Category Archives: ব্লগ । Blog

ব্লগ । Blog

একটি স্ক্র্যাপ পিসি তৈরি করুন

যেকেউ কম্পিউটার রেডি করতে পারে, আশ্চর্যজনক ব্যাপার এই যে, এটা যতটা না সাহসিকতার তার চেয়ে বেশি সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ সাপেক্ষ।

এখানে একটি পিসি তৈরি করার রূপরেখা এবং সঠিক যন্ত্রাংশ নির্বাচন পিদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করলে যেকেউ একটি কম্পিউটার নির্মাণ করতে পারবে।

 

ধাপসমূহঃ

1. বন্ধুবান্ধব বা প্রতিবেশিদের মাধ্যমে একটি পুরাতন কম্পিউটার সংগ্রহ করুন। যদি আপনি সতর্কতা অবলম্বন করে যেকোন দাগ/ক্রাচ এড়াতে পারেন তাহলে আপনি একটি সাম্প্রতিক খারাপ হওয়া পিসি থেকে কিছু অক্ষত অংশ উদ্ধার করতে পারেন। (প্রতিবার একটি পরিবাহী ধাতু স্পর্শ করার ক্ষেত্রে কৌশল অবলম্বন করতে হবে)। কিছু পুরাতন পিসি থেকে আপনি শুধুমাত্র কেস এবং পিএসইউ উদ্ধার করতে সক্ষম হতে পারেন। অনেক পুরানো মাদারবোর্ড এ CPU- বিল্ড ইন অবস্থায় থাকে।

 

2. যন্ত্রাংশ সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা পরীক্ষা করুন। যদি আপনি একটি নতুন মাদারবোর্ড ও একটি পুরানো হার্ড ড্রাইভ ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেন তাহলে আপনাকে একটি IDE নিয়ন্ত্রক অ্যাডাপ্টার কার্ড সংগ্রহ করতে হবে (যদি আপনার মাদারবোর্ডের একটি খালি পিসিআই এক্সপ্রেস স্লট থাকে)। $20 খরচ করে আপনি এটি পেতে পারেন। আরো পরীক্ষা করুন যে CPU ও মাদারবোর্ড একই সকেট রয়েছে কিনা (যেমন এএমডি FM2 অথবা Intel LGA1155)। আপনার পিএসইউ এ কম্পিউটার এর সকল যন্ত্রাংশ এর জন্য যথেষ্ট ওয়াট আছে কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন। চেক করে নিন যে আপনি যে RAM ব্যবহার করতে চাচ্ছেন তা মাদারবোর্ড সমর্থন করে কিনা। নতুন মাদারবোর্ড DDR3 RAM ব্যবহারের উপযোগী এবং পুরাতন মাদারবোর্ড DDR2 RAM ব্যবহারের উপযোগী হতে পারে।

 

3. যন্ত্রাংশগুলো কিভাবে ইন্সটল করবেন। যন্ত্রাংশ ইন্সটল এর ক্ষেত্রে ভিডিও বা মাদারবোর্ড এর ম্যানুয়াল দেখতে পারেন (যদি আপনার কাছে থাকে)। সতর্কতার সাথে মাদারবোর্ডটি খুলুন এবং অপরিবাহী বস্তুর উপর রাখুন।

  1. যদি আপনার কাছে CPU cooler থাকে (থাকলে অনেক ভাল), আপনাকে এই যন্ত্রাংশটি ইন্সটল করার নির্দেশিকা পড়তে হবে, এটি AMD ও Intel এর ক্ষেত্রে ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে।

 

4. সাবধানে আপনার CPU (প্রসেসর) ভিতর থেকে বাহির করুন। সতর্ক থাকুন পিনগুলোর সাথে যাতে আপনার স্পর্শ না লাগে। প্রসেসর এর লিভার উপরের দিকে উঠান। মাদারবোর্ড এর প্রসেসর এর সোনালী সকেট এর সাথে মিল রেখে প্রসেসর এর সোনালী এরো স্থাপন করুন। সতর্কতার সাথে চাপ দিয়ে বা পুল করে লেভেল নিচের দিকে নামিয়ে লক করে দিন।

 

5. RAM ইন্সটল করা। র‌্যাপ এর সকেট এর দুটি চিপ টান দিয়ে নিচের দিকে নামান। তারপর সকেটের সঙ্গে RAM সামঞ্জস্যপূর্ণ করে চাপ দিন যাতে দৃঢ়ভাবে RAM জায়গামত আটকিয়ে যায়। চিপ দুটি আটকে যাবে।

 

6. PSU যোগ করা। মাদারবোর্ড কেস এ স্থাপন করার পূর্বে আপনাকে PSU স্থাপন করতে হবে। ওপটিক্যাল ড্রাইভটি অপটিক্যাল বে (ড্রাইভ রাখার নির্দিষ্ট স্থান) এ রাখুন এবং হার্ড ড্রাইভটি বে (ড্রাইভ রাখার নির্দিষ্ট স্থান) এ রাখুন। নির্দেশাবলী মডেল এর উপর ভিন্নতর হতে পারে।

 

7. I/O শিল্ড স্থাপন করুন। কেস এর ভিতরে আয়তক্ষেত্রাকার স্থানে স্থাপন করে ধাক্কা দিন।

 

8. মাদারবোর্ডটি কেস এর মাদারবোর্ড রাখার স্থানে স্ত্রু দিয়ে লাগান। কোথায় লাগাতে হবে জানতে মাদারবোর্ডটি একটি কাগজের উপর রাখুন এবং কলম বা অন্যকিছু দিয়ে ছিদ্রগুলো চিহ্নিত করুন।

 

9. মাদারবোর্ডটি সস্থানে বসান। স্ত্রু দিয়ে মাদারবোর্ডটি আটকিয়ে দিন।

 

10. আপনার গ্রাফিক্স কার্ড বা অন্যান্য কার্ডগুলো স্লট এ স্থাপন করে চাপ দিয়ে বসিয়ে দিন। কেস এর পিছনের অংশের সাথে স্ত্রু দিয়ে কার্ডগুলো লাগিয়ে দিন।

 

11. PSU এবং মাদারবোর্ড এর সকল তার সঠিক জায়গায় সংযোগ স্থাপন করুন। কেস এর সাথের তারগুলোর প্লাগ মাদারবোর্ড এর প্লাগ করুন।

 

12. BIOS এর মাধ্যমে আপনার অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করুন।

আপনি কিভাবে Asus Eee PC এর মেমোরি আপগ্রেড করবেন

আপনি যদি আপনার Asus Eee PC এর মেমোরি 512MB থেকে 1 বা 2GB এ আপগ্রেড করতে চান তাহলে এখানে আপনার জন্য 700 সিরিজের (4G or 8G) Eee PC এর মেমোরি আপগ্রেড করার দ্রুত এবং সহজ পদ্ধতি আলোচনা করা হলো।

 

  1. সঠিক মেমোরিটি ক্রয় করুন। স্ট্যান্ডার্ড DDR2 ল্যাপটপ মেমোরি খোঁজ করুন (ডেস্কটপ মেমোরি নয়) যার 200 পিন বিশিষ্ট কানেক্টর আছে। 533 বা 667MHz স্পিডের 1GB বা 2GB DDR2 মেমোরি নির্বাচন করুন। এগুলো যথাক্রমে পিসি-4200 বা পিসি-5300 হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে। প্রস্তাবিত ব্রান্ডের মধ্যে রয়েছে Kingston, Corsair, Patriot এবং Viking কিন্তু এগুলো ছাড়াও অনেক ব্রান্ড রয়েছে।

 

 

2. আপনার Eee PC এর পাওয়ার বন্ধ করুন। সেইসাথে AC power adapter টি আনপ্লাগ করুন।

 

 

3. একটি উচু ও সমতল স্থানে রেখে আপনার Eee PC টি প্রস্তুত করুন। ল্যাপটপ এর উপরের সাইট আপনার সম্মুখে রাখুন। ল্যাপটপটি একটি নরম আরামদায়ক স্থানে রাখতে হবে।

 

 

4. ব্যাটারী খুলে ফেলুন। এটি দুর্ঘটনাবশত যেকোন শর্ট সার্কিট হওয়া থেকে রক্ষা করবে। ব্যাটারি খুলে ফেলতে:

a. চাপ দিতে এবং ধরতে সর্ব বামের ব্যাটারি লকটি ধরে আনলক পজিশনে নিয়ে যেতে আপনার বাম বৃদ্ধাঙ্গুল ব্যবহার করুন।

b. ডান দিকের ব্যাটারি লকটি আনলক করতে আপনার ডান হাত ব্যবহার করুন।

c. ল্যাপটপ থেকে ব্যাটারী আলাদা করতে আপনার ডান হাত মোলায়েমভাবে ব্যবহার করুন। উভয় পাশ সমান তালে একসাথে অল্প অল্প করে ঠেলা দিন। নতুন Eee PC এবং ব্যাটারী প্রথমদিকে একটিু বেশি টাইট থাকে।

 

 

5. Eee PC এর মেমোরী কভার খুলে ফেলুন।

a. যদি থাকে তবে Eee PC এর স্টিকারঢেকে রাখা একটি স্ত্রু খুলে ফেলুন।

b. একটি Phillips #0 jeweler's স্ক্রুড্রাইভার দিয়ে দুটি স্ক্রুই ঢিলা করুন।

c. আঙ্গুল দিয়ে স্ক্রুগুলো খুলুন এবং একপাশে রাখুন।

d. আঙ্গুল বা আঙ্গুলের নখ দিয়ে কভারের উপরের অংশ উঠান। এখানে ছোট একটি স্লট থাকতে পারে আপনাকে খুলতে সহায়তা করার জন্য।

e. খুলে যাবার আগ পর্যন্ত টানতে থাকুন।

 

 

6. বিদ্যমান মডিউল সরান। এটি কিছুটা ল্যাপটপ এর সামনের দিকে থাকবে, নিচে কিছুটা ফাঁকা স্থান থাকবে। এটি দুটি ধাতু দ্বারা আটকানো অবস্থায় থাকবে।

a. ক্লিপ এর বাহিরের দিকে আপনার উভয় বৃদ্ধাঙ্গুল দ্বারা একইসাথে চাপ দিন। মডিউল একটি হালকা স্প্রিং দ্বারা ধাক্কা দেয়া অবস্থায় থাকবে। যখন ক্লিপ সম্পূর্ণভাবে খুলে যাবে তখন এটি নিজে নিজেই কৌনিকভাবে উপরের দিকে উঠে আসবে।

b. যখন মডিউল এর ক্লিপ খুলে যাবে, হালকাভাবে কর্ণার ধরে একই কৌনিকভাবে টান দিয়ে বাকি অংশটুকু বের করে আনতে হবে। এটি ল্যাপটপের সাথে 15 হতে 25 ডিগ্রি কৌণিকভাবে অবস্থান করবে।

c. একটি নিরাপদ, স্ট্যাটিকমুক্তঅবস্থানে, মডিউলটি সরিয়েরাখুন।

 

 

7. নতুন মডিউলটি প্যাকেট থেকে বের করুন। অধিকাংশ মেমোরী একটি শক্ত পরিস্কার প্লাস্টিকে মোড়ানো অবস্থায় বিক্রি করা হয়। প্লাস্টিকের পাশে হালকাভাবে চাপ দিয়ে প্যাকেট হতে বের করুন। বাকা করে বা অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকুন।

 

 

8. নতুন মডিউল ইন্সটল করা। ইন্সটল করার জন্য বিচ্ছিন্নকরণ প্রক্রিয়ার বিপরীত পন্থা অনুসরণ করুন।

a. আগের কৌণিকভাবে নতুন মেমোরীটি ল্যাপটপের মেমোরী স্লট এ প্রবেশ করান। নিশ্চিত হয়ে নিন যে এটি সব দিক দিয়ে ফিট হয়। এটি করার জন্য তেমনকোন বল প্রয়োগ করতে হবে না।

b. মডিউল এর উপরে চাপ দিন যাতে এটি ল্যাপটপের সাথে সমান্তরাল হয়ে যায়। মেমোরী স্লটটি একটি শব্দ করবে যখন এটি পুরোপুরিভাবে সমান্তরাল হয়ে যাবে।

 

 

9. চেক করে নিন আপনার মেমোরীটি পিসি চিনতে পারছে কিনা। মেমোরী কভার আটকানোর পূর্বে মেমোরী কার্ডটি আপনার ল্যাপটপ এবং অপারেটিং সিস্টম চিনতে পারছে কিনা, তা নিশ্চিত হয়ে নিন।

a. হালকাভাবে ব্যাটারীটি পুনরায় স্থাপন করুন।

b. ল্যাপটপটি উল্টিয়ে (সোজা করে) পাওয়ার অন করুন।

c. Xandros দিয়ে - ডিফল্টলিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন - "Settings" ট্যাব এ ক্লিক করুন।

d. "System info এ ক্লিক করুন এবং যাচাই করুন "1024 MB" (1GB) কিনা।

e. 2GBমডিউল এর জন্য "Diagnostic Tools" এ ক্লিক করুন এবং যাচাই করুন “RAM Size" "2048 MB" (2GB) কিনা।

 

 

10. মেমোরী কভার পূর্বের স্থানে স্থাপন করুন এবং স্ক্রু লাগান। যদি আপনি Xandros Linux অপারেটিং সিস্টেম চালিত Eee পিসিতে 2GB RAM ইন্সটল করে থাকেন এখন সময় হচ্ছে কার্নেল পুনর্নির্মাণের। এটি সিস্টেমের মেমরি পূর্ণ 2GB চিনতে পারবে।

 

 

11. 2GB মেমরি এর সদব্যবহার করার জন্য Xandros operating system নিন। Kernel ইন্সটল কুরুন।

বাংলায় এজাইল পদ্ধতি টিউটোরিয়াল (Agile Methodology Tutorial in Bangla)

Naim Mustafa Ali
BSc. in Soil, Water and Environment, MS in Water Science from University of Dhaka
Agile একটি সফিওয়্যার ডেভেলপমেন্ট পদ্ধতি যাতে ক্রমানুসাতে 1 থেতে 4 সপ্তাতেে সংক্ষিপ্ত পুনোরাবৃত্তি ব্যবহার করে একটি সফটওয়্যার নির্মাণ করা হয় যেন তা পরিবর্তিত ব্যবসাইক চাহিদার সঙ্গে সংযুক্ত করা যায়। এই সহজ টিউটোরিয়ালে উপযুক্ত উদাহরণ ব্যবহারের মাধ্যমে Agile development সম্পর্কে সাধারণ এবং দ্রুতভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।

পাঠকবর্গ

এই টিউটোরিয়ালটি Beginners দের Agile এর মূলনীতি ও তার বাস্তবায়ন বুঝতে সাহায্যের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এই টিউটোরিয়াল শেষ করার পর আপনি নিজেকে দক্ষতার একটি মধ্যম পর্যায়ে খুঁজে পাবেন, যেখান থেকে আপনি আরও এগিয়ে গেতে পারবেন।

পূর্বশর্ত

এই টিউটোরিয়াল সঙ্গে অগ্রসর হওয়ার আগে, আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ধারণা যেমনঃ কোডিং, টেস্টিং ইত্যাদির মৌলিক জ্ঞান প্রয়োজন।

কীবোর্ড থেকে একটি কী হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে কি করবেন?

আপনার ল্যাপটপের একটি বা একাধিক কী হারিয়ে গেছে বা নষ্ট হয়ে গেছে এবং আপনি জানেন না এখন কি করবেন? ভয় পাবার কিছু নেই, সম্ভবত আপনি কীবোর্ডটি ঠিক করতে পারবেন এবং নতুন একটি কীবোর্ড ক্রয় করার কোন প্রয়োজন হবে না। সকল কীবোর্ড এর জন্য অনন্য সমাধান নেই, কারণ সকল কীবোর্ড এক নয়। এখানে সাধারণ ক্ষেত্রে কি করতে হবে তা দেওয়া হলো।

অবস্থা ০১ 

কী কেপ (key cap) এবং কী ধারক (key retainer) খুলে গেছে এবং আপনি জানেন না কীভাবে আপনি এদেরকে সঠিক অবস্থানে ফেরত দেবেন।

Key cap & Key retainer

সতর্কতার সাথে অন্য আরেককি কী এর কেপ খুলে ফেলুন যাতে retainer কীবোর্ড থেকে খুলে না যায়।

কী retainer টি ভাল করে দেখুন, এটি কীবোর্ড এর সাথে চারটি ভিন্ন বিন্দু দ্বারা যুক্ত আছে।

সংযোগ খুলে যাওয়া retainer টি একইভাবে সেট করে কীবোর্ড এ স্থাপন করুন।

কী কেপটি retainer এর উপর বসান এবং হালকা চাপ দিয়ে বসিয়ে দিন।

অবস্থা ০২ 

কীবোর্ড থেকে কী খুলে গেলে এবং আপনি তা হারিয়ে ফেলেছেন। এক্ষেত্রে আপনি একটি একক কী ইন্টারনেট থেকে ক্রয় করতে পারেন। নতুন একটি পাবার পরে, উপরোক্ত পদ্ধতিতে এটিকে সস্থানে স্থাপন করুন।

স্পেসবার কী স্থাপন করা

স্পেসবার কী এর সাথে একটি ধাতুর তৈরি ধারক সংযুক্ত থাকে (কিছু কীবোর্ড মডেল এর ক্ষেত্রে)। ধারকটিকে ফ্লাট (সমতল) মাথা বিশিষ্ট স্ক্রুড্রাইভার দিয়ে কীবোর্ড থেকে খুলে ফেলুন।

ছবিতে দেখানো পদ্ধতিতে ধারকটিকে স্থাপন করুন। আপনার ছোট আংটার সাহায্যে ধারকটিকে কীবোর্ড এর সাথে স্থাপন করতে হতে পারে।

স্পেসবার কীটিকে সস্থানে নিয়ে যান এবং যতক্ষন পর্যন্ত না ঠিকভাবে লেগে যায় ততক্ষন আঙ্গুল দিয়ে হালকাভাবে চাপ দিন।

ভেঙ্গে যাওয়া কীবোর্ড কী এর জন্য এখনে আরেকটি কৌশল দেখানো হলো

নিচের চিত্রটিতে আপনি দেখতে পারছেন যে আপনার U কী টি নেই। কী কেপ, ধারক এমনটি সিলিকন ঝিল্লিও নেই। এখানে দেখানো হলো কীভাবে নতুন কী ক্রয় না করেও কিভাবে এটিকে সাময়িকভাবে ঠিক করবেন।

আমি নিজে U কী ছাড়া কীবোর্ড ব্যবহার করতে পারবো না, কিন্তু ডান অল্ট কী বা রাইট ক্লিক কী ছাড়াও চলতে পারবো। নিচের গাইড এ আমি দেখাবো কিভাবে আমি ব্যবহার করি না এমন একটি কী খুলে ফেলে U কী এর স্থলে স্থাপন করবো।

সতর্কতার সাথে আঙ্গুলের সাহায্যে কী কেপ টি খুলে ফেলুন।

ধারকটি খুলে ফেলুন। ধারকটি দুটি অংশ দ্বারা একে অপরের সাথে যুক্ত থাকে। যদি একটি অংশ অপর অংশে থেকে খুলে যায় তাহলে এদেরকে পুনরায় সংযুক্ত করুন।

সিলিকন ঝিল্লিটি আঠা দিয়ে কীবোর্ড এর সাথে লাগানো থাকে। খুবই সতর্কতার সাথে একটি ধারালো ছুরি দিয়ে ধীরে ধীরে ঝিল্লিটিকে কীবোর্ড থেকে আলগা করুন।

সিলিকন ঝিল্লিটি আলগা হয়ে যাবে।

এখন ঝিল্লিটির নিচের প্রান্তে যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু সুপারগ্লু লাগান।

সতর্কতার সাথে ঝিল্লিটিকে U এর কেন্দ্রে স্থাপন করুন। গ্লু শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

ধারকটিকে স্থাপন করুন।

কী কেপটিকে ধারকের উপরে স্থাপন করুন। হালকাভাবে চাপ দিয়ে ধারকের সাথে স্থাপন করুন।

এখন আপনি U কী আবার ব্যবহার করতে পারবেন।

কেন কী সংযুক্ত করা যায় না।

কী টিকে উল্টো করুন এবং ক্লিপটিকে ভালভাবে দেখুন। সম্ভাবনা আছে, এটির একটি ক্লিপ নষ্ট হয়ে যাবার কারণে ধারকের সাথে এটি আটকাচ্ছে না। যদি এটি কারণ হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে নতুন একটি কী ক্রয় করতে হবে।

পরবর্তী ছবিতে আপনি দেখেতে পাচ্ছেন যে, একটি ক্লিপ নেই, এটি ভেঙ্গে গেছে। এই কী টি ধারক এর সাথে সংযুক্ত করা যাবে না। যদি এটি কারণ হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে নতুন একটি কী ক্রয় করতে হবে।

সম্ভবত, আপনার কী টি ভাল আছে, কিন্তু ধারকটি ভেঙ্গে গেছে। পরবর্তী ছবিতে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে, ধারক এর সাথে টিপটি নেই। বাম টিপ টি আছে কিন্তু ডান টিপ টি নেই। যদি এটি কারণ হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে নতুন একটি কী ক্রয় করতে হবে।

এখানে আরো একটি ছবি আছে। এই ছবিতে ধারকটির দুটি অংশ একে অপরের সাথে সংযুক্ত করা যাচ্ছে না। এটির কারণ হচ্ছে এদের একটি ভেঙ্গে গেছে।বাম টিপ টি আছে কিন্তু ডান টিপ টি নেই। যদি এটি কারণ হয়ে থাকে তাহলে আপনাকে নতুন একটি কী ক্রয় করতে হবে।

এইচএসসি – 2015 পরীক্ষার ফলাফল । HSC – 2015 Examination Result

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল জানতে দেখুন

আগামী ০৯ই আগষ্ট থেকে এখান থেকে এইচ এস সি পরিক্ষার ফলাফল দেখতে পারবেন অথবা শিক্ষা বোর্ড এর ওয়েবসাইট http://www.educationboardresults.gov.bd/regular/index.php থেকেও রেজাল্ট দেখতে পারবেন।

মোবাইলের মাধ্যমে ফলাফল কিভাবে দেখবেন?

HSC (Space) আপনার বোর্ড এর নামের প্রথম তিন অক্ষর (Space) রোল নম্বর (Space) পাশের সন এবং (16200) এ পাঠিয়ে দিন।

উদাহরণ: আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে যেয়ে HSC DHA 103774 2015 লিখুন এবং পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে।

মাদরাসা বোর্ড এর জন্য Alim MAD 103774 2015 লিখুন এবং পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে।

টেকনিক্যাল এডুকেশন বোর্ড এর জন্য HSC TEC 103774 2015 লিখুন এবং পাঠিয়ে দিন 16222 নম্বরে।

 

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধিনে HSC BM এবং HSC VOC প্রোগ্রামে ভর্তির অনলাইন আবেদন

বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধিনে পরিচালিত HSC BM এবং HSC VOC প্রোগ্রামে (২০০৬-২০১৫ সালে SSC/সমতুল্য পাশ) ভর্তির আবেদন অনলাইনে ৩০ জুলাই ২০১৫ পর্যন্ত গ্রহণ করা হবে। ভর্তির ফলাফল ২রা আগস্ট ২০১৫ প্রকাশিত হবে।

 

for Only HSC BM and HSC VOC Under BTEB
Help Line (9:00 AM to 8:00 PM):
01732487334
01731582032

বিশ্বে বাংলাদেশের ক্রিকেট তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে

বিশ্বে বাংলাদেশের ক্রিকেট তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে

সৈয়দ আলী শাফিন

যখন ক্রিকেট বিশ্ব বাংলাদেশকে আমলে নিত না, তখনও এদেশের ক্রিকেট প্রেমী মানুষ ক্রিকেট নিয়ে আশা করত আর তাদের সমর্থন দিয়ে যেত সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য। তাই যখন একদিনের ক্রিকেটে, বাংলাদেশ বিশ্বকে চমকে দিল তাদের অসাধারন খেলা উপহার দিয়ে, তখন এদেশের মানুষ এতদিন পর সফলতায় আত্নহারা হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশ ক্রিকেট এখন চ্যাম্পিনস ট্রফিতে নিজের জায়গা করে নিয়েছে পাকিস্তানকে পিছনে ফেলে। তারা পাকিস্তানকে বাংলা ওয়াশ আর ভারত ও সাইথ আফ্রিকাকে সিরিজে হারিয়ে নিজেদের আসন পোক্ত করে নিয়েছে।

বাংলাদেশ ক্রিকেট কিন্তু এই সাফল্যের অনেক আগে থেকেই এদেশের মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে। তাই বিশ্ব অবাক হয়ে খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে, এদেশের মানুষ কেন এতো ক্রিকেট পাগল...

একজন ভারতীয় গবেষক মনে করেন, এদেশের মানুষের আসলে খুশি হবার খুব বেশি কিছু নেই। একমাত্র ক্রিকেট এদেশের মানুষকে সত্যিকারের আনন্দ দিতে পারে।

মোহাম্মদ ইসাম (একজন ক্রিকেট ফ্যান, ক্রিকেটার, দি ডেইলি ষ্টার এবং ই এস পি এন ক্রিক ইনফো এর খেলার সাংবাদিক) এখানে সুধরে দিয়েছ্ন। তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেট কে খুব কাছ থেকে দেখেছেন। ৮০ দশকের জেনারশনের মতো তিনিও বড় হয়েছেন ক্রিকেটকে ঘিরে। তিনি বলেছেন, "ক্রিকেট হলো এদেশের মানুষের সাথে খুব সহজে মানিয়ে যাওয়া একটি খেলা। যখন তাদের দল জিতে যায় মানুষ খুবই খুশি হয়ে ওঠেন" এমন না যে এদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব খারাপ। বাংলাদেশ এখন নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ। এবং চেষ্টা করছে মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হবার। ভারতের মতো এখানেও আছে গরিব, ধনী সব ধরনের মানুষ। একমাত্র ক্রিকেট এই সব মানুষকে এক কাতারে নিয়ে আসে।

বাংলাদেশে যখন ধনীর বাহিনী এসেছিল, তখনো চলছিল রমজান মাস। তারপরও ক্রিকেট পাগল মানুষ সেহেরি খেয়ে রাত জেগে দিনে না ঘুমিয়ে লাল সবুজ পোশাকে চলে এসেছিল স্টেডিয়ামে। শুধু মাত্র তাদের সমর্থন জানানোর জন্য।

ইউন্ডোজ ১০ রিলিজ ও কিছু অজানা তথ্য

Mr_An

প্রিয় পাঠক, সবাই ভালো আছেন আশা করি।

ইতিমধ্যে হয়তো সবাই জেনে গেছেন ইউন্ডোজ ডেভেলপার মাইক্রোসফট তাদের আইকনিক অপারেটিং সিস্টেমের ফাইনাল ইউন্ডোজ ১০ রিলিজ করছে জুলাই এর ২৯ তারিখ। আর সবথেকে খুশির খবর হল ইউন্ডোজ ১০ পাওয়া যাবে বিনামূল্যে

হ্যা আপনি ঠিক পড়ছেন আর আমিও ঠিকই লিখছি, ইউন্ডোজ ১০ পাওয়া যাবে বিনামূল্যে।

এক বছরের জন্য ইউন্ডোজ ১০ বিনামূল্যে আপডেট করা যাবে। কিন্তু এই সুবিধা শুধু তারাই পাবে যারা ইউন্ডোজ ৭,৮ ও ৮.১ এর যেকোনো ভার্সন ক্রয় করে ব্যবহার করছেন।

শুধু তাই নয়, গ্রাহক যাতে সহজে ইউন্ডোজের আপডেট পায়, সেজন্য মাইক্রোসফট কিছু নতুন পদ্ধতি ব্যবহার করবে ।

মাইক্রোসফটের এই নতুন পদ্ধতিতে বিভিন্ন সোর্সে উইন্ডোজ ১০ এর আপডেট দেবে, তাতে করে ইউজাররা অতিদ্রুত আপডেট গুলো পাবে। মাইক্রোসফট সার্ভার এবং লোকাল সার্ভার থেকে রিলিজকৃত আপডেট গুলো পাওয়া যাবে।

এই বছরে উইন্ডোজ ১০ রিলিজের পর, শোনা যাচ্ছে মাইক্রোসফট রেডস্টোন নামক নতুন আপডেটের জন্য কাজ শুরু করবে যা ২০১৬ নাগাদ রিলিজ করা হবে। নতুন ওই আপডেট রিলিজের মাধ্যমে ধারনা করা হচ্ছে উইন্ডোজ ১০ আরও অধিক ডিভাইস সাপোর্ট করতে সক্ষম হবে।

তো আপনারা সবাই তৈরি তো ইউন্ডোজ ১০ এর স্বাদ নেওয়ার জন্য।

মুস্তাফিজুরের দারুণ সাফল্য!! বাকি তরুণরা জ্বলে উঠতে পারছে না। Mustafizur red hot, but other youngsters lukewarm

রিদওয়ান বিন শামীম

মুস্তাফিজুরের রেকর্ড গড়া ওয়ানডে অভিষেক সিরিজে অন্য তরুণ প্রতিভা যারা আছেন তাঁরা সেরকম ঝলসে উঠতে পারেননি। প্রথম ওয়ানডেতে পাঁচ উইকেট নেয়ার পর মুস্তাফিজুরের উপর চলে আসে পাদপ্রদীপের আলো। তাঁর সহজ সারল্য ও বোলিং একশনের ক্ষুরধার বৈচিত্র্য ও নতুনত্ব আরেক অভিষিক্ত প্রতিভা, তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামা লিটন দাশের উপর থেকে দর্শকদের মনোযোগ কমিয়ে দিয়েছে অনেকটাই।

সৌম্য সরকার ও সাব্বির রহমান তাদের ওডিআই ক্যারিয়ারের শুরুতে যে ফোকাস পেয়েছিলেন তা ধরে রাখতে পারেননি।
মুস্তাফিজুর প্রথম ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্পেলে দুটি ও তিনটি করে উইকেট নিয়েছিলেন কিন্তু দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সেকেন্ড স্পেলেই নিয়ে নেন পাঁচ উইকেট। দুই ক্ষেত্রেই শুরুতে তাঁকে প্রচুর ব্যবহার করার পর ব্যাটিং পাওয়ারপ্লেতে আবার আক্রমনে ফেরত আনা হয়। বুধবারের খেলায় তাঁকে দ্বিতীয় স্পেলে আনা হয়েছে মহেন্দ্র সিং ধোনি ও আম্বতি রায়ডুর ব্যাটিঙের সময়, পরিকল্পনা সফল ছিল কারণ ধোনি ও রায়ডু কপালজোরে বেঁচে যান দুটি আনপ্লেয়েবল ডেলিভারি থেকে, ৪৩তম ও ৪৭তম ওভারে ফিরে এসে ৪৭তম ওভারে সুরেশ রাইনার উইকেট নিয়ে একসাথে দুটি রেকর্ডের তালিকায় স্থান করে নেন তিনি,প্রথম তিন ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারি ও তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারি।
তরুণ তুর্কীদের মধ্যে এরপরেই আসে সৌম্য সরকারের নাম। ক্লাসিকাল ব্যাটিঙের সাথে মানসম্মত ৫৪, ৩৪ ও ৪০ রান তিন ম্যাচে খারাপ না, সেই সাথে ছিল প্রতিভার ঝলকানিও। লিটন দাশ তাঁর প্রতিভা অনুযায়ী এই সিরিজে তেমন ভাল করতে পারেন নি, সাব্বিরেরও সুযোগ ছিল তৃতীয় ওয়ানডেতে দীর্ঘ সময় ক্রিজে থাকার। ক্যাপ্টেন মাসরাফিও স্বীকার করলেন, মুস্তাফিজুরের তুলনায়, বাকি তরুণরা প্রত্যাশামত খেলতে পারেননি।

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনাঃ Stress Management for Professionals

রিদওয়ান বিন শামীম

 

কর্মজীবনে সফলতা যখন আসে, তখন প্রতি ধাপে পদোন্নতি ও বেতন বৃদ্ধির সাথে সাথে অনেক গুন বেশি বাড়ে দায়িত্ব, যা ব্যক্তিজীবন ও কর্মজীবনে অনেক চাপের সৃষ্টি করতে পারে। চাপ মুক্তির কোন গাণিতিক সূত্র নেই বা মোটা কোন বই পড়েও এই চাপ এড়ানো শেখা সম্ভব না, তবে একটি উপায়ের কথা বলতে পারি, অকপট যোগাযোগ ও শেয়ারিঙের মাধ্যমে কিছু কিছু চাপ থেকে উদ্ধার পাওয়া সম্ভব।

চাপের প্রধান কারণগুলো শনাক্ত করা যাক

আপনি যদি একজন সফটওয়ার সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী হন, আপনি জেনে থাকবেন কীভাবে ক্রুটি সরিয়ে(debug) কোন সমস্যা সমাধান করা যায়। চাপও তেমনি একধরণের সমস্যা যার ক্রুটি সরিয়ে সমাধান করতে হবে। বের করতে হবে কেন এটি আপনার সামনে এসেছে এবং এর মূল কারণ কী? দৈনন্দিন জীবনে চাপের কারণ হতে পারে এমন কয়েকটি সম্ভবনা নিয়ে আলোচনা করা যাক,

  • কাজের চাপ এত বেশি যে ভালভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না
  • কোন একটি এসাইনমেন্ট আপনাকে দেয়া হয়েছে, সেটি জমা দেবার সময় প্রায় শেষ কিন্তু কাজ অনেকটাই রয়ে গেছে
  • আপনার কাজের মধ্যে কোনটি করতে হবে আর কীভাবে, সেটি বুঝতে পারছেন না
  • আপনি একটি কোডের কাজ করেছেন, সেটি কোনোভাবে ডিলিট হয়ে গেছে, বা চূড়ান্ত মুহূর্তে ঠিকমত কাজ করছে না
  • আপনি একটি টিমের লিডার, টিমের সফলতা তেমন ভাল নয়, আর সেকারণে উৎপাদনে বিলম্ব হচ্ছে
  • উৎপাদনের জন্য যথেষ্ট সময় আছে কিন্তু আপনি এরই মাঝে কোথাও ভ্রমনের চিন্তা করছেন, সেজন্য উৎপাদনে দেরি হতে পারে বলে ভাবছেন

যোগাযোগ, যোগাযোগ এবং... শুধুই যোগাযোগ

পেশাগত দক্ষতায় সমাধান করতে পারলে কোন সমস্যাই আসলে সমস্যা থাকে না। উপরের যেকোন সমস্যা, ধরা যাক প্রথম সমস্যাটিই, আপনি কাজের চাপ সামলিয়ে অফিস আওয়ারে সব কাজ শেষ করতে পারছেন না।

আপনার ম্যানেজারের সাথে ছোট একটি মীটিং করতে পারেন,তাঁর সামনে সব বিষয় তুলে ধরতে পারেন, আপনার বর্তমান এসাইনমেন্ট, কাজের যে জায়গাটা বেশি সংকীর্ণ বা কেন আপনি বেশি চাপ অনুভব করছেন এসব খুলে বলতে পারেন। আপনি আরেকটু সময় বা অল্প রিসোর্স তাঁর কাছে চাইতে পারেন। অবশ্যই আপনার ম্যানেজার শুনবেন ও বোঝার চেষ্টা করবেন, যদি তিনি আপনার কাছ থেকে ভাল কাজ আশা করে থাকেন। আপনাকে একটু প্ল্যান করে নিতে হবে কীভাবে আপনি আপনার বসকে কনভিন্স করবেন, আপনার কথা তাঁকে বিশ্বাস করাতে পারবেন।

উপরের যেকোনো সমস্যা একইভাবেই সমাধান করা সম্ভব, ম্যানেজারের সাথে কথা বলে। যদি সেটি সম্ভব নাও হয় তবে একটি উপায় হল, অনেক সংস্থাই তাদের কর্মীদের জন্য কর্তৃপক্ষের সাথে এজাতীয় সমস্যায় আলোচনা করার সুবিধা রেখে থাকে। অর্থাৎ ম্যানেজারের সাথে কথা বলে সমাধান না হলে উপরের লেভেলে কথা বলে দেখা যেতে পারে। তবে এটি অত্যন্ত সতর্কতার দাবিদার একটি বিষয় কারণ কোন ম্যানেজারই তাঁকে অতিক্রম করে কর্মীর উপরের লেভেলে কথা বলাটাকে ভাল চোখে দেখবেন না। তবু কোন সমাধান না পাওয়া গেলে সেটি শেষ চেষ্টা হিসেবে মাথায় রাখা যায়।

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল গুরুত্ব অনুসারে কাজ সাজানোতে দুর্বলতা। এসমস্যা থাকলে ম্যানেজারের সাথে কথা বলে উপযুক্ত ক্রমানুসারে কাজগুলোকে সাজিয়ে চাপ কমাতে চেষ্টা করা উচিৎ। অফিস আওয়ারের পরে বা উইকএন্ডের সময় কিছু সময় দেয়ার চেষ্টাও করা যেতে পারে।

ব্যক্তিজীবন বনাম কর্মজীবন

ব্যক্তিগত কারণে কর্মক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে কিনা তা বোঝার চেষ্টা করুন। ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানে পরিবার সবচেয়ে বেশি সাহায্য করতে পারবে। ব্যক্তিগত সমস্যা পরিবারের সদস্য বা ঘনিষ্ঠজন, স্বামী বা স্ত্রী এঁদের সাথে আলাপ আলোচনা করে সমাধান করা যেতে পারে। সমাধানের চেষ্টা ব্যর্থ হলে ম্যানেজারের সাথে কথা বলে কিছুদিনের জন্য কাজ থেকে ছুটি নিয়ে ব্যক্তিগত বা ব্যক্তিগত সমস্যা মিটিয়ে পরে আবার কাজে যোগ দিতে পারেন।

চাপ স্বল্পকালীন হতে পারে

কাজের চাপ একটু বেশি হলে বা সময়সীমা একটু অতিক্রম করলেই চিন্তিত হতে হবে এমনটি ঠিক না, এগুলোকে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ ধরেই এগুতে হবে। একটু বেশি সময় দিয়ে, কারো কাছ থেকে কাজের ব্যপারে একটু সাহায্য নিয়ে বা ম্যানেজারের একটু কথা শুনার জন্য রেডি থাকলেই চাপ এড়িয়ে চলা সম্ভব।

সমস্যা যেন ফিরে ফিরে না আসে অথবা আমরা যেন বারবার একই সমস্যায় না পরি, যদি এমন হয়ই, তাহলে অবশ্যই সমাধান খুঁজে বের করাটা জরুরী হয়ে দাঁড়াবে।

নিচের কোনও পদ্ধতি আপনার জন্য উপযুক্ত কিনা তা দেখুন

  • স্বল্প ব্যায়াম
  • বিভিন্ন মাত্রার যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন
  • সকালে হাঁটা
  • বিকালে ছবি দেখা
  • বন্ধুবান্ধব, পরিবার, স্ত্রী বা স্বামী, সন্তানদের সাথে কিছু সময় কাটানো
  • কর্মক্ষেত্রে একটানা বসে না থেকে কিছু সময় পরপর উঠে হাঁটা, কফি পান, নেট ব্রাউজিং বা পত্রিকা, ম্যাগাজিন এসব পড়া ভাল, এতে চাপ কমে

শেষ কথা হল, নীরব থেকে নিজের ভেতরে আগ্নেয়গিরির মত চাপ জমিয়ে রাখা উচিৎ নয় কারণ এটি কখনো কখনো বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। যোগাযোগ বাড়ানো, নিজের ক্ষেত্রে স্বচ্ছ ও সৎ হওয়া উচিৎ। মনে রাখতে হবে, চাপ বেড়ে গেলে কাজের উৎপাদনশীলতা কমে যাবে অপ্রত্যাশিতভাবে। তাই নিজেকে সবসময় সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, সুখী ও কর্মক্ষম রাখার চেষ্টা করা উচিৎ।

 

স্ক্রাম সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি । Scrum Software Management

স্ক্রাম: সারসংক্ষেপ

রিদওয়ান বিন শামীম

Please also check in Word document (with pictures) at: http://salearningschool.com/training_slides/software_engineering/scrum.doc

 

স্ক্রাম সারসংক্ষেপঃ এজাইল সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট খাতে খুব বড় আঙ্গিকের শব্দ এখন, কিন্তু এই এজাইল  ডেভলাপমেন্ট ব্যপারটি ঠিক কী? সহজভাবে বলতে গেলে, সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট টিম ও প্রকল্পকে ভিন্নভাবে সম্পাদনের একটি প্রক্রিয়াই এজাইল।

 

এক্ষেত্রে নতুন কি আছে তা বুঝতে হলে বিদ্যমান পদ্ধতি কি তা পর্যালোচনা করতে হবে। গতানুগতিক সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট পদ্ধতিতে ডেভলাপমেন্ট প্রক্রিয়ার আগে সফটওয়ারের রিকোয়ারমেন্ট ঠিক করা হয়।

