Category Archives: সাধারণ কম্পিউটিং

সাধারণ কম্পিউটিং

ঢাকায় ফ্রিল্যান্সার সম্মেলনঃ Freelancing conference in Dhaka.

উন্নয়নশীল দেশের যুবসমাজের একটি বিশাল অংশ সাধারণত বেকার থাকে, যেমন আছে আমাদের এই বাংলাদেশেও। আর তথ্যপ্রযুক্তির সম্প্রসারনের সাথে সাথে সেই বিরাট জনসংখ্যার একটি বড় অংশ যুক্ত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এর সঙ্গে। এর ফলে যেমন বেকারত্ব দূর হচ্ছে তেমনি দেশ নিয়মিত পাচ্ছে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রাও। ফ্রিল্যান্সিং এর এই প্রবণতা ছড়িয়ে পড়ছে প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে, প্রায় ব্যাক্তি উদ্যোগেই বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সার উঠে আসছেন পাদপ্রদীপের আলোয়। ফ্রিল্যান্সারদের জন্য আয়োজন করা হচ্ছে নানা সেমিনার ও সম্মেলনেরও। তেমনি এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ৮ ডিসেম্বর, ঢাকায়। ফ্রিল্যান্সারস মিট ২০১৫ নামের এই সম্মেলনে সারা দেশ থেকে প্রযুক্তিনির্ভর তরুণ প্রজন্ম ও ফ্রিল্যান্সাররা অংশগ্রহণ করবে- এরকম আশা করছেন আয়োজকরা।

দেশের ফ্রিল্যান্সারদের সবচেয়ে বড় এই সম্মেলনে প্রধান অতিথি থাকবেন আইসিটি ডিভিশনের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক(এমপি), আর এই অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন ওয়ার্ল্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি সার্ভিসেস এলায়েন্সের প্রেসিডেন্ট সান্টিয়াগো গোতিয়ারেজ। এই অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন ড্যাফোডিল গ্রুপের চেয়ারম্যান মোঃ সবুর খান। গত ২৩ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানালেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

৮ ডিসেম্বরের এই সম্মেলনের দ্বিতীয় অংশে আছে টেকনিক্যাল সেশন। এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা নবীন ফ্রিল্যান্সারদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন শীর্ষস্থানীয় ও সফল ফ্রিল্যান্সাররা। এখানে তাঁরা নবীনদের দক্ষতা বৃদ্ধি, কাজের সমন্বয়, যোগাযোগ দক্ষতা ও অন্যান্য খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করবেন ও পরামর্শ দেবেন।

দেশের তরুণ প্রজন্মকে বেকারত্ব ও মাদকের মত ভয়াল গ্রাস থেকে রক্ষা করতে আর স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে এধরণের সম্মেলন গুরুত্ব বহন করে বলে সংশ্লিষ্টদের মতামত, সেই সাথে প্রতিযোগিতামূলক বাজারের সাথে খাপ খাইয়ে চলার সক্ষমতা অর্জন করতে এধরণের সম্মেলন অবদান রাখবে বলে বিশ্বাস তরুণ ফ্রিল্যান্সারদের।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড: আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

যারা কম্পিউটার নামক জাদুর যন্ত্রটি ব্যবহার করে তাদের মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে কে না জানে? আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) ওপেন করে পেজ লে আউট (Page Layout) লেখা অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ওয়াটারমার্ক (Watermark) লেখা অপশনে ক্লিক করলে ওয়াটারমার্ক এর অনেক স্যাম্পল দেয়া থাকে। আপনি কি রকম ওয়াটারমার্ক চান যেমন কনফিডেনশিয়াল নাকি স্যাম্পল সেটা নিজের প্রয়োজনমাফিক ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজের পছন্দমত কোন ছবি বা লেখা যদি ব্যবহার করতে চান সে সুবিধাও ওয়াটারমার্ক এ পাবেন। সেজন্য ওয়াটারমার্ক ক্লিক করার পর কাস্টম ওয়াটারমার্ক (Custom Watermark) অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনি যদি ওয়াটারমার্ক হিসেবে কোন ছবি ব্যবহার করতে চান তবে পিকচার ওয়াটারমার্ক (Picture Watermark) অপশন সিলেক্ট করে নিজের পছন্দের ছবি দিতে পারেন। আপনি যদি কোন লেখা ওয়াটারমার্ক হিসেবে ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে টেক্সট ওয়াটারমার্ক (Text Watermark) অপশনে ক্লিক করে নিজের দরকারি কথা প্রয়োজনীয় ফন্টে (Font) লিখতে পারবেন। যদি ওয়াটারমার্ক রিমুভ করতে চান সেক্ষেত্রে ওয়াটারমার্ক লেখা অপশনে ক্লিক করলে রিমুভ ওয়াটারমার্ক (Remove Watermark) লেখায় ক্লিক করলেই ওয়াটারমার্ক ডিলিট হয়ে যাবে।

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন?

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন? প্রথমে CAD Window ওপেন করুন। এরপর আপনার ড্রয়িং ক্যাটাগরি সেলেক্ট করুন। যেমন Architectural, Decimal, Structural প্রভৃতি। অতঃপর area unit ঠিক করে নিতে হবে। স্কেল ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে হবে। এরপর লাইন এর জন্য L কমান্ড দিয়ে লাইন টানতে হবে। কমান্ড এর সময় বসানো মাপ অনুযায়ী যদি লাইন এর মাপ সঠিক হয় তবে বুঝতে হবে স্কেল সঠিক হয়েছে। শুরু করতে গিয়ে এই ধরনের সমস্যায় অনেকেই পড়তে পারেন। আশা করি টিউটোরিয়ালটি আপনাদের উপকারে আসবে।

টাইপোগ্রাফি কি এবং কেন?

শৈশবে হাতের লেখা সুন্দর করতে গিয়ে পেন্সিল ভেঙ্গেছেন প্রায়ই। এবার কম্পিউটারে টাইপোগ্রাফি প্র্যাকটিস করতে গিয়ে অসংখ্যবার কলম ভাঙ্গার স্বাদ নিতে পারেন। বলাই বাহুল্য কলমটা ভার্চুয়াল। তাই এতে কোন ভোগান্তিও নেই। টাইপোগ্রাফি জিনিষটা কি ভোজনীয় না পরনীয় সেই প্রশ্নের উত্তরও খুঁজছেন নিশ্চয়ই? সহজভাবে বলতে গেলে টাইপোগ্রাফি হচ্ছে লেখার শৈল্পিক উপস্থাপনা। অবশ্য শিল্পের জ্ঞান ছাড়াও কেউ কেউ মাঝে মাঝে দারুণ টাইপোগ্রাফি করে ফেলেন। তাই আমরা কাউকেই ছোট করে দেখছিনা। টাইপোগ্রাফি অনেক পুরনো একটি শিল্প। বিশেষ করে অনেক আগে থেকেই মুসলিম শিল্পীরা কোরআন ও হাদিসের পবিত্র বাণীকে শৈল্পিক ভাবে লিখে রাখতেন। এজন্য আরবি টাইপোগ্রাফি অনেক সমৃদ্ধ। ক্যালিগ্রাফি ও টাইপোগ্রাফির অর্থ এক হলেও ক্যালিগ্রাফি বলতে একচ্ছত্র ভাবে আরবি টাইপোগ্রাফিকেই বোঝানো হয়। যেহেতু আগে কম্পিউটার ছিল না তাই তখন হাতেই ক্যালিগ্রাফি করা হত। আর সেসব ক্যালিগ্রাফির উদ্দেশ্য ছিল উপহার দেয়া অথবা কোন ধর্মীয় বাণীকে সহজে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। ইসলামিক স্কলার হওয়ায় আমার বাবাও আগে অনেক ক্যালিগ্রাফি উপহার পেতেন।

Arabic Typography
Arabic Typography

 

