Tag Archives: Introduction

ডেটা কমিউনিকেশন ও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : এপ্লিকেশন লেয়ার : ভূমিকা (DCN – Application Layer Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামীম

 

এপ্লিকেশন লেয়ার ওসিআই এবং টিসিপি/আইপি লেয়ারড মডেলের সবচেয়ে উঁচু লেয়ার। এটি এর ইউজার ও ইউজার এপ্লিকেশন উভয়ের সাথে সম্পৃক্ততার স্বাতন্ত্র্যের কারণে দুটি লেয়ারড মডেলেই বিদ্যমান একটি বিষয়। এই লেয়ার কমুনিকেশন সিস্টেমের সাথে জড়িত-এমন এপ্লিকেশনের জন্য প্রযোজ্য।

ব্যবহারকারী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে এপ্লিকেশনের সাথে সম্পৃক্ত থাকেন। এপ্লিকেশন লেয়ার হল সেই জায়গা যেখানে প্রকৃত যোগাযোগ স্থাপন ও প্রতিফলিত হয়। কারণ এই লেয়ার লেয়ারস্টেকের সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত, এর অন্য কোনও লেয়ারকে সার্ভ করতে হয় না। এপ্লিকেশন লেয়ার ট্রান্সপোর্টের সাহায্য নেয় এবং এর নিচের সব লেয়ারকে রিমোট হোষ্টে যোগাযোগ বা ডাটা ট্রান্সফার করতে হয়।

যখন এপ্লিকেশন লেয়ার প্রটোকল রিমোট হোষ্টে অবস্থিত এর সদৃশ এপ্লিকেশন লেয়ার প্রটোকল(peer application layer protocol) এর সাথে যোগাযোগ করতে চায় তখন এটি তথ্য বা ডাটা ট্রান্সপোর্ট লেয়ারে অর্পণ করে, ট্রান্সপোর্ট লেয়ার তার নিচের সব লেয়ারের সহযোগিতায় বাকি কাজ সম্পন্ন করে।

এপ্লিকেশন লেয়ার এবং এর প্রটোকল বোঝার ক্ষেত্রে কিছু অস্পষ্টতা থাকতে পারে, সব ইউজার এপ্লিকেশন এপ্লিকেশন লেয়ারে অর্পণ করা যায় না, কমুনিকেশন সিস্টেমের সাথে জড়িত এমন এপ্লিকেশন বাদ দিতে হয়। যেমন ডিজাইনিং সফটওয়ার বা টেক্সট এডিটরকে এপ্লিকেশন লেয়ার প্রোগ্রাম হিসেবে ধরা যায় না।

অন্যদিকে, যখন আমরা ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করি যা আসলে এইচটিটিপি বা হাইপার টেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকল, তখন এটি নেটওয়ার্কের সাথে সম্পৃক্ত হয়। এইচটিটিপি কিন্তু এপ্লিকেশন লেয়ার প্রটোকল।

আরেকটি উদাহরণ হল ফাইল ট্রান্সফার প্রটোকল, যা ব্যবহারকারীকে টেক্সটবেজড বা বাইনারি ফাইল নেটওয়ার্কে ট্রান্সফার করতে সাহায্য করে। ব্যবহারকারী হয় গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস(জিইউআই)ভিত্তিক সফটওয়ার যেমন ফাইলজিলা বা কিউটএফটিপি ব্যবহার করে, অথবা কমান্ড লাইন মোডে এফটিপি ব্যবহার করে ফাইল ট্রান্সফার প্রটোকল ব্যবহার করতে পারে।

যে সফটওয়ারই ব্যবহার করা হোক না কেন, এটিই সফটওয়ারে ব্যবহৃত এপ্লিকেশন লেয়ারে প্রতীয়মান প্রটোকল। ডিএনএস এমন একটি প্রটোকল যা ইউজার এপ্লিকেশন প্রটোকল যেমন এইচটিটিপিকে এর কাজ সম্পন্ন করতে সাহায্য করে।

 

ডেটা কমিউনিকেশন ও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : ট্রান্সপোর্ট লেয়ার : ভূমিকা (DCN – Transport Layer Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামীম

 

ওএসআই মডেলের লেয়ার-৪ ট্রান্সপোর্ট লেয়ার হিসেবে পরিচিত। ডাটা ট্রান্সপোর্ট সঙ্ক্রান্ত সকল মডিউল ও প্রণালী এই লেয়ারে সম্পন্ন হয়। অন্য সকল লেয়ারের মত লেয়ার-৪ ট্রান্সপোর্ট লেয়ারও রিমোট হোষ্টে সদৃশ ট্রান্সপোর্ট লেয়ারে যোগাযোগ বজায় রাখে।