 

ওয়াটারফল মডেলঃ সচরাচর সবচেয়ে বেশি প্রয়োগ করা সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট মডেল নিচের ডায়াগ্রামে দেখানো হল, অবশ্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নতুন ফাংশনালিটি যোগ হতে পারে, প্রারম্ভিক রিকোয়ারমেন্টও ভিন্ন হতে পারে। ওয়াটারফল মডেলে পরিবর্তনের সেই ক্রমধারা দেখানো হয়না, পণ্যটি সম্পূর্ণভাবে গ্রাহকের হাতে না আসা পর্যন্ত পরিবর্তনের পরিপূর্ণ বিবরণ লাভ গ্রাহকের পক্ষে সম্ভব না।

 

ইটারেক্টিভ ইনক্রিমেন্ট মডেলঃ ইটারেক্টিভ ইনক্রিমেন্ট মডেলে ডেভলাপমেন্ট প্রক্রিয়া অল্প কিছু নির্বাচিত ও বিশেষায়িত রিকোয়ারমেন্ট সামনে রেখে শুরু হয়। সরবরাহযোগ্যতা পণ্যের কার্যকর পরিবর্ধন। রিকোয়ারমেন্ট থেকে কোডিং পর্যন্ত কিছু কাজের সমষ্টিকে ইটারেশন বলে।  ইনক্রিমেন্টের ফাংশনালিটি এবং নতুন রিকোয়ারমেন্টের নতুন কোনো একটি বা সবগুলোর উপর ভিত্তি করে পর্যায়ক্রমিক ইটারেশন নির্ধারিত হয়, পর্যায়ক্রমিক ইটারেশনের ফলস্বরূপ পণ্যের কার্যকর পরিবর্ধন সমন্বিত হয়। কাঙ্খিত রিকোয়ারমেন্ট ফাংশনালিটি অর্জনের আগপর্যন্ত এটি পুনরাবৃত্ত করা হয়।

 

ব্যবহারকারী সাধারণত ডেভলাপমেন্ট প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত থাকেন না যার ফলে কমুনিকেশন গ্যাপ তৈরি হতে পারে, যা ভুল ফাংশনালিটিরও কারণ হতে পারে। যুক্ত থাকলে সেটি ডেভলাপমেন্ট টিমের জন্য ভাল হত, কিন্তু তা সময়সাপেক্ষ এবং যেকারণে দীর্ঘসূত্রিতা ঘটাতে পারে। কোন ইটারেশনের সময় কোন ইনফরমাল রিকোয়ারমেন্ট দ্বিধা ও সংশয়ের সৃষ্টি করতে পারে। এসব পরিস্থিতির জন্য এজাইল সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট প্রক্রিয়ার সৃষ্টি

 

এজাইল সফটওয়ার ডেভলাপমেন্টঃ এজাইল সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট ইটারেক্টিভ ইনক্রিমেন্ট ডেভলাপমেন্টের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে, যার মধ্যে রিকোয়ারমেন্ট এবং তাদের সমাধান দলগত সমন্বয়ে গড়ে উঠে, এটি একটি টাইমবক্স ইটারেক্টিভ প্রবণতা নির্দেশ করে এবং পরিবর্তনের প্রতি দ্রুত ও স্থিতিস্থাপক প্রতিক্রিয়া দেখায়। এটি একটি তাত্ত্বিক পরিকাঠামো এবং ডেভলাপারদের ব্যবহারোপযোগী নির্দিষ্ট কোন ব্যবহারিক দিক দেখাতে পারে না। স্ক্রাম হল নির্দিষ্ট এজাইল পরিকাঠামো যার দ্বারা ব্যবহারিক দিক অনুসরণ করা যায়।

 

পূর্ববর্তী যে ক্ষেত্রগুলোতে আমরা এজাইল পরিকাঠামো দেখতে পেয়েছি তার মধ্যে আছে Rational Unified Process (1994), Scrum (1995), Crystal Clear, Extreme Programming (1996), Adaptive Software Development, Feature Driven Development (1997), and Dynamic Systems Development Method (DSDM) (1995) এসব। ২০০১ সালে এজাইল মেনিফেস্টো প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে এদেরকে একসাথে এজাইল প্রণালীর মধ্যে ধরা হয় ।

 

এজাইল মেনিফেস্টোঃ এজাইল মেনিফেস্টো ২০০১ সালে সফটওয়ার ডেভলাপারদের একটি টিমের মাধ্যমে  প্রকাশিত হয়েছিল, পরিবর্তিত চাহিদা ও রিকোয়ারমেন্টের ভিত্তিতে ডেভলাপার টিমের সাথে ব্যবহারকারীদের সম্পৃক্ততার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে। এটি নিচে বিবৃত হল,

 

আমরা সফটওয়ার ডেভলাপমেন্টের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছি যেখানে আমরা নিজেরা ডেভলাপমেন্ট করব এবং অন্যকে করতেও সাহায্য করব। এই কাজের মাধ্যমে আমরা যা করব তা হল,

 

  • প্রক্রিয়া ও যন্ত্রের উপর ব্যক্তি ও পারস্পরিক ক্রিয়া।
  • কম্প্রিহেন্সিভ ডকুমেন্টেশনের মাধ্যমে সফটওয়ারের উপর কাজ।
  • কন্ট্রাক্ট নিগোসিয়েশনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর সম্পৃক্ততা নিশ্চিতকরণ।
  • পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিবর্তন সাধন ও নিয়ন্ত্রণ।

অর্থাৎ আমরা সমস্যাগুলোকে সমানভাবে সমাধান করতে চাই।

…Manifesto for Agile Software Development, Authors: Beck, Kent, et al. (2001)

এজাইল মেনিফেস্টো যে নীতির ভিত্তিতে বিবৃত তা নিচের ছকে (ইংরেজি টার্মে) দেয়া হল।

Principle Description
Satisfaction and Delivery Customer satisfaction through early and continuous working software.
Welcoming Change Welcome changing requirements, even at later stages of development.
Deliver Frequently Deliver working software frequently (weekly rather than monthly).
Communication is the Key Ensure close association of developers with business people on daily basis.
Environment and Trust Build projects around motivated individuals. Give them necessary support and trust them.
Face-to-face Communication Encourage face-to-face conversation to ensure efficient and effective communication.
Software as Measure of Progress Working software is the primary measure of progress.
Sustainable Development Promote sustainable development with the ability to maintain a constant pace throughout the development.
Attention to Details Continuous attention to technical excellence and good design.
The Power of Less Simplicity is essential.
Self-organizing Teams Regular attention of the team on becoming effective in changing circumstances.

 

এজাইলের প্রক্রিয়াঃ

 

Dynamic System Development Methodology (DSDM) বা বিএসডিএমঃ  এটি সফটওয়ার প্রোজেক্টের জন্য উপযোগী এজাইল কাঠামো। গতানুগতিক পদ্ধতির সাথে মিলাতে এটি তৈরি করা হয়েছে। বিসডিএম এর সর্বশেষ সংস্করণকে বলে বিসডিএম এটার্ন , এটার্ন নামটি আর্কটিক টার্নের সংক্ষেপ যা আর্কটিক পাখির নাম যা বহুদুর উড়তে পারে যা রুপক অর্থে এজাইল কাঠামোর প্রাধান্যভিত্তিক ও সহযোগিতামূলক বৈশিষ্ট্যের মত উপাদানগত বিস্তৃতির ব্যপকতা নির্দেশ করে।

স্কামঃ এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় এজাইল পরিকাঠামো, দলগত ডেভলাপমেন্ট পরিবেশে এটি বেশি উপযোগী, স্কাম ইটারেক্টিভ ইনক্রিমেন্ট মডেল ব্যবহার করে, ইটারেশনের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করে। স্কাম তুলনামুলকভাবে সহজ এবং দ্রুত ও ঘন উৎপাদনের উপযোগী।

Extreme Programming (XP) বা এক্সপিঃ এটি এক প্রকারের এজাইল সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট, এটি ক্ষুদ্র ডেভলাপমেন্ট চক্রেই ঘনঘন উৎপাদনের স্বার্থে কাজ করে যা উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে ও এমন ক্ষেত্র তৈরি করে যা গ্রাহকের নতুনতর রিকোয়ারমেন্ট সমন্বয় করতে পারে। এই প্রণালীর নামকরণের ধারণা নেয়া হয়েছে ‘এক্সট্রিম’ ধারণা থেকে কারণ প্রথাগত সফটওয়ার প্রকৌশল উপাদানকে ‘এক্সট্রিম’ অর্থাৎ চূড়ান্ত পর্যায়ে নেয়া হয়েছে। (‘এক্সট্রিম’ প্রোগ্রামিং সফটওয়ার ডেভলাপমেন্টের একটি ধারা যেখানে কর্মীদের অধিক মানসম্পন্ন সফটওয়ার বেশি উৎপাদনশীলতার সাথে উৎপাদনে উৎসাহিত করে)। এক্সপি যে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে সেগুলো হল বিশ্লেষণ, ডেভলাপমেন্ট এবং নতুনভাবে উদ্ভাবিত ধারনার পরীক্ষামূলক ক্ষেত্র যা কিনা চূড়ান্তভাবে উৎপাদিত পণ্যের অন্তর্নিহিত মানের তুলনা করে।

Test-driven Development (TDD) বা টিডিডিঃ এটি এক প্রকারের সফটওয়ার ডেভলাপমেন্ট প্রক্রিয়া যেটিতে অত্যন্ত ক্ষুদ্র ডেভলাপমেন্টের চক্র ঘনঘন পুনরাবৃত্তি করা হয়।  প্রথমে ডেভলাপার কাঙ্খিত পরিবর্তন বা নতুন ফাংশন সংবলিত স্বয়ংক্রিয় টেস্ট কেস লিখেন, এরপর এটি টেস্ট পাসের সর্বনিম্ন কোড নির্দেশ করে, এরপর নতুন কোডকে গ্রহণযোগ্য মানে নিয়ে আসা হয়।

লিনঃ এটি একটি উৎপাদন প্রক্রিয়া যেখানে কোন লক্ষ্যের জন্য রিসোর্স বরাদ্দ করা হয় চূড়ান্ত পর্যায়ে গ্রাহকের অপচয় রোধের জন্য। গ্রাহকের দৃষ্টি দিয়ে বিষয়টি দেখার চেষ্টা করা হয় ঠিক কতটুকু পণ্য বা সেবার জন্য গ্রাহক অর্থ পরিশোধ করতে রাজি আছেন। লিন অল্প কাজে ভ্যলুর সঞ্চয়- এই মূলনীতির উপর নির্ভর করে।

কানবানঃ এটি পণ্যের মান উন্নয়ন ও ধরে রাখার একটি সিস্টেম, এটি Just-In-Time (JIT) বা জিআইটি নামক পদ্ধতি অনুসরণ করে, যার মাধ্যমে কোম্পানি খরচের তালিকা নিয়ন্ত্রণ করে। কানবান উৎপাদন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের একটি খুব ভাল টুল, এবং উন্নতির জন্য খুব নির্ভরযোগ্য সিস্টেমও বটে।

 

শেষ কথাঃ 

 

স্ক্রাম পরিকাঠামোঃ স্ক্রাম হল জটিল ধরণের পণ্য তৈরি ও মান বজায় রাখার একধরনের পরিকাঠামো। Ken Schwaber এবং Jeff Sutherland স্ক্রাম ডেভলাপ করেছেন। স্ক্রামের নিয়ম কানুনের পেছনেও এঁরাই আছেন।

 

স্ক্রামের সংজ্ঞাঃ  স্ক্রাম একধরনের পরিকাঠামো যেখানে ডেভলপাররা উৎপাদনশীল ও সৃজনশীলভাবে সম্ভাব্য সেরা পণ্য উৎপাদনের সময় জটিল এডাপটিভ সমস্যা সমাধান করেন। স্ক্রাম একধরনের প্রক্রিয়াগত পরিকাঠামো যা নব্বইয়ের দশকের শুরু থেকে জটিল উৎপাদনগত সমস্যা সমাধান করে আসছে। স্ক্রাম পণ্য তৈরির কোন প্রক্রিয়া বা কৌশল নয় বরং এমন একধরনের পরিকাঠামো যেখানে পণ্য তৈরির বিভিন্ন প্রক্রিয়া বা কৌশল এতে সন্নিবেশ করা সম্ভব। স্ক্রাম পণ্যের ব্যবস্থাপনা ও ডেভলাপমেন্টের কার্যক্ষমতা নির্দেশ করে তাই আমরা এর উন্নতি সাধন করতে পারি।

 

স্ক্রাম প্রক্রিয়ার পরিকাঠামোঃ  

 

স্ক্রামে উপরের ছকের উপাদানগুলো নিয়মতান্ত্রিকতা তৈরি করে। সবগুলো উপাদান টাইমবক্সে, এবং সকল উপাদানের সর্বোচ্চ সময়সীমাও আছে। পরবর্তী অধ্যায়গুলোতে এসব নিয়ে আরও আলোচনা করা হবে।  স্প্রিন্টঃ স্প্রিন্ট হল স্ক্রামের প্রাণস্বরূপ, দু সপ্তাহ বা মাসব্যপি টাইমবক্সের আওতায় সম্ভাব্য বাজারজাতকরণযোগ্য পণ্য ইনক্রিমেন্ট করতে সাহায্য করে। পূর্ববর্তী স্প্রিন্টের সমাপ্তির সাথে সাথে পরবর্তী স্প্রিন্ট শুরু হয়ে যায়। স্প্রিন্টের পরিকল্পনা, দৈনিক স্ক্রাম, ডেভলাপমেন্টের কাজ, স্প্রিন্ট রিভিউ ইত্যাদি স্প্রিন্টের আওতাভুক্ত।

 

  • স্প্রিন্টের পরিকল্পনায় এমন ব্যবস্থা রাখা হয় যেন স্প্রিন্ট সুসংবদ্ধভাবে স্ক্রাম টিমের সাথে কাজ করে।
  • দৈনিক স্ক্রাম মীটিং হল ১৫ মিনিটব্যপী টাইমবক্সের আওতাধীন ইভেন্ট যাতে দিনের কাজের পরিকল্পনা ও সারসংক্ষেপ নির্ধারণ করা হয়।
  • স্প্রিন্ট রিভিউ স্প্রিন্টের শেষে থাকে, এটিতে ইনক্রিমেন্টের পরিমান, এবং পণ্যের ব্যাকলগের(যদি থাকে) পরিমান করা হয়।
  • স্প্রিন্টের Retrospective হয় একটি স্প্রিন্টের রিভিউ এবং আরেকটি স্প্রিন্টের প্ল্যানিংএর মধ্যবর্তী সময়ে।

 

শেষ কথাঃ স্ক্রাম সেইধরনের পরিকাঠামো যেখানে নির্ধারিত নিয়ম, ইভেন্ট, ভূমিকা ইত্যাদিকে নিয়মের শৃঙ্খলায় আনা হয়, মৌলিক নিয়মের বাইরে না গিয়ে যেকোনো সংগঠনই স্ক্রাম ব্যবহার করতে পারে।

 

স্ক্রামে তিন ধরণের ভূমিকা পাওয়া যায়, স্ক্রামমাস্টার, পণ্যের মালিক এবং টিম।

 

স্ক্রামমাস্টারঃ স্ক্রামমাস্টার সমস্ত স্ক্রাম প্রক্রিয়াটির কর্তা, তার দায়িত্বে যে বিষয়গুলো থাকে তা হল,

 

  • প্রক্রিয়াটি সঠিকভাবে সম্পন্ন করা,
  • উৎপাদনশীলতায় প্রভাব রাখে এমন বাধা সরিয়ে রাখা,
  • সংবেদনশীল মীটিং আয়োজন ও সম্পাদন করা।

 

প্রোডাক্ট ওনারঃ প্রোডাক্ট ওনার বা পণ্যের মালিক পণ্যের মান ও দলের কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী থাকেন। এগুলো কীভাবে করা হচ্ছে তা প্রতিষ্ঠান, স্ক্রাম টিম ও ব্যক্তির উপরও নির্ভর করতে পারে। পণ্যের ব্যাকলগের জন্য যে ব্যক্তি এককভাবে দায়ী থাকেন তিনি হলেন প্রোডাক্ট ওনার। পণ্যের ব্যাকলগের ব্যবস্থাপনা যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করে সেগুলো হল,

 

  • পণ্যের ব্যাকলগ আইটেমগুলো চিহ্নিত করা
  • সেই আইটেমগুলোর জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্য ও মিশন নির্ধারণ করা
  • টিমের কাজের মান অনুধাবন করা
  • পণ্যের ব্যাকলগ সকলের কাছে দৃশ্যমান, স্বচ্ছ ও বোধগম্য কিনা তা নিশ্চিত করা
  • এটি নিশ্চিত করা যে টিম পণ্যের ব্যাকলগের আইটেমের মাত্রা বুঝতে পারছে।

 

টিমঃ টিম স্বপ্রণোদিত, ক্রসফাংশনাল এবং এটি বিশ্লেষক, ডেভলপার, ডিজাইনার ও নিরীক্ষকের  সমন্বয়ে তৈরি হয়। স্ক্রামের জন্য আদর্শ টিমে স্থিতিস্থাপকতা,  সৃজনশীলতা ও উৎপাদনশীলতা প্রধান বিবেচ্য বিষয়। স্ক্রাম টিম তথ্যপ্রবাহ অবাধ রাখতে আর সমস্যার দ্রুত সমাধান করতে দিনভিত্তিকভাবে ও ঘনিষ্ঠভাবে  কাজ করে থাকে।

 

স্ক্রাম ইভেন্টসঃ স্ক্রাম পরিকাঠামো কিছু ইভেন্টের ক্রমধারা, এবং সংশ্লিষ্ট কিছু আর্টিফ্যক্ট দ্বারা গঠিত। স্ক্রামের গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইভেন্ট হল,

 

  • স্প্রিন্ট
  • স্প্রিন্টের পরিকল্পনা
  • দৈনিক স্ক্রাম মীটিং
  • স্প্রিন্ট রিভিউ
  • স্প্রিন্টের Retrospective

 

স্প্রিন্টঃ স্প্রিন্ট হল স্ক্রামের প্রাণস্বরূপ, দু সপ্তাহ বা মাসব্যপি টাইমবক্সের আওতায় সম্ভাব্য বাজারজাতকরণযোগ্য পণ্য ইনক্রিমেন্ট করতে সাহায্য করে। পূর্ববর্তী স্প্রিন্টের সমাপ্তির সাথে সাথে পরবর্তী স্প্রিন্ট শুরু হয়ে যায়।

 

স্প্রিন্টের পরিকল্পনাঃ দুটি প্রশ্ন থেকে এই ধাপ আলোচনা করে,

  • স্প্রিন্ট ইনক্রিমেন্টে কি করা প্রয়োজন ও কীভাবে।
  • স্প্রিন্টে প্রয়োজনীয় কাজ কীভাবে সম্পন্ন করা হবে।

এই সমন্বয়ের ইনপুট গুলো হল,

  • পণ্যের ব্যাকলগ
  • পণ্যের সর্বশেষ ইনক্রিমেন্ট
  • স্প্রিন্টের সময়কালে অনুমিত ধারনক্ষমতা
  • টিমের পূর্ববর্তী সাফল্য।

 

 

দৈনিক স্ক্রাম মীটিংঃ দৈনিক স্ক্রাম মীটিং ১৫ মিনিটব্যপী টাইমবক্সের আওতাধীন ইভেন্ট যাতে দিনের কাজের পরিকল্পনা ও সারসংক্ষেপ নির্ধারণ করা হয়।এতে বিগত দিনের স্ক্রাম মীটিংএর পর্যালোচনার পাশাপাশি পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার কার্যপ্রণালী ঠিক করা হয়।

 

স্প্রিন্ট রিভিউঃ স্প্রিন্ট রিভিউ স্প্রিন্টের শেষে থাকে, এটিতে ইনক্রিমেন্টের পরিমান, এবং পণ্যের ব্যাকলগের(যদি থাকে) পরিমান করা হয়।এটি প্রতি স্প্রিন্টের শেষে থাকে এবং এটিতে পণ্যের ইনক্রিমেন্ট  পর্যালোচনা করা হয়।

 

স্প্রিন্টের Retrospective স্প্রিন্টের Retrospective হয় একটি স্প্রিন্টের রিভিউ এবং আরেকটি স্প্রিন্টের প্ল্যানিংএর মধ্যবর্তী সময়ে। এটিও স্ক্রামের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 

 

স্ক্রাম আর্টিফ্যক্টসঃ স্ক্রাম প্রক্রিয়া পরিকাঠামোয় যে আর্টিফ্যক্টগুলো দেখা যায় সেগুলো হল,

 

  • পণ্যের ব্যাকলগ
  • স্প্রিন্ট ব্যাকলগ
  • বার্ন ডাউন চার্ট
  • ইনক্রিমেন্ট

 

এগুলো স্ক্রাম প্রক্রিয়া পরিকাঠামোয় সর্বনিম্ন আর্টিফ্যক্টস, এরচেয়ে অনেক বেশি আর্টিফ্যক্টও  স্ক্রাম পরিকাঠামোয় থেকে থাকতে পারে।

 

ইউজার স্টোরিঃ <Type of User> হিসেবে

কোন কাজ করতে গিয়ে <To Perform Some Task>,

ফলাফলে এটি হল, achieve some goal/benefit/value> এটি ইউজার স্টোরির একটি উদাহরণ।

ব্যাঙ্কের এটিএম বুথকে কেন্দ্র করে উদাহরণ দেয়া যাক,

User Story: Customer’s Cash Withdrawal

As a Customer,

I want to withdraw cash from an ATM,

So that I don't have to wait in line at the Bank

ইউজার স্টোরি লেখা প্রোডাক্ট ওনারের দায়িত্ব, এটির উপর পণ্যের সফলতা অনেকাংশেই নির্ভর করে।

 

স্ক্রামের বার্ন ডাউন চার্টঃ এতে ঘণ্টা হিসেবে কর্ম দিবসের হিসাব করা হয়, যেমন দুই সপ্তাহের একটি স্প্রিন্টের হিসাব দেখা যাক,

 

  • স্প্রিন্টের সময়কালঃ ২ সপ্তাহ
  • সপ্তাহে দিনের সংখ্যাঃ ৫ দিন
  • দিনে ঘণ্টার সংখ্যাঃ ৬
  • রিসোর্সের সংখ্যাঃ ৬

তাহলে স্প্রিন্টের শুরুতে সময়ের মোট একক থাকল, ২*৫*৬*৬=৩৬০ঘণ্টা। তবে বাস্তব ক্ষেত্রে ৩৬ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় কমে নিচের ছকের মত হয়ে দাঁড়ায়।

 

কাজের ক্ষেত্রে দীর্ঘসুত্রিতা থাকলে ছকটি যেমন হয় তা হল,

 

বার্ন ডাউন চার্ট দিনের এককে মাপা হয় তাই দৈনিক সময় ব্যবধানের জন্য স্প্রিন্ট টাইমলাইনে বিচ্যুতি থেকে যেতে পারে, তখন ছকটি যেমন হবে তা নিচে দেয়া হল,

 

 

স্ক্রাম এস্টিমেশনঃ পুরো টিমের মাধ্যমে এটি করা হয়, এর উদ্দেশ্য হল ইউজার স্টোরি গুরুত্ব অনুসারে স্প্রিন্টের টাইমবক্সের জন্য প্রস্তুত করা। স্ক্রাম এস্টিমেশনের কিছু ভাল কৌশল ও পন্থা আছে, সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি হল,

  • Numeric Sizing (1 through 10)
  • T-shirt Sizes (XS, S, M, L, XL XXL, XXXL)
  • Fibonacci Sequence (1, 2, 3, 5, 8, 13, 21, 34, etc.)
  • Dog Breeds (Chihuahua,………,Great Dane) ইত্যাদি।

প্ল্যানিং পোকার টেকনিকঃ এই পদ্ধতিতে প্ল্যানিং পোকার পদ্ধতিতে ইউজার স্টোরি বিবৃত করা হয়। অভিজ্ঞতার মূল্যায়ন, এনালজি ও উপাদানের ছড়িয়ে দেয়ার প্রবণতা ইত্যাদি প্ল্যানিং পোকার পদ্ধতির সুবিধা।

স্ক্রামের টুলসঃ কিছু টুলস যা স্ক্রামকে কার্যক্ষেত্রে প্রায়োগিক রূপ দেয় সেগুলো নিচের ছকে দেখানো হল,

Axosoft Airgile Agile Cockpit Jira (GreenHopper) Mingle
Scrumwise Agilo For Scrum Banana Scrum Kunagi OnTime Now
Version One AgileWrap Daily-Scrum Intervals Pango Scrum
Acunote Agile Tracking Tool* Digaboard* iMeta Agility Pivotal Tracker
Agile Agenda Agile Task EasyBacklog Ice Scrum* pmScrum
Agile Bench Agile Soup Explain PMT Hansoft Prj Planner
Agile Buddy Agile Manager Agile Express* GravityDev Project Cards
Agile Fant* Agile Log Fire Scrum* Fulcrum* Quantum Whisper
Quick Scrum Retrospectiva* Scrum’d Scrum Factory* Scrumpy
Rally Dev Scrinch* Scrum Dashboard* Scrum Edge Scrum Pad
Redmine Backlogs Scrum 2 Go Scrum Desk Scrum Do Tweet Scrum
Scrumrf Scrum Time* Scrumwise Select Solution Factory Tackle*
Urban Turtle ScrumTool Scrum Works Timebox Tangy Orange Scrum

স্ক্রামের সুবিধাঃ গ্রাহকের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ, প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য পূরণ, পণ্য ও প্রকল্প ব্যবস্থাপকের সুবিধা ও ডেভলাপমেন্ট টিমের লক্ষ্যপূরণ সব মিলিয়ে স্ক্রাম সকলের জন্যই সুবিধাজনক।

স্ক্রামের সার্টিফিকেশনঃ স্ক্রামের নিয়ন্ত্রণকারী জোট কিছু সার্টিফিকেশন দিয়ে থাকে, সেগুলো হল,

  • Certified ScrumMaster (CSM)
  • Certified Scrum Product Owner (CSPO)
  • Certified Scrum Practitioner (CSP)
  • Certified Scrum Coach (CSC)
  • Certified Scrum Trainer (CST)

পরিশেষে বলা, এজাইল আর স্ক্রাম এক নয়। স্ক্রাম পরিকাঠামো এজাইলকে ব্যবহার করে থাকে। একাজে দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হয়, স্ক্রামের নির্ধারিত নিয়মাবলী সঠিকভাবে না মানা হলে প্রকল্প ব্যর্থও হতে পারে, প্রকল্পের সকল সদস্যের স্ক্রাম সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা উচিৎ। যেহেতু স্প্রিন্ট খুব অল্প সময়ের মাত্রায় থাকে, তাই স্ক্রাম মাস্টার সব সময় পর্যবেক্ষণে থাকলেও স্ক্রামের বিস্তারিত বিবৃত করা সম্ভব নাও হতে পারে।

তথ্যসূত্রঃ http://www.tutorialspoint.com/scrum/scrum_quick_guide.htm

৩৫০ ওয়ার্ডের অর্ডার ২১০০ ওয়ার্ড হয়েছে। এরচেয়ে কমানোও সম্ভব না। ভাল বোনাস আশা করছি। ধন্যবাদ।

 

রাগ নিয়ন্ত্রণঃ Anger Management

রিদওয়ান বিন শামীম

 

রাগ নিয়ন্ত্রণ বা ব্যবস্থাপনার সারসংক্ষেপ

রাগ হল , এককথায়, কারো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকির প্রতিক্রিয়া। এটি অস্বস্তির মাধ্যমে শুরু হয়ে বিরক্তির উদ্রেক করে, কখনো কখনো সহিংসতারও জন্ম দিতে পারে। রাগকে অনেক সময় আক্রমণাত্মকতার সাথে গুলিয়ে ফেলা হয়। বিরুদ্ধাচরণ, আক্রমণাত্মকতা ও মেজাজ খারাপ এই সবগুলোকেই রাগের আওতায় ধরা হয় যদিও এদের মধ্যে কিছু সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে।

  • বিরুদ্ধাচরণঃ রাগান্বিত মানসিক অবস্থায় পরিস্থিতি সম্পর্কে আমাদের ধারণা ও বিচার বিশ্লেষণ বিরুদ্ধাচরণের জন্ম দেয়। বিরুদ্ধাচরণ আবার আক্রমণাত্মকতার জন্ম দেয় ও একে উৎসাহিত করে।
  • আক্রমণাত্মকতাঃ আক্রমণাত্মকতা হল সেই আচরণ যেটি মানুষের বা সম্পদের ক্ষতি সাধনের চেষ্টা করে। আমাদের ভেতরের ফুঁসে উঠা রাগের চূড়ান্ত পর্যায় হল এই আক্রমণাত্মকতা।
  • মেজাজ খারাপঃ মেজাজ খারাপ হল বিরক্তি ও সহিংস আচরণের মধ্যবর্তী একটি অবস্থা। মানসিক অবস্থা এই ক্ষেত্রে থাকলে তা অন্য সব আবেগকে ছাপিয়ে প্রকাশ পায়। মজার ব্যপার হল, মেজাজ খারাপের ইংরেজি প্রতিশব্দে ব্যবহৃত মুড (mood)শব্দটি এসেছে পুরনো ইংরেজি মুড(mod)থেকে, যার মানে ছিল সাহস।

রাগের বৈপরীত্য

রোহান একটি এপার্টমেন্টে থাকে। প্রতিদিন সকালে উঠে সে দেখে সে তার মোটরসাইকেলটি যেখানে রেখেছিল সেখানে নেই, তাকে না জানিয়ে সেটির স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। তার মনে প্রথম যে অনুভূতিটি আসে তা হল অস্বস্তি, তার ব্যক্তিগত পরিমণ্ডলে অন্য কারো হস্তক্ষেপের কারণে বিরক্তি। এরপর অবশ্যই তার ভেতরে রাগ সৃষ্টি হতে পারে, ‘ আমাকে মানুষই ভাবে না! আমাকে কিছু জিজ্ঞেস করারও দরকার নেই, তাইতো!’ তার মনে একটি বিরুদ্ধাচরণমূলক প্রতিক্রিয়া জন্ম নিতে থাকে।

যখন রাগে নিজের সাথে রোহান নিজেই কথা বলছে তখন তার ছেলে এসে ফ্যান মেরামত করতে রোহানের সাহায্য চাইল । মনের আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে বিরক্ত রোহান ছেলেকে বকাঝকা করল, ছেলে কান্না শুরু করল।এতে করে রোহান ব্যথিত হল এবং সাময়িকভাবে তার রাগ অবদমিত হলেও, ভেতরে ভেতরে ঠিকই সে রেগেই রইল, ভাবতে লাগল, সকালটাই মাটি। অফিসে তার কলিগরাও এটি টের পায় এবং বলাবলি করতে থাকে, ‘আজ রোহানের মেজাজ খারাপ‘।

রাগ নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনাঃ প্রচলিত ধারণা ও বাস্তবতাঃ

রাগ নিয়ে বহুল প্রচলিত অনেক ধারণা আছে, এগুলো তলিয়ে দেখা যাক এবং প্রকৃত বাস্তবতা সম্পর্কেও আলোচনা করা যাক।

  • ১ম প্রচলিত ধারণাঃ রাগ দেখালে তা প্রশমিত হয়, রাগ পুষে রাখা ভাল নয়।
    বাস্তবতাঃ একটি কথা আছে, ‘রাগ পুষে রাখা আর হাতের মধ্যে জ্বলন্ত কয়লা ধরে রাখা একই কথা’। রাগ অবশ্যই প্রশমিত করতে হবে কিন্তু তা আক্রমণাত্মক উপায়ে নয়, কারণ সেটি কেবল সংঘর্ষের প্রবণতাই বাড়াবে।
  • ২য় প্রচলিত ধারণাঃ রাগ অন্যের কাছ থেকে মনোযোগ, সম্মান ও আনুগত্য পেতে সাহায্য করে।
    বাস্তবতাঃ কারো উপর প্রভাব বিস্তার করার ক্ষমতা কাউকে বোঝার দক্ষতা থেকে আসে, তাকে ভয় দেখিয়ে নয়। ধমকাধমকি করে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করলে অধিনস্তরা সম্মান তো করবেই না বরং অন্যের মতামত গ্রহন করতে না পারলে নিজেরই অনেক বড় ব্যবধান রচিত হবে।
  • ৩য় প্রচলিত ধারণাঃ আমি আমার রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না।
    বাস্তবতাঃ অন্য অনেক আবেগের মতই, রাগও আমরা যে পরিস্থিতির ফলাফল। সম্ভাব্য বহুমুখী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে পারলে রাগ নিয়ন্ত্রণ ও ভুল বিবেচনা এড়ানো সম্ভব হয়।
  • ৪র্থ প্রচলিত ধারণাঃ রাগ ব্যবস্থাপনা হল রাগ দমন করার পদ্ধতি শেখা।
    বাস্তবতাঃ রাগ দেখিয়ে প্রশমিত করা যায় না, আবার রাগকে অন্য কোন ভাবে দমন করাও যায় না,বরং এটিকে অহিংস কোন উপায়ে বয়ে যেতে দেয়াই ভাল। রাগ ব্যবস্থাপনায় এবিষয়টিই মানুষকে দেখানো হয়।

কেন রাগ নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনা কেন?

দীর্ঘস্থায়ী রাগ মানুষের স্বাস্থ্যের, সামাজিক ও ব্যক্তিগত জীবনেও স্বল্পকালীন ও দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকিতে পরিণত হতে পারে। দৈনন্দিন জীবনে বন্ধুত্ব ও সম্পর্কের ক্ষতি, অবিশ্বাস ও অশান্তিরও কারণ হতে পারে।

রাগ স্বাস্থ্য, চিন্তাজগত ও ক্যারিয়ারের যেসব ক্ষতি করে

দীর্ঘ সময়ের রাগান্বিত মনোভাব আমাদের উপর অনেক চাপ সৃষ্টি করে, শরীরের রিলাক্সেসনের জন্য সেই তুলনায় সময় দেয়া হয় না। এটি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও ঘুমহীনতা সহ অনেক সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি বিচার বিশ্লেষণের ক্ষমতা কমিয়ে ফেলে, মানসিক শক্তি কমিয়ে ফেলে অবসাদ ও দুশ্চিন্তাসহ নানা সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে।কর্মক্ষেত্রে যারা অন্যের মতামত ও দক্ষতার ব্যবধান সহজভাবে মেনে নিতে পারেন না তারা রাগান্বিত আচরণে তাদের মনোভাব প্রকাশ করেন, যেটি বন্ধু ও সহকর্মীদের সাথে তাদের সমস্যা সৃষ্টি হতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত রাগ ব্যক্তির সাথে সামাজিক যোগাযোগ ও মেলামেশা কমিয়ে দেয়, অনেক সময় শিশুদের মনোজগতেও নেতিবাচক প্রভাব রাখে।

রাগের লক্ষণ

রাগের মানসিক লক্ষণগুলো হল,

  • অস্বস্তি
  • বিরক্তি
  • অস্থিরতা

রাগের কিছু শারীরিক লক্ষণ আছে, এগুলো হল,

  • হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
  • পেশী আড়ষ্ট হয়ে যাওয়া
  • কপালে ঘাম জমা।

এই মানসিক ও শারীরিক লক্ষণগুলো মিলে আমাদের কিছু আক্রমণাত্মক আচরণ পরিলক্ষিত হয় যেমন,

  • চেঁচানো, তর্ক করা,
  • জিনিসপত্র ছুঁড়ে ফেলা,
  • দেয়ালে লাথি মারা, বালিশে ঘুষি মারা বা আছড়ে দরজা বন্ধ করা,
  • কান্না করা ইত্যাদি।

তবে সবচে ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া হল কিছু না করা। মনের ভেতর রাগ পুষে রেখে দমন করা। এটি সুরাসক্তি, মাত্রাতিরিক্ত ধূমপান এমনকি মাদকাসক্তির দিকেও মানুষকে নিয়ে যেতে পারে। এসব ক্ষেত্রে নিজেকে এটি বোঝানোই সবচেয়ে ভাল যে, মানুষ, পরিস্থিতি ও পরিবেশ না বরং আমাদের প্রতিক্রিয়া কীভাবে হচ্ছে তার ধরণই রাগের কারণ। মোটকথা, আমাদের যা কিছু রাগাতে পারে, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণও করতে পারে।

রাগ ব্যবস্থাপনাঃ রাগের সূত্রঃ

রাগ বোঝা ও অনুধাবন করার চারটি কার্যকর পদ্ধতি আছে যেগুলোর সাহায্যে বৈরী পরিস্থিতিতে আমাদের দেহ মনে রাগের উৎপত্তি বুঝতে পারি ।

  • শারীরিক সূত্রঃ হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া,পেশী আড়ষ্ট হয়ে যাওয়া, শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রুত হওয়া এসব হল রাগের শারীরিক সূত্র।
  • আচরণগত সূত্রঃ আমাদের রাগের সময় অন্যে আমাদের যেমন করতে দেখে যেমন চোয়াল শক্ত হয়ে যাওয়া, ভুরূ কোঁচকান, কঠিন দৃষ্টিতে তাকানো এসবই আচরণগত সূত্র।
  • আবেগিক সূত্রঃ লজ্জা পাওয়া,অপরাধবোধ, নিরাপত্তাহীনতা, সাহায্যহীন অবস্থা এসবই রাগের আবেগিক সূত্র।
  • চিন্তা বিষয়ক সূত্রঃ রাগ প্রকাশ করে এমন ঘটনা মনের দৃশ্যপটে আসলে তাকে রাগের চিন্তা বিষয়ক সূত্র হিসেবে ধরা যাবে।

রাগ ব্যবস্থাপনাঃ রাগী আচরণ

নেতিবাচক আবেগের বিশ্লেষণ

নেতিবাচক আবেগের বিশ্লেষণে যে জিনিসগুলো দেখা হয় সেগুলো হল,

  • হীনমন্যতাসূচক ধারণাঃ উদাহরণস্বরূপ, এমন ভাবা যে,’আমাকে কেউ পাত্তা দেয় না, আমাকে ঘৃণা করে’ এসব হীনমন্যতাসূচক ধারণা পোষণ করা।
  • অনমনীয় দৃষ্টিভঙ্গিঃ অন্যের মতামতের প্রতি অনমনীয় দৃষ্টিভঙ্গি রাখা।
  • অপরিনতভাবে ধারণা করা ও সিদ্ধান্তে আসাঃ অপরিনতভাবে ধারণা করা ও সিদ্ধান্তে আসাটা নেতিবাচক আবেগের আরেকটি উদাহরণ।
  • রাগ করার যুক্তি খোঁজাঃ রাগ করার যুক্তি খোঁজা বিরক্তি ও ভুল বোঝাবোঝির সমন্বয়ে হয়ে থাকে।
  • দোষারোপ করাঃ সমস্যা বিষয়ে নিজের ভূমিকা না দেখে অন্যকে দোষারোপ করা নেতিবাচক আবেগের আরেকটি উদাহরণ।

রাগ ব্যবস্থাপনাঃ রাগের চক্র ও এবিসিডি মডেল

রাগের একধরনের চক্র আছে, রাগ উঠা, প্রতিক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া পরবর্তী মানসিক অবস্থা নিয়ে এই চক্র সমন্বিত। রাগ ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্য হল মানুষকে প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে না পৌঁছানোর শিক্ষা দেয়া, যাতে প্রশিক্ষণ ও প্র্যাকটিসের মাধ্যমে রাগ উঠার সময়ই সেটি নিয়ন্ত্রণের দক্ষতা অর্জন করা যায়।

ইংরেজিতে এই এবিসিডি মডেলকে এভাবে দেখানো হয়,
A (Activation Agent)
B (Believing)
C (Conclusions)
D (Dispute)

এই প্রতিটি ধাপে মানব মনের গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।

রাগ ব্যবস্থাপনাঃ রাগ নিয়ন্ত্রণ

রাগের কারণ অনুধাবন, সূত্র বিশ্লেষণ ও রাগের এঙ্গার বাটন(Anger Buttons) সনাক্ত করে রাগ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা উচিৎ। রাগ দমনের কিছু উপায় হল,

  • গভীরভাবে নিশ্বাস নেয়া
  • ব্যয়াম করা
  • অনুভূতি প্রয়োগ যথা গান শোনা বা শান্ত প্রকৃতির কথা মনে রাখা
  • মনেমনে ধীর গতিতে সংখ্যা গোনা

রাগ নিয়ন্ত্রণের ভাল উপায় খুঁজে বের করা ও পরিস্থিতি সম্পর্কে ধীর মনে অনুধাবন করাও ভাল উপায়।

রাগ নিয়ন্ত্রণ করে যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানোর উপায়

  • অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা
  • সরাসরি সিদ্ধান্তে উপনীত না হওয়া
  • সাথেসাথে প্রতিক্রিয়াশীল না হওয়া
  • নিজের প্রকৃত অনুভূতি প্রকাশ করা

