Category Archives: ডট নেট/.Net

ডট নেট/.Net

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ২০]:: ASP.NET Web Forms এর HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা . ASP.NET Web Forms – HTML Controls

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ২০]:: ASP.NET Web Forms এর HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

শিখতে শিখতে আমরা কিন্তু প্রায় শেষ পর্যায়ে । আজ আমরা শিখবো ASP.NET Web Forms এর HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা করা ।

HTML Server Controls
HTML সার্ভার কনট্রোল হলো HTML ট্যাগ যেটা সার্ভারকে বুঝাতে সাহায্য করে ।
HTML ইলিমেন্টস গুলো ASP.NET এর ভিতর সাধারণ টেক্সট আকারেই থাকে । এটাকে প্রোগামেবল করার জন্য এতে runat="server" এলিমেন্ট যোগ করা হয়ে থাকে । এখানে runat="server" এলিমেন্ট প্রকাশ করে এটা একটা সার্ভার কনট্রোল ।

উল্লেখ্য, সকল এইচটিএমএল সার্ভার কনট্রোল গুলো runat="server" এট্রিবিউটের সাথে <form> ট্যাগ আকারে থাকতে হবে ।
ASP.NET এর ভিতরকার সকল এইচটিএমএল এলিমেন্টস গুলো ভালভাবে ট্যাগ দ্বারা শেষ হতে হবে ।

HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা

HtmlAnchor = <a> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlButton = <button> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlForm = <form> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlGeneric = <body>, <div>, <span> প্রভৃতি HTML server কনট্রোল করে ।
HtmlImage = <image> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputButton = <input type="button">, <input type="submit">, এবং <input type="reset"> HTML elements কনট্রোল করে ।
HtmlInputCheckBox = <input type="checkbox"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputFile = <input type="file"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputHidden = <input type="hidden"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputImage = <input type="image"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputRadioButton = <input type="radio"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputText = <input type="text"> এবং <input type="password"> HTML elements কনট্রোল করে ।
HtmlSelect = <select> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlTable = <table> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlTableCell = <td> এবং <th> HTML elements কনট্রোল করে ।
HtmlTableRow = <tr> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlTextArea = <textarea> HTML element কনট্রোল করে ।

আপনারা এই ট্যাগ গুলো এবং এদের কাজ মুখস্থ করে ফেলার চেষ্টা করবেন । তাহলে আপনাদের কোডিং করতে অনেক সুবিধা হবে ।

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৭]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে TextBox বানানো : ASP.NET Web Forms – The TextBox Control

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৭]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে TextBox বানানো
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

আমরা চাই আমাদের সাইটে একটা TextBox থাকুক যেখানে আমাদের ইউজাররা তাদের প্রশ্ন অথবা কোনো সমস্যা আমাদেরকে টেক্স আকারে মেসেজ করতে পারে । তাই আজকে আমরা শিখবো ASP.NET Web Forms দিয়ে TextBox কনট্রোল করে কিভাবে TextBox বানানো যায় ।

TextBox কনট্রোল কি?
TextBox কনট্রোল হলো একটি TextBox তৈরী করা যার সাহায্যে ইউজাররা টেক্সট পাঠাতে পারে । TextBox কনট্রোল এর জন্য আপনাকে কিছু এট্রিবিউট এবং প্রোপার্টিজ ব্যবহার করতে হবে । আসুন একটা কোডের উদাহরণ দেই তাহলেই বুঝতে পারবেন ।

<html>
<body>

<form runat="server">

A basic TextBox:
<asp:TextBox id="tb1" runat="server" />
<br /><br />

A password TextBox:
<asp:TextBox id="tb2" TextMode="password" runat="server" />
<br /><br />

A TextBox with text:
<asp:TextBox id="tb4" Text="Hello World!" runat="server" />
<br /><br />

A multiline TextBox:
<asp:TextBox id="tb3" TextMode="multiline" runat="server" />
<br /><br />

A TextBox with height:
<asp:TextBox id="tb6" rows="5" TextMode="multiline"
runat="server" />
<br /><br />

A TextBox with width:
<asp:TextBox id="tb5" columns="30" runat="server" />

</form>

</body>
</html>

এই কোডটা একটু ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করলেই বুঝতে পারবেন ।

স্ক্রিপ্ট যোগ করা
আমরা চাইলে এই TextBox এর ভিতরে অনেকগুলো স্ক্রিপ্ট যোগ করতে পারি । আসুন তাহলে আর ভিতর একটি TextBox কন্ট্রোল, একটি বাটন কন্ট্রোল এবং একটি লেবেল কন্ট্রোল যোগ করতে চাইলে স্ক্রিপ্টটা কেমন হবে ।

<script runat="server">
Sub submit(sender As Object, e As EventArgs)
lbl1.Text="Your name is " & txt1.Text
End Sub
</script>

<html>
<body>

<form runat="server">
Enter your name:
<asp:TextBox id="txt1" runat="server" />
<asp:Button OnClick="submit" Text="Submit" runat="server" />
<p><asp:Label id="lbl1" runat="server" /></p>
</form>

</body>
</html>

এই স্ক্রিপ্টের ভিতর একটি TextBox কন্ট্রোল, একটি বাটন কন্ট্রোল এবং একটি লেবেল কন্ট্রোল যোগ করা আছে । আপনি কোডগুলো ভালভাবে দেখলে বুঝতে পারবেন ।

এবার আসুন তাইলে শুধু একটি TextBox কন্ট্রোল এবং একটি লেবেল কন্ট্রোল যোগ করলে স্ক্রিপ্টটা কেমন হবে ।

<script runat="server">
Sub change(sender As Object, e As EventArgs)
lbl1.Text="You changed text to " & txt1.Text
End Sub
</script>

<html>
<body>

<form runat="server">
Enter your name:
<asp:TextBox id="txt1" runat="server"
text="Hello World!"
ontextchanged="change" autopostback="true"/>
<p><asp:Label id="lbl1" runat="server" /></p>
</form>

</body>
</html>

আপনি যখন এই .aspx ফাইলের TextBox মান পরিবর্তন করবেন অথবা TextBox এর বাইরে ক্লিক করবেন অথবা Tab key চাপবেন তখন এই সাবরুটিনের মানগুলো সম্পাদন করে দেখাবে ।

উপরের উদাহরণ দুটো একটু ভালভাবে খেয়াল করলে আমাদের কোডগুলো বুঝতে হবে । তাই একটু সময় বেশি নিয়ে ভালভাবে চর্চা করতে থাকুন ।

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৬]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে একসাথে ফর্মের অনেক কোডের নিয়ন্ত্রণ . ASP.NET Web Forms – Maintaining the ViewState

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৬]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে একসাথে ফর্মের অনেক কোডের নিয়ন্ত্রণ
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

গত পর্বে আমরা শিখেছিলাম ASP.NET Web Forms দিয়ে এইচটিএমএল ফর্ম ট্যাগের ব্যবহার । আজ আমরা শিখবো একসাথে ফর্মের অনেক কোডের নিয়ন্ত্রণ । এজন্য আগে আপনাকে ViewState এর নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে জানতে হবে ।

ViewState এর নিয়ন্ত্রণ
যখন একটি ফর্ম classic ASP আকারে নিবেদন করা হয় তখন ফর্মের সকল মান চলে যায় । ধরুন আপনি একটি ফর্মের সাথে অনেক তথ্য যোগ করে পাঠালেন আর এরর রিপোর্ট আসলো । তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার কেমন মেজাজ গরম হবে । আপনার মেজাজ গরম না হলেও আমার কিন্তু খুব মেজাজ গরম হবে । তাই আবার ব্যাক করে এসে দেখলেন আবার সব ফর্ম পূরণ করা লাগছে । তাহলে বুঝতে হবে এই সাইট আপনার ViewState পুরাপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি ।

আবার অনেক সাইটে দেখবেন এমন এরর রিপোর্ট দেখালেও ব্যাক করলে ফর্মে আপনার পূরণ করা সকল তথ্য দেখতে পারবেন । এটা কে করলো? তাইতো । খুব খুশি তাই নাহ? এটা ঐ পেজের ASP .NET ধারণ করে রেখেছে । তার মানে ঐ পেজের ViewState পুরাপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে । ঐ পেজে একটা <form runat="server"> ট্যাগ হিডেন করা আছে যা আপনার সকল তথ্য সংরক্ষণ করে রেখেছে । তাহলে আসুন দেখি ঐ পেজের সোর্স কোড কেমন হয়ঃ

<form name="_ctl0" method="post" action="page.aspx" id="_ctl0">
<input type="hidden" name="__VIEWSTATE"
value="dDwtNTI0ODU5MDE1Ozs+ZBCF2ryjMpeVgUrY2eTj79HNl4Q=" />

.....some code

</form>

ViewState এর নিয়ন্ত্রণ হলো ASP.NET Web Forms এর ডিফল্ট সেটিংস । আপনি যদি এটাকে নিয়ন্ত্রণ না করতে চান তাহলে .aspx পেজের উপরে একটি <%@ Page EnableViewState="false" %> অথবা EnableViewState="false" এই ট্যাগ যোগ করতে পারেন ।

তাহলে দেখেন পুরাতন পদ্ধতিতে কোডগুলো কেমন দেখায়ঃ

<html>
<body>

<form action="demo_classicasp.aspx" method="post">
Your name: <input type="text" name="fname" size="20">
<input type="submit" value="Submit">
</form>
<%
dim fname
fname=Request.Form("fname")
If fname<>"" Then
Response.Write("Hello " & fname & "!")
End If
%>

</body>
</html>

এটা হল পুরাতন পদ্ধতি যাতে আপনি যখন সাবমিট করবেন তখন এর ভিতরকার কোডগুলো অন্তর্নিহিত থাকবে ।

তাহলে এইবার নতুন পদ্ধতিটা দেখে নেই যে কেমন হবে কোডটাঃ

<script runat="server">
Sub submit(sender As Object, e As EventArgs)
lbl1.Text="Hello " & txt1.Text & "!"
End Sub
</script>

<html>
<body>

<form runat="server">
Your name: <asp:TextBox id="txt1" runat="server" />
<asp:Button OnClick="submit" Text="Submit" runat="server" />
<p><asp:Label id="lbl1" runat="server" /></p>
</form>

</body>
</html>

আপনি এই নতুন পুরাতন দুই পদ্ধতিতেই একটি ফর্মের সকল কোড নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন । যেটা আপনার সুবিধা হবে সেটাই প্র্যাকটিস করবেন । তাহলে আজ এটাই শিখতে থাকুন ভালো করে ।

JQUERY নীড়: JQuery ভুমিকা

ফয়সাল রকি : Partially edited by Sayed Ahmed

JQuery হলো JavaScript এর Library. JavaScript প্রোগ্রামকে সহজীকরণ করে। এর সাহায্যে জটিলতম JavaScript প্রোগ্রামগুলোকে সহজে একসূত্রে গাঁথা যায়। খুব সামান্য চেষ্টা এবং শ্রম ব্যয় করে আপনি JQuery শিখতে পারবেন।

উদাহরণ:
$(document).ready(function(){
$("p").click(function(){
$(this).hide();
});
});

JQuery উদাহরণ

উদাহরণের সাহায্যে শিক্ষন একটি আধুনিক প্রক্রিয়া! এই ওয়েবসাইটে JQuery এর প্রচুর উদাহরণ রয়েছে। উদাহরণগুলো ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করা আছে.

JQuery রেফারেন্স

JQuery এর পরিপূর্ণ শিক্ষণের জন্য এর অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে যথার্থ শিক্ষা উপকরণ প্রয়োজন। এই ওয়েবসাইটে অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে পরিপূর্ণ রেফারেন্স পাওয়া যাবে।

-----------------

Google Maps- এর প্রাথমিক ধারনা. একটি মৌলিক গুগল ম্যাপ তৈরি করুন. Create a simple Google Map of a Location

Paste the translated text here
Google Maps- কি?Google Maps- এ আপনি সর্বদা আপনার ওয়েব সাইটে মানচিত্র প্রদর্শন করতে পারবেন:
Google Maps API
এই টিউটোরিয়ালটি গুগল ম্যাপস এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস) সম্পর্কে.
গুগল ম্যাপস এপিআইর সঙ্গে, আপনি আপনার মানচিত্র এবং মানচিত্র তথ্য. নিজের মতো করে (কিছু) পরিবর্তন করতে পারেন,.
একটি API সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণের জন্য যে পদ্ধতি এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করা যেতে পারে তার একটি সংকলন.
Google Maps- এ প্রাথমিক ধারনা
একটি মৌলিক গুগল ম্যাপ তৈরি করুন
লন্ডন, ইংল্যান্ড কেন্দ্রিক একটি Google ম্যাপ:তৈরি করে এই উদাহরণটি করাঃ
উদাহরণঃ
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script
src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js">
</script><script>
function initialize() {
var mapProp = {
center:new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:5,
mapTypeId:google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var map=new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"), mapProp);
}
google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:500px;height:380px;"></div>

</body>
</html>
এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»
এই পৃষ্ঠার বাকি অংশ উপরের উদাহরণে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো.
1. Load the Google API
গুগল ম্যাপস এপিআই জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি. এটি একটি স্ক্রিপ্ট ট্যাগের সঙ্গে একটি ওয়েব পৃষ্ঠা যোগ করা যেতে পারে:
<script src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js"></script>

2. মানচিত্রের বৈশিষ্ট্য ঠিক করা

মানচিত্র আরম্ভ করার জন্য একটি ফাংশন তৈরি করুন:
function initialize() {
}
ফাংশনের শুরুতে, মানচিত্র জন্য বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করতে একটি বস্তু (mapProp) তৈরি করতে হবে:
var mapProp = {
center:new google.maps.LatLng(51.508742, -0.120850),
zoom: 7,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
কেন্দ্রিয় ভূসম্পত্তিটি নির্দিষ্ট করে যেখানে ম্যাপ কেন্দ্র. একটি নির্দিষ্ট বিন্দু ম্যাপ কেন্দ্র একটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ বস্তুর তৈরি করুন. যাতে স্থানাঙ্ক পাস: অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ.

zoom ভূসম্পত্তিটি নির্ধারণ করে মানচিত্রের zoom স্তর . zoom: 0 পৃথিবীর একটি মানচিত্র zoomed out সম্পূর্ণরূপে দেখায়. উচ্চ zoom স্তর একটি উচ্চ রেজল্যুশনের zoom.

