Category Archives: ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং

ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং

যেভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং

যেভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং
শুরুতেই বলে রাখি আপনার নিজস্ব একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে। অনেকেই মনে করেন মোবাইল দিয়ে কাজ করে দেখি! কিছু আয় হলে তারপর কম্পিউটার কিনব।এটি সম্পুর্ণ ভুল ধারণা। কারন মোবাইল দিয়ে গুটি কয়েক কাজ করা গেলেও সব কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।
আমার মতে নতুনদের তিনটি ধাপে কাজ করা উচিৎ।

।) যারা একেবারেই নতুন তারা ছোট ছোট কাজ করে আয় করা শুরু করতে পারেন। মাইক্রোওয়ার্কার্স, মিনিজবস এই দুটি সাইট ছোট ছোট কাজের জন্য পে করে থাকে। কাজ করার সাথে সাথে কোন নির্দিষ্ট একটি বিষয় ( যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, এসইও) শিখতে থাকুন।

।।) মাইক্রো জবে পারদর্শী হয়ে উঠলে বিভিন্ন গিগ সাইটে গিগ সাবমিট করুন। গিগ সাইটের বৈশিষ্ট হলো আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সে সার্ভিস দিতে আপনি কত চার্জ নিবেন তা নিয়ে গিগ পোষ্ট করবেন। বায়ার তার চাহিদা অনুযায়ী আপনার গিগে অর্ডার করবে। ফিভার.কম , ফোরার.কম হলো এমন দুটি বিশ্বাস যোগ্য সাইট। গিগসাইটে কাজ করার পাশাপাশি কোনো একটি বিষয়ে চর্চা করতে থাকুন।

।।।) সবশেষে যখন আত্মবিশ্বাস পাবেন যে আপনার চর্চা করা বিষয় টির উপর আপনার পূর্ণ দক্ষতা আছে তখন ওডেস্কে একাউন্ট খুলে ওই বিষয় রিলেটেড যব গুলিতে বিড করতে থাকুন।

এই তিনটা স্টেপ ফলো করলে আশা করি সফল হবেন।

বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স

বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স। এখানে অদক্ষ আধা দক্ষ যে কোনো ব্যাক্তি খুব সহজে অনলাইনে আয় করতে পারে। যদিও আয়ের পরিমান খুব বেশি না যাতে এখানে ফুল টাইম কাজ করা যেতে পারে তবুও মাসিক ইন্টারনেট খরচ সহজেই তুলে ফেলা যায় এর মাধ্যমে। তাই আজই রেজিষ্ট্রেশন করুন এই সাইটে আর আয় করুন প্রথম ফ্রি ল্যান্সিং থেকে। বিশেষ করে ছাত্র ছাত্রী ভাই বোন দের জন্য এই সাইট টি বিশেষ সহায়ক তেমন বিশেষ কোনো দক্ষতা ছাড়াই কেবল ইমেইল সাবমিট, ফেশবুক ভোট ইত্যাদির মাধ্যমে মাসে কয়েক হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

ব্যতিক্রমধর্মী কয়েকটি ই-কমার্স সাইট

সেই অ্যামাজান থেকে শুরু। সারা পৃথিবীতে ই-কমার্স ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ভারতবর্ষ বেশ পিছিয়ে। কারণ এ অঞ্চলের অধিকাংশ অধিবাসীর ক্রেডিট কার্ড নেই। এ সমস্যা দূর করতে এলো ক্যাশ অন ডেলিভারি নামক নতুন পেমেন্ট সিস্টেম। এতে পণ্য হাতে পাওয়ার পর কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যায়। এ ব্যবস্থা ভারতবর্ষে ব্যাপক সমাদৃত হয়। একসাথে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে বড় বাধাটি দূর হয়ে যায়। ফলে ই-কমার্সের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটতে থাকে। এই দৌড়ে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ই-কমার্স সাইট এখন এদেশেই আছে। সেই অসংখ্য ই-কমার্স সাইট থেকে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু সাইট নিয়েই আজকের আয়োজন।

image-ecommerce-2013

রকমারিঃ সম্ভবত এটি ই বাংলাদেশের প্রথম ই-কমার্স সাইট। মাত্র পঞ্চাশ হাজার বই নিয়ে এর যাত্রা শুরু। অনলাইনে কেনাটার অভিজ্ঞতা নিতে এতে প্রযুক্তি প্রেমীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তবে এর গ্রহণযোগ্যতা ক্রমেই সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় না এরকম বই অনেকেই লাইব্রেরিয়ানদের মাধ্যমে ঢাকা থেকে ক্রয় করে থাকেন। কিন্তু লাইব্রেরিয়ানরা প্রায় মাস খানেক সময় নিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে রকমারির উপর ভরসা করতে পারেন। কাড়ন অর্ডার দেয়ার ৭ দিনের মধ্যেই আপনার কাঙ্ক্ষিত বইটি কুরিয়ারের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। শুরুতে এতে শুধুমাত্র বই পাওয়া গেলেও বর্তমানে গান, সিনেমা ও নাটকের সিডিও পাওয়া যায়।

নীলক্ষেতঃ এটিও রকমারির মত বই কেনার সাইট। তবে এতে প্রধানত পূরানো বই বিক্রয় করা হয়। কমদামে দারুণ সব বই আর ম্যাগাজিন পেতে এখানে আসতে পারেন। তবে পুরনো বই হলেও ছেড়া বা নষ্ট বই কিনে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কাড়ন পড়ার অনুপযোগী বই এতে বিক্রি করা হয় না। তবে বইতে ছোট খাটো কোন সমস্যা থাকলে তা উল্লেখ করা হয়।

আমার গ্যাজেটঃ অদ্ভুত সব জিনিসের অনলাইন মেলা এটি। হোক তা ফ্যাশন, খেলনা কিংবা নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সবই এখানে পাবেন। অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের নেশা থাকলে অবশ্যই এখানে ঢু মারতে পারেন। আর এসব জিনিস গিফট হিসেবেও দারুণ। তাই প্রিয়জনকে কি গিফট করবেন তা ভেবে না পেলেও এখানে আসতে পারেন।