এছাড়াও নিজের পুরনো নেতিবাচক চিন্তাভাবনা পরিবর্তন করে ইতিবাচক মানসিকতা অর্জনের চেষ্টা করা উচিৎ।

রাগ ব্যবস্থাপনাঃ কিছু টিপস

রাগ ব্যবস্থাপনার কিছু পরীক্ষিত উপদেশ এরকম,

  • কথা বলার আগে চিন্তা করা
  • শান্তভাবে রাগ প্রকাশ
  • ব্যয়াম করা
  • নিজেকে সময় দেয়া
  • সমাধান সনাক্ত করা
  • বিবৃতিতে ‘আমি’ সত্ত্বা ব্যবহার করা
  • দ্বেষ প্রকাশ পায় এমনভাবে কথা না বলা
  • রসবোধ প্রয়োগ করা
  • সিথিলায়ন অনুশীলন করা
  • রাগ নিয়ন্ত্রণে নিজে ব্যর্থ হলে প্রফেশনাল সাহায্য নেয়া যেতে পারে

 

কিছু উৎস যা তথ্যের সূত্র হিসেবে কাজে লাগতে পারেন

  • Davies, William (2000); Overcoming Irritability and Anger; Constable & Robinson; ISBN: 1854875957
  • Garber, Kathy S (2002); Stop Anger, Be Happy; Trafford; ISBN: 155395095
  • Lindenfield, Gael (2000); Managing Anger; Thorsons Publishers; ISBN: 0007100345

 

 

ডট নেট এর প্রধান টেকনোলজি সমূহ । .NET basic technologies overview

ডট নেট প্রযুক্তির সারসংক্ষেপ

রিদওয়ান বিন শামীম

নতুনদের জন্য বিশেষ করে যারা প্রোগ্রামিঙে নতুন তাদের জন্য ডট নেট প্রযুক্তির বিভিন্ন দিক বুঝতে পারাটা প্রথম দিকে একটু কঠিন মনে হতে পারে, এই প্রবন্ধে আমরা ডট নেট প্রযুক্তির মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করছি।

ভিজুয়াল স্টুডিয়ো (Visual Studio) হল মাইক্রোসফটের ডট নেট ডেভলাপমেন্টের একটি IDE, যার সর্বশেষ ভার্সন হল Visual Studio10, এটিরও কয়েকটি প্রকরণ যেমন Visual Studio Express, Visual Studio Ultimate এরকম আছে।

ডট নেট প্রোগ্রাম লেখার জন্য সবচেয়ে উপযোগী হল সি শার্প (C#) ল্যাঙ্গুয়েজ, সি শার্প অনেকটা সি ল্যাঙ্গুয়েজ ভিত্তিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেটি জাভা থেকে অনেক সূত্র নেয় কিন্তু সর্বশেষ কয়েকটি ভার্সনে তারা ভিন্ন শাখা ব্যবহার করছে। VB.NET ভার্সনের আগে সি শার্প নতুন ভাষাগত বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে শুরু করেছিল কিন্তু বর্তমানে দুটি ভাষা পরস্পরের সমকক্ষ হয়ে গেছে। সি শার্প পরবর্তীতে গতিশীল, বিবৃতিমূলক ও ফাংশনাল দৃষ্টান্ত ব্যবহার করা শুরু করেছে।

VB.NET সি শার্পের মতই কাজ করে কিন্তু এটি চিহ্নের তুলনায় শব্দনির্ভর, এটি কোন বিবৃতিকে আলাদা করার জন্য নতুন লাইনের চিহ্ন ব্যবহার করে, যেটি কয়েক লাইনের বিবৃতির ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে।

F# হল অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা মূলত OCaml নির্ভর, যা এলগরিদমিক কাজের জন্য সবচেয়ে উপযোগী।

Iron Ruby এবং Iron Python হল Ruby ও Python এর ওপেন সোর্স প্রকরণ যা ডট নেটের বিভিন্ন ভাষার সমন্বয়কারক .NET Common Language Runtime (CLR) এ কার্যকর। IronRuby ও IronPython ব্যবহারের ক্ষেত্রে এই সমন্বয় আবশ্যক নয় কিন্তু সুবিধাজনক অপশন।

.NET CLR একটি ভার্চুয়াল মেসিন যার ভেতরে ডট নেট কোড চলে। যখন আমরা কোন ডট নেট প্রোগ্রাম তৈরি করি তা কোন নেটিভ বাইনারি করে না, তা .NET CLR ভিত্তিক বাইনারি তৈরি করে। এর মানে হল যেকেউ একটি অন্য প্ল্যাটফরমের জন্য .NET CLR লিখে তাতে ডট নেট অ্যাপ্লিকেশন চালাতে পারে, রিকম্পাইল না করেই। .NET CLR এর অল্টারনেটিভ হল মনো(mono), যা .NET CLR এর সাথে সাযুজ্যপূর্ণ কিন্তু এর প্রয়োগের ফলাফল ডট নেট ফ্রেমওয়ার্কে শতভাগ সাযুজ্যপূর্ণ নয়।

.NET Framework হল তথ্যভাণ্ডারের একটি সেট যা ডট নেট প্রোগ্রামের সবচেয়ে কমন ফাংশনালিটি প্রদান করে, .NET Frameworkএ অজস্র অবজেক্ট ও ডজন ডজন নেমস্পেস সংগৃহীত থাকে। দক্ষ ডট নেট ডেভলাপার হতে গেলে ডট নেট ফ্রেমওয়ার্কের কোথায় কি আছে তা জানা জরুরী যাতে কাজের সময় একদম প্রথম থেকে খুঁজতে না হয়।

WinForms হল ডেক্সটপ এপ্লিকেশনে UI নিয়ে কাজ করার জন্য ডট নেটের একটি গতানুগতিক পদ্ধতি, অবজেক্ট তৈরির জন্য নিয়মতান্ত্রিকভাবে কোড ব্যবহার করা হয় যা UI প্রোগ্রাম চালায়, এবং একই কোড নিপুনভাবে সমস্ত প্রোগ্রাম চালায়।WinForms ইভেন্ট হ্যান্ডেলিং কার্যপ্রণালীর মধ্যে ট্রিগার কোডিঙের মাধ্যমে চালিত হয়। এটি Windows Presentation Foundation (WPF) এক তত্ত্বাবধায়নে অপেক্ষাকৃত দ্রুত কাজ করে।

WPF হল Windows Vista ও .NET 3.0এ কার্যকর প্রযুক্তির সেট যা UI কে এক্সএমএল এর অধীনে XAML নামক একটি ভাষার সাহায্যে প্রকাশ করতে দেয়, WPF হল সিলভারলাইট প্রযুক্তির ভিত্তি যা ডেভলাপারদের WinForms এর চেয়ে অনেক সহজে এনিমেশন, ট্রান্সলেসন ও অন্যান্য ইফেক্ট তৈরি করার সুযোগ করে দেয়। Visual Studio 2008তে WPF নিয়ন্ত্রণ অতটা সহজ ছিল না কিন্তু Visual Studio 2010 তে অনেক সহজে এটি ব্যবহার করা যাচ্ছে , XAML বা Expression Blend ইত্যাদি ভাষা শেখার দরকার পরছে না।

সিলভারলাইট হল ডট নেট প্রোগ্রামের পোর্টেবল প্যাকেজ, যা WPF কে UI হিসেবে ব্যবহার করে। বর্তমানে এটি Windows এবং Mac OS X এ চলছে Microsoft-made binaries দ্বারা, আর লিনাক্সে এটি Moonlight application দ্বারা চলছে। যদিও সিলভারলাইট ব্রাউসারের প্লাগিনে বেশি সাযুজ্যপূর্ণ, এটির এপ্লিকেশনগুলো ব্রাউসার ছাড়াও কাজ করে, এবং লোকাল অপারেটিং সিস্টেমে ভালই রেসপন্স করে থাকে।

WinForms যেমন ডেক্সটপ এপ্লিকেশন তৈরিতে সহায়তা করে ওয়েবে সেই কাজ করে ASP.NET, এটি ওয়েব ডেভলাপমেন্টে WinForms model সংস্থাপনের চেষ্টা করে। ASP.NET ডেভলাপারের অনেক কাজ নিজেই করে দেয়, অনেক কর্মপ্রণালীর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। ডেভলাপারের অনেক কাজ ASP.NET MVC তে শিফট হয়ে যায়।

ASP.NET MVC, WPF এর মত ওয়েব এপ্লিকেশন লেখার অনেকটা স্বয়ংক্রিয় একটি পদ্ধতি যা ডেভলাপারের অনেক কাজ করে দেয়, ASP.NET এর তুলনায়। Ruby on Rails নামক একটি প্রোগ্রামিং ভাষা থেকে এর মূল ধারণা নেয়া হয়েছে। "prefers convention over configuration" হল এর মূলমন্ত্র, এবং separation of concernsবা ঝুঁকির বিন্যাসই এর প্রধান লক্ষ। ASP.NET MVC যত পরিনত হয় তত তা ওয়েব ডেভলাপমেন্ট প্রোজেক্টের জন্য সহায়ক হয়ে উঠে।

 

 

ম্যাকবুক প্রো এর ট্রাকপ্যাড এর ক্লিক কাজ না করলে এটিকে কিভাবে মেরামত করবেন (How to repair not clicking MacBook Pro trackpad)

যদি ম্যাকবুক প্রো এর ট্রাকপ্যাড (মাউস প্যাড) এ ক্লিক কাজ না করে তাহলে ট্রাবলশুটিং এবং সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু নির্দেশনাবলী চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

এগুলি নিচের বিষয়গুলোর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে:

  1. ত্রুটিপূর্ণ (ফুলে যাওয়া) ব্যাটারি
  2. ট্রাকপ্যাড এর স্ক্রু ভুলভাবে লাগানো
  3. ত্রুটিপূর্ণ ট্রাকপ্যাড

সমস্যা সমাধানের কৌশল ধাপে ধাপে দেখা যাক

trackpad-repair-00

ধাপ 1 :

ব্যাটারি ঠিক আছে কিনা তা দেখার জন্য একে ল্যাপটপ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।

সাধারণত দুই বা তিনটি স্ক্রু দিয়ে কেসিং এর সাথে আটকিয়ে ব্যাটারিকে সরক্ষিত রাখা হয়।

trackpad-repair-01

এই স্ক্রুগুলি Y আকৃতির। আপনি একটি বিশেষ ট্রাই-উইং (তিনটি কিনারাযুক্ত) স্ক্রু ড্রাইভার প্রয়োজন হবে।

আপনি ছোট চ্যাপটা মাথাওয়ালা (ফ্লাট) স্ক্রু ড্রাইবার দিয়ে চেষ্ট করে দেখতে পারেন।

আমি Wiha 1.5 × 40 স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহার করে এটি খুলতে পেরেছি। যদি তিনটির মধ্যে দুইটি ধার এর সাথে মিলে যায় তাহলে আমি উভয় স্ক্রু খুলতে পারবো।

trackpad-repair-03

লজিক বোর্ড থেকে প্লাস্টিকের লাঠি বা আঙুলের নখ দিয়ে ব্যাটারির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন।

trackpad-repair-02

ব্যাটারি ল্যাপটপ থেকে বিচ্ছিন্ন করুন এবং একটি সমতল স্থানে রাখুন।

পরীক্ষা করে দেখুন যে ব্যাটারি যেমন দেখা উচিৎ তার থেকে চিকন দেখা যায় কিনা।

যখন MacBook Pro এর ব্যাটারি ত্রুটিপূর্ণ হয় তখন কিছু ক্ষেত্রে এটি মোটা দেখা যায়

যদি ফোলা ব্যাটারিটি ল্যাপটপের ভিতরে থাকে তাহলে এটি ট্রাকপ্যাড এর নিচের দিকে চাপ দেয় এবং এর ক্লিক ঠিকমত কাজ করা বন্ধ করে দেয়।

trackpad-repair-04

ফোলা ব্যাটারিটি বিচ্ছিন্ন করুন এবং দেখুন এরপর ট্রাকপ্যাডটি কাজ করে কিনা। যদি এটি কাজ করে তাহলে ব্যাটারিটি পরিবর্তন করুন।

ধাপ 2:

ব্যাটারি বিচ্ছিন্ন করার পরও যদি ট্রাকপ্যাড এর ক্লিক ঠিকমত কাজ না করে, তাহলে নিচের চিত্রের মতো করে স্ক্রুগুলি সমন্বয় করে দেখুন।

আপনার এজন্য T6 torx স্ক্রু ড্রাইভার প্রয়োজন হবে।

স্ক্রু বামাবর্তে ঘুরালে ট্রাকপ্যাড আলগা হয়ে যাবে।

ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘুরালে ট্রাকপ্যাডটি আটসাট হয়ে লাগবে।

trackpad-repair-05

আপনার MacBook Pro টি একপাশ করে রাখুন এবং স্ক্রু সমন্বয় করার সময় ট্রাকপ্যাড এর উপর ক্লিক করতে থাকুন।

আপনার জন্য ভাল কাজ করে এমন অবস্থানে থামুন।

trackpad-repair-06

ধাপ 3:

ব্যাটারি বিচ্ছিন্ন করার পর এবং স্ক্রু সমন্বয় করার পরও যদি ট্রাকপ্যাড এর ক্লিক ঠিকমত কাজ না করে, সম্ভবত এটি ক্রুটিপূর্ণ হয়ে গেছে এবং একে পরিবর্তন করতে হবে।

আপনি নতুন যন্ত্রাংম এখানে পেতে পারেন:

MacBook Pro 13″ trackpads.

MacBook Pro 15″ trackpads.

MacBook Pro 17″ trackpads.

এখানে বিচ্ছিন্নকরণ এবং নতুন ট্রাকপ্যাড সংযুক্তকরণ প্রক্রিয়া দেখা হলো :

একটি প্লাস্টিকের লাঠি বা আঙুলের নখ ব্যবহার করে সতর্কভাবে ট্রাকপ্যাড ক্যাবল বিচ্ছিন্নকরুন।

trackpad-repair-07

চারটি সিলভারের স্ক্রু খুলুন।

আপনার একটি ছোট আকৃতির স্ক্রু ড্রাইভার প্রয়োজন হবে। এই স্ক্রুগুলি খুবিই ছোট এবং খোলা সহজ।

আমি Wiha এর স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহার করেছি।

trackpad-repair-08

স্ক্রু খোলার সময় ট্রাকপ্যাড এর নিচের দিকে আপনার আঙুলের সাহায্যে সাপোর্ট দিন।

trackpad-repair-11

সকল স্ক্রু খোলার পর, palm rest এ যেভাবে প্রতিক দ্বারা চিহ্নিত করা আছে সেভাবে ট্রাকপ্যাড এর নিচের দিকে স্লাইড করুন।

trackpad-repair-14

কেসিং থেকে খোলার জন্য তারটি ধরে টানুন।

MBP-trackpad-repair-16

ত্রুটিপূর্ণ ট্রাকপ্যাডটি অপসারণ করুন এবং নতুন একটি দিয়ে পরিবর্তন করুন।

Fail

ট্রাকপ্যাড ক্যাবল সংযুক্ত করার মাধ্যমে পুণসংযোগ কার্যক্রম শুরু করুন।

একটি ছোট চ্যাপ্টা স্ক্রু ড্রাইভারের সাহায্যে কানেকটরটি সংযুক্ত করতে পারেন।

Repair

ট্রাকপ্যাডটি আগের স্থানে স্থাপন করুন।

Repair Laptop

চারটি সিলভার স্ক্রু দিয়ে এটিকে নিরাপদ করুন কিন্তু এখনই এদেরকে আটসাটভাবে লাগাবেন না।

Laptop Re

MacBook Pro কে উপরের দিকে ঘুরান এবং ট্রাকপ্যাড এর পজিশন ঠিক করুন।

নিশ্চিত হয়ে নিন যে ট্রাকপ্যাড এবং Palm rest এর মধ্যকার দূরত্ব সমান থাকে।

ঠিকভাবে বসার পরে, আপনি চারটি সিলভার স্ক্রুকে টাইট করুন।

trackpad-repair-16

নতুন ট্রাকপ্যাড এর স্ক্রু আগে উল্লেখিত নিয়ম অনুযায়ী সমন্বয় করা প্রয়োজন হতে পারে।

trackpad-repair-06

ম্যাকবুক 13-ইঞ্চি হয়াইট ইউনিবডি এর স্ক্রীণ কিভাবে পরিবর্তন করবেন (How to replace screen on MacBook 13-inch white unibody)

replace-screen-00

কিভাবে ম্যাকবুক 13-ইঞ্চি ইউনিবডি ল্যাপটপ এর এলসিডি স্ক্রীণ পরিবর্তন করবেন এখানে সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। এই নির্দেশাবলী আপনি ম্যাকবুক লেট-2009 এবং মিড-2010 মডেল এর ক্ষেত্রেও ব্যবহার করতে পারবেন।

ধাপ ১ :

আমার জোরালো পরামর্শ হলো ল্যাপটপ ডিসঅ্যাসেম্বলি (ল্যাপটপ থেকে যন্ত্রাংশ বিচ্ছিন্ন) করার সময় অবশ্যই ব্যাটারির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে নিবেন।

replace-lcd - 01

ধাপ 2 :

অবশ্যই ব্যাটারী ল্যাপটপ থেকে খুলে ফেলবেন।

এটি ছয়টি স্ক্রু দ্বারা সুরক্ষিত থাকে : তিনটি সাধারণ ফিলিপস স্ক্রু (হলুদ বৃত্ত চিহ্নিত) এবং তিনটি ট্রাই-উইং স্ক্রু (লাল বৃত্ত চিহ্নিত)।

যদি আপনার ট্রাই-উইং স্ক্রু ড্রাইভার না থাকে তাহলে ছোট সমতল মাথাযুক্ত স্ক্রু ড্রাইভারও ব্যবহার করতে পারেন।

replace-screen-02

ধাপ 3 :

ব্যাটারী খুলে নিন।

replace-screen-03

ধাপ 4 :

পর্দার ফ্রেমটি আঠালো টেপ দ্বারা ডিসপ্লে এর সাথে লাগানো থাকে।

যদি আপনি ফ্রেমটি প্রথমে একটু গরম করে নেন তাহলে এটি সহজেই অলাদা করে ফেলতে পারবেন।

গরম করার যন্ত্রটি (হিট গান) ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকুন। যদি আপনি ফ্রেমটি অতিরিক্ত গরম করে ফেলেন তাহলে এটি স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

এক্ষেত্রে হেয়ার ড্রাইয়ার ব্যবহার করা সম্ভবত বেশি নিরাপদ। ফ্রেমটি যেন পুড়ে যাবে না। এটি যথেষ্ট পরিমাণে উষ্ণ করতে হবে যাতে আঠালো টেপটি নরম হয়ে যায়।

replace-lcd-screen-04

ধাপ 5 :

একটি ধারালো বস্তু ব্যবহার করে ফ্রেমটি পৃথক করা শুরু করুন।

replace-screen-05

ধাপ 6 :

আপনার আঙুলের সাহায্যে ফ্রেমটি পৃথক করতে থাকুন।

আঠালো টেপটি যতটা সম্ভব স্পর্শমুক্ত রাখুন যাতে এটি পুনরায় ব্যবহার করা যায়।

ফ্রেমটি পৃথক করার সময় এটি উষ্ণ রাখার জন্য গরম করার যন্ত্র (হিট গান) বা হেয়ার ড্রাইয়ার ব্যবহার করতে থাকুন।

replace-screen-06

ধাপ 7 :

যখন আপনি পর্দার নিচের প্রান্তে পৌছে যাবেন তখন ফ্রেমটি পৃথক করার জন্য প্লাস্টিকের লাঠি ব্যবহার করা বেশি সুবিধাজনক।

আপনি দেখতে পাচ্ছেন ফ্রেমটি খুবই নমনীয়।

replace-screen-07

ধাপ 8 :

পর্দার নিচের প্রান্ত থেকে ফ্রেমটি পৃথক করতে থাকুন।

এটি সম্ভবত সবচেয়ে কঠিন অংশ।

replace-screen-08

ধাপ 9 :

LCD পর্দা সুরক্ষার জন্য ব্যবহৃত ছয়টি স্ক্রু খুলুন।

আপনাকে ছোট চ্যাপটা মাথা বিশিষ্ট ফিলিপস স্ক্রু ড্রাইভার ব্যবহার করতে হবে।

replace-screen-09

ধাপ 10 :

ব্যাক কভার থেকে পর্দাটি আলাদা করুন।

replace-screen-10

ধাপ 11 :

পর্দাটিকে উচু করে ধরুন যাতে আপনি সংযুক্ত ক্যাবল এর কাছে যেতে পারেন।

সংযোগকারী ক্যাবল এর কাছে পৌছানোর খুব সীমিত জায়গাই পাবেন।

replace-screen-11

ধাপ 12 :

সংযোগ সুরক্ষিত করার জন্য ব্যবহৃত কালো টেপটি অপসারণ করুন।

replace-screen-12

ধাপ 13 :

সতর্কভাবে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করুন।

replace-screen-13

ধাপ 14 :

এখন আপনি ভিডিও ক্যাবলটি টেনে সরিয়ে নিতে পারবেন।

এখন ক্ষতিগ্রস্থ LCD পর্দাটি অপসারণ করুন এবং নতুন একটি সংযুক্ত করার জন্য প্রস্তুত হন।

replace-screen-14

ধাপ 15 :

নতুন পর্দাটির (স্ক্রীণ) নিয়ে এসে একে সঠিক অবস্থান এ রাখুন যাতে আপনি ভিডিও ক্যাবলটি সংযুক্ত করতে পারেন।

replace-screen-15

ধাপ 16 :

ক্যাবলটি সংযুক্ত করুন।

replace-screen-16

ধাপ 17 :

সংযোগ সুরক্ষিত করার জন্য ব্যবহৃত কালো টেপটি পুনরায় সংযোগকারী স্থানে লাগিয়ে দিন।

replace-screen-17

ধাপ 18 :

ছয়টি স্ক্রু লাগিয়ে LCD পর্দাটিকে সুরক্ষিত করুন।

ফ্রেমটি লাগানোর পুর্বে স্ক্রিণটি ঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেয়া ভাল।

replace-screen-18

ধাপ 19 :

আঠালো টেপটি এবং ফ্রেমটির পিছনের পার্শ্ব ভাল করে লক্ষ করুন।

যদি আঠালো টেপটি বাহিরের দিকে বের হয়ে থাকে তাহলে এটিকে সোজা করে দেয়া বা কেটে ফেলাই ভাল।

ফ্রেমটি ডিসপ্লে এর সাথে যতটা সম্ভব মসৃণভাবে বসতে হবে।

replace-screen-19

ধাপ 20 :

নতুন পর্দা থেকে প্রতিরক্ষামূলক ফিল্ম (পাতলা ছাল) সরান (যদি থেকে থাকে)।

replace-screen-20

ধাপ 21 :

সর্বশেষে, ফ্রেমটি জায়গামতো বসান এবং আঠালো বস্তুর সাথে পুনরায় লাগান।

replace-screen-21

 

যোগাযোগ ব্যবস্থাপনায় লক্ষণীয় বিষয়সমূহ

To read this article in English please click this link

বড় প্রজেক্টের ক্ষেত্রে যোগাযোগের বিষয়টিও পূর্বপরিকল্পিত হতে হবে এবং কার্যকর ভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এই পরিকল্পনা পর্যালোচনা এবং পরিবর্তন করা যেতে পারে। সারকথা:-

* যোগাযোগ খুবই সুকৌশল এবং বিচক্ষণতার সাথে করতে হবে।

* সংকলন, প্রেরণ, সংরক্ষণ ও বিতরণ সংক্রান্ত কাজ এবং প্রজেক্টের যাবতীয় রেকর্ড সংরক্ষণ করতে হবে।

* কি ব্যাপারে, কার সাথে, কতটুকু বিরতিতে এবং ঠিক কোন সময়ে যোগাযোগ করা তা আগেই নির্ধারণ করতে হবে।

মাশরুম প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট:

নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে সময়মত ঠিক তথ্য প্রেরণ করার চাইতে নিয়মিত বিরতিতে এজেন্টের অগ্রগতি পরিদর্শন করাটাই শ্রেয় যেখানে সবাইকে সবকিছু জানানো হবে না।

যোগাযোগ ব্যবস্থাপনায় কিছু লক্ষণীয় বিষয়ঃ

* যোগাযোগ পরিকল্পনা

* বাস্তবায়ন (তথ্য বিতরণ)

* তদারকি এবং নিয়ন্ত্রন (পারফরম্যান্স রিপোর্ট এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা)

উক্ত কাজগুলির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের সাথে যোগাযোগ করলে তা সংশয় কমাতে সাহায্য করে এবং কর্মীদের উৎসাহিত করে।

প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাজ: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যোগাযোগ এমনকি তা মোট সময়ের ৯০ শতাংশ হতে পারে যার অর্ধেক হবে টিমের সদস্যদের সাথে।

আরও কিছু বিষয়ঃ

* পরিকল্পনা (যোগাযোগ পরিকল্পনা)

* ফলাফল (যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা)

* বিরতির পরিমাণ

* মাধ্যম/ধরন যেমন ই-মেইল, ওয়েব, মিটিং ইত্যাদি

* কোন কোন তথ্য

* কার সাথে

এ পরিকল্পনায় বেশ কিছু বিষয় প্রভাব ফেলে যেমন ব্যবসায়িক পরিবেশ, প্রাতিষ্ঠানিক সম্পত্তি এবং মূল প্রজেক্টের পরিকল্পনা।

প্রয়োজনীয় সরঞ্জামঃ

যোগাযোগের মাধ্যম: যোগাযোগ কিভাবে হবে তা নির্ধারণ করুন। n সংখ্যক লোক n(n-1)/2পন্থায় যোগাযোগ করতে পারে। এর মাধ্যমে একটি ছোট দল গঠন করা যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে অফিসিয়াল চ্যানেলের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন প্রযুক্তি যেমন ভিডিও কনফারেন্স, নেট মিটিং ব্যবহার করা যেতে পারে।

যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিকল্পনা:

-তথ্য সমূহ কাকে প্রদান করা হচ্ছে?

- কোন কোন তথ্য প্রদান করা হচ্ছে?

- কার মাধ্যমে প্রদান করা হচ্ছে?

- কোন প্রক্রিয়ায় প্রদান করা হচ্ছে?

- কতক্ষণ পর পর?

বাস্তবায়ন(তথ্য প্রদান):

যোগাযোগের আদর্শ উপায়ঃ

* ঠিকভাবে শ্রবণ

* মতামত প্রদান

* পারিভাষিক ভাষা ব্যবহার

যোগাযোগের উপায়:

* নিয়মতান্ত্রিক এবং অনিয়মিত লিখিত পদ্ধতি

* নিয়মতান্ত্রিক এবং অনিয়মিত মৌখিক পদ্ধতি।

তদারকি এবং নিয়ন্ত্রণঃ

দ্রষ্টব্যঃ এখানে প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য PMI এবং PMBOK অনুযায়ী সংকলিত।

আজ আমরা জেকোয়েরি দিয়ে ওয়েব পেজ এর উপাদান (HTML Elements) গুলোর CSS property (such as display, font-height) পরিবর্তন করা শিখবো

আজ আমরা জেকোয়েরি দিয়ে ওয়েব পেজ এর উপাদান (HTML Elements) গুলোর CSS property (such as display, font-height) পরিবর্তন করা শিখবো । সাথে সাথে উপাদান গুলোর CSS class পরিবরতন করবো যেমন নতুন css class যোগ করা।
লেখাঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

কেমন আছেন সবাই? আজ আমরা জেকোয়েরি দিয়ে সিএসএস ক্লাস পরিচালনা করা শিখবো ।

জেকোয়েরি দিয়ে খুব সহজে সিএসএস ক্লাস গুলোকে পরিচালনা করা যায় ।

জেকোয়েরি দিয়ে সিএসএস পরিচালনাঃ
সিএসএস পরিচালনা করার জন্য জেকোয়েরি এর কয়েকটি পদ্ধতি আছে । আমরা এর ভিতর নিচের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করবো ।

১। addClass() ঃ নির্বাচিত উপাদানগুলোর সাথে এক বা একাধিক সিএসএস ক্লাস যোগ করা যায় ।

২। removeClass() ঃ নির্বাচিত উপাদানগুলোর সাথে এক বা একাধিক সিএসএস ক্লাস দূরীভূত করা যায় ।

৩। toggleClass() ঃ নির্বাচিত উপাদানগুলোর সাথে এক বা একাধিক সিএসএস ক্লাসকে সংযুক্ত বা দূরীভূত করা যায় ।

৪। css() ঃ স্টাইল এট্রিবিউটকে সেট করে থাকে ।

স্টাইলশিট এর উদাহরণঃ
নিচের উদাহরণটি আজ সবখানে ব্যবহার করবো । তাই খুব ভালভাবে খেয়াল করুন ।

.important
{
font-weight:bold;
font-size:xx-large;
}

.blue
{
color:blue;
}

১। jQuery addClass() Methodঃ
নিচের উদাহরণ দেখাবে বিভিন্ন এলিমেন্টস এর সাথে কিভাবে ক্লাস এট্রিবিউটস যোগ করতে হয় । যখন ক্লাস যোগ করা হয় তখন অবশ্যই আপনি অনেকগুলো এলিমেন্টস একসাথে নির্বাচন করতে পারবেন ।

$("button").click(function(){
$("h1,h2,p").addClass("blue");
$("div").addClass("important");
});

addClass() method এর মাধ্যমে আপনি একসাথে অনেক গুলো ক্লাস কে নির্দেশনা দিতে পারবেন ।
$("button").click(function(){
$("#div1").addClass("important blue");
});

২। jQuery removeClass() Methodঃ
নিচের উদাহরণ দেখাবে বিভিন্ন এলিমেন্টস এর থেকে কিভাবে ক্লাস এট্রিবিউটসকে দূর করতে হয় ।

$("button").click(function(){
$("h1,h2,p").removeClass("blue");
});

৩। jQuery toggleClass() Methodঃ
নিচের উদাহরণের মাধ্যমে আমরা দেখতে পাবো jQuery toggleClass() Method ব্যবহার করতে হয় । এই মেথড নির্বাচিত উপাদানগুলোর সাথে এক বা একাধিক সিএসএস ক্লাসকে সংযুক্ত বা দূরীভূত করে ।

$("button").click(function(){
$("h1,h2,p").toggleClass("blue");
});

৪। jQuery css() Methodঃ
এই মেথড স্টাইল এট্রিবিউটকে সেট করে থাকে । এটা অনেকভাবে স্টাইল করে থাকে । তাই পরে এটা নিয়ে একটি পোস্ট করবো ।

তাই এই গুলো আপাতত প্র্যাকটিস করতে থাকুন । দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে jQuery css() Method নিয়ে । ততক্ষণ আমাদের সাথেই থাকুন ।

জেকয়ারি এফেক্ট মেথড

জেকয়ারি এফেক্ট মেথড
নয়ন চন্দ্র সরকার

জেকয়ারি হল এমন একটি জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রি যা সহজ, ছোট এবং সমৃদ্ধ এবং যা, এইচ টি এম এল ডকুমেন্ট গুলোকে একটা এ পি আই এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্রাউজার দক্ষতা সহকারে হস্তচালন করতে সাহায্য করে। নিচে এর এফেক্ট গুলো আলোচনা করা হল।

জেকয়ারির অ্যানিমেশন এফেক্ট তৈরি করতে যে পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করা হয়, সেগুলো নিচে আলোচনা করা হল।

“animate ( ) মেথডঃ
এই মেথডটা নিদিষ্ট উপাদানে কাস্টম অ্যানিমেশন রান করে।

clearQueue ( ) মেথডঃ
এই মেথড অপেক্ষারত ফাংশনগুলোকে নিদিষ্ট উপাদান গুলো থেকে দূর করতে সাহায্য করে।

Delay( ) মেথডঃ
এই মেথডের মাধ্যমে সকল অপ্পেক্ষারত ফাংশনগুলোর জন্য একটা ডিলে সেট করা হয়।

Dequeue ( ) মেথডঃ
এটা পরবর্তী ফাংশন কে লাইন থেকে বিতারিত করে ফাংশন টা সম্পাদন করে।

FadeIn ( ) মেথডঃ
নির্বাচিত উপাদানগুলোকে ফেইদ ইন করে।

Fadeout ( ) মেথডঃ
নির্বাচিত উপাদানগুলোকে ফেইদ আউট করে।

fadeTo ( ) মেথডঃ
এই নিয়মটা নিদিষ্ট উপাদানগুলোকে একটা প্রদত্ত অপাছিতিতে ফেইদ ইন বা আউট করে।

fadeToggle ( ) মেথডঃ
এটা ফেইদ ইন এবং আউট এর মধ্যে টগল করে ।

Finish ( ) মেথডঃ
এই মেথডটা সব অপ্পেক্ষারত এনিমেশনগুলোকে নির্দিষ্ট উপাদাগুলথেকে থামতে, দূর করতে অথবা সম্পন্ন করতে সাহায্য করে ।

Hide ( ) মেথডঃ
এটা নির্দিষ্ট উপাদানগুলোকে হাইট করে ।

Queue ( ) মেথডঃ
এটা অপ্পকেক্ষারত ফাংশনগুলোকে নির্দিষ্ট উপদানে দেখায় ।

Show ( ) মেথডঃ
এটা সো করায়

Slidedown ( ) মেথডঃ
এটা নির্দিষ্ট উপাদানগুলোকে স্লাইড দাউন করে ।

Slideup ( ) মেথডঃ
এটা নির্দিষ্ট উপদাঙ্গুলকে স্লাইড আপ করে ।

Stop ( ) মেথডঃ
এটা চলতি অ্যানিমেশন নির্দিষ্ট উপদান থেকে থামতে সাহায্য করে ।
Toggle ( ) মেথডঃ
এটা hide() এবং show() এর মধ্যে তগল করে

jQuery Mobile Scrollstart

jQuery Mobile Scrollstart
--------------------------------
অনুবাদক: ফয়সাল রকি
-------------------------------

যখন কোনো ব্যবহারকারী কোনো page scroll করা শুরু করে তখন scrollstart ইভেন্টটি কাজ করতে শুরু করে।
উদাহরণ:
$(document).on("scrollstart",function(){
alert("Started scrolling!");
});

লক্ষ্যণীয় বিষয়: iOS ব্যবহৃত device গুলো page scroll এর সময় DOM manipulation কে freeze করে দেয়; সুতরাং যখন কোনো ব্যবহারকারী কোনো page scroll করে তখন কোনো কিছু পরিবর্তন করা সম্ভব হয় না।

jQuery Mobile Scrollstop
যখন কোনো ব্যবহারকারী কোনো page scroll করা বন্ধ করে তখন Scrollstop ইভেন্টটি কাজ শুরু করে।
উদাহরণ:
$(document).on("scrollstop",function(){
alert("Stopped scrolling!");
});

জেকোয়েরি এর বিভিন্ন প্রক্রিয়া ।

জেকোয়েরি এর বিভিন্ন প্রক্রিয়া ।
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

কেমন লাগছে সবার জেকোয়েরি ? নিশ্চয়ই ভালো । আজ আমি আপনাদের সাথে জেকোয়েরি এর বিভিন্ন প্রক্রিয়া সম্পর্কে আলোচনা করবো ।

প্রক্রিয়ার নামঃ data()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ বিভিন্ন উপাদানের সাথে ডাটা যোগ করতে অথবা এসব উপাদান থেকে ডাটা সংগ্রহ করতে ব্যবহার করা হয় ।

প্রক্রিয়ার নামঃ each()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ সকল সদৃশ উপাদান থেকে ফাংশন তৈরি করে ।

প্রক্রিয়ার নামঃ get()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ সিলেক্টর দ্বারা DOM elements কে সদৃশ করতে ব্যবহৃত হয় ।

প্রক্রিয়ার নামঃ index()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ কোনো তথ্য দেয়া থাকলে তার অনুরুপ উপাত্ত গুলো খুঁজে বের করে থাকে ।

প্রক্রিয়ার নামঃ $.noConflict()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ $ ভেরিয়েবলস এর ক্ষেত্রে জেকোয়েরি এর নিয়ন্ত্রণ করে ।

প্রক্রিয়ার নামঃ $.param()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ কোনো শ্রেণীবিন্যাস অথবা কোনো উপাদান থাকলে তাদের একটা সিরিয়াল তৈরি করে প্রদর্শন করে ।

প্রক্রিয়ার নামঃ removeData()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ পূর্বের সংগ্রহকৃত ডাটা মুছে ফেলে ।

প্রক্রিয়ার নামঃ size()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ জেকোয়েরি সিলেক্টর দ্বারা DOM elements গুলোকে সদৃশ করে থাকে ।

প্রক্রিয়ার নামঃ toArray()
প্রক্রিয়ার বর্ণনাঃ জেকোয়েরি তে থাকা শ্রেণীবিন্যাসকৃত সকল DOM elements গুলো কে আলাদা করে ।

তাহলে আমরা জেকোয়েরি এর বিভিন্ন প্রক্রিয়াগুলোর নাম এবং তাদের কাজগুলো জানলাম তো । এখন এগুলো একটু জেনে রাখুন, পরে এর উদাহরণসহ বর্ণনা দিবো তাহলে আরো বুঝতে সুবিধা হবে । এখন সব একবারে শিখতে গেলে আরো জটিল মনে হবে । কোথাও বুঝতে না পারলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ।

jQuery এবং অন্যান্যJavaScript অবকাঠামো

jQuery এবং অন্যান্যJavaScript অবকাঠামো

ইতিমধ্যে আপনি যেনেছেন , jQuery তে $ চিহ্ন ব্যবহার করা হয় শর্টকাট হিসাবে।
অন্যান্য অনেক জনপ্রিয় জাভাস্ক্রিপ্ট অবকাঠামো আছে যেমন Angular, Backbone, Ember, Knockout আরও অনেক।
তাছারা কিভাবে অন্যান্য জাভাস্ক্রিপ্ট অবকাঠামো $ চিহ্ন ব্যবহার করা হয় শর্টকাট হিসাবে।
দুটি আলাদা অবকাঠামো একই শর্টকাট ব্যবহার করে থাকে, তাদের মধ্যে একটি কাজ বন্ধ হতে পারে ।
ইতিমধ্যে JQuery এর টিম এই সম্পর্কে চিন্তা আছে, এবং noConflict() পদ্ধতি প্রয়োগ করা।

JQuery এর noConflict() পদ্ধতি
noConflict()পদ্ধতি, $ শর্টকাট পরিচিতি ধরে রিলিজ, তাই অন্য যে কোন স্ক্রিপ্টের ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি অবশ্যই এখনও jQuery ব্যবহার করতে পারেন।
উদাহরন
$.noConflict();
jQuery(document).ready(function(){
jQuery("button").click(function(){
jQuery("p").text("jQuery is still working!");
});
});

আপনি খুব সহজেই আপনার নিজের শর্টকাট তৈরি করতে পারেন। noConflict() পদ্ধতিতে jQuery এর রেফারেন্স প্রদান করে, তাছারা একতি variable save করতে পারেন, পরে ব্যবহারের জন।

এখানে একটি উদাহরণ:

var jq = $.noConflict();
jq(document).ready(function(){
jq("button").click(function(){
jq("p").text("jQuery is still working!");
});
});

যদি আপনার ব্যবহার করা jQuery code ব্লক থাকে এবং পরিবর্তন করতে না চান, আপনি পারেন $ সাইন পারামিটার হিসাবে ব্যবহার করতে।
আপনি jQuery $ ব্যবহার করে অ্যাক্সেস করতে পারবেন, এই ফাংশন ভিতরে - এটা বাইরে ব্যবহার করতে যাবে "jQuery":

উদাহরণ

$.noConflict();
jQuery(document).ready(function($){
$("button").click(function(){
$("p").text("jQuery is still working!");
});
});