MapTypeId সম্পত্তি প্রদর্শন মানচিত্র ধরন নির্ধারণ করা হয়.

নিম্নলিখিত মানচিত্র ধরনের সমর্থিত হবে:

রোডম্যাপ (স্বাভাবিক, ডিফল্ট 2D ম্যাপ)
উপগ্রহ (ফোটোগ্রাফিক ম্যাপ)
হাইব্রীড (ফোটোগ্রাফিক মানচিত্র + + সড়ক ও শহরের নাম)
ভূখণ্ড (ইত্যাদি পাহাড়, নদী, সঙ্গে ম্যাপ)

3. একটি মানচিত্র ধারক তৈরি করুন

মানচিত্রে "contain" একটি নামে <div> এলিমেন্ট তৈরি করুন. আকার উপাদান CSS ব্যবহার করুন:
উদাহরণ
<div id="googleMap" style="width:500px;height:380px;"></div>

4. একটি মানচিত্রের লক্ষ্য তৈরি করুন
উদাহরণঃ
var map=new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"), mapProp);
5. মানচিত্র লোড করার একটি Event Listener যোগ করুন

উইন্ডো লোড (পৃষ্ঠা লোড করা হয়) উপর আরম্ভ () ফাংশন চালানো হবে যে একটি DOM শ্রোতা যুক্ত করুন:
google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);

Asynchronously Loading
এটির সাহায্যে গুগল ম্যাপস এপিআই লোড করা সম্ভব.

উদাহরণ নিচে পাতা সম্পূর্ণরূপে লোডের পর গুগল ম্যাপস এপিআই লোড window.onload ব্যবহার করে.

LoadScript () ফাংশন গুগল ম্যাপস এপিআই <script> ট্যাগ সৃষ্টি করে. API- টি সম্পূর্ণরূপে লোড হয় উপরন্তু, কলব্যাক = আরম্ভ পরামিতি আরম্ভ () ফাংশন চালানো URL এর শেষে যোগ করা হয়েছে:
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script>
function initialize()
{
var mapProp = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:7,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var map = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"),mapProp);
}

function loadScript()
{
var script = document.createElement("script");
script.type = "text/javascript";
script.src = "http://maps.googleapis.com/maps/api/js?key=&sensor=false&callback=initialize";
document.body.appendChild(script);
}

window.onload = loadScript;
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:500px;height:500px;"></div>

</body>
</html>

এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»

একাধিক মানচিত্র

উদাহরণস্বরূপ নিচের ওয়েব পৃষ্ঠা (বিভিন্ন মানচিত্র ধরনের সঙ্গে চার মানচিত্র) চার মানচিত্র সংজ্ঞায়িত:
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script
src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js">
</script>

<script>
function initialize()
{
var mapProp = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var mapProp2 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.SATELLITE
};
var mapProp3 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.HYBRID
};
var mapProp4 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.TERRAIN
};
var map = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"),mapProp);
var map2 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap2"),mapProp2);
var map3 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap3"),mapProp3);
var map4 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap4"),mapProp4);
}

google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap2" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap3" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap4" style="width:400px;height:300px;"></div>

</body>
</html>
এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»

Google API Key
Google allows your web site to call any Google API, many thousand times per day.
গুগল সর্বদা আপনার ওয়েব সাইটে যে কোন গুগল এপিআই, প্রতিদিন অনেক হাজার হাজার গুণ কল করতে পারবেন.

আপনি ভারী ট্রাফিকের জন্য পরিকল্পনা, আপনি গুগল থেকে একটি বিনামূল্যে API Key পাওয়া উচিত.

একটি বিনামূল্যে Key পেতে https://console.developers.google.com এ যান.

যেখানেএকটি API লোড হয় সেখানে Google Maps- key parameter এর মধ্যে API key টি খুঁজে পেতেআশা করে
<script src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js?key=YOUR_KEY"></script>

CSS এ দক্ষ হতে হলে কি কি শিখতে হবে? CSS what to Learn? Mostly links to resources. If you can master the topics in all these resources, you will be a great one..

CSS এ দক্ষ হতে হলে কি কি শিখতে হবে? CSS what to Learn? Mostly links to resources. If you can master the topics in all অof these resources, you will be a great one..

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Please start at: 2:14:00. as Something went wrong while processing and uploading.
Check the short-note http://sitestree.com/creating-a-lamp-software-development-environment-using-oracle-virtual-box/ to understand the discussion. Actually this short-note was written as part of creating the video.

কি লগার কি? কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং

কি লগার হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকলে আপনি কি-বোর্ডে কি’ গুলো প্রেস করে কম্পিউটারে যা যা লিখছেন তা সেই প্রোগ্রামটি সংরক্ষন করে রাখবে আপনার অজান্তে। কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং । কি লগার ব্যবহারের জন্য বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন পড়েনা। এটি কারো ইমেইল এ্যাড্রেস বা অন্যান্য এ্যাকাউন্টের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সহজ পদ্ধতি ।

আচ্ছা ধরুন আপনি সাইবার ক্যাফেতে ব্রাউজিং করছেন। আপনি হয়তো জানেনও না যে যেই পিসিতে বসে আপনি ব্রাউজিং করছেন তাতে কেউ পূর্বেই কি-লগার ইনস্টল করে রেখে গেছে। এখন ধরুন আপনি http://mail.yahoo.com এ গেলেন এবং ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করলেন । তৎক্ষনাত কি লগার টি আপনি যা যা টাইপ করেছিলেন সব রেকর্ড করে ফেলছে । ভয়ংকর তাইনা । এখন আপনি বলতে পারেন ঠিকআছে আমি কি বোর্ড দিয়ে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড লিখবো না উইন্ডোজের অনস্ক্রিন কিবোর্ড ব্যবহার করবো।

(Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard ) তবে জেনেনিন কি লগারটি সেটিও রেকর্ড করে ফেলবে (আমি পরিক্ষা করে দেখেছি) এছাড়াও প্রায় কি-লগার গুলোতে স্ক্রিনশট ফাংশনালিটি রয়েছে যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে বা নির্দিষ্ট সময় পরপর কি-লগারটি ডেক্সটপের স্ক্রিনশট তুলে রাখে ফলে হ্যাকার এটিও জানতে পারবে আপনি ডেক্সটপে কি কাজ করছিলেন , কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন , ইউজারনেম বক্সে কি লেখা আছে , পাসওয়ার্ড এর ঘরে কালো বিন্দু গুলোর সংখ্যা কয়টি ( যা পরবর্তীতে লগ হতে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড কে আলাদা ভাবে বুঝতে সহায়তা করে)

যা হোক এ বিষয় সম্পর্কে জানার পর আমার মনেও সঙ্কা জাগে যে অন্য কেউ তো কি-লগার ব্যবহার করে আমার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারে। আমি মরিয়া হয়ে এর সমাধান খোঁজা শুরু করলাম এবং হয়তো কিছুটা সমাধান ও পেয়ে গেছি। সেটি নিয়েই লেখা।
যা যা প্রয়োজন :

ক) একটি পেনড্রাইভ

খ) ফায়ারফক্স পোর্টেবল :http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল হচ্ছে ফায়ারফক্সেরই পোর্টেবল ভার্সন। অর্থাৎ এটি পেনড্রাইভে ইনস্টল করা হলে যে কোন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ হতে ফায়ারফক্স চালানো যাবে, ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়বে না।

এটি পাওয়া যাবে এখান থেকে : http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল টি ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি রান করে ব্রাউজ করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Install বাটনে ক্লিক করুন। ফায়ারফক্স পোর্টেবল আপনার পেনড্রাইভে ইনস্টল হওয়া শুরু করবে। পোর্টেবল ফায়ারফক্স অনুমানিক ২০ মেগাবাইটের মত যায়গা নেবে। বাকি ফ্রি স্পেস ব্যবহার হবে Cache ফাইল সংরক্ষনের জন্য (আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করলে ইমেজ, কুকি , ফ্ল্যাশ ফাইল ইত্যাদি লোকাল ডিস্কে সংরক্ষিত হয় এগুলোই ক্যাশ ফাইল)

আগেই বলে নেই আমরা ফায়ারফক্সের “পাসওয়ার্ড ম্যানেজার” ফিচার টি ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড কে কি-লগারের হাত হতে রক্ষা করব। যদিও এটি খুব সহজ বিষয় তবুও যারা এ সম্পর্কে জানেননা তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল।

এখন আপনার পেনড্রাইভ থেকে FirefoxPortable ফোল্ডারে গিয়ে FirefoxPortable.exe রান করুন।ফায়ারফক্স পোর্টেবল এর স্প্ল্যাশ স্ক্রিন দেখাবে এবং ফায়ারফক্স চালু হবে। খেয়াল রাখবেন এই ফায়ারফক্স পেনড্রাইভ থেকে রান হচ্ছে তাই এটি মূল ফায়ারফক্স থেকে কিছূটা স্লো চালু হতে পারে তবে usb 2.0 হলে হয়তো বা পারফরমেন্স ভালো হতে পারে। এখন ধরে নিচ্ছি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এবং আপনার পিসিতে কিলগার নেই আপনি নিশ্চিত । এবার আপনার গুরুত্বপূর্ন ওয়েবসাইট টি ব্রাউজ করুন পোর্টেবল ফায়ারফক্স থেকে। ধরুন আপনি ইয়াহু মেইল বা জিমেইলে লগইন করবেন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। এবার সাইন ইন বা লগইন বাটনে ক্লিক করলে একটি পপআপ ম্যাসেজ আসবে যে আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ফায়ারফক্সের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে সেভ হবে কিনা।

এখান থেকে “Remember” বাটনে ক্লিক করুন তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে তা সংরক্ষিত হবে। সংরক্ষিত হয়েছে কিনা তা আপনি দেখতে পারেন

Tools > Options > থেকে Security ট্যাবে গিয়ে

Show Passwords.. এ ক্লিক করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার দেখতে পাবেন

এখানে সাইট কলামে সাইটের এ্যাড্রেসটি , ইউজারনেম কলামে সেই সাইটে ব্যবহৃত ইউজার নেমটি এবং পাসওয়ার্ড কলামে পাসওয়ার্ড টি দেখতে পাবেন।

এখন থেকে যখন ই আপনি উক্ত সাইট টি ভিজিট করবেন সেই পেজের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে অটোমেটিক আপনার সংরক্ষিত ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে। আপনাকে কোনকিছু টাইপ করতে হবেনা তাই পাসওয়ার্ড যখন টাইপ’ই করছেন না তখন কি-লগার রেকর্ড করবে কি?? তবে একই এড্রেস বা সাইটের জন্য একের অধিক ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত থাকলে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড বক্স খালি থাকবে। আপনাকে নির্দিষ্ট ইউজারনেমটি টাইপ করতে হবে এবং পাসওয়ার্ড বক্সে এক ক্লিক করলে সেই ইউজারনেমের সাথে সংরক্ষিত পাসওয়ার্ডটি অটোমেটিক চলে আসবে।তবে এক্ষেত্রেও কি-লগার ইউজারনেম রেকর্ড করতে পারলেও পাসওয়ার্ড রেকর্ড করতে পারবেনা। তাছাড়াও কি-লগার স্ক্রিনশট তুললেও আপনার ইউজারনেমটিই দেখতে পারবে পাসওয়ার্ড নয়। ফলে আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে অনুরোধ রইলো পাসওয়ার্ড এমন রাখবেন যা ইউজারনেম দেখে ধারনা করা না যায়।

আর কেউ যাতে আপনার পেনড্রাইভ থেকে আপনার সংরক্ষিত পাসওয়ার্ড দেখতে না পারে এ জন্য Options > Security Tab থেকে Use master password এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখুন। ফলে কেউ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার খুলে ইউজারনেম দেখতে পেলেও মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া পাসওয়ার্ড দেখতে পারবে না।

আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সের মজা হচ্ছে আপনি এটি পেনড্রাইভে বহন করে নিতে পারছেন এবং সবচেয়ে অসুরক্ষিত পিসিতে বসে নিশ্চিন্তে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট গুলো ব্রাউজ করতে পারছেন।