 

ট্রান্সপোর্ট লেয়ার রিমোট হোষ্টের দুটি প্রক্রিয়ার মধ্যে peer-to-peer এবং end-to-end যোগাযোগ বজায় রাখে। ট্রান্সপোর্ট লেয়ার ঊর্ধ্বতন লেয়ার থেকে ডাটা সংগ্রহ করে তাকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সেগমেন্টে বিভক্ত করে এবং নেটওয়ার্ক লেয়ারে ডেলিভারির জন্য সরবরাহ করে।

 

কার্যাবলী

  • ট্রান্সপোর্ট লেয়ার প্রথম লেয়ার যা ঊর্ধ্বতন লেয়ার থেকে ডাটা সংগ্রহ করে তাকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সেগমেন্টে বিভক্ত করে এবং নেটওয়ার্ক লেয়ারে ডেলিভারির জন্য সরবরাহ করে।এটি সেগমেন্টের প্রতিটি বাইটের হিসাব রাখে।
  • এই লেয়ার নিশ্চিত করে প্রেরণকৃত ডাটা সঠিক জায়গায় পৌঁছেছে।
  • বিভিন্ন হোষ্টের মধ্যে ডাটার এন্ডটু এন্ড ডেলিভারি নিশ্চিত করে যা একই সাবনেটে থাকতে পারে আবার নাও পারে।
  • সার্ভারের সকল প্রক্রিয়া যা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যোগাযোগ করবে তারা TSAPs দ্বারা সজ্জিত হবে, এদের পোর্ট নাম্বারও বলা হয়।

 

ইন্ড টু ইন্ড কমিউনিকেশন

রিমোট নেটওয়ার্কে যে প্রক্রিয়ায় সদৃশ হোষ্ট অনুরূপ সদৃশ হোষ্ট খুঁজে পায় সেটিকে পোর্ট নাম্বার দ্বারা চিহ্নিত করা যায়। TSAPs এক্ষেত্রে খুব উপযোগী।

ইন্ড টু ইন্ড কমিউনিকেশন

দুটি প্রধান ট্রান্সপোর্ট লেয়ার প্রটোকল হল,

  • ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রটোকল যা দুটি হোষ্টের মধ্যে নির্ভরযোগ্য যোগাযোগ নিশ্চিত করে,
  • ইউজার ডাটাগ্রাম প্রটোকল যা দুটি হোষ্টের মধ্যে অনির্ভরযোগ্য যোগাযোগ নিশ্চিত করে।

 

ডেটা কমিউনিকেশন ও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : নেটওয়ার্ক লেয়ার : ভূমিকা (DCN – Network Layer Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামীম

 

ওএসআই মডেলের লেয়ার-৩ কে নেটওয়ার্ক লেয়ার বলা হয়, নেটওয়ার্ক লেয়ার হোষ্ট ও নেটওয়ার্ক এড্রেসিং সংক্রান্ত বিষয়, সাবনেটওয়ার্ক ব্যবস্থাপনা ও ইন্টারনেটওয়ার্কিং নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সাবনেটের আওতায় বা বাইরে সোর্স থেকে লক্ষ্যে প্যাকেট পৌঁছে দেয়া নেটওয়ার্ক লেয়ারের দায়িত্ব। দুটি ভিন্ন সাবনেটের ভিন্ন এড্রেসিং স্কিম বা অসম্পৃক্ত এড্রেসিং টাইপ থেকে থাকতে পারে। প্রটোকলের ক্ষেত্রেও একই রকম, দুটি ভিন্ন সাবনেট ভিন্ন প্রটোকলের ক্ষেত্রে ক্রিয়াশীল থাকতে পারে। এড্রেসিং স্কিম ও প্রটোকল নিয়ন্ত্রণ করে সোর্স থেকে লক্ষ্যে প্যাকেট পৌঁছে দেয়া নেটওয়ার্ক লেয়ারের দায়িত্ব।

 

লেয়ার-৩ ফাংশনালিটি

নেটওয়ার্ক লেয়ারের কাজ করে এমন যন্ত্রপাতির প্রধান কাজ থাকে রাওটিং। রাওটিং একক কোনও লক্ষ্য অর্জনের জন্য একাধিক কাজের সমন্বয় হতে পারে।যেমন,

