Tag Archives: ফটোশপ

গ্রীষ্মের ছবিতে কুয়াশার ইফেক্ট

Huge Sell on Popular Electronics

কুয়াশা
কুয়াশা

চলছে গ্রীষ্মের প্রচন্ড দাবদাহ। একটু বৃষ্টির জন্য চারিদিকে প্রচন্ড হাহাকার। তবে বৃষ্টি বাদ দিয়ে যদি কুয়াশার চাদরে গ্রীষ্মকে ঢেকে দেয়া যায় কেমন হয় তাহলে? বাস্তবে না পারলেও ফটোশপে তা নিশ্চয়ই সম্ভব। আজকের টিউটোরিয়ালে সেটি ই দেখানো হবে। তো চলুন শুরু করা যাক।

১.প্রথমে যে ছবিতে কুয়াশার ইফেক্ট দিতে চান সেটি ফটোশপে ওপেন করুন। আমি যে ছবিটি ব্যবহার করেছি চাইলে সেটি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

Original
Original

২. Layer panel থেকে New adjustment layer বাটনে ক্লিক করে Solid color সিলেক্ট করুন।

Click new adjustment layer
Click new adjustment layer

 

৩. কালার পিকার উইন্ডো হতে সাদা রং সিলেক্ট করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য এই সাদা রং কুয়াশার রং হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আপনি চাইলে অন্য রং এর কুয়াশাও তৈরি করতে পারেন। কালার পিকার উইন্ডো হতে সাদা রং সিলেক্ট করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। উল্লেখ্য এই সাদা রং কুয়াশার রং হিসেবে ব্যবহৃত হবে। আপনি চাইলে অন্য রং এর কুয়াশাও তৈরি করতে পারেন।

৪. Color fill 1 নামে নতুন একটি লেয়ার তৈরি হবে। এর অপাসিটি 50% করে দিন।

Change Opacity
Change Opacity

 

৫. Color fill 1 লেয়ারের মাস্ক থাম্বনেইলে ক্লিক করে মাস্কটি সিলেক্ট করুন।

Select Layer Mask
Select Layer Mask

 

৬. এবার টুল বক্স থেকে Gradient টুলটি সিলেক্ট করুন। অপশন বার থেকে White to black সিলেক্ট করুন।

 

Select gradient
Select gradient type

 

স্ক্রিনশটে দেখানো জায়গায় ক্লিক করে উপরের দিকে ড্র‍্যাগ করুন। এতে নিচের দিক থেকে ক্রমশ উপরের দিকে কুয়াশার পরিমাণ বাড়বে। প্রথমবার ঠিকমত না হলে আবার ড্র‍্যাগ করে অ্যাডজাস্ট করা যাবে।

 

dff

৭. কিবোর্ড থেকে Ctrl+J চেপে লেয়ারটি ডুপ্লিকেট করুন

৮. নতুন লেয়ারের মাস্ক সিলেক্ট করে টুল বক্স থেকে Eraser টুল সিলেক্ট করুন অথবা কিবোর্ডের E বাটন চাপুন। এবার একেবারে কাছের গাছগুলির উপর ব্রাশ করতে থাকুন। এতে কাছে থাকা গাছগুলি স্পষ্ট দেখা যাবে।

৯. কিন্তু কাছের এই গাছগুলিতে হঠাৎ কুয়াশার পরিমাণের তারতম্য দেখা দেবে। তাই নতুন লেয়ারের অপাসিটি এমনভাবে কমিয়ে আনুন যাতে এই তারতম্য খুব বেশি বোঝা না যায়। প্রোয়োজনে আগের লেয়ারের অপাসিটি বাড়িয়েও তা করতে পারেন। তবে এই ছবির ক্ষেত্রে প্রথম লেয়ারের অপাসিটি আর বাড়ানো ঠিক হবে না।

১০. এবার আগের মতই Ctrl+J চেপে নতুন লেয়ারটি ডুপ্লিকেট করুন এবং Eraser টুল দিয়ে অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী অংশের কুয়াশা মুছে ফেলুন। এভাবে প্রতিবার লেয়ার ডুপ্লিকেট করে ক্রমান্বয়ে নিকটবর্তী অঞ্চল থেকে শুরু করে দূরবর্তী অঞ্চলের কুয়াশা মুছে ফেলুন এবং অপাসিটি অ্যাডজাস্ট করুন যাতে কুয়াশার হঠাৎ পরিবর্তন বোঝা না যায়।

