Tag Archives: SEO

সাইটম্যাপ-এক্স (SiteMapx): গুগল, বিং এবং ইয়াহুর জন্য সাইটম্যাপ জেনারেটর, SEO এর জন্য

Huge Sell on Popular Electronics

সাইটম্যাপ-এক্স (SiteMapx): গুগল, বিং এবং ইয়াহুর জন্য সাইটম্যাপ জেনারেটর, SEO এর জন্য
http://www.sitemapx.com/
সাইট ম্যাপ এক্স সফ্টওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল, ইয়াহু, বিং ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের জন্য একটি সাইটম্যাপ জেনারেট করতে পারবেন। মৃত সংযোগ (dead link) সমস্যা আবিষ্কার করতে সাহায্য করে. এটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে. দক্ষতা ছাড়া, এক মিনিটে সহজ সেটআপ করা যায়।

---

সাইট ম্যাপ একটি সাইটের অভ্যন্তরীণ গঠন প্রদর্শন করতে পারে। একটি ভাল ওয়েবসাইটে একটি সাইট ম্যাপ অপরিহার্য.

সাইট ম্যাপ, এইচটিএমএল সাইটম্যাপ এবং এক্সএমএল সাইট ম্যাপ দুই ধরনের আছে. একটি XML সাইট ম্যাপ এর সাহয্য, সার্চ ইঞ্জিন ক্রলার (Googlebot মত) কার্যকরভাবে সমগ্র সাইট ক্রল করতে পারে।

SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান এর সহজ কৌশল

Huge Sell on Popular Electronics

আজকে আমি SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান কৌশল নিয়ে আলোচনা করতে চাই. একটি ওয়েবসাইট প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিনের ভিতরে একটি উচ্চাসন লাভ করতে চায়. আর এটা কি ভাবে করা যায় সেটাই হচ্ছে SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান। SEO এর সবচেয়ে সহজ কৌশল হচ্ছে আপনার ওয়েব সাইটের লিঙ্কটি বিভিন্ন ওয়েব সাইটে শেয়ার করা, যেমন= সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট (Facebook, Twitter, Google+, LinkedIn), বুকমার্কিং সাইট (Stumble, Pinterest , Digg, Reddit, Delicious), ব্লগ কমেন্টস্‌ এবং ফোরাম পোস্টিং ইত্যাদি কাজ গুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই একটি ওয়েব সাইট কে গুগল পেজ-রেঙ্ক ১-৪ নিয়ে আসা যায়।

এস.ই.ও এর পূর্ণ রুপ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন : SEO

Huge Sell on Popular Electronics

এস.ই.ও এর পূর্ণ রুপ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এটি মূলত কিছু কৌশলের সমন্বয়। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার একটি ওয়েব সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তোলা হয়। এটি ওয়েব মাস্টারদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা তারা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্ট এর প্রথম পেজে নিয়ে আসতে পারে। তাই বলা যায় য়ে এস.ই.ও হচ্ছে সেই প্রক্রিয়া যার ওয়েব সাইটকে একটি নিদির্ষ্ট শব্দ এর উপর ভিত্তি করে সার্চ ইঞ্জিনে গুরুত্বপূর্ণ পজিশন দখল করা। যাতে একটি নিদিষ্ট বিষয়ের সার্চ রেজাল্টে অন্য ওয়েব সাইটকে পেছনে ফেলে নিজের ওয়েব সাইটকে সবার আগে সার্চ ইঞ্জিনে প্রকাশিত করা।

সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে নিজের ওয়েব সাইটকে সবার আগে প্রকাশিত করা। সাইটের ভিজিটর বাড়ানোর যায় এবং নিজের ওয়েব সাটকে সকলের কাছে পরিচিত করানো যায়।

SEO বা Search Engine Optimization। SEO সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

Huge Sell on Popular Electronics

SEO হল Search Engine Optimization এর মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের সার্চ বা অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা করা হয়। ইহা কোন একক কাজ নয়। ইহা অনেক গুলো কাজের সম্মিলিত ফল। সাধারণত একটি সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব ক্রাউলার বিভিন্ন সময় কিংবা কোনো নির্দিষ্ট সময় ওয়েবে থাকা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরে বেড়ায়। তখন ওয়েব ক্রাউলার কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য খুঁজে বেড়ায়। সাধারণত রবোট একটি ওয়েবসাইট ক্রাউল করার সময় যে বিষয়গুলোতে দৃষ্টিপাত করে, সেগুলো হলো:

ওয়েবসাইটের টাইটেল বা নাম, ওয়েবসাইটের ডেসক্রিপশন বা বিবরণ, ওয়েবসাইটের মেটা ট্যাগ, ওয়েবসাইটের সাইট ম্যাপ, ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর টাইটেল বা নাম, ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট বিবরণ, ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন ইত্যাদিseo এর মাধ্যমে যে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথমে পাতায় আনতে পারলে, ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনাও অনেকাংশে বেড়ে যায়।

Internet থেকে যদি আমরা একটি বই ডাউনলোড করতে চাই, তাহলে আমরা সাধারণত যে কাজটি করি তা হল google এ আমরা ঐ বই এর নামটি লিখে search করি। এখন লক্ষ্য করুন আমরা search button press করার পর google কিছু website এর নাম দেখায় যেখানে আমরা ঐ বইটি পেতে পারি। এভাবে google প্রতি page এ ১০টি ওয়েরসাইটএর নাম দেখায়। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে কেন কিছু সাইট প্রথম পেজে আসলো, আর কেনইবা বাকি ওয়েবসাইটগুলো পেছনের পেজে গেলো – google কি ইচ্ছা মত করছে নাকি এর পেছনে অন্য কোন কারণ আছে? নিশ্চয় প্রথমপেজের সাইটগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু আছে, যা অন্য সাইটগুলাতে নাই। এই বিশেষ কিছুই হল seo এর কৌশল, যার মাধ্যমে আপনিও আপনার ওয়েবসাইটটিকে প্রথম পেজে নিতে পারেন। আর প্রথম পেজ মানেই বেশি বেশি ভিজিটর।

seo কে সাধারণত ২ভাগে ভাগ করা হয়:

  • On Page Seo এবং
  • Off page seo.

একটি ক্রিকেট বিষয়ক সাইট আছে যা বর্তমানে #১০ এ অবস্থান করছে। আপনি চাচ্ছেন কেউ যদি search engine এ ” Cricket” লিখে search করে তাহলে এটি #১ অবস্থানে দেখাবে – এটা করতে হলে ঐ সাইট এর seo করতে হবে। seo সাধারণত কোন popular search term বা keyword ব্যবহার করে করা হয়। যদি seo করে আপনার Brand name কে উপরের দিকে নিতে চান এবং সফলও হন, তাহলেও এটিকে ঠিক seo বলা যায় না। কারণ search engine যথেষ্ট smart এবং seo আপনার company name ও keyword কে খুব সহজেই আলাদা করতে পারে। আর প্রধান ব্যাপার হল, যে keyword এর জন্য যত প্রতিযোগীতা, সেই keyword এ rank করা তত কঠিন।

এসইও বা “সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান” কী ? What is SEO?