নাম :: মাহবুবুর রহমান

jQuery এর মাত্রা সঙ্গে কাজ করার জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি আছে

jQuery এর মাত্রা সঙ্গে কাজ করার জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি আছে:
যেমনঃ
• width() -প্রস্থ ()
• height() -উচ্চতা ()
• innerWidth()
• innerHeight()
• outerWidth()
• outerHeight()
jQuery এর প্রস্থ () এবং উচ্চতা () পদ্ধতি নিম্নে দেখানো হলঃ
প্রস্থ () মেথড সেট বা একটি উপাদান প্রস্থ কত হবে তা নির্দেশ করে (প্যাডিং, সীমানা, বা মার্জিন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে)।
উচ্চতা () মেথড সেট বা একটি উপাদান এর উচ্চতা কত হবে তা প্রদান করে থাকে (প্যাডিং, সীমানা, বা মার্জিন অন্তর্ভুক্ত).
নিম্নলিখিত উদাহরণে একটি নির্দিষ্ট <div> এলিমেন্ট এর প্রস্থ এবং উচ্চতা দেখানো হলঃ
যেমনঃ
$("button").click(function(){
var txt="";
txt+="Width: " + $("#div1").width() + "</br>";
txt+="Height: " + $("#div1").height();
$("#div1").html(txt);
});

jQuery এর innerWidth () এবং innerHeight () পদ্ধতি নিম্নে দেখানো হলঃ
InnerWidth () মেথড একটি উপাদান প্রস্থ (প্যাডিং বিদ্যমান রয়েছে) প্রদান করে।
InnerHeight () মেথড একটি উপাদান উচ্চতা (প্যাডিং বিদ্যমান রয়েছে) প্রদান করে।
নিম্নলিখিত উদাহরণে একটি নির্দিষ্ট <div> এলিমেন্ট এর ভেতরের প্রস্থ / উচ্চতা দেখানো হল:
যেমনঃ
$("button").click(function(){
var txt="";
txt+="Inner width: " + $("#div1").innerWidth() + "</br>";
txt+="Inner height: " + $("#div1").innerHeight();
$("#div1").html(txt);
});

jQuery এর outerWidth () এবং outerHeight () পদ্ধতি নিম্নে দেখানো হলঃ

OuterWidth () মেথড একটি উপাদান প্রস্থ নির্দেশ করে (প্যাডিং এবং সীমানা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে)।
OuterHeight () মেথড একটি উপাদান এর উচ্চতা নির্দেশ করে থাকে (প্যাডিং এবং সীমানা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে)।
নিম্নলিখিত উদাহরণে একটি নির্দিষ্ট <div> এলিমেন্ট এর বাইরের প্রস্থ / উচ্চতা দেখানো হল:
যেমনঃ
$("button").click(function(){
var txt="";
txt+="Outer width: " + $("#div1").outerWidth() + "</br>";
txt+="Outer height: " + $("#div1").outerHeight();
$("#div1").html(txt);
});

OuterWidth (এটি সত্য হতে হবে) পদ্ধতি একটি উপাদানের প্রস্থ (প্যাডিং, সীমানা, এবং মার্জিন রয়েছে) নির্দেশ করে থাকে।
OuterHeight ((এটি সত্য হতে হবে) পদ্ধতি একটি উপাদানের উচ্চতা (প্যাডিং, সীমানা, এবং মার্জিন রয়েছে) নির্দেশ করে থাকে।
যেমনঃ
$("button").click(function(){
var txt="";
txt+="Outer width (+margin): " + $("#div1").outerWidth(true) + "</br>";
txt+="Outer height (+margin): " + $("#div1").outerHeight(true);
$("#div1").html(txt);
});

jQuery এর আরো প্রস্থ () এবং উচ্চতা () পদ্ধতি রয়েয়ছেঃ

নিম্নলিখিত উদাহরণে আমরা (এইচটিএমএল ডকুমেন্ট) এবং উইন্ডো (ব্রাউজার ভিউপোর্ট) প্রস্থ এবং উচ্চতা দেখব:
যেমনঃ
$("button").click(function(){
var txt="";
txt+="Document width/height: " + $(document).width();
txt+="x" + $(document).height() + "\n";
txt+="Window width/height: " + $(window).width();
txt+="x" + $(window).height();
alert(txt);
});

নিম্নলিখিত উদাহরণে একটি নির্দিষ্ট <div> এলিমেন্ট এর প্রস্থ ও উচ্চতা দেখানো হল:
যেমনঃ
$("button").click(function(){
$("#div1").width(500).height(500);
});

জেকোয়েরি মোবাইল দিয়ে ফিল্টার লিস্ট তৈরি করে সার্চ ফিল্ড তৈরি

জেকোয়েরি মোবাইল দিয়ে ফিল্টার লিস্ট তৈরি করে সার্চ ফিল্ড তৈরি
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।
মেইলঃ me@firoz.me

আমরা কম্পিউটারে বা মোবাইলে সার্চ করার জন্য কোন কিছু লেখার সাথে সাথেই তা দেখিয়ে দেয় । এর কারণ হলো তাদের আগে থেকে সবকিছুর একটা লিস্ট তৈরি করে ফিল্টার করা থাকে তাই আমরা সার্চ করার সাথে সাথে খুঁজে পাই । আজ আমরা জেকোয়েরি মোবাইল দিয়ে এই ফিল্টার তৈরি করা শিখবো ।

ফিল্টার যোগ্য উপাদান সমূহঃ
যে সকল উপাদানের একটি সাব উপাদান লিস্ট বা বাচ্চা ক্যাটাগরি থাকে তাদের ফিল্টার লিস্ট তৈরি করা যাবে ।

কিভাবে একটি সার্চের জায়গা তৈরি করবো?
১। যে সকল উপাদান সমূহকে ফিল্টার করবো তাদের data-filter="true" এট্রিবিউট দ্বারা অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত থাকতে হবে ।

২। একটি <input> উপাদান তৈরি করতে হবে এবং এর সাথে data-type="search" এট্রিবিঊট যোগ করতে হবে । এটা একটি সার্চের জায়গা তৈরি করবে । <input> কে একটি ফর্মের সাথে জড়াতে হবে এবং এই <form> element এর সাথে "ui-filterable" ক্লাস যোগ করতে হবে । এটা সার্চ ফিল্ড এবং সার্চের তথ্যের মাঝে একটা ভাগ দেখাবে ।

৩। তারপর data-input এট্রিবিউট কে ফিল্টারযোগ্য উপাদানের সাথে যোগ করতে হবে । এর ভেলু অবশ্যই <input> উপাদানের সাথে মিলতে হবে । তা না হলে কিন্তু সার্চ করা হলে কিছুই খুঁজে পাবে না ।

নিচে আমরা একটি উদাহরণ দেখাচ্ছিঃ

<form class="ui-filterable">
<input id="myFilter" data-type="search">
</form>

<ul data-role="listview" data-filter="true" data-input="#myFilter">
<li><a href="#">Adele</a></li>
<li><a href="#">Billy</a></li>
<li><a href="#">Calvin</a></li>
</ul>

আপনি এর জন্য একটা স্থান ধারক তৈরি করতে পারেন যেটা সার্চ ফিল্ডে কিছু সাজেশান হিসেবে দেখাতে পারে ।
উদাহরণ হিসেবে নিচের কোডটি দেখতে পারেনঃ
<input id="myFilter" data-type="search" placeholder="Search for names..">

নিজের মত করে ফিল্টার তৈরিঃ
চাইল্ড এলিমেন্টে যেটা থাকবে সুধু সার্চ রেজাল্টে সেটাই দেখাবে । কিন্তু আপনি চাইল্ড এলিমেন্টে data-filtertext এট্রিবিউট যোগ করে নিজের মত করে ফিল্টার তৈরি করতে পারবেন ।
কোডের উদাহরণঃ
<li data-filtertext="fav"><a href="#">Adele</a></li>

কিন্তু মনে রাখবেন আপনি যখন এমন ফিল্টার রেজাল্ট তৈরি করবেন সার্চ এর জন্য তখন আসল রেজাল্ট গুলো কিন্তু দেখাবে না, আপনার রেজাল্ট টায় প্রাধান্য পাবে ।

তাহলে দেখলেন তো কত সহজে আমরা একটা সার্চ ফিল্ড তৈরি করে ফেললাম । আসলেই খুব সহজ এবং অনেক মজার ।

জে- কুয়ারী ইফেক্ট – অ্যানিমেশন

জে- কুয়ারী ইফেক্ট – অ্যানিমেশন :
Query animate() method ব্যবহার করে কাস্টম অ্যানিমেশন তৈরী করার পদ্ধতি :
সিনট্যাক্স:
$(selector).animate({params},speed,callback);
সিনট্যাক্স এর মধ্যে যে {params}, parameter আছে তাকে যার অ্যানিমেশন তৈরী করতে তার CSS property এর মধ্যে define করতে হবে.
অন্য parameter (speed parameter) টি অপশনাল এবং এটি ব্যাবহার করা হয় ইফেক্ট আর সময়কাল (duration) সেট করার জন্য . "slow", "fast", অথবা মিলি সেকেন্ড এ ও ভ্যালু দেয়া যায়
অন্য আর অপশনাল একটি parameter callback যা অ্যানিমেশন সমাপ্ত হওয়ার পরে কার্যকর করা হয়.
একটি খুব ছোট উদাহরণ নীচে দেওয়া হলো
$("button").click(function(){
$("div").animate({left:'250px'});
});

এবার jQuery animate() method একাধিক Properties এর উদাহরণ নীচে দেওয়া হলো যার মাধ্যমে একাধিক Properties একই সময়ে animate করা যেতে পারে

$("button").click(function(){
$("div").animate({
left:'250px',
opacity:'0.5',
height:'150px',
width:'150px'
});
});

এখন প্রশ্ন হতে পারে animate() method দিয়া কি CSS Properties animate করা সম্ভব?
উত্তর প্রায়, হ্যাঁ!

এখন আমরা দেখব কিভাবে animate() method Relative Values ব্যবহার করে |
যেমন নিচের example দেখুন
$("button").click(function(){
$("div").animate({
left:'250px',
height:'+=150px',
width:'+=150px'
});
});

পূর্ব নির্ধারিত (Pre-defined) Values ব্যবহার করেও animate() method use করা যায় |
যেমন নিচের উধাহরণ দেখুন
$("button").click(function(){
$("div").animate({
height:'toggle'
});
});

এবার আমার দেখব কিভাবে Queue Functionality ব্যবহার করে animate() method use করা যায়
যেমন নিচের উধাহরণ দুটি লক্ষ করুন
উধাহরণ 1 .
আপনি যদি একে অপরের পর বিভিন্ন অ্যানিমেশন সম্পাদন করতে চান , তখন Queue Functionality ar সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন
$("button").click(function(){
var div=$("div");
div.animate({height:'300px',opacity:'0.4'},"slow");
div.animate({width:'300px',opacity:'0.8'},"slow");
div.animate({height:'100px',opacity:'0.4'},"slow");
div.animate({width:'100px',opacity:'0.8'},"slow");
});

উধাহরণ 2
এটা প্ৰথম এ <div> এলিমেন্ট কে ডান দিকে মুভ করে এবং তারপর ফন্ট সাইজ বাড়ায়
$("button").click(function(){
var div=$("div");
div.animate({left:'100px'},"slow");
div.animate({fontSize:'3em'},"slow");
});

জেকোয়েরি মোবাইল বাটনে আইকন সাজানো ।

জেকোয়েরি মোবাইল বাটনে আইকন সাজানো ।
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

জেকোয়েরি মোবাইল এক ঝাঁক আইকন প্রদান করে যা আপনার বাঁটনকে করে তোলে আরো আকর্ষণীয় ।

জেকোয়েরি মোবাইল বাটোনে আইকন যোগ করাঃ
বাটনে আইকন যোগ করার জন্য ui-icon ক্লাস ব্যবহার করতে হবে এবং একে পজিশন করার জন্য ui-btn-icon-pos ক্লাস ব্যবহার করতে হবে ।
<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-left">Search</a>

অন্যান্য বাটোনের জন্য যেমন লিস্ট বাটন এবং ফর্ম বাটনের জন্য আপনাকে data-icon এট্রিবিউট ব্যবহার করতে হবে । এটা পরে আমরা আরো বিস্তারিত আলোচনা করবো ।

নিচে আমরা জেকয়েরি মোবাইলের কিছু আইকন সম্পর্কে আলোচনা করবো ঃ

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-arrow-r
আইকনের বর্ণনাঃ ডানমূখী তীর ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-arrow-l
আইকনের বর্ণনাঃ বামমূখী তীর ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-delete
আইকনের বর্ণনাঃ ডিলিট আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-info
আইকনের বর্ণনাঃ ইনফরমেশন আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-audio
আইকনের বর্ণনাঃ স্পীকার আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-back
আইকনের বর্ণনাঃ ব্যাক আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-search
আইকনের বর্ণনাঃ সার্চ আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-lock
আইকনের বর্ণনাঃ তালার আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-grid
আইকনের বর্ণনাঃ গ্রিড আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-alert
আইকনের বর্ণনাঃ সংকেত আইকন ।

আইকন ক্লাসঃ ui-icon-home
আইকনের বর্ণনাঃ হোম আইকন ।

আইকনের পজিশন করাঃ
আপনি চার জায়গায় আইকন বসাতে পারবেন তা হলো সবার উপরে, সবার নিচে , সবার বামে এবং সবার ডানে । এজন্য আপনাকে ui-btn-icon ক্লাস ব্যবহার করতে হবে ।

বাটনে লিংক যোগ করাঃ
<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-top">Top</a>
<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-right">Right</a>
<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-bottom">Bottom</a>
<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-left">Left</a>

আপনি উল্লেখিত স্থানে লিংক বসাতে পারবেন । মনে রাখবেন, আপনি যদি আইকনের পজিশন যদি না বলে দেন তাহলে কিন্তু আইকনকে দেখাবে না ।

শুধু আইকন দেখানোঃ
আপনি ইচ্ছা করলে লেখা না দেখিয়ে শুধু আইকন দেখাতে পারেন । এজন্য আপনাকে আইকন পজিশন করার জন্য "notext" ভেলু ব্যবহার করতে হবে ।
a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-notext">Search</a>

এভাবে "notext" ভেলু ব্যবহার করে শুধু আইকন দেখাতে পারবেন ।

বেষ্টনী দূর করাঃ
ডিফল্টভাবে সকল আইকনের চারিদিকে ধূসর বেষ্টনী থাকে । এই বেষ্টনী দূর করার জন্য আপনাকে "ui-nodisc-icon" ক্লাস ব্যবহার করতে হবে ।

<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-left">With circle (default)</a>
<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-left ui-nodisc-icon">Without circle</a>

সাদা আইকনকে কালো করাঃ
ডিফল্টভাবে সকল আইকন সাদা রঙের হয় । এই সাদা আইকনকে কালো করার জন্য আপনাকে "ui-alt-icon" এলিমেন্ট যোগ করতে হবে ।

<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-left">White</a>
<a href="#anylink" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-left ui-alt-icon">Black</a>

এভাবে আপনার ইচ্ছা খুশি মত আইকনকে সাজাতে পারবেন । খুবই সহজ তাই নাহ? 😉

jQuery এর ফেইড পদ্ধতি নিম্নে দেয়া হল

jQuery এর ফেইড পদ্ধতি নিম্নে দেয়া হলঃ
JQuery দিয়ে আপনি একটি লেখাকে দৃশ্যমানতা এবং এই উপাদানটি আউট/বিবর্ণ করতে পারেন.
jQuery এর নিম্নলিখিত বিবর্ণ পদ্ধতি আছে:
• fadeIn()
• fadeOut()
• fadeToggle()
• fadeTo()
jQuery এর FadeIn () পদ্ধতি নিম্নে দেয়া হলঃ
JQuery তে FadeIn () মেথডটি লুকানো উপাদান দেখতে ব্যবহার করা হয়।
ইহার Syntax: $(selector).fadeIn(speed,callback); এভাবে লেখা হয়ে থাকে।
আপনি ইফেক্ট প্যারামিটার ব্যবহার করে গতি নির্ধারণ করে দিতে পারেন। নিম্নলিখিত মান গ্রহণ করতে পারেন: "ধীর", "দ্রুত", বা মিলিসেকেন্ড।
অপশনাল কলব্যাক প্যারামিটারটি ফেইড সমাপ্ত হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
নিম্নলিখিত উদাহরণে বিভিন্ন পরামিতি সঙ্গে FadeIn () মেথড দেখানো হলঃ
যেমনঃ
$("button").click(function(){
$("#div1").fadeIn();
$("#div2").fadeIn("slow");
$("#div3").fadeIn(3000);
});
jQuery এর fadeout () পদ্ধতি নিম্নে দেয়া হলঃ
JQuery এর fadeout () মেথড দিয়ে একটি দৃশ্যমান উপাদানকে আউট করতে ব্যবহার করা হয়।
ইহার Syntax: $(selector).fadeOut(speed,callback); এভাবে লেখা হয়ে থাকে।
এখানেও আপনি ইফেক্ট প্যারামিটার ব্যবহার করে গতি নির্ধারণ করে দিতে পারেন। নিম্নলিখিত মান গ্রহণ করতে পারেন: "ধীর", "দ্রুত", বা মিলিসেকেন্ড।
অপশনাল কলব্যাক প্যারামিটারটি ফেইড সমাপ্ত হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
নিম্নলিখিত উদাহরণে বিভিন্ন পরামিতি সঙ্গে fadeout () মেথড দেখানো হলঃ
যেমনঃ
$("button").click(function(){
$("#div1").fadeOut();
$("#div2").fadeOut("slow");
$("#div3").fadeOut(3000);
});
jQuery এর fadeToggle () পদ্ধতি নিম্নে দেয়া হলঃ
JQuery এর fadeToggle () মেথড হচ্ছে FadeIn () এবং fadeout () পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য।
উপাদান কে হাইড করে দেয়,এবং fadeToggle () তাদের আবার বিবর্ণ করে দেয়।

উপাদান কে হাইড করে দেয়,এবং fadeToggle () তাদের আবার দৃশ্যমান করে দেয়।
ইহার Syntax: $(selector).fadeToggle(speed,callback); এভাবে লেখা হয়ে থাকে।
এখানেও আপনি ইফেক্ট প্যারামিটার ব্যবহার করে গতি নির্ধারণ করে দিতে পারেন। নিম্নলিখিত মান গ্রহণ করতে পারেন: "ধীর", "দ্রুত", বা মিলিসেকেন্ড।
অপশনাল কলব্যাক প্যারামিটারটি ফেইড সমাপ্ত হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
নিম্নলিখিত উদাহরণে বিভিন্ন পরামিতি সঙ্গে fadeToggle () মেথড দেখানো হলঃ
যেমনঃ

$("button").click(function(){
$("#div1").fadeToggle();
$("#div2").fadeToggle("slow");
$("#div3").fadeToggle(3000);
});
jQuery এর fadeTo () পদ্ধতি নিম্নে দেখানো হলঃ
JQuery এর fadeTo () মেথড (0 এবং 1 এর মধ্যে মান) একটি প্রদত্ত অস্বচ্ছতা ফেইড দেখাতে পারবেন।
ইহার Syntax: $(selector).fadeTo(speed,opacity,callback); এভাবে লেখা হয়ে থাকে।
এখানেও আপনি ইফেক্ট প্যারামিটার ব্যবহার করে গতি নির্ধারণ করে দিতে পারেন। নিম্নলিখিত মান গ্রহণ করতে পারেন: "ধীর", "দ্রুত", বা মিলিসেকেন্ড।
FadeTo () মেথড প্রয়োজন অস্বচ্ছতা করতে প্যারামিটারের মান দিয়ে দিতে পারবেন। অস্বচ্ছতা ফেইড নির্দিষ্ট (0 মধ্যে মান 1) এর মধ্যে।
অপশনাল কলব্যাক প্যারামিটারটি ফেইড সমাপ্ত হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
নিম্নলিখিত উদাহরণে বিভিন্ন পরামিতি সঙ্গে fadeTo () মেথড দেখানো হলঃ
$("button").click(function(){
$("#div1").fadeTo("slow",0.15);
$("#div2").fadeTo("slow",0.4);
$("#div3").fadeTo("slow",0.7);
});

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ২০]:: ASP.NET Web Forms এর HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা . ASP.NET Web Forms – HTML Controls

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ২০]:: ASP.NET Web Forms এর HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

শিখতে শিখতে আমরা কিন্তু প্রায় শেষ পর্যায়ে । আজ আমরা শিখবো ASP.NET Web Forms এর HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা করা ।

HTML Server Controls
HTML সার্ভার কনট্রোল হলো HTML ট্যাগ যেটা সার্ভারকে বুঝাতে সাহায্য করে ।
HTML ইলিমেন্টস গুলো ASP.NET এর ভিতর সাধারণ টেক্সট আকারেই থাকে । এটাকে প্রোগামেবল করার জন্য এতে runat="server" এলিমেন্ট যোগ করা হয়ে থাকে । এখানে runat="server" এলিমেন্ট প্রকাশ করে এটা একটা সার্ভার কনট্রোল ।

উল্লেখ্য, সকল এইচটিএমএল সার্ভার কনট্রোল গুলো runat="server" এট্রিবিউটের সাথে <form> ট্যাগ আকারে থাকতে হবে ।
ASP.NET এর ভিতরকার সকল এইচটিএমএল এলিমেন্টস গুলো ভালভাবে ট্যাগ দ্বারা শেষ হতে হবে ।

HTML Server Control ট্যাগের বর্ণনা

HtmlAnchor = <a> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlButton = <button> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlForm = <form> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlGeneric = <body>, <div>, <span> প্রভৃতি HTML server কনট্রোল করে ।
HtmlImage = <image> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputButton = <input type="button">, <input type="submit">, এবং <input type="reset"> HTML elements কনট্রোল করে ।
HtmlInputCheckBox = <input type="checkbox"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputFile = <input type="file"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputHidden = <input type="hidden"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputImage = <input type="image"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputRadioButton = <input type="radio"> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlInputText = <input type="text"> এবং <input type="password"> HTML elements কনট্রোল করে ।
HtmlSelect = <select> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlTable = <table> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlTableCell = <td> এবং <th> HTML elements কনট্রোল করে ।
HtmlTableRow = <tr> HTML element কনট্রোল করে ।
HtmlTextArea = <textarea> HTML element কনট্রোল করে ।

আপনারা এই ট্যাগ গুলো এবং এদের কাজ মুখস্থ করে ফেলার চেষ্টা করবেন । তাহলে আপনাদের কোডিং করতে অনেক সুবিধা হবে ।

জে কুয়েরি ইভেন্ট । jQuery Events

আরিফ

আজ আমি আপনাদের সামনে web page এর একটি বিশেষ element "event" নিয়ে আলোচনা করবো। প্রথমে জেনে নেই ইভেন্ট কি??? সহজ কথায় এটা যেকোন কিছু যা আপনি একটি ওয়েব পেজ এ করে থাকেন। যেমন ধরুন ফেসবুকে মাউসের পয়েন্টার আপনার সেরা সেলিব্রিটির নামের উপর রাখলেন, সাথে সাথে দেখতে পাবেন একটি পপ- আপ বক্স আপনার সামনে আসবে যেখানে সেই সেলিব্রিটির info দেখাবে। তারপর ধরুন আপনি একটি অনলাইন রেডিও স্টেশন এ গান শুনছেন, আপনার মনে হরো ভলিউম বাড়ানো দরকার, আপনি vol+ বাটনে ক্লিক করলেন এক্ষেত্রে ক্লিকটাই event. অর্থাৎ মাউস বলেন কিবোর্ড বলেন যেকোন কি এর জন্য যেকোন এক্টিভিটিই হলো ইভেন্ট। এখন এই যে ইভেন্ট এবং তার এক্টিভিটি কাজ করানোর জন্য আপনার সাংকেতিক চিহ্ন এর প্রয়োজন হবে। আপনার একটি ওয়েব পেজ বানানোর জন্য। সর্বাধিক ব্যবহৃত সংকেত টি হলো


$("p").click();

 

এবার চলুন আমরা কয়েকটি ইভেন্ট নিয়ে আলোচনা করি:
click:
একটি পাতা সব অনুচ্ছেদ (প্যারা) এর জন্য একটি ক্লিক ইভেন্ট ব্যবহার করার জন্য:


$("p").click();


 

পরবর্তী ধাপে ক্লিক করার ফলে কি ঘটবে তা নির্ধারণ করা হয়। এর জন্য অবশ্যই একটি ফাংশন ব্যবহার করা আবশ্যক:


$("p").click(function(){
  // action goes here!!
});

 

এখানে কিছু DOM ইভেন্ট দেয়া হলো:

মাউস ইভেন্ট কীবোর্ড ইভেন্ট ফরম ইভেন্ট ডকুমেন্ট/উইন্ডো ইভেন্ট
click keypress submit load
dblclick keydown change resize
mouseenter keyup focus scroll
mouseleave blur unload

 

সাধারণভাবে ব্যবহৃত jQuery Event Methods

click():
click() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML element এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন ইউজার HTML element টিতে ক্লিক করবেন।

এখানে একটি উদাহরন দেখুন। এই p এর উপর ক্লিক করলে p উধাও হয়ে যাবে:


$("p").click(function(){
$(this).hide();
});


 

এখান থেকে উদাহরন দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("p").click(function(){
        $(this).hide();
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p>If you click on me, I will disappear.</p>
<p>Click me away!</p>
<p>Click me too!</p>

</body>
</html>

 

dblclick():

dblclick() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML element এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন ইউজার HTML element টিতে ডাবল ক্লিক করবেন।


$("p").dblclick(function(){
    $(this).hide();
});

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("p").dblclick(function(){
        $(this).hide();
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p>If you double-click on me, I will disappear.</p>
<p>Click me away!</p>
<p>Click me too!</p>

</body>
</html>

 

mouseenter():

mouseenter() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML element এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন মাউস পয়েন্টার HTML element এর ভিতরে প্রবেশ করবে।


$("#p1").mouseenter(function(){
    alert("You entered p1!");
});

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:

<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("#p1").mouseenter(function(){
        alert("You entered p1!");
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p id="p1">Enter this paragraph.</p>

</body>
</html>

 

mouseleave():

mouseleave() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML element এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন মাউস পয়েন্টার HTML element এর ভিতরে থেকে বের হয়ে যায়।


$("#p1").mouseleave(function(){
    alert("Bye! You now leave p1!");
});

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("#p1").mouseleave(function(){
        alert("Bye! You now leave p1!");
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p id="p1">This is a paragraph.</p>

</body>
</html>

 

mousedown():

mousedown() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML element এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন মাউস পয়েন্টারটি এলিমেন্টটির উপরে থাকবে এবং HTML element এর উপর বাম, ডান বা মিডেল ক্লিক করা হবে,


$("#p1").mousedown(function(){
     alert("Mouse down over p1!");
 });

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("#p1").mousedown(function(){
        alert("Mouse down over p1!");
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p id="p1">This is a paragraph.</p>

</body>
</html>

 

mouseup():

mouseup() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML element এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন মাউস পয়েন্টারটি এলিমেন্টটির উপরে থাকবে এবং HTML element এর উপর বাম, ডান বা মিডেল ক্লিক ছেড়ে দেয়া হবে,


$("#p1").mouseup(function(){
     alert("Mouse up over p1!");
 });

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("#p1").mouseup(function(){
        alert("Mouse up over p1!");
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p id="p1">This is a paragraph.</p>

</body>
</html>

 

hover():

hover() method  দুইটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন mouseenter() এবং mouseleave() এর সমন্নয়ে HTML element এর সাথে যুক্ত করে।

প্রথম ফাংশনটি কাজ করবে যখন মাউস পয়েন্টারটি এলিমেন্টটির ভিতরে প্রবেশ করবে এবং প্রথম ফাংশনটি কাজ করবে যখন  মাউস পয়েন্টারটি এলিমেন্টটির ভিতর থেকে বাহিরে যাবে,


$("#p1").hover(function(){
    alert("You entered p1!");
},
function(){
    alert("Bye! You now leave p1!");
});

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("#p1").hover(function(){
        alert("You entered p1!");
    },
    function(){
        alert("Bye! You now leave p1!");
    }); 
});
</script>
</head>
<body>

<p id="p1">This is a paragraph.</p>

</body>
</html>

 

focus():

focus() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML ফর্ম ফিল্ড এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন ফিল্ডটিকে ফোকাস করা হবে,


$("input").focus(function(){
    $(this).css("background-color", "#cccccc");
});

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:

<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("input").focus(function(){
        $(this).css("background-color", "#cccccc");
    });
    $("input").blur(function(){
        $(this).css("background-color", "#ffffff");
    });
});
</script>
</head>
<body>

Name: <input type="text" name="fullname"><br>
Email: <input type="text" name="email">

</body>
</html>

 

blur():

blur() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML ফর্ম ফিল্ড এর সাথে যুক্ত করে।

এই ফাংশনটি কাজ করবে যখন ফিল্ডটি থেকে ফোকাস সরিয়ে নেয়া হবে,


$("input").blur(function(){
    $(this).css("background-color", "#ffffff");
});


এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:

<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.2/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("input").focus(function(){
        $(this).css("background-color", "#cccccc");
    });
    $("input").blur(function(){
        $(this).css("background-color", "#ffffff");
    });
});
</script>
</head>
<body>

Name: <input type="text" name="fullname"><br>
Email: <input type="text" name="email">

</body>
</html>

 

on():

on() method একটি ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন কে একটি HTML ফর্ম ফিল্ড এর সাথে যুক্ত করে।


$("p").on("click", function(){
    $(this).hide();
});

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="https://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.3/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("p").on("click", function(){
        $(this).hide();
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p>If you click on me, I will disappear.</p>
<p>Click me away!</p>
<p>Click me too!</p>

</body>
</html>

 

 

<p> এলিমেন্ট এ একাধিক ইভেন্ট হ্যান্ডেলার ফাংশন যোগ করার উদাহরণ,


$("p").on({
    mouseenter: function(){
        $(this).css("background-color", "lightgray");
    },
    mouseleave: function(){
        $(this).css("background-color", "lightblue");
    },
    click: function(){
        $(this).css("background-color", "yellow");
    }
});

 

এখান থেকে উদাহরনটি দেখুন:


<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script src="https://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.3/jquery.min.js"></script>
<script>
$(document).ready(function(){
    $("p").on({
        mouseenter: function(){
            $(this).css("background-color", "lightgray");
        },  
        mouseleave: function(){
            $(this).css("background-color", "lightblue");
        }, 
        click: function(){
            $(this).css("background-color", "yellow");
        }  
    });
});
</script>
</head>
<body>

<p>Click or move the mouse pointer over this paragraph.</p>

</body>
</html>

 

 

জেকুএরি ভুমিকা । jQuery Introduction

jQuery হলো JavaScript এর সমগ্র বা Library. JavaScript প্রোগ্রামকে সহজীকরণ করে। এর সাহায্যে জটিলতম JavaScript প্রোগ্রামগুলোকে সহজে একসূত্রে গাঁথা যায়। খুব সামান্য চেষ্টা এবং শ্রম ব্যয় করে আপনি jQuery শিখতে পারবেন।

এই ওয়েবসাইটের প্রতি অনুচ্ছেদে "নিজে চেষ্টা কর" রয়েছে।
আমাদের অনলাইন এডিটরের সাহায্যে আপনি সহজে কোড এডিট করতে এবং ফলাফল দেখতে পারবেন।

উদাহরণ:
$(document).ready(function(){
$("p").click(function(){
$(this).hide();
});
});

"নিজে চেষ্টা কর" বাটনে ক্লিক করুন এবং এর ফলাফল দেখুন।

jQuery উদাহরণ
উদাহরণের সাহায্যে শিক্ষন একটি আধুনিক প্রক্রিয়া! এই ওয়েবসাইটে jQuery এর প্রচুর উদাহরণ রয়েছে। উদাহরণগুলো ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করা আছে যেন একজন নতুন শিক্ষার্থীর জন্য প্রক্রিয়াটি সহজ হয়। আমাদের অনলাইন এডিটর ব্যবহার করে এসকল উদাহরণ এডিট ও পরীক্ষা করে ফলাফল দেখতে পারবেন।

jQuery কুইজ টেস্ট
এই ওয়েবসাইটে jQuery এর পর্যাপ্ত পরিমাণ কুইজ টেস্ট রয়েছে। এসকল কুইজে অংশ নিয়ে আপনি আপনার jQuery দক্ষতা পরীক্ষা করতে পারবেন সহজেই।

jQuery রেফারেন্স
jQuery এর পরিপূর্ণ শিক্ষণের জন্য এর অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে যথার্থ শিক্ষা উপকরণ প্রয়োজন। এই ওয়েবসাইটে অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে পরিপূর্ণ রেফারেন্স পাওয়া যায়।

-----------------

অনুবাদক: ফয়সাল রকি

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৭]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে TextBox বানানো : ASP.NET Web Forms – The TextBox Control

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৭]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে TextBox বানানো
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

আমরা চাই আমাদের সাইটে একটা TextBox থাকুক যেখানে আমাদের ইউজাররা তাদের প্রশ্ন অথবা কোনো সমস্যা আমাদেরকে টেক্স আকারে মেসেজ করতে পারে । তাই আজকে আমরা শিখবো ASP.NET Web Forms দিয়ে TextBox কনট্রোল করে কিভাবে TextBox বানানো যায় ।

TextBox কনট্রোল কি?
TextBox কনট্রোল হলো একটি TextBox তৈরী করা যার সাহায্যে ইউজাররা টেক্সট পাঠাতে পারে । TextBox কনট্রোল এর জন্য আপনাকে কিছু এট্রিবিউট এবং প্রোপার্টিজ ব্যবহার করতে হবে । আসুন একটা কোডের উদাহরণ দেই তাহলেই বুঝতে পারবেন ।

<html>
<body>

<form runat="server">

A basic TextBox:
<asp:TextBox id="tb1" runat="server" />
<br /><br />

A password TextBox:
<asp:TextBox id="tb2" TextMode="password" runat="server" />
<br /><br />

A TextBox with text:
<asp:TextBox id="tb4" Text="Hello World!" runat="server" />
<br /><br />

A multiline TextBox:
<asp:TextBox id="tb3" TextMode="multiline" runat="server" />
<br /><br />

A TextBox with height:
<asp:TextBox id="tb6" rows="5" TextMode="multiline"
runat="server" />
<br /><br />

A TextBox with width:
<asp:TextBox id="tb5" columns="30" runat="server" />

</form>

</body>
</html>

এই কোডটা একটু ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করলেই বুঝতে পারবেন ।

স্ক্রিপ্ট যোগ করা
আমরা চাইলে এই TextBox এর ভিতরে অনেকগুলো স্ক্রিপ্ট যোগ করতে পারি । আসুন তাহলে আর ভিতর একটি TextBox কন্ট্রোল, একটি বাটন কন্ট্রোল এবং একটি লেবেল কন্ট্রোল যোগ করতে চাইলে স্ক্রিপ্টটা কেমন হবে ।

<script runat="server">
Sub submit(sender As Object, e As EventArgs)
lbl1.Text="Your name is " & txt1.Text
End Sub
</script>

<html>
<body>

<form runat="server">
Enter your name:
<asp:TextBox id="txt1" runat="server" />
<asp:Button OnClick="submit" Text="Submit" runat="server" />
<p><asp:Label id="lbl1" runat="server" /></p>
</form>

</body>
</html>

এই স্ক্রিপ্টের ভিতর একটি TextBox কন্ট্রোল, একটি বাটন কন্ট্রোল এবং একটি লেবেল কন্ট্রোল যোগ করা আছে । আপনি কোডগুলো ভালভাবে দেখলে বুঝতে পারবেন ।

এবার আসুন তাইলে শুধু একটি TextBox কন্ট্রোল এবং একটি লেবেল কন্ট্রোল যোগ করলে স্ক্রিপ্টটা কেমন হবে ।

<script runat="server">
Sub change(sender As Object, e As EventArgs)
lbl1.Text="You changed text to " & txt1.Text
End Sub
</script>

<html>
<body>

<form runat="server">
Enter your name:
<asp:TextBox id="txt1" runat="server"
text="Hello World!"
ontextchanged="change" autopostback="true"/>
<p><asp:Label id="lbl1" runat="server" /></p>
</form>

</body>
</html>

আপনি যখন এই .aspx ফাইলের TextBox মান পরিবর্তন করবেন অথবা TextBox এর বাইরে ক্লিক করবেন অথবা Tab key চাপবেন তখন এই সাবরুটিনের মানগুলো সম্পাদন করে দেখাবে ।

উপরের উদাহরণ দুটো একটু ভালভাবে খেয়াল করলে আমাদের কোডগুলো বুঝতে হবে । তাই একটু সময় বেশি নিয়ে ভালভাবে চর্চা করতে থাকুন ।

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৬]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে একসাথে ফর্মের অনেক কোডের নিয়ন্ত্রণ . ASP.NET Web Forms – Maintaining the ViewState

ASP.NET টিউটোরিয়াল :[পর্বঃ ৬]:: ASP.NET Web Forms দিয়ে একসাথে ফর্মের অনেক কোডের নিয়ন্ত্রণ
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

গত পর্বে আমরা শিখেছিলাম ASP.NET Web Forms দিয়ে এইচটিএমএল ফর্ম ট্যাগের ব্যবহার । আজ আমরা শিখবো একসাথে ফর্মের অনেক কোডের নিয়ন্ত্রণ । এজন্য আগে আপনাকে ViewState এর নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে জানতে হবে ।

ViewState এর নিয়ন্ত্রণ
যখন একটি ফর্ম classic ASP আকারে নিবেদন করা হয় তখন ফর্মের সকল মান চলে যায় । ধরুন আপনি একটি ফর্মের সাথে অনেক তথ্য যোগ করে পাঠালেন আর এরর রিপোর্ট আসলো । তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার কেমন মেজাজ গরম হবে । আপনার মেজাজ গরম না হলেও আমার কিন্তু খুব মেজাজ গরম হবে । তাই আবার ব্যাক করে এসে দেখলেন আবার সব ফর্ম পূরণ করা লাগছে । তাহলে বুঝতে হবে এই সাইট আপনার ViewState পুরাপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি ।

আবার অনেক সাইটে দেখবেন এমন এরর রিপোর্ট দেখালেও ব্যাক করলে ফর্মে আপনার পূরণ করা সকল তথ্য দেখতে পারবেন । এটা কে করলো? তাইতো । খুব খুশি তাই নাহ? এটা ঐ পেজের ASP .NET ধারণ করে রেখেছে । তার মানে ঐ পেজের ViewState পুরাপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছে । ঐ পেজে একটা <form runat="server"> ট্যাগ হিডেন করা আছে যা আপনার সকল তথ্য সংরক্ষণ করে রেখেছে । তাহলে আসুন দেখি ঐ পেজের সোর্স কোড কেমন হয়ঃ

<form name="_ctl0" method="post" action="page.aspx" id="_ctl0">
<input type="hidden" name="__VIEWSTATE"
value="dDwtNTI0ODU5MDE1Ozs+ZBCF2ryjMpeVgUrY2eTj79HNl4Q=" />

.....some code

</form>

ViewState এর নিয়ন্ত্রণ হলো ASP.NET Web Forms এর ডিফল্ট সেটিংস । আপনি যদি এটাকে নিয়ন্ত্রণ না করতে চান তাহলে .aspx পেজের উপরে একটি <%@ Page EnableViewState="false" %> অথবা EnableViewState="false" এই ট্যাগ যোগ করতে পারেন ।

তাহলে দেখেন পুরাতন পদ্ধতিতে কোডগুলো কেমন দেখায়ঃ

<html>
<body>

<form action="demo_classicasp.aspx" method="post">
Your name: <input type="text" name="fname" size="20">
<input type="submit" value="Submit">
</form>
<%
dim fname
fname=Request.Form("fname")
If fname<>"" Then
Response.Write("Hello " & fname & "!")
End If
%>

</body>
</html>

এটা হল পুরাতন পদ্ধতি যাতে আপনি যখন সাবমিট করবেন তখন এর ভিতরকার কোডগুলো অন্তর্নিহিত থাকবে ।

তাহলে এইবার নতুন পদ্ধতিটা দেখে নেই যে কেমন হবে কোডটাঃ

<script runat="server">
Sub submit(sender As Object, e As EventArgs)
lbl1.Text="Hello " & txt1.Text & "!"
End Sub
</script>

<html>
<body>

<form runat="server">
Your name: <asp:TextBox id="txt1" runat="server" />
<asp:Button OnClick="submit" Text="Submit" runat="server" />
<p><asp:Label id="lbl1" runat="server" /></p>
</form>

</body>
</html>

আপনি এই নতুন পুরাতন দুই পদ্ধতিতেই একটি ফর্মের সকল কোড নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন । যেটা আপনার সুবিধা হবে সেটাই প্র্যাকটিস করবেন । তাহলে আজ এটাই শিখতে থাকুন ভালো করে ।

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজ বা জেকোয়েরি এর ধর্ম – jQuery Properties

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজ বা জেকোয়েরি এর ধর্ম - jQuery Properties
লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

জেকোয়েরি কেমন শিখছেন সবাই? নিশ্চয়ই ভালো । আজ আমি আপনাদের সাথে জেকোয়েরি প্রোপার্টিজ বা জেকোয়েরি এর ধর্ম সম্পর্কে আলোচনা করবো ।

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজঃ context
বর্ণনাঃ এটা version 1.10 তে আর কাজ করে না । এটা jQuery() তে প্রসঙ্গত বেশি ভাল কাজ করে থাকে ।

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজঃ jquery
বর্ণনাঃ জেকোয়েরি এর ভার্সন কত তা এটা থেকে বোঝা যায় ।

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজঃ jQuery.fx.interval
বর্ণনাঃ অ্যানিমেশন এর পরিবর্তনের গতি মিলিসেকেন্ডে পরিবর্তন করে থাকে ।

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজঃ jQuery.fx.off
বর্ণনাঃ সকল অ্যানিমেশনকে সচল এবং অচল করতে সাহায্য করে ।

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজঃ jQuery.support
বর্ণনাঃ সকল প্রকার ব্রাউজারের ফিচার এবং বাগ ঠিক রেখে এর সকল ধর্ম প্রদর্শন করে থাকে । এটা শুধুমাত্র জেকোয়েরি এর অভ্যন্তরীণ কাজে সাহায্য করে ।

