরাম পোস্টটি পরিপূর্ণভাবে লিখে নিন, এবার আপনি কোন শব্দ বা লাইনটি কোড করতে চান সেটি নির্বাচন করুন। অন্য একটি পাতায় আপনি এই BB Code টি লিখুন

 

[url=http://www.******.org]********* [/url]
এই কোড লাইনটি লেখার পরে [url= এর পরে আপনি যে লিংকটি ব্যাক লিংক করতে চান সেটি বসান এই ] চিহ্নের পূর্ব পর্যন্ত, এবার এই ] চিহ্নের পরে আপনি আবার ব্যাক শব্দ বা লাইনটি বসান এই [ চিহ্নের পূর্ব পর্যন্ত। ব্যাস আপনার কাজ শেষ, এবার যে শব্দ বা লাইনটিতে ব্যাক লিংক করবেন সেটিকে মুছে তার পরিবর্তে এই BB Code বসিয়ে লেখা পোস্ট করুন। দেখবেন আপনার শব্দের বিপরীতে ব্যাক লিংক দেখাচ্ছে। মনে রাখবেন আপনি যদি BB Code বসানোর সময় বা তৈরির সময় সামান্যতম ভুল অক্ষর টাইপ করেন তবে আপনার ব্যাক লিংক কাজ করবে না।
আশাকরি এই পোস্টটি আপনাদের ভাল লেগেছে। আপনি এই পদ্ধতি অনুসরণ করে ফোরামে কমেন্ট করার সময়ও ব্যাক লিংক ব্যবহার করতে পারবেন।

চ্যালেন্জ TO হাতিরঝিল : A Game from Bangladesh

চ্যালেন্জ TO হাতিরঝিল
আপনি কি বাংলাদেশী। আপনি কি গেমস খেলতে পছন্দ করেন! আপনি কি সময় নতুন নতুন আগ্রহী। নতুন গেমস খেলার জন্য সব সময় অপেক্ষায় থাকেন! আপনি কি গেমস খেলতে পছন্দ করেন- ভাবছেন আমাদের দেশের একটা গেমস খেলতে পারলে আপনার ভাল লাগতো! তাই এবার অপেক্ষার পালা শেষ । তাই আপনার জন্য আসছে চমক লাগানো শ্বাসরুদ্ধ চ্যালেন্জিং গেমস “হাতিরঝিল’’।

 
তাই বলতে চাই গেমস টি তো খেলবেন তবে এর নির্মাণ কৌশল ও স্থান সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক-
গেমস টি প্রস্তুত করেছন Massive Star Studio নামক প্রতিষ্ঠান, গেমস টি জনপ্রিয় করতে কাজ করছেন বাংলাদেশের ৩৫ জন মেধাবী গ্রাফিক্স ডিজাইনার।

 
এই ভিডিও গেমসটিতে ৩১টি লেভেলের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে আর ব্যবহার করা হয়েছে আমাদের চির-চেনা ব্যস্ততম শহর ঢাকাকে, গেমস টি খেলার সময় আপনি উপভোগ করবেন অসাধারণ কিছু বিশেষ কৌশল ও জায়গা যা আপনার দৃষ্টি কেড়ে নিবে। এছাড়া সব চেয়ে উল্লেখ যোগ্য বিষয় হল এর সাউন্ড কোয়ালিটি। বিশ্বের গেমস বাজরে 31প্রথম স্থান দখল করার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে অসাধারণ সব অ্যানড্রইড এবং iOS Application.
বর্তমান তরুণদের জন্য গেমসটি বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। পাশাপাশি বিশ্বে পরিচিতি পাবে ঢাকার অসাধারণ রূপ।

 
তাই আপনাকে বলছি ARE READY TO PLAY “হাতিরঝিল’’।

জেনে নিন ফিশিং গেম সম্পর্কে

“জেনে নিন ফিশিং গেম সম্পর্কে”

বর্তমান সময়ে ভিডিও গেম একটি উৎকৃষ্ট বিনোদনের মাধ্যম। বিশেষ করে ছোট ছেলে-মেয়েরাই সবচেয়ে বেশি আসক্ত এই বিনোদন মাধ্যমে। তারা তাদের পড়াশুনা শেষ করে অথবা পড়ার ফাকে একটু অবসর কাটানোর জন্য এই ভিডিও গেম খেলে। দিনের পর দিন এই বিনোদন মাধ্যম সবার কাছে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। শিশুরা থেকে শুরু করে বয়স্করাও এই ভিডিও গেমের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও দোকান গুলোতে বিভিন্ন প্রকার গেমের সন্ধান পাওয়া যায়। বাচ্চারা সেগুলো সংগ্রহ করে আনন্দ উপভোগ করে।