Huge Sell on Popular Electronics

এসইও বা “সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান” কী ?

এসইও বা “সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান” হচ্ছে, বিনামূল্যে” , “সম্পাদকীয়” বা সার্চ ইঞ্জিন এ “প্রাকৃতিক” তালিকা থেকে ট্রাফিক বা ভিসিটর পাবার প্রক্রিয়া। যেমন – গুগল, ইয়াহু এবং বিং প্রধান সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে কোন নির্দিষ্ট অনুসন্ধানের জন্যে লক্ষ লক্ষ ফলাফল প্রকাশ করে। কিন্তু লক্ষ লক্ষ ফলাফলের মধ্যে যাদের ওয়েবসাইট গুলোকে প্রথম পাতায় প্রদরশন করা হয়, তারা যে প্রক্রিয়াই প্রথম পাতাই আসে তাকেই এসইও বলে।

তবে প্রথম পাতাই আসার আরেক্তি উপাই হচ্ছে, বিজ্ঞাপন। তবে এতি এসইও এর পরজাএ পড়ে না, কারন এতে শুধু মাত্র গুগল কে বিজ্ঞাপনের জন্যে খরছ প্রদান করেই প্রথম পাতাই আসা যায়। ভিসিতর আনার জন্যে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেসেন এর গুরুত্ব অবর্ণনীয়।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর উপর প্রাথমিক ধারণা

Huge Sell on Popular Electronics

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল এস ই ও। এসইও এর কিছু মূলনীতি রয়েছে- যার প্রথমেই আসে, ওয়েবপেজটি কি ধরনের হবে? ওয়েবসাইটের প্রতি পেজের অবশ্যই একটি টাইটেল দিতে হবে এবং প্রতিটি টাইটেল এর মধ্যে ভিন্নতা থাকতে হবে। তবে এর মূল শব্দগুলো (keyword) সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে, শব্দগুলো যেন ভিজিটরদের কাছে অর্থবহ হয়। দ্বিতীয়ত, পেজ এর কন্টেন্ট সম্পর্কেও সচেতন থাকতে হবে, নিম্ন মান সম্পন্ন কন্টেন্ট যেমন ব্যবহার করা যাবে না তেমনি নকল কোন কন্টেন্টও ব্যবহার করা উচিত হবে না। এমন ধরনের কন্টেন্ট ব্যবহার করতে হবে যার মাঝে বৈচিত্র্যতা আছে, তবে তা যেন ভিজিটরদের বিরক্তির কারন না হয়ে আকৃষ্ট করতে পারে। তৃতীয়ত,অ্যাংকর (a tag) টেক্সট ব্যবহারে হতে হবে সচেতন। অর্থবহ এবং বর্ণনামূলক অ্যাংকর টেক্সট ব্যবহার করতে হবে। একই অ্যাংকর টেক্সট বার বার ব্যবহার করা যাবে না। চতুর্থত, h1থেকে h6 ট্যাগ এর ব্যবহার এমন হতে হবে যা ওয়েবপেজের কন্টেন্ট স্ট্রাকচার তুলে ধরতে পারে। এছাড়া robots.txt ফাইল ব্যবহার করতে হবে যাতে করে ক্রলার ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট কোন অংশকে ইন্ডেক্সিং করা থেকে বিরত থাকে।

এসইও – লিঙ্ক বিল্ডিং । SEO – Link Building

Huge Sell on Popular Electronics

স্বর্ণা আখতার

 

লিঙ্ক বিল্ডিং এস ই ওর গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম যার মাধ্যমে ওয়েব সাইট এর ভিজিটর বৃদ্ধির পাশাপাশি গুগল এ এর রাঙ্ক বৃদ্ধিতেও কাজ করা যায়। সর্বোপরি ভাবে বলা যায়, লিঙ্ক বিল্ডিং শুধুমাত্র ওয়েবসাইট এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতেই সহায়তা করে।

কিভাবে লিঙ্ক বিল্ডিং করবেন

লিঙ্ক বিল্ডিং এর বিভিন্ন নিয়ম-কানুন বা পদ্ধতি প্রচলিত আছে। নিচে কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হল,

  1. ওয়েবসাইট কে বিভিন্ন ডিরেক্টরিতে সাবমিট করুন। তবে কোন অটোম্যাটিক উপায় অবলম্বন করবেন না এতে গুগল আপনার রাঙ্ক কমিয়ে দিতে পারে।
  2. অনেক মুক্ত ডিরেক্টরি আছে যেমন, “dmog.org, yahoo.com” এগুলোতে আপনার সাইটটিকে অন্তর্ভুক্ত করুন। যার ফলে অন্যান্য যেসব সার্চ ইঞ্জিন আছে সেগুলোতে আপনার সাইট এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে।
  3. আপনার ওয়েবপেজ এর জন্য উন্নত মানের আর্টিকেল লিখুন যা ভিজিটর ধরে রাখতে সহায়তা করবে। এবং যার ফলে, আপনার ওয়েবসাইট এর বাউন্স রেট কম হবে।
  4. লিঙ্ক বিনিময় কাজে অংশগ্রহণ করুন। যার মাধ্যমে আপনার সাইট এ ভিজিটর বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে একপাক্ষিক হলেই বেশি ভাল হয়।
  5. আপনার সাইট এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে ফোরামগুলোতে সিগনেচার হিসাবে আপনার লিঙ্ক রেখে আসতে পারেন ।
  6. বুকমারকিং সাইটগুলোতে আপনার সাইট এর লিঙ্ক সাবমিট করতে পারেন।
  7. ব্লগিং সাইটগুলোতে ভাল মানের আর্টিকেল লিখতে পারেন এবং সেখানে আপনার সাইটএর লিঙ্ক বিজ্ঞাপন হিসাবে দিতে পারেন।
  8. সবসময় আপনার সাইট এর ভিজিটরদের ভাল মানের সেবা সরবরাহ করুন এবং তাদেরকে ব্যাস্ত রাখার চেষ্টা করুন।

 

লিঙ্ক বিল্ডিং এ আরও কিছু উপায় আছে কিন্তু সেগুলোতে আপনাকে অর্থ খরচ করতে হতে পারে। এমন কিছু পদ্ধতি হল,

  1. কিছু উচ্চ মানে ওয়েব সাইট কিনুন যেগুলোতে আপনি আপনার লিঙ্কগুলোকে রেখে আসতে পারবেন।
  2. গুগল এডওয়ার্ড এ যোগ দিতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনার সাইট এর ভিজিটর নিশ্চিতভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে।