আমি এখানে মোট ৩ টি লেয়ারে এরকম করেছি। নিছে প্রত্যেকটি লেয়ারের স্ক্রিনশট এবং অপাসিটির মান দেয়া হল। উল্লেখ্য স্ক্রিনশট তোলার সময়ে অপাসিটি বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে যাতে আপনারা স্পষ্ট দেখতে পারেন।

অপাসিটি-26%
অপাসিটি-26%
অপাসিটি-23%
অপাসিটি-23%

 

অপাসিটি-19%
অপাসিটি-19%

১১. আবার New adjustment layer আইকনে ক্লিক করে Levels সিলেক্ট করুন।

5

তিনটি স্লাইডারের মাঝেরটি ডানে বামে সরিয়ে দেখুন কুয়াশার ঘনত্বের পরিবর্তন হবে। এভাবে আপনার প্রয়োজনমত ঘনত্ব অ্যাডজাস্ট করুন।

নকল কুয়াশা দেখতে কেমন লাগছে?

গ্রাফিক্স ডিজাইন যেভাবে শিখবেন

Huge Sell on Popular Electronics

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখবেন যেভাবে

সিরাজুম মুনীর গালিব

অনেকেই ভাববেন কোন ভালো ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হলেই তো হয়। কিন্তু বাস্তবে কখোনো কি দেখেছেন যে ট্রেনিং শেষ করে কেউ পন্ডিত হয়ে বের হয়? মুলত ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে শুধুমাত্র বেসিক বিষয়গুলি শেখানো হয়। মুল শেখাটা নিজি নিজেই শিখতে হয়। কিন্তু শুধুমাত্র বেসিক বিষয়গুলি শেখার জন্য কেন অযথা ট্রেনিং সেন্টারে যাবেন যদি নিজে নিজেই শিখতে হয়? হ্যা আপনি যদি কম্পিউটার মোটামুটিভাবে চালাতে পারেন তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন আপনি নিজেই নিজেই শিখতে পারেন। এজন্য কয়েকটি সহজ ধাপ অনুসরন করতে হবে। আজকে সেইসব ধাপগুলি নিয়েই আলোচনা করব। অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন নিজে নিজে শিখে কি আর প্রফেশনালদের মত হওয়া যায়? আমি বলব হ্যা। তবে এজন্য আপনাকে যথেষ্ট ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে। আর এতে অন্তত ছয় মাস সময় লাগবে তা ধরেই নিন। এই ধৈর্য কিন্তু ট্রেনিং সেন্টারে গেলেও লাগবেই। তো শুরু করা যাক।

প্রথম ধাপঃ যেকোন লাইব্রেরীতে খোজ করলেই গ্রাফিক ডিজাইনে শেখার বই পাবেন। এদের মধ্যে মুলত ফটোশপ আর ইলাস্ট্রেটরের বই পাওয়া যায়। যেকোন লেখকের বই কিনতে পারেন। তবে চেষ্টা করুন সর্বশেষ সংস্করন সিসি এর উপর ভিত্তি করে লেখা বইটি কেনার জন্য। তবে সিসি সম্ভবত পাবেন না। তাই সিএস ৬ কিংবা অন্তত সিএস ৫ এর বই কিনুন। কারন এই তিনটি সংসকরনের মদ্যে বেশ মিল রয়েছে। তবে বই দেখে পেন টুলের ব্যবহারটা আমি শিখতে পারিনি। এজন্য ভিডিও টিউটোরিয়ালের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। তাই আমি বই এর চেয়ে ভিডিও টিউটোরিয়ালকেই বেশি ভালো মনে করি। বাংলায় হাসান যোবায়ের ভাইয়ের অ্যাডবি ফটোশপ আর অ্যাডবি ইআলাস্ট্রেটর এর ভিডিও টিউটোরিয়াল রকমারীতেই পাবেন। আমি এগুলো দেখেই শিখেছি। ভিডিও টিউটোরিয়াল একটু একটু দেখুন আর পিসিতে প্র‍্যাকটিস করুন। এভাবে আপনি কোন টুল দিয়ে কি করতে হয়, কিভাবে করতে হয় এইসব বেসিক বিষয়গুলি শিখবেন। ট্রেনিং সেন্টারগুলিতে এগুলিই শেখানো হয়।