  • ডিভাইস এবং নেটওয়ার্কিং এড্রেসিং,
  • রাওটিং টেবিল ও স্ট্যাটিক রাওটিং পূর্ণ করা,
  • ইনকামিং ও আউটগোয়িং ডাটা সাজানো ও সার্ভিসের উপযোগিতা বিশ্লেষণ করে প্যাকেটের সেট অনুসারে ফরোয়ার্ড করা,
  • দুটি ভিন্ন সাবনেটের মধ্যে ইন্টারনেটওয়ার্কিং করা,
  • লক্ষ্যে প্যাকেট পৌঁছে দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা,
  • সংযোগসহ ও সংযোগবিহীন যন্ত্রকৌশল গঠনের চেষ্টা করা

 

 

নেটওয়ার্ক লেয়ারের বৈশিষ্ট্য

আদর্শ ফাংশনালিটি অর্জিত হলে লেয়ার-৩ যেধরনের সুবিধা দিতে পারে সেগুলো হল,

  • সার্ভিস ম্যানেজমেন্টের মান,
  • ভারসাম্য ও লিঙ্ক ব্যবস্থাপনা,
  • নিরাপত্তা,
  • বিভিন্ন স্কিমের সাবনেট ও প্রটোকলের সমন্বয় সাধন,
  • ফিজিকাল নেটওয়ার্ক ডিজাইনকে ভিত্তি করে বিভিন্ন লজিকাল নেটওয়ার্ক ডিজাইন,
  • L3 VPN ও টানেল এন্ডটু এন্ড কানেক্টিভিটির ক্ষেত্র তৈরি করে দিতে পারে।

 

ইন্টারনেট প্রটোকল নেটওয়ার্ক লেয়ার প্রটোকল হিসেবে এন্ডটু এন্ড ডিভাইসের যোগাযোগের জন্য প্রসিদ্ধ। এটি IPv4 ও IPv6 দুটি প্রকরণে পাওয়া যায়। IPv4 বহুদিন রাজত্ব করার পর একে প্রতিস্থাপিত করতে IPv6 আনা হয়েছে IPv4 এর ক্রুটিগুলো সরিয়ে দিতে।

 

ডেটা কমিউনিকেশন ও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : ডাটা লিঙ্ক লেয়ার : ভূমিকা (DCN – Data-link Layer Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামীম

 

ডাটা লিঙ্ক লেয়ার ওসিআই মডেলের দ্বিতীয় লেয়ার। এই লেয়ার জটিল লেয়ারগুলোর মধ্যে একটি, এর কিছু জটিল ফাংশনালিটি ও দায়িত্বও আছে।এটি হার্ডওয়ারগত তথ্য গোপন করে উপরের লেয়ারে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে উপস্থাপন করে।

ডাটা লিঙ্ক লেয়ার এমন দুটি হোষ্টের মাঝে কাজ করে যারা কিছ কিছু ক্ষেত্রে সরাসরি সম্পৃক্ত, এই সরাসরি সম্পৃক্ততা দুটি পয়েন্টের মধ্যে বা সম্প্রচারগতও হতে পারে। ব্রডকাস্ট নেটওয়ার্কের সিস্টেম একই লিঙ্কে থাকে। ডাটা লিঙ্ক লেয়ারের কাজ আরও জটিল হয়ে যায় যখন একক সংঘর্ষ ডোমেইনে সেটিকে অনেকগুলো হোষ্ট নিয়ে কাজ করতে হয়।

ডাটা স্ট্রিমকে বাইট বাই বাইট সিগন্যালে রূপান্তরিত করা ও তাকে সংশ্লিষ্ট হার্ডওয়ারে প্রেরণের দায়িত্বও ডাটা লিঙ্ক লেয়ারের। রিসিভিং এন্ডে ডাটা লিঙ্ক লেয়ার হার্ডওয়ার থেকে ডাটা নিয়ে ফ্রেম ফরমেটে রূপ দিয়ে ঊর্ধ্বতন লেয়ারে প্রেরণ করে। ডাটা লিঙ্ক লেয়ারের দুটি সাব লেয়ার আছে,

  • লজিকাল লিঙ্ক কন্ট্রোলঃ এটি প্রটোকল, ফ্লো কন্ট্রোল ও এরর কন্ট্রোল নিয়ে কাজ করে।
  • মিডিয়া এক্সেস কন্ট্রোলঃ এটি মাধ্যমের প্রকৃত কন্ট্রোল নিয়ে কাজ করে।