পরিশেষে বলা যায় যে, ওয়েব সাইটএর ভিজিটর বৃদ্ধিতে লিঙ্ক বিল্ডিং অনেক অবদান রাখে। এস ই ওর অনেক পদ্ধতি প্রচলিত থাকলেও লিঙ্ক বিল্ডিং এ একমাত্র উপায় যেটা দীর্ঘমেয়াদি জনপ্রিয়তা বয়ে আনতে কাজ করে থাকে।

 

এসইও – ওয়েব সাইট ডোমেন । SEO – Web Site Domain

Huge Sell on Popular Electronics

নয়ন চন্দ্র দত্ত

 

আমরা যদি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকে ১০০% ধরি এবং একে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করি তাহলে দেখা যাবে যে এর মধ্যে প্রায় ২০% ই হলো ডোমেন নেইম এর তথ্য। তাহলে চিন্তা করুন ডোমেনের নামকরণ বা এর সঠিক তথ্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাই এসইও করার সময় প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে আপনার ডোমেইনের নামের দিকে। লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি যে বিষয় নিয়ে এসইও করতে যাচ্ছেন সে বিষয় এর সাথে আপনার ডোমেইন নামের মিল থাকে।

 

যখনই আপনি ইন্টারনেট এর মাধ্যমে একটি ব্যবসা শুরু করার চিন্তা করছেন, আমার মনে হয় যে আপনি প্রথমে আপনার ওয়েবসাইট ডোমেইন নাম নিয়ে ভাববেন। একটি ডোমেন নাম চয়েজ করার আগে আপনার নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিতঃ

  1. আপনার লক্ষ্য পাঠকবর্গ কারা হবে?
  2. আপনি তাদের কাছে কি বিক্রি করতে মনস্থ করেছেন। এটা কি একটা বাস্তব আইটেমট বা শুধু টেক্সট কন্টেন্ট ?
  3. কি আপনার ব্যবসায়িক ধারণাকে ইউনিক করে তুলবে অথবা বাজারে ইতিমধ্যে available যা অন্য সব কিছুর থেকে আলাদা হবে ?

অনেকে ডোমেইন এর মধ্যে কীওয়ার্ড থাকাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। ডোমেইন নামে কীওয়ার্ড বা মূলশব্দ সাধারণত গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু এটা সাধারণত ডোমেইন নাম, সংক্ষিপ্ত স্মরণীয় (সহজে মনে থাকে) এবং হাইফেনবিহীন হলে সম্ভব হতে পারে।

আপনার ডোমেইন নাম এর মধ্যে কীওয়ার্ড ব্যবহার আপনার প্রতিযোগীদের থেকে আপনাকে একটি শক্তিশালী প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দেয়। আপনার ডোমেইন নাম এর মধ্যে কীওয়ার্ড থাকলে সার্চ ইঞ্জিন লিস্টে ক্লিক-মাধ্যম- হার বৃদ্ধি করতে পারে এবং শব্দ সমৃদ্ধ বর্ণনামূলক আগমনকারী লিঙ্ক পেতে কীওয়ার্ডের ব্যবহার যা বিজ্ঞাপন দেওয়াকে সহজ করে তুলে।

 

দীর্ঘ এবং বিভ্রান্তিকর ডোমেইন নাম কেনা থেকে এড়িয়ে চলুন। অনেক মানুষ ড্যাশ বা হাইফেন ব্যবহার করে তাদের ডোমেইন নামের মধ্যে শব্দ আলাদা করে থাকে। আগে ডোমেইন নাম নিজেই একটি গুরুত্বপূর্ণ র‍্যাংকিং ফ্যাক্টর ছিল কিন্তু এখন সার্চ ইঞ্জিনের উন্নত বৈশিষ্ট্য আছে এবং এটি আর এখন খুব গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর নেই। আপনার ডোমেন নাম এর মধ্যে দুই থেকে তিন শব্দ রাখুন মনে রাখা সহজ হবে। কিছু সর্বাদিক লক্ষণীয় (notable) ওয়েবসাইট তাদের নিজস্ব শব্দ তৈরি করে ব্র্যান্ডিং এর কাজ করে। যেমন কয়েকটি উদাহরণ ইবে, ইয়াহু!, এক্সপিডিয়া, স্ল্যাশডট, Fark , উইকিপিডিয়া, গুগল ইত্যাদি।

 

আপনাকে একবার টেলিফোনে এটা বলতে সক্ষম হওয়া উচিত এবং অন্যান্য ব্যক্তি এটির বানান কিভাবে জানতে পারে এবং আপনি কি বিক্রি করছেন তারা যেন সেটা অনুমান করতে পারে।

গুরু মন্ত্র

অবশেষে, আপনাকে নিম্নলিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হতে হবেঃ

  1. কেন আপনি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান?
  2. কেন মানুষ আপনার সাইটে থেকে কিনবে এবং অন্যান্য সাইট থেকে কেন নয়?
  3. কি অন্যদের থেকে আপনার সাইটকে আলাদা করে তোলবে ?
  4. কে আপনার লক্ষ্য পাঠক এবং আপনি কি বিক্রি করতে মনস্থ করেছেন?
  5. আপনি কি মনে করেন যে তালিকা 5 থেকে 10 ওয়েবসাইটগুলো আশ্চর্যজনক এখন চিন্তা করুন কেন তারা আশ্চর্যজনক?
  6. 5টি বিভিন্ন ডোমেইন নাম তৈরি করুন। তাদের মধ্যে অন্তত 1টা মজার করুন। অর্ধ ডজন মানুষকে বলুন এবং কোনটি সবচেয়ে বেশী স্মরণ থাকে। সেই মানুষগুলো যদি আপনাকে ভাল না জানে তাহলে আপনি আরো সৎ প্রতিক্রিয়া পাবেন।
  7. আপনার ডোমেন কিনুন যা catchy, স্মরণীয় এবং আপনার ব্যবসা প্রাসঙ্গিক ।

 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ ওয়েবসাইট ভেরিফাই করা । SEO – Verifying Web Site

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামিম

কোন একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভলাপ করার পর কীভাবে বোঝা যাবে সব HTML syntax ঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে কিনা? কারণ সার্চ ইঞ্জিন গুলো সাধারণত ভুল HTML syntax এর জন্য কোন অভিযোগ করে না। অনেক এসইও এক্সপার্ট বলেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন HTML/XHTML ভেরিফিকেসনের উপর নির্ভর করে না। কিন্তু আমরা আলোচনা করব কী কী কারণে W3C Compliance হতে পারে । কয়েকটি কারণে HTML/XHTML ভেরিফিকেসনের প্রয়োজন হয়।একটি সাইটের মান নির্ভর করে সেটি কীভাবে লেখা হয়েছে তার উপর। সেটিকে syntactically নির্ভুল হতে হবে। সার্চ ইঞ্জিন কোন সাইটের কন্টেন্ট ইনডেক্সে সাজাতে গিয়ে HTML tags সঠিক ভাবে না পেলে কনফিউজড হয়ে যায়, একারনেই অনেক সাইটের ইনডেক্সই ঠিকভাবে সাজানো নয়। অনেক HTML tags থাকলে অনেক সময় তা depreciated হয়ে যায় ও অনেক সার্চ ইঞ্জিন তা পড়তে পারে না।