Oriental_Strokes_by_Ramography

খুব সম্ভবত আপনার বাড়িতেও এরকম কিছু ক্যালিগ্রাফি আছে। গ্রাফিক ডিজাইন শেখার পর থেকে দেয়ালে ঝুলে থাকা সেইসব ক্যালিগ্রাফিই আমাকে বারবার ক্যালিগ্রাফি করার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। আর সামান্য কিছু স্টাডি করার পর করেই ফেলব। আগে টাইপোগ্রাফি নিজেই একটি স্বতন্ত্র শিল্প বিবেচিত হলেও বর্তমানে এটি অন্যান্য ডিজাইন জবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেমন ম্যাগাজিন, ফ্লায়ার বা ব্রাশিউর তৈরির সময়ও টাইপোগ্রাফির দিকে আলাদা নজর দিতে হয়। যখন কোন টাইপোগ্রাফি তার লেখায় একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর নাম ধারণ করে আর লেখার প্রেজেন্টেশনে সেই নামের সার্থকতা ফুটিয়ে তোলে তখন তাকে টাইপোগ্রাফিক লোগো বলা হয়। যেমন ধরুন কোকাকোলার লোগো দেখলেই একটি তরল ঝাঁঝালো জিনিষের কথা মনে হয়। আর তৃষ্ণার্ত হলে তো কথাই নেই। যাই হোক নিচের এই লোগোটি দেখুন।

Housing logo
Housing logo

এটি একটি হাউজিং কোম্পানির লোগো। কোম্পানির নাম Epsom Builders Limited যার সংক্ষিপ্ত রূপ EBLএই টাইপোগ্রাফিতে স্থান পেয়েছে। আর ঘরের আকৃতি দেখেই এই কোম্পানি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। আবার নিচের এই বাংলা টাইপোগ্রাফির দিকে নজর দিন।

Untitled-1

এতে মসজিদ লেখা হয়েছে এবং আকৃতিও অনেকটা মসজিদের মত হয়েছে। মূলত কোন লেখার ফন্টের মাধ্যমেই টাইপোগ্রাফির শুরু। আর প্রয়োজনে এরপরেও অনেক কাজ করা হয়। এর পুরো প্রক্রিয়াই আগামী পোস্টে দেখানো হবে ইনশাল্লাহ।

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে : IT and Bangladesh

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে IT সম্পর্কিত প্রবন্ধ উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আসুন আমরাও এবার সংক্ষেপে IT প্রযুক্তি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইঃ

IT এর পূর্ণরূপ হলো Information Technology বা তথ্য প্রযুক্তি। IT হচ্ছে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এমন একটি সরঞ্জাম যা তথ্য জমা রাখতে,প্রেরণ করতে এবং কায়দা ও পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহ্রত হয়ে থাকে।এটি হচ্ছে একই শব্দে কম্পিউটার ও টেলিফোন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করার একটি সুবিধাজনক অঙ্গীকার। IT প্রযুক্তিকে “তথ্য বিপ্লব” নামেও অভিহিত করা হয়।

IT এর সাথে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শ্রমশিল্প জড়িত।কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার,সফটওয়্যার,ইলেকট্রনিক্স,সেমিকন্ডাক্টর,ইন্টারনেট,টেলিকম সরঞ্জাম, e- বানিজ্য এবং নানান যন্ত্রাংশের পরিষেবায় IT অন্তর্ভুক্ত।তাইতো সারা বিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়ে থাকে IT প্রযুক্তির পেছনে।

এছাড়া শিক্ষার বিবর্তনের উপরেও IT প্রযুক্তির বড় ধরনের প্রভাব লক্ষনীয়।যেমন-ইহা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষাদান ব্যবস্থাকে করেছে আরো সহজ।ইহা উন্নত শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে। IT এর বদৌলতে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারে,যা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে IT প্রযুক্তি অবশ্যই বড়মানের পরিবর্তন এনেছে।উন্নত দেশসমূহের ন্যায় বাংলাদেশে IT প্রযুক্তির এই প্রসার অবশ্যই সাধুবাদ জানানোর মতো।দেশে IT এর ব্যবহার যতো বাড়বে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ততোই সহজ হবে।

পিসিকে ব্যবহার করুন সাউন্ড সিস্টেম হিসেবে

জন্মদিন বা যে কোন ঘরোয়া পার্টিতে প্রায়ই সাউন্ড সিস্টেমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এধরনের ছোটখাটো অনুষ্ঠানে যেহেতু খুব বেশি সাউন্ডের প্রয়োজন হয় না তাই সাউন্ড সিস্টেমের কাজটি পিসির স্পিকারেই সেরে ফেলা যায়। এজন্য আপনার পিসির অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮ হতে হবে (অন্যটাতেও হতে পারে) এবং ভালো মানের স্পিকারের সাথে চাই একটি মাইক্রোফোন। প্রথমে মাইক্রোফোনটি পিসিতে লাগিয়ে নিন। Windows can now play sound from this device নোটিফিকেশন আসবে। এরপর ভলিউম আইকনে রাইট ক্লিক করে Recording devices ক্লিক করুন। একটি লিস্টে আপনার মাইক্রোফোনের নাম দেখানো হবে।

2014-05-29_135821

এই মাইক্রোফোনের নামের উপর রাইট ক্লিক করে Properties>Listen ক্লিক করুন। Listen to this device চেক বক্সে টিক দিয়ে Apply>OK ক্লিক করুন।

2014-05-29_135838

এবারে মাইক্রোফোনটি হাতে নিয়ে গলা ছেড়ে গান গাইতে থাকুন। আপনার গান স্পিকারে শোনা যাবে। এটি বন্ধ করতে Listen to this device চেক বক্সের টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিয়ে আবার Apply>OK ক্লিক করুন। উল্লেখ্য হেড ফোনের সাথে যুক্ত থাকা মাইক্রোফোনে সাউন্ড কোয়ালিটি ভালো আসে না। এজন্য সেপারেট মাইক্রোফোন কিনে নেয়াই ভালো।

আজ আমরা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ এ কিভাবে পেজ নাম্বার দিতে হয় তা শিখবো। How to insert page numbers in MS-Word 2007

বর্তমানে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড আমাদের দৈনন্দিন কাজের একটা অংশ হয়ে গেছে। আজ আমরা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ এ কিভাবে পেজ নাম্বার দিতে হয় তা শিখবো।
লেখকঃ আমিনুল ইসলাম (Aminul Islam)

প্রথমে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করে প্রয়োজনীয় লেখা শেষ করার পর হোম(Home) এর পাশে লেখা ইন্সারট(Insert)বাটন এ ক্লিক করতে হবে। এরপর হেডার এন্ড ফুটার(Header & Footer) লেখা অংশের মধ্যে পেজ নাম্বার(Page Number) লেখা বাটনে ক্লিক করার পর পেজ নাম্বার দেয়ার বিভিন্ন স্টাইল চলে আসবে। আপনি নিজের ইচ্ছামত যেকোনরকমের স্টাইল ব্যাবহার করতে পারেন। আপনি চাইলে উপরে, মার্জিন বা যেকোন দিকে পেজ নাম্বার দিতে পারেন তবে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত পেজ নাম্বার দেয়ার ধরণ হচ্ছে পেজের ঠিক শেষের দিকে দেয়া। নিজের পছন্দমত স্টাইল সিলেক্ট করার পরপরই সব পেজে সিলেকশন অনুযায়ী পেজ নাম্বার চলে আসবে।

আপনার ফোল্ডারকে Rename করুন একটু ভিন্নভাবে!! Rename Your Folder in a Different Way

ফোল্ডার Rename করার সময় শুধু Alt চেপে ধরে 0160 নাম্বারগুলো চাপুন। তারপর Enter চেপে অথবা বাহিরে কোথাও Click করে confirm করুন আর মজা দেখুন। ফোল্ডারের নামটি Blank দেখাবে।
ঠিক একি ভাবে আপনি 0169 ব্যাবহার করে © মানে কপিরাইট চিহ্ন ব্যাবহার করতে পারবেন

এভাবে আপনি নিচে দেয়া নাম্বার ব্যাবহার করে অনেক Symbol দিতে পারবেন আপনার ফোল্ডারে অথবা ফেইসবুকে, ব্লগে, ওয়েবসাইটে।