ব্যতিক্রমধর্মী কয়েকটি ই-কমার্স সাইট

সেই অ্যামাজান থেকে শুরু। সারা পৃথিবীতে ই-কমার্স ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ভারতবর্ষ বেশ পিছিয়ে। কারণ এ অঞ্চলের অধিকাংশ অধিবাসীর ক্রেডিট কার্ড নেই। এ সমস্যা দূর করতে এলো ক্যাশ অন ডেলিভারি নামক নতুন পেমেন্ট সিস্টেম। এতে পণ্য হাতে পাওয়ার পর কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যায়। এ ব্যবস্থা ভারতবর্ষে ব্যাপক সমাদৃত হয়। একসাথে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে বড় বাধাটি দূর হয়ে যায়। ফলে ই-কমার্সের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটতে থাকে। এই দৌড়ে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ই-কমার্স সাইট এখন এদেশেই আছে। সেই অসংখ্য ই-কমার্স সাইট থেকে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু সাইট নিয়েই আজকের আয়োজন।

image-ecommerce-2013

রকমারিঃ সম্ভবত এটি ই বাংলাদেশের প্রথম ই-কমার্স সাইট। মাত্র পঞ্চাশ হাজার বই নিয়ে এর যাত্রা শুরু। অনলাইনে কেনাটার অভিজ্ঞতা নিতে এতে প্রযুক্তি প্রেমীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তবে এর গ্রহণযোগ্যতা ক্রমেই সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় না এরকম বই অনেকেই লাইব্রেরিয়ানদের মাধ্যমে ঢাকা থেকে ক্রয় করে থাকেন। কিন্তু লাইব্রেরিয়ানরা প্রায় মাস খানেক সময় নিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে রকমারির উপর ভরসা করতে পারেন। কাড়ন অর্ডার দেয়ার ৭ দিনের মধ্যেই আপনার কাঙ্ক্ষিত বইটি কুরিয়ারের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। শুরুতে এতে শুধুমাত্র বই পাওয়া গেলেও বর্তমানে গান, সিনেমা ও নাটকের সিডিও পাওয়া যায়।

নীলক্ষেতঃ এটিও রকমারির মত বই কেনার সাইট। তবে এতে প্রধানত পূরানো বই বিক্রয় করা হয়। কমদামে দারুণ সব বই আর ম্যাগাজিন পেতে এখানে আসতে পারেন। তবে পুরনো বই হলেও ছেড়া বা নষ্ট বই কিনে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কাড়ন পড়ার অনুপযোগী বই এতে বিক্রি করা হয় না। তবে বইতে ছোট খাটো কোন সমস্যা থাকলে তা উল্লেখ করা হয়।

আমার গ্যাজেটঃ অদ্ভুত সব জিনিসের অনলাইন মেলা এটি। হোক তা ফ্যাশন, খেলনা কিংবা নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সবই এখানে পাবেন। অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের নেশা থাকলে অবশ্যই এখানে ঢু মারতে পারেন। আর এসব জিনিস গিফট হিসেবেও দারুণ। তাই প্রিয়জনকে কি গিফট করবেন তা ভেবে না পেলেও এখানে আসতে পারেন।

টেকশপঃ বুয়েট বা অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট নিয়ে বেশ মাতামাতি হয়। কিন্তু যারা রোবট তৈরি করেন তাদের অভিযোগ একটাই। এদেশে পার্টস পাওয়া যায় না। তাদের কথা চিন্তা করেই রোবটিক্সের নানা যন্ত্রপাতি আমদানি করে টেকশপ। এতে পাওয়া যাবে নানা ধরনের সেন্সর, মোটর, আইসি এবং আর্দুইনো কিট। আর এতে রোবট তৈরির টিউটোরিয়ালও পাবেন। এই টিউটোরিয়ালগুলো একেবারে হাতেখড়ি পর্যায়ের। তাই রোবটিক্স সম্পর্কে ধারনা কম থাকলেও টিউটোরিয়াল দেখেও অনেক কিছুই বানাতে পারেন।

প্রজেক্ট ম্যানেজারের পেশাগত দায়িত্ব

To read this article in English please click this link

খুব সাধারণভাবে বলতে গেলে, যেকোনো ইস্যুতে সরাসরি, নৈতিক এবং আইনানুগ হস্তক্ষেপ করা। এক্ষেত্রে অবশ্যই খোলামেলা এবং অগ্রগামী হওন। যেকোনো সমস্যা এড়িয়ে না গিয়ে দ্রুত এবং সুন্দরভাবে সমাধান করুন। পেশাগত দায়িত্ব দুটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা:-
১. পেশার প্রতি দায়িত্ব
২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব।

১. পেশার প্রতি দায়িত্ব:
১. সকল প্রাতিষ্ঠানিক নিয়মনীতি মেনে চলা
২. কাজের উন্নয়ন সাধন করা।

২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব:
১. গ্রাহকদের কাছে সত্য এবং সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা
২. সন্তুষ্টির সাথে এবং সঠিকভাবে সেবামুলক কাজগুলো সম্পাদন করা।
৩. প্রতিষ্ঠানকে আত্মবিশ্বাস প্রদান করে এমন তথ্যসমূহ এবং স্পর্শকাতর বিষয়গুলির প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক রক্ষণাবেক্ষণ করা।
৪. কোন কাজের প্রতি আগ্রহের কমতি থাকলে তা যেন গ্রাহকদের উপর বিরূপ প্রভাব না ফেলে সেদিকে খেয়াল রাখা।
৫. ঘুষ গ্রহণ না করা।

পেশাগত দায়িত্ব পাঁচভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমনঃ-
১. সততা এবং পেশাদারিত্ব
২. অভিজ্ঞতা অর্জন
৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা অর্জন
৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন
৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা।

১. সততা এবং পেশাদারিত্ব: সংক্ষেপে বলতে গেলে সবসময় ঠিক কাজটি করুন আর সব নিয়ম মেনে চলুন। বিশেষ করে যে শহরে বা দেশে কাজ করছেন সেই অঞ্চলের নিয়ম কানুনের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন। যদি প্রজেক্টটি অন্য দেশের সাথে সংশ্লিষ্ট হয় তবে সেই দেশের নিয়মনীতির সাথেও আপোষ করতে হতে পারে। এজন্য কাজ শুরু করার পূর্বে সেই দেশের আইন কানুন সম্পর্কে খোজ নেয়াটা জরুরী। প্রতিষ্ঠানের নীতিসমূহ মেনে চলুন আর সবসময় উঁচু স্তরের মানবীয় গুণাবলী নিজের মধ্যে ধরে রাখুন।
পেশাদারিত্ব: প্রজেক্টের জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাজ বাস্তবায়ন করুন। PMI এরকম প্রায় ৪৪টি কাজের পরামর্শ দেয়। এসব করলে সময়, খরচ এবং ঝুঁকি সবই হ্রাস পায় এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সম্মান: অন্যকে সম্মান করুন। PMI মিশ্র সংস্কৃতির উপর জোরালো পরামর্শ দেয় যাতে অন্যের সংস্কৃতিকে সম্মান করা হয়। ক্লায়েন্টের তথ্য যথাযথভাবে সংরক্ষণ করাও গুরুত্বপূর্ণ।

২. অভিজ্ঞতা অর্জন:
- সহকর্মী এবং কর্মক্ষেত্রে অন্যান্য পেশাদার কর্মীদের সাথে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
- PMI শিক্ষাদান, প্রকাশনা এবং লেখালেখির মাধ্যমে প্রজেক্টের জন্য দক্ষ কর্মী তৈরি করাকে উৎসাহিত করে।

৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা বৃদ্ধি:
- PMI কর্মক্ষেত্র থেকে অনবরত জ্ঞান অর্জন করে ব্যক্তিগত উন্নয়নকে উৎসাহিত করে।
- আপনার পেশাগত দুর্বলতা সম্পর্কে জানুন এবং সেগুলি দূর করার চেষ্টা করুন।

৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন: বিনিয়োগকারীদের সাথে মনোমালিন্য হতেই পারে। তাই এসময় খোলামেলা এবং সোজাসাপ্টা কথা বলুন। আর এধরনের সমস্যায় সবসময় গ্রাহকদের পক্ষাবলম্বন করুন

৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা:
- আলোচনা করুন মুক্তভাবে।
- সংস্কৃতি-গত ব্যবধান সম্মানের সাথে দেখুন।
- অলসতা এবং অবহেলা সহ্য করবেন না।

আর্থ সামাজিক এবং পরিবেশগত স্থিতিশীলতা: যদি প্রজেক্টের কাজে কোন সামাজিক বা পরিবেশগত সমস্যার সৃষ্টি হয় তবে আগেই প্রকাশ করে ক্ষয় ক্ষতি যথাসম্ভব কমানোর চেষ্টা করা উচিৎ। প্রয়োজনে পদত্যাগ করতেও পিছপা হবেন না।

টাইপোগ্রাফি কি এবং কেন?

শৈশবে হাতের লেখা সুন্দর করতে গিয়ে পেন্সিল ভেঙ্গেছেন প্রায়ই। এবার কম্পিউটারে টাইপোগ্রাফি প্র্যাকটিস করতে গিয়ে অসংখ্যবার কলম ভাঙ্গার স্বাদ নিতে পারেন। বলাই বাহুল্য কলমটা ভার্চুয়াল। তাই এতে কোন ভোগান্তিও নেই। টাইপোগ্রাফি জিনিষটা কি ভোজনীয় না পরনীয় সেই প্রশ্নের উত্তরও খুঁজছেন নিশ্চয়ই? সহজভাবে বলতে গেলে টাইপোগ্রাফি হচ্ছে লেখার শৈল্পিক উপস্থাপনা। অবশ্য শিল্পের জ্ঞান ছাড়াও কেউ কেউ মাঝে মাঝে দারুণ টাইপোগ্রাফি করে ফেলেন। তাই আমরা কাউকেই ছোট করে দেখছিনা। টাইপোগ্রাফি অনেক পুরনো একটি শিল্প। বিশেষ করে অনেক আগে থেকেই মুসলিম শিল্পীরা কোরআন ও হাদিসের পবিত্র বাণীকে শৈল্পিক ভাবে লিখে রাখতেন। এজন্য আরবি টাইপোগ্রাফি অনেক সমৃদ্ধ। ক্যালিগ্রাফি ও টাইপোগ্রাফির অর্থ এক হলেও ক্যালিগ্রাফি বলতে একচ্ছত্র ভাবে আরবি টাইপোগ্রাফিকেই বোঝানো হয়। যেহেতু আগে কম্পিউটার ছিল না তাই তখন হাতেই ক্যালিগ্রাফি করা হত। আর সেসব ক্যালিগ্রাফির উদ্দেশ্য ছিল উপহার দেয়া অথবা কোন ধর্মীয় বাণীকে সহজে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। ইসলামিক স্কলার হওয়ায় আমার বাবাও আগে অনেক ক্যালিগ্রাফি উপহার পেতেন।

Arabic Typography
Arabic Typography

 

Oriental_Strokes_by_Ramography

খুব সম্ভবত আপনার বাড়িতেও এরকম কিছু ক্যালিগ্রাফি আছে। গ্রাফিক ডিজাইন শেখার পর থেকে দেয়ালে ঝুলে থাকা সেইসব ক্যালিগ্রাফিই আমাকে বারবার ক্যালিগ্রাফি করার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। আর সামান্য কিছু স্টাডি করার পর করেই ফেলব। আগে টাইপোগ্রাফি নিজেই একটি স্বতন্ত্র শিল্প বিবেচিত হলেও বর্তমানে এটি অন্যান্য ডিজাইন জবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেমন ম্যাগাজিন, ফ্লায়ার বা ব্রাশিউর তৈরির সময়ও টাইপোগ্রাফির দিকে আলাদা নজর দিতে হয়। যখন কোন টাইপোগ্রাফি তার লেখায় একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর নাম ধারণ করে আর লেখার প্রেজেন্টেশনে সেই নামের সার্থকতা ফুটিয়ে তোলে তখন তাকে টাইপোগ্রাফিক লোগো বলা হয়। যেমন ধরুন কোকাকোলার লোগো দেখলেই একটি তরল ঝাঁঝালো জিনিষের কথা মনে হয়। আর তৃষ্ণার্ত হলে তো কথাই নেই। যাই হোক নিচের এই লোগোটি দেখুন।

Housing logo
Housing logo

এটি একটি হাউজিং কোম্পানির লোগো। কোম্পানির নাম Epsom Builders Limited যার সংক্ষিপ্ত রূপ EBLএই টাইপোগ্রাফিতে স্থান পেয়েছে। আর ঘরের আকৃতি দেখেই এই কোম্পানি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। আবার নিচের এই বাংলা টাইপোগ্রাফির দিকে নজর দিন।

Untitled-1

এতে মসজিদ লেখা হয়েছে এবং আকৃতিও অনেকটা মসজিদের মত হয়েছে। মূলত কোন লেখার ফন্টের মাধ্যমেই টাইপোগ্রাফির শুরু। আর প্রয়োজনে এরপরেও অনেক কাজ করা হয়। এর পুরো প্রক্রিয়াই আগামী পোস্টে দেখানো হবে ইনশাল্লাহ।

প্রোজেক্ট শুরুর নানা দিক

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট শুরু হয়?
প্রোজেক্ট সাধারণত তিনটি কারণে করা হয়। যেমনঃ-
ব্যবসায়িক প্রয়োজনঃ উদাহরণ স্বরূপ কোন সরকার তাদের এয়ারলাইন্স কোম্পানির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যুক্ত করতে চায়। কিংবা একটি কোম্পানি তাদের ই-কমার্স সাইটে সফলতা পেতে চায়।
সুবিধাঃ প্রযুক্তিগত সমস্যার দ্রুত সমাধান বা এধরনের সুবিধা কাজে লাগাতেও প্রজেক্ট করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ এক আইফোন লক্ষ্য করেই অনেকগুলো প্রজেক্ট করা যেতে পারে।
সমস্যাঃ কোন সমস্যা এড়িয়ে চলতে বা প্রশমিত করতে। যেমন কোন এয়ারপোর্টে বছরে দু-একটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। কর্তৃপক্ষ এর কারণ উদঘাটন এবং সমাধান প্রকল্পে একটি প্রোজেক্ট হাতে নিতে পারেন।

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট নির্বাচিত করা হয়?
একটি নির্দিষ্ট প্রোজেক্টে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা থাকতে পারে। আবার একটি কোম্পানির একাধিক প্রোজেক্টও থাকতে পারে এবং এর থেকে তাদের যেকোনো একটি নির্বাচিত করতে হয়। কিন্তু কিভাবে?