২য় ধাপঃ এবারে কিছুটা অ্যাডভান্স জিনিস আপনি নিজে নিজে শিখবেন। আর এজন্য অনলাইনের শরণাপন্ন হতে হবে। যেমন আপনি হয়্ত সিলেকশন টুলগুলির ব্যবহার শিখেছেন। এবারে এই সিলেকশন টুলগুলি ব্যবহার করে কিভাবে মানুষের উড়ন্ত চুল সিলেক্ট করা যায় সেটা শিখবেন। অথবা গ্রাডিয়েন্ট টুল দিয়ে কিভাবে মেটাল বা গোল্ডের কালার তৈরী করবেন সেটা এই ধাপে শিখবেন। আর এগুলোর জন্য ইন্টারনেটই ভরসা। কারন কোন ট্রেনিং সেন্টার এগুলো শেখাবে না। তবে ইন্টারনেটে এধরনের অসংখ্য টিউটোরিয়াল পাবেন। প্রথমে বাংলায় গুগলে সার্চ করুন। পেয়ে গেলে তো ভালোই। আর নাহলে ইংরেজীতে পাবেনই। আর এই লেভেল থেকে অবশ্যই ভালো ডিজাইনারদের ডিজাইন দেখতে থাকুন। এতে করে আপনার আইডিয়া সমৃদ্ধ হবে। পারলে সেগুলো আপনিও নকল করার চেষ্টা করুন। সম্পূর্ন সফল না হলেও অনেক কিছুই শিখবেন। তো ভালো ডিজাইনারদের পাবেন কোথায়? ফেসবুকের মত ডিজাইনারদের জন্য আলাদা সেস্যাল নেটওয়ার্ক আছে যেমন behance.net, dribbble.com ইত্যাদি। এখানে অ্যকাউন্ট খুলে ভালো ডিজাইনারদের ফলো করুন।

৩য় ধাপঃ পুর্বের দুই ধাপ যদি আপনি ভালো করে অনুসরণ করে থাকেন তাহলে এই ধাপে পা বাড়ান। এই ধাপে আপনি ভালো ডিজাইনারদের সাথে নিজেকে তুলনা করুন। বোঝার চেষ্টা করুন আপনার ঘাটতি কোথায় এবং সেই ঘাটতি পূরন করার চেষ্টা করুন। আর এই তুলনা করার কাজটি করার সবচেয়ে ভালো জায়গা হল 99designs.com এখানে কাস্টমারগন তাদের ডিজাইনের জন্য কনটেস্টের আয়জন করেন। বিভিন্ন ডিজাইনারগন তাদের ডিজাইন জমা দিয়ে কনটেস্টে অংশগ্রহন করে থাকেন। আপনিও এতে অংশ নিন। ভালো ডিজাইনারদের সাথে আপনার পার্থক্যটা এখানেই ধরা পড়বে এবং আপনি নিজেকে আরো ভালো করতে কি কি শিখতে হবে তা জানবেন। আর ভাগ্য ভালো থাকলে আচমকা আপনার ডিজাইনটি পুরুস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে যেতে পারে।

সবশেষে একটা কথা বলি শেখার কোন শেষ নেই। একজন গ্রাফিক ডিজাইনারকে আজীবন শিখে যেতে হয়। তাই কখোনোই শেখা বাদ দিবেন না। নতুবা আপনি ক্রমেই পিছিয়ে পড়বেন। কারন প্রতিনিয়তই মানুষে রুচি বদলাচ্ছে আর সেইসাথে ডিজাইনের ট্রেন্ডও বদলাচ্ছে। তাই আপনাকে সর্বদাই আপডেট থাকতে হবে। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ
email: galib1992ict@gmail.com

বর্তমান বিশ্বে ডিজাইনিং এর প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে

Huge Sell on Popular Electronics

শামীম অভী।

বর্তমান বিশ্বে ডিজাইনিং এর প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে। সর্বাধুনিক স্মার্টফোন গুলোতে ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইনিং ব্যাবহার করার ফলে হঠাৎ’ করে একটি বড় মার্কেট সৃষ্টি হয়েছে ডিজাইনিং এ। কম্পিউটার প্রফেশনাল অনেকেই কোডিং এর চেয়ে ডিজাইনিংকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন এর জনপ্রিয়তার জন্য। ডিজাইনিং এর আরেকটি প্রধান সুবিধা হল এর মাধ্যমে গ্রাহকের মনের অনুভুতিকে জাগানো সম্ভব হয় যার মাধ্যমে ডিজাইনার সৃষ্টি র আনন্দ পেতে পারেন। বর্তমানে এডোবি ফটোশপ,ইলাস্ট্রেটর, আরও কিছু সফটওয়্যার দ্বারা ডিজাইনিং শেখা যায়। প্রফেসিওনাল মানের ডিজাইনিং একই সাথে আর্থিক সাফল্য ও মানসিক তৃপ্তি দুটোরই ভাল পদ্ধতি হতে পারে।