বাজারে অনেক ধরনের গেমের সি ডি পাওয়া যায়। এক একটা গেম এক এক রকমের হয়ে থাকে। তবে তাদের মধ্যে Fishing Game অন্যতম। এটা একটি চমৎকার গেম যা সব বয়সী লোকেরাই খুব পছন্দ করে। বাজারে অনেক ধরনের Fishing Game আছে। তবে তাদের মধ্যে Feeding Frenzy-2 একটু অন্য রকম। এ গেমটি অন্য সকল Fishing Game থেকে আলাদা। এটি একটি 3D স্টাইলিশ গেম। এতে আপনাকে সমুদ্রের সব ভয়াবহ প্রাণীর সাথে লড়াই করে টিকে থাকতে হবে। যেমন- হাঙ্গর, কুমির, তিমি, অক্টোপাস, পিরানহা, ডলফিনসহ আরও অনেক ভয়াবহ প্রাণীর সাথে শ্বাসরুদ্ধকর স্টেজ আপনাকে অতিক্রম করতে হবে এবং পয়েন্ট সংগ্রহ করতে হবে। এ গেমে সব মিলিয়ে ত্রিশটি স্টেজ পার করতে হবে। প্রতি পদে পদে আপনার কাছে আসবে নতুন সব চ্যালেঞ্জ। এক স্টেজ অন্য স্টেজ থেকে আলাদা। তাই প্রতিবার আপনি নতুন নতুন সব অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হবেন। এতে আপনার খেলার প্রতি আরও উত্তেজনা বৃদ্ধি পাবে। একেবারে ফাইনাল স্টেজে গিয়ে আপনাকে বস এর সাথে চরম উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হবে। তারপর আপনি হয়ে উঠবেন ‘সমুদ্রের রাজা’। এই গেমকে আরও চমৎকার ও সৌন্দর্য মণ্ডিত করার জন্য, এতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত গ্রাফিক্স সিস্টেম, হাই ডেফিনেশান সম্বলিত সাউন্ড এবং 3D স্টাইল। যা আপনি খেলার সময় উপলব্ধি করতে পারবেন। আপনার মনে হবে যে, আপনি সেখানে সরাসরি উপস্থিত হয়ে লড়াইয়ে অংশ গ্রহণ করছেন।

তাই এই চরম উত্তেজনাপূর্ণ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্য আপনাকে জানাই আমন্ত্রণ। আজই বাজারের গেমের দোকান থেকে আপনার কপিটি সংগ্রহ করুন, আর হয়ে উঠুন ‘সমুদ্রের রাজা’।

স্মার্ট-ফোন এর বাজারে নতুন চমক স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫

স্মার্ট-ফোন এর বাজারে নতুন চমক স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫
তনু রহমান

স্যামসাং বর্তমান ফ্ল্যাগ-শিপ ডিভাইস স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ এর মন মাতানো সব বৈশিষ্ট্যে দিয়ে ইতিমধ্যেই প্রমাণ করে দিয়েছে আজকের স্মার্ট-ফোন বাজারে উদ্ভাবন-ক্ষমতায় তারাই সেরা, এমনকি প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যাপলের চেয়েও!তাই ধারণা করা হচ্ছে, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৫ সম্ভবত ২০১৪ সালের স্মার্ট-ফোন বাজারের একটি বড় চমক হতে যাচ্ছে, যদিও এই মোবাইল নিয়ে স্যামসাং এর পরিকল্পনা সম্বন্ধে খুব অল্পই ধারনা পাওয়া গেছে।
এবার চলুন জেনে নেয়া যাক এই বহুল প্রতীক্ষিত স্মার্ট-ফোন নিয়ে বাজারে চলমান কিছু গুজব আর চমকপ্রদ কিছু তথ্য।

 
স্যামসাং কর্তৃপক্ষ আসন্ন মার্চে, মোবাইল ফোন বিষয়ক বার্ষিক মূল ইভেন্ট "মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস" এ "স্যামসাং আনপ্যাক্‌ড" অংশে প্রথমবারের মত স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ প্রদর্শন করতে যাচ্ছে। স্যামসাং-এর একজন নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়েবসাইট টি থ্রি কে নিশ্চিত করে বলেছেন যে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ এবং গ্যালাক্সি গিয়ার ২ একইসাথে উন্মুক্ত করা হবে । ওয়েবসাইটটি ধারণা করছে সম্ভাব্য দিনটি হতে পারে ২৫শে এপ্রিল।

 
স্পেসিফিকেশন: আগেই বলেছি স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য খুব অল্পই মিলেছে। স্যামসাং-এর সহ-প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শিন জং কিয়ূন ,"কোরিয়া টাইমস" কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নিশ্চিত করেছেন যে তার কোম্পানি S5-এ অ্যাপলের নতুন আই-ফোন ৫-এস এর সমপর্যায়ের প্রসেসর সংযুক্ত করবে ।কে.জি.আই সিকিউরিটিজ-এর মিং-চি কুও বলেছেন S5 এর ভার্সন থাকবে দু’টি তবে কোনটিই আই-ফোনের মত ৬৪বিট এর হবে না। এর ‘প্রাইম’ ভার্সনটি হতে পারে এক্সিনসের 5430 সিরিজের অক্টা-কোর প্রসেসর সমৃদ্ধ, এবং ‘স্ট্যান্ডার্ড’ ভার্সনে থাকতে পারে স্ন্যাপড্রাগন ৮০০ এর কোয়াডকোর প্রসেসর। তবে দুটি মডেলেই ৩ জিবি র্যাম সংযুক্ত থাকতে পারে। মিঃ মিং-চি পূর্বাভাস যদি সত্যি হয় তবে স্যামসাং এর ৬৪বিট প্রসেসরের ডিভাইস পেতে সম্ভবত গ্যালাক্সি নোট৪ এর অপেক্ষা করতে হবে, কেননা কোম্পানিটি নিশ্চিত করে বলেছে যে তারা ৬৪বিট প্রসেসর নিয়ে কাজ করছে ,তাদের ২০১৪ সালে রিলিজ হতে যাওয়া ডিভাইস গুলোতে । বলে রাখা ভালো, সঠিক পূর্বাভাস দেয়ার ক্ষেত্রে মিং-চি ভদ্রলোকের সুখ্যাতি রয়েছে।ফোনঅ্যারেনা সুত্রেঃ এই মোবাইল টি সম্পর্কে আরেকটি তথ্য হচ্ছে, এটিতে বিশেষ ধরনের লিথিয়াম আয়নের ব্যাটারী থাকবে যা পূর্বের তুলনায় ২5% বেশি চার্জ ধরে রাখতে পারবে এবং এই ব্যাটারী পূর্ন চার্জ হতে সময় নেবে মাত্র ২ ঘন্টা।