১. স্কোরিং মডেলঃ অপেক্ষাকৃত ভাল বা লাভজনক প্রকল্পগুলি চিহ্নিত করে এক ছকে সাজিয়ে নিন। এবারে বিভিন্ন দিক খেয়াল রেখে এগুলির যথাযথ মূল্যায়ন করে প্রতিষ্ঠানের জন্য সর্বোত্তম প্রকল্পটি বেছে নিন।

২. লাভ এবং সাশ্রয়ঃ এক্ষেত্রে খরচ এবং লাভের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিন। অবশ্যই স্বল্প মেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পের জন্য আলাদা বিশ্লেষণ করুন।

৩. অর্থনৈতিক অবকাঠামোঃ এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মাথায় রাখুন
লাভ এবং ব্যয়ের অনুপাত
নগদ অর্থের যোগান
টাকার বর্তমান মূল্য এবং সার্বিক মূল্য
সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয়
নগদ অর্থের কাঙ্ক্ষিত মুনাফা অর্জনের সম্ভাবনা
পুনরায় বিনিয়োগ

আপনার প্রজেক্ট কি সফল হবে?
অনেক গাণিতিক পদ্ধতি আছে যার মাধ্যমে কোন প্রজেক্টের সফলতা সম্পর্কে মোটামুটি আন্দাজ করা যেতে পারে।

বিনিয়োগকারীদের বিবেচনায় রাখার দরকার আছে কি?
অবশ্যই। কারণ একটি প্রোজেক্ট এক পক্ষকে লাভবান করলেও অপর পক্ষের কাছে ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। তাই প্রোজেক্ট ম্যানেজারকে এই দুই পক্ষকেই সামাল দিতে হয়।

প্রোজেক্টকে কিভাবে নিয়মের গণ্ডিতে আবদ্ধ করবেন?
একটি চার্ট তৈরি করুন যা ব্যবসায়িক প্রয়োজন এবং এর ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করে। এটি শুধুমাত্র একটি ডকুমেন্ট যা প্রোজেক্ট অনুমোদনের পূর্বে যাচাই করা হয়।

চার্টারে যেসব তথ্য থাকবেঃ
কনট্রাক্ট
কাজের বিবরণ
ব্যবসায়িক পরিবেশ
প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়া

চার্টার প্রণয়নে যা দরকারঃ
প্রজেক্ট নির্বাচন পদ্ধতি
প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা
বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন

চার্টার থেকে যেসব তথ্য পাওয়া যেতে পারেঃ
প্রজেক্টের নির্ভুলতা
প্রজেক্টের বর্ণনা
প্রজেক্টের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম
অনুমান
উঁচু স্তরের শিডিউল
ব্যয় পরিকল্পনা
প্রস্তাবিত ব্যবস্থাপক

পূর্ব প্রস্তুতিমুলক কর্মক্ষেত্র তৈরির ঘোষণাঃ
প্রোজেক্ট চার্টার অনুমোদনের পর একটি উপযুক্ত কর্মক্ষেত্রের জন্য বিবৃতির প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। এটি বিনিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা করে সমাধান করা যেতে পারে।

বিবৃতিতে যা থাকতে হবেঃ চার্টারে যেসব বিষয় রাখতে হবে সেই একই বিষয়গুলি এখানেও রাখতে হবে।

যন্ত্রপাতি এবং কলাকৈশলঃ
ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা

বিবৃতির তালিকাঃ
লক্ষ্যসমূহ
উৎপাদিত পণ্য
উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা
প্রোজেক্টের পরিসীমা
প্রাথমিক দুর্ঘটনা
শিডিউল
টিম
ঝুঁকি
ব্যয় নিরূপণ

আমরা Program বাদে web-site তৈরি করব কিভাবে? How to create web-sites without programming

আমরা Program বাদে website তৈরি করব কিভাবে?
কিছু CMS Software আছে যা ব্যবহার করে আমরা অতি সহযে website তৈরি করতে পারি। সেগুলোর মধ্যে জনোপ্রিয় হল
• জুমলা: Download link: http://www.joomla.org/download.html
• ওয়াডপ্রেস Download link: http://wordpress.org/
• দ্রুপার : Download link: https://drupal.org/project/download
এগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
এগুলোর জন্য ১টি local server প্রয়োজন। যার Download link হল https://www.apachefriends.org/download.html
Download এরপর install করতে হবে । এবার ঐ CMS Software টি C:\xampp\htdocs এর মধ্যে Extact করে রাখতে হবে।এবার C:\xampp তে xampp-control করুন। এখানে apache,mysqul on করুন। এবার browser open করুন। লিখুন http://localhost/xampp/। phpMyAdmin এ privileges এ Add a new User host: localhost এবং পূরণ করে CMS Software install করতে browser এ লিখুন http://localhost/ CMS Software এর নাম, যে নামে Extact করেছেন।এরপর সহযে install করে ব্যবহার করুন।

 

Recursive Function বিষয়ক কিছু কথা : On Recursive Function

আধুনিক সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এই Recursive Function কে ব্যাবহার করে অনেক জটিল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। যদিও সঠিক ভাবে না বোঝার কারণ এ অনেকেই এই পদ্ধতি ব্যাবহার করেন না। Recursive Function অর্থ একটি function যখন নিজের ভিতর তার নিজেকে call করে। এই প্রক্রিয়া ততক্ষন চলতে থাকে, যতক্ষণ function টি নির্দিষ্ট কোন parameter এর জন্য কোন সংখ্যা return না করে। একটি উদাহরন দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে দেখা যাক।

int factorial ( int i ) //line 1
{ //line 2
if ( i == 0) //line 3
return 1; //line 4
return i * factorial ( i - 1); //line 5
}
//line 6
এখানে factorial ( i ) function টি তার নিজের মান হিসাব করার জন্য factorial ( i-1) কে কল করেছে। যেহেতু টি নিজের ভিতর নিজেকে ই একটি ভিন্ন parameter দিয়ে কল করেছে, তাই এটি একটি recursive function। ধরা যাক আমরা factorial(4)কে কল করছি। এই ক্ষেত্রে এটি factorial(3) কে কল করবে। যা আবার factorial(2) কে কল করবে। এই প্রক্রিয়া ততক্ষন চলবে যতক্ষণ factorial(0)কল না হয়, যা ১ return করবে। যা এরপর বিপরীত প্রক্রিয়ায় factorial(1) হিসাব করতে ব্যাবহার করা হবে। এই প্রক্রিয়া চলবে যতক্ষণ factorial(4) এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট মান না আসে।
factorial(0)=1, factorial(1)=1*1, factorial(2)=2*1*1, factorial(3)=3*2*1*1, factorial(4)=4*3*2*1*1=24

এই প্রক্রিয়া তে Fibonacci Series, Tower of Hanoi জাতীয় আরও জটিল সমস্যা অল্প কয়েক লাইন প্রোগ্রাম ব্যাবহার করে সহজে সমাধান করা সম্ভব।

WordPress Plugins

Plugins মূলত WordPress এর কার্যপরিধি প্রসারণ করার উপকরণ। WordPress তৈরি করার মূলে রয়েছে কোডের স্ফীতি কমিয়ে ওয়েবসাইট নির্মাণ কৌশলকে সহজতর করে তোলা। Plugins এমন কিছু function ও feature সরবারহ করে , যাতে করে WordPress ব্যবহারকারীরা তাদের website এর প্রয়োজন অনুযায়ী function ব্যবহার করতে পারে। আপনার website এর Plugins ব্যবস্থাপনার জন্য যদি কোন নির্দেশাবলি, ডাউনলোড, ইন্সটল, আপগ্রেড এর প্রয়োজন হয় তবে managing plugins.ds দেখুন। আর যদি আপনি আপনার নিজের plugin কে develop করতে চান তবে এর জন্য plugin resources দেখতে পারেন।

Plugin Repositories

WordPress plugin বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া যায়। তবে এর অফিসিয়াল উৎস হল-

Official WordPress plugins Repository

তবে সব plugins হয়ত এখানে নাও পাওয়া যেতে পারে, তাই চেষ্টা করতে হবে WordPress plugin এর জন্য web খুঁজতে।

Default plugin

নিম্নলিখিত plugin টি WordPress এর সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হয়-

Akismet

এটি আপনার website এর comment check করবে, এতে spam আছে কিনা। এছাড়া আপনি এটিকে manage এর অধীনে রেখে পর্যালোচনা করতে পারেন যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৫ দিন পর পর পুরানো spam হিসেবে মুছে যেতে পারে।

WordPress এর Blog site এ যদি category যোগ করতে চাই : How to add category in WordPress site

WordPress এর Blogsite এ যদি category যোগ করতে চাই, তবে website এ প্রথমে login করতে হবে। এরপর দেখা যাবে সেখানে অনেকগুলো option রয়েছে , যার মধ্য থেকে dashboard কে select করতে হবে। dashboard এ click করার পর যেসব option আসবে তার মধ্য থেকে category কে বেছে নিতে হবে। category তে click করার পর add new তে click করে যে category add করতে চান তা add করা যাবে।

তথ্য প্রযুক্তি

Mursheda Binta Aziz

আধুনিক বিজ্ঞানের নানামুখী আবিষ্কার এর বৈচিত্রময়তার মাঝে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের সবচেয়ে বেশী অবাক করেছে এবং আমাদের জীবনকে সবচেয়ে বেশী প্রভাবিত করেছে ।

একবিংশ শতাব্দীর শুরুতেই যদি এ অবস্থা হয় তাহলে এ পৃথিবীকে বড় ধরনের যুদ্ধ-বিবাদ থেকে মুক্ত রাখতে পারলে, সভ্যতার বিকাশকে আমরা নিশ্চিতভাবে গ্রহান্তরে নিয়ে যেতে পারবো, তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমেই,জানতে পারবো এ সুবিশাল মহাবিশ্বে আমাদের আর কোন বুদ্ধিমান প্রতিবেশী আছে কিনা ।

মঙ্গলে রোবটের সাথে যোগাযোগ পরিচালনার মাধ্যমে মঙ্গলের নানাবিধ তথ্য সংগ্রহ করা,এতদুরের রোবটকে পৃথিবীতে বসেই মেরামত করা থেকে শুরু করে মহাকাশ যান নিয়ন্ত্রণ, উপগ্রহের মাধ্যমে সারাবিশ্বে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ দ্রুত রক্ষা করা,একমহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশের দূরতম মানুষকে জটিল চিকিৎসা সেবা সবচেয়ে বড় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে তৎক্ষণাত প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির বিস্ময়কর অগ্রগতির ফলেই ।
আজকে বিশ্বের দূরতম কোন গ্রামের ছেলে সময়ের ব্যবধান ডিঙ্গিয়ে উন্নত বিশ্বের কাজ সম্পাদন করে দিচ্ছে নিজ ঘরে বসে এ তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণেই ।
আমাদের হাতের ছোট মোবালটি দিয়েই উন্নত বিশ্বের কোন বিখ্যাত লাইব্রেরীর বই দেখতে পারি,ঘরে বসেই দূর্ শিক্ষণের মাধ্যামে যোগ্যতা লাভ করতে পারি ।

অল্পকথায় বলতে গেলে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অবদান রেখে যাচ্ছে প্রতিক্ষণ,প্রতিদিন ।

সি এবং অ্যারে : Array in C

int marks[4][10] = {{80, 70, 92, 78, 58, 83, 85, 66, 99, 81}, {75, 67, 55, 100, 91, 84, 79, 61, 90, 97}, {98, 67, 75, 89, 81, 83, 80, 90, 88, 77}, {0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0}};

 

 #include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     int marks[4][10] = {{80, 70, 92, 78, 58, 83, 85, 66, 99, 81}, {75, 67, 55, 100, 91, 84, 79, 61, 90, 97}, {98, 67, 75, 89, 81, 83, 80, 90, 88, 77}, {0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0}};  
     int col;  
     for(col = 0; col < 10; col++) {  
         marks[3][col] = marks[0][col] / 4.0 + marks[1][col] / 4.0 + marks[2][col] / 2.0;  
         printf("Roll NO: %d  Total Marks: %d\n", col + 1, marks[3][col]);  
     }  
     return 0;  
 }