 

ডাটা লিঙ্ক লেয়ারের কিছু ফাংশনালিটি আছে, এগুলো হল,

  • ফ্রেমিংঃ ডাটা লিঙ্ক লেয়ার নেটওয়ার্ক লেয়ার থেকে ডাটা প্যাকেট নিয়ে ফ্রেমে প্রক্রিয়াজাত করে।
  • এড্রেসিংঃ ডাটা লিঙ্ক লেয়ার লেয়ার-২ হার্ডওয়ার এড্রেসিং মেকানিজম প্রবর্তন করে।
  • সিনক্রোনাইজেশনঃ যখন ডাটা ফ্রেমকে লিঙ্কে পাঠানো হয় তখন উভয় যন্ত্রকে সমন্বিত হতে হয়।
  • এরর কন্ট্রোলঃ এটি সিগন্যাল সংক্রান্ত ভুল নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
  • ফ্লো কন্ট্রোলঃ দুটি যন্ত্রের ট্রান্সফারের গতি যেন এক হয় তা নিয়ন্ত্রণে ডাটা লিঙ্ক লেয়ার এটি ব্যবহার করে।
  • মাল্টি এক্সেসঃ মাল্টিপল সিস্টেমে সংঘর্ষ ছাড়া শেয়ারড মিডিয়া ব্যবহারের জন্য এই ফাংশনালিটি প্রয়োজন হয়।

 

ডেটা কমিউনিকেশন ও কম্পিউটার নেটওয়ার্ক : ফিজিকাল লেয়ার : ভূমিকা (DCN – Physical Layer Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামীম

 

ওএসআই মডেলে ফিজিকাল লেয়ার মূল হার্ডওয়ার ও সিগনালিং কৌশলের সমন্বয় সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, ওএসআই মডেলে ফিজিকাল লেয়ারই একমাত্র লেয়ার যেটি দুটি ভিন্ন ষ্টেশনের বস্তুগত যোগাযোগ নিয়ে কাজ করে। এই লেয়ার হার্ডওয়ার ইকুইপমেন্ট, ক্যাবলিং, ওয়ারিং এবং বাইনারি সিগন্যাল প্রকাশের জন্য প্রয়োজনীয় পালস ও ফ্রিকোয়েন্সি বিবৃত করে।

ফিজিকাল লেয়ার এর সার্ভিসকে ডাটা লিঙ্ক লেয়ারে অর্পণ করে। ডাটা লিঙ্ক লেয়ার ফিজিকাল লেয়ারে ফ্রেম প্রদান করে। ফিজিকাল লেয়ার সেগুলোকে ইলেক্ট্রিক্যাল পালসে পরিণত করে, যা বাইনারি ডাটারূপে প্রতীয়মান হয়। সেই বাইনারি ডাটা তারবিহীন বা তারযুক্ত মাধ্যমে প্রেরিত হয়।

 

সিগন্যাল

ফিজিকাল মাধ্যমে ডাটা যখন প্রেরিত হয়, সেটিকে প্রথমে তাড়িতচৌম্বক সিগন্যালে রূপান্তরিত করে নেয়া হয়। ডাটা নিজে এনালগ(যেমন মানবকণ্ঠ) বা ডিজিটাল(কোনও ডিস্কে একটি ফাইল)হতে পারে, যেকোনো এনালগ বা ডিজিটাল উভয় প্রকার ডাটাকে এনালগ বা ডিজিটাল সিগন্যালে রূপান্তরিত করে নেয়া সম্ভব।

  • ডিজিটাল সিগন্যালঃ ডিজিটাল সিগন্যাল প্রকৃতিগতভাবে পৃথক বা অসংলগ্ন, এরা ভোল্টেজ পালসের ক্রম প্রকাশ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের সার্কিটসংক্রান্ত অংশে ডিজিটাল সিগন্যাল ব্যবহৃত হয়।
  • এনালগ সিগন্যালঃ এনালগ সিগন্যাল স্বাভাবিকভাবে পাওয়া ক্রমাগত সিগন্যাল, যা ক্রমাগত আসা তাড়িতচৌম্বক তরঙ্গ দ্বারা প্রকাশিত।

 

ট্রান্সমিশনে বিঘ্ন

সিগন্যালগুলো যখন মাধ্যমগুলোর ভেতর দিয়ে ভ্রমণ করে, অনেক সময় সেখানে বিঘ্ন ঘটতে পারে, এর প্রধান প্রধান কারণগুলো হল,