মূলত HTML Code এর সৌন্দর্য, প্রক্রিয়া করার ধরণই দক্ষ ওয়েব ব্যবহারকারীকে আকৃষ্ট করে। আলোচনা করা যাক W3C Compliance নিয়ে, W3C হল World Wide Web Consortium যা ১৯৯৪ সাল থেকে ওয়েবপেজ ও ওয়েবসাইট গঠন ও সৃষ্টি নিয়ে দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে। HTML/XHTML Validator ও CSS Validator এর মাধ্যমে W3C থেকে HTML/XHTML ও CSS ফাইল যা ওয়েবে প্রকাশ করা হবে তা ভ্যালিডেটেড করা হয়। ভ্যালিডেটেড করার সময় সঙ্গত কারণে অনেকসময় ভুলও হতে পারে। সব ভ্যালিডেশন XHTML DTD নামক মানদণ্ড প্রকরণ HTML দ্বারা করা হয়। W3C Compliance এর নিয়ম গুলো হল, XHTML declaration statements এর মাধ্যমে প্রতিটি XHTML পেজ শুরু করতে হয়,


<DOCTYPE html PUBLIC 
"-//W3C//DTD XHTML 1.0 Strict//EN" "DTD/xhtml1-strict.dtd">

  • প্রতিটা ট্যাগ বন্ধ হতে হয়। হেড ও বডি ট্যাগ বাধ্যতামূলক, এম্পটি ট্যাগে terminating slash ব্যবহার করতে হয়, এম্পটি ট্যাগে ইন্ড ট্যাগ ব্যবহার করতে হয় না, যেমন

<BR> is now <br />.
<HR> is now <hr />.
<IMG SRC="--"> is now <img src="--" />

  • এখন সব ট্যাগ লোয়ার কেস হবে, তবে attributes এর ক্ষেত্রে নয় কেবল ট্যাগের ক্ষেত্রে। যেমন, XHTML DTD তে নিচের উদাহরণ গুলোঃ

<FONT color="#ffffcc"> is invalid
<font color="#ffffcc"> is valid
<font color="#FFFFCC"> is also valid

  • attribute values কে double quotes এর মধ্যে রাখতে হয়।
  • ট্যাগ নেস্টেড হওয়ার দরকার নেই,

<b><i>Text</b></i> This is invalid
<b><i>Text</i></b> This is valid

  • <pre> ট্যাগ img, object, big, small, sub, বা sup.ইত্যাদি ধারন করে না,
  • একটি <form> ট্যাগ অন্য একটি <form> ট্যাগের মধ্যে থাকতে পারে না।
  • কোডের  মধ্যে & থাকলে &amp; কোড ব্যবহার করতে হয়,
  • যে কোন সিএসএস কোড থাকলে তা লোয়ার কেস হবে।

এসইও এর জন্য কনটেন্টই সেরা । SEO – Content is the King

Huge Sell on Popular Electronics

কনটেন্টই মূলত এই সাইটে আপনি কি কি দেখাতে চান। যেমন টেক্সট, গ্রাফিক্স, এমনকি অন্যান্য ওয়েবসাইটের লিঙ্ক। আপনার সাইডে অত্যধিক গ্রাফিক্স ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ এতে করে আপনার ওয়েব সাইড লোড হতে সময় নিবে।

আপনার ওয়েবসাইডকে সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি কিভাবে করবেন তার জন্য হাজার হাজার লেখা, বই এবং ফোরাম সাইড পাবেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আপনাকে একটি নিয়ম অব্যশই মানতে হবে যে, স্বতন্ত্র, উচ্চ মানের কনটেন্ট।

স্বতন্ত্র, উচ্চ মানের কনটেন্ট

যখন মানুষ কোন তথ্যের জন্য কোন ওয়েবসাইডে যায়, তখন সে উক্ত ওয়েবসাইড হতে অন্যদের থেকে স্বতন্ত্র কিছু পেতে চায়। বর্তমান সময়ে, সার্চ ইঞ্জিন খুব স্মার্ট হয়েছে এবং তারা ব্যাকরণ এবং শব্দগুচ্ছ সম্পূর্ণ বুঝতে সক্ষম হয়েছে।

এসইও কনটেন্ট লিখন (কপি লেখা)

এসইও কনটেন্ট লেখার ক্ষেত্রে আপনাকে নিম্নলিখিত বিষয় গুলো অব্যশই মেনে চলতে হবে।

  1. কনটেন্ট সুনির্দিষ্ট লোকদের জন্য লিখতে হবে।
  2. কীওয়ার্ড ডেনসিটির জন্য সার্চ ইঞ্জিন নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।
  3. শিরোনাম অব্যশই আকর্ষণীয় এবং ভিজিটরদের কাছে আকর্ষক হতে হবে।
  4. বিভ্রান্তিকর, দ্ব্যর্থক, এবং জটিল ভাষা ব্যবহার করা যাবে না।
  5. আপনার ওয়েব পেজকে সংক্ষিপ্ত করতে হবে।

ভাল কনটেন্ট এর অন্যান্য উপকারিতা

এটা শুধু এসইও নয় এর মাধ্যমে আপনি আপনার মনের চিন্তা শক্তি অন্যের কাছে উপস্থাপন করতে পারবেন। অনেক কারণেই আপনার সাইট জনপ্রিয় হতে পারে।

  • আপনার সাইডে যদি স্বতন্ত্র কিছু থাকে তবে লোকজন আপনার সাইডে ভিজিট করার জন্য অন্যকে উপদেশ দিবে।
  • অন্যান্য ওয়েবমাষ্টার আপনার সাইডের লিংক অন্য সাইডে দিবে।

উপসংহার

সৃজনশীল স্বতন্ত্র কনটেন্ট খুব কষ্টসাধ্য এবং সময় সাপেক্ষ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত, এসইও এর নিয়ম আপনার কনটেন্টকে একটি ভাল অবস্থানে নিয়ে যাবে। এটা শুধু সার্চ ইঞ্জিন এর জন্য নয় বরং এটা আপনার মূল্যবান ভিজিটরের জন্য। ভিজিটর হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইডের একটি সম্পদ। তাই কনটেন্ট এর জন্য আমাদের কঠোর পরিশ্রম ও সময় দিতে হবে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ অপটিমাইজড এঙ্কর । SEO – Optimized Anchor