 

 int marks[4][10];  
 int i, j;  
 for (i = 0; i < 4; i++) {  
     for (j = 0; j < 10; j++) {  
         scanf("%d", &ara[i][j]);  
     }  
 } 

 

#include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     int namta[10][10];  
     int row, col;  
     for (row = 0; row < 10; row++) {  
         for(col = 0; col < 10; col++) {  
             namta[row][col] = (row + 1) * (col + 1);  
         }  
     }  
     for (row = 0; row < 10; row++) {  
         for(col = 0; col < 10; col++) {  
             printf("%d x %d = %d\n", (row + 1), (col + 1), namta[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  
#include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         printf("%s\n", saarc[row]);  
     }  
     return 0;  
 }  

 

 

#include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row, col, name_length;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         name_length = strlen(saarc[row]);  
         for(col = 0; col < name_length; col++) {  
             printf("%c ", saarc[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  


#include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row, col, name_length;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         name_length = strlen(saarc[row]);  
         for(col = 0; col < name_length; col++) {  
             printf("(%d, %d) = %c, ", row, col, saarc[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  
 
 #include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     int ara1[5][5] = {{1, 2, 3, 4, 5}, {10, 20, 30, 40, 50}, {100, 200, 300, 400, 500}, {1000, 2000, 3000, 4000, 5000}, {10000, 20000, 30000, 40000, 50000}};  
     int ara2[5][5];  
     int r, c;  
     printf("Content of first array (ara1): \n");  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             printf("%d ", ara1[r][c]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     printf("\n");  
     // now start copy  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             ara2[c][r] = ara1[r][c];  
         }  
     }  
     printf("Content of second array (ara2): \n");  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             printf("%d ", ara2[r][c]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  


	

একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হতে গেলে যে জিনিসগুলো লাগবে তা হচ্ছে: How to be a great programmer

বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। আধুনিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের যাত্রা শুরু হয় সি দিয়ে। বর্তমানে যেসব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে সেসব গুলোর একটা না একটা অংশ সি থেকে নেওয়া হয়েছে।
একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হতে গেলে যে জিনিসগুলো লাগবে তা হচ্ছে–
১) এক বা একাধিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে ভালো দখল,
২) ভালো একটি IDE ব্যবহারের দক্ষতা,
৩) প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলো সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা,
৪) গণিত ও যুক্তিতে দক্ষতা,
৫) অবজেক্ট ওরিয়েনটেড প্রোগ্রামিংয়ে (OOP– Object Oriented Programming) দক্ষতা,
৬) ডাটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদমের মৌলিক জ্ঞান ও তা প্রয়োগের ক্ষমতা,
৭) যোগাযোগে দক্ষতা (Communication Skills),
৮) ইন্টারনেট ঘেঁটে অল্প সময়ে কোনো সমস্যার সমাধান বের করা বা দ্রুত কোন নতুন বিষয় শিখে নেওয়ার দক্ষতা,
৯) একটি সমস্যার পিছনে লেগে থাকার মানসিকতা,
১০) প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা।

ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ : How to take care of your laptops..

Antor Khan
আমাদের দেশে বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটার এর সাথে সাথে ল্যাপটপ কম্পিউটার এর ব্যাবহারও সমান তালে বেড়ে চলেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে ল্যাপটপ এর যত্ন নিতে হই। তবে চলুন জেনে নেই।

আমাদের অনেকেরই বদঅভ্যাস আছে বিছানাই ল্যাপটপ ব্যবহার করার। এটা ল্যাপটপ এর জন্য ক্ষতিকর।প্রয়োজন হলে ল্যাপটপ এর নিছে বই অথবা শক্ত কিছু রেখে তারপর ব্যবহার করুন।তবে টেবিল এই ব্যবহার করা সব থেকে ভাল।
কুলিং প্যাড ব্যবহার করুন।এতে ল্যাপটপ ঠাণ্ডা থাকে এবং এর আয়ু বাড়ে।
ব্যাটারি পাওয়ারে চালানোর সময় মনিটর এর উজ্জলতা কমিয়ে নিন।
সপ্তাহে অন্তত ৩ বার ৪০% চার্জ থাকা পর্যন্ত ব্যাটারিতে ল্যাপটপ ব্যবহার করুন।এতে ব্যাটারি এর আয়ু বাড়ে।
ল্যাপটপ এর স্কিন গ্লাস ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন।
যত সম্ভব কম প্রোগ্রাম চালু রাখুন। প্রয়োজন না থাকলে ওয়াই ফাই সংযোগ বন্ধ রাখুন।
যদি গেম খেলার কাজে ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তবে এক্সটারনাল মাউস কীবোর্ড ব্যবহার করুন।
যেকোনো প্রকার তরল দ্রব্য ল্যাপটপ থেকে দূরে রাখুন।
ল্যাপটপ এর ফলডিঙ অফ করার আগে খেয়াল করুন ল্যাপটপ এর কীবোর্ড এর উপর কিছু (হেডফোন এর জ্যাক,কলম ইত্যাদি) আছে কিনা।

ধন্যবাদ ।

ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং কি? What is Visual Programming

সবাইকে আমার সালাম ও আন্তরিক অভিনন্ধন জানায়।আজ আমি ভিসুয়াল বেসিক কি এই নিয়ে আলোচনা করব।
ভিসুয়াল শব্দটির বাংলা হচ্ছে সরাসরি দেখা যায়।প্রগ্রাম্মিং আর ভাসায় ভিসুয়াল মানে code না লিখে প্রগ্রাম এর বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেস শমুহ প্রগ্রাম এ সংযুক্ত করা।
ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং হচ্ছে এমন এক ধরনের windows ভিত্তিক object oriented programming যাতে মেনু, চিত্র, বিভিন্ন ধরনের টুলস ব্যবহার করে বাস্তব ভিত্তিক যে কোনো সমস্যা অতি সহজে সমাধান করে।
ডেভেলপার ২০০০
বহুল প্রচলিত ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং গুলু হল।
ভিসুয়াল বেসিক
ভিসুয়াল ফাক্সপ্র
ভিসুয়াল সি
ভিসুয়াল সি++
ভিসুয়াল জাভা
পাও্য়ার বিল্ডার

প্রোগ্রামিং ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বের সব অচল । Importance of Programming

বিভিন্ন সফটওয়্যার , গেম , ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান সব কিছুই প্রোগ্রামিং নির্ভর।
আর এ সব এ করেন ভাল ও অভিজ্ঞ প্রোগ্রামাররা । প্রোগ্রামার হতে হলে শিখতে হয় বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বা ভাষা । যেমন : সি , সি# , সি++ , পাইথন , পিএইচপি ,জাভা ইত্যাদি ।
যারা প্রোগ্রামিং জগত এ একেবারে নতুন তাদের জন্য আছে পাইথন ,সি ইত্যাদি। সি ল্যাঙ্গুয়েজ একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা । নতুনদের জন্য প্রথমে সি শিখাটাই ভাল। পাইথন ও শিখতে পারেন ।
সি, পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজ দ্বারা আপনার প্রোগ্রামিং এ বেশ কিছু দক্ষতা আসবে। তারপর আরও উন্নত ভাষা শিখতে আপনার সুবিধা হবে।

সি ও পাইথন দিয়ে বেশ কিছু ভাল প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় । কিন্তু এগুলো তে গ্রাফিক্স ইন্টারফেস নেই । সব সাদা কাল।

আইওএস- ম্যাক সফটওয়্যার ডেভেলপ এর জন্য "অবজেক্ট-সি" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার হয় এবং আন্ড্রইড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর জন্য "জাভা" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়।

আজ এ পর্যন্তই । ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

IT প্রযুক্তি

নাভিদ তাসনিম

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে IT সম্পর্কিত প্রবন্ধ উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আসুন আমরাও এবার সংক্ষেপে IT প্রযুক্তি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইঃ

IT এর পূর্ণরূপ হলো Information Technology বা তথ্য প্রযুক্তি। IT হচ্ছে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এমন একটি সরঞ্জাম যা তথ্য জমা রাখতে,প্রেরণ করতে এবং কায়দা ও পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহ্রত হয়ে থাকে।এটি হচ্ছে একই শব্দে কম্পিউটার ও টেলিফোন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করার একটি সুবিধাজনক অঙ্গীকার। IT প্রযুক্তিকে "তথ্য বিপ্লব" নামেও অভিহিত করা হয়।

IT এর সাথে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শ্রমশিল্প জড়িত।কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার,সফটওয়্যার,ইলেকট্রনিক্স,সেমিকন্ডাক্টর,ইন্টারনেট,টেলিকম সরঞ্জাম, e- বানিজ্য এবং নানান যন্ত্রাংশের পরিষেবায় IT অন্তর্ভুক্ত।তাইতো সারা বিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়ে থাকে IT প্রযুক্তির পেছনে।

এছাড়া শিক্ষার বিবর্তনের উপরেও IT প্রযুক্তির বড় ধরনের প্রভাব লক্ষনীয়।যেমন-ইহা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষাদান ব্যবস্থাকে করেছে আরো সহজ।ইহা উন্নত শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে। IT এর বদৌলতে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারে,যা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে IT প্রযুক্তি অবশ্যই বড়মানের পরিবর্তন এনেছে।উন্নত দেশসমূহের ন্যায় বাংলাদেশে IT প্রযুক্তির এই প্রসার অবশ্যই সাধুবাদ জানানোর মতো।দেশে IT এর ব্যবহার যতো বাড়বে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ততোই সহজ হবে।

Anti mosquito কি আসলেই কাজ করে……?

যদিও আজকাল সিম্বিয়ানকে আর স্মার্টফোন হিসেবে গণ্য করা হয় না তথাপি প্রথম সফটওয়্যার ইন্সটল করার অভিজ্ঞতা এই সিম্বিয়ানেই পেয়েছিলাম। তখন কিন্তু মোবাইলের জন্য খুব বেশি সফটওয়্যার ছিল না। তাই সফটওয়্যার মানেই ছিল NetQin Anti-virus ও Anti mosquito. Anti-virus এর কার্যকারিতা নিয়ে তখন তেমন কোন প্রশ্ন না উঠলেও Anti mosquito নিয়ে বেশ বিতর্ক হত। নতুন মোবাইল কেনার পর প্রায় সবাই এটি ইন্সটল করতেন যেহেতু তখন একটি সিম্বিয়ান ফোনের দাম অনেক ছিল তাই এর মশা মারার ক্ষমতার কারণে এর কদর আরও বেড়ে যেত কিন্তু প্রথম এক্সপেরিমেন্টেই হতাশ হতে হত সবাইকে।

Anti Mosquito
Anti Mosquito

এ ঘটনার পর বন্ধুদের টিটকারিও সহ্য করেছেন অনেকে।তারপরেও বিশ্বাসী মানুষদের কল্যাণে এটি সিম্বিয়ান ছাড়িয়ে আজ App Store কিংবা Google Play তেও বেশ ভালো রেটিং নিয়ে বহাল তবিয়তে আছে যাই হোক ইদানীং টিভিতে LG Mosquito away এসির বিজ্ঞাপন প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে মোবাইলের Anti mosquito তে যে প্রযুক্তির কথা বলা হয়েছিল এই এসিতেও সেই একই প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে।তাহলে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক মোবাইলে কাজ না করলে তা এসিতে কাজ করবে কেন? এ প্রশ্নের জবাব আমরা খুঁজব কিন্তু তার আগে মশা তাড়ানো টেকনোলজি নিয়ে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।

LG Mosquito away AC
LG Mosquito away AC

এলজির ভাষ্যমতে তাদের এই এসি Ultrasonic তরঙ্গ উৎপন্ন করে ফলে মশারা পালিয়ে যায়।তাহলে Ultrasonic তরঙ্গ আবার কি? পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় যেকোনো শব্দই কোন না কোন বস্তুর কম্পনের ফলে উৎপন্ন হয়। বস্তুটি সেকেন্ডে কতবার কম্পিত হচ্ছে তাকে এই তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি বলা হয়। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 5Hz মানে কোন বস্তু সেকেন্ডে ৫ বার কম্পিত হওয়ার ফলে এই তরঙ্গ উৎপন্ন হচ্ছে। বিভিন্ন প্রাণীর শ্রবণ ক্ষমতা বিভিন্ন। মানুষের ক্ষেত্রে এই ক্ষমতা 20Hz থেকে 20KHz পর্যন্ত। অর্থাৎ কোন শব্দ তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর কম হলে বা 20000Hz এর বেশি হলে সেই শব্দ আমরা শুনতে পাই না। কিন্তু এলজির এই এসি 30kHz এরও অধিক ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করে। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর বেশি হলে তাকে Ultrasonic তরঙ্গ বলা হয়। এই শব্দ আমরা শুনতে না পেলেও মশারা ঠিকই শুনতে পায় এবং এই শব্দ তাদের জন্য রীতিমত অস্বস্তিকর। তাই মশারা এই শব্দ শুনলে দৌড়ে পালায়। এই তরঙ্গ উৎপন্ন করা কিন্তু সহজ কথা নয়। এজন্য এলজি তাদের এসিতে বিশেষ ধরনের স্পিকার যুক্ত করেছে যা এতো হাই ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করতে পারে। কিন্তু মোবাইল ফোনের এই বিশেষ ধরনের স্পিকার নেই বলে তা গান শোনার সাধারণ স্পিকারে Ultrasonic তরঙ্গ উৎপাদনের ব্যর্থ চেষ্টা করে। আর এজন্যই Anti mosquito মোটেই কাজের না। শেষ করব একটি গল্প দিয়ে। হাট থেকে ফেরার সময় এক ব্যক্তি দেখলেন ক্যানভাসিং করে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে। তিনি অতি আগ্রহে ৫ টাকা দিয়ে কাগজে মোড়ানো একটি ওষুধ কিনলেন। বিক্রেতা বলে দিলেন এটি বাড়িতে গিয়ে খুললেই হবে কিন্তু পথে খুললে পথেই ছড়িয়ে যাবে। লোকটি তাই রাস্তায় এটি আর খুলে দেখলেন না। বাড়িতে গিয়ে যখন এটি খুললেন তখন দেখলেন আসলে এর ভেতরে কিছুই নেই। বরং কাগজে লেখা আছে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ মশারি। তাই মশা মারতে মোবাইল দাগবেন না। আল্লাহ হাফেজ