 
স্যামসাং মোবাইল এর নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট "লী ইয়ং হী" এর মতে এস-৫ এর ডিজাইনটি হবে একেবারেই অন্যরকম। "ব্লুমবার্গ "কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এর কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন “ভোক্তাদের অভিযোগ” কে ।স্যামসাং তার ফোনগুলোতে পলিকার্বোনেট ব্যাক কভার ব্যাবহার বন্ধ করতে যাচ্ছে এমন গুজবের সত্যতাকে আরও শক্তিশালী করেছে এস৫ এর বাইরের ডিজাইন এর পরিবর্তনের এই খবর। ই টি নিউজ-এর মতে অ্যালুমিনিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের সংমিশ্রণে স্মার্ট-ফোনের ব্যাক কাভার তৈরির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য ইতোমধ্যেই ভিয়েতনামে কোম্পানিটির প্রকৌশলীরা কাজ যাচ্ছেন । প্রকাশিত সংবাদটিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি আই-ফোন ৫সি- এর পেছনে প্লাস্টিক কাভারের ব্যাবহার দেখে ক্রেতারা ধারণা করতে শুরু করেছে যে প্লাস্টিক ব্যাক কাভার বিশিষ্ট সব ফোন গুলোই সাশ্রয়ী হয় । হতে পারে স্যামসাং-এর প্লাস্টিক ব্যাক-কাভার ব্যাবহার বন্ধ করার এটি একটি কারণ । সম্প্রতি স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট৩ ডিভাইসের ব্যাক-কাভারে পলিকার্বোনেট এর পরিবর্তে কৃত্রিম সেলাই করা চামড়ার ব্যাবহার বোধ হয় সেদিকেই ইঙ্গিত করে ।
এবার অপেক্ষার পালা , তবে এটুকু বলা যায়, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-৫ সম্পর্কে বের হওয়া এসব ছোট ছোট খবর গ্যাজেটপ্রেমীদের অপেক্ষার আতিশয্যকে তীব্রতর করেছে ।

 
লেখাটি এই লিঙ্ক কে উদ্দেশ্য করে লিখা হয়েছে : http://salearningschool.com/index.php?table=Articles&categoryID=89&category=Cell%20Phone

আমি গেম ডিজাইন এর সম্পর্কে একটু ধারনা দিতে চাই

আমি গেম ডিজাইন এর সম্পর্কে একটু ধারনা দিতে চাই । নকশা একটি ধারণা দিয়ে শুরু হয় , প্রায়ই একটি বিদ্যমান ধারণার উপর একটি পরিবর্তন . গেমটি ধারণা এক বা একাধিক ঘরানার মধ্যে পড়ে যেতে পারে. পরিকল্পকরা প্রায়ই ঘরানার মেশানো সঙ্গে পরীক্ষা . খেলা ডিজাইনার সাধারণত সেটিং এবং বিবরণ , লক্ষমাত্রার , প্রয়োজনীয়তা ও সময়সূচী, কর্মী এবং বাজেট অনুমান , ধারণা , গেমপ্লের , বৈশিষ্ট্য তালিকা ধারণকারী একটি প্রাথমিক খেলা প্রস্তাব নথি উত্পাদন করে.
অনেক সিদ্ধান্ত খেলা এর নকশা সম্পর্কে একটি খেলা এর উন্নয়ন অবশ্যই সময় তৈরি করা হয় ; . এটা , উদাহরণস্বরূপ, খেলা এর দৃষ্টি , বাজেট বা হার্ডওয়্যারের সীমাবদ্ধতার সঙ্গে ঐক্য উপর ভিত্তি করে , বাস্তবায়িত করা হবে, যা উপাদান সিদ্ধান্ত ডিজাইনারের দায়িত্ব নকশা পরিবর্তনের প্রয়োজন সম্পদের উপর উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক বা নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে.
ডিজাইনার অগত্যা খেলা এর codebase পরিবর্তন ছাড়া নকশা ধারনা বাস্তবায়ন এবং প্রাকদর্শন করতে স্ক্রিপ্টিং ভাষায় ব্যবহার করতে পারে.
একটি খেলা ডিজাইনার প্রায়ই খেলা বাজার উন্নয়ন অনুসরণ ভিডিও গেম এবং গণদেবতা পালন করে.
এটা খেলা ডিজাইনার এর নামের জন্য misleadingly উন্নয়ন দলের বাকি অবহেলা , খেলা করতে অ্যাসোসিয়েশনের একটি অযৌক্তিক পরিমাণ দেওয়া হবে সাধারণ.
পুঁজি খেলা প্রকাশকদের সবচেয়ে ভিডিও গেম বাজারে চালিত হয় হিসাবে একটি খেলা থেকে নির্দিষ্ট প্রত্যাশা থাকতে পারে যারা , অ্যাকাউন্টে গ্রহণ করা আবশ্যক . লাভের জন্য বিক্রি বিকশিত তবে, আর্থিক বিষয় ডিজাইনার এর সিদ্ধান্ত প্রভাবিত না, খেলা নকশা বা ডিজাইনার চালিত হয়ে ; . কয়েকটি গেম কারণ অর্থায়ন অভাব এই ভাবে ডিজাইন করা হয় অথবা, একটি খেলা প্রযুক্তি চালিত , যেমন কোয়েক ( 1996 ) হিসাবে হতে পারে , একটি নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার প্রদর্শন বন্ধ কৃতিত্ব বা গেম ইঞ্জিন বিপণন . অবশেষে, খুব কমই একটি খেলা শিল্প চালিত , যেমন Myst (1993) হিসাবে হতে পারে , প্রধানত শিল্পীদের ডিজাইন করা চিত্তাকর্ষক দৃশ্য প্রদর্শন বন্ধ .