টেকশপঃ বুয়েট বা অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট নিয়ে বেশ মাতামাতি হয়। কিন্তু যারা রোবট তৈরি করেন তাদের অভিযোগ একটাই। এদেশে পার্টস পাওয়া যায় না। তাদের কথা চিন্তা করেই রোবটিক্সের নানা যন্ত্রপাতি আমদানি করে টেকশপ। এতে পাওয়া যাবে নানা ধরনের সেন্সর, মোটর, আইসি এবং আর্দুইনো কিট। আর এতে রোবট তৈরির টিউটোরিয়ালও পাবেন। এই টিউটোরিয়ালগুলো একেবারে হাতেখড়ি পর্যায়ের। তাই রোবটিক্স সম্পর্কে ধারনা কম থাকলেও টিউটোরিয়াল দেখেও অনেক কিছুই বানাতে পারেন।

প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্টঃ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

প্রোজেক্ট বলতে কি বোঝায়?
প্রোজেক্ট বলতে এমন কর্মকাণ্ডকে বোঝায় যাতে বিভিন্ন পরিকল্পনা ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কোন পণ্য উৎপাদন করা হয় কিংবা কোন সেবা প্রদান করা হয় অথবা যেকোনো ধরনের ফলাফল প্রদান করা হয়। পণ্য বলতে কোন ভৌত বস্তু যেমন একটি টেলিভিশনকে বোঝায়। সেবা বলতে ইন্টারনেট কিংবা একটি ওয়েবসাইট আর ফলাফল বলতে কোন রিসার্চ প্রোজেক্টের জ্ঞান ভিত্তিক ফসল যেমন অ্যনালাইটিক্যাল মডেল বা কোন কিছুর প্রমাণকে বোঝানো হচ্ছে। প্রোজেক্ট একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যাতে কোন ধারণাকে ভিত্তি করে কোন ফলাফল আশা করা হয় আর সেই ফলাফল প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে নানা পরিকল্পনা এঁটে তা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বাস্তবায়ন করা হয়। এছাড়া এতে নানামুখি তদারকি ও নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা থাকে যাতে প্রত্যাশিত ফলাফল সময় মত পাওয়া যায়।

প্রোজেক্ট ও অপারেশনের পার্থক্য:
অপারেশন আর প্রোজেক্ট এক কথা নয়। অপারেশন বলতে কোন প্রতিষ্ঠানকে চলমান রাখার প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়। যেমন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে অপারেশন বলতে ক্লাস চালিয়ে যাওয়া এবং স্বাভাবিক গবেষণা পরিচালনা করাকে বোঝায়। আবার একটি ফুড শপের জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার বিক্রি করাটাই একটি অপারেশন। কিন্তু একটি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা একটি ফুড শপ তৈরির প্রক্রিয়াকে প্রোজেক্ট বলা হয়। সফ্টওয়্যার ডেভলপমেন্টের বেশিরভাগ প্রক্রিয়াই প্রোজেক্ট নির্ভর।

প্রোজেক্টের বিভিন্ন ধাপ:
১. সুচনাঃ এই ধাপে প্রোজেক্টের কাজ আরম্ভ করা হয়।
২. পরিকল্পনাঃ এই ধাপে লক্ষ্য কিভাবে অর্জন করা হবে তার পরিকল্পনা করা হয়। আর এই পরিকল্পনা অবশ্যই বাস্তবায়ন ও তদারকির সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
৩. বাস্তবায়নঃ এই ধাপে লক্ষ্য অর্জনে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা হয়।
৪. তদারকিঃ প্রোজেক্টের অগ্রগতি তদারকি করাই এ ধাপের প্রধান কাজ। এছাড়া অগ্রগতি অনুযায়ী পরিকল্পনার পরিবর্তন এমনকি বাস্তবায়নেও পরিবর্তন আনতে হয়।
৫. সমাপ্তিঃ লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার পর এই ধাপে প্রোজেক্ট সমাপ্ত হয়।
প্রোজেক্ট পরিচালনায় প্রয়োজনীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রসমুহঃ
প্রতিটি প্রোজেক্টের লক্ষ্য অর্জনে কিছু বিশেষ জ্ঞান ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়। একটি প্রোজেক্টে বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। প্রতিটি প্রক্রিয়াতেই পুরো প্রজেক্টের একটি অংশকে লক্ষ্য হিসেবে নেয়া হয়। এতে সাধারণত কাঁচামাল প্রয়োগ করে তারপর যন্ত্রপাতি ও কিছু কৌশল প্রয়োগ করে কোন কিছু উৎপাদন করা হয়। এজন্য প্রতিটি প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে সেই ক্ষেত্রের জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এরকম সাধার ক্ষেত্রগুলি হচ্ছেঃ
১. সুযোগ সুবিধার উপযুক্ত প্রয়োগ
২. সময় ব্যবস্থাপনা
৩. ব্যায় ব্যবস্থাপনা
৪. মানব সম্পদ উন্নয়ন
৫. উৎপাদন পর্যালোচনা
৬. ঝুকি ব্যবস্থাপনা
৭. মান নিয়ন্ত্রন
৮. সমন্বয় তৈরিকরন
৯. যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা
প্রতিষ্ঠান ধরন অনুযায়ী যেভাবে প্রোজেক্ট প্রভাবিত হয়ঃ
১. কাজ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানঃ
এধরনের প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি আলাদা কাজের জন্য আলাদা ডিপার্টমেন্টে বিভক্ত থাকে। প্রজেক্টের কাজসমুহ সাধারণত এই ধরনের আলাদা স্বাধীন ইউনিটগুলোর দ্বারাই সম্পাদিত হয়। যদি অন্য কোন ইউনিটের সাহায্য প্রয়োজন হয় তবে ম্যানেজারের মাধ্যমে তার ব্যবস্থা করা হয়। সাধারণত প্রতি ইউনিটে একজন করে ম্যানেজার থাকেন। তবে ইউনিটের আকার বেশি বড় হলে তাতে একাধিক ম্যানেজারও থাকতে পারেন। এধরনের প্রতিষ্ঠান খুব বেশি সংখ্যক প্রোজেক্ট পরিচালনা করতে পারে না। এতে প্রোজেক্ট ম্যানেজার খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নন। তারা খুব অল্প ক্ষমতা কিংবা একেবারেই কোন ক্ষমতা ছাড়া শুধুমাত্র পার্ট টাইম জব করে থাকেন।