  • ডাটা অপচয়
  • বিচ্ছুরণ
  • বিলম্ব সংক্রান্ত বিকৃতি
  • নয়েজ

 

নয়েজঃ এনালগ বা ডিজিটাল সিগন্যালে নিয়মিত বিঘ্ন বা অস্থিরতাকে সিগন্যালের নয়েজ বলে। এটি মূল ডাটাকে বিকৃত করে। নয়েজ নিচের যেকোনো রকমের হতে পারে,

  • থারমাল নয়েজ
  • ইন্টারমডুলেশন
  • ক্রসটক
  • ইম্পালস

 

রান্সমিশন মিডিয়া

দুটি কম্পিউটার ব্যবস্থার তথ্য যে মাধ্যমের ভেতর দিয়ে প্রেরিত হয় তাকে ট্রান্সমিশন মিডিয়া বলে, এটি দুই ধরণের হতে পারে,

  • গাইডেড মিডিয়াঃ সকল তারজাতীয় মিডিয়া গাইডেড মিডিয়া, যেমন ইউটিপি, কোএক্সিয়াল ক্যাবল এবং ফাইবার অপটিক্স। এই মিডিয়ায় প্রেরক এবং গ্রহীতা সরাসরি যুক্ত থাকে।
  • আনগাইডেড মিডিয়াঃ তারবিহীন বা বেতার মিডিয়াকে আনগাইডেড মিডিয়া বলে ধরা হয়।

 

চ্যানেল ক্যাপাসিটি

ডাটা ট্রান্সমিশনের গতিকে চ্যানেল ক্যাপাসিটি বলা হয়। এটি বেশ কিছু বিষয়ের উপর নির্ভর করে,

  • ব্যান্ডউইথ
  • এরর রেট
  • এনকোডিং

 

মাল্টিপ্লেক্সিং

একক মাধ্যমে মাল্টিপল ডাটা স্ট্রিম মেশানো এবং প্রেরণের কৌশলকে মাল্টিপ্লেক্সিং বলে।

 

সুইচিং

এর মাধ্যমে ডাটাকে উৎস থেকে এমন গন্তব্যে প্রেরণ করা হয় যা সরাসরি সংযুক্ত নয়।

 

সুইচিং

জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্ট নটেশন ভূমিকা (JSON – Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

রিদওয়ান বিন শামীম

 

জেএসওএন(JSON) জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্টের মূল্যায়ন করে

জেএসওএন ফরম্যাট সিনট্যাক্সভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্টের কোডের অনুরূপ। সাদৃশ্য থাকায় জেএসওএন ডাটাকে নেটিভ জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্টে রূপ দিতে জাভাস্ক্রিপ্ট পারসার(এক্সএমএলের মত) ব্যবহার না করে আদর্শ জাভাস্ক্রিপ্ট ফাংশন ব্যবহার করে থাকে।

 

নিচের কোডগুলো ব্যবহার করে এই উদাহরণটি পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে

জেএসওএন উদাহরণ,


 <!DOCTYPE html>
 <html>
 <body>
 
 <h2>JSON Object Creation in JavaScript</h2>
 
 <p id="demo"></p>
 
 <script>
 var text = '{"name":"John Johnson","street":"Oslo West 16","phone":"555 1234567"}';
 
 var obj = JSON.parse(text);
 
 document.getElementById("demo").innerHTML =
 obj.name + "<br>" +
 obj.street + "<br>" +
 obj.phone;
 </script>
 
 </body>
 </html>

 

 

এটি অনেকটাই এক্সএমএলের মত কারণ

  • এক্সএমএল ও জেএসওএন উভয়ই আত্মবিবৃতি মূলক অর্থাৎ মানুষের দ্বারা পঠনযোগ্য।
  • এক্সএমএল ও জেএসওএন উভয়ই স্তরবিন্যাসগত (মানের ভেতর মান)।
  • এক্সএমএল ও জেএসওএন উভয়ের ক্ষেত্রেই পারসার ব্যবহার করা যায় এবং বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষায় ব্যবহৃত হতে পারে।
  • এক্সএমএল ও জেএসওএন উভয়ের ক্ষেত্রেই XMLHttpRequest প্রয়োগযোগ্য হতে পারে।

 

এটি অনেকক্ষেত্রে এক্সএমএলের মত নয় কারণ

 