Number Symbol Number Symbol Number Symbol Number Symbol Number Symbol
1 ☺ 16 ► 31 ▼ 185 ╣ 200 ╚
2 ☻ 17 ◄ 171 ½ 186 ║ 254 ■
3 ♥ 18 ↕ 172 ¼ 187 ╗ 219 █
4 ♦ 19 ‼ 173 ¡ 188 ╝ 220 ▄
5 ♣ 20 ¶ 174 « 189 ╜ 221 ▌
6 ♠ 21 § 175 » 190 ╛ 222 ▐
7 • 22 ▬ 176 ░ 191 ┐ 223 ▀
8 ◘ 23 ↨ 177 ▒ 192 └ 224 α
9 ○ 24 ↑ 178 ▓ 193 ┴ 225 ß
10 ◙ 25 ↓ 179 │ 194 ┬ 233 Θ
11 ♂ 26 → 180 ┤ 195 ├ 234 Ω
12 ♀ 27 ← 181 ╡ 196 ─ 235 δ
13 ♪ 28 ∟ 182 ╢ 197 ┼ 236 ∞
14 ♫ 29 ↔ 183 ╖ 198 ╞ 237 φ
15 ☼ 30 ▲ 184 ╕ 199 ╟ 238 ε
188 ╝ 187 ╗ 186 ║ 185 ╣ 239 ∩
189 ╜ 194 ┬ 200 ╚ 210 ╥ 217 ┘
190 ╛ 195 ├ 201 ╔ 211 ╙ 218 ┌
191 ┐ 196 ─ 202 ╩ 212 ╘ 226 Γ
192 └ 197 ┼ 203 ╦ 213 ╒ 227 π
193 ┴ 198 ╞ 204 ╠ 214 ╓ 228 Σ
207 ╧ 199 ╟ 205 ═ 215 ╫ 229 σ
208 ╨ 209 ╤ 206 ╬ 216 ╪ 230 µ
231 τ 237 φ 242 ≥ 251 √ 247 ≈
232 Φ 238 ε 243 ≤ 252 ⁿ 248 °
233 Θ 239 ∩ 244 ⌠ 253 ² 236 ∞
234 Ω 240 ≡ 245 ⌡ 254 ■ 0169 ©

235 δ 241 ± 246 ÷ 0163 £ 0165 ¥
0166 ¦ 0167 § 01622 ٖ 016666 䄚 ᫞䇮0168787

কম্পিউটারের যত্ন

কম্পিউটারের যত্ন
রিফাত জামিল ইউসুফজাই

কম্পিউটার কেনার পর আমরা ভুলেই যাই যে এর কিছুটা যত্নআত্তির প্রয়োজন আছে। নিয়মিত পরিচর্যা না করলে হয়তো একদিন এটা বিগড়ে

যেতে পারে। চলুন দেখি কিভাবে আমরা আমাদের এই যন্ত্রটির পরিচর্যা করতে পারি।

আমাদের দেশে ধূলা একটি বড় সমস্যা। কম্পিউটারেও প্রতিনিয়ত ধূলা জমে। এই ধূলা কম্পিউটারের ভিতর বিভিন্ন কানেক্টরে জমে অনেক

সময় বাধার সৃষ্টি করে। অনেক সময়ই দেখা যায় যে কম্পিউটার বুট করছেনা। আপনি হয়তো ভেবে গলদঘর্ম হচ্ছেন কি হলো। সার্ভিস

সেন্টারে নিয়ে গেলে ৫০০-২০০০ টাকার বিনিময়ে ঠিক করে আনতে হয় তখন। সার্ভিস সেন্টারের লোকজন আসলে তেমন কিছুই করে না,

তারা পূরো কম্পিউটার খূলে প্রতিটি ক্যাবল/পার্টস আলাদা করে পরিস্কার করে। এরপর আবার লাগিয়ে কম্পিউটার অন করে। শতকরা ৯৯

ভাগ ক্ষেত্রেই কম্পিউটার পরিস্কার করার পর বুট করে।

নিজে নিজে কম্পিউটার পরিস্কার করা এমন কিছু কঠিন কাজ না। একটু সাবধানে কাজ করলে আপনিও পারবেন। কম্পিউটার পরিস্কার করার

জন্য আপনার একটি ব্লোয়ার আর একটি তুলি/ব্রাশ লাগবে। যে কোন ক্যামেরার দোকানে ব্লোয়ার খোঁজ করলেই পাবেন। ৩০০-৫০০ টাকা

দাম নিবে। আর তুলি/ব্রাশ এর দাম ১৫-২৫ টাকা। একটু চিকন দেখে কিনবেন, যাতে যে কোন ফাঁক-ফোঁকড়ের ময়লা পরিস্কার করা যায়।

পরিস্কার করার শুরুতে কম্পিউটারের মেইন পাওয়ার ক্যাবলটি খুলে ফেলুন। সেই সাথে মনিটর এবং অন্যান ক্যাবলও খুলে ফেলুন। এরপর

কম্পিউটার কেসিং এর দুইদিকের ঢাকনা খুলুন। যদিআপনি প্রথমবার একাজ করেন তবে প্রথমেই ভিতরের কোন ক্যাবল বা পার্টস খোলার

দরকার নেই। শুরুতে নিজের নাক-মূখ রুমাল দিয়ে ঢেকে নিন। এরপর ব্লোয়ার দিয়ে ভিতরে যত জোরে সম্ভব বাতাস ব্লো করুন। প্রচুর ধূলার

বের বের হবে। ব্লো করার সময় খেয়াল রাখবেন ব্লোয়ারের নজল যেন খূব জোরে কোন কিছুতে আঘাত না করে। বেশ কয়েকবার ব্লো করার পর

তুলি/ব্রাশ দিয়ে বিভিন্ন ফাঁক-ফোঁকরে জমে থাকা ধূলা ঝেড়ে ফেলুন। সব ধূলা হয়তো কেসিং এর নিচের অংশে জমা হবে। এগুলো ব্রাশ দিয়ে

অপসারণ করুন। আপনি যদি জানেন কোন ক্যাবল/পর্টস কিভাবে খূলতে বা লাগাতে হয়তবে এবার সবগুলি ক্যাবল এবং পার্টস খূলে ফেলুন।

এবার আবার প্রতিটি অংশে ব্লো করুণ এবং তুলি/ব্রাশ দিয়ে ধূলা ঝাড়ুন। আর ক্যাবল/পার্টস খোলার অভিজ্ঞতা না থাকলে অভিজ্ঞ কাউকে

সাথে নিয়ে কাজটি করুণ। কোন ক্যাবল কোথায় কিভাবে লাগাতে এবং খূলতে হয় সেটা দেখে নিন তার মাধ্যমে। তার উপস্থিতিতে আপনিও

কাজটি করুন ২/৩ বার। কম্পিউটার ক্যাবল/পার্টসের সূবিধা হলো এগুলো যে কোন একদিকে লাগে, উল্টাভাবে চেষ্টা করলেও লাগবেনা।

প্রসেসর হার্ডডিস্ক খোলার দরকার নেই। তবে প্রসেসরের ফ্যান ভালমতো ব্লো করে পরিস্কার করতে ভুলবেন না। সবশেষে পাওয়ার সাপ্লাই এর

বাইরের ফোঁকড় দিয়ে ভালমতো ব্লো করুন। ভিতরের ধূলা আর বের হবে না, ভিতরেই থেকে যাবে। সব ঠিকমতো হলে এবার ক্যাবল/পার্টস

গুলি লাগিয়ে ফেলুন। ঢাকনা লাগানোর আগে পাওয়ার ক্যাবল লাগিয়ে কম্পিউটার অন করুন। আশা করি প্রথমবারেই বুট করবে। কোন কারণে

না করলে চেক করুন কোন ক্যাবল লুজ হয়ে আছে কিনা। সবকিছু ঠিক থাকলে কেসিং এর ঢাকনা লাগিয়ে দিন।

এই কাজটি আপনি প্রতি ২ মাসে একবার করুন। আশা করি আপনি অনেকদিন স্বাচ্ছন্দে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন।

মডেম কি?