তথ্যসুত্রঃ http://www.lg.com/africa_en/split-air-conditioners/lg-HS-C1865NN8

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা……

তারেক শিকদার।।
ই-মেইল : tshikder2008@gmail.com

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর গবেষণা চলছে বেশ অনেকদিন আগ থেকেই। সম্প্রতি এই গবেষনার একটা চুড়ান্ত ও আলোড়ণ সৃষ্টিকরা প্রযুক্তি সারা ফেলে দিয়েছে গোটা বিশ্বে।

যন্ত্রের ভিতর মানুষের ভাবাগবগ, আবেগ-অনুভুতি ও চিন্তাশক্তির প্রয়োগের দিক থেকে বিজ্ঞানিরা এখন অনেকটাই এগিয়ে। সুপার কম্পিউটার বলতে যা বোঝায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসলে তার চাইতেও কিন্তু অনেক বেশী কিছু। এখানে স্পর্শানুভুতি, দর্শনানুভুতি, অগ্রীম অনুমান ও পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি নিজ থেকে গবেষনা ও বিচার-বিশ্লেষন করে নতুন কোন আবেগকে কাজে লাগানোর ক্ষমতা কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন গবেষকরা। বলা যেতে পারে তার অনেকটাই সফল।

সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিয়োর্নিার গবেষকরা দৃষ্টি শক্তির প্রয়োগ ও তার বিপরীতে রেসপন্স করতে সক্ষম এমন একটি আর্টিফিসিয়াল চক্ষু উদভাবন করে তা কৃত্রিম বুদ্ধিমতা সম্পন্ন কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করে দেখেছেন যে, তা প্রায়ই মানুষের চোখের মতই কাজ করছে। এ গবেষনার ফলাফলে গবেষকরা রিতিমত অভিভুত। অদুর ভবিষ্যতে হয়তো কোন অন্ধ মানুষের চোখে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন চোখ স্থাপন করে ঐ অন্ধ লোকটির দৃষ্টি শক্তি সম্পূর্ণ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।

R প্রোগ্রাম পরিচিতি: R Programming

R একটি উন্মুক্ত কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা পরিসংখ্যানিক বিষ্লেশনের জন্য তৈরী করা হয়েছিল। বিশ্বের বিখ্যাত পরিসংখ্যানবিদদের অক্লান্ত এবং অবিরত পরিশ্রমের ফসল এই R প্রোগ্রাম। এটি শুধু একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ-ই নয়, একই সাথে একটি পরিসংখ্যানিক প্যাকেজ ও ইন্টারপ্রেটারও।

R কে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হলেও এটি C অথবা অন্যান্য লো বা মিড লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর মত নয়। এমন অনেক সুবিধা এখানে আছে যা অন্য কোন প্রোগ্রামে চিন্তাই করা যায় না। যেমন R এ কখনো ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করার প্রয়োজন হয় না।

প্রথম দিকে শুধুমাত্র পরিসংখ্যানিক কাজের জন্য R প্রোগ্রাম তৈরী করা হলেও এখন গ্রাফিকাল টেকনিকসমূহ অত্যন্ত সহজে এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে করা যাচ্ছে।

R প্রোগ্রামের সবচেয়ে বড় সুবিধা এটি ওপেন সোর্স অর্থাৎ সম্পুর্ণ বিনামূল্যে অফিসিয়াল ওয়েব সাইট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়, সফটওয়্যারটি অত্যন্ত হাল্কা হওয়ায় খুব সহজেই অনেক পুরনো লো কন্ফিগারের কম্পিউটারেও কোনরকম অসুবিধা ছাড়াই ব্যবহার করা যায়।

R প্রোগ্রামটির ডেভেলপমেন্টের পদ্ধতিও এর জনপ্রিয়তার অন্যতম বড় একটি কারণ। বিশ্বের বড় বড় পরিসংখ্যানবিদ এবং প্রোগ্রামাররা নিজের নিজের জায়গা থেকেই R Project এর তত্তাবধানে থেকে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্যাকেজ উন্নয়ন করে চলেছে যার জন্য আপনি যে ধরনের বিষ্লেশনের কাজ্-ই করতে চাননা কেন, তার জন্য বেশিরভাগ সময়েই কষ্ট করে সময় নষ্ট করে বড় বড় আর জটিল প্রোগ্রাম লেখার প্রয়োজন হবে না বড়ং নির্দিষ্ট জায়গায় সার্চ করলেই আপনার কাজের জন্য উপযোগী প্যাকেজ পেয়ে যাবেন। আবার আপনি চাইলে একজন R প্রোগ্রামার ও হয়ে যেতে পারেন যদি এমন কোন প্যাকেজ আপনি ডেভেলপ করেন যা আগে কেউ করেনি। এ ধরনের প্যাকেজ সুবিধা এবং সহজলভ্যতা আর কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে কখনও দেয়া হয়নি।

এতসব সুবিধার কারণেই বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত, পরিসংখ্যান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ব্যবসায় শাখা অনুষদে অফিসিয়াল প্রোগ্রাম হিসেবে R কেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি প্রকৌশল বিজ্ঞানেও এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।

বর্তমানে এই প্রোগ্রামের একমাত্র লিমিটেশন হল এতে অনেক বড় ডাটা হলে হ্যান্ডলিং করা যায় না যা MATLAB এ করা যায়, তবে R ডেভেলপমন্ট যত দ্রুত গতিতে বর্ধিত হচ্ছে তাতে আশা করা যায় হয়ত ১ অথবা ২ বছরের মধ্যেই এই সমস্যা দুর হয়ে যাবে।

R এর সর্বশেষ ভার্শন 3.1.0 কোড নেম স্প্রিং ডান্স (Spring Dance) যা এই বছরের ১০ এপ্রিল উন্মুক্ত হয়। R এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট http://www.r-project.org/ যেখান থেকে প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করা যাবে এবং R সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য, সকল প্যাকেজ, হেল্প ফাইল, টিউটোরিয়াল গুলো পাওয়া যাবে।

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।
Notepad খুলুন এবং তাতে নিচের কোড গুলো লিখুন-

<html>
<head>
<style type="text/css">
div.container
{
width:100%;
margin:0px;
border:1px solid gray;
line-height:150%;
}
div.header,div.footer
{
padding:0.5em;
color:white;
background-color:gray;
clear:left;
}
h1.header
{
padding:0;
margin:0;
}
div.left
{
float:left;
width:160px;
margin:0;
padding:1em;
}
div.content
{
margin-left:190px;
border-left:1px solid gray;
padding:1em;
}
</style>
</head>
<body>

<div class="container">
<div class="header"><h1 class="header">S-Softbd</h1></div>
<div class="left"><p> S-Softbd brings the quickest solutions for you. No matter where you are in the world, we are committed to respond within maximum 72 hours and bring reliable solution for you and your problem.</p></div>
<div class="content">
<h2>Welcome!</h2>
<p> S-Softbd is a leading software development company in Bangladesh. Already it has earned vast popularity in Corporate Software Solutions. Our goal is to provide the best innovative and unique creative solutions to our valued customers. We mainly focus on web applications and management software according to meet our clients criteria.</p>

<div class="footer">Copyright | S-Softbd | 2014</div>
</div>

</body>
</html>

এবার ফাইলটিকে একটি নাম দিয়ে save করুন। এবার আপনার browser এ file টি open করে দেখুন।

While লুপ, Do-While লুপ, For লুপ, try-catch-finally ব্লক:

While লুপ, Do-While লুপ, For লুপ, try-catch-finally ব্লক:
এবং break, continue বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি:
while লুপ:
while(condition){
//do something
}
do-while লুপ:
do{
//do something
}while(condition);
for লুপ:
for(initial_value;condition;increment){
//do something
}
try-catch-finally ব্লক:
try{
//try something
}catch(Exception e){
//do something if exception occurs
}finally{
//do something even if exception occurs or not
}
break, continue:
break; //লুপ থেকে বেরিয়ে আসবে
continue; //বাকি অংশ বাদ দিয়ে লুপ এর শেষে চলে যাবে

আসা করি উপরের বিষয় গুলো ভাল ভাবে অনুশীলন করলে আপনি ভাল ফলাফল পাবেন।

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : Computer Networks

বর্তমানে বহুল আলোচিত আইসিটি শব্দ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, কারণ এই নেটওয়ার্ক দিয়ে খুব সহজেই ডেটা শেয়ার এবং তথ্য আদান-প্রদান করা যায়। যে দেশ যত বেশি তথ্য সমৃদ্ধ, সেই দেশ তত বেশি উন্নত। আর, আইসিটিকে উন্নতকরণের একটি বড় মাধ্যম হল এই কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হল দুই বা ততোধিক কম্পিউটার বা কম্পিউটার সদৃশ ডিভাইস সমূহের এমন একটি সংযোগ যার মাধ্যমে ডিভাইস সমূহ একত্রে বা পৃথকভাবে ডেটা, ছবি, ভিডিও প্রভৃতি শেয়ার করা যায়। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে শুধুই যে কম্পিউটার থাকে তা না, অন্যান্য ডিভাইস যেমনঃ মোবাইল, স্মার্ট ফোন, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ল্যাপটপ, নোটবুক ইত্যাদি ডিভাইস সংযুক্ত থাকতে পারে। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন ভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১. LAN (লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক), ২. MAN (মেট্রোপলিটনএরিয়া নেটওয়ার্ক) এবং ৩. WAN (ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক)। LAN এর ব্যপ্তি খুব স্বল্প পরিসরে হয়। যেমনঃ অফিস নেটওয়ার্ক। MAN এর ব্যপ্তি হয় মাঝারি পরিসরে। যেমনঃ একটি শহরের নেটওয়ার্ক। WAN এর ব্যপ্তি হয় বৃহৎ পরিসরে এমনকি পুরো পৃথিবী জুড়ে হতে পারে। যেমনঃ ইন্টারনেট। এই ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবন খুব সহজ থেকে সহজতর হচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এর প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়ছে।

 

 

জাভা – আন্ড্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা। Java and Android Programming.

জাভা - আন্দ্রয়েড প্রোগ্রামিং এর ভাষা।

নাম - ওয়াসী হক।

আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা সবার শখ। আন্দ্রয়েড অ্যাপ বানানোর জন্য যেই ল্যাঙ্গুয়েজটা জানা দরকার, সেইটা হল জাভা। এক্সএমএল ও জাভার সমন্বয়ে আন্দ্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা হয়। জাভাতে কোডিং বেশ সহজ, কিছু সাধারণ জিনিস মনে রাখতে হয়।

১) এক লাইন কোড লেখার পর অবশ্যই অবশ্যই ";" দিতে ভুলবেন না। নতুন কোডার দের বেশি ভাগ এরর সেমি - কলন না দেওয়ার জন্য হয়।

২) বেশি "মেথড" নিয়ে কাজ করার সময় চেষ্টা করবেন সব ব্র্যাকেট (), {}, [] স্ক্রীনের মধ্যে রাখতে। নতুন অবস্থায় আমি যা ভুল করতাম তা অনেক সময় ব্র্যাকেট ক্লোজ না করার এরর হত।

আমি যেই টিপস গুলো দিলাম, কোন প্রোগ্রামের এই টিপস গুলো আপনাকে দেবে না। একজন কোডার হিশেবে প্রথম প্রথম যেই সমস্যায় আমি পড়তাম, সেইগুলো সমাধান করার চেষ্টা করলাম।

অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত । What is an Algorithom?