  • জেএসওএন এন্ড ট্যাগ ব্যবহার করে না।
  • জেএসওএন একটু খাটো।
  • জেএসওএন দ্রুত লিখা ও পড়া যায়।
  • জেএসওএন অ্যারি(arrays) ব্যবহার করতে পারে।

সবচেয়ে বড় পার্থক্য হল, এক্সএমএলকে এক্সএমএল পারসার দ্বারা খণ্ডিত করতে হয় কিন্তু জেএসওএনকে আদর্শ জাভাস্ক্রিপ্ট ফাংশন ব্যবহার করে খণ্ডিত করতে হয়।

 

 

 

জেএসওএন কেন?

 

এজাক্স এপ্লিকেশনে জেএসওএন ব্যবহার এক্সএমএল এরচেয়ে দ্রুত ও সহজ।

 

এক্সএমএল ব্যবহার করে

 

  • এক্সএমএল ডকুমেন্ট আনতে হয়,
  • পুরো ডকুমেন্টের লুপে এক্সএমএল ডোম (XML DOM) ব্যবহার করতে হয়,
  • মান নির্ণয় ও চলকে সংরক্ষণ করতে হয়,

 

জেএসওএন ব্যবহার করে,

  • একটি জেএসওএন স্ট্রিং বের করতে হয়,
  • জেএসওএন ব্যবহার করে সেই স্ট্রিংকে খণ্ডিত করতে হয়।

 

 

 

HTML 5 এর পরিচিতি (HTML5 Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

আতিক হাসান

ওয়েবপেজ ডিজাইন এন্ড ডেভেলপার

 

HTML 5 এর পরিচিতি

HTML 4 এর উন্নত ভার্সনই হল HTML 5।HTML 5 এ নতুন কিছু ট্যাগ, এলিমেন্ট, এট্রিবিউট যোগ করা হয়েছে এবং পুরনো কিছু বাদ দেয়া হয়েছে।

HTML 5 এর উদাহরনঃ


<!DOCTYPE html>
 <html>
 <head>
 <meta charset="UTF-8">
 <title>Title of the document</title>
 </head>
 
 <body>
 Content of the document......
 </body>
 
 </html>

 

 

HTML 5 এ নতুন যা পরিবর্তন আনা হয়েছে

HTML 5 এ DOCTYPE ঘোষণা খুবই সহজ। যেমনঃ-


<!DOCTYPE html>


 

 

HTML 5 এ Character Encoding  ঘোষণা করাও খুবই সহজ।যেমনঃ-


<meta charset="UTF-8">


 

 

HTML 5 এর নতুন কিছু  Elements

HTML 5 এ খুব বেশী ব্যাবহৃত নতুন এলিমেন্টগুলো হচ্ছেঃ

Semantic Elements যেমন- <header>, <footer>, <article>, and <section>.

Form control attributes যেমন- number, date, time, calendar, range and required.

Graphic Elements যেমন- <svg> and <canvas>.

Multimedia Elements: যেমন-  <audio> and <video>.

 

HTML5 API's (Application Programming Interfaces)

HTML 5 এর প্রধান নতুন API’s হচ্ছেঃ

  • HTML Geolocation
  • HTML Drag and Drop
  • HTML Local Storage
  • HTML Application Cache
  • HTML Web Workers
  • HTML SSE

 

HTML 5 থেকে যেসকল এলিমেন্ট বাদ দেয়া হয়েছে

এলিমেন্ট HTML 4 এলিমেন্টের পরিবর্তে লেখা হয়
<acronym> <abbr>
<applet> <object>
<basefont> CSS
<big> CSS
<center> CSS
<dir> <ul>
<font> CSS
<frame>
<frameset>
<noframes>
<strike> CSS
<tt> CSS

 

 

জাভাস্ক্রিপ্ট পরিচিতি (JavaScript Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

জাভাস্ক্রিপ্ট পরিচিতি

পৃথিবীর জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং লেঙ্গুয়েজ গুলোর মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট অন্যতম। নিচে জাভাস্ক্রিপ্টের বৈশিষ্ঠ্যসহ কিছু উদাহরণ দেয়া হয়েছে।

জাভাস্ক্রিপ্ট HTML এর কন্টেন্টকে পরিবর্তন করতে পারে

একটি অন্যতম HTML মেথড হল document.getElementById()
এই উদাহরণের সাহায্যে HTML কন্টেন্ট থেকে আইডি (id="demo") এর সাহায্যে কোনো কন্টেন্ট খুঁজে বের করা যায় এবং তা পরিবর্তন করা যায় (innerHTML)।
উদাহরণ:


document.getElementById("demo").innerHTML = "Hello JavaScript";