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামিম

 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে সমস্ত টেক্সট লিঙ্কে বর্ণনামূলক এঙ্কর টেক্সট ব্যবহার করা উচিৎ। বেশিরভাগ সার্চ ইঞ্জিন এঙ্কর টেক্সটকে সম্ভাব্য লিঙ্ক হিসাবে দেখে। এঙ্করের একটি উদাহরণ হলঃ


<a href="otherpage.htm" title="Anchor Title">Anchor Text</a>

এঙ্করের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল

  • এঙ্কর খুব গুরুত্বপূর্ণ তাই ভাল কীওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিৎ।
  • এঙ্কর টাইটেল দর্শকের কাছে balloon ব্যবহার করার সুযোগ দেয় ও লিখিত টেক্সট দৃশ্যমান করে তুলে।
  • এঙ্কর টেক্সট সাবধানে নির্বাচন করা উচিৎ এটি শুধু সার্চ ইঞ্জিন নয় ন্যাভিগেশনের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
  • otherpage.htm অন্য কোন পেজে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি অন্য কোন সাইটে যাওয়ার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়, আর এজন্যই মনে রাখতে হবে, সেই সাইটটি যেন ঠিক থাকে, নাহলে ব্রোকেন লিঙ্ক হয়ে যাবে, যা সার্চ ইঞ্জিনের রেঙ্কিং এর জন্য খারাপ হতে পারে। এই কোডটি

<a href="otherpage.htm" title="Anchor Title">
<img src="image.gif" alt="keywords" />
</a>

এক ধরণের কোড যেখানে এঙ্কর টেক্সটের বদলে ইমেজ ব্যবহার করা হয়, এক্ষেত্রে অল্ট ট্যাগ (alt tag) খুব সাবধানে ব্যবহার করা হয়। এই অল্ট ট্যাগে কী ওয়ার্ডও খুব সাবধানে ব্যবহার করা উচিৎ।

এসইও – টাইটেল অপটিমাইজেশান । SEO – Title Optimization

Huge Sell on Popular Electronics

নয়ন চন্দ্র দত্ত

 

কি খবর সবার? সবাই ভালতো । আজ আমি অনেক গুরুত্বপুর্ণ একটা বিষয় এসইও - টাইটেল অপ্টিমাইজেশান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো । তাহলে চলুন শুরু করা যাক ...। চলুন
প্রথমেই আমরা এসইও কী, এর ব্যবহার এবং পরিচিতি দেখি...।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশান

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (ইংরেজি: Search Engine Optimization) বা সংক্ষেপে এসইও (SEO) হলো একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের সার্চ বা অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা করা হয়। সাধারণত একটি সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব ক্রাউলার বা সার্চ রোবট বিভিন্ন সময় কিংবা কোনো নির্দিষ্ট সময় ওয়েবে থাকা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘুরে বেড়ায় এবং তখনকিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য খুঁজে বেড়ায়। ওয়েবসাইটের সেই সকল বৈশিষ্ট্য নিশ্চিত করে ওয়েবসাইটকে সার্চ রোবটের কাছে তথ্যসমৃদ্ধ করার কাজটিই মূলত প্রকৃত চ্যালেঞ্জ হয়ে থাকে এসইও'র। রোবট সাধারণত একটি ওয়েবসাইট ক্রাউল করার বা ঘুরে বেড়ানোর সময় যে বিষয়গুলোতে দৃষ্টিপাত করে, সেগুলো হচ্ছেঃ

  • ওয়েবসাইটের টাইটেল বা নাম
  • ওয়েবসাইটের ডেসক্রিপশন বা বিবরণ
  • ওয়েবসাইটের মেটা ট্যাগ
  • ওয়েবসাইটের সাইট ম্যাপ
  • ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর টাইটেল বা নাম
  • ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট বিবরণ
  • ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন ইত্যাদি

এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে দৃষ্টিগোচর করার কাজটিই এসইও'র মূল কাজ বলে পরিগণিত হয়। আজ আমরা দেখব এসইও এর টাইটেল অপ্টিমাইজেশান সম্বন্ধে-

এসইও - টাইটেল অপটিমাইজেশান

একটি HTML টাইটেল ট্যাগ হেড ট্যাগ এর ভিতরে থাকে। পেজ টাইটেল (পেজের জন্য হেডিং দিয়ে বিভ্রান্ত করা যাবে না) আপনার ব্রাউজার উইন্ডোর টাইটেল বারের মধ্যে যা প্রদর্শন করা হয় এবং আপনি যখন একটি পেজ বুক্মার্ক করেন তখন যা প্রদর্শন করে অথবা আপনার ব্রাউজারে পছন্দের তালিকায় যা যোগ করা হয়।

এটি ওয়েব পেজ এর একটি জায়গায় আপনার কীওয়ার্ড অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটের প্রতিটি পেজের টাইটেলের মধ্যে কীওয়ার্ডের সঠিক ব্যবহার গুগল এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ - বিশেষ করে হোমপেজের জন্য। আপনি যদি আপনার সাইট অপটিমাইজের জন্য কিছু না করে থাকেন তাহলে এটি করতে অবশ্যই মনে রাখবেন!

এখানে একটি ওয়েব পেজ -এর টাইটেল ডিজাইন করার সময় কিছু বিবেচ্য বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে:

  1. টাইটেল ৯ ওয়ার্ড বা ৬০ অক্ষর দ্বারা গঠিত উচিত
  2. টাইটেলের খুব প্রারম্ভে কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন
  3. আপনার কোম্পানীর নাম যদি খুব ভালোভাবে পরিচিত না হয় তাহলে টাইটেলে আপনার কোম্পানীর নাম অন্তর্ভুক্ত করবেন না

টাইটেল তৈরী করার জন্য সর্বোত্তম উপায়

এখানে পেজের টাইটেল তৈরি করার জন্য কিছু পদ্ধতি দেওয়া হয়েছে যা আপনি অনুসরণ করতে পারেনঃ

  1. প্রতিটি পেজের জন্য একটি ইউনিক টাইটেল রাখতে হবে।
  2. সম্বব হলে, প্রতিটি পেজের প্রতিটি টাইটেল এ প্রাথমিক কীওয়ার্ড ফ্রেজ ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
  3. আপনার হোম পেজের টাইটেল প্রাথমিক কীওয়ার্ড ফ্রেজ দিয়ে আরম্ব করুন যা সেরা সেকেন্ডারি কীওয়ার্ড ফ্রেজ অনুসরণ করে।
  4. আপনার নির্দিষ্ট পণ্য, সেবা, বা কন্টেন্ট পাতায় আপনার প্রধান কীওয়ার্ড ফ্রেজ আরো সুনির্দিষ্টভাবে ব্যবহার করুন।
  5. যদি আপনার কোম্পানীর নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হয় তাহলে টাইটেল এর শেষে করুন
  6. কীওয়ার্ডের জন্য বহুবচন বা একবচন এর সেরা ফর্ম ব্যবহার করুন যা WordTracker এর অনুসন্ধান এর ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহৃত হয়।
  7. টাইটেলে আপনার কীওয়ার্ড 2 থেকে 3 এর অধিক পুনরাবৃত্তি করবেন না।
  8. এটি নিশ্চিত করুন যে <title> ট্যাগ আপনার পেজের <head> বিভাগের প্রথম উপাদান।  এটি Google এর জন্য পেজটি খুঁজে পাওয়া সহজ করে।