আসুন জানুন ফাইটিং গেমস ডিজাইনের কিছু বিষয়:

আসুন জানুন ফাইটিং গেমস ডিজাইনের কিছু বিষয়:

 
বর্তমান যুগ আধুনিক প্রযুক্তির যুগ। আর পরিবর্তনের এ সময়ে ধাপে ধাপে পরিবর্তন হচ্ছে আমাদের বিশ্ব। আর বর্তমান পৃথিবী হচ্ছে প্রযুক্তির বিশ্ব আর এই প্রযুক্তির বিশ্বে আর সব কিছু আমরা হাত বাড়ালেই পেয়ে যাই যে কোন মূহুর্তে যে কোন স্থানে। আর তাই এই বর্তমান পৃথিবী আরেক নামে ডাকা হয় ডিজিটাল পৃথিবী বলে। ডিজিটাল পৃথিবীর সবচেয়ে প্রধান অংশটির নাম হচ্ছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে সমস্ত বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে।
আর বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির ধারাবাহিকতায় গেইমস হল সব বয়সের ব্যক্তদের জন্য অন্যতম মজা-দায়ক বিনোদনমূলক জিনিস । আর বর্তমান সময়ে গেইমস এর অনেক পরিবর্তন হয়েছে।

 
আর এ ক্ষেত্রে গেমস গুলোর মধ্যে ফাইটিং গেমস গুলো সবার শীর্ষ তালিকায় স্থান নিয়ে চলেছে। আর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার জন্য তুলনা অপরিসীম।
আর ফাইটিংগুলোতে প্রদর্শিত হয় বিশেষ ধরনের কলা-কৌশল আর চ্যালেঞ্জ।
প্রকৃত পক্ষে ফাইটিংগুলো প্রদর্শিত হয় বিশেষ কিছু কি-ওয়ার্ড বা অক্ষর।
আর (Grand Thereof Auto) GTA অন্যতম ফাইটিং এবং চ্যালেন্জিং গেমস।

 
আর এই গেমস টি তে আছে অনেক গুলো চ্যালেন্জিং ধাপ। বর্তমানে এই গেমসটি 2D এবং 3D বিভিন্ন মাপের বাজারে এসেছে। আর খেলোয়াড় দের মন-গড়ানোর জন্য বিশেষ কিছু ডিজাইনিং ব্যবস্থা। আর গেমসটি তে বিশেষ কিছু মিশন যা একজন খেলোয়াড়ের নজর কারবার জন্য যথেষ্ট।
এক জন খেলোয়াড় যাতে সুন্দর ভাবে নড়াচড়া ও লাফ দিতে পারে সেজন্য বিভিন্ন ধরনের বর্ণ কি ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। আর ফাইটিং এর জন্য বিশেষ সীমাবদ্ধ কী ব্যবহৃত হয় । পরিষ্কার চিত্র প্রদর্শনের জন্য উন্নত গ্রাফিক্স দ্বারা গেমটি প্রস্তুত কর হয়।

 
আর গেমটি ডিজাইনের জন্য নেওয়া হয়েছে আমেরিকান বড় বড় শহর । আশা করি শ্বাস রুদ্ধ কর চ্যালেঞ্জ নেওয়ার জন্য এটি হবে সব বয়সের খেলোয়াড় দের জন্য সেরা অসাধারণ গেমস।

 
তাই উপভোগ করুন আপনার সেরা গেমস। আর চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন বারবার।
2. আমি এই ওয়েব সাইট থেকে বিষয় বেছে নিয়েছি:
http://salearningschool.com
Game design

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

My Name: Rahim Ullah.