জেকোয়েরি প্রোপার্টিজঃ length
বর্ণনাঃ জেকোয়েরি এর ভিতর কতটি অবজেক্ট বা উপাদান আছে তার সংখ্যা প্রকাশ করে ।

তাহলে প্রত্যেকটি জেকোয়েরি প্রোপার্টিজ এর কাজ বুঝলেন তো? না বুঝতে পারলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না । আমি আমার সাধ্যমত বুঝায় দিতে সর্বাত্মক চেষ্টা করবো ।

চিকেন এন্ড ভেজিটেবল ফ্রাইডরাইস রেসিপি

চিকেন এন্ড ভেজিটেবল ফ্রাইডরাইস রেসিপি

১। চাল- ৫০০ গ্রাম

২। ভেজিটেবল- (বাধাকপি, গাজর, গ্রিন পিপার)

৩। মুরগীর মাংস- আধা কাপ

৪। পেয়াজ- ২টি(মাঝারি)

৫। লবণ

৬। তেল

৭। সয়াসস- ৩ চামচ

৮। টমেটো সস- ৩ চামচ

৯। চিনি।

প্রনালীঃ প্রথমে দুই রকমের সস ওচিনি মিশিয়ে একটি বাটিতে রাখতে হবে।

এরপর সবজি গুলো ঝুরি ঝুরি করে ও মাংস জুলিয়ান কাট করে কাটতে হবে। চাল ধুয়ে রান্না করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যাতে চাল বেশি সিদ্ধ না হয়। চাল সিদ্ধ হয়ে এলে এর পানি ঝরিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ঝরঝরা করে নিতে হবে, প্যানে তেল গরম হলে প্রথমে মাংস দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে ভেজিটেবল মিক্স করে আরও কিছুক্ষণ ভাজতে হবে। এরপর এতে ভাত দিয়ে দিতে হবে। সবশেষে সসমিক্স , কাচামরিচ , পরিমানমত লবণ মিশিয়ে আরও কিছুক্ষণ ভেজে চুলো থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে।

শিশুর জ্বর হলে করনীয়

শিশুর জ্বর হলে করনীয়

প্রথমেই দেখতে হবে শিশুর শরীরের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি কিনা। যদি তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি বা তার বেশি হয় তবে কুসুম গরম পানিতে ভেজা কাপড় দিয়ে কিছুক্ষণ পর পর শিশুর গা মুছে দিতে হবে। শিশুর গায়ের কাপড় খুলে তাকে খোলামেলা পরিবেশে রাখতে হবে । এছাড়া শিশুকে তরল খাবার যেমন- ফলের রস, স্যুপ, পানি বেশি করে খাওয়াতে হবে। ঘন ঘন মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। শিশুর জ্বর ৪৮ ঘন্টার বেশি হলে অবশ্যি ডাক্তারের কাছে নিতে হবে।

জেকোয়েরি দিয়ে মোবাইল টুলবার এর বাটন বানানো . jQuery Mobile Toolbars

জেকোয়েরি দিয়ে মোবাইল বাটন বানানো

লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

আমরা প্রত্যেক সাইটে ঢুকলে অনেক ধরণের বাটন দেখি । এগুলো আমাদের সাইটটিকে খুব সহজে ভিজিট করতে আর এক পেজ থেকে হোম পেজ অথবা অন্য কোন পেজে নেভিগেশনে সাহায্য করে । আসুন আজ খুব সহজে জেকোয়েরি দিয়ে বাটন বানানো শিখবো ।

জেকোয়েরি মোবাইল বাটনগুলো সাধারণত হেড এবং ফুটারে বসানো হয়ে থাকে । কারণ এই দুইটি স্থান থেকেই সবাই পেজ নেভিগেশন করতে চায় ।

হেডার বারের কোড সমূহ
হেডার বার বলতে একটা সাইটের পেজের উপরিভাগকে বুঝায় । হেডার সাধারণত একটি পেজের নাম অথবা লোগো অথবা হোম, অপশন অথবা খোঁজার জন্য এক অথবা দুইটি বাটন থাকে ।
আপনি খুব সহজেই হেডারের বাম অথবা ডান সাইডে বাটন যোগ করতে পারেন জেকোয়েরি ব্যবহার করে ।

<div data-role="header">
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-home ui-btn-icon-left">Home</a>
<h1>Welcome To My Homepage</h1>
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-search ui-btn-icon-left">Search</a>
</div>

উপরের কোডটুকু আপনাকে পেজের বাম সাইডে একটা হোম বাটন এবং ডান সাইডে একটা খোঁজ বাটন যুক্ত করতে সাহায্য করবে ।

<div data-role="header">
<a href="#" class="ui-btn ui-btn-left ui-icon-home ui-btn-icon-left">Home</a>
<h1>Welcome To My Homepage</h1>
</div>

এই কোড ব্যবহার করে আপনি হেডারের টাইটেলের বাম সাইডে একটা বাটন যুক্ত করতে পারবেন ।

<div data-role="header">
<h1>Welcome To My Homepage</h1>
<a href="#" class="ui-btn ui-btn-right ui-icon-home ui-btn-icon-left">Search</a>
</div>

এই কোড ব্যবহার করে আপনি হেডারের টাইটেলের ডান সাইডে একটা বাটন যুক্ত করতে পারবেন ।

মনে রাখবেন হেডারে আপনি একসাথে দুইটির বেশি বাটন রাখতে পারবেন না । কিন্তু ফুটারে বাটনের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই । আপনি আপনার ইচ্ছামত বাটন ব্যবহার করতে পারবেন ।

ফুটার বারের কোড সমূহ
একটি পেজের সবথেকে নিচের অংশকে ফুটার বলা হয় । ফুটার হেডারের চেয়ে বেশি পরিবর্তন করা সহজ । এতে বেশি পেজ লিংক, বাটন ইত্যাদি যোগ করে একে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা যায় ।

<div data-role="footer">
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-plus ui-btn-icon-left">Add Me On Facebook</a>
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-plus ui-btn-icon-left">Add Me On Twitter</a>
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-plus ui-btn-icon-left">Add Me On Instagram</a>
</div>

এই কোডটি ফুটারে বসিয়ে আপনি খুব সহজে ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রামের বাটন যোগ করতে পারবেন ।

কিন্তু ফুটারের বাটনগুলো সাধারণত মাঝখানে বসে না । তাই এই জন্য আপনাকে নিচের সিএসএস কোড দিয়ে পরিবর্তন করে নিতে হবে ।
<div data-role="footer" style="text-align:center;">

তাছাড়া আপনি গুরুপ বাটন গুলো ফুটারে নিচের কোড দিয়ে সমান্তরালে অথবা আনুভূমিকভাবে ব্যবহার করতে পারবেন ।

<div data-role="footer" style="text-align:center;">
<div data-role="controlgroup" data-type="horizontal">
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-plus ui-btn-icon-left">Add Me On Facebook</a>
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-plus ui-btn-icon-left">Add Me On Twitter</a>
<a href="#" class="ui-btn ui-icon-plus ui-btn-icon-left">Add Me On Instagram</a>
</div>
</div>

হেডার এবং ফুটারের পজিশন ঠিক করা
হেডার এবং ফুটারের পজিশন তিনভাবে ঠিক করা যায় ।
১। ইনলাইনঃ এটা ডিফল্টভাবে যেটা দেয়া থাকে । মানে হেডার এবং ফুটার পেজের উপাদানের সাথে একই লাইনে থাকে ।

২। ফিক্সডঃ হেডার এবং ফুটার যথাক্রমে পেজের উপরে এবং নিচে থাকে ।

৩। ফুল স্ক্রীনঃ এটা ফিক্সড পজিশনের মত । কিন্তু এতে হেডার এবং ফুটার পেজের উপাদান সমূহের উপরে থাকে ।

আসুন তাহলে এবার কোড গুলো দেখে নেই ।
১। ইনলাইন পজিশনের কোডঃ
<div data-role="header" data-position="inline"></div>
<div data-role="footer" data-position="inline"></div>

২। ফিক্সড পজিশনের কোডঃ
<div data-role="header" data-position="fixed"></div>
<div data-role="footer" data-position="fixed"></div>

৩। ফুল স্ক্রীন পজিশনের কোডঃ
<div data-role="header" data-position="fixed" data-fullscreen="true"></div>
<div data-role="footer" data-position="fixed" data-fullscreen="true"></div>

এতে উপরের মত data-position="fixed" রাখতে হবে ।
ফুল স্ক্রীন পজিশন ছবি, ভিডিও সাইটের জন্য খুব উপযোগী ।

আর এরই ভিতর কিন্তু আমরা খুব সহজে জেকোয়েরি দিয়ে মোবাইল বাটন বানানো শিখে গেলাম । খুব সহজ তাই না । হুম, আমার কাছেও এটা খুব সহজ লাগে । তবুও কোথাও না বুঝলে কমেন্ত করতে ভুলবেন না কিন্তু ।

জেকয়ারি এফেক্ট মেথডস। jQuery Effect Methods Reference

জেকয়ারি এফেক্ট মেথড
নয়ন চন্দ্র সরকার

জেকয়ারি হল এমন একটি জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রি যা সহজ, ছোট এবং সমৃদ্ধ এবং যা, এইচ টি এম এল ডকুমেন্ট গুলোকে একটা এ পি আই এর মাধ্যমে বিভিন্ন ব্রাউজার দক্ষতা সহকারে হস্তচালন করতে সাহায্য করে। নিচে এর এফেক্ট গুলো আলোচনা করা হল।

জেকয়ারির অ্যানিমেশন এফেক্ট তৈরি করতে যে পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করা হয়, সেগুলো নিচে আলোচনা করা হল।

“animate ( ) মেথডঃ
এই মেথডটা নিদিষ্ট উপাদানে কাস্টম অ্যানিমেশন রান করে।

clearQueue ( ) মেথডঃ
এই মেথড অপেক্ষারত ফাংশনগুলোকে নিদিষ্ট উপাদান গুলো থেকে দূর করতে সাহায্য করে।

Delay( ) মেথডঃ
এই মেথডের মাধ্যমে সকল অপ্পেক্ষারত ফাংশনগুলোর জন্য একটা ডিলে সেট করা হয়।

Dequeue ( ) মেথডঃ
এটা পরবর্তী ফাংশন কে লাইন থেকে বিতারিত করে ফাংশন টা সম্পাদন করে।

FadeIn ( ) মেথডঃ
নির্বাচিত উপাদানগুলোকে ফেইদ ইন করে।

Fadeout ( ) মেথডঃ
নির্বাচিত উপাদানগুলোকে ফেইদ আউট করে।

fadeTo ( ) মেথডঃ
এই নিয়মটা নিদিষ্ট উপাদানগুলোকে একটা প্রদত্ত অপাছিতিতে ফেইদ ইন বা আউট করে।

fadeToggle ( ) মেথডঃ
এটা ফেইদ ইন এবং আউট এর মধ্যে টগল করে ।

Finish ( ) মেথডঃ
এই মেথডটা সব অপ্পেক্ষারত এনিমেশনগুলোকে নির্দিষ্ট উপাদাগুলথেকে থামতে, দূর করতে অথবা সম্পন্ন করতে সাহায্য করে ।

Hide ( ) মেথডঃ
এটা নির্দিষ্ট উপাদানগুলোকে হাইট করে ।

Queue ( ) মেথডঃ
এটা অপ্পকেক্ষারত ফাংশনগুলোকে নির্দিষ্ট উপদানে দেখায় ।

Show ( ) মেথডঃ
এটা সো করায়

Slidedown ( ) মেথডঃ
এটা নির্দিষ্ট উপাদানগুলোকে স্লাইড দাউন করে ।

Slideup ( ) মেথডঃ
এটা নির্দিষ্ট উপদাঙ্গুলকে স্লাইড আপ করে ।

Stop ( ) মেথডঃ
এটা চলতি অ্যানিমেশন নির্দিষ্ট উপদান থেকে থামতে সাহায্য করে ।
Toggle ( ) মেথডঃ
এটা hide() এবং show() এর মধ্যে তগল করে

জেকোয়েরি সিলেক্টর এর ব্যবহার এবং কাজ . jQuery Selectors Reference

জেকোয়েরি সিলেক্টর এর ব্যবহার এবং কাজ . Mostafizur Rahman, Firoz

কি খবর সবার? জেকোয়েরি কেমন শিখছেন সবাই? আজ আমি জেকোয়েরি এর অনেক গুরুত্বপুর্ণ একটা বিষয় জেকোয়েরি সিলেক্টর এর ব্যবহার এবং কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো ।

সিলেক্টর নামঃ *
উদাহরণঃ $("*")
কাজঃ সকল উপাদান সিলেক্ট করে ।

সিলেক্টর নামঃ #id
উদাহরণঃ $("#lastname")
কাজঃ id="lastname" গুলো শুধুমাত্র সিলেক্ট করে । মানে আইডিগুলোর লাস্টনেমকে শুধু মাত্র সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ .class
উদাহরণঃ $(".intro,.demo")
কাজঃ "intro" অথবা "demo" এর সকল ক্লাস সিলেক্ট করে ।

সিলেক্টর নামঃ element
উদাহরণঃ $("p")
কাজঃ সকল <p> ট্যাগের উপাদান গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ el1,el2,el3
উদাহরণঃ $("h1,div,p")
কাজঃ সকল <h1>, <div> এবং <p> elements গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :first
উদাহরণঃ $("p:first")
কাজঃ শুধুমাত্র প্রথম <p> element গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :last
উদাহরণঃ $("p:last")
কাজঃ শুধুমাত্র শেষ <p> element গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :even
উদাহরণঃ $("tr:even")
কাজঃ সকল জোড় <tr> elements গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :odd
উদাহরণঃ $("tr:odd")
কাজঃ সকল বিজোড় <tr> elements গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :first-child
উদাহরণঃ $("p:first-child")
কাজঃ পিতা-মাতার সকল প্রথম শিশুকে শুধুমাত্র সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :first-of-type
উদাহরণঃ $("p:first-of-type")
কাজঃ পিতামাতা এবং শিশু দুজনই প্রথম হলে শুমাত্র তাদের সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :last-child
উদাহরণঃ $("p:last-child")
কাজঃ পিতা-মাতার সকল শেষ শিশুকে শুধুমাত্র সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :last-of-type
উদাহরণঃ $("p:last-of-type")
কাজঃ পিতামাতা এবং শিশু দুজনই শেষের হলে শুমাত্র তাদের সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :nth-child(n)
উদাহরণঃ $("p:nth-child(2)")
কাজঃ পিতা-মাতার সকল দ্বিতীয় শিশুকে শুধুমাত্র সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :nth-last-child(n)
উদাহরণঃ $("p:nth-last-child(2)")
কাজঃ পিতা-মাতার সকল শেষের দ্বিতীয় শিশুকে শুধুমাত্র সিলেক্ট করবে । মানে ছোট জনের আগের জন ।

সিলেক্টর নামঃ :nth-of-type(n)
উদাহরণঃ $("p:nth-of-type(2)")
কাজঃ দ্বিতীয় <p> elements এর সকল <p> element কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :nth-last-of-type(n)
উদাহরণঃ $("p:nth-last-of-type(2)")
কাজঃ দ্বিতীয় <p> elements এর সকল <p> element কে সিলেক্ট করবে । শেষের দিক থেকে কিন্তু ।

সিলেক্টর নামঃ :only-child
উদাহরণঃ $("p:only-child")
কাজঃ একমাত্র শিশু হলে শুধু মাত্র তাদের সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :only-of-type
উদাহরণঃ $("p:only-of-type")
কাজঃ একই রকমের পিতা-মাতার একমাত্র শিশু হলে শুধু মাত্র তাদের সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ parent > child
উদাহরণঃ $("div > p")
কাজঃ <div> element এর সরাসরি শিশু হলে সকল <p> elements কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ parent descendant
উদাহরণঃ $("div p")
কাজঃ <div> element এর নিচের দিককার শিশু হলে সকল <p> elements কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ element + next
উদাহরণঃ $("div + p")
কাজঃ <div> element এর পরবর্তী শিশু হলে সকল <p> elements কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ element ~ siblings
উদাহরণঃ $("div ~ p")
কাজঃ <div> element ভাই-বোন হলে সকল <p> elements কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :eq(index)
উদাহরণঃ $("ul li:eq(3)")
কাজঃ চার নাম্বার ইলিমেন্টসকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :gt(no)
উদাহরণঃ $("ul li:gt(3)")
কাজঃ ৩ এর চেয়ে বড় হলে শুধুমাত্র তাদের সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :lt(no)
উদাহরণঃ $("ul li:lt(3)")
কাজঃ ৩ এর চেয়ে ছোট হলে শুধুমাত্র তাদের সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :not(selector)
উদাহরণঃ $("input:not(:empty)")
কাজঃ যাদের মান শূন্য নয় তাদের সকল্কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :header
উদাহরণঃ $(":header")
কাজঃ সকল হেডার এলিমেন্টস <h1>, <h2> ... কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :animated
উদাহরণঃ $(":animated")
কাজঃ সকল এনিমেটেড এলিমেন্টসকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :focus
উদাহরণঃ $(":focus")
কাজঃ যেগুলো ফোকাসে থাকবে শুধু তাদের সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :contains(text)
উদাহরণঃ $(":contains('Hello')")
কাজঃ "Hello" টেক্সট থাকলে তাদের সবগুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :has(selector)
উদাহরণঃ $("div:has(p)")
কাজঃ <p> element যুক্ত সকল <div> elements কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :empty
উদাহরণঃ $(":empty")
কাজঃ যারা খালি থাকবে শুধু তাদেরই সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :parent
উদাহরণঃ $(":parent")
কাজঃ যারা অন্য এলিমেন্টের প্যারেন্ট ক্যাটাগরিতে থাকবে তাদের সকল্কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :hidden
উদাহরণঃ $("p:hidden")
কাজঃ সকল হিডেন <p> elements কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :visible
উদাহরণঃ $("table:visible")
কাজঃ সকল ভিজিবল টেবিলকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :root
উদাহরণঃ $(":root")
কাজঃ ডকুমেন্টের root element কে শুধুমাত্র সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :lang(language)
উদাহরণঃ $("p:lang(de)")
কাজঃ "de" লেখা দ্বারা শুরু সকল <p> elements কে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute]
উদাহরণঃ $("[href]")
কাজঃ href attribute থাকা সকল উপাদানকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute=value]
উদাহরণঃ $("[href='default.htm']")
কাজঃ href attribute থাকা সকল "default.htm" ভেলুর উপাদানকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute!=value]
উদাহরণঃ $("[href!='default.htm']")
কাজঃ href attribute থাকা সকল "default.htm" ভেলু বাদের বাকি সব উপাদানকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute$=value]
উদাহরণঃ $("[href$='.jpg']")
কাজঃ href attribute থাকা সকল ".jpg" উপাদানকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute|=value]
উদাহরণঃ $("[title|='Tomorrow']")
কাজঃ title attribute এর সকল 'Tomorrow' ভেলুকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute^=value]
উদাহরণঃ $("[title^='Tom']")
কাজঃ title attribute এর সকল "Tom" ভেলুকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute~=value]
উদাহরণঃ $("[title~='hello']")
কাজঃ title attribute এর শুধুমাত্র "hello" ভেলুকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ [attribute*=value]
উদাহরণঃ $("[title*='hello']")
কাজঃ title attribute এর সকল "hello" ভেলুকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :input
উদাহরণঃ $(":input")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদান গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :text
উদাহরণঃ $(":text")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="text" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :password
উদাহরণঃ $(":password")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="password" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :radio
উদাহরণঃ $(":radio")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="radio" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :checkbox
উদাহরণঃ $(":checkbox")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="checkbox" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :submit
উদাহরণঃ $(":submit")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="submit" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :reset
উদাহরণঃ $(":reset")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="reset" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :button
উদাহরণঃ $(":button")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="button" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :image
উদাহরণঃ $(":image")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="image" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :file
উদাহরণঃ $(":file")
কাজঃ সকল ইনপুট উপদানের type="file" গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :enabled
উদাহরণঃ $(":enabled")
কাজঃ সকল enabled ইনপুট উপদান গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :disabled
উদাহরণঃ $(":disabled")
কাজঃ সকল disabled ইনপুট উপদান গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :selected
উদাহরণঃ $(":selected")
কাজঃ সকল selected ইনপুট উপদান গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

সিলেক্টর নামঃ :checked
উদাহরণঃ $(":checked")
কাজঃ সকল checked ইনপুট উপদান গুলোকে সিলেক্ট করবে ।

দেখছেন তো জেকোয়েরি এর সব সিলেক্টর গুলোকে । খুব মজার তাই না। আমার কিন্তু এগুলোকে অনেক ভাল লাগে । শুধু মনে রাখাই যা কষ্টের । তাই বেশি বেশি করে প্রাকটিস করা দরকার তাহলে সব আরো সহজ হয়ে যাবে । আর কোথাও না বুঝতে পারলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ।

 

আপনার ওয়েব পেজ এ যেভাবে JQuery ব্যবহার/Install করবেন । Installing JQuery Library

আপনার ওয়েব পেজ এ যেভাবে JQuery ব্যবহার/Install করবেন । Installing JQuery Library ।
Name: Md. Ariful Islam. Edited by Sayed Ahmed
============================================
আপনার ওয়েব সাইটে jQuery ব্যবহার করার জন্য বেশ কিছু উপায় আছে।যেমন:
*JQuery.com থেকে jQuery লাইব্রেরি ডাউনলোড করে ব্যবহার করা।
*অথবা, CDN (Content Delivery Network) থেকে jQuery ব্যবহার করা। কিছু CDN যেমন: গুগল, মাইক্রোসফট এর CDN

jQuery ডাউনলোড করে ব্যবহার-
…………………………………………………
ডাউনলোড করার জন্য jQuery এর দুটি সংস্করণ পাওয়া যায়। সেগুলি হল:
১. Production সংস্করণ।-এটা minified version এটাকে সংকুচিত/compressed করা হয়েছে, কারণ এটা আপনার লাইভ ওয়েবসাইট এ ব্যবহার করার জন্য।এটা জায়গা কম নেয় এবং দ্রুত লোড হয় ।
২. Development সংস্করণ।-এটা পরীক্ষামূলক ব্যবহার করার জন্য এবং এটা একটা পাঠযোগ্য কোড। এটার বিস্তারিত আমরা পরবর্তীতে জনবো। আপনি ডেভেলপ করার সমই আএই ভারসন ব্যবহার করে কোড ডিবাগ করতে পারবেন।

দুটি সংস্করণই jQuery.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

JQuery লাইব্রেরি একটি একক জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল।

আপনার ডাউনলোড করা jQuery ফাইলটি একই ডিরেক্টরির/folder এর মধ্যে রাখুন। তারপর HTML Script tag ব্যবহার করে HTML file থেকে jquery library কে পয়েন্ট করুন।

 

<head>
<script src="jquery-1.11.1.min.js"></script>
</head>

------

CDN থেকে কিভাবে JQuery ব্যবহার করবেন

 

Google CDN:

<head>
<script src="http://ajax.googleapis.com/ajax/libs/jquery/1.11.1/jquery.min.js"></script>
</head>

Microsoft CDN:

<head>
<script src="http://ajax.aspnetcdn.com/ajax/jQuery/jquery-1.11.1.min.js"></script>
</head>

গুগল বা মাইক্রোসফট থেকে হোস্ট থেকে jQuery ব্যবহার করার বড় সুবিধা হল:

অনেকেই হইত CDN থেকে ইতিমধ্যে JQuery ডাউনলোড করেছে যখন অন্য ওয়েবসাইট ব্রাউজ করেছে। সেহেতু তাদের কম্পিউটারে আপনার ওয়েবসাইট তারাতারি লোড হবে কারন JQuery তাদের cache থেকে লোড হবে। ব্যবহারকারী অন্য সাইট ভিজিট করার সময় যখন গুগল বা মাইক্রোসফট থেকে jQuery ডাউনলোড করে তখন তা তার browser এর cache তে থাকে । পরবর্তীতে অন্য কোন jQuery সাইট ভিজিট করলে website টি cache থেকে jquery ডাটা নিয়ে খুব দ্রুত লোড হয়।

JQuery Introduction : JQuery শুরুর কথা

JQuery Introduction : JQuery শুরুর কথা : Partially edited by Sayed Ahmed

আপনার jQuery সম্পর্কে জানার আগে কয়েকটি মৌলিক জ্ঞান থাকতে হবেঃ
এইচটিএমএল
সিএসএস
জাভাস্ক্রিপ্ট

JQuery কি?

JQuery একটি লাইটওয়েট, জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি। JQuery এর উদ্দেশ্য হচ্ছে সহজভাবে আপনার ওয়েবসাইটে জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করা। JQuery দ্বারা অনেকটা একই ধরনের কাজ করা হয়, যে পদ্ধতিটি হল জাভাস্ক্রিপ্ট এর অনেকগুলো লাইন কোড আকারে সাজিয়ে সেগুলোকে একটিমাত্র লাইনের কোডে বসানোর পদ্ধতি।
JQuery হল জাভাস্ক্রিপ্ট, AJAX ও DOM দক্ষতার সাথে ব্যবহার এর জটিল বিষয়সমূহকে আরও অনেক সহজসাধ্য করা।

JQuery লাইব্রেরি এর নিম্নলিখিত আরও কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছেঃ
এইচটিএমএল / DOM ম্যানিপুলেশন
সিএসএস এর ম্যানিপুলেশন
এইচটিএমএল ঘটনা পদ্ধতি
ইফেক্ট এবং অ্যানিমেশন
AJAX এর
ইউটিলিটি

কেন JQuery?
আরও অন্যান্য অনেক জাভাস্ক্রিপ্ট ফ্রেমওয়ার্কস বা অবকাঠামো রয়েছে কিন্তু JQuery বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে বাড়তি সুবিধাজনক মনে হয়। অনেক বড় বড় জনপ্রিয় কোম্পানির ওয়েবসাইটে JQuery ব্যবহার করে থাকে। যেমন-
গুগল
মাইক্রোসফট
আইবিএম
Netflix
ইতাদি আরও সাইট রয়েছে…

এখন প্রশ্ন JQuery এর সব ব্রাউজারে কাজ করবে?
JQuery ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার 6 সহ সব প্রধান ব্রাউজারগুলোতে ঠিকভাবে কাজ করবে।

JQUERY নীড়: JQuery ভুমিকা

ফয়সাল রকি : Partially edited by Sayed Ahmed

JQuery হলো JavaScript এর Library. JavaScript প্রোগ্রামকে সহজীকরণ করে। এর সাহায্যে জটিলতম JavaScript প্রোগ্রামগুলোকে সহজে একসূত্রে গাঁথা যায়। খুব সামান্য চেষ্টা এবং শ্রম ব্যয় করে আপনি JQuery শিখতে পারবেন।

উদাহরণ:
$(document).ready(function(){
$("p").click(function(){
$(this).hide();
});
});

JQuery উদাহরণ

উদাহরণের সাহায্যে শিক্ষন একটি আধুনিক প্রক্রিয়া! এই ওয়েবসাইটে JQuery এর প্রচুর উদাহরণ রয়েছে। উদাহরণগুলো ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করা আছে.

JQuery রেফারেন্স

JQuery এর পরিপূর্ণ শিক্ষণের জন্য এর অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে যথার্থ শিক্ষা উপকরণ প্রয়োজন। এই ওয়েবসাইটে অবজেক্ট ও মেথড সম্পর্কে পরিপূর্ণ রেফারেন্স পাওয়া যাবে।

-----------------

Google Maps- এর প্রাথমিক ধারনা. একটি মৌলিক গুগল ম্যাপ তৈরি করুন. Create a simple Google Map of a Location

Paste the translated text here
Google Maps- কি?Google Maps- এ আপনি সর্বদা আপনার ওয়েব সাইটে মানচিত্র প্রদর্শন করতে পারবেন:
Google Maps API
এই টিউটোরিয়ালটি গুগল ম্যাপস এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস) সম্পর্কে.
গুগল ম্যাপস এপিআইর সঙ্গে, আপনি আপনার মানচিত্র এবং মানচিত্র তথ্য. নিজের মতো করে (কিছু) পরিবর্তন করতে পারেন,.
একটি API সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণের জন্য যে পদ্ধতি এবং সরঞ্জাম ব্যবহার করা যেতে পারে তার একটি সংকলন.
Google Maps- এ প্রাথমিক ধারনা
একটি মৌলিক গুগল ম্যাপ তৈরি করুন
লন্ডন, ইংল্যান্ড কেন্দ্রিক একটি Google ম্যাপ:তৈরি করে এই উদাহরণটি করাঃ
উদাহরণঃ
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script
src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js">
</script><script>
function initialize() {
var mapProp = {
center:new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:5,
mapTypeId:google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var map=new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"), mapProp);
}
google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:500px;height:380px;"></div>

</body>
</html>
এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»
এই পৃষ্ঠার বাকি অংশ উপরের উদাহরণে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো.
1. Load the Google API
গুগল ম্যাপস এপিআই জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি. এটি একটি স্ক্রিপ্ট ট্যাগের সঙ্গে একটি ওয়েব পৃষ্ঠা যোগ করা যেতে পারে:
<script src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js"></script>

2. মানচিত্রের বৈশিষ্ট্য ঠিক করা

মানচিত্র আরম্ভ করার জন্য একটি ফাংশন তৈরি করুন:
function initialize() {
}
ফাংশনের শুরুতে, মানচিত্র জন্য বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করতে একটি বস্তু (mapProp) তৈরি করতে হবে:
var mapProp = {
center:new google.maps.LatLng(51.508742, -0.120850),
zoom: 7,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
কেন্দ্রিয় ভূসম্পত্তিটি নির্দিষ্ট করে যেখানে ম্যাপ কেন্দ্র. একটি নির্দিষ্ট বিন্দু ম্যাপ কেন্দ্র একটি অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ বস্তুর তৈরি করুন. যাতে স্থানাঙ্ক পাস: অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ.

zoom ভূসম্পত্তিটি নির্ধারণ করে মানচিত্রের zoom স্তর . zoom: 0 পৃথিবীর একটি মানচিত্র zoomed out সম্পূর্ণরূপে দেখায়. উচ্চ zoom স্তর একটি উচ্চ রেজল্যুশনের zoom.

MapTypeId সম্পত্তি প্রদর্শন মানচিত্র ধরন নির্ধারণ করা হয়.

নিম্নলিখিত মানচিত্র ধরনের সমর্থিত হবে:

রোডম্যাপ (স্বাভাবিক, ডিফল্ট 2D ম্যাপ)
উপগ্রহ (ফোটোগ্রাফিক ম্যাপ)
হাইব্রীড (ফোটোগ্রাফিক মানচিত্র + + সড়ক ও শহরের নাম)
ভূখণ্ড (ইত্যাদি পাহাড়, নদী, সঙ্গে ম্যাপ)

3. একটি মানচিত্র ধারক তৈরি করুন

মানচিত্রে "contain" একটি নামে <div> এলিমেন্ট তৈরি করুন. আকার উপাদান CSS ব্যবহার করুন:
উদাহরণ
<div id="googleMap" style="width:500px;height:380px;"></div>

4. একটি মানচিত্রের লক্ষ্য তৈরি করুন
উদাহরণঃ
var map=new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"), mapProp);
5. মানচিত্র লোড করার একটি Event Listener যোগ করুন

উইন্ডো লোড (পৃষ্ঠা লোড করা হয়) উপর আরম্ভ () ফাংশন চালানো হবে যে একটি DOM শ্রোতা যুক্ত করুন:
google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);

Asynchronously Loading
এটির সাহায্যে গুগল ম্যাপস এপিআই লোড করা সম্ভব.

উদাহরণ নিচে পাতা সম্পূর্ণরূপে লোডের পর গুগল ম্যাপস এপিআই লোড window.onload ব্যবহার করে.

LoadScript () ফাংশন গুগল ম্যাপস এপিআই <script> ট্যাগ সৃষ্টি করে. API- টি সম্পূর্ণরূপে লোড হয় উপরন্তু, কলব্যাক = আরম্ভ পরামিতি আরম্ভ () ফাংশন চালানো URL এর শেষে যোগ করা হয়েছে:
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script>
function initialize()
{
var mapProp = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:7,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var map = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"),mapProp);
}

function loadScript()
{
var script = document.createElement("script");
script.type = "text/javascript";
script.src = "http://maps.googleapis.com/maps/api/js?key=&sensor=false&callback=initialize";
document.body.appendChild(script);
}

window.onload = loadScript;
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:500px;height:500px;"></div>

</body>
</html>

এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»

একাধিক মানচিত্র

উদাহরণস্বরূপ নিচের ওয়েব পৃষ্ঠা (বিভিন্ন মানচিত্র ধরনের সঙ্গে চার মানচিত্র) চার মানচিত্র সংজ্ঞায়িত:
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<script
src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js">
</script>

<script>
function initialize()
{
var mapProp = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.ROADMAP
};
var mapProp2 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.SATELLITE
};
var mapProp3 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.HYBRID
};
var mapProp4 = {
center: new google.maps.LatLng(51.508742,-0.120850),
zoom:9,
mapTypeId: google.maps.MapTypeId.TERRAIN
};
var map = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap"),mapProp);
var map2 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap2"),mapProp2);
var map3 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap3"),mapProp3);
var map4 = new google.maps.Map(document.getElementById("googleMap4"),mapProp4);
}

google.maps.event.addDomListener(window, 'load', initialize);
</script>
</head>

<body>
<div id="googleMap" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap2" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap3" style="width:400px;height:300px;"></div>
<br>
<div id="googleMap4" style="width:400px;height:300px;"></div>

</body>
</html>
এটা নিজে চেষ্টা করে দেখুন»

Google API Key
Google allows your web site to call any Google API, many thousand times per day.
গুগল সর্বদা আপনার ওয়েব সাইটে যে কোন গুগল এপিআই, প্রতিদিন অনেক হাজার হাজার গুণ কল করতে পারবেন.

আপনি ভারী ট্রাফিকের জন্য পরিকল্পনা, আপনি গুগল থেকে একটি বিনামূল্যে API Key পাওয়া উচিত.

একটি বিনামূল্যে Key পেতে https://console.developers.google.com এ যান.

যেখানেএকটি API লোড হয় সেখানে Google Maps- key parameter এর মধ্যে API key টি খুঁজে পেতেআশা করে
<script src="http://maps.googleapis.com/maps/api/js?key=YOUR_KEY"></script>

পিএইচপি 5 পরিচিতি । PHP5

পিএইচপি 5 পরিচিতি ।

 পিএইচপি কি ?

• পিএইচপি একটি ব্যাপক ব্যবহৃত , ওপেন সোর্স স্ক্রিপ্টিং ভাষা।
• পিএইচপি একটি আদ্যক্ষর " পিএইচপি: হাইপারটেক্সট প্রসেসর।
• পিএইচপি বিনামূল্যে ডাউনলোড যোগ্য।

পিএইচপি একটি বিস্ময়কর এবং জনপ্রিয় ভাষা !

এটি ওয়েব (ওয়ার্ডপ্রেস ) উপর সবচেয়ে বড় ব্লগিং সিস্টেম এর মূল হতে যথেষ্ট শক্তিশালী হয়।
এটি বৃহত্তম সামাজিক নেটওয়ার্ক ( ফেসবুক) চালানোর জন্য যথেষ্ট গভীর।

 পিএইচপি ফাইল কি ?

• পিএইচপি ফাইল এ টেক্সট, এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট, এবং পিএইচপি কোড থাকতে পারে।
• পিএইচপি ফাইল এ এক্সটেনশন " পিএইচপি " আছে।

 পিএইচপির আগে আপনার নিম্নলিখিত মৌলিক জ্ঞান থাকা উচিত:

• এইচটিএমএল
• সিএসএস
• জাভাস্ক্রিপ্ট

 পিএইচপি কি করতে পারে ?

• পিএইচপি ডাইনামিক কন্টেন্ট পাতা তৈরি করতে পারে।
• পিএইচপি, পড়া, খোলা, নির্মাণ, লিখুন, মুছে ফেলা এবং সার্ভার ফাইল বন্ধ করতে পারে।
• পিএইচপি ফর্ম তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।
• পিএইচপি তথ্য পাঠাতে এবং কুকি গ্রহণ করতে পারে।
• পিএইচপি ডাটাবেসের মধ্যে তথ্য, যোগ মুছে দিন এবং পরিবর্তন করতে পারেন
• পিএইচপি ব্যবহারকারীর এক্সেস নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
• পিএইচপি তথ্য এনক্রিপ্ট করতে পারে।
• পিএইচপি এর আউটপুট এইচটিএমএল এ সীমাবদ্ধ নয়. আপনি আউটপুট ইমেজ, পিডিএফ ফাইল এবং এমনকি ফ্ল্যাশ সিনেমা করতে পারেন।

 পিএইচপি কেন ?

• পিএইচপি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের (উইন্ডোজ, লিনাক্স , ইউনিক্স , ম্যাক ওএস , ইত্যাদি) উপর সঞ্চালিত হয়
• পিএইচপি আজ প্রায় সব সার্ভার ব্যবহৃত সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। (এ্যাপাচি , আইআইএস ইত্যাদি)
• পিএইচপি পিএইচপি বিনামূল্যে ডাউনলোড যোগ্য এবং এটি ডাউনলোড করুন : www.php.net হতে।

CSS পরিচিতি : CSS Overview

আগে থেকেই আপনার যা জানা উচিত
CSS শেখা শুরু করার আগে আপনার HTML/XHTML সম্পর্কে সাধারণ ধারণা থাকা উচিত।
CSS কি
* CSS বলতে বুঝায় ক্যাসকেডিং স্টাইল শিটস (Cascading Style Sheets)
* এই স্টাইল নির্ধারণ করে HTML উপাদানগুলো কেমনভাবে প্রদর্শিত হবে
* HTML 4.0 ভার্সনের সঙ্গে স্টাইল যোগ করা হয়েছিল একটি সমস্যা সমাধানের উপায় হিসেবে
* স্টাইল শিট বাড়তি পরিশ্রমের হাত থেকে রক্ষা করে
* CSS ফাইলের মধ্যে গোটা স্টাইলশিট সংরক্ষণ করা থাকে

স্টাইল একটি বড় সমস্যা সমাধান করেছিল
ডকুমেন্ট ফরম্যাটিং বা সজ্জার কাজে HTML এর সাথে কখনো ট্যাগ ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিল না। HTML কেবল ডকুমেন্টের বিষয়বস্তুকে নির্দেশ করার জন্য ব্যবহারের কথা ছিল। যেমন:

এটি একটি শিরোনাম

এটি একটি প্যারাগ্র্যাফ

HTML 3.2 ভার্সনের সাথে যখন বিভিন্ন রকম ট্যাগ যেমন কিংবা color উপাদানগুলো ব্যবহার শুরু হলো, তখন ওয়েব ডেভলপারদের জন্য তা একপ্রকার দু:স্বপ্নে পরিণত হলো। বড় বড় ওয়েবসাইটের প্রতিটি পৃষ্ঠায় font এবং color উপাদানগুলো ব্যবহার করা অনেক কষ্টদায়ক ও সময়সাপেক্ষ হয়ে উঠল।
আর এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কনসোর্টিয়াম (W3C) প্রণয়ন করে CSS.
HTML 4.0 ভার্সন থেকেই সকল HTML ডকুমেন্ট থেকে পৃথক ফরম্যাটিং বাদ দেয়া সম্ভব হল। পরিবর্তে একটি আলাদা CSS ফাইলে ফরম্যাটিং নির্দেশনা সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হলো।
--------------------------------------------------------------------------------

CSS বাক্যরীতি (Syntax)

একটি CSS সেট একটি সিলেক্টর (selector) এবং একটি ডিক্লেয়ারেশন (declaration) ব্লক দ্বারা গঠিত:

CSS সিলেক্টর
সিলেক্টর নির্দেশ করে দেয় আপনি HTML উপাদানগুলোকে কিভাবে সাজাবেন।
ডিক্লেয়ারেশন ব্লকে এক কিংবা একাধিক ডিক্লেয়ারেশন সেমিকোলন দ্বারা পৃথক করা হয়। প্রতিটি ডিক্লেয়ারেশনে একটি প্রোপার্টির (property) নাম এবং তার মান (value) কোলন (:) দ্বারা আলাদা করা থাকে।

CSS উদাহরণ
একটি CSS ডিক্লেয়ারেশন সবসময় সেমিকোলনের মাধ্যমে শেষ হয়। ডিক্লেয়ারেশন গ্রুপটি দ্বিতীয় বন্ধনী "{}" দ্বারা ঘেরা থাকে। যেমন:
p {color:red;text-align:center;}

তবে CSS কোডকে সহজে পঠন ও উপলব্ধির জন্য ডিক্লেয়ারেশনগুলো আলাদা লাইনে দেয়া যেতে পারে:
যেমন

p {
color: red;
text-align: center;
}

 

এসকিউয়েল (SQL) কি? What is SQL?