আজকের মত এই পর্যন্ত। আশা করি সবার খুব ভাল লেগেছে । পরবর্তি টিউটোরিয়ালে এসইও নিয়ে আরো অনেক কিছু লিখব। সবাই ভাল থাকবেন আর কোন জায়গায় বুঝতে কোন সমস্যা হলে নিশ্চই কমেন্ট করবেন ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মেটা ট্যাগ । SEO – Optimized Metatags

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামিম।

 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে দুটি মেটা  ট্যাগ থাকে, মেটা ডেসক্রিপশন ট্যাগ ও মেটা কীওয়ার্ড ট্যাগ। কিছু কিছু সার্চ ইঞ্জিনে মেটা ডেসক্রিপশন ট্যাগকে সার্চ রেজাল্টে দেখানো হয় কিন্তু মেটা কীওয়ার্ড ট্যাগকে সার্চ ইঞ্জিনে দেখা যাবে না। অনেক এসইও এক্সপার্ট  মেটাট্যাগের ধারণা ত্যাগ করতে শুরু করছেন যদিও তারা নিজেদের কিছু সাইটে এখনও এটি ব্যবহার করে থাকেন। গুগলের জন্য মেটা ডেসক্রিপশন ট্যাগ সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে (SERPs)  তেমন প্রভাব রাখতে পারে না, তবে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে লিস্টিং এর ক্ষেত্রে কাজে লাগতে পারে। ইয়াহু বলে তারা কোন পেজকে রেঙ্কিং করতে  মেটা কীওয়ার্ড ট্যাগ ব্যবহার করে অর্থাৎ, ইয়াহু সহ আরও কিছু সার্চ ইঞ্জিন এখনও মেটা কীওয়ার্ড ট্যাগ ব্যবহার করে থাকে। কোন ওয়েব পেজের হেড সেকশনে নিচের কোড মেটা ট্যাগের জন্য আমরা ব্যবহার করতে পারি।


KEYPHRASE1 etc.          about 30 to 40 unique words">
<meta name="description"   content="An accurate, keyword-rich description    about 150 characters">

মেটা ডেসক্রিপশন ট্যাগের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, মেটা ডেসক্রিপশন ট্যাগে কীওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিৎ। কোন শব্দ বেশি রিপিট করা উচিৎ নয়, কিন্তু multiplesyntaxes কীওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায়। একক কোন ওয়েবপেজে ডেসক্রিপশন মেটাট্যাগে  ১৫০ এর বেশি ক্যারেকটার ব্যবহার করা উচিৎ নয়। প্রতি পেজের জন্য আলাদা মেটা ডেসক্রিপশন ট্যাগ ব্যবহার করা উচিৎ কারণ ভাল টাইটেল ও বর্ণনা আপনার সাইটটিকে খুঁজে পেতে সহায়ক হতে পারে। মেটা কীওয়ার্ড ট্যাগের জন্য সিনোনেম ও ইউনিক কীওয়ার্ড  ব্যবহার করা উচিৎ, একই ফ্রেজ বারবার ব্যবহার করার দরকার নেই তবে ভিন্ন ফ্রেজের জন্য একই শব্দ একাধিকবার ব্যবহার করা যেতে পারে।  এগুলো ছাড়াও রোবট মেটাট্যাগ নামের আরেকটি ট্যাগ আছে যা এরকম দেখায়ঃএধরনের ট্যাগ দ্বারা আপনি কোন পেজকে ইনডেক্স আকারে না চাইলে  রোবট বা স্পাইডারকে আপনি বলতে পারেন যে আপনি কোন পেজকে ইনডেক্স আকারে চান না। বা লিঙ্ক ফলোইন না চাইলে সেটিও বলতে পারেন।

এসইও – প্রাসঙ্গিক ফাইলের নাম । SEO – Relevant Filenames

Huge Sell on Popular Electronics

সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটের অবস্থান প্রাসঙ্গিক ফাইলের নামের উপর অনেকটা নির্ভর করে । অনেক গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে যে, গুগল সাধারণত প্রাসঙ্গিক ফাইলের নামের উপর অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সুতারাং, পেজের নামকরনের পূর্বে আপনাকে মনে রাখতে হবে পেজটা সাধারণত কোন বিষয়ের উপর লেখা।

গুগলে কোন কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দিলে আপনার ওয়েবসাইট এর পেজ যদি সেই একই কিওয়ার্ড থাকে তাহলে টা সার্চ ইঞ্জিন এ প্রদর্শিত হবে।

 

ফাইল এর নামকরন যেভাবে করবেন

  1. ফাইল এর নামে সাধারনত বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করবে সেটা সংক্ষিপ্ত না বর্ণনামূলক হবে।
  2. পেজ টাইটেল এ যে কিওয়ার্ড করবেন, ফাইল নাম এ ঠিক একই কিওয়ার্ড ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।
  3. জেনারিক ফাইলের নাম যেমন, “job.htm, service.htm”  এগুলো ব্যবহার করা হতে বিরত থাকবেন।
  4. নামের বিভিন্ন অংশগুলোকে যদি পৃথককরনের প্রয়োজন পরে তাহলে আন্ডার স্কর বাদ দিয়ে হাইফেন ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।
  5. সম্ভব হলে শুধুমাত্র ২ টা কিওয়ার্ডস ব্যবহার করুন।

 

ফাইল নামের উদাহরন

কিছু কিছু আদর্শ নামের উদাহরন নিম্নে উল্লেখ করা হল,

  • slazenger-brand-balls.html
  • wimbledon-brand-balls.html
  • wilson-brand-balls.html

লক্ষ্য করবেন যে, ফাইল নামের এ বিভিন্ন অংশ হাইফেন দ্বারা সংযুক্ত আছে।

 

ফাইল নামের শেষের অংশ

ফাইল নামের শেষের অংশ যেমন, .htm, .php, .html ইত্যাদি আপনার সাইট এর জন্য গুগল রাঙ্ক এ কোন অবস্থান নির্ণয়ে অবদান রাখে না। এটা শুধু ওয়েব সার্ভার কে বলে দেয়, ফাইল টি সাধারনত কিভাবে খুলবে।

 