মডেম হচ্ছে কম্পিউটার কম্মিউনিকেশন বা ইন্টারেনট ব্যবহােরর ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র । মডেম কম্পিউটার ও ইন্টারেনট লাইন এর মধ্যে সংেযাগ স্থাপন এর জন্য ব্যবহৃত হয় । মডেম মূলত কম্পিউটার ৈতির িডিজটাল সংেকত েটিলেফান লাইেনর উেপােযাগী এনালগ সংেকেত রুপান্তর কের এবং েটিলেফান লাইন হেত গৃহীত এনালগ সংেকতেক িডিজটাল সংেকেত রুপান্তর কের কম্পিউটার েপ্রণ কের । মডেম ব্যবহার করে সহেজই কম্পিউটার েথেক তথ্য পৃিথবীর এক প্রান্ত েথেক অন্য প্রােন্ত পাঠােনা যায় । সংেক্ষেপ মডেম মডুেলশন ও িডমডুেলশন এর কাজ করে থাকে । মডেম বিভিন্ন আকার ও ক্ষমতার হতে পারে । মডেম প্রিত সেকেন্ড-এ কি পরিমান তথ্য আদান প্রদান করতে পারে তার উপর ভিত্তি করে মডেম এর ক্ষমতা িনরুপন করা হয় । তাকে সংেক্ষেপ িবট প্রিতি সেকন্ড বা বিপিএস বলে ।

ই-মেইল

ই-মেইল

Name: Anisur Rahaman

ইলেক্ট্রোনিক মেইল সকলের নিকট ই-মেইল নামে পরিচিত।এটি হচ্ছে ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতির মাধ্যমে লিপিবদ্ধ তথ্য বিনিময়ের ব্যবস্হা।এই পদ্ধতির প্রয়োজনীয় বস্তু হচ্ছে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার,একটি মডেম এবং একটি টেলিফোন সংযোগ অথবা এক টি মাল্টিমিডিয়া মোবাইল।এর জন্য দরকার হয় একটি এ-মেইল হিসাব নম্বর।ব্যক্তিগত কম্পিউটার স্হাপিত ইলেক্ট্রোনিক ডাক বক্সে ই-মেইল পৌঁছে দেয়া হয়।এক দেশ থেকে অন্য দেশে তথ্যাদি প্রেরন করতে সময় লাগে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। টেলিফোন যোগাযোগের ব্যয়ের চেয়ে এর ব্যয় অনেক কম।এতে গোপনীয়তা রক্ষা হয় কারন এটি ব্যক্তিগত ডাক বক্সে পৌঁছান হয়।এতে কেবল উদ্দিষ্ট প্রাপকিই এতে প্রবেশ করতে পারে এবং এটি খুলতে পারে।ই-মেইল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিদা হচছে,অফিসের কগজপত্রের ব্যবহার হ্রাস করার ব্যাপারে এর ক্ষমতা।আজকাল ব্যবসা ব্যনিজ্য এই দ্রত যোগাযোগে ব্যবস্থাটির উপর নির্ভরশীল হয়ে পরেছে।ই-মেইল আমাদের আন্তর্জাতিক জগতের সম্মুখীন হওয়ার সুযোগ প্রদান করে। এটি পৃথিবীর যেকোন অংশে প্রায় তাৎক্ষানিকভাবে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং দূরবর্তী অঞ্চলসহ বিসব্যপী নেট-ওয়ার্ক বজায় রখে।

মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা : Media Player and How does it work.

শিরোনাম: মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা।

----বেথুন কুমার বর্মন
Email: bethun09@yahoo.com

আমরা সকলেই মুভি, গান, নাটক, হোম ভিডিও ইত্যাদি নানা ধরনের ভিডিও ওহোরহো দেখে আসছি।
কেউ শেখার জন্য দেখে, কেউ মজা পাওয়ার জন্য, কেউ স্মৃতি চারনের জন্য।
আবার কেউ কেউ পেষার খাতিরে ভিডিও দেখে থাকে। মুভি সেনসর বোর্ড এ গেলে তার কতৃপক্ষকে দেখে সারটিফায়েড করতে হয়।
ভিডিও ইডিটররা অনবরত বিভিন্ন ভিডিও দেখে আর সেটাকে ইডিট করে আমাদের তাক লাগানো আনন্দ দিতে থাকে।
তো আমরা যে বিভিন্ন ভাবে এইসব ভিডিও দেখি তার বেশির ভাগই কিন্তু আমরা মিডিয়া প্লেয়ারে চালিয়ে দেখি।
VCR,CD Player, DVD Player, mp3 বা mp3 Player বা iPod আসলে এগুলো সবিই মিডিয়া প্লেয়াল।
বিভিন্ন মিডিয়া File এরা প্লে করে।
তো এখনকার যুগে মিডিয়া File সবচেয়ে বেশি প্লে করা হয় Computer এ।
এখানে Computer বলতে Desktop Computer বা Laptop Computer কেই বুঝাচ্ছি। এদিকে হালের Tablet PC, Android, iPhone
কেও ছোটমোট Computerই বলা যায়।
তো আমরা এইসব ডিভাইসকে ব্যবহার করি বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য। আর বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য চাই বিভিন্ন মিডিয়া প্লেয়ার।
এখন সেই মিডিয়া File হোক ভিডিও বা অডিও বা স্টিল পিকচার বা অন্যকিছু।

এখন প্রতিটি মিডিয়ারই একটা নির্দিষ্ঠ Format থেকে থাকে। আর থাকে File Extension.
আমরা কোন মিডিয়া File এর File Extension দেখে এর Format চিনতে পারি।

Internet এর আমরা বিভিন্ন প্রকার Media Player পেতে পারি।
Paied Media Player রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করার জন্য আপনাকে টাকা গুনতে হবে।
আাবার রয়েছে ফ্রি Media Player, ফ্রি Media Player গুলো আবার দু রকম হয়ে থাকে।

১. ফ্রি+ওপেনসোর্স
২. ফ্রি+ক্লোজসোর্স

ফ্রিগুলো ফ্রিই, কোন টাকা পয়সা দিতে হয় না। ওপেনসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে সোর্সকোড দিয়ে দেয়, যাতে আপনি
ঐ মিডিয়া প্লেয়ারকে ইচ্ছেমত ডেভলপ করতে পারেন।
আর ক্লোজসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে মিডিয়া প্লেয়ারকে মডিফাই করার কোন অনুমতি দেয় না।

এখন Format আর File Extension সমন্ধ্যে সামান্য জেনে নেই।

আজকাল ভিডিও দেখার জন্য সবচেয়ে বেশি যে Format গুলো ব্যবহার হচ্ছে সেগুলো হচ্ছে

1. Matroska (এর File Extension .mkv)
2. Moving Picture Experts Group এর MPEG4 (এর File Extension .mp4)
3. Audio Video Interleaved এর AVI (এর File Extension .avi)
4. Apple এর QuickTime File Format (এর File Extension .mov)
5. Adobe Flash Player এর Flash Video (এর File Extension .flv)
6. MPEG এর আরো একটি Format MPEG Transport stream (এর File Extension .ts)
7. MPEG এর আরো একটি Format MPEG-2 transport stream (এর File Extension .m2ts)
8. MPEG এর অডিও Audio Format (এর File Extension .mp3)

এছাড়াও VCD এর জন্য .dat আর DVD এর জন্য .vob তো রয়েছেই।

তো উপরে যেগুলো নিয়ে আলোচনা করলাম সেগুলো সবগুলোই মোটামুটি Media Container বা Digital Container Format.
বিভিন্ন মিডিয়া File Compress করে Container formats এ ঢুকানো হয়।

ধরা যাক কোন একটা ফাইল এর Extension হচ্ছে .mkv
তো আমাকে সাধারন ভাবে বুঝতে বুঝতে হবে যে এই ফাইলটাতে কমপক্ষে একটা ভিডিও ফাইল ও একটি অডিও ফাইল আছে।
এবং সেই ভিডিও ফাইল ও অডিও ফাইলের Extension যে কোন Format এর হতে পারে।
.mkv ঐ অডিও-ভিডিও ফাইলকে একখানে করেছে মাত্র।