এসকিউএল অ্যাক্সেস এবং উপাত্ত সাধিত জন্য একটি আদর্শ ভাষা।
 এসকিউএল কি করতে পারে?
• এসকিউএল একটি ডাটাবেস বিরুদ্ধে অনুসন্ধান নির্বাহ করতে পারে।
• এসকিউএল একটি ডাটাবেস থেকে তথ্য উদ্ধার করতে পারে।
• এসকিউএল একটি ডাটাবেসের মধ্যে রেকর্ড সন্নিবেশ করতে পারে।
• এসকিউএল একটি ডাটাবেসের মধ্যে রেকর্ড আপডেট করতে পারে।
• এসকিউএল একটি ডাটাবেস থেকে রেকর্ড মুছে দিতে পারে।
• এসকিউএল নতুন ডাটাবেস তৈরি করতে পারে।
• এসকিউএল একটি ডাটাবেসের মধ্যে নতুন টেবিল তৈরি করতে পারে।
• এসকিউএল একটি ডাটাবেসের মধ্যে সংরক্ষিত পদ্ধতি তৈরি করতে পারে।
• এসকিউএল একটি ডাটাবেসের মধ্যে মতামত তৈরি করতে পারে।
এসকিউএল একটি ANSI (আমেরিকান ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টিটিউট ) মান যদিও, এসকিউএল এর বিভিন্ন ভাষা সংস্করণ আছে।
ওয়েব সাইটের মধ্যে এসকিউএল এর ব্যবহার :
একটি ডাটাবেস থেকে তথ্য দেখায় যে একটি ওয়েব সাইট তৈরি করার জন্য,
• আপনাকে করতে হবে একটি RDBMS ডাটাবেস প্রোগ্রাম। (অর্থাৎ মাইক্রোসফট এক্সেস , এসকিউএল সার্ভার , মাইএসকিউএল)
• পিএইচপি বা এএসপি মত একটি সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ভাষা ব্যবহার করার জন্য।
• HTML / CSS এর ব্যবহার করার জন্য।
RDBMS কি?
RDBMS এসকিউএল জন্য ভিত্তি এবং যেমন মাইক্রোসফট SQL সার্ভার, আইবিএম DB2 , ওরাকল , মাইএসকিউএল, মাইক্রোসফট অ্যাক্সেস হিসাবে সব আধুনিক ডাটাবেস সিস্টেমের জন্য।
RDBMS তথ্য সারণী বলা ডাটাবেস অবজেক্ট মধ্যে সংরক্ষিত হয়.

 

PHP এর ব্যাসিক ধারনা । Basic Concepts on PHP Programming Language

PHP এর ব্যাসিক ধারনা । PHP এর ব্যাসিক ধারনা ।

আজ আপনাকে ওয়েবডিজাইনের অনেক গুরুত্বপুর্ণ ভাষা PHP নিয়ে আলোচনা করবো ।

PHP কি?

PHP কি বলার আগে বলে নেই PHP শিখতে গেলে আপনাকে আগে কি কি জানতে হবে ।

১। HTML
২। CSS
৩। JavaScript

এই তিনটি ভাষা না জানলে কিন্তু আপনি PHP এর কিছুই বুঝবেন না । তাই আগে ভালো করে HTML, CSS, JavaScript শিখুন ।

আসেন তাইলে PHP এর ধারণাটা নিয়েই ফেলি । PHP এর ফুল অর্থ Hypertext Preprocessor । এটা সারা বিশ্বের অনেক প্রচলিত একটা ওপেন সোর্স কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ । এটা লেখার পর কোনো ওয়েব সার্ভারে রাখা হয় যাতে আমরা অই সার্ভারে গেলে PHP দ্বারা লেখা কোনো ভাষার ফলাফল হিসেবে সাইটটা দেখতে পারি । PHP ডাউনলোড এবং ব্যবহার সম্পূর্ণ ফ্রী । তাই এটা শিখতে আপনার কোনো টাকা খরচ হবে না । আর এটা এতটায় পপুলার যে ফেসবুকের মত জনপ্রিয় সাইটও PHP দ্বারা তৈরী করা হয়েছে ।

PHP ফাইল কি?
PHP তো শিখলাম । এবার আসুন শিখি PHP ফাইল কি ।
PHP ফাইল হল text, HTML, CSS, JavaScript, and PHP code দ্বারা লিখিত ফাইল । PHP ফাইল কোনো সার্ভারে আপলোড করে রাখা হয় যাতে আমরা ঐ সার্ভারে গেলে তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পাই । PHP দ্বারা তৈরী করা সাইটে গেলে তাদের সাইটের লিংকের শেষে অটোমেটিক .php লেখা দেখতে পাই ।

PHP দ্বারা আমরা কি কি করতে পারি?
১। এর দ্বারা আমরা দায়নামিক পেজ বানাতে পারি ।
২। এর দ্বারা কোনো সার্ভারে রাখা ফাইল খোলা, পড়া, লেখা, মুছা ছাড়াও বন্ধ করতে পারি ।
৩। এটা তথ্যও সংগ্রহ করে থাকে ।
৪। এটা কুকিস সংগ্রহ করতে এবং পাঠাতে পারে ।
৫। এটা ব্যবহারকারীদের নিয়ন্ত্রণও করতে পারে ।
৬। এটার প্রধান কাজ হল ডাটা ইনক্রিপ্ট করা ।

কেনো আমরা PHP ব্যবহার করবো?

এত কিছুর পরও কি বলা লাগবে PHP কেনো ব্যবহার করবো? তবুও আরো কিছু কারণ আছে সেগুলো জেনে নেই ।
১। এটা সব প্লাটফর্মেই চলে । (Windows, Linux, Unix, Mac OS X, etc.)
২। এটা এখনকার সব সার্ভারেই কম্পিটাবল । (Apache, IIS, etc.)
৩। এটা অসংখ্য ডাটাবেজ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে । (ক্যান, ফেসবুককে দেখে বোঝেন নাহ)
৪। এটা ব্যবহার এবং ডাউনলোড ফ্রী ।
৫। এটা খুব সহজে শেখা যায় এবং সার্ভারে আপলোড করা যায় ।

তাইলে এত কিছুর পরেও বলেন ক্যান PHP শিখব না?
দাঁড়ান, তাদের অফিসিয়াল সাইট এর লিংকই তো দেয়নি । জানতে ভিজিট করুনঃ www.php.net

CSS এর ব্যাসিক ধারনা । Introduction to CSS

লেখকঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ ।

তাই ওয়েবডিজাইনের জন্য CSS কিন্তু অনেক গুরুত্বপুর্ণ । আজ আপনাদের সাথে ওয়েবডিজাইনের অনেক গুরুত্বপুর্ণ ভাষা CSS নিয়ে আলোচনা করবো ।

CSS কি?
CSS কি বলার আগে বলে নেই CSS শিখতে গেলে আপনাকে আগে কি কি জানতে হবে । CSS শিখতে গেলে আপনাকে অবশ্যই HTML অথবা XHTML এর বেসিক ধারনা রাখতে হবে । এগুলোর সব একটির সাথে আরেকটির গভীরভাবে সম্পর্ক রয়েছে । তাই ধারাবাহিকভাবে বা শিখলে আপনি কিছুই জানতে পারবেন না । আগে আমি তাই সব প্রাথমিকভাবে ধারনা দিব যে ওয়েবডিজাইনার হতে গেলে আপনাকে কি কি জানা লাগবে । তারপর বিস্তারিতভাবে শুরু করবো ।

CSS এর পূর্ণরুপ Cascading Style Sheets । তার মানে CSS এ আপনাকে স্টাইল শিটের মাধ্যমে ওয়েবডিজাইন করতে হবে । এটা নির্দেশ করে HTML elements কিভাবে বিন্যাস করা হবে । স্টাইল শিট নতুন করে HTML 4.0 যোগ করে ডিজাইনের বিভিন্ন ত্রুটিগুলো দূর করে । এক্সটার্নাল স্টাইল শিট গুলো CSS files এর ভিতর জমা থাকে । এই এক্সটার্নাল স্টাইল শিট অনেক কাজ একসাথে করে থাকে । তাই এই এক্সটার্নাল স্টাইল শিটের গুরুত্ব অপরিসীম ।

CSS ডেমো কেমন?
CSS কি জিনিস তাতো বুঝলাম, এবার আসুন দেখি CSS এর ডেমোটা কেমন হয়ঃ

/* Stylesheet 1: */

body {

font: 100% Lucida Sans; margin: 20px; line-height: 26px;

}

.container {

min-width: 900px;

}

.wrapper { position: relative; overflow: auto; }

#top, #sidebar, #bottom, .menuitem { border-radius: 4px; margin: 4px; }

#top { background-color: #84c754; color: #ffffff; padding: 15px; }

#menubar { width: 200px; float: left } #main { padding: 10px; margin: 0 210px; }

#sidebar { background-color: #32a4e7; color: #ffffff; padding: 10px; width: 180px; bottom: 0; top: 0; right: 0; position: absolute; }

#bottom { border: 1px solid #d4d4d4; background-color: #f1f1f1; text-align: center; padding: 10px; font-size: 70%; line-height: 14px; }

#top h1, #top p, #menulist { margin: 0; padding: 0; } .menuitem { background-color: #f1f1f1; border: 1px solid #d4d4d4; list-style-type: none; padding: 2px; cursor: pointer; } .menuitem:hover { background-color: #ffffff; } a { color: #000000; text-decoration: underline; } a:hover { text-decoration: none; }

এরকম স্টাইলশিট দেখলেই তাহলে আমরা বুঝতে পারবো যে এটা CSS এ কোডিং করা হয়েছে ।

CSS ফাইল কিভাবে থাকে?
CSS ফাইল এক্সটার্নাল .css এক্সটেনশন আকারে থাকে । এর ভিতর স্টাইলগুলো লেখা থাকে । যা ওয়েবসাইটের সকল পেজের appearance এবং layout এর ডিজাইন উল্লেখ করা থাকে । তাই এই একটি ফাইল এডিট করেই আপনি ওয়েব ডিজাইন করতে সমর্থ হবেন ।

CSS এর গুরুত্ব?
CSS কি এবং এটা কেমন তা জানলাম । এবার আমরা জানবো কিভাবে CSS দ্বারা বড় বড় সমস্যা দূর করা হয় এবং এর গুরুত্ব সম্পর্কে জানবো ।
আমরা তো আগের পর্বে দেখিয়েছিলাম HTML দ্বারা কিভাবে একটা ডকুমেন্টের ফরমেট করা হয় । তারপরও উদাহরণটা আমি আরেকবার দেখাচ্ছি ।

এটা একটা হেডিং ট্যাগ

এটা একটা প্যারাগ্রাফ ।

এভাবে আমরা সাধারণত একটা ডকুমেন্ট লিখে থাকি । এর ভিতর যদি আলাদা আলাদা কালার এবং ফন্ট পরিবর্তন করতে চাই, তাহলে প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা ট্যাগ এবং কালার এলিমেন্ট যুক্ত করতে হবে । যা একটা ডকুমেন্ট লেখার জন্য সম্ভব । কিন্তু যদি আমরা বড় একটি ওয়েব পেজ লিখতে যায় তাহলে কি হবে একবার ভেবে দেখেছেন? কি মাথা ঘুরছে তাই নাহ? থাক আর মাথা ঘুরিয়ে কাজ নাই। আপনার এই মাথা ঘোরা দূর করতে আছে CSS । এটা একটা স্টাইলশিটের মাধ্যমেই একটা ওয়েবপেজের ডিজাইন করে দিতে পারে । তাহলে বুঝতেই পারছেন CSS এর গুরুত্ব ।

CSS এর আরেকটা গুরুত্ব হলো এটা HTML elements কিভাবে দেখাবে তা নির্দেশ করে থাকে । তাই HTML এর বিন্যাস খুব সহজেই করা যায় ।

তাহলে আশাকরি CSS সম্পর্কে আপনাদের বেসিক একটা ধারনা হলো । আর না বুঝতে পারলে কমেন্ট করতে কিন্তু ভুলবেন না । পরের পর্বে আমরা CSS এর আরো বিস্তারিত নিয়ে হাজির হবো । তাই আমাদের সাথেই থাকুন ।

নবজাতকের যত্ন

নবজাতকের যত্ন

একটি শিশু জন্মের পূর্বে কিছু প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হয় , যেমন- ঘর-বাড়ি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা ,শিশুর পরিধানের জন্য কিছু জামা-কাপড় তৈরি করে রাখা , প্রয়োজনীয় কিছু ন্যাপকিন রাখা ইত্যাদি। শিশুর জন্মের প্রথম ঘন্টার মধ্যে তাকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে এতে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। শিশুকে খুব বেশি নড়া-চড়া করানো যাবে না। শিশুর কাছে যেতে হলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে যেতে হবে কারন এসময় শিশুর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। শিশু এসময় ঘন ঘন প্রস্রাব করে তাই এক ঘন্টা পর পর ন্যাপকিন পাল্টে দিতে হবে। নবজাতক শিশু এসময় প্রায় দিনের অধিকাংশ সময় ঘুমিয়ে কাটায় তাই তার আশে-পাশে যাতে এমন শব্দ না করা হয় যাতে তার ঘুম ভেঙ্গে যায়। শিশুকে কখন একা রেখে যাওয়া যাবে না। শিশুর গোসলের ব্যাপারেও সচেতন থাকতে হবে, এসময় শিশুর নাভিতে পানি বা সাবান লাগানো যাবে না। শিশুর নাভি শুকাতে এক থেকে চার সপ্তাহ লাগতে পারে। শিশুর নাভিতে কোন ক্রমেই আঘাত পেতে দেয়া যাবে না, যদি শিশুর নাভি দিয়ে কোন কারনে রক্ত বের হয় তবে ডাক্তারের কাছে নিতে হবে। শিশুর ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধু মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে এমন কি পানিও খাওয়ানো যাবে না। এসময় শিশুর মায়েরও বিশেষ যত্ন নিতে হয়, তাকে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়াতে হবে।

 

CSS এ দক্ষ হতে হলে কি কি শিখতে হবে? CSS what to Learn? Mostly links to resources. If you can master the topics in all these resources, you will be a great one..

CSS এ দক্ষ হতে হলে কি কি শিখতে হবে? CSS what to Learn? Mostly links to resources. If you can master the topics in all অof these resources, you will be a great one..

ওয়েব হস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল এর উপর ট্রেইনিং:WHM and Cpanel Overview : Hosting Control Panel Overview

ওয়েব হস্টিং কন্ট্রোল প্যানেল এর উপর ট্রেইনিং:WHM and Cpanel Overview : Hosting Control Panel Overview

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Video: Create Linux, PHP, and MySQL based software development platform using Oracle Virtual Box

Please start at: 2:14:00. as Something went wrong while processing and uploading.
Check the short-note http://sitestree.com/creating-a-lamp-software-development-environment-using-oracle-virtual-box/ to understand the discussion. Actually this short-note was written as part of creating the video.

যেভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং

যেভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং
শুরুতেই বলে রাখি আপনার নিজস্ব একটি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে। অনেকেই মনে করেন মোবাইল দিয়ে কাজ করে দেখি! কিছু আয় হলে তারপর কম্পিউটার কিনব।এটি সম্পুর্ণ ভুল ধারণা। কারন মোবাইল দিয়ে গুটি কয়েক কাজ করা গেলেও সব কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয়।
আমার মতে নতুনদের তিনটি ধাপে কাজ করা উচিৎ।

।) যারা একেবারেই নতুন তারা ছোট ছোট কাজ করে আয় করা শুরু করতে পারেন। মাইক্রোওয়ার্কার্স, মিনিজবস এই দুটি সাইট ছোট ছোট কাজের জন্য পে করে থাকে। কাজ করার সাথে সাথে কোন নির্দিষ্ট একটি বিষয় ( যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, এসইও) শিখতে থাকুন।

।।) মাইক্রো জবে পারদর্শী হয়ে উঠলে বিভিন্ন গিগ সাইটে গিগ সাবমিট করুন। গিগ সাইটের বৈশিষ্ট হলো আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সে সার্ভিস দিতে আপনি কত চার্জ নিবেন তা নিয়ে গিগ পোষ্ট করবেন। বায়ার তার চাহিদা অনুযায়ী আপনার গিগে অর্ডার করবে। ফিভার.কম , ফোরার.কম হলো এমন দুটি বিশ্বাস যোগ্য সাইট। গিগসাইটে কাজ করার পাশাপাশি কোনো একটি বিষয়ে চর্চা করতে থাকুন।

।।।) সবশেষে যখন আত্মবিশ্বাস পাবেন যে আপনার চর্চা করা বিষয় টির উপর আপনার পূর্ণ দক্ষতা আছে তখন ওডেস্কে একাউন্ট খুলে ওই বিষয় রিলেটেড যব গুলিতে বিড করতে থাকুন।

এই তিনটা স্টেপ ফলো করলে আশা করি সফল হবেন।

বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স

বাংলাদদেশি ছাত্র ছাত্রিদের জন্য এক অনন্য সম্ভাবনা হতে পারে মাইক্রো ওয়ার্কার্স। এখানে অদক্ষ আধা দক্ষ যে কোনো ব্যাক্তি খুব সহজে অনলাইনে আয় করতে পারে। যদিও আয়ের পরিমান খুব বেশি না যাতে এখানে ফুল টাইম কাজ করা যেতে পারে তবুও মাসিক ইন্টারনেট খরচ সহজেই তুলে ফেলা যায় এর মাধ্যমে। তাই আজই রেজিষ্ট্রেশন করুন এই সাইটে আর আয় করুন প্রথম ফ্রি ল্যান্সিং থেকে। বিশেষ করে ছাত্র ছাত্রী ভাই বোন দের জন্য এই সাইট টি বিশেষ সহায়ক তেমন বিশেষ কোনো দক্ষতা ছাড়াই কেবল ইমেইল সাবমিট, ফেশবুক ভোট ইত্যাদির মাধ্যমে মাসে কয়েক হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

কি লগার কি? কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং

কি লগার হচ্ছে এমন একটি প্রোগ্রাম যেটি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা থাকলে আপনি কি-বোর্ডে কি’ গুলো প্রেস করে কম্পিউটারে যা যা লিখছেন তা সেই প্রোগ্রামটি সংরক্ষন করে রাখবে আপনার অজান্তে। কি লগার হচ্ছে সবচেয়ে নিম্নস্তরের হ্যাকিং । কি লগার ব্যবহারের জন্য বিশেষ জ্ঞানের প্রয়োজন পড়েনা। এটি কারো ইমেইল এ্যাড্রেস বা অন্যান্য এ্যাকাউন্টের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সহজ পদ্ধতি ।

আচ্ছা ধরুন আপনি সাইবার ক্যাফেতে ব্রাউজিং করছেন। আপনি হয়তো জানেনও না যে যেই পিসিতে বসে আপনি ব্রাউজিং করছেন তাতে কেউ পূর্বেই কি-লগার ইনস্টল করে রেখে গেছে। এখন ধরুন আপনি http://mail.yahoo.com এ গেলেন এবং ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড প্রদান করলেন । তৎক্ষনাত কি লগার টি আপনি যা যা টাইপ করেছিলেন সব রেকর্ড করে ফেলছে । ভয়ংকর তাইনা । এখন আপনি বলতে পারেন ঠিকআছে আমি কি বোর্ড দিয়ে ইউজারনেম পাসওয়ার্ড লিখবো না উইন্ডোজের অনস্ক্রিন কিবোর্ড ব্যবহার করবো।

(Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard ) তবে জেনেনিন কি লগারটি সেটিও রেকর্ড করে ফেলবে (আমি পরিক্ষা করে দেখেছি) এছাড়াও প্রায় কি-লগার গুলোতে স্ক্রিনশট ফাংশনালিটি রয়েছে যার মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে বা নির্দিষ্ট সময় পরপর কি-লগারটি ডেক্সটপের স্ক্রিনশট তুলে রাখে ফলে হ্যাকার এটিও জানতে পারবে আপনি ডেক্সটপে কি কাজ করছিলেন , কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন , ইউজারনেম বক্সে কি লেখা আছে , পাসওয়ার্ড এর ঘরে কালো বিন্দু গুলোর সংখ্যা কয়টি ( যা পরবর্তীতে লগ হতে ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড কে আলাদা ভাবে বুঝতে সহায়তা করে)

যা হোক এ বিষয় সম্পর্কে জানার পর আমার মনেও সঙ্কা জাগে যে অন্য কেউ তো কি-লগার ব্যবহার করে আমার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারে। আমি মরিয়া হয়ে এর সমাধান খোঁজা শুরু করলাম এবং হয়তো কিছুটা সমাধান ও পেয়ে গেছি। সেটি নিয়েই লেখা।
যা যা প্রয়োজন :

ক) একটি পেনড্রাইভ

খ) ফায়ারফক্স পোর্টেবল :http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল হচ্ছে ফায়ারফক্সেরই পোর্টেবল ভার্সন। অর্থাৎ এটি পেনড্রাইভে ইনস্টল করা হলে যে কোন কম্পিউটারে পেনড্রাইভ হতে ফায়ারফক্স চালানো যাবে, ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়বে না।

এটি পাওয়া যাবে এখান থেকে : http://portableapps.com/apps/internet/firefox_portable

ফায়ারফক্স পোর্টেবল টি ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি রান করে ব্রাউজ করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Install বাটনে ক্লিক করুন। ফায়ারফক্স পোর্টেবল আপনার পেনড্রাইভে ইনস্টল হওয়া শুরু করবে। পোর্টেবল ফায়ারফক্স অনুমানিক ২০ মেগাবাইটের মত যায়গা নেবে। বাকি ফ্রি স্পেস ব্যবহার হবে Cache ফাইল সংরক্ষনের জন্য (আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করলে ইমেজ, কুকি , ফ্ল্যাশ ফাইল ইত্যাদি লোকাল ডিস্কে সংরক্ষিত হয় এগুলোই ক্যাশ ফাইল)

আগেই বলে নেই আমরা ফায়ারফক্সের “পাসওয়ার্ড ম্যানেজার” ফিচার টি ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড কে কি-লগারের হাত হতে রক্ষা করব। যদিও এটি খুব সহজ বিষয় তবুও যারা এ সম্পর্কে জানেননা তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল।

এখন আপনার পেনড্রাইভ থেকে FirefoxPortable ফোল্ডারে গিয়ে FirefoxPortable.exe রান করুন।ফায়ারফক্স পোর্টেবল এর স্প্ল্যাশ স্ক্রিন দেখাবে এবং ফায়ারফক্স চালু হবে। খেয়াল রাখবেন এই ফায়ারফক্স পেনড্রাইভ থেকে রান হচ্ছে তাই এটি মূল ফায়ারফক্স থেকে কিছূটা স্লো চালু হতে পারে তবে usb 2.0 হলে হয়তো বা পারফরমেন্স ভালো হতে পারে। এখন ধরে নিচ্ছি আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ আছে এবং আপনার পিসিতে কিলগার নেই আপনি নিশ্চিত । এবার আপনার গুরুত্বপূর্ন ওয়েবসাইট টি ব্রাউজ করুন পোর্টেবল ফায়ারফক্স থেকে। ধরুন আপনি ইয়াহু মেইল বা জিমেইলে লগইন করবেন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। এবার সাইন ইন বা লগইন বাটনে ক্লিক করলে একটি পপআপ ম্যাসেজ আসবে যে আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ফায়ারফক্সের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে সেভ হবে কিনা।

এখান থেকে “Remember” বাটনে ক্লিক করুন তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজারে তা সংরক্ষিত হবে। সংরক্ষিত হয়েছে কিনা তা আপনি দেখতে পারেন

Tools > Options > থেকে Security ট্যাবে গিয়ে

Show Passwords.. এ ক্লিক করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার দেখতে পাবেন

এখানে সাইট কলামে সাইটের এ্যাড্রেসটি , ইউজারনেম কলামে সেই সাইটে ব্যবহৃত ইউজার নেমটি এবং পাসওয়ার্ড কলামে পাসওয়ার্ড টি দেখতে পাবেন।

এখন থেকে যখন ই আপনি উক্ত সাইট টি ভিজিট করবেন সেই পেজের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড বক্সে অটোমেটিক আপনার সংরক্ষিত ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে। আপনাকে কোনকিছু টাইপ করতে হবেনা তাই পাসওয়ার্ড যখন টাইপ’ই করছেন না তখন কি-লগার রেকর্ড করবে কি?? তবে একই এড্রেস বা সাইটের জন্য একের অধিক ইউজারনেম বা পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত থাকলে ইউজার নেম পাসওয়ার্ড বক্স খালি থাকবে। আপনাকে নির্দিষ্ট ইউজারনেমটি টাইপ করতে হবে এবং পাসওয়ার্ড বক্সে এক ক্লিক করলে সেই ইউজারনেমের সাথে সংরক্ষিত পাসওয়ার্ডটি অটোমেটিক চলে আসবে।তবে এক্ষেত্রেও কি-লগার ইউজারনেম রেকর্ড করতে পারলেও পাসওয়ার্ড রেকর্ড করতে পারবেনা। তাছাড়াও কি-লগার স্ক্রিনশট তুললেও আপনার ইউজারনেমটিই দেখতে পারবে পাসওয়ার্ড নয়। ফলে আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে অনুরোধ রইলো পাসওয়ার্ড এমন রাখবেন যা ইউজারনেম দেখে ধারনা করা না যায়।

আর কেউ যাতে আপনার পেনড্রাইভ থেকে আপনার সংরক্ষিত পাসওয়ার্ড দেখতে না পারে এ জন্য Options > Security Tab থেকে Use master password এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখুন। ফলে কেউ পাসওয়ার্ড ম্যানেজার খুলে ইউজারনেম দেখতে পেলেও মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া পাসওয়ার্ড দেখতে পারবে না।

আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সের মজা হচ্ছে আপনি এটি পেনড্রাইভে বহন করে নিতে পারছেন এবং সবচেয়ে অসুরক্ষিত পিসিতে বসে নিশ্চিন্তে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট গুলো ব্রাউজ করতে পারছেন।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড: আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

যারা কম্পিউটার নামক জাদুর যন্ত্রটি ব্যবহার করে তাদের মধ্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড সম্পর্কে কে না জানে? আজ আমরা শিখবো কিভাবে ওয়াটারমার্ক (Watermark) ব্যবহার করতে হয়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) ওপেন করে পেজ লে আউট (Page Layout) লেখা অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ওয়াটারমার্ক (Watermark) লেখা অপশনে ক্লিক করলে ওয়াটারমার্ক এর অনেক স্যাম্পল দেয়া থাকে। আপনি কি রকম ওয়াটারমার্ক চান যেমন কনফিডেনশিয়াল নাকি স্যাম্পল সেটা নিজের প্রয়োজনমাফিক ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজের পছন্দমত কোন ছবি বা লেখা যদি ব্যবহার করতে চান সে সুবিধাও ওয়াটারমার্ক এ পাবেন। সেজন্য ওয়াটারমার্ক ক্লিক করার পর কাস্টম ওয়াটারমার্ক (Custom Watermark) অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর আপনি যদি ওয়াটারমার্ক হিসেবে কোন ছবি ব্যবহার করতে চান তবে পিকচার ওয়াটারমার্ক (Picture Watermark) অপশন সিলেক্ট করে নিজের পছন্দের ছবি দিতে পারেন। আপনি যদি কোন লেখা ওয়াটারমার্ক হিসেবে ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে টেক্সট ওয়াটারমার্ক (Text Watermark) অপশনে ক্লিক করে নিজের দরকারি কথা প্রয়োজনীয় ফন্টে (Font) লিখতে পারবেন। যদি ওয়াটারমার্ক রিমুভ করতে চান সেক্ষেত্রে ওয়াটারমার্ক লেখা অপশনে ক্লিক করলে রিমুভ ওয়াটারমার্ক (Remove Watermark) লেখায় ক্লিক করলেই ওয়াটারমার্ক ডিলিট হয়ে যাবে।

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন?

কি ভাবে Auto CAD ব্যাবহার করবেন? প্রথমে CAD Window ওপেন করুন। এরপর আপনার ড্রয়িং ক্যাটাগরি সেলেক্ট করুন। যেমন Architectural, Decimal, Structural প্রভৃতি। অতঃপর area unit ঠিক করে নিতে হবে। স্কেল ঠিক আছে কিনা তা চেক করে নিতে হবে। এরপর লাইন এর জন্য L কমান্ড দিয়ে লাইন টানতে হবে। কমান্ড এর সময় বসানো মাপ অনুযায়ী যদি লাইন এর মাপ সঠিক হয় তবে বুঝতে হবে স্কেল সঠিক হয়েছে। শুরু করতে গিয়ে এই ধরনের সমস্যায় অনেকেই পড়তে পারেন। আশা করি টিউটোরিয়ালটি আপনাদের উপকারে আসবে।

স্মার্টফোন

স্মার্টফোন বলতে সেই সমস্ত ফোন গুলাকে বুঝায় যে ফোন অন্যান্য সাধারণ ফোনের থেকে আলাদা এবং যেটির অনেক অগ্রগামী ক্ষমতা রয়েছে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের সমস্ত কাজ করতে পারি। স্মার্টফোনের মাধ্যমে টিভি দেখা, গেম খেলা, ইন্টারনেট ব্যবহার করা, কথা বলা, বিদেশী বন্ধুর সাতে ভিডিও কথোপকথোন করা ইত্যাদি কাজ করা যায়। এছাড়া স্মার্টফোনের মাধ্যমে ওয়াই-ফাই, ২জি, ৩জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা যায়, যেটি ডেস্কটপ কম্পিউটারের সাহায্যে করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। মূলত এই ফোন আবিষ্কারের ফলে মানুষের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয়েছে। মানুষ এখন এই ডিভাইসের মাধ্যমে ঘরে বসে টিভি দেখা, পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে কি সেটি বলে দেয়া ইত্যাদি করতে পারে।

ব্যতিক্রমধর্মী কয়েকটি ই-কমার্স সাইট

সেই অ্যামাজান থেকে শুরু। সারা পৃথিবীতে ই-কমার্স ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ভারতবর্ষ বেশ পিছিয়ে। কারণ এ অঞ্চলের অধিকাংশ অধিবাসীর ক্রেডিট কার্ড নেই। এ সমস্যা দূর করতে এলো ক্যাশ অন ডেলিভারি নামক নতুন পেমেন্ট সিস্টেম। এতে পণ্য হাতে পাওয়ার পর কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যায়। এ ব্যবস্থা ভারতবর্ষে ব্যাপক সমাদৃত হয়। একসাথে ই-কমার্সের ক্ষেত্রে বড় বাধাটি দূর হয়ে যায়। ফলে ই-কমার্সের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটতে থাকে। এই দৌড়ে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ই-কমার্স সাইট এখন এদেশেই আছে। সেই অসংখ্য ই-কমার্স সাইট থেকে ব্যতিক্রমধর্মী কিছু সাইট নিয়েই আজকের আয়োজন।

image-ecommerce-2013

রকমারিঃ সম্ভবত এটি ই বাংলাদেশের প্রথম ই-কমার্স সাইট। মাত্র পঞ্চাশ হাজার বই নিয়ে এর যাত্রা শুরু। অনলাইনে কেনাটার অভিজ্ঞতা নিতে এতে প্রযুক্তি প্রেমীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। তবে এর গ্রহণযোগ্যতা ক্রমেই সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় না এরকম বই অনেকেই লাইব্রেরিয়ানদের মাধ্যমে ঢাকা থেকে ক্রয় করে থাকেন। কিন্তু লাইব্রেরিয়ানরা প্রায় মাস খানেক সময় নিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে রকমারির উপর ভরসা করতে পারেন। কাড়ন অর্ডার দেয়ার ৭ দিনের মধ্যেই আপনার কাঙ্ক্ষিত বইটি কুরিয়ারের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। শুরুতে এতে শুধুমাত্র বই পাওয়া গেলেও বর্তমানে গান, সিনেমা ও নাটকের সিডিও পাওয়া যায়।

নীলক্ষেতঃ এটিও রকমারির মত বই কেনার সাইট। তবে এতে প্রধানত পূরানো বই বিক্রয় করা হয়। কমদামে দারুণ সব বই আর ম্যাগাজিন পেতে এখানে আসতে পারেন। তবে পুরনো বই হলেও ছেড়া বা নষ্ট বই কিনে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কাড়ন পড়ার অনুপযোগী বই এতে বিক্রি করা হয় না। তবে বইতে ছোট খাটো কোন সমস্যা থাকলে তা উল্লেখ করা হয়।

আমার গ্যাজেটঃ অদ্ভুত সব জিনিসের অনলাইন মেলা এটি। হোক তা ফ্যাশন, খেলনা কিংবা নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সবই এখানে পাবেন। অদ্ভুত জিনিস সংগ্রহের নেশা থাকলে অবশ্যই এখানে ঢু মারতে পারেন। আর এসব জিনিস গিফট হিসেবেও দারুণ। তাই প্রিয়জনকে কি গিফট করবেন তা ভেবে না পেলেও এখানে আসতে পারেন।

টেকশপঃ বুয়েট বা অন্যান্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে রোবট নিয়ে বেশ মাতামাতি হয়। কিন্তু যারা রোবট তৈরি করেন তাদের অভিযোগ একটাই। এদেশে পার্টস পাওয়া যায় না। তাদের কথা চিন্তা করেই রোবটিক্সের নানা যন্ত্রপাতি আমদানি করে টেকশপ। এতে পাওয়া যাবে নানা ধরনের সেন্সর, মোটর, আইসি এবং আর্দুইনো কিট। আর এতে রোবট তৈরির টিউটোরিয়ালও পাবেন। এই টিউটোরিয়ালগুলো একেবারে হাতেখড়ি পর্যায়ের। তাই রোবটিক্স সম্পর্কে ধারনা কম থাকলেও টিউটোরিয়াল দেখেও অনেক কিছুই বানাতে পারেন।

প্রজেক্ট ম্যানেজারের পেশাগত দায়িত্ব

To read this article in English please click this link

খুব সাধারণভাবে বলতে গেলে, যেকোনো ইস্যুতে সরাসরি, নৈতিক এবং আইনানুগ হস্তক্ষেপ করা। এক্ষেত্রে অবশ্যই খোলামেলা এবং অগ্রগামী হওন। যেকোনো সমস্যা এড়িয়ে না গিয়ে দ্রুত এবং সুন্দরভাবে সমাধান করুন। পেশাগত দায়িত্ব দুটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা:-
১. পেশার প্রতি দায়িত্ব
২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব।

১. পেশার প্রতি দায়িত্ব:
১. সকল প্রাতিষ্ঠানিক নিয়মনীতি মেনে চলা
২. কাজের উন্নয়ন সাধন করা।

২. গ্রাহক এবং আমজনতার প্রতি দায়িত্ব:
১. গ্রাহকদের কাছে সত্য এবং সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা
২. সন্তুষ্টির সাথে এবং সঠিকভাবে সেবামুলক কাজগুলো সম্পাদন করা।
৩. প্রতিষ্ঠানকে আত্মবিশ্বাস প্রদান করে এমন তথ্যসমূহ এবং স্পর্শকাতর বিষয়গুলির প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক রক্ষণাবেক্ষণ করা।
৪. কোন কাজের প্রতি আগ্রহের কমতি থাকলে তা যেন গ্রাহকদের উপর বিরূপ প্রভাব না ফেলে সেদিকে খেয়াল রাখা।
৫. ঘুষ গ্রহণ না করা।

পেশাগত দায়িত্ব পাঁচভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমনঃ-
১. সততা এবং পেশাদারিত্ব
২. অভিজ্ঞতা অর্জন
৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা অর্জন
৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন
৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা।

১. সততা এবং পেশাদারিত্ব: সংক্ষেপে বলতে গেলে সবসময় ঠিক কাজটি করুন আর সব নিয়ম মেনে চলুন। বিশেষ করে যে শহরে বা দেশে কাজ করছেন সেই অঞ্চলের নিয়ম কানুনের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিন। যদি প্রজেক্টটি অন্য দেশের সাথে সংশ্লিষ্ট হয় তবে সেই দেশের নিয়মনীতির সাথেও আপোষ করতে হতে পারে। এজন্য কাজ শুরু করার পূর্বে সেই দেশের আইন কানুন সম্পর্কে খোজ নেয়াটা জরুরী। প্রতিষ্ঠানের নীতিসমূহ মেনে চলুন আর সবসময় উঁচু স্তরের মানবীয় গুণাবলী নিজের মধ্যে ধরে রাখুন।
পেশাদারিত্ব: প্রজেক্টের জন্য প্রয়োজনীয় সকল কাজ বাস্তবায়ন করুন। PMI এরকম প্রায় ৪৪টি কাজের পরামর্শ দেয়। এসব করলে সময়, খরচ এবং ঝুঁকি সবই হ্রাস পায় এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সম্মান: অন্যকে সম্মান করুন। PMI মিশ্র সংস্কৃতির উপর জোরালো পরামর্শ দেয় যাতে অন্যের সংস্কৃতিকে সম্মান করা হয়। ক্লায়েন্টের তথ্য যথাযথভাবে সংরক্ষণ করাও গুরুত্বপূর্ণ।

২. অভিজ্ঞতা অর্জন:
- সহকর্মী এবং কর্মক্ষেত্রে অন্যান্য পেশাদার কর্মীদের সাথে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।
- PMI শিক্ষাদান, প্রকাশনা এবং লেখালেখির মাধ্যমে প্রজেক্টের জন্য দক্ষ কর্মী তৈরি করাকে উৎসাহিত করে।

৩. ব্যক্তিগত যোগ্যতা বৃদ্ধি:
- PMI কর্মক্ষেত্র থেকে অনবরত জ্ঞান অর্জন করে ব্যক্তিগত উন্নয়নকে উৎসাহিত করে।
- আপনার পেশাগত দুর্বলতা সম্পর্কে জানুন এবং সেগুলি দূর করার চেষ্টা করুন।

৪. বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সমন্বয় সাধন: বিনিয়োগকারীদের সাথে মনোমালিন্য হতেই পারে। তাই এসময় খোলামেলা এবং সোজাসাপ্টা কথা বলুন। আর এধরনের সমস্যায় সবসময় গ্রাহকদের পক্ষাবলম্বন করুন

৫. নিজ দল এবং বিনিয়োগকারীদের সাথে একত্রে কাজ করা:
- আলোচনা করুন মুক্তভাবে।
- সংস্কৃতি-গত ব্যবধান সম্মানের সাথে দেখুন।
- অলসতা এবং অবহেলা সহ্য করবেন না।

আর্থ সামাজিক এবং পরিবেশগত স্থিতিশীলতা: যদি প্রজেক্টের কাজে কোন সামাজিক বা পরিবেশগত সমস্যার সৃষ্টি হয় তবে আগেই প্রকাশ করে ক্ষয় ক্ষতি যথাসম্ভব কমানোর চেষ্টা করা উচিৎ। প্রয়োজনে পদত্যাগ করতেও পিছপা হবেন না।

টাইপোগ্রাফি কি এবং কেন?