২. প্রোজেক্ট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানঃ
এধরনের প্রতিষ্ঠান প্রজেক্টের ভিত্তিতেই পরিচালিত হয়। এতে বেশিরভাগই প্রোজেক্টের কাজ করা হয়। বেশিরভাগ মূলধন প্রোজেক্টের পেছনে বিনিয়োগ করা হয়। প্রোজেক্ট মানেজারই এখানে সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী হয়ে থাকেন এবং তারা সাধারণত ফুল টাইম কাজ করে থাকেন।

৩. ম্যাট্রিক্স প্রতিষ্ঠানঃ
কাজ ভিত্তিক ও প্রোজেক্ট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের মিলিত রূপ ম্যাট্রিক্স। এধরনের প্রতিষ্ঠান প্রোজেক্টের কাজে ভালো হলেও নন প্রজেক্ট কাজে ভালো হয় না।
কিছু পরিভাষা যা জানা থাকতে হবেঃ
প্রোজেক্ট, প্রতিষ্ঠান, বিনিয়োগকারী, প্রক্রিয়া, জ্ঞানের ক্ষেত্র, প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, প্রোজেক্ট ব্যবস্থাপনা, প্রোগ্রাম, প্রোগ্রাম পরিচালনা, প্রোগ্রাম পরিচালনার অফিস।

প্রয়োজনীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রসমুহের বিস্তারিত বিবরণঃ
১. সুযোগ সুবিধার উপযুক্ত প্রয়োগঃ
সুযোগ তৈরি
সুযোগ সুবিধার বিস্তারিত ব্যাখ্যা
সুযোগ তৈরিতে কৌশল অবলম্বন
সুযোগ নিয়ন্ত্রন
নিশ্চিতকরন

২. সময় ব্যবস্থাপনাঃ
কার্যক্রমের বিস্তারিত বিবরণ
ধারাবাহিকতা
প্রয়োজনীয় মূলধন সম্পর্কে আনুমানিক হিসাব
শিডিউল প্রণয়ন
শিডিউল নিয়ন্ত্রণ

৩. মানব সম্পদ উন্নয়নঃ
মানব সম্পদ পরিকল্পনা
টিম গঠন
টিমের উন্নয়ন সাধন
টিম ব্যবস্থাপনা

৪. উৎপাদন পর্যালোচনাঃ
উৎপাদিত পণ্যের রক্ষণাবেক্ষণ

৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাঃ
পরিকল্পনা
ঝুঁকি শনাক্তকরণ
ঝুঁকি বিশ্লেষণ
ঝুঁকি নিয়ন্ত্রন

৬. মান নিয়ন্ত্রণঃ
মান পরিকল্পনা
মানের নিশ্চয়তা
মান নিয়ন্ত্রণ

৭. সমন্বয় তৈরিঃ
প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন
প্রোজেক্ট বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান
প্রোজেক্টের যাবতীয় কাজ তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ
প্রোজেক্ট সমাপ্তি করন

৮. যোগাযোগ ব্যবস্থাপনাঃ
যোগাযোগ পরিকল্পনা
বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবারহ
প্রোজেক্ট পারফরম্যান্স ও বর্তমান হাল অবহিতকরন
যেকোনো সমস্য্য বিনিয়োগকারীদের সাথে যোগাযোগ

Odesk e কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা

odesk কাজ শুরু করার আগের কিছু কথা-

আপনি যদি আগে থেকেই জানেনে যে, odesk কি এবং কীভাবে এতে কাজ পেতে হয় তাহলে ভাল আর যদি না জানেন তবে ভাল করে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

প্রথমেই বলি odesk কি?

Odesk হল পৃথিবীর অন্যতম সেরা মার্কেটপ্লেস যেখনে রয়েছে প্রচুর কাজ। এখানে আপনি কাজ করতেও পারবেন আবার মানুষকে দিয়ে কাজ করাতেও পারবেন। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাজ। এর মধ্যে web developer এবং seo এর প্রচুর কাজ রয়েছে।

Odesk এ account খোলা এবং কাজ পাওয়ার সিস্টেম-

Odesk এ কাজ করতে হলে আপনাকে আগে একটা account খুলতে হবে। account খোলার জন্য www.odesk.com এ যান, তারপর register এ ক্লিক করুন। আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে যথাযত ভাবে সকল ঘর পূরণ করুন। মনে রাখবেন- এখানে আপনি যে নাম দিবেন তা যেন আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর নামের সাথে সম্পূর্ণ মিলে যায়, তা না হলে টাকা তোলার সময় ঝামেলা হতে পারে। আপনার ঠিকানাও আপনার বর্তমান ঠিকানা দিবেন।

অ্যাকাউন্ট খুললেই আপনি কাজ পাবেন না। আপনাকে আগে রেডিনেস নামে একটি পরীক্ষা দিয়ে তাতে পাশ করতে হবে, তাছাড়াও আপনাকে আরও অনেক কিছু ফিল আপ করতে হবে। প্রতিটি কাজের জন্য আপনার প্রোফাইল একটু একটু করে কমপ্লিট হতে থাকবে। মোটামুটি ৭০% প্রোফাইল কমপ্লিট হলেই আপনি কাজ করার উপযুক্ত হবেন।

এখন কাজ করার জন্য আপনাকে প্রথমে বিভিন্ন কাজের তালিকায় যেতে হবে। এর জন্য আপনি find work এ ক্লিক করবেন তারপর আপনার সামনে কাজের ক্যাটাগরির তালিকা আসবে সেখান থেকে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগিরর কাজ ব্রাউজ করতে পারবেন। যেহেতু আপনি SEO এর কাজ শিখেছেন তাই আপনি SEO এর ক্যাটাগরি ব্রাউজ করেন, সেখানে গেলেই দেখবেন কাজের এক লম্বা তালিকা। আপনাকে আগে কাজের জন্য দরখাস্ত যাকে বলা হয় বিড করতে হবে। ধরুন একটা কাজের জন্য ১৫ জন বিড করেছেন এখন যিনি কাজ দিয়েছেন বা বায়ার বা clint এই ১৫ জনের মধ্যে থেকে নিজের ইচ্ছা মত একজন বা একের অধিক জনকেও তার কাজের জন্য নিয়োগ দিতে পারেন। এখন যদি আপনি কাজের বিড টা ভালভাবে করতে পারেন তবে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ থাকে অনেকাংশে।