ব্যানার এইচটিএমএল ট্যাগ যুক্ত করবেন যেভাবে

Huge Sell on Popular Electronics

Name: মুতাসিম বিল্লাহ (সুমন)

ব্যানার এইচটিএমএল ট্যাগ যুক্ত করবেন যেভাবে:

বর্তমান জগতটি প্রযুক্তির জগত। এখানে আপনি হাত বাড়ালেই পেয়ে যাবেন প্রযুক্তির সকল ধরনের উপাদান। আসলে প্রযুক্তি আমাদের যেভাবে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাতে আগামী পৃথিবীর মানুষেরা কোন ধরনের প্রযুক্ত ব্যবহার করবে সেটা অনুধাবন করা বেশ কষ্টকর। বর্তমান পৃথিবীর কোন জিনিসটা আমাদের সবচেয়ে বেশী কাছে টেনে এনেছে জিজ্ঞাসা করলে ওয়েব সাইটের নাম সবার আগে আসে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একটি মূল্যবান কাজ। যারা এই বিষয়ে নতুন কাজ করছেন ওয়েব সাইটে ব্যানার ট্যাগ তাদের কাছে একটি প্রয়োজনীয় শিক্ষা। আজকে আমি আপনাদের এই বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা দিবো।
আমরা বিভিন্ন ওয়েব সাইটের উপরে, তলায়, ডানে বা বামে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখতে পায়, এই গুলো তৈরিতে আসলে ওয়েব সাইটে Banner HTML Tag ব্যবহার করে করা হয়। আপনিও ইচ্ছা করলে খুব সহজে আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগে HTML Tag ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন বা ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন।

 
এটি করতে হলে আপনাকে প্রাথমিক পর্যায়ে ফটোশপের মাধ্যমে আপনাকে একটি ব্যানার তৈরি করতে হবে। আপনি বিভিন্ন সাইজের ব্যানার তৈরি করতে পারেন। তবে ২০০×২০০, ৩০০×১৫০, ৬৮০×২৫০ ইত্যাদি সাইজের হলে ভাল হয়। আপনি ব্যানারটির ফাইল JPEG, PNG বা GIF হিসেবে সেভ করতে পারেন। আপনার ব্যানারটি তৈরি করা শেষ হলে এবার শুরু হবে আপনার আসল কাজ।

 
প্রথমে আপনি যে ব্যানারটি তৈরি করেছেন সেটি কোনও ফটো শেয়ার সাইটে আপলোড করুন, আপনি Picasa online ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনার ব্যানারটি যেন সঠিক মাপের হয়।

 
দ্বিতীয় স্তরে এসে আপনি লগ ইন করে আপনার ওয়েব প্রোভাইডারের ড্যাসবোর্ডে প্রবেশ করুণ এরপর ব্যানার স্থাপনের জন্য একটি গ্যাজেট ওপেন করুন। মনে রাখবেন গ্যাজেট নির্ধারণের জন্য আপনি অবশ্যই HTML/JAVA গ্যাজেট ব্যবহার করবেন। এবার নতুন ওপেন হওয়া বক্সে টাইপ করুন

<a href="http://www.********.com"><img src="http://**********.com/-.png" align="right"/></a>
এর মাধ্যমে আপনি HTML ট্যাগ তৈরি করলেন এবার প্রথম http থেকে মুছে আপনার ব্যানারটি যে ওয়েবের বিজ্ঞাপনের জন্য সেটির লিংক যুক্ত করুন। এবার দ্বিতীয় http থেকে মুছে আপনার ব্যানার ইমেজটি যেখানে আপলোড করেছিলেন সেই লিংকটি এখানে বসান। তাহলে আপনার ব্যানার বিজ্ঞাপনটি সক্রিয় হবে। এবার align=" এর পরে আপনার ব্যানারটি ওয়েবের কোন স্থান কেন্দ্র করে বসবে সেটি নির্বাচন করে দিতে পারেন, যথা: right, left, top, bottom। মনে রাখবেন আপনার ব্যানার লিংকটি অবশ্যই সঠিক হওয়া লাগবে নতুবা আপনি ইমেজ দেখতে পাবেন না।
আজ এ পর্যন্ত, আশাকরি এই টিউটোরিয়ালটা আপনাদের উপকারে আসবে। তাহলে এখনিই কাজটি করার চেষ্টা করুন।