এখন Media Player কী কী ধাপে কাজ করে সেটা জেনে নেই।
Media Player এ 3টি ধাপ সম্পন্ন হওয়ার পরে একটি অডিও বা ভিডিও ফাইল প্লে হয়।
এই তিনটি ধাপ সম্পন্ন করার জন্য একটা Media Player এ তিনটি জিনিস থাকতে হয়।

১. Media Splitter
২. Media Decoder
৩. Media Renderer

এখন একটি ভিডিও ফাইল যখন আমরা কোন Media Player এ চালু করতে যাবো তখন প্রথমেই ভিডিও ফাইল থেকে
Media Splitter এর মাধ্যমে অডিও, ভিডিও Split করে আলাদা করা হয়।

এর পর ঐ অডিও, ভিডিও চলে যায় Media Decoder এর কাছে। যেহেতু বেশিরভাগ Media File বিভিন্ন Media Format এ Compress
করা থাকে তাই Decoder সেগুলোকে Decode করে পাঠিয়ে দেয় Media Renderer এ।

Media Renderer ঐ অডিও-ভিডিও ফাইল এর কোয়ালিটি কন্ট্রল করে।
কতো ফ্রেম এ চলবে ভিডিও। কত বিট রেটে অডিও-ভিডিও Output দিবে। ভিডিও আপস্কেলিং-ডাউনস্কেলিং।
ভিডিও কালার ইত্যাদি নানা বিষয়ে কোয়ালিফাইড হয়ে তবেই একটা ভিডিও ফাইল Media Player এর মাধ্যমে আমরা দেখতে ও
এর সাউন্ড উপভোগ করতে পারি।

অথচ এই পুরো কাজটা সম্পন্ন হয় 1সেকেন্ডেরও কম সময়ে। মজা না !!!

আজ আর না। নিচে কিছু জনপ্রিয় Media Player এর নাম দিয়ে আজ শেষ করছি।

1.Media Player Classic
2.VLC media player
3.Windows Media Player
4.Adobe Flash Player
5.Pot Player
6.The KMPlayer
7.CyberLink PowerDVD
8.iTunes
9.KM Player

কিভাবে আপনার কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত করবেন

ইমরান আহমেদ

 

কম্পিউটার ব্যাবহারকারীদের নিকট একটি আতঙ্ক হল শর্টকাট ভাইরাস। বহু উন্নতমানের অ্যানটি ভাইরাস ব্যাবহার করেও অনেকে এই সমসসা থেকে মুক্তি পান না। আমিও বেশ কয়েকদিন যাবত এই সমস্যায় জর্জরিত থাকার পর আমার এক বন্ধুর নিকট ভালো একটা সমাধান পাই। নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করলে যে কেউ শর্টকাট ভাইরাস দূর করতে পারবেন বলে আশা করিঃ

প্রথমত, এই লিংক থেকে http://en.kioskea.net/download/download-11613-autorun-exterminator সফটওয়্যার ‘AutorunExterminator’ ডাউনলোড করুন।

সফটওয়্যারটি ইন্সটল করলে আপনার autorun.inf ফাইলগুলো ড্রাইভ থেকে মুছে যাবে।

দ্বিতীয়ত, "Start" -->Run --> এ গিয়ে cmd লিখুন এবং ok button চাপুন। ধরুন আপনার ড্রাইভটি যদি G হয়, তাহলে নিম্নোক্ত কমান্ডটি লিখুন- attrib -h -r -s /s /d g:\*.* তারপর, আপনার ফাইলগুলোকে ড্রাইভটিতে চেক করুন।

তৃতীয়ত, এই লিংক http://en.kioskea.net/download/download-105-malwarebytes-anti-malware হতে 'Malwarebytes' Anti-Malware সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। ইহা আপডেট করুন এবং ফুল স্কেন করুন।

আশা করি এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে। এছাড়া, উইন্ডোজ সেটআপ করার মাধ্যমেও আপনি এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।

অস্তিত্ব সংকটে স্ক্যানার

শুধুমাত্র কথা বলার যন্ত্র হিসেবে আবিষ্কৃত হলেও মোবাইল ফোনে আজ কি না হয়? ছবি তোলা, গান শোনা, মুভি দেখা এমনকি ইমেইল করার কাজটিও আজ পকেটে থাকা এই ছোট ডিভাইসের মাধ্যমে করা সম্ভব। সেই সাথে এই একটি ডিভাইসই দখল করে নিয়েছে অনেকগুলি ডিভাইসের জায়গা। দশ বছর আগের কথাই চিন্তা করুন। বিয়ে বা কোন অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে একটি ক্যামেরা সংগ্রহ করতে কতজনের কাছেই না ধরনা দিয়েছেন। কিন্তু আজ শুধু বিয়ের অনুষ্ঠানই নয় বরং অতি তুচ্ছ কোন কারণে ক্যামেরার দরকার হলে নিজের পকেটেই হাত দিচ্ছেন। আলাদা ক্যামেরা কেনার চিন্তা এখন খুব কম সংখ্যক মানুষই করে থাকেন। কারন পকেটে থাকা মোবাইল ফোন দিয়েই প্রায় কাছাকাছি মানের ছবি তোলা যাচ্ছে। যদিও প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারদের কাছে মোবাইল ফোন এখনো খেলনার মতই রয়ে গেছে। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই দৃশ্য পাল্টে যেতে পারে। কারন ৪১ মেগা পিক্সেল ক্যামেরাযুক্ত লুমিয়া ১০২০ তৈরির পর নির্মাতারা এবার ডিএসএলআর ক্যামেরার বাজার দখলে তৎপর। মোবাইল ফোনের এই অব্যাহত আগ্রাসনের ফলে এরই মধ্যে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে আরেকটি বহুল ব্যবহৃত ডিভাইস স্ক্যানার। অনেক আগে থেকেই ছোট খাটো ডকুমেন্ট স্ক্যান করতে হলে মোবাইলের ক্যামেরাতেই সেরে ফেলতাম। সম্প্রতি ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে গিয়ে প্রথম কোন সিরিয়াস কাজে এই শিশুসুলভ কাজটি করলাম।ওডেস্কই এরকম টিপস দিয়েছে। যাদের স্ক্যানার নেই শুধু তাদের জন্য।

ওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই

ফোন কোম্পানিগুলোও ক্যামেরার এই ব্যতিক্রমী ব্যবহারকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে। লেটেস্ট মডেলের প্রায় সব ফোনেই লেখা স্ক্যান করতে ক্যামেরায় আলাদা প্রিসেট জুড়ে দেয়া হচ্ছে যার মাধ্যমে আরও ভালোভাবে লেখা স্ক্যান করা যায়। শুধু তাই নয় বেশ কিছু থার্ড পার্টি অ্যাপ্লিকেশনে অপটিক্যাল কারেক্টার রিকগনিশন বা ওসিআর সুবিধাও পাওয়া যায়। সবাই যখন মোবাইল ফোনের স্ক্যানিং সুবিধাকে এতোটা গুরুত্ব দিচ্ছে তখন আমরাও প্রয়াস পাই এর নানাদিক নিয়ে কিছু প্যাঁচাল চালানোর। পোস্টের শেষভাগে থাকছে কিছু টিপস যার মাধ্যমে আপনার স্ক্যানিং এর হাতকে আরেকটু দক্ষ করে তুলতে পারেন। একটু ভুল হয়ে গেল মনে হয়! মোবাইলতো এখন আর মোবাইল নেই। এটি হয়ে গেছে স্মার্টফোন। তাই এখন থেকে স্মার্টফোন বলাই ভালো।