কাজের তালিকা ব্রাউজ করার সময় হয়ত আপনি লক্ষ্য করবেন যে, সেখানে দুই ধরনের কাজ রয়েছে। যেমন-
. ফিক্সড প্রাইজ (fixed price work)
. আওয়ার লি (hourly work)

fixed price work হল এমন সব কাজ যার মুল্য পূর্ব নির্ধারিত থাকে। নতুন দের জন্য এ সকল কাজে বিড না করাই ভাল, কারন, এ সকল কাজে টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা কম, মানে কোন গ্যারান্টি নাই। ধরেন আপনি একটি 50$ এর fixed price কাজ করলেন, অনেক কষ্ট করে কাজটি করলেন এবং তা আপনার বায়ারকে (যিনি কাজ দিয়েছিলেন) তা সাবমিট করলেন, এখন আপনার বায়ার তা পছন্দ করল না বা বায়ার শয়তানি করেই তা পছন্দ করল না, এখন সে যদি আপনাকে টাকা না দেয় তাহলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না, আপনি যদি চান ওই ক্লাইন্টের নামে odesk এর কাছে নালিশ করতে তবে আপনি তা করতে পারবেন। এর ফলে ওই বায়ার আপনাকে desput দিবেন, এর অর্থ হল আপনি আপনার কাজটি সুন্দর ভাবে করতে না পারায় আপনার বায়ারের সাথে আপনার পেমেন্ট নিয়ে ঝামেলা হয়েছে। ফলে odesk এর একটি টিম মেসেজ এর মাধ্যমে আপনার ও আপনার বায়ারের কথা শুনবেন ও সিদ্ধান্ত নিবেন, আপনি কাজটি করতে পারেন নাই নাকি আপনার বায়ার আপনার সাথে দুই নাম্বারি করছেন। ঘটনা যাই হোক না কেন তাদের এই পর্যবেক্ষণ এর ফলাফল কিন্তু একই তারা আপনার বায়ার কেই সাপোর্ট করবে, তার কারন আপনি যদি না থাকেন ফলে তাদের তেমন কোন লস নেই, আপনি যে কাজটা করতেন তা অন্য কেউ করবে, কিন্তু বায়ার যদি না থাকে তাহলে তারা একজন কাজ দাতাকে হারাবেন যাদের দিয়েই odesk এর ব্যাবসা। ফলে আপনি কাজ+টাকা+আপনার রেপুটেশন সব হারাবেন। সাথে সাথে আপনার প্রোফাইলে one disput লেখা হয়ে যাবে, ফলে আপনি যখন অন্য কোন কাজে বিড করবেন তখন ক্লাইন্ট আপনার প্রোফাইলে গিয়ে দেখবে one disput তার মানে, তখনি তিনি ধরে নিবেন যে, আপনি কাজ পারেন না। তাই ভুলেও নতুন অবস্থায় fixed price এর কাজে বিড করবেন না।

Hourly work হল ঘণ্টা হিসেবের কাজ। আপনি প্রতি ঘণ্টা একটা নির্দিষ্ট রেট হিসেবে যত ঘণ্টা কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে তত ঘণ্টা হিসেবে যত টাকা আসে তা দিবনে। আপনি নতুন অবস্থায় এই ধরনের কাজই করবেন, কেননা এই ধরনের কাজে কোন রিক্স থাকে না। আপনি যতটুকু কাজ করবেন আপনার বায়ার আপনাকে ততটুকুর টাকা দিতে বাধ্য থাকবেন। হ্যাঁ, আপনার কাজ যদি পছন্দ না হয় তবে তিনি আপনাকে খারাপ ফিডব্যাক দিতে পারেন, তাই তো আমি আগেই বলেছি যে, কাজ ভাল করে না শিখে তা করতে যাবেন না, এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।

কম বিড করেই তাড়াতাড়ি কাজ পাওয়ার উপায়-
আপনি যদি তারাতারি কাজ পেতে চান তাহলে আপনাকে কিছু টিপস বা পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। প্রথমে আপনি ভাল করে আপনার ক্লাইন্ট এর দেয়া কাজের বর্ণনা টি পড়ুন। খুব ভাল করে বোঝার চেষ্টা করুন তিনি কী বলতে চাইছেন, তিনি ঠিক কোন ধরনের কাজ কতদিনের মধ্যে করাতে চান। তারপর একটু ভাবুন যে, আপনি কি সত্যিই পারেন তার সকল চাহিদা মেটাতে? যদি পারেন তাহলে বিড করুন। বিড করার সময় চেষ্টা ক্ক্রবেন অল্প কথায় লিখতে, বড় বিড করলে ক্লাইন্ট তা পরবে না, ফলে আপনার লাভ হবে না, সব সময় চিন্তা করবেন আপনি যদি ক্লাইন্ট এর যায়গায় থাকেন তাহলে কি লিখলে আপনি কাজটা দিতেন, আপনিও ঠিক সেই কথা গুলই লিখুন। পারলে আগে আপনি যে ধরনের কাজ করেন সেই কাজের একটা example তৈরি করুন। ফলে আপনি ওই সকল কাজের জন্য বিড করার সময় ওই example টি দিয়ে দিন, শুধু এইটুকু লিখুন, I have done this type of work before, here is example. এর সাথে আপনার example টা attach করে দিন। ব্যাস এবার দেখুন এভাবে বিড করতে থাকলে ইনশা-আল্লাহ্‌ আপনি খুব তাড়াতাড়ি কাজ পেয়ে যাবেন।

NAZMUL shahadat
Berthahylo@gmail.com

কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

Name : Tareq Shikder
e-Mail : tshikder2008@gmail.com
Blog : http://www.secretefashion.com/

ফ্রিল্যান্সীং....
আইটি সেক্টরের একটি বিশাল অংশ জুরে রয়েছে ফ্রিল্যান্সীং। কিন্তু কি এই ফ্রিল্যান্সীং?

পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষ করে আমেরিকা, ইউরোপ ও কানাডার অধিকাংশ মানুষই এত ব্যস্ত থাকেন যে আইটি রিলেটেড অতি সাধারণ অথবা জটিল যে কোন প্রকারই কাজই হোক সেগুলো সঠিক সময়ে সম্পন্ন করার মত সময় তাদের হাতে থাকেনা। আবার অনেকে্ জটিল ও কঠিন কাজগুলো অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিতে পছন্দ করেন। এর জন্য অবশ্য তারা ওয়ার্কারদেকে যথাযথ সম্মানিয় দিয়ে থাকেন।

এ ভাবে একজনরে কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিয়ে এবং অন্যের কাজ পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে ঘরে বসেরই সম্পন্ন করে দিয়ে অর্থ উপর্জনের উপায়কেই মূলত বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সীং।

ফ্রিল্যান্সীং এর মাধ্যমে বর্তমানে গোটা বিশ্বের কয়েক লক্ষ মানুষ ঘরে বসেই যথেষ্ট অর্থ উপর্জন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকেও কয়েক হাজার মানুষ ফ্রিল্যান্সীং এর সাথে জড়িত রয়েছে। যদিও বাইরের দেশ থেকে বাংলাদেশে স্থানীয় ব্যাংক গুলোতে অর্থ ট্রান্সফার করে নিয়ে আসাটা অনেক ঝক্কি, তথাপিও প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মার্কিন ডলার এ দেশে রেমিট্যান্স হিসেবে সফলতার সাথে ফ্রিল্যান্সাররা নিয়ে আনছেন।

ফ্রিল্যান্সীং এর কাজ যেখানে দেওয়া হয় এবং পাওয়া যায় সেই স্থানটিকে বলা হয় মার্কেট প্লেস। কয়েখটি বড় বড় মার্কেট প্লেস হলো অডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, ই-ল্যান্সার, মাইক্রোওয়ার্কাস, লিংন্কওয়ার্কাস ইত্যাদী। এ সব মার্কেট প্লেস থেকে খুব সহজেই যে কেউ খুব সামান্য কাজ শিখেই অর্থ উপার্জন করতে পারে। আবার যারা কোন নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর কাজ শিখে নিয়েছে তাদের কাজের কোন অভাব হয় না।

অদুর ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সীং বাংলাদেশের অর্থনিতীতে একটা বৈপ্লবীক পরিবর্তনের সূচনা করবে এইআশাবাদ সকলের।

ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং একটি স্বাধীন পেশা।ফ্রিল্যান্সিং পেশার মাধ্যমে অনেকে ই বেশ স্বচছলতার সাথে স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে পারছেন।
যে উদ্যমী তরুণটি এক সময় রাস্তায় বা গলিতে আড্ডায় বসে অযকরতো,মা-বাবার কথা শুনত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে,সে এখন পরিবারের একজন গর্বিত সক্রিয় সদস্য ,কারণ সে এখন ঘরে বসে ই ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করে।এমনিভাবে ছাত্র-ছাত্রী,গৃহবধু বা সদ্যপাশ করে বের হ্ওয়া তরুণ তরুণী ছাড়া্ও অনেক চাকুরীরত যুবক-যুবতী বা বয়ঃপ্রাপ্ত মানুষ অবসরকালীন সময়ে কাজ করে বাড়তি কিছু আয় করে পরিবারে বা জীবনে একটু বাড়তি স্বাচ্ছন্দ্য বা আয়েশ যোগকরতে পারছেন। এ কাজের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কোন নিয়োগকর্তার অধীনে লম্বা মেয়াদের জন্য কাজ করতে হয় না,নিজের অবসর বা সুবিধামত সময়ে কাজ মিলে গেলে নিয়োগদাতার কাজ তার চাহিদা মত শেষ করে অথবা ঘন্টা প্রতি রেটেও কাজ করা যায়।
ফিল্যান্সে কাজ করার জন্য দরকার একটি কম্পিউটার,ভাল স্পীড এর ইন্টারনেট সংযোগ, কথা বলে এবং লিখে যোগাযোগ করার মত ইংরেজীতে দক্ষতা আর যে বিষয়ে কাজ করতে চান সে বিষয়ে ভাল জ্ঞান,বিষয় টা টাইপিং,কপি-পেস্ট,ব্লগ রাইটিং,ফিচার রাইটিং,ই-মেইলি মার্কেটিং,ই-মেইল রিপ্লাই,অনুবাদ,ভিডিও এডিটিং,লোগো ডিজা্ইনিং,ওয়েব ডিজাইন,ওয়েব তৈরী,পোগ্রামিং,ভার্চুয়াল অফিস ব্যবস্থাপনা,সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন,ফরেক্স বিজনেস ই-কমার্স ইত্যাদি ।ইন্টারনেটে কাজ করার জন্য ওডেক্স , ইলেন্স ,ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্ক প্লাটফর্ম রয়েছে,আছে দেশে নিজের হিসাবেই টাকা আনয়নের সুবিধা ।আমাদের মত বেকারত্বের ভারে নুব্জ দেশের জন্য ফ্রিল্যান্সিং পেশা বিরাট এক আশীর্বাদ ।
Name :Mursheda Binta Aziz
Email: mursheda.aziz@gmail.com

ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়

১) ফিল্যান্সিং হচ্ছে ঘরে বসে ইন্টারনেটি কোন টাকা বিনিয়োগ না করে কোন দেশী বা বিদেশী ব্যক্তি বা কোম্পানীকে স্বাধীনভাবে কাজ করে দেয়াকে বুঝায়। ফিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হয়।যে কেউ ইচ্ছে করলে ফ্রিলান্সিং এ কাজ করতে পারে। ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার.কম, গুরু.কম, ই-ল্যান্স.গেম ইত্যাদি ওয়েব সাইটকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট হিসেবে ধরতে পারি কেননা এব সাইটে কাজ করার জন্য কোন অর্থ বিনিয়োগের দরকরা হয় না, দরকার হয় শুধু দক্ষতার। যে কেউ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে কাজে বিড করে কাজ করতে পারে।