শৈশবে হাতের লেখা সুন্দর করতে গিয়ে পেন্সিল ভেঙ্গেছেন প্রায়ই। এবার কম্পিউটারে টাইপোগ্রাফি প্র্যাকটিস করতে গিয়ে অসংখ্যবার কলম ভাঙ্গার স্বাদ নিতে পারেন। বলাই বাহুল্য কলমটা ভার্চুয়াল। তাই এতে কোন ভোগান্তিও নেই। টাইপোগ্রাফি জিনিষটা কি ভোজনীয় না পরনীয় সেই প্রশ্নের উত্তরও খুঁজছেন নিশ্চয়ই? সহজভাবে বলতে গেলে টাইপোগ্রাফি হচ্ছে লেখার শৈল্পিক উপস্থাপনা। অবশ্য শিল্পের জ্ঞান ছাড়াও কেউ কেউ মাঝে মাঝে দারুণ টাইপোগ্রাফি করে ফেলেন। তাই আমরা কাউকেই ছোট করে দেখছিনা। টাইপোগ্রাফি অনেক পুরনো একটি শিল্প। বিশেষ করে অনেক আগে থেকেই মুসলিম শিল্পীরা কোরআন ও হাদিসের পবিত্র বাণীকে শৈল্পিক ভাবে লিখে রাখতেন। এজন্য আরবি টাইপোগ্রাফি অনেক সমৃদ্ধ। ক্যালিগ্রাফি ও টাইপোগ্রাফির অর্থ এক হলেও ক্যালিগ্রাফি বলতে একচ্ছত্র ভাবে আরবি টাইপোগ্রাফিকেই বোঝানো হয়। যেহেতু আগে কম্পিউটার ছিল না তাই তখন হাতেই ক্যালিগ্রাফি করা হত। আর সেসব ক্যালিগ্রাফির উদ্দেশ্য ছিল উপহার দেয়া অথবা কোন ধর্মীয় বাণীকে সহজে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। ইসলামিক স্কলার হওয়ায় আমার বাবাও আগে অনেক ক্যালিগ্রাফি উপহার পেতেন।

Arabic Typography
Arabic Typography

 

Oriental_Strokes_by_Ramography

খুব সম্ভবত আপনার বাড়িতেও এরকম কিছু ক্যালিগ্রাফি আছে। গ্রাফিক ডিজাইন শেখার পর থেকে দেয়ালে ঝুলে থাকা সেইসব ক্যালিগ্রাফিই আমাকে বারবার ক্যালিগ্রাফি করার অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে। আর সামান্য কিছু স্টাডি করার পর করেই ফেলব। আগে টাইপোগ্রাফি নিজেই একটি স্বতন্ত্র শিল্প বিবেচিত হলেও বর্তমানে এটি অন্যান্য ডিজাইন জবের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেমন ম্যাগাজিন, ফ্লায়ার বা ব্রাশিউর তৈরির সময়ও টাইপোগ্রাফির দিকে আলাদা নজর দিতে হয়। যখন কোন টাইপোগ্রাফি তার লেখায় একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর নাম ধারণ করে আর লেখার প্রেজেন্টেশনে সেই নামের সার্থকতা ফুটিয়ে তোলে তখন তাকে টাইপোগ্রাফিক লোগো বলা হয়। যেমন ধরুন কোকাকোলার লোগো দেখলেই একটি তরল ঝাঁঝালো জিনিষের কথা মনে হয়। আর তৃষ্ণার্ত হলে তো কথাই নেই। যাই হোক নিচের এই লোগোটি দেখুন।

Housing logo
Housing logo

এটি একটি হাউজিং কোম্পানির লোগো। কোম্পানির নাম Epsom Builders Limited যার সংক্ষিপ্ত রূপ EBLএই টাইপোগ্রাফিতে স্থান পেয়েছে। আর ঘরের আকৃতি দেখেই এই কোম্পানি সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায়। আবার নিচের এই বাংলা টাইপোগ্রাফির দিকে নজর দিন।

Untitled-1

এতে মসজিদ লেখা হয়েছে এবং আকৃতিও অনেকটা মসজিদের মত হয়েছে। মূলত কোন লেখার ফন্টের মাধ্যমেই টাইপোগ্রাফির শুরু। আর প্রয়োজনে এরপরেও অনেক কাজ করা হয়। এর পুরো প্রক্রিয়াই আগামী পোস্টে দেখানো হবে ইনশাল্লাহ।

প্রোজেক্ট শুরুর নানা দিক

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট শুরু হয়?
প্রোজেক্ট সাধারণত তিনটি কারণে করা হয়। যেমনঃ-
ব্যবসায়িক প্রয়োজনঃ উদাহরণ স্বরূপ কোন সরকার তাদের এয়ারলাইন্স কোম্পানির নিরাপত্তা ব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যুক্ত করতে চায়। কিংবা একটি কোম্পানি তাদের ই-কমার্স সাইটে সফলতা পেতে চায়।
সুবিধাঃ প্রযুক্তিগত সমস্যার দ্রুত সমাধান বা এধরনের সুবিধা কাজে লাগাতেও প্রজেক্ট করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ এক আইফোন লক্ষ্য করেই অনেকগুলো প্রজেক্ট করা যেতে পারে।
সমস্যাঃ কোন সমস্যা এড়িয়ে চলতে বা প্রশমিত করতে। যেমন কোন এয়ারপোর্টে বছরে দু-একটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। কর্তৃপক্ষ এর কারণ উদঘাটন এবং সমাধান প্রকল্পে একটি প্রোজেক্ট হাতে নিতে পারেন।

কিভাবে একটি প্রোজেক্ট নির্বাচিত করা হয়?
একটি নির্দিষ্ট প্রোজেক্টে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা থাকতে পারে। আবার একটি কোম্পানির একাধিক প্রোজেক্টও থাকতে পারে এবং এর থেকে তাদের যেকোনো একটি নির্বাচিত করতে হয়। কিন্তু কিভাবে?

১. স্কোরিং মডেলঃ অপেক্ষাকৃত ভাল বা লাভজনক প্রকল্পগুলি চিহ্নিত করে এক ছকে সাজিয়ে নিন। এবারে বিভিন্ন দিক খেয়াল রেখে এগুলির যথাযথ মূল্যায়ন করে প্রতিষ্ঠানের জন্য সর্বোত্তম প্রকল্পটি বেছে নিন।

২. লাভ এবং সাশ্রয়ঃ এক্ষেত্রে খরচ এবং লাভের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিন। অবশ্যই স্বল্প মেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পের জন্য আলাদা বিশ্লেষণ করুন।

৩. অর্থনৈতিক অবকাঠামোঃ এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলি মাথায় রাখুন
লাভ এবং ব্যয়ের অনুপাত
নগদ অর্থের যোগান
টাকার বর্তমান মূল্য এবং সার্বিক মূল্য
সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয়
নগদ অর্থের কাঙ্ক্ষিত মুনাফা অর্জনের সম্ভাবনা
পুনরায় বিনিয়োগ

আপনার প্রজেক্ট কি সফল হবে?
অনেক গাণিতিক পদ্ধতি আছে যার মাধ্যমে কোন প্রজেক্টের সফলতা সম্পর্কে মোটামুটি আন্দাজ করা যেতে পারে।

বিনিয়োগকারীদের বিবেচনায় রাখার দরকার আছে কি?
অবশ্যই। কারণ একটি প্রোজেক্ট এক পক্ষকে লাভবান করলেও অপর পক্ষের কাছে ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। তাই প্রোজেক্ট ম্যানেজারকে এই দুই পক্ষকেই সামাল দিতে হয়।

প্রোজেক্টকে কিভাবে নিয়মের গণ্ডিতে আবদ্ধ করবেন?
একটি চার্ট তৈরি করুন যা ব্যবসায়িক প্রয়োজন এবং এর ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করে। এটি শুধুমাত্র একটি ডকুমেন্ট যা প্রোজেক্ট অনুমোদনের পূর্বে যাচাই করা হয়।

চার্টারে যেসব তথ্য থাকবেঃ
কনট্রাক্ট
কাজের বিবরণ
ব্যবসায়িক পরিবেশ
প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়া

চার্টার প্রণয়নে যা দরকারঃ
প্রজেক্ট নির্বাচন পদ্ধতি
প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা
বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন

চার্টার থেকে যেসব তথ্য পাওয়া যেতে পারেঃ
প্রজেক্টের নির্ভুলতা
প্রজেক্টের বর্ণনা
প্রজেক্টের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম
অনুমান
উঁচু স্তরের শিডিউল
ব্যয় পরিকল্পনা
প্রস্তাবিত ব্যবস্থাপক

পূর্ব প্রস্তুতিমুলক কর্মক্ষেত্র তৈরির ঘোষণাঃ
প্রোজেক্ট চার্টার অনুমোদনের পর একটি উপযুক্ত কর্মক্ষেত্রের জন্য বিবৃতির প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। এটি বিনিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা করে সমাধান করা যেতে পারে।

বিবৃতিতে যা থাকতে হবেঃ চার্টারে যেসব বিষয় রাখতে হবে সেই একই বিষয়গুলি এখানেও রাখতে হবে।

যন্ত্রপাতি এবং কলাকৈশলঃ
ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি
তথ্য ব্যবস্থাপনা

বিবৃতির তালিকাঃ
লক্ষ্যসমূহ
উৎপাদিত পণ্য
উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা
প্রোজেক্টের পরিসীমা
প্রাথমিক দুর্ঘটনা
শিডিউল
টিম
ঝুঁকি
ব্যয় নিরূপণ

আমরা Program বাদে web-site তৈরি করব কিভাবে? How to create web-sites without programming

আমরা Program বাদে website তৈরি করব কিভাবে?
কিছু CMS Software আছে যা ব্যবহার করে আমরা অতি সহযে website তৈরি করতে পারি। সেগুলোর মধ্যে জনোপ্রিয় হল
• জুমলা: Download link: http://www.joomla.org/download.html
• ওয়াডপ্রেস Download link: http://wordpress.org/
• দ্রুপার : Download link: https://drupal.org/project/download
এগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হবে?
এগুলোর জন্য ১টি local server প্রয়োজন। যার Download link হল https://www.apachefriends.org/download.html
Download এরপর install করতে হবে । এবার ঐ CMS Software টি C:\xampp\htdocs এর মধ্যে Extact করে রাখতে হবে।এবার C:\xampp তে xampp-control করুন। এখানে apache,mysqul on করুন। এবার browser open করুন। লিখুন http://localhost/xampp/। phpMyAdmin এ privileges এ Add a new User host: localhost এবং পূরণ করে CMS Software install করতে browser এ লিখুন http://localhost/ CMS Software এর নাম, যে নামে Extact করেছেন।এরপর সহযে install করে ব্যবহার করুন।

 

Recursive Function বিষয়ক কিছু কথা : On Recursive Function

আধুনিক সকল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এই Recursive Function কে ব্যাবহার করে অনেক জটিল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। যদিও সঠিক ভাবে না বোঝার কারণ এ অনেকেই এই পদ্ধতি ব্যাবহার করেন না। Recursive Function অর্থ একটি function যখন নিজের ভিতর তার নিজেকে call করে। এই প্রক্রিয়া ততক্ষন চলতে থাকে, যতক্ষণ function টি নির্দিষ্ট কোন parameter এর জন্য কোন সংখ্যা return না করে। একটি উদাহরন দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার ভাবে দেখা যাক।

int factorial ( int i ) //line 1
{ //line 2
if ( i == 0) //line 3
return 1; //line 4
return i * factorial ( i - 1); //line 5
}
//line 6
এখানে factorial ( i ) function টি তার নিজের মান হিসাব করার জন্য factorial ( i-1) কে কল করেছে। যেহেতু টি নিজের ভিতর নিজেকে ই একটি ভিন্ন parameter দিয়ে কল করেছে, তাই এটি একটি recursive function। ধরা যাক আমরা factorial(4)কে কল করছি। এই ক্ষেত্রে এটি factorial(3) কে কল করবে। যা আবার factorial(2) কে কল করবে। এই প্রক্রিয়া ততক্ষন চলবে যতক্ষণ factorial(0)কল না হয়, যা ১ return করবে। যা এরপর বিপরীত প্রক্রিয়ায় factorial(1) হিসাব করতে ব্যাবহার করা হবে। এই প্রক্রিয়া চলবে যতক্ষণ factorial(4) এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট মান না আসে।
factorial(0)=1, factorial(1)=1*1, factorial(2)=2*1*1, factorial(3)=3*2*1*1, factorial(4)=4*3*2*1*1=24

এই প্রক্রিয়া তে Fibonacci Series, Tower of Hanoi জাতীয় আরও জটিল সমস্যা অল্প কয়েক লাইন প্রোগ্রাম ব্যাবহার করে সহজে সমাধান করা সম্ভব।

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে : IT and Bangladesh

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে IT সম্পর্কিত প্রবন্ধ উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আসুন আমরাও এবার সংক্ষেপে IT প্রযুক্তি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইঃ

IT এর পূর্ণরূপ হলো Information Technology বা তথ্য প্রযুক্তি। IT হচ্ছে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এমন একটি সরঞ্জাম যা তথ্য জমা রাখতে,প্রেরণ করতে এবং কায়দা ও পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহ্রত হয়ে থাকে।এটি হচ্ছে একই শব্দে কম্পিউটার ও টেলিফোন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করার একটি সুবিধাজনক অঙ্গীকার। IT প্রযুক্তিকে “তথ্য বিপ্লব” নামেও অভিহিত করা হয়।

IT এর সাথে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শ্রমশিল্প জড়িত।কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার,সফটওয়্যার,ইলেকট্রনিক্স,সেমিকন্ডাক্টর,ইন্টারনেট,টেলিকম সরঞ্জাম, e- বানিজ্য এবং নানান যন্ত্রাংশের পরিষেবায় IT অন্তর্ভুক্ত।তাইতো সারা বিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়ে থাকে IT প্রযুক্তির পেছনে।

এছাড়া শিক্ষার বিবর্তনের উপরেও IT প্রযুক্তির বড় ধরনের প্রভাব লক্ষনীয়।যেমন-ইহা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষাদান ব্যবস্থাকে করেছে আরো সহজ।ইহা উন্নত শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে। IT এর বদৌলতে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারে,যা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে IT প্রযুক্তি অবশ্যই বড়মানের পরিবর্তন এনেছে।উন্নত দেশসমূহের ন্যায় বাংলাদেশে IT প্রযুক্তির এই প্রসার অবশ্যই সাধুবাদ জানানোর মতো।দেশে IT এর ব্যবহার যতো বাড়বে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ততোই সহজ হবে।

পিসিকে ব্যবহার করুন সাউন্ড সিস্টেম হিসেবে

জন্মদিন বা যে কোন ঘরোয়া পার্টিতে প্রায়ই সাউন্ড সিস্টেমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এধরনের ছোটখাটো অনুষ্ঠানে যেহেতু খুব বেশি সাউন্ডের প্রয়োজন হয় না তাই সাউন্ড সিস্টেমের কাজটি পিসির স্পিকারেই সেরে ফেলা যায়। এজন্য আপনার পিসির অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮ হতে হবে (অন্যটাতেও হতে পারে) এবং ভালো মানের স্পিকারের সাথে চাই একটি মাইক্রোফোন। প্রথমে মাইক্রোফোনটি পিসিতে লাগিয়ে নিন। Windows can now play sound from this device নোটিফিকেশন আসবে। এরপর ভলিউম আইকনে রাইট ক্লিক করে Recording devices ক্লিক করুন। একটি লিস্টে আপনার মাইক্রোফোনের নাম দেখানো হবে।

2014-05-29_135821

এই মাইক্রোফোনের নামের উপর রাইট ক্লিক করে Properties>Listen ক্লিক করুন। Listen to this device চেক বক্সে টিক দিয়ে Apply>OK ক্লিক করুন।

2014-05-29_135838

এবারে মাইক্রোফোনটি হাতে নিয়ে গলা ছেড়ে গান গাইতে থাকুন। আপনার গান স্পিকারে শোনা যাবে। এটি বন্ধ করতে Listen to this device চেক বক্সের টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিয়ে আবার Apply>OK ক্লিক করুন। উল্লেখ্য হেড ফোনের সাথে যুক্ত থাকা মাইক্রোফোনে সাউন্ড কোয়ালিটি ভালো আসে না। এজন্য সেপারেট মাইক্রোফোন কিনে নেয়াই ভালো।

আজ আমরা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ এ কিভাবে পেজ নাম্বার দিতে হয় তা শিখবো। How to insert page numbers in MS-Word 2007

বর্তমানে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড আমাদের দৈনন্দিন কাজের একটা অংশ হয়ে গেছে। আজ আমরা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ এ কিভাবে পেজ নাম্বার দিতে হয় তা শিখবো।
লেখকঃ আমিনুল ইসলাম (Aminul Islam)

প্রথমে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করে প্রয়োজনীয় লেখা শেষ করার পর হোম(Home) এর পাশে লেখা ইন্সারট(Insert)বাটন এ ক্লিক করতে হবে। এরপর হেডার এন্ড ফুটার(Header & Footer) লেখা অংশের মধ্যে পেজ নাম্বার(Page Number) লেখা বাটনে ক্লিক করার পর পেজ নাম্বার দেয়ার বিভিন্ন স্টাইল চলে আসবে। আপনি নিজের ইচ্ছামত যেকোনরকমের স্টাইল ব্যাবহার করতে পারেন। আপনি চাইলে উপরে, মার্জিন বা যেকোন দিকে পেজ নাম্বার দিতে পারেন তবে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত পেজ নাম্বার দেয়ার ধরণ হচ্ছে পেজের ঠিক শেষের দিকে দেয়া। নিজের পছন্দমত স্টাইল সিলেক্ট করার পরপরই সব পেজে সিলেকশন অনুযায়ী পেজ নাম্বার চলে আসবে।

প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্টঃ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

প্রোজেক্ট বলতে কি বোঝায়?
প্রোজেক্ট বলতে এমন কর্মকাণ্ডকে বোঝায় যাতে বিভিন্ন পরিকল্পনা ও প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কোন পণ্য উৎপাদন করা হয় কিংবা কোন সেবা প্রদান করা হয় অথবা যেকোনো ধরনের ফলাফল প্রদান করা হয়। পণ্য বলতে কোন ভৌত বস্তু যেমন একটি টেলিভিশনকে বোঝায়। সেবা বলতে ইন্টারনেট কিংবা একটি ওয়েবসাইট আর ফলাফল বলতে কোন রিসার্চ প্রোজেক্টের জ্ঞান ভিত্তিক ফসল যেমন অ্যনালাইটিক্যাল মডেল বা কোন কিছুর প্রমাণকে বোঝানো হচ্ছে। প্রোজেক্ট একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যাতে কোন ধারণাকে ভিত্তি করে কোন ফলাফল আশা করা হয় আর সেই ফলাফল প্রাপ্তির উদ্দেশ্যে নানা পরিকল্পনা এঁটে তা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বাস্তবায়ন করা হয়। এছাড়া এতে নানামুখি তদারকি ও নিয়ন্ত্রনের ব্যবস্থা থাকে যাতে প্রত্যাশিত ফলাফল সময় মত পাওয়া যায়।

প্রোজেক্ট ও অপারেশনের পার্থক্য:
অপারেশন আর প্রোজেক্ট এক কথা নয়। অপারেশন বলতে কোন প্রতিষ্ঠানকে চলমান রাখার প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়। যেমন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে অপারেশন বলতে ক্লাস চালিয়ে যাওয়া এবং স্বাভাবিক গবেষণা পরিচালনা করাকে বোঝায়। আবার একটি ফুড শপের জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার বিক্রি করাটাই একটি অপারেশন। কিন্তু একটি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা একটি ফুড শপ তৈরির প্রক্রিয়াকে প্রোজেক্ট বলা হয়। সফ্টওয়্যার ডেভলপমেন্টের বেশিরভাগ প্রক্রিয়াই প্রোজেক্ট নির্ভর।

প্রোজেক্টের বিভিন্ন ধাপ:
১. সুচনাঃ এই ধাপে প্রোজেক্টের কাজ আরম্ভ করা হয়।
২. পরিকল্পনাঃ এই ধাপে লক্ষ্য কিভাবে অর্জন করা হবে তার পরিকল্পনা করা হয়। আর এই পরিকল্পনা অবশ্যই বাস্তবায়ন ও তদারকির সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
৩. বাস্তবায়নঃ এই ধাপে লক্ষ্য অর্জনে পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা হয়।
৪. তদারকিঃ প্রোজেক্টের অগ্রগতি তদারকি করাই এ ধাপের প্রধান কাজ। এছাড়া অগ্রগতি অনুযায়ী পরিকল্পনার পরিবর্তন এমনকি বাস্তবায়নেও পরিবর্তন আনতে হয়।
৫. সমাপ্তিঃ লক্ষ্য অর্জিত হওয়ার পর এই ধাপে প্রোজেক্ট সমাপ্ত হয়।
প্রোজেক্ট পরিচালনায় প্রয়োজনীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রসমুহঃ
প্রতিটি প্রোজেক্টের লক্ষ্য অর্জনে কিছু বিশেষ জ্ঞান ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়। একটি প্রোজেক্টে বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়। প্রতিটি প্রক্রিয়াতেই পুরো প্রজেক্টের একটি অংশকে লক্ষ্য হিসেবে নেয়া হয়। এতে সাধারণত কাঁচামাল প্রয়োগ করে তারপর যন্ত্রপাতি ও কিছু কৌশল প্রয়োগ করে কোন কিছু উৎপাদন করা হয়। এজন্য প্রতিটি প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে সেই ক্ষেত্রের জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এরকম সাধার ক্ষেত্রগুলি হচ্ছেঃ
১. সুযোগ সুবিধার উপযুক্ত প্রয়োগ
২. সময় ব্যবস্থাপনা
৩. ব্যায় ব্যবস্থাপনা
৪. মানব সম্পদ উন্নয়ন
৫. উৎপাদন পর্যালোচনা
৬. ঝুকি ব্যবস্থাপনা
৭. মান নিয়ন্ত্রন
৮. সমন্বয় তৈরিকরন
৯. যোগাযোগ ব্যবস্থাপনা
প্রতিষ্ঠান ধরন অনুযায়ী যেভাবে প্রোজেক্ট প্রভাবিত হয়ঃ
১. কাজ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানঃ
এধরনের প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি আলাদা কাজের জন্য আলাদা ডিপার্টমেন্টে বিভক্ত থাকে। প্রজেক্টের কাজসমুহ সাধারণত এই ধরনের আলাদা স্বাধীন ইউনিটগুলোর দ্বারাই সম্পাদিত হয়। যদি অন্য কোন ইউনিটের সাহায্য প্রয়োজন হয় তবে ম্যানেজারের মাধ্যমে তার ব্যবস্থা করা হয়। সাধারণত প্রতি ইউনিটে একজন করে ম্যানেজার থাকেন। তবে ইউনিটের আকার বেশি বড় হলে তাতে একাধিক ম্যানেজারও থাকতে পারেন। এধরনের প্রতিষ্ঠান খুব বেশি সংখ্যক প্রোজেক্ট পরিচালনা করতে পারে না। এতে প্রোজেক্ট ম্যানেজার খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নন। তারা খুব অল্প ক্ষমতা কিংবা একেবারেই কোন ক্ষমতা ছাড়া শুধুমাত্র পার্ট টাইম জব করে থাকেন।

২. প্রোজেক্ট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানঃ
এধরনের প্রতিষ্ঠান প্রজেক্টের ভিত্তিতেই পরিচালিত হয়। এতে বেশিরভাগই প্রোজেক্টের কাজ করা হয়। বেশিরভাগ মূলধন প্রোজেক্টের পেছনে বিনিয়োগ করা হয়। প্রোজেক্ট মানেজারই এখানে সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী হয়ে থাকেন এবং তারা সাধারণত ফুল টাইম কাজ করে থাকেন।

৩. ম্যাট্রিক্স প্রতিষ্ঠানঃ
কাজ ভিত্তিক ও প্রোজেক্ট ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের মিলিত রূপ ম্যাট্রিক্স। এধরনের প্রতিষ্ঠান প্রোজেক্টের কাজে ভালো হলেও নন প্রজেক্ট কাজে ভালো হয় না।
কিছু পরিভাষা যা জানা থাকতে হবেঃ
প্রোজেক্ট, প্রতিষ্ঠান, বিনিয়োগকারী, প্রক্রিয়া, জ্ঞানের ক্ষেত্র, প্রতিষ্ঠান পরিচালনা, প্রোজেক্ট ব্যবস্থাপনা, প্রোগ্রাম, প্রোগ্রাম পরিচালনা, প্রোগ্রাম পরিচালনার অফিস।

প্রয়োজনীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রসমুহের বিস্তারিত বিবরণঃ
১. সুযোগ সুবিধার উপযুক্ত প্রয়োগঃ
সুযোগ তৈরি
সুযোগ সুবিধার বিস্তারিত ব্যাখ্যা
সুযোগ তৈরিতে কৌশল অবলম্বন
সুযোগ নিয়ন্ত্রন
নিশ্চিতকরন

২. সময় ব্যবস্থাপনাঃ
কার্যক্রমের বিস্তারিত বিবরণ
ধারাবাহিকতা
প্রয়োজনীয় মূলধন সম্পর্কে আনুমানিক হিসাব
শিডিউল প্রণয়ন
শিডিউল নিয়ন্ত্রণ

৩. মানব সম্পদ উন্নয়নঃ
মানব সম্পদ পরিকল্পনা
টিম গঠন
টিমের উন্নয়ন সাধন
টিম ব্যবস্থাপনা

৪. উৎপাদন পর্যালোচনাঃ
উৎপাদিত পণ্যের রক্ষণাবেক্ষণ

৫. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাঃ
পরিকল্পনা
ঝুঁকি শনাক্তকরণ
ঝুঁকি বিশ্লেষণ
ঝুঁকি নিয়ন্ত্রন

৬. মান নিয়ন্ত্রণঃ
মান পরিকল্পনা
মানের নিশ্চয়তা
মান নিয়ন্ত্রণ

৭. সমন্বয় তৈরিঃ
প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন
প্রোজেক্ট বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান
প্রোজেক্টের যাবতীয় কাজ তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ
প্রোজেক্ট সমাপ্তি করন

৮. যোগাযোগ ব্যবস্থাপনাঃ
যোগাযোগ পরিকল্পনা
বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবারহ
প্রোজেক্ট পারফরম্যান্স ও বর্তমান হাল অবহিতকরন
যেকোনো সমস্য্য বিনিয়োগকারীদের সাথে যোগাযোগ

কীভাবে পিএইচপি ইন্সটল করবেন এবং হেল ওয়ার্ল্ড প্রোগ্রাম লিখবেন? Install PHP and Write Hello World Program

পিএইচপি প্রোগ্রামিং শুরু করার আগে আপনাকে প্রথমে কম্পিউটারকে পিএইচপি প্রোগ্রামিং এর উপযোগী করতে হবে। এর জন্য নিচের সফটওয়্যার গুলু ইন্সটল করতে হবেঃ
• PHP
• Apache
• MySql
• Text Editor
এখন আপনি এতগুলু সফটওয়্যার আলাদা ভাবে ইন্সটল না করে, XAMPP নামক একটি মাত্র সফটওয়্যার দ্বারা সব কাজ শেষ করতে পারবেন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রী তে পাওয়া যায়। নিচের ধাপ গুলু অনুসরন করার মাধ্যমে আপনি সব কাজ শেষ করতে পারবেনঃ
• আপনার কাছে যদি সফটওয়্যার না থাকে তবে এখান থেকে(http://sourceforge.net/projects/xampp/) ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড শেষ হলে অন্য যেকোনো সফটওয়্যার যেভাবে ইন্সটল দিন, সেভাবেই এটি ইন্সটল করুন।
• ইন্সটল শেষ হলে আপনার কম্পিউটারে একটি নতুন শর্টকাট আইকন আসবে। আইকন এ ক্লিক করে XAMPP সফটওয়্যারটি চালু করুন। চালু করার পর এবং নামের পাশে Start বাটন এ ক্লিক করুন।
• যেকোনো ব্রাউজার ওপেন করে এড্রেস বারে http://localhost লিখে এন্টার চাপুন। যে পেজ আসবে সেখান থেকে English ক্লিক করুন। এখন কনফিগারেশন এর কাজ শেষ।
• এখন যেকোনো text edittor যেমন notepad, notepad++ open করুন এবং নিচের কোড টাইপ করে C:\xampp\htdocs Folder এর ভিতর save korun. Save করার সময় নামের শেষে .php দিয়ে সেভ করুন। যেমন আমি দিলাম hello.php
• এখন ব্রাউজার এড্রেস বারে http://localhost/hello.php লিখে এন্টার চাপুন। ব্রাউজার “Hello World” মেসেজ দেখাবে।
এবং এর মাধমেই পিএইচপি ইন্সটল করা ও হেল ওয়ার্ল্ড প্রোগ্রাম রুন করা শেষ হল।

 

 

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কিভাবে শিখবেন: How to learn web development

বর্তমানে আমাদের যুগে প্রোগ্রামিং একটি নিত্য প্রয়োজনীয় বিষয় এ পরিনত হয়েছে, বিশেষত যারা আউটন-সরচিং এর সাথে জরিত। ইন্টারনেট এ প্রোগ্রামিং শেখার অনেক উৎস আচে। জেমনঃ আমরা ইউটিউব থেকে টিউটোরিয়াল দেখে শিখতে পারি. তাছাড়া বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকেও সাহায্য নিয়ে শিখতে পারি। অনেকের কাছে ধারনা থাকে না যে কথা হতে শেখা শুরু করবে, তাই তাদের জন্য আজ আমার এই লেখা

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য আমাদের প্রথমে জানতে হবে এইচ টি এম এল। এর পরেই আমরা শুরু করব সি এস এস ২ ও ৩। এই বেসিক কোডিং এর পরেই আমাদের জানতে হবে জাভা এবং জেকয়ারি।এগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করার পর আমরা হাত দেব টুঁইটার বুটস্ত্রাপ এ। তারপর আমরা ওয়ার্ডপ্রেস এর কাজ গুল ভালভাবে আয়ত্তে আনতে পারব। এ ছারাও আমরা জুমলা তেও এবং ব্লগার এও প্রোগ্রামিং এর কাজ অনুশীলন করতে পারি। প্রোগ্রামিং সেখার জন্য আমার পক্ষ থেকে নতুন্দের জন্য নির্দেশনা টি কাজে লাগবে আশা করি। এটা আমার একান্ত নিজস্ব মতামত নয়।

আপনার ফোল্ডারকে Rename করুন একটু ভিন্নভাবে!! Rename Your Folder in a Different Way

ফোল্ডার Rename করার সময় শুধু Alt চেপে ধরে 0160 নাম্বারগুলো চাপুন। তারপর Enter চেপে অথবা বাহিরে কোথাও Click করে confirm করুন আর মজা দেখুন। ফোল্ডারের নামটি Blank দেখাবে।
ঠিক একি ভাবে আপনি 0169 ব্যাবহার করে © মানে কপিরাইট চিহ্ন ব্যাবহার করতে পারবেন

এভাবে আপনি নিচে দেয়া নাম্বার ব্যাবহার করে অনেক Symbol দিতে পারবেন আপনার ফোল্ডারে অথবা ফেইসবুকে, ব্লগে, ওয়েবসাইটে।

Number Symbol Number Symbol Number Symbol Number Symbol Number Symbol
1 ☺ 16 ► 31 ▼ 185 ╣ 200 ╚
2 ☻ 17 ◄ 171 ½ 186 ║ 254 ■
3 ♥ 18 ↕ 172 ¼ 187 ╗ 219 █
4 ♦ 19 ‼ 173 ¡ 188 ╝ 220 ▄
5 ♣ 20 ¶ 174 « 189 ╜ 221 ▌
6 ♠ 21 § 175 » 190 ╛ 222 ▐
7 • 22 ▬ 176 ░ 191 ┐ 223 ▀
8 ◘ 23 ↨ 177 ▒ 192 └ 224 α
9 ○ 24 ↑ 178 ▓ 193 ┴ 225 ß
10 ◙ 25 ↓ 179 │ 194 ┬ 233 Θ
11 ♂ 26 → 180 ┤ 195 ├ 234 Ω
12 ♀ 27 ← 181 ╡ 196 ─ 235 δ
13 ♪ 28 ∟ 182 ╢ 197 ┼ 236 ∞
14 ♫ 29 ↔ 183 ╖ 198 ╞ 237 φ
15 ☼ 30 ▲ 184 ╕ 199 ╟ 238 ε
188 ╝ 187 ╗ 186 ║ 185 ╣ 239 ∩
189 ╜ 194 ┬ 200 ╚ 210 ╥ 217 ┘
190 ╛ 195 ├ 201 ╔ 211 ╙ 218 ┌
191 ┐ 196 ─ 202 ╩ 212 ╘ 226 Γ
192 └ 197 ┼ 203 ╦ 213 ╒ 227 π
193 ┴ 198 ╞ 204 ╠ 214 ╓ 228 Σ
207 ╧ 199 ╟ 205 ═ 215 ╫ 229 σ
208 ╨ 209 ╤ 206 ╬ 216 ╪ 230 µ
231 τ 237 φ 242 ≥ 251 √ 247 ≈
232 Φ 238 ε 243 ≤ 252 ⁿ 248 °
233 Θ 239 ∩ 244 ⌠ 253 ² 236 ∞
234 Ω 240 ≡ 245 ⌡ 254 ■ 0169 ©

235 δ 241 ± 246 ÷ 0163 £ 0165 ¥
0166 ¦ 0167 § 01622 ٖ 016666 䄚 ᫞䇮0168787

WordPress Plugins

Plugins মূলত WordPress এর কার্যপরিধি প্রসারণ করার উপকরণ। WordPress তৈরি করার মূলে রয়েছে কোডের স্ফীতি কমিয়ে ওয়েবসাইট নির্মাণ কৌশলকে সহজতর করে তোলা। Plugins এমন কিছু function ও feature সরবারহ করে , যাতে করে WordPress ব্যবহারকারীরা তাদের website এর প্রয়োজন অনুযায়ী function ব্যবহার করতে পারে। আপনার website এর Plugins ব্যবস্থাপনার জন্য যদি কোন নির্দেশাবলি, ডাউনলোড, ইন্সটল, আপগ্রেড এর প্রয়োজন হয় তবে managing plugins.ds দেখুন। আর যদি আপনি আপনার নিজের plugin কে develop করতে চান তবে এর জন্য plugin resources দেখতে পারেন।

Plugin Repositories

WordPress plugin বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া যায়। তবে এর অফিসিয়াল উৎস হল-

Official WordPress plugins Repository

তবে সব plugins হয়ত এখানে নাও পাওয়া যেতে পারে, তাই চেষ্টা করতে হবে WordPress plugin এর জন্য web খুঁজতে।

Default plugin

নিম্নলিখিত plugin টি WordPress এর সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হয়-

Akismet

এটি আপনার website এর comment check করবে, এতে spam আছে কিনা। এছাড়া আপনি এটিকে manage এর অধীনে রেখে পর্যালোচনা করতে পারেন যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৫ দিন পর পর পুরানো spam হিসেবে মুছে যেতে পারে।

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ' অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।

 

WordPress এর Blog site এ যদি category যোগ করতে চাই : How to add category in WordPress site

WordPress এর Blogsite এ যদি category যোগ করতে চাই, তবে website এ প্রথমে login করতে হবে। এরপর দেখা যাবে সেখানে অনেকগুলো option রয়েছে , যার মধ্য থেকে dashboard কে select করতে হবে। dashboard এ click করার পর যেসব option আসবে তার মধ্য থেকে category কে বেছে নিতে হবে। category তে click করার পর add new তে click করে যে category add করতে চান তা add করা যাবে।

তথ্য প্রযুক্তি

Mursheda Binta Aziz

আধুনিক বিজ্ঞানের নানামুখী আবিষ্কার এর বৈচিত্রময়তার মাঝে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের সবচেয়ে বেশী অবাক করেছে এবং আমাদের জীবনকে সবচেয়ে বেশী প্রভাবিত করেছে ।

একবিংশ শতাব্দীর শুরুতেই যদি এ অবস্থা হয় তাহলে এ পৃথিবীকে বড় ধরনের যুদ্ধ-বিবাদ থেকে মুক্ত রাখতে পারলে, সভ্যতার বিকাশকে আমরা নিশ্চিতভাবে গ্রহান্তরে নিয়ে যেতে পারবো, তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমেই,জানতে পারবো এ সুবিশাল মহাবিশ্বে আমাদের আর কোন বুদ্ধিমান প্রতিবেশী আছে কিনা ।

মঙ্গলে রোবটের সাথে যোগাযোগ পরিচালনার মাধ্যমে মঙ্গলের নানাবিধ তথ্য সংগ্রহ করা,এতদুরের রোবটকে পৃথিবীতে বসেই মেরামত করা থেকে শুরু করে মহাকাশ যান নিয়ন্ত্রণ, উপগ্রহের মাধ্যমে সারাবিশ্বে নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ দ্রুত রক্ষা করা,একমহাদেশ থেকে আরেক মহাদেশের দূরতম মানুষকে জটিল চিকিৎসা সেবা সবচেয়ে বড় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে তৎক্ষণাত প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির বিস্ময়কর অগ্রগতির ফলেই ।
আজকে বিশ্বের দূরতম কোন গ্রামের ছেলে সময়ের ব্যবধান ডিঙ্গিয়ে উন্নত বিশ্বের কাজ সম্পাদন করে দিচ্ছে নিজ ঘরে বসে এ তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণেই ।
আমাদের হাতের ছোট মোবালটি দিয়েই উন্নত বিশ্বের কোন বিখ্যাত লাইব্রেরীর বই দেখতে পারি,ঘরে বসেই দূর্ শিক্ষণের মাধ্যামে যোগ্যতা লাভ করতে পারি ।

অল্পকথায় বলতে গেলে তথ্য প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অবদান রেখে যাচ্ছে প্রতিক্ষণ,প্রতিদিন ।

কম্পিউটারের যত্ন

কম্পিউটারের যত্ন
রিফাত জামিল ইউসুফজাই

কম্পিউটার কেনার পর আমরা ভুলেই যাই যে এর কিছুটা যত্নআত্তির প্রয়োজন আছে। নিয়মিত পরিচর্যা না করলে হয়তো একদিন এটা বিগড়ে

যেতে পারে। চলুন দেখি কিভাবে আমরা আমাদের এই যন্ত্রটির পরিচর্যা করতে পারি।

আমাদের দেশে ধূলা একটি বড় সমস্যা। কম্পিউটারেও প্রতিনিয়ত ধূলা জমে। এই ধূলা কম্পিউটারের ভিতর বিভিন্ন কানেক্টরে জমে অনেক

সময় বাধার সৃষ্টি করে। অনেক সময়ই দেখা যায় যে কম্পিউটার বুট করছেনা। আপনি হয়তো ভেবে গলদঘর্ম হচ্ছেন কি হলো। সার্ভিস

সেন্টারে নিয়ে গেলে ৫০০-২০০০ টাকার বিনিময়ে ঠিক করে আনতে হয় তখন। সার্ভিস সেন্টারের লোকজন আসলে তেমন কিছুই করে না,

তারা পূরো কম্পিউটার খূলে প্রতিটি ক্যাবল/পার্টস আলাদা করে পরিস্কার করে। এরপর আবার লাগিয়ে কম্পিউটার অন করে। শতকরা ৯৯

ভাগ ক্ষেত্রেই কম্পিউটার পরিস্কার করার পর বুট করে।

নিজে নিজে কম্পিউটার পরিস্কার করা এমন কিছু কঠিন কাজ না। একটু সাবধানে কাজ করলে আপনিও পারবেন। কম্পিউটার পরিস্কার করার

জন্য আপনার একটি ব্লোয়ার আর একটি তুলি/ব্রাশ লাগবে। যে কোন ক্যামেরার দোকানে ব্লোয়ার খোঁজ করলেই পাবেন। ৩০০-৫০০ টাকা

দাম নিবে। আর তুলি/ব্রাশ এর দাম ১৫-২৫ টাকা। একটু চিকন দেখে কিনবেন, যাতে যে কোন ফাঁক-ফোঁকড়ের ময়লা পরিস্কার করা যায়।

পরিস্কার করার শুরুতে কম্পিউটারের মেইন পাওয়ার ক্যাবলটি খুলে ফেলুন। সেই সাথে মনিটর এবং অন্যান ক্যাবলও খুলে ফেলুন। এরপর

কম্পিউটার কেসিং এর দুইদিকের ঢাকনা খুলুন। যদিআপনি প্রথমবার একাজ করেন তবে প্রথমেই ভিতরের কোন ক্যাবল বা পার্টস খোলার

দরকার নেই। শুরুতে নিজের নাক-মূখ রুমাল দিয়ে ঢেকে নিন। এরপর ব্লোয়ার দিয়ে ভিতরে যত জোরে সম্ভব বাতাস ব্লো করুন। প্রচুর ধূলার

বের বের হবে। ব্লো করার সময় খেয়াল রাখবেন ব্লোয়ারের নজল যেন খূব জোরে কোন কিছুতে আঘাত না করে। বেশ কয়েকবার ব্লো করার পর

তুলি/ব্রাশ দিয়ে বিভিন্ন ফাঁক-ফোঁকরে জমে থাকা ধূলা ঝেড়ে ফেলুন। সব ধূলা হয়তো কেসিং এর নিচের অংশে জমা হবে। এগুলো ব্রাশ দিয়ে

অপসারণ করুন। আপনি যদি জানেন কোন ক্যাবল/পর্টস কিভাবে খূলতে বা লাগাতে হয়তবে এবার সবগুলি ক্যাবল এবং পার্টস খূলে ফেলুন।

এবার আবার প্রতিটি অংশে ব্লো করুণ এবং তুলি/ব্রাশ দিয়ে ধূলা ঝাড়ুন। আর ক্যাবল/পার্টস খোলার অভিজ্ঞতা না থাকলে অভিজ্ঞ কাউকে

সাথে নিয়ে কাজটি করুণ। কোন ক্যাবল কোথায় কিভাবে লাগাতে এবং খূলতে হয় সেটা দেখে নিন তার মাধ্যমে। তার উপস্থিতিতে আপনিও

কাজটি করুন ২/৩ বার। কম্পিউটার ক্যাবল/পার্টসের সূবিধা হলো এগুলো যে কোন একদিকে লাগে, উল্টাভাবে চেষ্টা করলেও লাগবেনা।

প্রসেসর হার্ডডিস্ক খোলার দরকার নেই। তবে প্রসেসরের ফ্যান ভালমতো ব্লো করে পরিস্কার করতে ভুলবেন না। সবশেষে পাওয়ার সাপ্লাই এর

বাইরের ফোঁকড় দিয়ে ভালমতো ব্লো করুন। ভিতরের ধূলা আর বের হবে না, ভিতরেই থেকে যাবে। সব ঠিকমতো হলে এবার ক্যাবল/পার্টস

গুলি লাগিয়ে ফেলুন। ঢাকনা লাগানোর আগে পাওয়ার ক্যাবল লাগিয়ে কম্পিউটার অন করুন। আশা করি প্রথমবারেই বুট করবে। কোন কারণে

না করলে চেক করুন কোন ক্যাবল লুজ হয়ে আছে কিনা। সবকিছু ঠিক থাকলে কেসিং এর ঢাকনা লাগিয়ে দিন।

এই কাজটি আপনি প্রতি ২ মাসে একবার করুন। আশা করি আপনি অনেকদিন স্বাচ্ছন্দে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন।

সি এবং অ্যারে : Array in C

int marks[4][10] = {{80, 70, 92, 78, 58, 83, 85, 66, 99, 81}, {75, 67, 55, 100, 91, 84, 79, 61, 90, 97}, {98, 67, 75, 89, 81, 83, 80, 90, 88, 77}, {0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0}};

 

 #include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     int marks[4][10] = {{80, 70, 92, 78, 58, 83, 85, 66, 99, 81}, {75, 67, 55, 100, 91, 84, 79, 61, 90, 97}, {98, 67, 75, 89, 81, 83, 80, 90, 88, 77}, {0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0, 0}};  
     int col;  
     for(col = 0; col < 10; col++) {  
         marks[3][col] = marks[0][col] / 4.0 + marks[1][col] / 4.0 + marks[2][col] / 2.0;  
         printf("Roll NO: %d  Total Marks: %d\n", col + 1, marks[3][col]);  
     }  
     return 0;  
 }

 

 int marks[4][10];  
 int i, j;  
 for (i = 0; i < 4; i++) {  
     for (j = 0; j < 10; j++) {  
         scanf("%d", &ara[i][j]);  
     }  
 } 

 

#include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     int namta[10][10];  
     int row, col;  
     for (row = 0; row < 10; row++) {  
         for(col = 0; col < 10; col++) {  
             namta[row][col] = (row + 1) * (col + 1);  
         }  
     }  
     for (row = 0; row < 10; row++) {  
         for(col = 0; col < 10; col++) {  
             printf("%d x %d = %d\n", (row + 1), (col + 1), namta[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  
#include <stdio.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         printf("%s\n", saarc[row]);  
     }  
     return 0;  
 }  

 

 

#include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row, col, name_length;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         name_length = strlen(saarc[row]);  
         for(col = 0; col < name_length; col++) {  
             printf("%c ", saarc[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  


#include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     char saarc[7][100] = {"Bangladesh", "India", "Pakistan", "Sri Lanka", "Nepal", "Bhutan", "Maldives"};  
     int row, col, name_length;  
     for (row = 0; row < 7; row++) {  
         name_length = strlen(saarc[row]);  
         for(col = 0; col < name_length; col++) {  
             printf("(%d, %d) = %c, ", row, col, saarc[row][col]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  
 
 #include <stdio.h>  
 #include <string.h>  
 int main()  
 {  
     int ara1[5][5] = {{1, 2, 3, 4, 5}, {10, 20, 30, 40, 50}, {100, 200, 300, 400, 500}, {1000, 2000, 3000, 4000, 5000}, {10000, 20000, 30000, 40000, 50000}};  
     int ara2[5][5];  
     int r, c;  
     printf("Content of first array (ara1): \n");  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             printf("%d ", ara1[r][c]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     printf("\n");  
     // now start copy  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             ara2[c][r] = ara1[r][c];  
         }  
     }  
     printf("Content of second array (ara2): \n");  
     for (r = 0; r < 5; r++) {  
         for(c = 0; c < 5; c++) {  
             printf("%d ", ara2[r][c]);  
         }  
         printf("\n");  
     }  
     return 0;  
 }  


	

একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হতে গেলে যে জিনিসগুলো লাগবে তা হচ্ছে: How to be a great programmer

বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। আধুনিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের যাত্রা শুরু হয় সি দিয়ে। বর্তমানে যেসব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছে সেসব গুলোর একটা না একটা অংশ সি থেকে নেওয়া হয়েছে।
একজন দক্ষ প্রোগ্রামার হতে গেলে যে জিনিসগুলো লাগবে তা হচ্ছে–
১) এক বা একাধিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে ভালো দখল,
২) ভালো একটি IDE ব্যবহারের দক্ষতা,
৩) প্রোগ্রামিংয়ের মৌলিক বিষয়গুলো সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা,
৪) গণিত ও যুক্তিতে দক্ষতা,
৫) অবজেক্ট ওরিয়েনটেড প্রোগ্রামিংয়ে (OOP– Object Oriented Programming) দক্ষতা,
৬) ডাটা স্ট্রাকচার ও অ্যালগরিদমের মৌলিক জ্ঞান ও তা প্রয়োগের ক্ষমতা,
৭) যোগাযোগে দক্ষতা (Communication Skills),
৮) ইন্টারনেট ঘেঁটে অল্প সময়ে কোনো সমস্যার সমাধান বের করা বা দ্রুত কোন নতুন বিষয় শিখে নেওয়ার দক্ষতা,
৯) একটি সমস্যার পিছনে লেগে থাকার মানসিকতা,
১০) প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা।

ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ : How to take care of your laptops..