স্ক্যানার বনাম স্মার্টফোনঃ ভাবুন তো! আপনার বন্ধুর করা অ্যাসাইনমেন্টের দুটি পৃষ্ঠা আপনার খুব দরকার। প্রয়োজন থাকায় আপনাকে ধারও দেয়া যাচ্ছে না। ফটোকপির দোকানও বেশ দূরে। পকেটে থাকা কোন যন্ত্র যদি এসময় উদ্ধার করতে পারে তবে স্মার্টফোন। হ্যাঁ পোর্টাবাইলিটির কথাই বলছি। এক্ষেত্রে স্মার্টফোনকে ১০০ দিয়ে স্ক্যানারকে জিরোই দিতে হয়। কারণ পিসি সহ স্ক্যানার সাথে নিয়ে কি আর ঘোরা সম্ভব? আবার একই ডিভাইসে স্ক্যান করা ও পড়ার কাজ করা যায় বলে স্মার্টফোনকে আরেকটু এগিয়ে রাখতে পারেন। সেই সাথে অন্য বন্ধুর সাথে শেয়ার করার সুবিধাতো থাকছেই। ক্যামেরার মেগা পিক্সেল যদি অনেক বেশি হয় তাহলেতো কথাই নেই সাধারণ স্ক্যানারের চেয়েও বড় করে স্ক্যান করতে পারবেন। তবে স্ক্যান করা ডকুমেন্টটি যদি সিরিয়াস কাজে ব্যবহৃত হয় তবে মাথায় রাখুন সবাই ওডেস্কের মত উদার নয়। কারণ স্মার্টফোনে স্ক্যান করতে গেলে কিছু সমস্যাও পাবেন। সাধারণ স্ক্যানারের চেয়ে ফোনে নানা সেটিং পরিবর্তন করে লেখা স্ক্যান করা বেশ ঝামেলা এবং সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই দু-তিন পৃষ্ঠার বেশি স্ক্যান করতে স্ক্যানারই ব্যবহার করা উচিৎ। এছাড়া ফোনটি যতই সোজা করে ধরুন না কেন কাগজ কিন্তু কখনোই পুরোপুরি সোজা হবে না। তাই কাগজের বাইরে কিছু বাড়তি অংশসহ স্ক্যান হবে।

আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান
আলোর তারতম্য এবং বাকা স্ক্যান

সাধারণ স্ক্যানার বদ্ধ পরিবেশে নিয়ন্ত্রিত আলোয় স্ক্যান করে। কিন্তু ক্যামেরায় তা অসম্ভব। তাই কাগজের বিভিন্ন স্থানে আলোর তারতম্য খেয়াল করার মত পর্যায়ে থাকে। আবার স্ক্যানার শুধুমাত্র লেখাই স্ক্যান করে কিন্তু ক্যামেরা কাগজসহ ছবি তোলে। এতে স্ক্রিনে পড়তে ভালো লাগলেও প্রিন্ট করার সময় কালো কালো ছোপ তৈরি করে। ফলে লেখা কিছুটা অস্পষ্ট আসতে পারে। তাই ভবিষ্যতে যাই হোক স্ক্যানারকে এখনোই স্মার্টফোন দিয়ে রিপ্লেস করা যাচ্ছে না

ikt
প্রিন্ট করা ডকুমেন্টে কালো ছোপ

স্ক্যান কোয়ালিটি বাড়াবেন যেভাবেঃ

আপনি স্মার্টফোন দিয়ে যতটা ভালো স্ক্যান করেন তাতে হয়ত আপনার প্রয়োজন মিটে যায়। আরেকটু ভালো স্ক্যান করে যদি স্ক্যানারের আরেকটু কাছাকাছি যাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়? এজন্য সাধারণ কিছু নিয়ম অনুসরণ করুন। ক্যামেরা চালু করে মুড বা প্রিসেট অপশনে গিয়ে টেক্সট/টাইপ সিলেক্ট করুন।

Text/Type preset

যদি টাইপ প্রিসেট না থাকে তবে Auto সিলেক্ট করুন। এবারে টেবিলের উপর কাগজটি সমতল ভাবে স্থাপন করুন। ক্যামেরাটি এমনভাবে ধরুন যাতে কাগজের প্রান্তগুলি স্ক্রিনের প্রান্ত স্পর্শ করে। আগেই বলেছি হাজার চেষ্টা করেও পুরোপুরি সোজাভাবে স্ক্যান করা যাবে না। কিন্তু যতটুক করা যায় আর কি। এবার শাটার রিলিজ বাটন হালকা ভাবে চেপে কিংবা স্ক্রিনের মাঝখানে টাচ করে ফোকাস করুন। উল্লেখ্য এভাবে ফোকাস করার সুবিধা সব ফোনে থাকে না। যাই হোক ফোকাস করার পর দেখুন কেমন দেখায়। Exposure পরিবর্তন করে আলো কমাতে বা বাড়াতে পারেন। তবে ডকুমেন্ট যদি প্রিন্ট করতে চান তাহলে এক্সপোজার বেশি দিয়ে তোলাই ভালো। এতে প্রিন্ট করার সময় কাগজের টেক্সচার কম আসবে। তবে এক্সপোজার ফুল দিয়ে ওভার এক্সপোজ করে ফেলবেন না। আলো খুব কম হলে ফ্লাশ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু প্রয়োজন না হলে ফ্লাশ ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ ফ্লাশ ব্যবহার করলে প্রান্তের তুলনায় মাঝখানে বেশি উজ্জ্বল আসে। এইসব অ্যাডজাস্টমেন্ট করার পর আবার ফোকাস করুন দেখুন। সব ঠিক থাকলে শাটার রিলিজ বাটন চেপে ছবি তুলুন। আর হ্যাঁ স্ক্যান করার কাজটি আরেকটু সহজ ও গতিময় করতে থার্ড পার্টি অ্যপ্লিকেশন CamScanner ব্যবহার করতে পারেন। এটি স্ক্যান করা ছবিকে সরাসরি পিডিএফ ফরম্যাটে কনভার্ট করে

gwf

আর এজ ডিটেকশন ফিচার থাকায় এটি নিজে থেকেই কাগজের বাইরে থাকা বাড়তি অংশ ক্রপ করে বাদ দিয়ে দেয় এবং অবশিষ্ট থাকা কাগজকে ফটোশপের মত ট্রান্সফর্ম করে সোজা করে দেয়। তাই স্ক্যান করার সময় কাগজ সামান্য বাঁকা উঠলেও সমস্যা নেই। এছাড়া আরও অন্যান্য ফিচার তো রয়েছেই তাই আপনার যদি আইওস কিংবা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটেড ফোন থাকে তবে অবশ্যই এই ফ্রি অ্যাপ্লিকেশনটি যথাক্রমে AppStore অথবা Google Play থেকে ডাউনোলোড করে নিবেন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি : Remote Control for Your PC

এবার দূর থেকেই নিয়ন্ত্রণ করুন আপনার পিসি

K.A.S.M. Saif Uddin

কম্পিউটার বাবহারকারিদের জন্য গুগল নিয়ে এল দারুন এক অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপ্লিকেশনের নাম এর “ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ” । এর মাধ্যমে যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস দিয়ে দূর থেকেই নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন আপনার ডেক্সটপ কম্পিউটার।এর সম্পর্কে গুগল জানিয়েছে, প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের অ্যাপ স্টোর ‘প্লে স্টোর’ থেকে ক্রোম রিমোট ডেস্কটপ অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে এবং গুগল আইডি দিয়ে লগইন করলে দূর থেকে ডেস্কটপ চালানো যাবে।অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে ডেস্কটপের নিয়ন্ত্রণ নিতে একটি পিন নম্বর দিতে হবে। ডেস্কটপে রিমোট অ্যাকসেস সেট করতে হলে এই পিন নম্বর দিতে হবে। তবে দূর থেকে অ্যান্ড্রয়েডচালিত পণ্য দিয়ে ডেস্কটপ চালাতে হলে ডেস্কটপটি অবশ্যই চালু থাকতে হবে এবং ইন্টারনেট সংযোগও চালু থাকতে হবে।
গুগল আরও জানিয়েছে, এই অ্যাপটি ম্যাক, উইন্ডোজ, গুগল ওএস কিংবা লিনাক্স যেকোনো অপারেটিং সিস্টেম চালিত পিসিতে এই অ্যাপটি কাজ করবে।
চলতি বছরের শুরুতেই দূর থেকে ডেস্কটপ নিয়ন্ত্রণের জন্য আইওএস অ্যাপ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিল গুগল।