সুতরাং বলা যায় যে, ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে ঘসে নিজের স্বাধীন মত স্বল্প মেয়াদে কোন কাজ প্রদানকারীর অধীনে কাজ করা যায়। যেখানে নিজে স্বাধীনতা থাকে এবং কাজের জন্য কাজ প্রদানকারীকে কাজের জন্য কোন ধরনের জবাবদিহি করতে হয় না। এটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা এই সাইটে কাজ করে মাসে ৩০০০০ থেকে ৪০০০০ টাকা উপার্জন করা যায়।

 

আউটসোর্সিং : Outsourcing stuff

আউটসোর্সিং : Outsourcing stuff

রিফাত জামিল ইউসুফজাই
------------------------------

বাংলাদেশে এই মূহুর্তে আউটসোর্সিং অত্যন্ত জনপ্রিয়, হাজারো তরুণ চাকুরী নামের সোনার হরিণের পিছনে না ছুটে ঘরে বসেই আয় করছেন এবং ভালভাবেই জীবন চালাচ্ছেন। অনেক তরুণ স্বপ্ন দেখেন এই আউটসোর্সিং এর জগতে পা রাখার, কিন্তু তারা হয়তো ঠিক জানেন না ঠিক কি ভাবে শুরু করতে হবে। আজকের এই লেখাতে আমরা জানবো কি করে শুরু করবেন আপনার আউটসোর্সিং ক্যারিয়ার।

আউটসোর্সিং কি?

সোজা বাংলায় চুক্তিভিত্তিক কাজ। কেউ কোন একটা কাজ করাতে চান, তার বাজেট জানান, কতদিনের মধ্যে করতে হবে সেটা বলে দেন। ইনি হলেন ক্লায়েন্ট। সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাদের অভিজ্ঞতা বলেন, কত টাকায় করে দিতে পারবেন সেটা জানান। ইনি হলেন ওয়ার্কার। ক্লায়েন্ট এক বা একাধিক ওয়ার্কার নিয়োগ দেন।

কোন বিষয়ে কাজ

ডেটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে জটিল প্রোগ্রাম তৈরী করা - নানা রকম কাজ পাওয়া যায়। কাজ দু'ভাবে করা হয় ঘন্টাভিত্তিক অথবা ফিক্সড রেট। আর এই সব কাজ পাওয়ার জন্য আছে বিভিন্ন মাধ্যম বা সাইট। যেমন -

ছোট-খাট কাজের জন্য www.microworkers.com অথবা www.fiverr.com

মাইক্রোওয়ার্কার্স এ সাধারণত পিটিসি ইত্যাদি সাইটে সাইনআপ, ব্লগ বা ফোরামে কমেন্ট ইত্যাদি কাজ পাওয়া যায়। পেমেন্ট হয় ১০ সেন্ট থেকে দেড়-দুই ডলার। ফিভারে যে কোন কাজেরই মিনিমাম পেমেন্ট ৫ ডলার।

যারা কোনদিনও আউটসোর্সিং করেন নাই তাদের জন্য উপরের দুইটি সাইট হলো হাতেখড়ি'র জন্য। তবে সত্যিকারের বড় এবং জীবন চালানোর মতো কাজ পেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ইল্যান্স এবং ওডেস্ক এর সদস্য হতে হবে। ইল্যান্সের ওয়েব সাইটে দেখা যায় একজন বাংলাদেশী ওয়ার্কার ২০১২ সালে আউটসোর্সিং এর কাজ করে ১৮ হাজার ডলার উপার্জন করেছেন। এই দুই সাইটের ঠিকানা হলো

www.elance.com এবং www.odesk.com

এই দুই সাইটে আপনাকে প্রথমে সাইনআপ করতে হবে। এরপর একটা প্রোফাইল তেরী করতে হবে। আপনি যে সব বিষয়ে দক্ষ সেসব বিষয়ে নানা রকম টেষ্ট আছে। সেগুলো দিয়ে এবং পাশ করে নিজেকে তৈরী করতে হবে আউটসোর্সিং কাজের জন্য। তবে ডেটা এন্ট্রি কাজের জন্য আলাদা করে কোন টেষ্ট নেই। তবে আপনি বেসিক ইংরেজী এবং ইংরেজী স্পেলিং এই দু'টো টেষ্ট দিয়ে রাখলে ভাল করবেন।

তবে শুরু হোক আপনার পথ চলা।

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কার জন্য উপযোগী? What is freelancing? Who should/can do it?

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কার জন্য উপযোগী?

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি এতটাই জনপ্রিয় যে আমরা সবাই কম-বেশি এটা সম্পর্কে জানি এবং সবাই ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করতে আগ্রহী। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ফ্রিল্যান্সিং কি এবং এটা কাদের জন্য উপযোগী।

ফ্রিল্যান্সিং কি?
এক কথায়, ফ্রিল্যান্সিং হল স্বাধীনভাবে কাজের মাধ্যমে আয় করা। অন্যভাবে আমরা বলতে পারি, কেউ স্বাধীনভাবে কোনো বায়ার অথবা ক্লায়েন্টের কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট কাজের মাধ্যমে আয় করা। এখানে যে কাজ দিবে তাকে বায়ার অথবা ক্লায়েন্ট এবং যে কাজ করবে তাকে ফ্রিল্যান্সার বলে। আর এই সমস্ত পদ্ধতিকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং।

ফ্রিল্যান্সিং কাদের জন্য?
ফ্রিল্যান্সিং সবার জন্য উপযোগী কিন্তু আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট চালানো সম্পর্কে সাধারণ দক্ষতা থাকতে হবে। কিন্তু আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং থেকে ভাল পরিমান আয় করতে অবশ্যই কাজ জানতে হবে।

আপনি কাজ জানলে নিম্নলিখিত সাইটে কাজের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
1. www.freelancer.com
2. www.odesk.com
3. www.rentacoder.com
4. www.elance.com
5. www.joomlancers.com

এটা প্রথম প্রকাশ করা হয় এখানেঃ http://www.wrongdhonu.com/2012/08/concept-about-freelancing.html

লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ।
ওয়েবসাইটঃ www.firoz.me

সফল হতে হলে ফ্রীল্যানসিং এ? How to be successful in freelancing?