অ্যালগরিদম কি? অ্যালগরিদম সম্পর্কে বিস্তারিত ।

ইরাজ ইলাহি

কোন সমস্যা সমাধান এর জন্য যে সুনির্দিষ্ট ধাপ অনুসরন করতে হয় তাকে বলা হয় অ্যালগরিদম । অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ এমন ভাবে রচনা করতে হয়,যাতে সম্ভাব্য কম সময়ে প্রদত্ত কোন সমস্যার সহজ সমাধান পাওয়া যায়।অ্যালগরিদম কে অনেকেই রান্নার রেসিপি র সাথে তুলনা করে থাকে। রেসিপিতে যেমন রান্নার প্রতিটি ধাপ সুস্পষ্ট ভাবে লেখা থাকে,অ্যালগরিদমও তেমনি। ভাল রান্নার জন্য রেসিপির কোন ধাপ আগে পরে করার উপায় নেই,বাদ দেয়ারও সুযোগ নেই। অ্যালগরিদম এর বেলায়ও প্রতিটি ধাপ নির্ধারিত ক্রমে অনুসরন করতে হয়। অ্যালগরিদমকে কোন প্রোগ্রামিং ভাষায় লিখলে তা প্রোগ্রামে পরিণত হয়।

অ্যালগরিদম লেখার নিয়ম

অ্যালগরিদম লেখার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমে সমস্যা অর্থাৎ প্রোগ্রামের বিষয় নির্ধারণ করতে হয় এবং বিষয়টির একটি শিরোনাম দিতে হয়। এরপর বিষয়টিকে বিশ্লেষণ করে তা সমাধান এর একটা পথ বের করতে হয়। বড় আকারের সমস্যার বেলায় একাধিক ছোট অংশে বিভক্ত করে সমাধানের পথ নির্দেশ বের করা হয়। অ্যালগরিদম এর প্রতিটি ধাপ সাবধানতার সাথে নির্ধারণ করতে হয়। একটি ভাল অ্যালগরিদম এর চারটি শর্ত রয়েছে । শর্ত গুলো হল-

  1. অ্যালগরিদমকে সহজবোধ্য হতে হবে।
  2. কোন ধাপই জটিল হবে না , স্পষ্ট হতে হবে।
  3. সসীম সংখ্যক ধাপে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
  4. একে ব্যাপক ভাবে প্রয়োগ করার সম্ভাবনা থাকতে হবে।


IP এড্রেস হ্যাকিং

IP এড্রেস হ্যাকিং

Do not use this article for any harmful purpose. Just take the lesson that your IP address can get hacked, and one method is described. If you find this article to be harmful, please report and we will take it off.
আইপি ঠিকানা কি?
সাধারনত আইপি ঠিকানা বলতে বুঝায় IP Address = Internet Protocol Address. এটা সাধারনত Unique নম্বর ভিত্তিক হয়ে থাকে । আইপি ঠিকানা বলতে কোন কম্পিউটার, প্রিন্টার, মোবাইল এর থাকে নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত করার জন্য । একটি আইপি ঠিকানার দুইটি অংশ থাকেঃ
১. Host or network interface identification
২. Location Addressing
Read more at Wikipedia: en.wikipedia.org/wiki/IP_address
কি ভাবে পাবেন এই আইপি ঠিকানা ?
অনেক উপায়ে আইপি ঠিকানা পেতে পারেন বেসিক কিছু পদ্বতিঃ
1. পিএইচপি নোটিফিকেশন স্ক্রিপ্ট দিয়ে
2. ব্লগ এবং ওয়েবসাইট
3. Read Notify এর মাধ্যমে
4. গুগল এবং ইয়াহু এর চ্যাট সেশন হাইজ্যেকিং এর মাধ্যমে
PHP Notify Script:
এটা মোটামুটি আইপি হ্যাকিং এর সহজ পদ্বতি, এবং অনেকটা ফিশিং ফিশিং লাগে ।
1. এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড পিএইচপি Notify স্ক্রিপ্ট ডাউনলোড করে নিন
2. এটার ভিতর দুইটি ফাইল পাবেন একটি IP.html এবং index.php ফাইল দুটি কোন একটি ওয়েব হোস্টিং এ আপলোড করে নিন। আপনার আগের কোন হোস্টিং এ্যাকাউন্ট থাকলে তাতে না করে অন্য নতুন একটি এ্যাকাউন্ট খুলে নিন । আপনি এই হোস্টিং ঠিকানাটি ব্যাবহার করতে পারেনঃ http://my3gb.com । এখানে সাইন আপ করে ইমেল ভেরিফিকেশন সম্পান্ন করে লগইন করুন, তারপর ফাইল দুটি আপলোড করুন ।
3. যে ভাবেই হোক আপনার ভিক্টিম কে index.php এর ঠিকানাটা দিন । index.php এর ঠিকানা পেতে index.php এর উপর ক্লিক করুন নতুন একটা উইন্ডো খুলবে এখন এড্রেস বার থেকে লিঙ্কটি কপি করুন। এবং ভিক্টিম কে সেন্ড করুন।

4. এখন ওইব্যাক্তি যদি লিঙ্কটা ওপেন করে তাহলে কিছুই দেখতে পারবে না কিন্তু পিছনে পিছনে তার আইপি ঠিকানাটা আপনি পেয়ে গেলেন!!!!!!

DNS বা ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস)

DNS বা ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস)
ডোমেইন নেম সিস্টেম (ডিএনএস) ডোমেইন নেমের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য রাখার একটি ব্যবস্থা। এটি মূলত ফোন বুকের মত কাজ করে। এটি সাধারণ মানুষের বোধগম্য কম্পিউটারের হোস্টনেম যেমন example.com কে কম্পিউটারের উপযোগী আইপি এড্রেসে যেমন 208.77.188.166 রুপান্তর করে দেয়, যার মাধ্যমে নেটওয়ার্কিং যন্ত্রাংশগুলি তথ্য বিনিময় করে থাকে। এছাড়া ডিএনএস অন্যান্য তথ্যও রাখে, যেমন মেইল সার্ভারের তালিকা ইত্যাদি। ডিএনএস কিওয়ার্ড ভিত্তিক পুননির্দেশনা ব্যবস্থা পালন করে। বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবস্থায় ডিএনএস একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ব্যবহার:
ডিএনএস ফলেই কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানকে নেটওয়ার্কের রাউটিং কি রকম হবে সেটি সম্পর্কে চিন্তা না করেও ডোমেইন নেম দেয়া যায়। নেটওয়ার্কের রাউটিং নির্ভর করে সংখ্যাভিত্তিক আইপি এড্রেসের উপরে। একারণে আইপি এড্রেস কোন কারণে পরিবর্তিত হলেও একই হাইপারলিংক বা ইন্টারনেট এড্রেস দিয়ে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যায় বা মেইল পাঠানো যায়। সুতরাং নেটওয়ার্কের বাহ্যিক আকারের বা গঠনের ওপরে ওয়েবসাইটকে নির্ভর করতে হয় না। এছাড়া আইপি এড্রেসের তুলনায় ডোমেইন নেম অনেক সহজ হয়ে থাকে। যেমন “example.com” মনে রাখা যতটা সোজা এর আইপি এড্রেস 208.77.188.166 মনে রাখাটা ততটা সোজা হবে না। সাধারণ মানুষ ইউআরএল ও ইমেইল এড্রেস মনে রাখে, কম্পিউটার কিভাবে তা খুজে বের করবে তা চিন্তা করে না।

ডোমেইন নেম সিস্টেমে বিভিন্ন ডোমেইন নেম দেয়া ও সেগুলোকে আইপি এড্রেসের সাথে একীভূত করার কাজটি কয়েকটি অথরিটিভ নেম সার্ভারকে ভাগ করে দেয়া হয়। এসব সার্ভার আলাদাভাবে ডোমেইন নেম নিবন্ধন, পরিবর্তন করার কাজটি করে থাকে ফলে একটি কেন্দ্রীভূত সার্ভারের প্রয়োজন পড়ে না।
এছাড়া অন্যান্য সেবা সমূহ যেমন আরএফআইডি ট্যাগ, ইউপিসি কোড ইন্টারনেট হোস্টনেমের স্থলে আন্তর্জাতিক অক্ষর ব্যবহার ইত্যাদি কাজেও ডিএনএস ব্যবহার করা হয়।
কম্পিউটার মেশিনের সাংখ্যিক ঠিকানার বদলে মানুষের উপযোগী নাম ব্যবহার করা শুরু হয়েছিল টিসিপি/আইপি’রও আগে। আরপানেট যুগেও মানুষের উপযোগী নাম ব্যবহার হত। তখন অবশ্য অন্য পদ্ধতি ব্যবহৃত হত। ডিএনএস আবিষ্কার হয় ১৯৮৩ সালে, টিসিপি/আইপি চালুর কিছু পরেই। পুরনো ব্যবস্থায় নেটওয়ার্কের প্রতিটি কম্পিউটার এসআরআই (বর্তমানে এসআরআই ইন্টারন্যাশনাল) থেকে HOSTS.TXT নামে একটি ফাইল নিয়ে আসত। এই HOSTS.TXT ফাইল থেকেই সাংখ্যিক ঠিকানা থেকে নামের ম্যাপিং দেয়া থাকত। বর্তমানেও অধিকাংশ আধুনিকতম অপারেটিং সিস্টেমেও একটি হোস্ট ফাইল থাকে যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীগণ ডিএনএসের সাহায্য ছাড়াই বিভিন্ন নামকে (যেমন www.example.net) আইপি এড্রেসের (যেমন 208.77.188.166) সাথে সংযোগ করতে পারেন। এই হোস্ট ফাইলের ওপর নির্ভরশীল ব্যবস্থার জন্মগত সমস্যা হচ্ছে যখনই কোন এড্রেসের আইপি এড্রেস পরিবর্তিত হবে, তখন এই এড্রেসের সাথে যোগাযোগে ইচ্ছুক সকল কম্পিউটারকে এই ফাইলটি আপডেট করতে হবে।

নেটওয়ার্কিংএর প্রসারের সাথে সাথে এমন ব্যবস্থার প্রয়োজন পড়ল যাতে কোন হোস্টের এড্রেস পরিবর্তিত হলেও যাতে তা কেবল একটি স্থানে রেকর্ড করে রাখলেও চলে। অন্যান্য হোস্ট ডাইনামিক্যালি এই পরিবর্তন জানতে পারবে নোটিফিকেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে। এভাবে সার্বজনীন একটি ব্যবস্থার তৈরি হবে যাতে সকল হোস্টনেমকে তাদের সংযুক্ত আইপি এড্রেস দিয়ে চেনা যায়।

ফ্রি অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন

ফ্রি অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন

সম্প্রতি কানাডা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান JustEtc (Just et cetera) Technologies বিনামূল্লে অনলাইন ভিত্তিক সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষন শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রশিক্ষন ভিত্তিক ওয়েব সাইট গুলো হচ্ছে

আপনি ওয়েবসাইট গুলোতে বাংলাতে আর্টিকেল এবং প্রশিক্ষন ভিডিও পাবেন। মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীর কম্পিউটার কোর্স থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় লেভেল এর কোর্স এর উপর প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়েছে এবং আরও প্রদান করা হবে। সফটওয়্যার এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কম্পানিতে কাজ করার জন্য দরকারি প্রোগ্রামিং এবং অন্যান্য দরকারি দক্ষতার উপর ও প্রশিক্ষন ভিডিও এবং আর্টিকেল প্রদান করা হয়েছে।

ইতিমধ্যে প্রচুর শিক্ষার্থী ওয়েব সাইট গুলো থেকে সেবা নিচ্ছে। আপনিও ওয়েব সাইট গুলোর জন্য আর্টিকেল, পরিপূর্ণ টিউটোরিয়াল, এবং প্রশিক্ষন ভিডিও প্রদান করে বাংলাদেশ এর কম্পিউটার শিক্ষার্থী দের সেবায় এগিয়ে আসতে পারেন।

প্রতিষ্ঠানটি ইংরেজিতেও প্রশিক্ষন ভিত্তিক সেবা প্রদান করছে।

কিভাবে একজন সফটওয়্যার স্থপতি হবেন

কিভাবে একজন সফটওয়্যার স্থপতি হবেন

M A Razzak

একজন সফটওয়্যার স্থপতি হতে হলে আপনাকে প্রযুক্তিগত দিক থেকে ভাল হওয়া হতে হবে, চমৎকার ভাবে কোড করা জানতে হবে সঠিক কোড বুঝতে হবে, বিজনেস সিস্টেম এবং কম্পিউটার সিস্টেম উভয় সিস্টেম বিশ্লেষণ করতে হবে, RUP, MSF, Agile এর মত প্রধান স্থাপত্য অবকাঠামো শনাক্ত করতে সক্ষম হতে হবে এবং কার্যকরভাবে তাদের ব্যবহার করতে হবে, বিজনেস বুঝতে হবে, , কিভাবে ব্যবসা পরিচালনা করা হয় , ব্যবসা বিশ্লেষণ, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা , সফটওয়্যার ডকুমেন্টেশন , সফটওয়্যার ডিজাইন ডকুমেন্টেশন এবং কোড ডকুমেন্টেশন, এছাড়াও সফটওয়্যার রিলিজ প্রযুক্তির বিশেষজ্ঞ হতে হবে। বিভিন্ন সফটওয়্যার প্লাটফর্ম বোঝার ক্ষমতা থাকতে হবে। সাংগঠনিক দক্ষতা এবং সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতা থাকা আপনার একটি বড় সম্পদ। এছাড়াও বিভিন্ন সফ্টওয়্যার সমাধান বিশ্লেষণ করতে সক্ষম হতে হবে।

চমৎকার কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে। অন্যদের বুঝতে এবং আপনার ধারনা ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হতে হবে। প্রেরণা দান এবং শেখাতে সক্ষম হতে হবে। আপনি একজন কার্যকর সফটওয়্যার স্থপতি হিসেবে মাস্টার হতে হলে অন্যান্য অনেক গুণাবলী থাকতে হবে। এছাড়াও এটি আপনার এই বিষয়ের প্রতি আগ্রহের উপর নির্ভর করে।
নিচের লিঙ্ক দুটি আপনাকে সাহায্য করতে পারেঃ
http://www.justetc.net/knowledge/displayArticle.php?table=Articles&articleID=695
http://www.justetc.net/knowledge/displayArticle.php?table=Articles&articleID=692