 

জাভাস্ক্রিপ্ট HTML এর এট্রিবিউটকে পরিবর্তন করতে পারে

যেমন কোনো HTML <img> কন্টেন্টের সোর্স পরিবর্তন করে ইমেজ পরিবর্তন করা।

যেমন:


<h1>JavaScript Can Change Images</h1>

<img id="myImage" onclick="changeImage()" src="pic_bulboff.gif" width="100" height="180">

<p>Click the light bulb to turn on/off the light.</p>

<script>
function changeImage() {
    var image = document.getElementById('myImage');
    if (image.src.match("bulbon")) {
        image.src = "pic_bulboff.gif";
    } else {
        image.src = "pic_bulbon.gif";
    }
}
</script>

 

ফলাফলঃ


JavaScript Can Change Images

pic_bulboff

Click the light bulb to turn on/off the light.


 

জাভাস্ক্রিপ্ট HTML এর স্টাইলকে(CSS) পরিবর্তন করতে পারে

HTML এর স্টাইলকে পরিবর্তন করা অনেকটা HTML এর এট্রিবিউটকে পরিবর্তন করার মতোই।
উদাহরণ:


document.getElementById("demo").style.fontSize = "25px";


 

জাভাস্ক্রিপ্ট ডাটার ভেলিডিটি চেক করতে পারে

ডাটা টাইপ এবং অন্যান্য ডাটা ভেলিডেশনের ক্ষেত্রে জাভাস্ক্রিপ্ট বেবহার করা হয়।

জাভাস্ক্রিপ্ট সম্পর্কে আরো তথ্য

জাভাস্ক্রিপ্ট এবং জাভা কনসেপ্ট ও ডিজাইন সকল দিক থেকে সম্পূর্ণ আলাদা দুইটি লেঙ্গুয়েজ
১৯৯৫ সালে ব্রেন্দেন ইক নামক একজন বেক্তি এই লেঙ্গুয়েজ আবিষ্কার করেন এবং ১৯৯৭ সালে এটি ECMA স্ট্যান্ডার্ড লাভ করে
এর অফিসিয়াল নেম হচ্ছে ECMA-262 এবং ECMAScript 5 (JavaScript 1.8.5 - July 2010) হচ্ছে লেটেস্ট স্ট্যান্ডার্ড

এইচটিএমএল টিউটোরিয়াল পরিচিতি (HTML tutorial Introduction)

Huge Sell on Popular Electronics

HTML পরিচিতি

HTML কি?

HTML হল একটি মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ যার মাধ্যমে একটি ওয়েব পেজের কন্টেন্ট গুলোকে বর্ণনা করা হয়।

  • HTML এর পূর্ণরূপ হল Hyper Text Markup Language
  • মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ হল অনেকগুলো মার্কআপ ট্যাগের সমষ্টি
  • HTML এর ডকুমেন্টস HTML ট্যাগ দ্বারা বর্ণনা করা হয়
  • প্রত্যেকটি HTML ট্যাগ ডকুমেন্টের ভিন্ন ভিন্ন কন্টেন্টকে বর্ণনা করে

উদাহরণ


<!DOCTYPE html>

<html>
<head>
<title>Page Title</title>
</head><body>
<h1>My First Heading</h1>
<p>My first paragraph.</p>
</body></html>

ফলাফল :


My First Heading

My first paragraph.


উদাহরণের বর্ণনা

  • প্রথমের DOCTYPE ঘোষণা করে যে ডকুমেন্টটির প্রকার হচ্ছে : HTML
  • <html> এবং </html> এই ট্যাগের ভিতরের টেক্সটগুলো HTML ডকুমেন্টকে বর্ণনা করে
  • <head> এবং </head>এই ট্যাগের ভিতরের টেক্সটগুলো HTML ডকুমেন্টটি কি প্রকারের সেই তথ্য ধারণ করে
  • <title> এবং </title> এই ট্যাগের ভিতরের টেক্সটগুলো HTML ডকুমেন্টের টাইটেল ধারণ করে
  • <body> এবং </body> এই ট্যাগের ভিতরের টেক্সটগুলো ওয়েবপেজ ব্রাউজারে যেসব কন্টেন্ট শো করবে তা ধারণ করে
  • <h1> এবং </h1> এই ট্যাগের ভিতরের টেক্সট হেডিংকে বর্ণনা করে
  • <p> এবং </p>এই ট্যাগের ভিতরের টেক্সটগুলো প্যারাগ্রাফকে ডিক্লেয়ার করে