Antor Khan
আমাদের দেশে বর্তমানে ডেস্কটপ কম্পিউটার এর সাথে সাথে ল্যাপটপ কম্পিউটার এর ব্যাবহারও সমান তালে বেড়ে চলেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে ল্যাপটপ এর যত্ন নিতে হই। তবে চলুন জেনে নেই।

আমাদের অনেকেরই বদঅভ্যাস আছে বিছানাই ল্যাপটপ ব্যবহার করার। এটা ল্যাপটপ এর জন্য ক্ষতিকর।প্রয়োজন হলে ল্যাপটপ এর নিছে বই অথবা শক্ত কিছু রেখে তারপর ব্যবহার করুন।তবে টেবিল এই ব্যবহার করা সব থেকে ভাল।
কুলিং প্যাড ব্যবহার করুন।এতে ল্যাপটপ ঠাণ্ডা থাকে এবং এর আয়ু বাড়ে।
ব্যাটারি পাওয়ারে চালানোর সময় মনিটর এর উজ্জলতা কমিয়ে নিন।
সপ্তাহে অন্তত ৩ বার ৪০% চার্জ থাকা পর্যন্ত ব্যাটারিতে ল্যাপটপ ব্যবহার করুন।এতে ব্যাটারি এর আয়ু বাড়ে।
ল্যাপটপ এর স্কিন গ্লাস ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন।
যত সম্ভব কম প্রোগ্রাম চালু রাখুন। প্রয়োজন না থাকলে ওয়াই ফাই সংযোগ বন্ধ রাখুন।
যদি গেম খেলার কাজে ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তবে এক্সটারনাল মাউস কীবোর্ড ব্যবহার করুন।
যেকোনো প্রকার তরল দ্রব্য ল্যাপটপ থেকে দূরে রাখুন।
ল্যাপটপ এর ফলডিঙ অফ করার আগে খেয়াল করুন ল্যাপটপ এর কীবোর্ড এর উপর কিছু (হেডফোন এর জ্যাক,কলম ইত্যাদি) আছে কিনা।

ধন্যবাদ ।

ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং কি? What is Visual Programming

সবাইকে আমার সালাম ও আন্তরিক অভিনন্ধন জানায়।আজ আমি ভিসুয়াল বেসিক কি এই নিয়ে আলোচনা করব।
ভিসুয়াল শব্দটির বাংলা হচ্ছে সরাসরি দেখা যায়।প্রগ্রাম্মিং আর ভাসায় ভিসুয়াল মানে code না লিখে প্রগ্রাম এর বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেস শমুহ প্রগ্রাম এ সংযুক্ত করা।
ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং হচ্ছে এমন এক ধরনের windows ভিত্তিক object oriented programming যাতে মেনু, চিত্র, বিভিন্ন ধরনের টুলস ব্যবহার করে বাস্তব ভিত্তিক যে কোনো সমস্যা অতি সহজে সমাধান করে।
ডেভেলপার ২০০০
বহুল প্রচলিত ভিসুয়াল প্রোগ্রামিং গুলু হল।
ভিসুয়াল বেসিক
ভিসুয়াল ফাক্সপ্র
ভিসুয়াল সি
ভিসুয়াল সি++
ভিসুয়াল জাভা
পাও্য়ার বিল্ডার

প্রোগ্রামিং ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বের সব অচল । Importance of Programming

বিভিন্ন সফটওয়্যার , গেম , ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান সব কিছুই প্রোগ্রামিং নির্ভর।
আর এ সব এ করেন ভাল ও অভিজ্ঞ প্রোগ্রামাররা । প্রোগ্রামার হতে হলে শিখতে হয় বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বা ভাষা । যেমন : সি , সি# , সি++ , পাইথন , পিএইচপি ,জাভা ইত্যাদি ।
যারা প্রোগ্রামিং জগত এ একেবারে নতুন তাদের জন্য আছে পাইথন ,সি ইত্যাদি। সি ল্যাঙ্গুয়েজ একটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা । নতুনদের জন্য প্রথমে সি শিখাটাই ভাল। পাইথন ও শিখতে পারেন ।
সি, পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজ দ্বারা আপনার প্রোগ্রামিং এ বেশ কিছু দক্ষতা আসবে। তারপর আরও উন্নত ভাষা শিখতে আপনার সুবিধা হবে।

সি ও পাইথন দিয়ে বেশ কিছু ভাল প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় । কিন্তু এগুলো তে গ্রাফিক্স ইন্টারফেস নেই । সব সাদা কাল।

আইওএস- ম্যাক সফটওয়্যার ডেভেলপ এর জন্য "অবজেক্ট-সি" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার হয় এবং আন্ড্রইড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর জন্য "জাভা" ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা হয়।

আজ এ পর্যন্তই । ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

আপনার এন্ড্রোয়েডে স্ক্রীনশট নিন খুব সহজে : Take Screenshot with Android Mobile/Tablet Device

লেখাঃ মোস্তাফিজুর ফিরোজ
ওয়েবসাইটঃ www.firoz.me

বর্তমান যুগ হলো টেকনোলজির যুগ। আর এখন টেকনোলজির সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজলভ্য বস্তু হলো স্মার্টফোন। এটা ছাড়া যেন আমাদের জীবন একদিনও চলে না। আর স্মার্টফোনের ভিতর সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো এন্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে এন্ড্রোয়েডে সফটওয়ার ছাড়া স্ক্রীনশট নেয়া যায় ।
আপনি আপনার ফোনের সবখান থেকেই স্ক্রীনশট নিতে পারবেন। গেম খেলা, ভিডিও দেখা অথবা ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময়ও নিতে পারবেন। এজন্য আপনাকে শুধু পাওয়ার বাটন আর ভলিউম ডাউন বাটন একসাথে চাপতে হবে। তাহলেই আপনি আপনার ফোনের স্ক্রীনশট নিতে পারবেন।

স্ক্রীনশট = পাওয়ার বাটন + ভলিউম ডাউন বাটন

এবার আপনার এন্ড্রোয়েড ফোনে ইচ্ছামত স্ক্রীনশট নিতে থাকুন।

IT প্রযুক্তি

নাভিদ তাসনিম

বর্তমানে বাংলাদেশে IT টেকনোলোজি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে IT সম্পর্কিত প্রবন্ধ উচ্চ মাধ্যমিক শাখার পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।আসুন আমরাও এবার সংক্ষেপে IT প্রযুক্তি সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নেইঃ

IT এর পূর্ণরূপ হলো Information Technology বা তথ্য প্রযুক্তি। IT হচ্ছে কম্পিউটার এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার এমন একটি সরঞ্জাম যা তথ্য জমা রাখতে,প্রেরণ করতে এবং কায়দা ও পুনরুদ্ধার করতে ব্যবহ্রত হয়ে থাকে।এটি হচ্ছে একই শব্দে কম্পিউটার ও টেলিফোন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করার একটি সুবিধাজনক অঙ্গীকার। IT প্রযুক্তিকে "তথ্য বিপ্লব" নামেও অভিহিত করা হয়।

IT এর সাথে বিশ্বের বিভিন্ন বৃহৎ শ্রমশিল্প জড়িত।কম্পিউটার, হার্ডওয়্যার,সফটওয়্যার,ইলেকট্রনিক্স,সেমিকন্ডাক্টর,ইন্টারনেট,টেলিকম সরঞ্জাম, e- বানিজ্য এবং নানান যন্ত্রাংশের পরিষেবায় IT অন্তর্ভুক্ত।তাইতো সারা বিশ্বে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়ে থাকে IT প্রযুক্তির পেছনে।

এছাড়া শিক্ষার বিবর্তনের উপরেও IT প্রযুক্তির বড় ধরনের প্রভাব লক্ষনীয়।যেমন-ইহা প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষাদান ব্যবস্থাকে করেছে আরো সহজ।ইহা উন্নত শিক্ষাদান পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছে। IT এর বদৌলতে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারে,যা প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে IT প্রযুক্তি অবশ্যই বড়মানের পরিবর্তন এনেছে।উন্নত দেশসমূহের ন্যায় বাংলাদেশে IT প্রযুক্তির এই প্রসার অবশ্যই সাধুবাদ জানানোর মতো।দেশে IT এর ব্যবহার যতো বাড়বে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ততোই সহজ হবে।

Anti mosquito কি আসলেই কাজ করে……?

যদিও আজকাল সিম্বিয়ানকে আর স্মার্টফোন হিসেবে গণ্য করা হয় না তথাপি প্রথম সফটওয়্যার ইন্সটল করার অভিজ্ঞতা এই সিম্বিয়ানেই পেয়েছিলাম। তখন কিন্তু মোবাইলের জন্য খুব বেশি সফটওয়্যার ছিল না। তাই সফটওয়্যার মানেই ছিল NetQin Anti-virus ও Anti mosquito. Anti-virus এর কার্যকারিতা নিয়ে তখন তেমন কোন প্রশ্ন না উঠলেও Anti mosquito নিয়ে বেশ বিতর্ক হত। নতুন মোবাইল কেনার পর প্রায় সবাই এটি ইন্সটল করতেন যেহেতু তখন একটি সিম্বিয়ান ফোনের দাম অনেক ছিল তাই এর মশা মারার ক্ষমতার কারণে এর কদর আরও বেড়ে যেত কিন্তু প্রথম এক্সপেরিমেন্টেই হতাশ হতে হত সবাইকে।

Anti Mosquito
Anti Mosquito

এ ঘটনার পর বন্ধুদের টিটকারিও সহ্য করেছেন অনেকে।তারপরেও বিশ্বাসী মানুষদের কল্যাণে এটি সিম্বিয়ান ছাড়িয়ে আজ App Store কিংবা Google Play তেও বেশ ভালো রেটিং নিয়ে বহাল তবিয়তে আছে যাই হোক ইদানীং টিভিতে LG Mosquito away এসির বিজ্ঞাপন প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে মোবাইলের Anti mosquito তে যে প্রযুক্তির কথা বলা হয়েছিল এই এসিতেও সেই একই প্রযুক্তির কথা বলা হচ্ছে।তাহলে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক মোবাইলে কাজ না করলে তা এসিতে কাজ করবে কেন? এ প্রশ্নের জবাব আমরা খুঁজব কিন্তু তার আগে মশা তাড়ানো টেকনোলজি নিয়ে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।

LG Mosquito away AC
LG Mosquito away AC

এলজির ভাষ্যমতে তাদের এই এসি Ultrasonic তরঙ্গ উৎপন্ন করে ফলে মশারা পালিয়ে যায়।তাহলে Ultrasonic তরঙ্গ আবার কি? পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় যেকোনো শব্দই কোন না কোন বস্তুর কম্পনের ফলে উৎপন্ন হয়। বস্তুটি সেকেন্ডে কতবার কম্পিত হচ্ছে তাকে এই তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি বলা হয়। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 5Hz মানে কোন বস্তু সেকেন্ডে ৫ বার কম্পিত হওয়ার ফলে এই তরঙ্গ উৎপন্ন হচ্ছে। বিভিন্ন প্রাণীর শ্রবণ ক্ষমতা বিভিন্ন। মানুষের ক্ষেত্রে এই ক্ষমতা 20Hz থেকে 20KHz পর্যন্ত। অর্থাৎ কোন শব্দ তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর কম হলে বা 20000Hz এর বেশি হলে সেই শব্দ আমরা শুনতে পাই না। কিন্তু এলজির এই এসি 30kHz এরও অধিক ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করে। কোন তরঙ্গের ফ্রিকোয়েন্সি 20Hz এর বেশি হলে তাকে Ultrasonic তরঙ্গ বলা হয়। এই শব্দ আমরা শুনতে না পেলেও মশারা ঠিকই শুনতে পায় এবং এই শব্দ তাদের জন্য রীতিমত অস্বস্তিকর। তাই মশারা এই শব্দ শুনলে দৌড়ে পালায়। এই তরঙ্গ উৎপন্ন করা কিন্তু সহজ কথা নয়। এজন্য এলজি তাদের এসিতে বিশেষ ধরনের স্পিকার যুক্ত করেছে যা এতো হাই ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ উৎপন্ন করতে পারে। কিন্তু মোবাইল ফোনের এই বিশেষ ধরনের স্পিকার নেই বলে তা গান শোনার সাধারণ স্পিকারে Ultrasonic তরঙ্গ উৎপাদনের ব্যর্থ চেষ্টা করে। আর এজন্যই Anti mosquito মোটেই কাজের না। শেষ করব একটি গল্প দিয়ে। হাট থেকে ফেরার সময় এক ব্যক্তি দেখলেন ক্যানভাসিং করে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে। তিনি অতি আগ্রহে ৫ টাকা দিয়ে কাগজে মোড়ানো একটি ওষুধ কিনলেন। বিক্রেতা বলে দিলেন এটি বাড়িতে গিয়ে খুললেই হবে কিন্তু পথে খুললে পথেই ছড়িয়ে যাবে। লোকটি তাই রাস্তায় এটি আর খুলে দেখলেন না। বাড়িতে গিয়ে যখন এটি খুললেন তখন দেখলেন আসলে এর ভেতরে কিছুই নেই। বরং কাগজে লেখা আছে মশার ১০০% কার্যকরী ওষুধ মশারি। তাই মশা মারতে মোবাইল দাগবেন না। আল্লাহ হাফেজ

তথ্যসুত্রঃ http://www.lg.com/africa_en/split-air-conditioners/lg-HS-C1865NN8

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা……

তারেক শিকদার।।
ই-মেইল : tshikder2008@gmail.com

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর গবেষণা চলছে বেশ অনেকদিন আগ থেকেই। সম্প্রতি এই গবেষনার একটা চুড়ান্ত ও আলোড়ণ সৃষ্টিকরা প্রযুক্তি সারা ফেলে দিয়েছে গোটা বিশ্বে।

যন্ত্রের ভিতর মানুষের ভাবাগবগ, আবেগ-অনুভুতি ও চিন্তাশক্তির প্রয়োগের দিক থেকে বিজ্ঞানিরা এখন অনেকটাই এগিয়ে। সুপার কম্পিউটার বলতে যা বোঝায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আসলে তার চাইতেও কিন্তু অনেক বেশী কিছু। এখানে স্পর্শানুভুতি, দর্শনানুভুতি, অগ্রীম অনুমান ও পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি নিজ থেকে গবেষনা ও বিচার-বিশ্লেষন করে নতুন কোন আবেগকে কাজে লাগানোর ক্ষমতা কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন গবেষকরা। বলা যেতে পারে তার অনেকটাই সফল।

সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিয়োর্নিার গবেষকরা দৃষ্টি শক্তির প্রয়োগ ও তার বিপরীতে রেসপন্স করতে সক্ষম এমন একটি আর্টিফিসিয়াল চক্ষু উদভাবন করে তা কৃত্রিম বুদ্ধিমতা সম্পন্ন কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করে দেখেছেন যে, তা প্রায়ই মানুষের চোখের মতই কাজ করছে। এ গবেষনার ফলাফলে গবেষকরা রিতিমত অভিভুত। অদুর ভবিষ্যতে হয়তো কোন অন্ধ মানুষের চোখে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন চোখ স্থাপন করে ঐ অন্ধ লোকটির দৃষ্টি শক্তি সম্পূর্ণ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।

R প্রোগ্রাম পরিচিতি: R Programming

R একটি উন্মুক্ত কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা পরিসংখ্যানিক বিষ্লেশনের জন্য তৈরী করা হয়েছিল। বিশ্বের বিখ্যাত পরিসংখ্যানবিদদের অক্লান্ত এবং অবিরত পরিশ্রমের ফসল এই R প্রোগ্রাম। এটি শুধু একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ-ই নয়, একই সাথে একটি পরিসংখ্যানিক প্যাকেজ ও ইন্টারপ্রেটারও।

R কে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বলা হলেও এটি C অথবা অন্যান্য লো বা মিড লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর মত নয়। এমন অনেক সুবিধা এখানে আছে যা অন্য কোন প্রোগ্রামে চিন্তাই করা যায় না। যেমন R এ কখনো ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করার প্রয়োজন হয় না।

প্রথম দিকে শুধুমাত্র পরিসংখ্যানিক কাজের জন্য R প্রোগ্রাম তৈরী করা হলেও এখন গ্রাফিকাল টেকনিকসমূহ অত্যন্ত সহজে এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে করা যাচ্ছে।

R প্রোগ্রামের সবচেয়ে বড় সুবিধা এটি ওপেন সোর্স অর্থাৎ সম্পুর্ণ বিনামূল্যে অফিসিয়াল ওয়েব সাইট থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যায়, সফটওয়্যারটি অত্যন্ত হাল্কা হওয়ায় খুব সহজেই অনেক পুরনো লো কন্ফিগারের কম্পিউটারেও কোনরকম অসুবিধা ছাড়াই ব্যবহার করা যায়।

R প্রোগ্রামটির ডেভেলপমেন্টের পদ্ধতিও এর জনপ্রিয়তার অন্যতম বড় একটি কারণ। বিশ্বের বড় বড় পরিসংখ্যানবিদ এবং প্রোগ্রামাররা নিজের নিজের জায়গা থেকেই R Project এর তত্তাবধানে থেকে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্যাকেজ উন্নয়ন করে চলেছে যার জন্য আপনি যে ধরনের বিষ্লেশনের কাজ্-ই করতে চাননা কেন, তার জন্য বেশিরভাগ সময়েই কষ্ট করে সময় নষ্ট করে বড় বড় আর জটিল প্রোগ্রাম লেখার প্রয়োজন হবে না বড়ং নির্দিষ্ট জায়গায় সার্চ করলেই আপনার কাজের জন্য উপযোগী প্যাকেজ পেয়ে যাবেন। আবার আপনি চাইলে একজন R প্রোগ্রামার ও হয়ে যেতে পারেন যদি এমন কোন প্যাকেজ আপনি ডেভেলপ করেন যা আগে কেউ করেনি। এ ধরনের প্যাকেজ সুবিধা এবং সহজলভ্যতা আর কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে কখনও দেয়া হয়নি।

এতসব সুবিধার কারণেই বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত, পরিসংখ্যান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ব্যবসায় শাখা অনুষদে অফিসিয়াল প্রোগ্রাম হিসেবে R কেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি প্রকৌশল বিজ্ঞানেও এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।

বর্তমানে এই প্রোগ্রামের একমাত্র লিমিটেশন হল এতে অনেক বড় ডাটা হলে হ্যান্ডলিং করা যায় না যা MATLAB এ করা যায়, তবে R ডেভেলপমন্ট যত দ্রুত গতিতে বর্ধিত হচ্ছে তাতে আশা করা যায় হয়ত ১ অথবা ২ বছরের মধ্যেই এই সমস্যা দুর হয়ে যাবে।

R এর সর্বশেষ ভার্শন 3.1.0 কোড নেম স্প্রিং ডান্স (Spring Dance) যা এই বছরের ১০ এপ্রিল উন্মুক্ত হয়। R এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট http://www.r-project.org/ যেখান থেকে প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করা যাবে এবং R সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য, সকল প্যাকেজ, হেল্প ফাইল, টিউটোরিয়াল গুলো পাওয়া যাবে।

মডেম কি?

মডেম হচ্ছে কম্পিউটার কম্মিউনিকেশন বা ইন্টারেনট ব্যবহােরর ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র । মডেম কম্পিউটার ও ইন্টারেনট লাইন এর মধ্যে সংেযাগ স্থাপন এর জন্য ব্যবহৃত হয় । মডেম মূলত কম্পিউটার ৈতির িডিজটাল সংেকত েটিলেফান লাইেনর উেপােযাগী এনালগ সংেকেত রুপান্তর কের এবং েটিলেফান লাইন হেত গৃহীত এনালগ সংেকতেক িডিজটাল সংেকেত রুপান্তর কের কম্পিউটার েপ্রণ কের । মডেম ব্যবহার করে সহেজই কম্পিউটার েথেক তথ্য পৃিথবীর এক প্রান্ত েথেক অন্য প্রােন্ত পাঠােনা যায় । সংেক্ষেপ মডেম মডুেলশন ও িডমডুেলশন এর কাজ করে থাকে । মডেম বিভিন্ন আকার ও ক্ষমতার হতে পারে । মডেম প্রিত সেকেন্ড-এ কি পরিমান তথ্য আদান প্রদান করতে পারে তার উপর ভিত্তি করে মডেম এর ক্ষমতা িনরুপন করা হয় । তাকে সংেক্ষেপ িবট প্রিতি সেকন্ড বা বিপিএস বলে ।

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।

টেবিল ছাড়া হোম পেজ তৈরি করা।
Notepad খুলুন এবং তাতে নিচের কোড গুলো লিখুন-

<html>
<head>
<style type="text/css">
div.container
{
width:100%;
margin:0px;
border:1px solid gray;
line-height:150%;
}
div.header,div.footer
{
padding:0.5em;
color:white;
background-color:gray;
clear:left;
}
h1.header
{
padding:0;
margin:0;
}
div.left
{
float:left;
width:160px;
margin:0;
padding:1em;
}
div.content
{
margin-left:190px;
border-left:1px solid gray;
padding:1em;
}
</style>
</head>
<body>

<div class="container">
<div class="header"><h1 class="header">S-Softbd</h1></div>
<div class="left"><p> S-Softbd brings the quickest solutions for you. No matter where you are in the world, we are committed to respond within maximum 72 hours and bring reliable solution for you and your problem.</p></div>
<div class="content">
<h2>Welcome!</h2>
<p> S-Softbd is a leading software development company in Bangladesh. Already it has earned vast popularity in Corporate Software Solutions. Our goal is to provide the best innovative and unique creative solutions to our valued customers. We mainly focus on web applications and management software according to meet our clients criteria.</p>

<div class="footer">Copyright | S-Softbd | 2014</div>
</div>

</body>
</html>

এবার ফাইলটিকে একটি নাম দিয়ে save করুন। এবার আপনার browser এ file টি open করে দেখুন।

অলৌকিক বস্তু’ গ্রাফিন

অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন
টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থায় মিরাকল ম্যাটেরিয়াল বা ' অলৌকিক বস্তু' গ্রাফিন এর ব্যবহার নাটকীয়ভাবে শতগুন বৃদ্ধি করবে ইন্টারনেটের গতি যা একটি নতুন গবেষণায় পাওয়া গেছে।

ইউনিভার্সিটি অফ বাথ এবং এক্সেটর এর গবেষকরা প্রধমবারের মত গ্রাফিনের সাহায্যে ক্ষুদ্র অপটিক্যাল রেসপন্স তৈরি করেছেন যা টেলিকমিউনিকেশনের জন্য অবিশ্বাস্যও বটে।

প্রতিদিন বিশাল পরিমাণ তথ্য প্রেরনের জন্য নানা রকমের অপটোইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যেমন অপটিক্যাল ফাইবার,ফটোডিটেক্টর, লেজার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয় তথ্যগুলোকে সংকেত আকারে ইনফ্রা-রে তরঙ্গদৈর্ঘ্যে ফোটন হিসেবে প্রেরণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদান প্রক্রিয়া মুলত সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অপটিক্যাল সুইচের মাধ্যমে আর গ্রাফিনের মুল কেরামতি এখানেই।

সাধারনত অপটিক্যাল সুইচের রেসপন্স রেট যেখানে কয়েক পিকোসেকেন্ড সেখানে গ্রিফিনের ব্যবহারে তা ফেমটো সেকেন্ডে নির্ধারিত হয় যা গতির হিসাবে প্রায় ১০০ গুন বেশী।
শক্ত, আলোকবাহিতা , নমনীয়তা , পরিবাহিতা এবং কম খরচের কারনে টেলিকমিউনিকেশন মার্কেটে এর প্রবেশাধিকার ত্বরান্বিত হচ্ছে।
উচ্চমাত্রার আলোক প্রতিক্রিয়ার কারনে এটি দ্বারা অপটোইলেকট্রিক ডিভাইসগুলোরও প্রচুর উন্নিত করা সম্ভব।শুধু তাই নয় টেলিযোগাযোগ নিরাপত্তা ও ঔষুধ শিল্পেও এটির ব্যবহার অনেক সুফল বয়ে আনবে বলে গবেষকদের ধারণা।শুধু তাই নয় এটির উপর ভিত্তি করে দীর্ঘমেয়াদি গবেষণায় কোয়ান্টাম লেজার ত্বত্তেরও প্রভূত উন্নতি করা সম্ভব।
সেদিন আর বেশী দুরে নয় যখন টেলিকমিউনিকেশনের মুল প্লাটফর্ম হিসেবে অবস্থান নেবে কয়েক স্তরের গ্রাফিন।
এম কে পান্না।

ই-মেইল

ই-মেইল

Name: Anisur Rahaman

ইলেক্ট্রোনিক মেইল সকলের নিকট ই-মেইল নামে পরিচিত।এটি হচ্ছে ইলেক্ট্রোনিক পদ্ধতির মাধ্যমে লিপিবদ্ধ তথ্য বিনিময়ের ব্যবস্হা।এই পদ্ধতির প্রয়োজনীয় বস্তু হচ্ছে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার,একটি মডেম এবং একটি টেলিফোন সংযোগ অথবা এক টি মাল্টিমিডিয়া মোবাইল।এর জন্য দরকার হয় একটি এ-মেইল হিসাব নম্বর।ব্যক্তিগত কম্পিউটার স্হাপিত ইলেক্ট্রোনিক ডাক বক্সে ই-মেইল পৌঁছে দেয়া হয়।এক দেশ থেকে অন্য দেশে তথ্যাদি প্রেরন করতে সময় লাগে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। টেলিফোন যোগাযোগের ব্যয়ের চেয়ে এর ব্যয় অনেক কম।এতে গোপনীয়তা রক্ষা হয় কারন এটি ব্যক্তিগত ডাক বক্সে পৌঁছান হয়।এতে কেবল উদ্দিষ্ট প্রাপকিই এতে প্রবেশ করতে পারে এবং এটি খুলতে পারে।ই-মেইল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিদা হচছে,অফিসের কগজপত্রের ব্যবহার হ্রাস করার ব্যাপারে এর ক্ষমতা।আজকাল ব্যবসা ব্যনিজ্য এই দ্রত যোগাযোগে ব্যবস্থাটির উপর নির্ভরশীল হয়ে পরেছে।ই-মেইল আমাদের আন্তর্জাতিক জগতের সম্মুখীন হওয়ার সুযোগ প্রদান করে। এটি পৃথিবীর যেকোন অংশে প্রায় তাৎক্ষানিকভাবে যোগাযোগ স্থাপন করে এবং দূরবর্তী অঞ্চলসহ বিসব্যপী নেট-ওয়ার্ক বজায় রখে।

মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা : Media Player and How does it work.

শিরোনাম: মিডিয়া প্লেয়ার ও এর কাজের ধারা।

----বেথুন কুমার বর্মন
Email: bethun09@yahoo.com

আমরা সকলেই মুভি, গান, নাটক, হোম ভিডিও ইত্যাদি নানা ধরনের ভিডিও ওহোরহো দেখে আসছি।
কেউ শেখার জন্য দেখে, কেউ মজা পাওয়ার জন্য, কেউ স্মৃতি চারনের জন্য।
আবার কেউ কেউ পেষার খাতিরে ভিডিও দেখে থাকে। মুভি সেনসর বোর্ড এ গেলে তার কতৃপক্ষকে দেখে সারটিফায়েড করতে হয়।
ভিডিও ইডিটররা অনবরত বিভিন্ন ভিডিও দেখে আর সেটাকে ইডিট করে আমাদের তাক লাগানো আনন্দ দিতে থাকে।
তো আমরা যে বিভিন্ন ভাবে এইসব ভিডিও দেখি তার বেশির ভাগই কিন্তু আমরা মিডিয়া প্লেয়ারে চালিয়ে দেখি।
VCR,CD Player, DVD Player, mp3 বা mp3 Player বা iPod আসলে এগুলো সবিই মিডিয়া প্লেয়াল।
বিভিন্ন মিডিয়া File এরা প্লে করে।
তো এখনকার যুগে মিডিয়া File সবচেয়ে বেশি প্লে করা হয় Computer এ।
এখানে Computer বলতে Desktop Computer বা Laptop Computer কেই বুঝাচ্ছি। এদিকে হালের Tablet PC, Android, iPhone
কেও ছোটমোট Computerই বলা যায়।
তো আমরা এইসব ডিভাইসকে ব্যবহার করি বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য। আর বিভিন্ন মিডিয়া File চালনা করার জন্য চাই বিভিন্ন মিডিয়া প্লেয়ার।
এখন সেই মিডিয়া File হোক ভিডিও বা অডিও বা স্টিল পিকচার বা অন্যকিছু।

এখন প্রতিটি মিডিয়ারই একটা নির্দিষ্ঠ Format থেকে থাকে। আর থাকে File Extension.
আমরা কোন মিডিয়া File এর File Extension দেখে এর Format চিনতে পারি।

Internet এর আমরা বিভিন্ন প্রকার Media Player পেতে পারি।
Paied Media Player রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করার জন্য আপনাকে টাকা গুনতে হবে।
আাবার রয়েছে ফ্রি Media Player, ফ্রি Media Player গুলো আবার দু রকম হয়ে থাকে।

১. ফ্রি+ওপেনসোর্স
২. ফ্রি+ক্লোজসোর্স

ফ্রিগুলো ফ্রিই, কোন টাকা পয়সা দিতে হয় না। ওপেনসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে সোর্সকোড দিয়ে দেয়, যাতে আপনি
ঐ মিডিয়া প্লেয়ারকে ইচ্ছেমত ডেভলপ করতে পারেন।
আর ক্লোজসোর্স গুলোতে ডেভলপার আপনাকে মিডিয়া প্লেয়ারকে মডিফাই করার কোন অনুমতি দেয় না।

এখন Format আর File Extension সমন্ধ্যে সামান্য জেনে নেই।

আজকাল ভিডিও দেখার জন্য সবচেয়ে বেশি যে Format গুলো ব্যবহার হচ্ছে সেগুলো হচ্ছে

1. Matroska (এর File Extension .mkv)
2. Moving Picture Experts Group এর MPEG4 (এর File Extension .mp4)
3. Audio Video Interleaved এর AVI (এর File Extension .avi)
4. Apple এর QuickTime File Format (এর File Extension .mov)
5. Adobe Flash Player এর Flash Video (এর File Extension .flv)
6. MPEG এর আরো একটি Format MPEG Transport stream (এর File Extension .ts)
7. MPEG এর আরো একটি Format MPEG-2 transport stream (এর File Extension .m2ts)
8. MPEG এর অডিও Audio Format (এর File Extension .mp3)

এছাড়াও VCD এর জন্য .dat আর DVD এর জন্য .vob তো রয়েছেই।

তো উপরে যেগুলো নিয়ে আলোচনা করলাম সেগুলো সবগুলোই মোটামুটি Media Container বা Digital Container Format.
বিভিন্ন মিডিয়া File Compress করে Container formats এ ঢুকানো হয়।

ধরা যাক কোন একটা ফাইল এর Extension হচ্ছে .mkv
তো আমাকে সাধারন ভাবে বুঝতে বুঝতে হবে যে এই ফাইলটাতে কমপক্ষে একটা ভিডিও ফাইল ও একটি অডিও ফাইল আছে।
এবং সেই ভিডিও ফাইল ও অডিও ফাইলের Extension যে কোন Format এর হতে পারে।
.mkv ঐ অডিও-ভিডিও ফাইলকে একখানে করেছে মাত্র।

এখন Media Player কী কী ধাপে কাজ করে সেটা জেনে নেই।
Media Player এ 3টি ধাপ সম্পন্ন হওয়ার পরে একটি অডিও বা ভিডিও ফাইল প্লে হয়।
এই তিনটি ধাপ সম্পন্ন করার জন্য একটা Media Player এ তিনটি জিনিস থাকতে হয়।

১. Media Splitter
২. Media Decoder
৩. Media Renderer

এখন একটি ভিডিও ফাইল যখন আমরা কোন Media Player এ চালু করতে যাবো তখন প্রথমেই ভিডিও ফাইল থেকে
Media Splitter এর মাধ্যমে অডিও, ভিডিও Split করে আলাদা করা হয়।

এর পর ঐ অডিও, ভিডিও চলে যায় Media Decoder এর কাছে। যেহেতু বেশিরভাগ Media File বিভিন্ন Media Format এ Compress
করা থাকে তাই Decoder সেগুলোকে Decode করে পাঠিয়ে দেয় Media Renderer এ।

Media Renderer ঐ অডিও-ভিডিও ফাইল এর কোয়ালিটি কন্ট্রল করে।
কতো ফ্রেম এ চলবে ভিডিও। কত বিট রেটে অডিও-ভিডিও Output দিবে। ভিডিও আপস্কেলিং-ডাউনস্কেলিং।
ভিডিও কালার ইত্যাদি নানা বিষয়ে কোয়ালিফাইড হয়ে তবেই একটা ভিডিও ফাইল Media Player এর মাধ্যমে আমরা দেখতে ও
এর সাউন্ড উপভোগ করতে পারি।

অথচ এই পুরো কাজটা সম্পন্ন হয় 1সেকেন্ডেরও কম সময়ে। মজা না !!!

আজ আর না। নিচে কিছু জনপ্রিয় Media Player এর নাম দিয়ে আজ শেষ করছি।

1.Media Player Classic
2.VLC media player
3.Windows Media Player
4.Adobe Flash Player
5.Pot Player
6.The KMPlayer
7.CyberLink PowerDVD
8.iTunes
9.KM Player

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

আইফোন ৬ এর সম্পর্কে কিছু ধারনা।

Maher Bappy

'আইফোন ৬' দেখতে কেমন হবে, তা নিয়ে আইফোনপ্রেমীদের মধ্যে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা-কল্পনা। এরই মধ্যে নতুন আইফোনের ডিজাইনার স্যাম বেকেট কয়েক দিন আগে ইউটিউবে প্রকাশ করলেন একটি 'কনসেপ্ট ভিডিও'। এতে দেখানো হয়েছে 'আইফোন ৬' আসলে দেখতে কেমন হবে? আগের 'আইফোন ৫এস'-এর মতো দেখতে হলেও একটু খেয়াল করলে দেখা যাবে, এর হোমস্ক্রিনে আছে 'আইওএস৮' এবং 'হেলথবুক অ্যাপ'। ভিডিওতে দেখা গেছে, এতে আছে ৪.৭ ডিসপ্লে, ১৯২০ বাই ১০৮০ পিক্সেল, ৪৬৮ পিপিআই, ১০ মেগাপিক্সেল সেন্সর এবং এটি আগের মডেল থেকে ৯ শতাংশ পাতলা।

কিভাবে আপনার কম্পিউটারকে শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত করবেন

ইমরান আহমেদ

 

কম্পিউটার ব্যাবহারকারীদের নিকট একটি আতঙ্ক হল শর্টকাট ভাইরাস। বহু উন্নতমানের অ্যানটি ভাইরাস ব্যাবহার করেও অনেকে এই সমসসা থেকে মুক্তি পান না। আমিও বেশ কয়েকদিন যাবত এই সমস্যায় জর্জরিত থাকার পর আমার এক বন্ধুর নিকট ভালো একটা সমাধান পাই। নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করলে যে কেউ শর্টকাট ভাইরাস দূর করতে পারবেন বলে আশা করিঃ

প্রথমত, এই লিংক থেকে http://en.kioskea.net/download/download-11613-autorun-exterminator সফটওয়্যার ‘AutorunExterminator’ ডাউনলোড করুন।

সফটওয়্যারটি ইন্সটল করলে আপনার autorun.inf ফাইলগুলো ড্রাইভ থেকে মুছে যাবে।

দ্বিতীয়ত, "Start" -->Run --> এ গিয়ে cmd লিখুন এবং ok button চাপুন। ধরুন আপনার ড্রাইভটি যদি G হয়, তাহলে নিম্নোক্ত কমান্ডটি লিখুন- attrib -h -r -s /s /d g:\*.* তারপর, আপনার ফাইলগুলোকে ড্রাইভটিতে চেক করুন।

তৃতীয়ত, এই লিংক http://en.kioskea.net/download/download-105-malwarebytes-anti-malware হতে 'Malwarebytes' Anti-Malware সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। ইহা আপডেট করুন এবং ফুল স্কেন করুন।

আশা করি এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে। এছাড়া, উইন্ডোজ সেটআপ করার মাধ্যমেও আপনি এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।