সফল হতে হলে ফ্রীল্যানসিং এ
ফ্রীল্যানসার বা মুক্তপেশাজীবী হওয়াটা আজকের তরুনদের কাছে সবচেয়ে বড় স্বপ্নের বিষয়। কিন্তু আসলেই কি তারা সফল হতে পারছে ? উত্তরটা সহজ, না। কিন্তু এত সম্ভাবনাময় এই পেশায় বাংলাদেশের তরুনদের কেন এই অসহায় অবস্থা ? কারনটাও খুব সহজ। আমাদের দেশের তরুণরা রাতারাতি ধনী হতে চায়। কাজের চেয়ে টাকা বেশি পেতে চায়। সেজন্য নানান প্রতিষ্ঠান বা সাইট এর লোভনীয় প্রচারণার ফাঁদে পা দিয়ে প্রতারিত হছেন। পিটিসি, অনলাইন সার্ভের মত অনেক সাইট এ তারা অনেক টাকা আয় করছেন কিন্তু সেটা আর তোলা হছে না। এভাবে ফ্রীল্যানসিং হয় না। ব্যাপারটা সহজ। যারা নিউটনের শক্তির নিত্যতা সূত্র জানেন তারা সহজে বুঝতে পারবেন। আপনি কাজ করবেন না কিন্তু টাকা নেবেন সেটা হতে পারে না। শুধু ক্লিক করে টাকা আয় করা যায় না। ফ্রীল্যানসিং যদি করতেই হয় তাহলে যোগ্যতা তৈরি করুন। অনলাইন মার্কেট প্লেসে (ফ্রীল্যানসার, ওডেস্ক, ইল্যান্স) এ কাজ করুন। টাকা লাগে না। যারা নতুন ডাটা এন্ট্রি, আর্টিকেল রাইটিং, ফেশবুক মার্কেটিং এর কাজ করতে পারেন। সাথে সাথে নানা কাজে নিজের যোগ্যতা বাড়ান। অনলাইন এ সবকিছুর টিওটোরিয়াল পাওয়া যায়। গুগলে সার্চ দিয়ে শিখে নিতে পারেন। সত্যি সত্যি টাকা আয় করতে পারবেন, সময় নষ্ট হবে না, আর সর্বোপরি নিজের দক্ষতা বাড়বে। তাহলে দেরি কেন শুরু করে দেন এখুনি।

মেহেদী হাসান
Email: shahmehedi99@gmail.com

 

Freelancing in Bangladesh. এজন্যই প্রচুর ছেলে/মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। কিন্তু সাধারনত এতে কিছু সম্যসার সৃস্টি হচ্ছে।

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকেই ফ্রীল্যন্সিং করছে এবং ভাল আয় করছে , আর এটা এখন সবার ই জানা । আর প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে ছেলে-মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। আমরা তাদেরকে শুভেচ্ছা জানাই। কেনই বা আসবে না তারা! আমাদের দেশে দেখা যায় যে , অনেকে অনার্স শেষ করে বেকার বা তার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাচ্ছে না । আর অন্য দিকে যে ছেলে/মেয়েটি ফ্রীল্যন্সিং করছে সে মাসে ২০,০০০ থেকে লহ্মাধিক টাকা আয় করছে ,কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে অনার্স শেষে অনভিজ্ঞ একটি ছেলে/মেয়ের একটি ১০,০০০ টাকার চাকুরী পাওয়াও কঠিন।
এজন্যই প্রচুর ছেলে/মেয়ে ফ্রীল্যন্সিং এর দিকে ঝুকছে। কিন্তু সাধারনত এতে কিছু সম্যসার সৃস্টি হচ্ছে।

** তারা ফ্রীল্যন্সিং মার্কেটে টিকে থাকার মত যোগ্যতা নিয়ে আসছে না, তাই দ্রুত ঝড়ে পড়ছে ।
** যার ফলে তারা ভাল কাজ দিতে পারছে না বিদেশী বায়ারদের , এজন্য বাংলাদেশী ফ্রীল্যন্সারদের দুর্নাম হচ্ছে।
** তারা প্রতিটি কাজের প্রকৃত সম্মানি পাচ্ছে না এবং মার্কেট ডাউন করছে
আপনাদের ভাবার কোন কারন নেই যে, আমি আবার নতুনদের বিরোধী কিনা ? অবশ্যই না !!!!!
নিচের লেখাগুলো এর থেকে বের হবার উপায় হতে পারে ঃ
আমাদের দেশে বাবা-মারা আমরা যাই করি না কেন দ্রুত রেজাল্ট চায় । কিন্তু একটি নতুন ছেলে মেয়ে যে এই সেক্টরে নতুন তার জন্য ভাল রেজাল্ট দ্রুত
হ্যাঁ এহ্মেত্রে ,কিছুটা বুদ্ধি করে কাজ করলে টিকে যাওয়া সম্মব। আপনি ধরুন ওয়েব ডেভেলাপার হতে চাচ্ছেন , খুবই ভাল কথা । কারন এর ভবিষৎ উজ্জল । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে, আপনি প্রাথমিক অবস্থায় কাজ পাওয়াটা খুবই কঠিন সাধ্য ব্যাপার। কারন বায়ার আপনার প্রোফাইল টা দেখেতো কাজ দিবে ।কিন্তু প্রোফাইল তো........................
এমত অবস্থায় আপনি কি করবেন বিডের পর বিড করছেন কাজ পাচ্ছেন না । হ্যাঁ আপনি নিচের কাজগুলো করতে পারেন ...
** যেসকল কাজ করে দ্রুত আয় করা যায় (যেমনঃ ফেসবুক লাইক/টুইটার/ইউটিউব এর কাজ) । এর সুবিধা হচ্ছে আপনি যখন এই কাজ গুলো করবেন দেখবেন আপনি আপনার মেইন কাজের জন্য অনেক সোর্স পাবেন

অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ৫ পদ্ধতি

Fuad Ahmed Chowdhury

অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ৫ পদ্ধতি

১ – ওয়েব কন্টেন্ট থেকে অর্থ উপার্যন
এ পদ্ধতিতে যে কোন বিষয়ের উপর আপনার একটি ওয়েব সাইট দরকার হবে। ব্লগ অথবা সাধারন স্ট্যাটিক ওয়েব সাইট থেকে যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। বিষয় নির্বাচন এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় এবং সাইটের কন্টেন্ট যথেস্ট ভাল হতে হবে। ভাল মানের পর্যাপ্ত পরিমানে কন্টেন্ট যুক্ত করার পর সেই ওয়েব সাইটে সোশ্যাল মিডিয়া এবং সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমান নিয়মিত ভিজিটর পেলে নিচের যে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে অর্থ উপার্যন সম্ভব।
- এডসেন্সঃ ওয়েব কন্টেন্ট থেকে অর্থ উপার্যনের সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হচ্ছে এডসেন্সের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন। ভাল মানের একটি ওয়েব সাইটে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর পেলে এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করেন এমন অনেকেই রয়েছেন বাংলাদেশে। তবে এডসেন্স থেকে আয় করতে হলে ইংরেজীতে লেখালেখি এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে পারদর্শী হতে হবে।
- এফিলিয়েটঃ এমাজন, ক্লিকব্যাংক সহ বিভিন্ন এফিলিয়েট সেবাদাতার দেয়া লিংক ব্যবহার করেও আপনার ওয়েব কন্টেন্ট থেকে আয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে লয়াল ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন এর ভিজিটর প্রয়োজন।
- ওয়েব সাইট ফ্লিপিং: এই পদ্ধতিতে আপনার তৈরি করা ওয়েব সাইটটি বিক্রি করে অর্থ উপার্যন করতে পারেন। ওয়েব সাইট ক্রয়-বিক্রয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট flippa.com এ চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন এ সম্পর্কে ধারনা পেতে।

২ – সেবা প্রদানের মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
এ প্রক্রিয়ায় একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম সেবা প্রদান করে আয় করা সম্ভব। গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসিও যেকোন একটি বিষয়ে পারদর্শী হলে একটি ওয়েব সাইট খুলে সেটির মাধ্যমে এসকল সেবা প্রদান করতে পারেন। কোন কিছুতে দক্ষ না হলে ওয়েব হোস্টিং এবং ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সেবাদান করে আয় করতে পারেন। বাংলাদেশে অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা রিসেলার হোস্টিং এবং ডোমেইন বিক্রয় করে থাকে। মাত্র ১৫,০০০ টাকা আর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেই নেমে যেতে পারেন হোস্টিং ব্যবসায়ে।

৩ – ফ্রীল্যান্সিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
এ পদ্ধতিটি অনেকটা সেবাদানের মাধ্যমে আয় করার মতই। তবে এক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সেবা প্রদানের বদলে ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়। ফ্রীল্যান্সিং করে অর্থ উপার্যন ব্যপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইতোমধ্যে। ইচ্ছেমত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ এবং যেকোন জায়গা থেকে কাজ করার স্বাধীনতা থাকার কারনে অনেকেই ফ্রীল্যান্সিং এর দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, এসিও এরকম যেকোন একটি কাজে পারদর্শী হলে যেকোন ফ্রীল্যান্সিং মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।
- ওডেস্ক টিউটোরিয়াল, ফ্রীল্যান্সার টিউটোরিয়াল.

৪ – ডিজিটাল পন্য বিক্রির মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
ডিজিটাল পন্য বিক্রয় করেও অনেকেই সাফল্যের দেখা পেয়েছেন অনলাইনে। স্টক ফটো, স্টক গ্রাফিক্স, ই-বুক ইত্যাদি বিক্রয় করতে পারেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
- স্টক ফটোঃ ভাল মানের একটি ক্যামেরা থাকলে নেমে যেতে পারেন স্টক ফটো বিক্রি করে আয়ের পথে। স্টক ফটো বিক্রয়ের কয়েকটি ওয়েবসাইটঃ iStockphoto, Shutterstock, Stockxpert

৫ – ই-কমার্স, ক্ল্যাসিফাইড এডের মাধ্যমে অর্থ উপার্যন
- ই-কমার্সঃ বাংলাদেশে ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে চলেছে। বেশ কয়েকটি ই-কমার্স সাইট সাফল্যের সাথে এগিয়ে চলেছে কয়েক বছর ধরে। এই সেক্টরটি খুব বেশি ক্রাউডেড হয়ে যাওয়ার আগেই চেস্টা করে দেখতে পারেন। টি-শার্ট বিক্রির একটি ই-কমার্স সাইট tzonebd.com এ চোখ বুলিয়ে দেখতে পারেন এ সম্পর্কে আরও ধারনা পেতে।
- ক্ল্যাসিফাইড এডঃ ক্লিকবিডি, সেলবাজার দীর্ঘদিন ধরে তাদের ব্যবসায় পরিচালনা করে যাচ্ছে বাংলাদেশে। বিক্রয় ডট কমও অল্প সময়ে ব্যপক সাফল্যের দেখা পেয়েছে। একটি ক্ল্যাসিফাইড এড সাইটও হতে পারে অনলাইনে আপনার সাফল্যের চাবিকাঠি।

2. You have to mention the URL of the article that you considered for writing your article:
http://sitestree.com

মাই স্পেস এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন

লেখকঃ শামিম অভি

মাই স্পেস এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করার অনেকগুলু উপায় আছে, পন্নের বিজ্ঞাপন করা এদের মধ্যে সবচেয়ে ভাল।

এ মাধ্যমে আয় করার কয়েকটি উপায় হলঃ
আফিলিএত মারকেতিংঃ মাই স্পেচে-এ সুবিধাজনক পন্নের বিজ্ঞাপন করে আফিলিএত মারকেতিংঃ করা সম্ভব,যার মাধ্যমে ভাল আয় করা যায়।

মাল্টি লেভেল মারকেতিংঃএ পদ্ধতিতে পণ্যকে কয়েক ধাপ মার্কেটিং এর খরচ কমিয়ে সরাসরি ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেয়া হয়।

সরাসরি মার্কেটিং ঃএভাবে ক্রেতা ইন্তেরনেতে সরাসরি অর্ডার দিয়ে পণ্য কেনেন।
এগুল ছাড়া আরও কতগুলো উপায়ে মাই স্পেস ব্যাবহার করে অর্থ উপার্জন করা যায়।
ব্লগ, সাইট ইত্যাদির ভিসিতর সৃষ্টি করেও অর্থ উপার্জন করা যায়।