Article written from:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=880

.নেট ইন্টারনেটের ডোমেন নাম সিস্টেম ব্যবহৃত একটি জেনেরিক টপ লেভেল ডোমেইন

.নেট ইন্টারনেটের ডোমেন নাম সিস্টেম ব্যবহৃত একটি জেনেরিক টপ লেভেল ডোমেইন। এটি যে কোন ওয়েব সাইটের ঠিকারা তৈরীর কাজে লাগে। এটি বিভিন্ন সংগঠন এবং বিভিন্ন অবকাঠামো কোম্পানীতে প্রযুক্তির কাজে ইন্টারনেট সেবার জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে অনেক জনপ্রিয় এবং .নেটের বিকল্প হিসেবে .কম ব্যবহার করা হয়। .নেট হচ্ছে অরিজিনাল টপ লেভেল ডোমেইন, যেটি তৈরী হয় ১৯৮৫ সালের জানুয়ারী মাসে। এটি ইন্টারনেট প্রযুক্তির কাজে অনেক গুরুত্বপূর্ ভূমিকা পালন করে, কেননা এটি ছাড়া উন্নতমানের ওয়েব সাইট তৈরী করা প্রায় অম্ভব হয়ে পড়ে।

VBScript দিয়ে কম্পিউটার এর সাথে চ্যাট ।

chatbot by anwar jahid

VBScript দিয়ে কম্পিউটার এর সাথে চ্যাট । এই চ্যাট মেশিন তৈরি করে বন্ধুদের বলতে পারবেন যে আপনি কম্পিউটার এর সাথে আড্ডা দিচ্ছেন বা চ্যাট করছেন। কিন্তু কিভাবে? লজিকটা একদম সিম্পল সেটা হচ্ছে যে, আমরা কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর আগে থেকে কম্পিউটার প্রোগ্রাম টিতে ইনপুট করে রাখব তাহলে আপনি যখনি কিছু জিজ্ঞাশ করবেন মানে প্রশ্ন করবেন কম্পিউটার তখন সেই উত্তর গুলো একে একে করে দিয়ে যানে। আসলে এটা শুধু মজার করার একটি প্রোগ্রাম ছাড়া কিছুই নয়।
1

শুরুতেই আপনার notepad ওপেন করুন
2

এবার নিচের কোডিং গুলো নোটপ্যাড এ পেস্ট করে দিন।

dim fname
fname=inputbox(Bhaijan What is ur name”)
fname=inputbox(“How are you feeling ” & fname)
fname=inputbox(“Moja paisen ” & fname)
fname=inputbox(“NIrshartho Valobasha”)
fname=inputbox(“Akhon Bye”)
এই লিখা গুলোর সাথে আরো কিছু সেম ফরম্যাট ব্যাবহার করে যুক্ত করে দিতে পারেন।
3

এবার এটি Save As দিয়ে সেভ করুন।

“Save as type” অবশ্যই “All Files” দিবেন
“chatbot.vbs” নামে সেভ করুন
4

এবার প্রোগ্রামটি ওপেন করে কম্পিউটার এর সাথে আড্ডা দিন :p

JSF এ ইউজার ইনপুট ভেলিডেটিং করা

JSF এ ইউজার ইনপুট ভেলিডেটিং করাঃ

M A Razzak

• টার্গেট: ইন্টারমেডিয়েট লেভেল ওয়েব ডেভেলপার।
• এই নিবন্ধটি জন্য নমুনা এপ্লিকেশন পেতে ক্লিক করুনঃ http://salearningschool.com/codes/jsf/validation.rar
• এই নিবন্ধটি জন্য ভিডিও টিউটোরিয়াল পেতে ক্লিক করুনঃ http://www.justetc.net/knowledge/multimedia_training/displayArticle.php?table=TrainingVideos&articleID=10
• ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টে ইউজার ইনপুট ভেলিডেটিং করা অনেক কস্টসাধ্য। কিন্তু JSF স্বাভাবিকের তুলনায় ভেলিডেশন অনেক সহজ করেছে।
• JSF বিল্ড-ইন ভেলিডেটর:
 ভেলিডেট ডাবল রেঞ্জ : প্রদত্ত ভেলু একটি ডাবল ভেলু কিনা তা চেক করে। এছাড়াও আপনি একটি সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ ভেলু সেট করতে পারেন।
 ভেলিডেট লং রেঞ্জ : ইনপুট লং কিনা তা ভেলিডেট করে। এটিরও একটি সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ প্যারামিটারের অপশন থাকে।
 ভেলিডেট লেন্থ: এটি স্ট্রিং এর লেন্থ ভেলিডেট করে।
 সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ মান ছাড়া এই ভ্যালিডেটর আসলে কিছই করতে পারেনা।
• নিম্নলিখিত ভাবে আপনি আপনি একটি মান নিরধারন করতে পারেন। কোন ভেলু প্রদান করা না হলে, একটি এরর ম্যাসেজ প্রদর্শন করে।

<h:inputText id="origin" value="#{bus.origin}" size="35" required="true"/>

• আপনার আপনার নিজস্ব ভেলিডেটর তৈরি করতে পারেন যা javax.faces.validator.Validator interface বাস্তবায়ন করে।
• আপনাকে অবশ্যই ভেলিডেট পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে হবে। ভেলিডেটর এক্সেপশনের মাধ্যমে (FacesContext arg0, UIComponent arg1, Object arg2) ভেলিডেট করতে হবে।
• এরর কন্ডিশনে আপনাকে ভেলিডেটর এক্সেপশনের হতে ভেলিডেট পদ্ধতি ছাড়তে হবে।
• এরপর আপনাকে নিচের আইডি ব্যবহার করে faces-config.xm ফাইলে কাস্টম ভেলিডেটর রেজিস্টার করতে হবে।
<validator>
<validator-id>currency.validator</validator-id>
<validator-class>net.justetc.jsf.CurrencyValidator</validator-class>
</validator>
• আপনার JSP থেকে আপনি নিচের মত ভেলিডেটর রেফার করেতে পারেন:

<h:inputText id="salary" value="#{employee.salary}">
<f:validator validatorId="currency.validator"/>
</h:inputText>

Written from:
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=875

.Net এ ডাটা এনক্রিপশন

.Net এ ডাটা এনক্রিপশন
--------------------------------

.Net ডাটা এনক্রিপশন সমর্থন করে থাকে। namespace System.Security.Cryptography এর মধ্যে এনক্রিপশন ফিচার
নিহিত রয়েছে। এনক্রিপশন সংক্রান্ত তিনটি প্রাথমিক বিষয় হল Hashing, Symmetric Encryption এবং Asymmetric
encryption.

- Hash একটি data ফিঙ্গারপ্রিন্ট , যা একটি বৃহৎ data ব্লক এর স্বতন্ত্রতা প্রকাশ করে।

- Symmetric এনক্রিপশন একটি একক key যা এনক্রিপশন ও ডিক্রিপশন উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

- Asymmetric এনক্রিপশনে দুটি ভিন্ন key ব্যবহৃত হয়। একটি এনক্রিপশন ও অপরটি ডিক্রিপশন এর জন্য।

ব্যবহারিক কাজে প্রকৃতপক্ষে অধিকতর নিরাপত্তার জন্য তিনটি প্রক্রিয়াই সমন্বিতভাবে ব্যবহৃত হয়।

Ref:http://salearningschool.com/displayArticle.php?
table=Articles&amp;articleID=135

ডট নেট এ XML প্রোগ্রামিং এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ

ডট নেট এ XML প্রোগ্রামিং এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ

Faruk Hosen
এক্সএমএল DOM ( ডকুমেন্ট অবজেক্ট মডেল )

ডট নেট এ XML ডকুমেন্ট পড়তে তিনটি উপায় আছে: XML DOM, SAX এবং XML Reader. DOM প্রক্রিয়াকরণের জন্য মেমরির মধ্যে সম্পূর্ণ XML তথ্য লোড করে, এটা উভয় পাঠ্য-লইখ্য, মানে আপনি এক্সএমএল তথ্য পরিবর্তন ও সংরক্ষণ করতে পারবেন। DOM RAM-র মধ্যে তথ্য উপস্থাপন এর জন্য ডেটা স্ট্রাকচার ব্যবহার করে।

&nbsp;
SAX সব XML তথ্য মেমরিতে লোড করেনা, বরং ক্রমানুশারে প্রসেস করে।

&nbsp;
SAX শুধু বড় XML ফাইল / ডাটা পড়ার জন্য ভাল কিন্তু যেহেতু এটা RAM-র মধ্যে তথ্য সংরক্ষণ করেনা এবং কোনো তথ্য কাঠামো ব্যবহার করে না, এটি কমপ্লেক্স অপারেশন( সার্চ ) সঞ্চালন করতে পারেনা।

ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক এর XmlReader ক্লাসও XML তথ্য পড়া ও প্রসেস এ ব্যবহার করা যায়। এটা শুধুমাত্র-পড়া এবং শুধুমাত্র-ফরওয়ার্ড করা যায়।
কিভাবে এক্সএমএল DOM কাজ করে ?

একটি XML ডকুমেন্টের রুট নোড XmlDocument প্রতিনিধিত্ব করেন। XmlDocument XmlNode ক্লাস থেকে উদ্ভূত হয়। XmlDocument বিভিন্ন পদ্ধতি প্রদান করে যেমন লোড( ফাইল থেকে লোড এক্সএমএল তথ্য ), LoadXml(লোড প্যারামিটের হিসেবে এক্সএমএল স্ট্রিং নেয়) এবং সংরক্ষণ (একটি ফাইলে এক্সএমএল তথ্য সংরক্ষণ)। উপরন্তু, আপনি XML তথ্য এবং প্রক্রিয়া/মুদ্রণ এর জন্য XmlDocument ব্যবহার করতে পারেন।
http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=625&isCampaign=1

সি # এ একটি ASP.Net ফরম। পেমেন্ট তথ্য সংগ্রহ ফরম। A form in C#

সি # এ একটি ASP.Net ফরম। পেমেন্ট তথ্য সংগ্রহ ফরম। A form in C#

Faruk Hosen

সি # এ একটি ASP.Net ফরম। পেমেন্ট তথ্য সংগ্রহ ফরম।

অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসিং বাস্তবায়নের সময় এই ধরনের ফর্ম টেস্ট অপারেশনে ব্যবহার করা যেতে পারে। ইনপুট ফিল্ডটি পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে তথ্য পাঠাতে ব্যবহারিত হয়। রেসপন্স ফিল্ডটি পেমেন্ট গেটওয়ে থেকে প্রতিক্রিয়া প্রদর্শনের জন্য। Paymentech গেটওয়ে দ্বারা প্রেরিত রেসপন্স এখানে আউটপুট ফিল্ড দ্বারা বোঝানো হয়।
ফরমটি এখানে পেতে পারেনঃ http://salearningschool.com/samples/asp.net/c_sharp/form/simpleform.png

<img src='http://salearningschool.com/samples/asp.net/c_sharp/form/simpleform.png' />

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1350

ASP.Net ভ্যালিডেশন কন্ট্রোlলের উদাহরণ

ASP.Net ভ্যালিডেশন কন্ট্রোlলের উদাহরণ ঃ

Faruk Hosen

উদাহরনের জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে কোড ডাউনলোড করুনঃ http://salearningschool.com/samples/validate.txt

• RequiredFieldValidator : প্রতিটা ফিল্ড পুরন করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে ব্যবহৃত হয়
• CompareValidator : একটা ফিল্ড এর সাথে আরেকটি ফিল্ড এর সাথে তুলনা করতে ব্যবহৃত হয়
• RangeValidator : ডাটা সমূহ একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে তুলনা করার জন্য ব্যবহৃত হয়
• RegularExpressionValidator : ডোমেন নাম সিনট্যাক্স , ইমেইল অ্যাড্রেস সিনট্যাক্স এর জন্য ব্যবহৃত হয়
• ValidationSummary : সকল ভেলিডেশন এরর একটি সংক্ষিপ্ত বাক্সে প্রদর্শন এর জন্য ব্যবহৃত হয়
• CompareValidator : আপনার নিজস্ব ভ্যালিডেশন রুল রাইট এবং এর ফলাফল প্রদর্শন এর জন্য ব্যবহৃত হয়

• মনে রাখতে হবেঃ
 আপনি কন্ট্রল প্যানেলের পাশে এরর প্রদর্শন করতে পারেন
 আপনি কন্ট্রল প্যানেলের নিচে এরর প্রদর্শন করতে পারেন
 টেক্সট প্রপারটি হল আউটপুট যা আসে যেখানে ভ্যালিডেশন কন্ট্রল স্থাপন করা হয় সেখান থেকে। এরর ম্যাসেজ রিপোর্ট হয় ভ্যালিডেশন সামারির জন্য।
 আপনি যদি শুধু ভ্যালিডেশন সামারি আউটপুট চান, তবে ভ্যালিডেশন কন্ট্রল এর জন্য Display=”none” ব্যবহার করুণ (সামারিকন্ট্রল নয়)।

http://salearningschool.com/displayArticle.php?table=Articles&articleID=1325