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়:
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (জুন ২৭, ১৮৩৮- এপ্রিল ৮, ১৮৯৪) একজন বাংলা উপন্যাসিক। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম হয় বর্তমান উত্তর ২৪ পরগনা জেলার নৈহাটি শহরের নিকটস্থ কাঁটালপাড়া গ্রামে।তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্নাতকদের একজন। তিনি ১৫ উপন্যাস, বেশ কিছু কমিক্স, এবং সমালোচনা লিখেছিলেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস (১৮৬৫) 'দুর্গেশনন্দিনী', যা ছিল প্রথম বাংলা রোম্যান্স উপন্যাস। ১৮৯২ সালে তিনি 'বাঙ্গাদারশাম' নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করতে শুরু করে। 'কপালকুণ্ডলা' (১৮৬৬), 'মৃণালিনী' (১৮৬৯), 'চন্দ্রশেখর' (১৮৭৭), 'রাধারানী' (১৮৮২) তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাস। শেষ জীবনে তাঁর স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ছিল না। ১৮৯৪ সালের মার্চ মাসে তাঁর বহুমূত্র রোগ বেশ বেড়ে যায়। এই রোগেই অবশেষে তাঁর মৃত্যু হয়, এপ্রিল ৮, ১৮৯৪ (বাংলা ২৬ চৈত্র ১৩০০ সাল)।

2. http://sitestree.com/2013/03/08/bankim-chandra-chattopadhaya/

CISCO রাউটার এর সাহায্যে Load Balancing

Author: Jahir
Original article:http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1311&title=Load%20Balancing%20with%20CISCO%20Routers

CISCO রাউটার এর সাহায্যে Load Balancing

প্রথমেই দেখা যাক Load Balancing কী। Load Balancing হচ্ছে একাধিক সিস্টেমের মধ্যে কাজ ভাগ করে দেওয়া। ধরুন আপনার দুটি ট্রাক আছে। প্রত্যেকটি ২ টন করে ভার বহন করতে পারে। এখন আপনি ২.৫ টনের একটি বোঝা, একটি ট্রাকেই তুলে দিতে পারেন। অথবা ২ টি ট্রাকে বোঝা টি ভাগ করে দিতে পারেন। ১ম ব্যাবস্থার তুলনায় ২য় টি নিঃসন্দেহে কম ঝুকিপুর্ন এবং অধিক কার্জকরি।
তেমনি কম্পিউটার সিস্তেমেও অনেক সময় Data/Traffic একটি পথ দিয়ে না পাঠিয়ে একাধিক পথে প্রেরন করলে ডাটা পরিবহন অধিক কার্জকরি হয়। রাউটার এর Load Balancing সিস্টেমের দ্বারা এ কাজটি করা হয়।

CISCO এর সাহায্যে Load Balancing করার জন্য এই রিসর্স গুলোর সাহায্য নিতে পারেন।
১।http://www.routergeek.net/general/how-to-configure-load-balancing-in-a-cisco-router/

২।http://www.cisco.com/en/US/tech/tk365/technologies_configuration_example09186a00800945bf.shtml

আপনার ল্যাপটপ কম্পিউটার ওয়াইফাই হটস্পট হিসাবে ব্যবহার করুন

Anwar

আপনার ল্যাপটপ কম্পিউটার ওয়াইফাই হটস্পট হিসাবে ব্যবহার করুন
(উইন্ডোজ ৭ এবং৮)

 

 

আমারা প্রাই সকলেই কম্পিউটার এ ইন্টারনেট ব্যবহার করি ব্রডব্যান্ড অথবা ওয়াইফাই এর মাধ্যমে এবং বরতমানে প্রাই সকল ল্যাপটপেই ওয়াইফাই থাকে। কিন্তু আমরা ওয়াইফাই হটস্পট তৈরি করতে পারি না। কিন্তু এখন আমরা প্রাই সকলেই স্মার্ট ফোন ব্যবহার করি। আর স্মার্ট ফোন এর জন্য প্রচুর ইন্টারনেট লাগে। ফলে মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করলে প্রচুর বায়বহুল । যদি আমদের কম্পিউটার এ হটস্পট চালু করতে পাড়ি তাহলে আই অতিরিক্ত খরচ কমান যেতে পারে। কিন্তু অধিকাংশ কম্পিউটার এ হটস্পট এর জন্য কোন ইনবিলট সফটওয়্যার থাকে না।আমরা আজ এই সমসশার সমাধান করার চেষ্টা করি। <a href="https://virtualrouter.codeplex.com/downloads/get/621827">Virtual router</a> এমনি একটা সফটওয়ার । এঈ সফটওয়ারে এর মাধ্যমে হটস্পট তৈরি করা যাই।

 
যা যা লাগবে :
COMPUTER WITH WINDOWS7 OR 8
download
<a href="https://virtualrouter.codeplex.com/downloads/get/621827">Virtual router</a

কম্পিউটার গেমস: ব্যবসা এবং প্রত্যাশা

কম্পিউটার গেমস: ব্যবসা এবং প্রত্যাশা

"NPD গ্রুপের মতে, ২০০৬ সালে আমেরিকান ভিডিও গেমসমূহের খুচরো পাইকারি মিলিয়ে সম্পূর্ণ গেম বিক্রয় হয়েছিল প্রায় ১২.৫ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের।যেখানে বক্স অফিস মোজো এর মতে একই সালে সিনেমাসমূহের মোট আয় ছিলো ৯.২ বিলিয়ন ডলার।"