যে বিষয়গুলি অবশ্যই মনে রাখতে হবে

  1. ফাইলএর নাম ছোট, সংক্ষিপ্ত এবং প্রাসঙ্গিক রাখার চেষ্টা সবসময় করতে হবে।
  2. ফাইলের নামে ৩-৪ টা কিওয়ার্ডস ব্যবহার করার চেষ্টা করুন এবং লক্ষ্য রাখুন সেগুলো যেন সার্চ ইঞ্জিনেও প্রকাশিত হয়।
  3. উপ- ডিরেক্টরি গুলোতে যথাসম্ভব ছোট নাম ব্যবহার করার চেষ্টা করবে।
  4. ফাইলের আকার ১০১ কিলোবাইটে সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা করুন। গুগল সাধারণত নির্দিষ্ট আকারের বড় ফাইল প্রকাশ করে না।

 

এসইও অনুকূল কীওয়ার্ড । SEO – Optimized Keywords

Huge Sell on Popular Electronics

এসইও- কীওয়ার্ড অপটিমাইজড

একটি কীওয়ার্ড একটি শব্দ। কীওয়ার্ড ব্যবহার করে একজন ব্যক্তি সার্চ ইঞ্জিন এর মাধ্যমে কোন তথ্য বা ওয়েব সাইড খূঁজে পায়। অধিকাংশ মানুষ দুই থেকে পাঁচ শব্দ গঠিত বাক্যাংশ সার্চ ইঞ্জিন এর অনুসন্ধান লিখে থাকে। বাক্যাংশ, শব্দ বাক্যাংশ, প্রশ্নের সাথে বাক্যাংশকে শুধু কীওয়ার্ড বলা যেতে পারে। ভাল শব্দ বাক্যাংশ নির্দিষ্ট এবং বর্ণনামূলক হয়ে থাকে।

কীওয়ার্ড সম্পর্কিত নিম্নলিখিত ধারণা একটি ওয়েবপেজ নিখুঁত ভাবে খুঁজে পেতে সাহায্য করে।

কীওয়ার্ড ফ্রিকোয়েন্সি

একটি কীওয়ার্ড একটি ওয়েবসাইট শিরোনাম বা বর্ণনার সাথে মিল রেখে প্রদর্শিত করে। আপনি চাইবেন না যে আপনি "স্প্যামিং" বা শব্দ ঠাসাঠাসির জন্য আপনার সাইটটি আগে প্রদর্শিত না হয়, একটি কীওয়ার্ড এর পুনরাবৃত্তি সার্চ ইঞ্জিনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।

সাধারণভাবে একটি অনুচ্ছেদ বা আর্টিকেলে আপনার কীওয়ার্ড ৩-৭ বার পর্যন্ত হতে পারে এটা স্বাভাবিক এতে করে এসইও-অপটিমাইজেশন এর উপর খারাপ কোন প্রভাব পরবে না।

কীওয়ার্ড প্রক্সিমিটি

একটি অনুসন্ধান শব্দ কীওয়ার্ড এর সাথে সমন্বয় করা যেতে পারেকিওয়ার্ড প্রক্সিমিটি বলতে অনুসন্ধান শব্দসমষ্টি এর সাথে প্রতিটি পৃথক শব্দের পার্থক্য বোঝায়। কিছু ক্ষেত্রে, এর কীওয়ার্ড হিসাবে অনুরূপ অর্থের সাথে মিল বোঝায়। সার্চ ইঞ্জিন, যে কীওয়ার্ড এর সাথে মিল পায় সেই ওয়েবপেইজ আপনার কাছে উপস্থাপন করে।

কীওয়ার্ড এর বৈশিষ্ট্য

এটি একটি ওয়েবপেইজ তাড়াতাড়ি বা দ্রুততার সাথে খোঁজে পায়। শিরোনামে এবং একটি পৃষ্ঠার প্রথম অনুচ্ছেদের (প্রথম ২০ শব্দ) মধ্যে কীওয়ার্ড ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভাল হয়।

কীওয়ার্ড বসানো

একটি ওয়েবপেজে কিভাবে এবং কোথায় কীওয়ার্ড স্থাপন করা হবে সেই বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, পেজ শিরোনামের মধ্যে বা হেডিং ট্যাগ-এ কীওয়ার্ড বসালে অধিকাংশ সার্চ ইঞ্জিনে এটি আরো বেশি ভাল কাজ করে।

কীওয়ার্ড এর ব্যবহার

কীওয়ার্ড কিভাবে ব্যবহার করবেন তার একটি তালিক দেওয়া হলো।

  • Keywords in thetag(s) or other headline tags.
  • Keywords in the keywords link tags.
  • Keywords in the body copy.
  • Keywords in alt tags.
  • Keywords in <!-- insert comments here> comments tags.
  • Keywords in the URL or website address.

কীওয়ার্ড খোঁজা

আপনার ওয়েব সাইটের জন্য কীওয়ার্ড খুঁজে বের করার বিভিন্ন উপায় আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে ভাল হলো Google Keyword Tool ব্যবহার করা।

শব্দ স্টেমিং কি?

গুগল এর একটি বৈশিষ্ট্য হলো এটি স্টেমিং ব্যবহার করে। যেখানে এক বচন শব্দ এবং বহু বচন শব্দ সকল ধরনের শব্দ ধরতে পারে ।

এসইও কৌশল ও কার্যপদ্ধতি । SEO – Tactics & Methods

Huge Sell on Popular Electronics

নয়ন চন্দ্র সরকার

 

এসইও এর প্রকারভেদ

এস ই ও এর কার্যাবলী সাধারণত দুই ভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে। যেমন,

  1. হোয়াইট হ্যাট এস ই ও
  2. ব্ল্যাক হ্যাট এস ই ও

হোয়াইট হ্যাট এসইও

এস ই ও এর কার্যাবলীগুলোর মধ্যে যদি নিম্নোক্ত বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত থাকে, তাহলে তাকে হোয়াইট হ্যাট এস ই ও বলা যেতে পারে,

  1. যেটা গুগল এর নির্দেশনাসমূহ মেনে চলে ।
  2. যেটাতে কোন প্রতারনার পন্থা অবলম্বন করা হয় না ।
  3. এটা নিশ্চিত করে যে, গুগল সার্চ এ যে বিষয়বস্তু সমূহ প্রদর্শন করবে, ওয়েবসাইট এর বিষয়বস্তুসমূহ ঠিক একই হবে।
  4. এটা নিশ্চিত করবে যে, ওয়েবসাইট এর বিষয়বস্তুসমূহ প্রধানত ব্যবহারকারীদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে, শুধুমাত্র গুগল এর সার্চ ইঞ্জিন এ ভাল অবস্থান পেতে নয়।
  5. যেটা ওয়েবপেজ এর ভাল গুনাগুন নিশ্চিত করে।
  6. যেটা ওয়েব পেজ এ ভাল মানের বিষয়বস্তুর নিশ্চয়তা বিধান করে।