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার: Important keyboard short-cuts for Windows 8

নাম: আল মুতাসিম বিল্লাহ
ইমেইল: sumon235@gmail.com

উইন্ডোজ ৮ এর গুরুত্বপূর্ণ শর্টকাট কী ও ব্যবহার:

কম্পিউটার চালনার ক্ষেত্রে শর্টকাট কী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনারা আগে যারা উইন্ডোজ এক্সপি বা সেভেন চালিয়েছেন তারা নিশ্চয়ই ওই দুই ফরম্যাটে শর্টকাট কী ব্যবহার করতেন। এখন যারা উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো এই নতুন ফরম্যাটের শর্টকাট কী নিয়ে ভাবছেন। উইন্ডোজ এক্সপি, সেভেনের মতো উইন্ডোজ ৮ এ আপনি শর্টকাটের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে পরিচালিত করতে পারেন। তাহলে আসুন উইন্ডোজ ৮ এর কিছু শর্টকাট কী সম্পর্কে জানা যাক।

Win + X : displays a text menu of useful Windows tools and applets
Win + Z : displays the right-click context menu when in a full-screen app
Win + + : launch Magnifier and zoom in
Win + - : zoom out
Win + , : Aero peek at the desktop
Win + Enter : launch Narrator
Win + PgUp : move the current screen to the left-hand monitor
Win + PgDn : move the current screen to the right-hand monitor
Win + PrtSc : capture the current screen and save it to your Pictures folder
Win + Tab : switch between running apps
Win : switch between the Start screen and the last-running Windows 8 app
Win + C : displays the Charms: the Settings, Devices, Share and Search options
Win + D : launches the desktop

শর্টকাটের মাধ্যমে কম্পিউটার পরিচালনা অনেক সহজ ও দ্রুততার সাথে হয়। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার কম্পিউটার কাজকে ম্যানুয়ালি করতে পারেন বা পারেন অটোমেটিক শর্টকাট কী ব্যবহার করে। আজ পর্যন্তই আগামী দিনে আবার নতুন কোনও তথ্য নিয়ে আমি হাজির হবো।

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য….

কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করবেন এবং কি কি দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্য....

যেভাবে শুরু করবেনঃ
অনেকেই মনে করে থাকেন প্রোগ্রামিং শেখা খুবই কঠিন একটা কাজ। কিন্তু আসলে তা পুরোপরি সত্যি নয়। প্রোগ্রামিং শেখা খুব একটা কঠিন নয়। তবে হ্যা প্রোগ্রামিং এর শুরুতে আপনার ভিত্তি হতে হবে ভাল অর্থাৎ আপনাকে সকল প্রকার বিষয় খুব ভালভাবে বুঝতে হবে। কোন বিষয় না বুজলে অবশ্যই তা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। বারবার তা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে যতক্ষণ না প্রযন্ত আপনি তা সমাধানে আনতে পারছেন। তাহলেই দেখবেন আপনি কত সহজেই প্রোগ্রামিং করতে পারছেন। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল "সি" প্রোগ্রামিং। কারন "সি" ল্যাঙ্গুয়েজের মত অন্য কোন প্রোগ্রামিং ভাষা আপনাকে এত ভালভাবে প্রোগ্রামিং শেখাবে না।

যা যা দরকার প্রোগ্রামিং শুরুর জন্যঃ
প্রথমেই আপনার যে জিনিসটি দরকার হবে তা হল ইচ্ছা শক্তি। প্রোগ্রামিং করতে আপনার ইচ্ছা শক্তির অভাব দেখা দিলে আপনি বেশিদূর এগতে পারবেন না। প্রোগ্রামিং এর ভিত্তি হল লজিক। আর লজিকে ভাল হতে হলে অবশ্যই আপনাকে অঙ্কে ভাল হতে হবে। এজন্য অবশ্য চিন্তা করার কিছু নেই। প্রাথমিক অবস্থায় আপনার সাধারণ কিছু পাঠ্য বইয়ের অঙ্ক জানলেই হবে। পরে অবশ্য Advanced পর্যায়ে আপনাকে ভাল করতে হলে "Discrete Mathematic" ভালভাবে জানতে হবে। এভাবেই আপনি প্রস্তুতি নিতে পারেন একজন সফর প্রোগ্রামারের জীবন।

প্রোগ্রামিং সয়াহক বইঃ
"সি" প্রোগ্রাম শিখতে চাইলে আপনি "কম্পিউটার প্রোগ্রামিং" নামক বইটা দিয়ে শুরু করতে পারেন যার লেখক "তামিম শাহরিয়ার সুবিন।" বইটিতে "সি" প্রোগ্রামিং এর প্রাথমিক বিষয়গুলো খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে এবং আপনাদের অনুশীলনের জন্য ধাপে ধাপে দেয়া হয়েছে কিছু সমস্যা। পরবর্তীতে আপনাকে প্রোগ্রামিং ক্যারিয়ারের জন্য কি কি করতে হবে তা বলা হয়েছে।

সফটওয়্যার কি? এটি কিভাবে কাজ করে?

কম্পিউটার সফটওয়্যার একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম হয়। সফ্টওয়্যার পরিষ্কারভাবে বর্ণিত নির্দেশাবলী দাড়া গঠিত যেটা হার্ডওয়্যারকে কোন কাজ করার জন্য নির্দেশ করে। সফটওয়্যার কম্পিউটার মেমরির মধ্যে সংরক্ষিত হয় এবং স্পর্শ করা যায় না। সফটওয়্যার সাধারণত মানুষের ব্যবহার করার জন্য সহজ এবং আরো দক্ষ যে উচ্চ পর্যায়ের প্রোগ্রামিং ভাষা দাড়া তৈরী করা হয়। যে সব সমস্যা একজন মানুষের করতে অনেক সময় লাগে, সেটা কম্পিউটার সফটওয়্যার দিয়া খুব সহজে এবং কম সময়ে করা যায়। সাধারণত মানুষের দাড়া কোন কাজ করলে যে পরিমান টাকা খরচ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে , কম্পিউটার সফটওয়্যার এর দাড়া একই কাজ করলে অনেক কম খরচ হবে।

‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব’ ওয়েব নামে পরিচিত। ওয়েব একটি সিস্টেম যেটা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে হাইপারটেক্সট ডকুমেন্টকে ব্যবহার করতে সাহায্য করে। একটি ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে, এক লেখা, চিত্র, ভিডিও, এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া যে ওয়েব পেজে দেখানো যায়।

মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট একটা পথ যেটা অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার যেমন ব্যক্তিগত ডিজিটাল সহায়ক, এন্টারপ্রাইজ ডিজিটাল সহায়ক বা মোবাইল ফোন হিসেবে কম ক্ষমতা হ্যান্ডহেল্ড ডিভাইস এর জন্য উন্নত হয়।এই অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন মোবাইল সফটওয়্যার ডিস্ট্রিবিউশন প্ল্যাটফর্মের থেকে গ্রাহকদের দ্বারা ডাউনলোড করা, উৎপাদন সময় ফোনে প্রাক ইনস্টল করা যাবে। এখনকার সময় প্রায় সকল লোক মোবাইল এপ্লিকেশন তার মোবাইল এ মোবাইল এপ্লিকেশন ব্যবহার করে।

 

পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করুন. How to stop autorun for pen drives.

পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করুনঃ

পেনড্রাইভের মাধ্যমে কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ায়। যখন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমরি কার্ড লাগানো হয় তখন অনেক সময় পেনড্রাইভ স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যায় যাকে বলা হয় অটোরান আর যদি মেমরি কার্ডে বা পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকে তখনই তা কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে।এবং কম্পিউটারের কাজকে ধীরগতি করে দেয়।
আর এই পেনড্রাইভের অটোপ্লে বা অটোরান বন্ধ করার জন্য যেটা করতে হবে, তা হলঃ

• Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করে বক্সে gpedit.msc লিখে Enter বা ok-তে ক্লিক করতে হবে।
• তার পর যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে User configuration-এর বাম পাশের (+)-এ ক্লিক করতে হবে।
• তারপর Administrative Templates-এর বাম পাশের (+)-এ ক্লিক করতে হবে ।
• তারপর System-এ ক্লিক করলে দেখা যাবে যে ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে।
• সেখানে ডবল ক্লিক করতে হবে এবং Enable নির্বাচন করে করতে হবে এবং Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে ok করে বেরিয়ে আসতে হবে।

এখন কাজ শেষ, দেখুনত এখন আপনার পেনড্রাইভ অটোপ্লে বা অটোরান হয় কি না । তবে মনে রাখতে হবে যে পেনড্রাইভ কখনো ডবল ক্লিক করে খুলা যাবে না। প্রয়োজনে মাই কম্পিউটার ওপেন করে ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে পেনড্রাইভ নির্বাচন করে খুলতে হবে তবে Ant virus দিয়ে স্ক্যান করে খোলা অনেক ভাল।

বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব

বাংলাদেশের কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে বিপ্লব
বর্তমানে বাংলাদেশে কম্পিউটার ও যোগাযোগ খাতে অনেক উন্নয়ন সাধন হয়ছে। এখন প্রায় প্রতিটি ঘরে কম্পিউটার রয়েছে। মানুষের মধধে কম্পিউটার বিষয়ক সচেতনতাও বেড়েছে। সহজলোভ্য ইন্টারনেট মানুষের জীবনকে আরও সহজ করে দিয়েছে। অনেকেই এখন ইন্তেরনেতের মাধ্যমে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করছে। অনেকেই এখন কম্পিউটারে টাইপিং, আর্টিকেল লেখা ইত্যাদি কাজ শিখসে এবং সেগুলো বাস্তব জিবনে কাজে লাগাচ্ছে। এছারাও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার বিষয়ক বিভিন্ন করছ চালু করেছে যার ফলে মানুষ কম্পিউটারকে কিভাবে পুরোপুরি ভাবে উন্নয়ন এর কাজে ব্যাবহার করা যায় তা যানছে।

 

আপনার কম্পিউটার এর প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যার যা না হলেই নয়। Some important software for your PC

আপনার কম্পিউটার এর প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যার যা না হলেই নয়।

১) KM Player: KM Player এ সব ধরনের ভিডিও চলে। অন্য Player এ যে ভিডিও চলে না তা এই Player এ খুব ভালো চলে।

২) Adobe Flash Player : YouTube ভিডিও দেখার জন্য এই সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হয়। এটা ছাড়া আপনি YouTube এ ভিডিও দেখতে পারবেন না।

৩) Internet Download Manager: ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ভিডিও, অডিও বা অন্য কোন উপাত্ত ডাউনলোড এর জন্য Internet Download Manager এর কোন বিকল্প নেই। খুব সহজে আপনি এটা দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন।

৪) Google Chrome বা Mozilla Firefox : ইন্টারনেট এর জগতে জাদের নাম সবচেয়ে জনপ্রিয় তা হল Google Chrome এবং Mozilla Firefox । এ দুটো হল ব্রাউজার যা দিয়ে আপনি ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ব্রাউজার হল Mozilla Firefox । এর স্পীড অনেক ভালো।

৫) Avro Keyboard: যা আপনাকে বাংলা লিখতে সর্বদা সাহায্য করবে। বাংলা লিখার জন্য এর চেয়ে আর কোন ভাল সফটওয়্যার নেই। আপনি আপনার পিসি তে এই সফটওয়্যার তা বাংলা লেখার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। Avro Spell Checker সফটওয়্যার টা আপনার লেখাতে কোন বানান ভুল আছে কিনা সেটা দেখতে সাহায্য করবে।

৬) Adobe Reader: এই সফটওয়্যারটি আপনাকে PDF ফাইল পড়তে ও লিখতে সাহায্য করবে। আপনি Acrobat Reader ও ব্যবহার করতে পারেন PDF ফাইল পড়ার জন্য।

৭) Skype : সামাজিক যোগাযোগ এর মাধ্যম হিসাবে Skype এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। এখানে আপনি চ্যাট, অডিও কল, ভিডিও কল বা আপনার কম্পিউটার এর পর্দা ও শেয়ার করতে পারবেন।

৮) Avast : Avast হল আপনার কম্পিউটার এর সবচেয়ে উপকারি সফটওয়্যার যা আপনাকে ভাইরাস থেকে চিন্তা মুক্ত রাখবে। এটা আপনি আপনার কম্পিউটার এ ফ্রী ব্যবহার করতে পারবেন।

কম্পিউটিং

কম্পিউটিং আলগোরিদিম প্রক্রিয়া তৈরি করার জন্য এটি একটি লক্ষ্য ভিত্তিক কার্যকলাপ। কম্পিউটিং হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার সিস্টেমের উন্নয়ন, নির্মাণ, এবং নকশা তৈরি করতে সাহায্য করে। কম্পিউটিং এর এরিয়া গুলো কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার বিজ্ঞান, তথ্য সিস্টেম ও তথ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি । কম্পিউটিং ছাড়া আমরা কোন সমস্যা ভালোভাবে সমাধান করতে পারবো না। তাই কম্পিউটিং জানা খুব জুরুরী।
টেলিযোগাযোগ একটি যোগাযোগ প্রযুক্তি যেটা বৈদ্যুতিক সংকেতের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। এখনকার টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বিভিন্ন রকমের সংকেত যেমন বেকন, অপটিক্যাল, স্মোক সংকেত ইত্যাদি ব্যবহার করে। বর্তমান সময়ে টেলিযোগাযোগ ছাড়া কোন কিছু কল্পনা করা যায়না।
একটি সমস্যা সমাধান করার জন্য, প্রযুক্তি একটি প্রতিষ্ঠানের পদ্ধতি তৈরি, পরিবর্তন ও ব্যবহার করতে সাহায্য করে। বর্তমান সময়ে , প্রযুক্তি সমাজ ও তার আশপাশের উপর প্রভাব বিস্তার করেছে। এখন প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব সহজে যেকোনো ইনফর্মেশন খুঁজে পাওয়া সম্ভব।

মোঃ আতিকুর রহমান
Mobinmama0001@gmail.com

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার

কম্পিউটার দৈনন্দিন বিজ্ঞানের একটি অভূতপূর্ব আবিষ্কার যেটির দ্বারা আমরা অনেক অসাধ্য কাজ সাধন করতে পারি। এটি এমন একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র যেটির দ্বারা গাণিতিক ও যুক্তিমূলক কাজ করা যায়। কম্পিউটারের সাহায্যে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগের কাজও করা যায়, যেটি অফিস আদালতের কাজে খুবই জনপ্রিয়। এটি এমন একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যেটি ব্যবসায় এবং বাসায় বিভিন্ন দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি অনেক কাজে ব্যবহার করা হয় যেমন-ভিডিও গেম, ব্যবসায়িক কাগজপত্র সংরক্ষণ, স্প্রেডসীট প্রোগ্রাম তৈরী এবং বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যোগাযোগের জন্য এটি খুব উপকারী। এটি ইমেইল আদান প্রদান এবং বিভিন্ন দরকারী বার্তা আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। চার্লস ব্যাবেজ প্রথমে কম্পিউটারের ধারণা তৈরী করে, এজন্য তাকে আমরা কম্পিউটারের জনক বলে থাকি। একটি কম্পিউটারের পাঁচটি অংশ থাকে।

অন্য কথায় বলা যায় যে কম্পিউটার একটি বিশ্লেষণমূলক যন্ত্র যেটি ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে কোন উপাত্তকে গ্রহণ করে কেন্দ্রিয় প্রক্রিয়াকরণ অংশের মাধ্যমে উপাত্তকে প্রক্রিয়াকরণ করে আউটপুটি ইউনিটের মাধ্যমে উপাত্তর ফলাফল প্রকাশ করে। এটি মানুষের জীবনকে অনেক গতিময় করে তুলেছে, কারণ এটি মানুষের অনেক কাজ করতে পারে।