আমরা সকলেই জানি যে পূর্বে ভিডিও গেম ব্যবহার করা হতো শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে, বিশেষ করে শিশুদের শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে।বর্তমান কালের ভিডিও গেমসমূহ সামাজিক আচরণের উপর প্রভাব বিস্তার করতে চেষ্টা করছে।বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ নানা ধরনের চিন্তাশীল গেমস তৈরির জন্য কাজ করছে।যেমন- সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক গেমস( বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক বিষয়ের উপর সচেতনতা বৃদ্ধি ) ,পরিবর্তনমূলক গেমস( খেলোয়াড়ের বুদ্ধিমত্তার দৃষ্টিভঙ্গী এবং দৈনন্দিনের জীবন যাপনের পরিবর্তন ),সামাজিক মতবাদ প্রদানভিত্তিক( নানান গুরুত্ববহ সামাজিক বিষয়ে নতুন চিন্তাধারা গ্রহণে উৎসাহ প্রদান ) ইত্যাদি।

জিটিএ গেমের কয়েকটি প্রয়োজনীয় চিট কোড

1. জিটিএ গেমের কয়েকটি প্রয়োজনীয় চিট কোড

বর্তমান সময়টি তথ্য ও প্রযুক্তির সময়। প্রযুক্তি আমাদের কাজ কর্মকে যেমন সহজ করেছে ঠিক তেমনি এটি আবার আমাদের পৃথিবীকে ছোট করে দিয়েছে। প্রযুক্তির কল্যাণে আমরা এখন যেকোনোও কাজ খুব সহজে এবং দ্রুত করতে পারি। তথ্য প্রযুক্তির মধ্যে যেসকল বিষয় সবচেয়ে বেশী আলোচিত হয় গেমস তাদের মধ্যে অন্যতম। কম্পিউটার এবং মোবাইল ব্যবহার করে কখনও গেমস খেলেনি এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। গত কয়েক বছর আগেও গেমের বাজার তেমন চাঙ্গা না থাকলেও বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়। বাজারে যে সকল গেমস গুলো দেখতে পাওয়া যায় জিটিএ তাদের মধ্যে অন্যতম। এই গেমসটি ছোট-বড় সবার কাছেই খুবই জনপ্রিয়। যারা জিটিএ গেম খেলে থাকে চিট কোড তাদের কাছে একটি উপকারী বিষয়। আজ আমি আপনাদের জিটিএ গেমের কয়েকটি প্রয়োজনীয় চিট কোড জানাবো।
তাহলে আসুন জানা যাক:
• বিপদ জনক গাড়ি চালানো : YLTEICZ
• সকল গাড়িকে বিধ্বস্ত করা : allcarsgoboom
• সব গাড়িকে নেটে দেয়া : COXEFGU অথবা SPEEDFREAK
• সকল সবুজ বাতি জ্বালানো : ZEIIVG
• সর্বদা মধ্যরাত : NIGHTPROWLER অথবা XJVSNAJ
• বীচ পার্টি : CIKGCGX
• ব্ল্যাক ট্রাফিক চালনা : IOWDLAC
• বোট শূন্যে উড়ানো : AFSNMSMW অথবা FLYINGFISH
• গাড়ি উড়ানো : RIPAZHA
• ওয়ান্টেড লেবেল পরিষ্কার করা : ASNAEB
• কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া : CFVFGMJ
• লম্বা লম্বা লাফ : KANGAROO অথবা LFGMHAL
• নো ওয়ান্টেড লেভেলে আসা : TESTEDUCATIONALSKILLS
• বৃষ্টি মুখর আবহাওয়া : AUIFRVQS
• অস্ত্র বৃদ্ধি করা : guns guns guns
• বালু ঝড় তৈরি : CWJXUOC
• সিক্স স্টার লেভেল : BRINGITON অথবা LJSPQK

আজ এই পর্যন্ত, সামনের পর্বে আরও নতুন কিছু কোড সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করবো। আশাকরি তথ্যগুলো আপনাদের উপকারে আসবে।

ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে প্লাগিন ছাড়া পোষ্ট ভিউ কাউন্টার যুক্ত করবেন যেভাবে।

ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে প্লাগিন ছাড়া পোষ্ট ভিউ কাউন্টার যুক্ত করবেন যেভাবে।

যেভাবে আপনার সাইটে যুক্ত করবেন।

প্রথমে আপনার সাইটে লগিন করুন।এরপর Dashboard থেকে Appearance>Editor এ যান।এরপর বর্তমান থিমের functions.php ফাইলটি এডিটরে ওপেন করুন।এরপর নিচের কোড টুকু কপি করে ?> আগে যুক্ত করুন।আপনি চাইলে নতুন একটা পি.এইচ.পি ব্লকের মধ্যেও কোড টুকু যুক্ত করতে পারেন।

// function to display number of posts.
function getPostViews( $postID ){
$count_key = 'post_views_count' ;
$count = get_post_meta( $postID , $count_key , true);
if ( $count == '' ){
delete_post_meta( $postID , $count_key );
add_post_meta( $postID , $count_key , '0' );
return "0 View" ;
}
return $count . ' বার পড়া হয়েছে' ;
}