HTML ট্যাগ

HTML ট্যাগ হল এঙ্গেল বন্ধনী <> দ্বারা আবদ্ধ কতগুলো কীওয়ার্ড

  • HTML ট্যাগগুলো সাধারণত জোড়ায় জোরায় হয়ে থাকে, যেমন <p> এবং </p>
  • জোড়ার প্রথম অংশকে বলা হয় স্টার্ট ট্যাগ এবং শেষ অংশকে বলা হয় ইন্ড ট্যাগ
  • ইন্ড ট্যাগ স্টার্ট ট্যাগের মতই হয় শুধু ট্যাগ নেমের পূর্বে একটি অতিরিক্ত স্লেস (/) হয়

হিন্টসঃ স্টার্ট ট্যাগকে প্রায়ই ওপেনিং ট্যাগ বলা হয় এব ইন্ড ট্যাগকে বলা হয় ক্লোজিং ট্যাগ

ওয়েব ব্রাউজার

ওয়েব ব্রাউজার যেমন (Chrome, IE, Firefox, Safari) এগুলোর কাজ হচ্ছে HTML ডকুমেন্টসকে পড়া এবং তা ডিসপ্লে করা। ব্রাউজার কখনো HTML এর ট্যাগগুলোকে ডিসপ্লে করে না কিন্তু কোন কন্টেন্টকে কিভাবে ডিসপ্লে করতে হবে তার জন্য ট্যাগগুলোকে ব্যাবহার করে।

chrome

HTML পেজ স্ট্রাকচার

HTML পেজ কিভাবে ব্রাউজারে ডিসপ্লে হয় তার একটি স্ট্রাকচার নিচে দেয়া হল

<html>

<head>

<title>Page title</title>

</head>

 

<body>

<h1>This is a heading</h1>

 

<p>This is a paragraph.</p>

 

<p>This is another paragraph.</p>

</body>

</html>

শুধুমাত্র বডি এরিয়ার ভিতরে যা থাকে তাই ব্রাউজারে ডিসপ্লে হয়

<!DOCTYPE> ঘোষণা

<!DOCTYPE> ঘোষণা করলে ব্রাউজার ওয়েব পেজের উপাদানগুলো সঠিকভাবে প্রদর্শন করতে পারে।

ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্টস থাকে।

ডকুমেন্টসগুলোকে সঠিকভাবে প্রদর্শন করার জন্য ব্রাউজারকে ডকুমেন্ট টাইপ এবং ভার্সন সম্পর্কে জানতে হয়।

ডিক্লেয়ারেশন কেস সেনসেটিভ হয় না, সকল ধরনের কেস এখানে গ্রহণযোগ্য।


<!DOCTYPE html>

<!DOCTYPE HTML>

<!doctype html>

<!Doctype Html>


কমন ডিক্লেয়ারেশনস

HTML5

<!DOCTYPE html>

HTML 4.01

<!DOCTYPE HTML PUBLIC "-//W3C//DTD HTML 4.01 Transitional//EN" "http://www.w3.org/TR/html4/loose.dtd">

XHTML 1.0

<!DOCTYPE html PUBLIC "-//W3C//DTD XHTML 1.0 Transitional//EN" "http://www.w3.org/TR/xhtml1/DTD/xhtml1-transitional.dtd">

HTML ভার্সনস

ওয়েবের যুগের সূচনা থেকেই HTML এর অনেকগুলো ভার্সন বের হয়েছে:

ভার্সন সাল
HTML 1991
HTML 2.0 1995
HTML 3.2 1997
HTML 4.01 1999
XHTML 2000
HTML5 2012

লেকচার ০২: কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পরিচিতি – উপাদান ব্যালান্স (Material Balance)

Huge Sell on Popular Electronics

লেকচার ০৪: কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পরিচিতি – সার ও রাসায়নিক ইঞ্জিনিয়ারিং (Fertilizer and Chemical Engineering)

Huge Sell on Popular Electronics

লেকচার ০৩: কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পরিচিতি – জ্বালানি ও রাসায়নিক ইঞ্জিনিয়ারিং (Fuel and Chemical Engineering)

Huge Sell on Popular Electronics