একজন ওয়েব ডেভেলপার এর জন্য হোয়াইট হ্যাট এস ই ও এর পথ অনুসরণ করা উচিত। কারন, এটা তুলনামুলকভাবে কষ্টসাধ্য হলেও ভবিষ্যতে ওয়েবসাইট এর উন্নতি সাধনে সহায়তা করে।

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও

যদি একজন অনুসন্ধান ইঞ্জিন অপটিমাইজার তাঁর ওয়েবপেজ এর সার্বিক উন্নয়নে নিম্নোক্ত পথসমুহ অবলম্বন করে, সেই পদ্ধতিকে ব্ল্যাক হ্যাট এস ই ও বলে অভিহিত করা যেতে পারে,

  1. গুগল এর নির্দেশনা সমূহ উপেক্ষা করে ওয়েবসাইট এর রাঙ্ক বৃদ্ধিতে কাজ করলে।
  2. যদি ব্যবহারকারিকে অন্যকোন ওয়েবসাইট থেকে নিজের ওয়েবসাইট এ নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয় , যার মান পূর্বোক্ত ওয়েবসাইট এর সমান বা কম মানের অধিকারী।
  3. কি ওয়ার্ড এ মেটা ট্যাগ এর পুনরাবৃত্তি ঘটালে।
  4. ওয়েবসাইট এর ঠিকানার সাথে মিল না রেখে বিষয়বস্তু নির্ধারণ করলে।
  5. এইচ টি এম এল কোড ব্যবহার করে ওয়েব পেজ এর কোন বিষয়বস্তু গোপন করলে।

সর্বোপরি, আপনার ওয়েবসাইট এর উন্নয়েনে হোয়াইট হ্যাট এস ই ও এর কৌশল সমূহ অনুসরন করা উচিত। আপনি ওয়েবপেজ এর উন্নয়নে যেটাই অনুসরণ না কেন, গুগল অবশ্যই সেটা জানতে পারবে এবং সে অনুযায়ী বাবস্থা গ্রহণ করবে।

 

এস ই ও এর জন্য বিশেষজ্ঞ নিয়োগ । SEO – Hiring an Expert

Huge Sell on Popular Electronics

নয়ন চন্দ্র সরকার

 

এস ই ও এর বিভিন্ন অংশের কাজ এবং ওয়েব সাইট এর গুনাগুন নিশ্চিত করতে প্রয়োজন হয় একজন সুদক্ষ বা অভিজ্ঞ লোকের। যে কাজগুলো আমরা করবে পারি না বা সর্বোত্তম ভাবে সম্পাদান করতে পারি না, সেগুলোর জন্যই একজন অভিজ্ঞ লোক নিয়োগের প্রয়োজন পরে। কারন, এস ই ও এর উপরই আপনার ওয়েব সাইট এর ভবিষ্যৎ অনেকটা নির্ভর করে।

যে কাজগুলোর জন্য এস ই ও বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করা যেতে পারে

  1. কোড এর বৈধতা নিশ্চিতকরণ এবং এর সার্বিক গুনাগুন অটুট রাখতে, এবং কোড যেন সার্চ ইঞ্জিন-সুলভ ইত্যাদি বিষয়ের জন্য বিশেষজ্ঞ নিয়োগের প্রয়োজন হয়।
  2. এস ই ওর অন পেজ অপটিমাইজেসন যেমন, পেজ টাইটেল, কল টু অ্যাকশান কপি রাইটিং ইত্যাদি কাজের জন্য।
  3. প্রাসঙ্গিক সাইটগুলোর সাথে ভাল মানের লিঙ্ক বিল্ডিং নিশ্চিতকরণ।
  4. ওয়েব সাইট এর বিষয়বস্তুর উপর ভিজিটরের আগমন নির্ভর করে। আর একজন এস ই ও বিশেষজ্ঞ এই বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
  5. অফ পেজ অপটিমাইজেসন এর বিভিন্ন কাজ যেমন, আর্টিকেল সাবমিশন, ব্লগের ব্যবহার, লিঙ্ক বিল্ডিং, ডিরেক্টরি সাবমিশন ইত্যাদি কাজের জন্য একজন এস ই ও বিশেষজ্ঞ প্রয়োজন।

পরিশেষে বলা যায় যে, আপনি যদি নিজেই এর কাজগুলো করতে পারেন তাহলে বিশেষজ্ঞ নিয়োগের কোন প্রয়োজন নেই।

কিভাবে এস ই ও বিশেষজ্ঞ বাছাই করবেন

একটি ওয়েব সাইট এর জন্য ভাল মানের এস ই ও বিশেষজ্ঞ নিয়োগ বা বাছাই করা সত্যিই কঠিন কাজ। তবে নিম্নোক্ত পন্থাগুলো অবলম্বন করলে টা অনেকাংশে সহজ হয়। এমন কিছু পদ্ধতি হল,

  1. আপনি আপনার বন্ধু বা পরিচিত কারোর মাধ্যমে খোঁজ করতে পারেন।
  2. এস ই ও সম্পর্কিত অনেক ফোরাম আছে যেগুলোতে আপনি এ সম্পর্কে ফিডব্যাক পেতে পারেন।
  3. উনি সাম্প্রতিকালে যেসব ওয়েব সাইট এ কাজ করেছেন সেগুলোর খোঁজ-খবর রাখতে পারে।
  4. এস ই ও কোম্পানি গুলোকে অটোমেটিক কাজ করা হতে বিরত রাখবেন।
  5. সস্তা এস ই ও বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করবেন না। তবে ভাল দক্ষতা থাকলে ভেবে দেখতে পারেন।
  6. আর্টিকেল বা ওয়েবসাইট এর বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে কোন এস ই ও কোম্পানি কে নিয়োগ দেবেন না।
  7. ওদের ওয়েব সাইট এ প্রসংশা পত্রের প্রাচুর্যটা দেখে কখনই মুগ্ধ হবেন না।

এই বিষয় গুলো মাথাই রাখলেই আপনি একজন ভাল মানের এস ই ও অভিজ্ঞ লোক বা প্রতিষ্ঠানের সন্ধান পেতে পারেন।

বাংলা এসইও টিউটোরিয়াল (পর্যবেক্ষণ) (Bangla SEO tutorial – overview)

Huge Sell on Popular Electronics

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (এসইও) এবং গুগল ওয়েবমাস্টার সরঞ্জাম দিয়ে ফলাফল পাওয়ার পদ্ধতি (Getting results with Search Engine Optimization (SEO) and Google Webmaster Tools)

Huge Sell on Popular Electronics

Getting results with Search Engine Optimization (SEO) and Google Webmaster Tools: সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (এসইও) এবং গুগল ওয়েবমাস্টার সরঞ্জাম দিয়ে ফলাফল পাওয়ার পদ্ধতি