// function to count views.
function setPostViews( $postID ) {
$count_key = 'post_views_count' ;
$count = get_post_meta( $postID , $count_key , true);
if ( $count == '' ){
$count = 0;
delete_post_meta( $postID , $count_key );
add_post_meta( $postID , $count_key , '0' );
}
else {
$count ++;
update_post_meta( $postID , $count_key , $count );
}
}

// Add it to a column in WP-Admin
add_filter( 'manage_posts_columns' , 'posts_column_views' );
add_action( 'manage_posts_custom_column' , 'posts_custom_column_views' ,5,2);
function posts_column_views( $defaults ){
$defaults [ 'post_views' ] = __( 'Views' );
return $defaults ;
}

function posts_custom_column_views( $column_name , $id ){
if ( $column_name === 'post_views' ){
echo getPostViews(get_the_ID());
}
}

এবার আপনার থিমের single.php ফাইলটি এডিটরে ওপেন করুন এবং নিচের কোড টুকু খুজে বের করুন।

<?php if(have_posts()) : ?>
<?php while(have_posts()) : the_post(); ?>

কোড টুকু খুজে পেলে তার নিচে,নিচের কোডটুকু যুক্ত করুন।

<?php setPostViews(get_the_ID());?>

এবার আপনার থিমের index.php/loop.php এডিটরে ওপেন করুন এবং নিচের কোডটুকু খুজে বের করুন।

<?php if(have_posts()) : ?>
<?php while(have_posts()) : the_post(); ?>

কোডটুকু খুজে পেলে তার নিচে যেখানে আপনি পোষ্ট ভিউ কাউন্টার দেখাতে চান সেখানে নিচের কোডটুকু যুক্ত করুন।

<?php echo getPostViews(get_the_ID());?>

উপরের কাজ টুকু ঠিকঠাক ভাবে করতে পারলে,আপনার সাইটের হোমপেজ রিফ্রেশ করে দেখুন পোষ্ট ভিউ কাউন্টার যুক্ত হয়েছে।

কম্পিউটার বিজ্ঞান এক অবিস্মরণীয় আবিষ্কার

কম্পিউটার বিজ্ঞান এক অবিস্মরণীয় আবিষ্কার। এই আবিষ্কারের ফলে আমরা ঘরে বসেই অনেক কিছু করতে পারি। ।আমরা এখন ঘরে বসেই টাকা উপার্জন করতে পারি বিজ্ঞানের এই আবিষ্কারের ফলে। কম্পিউটার আমাদের জীবনকে অনেক গতিময় করে দিয়েছে। এটি কাজ করে দ্রুত গাতিতে যা মানুষের পক্ষে করা প্রায় অসম্ভব। কম্পিউটারের পক্ষে যা করা সম্ভব মানুষের পক্ষে তা করা সম্ভব নয়। কম্পিউটার উচ্চ তাপমাত্রায় কাজ করতে পারে কিন্তু মানুষ তা করতে পারে না। কম্পিউটারের মাধ্যমে আমরা গান, ছবি, টেলিভিশন, খবর, ম্যাগাজিন ইত্যাদি সম্বন্ধে জানতে পারি অতি সহজেই। কম্পিউটার আবিষ্কারের ফলে অনেক দুরারোগ্য ব্যধি দূর হয়েছে অনেক সহজেই। কম্পিউটার আমাদের বিরক্তিকর জীবন দূর করতে সাহা্য্য করে। কম্পিউটার আবিষ্কারের ফলে মানুষের সময়, শ্রম, টাকা ই্ত্যাদি অনেক বেঁচে গিয়েছে। তাই বিজ্ঞানের এই অসামান্য আবিষ্কারের কথা বলে শেষ করা যাবে না।

প্রতিরোধী যক্ষ্মার জন্য একটি নতুন ড্রাগ (MDR TB)

1. Md Siddiqur Rahman,

http://www.sportsmedicalteam.com/

প্রতিরোধী যক্ষ্মার জন্য একটি নতুন ড্রাগ (MDR TB)

যক্ষ্মা কি?

যক্ষ্মা একটি প্রাণঘাতী রোগ এবং বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সমস্যা কারন যক্ষ্মার ওষুধ সীমিত সংখ্যক পাওয়া যায়। এটি প্রধানত ফুসফুসকে আক্রান্ত করে যা মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলোসিস্ নামক ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট একটি সংক্রামক ব্যাধি, যা বাতাসের মাধ্যমে একজন থেকে আরেক জনের শরীরে ছড়ায়।

প্রতিরোধী যক্ষ্মা ( MDR টিবি ) কি?

আজ পর্যন্ত যক্ষ্মার মাত্র দুইটি কার্যকর ওষুধ পাওয়া যায় Isoniazid এবং Rifampin, রোগীদের দীর্ঘদিন পর্যন্ত এই ওষুধ সেবন করে যেতে হয়। যদি কোনো রোগী ওষুধের কোর্স শেষ হওয়ার আগেই সুস্থ বোধ করে এবং ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দেয়, তাহলে সম্ভাবনা আছে যে, ব্যাক্টেরিয়া পূনরায় আক্রমন করবে এবং সে ক্ষেত্রে Isoniazid এবং Rifampin খুব একটা কাজ করে না, যক্ষ্মার এই অবস্থাকে প্রতিরোধী যক্ষ্মা বা MDR টিবি বলা হয়.

প্রতিরোধী যক্ষ্মা জন্য নতুন ড্রাগ ( MDR টিবি )

Rifampin ১৯৭০ সালে TB এর জন্য একমাত্র অনুমদিত ড্রাগ ছিল, তার ৪০ বছর পর FDA প্রতিরোধী যক্ষ্মা বা MDR টিবি এর জন্য নতুন ওষুধ Bedaquiline অনুমোদন করেছে। Bedaquiline যক্ষ্মার MDR পরিস্থিতির ক্ষেত্রে একটি কার্যকর ওষুধ।

2. http://sitestree.com/2013/01/09/a-new-drug-in-the-world-for-multidrug-resistant-tuberculosis-mdr-tb/

স্মার্ট/বুদ্ধিমান ঘড়ি । Smart Watch

রাশেদা ইয়াসমিন নিপা, সাইদ আহমেদ

স্মার্ট ওয়াচ যন্ত্রটি সম্পূর্ণ নতুন। ওয়াচ/ঘড়ি প্রায় অপ্রচলিত একটি পরিনত হয়েছে, সেই ওয়াচই এখন প্রয়োজনের চেয়ে অধিক ফ্যাশনে পরিণত হতে চলেছে। স্মার্ট ওয়াচ যেসব কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারে-

১। সময় দেখা।

২। কল অ্যালার্ট, মিসকল অ্যালার্ট পাওয়া যায়।

৩। ফেসবুক, টুইটার অ্যালার্ট পাওয়া।

৪। ভাইভ্রেশন অ্যালার্ম (ঘুম থেকে জাগার জন্য) এর ব্যবস্থা রয়েছে।

৫। এর দারা স্মার্টফোন কন্ট্রোল করা যাবে।

৬। ছবি তোলা এবং ভিডিও করা যেতে পারে।

৭। হৃৎস্পন্দন এর ট্র্যাক রাখা যায়।

৮। ইউ এস বি স্টিকের ফাংশন থাকতে পারে।

সাম্প্রতিক যেসব স্মার্ট ওয়াচ এর নাম পাওয়া যায়-

১। স্যামসাং গ্যালাক্সি গিয়ার।

২। প্যাব্যল।

৩। সনি স্মার্ট ওয়াচ।

এছাড়া গুগল এবং অ্যাপল ও একে নিয়ে কাজ করছে।

 

ইংরেজিতে বিস্তারিত পরতে নীচের লিঙ্ক এ যান।

http://sitestree.com/2013/11/03/smart-watch-and-smart-watch-for-programmers/

সাইটম্যাপ-এক্স (SiteMapx): গুগল, বিং এবং ইয়াহুর জন্য সাইটম্যাপ জেনারেটর, SEO এর জন্য

সাইটম্যাপ-এক্স (SiteMapx): গুগল, বিং এবং ইয়াহুর জন্য সাইটম্যাপ জেনারেটর, SEO এর জন্য
http://www.sitemapx.com/
সাইট ম্যাপ এক্স সফ্টওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল, ইয়াহু, বিং ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের জন্য একটি সাইটম্যাপ জেনারেট করতে পারবেন। মৃত সংযোগ (dead link) সমস্যা আবিষ্কার করতে সাহায্য করে. এটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে. দক্ষতা ছাড়া, এক মিনিটে সহজ সেটআপ করা যায়।

---

সাইট ম্যাপ একটি সাইটের অভ্যন্তরীণ গঠন প্রদর্শন করতে পারে। একটি ভাল ওয়েবসাইটে একটি সাইট ম্যাপ অপরিহার্য.

সাইট ম্যাপ, এইচটিএমএল সাইটম্যাপ এবং এক্সএমএল সাইট ম্যাপ দুই ধরনের আছে. একটি XML সাইট ম্যাপ এর সাহয্য, সার্চ ইঞ্জিন ক্রলার (Googlebot মত) কার্যকরভাবে সমগ্র সাইট ক্রল করতে পারে।

পরমাণু শক্তির ব্যবহার

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA ও কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈজ্ঞানিকদের একটি গবেষণা প্রবন্ধে দেখিয়েছেন যে পরমাণু শক্তি ব্যবহার করে ১৯৭০ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন দেশে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়েছে তা যদি তেল, গ্যাস, বা কয়লা ব্যাবহার করে উৎপন্ন করা হত তাতে শুধু পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিক্রিয়ায় ফলে ১৯ লাখ মানুষ মারা যেত ও ৬৪ বিলিয়ন টন গ্রীনহাউস গ্যাস বায়ুমণ্ডলে নির্গত হত।পারমানবিক শক্তি খরচ করে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বর্তমানে পৃথিবীতে প্রচলিত বিদ্যুৎ উৎপাদন মাধ্যম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ, সাশ্রয়ী ও মানুষ ও প্রকৃতির উপর কম প্রতিক্রিয়াশীল বলে প্রমাণিত। http://pubs.acs.org/doi/abs/10.1021/es3051197